Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • India China Relation: সীমান্তে উত্তেজনা নিরসনে সমাধান সূত্র খুঁজছে ভারত-চিন, জানাল বিদেশমন্ত্রক

    India China Relation: সীমান্তে উত্তেজনা নিরসনে সমাধান সূত্র খুঁজছে ভারত-চিন, জানাল বিদেশমন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে ভারত যে বরাবরই সুসম্পর্ক চায়, তা নানা সময় বিভিন্নভাবে বুঝিয়ে দিয়েছে নয়াদিল্লি। সীমান্তে উত্তেজনা কমাতে চিনের সঙ্গে নিয়মিত আলোচনাও চালিয়ে যাচ্ছে ভারত (India China Relation)।

    কী বলল বিদেশমন্ত্রক?

    বৃহস্পতিবার ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রাজিন্দর জয়সওয়াল বলেন, “পড়শি দেশ চিনের ক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান সুবিদিত। এটা এমন একটা সম্পর্ক, যেটা স্বাভাবিক নয়। কিন্তু আমরা দুই দেশই আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। মিলিটারির পাশাপাশি কূটনৈতিক আলোচনাও হয়েছে গত অক্টোবর ও নভেম্বরে। আমরা আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি যাতে কোনও সমাধান সূত্রে পৌঁছানো যায়।” জয়সওয়াল বলেন (India China Relation), “অক্টোবর মাসে দুই দেশের কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। আলাপ-আলোচনা এবং নেগোসিয়েশন নিয়ে মিলিটারি ও কূনৈতিক মেকানিজম নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সীমান্তে শান্তি বজায় রাখতে তারা যাবতীয় যা করার, তা করবে বলে প্রতিশ্রুত হয়েছে।”

    শান্তি বজায় রাখতে চায় দুই দেশই

    বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, “ভারত ও চিনের মধ্যে ২০তম ওয়ার্কিং মেকানিজম ফর কনসাল্টেশন অ্যান্ড কোঅর্ডিনেশন অন ইন্ডিয়া-চায়না বর্ডার অ্যাফেয়ার্স বৈঠকটি হয়েছে। এটা কূটনৈতিক স্তরের বৈঠক। আমাদের ইস্ট এশিয়ার জয়েন্ট সেক্রেটারিও অংশ নিয়েছিলেন ওই বৈঠকে। তাঁদের মধ্যে ভালো আলোচনা হয়েছে। আলোচনা হয়েছে গঠনমূলক, মুক্তভাবে। সীমান্তে যা সমস্যা আছে, তা মেটাতে দু পক্ষই যে প্রস্তাব দিয়েছে, সেগুলির বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দুই দেশই যে সীমান্তে উত্তেজনা কমিয়ে শান্তি বজায় রাখতে চায়, সে বিষয়ে সহমত পোষণ করেছে। সীমান্তে একটা স্থিতাবস্থা বজায় রাখতেও সম্মত হয়েছে দুই দেশ। কোনও অবাঞ্ছিত ঘটনাও যাতে না ঘটে, সেই বিষয়েও একমত হয়েছে ভারত এবং চিন।”

    আরও পড়ুুন: বাম মুখে ‘রাম’ নাম! প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ চিনের সরকারি দৈনিক

    তিনি বলেন, “সেই কারণেই দুই দেশই কথাবার্তা চালিয়ে যেতে রাজি হয়েছে। মিলিটারি এবং কূটনৈতিক দুই চ্যানেলেই আলোচনা চলবে। কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সিনিয়র কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠকও হবে।” ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত-চিন সীমান্তের পশ্চিমাঞ্চলে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছে দুই দেশই (India China Relation)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বাম মুখে ‘রাম’ নাম! প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ চিনের সরকারি দৈনিক

    PM Modi: বাম মুখে ‘রাম’ নাম! প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ চিনের সরকারি দৈনিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি ঘোরতর দক্ষিণপন্থী। আর তাঁর প্রশস্তি গাওয়া হয়েছে যে দেশে, সেই দেশটি কট্টর বামপন্থী। আসলে উন্নয়নের বোধহয় কোনও পন্থা নেই! কেবল তাই নয়, ভারতের প্রতিবেশী এই দেশটি সদা সর্বদা ব্যস্ত ভারতেরই ক্ষতি করতে। ফেরা যাক আসল কথায়।

    চিনের প্রতিবেদনে মোদি-স্তুতি

    ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) প্রশংসা করে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে চিনের পত্রিকা ‘গ্লোবাল টাইমসে’ (Global Times)। প্রতিবেদনটিতে মোদির অর্থনৈতিক, সামাজিক শাসন ও বিদেশনীতির ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জমানায় অর্থনৈতিক, সামাজিক শাসন ও বিদেশনীতির ক্ষেত্রে ভারতের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। উন্নয়নের ক্ষেত্রে ভারত কৌশলগতভাবে আরও আত্মবিশ্বাসী ও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। ভারত তাদের নিজস্ব একটি ব্যাখ্যাও তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।

    মোদির সাফল্য

    লাল পার্টির দেশ চিনে সংবাদপত্রও রয়েছে রাষ্ট্রের অধীনে। প্রতিবেদনটি যিনি লিখেছেন, তিনি সাংহাইয়ের ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার সাউথ এশিয়ান স্টাডিজের ডিরেক্টর ঝাং জিয়াডং। প্রতিবেদনটিতে (Global Times) গত চার বছরে ভারতের উল্লেযোগ্য সাফল্যগুলি তুলে ধরা হয়েছে। ভারতের শক্তপোক্ত অর্থনৈতিক বৃদ্ধি, শাসন ব্যবস্থার উন্নতি এবং চিন-সহ আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রতি মনোভাবের পরিবর্তনেরও ভূসয়ী প্রশংসা করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনটিতে। প্রতিবেদক লিখেছেন (PM Modi), “চিন ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতা নিয়ে আলোচনা করার সময় ভারতীয় প্রতিনিধিরা আগে প্রাথমিকভাবে বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতা কমাতে চিনের পদক্ষেপের ওপর দৃষ্টি দিতেন। কিন্তু এখন তারা ভারতের রফতানি সম্ভাবনার ওপর বেশি জোর দিচ্ছেন।”

    আরও পড়ুুন: “ক’জন ভিআইপি রয়েছেন? কী কী সুবিধা পাচ্ছেন?’’ এসএসকেএমের জবাব তলব হাইকোর্টের

    ঝাং জিয়াডং লিখেছেন, “রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক রাজনীতির ভারতীয় বৈশিষ্ট্য তুলে ধরার জন্য পশ্চিমের সঙ্গে তার গণতান্ত্রিক ঐক্যমত্যের ওপর জোর দেওয়া থেকে সরে এসেছে ভারত। বর্তমানে গণতান্ত্রিক রাজনীতির ভারতীয় উৎসের ওপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে।” প্রতিবেদক লিখেছেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় বসার পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, রাশিয়া ও অন্যান্য দেশ এবং আঞ্চলিক সংস্থাগুলির সঙ্গে ভারতের সম্পর্ককে উন্নীত করে বহু সংখ্যাবদ্ধ কৌশলের পক্ষে সওয়াল করছেন তিনি (PM Modi)। ভারতের বহু ভারসাম্য থেকে বহু সারিবদ্ধতায় স্থানান্তরিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে মাত্র ১০ বছরেরও কম সময়ে। (এই সময়টাই মোদির আমল।) আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাসে এমন পরিবর্তনের গতি খুব কমই দেখা যায়।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Mandir: রাম মন্দির দর্শনে ৩০ লক্ষ মানুষ! লোকসভার আগে ‘মেগা প্ল্যান’ বিজেপির

    Ayodhya Ram Mandir: রাম মন্দির দর্শনে ৩০ লক্ষ মানুষ! লোকসভার আগে ‘মেগা প্ল্যান’ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপি দেশব্যাপী ৩০ লক্ষ মানুষকে অযোধ্যার রাম মন্দির (Ayodhya Ram Mandir) দর্শন করাবে। এই লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করে দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা। আগামী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রামলালার মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে। মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রায় ৫০০ বছর ধরে রাম মন্দির আন্দোলনের সফল বাস্তবায়ন হতে চলেছে। দেশজুড়ে ব্যাপক উৎসাহ রাম ভক্তদের মধ্যে। মন্দির উদ্বোধনের প্রস্তুতি এখন তুঙ্গে। লোকসভার আগে গেরুয়া শিবিরের পক্ষ থেকে এই অভিযানকে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা লোকসভা ভোটের বিশেষ প্রস্তুতি হিসাবেই দেখছেন।

    কবে থেকে মন্দির দর্শনের অভিযান চলবে?

    বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা জানিয়েছেন, ‘আগামী ২৫ জানুয়ারি থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত দুই মাস ধরে সকল রাজ্য থেকে প্রায় ৩০ লক্ষ মানুষকে মন্দির (Ayodhya Ram Mandir) দর্শন করাবে বিজেপি। দৈনিক ৫০ হাজার করে মানুষ যাতে মন্দির পরিদর্শন করতে পারেন সেই দিকে নজর দেওয়া হয়েছে।’ ইতিমধ্যে সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, রাম মন্দির দর্শন করতে যাওয়ার সময় বিজেপির পতাকা ব্যবহার করা যাবে না। আসন্ন লোকসভাকে ঘিরে ‘তিসরি বার মোদি সরকার’ এবং ‘আব কি বার ৪০০ পার’- দুটি স্লোগানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    বিশেষ ট্রেন থাকবে ব্যবস্থায়

    সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বিষয়ে গত মঙ্গলবার দলের মধ্যে একটি বিশেষ বৈঠক ডেকেছিলেন জেপি নাড্ডা। দলের তরফ থেকে বলা হয়েছে,  প্রত্যেক জেলার প্রত্যেক ব্লক স্তর থেকে কর্মী, সমর্থক, সাধারণ মানুষ এবং রামভক্তদের ধাপে ধাপে এনে মন্দির দর্শন করানো হবে। এই কাজের গুরুদায়িত্ব দেওয়া হয়েছে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবকে। এই মন্দির (Ayodhya Ram Mandir) দর্শনের জন্য করা হবে বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা।

    ভোটের আগে বিরাট প্রস্তুতি

    সামনেই লোকসভার ভোট তাই দেশে রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir) উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে বিজেপি বিরাট প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। বিজেপি কর্মী সমর্থকদের উৎসাহী করতে দলের তরফ থেকে ব্যাপক অভিযান নেওয়া হয়েছে। দেশের ৪৩০টি জায়গা থেকে অযোধ্যার দিকে বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মন্দির দর্শনের জন্য যাতে প্রত্যকে দিন ৩৫টি করে ট্রেন চালানো হয় তার জন্য রেলমন্ত্রীর কাছে আবেদন করা হয়েছে। বিজপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, অযোধ্যায় যাতায়াত করার জন্য ভাড়া নিজেদের বহন করতে হবে। বিজেপি কর্মীরা শুধুমাত্র দেখাশোনার কাজ করবেন। মন্দির দর্শনের কর্মসূচিকে বিজেপির ‘মেগা প্ল্যান’ বলেছে রাজনৈতিক মহল। এই রাজ্যের তরফ থেকে বিজেপি অবশ্য আগামী ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ি বাড়ি ‘অক্ষত চাল’ নিয়ে গিয়ে রাম মন্দির দর্শনের আমন্ত্রণের কাজ শুরু করে দিয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বেনোজল রুখতে বিজেপি গড়েছে স্ক্রিনিং কমিটি, প্রথম বৈঠক শনিবার

    BJP: বেনোজল রুখতে বিজেপি গড়েছে স্ক্রিনিং কমিটি, প্রথম বৈঠক শনিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) তৃতীয়বার কেন্দ্রের ক্ষমতায় ফেরা একপ্রকার নিশ্চিত। এবার প্রয়োজন অন্তত ৪০০ আসন। দলের শীর্ষ নেতৃত্বের তরফে বেঁধে দেওয়া হয়েছে এই লক্ষ্যমাত্রা। সেই লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছতে জানপ্রাণ বাজি রেখে লড়ছে পদ্ম শিবির। দেশে উন্নয়নের অনেক কাজ বাকি। সেই কাজ শেষ করতে হলে প্রয়োজন বিপুল জনসমর্থন। যাতে উন্নয়নের পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়াতে না পারেন বিরোধীরা।

    স্ক্রিনিং কমিটি

    প্রতিবার নির্বাচনের আগে দলবদলের ঘটনাও ঘটে। যেহেতু বিভিন্ন সমীক্ষায় বিজেপির জয়ের ইঙ্গিত মিলেছে, তাই নির্বাচনের আগে আগে পদ্ম শিবিরে ভিড়বে হাওয়া মোরগের দল। এই দলের সঙ্গেই যাতে বেনোজলও ঢুকে না পড়ে, সেজন্য স্ক্রিনিং কমিটি গড়েছে বিজেপি। এই কমিটিরই প্রথম বৈঠক হবে ৬ জানুয়ারি, শনিবার। যাঁরা অন্য দল ছেড়ে পদ্ম-খাতায় নাম লেখাতে চান, তাঁদের প্রথমে বাছাই করবে স্ক্রিনিং কমিটি। যাঁদের ছাড়পত্র দেবে এই কমিটি, তাঁদের নাম পাঠানো হবে ওপরতলার নেতাদের কাছে। সেখান থেকে গ্রিন সিগন্যাল মিললে তবেই গেরুয়া ঝান্ডা ধরতে পারবেন বিজেপিতে যোগদানেচ্ছু নেতা-কর্মীরা।

    পরিশ্রুত হওয়ার পরেই যোগ ‘শাহি’ দলে

    নির্বাচনের আগে স্বদলে প্রতীক না পেয়ে অনেকেই ভিড় করেন যে দলের ক্ষমতায় ফেরার সম্ভাবনা বেশি, সেই দলে। যেহেতু এবারও বিজেপির (BJP) জয় একপ্রকার নিশ্চিত, তাই ক্ষমতালোভীরা ভিড় করবেন বিজেপিতে। স্ক্রিনিং কমিটির ফিল্টারে পরিশ্রুত হওয়ার পরেই তাঁরা যোগ দিতে পারবেন ‘শাহি’ দলে। লোকসভা নির্বাচনের রণকৌশল স্থির করতে মঙ্গলবারই বৈঠকে বসেছিলেন বিজেপির শীর্ষ নেতারা। এঁদের মধ্যে যেমন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা ছিলেন, তেমনি ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব এবং অশ্বিনী বৈষ্ণবও। ছিলেন মনসুখ মাণ্ডব্য, হিমন্ত বিশ্বশর্মার মতো নেতারাও। এই বৈঠকেই স্ক্রিনিং কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। যে কমিটির প্রথম বৈঠকটি হবে ৬ জানুয়ারি।

    আরও পড়ুুন: খুলবে রহস্যের জাল! ‘কালীঘাটের কাকু’-র কণ্ঠস্বর কেন ইডি-র কাছে গুরুত্বপূর্ণ ছিল?

    ইতিমধ্যেই জনসভা শুরু করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিজেপির (BJP) রাজ্য নেতাদের। প্রচারের অভিমুখ হবে দুটি। একটি মুখে ফিরিস্তি দেওয়া হবে গত দশ বছরে বিজেপি সরকার কী কী জনকল্যাণমূলক কাজ করেছে। আর অন্য মুখে বলা হবে কী কী কাজের শিলান্যাস করা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দু’ লক্ষের বেশি মহিলার সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী, রোড-শোয়ে ঠাঁই নাই রব  

    PM Modi: দু’ লক্ষের বেশি মহিলার সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী, রোড-শোয়ে ঠাঁই নাই রব  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঠের যতদূর চোখ যায়, কেবলই কালো মাথার সারি। যাঁরা প্রধানমন্ত্রীকে এক ঝলক দেখবেন বলে এসেছেন, তাঁদের অনেকেরই খোঁপায় জড়ানো ফুলের মালা। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) যখন এই ললনা সম্মেলনে যোগ দিতে মঞ্চে উঠলেন, তখন সেই মাথার সারিই সমস্বরে চিৎকার করে উঠল, মো-ও-দি, মো-ও-দি। বুধবার দু’ লক্ষেরও বেশি মহিলা যোগ দিয়েছিলেন কেরলের ত্রিশূরের এই সম্মেলনে।

    মানুষ আর মানুষ

    দু’ দিনের দক্ষিণ ভারত সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার, দ্বিতীয় দিনে তিনি গিয়েছিলেন ত্রিশূরে। সেখানে ফুলেল শুভেচ্ছায় ভাসলেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেই শুরু হল প্রধানমন্ত্রীর রোড-শো। এই সময় প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে রাস্তার দু’ ধারে ভিড় করেছিলেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। রোড শো শেষে প্রধানমন্ত্রী চলে যান ত্রিশূরের জনসভার মাঠে। এই জনসভায় উপস্থিত ছিলেন দু’ লক্ষেরও ঢের বেশি মানুষ। এঁরা সবাই সমাজের সর্বস্তর থেকে উঠে আসা। এঁদের মধ্যে যেমন ছিলেন অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী, তেমনি ছিলেন স্কুল-কলেজের শিক্ষিকারাও। ছিলেন প্রখ্যাত নৃত্যশিল্পী, সঙ্গীতশিল্পীর পাশাপাশি মহিলা উদ্যোগপতিও। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) মঞ্চে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই হয়ে যায় এক প্রস্ত হাততালি। তার পরেই দক্ষিণের এই রাজ্যে মহিলাদের কর্মোদ্যাগ এবং সাহসিকতার প্রশস্তি গাইতে শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘স্ত্রী শক্তি সমাগম’

    সভার নাম ছিল ‘স্ত্রী শক্তি সমাগম’। ঠিক ছিল সমাজের সর্বস্তরের লাখ দুয়েক মহিলা যোগ দেবেন সভায়। যদিও সভা শুরুর পর দেখা গেল, মাঠটির সর্বত্র ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই রব। গত দশ বছরে তাঁর সরকার মহিলাদের সম্মান দিতে যেসব উদ্যোগ নিয়েছেন, এদিন তার ফিরিস্তি দেন প্রধানমন্ত্রী। মুসলমান মহিলাদের তিন তালাকের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেওয়ার কথাও তিনি বলেন। দরিদ্র, কৃষক এবং মহিলাদের ক্ষমতায়নই যে তাঁর সরকারের পাখির চোখ, তাও জানিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। কেরলের এই সভায়ও প্রধানমন্ত্রীর মুখে অবধারিতভাবে উঠে আসে ইন্ডি জোটের প্রসঙ্গও। তিনি (PM Modi) বলেন, “ইন্ডি জোট কেবল একটা জিনিসই জানে। তারা কেবল আমাদের বিশ্বাসে আঘাত হানে। তারা আমাদের মন্দির এবং উৎসবগুলিকে লুঠ করবে বলেই যেন তৈরি হয়েছিল। ‘ত্রিশূর পুরম’ নিয়ে রাজনীতি করাটা দুর্ভাগ্যজনক। শবরীমালা মন্দিরে দেবভক্তরা যে নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, তার জন্য দায়ী রাজ্য সরকার। এটা রাজ্য সরকারেরই ব্যর্থতা।”

    আরও পড়ুুন: মধ্যরাতে মুখ খুললেন ‘কালীঘাটের কাকু’, কণ্ঠস্বরের নমুনা হাতে পেল ইডি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
  • PM Modi: ২৪ জানুয়ারি নতুন ভোটারদের সঙ্গে কথা বলবেন মোদি, বিজেপিতে তুঙ্গে তৎপরতা

    PM Modi: ২৪ জানুয়ারি নতুন ভোটারদের সঙ্গে কথা বলবেন মোদি, বিজেপিতে তুঙ্গে তৎপরতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তার ঢের আগেই আস্তিন গুটিয়ে লড়াইয়ের ময়দানে নেমে পড়ছে বিজেপি। এবার পদ্মশিবিরের লক্ষ্য অন্তত ৪০০টি কেন্দ্রের রাশ হাতে নেওয়া। তাই কোমর বেঁধে নেমে পড়েছেন বিজেপির ভোট ম্যানেজাররা। নেওয়া হচ্ছে নতুন নতুন কর্মসূচিও। এই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে চলতি মাসেই নতুন ভোটারদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    নয়া ভোটারদের সঙ্গে আলাপচারিতা

    আগামী ২৪ জানুয়ারি দেশের বিভিন্ন রাজ্যের কয়েকজন নতুন ভোটারের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি। শুনবেন, বিজেপি সরকারের কাছে তাঁদের প্রত্যাশা ঠিক কী। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, ২৪ জানুয়ারি দেশজুড়ে নতুন ভোটারদের নিয়ে জাতীয়স্তরের একটি ভার্চুয়াল সম্মেলন করবেন প্রধানমন্ত্রী। ইতিমধ্যেই নয়া ভোটারদের বেছে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যুব মোর্চার সদস্যদের। এর পাশাপাশি নতুন ভোটারদের সঙ্গে জনসংযোগ ও মোদি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের প্রচার করার জন্য বিশেষ দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে যুব মোর্চাকে।

    বাংলার কারা?

    বিধানসভা ভিত্তিক ‘নব মতদাতা সম্মেলন’ নামের (PM Modi) এই কর্মসূচিও অবিলম্বে শুরু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের তরফে। শুধু তাই নয়, প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্র ধরে ধরে নতুন ভোটারদের তালিকা তৈরি করে তাঁদের চিহ্নিত করা ও তাঁদের কাছে পৌঁছানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। বঙ্গ বিজেপি সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই বাংলার কয়েকজন নতুন ভোটারকে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে তাঁরাও মুখিয়ে রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর ওই সম্মেলনের দু’দিন আগে রয়েছে অযোধ্যায় রামমন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। এই মেগা অনুষ্ঠানের দু’দিন পরেই হবে ‘নয়া মতদাতা সম্মেলন’।

    আরও পড়ুুন: মধ্যরাতে মুখ খুললেন ‘কালীঘাটের কাকু’, কণ্ঠস্বরের নমুনা হাতে পেল ইডি

    গত লোকসভা নির্বাচনে বাংলার ৪২টি আসনের মধ্যে গেরুয়া ঝুলিতে পড়েছিল ১৮টি। এবার এটাকে বাড়িয়েই অন্তত ৩৫টি করতে চাইছে বিজেপি। এই জন্য সংগঠন মজবুত করার পাশাপাশি হাতে নেওয়া হচ্ছে নানা কর্মসূচি। নানা কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে যাওয়ায় বর্তমানে তৃণমূল রয়েছে খাদের কিনারে। গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো ঘাসফুল শিবিরের অন্দরে শুরু হয়েছে নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব। তৃণমূলের এই দুর্বল জায়গাগুলিকেই ‘ক্যাশ’ করতে চাইছে পদ্ম শিবির। তাদের আশা, এই সব কারণে আসন্ন নির্বাচনে ভোট বাড়বে বিজেপির। ৩৫টি আসনের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে বিশেষ কসরতও করতে হবে না দলকে (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Arvind Kejriwal: “অপরাধীর মতো পালাচ্ছেন”, ইডির সমন এড়ানোয় কেজরিওয়ালকে তোপ বিজেপির

    Arvind Kejriwal: “অপরাধীর মতো পালাচ্ছেন”, ইডির সমন এড়ানোয় কেজরিওয়ালকে তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ইডির ডাকে সাড়া দিলেন না দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। আজ, ৩ জানুয়ারি তাঁকে ইডির দফতরে দেখা করতে বলে সমন পাঠানো হয় ২২ ডিসেম্বর। ৩ জানুয়ারি, বুধবার সকালেই মুখ্যমন্ত্রী জানিয়ে দেন, ইডির দফতরে আসছেন না তিনি। ইডির দফতরে আসতে না পারার কারণও দর্শিয়েছেন আপ সুপ্রিমো। তবে দলের তরফে বলা হয়েছে, লোকসভা নির্বাচনের আগে কেজরিওয়ালকে সমন পাঠানো হচ্ছে গ্রেফতার করার জন্য। আপের দাবি, ‘ওরা (বিজেপি) চায় না, উনি (কেজরিওয়াল) নির্বাচনে প্রচার করুন। কেজিরওয়ালকে থামাতেই এই নোটিশ।’

    ইডির সমন এড়ালেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, এনিয়ে তৃতীয়বার ইডির সমন এড়ালেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। এর আগে তাঁকে তলব করা হয়েছিল প্রথমে ২ নভেম্বর ও পরে ২১ ডিসেম্বর। দু’ বারই ইডির সমন এড়িয়েছেন তিনি। প্রথমবার কেজরিওয়াল গিয়েছিলেন মধ্যপ্রদেশে নির্বাচনী প্রচারের কাজে। আর দ্বিতীয়বার কারণ হিসেবে তাঁর দলের তরফে জানানো হয়েছিল, যোগাভ্যাস অনুশীলনের জন্য। ওই দু’বারই আপের তরফে বলা হয়েছিল, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে ডেকে পাঠানো হচ্ছে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে (Arvind Kejriwal)।

    কেজরিওয়ালকে ইডি যে সমন পাঠাচ্ছে, তা আইনত বৈধ নয় বলেও দাবি আপের। এদিনও ইডিকে অনুপস্থিতির কারণ দর্শাতে গিয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, তাঁকে পাঠানো ইডির সমন বেআইনি। তদন্তে সব রকমের সাহায্য করতে প্রস্তুত তিনি। যে কোনও আইনত বৈধ সমনেরও জবাব দিতে রাজি তিনি। তবে তার আগে সরাতে হবে বেআইনি সমনগুলি।

    বিজেপির নিশানায় কেজরি

    বারংবার ইডির সমন এড়ানোয় কেজরিওয়ালকে নিশানা করেছে বিজেপি। পদ্ম পার্টির জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা বলেন, “আজ, আবারও অরবিন্দ কেজরিওয়াল তৃতীয় সমন এড়িয়ে গিয়েছেন। তিনি একজন অপরাধীর মতো পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।” তিনি বলেন, “এ নিয়ে তৃতীয়বার ইডির সমন এড়ালেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এ থেকে প্রমাণ হয়, তিনি কিছু লুকোচ্ছেন। তাই তিনি (Arvind Kejriwal) অপরাধীর মতো পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। আদালত মণীশ সিসোদিয়া ও সঞ্জয় সিংহকে জামিন দেয়নি। আদালত এটা প্রতিষ্ঠা করেছে যে, অর্থ তছরুপের ঘটনা ঘটেছে। তারা একই ভিক্টিম কার্ড খেলছে।” প্রসঙ্গত, দিল্লির আবগারি কেলেঙ্কারির সূত্রে ইডি সমন পাঠিয়েছে কেজিরিওয়ালকে।

     

    আরও পড়ুুন: ‘অব কি বার চারশো পার’, নয়া স্লোগান বিজেপির

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধনের পরের ১০০ দিনে ১ হাজার বিশেষ ট্রেন ছুটবে অযোধ্যায়

    Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধনের পরের ১০০ দিনে ১ হাজার বিশেষ ট্রেন ছুটবে অযোধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরে (Ram Mandir) উদ্বোধন হতে হাতে গোনা কয়েকটা দিন বাকি। শুরু হয়েছে কাউন্ট ডাউন। প্রশাসন জানিয়েছে মন্দির উদ্বোধনের পরে প্রতিদিন গড়ে তিন লাখ মানুষের পা পড়বে রাম নগরী (Ram Mandir) অযোধ্যাতে। ইতিমধ্যে জোর কদমে চলছে স্টেশন পুনর্গঠনের কাজ। স্টেশনের নামকরণ হয়ে গিয়েছে অযোধ্যা ধাম। যাতায়াতে যাতে তীর্থযাত্রীদের কোনও অসুবিধা না হয় সে কারণে ভারতীয় রেল অযোধ্যা পৌঁছে দেওয়ার জন্য বিশেষ পরিকল্পনা নিল। জানা গিয়েছে মন্দির উদ্বোধনের (Ram Mandir) তিন দিন আগে থেকে পরের ১০০ দিন পর্যন্ত ১ হাজার ট্রেন চালাবে ভারতীয় রেল। বিশেষ ট্রেনগুলি ছুটবে ১৯ জানুয়ারি থেকেই।

    রাম ভক্তদের সুবিধায় বিশেষ উদ্যোগ ভারতীয় রেলের 

    রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা ২২ জানুয়ারি। ২৩ জানুয়ারি থেকেই সাধারণ পুণ্যার্থীদের জন্য খুলে যাবে মন্দিরের দরজা। ইতিমধ্যে কোন কোন জায়গা থেকে ট্রেনগুলি অযোধ্যার উদ্দেশে রওনা হবে, তার একটা মোটামুটি তালিকা সামনে এসেছে। জানা গিয়েছে, রাম ভক্তদের (Ram Mandir) অযোধ্যা পৌঁছাতে যাতে কোনও অসুবিধা না হয় এবং বারবার রেল বদল না করতে হয় সে কারণেই এই বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে রেল।

    কোন কোন জায়গা থেকে ছাড়বে ট্রেন?

    বিশেষ ট্রেনগুলি ছাড়বে যেখান থেকে সেই স্থানগুলি হল, দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই, বেঙ্গালুরু, পুণে, কলকাতা, নাগপুর, লখনউ ও জম্মু-কাশ্মীর। এর পাশাপাশি আরও অন্যান্য ছোট বড় শহর থেকেও অযোধ্যার উদ্দেশে পাড়ি দেবে ট্রেন। এই ট্রেনগুলির ছাড়ার সময়, যাত্রীদের দাবি অনুযায়ী নির্ধারণ করা হচ্ছে। এর পাশাপাশি ট্রেনের সংখ্যাও বাড়তে পারে বলে জানা গিয়েছে। অযোধ্যা স্টেশন ১৫ জানুয়ারি থেকে ফের খুলে যাবে। তখন থেকে প্রতিদিন গড়ে পঞ্চাশ হাজার মানুষের পা পড়বে প্ল্যাটফর্মে। অযোধ্যার নিরাপত্তা ব্যবস্থাও ঢেলে সাজানো হচ্ছে। অযোধ্যা (Ram Mandir) জোনের আইজি প্রবীণ কুমার বলেন, ‘‘আমাদের কাছে যত লোকবল আছে, তার পাশাপাশি নিরাপত্তার জন্য আমরা প্রযুক্তিরও সাহায্য নিচ্ছি। ইতিমধ্যে বেশ কিছু ড্রোনও নজরদারি চালাচ্ছে। অযোধ্যা শহরের চারিদিকে বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরাও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ‘সিট’ গঠনের প্রয়োজন নেই, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    Supreme Court: আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ‘সিট’ গঠনের প্রয়োজন নেই, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) রায়ে স্বস্তি পেলেন গৌতম আদানি। সেবির নিয়ম লঙ্ঘন করে শেয়ারের দর বাড়ানোর অভিযোগ উঠেছিল আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। সেই অভিযোগের গভীরে পৌঁছতে সেবিরই তদন্তে ভরসা রাখল দেশের শীর্ষ আদালত।

    কী বলল আদালত?

    বুধবার মামলাটির শুনানি হয় প্রধান বিচারপতির ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির বেঞ্চে। বেঞ্চ জানায়, কোনও অসমর্থিত রিপোর্টে ভরসা করে জাতীয় স্তরের নিয়ন্ত্রক সংস্থার তদন্তে সন্দেহ করা ঠিক নয়। এই রিপোর্টকে বড় জোর এই মামলার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হিসেবে দেখা যেতে পারে, প্রামাণ্য নথি হিসেবে নয়। এই রিপোর্টের ভিত্তিতে আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্তে যে ‘সিট’ গঠনের দাবি উঠেছিল, এদিন তাও খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

    সেবির তদন্তেই আস্থা

    প্রসঙ্গত, জানুয়ারি মাসে মার্কিন শেয়ার বিশ্লেষক সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ তাদের রিপোর্টে দাবি করেছিল, ‘এক দশকেরও বেশি সময় ধরে কারচুপি করে নিজেদের নথিভুক্ত সংস্থাগুলির শেয়ার দর বাড়িয়েছে আদানি গোষ্ঠী। সেবির নিয়মকে ফাঁকি দিতে ভুঁইফোঁড় বিদেশি সংস্থার মাধ্যমে নিজেদের সংস্থার শেয়ার কিনিয়েছে তারা।’

    এর ভিত্তিতেই দুটি মামলা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। তারই একটিতে সিট গঠনের আর্জি জানানো হয়। এই মামলারই রায় দিতে গিয়ে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, আদানি-হিন্ডেনবার্গ মামলায় সিট গঠন করা হবে না। সেবির তদন্তেই আস্থা রাখছে আদালত।

    আরও পড়ুুন: ‘অব কি বার চারশো পার’, নয়া স্লোগান বিজেপির

    সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) বেঞ্চ জানায়, ‘নিয়ন্ত্রক সংস্থার আওতায় যেখানে তদন্ত চলছে, সেখানে শীর্ষ আদালত দখলদারি করতে পারে না। সেবি যেভাবে তদন্ত করছিল, সেভাবেই এ সংক্রান্ত বাকি দুটি মামলার তদন্তও এগিয়ে নিয়ে যাবে। আগামী তিন মাসের মধ্যে আদানি-হিন্ডেনবার্গ মামলায় রিপোর্ট পেশ করবে সেবি।’ মামলাকারীর উদ্দেশে বেঞ্চের মন্তব্য, ‘সেবির তদন্ত ব্যতিরেকে আলাদা তদন্তের বা সিট গঠনের যে দাবি করা হচ্ছে, তা হিন্ডেনবার্গ বা ওই ধরনের যে কোনও রিপোর্টের ভিত্তিতে করা যায় না। এই ধরনের রিপোর্টের ভিত্তিতে মামলা করা হলে তাতে কাজের কাজ কিছু তো হয়ই না। উল্টে অকাজ বেশি হয়।’ সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) রায়ের প্রেক্ষিতে আদানির প্রতিক্রিয়া, “সত্যমেব জয়তে। ভারতের বৃদ্ধির পথে আমাদের এই স্বল্প পরিমাণ অবদান অব্যাহত থাকবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024:  ‘অব কি বার চারশো পার’, নয়া স্লোগান বিজেপির

    Lok Sabha Elections 2024:  ‘অব কি বার চারশো পার’, নয়া স্লোগান বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির জয় যে নিশ্চিত, তা ধরে নিচ্ছেন পদ্ম নেতারা। তবে আরও বেশি জনসমর্থন নিয়ে কেন্দ্রের ক্ষমতায় ফিরতে চাইছেন তাঁরা। কিছু দিন আগেই দিল্লিতে বিজেপির সদর (Lok Sabha Elections 2024) দফতরে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের তাঁর সেই ইচ্ছের কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং।

    নয়া স্লোগান বিজেপির

    প্রধানমন্ত্রীর সেই আশা পূরণে ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছে পদ্ম-বাহিনী। বাঁধা হয়েছে নয়া স্লোগানও, ‘তিসরি বার মোদি সরকার, অব কি বার চারশো পার’। বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায়, ‘তৃতীয়বার মোদি সরকার, এবার চারশো পার’। এপ্রিলের মাঝামাঝি লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024) হওয়ার কথা। এই নির্বাচনের রণকৌশল স্থির করতে বুধবার বৈঠকে বসেছিলেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন অশ্বিনী বৈষ্ণব, ভূপেন্দ্র যাদব, হিমন্ত বিশ্বশর্মার মতো নেতারা।

    কী নির্দেশ দিলেন নাড্ডা?

    বৈঠকে চারশো আসন পাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে এগোনোর নির্দেশ দেন নাড্ডা। এই বৈঠকেই বেঁধে দেওয়া হয় নির্বাচনী প্রচারের সুর। নির্বাচনের আগে দলে যাতে বেনোজল ঢুকে না পড়ে, তাই স্ক্রিনিং কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই কমিটিই স্থির করবে, নির্বাচনের আগে অন্য দল থেকে যাঁরা আসবেন, তাঁদের হাতে গেরুয়া ঝান্ডা তুলে দেওয়া হবে কিনা। এর পাশাপাশি গঠন করা হবে ক্লাস্টার কমিটি। প্রতি তিনজন ‘সুপার ওয়ারিয়র’ পিছু থাকবে একটি ক্লাস্টার কমিটি। প্রতি বিধানসভার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে থাকবেন একজন। ইনিই ‘সুপার ওয়ারিয়র’।

    আরও পড়ুুন: লোকসভা নির্বাচনের আগেই লাগু হচ্ছে সিএএ! নাগরিকত্ব পাচ্ছেন কারা?

    তিন ‘সুপার ওয়ারিয়র’কে নিয়ে যে ক্লাস্টার গঠিত হবে, সেই ক্লাস্টারের দায়িত্বে থাকবেন রাজ্য পর্যায়ের কোনও পদস্থ নেতা। তিন-চারটি লোকসভা কেন্দ্র নিয়ে যে যৌথ ক্লাস্টার তৈরি হবে, সেখানে প্রচারে যাবেন অমিত শাহ, রাজনাথ সিংহ, জেপি নাড্ডার মতো হেভিওয়েট কেন্দ্রীয় নেতারা। দেশের প্রতিটি রাজ্যের সভাপতিকে তাঁর রাজ্যের সব লোকসভা কেন্দ্রে প্রচারে যেতে হবে। ওই লোকসভা কেন্দ্রগুলির কোনটিতে সংগঠনের হাল কেমন, সে বিষয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট দিতে হবে কেন্দ্রকে। এই রিপোর্ট পাওয়ার পরেই ওই কেন্দ্রে কীভাবে সংগঠন মজবুত করা যাবে, সে দাওয়াই দেওয়া (Lok Sabha Elections 2024) হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share