Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Narendra Modi: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে কঠোর ‘যম নিয়ম’ পালন করছেন মোদি, কী এর তাৎপর্য?

    Narendra Modi: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে কঠোর ‘যম নিয়ম’ পালন করছেন মোদি, কী এর তাৎপর্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্তরের শুদ্ধিকরণে কঠোর নিয়ম পালন করছেন মোদি (Narendra Modi)। রাম মন্দিরের উদ্বোধন এবং প্রাণ প্রতিষ্ঠার ১১ দিন আগে থেকেই এই সংযম করছেন। গর্ভগৃহে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার প্রধান যজমানের ভূমিকা পালন করবেন। তাই খাবার এবং ঘুমে কঠোর নিয়ম পালনে রয়েছেন তিনি। শাস্ত্রের বিধান অনুযায়ী বিধিনিষেধর মধ্যে রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আগামী ২২ জানুয়ারী রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে। প্রধান পৌরহিত্য করবেন বারাণসীর লক্ষ্মীকান্ত দীক্ষিত। ভারত এবং ভারতের বাইরে থেকে আমন্ত্রিত অতিথিরা যোগদান করবেন এই অনুষ্ঠানে। গতকাল গর্ভগৃহে বাসনো হয়েছে রামলালার কৃষ্ণশিলা মূর্তি।

    খাবারের তালিকায় কী রয়েছে (Narendra Modi)

    প্রাণ প্রতিষ্ঠার ১১ দিনব্যাপী সংযমের মধ্যে দিয়ে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। খাবারের তালিয়ায় কঠিন নিয়মের পালন করছেন। এই নিয়মকে ‘যম নিয়ম’ বলা হয়েছে। এখানে ‘যম’ মানে হল ‘সংযম’। তিনি ডাবের জল খেয়ে দিন কাটাচ্ছেন। খাবারের তালিকায় রয়েছে কেবল মাত্র ফলাহার। মূলত সাত্ত্বিক আহারে দিনপাত করছেন তিনি। রাতে ঘুমাচ্ছেন মাটিতে কম্বল বিছিয়ে।

    সংযমের মধ্যে দায়িত্ব পালন করছেন মোদি

    ‘যম নিয়ম’ এবং অনুশাসনের মধ্যে থাকা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) নিজের দফতরের কাজ সামলাচ্ছেন। সম্প্রতি কয়েক সপ্তাহ ধরে তিনি মহারাষ্ট্র, কেরল, এবং অন্ধ্রপ্রদেশে বিশেষ যাত্রা করেছেন। একই সঙ্গে একাধিক মন্দিরে ভক্তি নিবেদন করতে যাচ্ছেন। রামের ভজন কীর্তন শ্রবণ এবং জপ করছেন। সূর্য উদয়ের আগেই ঘুম থেকে উঠছেন। ঘুম থেকে উঠেই ধ্যান করছেন। কেরলের এর্নাকুলাম সরকারি গেস্ট হাউসে থাকার সময় রাতে কেবলমাত্র ফলাহার করেছেন।

    যম নিয়ম শাস্ত্রসম্মত

    শাস্ত্রের একটি বড় বিধান হল রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার সময় কঠিন নয়ম পালন করতে হয়। এই যমের সঙ্গে শাস্ত্রের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। অষ্টাঙ্গ যোগের আটটি অঙ্গের মধ্যে প্রথমে যম এবং তারপরে নিয়ম ব্যাখ্যার কথা বলা হয়েছে। আচার মেনে নিয়ম করে যজমানদের স্নান করতে হয়। নিয়মের বাইরে গিয়ে খাওয়া দাওয়া করা যায় না। প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে এই নিয়ম পালন করতে হয়। দৈনিক কাজের ব্যস্ততা থাকা সত্ত্বেও নানান সংযম পালন করে এক ধর্মীয় নিষ্ঠার প্রকৃষ্ট উদাহরণ তুলে ধরেছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Temple: রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে বসল রামলালার মূর্তি, প্রকাশ্যে সেই ছবি

    Ayodhya Ram Temple: রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে বসল রামলালার মূর্তি, প্রকাশ্যে সেই ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Temple) গর্ভগৃহে কৃষ্ণশিলায় নির্মিত রামলালার মূর্তি বসানোর ছবি সমানে এল। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ২৮ মিনিটের মাহেন্দ্রক্ষণে মন্দিরে বাসনো হয় এই মূর্তি। গর্ভগৃহের এই মূল বেদিতেই বিরাজমান থাকবেন প্রভু রাম। সংবাদমাধ্যমের কাছে এই ছবি প্রকাশিত হতেই রামভক্তদের মধ্যে বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গিয়েছে।

    শোভাযাত্রা করে বসানো হল মূর্তি (Ayodhya Ram Temple)

    বুধবার সন্ধ্যায় শোভাযাত্রা করে অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ayodhya Ram Temple) নিয়ে আসা হয়েছিল রামলালার মূর্তি। এরপর বৃহস্পতিবার দুপরে শিশু সুলভ সরল বালক রূপী রামের ৫১ ইঞ্চির মূর্তিটি ‘শুভ মুহূর্তে’ গর্ভগৃহে স্থাপন করা হয়। স্থাপনের পর, বৈদিক মতে মূর্তিটির বিশেষ পুজো করেন ব্রাহ্মণ এবং আচার্যরা। ওই পুজোতে অংশ গ্রহণ করেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ এবং ট্রাস্টের সদস্যরা। পবিত্র বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণের মধ্যে এদিন মূর্তির পুজো অনুষ্ঠিত হয়। তার পর রামলালার সেই প্রথম ছবি প্রকাশিত হয়। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মিডিয়া ইনচার্জ শরদ শর্মা ছবিটি প্রথম প্রকাশ্যে তুলে ধরেন। তবে মূর্তির মূখমণ্ডল হলুদ কাপড়ের আবরণে আবৃত। গায়ে ছিল সাদা চাদর। প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে এই মূর্তি উন্মোচিত হবে।

    ভোটের মাধ্যমে মূর্তি নির্বাচিত হয়

    শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টদের সদস্যরা ভোটদানের মাধ্যমে এই মূর্তিকে মন্দিরের (Ayodhya Ram Temple) গর্ভগৃহের জন্য নির্বাচিত করেন। মূর্তির শিল্পী হলেন কর্নাটকের ভাস্কর অরুণ যোগীরাজ। জানা গিয়েছে, যোগীরাজের পরিবার কয়েক পাঁচ পুরুষ ধরে মূর্তি নির্মাণের কাজ করে থাকেন। মূর্তিটি কৃষ্ণশিলা থেকে খোদাই করে তৈরি করা হয়। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এই মূর্তিকে আকর্ষণীয়, টেকসই, ভাস্কর্যের বিচারে চমকপ্রদ করতে কৃষ্ণশিলা ব্যবহার করা হয়েছে। মেঙ্গালুরুর কাছেই কারকালা শহরে পাওয়া যায় এই শিলা। 

    ২২ জানুইয়ারি হবে প্রাণ প্রতিষ্ঠা

    আগামী ২২ জানুয়ারি রামমন্দির (Ayodhya Ram Temple) উদ্বোধনের দিন দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে গর্ভগৃহে বাসানো এই মূর্তিটির প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। প্রধান যজমানের ভূমিকা পালন করবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গোটা আচার-অনুষ্ঠানের তত্ত্বাবধান, সমন্বয় এবং পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন শ্রী গণেশ্বর শাস্ত্রী দ্রাবিড়। প্রধান আচার্য হবেন কাশীর শ্রী লক্ষ্মীকান্ত দীক্ষিত। বিশেষ অতিথি হিসেবে প্রাণ প্রতিষ্ঠার সময় গর্ভগৃহে উপস্থিত থাকবেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের পরিচালক মোহন ভাগবত, উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল এবং মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘বাবা’র ভূমিকায় প্রধানমন্ত্রী মোদি, করলেন কন্যাদান

    Narendra Modi: ‘বাবা’র ভূমিকায় প্রধানমন্ত্রী মোদি, করলেন কন্যাদান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ তাঁকে চেনে রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে। আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে তিনি বিশ্বনেতা (Narendra Modi)। বৃহস্পতিবার ভারতের জনপ্রিয় প্রধানমন্ত্রীকে দেখা গেল ‘বাবা’র ভূমিকায়। প্রধানমন্ত্রী বর্তমানে রয়েছেন দক্ষিণ ভারতের সফরে। রাম মন্দির উদ্বোধনের আগে বিগত কয়েকদিন ধরেই দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন মন্দির দর্শন করছেন প্রধানমন্ত্রী। পালন করছেন তাঁর বিশেষ ব্রত। বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী হাজির ছিলেন কেরালার ত্রিশূরের গুরুভায়ুর শ্রীকৃষ্ণ মন্দিরে। সেখানেই পুজো দেওয়ার পর নরেন্দ্র মোদি যোগ দেন একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে। ওই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীকে কন্যাদানও করতে দেখা যায়।

    কার হয়ে কন্যাদান করলেন মোদি?

    দক্ষিণের সুপারস্টার সুরেশ গোপীর কন্যার বিবাহ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। প্রসঙ্গত, সুরেশ এক জন খ্যাতনামা দক্ষিণী অভিনেতা তো বটেই, সেই সঙ্গে বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদও তিনি। একাধিকাবার নিজের পরিবারের সঙ্গে দিল্লিতে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। নরেন্দ্র মোদি তাঁর খুবই ঘনিষ্ঠ বলে জানা যায়। এবার নিজের কন্যাদানের গুরু দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রীর হাতেই তুলে দিলেন সুরেশ। প্রধানমন্ত্রী এদিন বিবাহ অনুষ্ঠানে আগত অতিথিদের মাথা ঝুঁকিয়ে প্রণামও করেন, ঠিক যেভাবে কোনও কন্যার পিতাকে নিজের মেয়ের বিবাহে দেখা যায়।

    হিন্দু রীতি অনুযায়ী কন্যাদান

    হিন্দু রীতি অনুসারে, কন্যাদানের দায়িত্ব অর্পিত থাকে পিতা বা পিতার অবর্তমানে পিতৃস্থানীয় কারও। পরিবারের জ্যাঠা, কাকা বা মামারাও এই দায়িত্ব পালন করে থাকেন। এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ওই দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেল প্রধানমন্ত্রীকে (Narendra Modi)। প্রধানমন্ত্রীকে পিতার ভূমিকায় দেখে কুর্নিশ জানিয়েছেন অনেক বিশিষ্টজনই।

    আরও পড়ুন: রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন অর্ধদিবস ছুটি ঘোষণা কেন্দ্রের, রাজ্যের সিদ্ধান্ত কী?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন অর্ধদিবস ছুটি ঘোষণা কেন্দ্রের, রাজ্যের সিদ্ধান্ত কী?

    Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন অর্ধদিবস ছুটি ঘোষণা কেন্দ্রের, রাজ্যের সিদ্ধান্ত কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধন। এদিনই গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হবেন রামলালা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে ২২ তারিখে অর্ধদিবস ছুটি ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা যাতে প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানটি সরাসরি দেখতে পারেন, তাই ঘোষণা করা হয়েছে অর্ধদিবস ছুটি।

    অর্ধদিবস ছুটি

    কেন্দ্রের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২২ জানুয়ারি সব কেন্দ্রীয় সরকারি অফিস, কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠান এবং কেন্দ্রীয় সরকারি শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে দুপুর আড়াইটে পর্যন্ত। বিজেপি-শাসিত রাজ্যেও রাম মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠান উপলক্ষে ঘোষণা করা হয়েছে ছুটি। উত্তরপ্রদেশের সব স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটি ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। ওই দিন মদের দোকান বন্ধের নির্দেশিকা জারি করেছে উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, ছত্তিশগড়, অসম এবং হরিয়ানা সরকারও। স্কুল ও সরকারি অফিসে ছুটি ঘোষণা করেছে গোয়া সরকার। তবে পশ্চিমবঙ্গে এদিন ছুটি ঘোষণা করা হয়নি।

    বার কাউন্সিলের আর্জি

    মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনের দিন ছুটি ঘোষণার আর্জি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়কে চিঠি দিয়েছে বার কাউন্সিল। কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মনন কুমার মিশ্র রাম মন্দির উদ্বোধনের তাৎপর্য, ধর্মীয়, ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে এর নানা প্রভাবের উল্লেখ করেন। প্রাণপ্রতিষ্ঠার মূল অনুষ্ঠানটি হবে সোমবার সকাল ১১টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত। অনুষ্ঠানটি সম্প্রচারিত হবে ডিডি নিউজ ও ডিডি ন্যাশনালে। ইউটিউবে দূরদর্শনের চ্যানেলেও লাইভ দেখা যাবে অনুষ্ঠানটি।

    আরও পড়ুুন: “আমি বাংলা বলতে চাই, আপনারাও বাংলায় বলুন”, বললেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    সোমবারের অনুষ্ঠান নিয়ে ইতিমধ্যেই সাজো সাজো রব গোটা দেশে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন দেশ-বিদেশের সাত হাজার আমন্ত্রিত। এঁদের মধ্যে ভিভিআইপি রয়েছেন তিন হাজার জন। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে। অতিথিদের থাকার জন্য বুক করা হয়ে গিয়েছে হোটেল। ঢেলে সাজানো হয়েছে অযোধ্যা রেলস্টেশনকে। তৈরি করা হয়েছে নয়া বিমানবন্দরও। যেহেতু ২২ তারিখে ভিভিআইপির ভিড়ে ঠাসা থাকবে অযোধ্যা, তাই আমজনতা দেব দর্শন করতে পারবে তার পরের দিন থেকে। মন্দির কমিটির আশা, প্রতিদিন গড়ে ৫০-৫৫ হাজার মানুষ অযোধ্যায় আসবেন দেব (Ram Mandir) দর্শনে।   

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Artificial Intelligence: “ভবিষ্যতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স আমাদের নিয়ন্ত্রণ করবে”, কেন বললেন ইসরো প্রধান?

    Artificial Intelligence: “ভবিষ্যতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স আমাদের নিয়ন্ত্রণ করবে”, কেন বললেন ইসরো প্রধান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভবিষ্যতে বিভিন্ন জিনিসের উপর শাসন-নিয়ন্ত্রণ থাকবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের (Artificial Intelligence)। আপনার ব্যবহার করা প্রত্যেকটি ডিভাইস প্রতিনিয়ত আপনাকে একটু একটু করে শিখে চলেছে।” এই কথাগুলি ইসরো প্রধান এস সোমনাথের। অসমের গুয়াহাটির প্রাগজ্যোতিষপুর বিশ্ববিদ্যাল্যয়ের একটি আলোচনাচক্রে গিয়ে এমন মন্তব্য করেন তিনি। তাঁর এই বক্তব্য ইতিমধ্যে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন ইসরো প্রধান (Artificial Intelligence)?

    অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের প্রভাব নিয়ে কথা বলছিলেন ইসরো প্রধান। তিনি বলেন, “আজকাল আমরা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (Artificial Intelligence) বা এআই-এর কথা বলছি। এই এআই আমাদের চারপাশেই রয়েছে। যে সব মোবাইল বা স্মার্টফোন ব্যবহার করি তার মধ্যে থাকা সিস্টেম, ডিভাইস, সফটওয়্যার, অ্যাপগুলি অজান্তেই আমাদের ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে বুঝে নিচ্ছে। যা ব্যবহার করছি সেগুলিই আমাদের বুঝিয়ে দিচ্ছে, আপনি কে? আপনার পছন্দ কেমন? সব কিছুই কম্পিউটার আমাদের বুঝিয়ে দিয়েছে। আমরা যতটা নিজেকে জানি না, তার থেকে অনেক বেশি পারিমাণে কম্পিউটার আপনার ওপর নজর রাখছে। এমনকী, বন্ধু-বান্ধবরা যা জানে না তার থেকে অনেক বেশি জানে এই সিস্টেম। আগামী দিনে এমন একটি সময় আসবে যখন দেখা যাবে এই সিস্টেম এআই একাধিক বিষয়ের উপর শাসন চালাবে। এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের আরও উন্নত প্রযুক্তি আমাদের নিয়ন্ত্রণ করবে।”

    স্যাটেলাইট তৈরির ভূমিকা নেবে এআই

    গত দুই সপ্তাহ আগেও ইসরো প্রধান জানিয়েছিলেন, মহাকাশ গবেষণায় ৫০টি সার্ভেল্যান্স স্যাটেলাইটের একটি সমূহ তৈরি করা হবে। গোটা গবেষণার কাজ করা হবে এআইকে (Artificial Intelligence) কেন্দ্র করেই। এই স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহগুলি একে অপরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করবে। ফলে জিও-ইন্টেলিজেন্সের উপর নানান তথ্য সংগ্রহ করবে। ২০২৩ সাল থেকেই এই অভিনব প্রযুক্তির ব্যবহার এবং কার্যকারিতা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে এই প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে বিজ্ঞানীরা সংশয়ও প্রকাশ করেছেন। আগামী দিনে মানুষের হাতে-কলমে কাজের পরিসর অনেক কমে যাবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: সাইবার নিরাপত্তাতেও জোর অযোধ্যায়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক পাঠাল বিশেষজ্ঞ দল

    Ram Mandir: সাইবার নিরাপত্তাতেও জোর অযোধ্যায়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক পাঠাল বিশেষজ্ঞ দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির উদ্বোধন হতে বাকি আর মাত্র কয়েকদিন। আর আগে, অযোধ্যায় (Ram Mandir) একটি উচ্চপর্যায়ের বিশেষজ্ঞ দলকে পাঠাল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এই দল সেখানে সাইবার নিরাপত্তার বিষয়টি দেখভাল করবে বলে জানা গিয়েছে। তার কারণ রাম মন্দিরের উদ্বোধনকে ঘিরে ইতিমধ্যেই সমাজ মাধ্যমে বিভিন্ন উস্কানিমূলক পোস্ট শুরু হয়েছে। যে কোনও ধরনের সাইবার হুমকির মোকাবিলা করার কাজে সর্বদা নিয়োজিত থাকবে এই দল। শুধুমাত্র পুলিশি নিরাপত্তা ব্যবস্থা বা ড্রোনের মাধ্যমে নয়, তার পাশাপাশি সাইবার নিরাপত্তার দিকটিও অযোধ্যায় গুরুত্ব সহকারে দেখছে সরকার। এতেই বোঝা যাচ্ছে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি কত বড় মেগা ইভেন্ট হতে চলেছে।

    কারা কারা থাকছেন এই বিশেষজ্ঞ দলে

    জানা গিয়েছে, এই দলে রয়েছেন ইন্ডিয়ান সাইবার ক্রাইম কো-অর্ডিনেশন সেন্টারের অফিসাররা, ইলেকট্রনিক্স ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের অফিসাররা, ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর আধিকারিকরা এবং ইন্ডিয়ান কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের আধিকারিকরা। এর পাশাপাশি সাইবার বিশেষজ্ঞরাও রয়েছেন এই টিমে। সাইবার ক্রাইমের প্রতিটি পদক্ষেপেই কড়া নজরদারি রাখার জন্য তৈরি হয়েছে এই টিম। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শনিবারই বলেছেন যে, সারা বিশ্ব আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠার ঐতিহাসিক মুহূর্তের দিকে।

    বুধবার রামলালার মূর্তি এল মন্দির প্রাজ্ঞণে

    ২২ জানুয়ারির আগে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে অযোধ্যায়। বুধবারই ফুল দিয়ে সাজানো একটি ট্রাকে করে রামলালার মূর্তিকে (Ram Mandir) নিয়ে আসা হয়। রামলালার মূর্তি যে পথ দিয়ে আসে তার দু’ধারে রাস্তার জনগণ জয় শ্রীরাম ধ্বনি তুলতে থাকেন। মূর্তিটি ৫১ ইঞ্চি লম্বা বলে জানা গিয়েছে এবং তা তৈরি করেছেন মাইসুরুর শিল্পী অরুণ যোগীরাজ। এই মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে ২২ জানুয়ারি। মূর্তিটি তৈরি করতে কর্নাটকের কৃষ্ণ শিলা ব্যবহার করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে, অরুণ যোগীরাজের তৈরি মূর্তি যথেষ্ট আকর্ষণীয়। পাঁচ বছরের বালক রাম পদ্ম ফুলের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছেন। তাঁর এক হাতে একটি তীর এবং অপর হাতে একটি ধনুক রয়েছে।

    আমন্ত্রিত অতিথি ৭ হাজার

    প্রসঙ্গত প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান ২২ জানুয়ারি দুপুর ১২টা ২০ মিনিট নাগাদ সম্পন্ন হবে। সেখানে দেখা যাবে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত, উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নরেন্দ্র মোদি ২১ জানুয়ারি অযোধ্যাতে (Ram Mandir) পা রাখবেন। ৭ হাজার খ্যাতনামা ব্যক্তিত্ব আমন্ত্রিত রয়েছেন রাম নগরীতে। যার মধ্যে রয়েছেন সচিন তেন্ডুলকর, বিরাট কোহলি, বলিউডের সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন, শিল্পপতি মুকেশ আম্বানি, গৌতম আদানী সহ অন্যান্যরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • D2M Video: সিম-ইন্টারনেট ছাড়াই মোবাইলে দেখা যাবে ভিডিও! শীঘ্রই আসছে ডিটুএম প্রযুক্তি

    D2M Video: সিম-ইন্টারনেট ছাড়াই মোবাইলে দেখা যাবে ভিডিও! শীঘ্রই আসছে ডিটুএম প্রযুক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্টারনেট ছাড়াই মোবাইলে দেখা যাবে ভিডিও (D2M Video)! এমনকী, লাগবে না সিম-ও! অবিশ্বাস্য মনে হলেও খুব তাড়াতাড়ি এই আধুনিক প্রযুক্তিকে সফলভাবে বাস্তবায়িত করতে উদ্যোগী নরেন্দ্র মোদির সরকার। এই ব্যবস্থা সফল হলে ভারতে প্রযুক্তির বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসতে চলেছে। 

    বিষয়টা ঠিক কী?

    কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের সচিব অপূর্ব চন্দ্র জানিয়েছেন, দেশে তৈরি এই প্রযুক্তির নাম দেওয়া হয়েছে ডিরেক্ট টু মোবাইল (বা সংক্ষেপে ডিটুএম)। দেশের ১৯টি শহরে এই প্রযুক্তির (D2M Video) পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হবে। এই শহরগুলির বাড়িতে বাড়িতে এবার ডিটুএম প্রযুক্তির পরীক্ষা মূলক প্রযুক্তির ট্রায়াল অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রীয় সচিবের মতে, এর ফলে দেশে ডিজিটাল বিবর্তন হবে। এটা হলে ৫-জি নেটওয়ার্কের থেকে বোঝা কমবে। ইতিমধ্যে তা পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে নয়ডা, বেঙ্গালুরু, দিল্লিতে।

    ৮০ কোটি দেশবাসীর হাতে স্মার্টফোন

    ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়া ভিডিও (D2M Video) দেখা নিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার বিভাগের সচিব অপূর্ব চন্দ্র জানান, দেশে মোট ৮০ কোটির বেশি মানুষ এখন স্মার্টফোন ব্যবহার করেন। তাদের মধ্যে ব্যবহার করা সামগ্রীর মধ্যে ৬৯ শতাংশ ভিডিও কন্টেন্ট দেখতে বা ব্যবহার করে থাকেন। ফলত, বেশি পরিমাণে ভিডিও ব্যবহার করার ফলে মোবাইল নেটওয়ার্ক জ্যাম হয়ে যায়। সেই সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে বিষয় দেখতে বাধার মধ্যে পড়তে হয়।

    কীভাবে কাজ করবে ডিটুএম?

    ডিটুএম  প্রযুক্তির পরিষেবায় ভিডিও ট্রাফিকের ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ চলে আসবে ডিটুএমে (D2M Video)। দেশে ৮ থেকে ৯ কোটি পরিবার রয়েছে যাঁদের ঘরে টিভি নেই। সেখানে এই ডিটুএম প্রযুক্তি টিভি দেখার বিশেষ সুযোগ করে দেবে। তাদের কাছেও মোবাইলের মাধ্যমে ভিডিয়ো কনটেন্ট পৌঁছে যাবে। এর জন্য কোনও ইন্টারনেট সংযোগের দরকার হবে না। ফলে দেশে ডিজিটাল বিপ্লব ঘটবে। সচিব জানিয়েছেন,  ইতিমধ্যে এই উন্নত প্রযুক্তির জন্য ৪৭০-৫৮২ মেগাহার্ৎজ স্পেকট্রাম সংরক্ষণের জন্য একটি শক্তিশালী জায়গা তৈরি করা হয়েছে। গত বছর এই প্রযুক্তির পরীক্ষা বেঙ্গালুরু, নয়াদিল্লি এবং নয়ডাতে শুরু করা হয়েছে।”

    ডিটুএম সম্প্রচার প্রযুক্তি কী?

    ডিটুএম (D2M Video) সম্প্রচার প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করছে সাংখ্য ল্যাবস এবং আইআইটি কানপুর। এই দুই সংস্থাই এই প্রযুক্তি তৈরি করেছে। স্থলভাগে যে টেলিকমিউনিকেশন পরিকাঠামো রয়েছে, তার উপর নির্ভর করেই চলবে এই ডিটুএম প্রযুক্তি। সবথেকে বড় কথা হল নেটওয়ার্কের উন্নতি হবে। ফোন পেতে আর সমস্যা হবে না গ্রাহকদের। কম হবে খরচের পরিমাণ। একই সঙ্গে প্রযুক্তির ব্যবহার এবং পরিষেবা দিতে জন্য সমস্ত মোবাইল প্রস্তুতকারক সংস্থাকে তাদের ফোনে একটি ডিটুএম অ্যান্টেনা দেওয়া হবে যা একেবারে ডিটিএইচ-র মতো সেট টপ বক্স রূপে কাজ করবে। নেটওয়ার্ক দক্ষতা উন্নতি এবং দেশব্যাপী জরুরি সতর্কতা ব্যবস্থায় বিশেষ কার্যকর হবে। এই প্রযুক্তি ৫-জি থেকেও বেশি কার্যকর হবে বলে জানা গিয়েছে।

     

        

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: দোরগোড়ায় রাম মন্দির উদ্বোধন, নেতিবাচক প্রচার শুরু পাকিস্তানের!

    Ram Mandir: দোরগোড়ায় রাম মন্দির উদ্বোধন, নেতিবাচক প্রচার শুরু পাকিস্তানের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir)। মূল পর্বের এই অনুষ্ঠানের দিন সাতেক আগেই শুরু হয়ে গিয়েছে নানা আচার পালন। অযোধ্যার এই মন্দিরের উদ্বোধনকে ঘিরে যখন উত্তেজনায় ফুটছে গোটা দেশ, তখন নেতিবাচক প্রচার করছে পাকিস্তান। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান সম্পর্ক নেতিবাচক প্রচার চালাচ্ছে সে দেশের বিভিন্ন গোষ্ঠী। ভারত-বিরোধী নানা সেন্টিমেন্টে সুড়সুড়িও দিচ্ছে তারা।

    পাকিস্তানের নেতিবাচক প্রচার

    জানা গিয়েছে, রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন ঘোষণা হতেই সক্রিয় হয়ে উঠেছে পাকিস্তানের বাসিন্দাদের একটা অংশ। একাধিক পাকিস্তানি সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্মে তারা রাম মন্দির নির্মাণ নিয়ে বিভিন্ন কু-মন্তব্য করছে। বাবরি মসজিদের সমর্থনেও বলা হচ্ছে নানা কথা। মূল রাম মন্দির থেকে তিন কিলোমিটার দূরে নয়া রাম মন্দির তৈরি করা হচ্ছে বলেও গুজব ছড়ানো হচ্ছে পাকিস্তানি সমাজমাধ্যমে। অবশ্য এই প্রথম (Ram Mandir) নয়, নানা সময়ে ভারত বিরোধী ভুয়ো খবর ছড়িয়েছে পাকিস্তান। হ্যাশট্যাগ দিয়ে পাকিস্তানের এক্স হ্যান্ডেলে রাম মন্দির সংক্রান্ত ভুয়ো খবর ছড়ানো হচ্ছে। এরকম প্রায় ছটি গ্রুপ সক্রিয় বলে জানা গিয়েছে।

    বাবরি মসজিদের সমর্থনে প্রচার

    রাম মন্দির ভেঙে গড়ে উঠেছিল বাবরি মসজিদ। হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠনের দাবি গড়ায় সুপ্রিম কোর্টেও। দীর্ঘ সওয়াল যুদ্ধের পর সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে মান্যতা পায় হিন্দুদের দাবি। রাম মন্দিরের অদূরে জমি দেওয়া হয় বাবরি মসজিদ কর্তৃপক্ষকেও। তার পর শুরু হয় রাম মন্দিরের কাজ। সেই মন্দিরের একটা অংশের কাজ হয়েছে শেষ। শুরু হয়েছে মন্দিরের গর্ভগৃহে রামলালার মূর্তি প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। মূর্তিপ্রতিষ্ঠার মূল অনুষ্ঠানটি হবে চলতি মাসের ২২ তারিখে। ১৬ তারিখ থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে নানা আচার পালন।

    রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে দেশ-বিদেশের সাত হাজার অতিথিকে। এঁদের মধ্যে তিন হাজার জনই ভিভিআইপি। অতিথিদের জন্য ইতিমধ্যেই অযোধ্যায় বুক করা হয়েছে হোটেল। তৈরি করা হয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গা। উদ্বোধন করা হয়েছে বিমানবন্দরের। ঢেলে সাজানো হয়েছে অযোধ্যা রেল স্টেশনকে। এই রাজসূয় যজ্ঞে (Ram Mandir) জল ঢালতেই সক্রিয় পাকিস্তানের বাসিন্দাদের একাংশ। তারাই নেতিবাচক প্রচার করছে এক্স হ্যান্ডেলে।

    আরও পড়ুুন: ‘তৃণমূল প্রধানের বাড়িতেই ছিলেন শাহজাহান’! বিস্ফোরক সন্দেশখালির প্রাক্তন বিধায়ক

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামলালার মূর্তি এল মন্দির প্রাঙ্গণে, বৃহস্পতিবার অধিষ্ঠিত করা হবে গর্ভগৃহে

    Ram Mandir: রামলালার মূর্তি এল মন্দির প্রাঙ্গণে, বৃহস্পতিবার অধিষ্ঠিত করা হবে গর্ভগৃহে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের। তার আগেই মন্দির (Ram Mandir) প্রাঙ্গণে চলে এল রামলালার মূর্তি। বুধবার রাতেই বালক রামের মূর্তি নিয়ে আসা হয়। বৃহস্পতিবার বিশেষ পুজোর মাধ্যমে তা গর্ভগৃহে নিয়ে আসা হবে বলে জানা গিয়েছে। রাম মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারপার্সেন নৃপেন্দ্র মিশ্র আগেই জানিয়েছিলেন রাম মূর্তিকে গর্ভগৃহে অধিষ্ঠিত করা হবে।

    রামলালার মূর্তি ৫১ ইঞ্চি লম্বা

    ২২ জানুয়ারির আগে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে অযোধ্যায়। বুধবারই ফুল দিয়ে সাজানো একটি ট্রাকে করে রামলালার মূর্তিকে (Ram Mandir) নিয়ে আসা হয়। রামলালার মূর্তি যে পথ দিয়ে আসে তার দু’ধারে রাস্তার জনগণ জয় শ্রীরাম ধ্বনি তুলতে থাকেন। মূর্তিটি ৫১ ইঞ্চি লম্বা বলে জানা গিয়েছে এবং তা তৈরি করেছেন মাইসুরুর শিল্পী অরুণ যোগীরাজ। এই মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে ২২ জানুয়ারি। মূর্তিটি তৈরি করতে কর্নাটকের কৃষ্ণ শিলা ব্যবহার করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে যোগীরাজের তৈরি মূর্তি যথেষ্ট আকর্ষণীয়। পাঁচ বছরের বালক রাম পদ্ম ফুলের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছেন। তাঁর এক হাতে একটি তীর এবং অপর হাতে একটি ধনুক রয়েছে।

    আমন্ত্রিত অতিথি ৭ হাজার

    প্রসঙ্গত প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান ২২ জানুয়ারি দুপুর ১২টা ২০ মিনিট নাগাদ সম্পন্ন হবে। সেখানে দেখা যাবে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত, গুজরাটের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নরেন্দ্র মোদি ২১ জানুয়ারি অযোধ্যাতে (Ram Mandir) পা রাখবেন। ৭ হাজার খ্যাতনামা ব্যক্তিত্ব আমন্ত্রিত রয়েছেন রাম নগরীতে। যার মধ্যে রয়েছেন সচিন তেণ্ডুলকর, বিরাট কোহলি, বলিউডের সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন, শিল্পপতি মুকেশ আম্বানি, গৌতম আদানী সহ অন্যান্যরা।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Adani Group: রাহুলকে উপেক্ষা করেই আদানির সঙ্গে মউ স্বাক্ষর কংগ্রেস পরিচালিত তেলঙ্গানা সরকারের

    Adani Group: রাহুলকে উপেক্ষা করেই আদানির সঙ্গে মউ স্বাক্ষর কংগ্রেস পরিচালিত তেলঙ্গানা সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিনিয়ত আদানি গোষ্ঠীকে (Adani Group) আক্রমণ শানিয়ে চলেছে কংগ্রেস। ‘স্বজনতোষী পুঁজিবাদে’র অভিযোগ আনা হয়েছে এই গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। বছরখানেক আগে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ চিনের সঙ্গে আদানি গোষ্ঠীর যোগ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন।

    কংগ্রেসের নিশানায় আদানি

    কেন্দ্রীয় সরকার কীভাবে গৌতম আদানিকে একচেটিয়া বাজার ধরার সুযোগ করে দিয়েছে এবং সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে তিনি কীভাবে বিমানবন্দর বা বিদ্যুতের মতো অত্যাবশ্যক পরিষেবা নিয়ে ক্রেতাদের ঠকিয়ে গিয়েছেন জনসমক্ষে সেই অভিযোগ করেছিলেন এই কংগ্রেস নেতা। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির প্রাক্তন সভাপতি খোদ রাহুল গান্ধীর চাঁদমারিও হয়েছে আদানি গোষ্ঠী। গত বছর অক্টোবরে আদানি গোষ্ঠীকে আক্রমণ শানিয়ে রাহুল বলেছিলেন, “ভারতবাসীর ব্যয়ে আদানি গোষ্ঠী লাভ করেছে ৩২ হাজার কোটি টাকা।”  

    মউ স্বাক্ষর

    এহেন স্বজনতোষী পুঁজিবাদ কর্তা আদানির (Adani Group) সঙ্গে ১২ হাজার ৪০০ কোটি টাকার মউ স্বাক্ষর করেছে কংগ্রেস পরিচালিত তেলঙ্গানা সরকার। এবং মউ স্বাক্ষরিত হয়েছে রাহুল গান্ধীকে উপেক্ষা করেই। কিছুদিন আগেই দাভোসে হয়েছে ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরাম। সেখানেই তেলঙ্গানা সরকারের তরফে মউ স্বাক্ষর করেছেন মুখ্যমন্ত্রী রেভান্ত রেড্ডি। এক্স হ্যান্ডেলে তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর অফিসকে ট্যাগ করে গৌতম আদানি লিখেছেন, “তেলঙ্গানার বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবসায়িক সুযোগ নিয়ে ঘণ্টাখানেক ধরে বৈঠক হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে সিবিআই আর রাজ্য পুলিশকে নিয়ে সিট গঠনের নির্দেশ হাইকোর্টের

    চারটি মউয়ের মধ্যে একটি অনুযায়ী, আদানি গোষ্ঠী ১০০ এমডব্লু ডেটা সেন্টারে ৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে। গ্রিন এনার্জি ব্যবহার করে আদানি গোষ্ঠীর এই ফ্ল্যাগশিপ ফার্ম চলবে। অন্য তিনটি মউয়ে স্বাক্ষর করেছে আদানি গ্রিন এনার্জি, অম্বুজা সিমেন্ট এবং আদানি ডিফেন্স সিস্টেম। ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে বার্ষিক ৬ মেট্রিক টন উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন সিমেন্ট গ্রাইন্ডিং ইউনিটও স্থাপন করা হবে। পরন্তু, আদানি গ্রিন দুটি পাম্প স্টোরেজ প্রজেক্টও তৈরি করবে। এজন্য তারা ব্যয় করবে ৫ হাজার কোটি টাকা। কাউন্টার ড্রোন ও মিসাইল ফেসিলিটি তৈরি করতে আদানি (Adani Group) ডিফেন্স এবং অ্যারোস্পেস লগ্নি করবে হাজার কোটি টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share