Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Gita Path: মোদির উপস্থিতিতে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ’ কি এবার গিনেস বুকে রেকর্ড গড়বে?

    Gita Path: মোদির উপস্থিতিতে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ’ কি এবার গিনেস বুকে রেকর্ড গড়বে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে ২৪ ডিসেম্বর কলকাতার ব্রিগেড ময়দানে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ’ (Gita Path) বঙ্গের জন্য ব্যাপক চমক। সারাসরি কোনও রাজনৈতিক যোগ না থাকলেও এই কর্মসূচির মাধ্যমে বঙ্গে হিন্দুত্ব জাগরণের এক নয়া ফলক নির্মিত হতে চলেছে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। গীতাপাঠের আসরে যোগদান করবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিশেষ ভাবে থাকবেন দ্বারকা মঠের বর্তমান শঙ্করাচার্য স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী। এছাড়াও থাকবেন অন্য রাজ্যের আরও বিশিষ্ট প্রতিনিধিরা।

    ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠে’র আসরকে ঘিরে বিশ্ব রেকর্ডের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। সূত্রের খবর, উপস্থিত থাকবেন ‘গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড’-এর প্রতিনিধিরা। সেই সঙ্গে নজর রাখতে উপস্থিত থাকবেন আরও কিছু বিদেশী সংস্থা। এক সঙ্গে এত মানুষের সমাগমে গীতাপাঠ আগে হয়েছে কি না, কেউ মনে করতে পারছেন না। ফলে সার্বিক ভাবে সাফল্য পেলে বিশ্ব রেকর্ড গড়বে বঙ্গের এই গীতাপাঠ।

    কী বললেন আয়োজক সংগঠনের সভাপতি?

    আয়োজক সংগঠনের সভাপতি স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ বলেন, “ওই দিন ব্রিগেডে যে গীতাপাঠ অনুষ্ঠিত হবে, তা বিশ্বের কোথাও কোনও দিন হয়নি। এই বিপুল মানুষের সমাগমে গীতাপাঠ (Gita Path) বিশ্ব রেকর্ড তৈরি করবে।” আবার আয়োজক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বসন্ত শেঠিয়া বলেন, “গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড-সহ আরও বেশ কিছু সংস্থার কাছে আবেদন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু সংস্থা আসবে বলে আমাদের নিশ্চিতও করেছে। বিশ্ব রেকর্ড তৈরি হবে, তাই তাকে পরীক্ষা করাবার জন্য আমেরিকা সহ আরও নানা দেশ থেকেও প্রতিনিধিরা আসবেন।” সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, রেকর্ড প্রমাণের জন্য আগে থেকে আবেদন করতে হয়। আর তাই আয়োজকরা ইতিমধ্যে ছয় মাস আগেই সমস্ত নিয়ম মেনে রেকর্ডের বিষয়ে তথ্য সরবরাহ করার কাজ করে আসছেন। এখন সাফল্যের অপেক্ষা মাত্র।

    গীতাপাঠের সঙ্গে আর কী কী হবে (Gita Path)

    অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদ, সংস্কৃতি সংসদ এবং মতিলাল ভারত তীর্থ সেবা মিশনের যৌথ উদ্যোগে এই গীতাপাঠের (Gita Path) অনুষ্ঠান হবে। অনুষ্ঠানের প্রথমে লক্ষ কণ্ঠে গীতার শ্লোক পাঠ হবে, এরপর ২০ হাজারের বেশি শঙ্খ একসঙ্গে বাজানো হবে। এক লক্ষ কণ্ঠে গাওয়া হবে নজরুলের গান। অনুষ্ঠানে একসঙ্গে দেড় হাজারেরে বেশি সাধুসন্ত উপস্থিত থাকবেন গীতাপাঠের আসরে। এই পাঠ বিশ্ব রেকর্ডের তকমা পেতেও পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • NIA: চার রাজ্যে পিএলএফআইয়ের ডেরায় হানা এনআইএ-র, কী ছক কষেছিল জঙ্গিরা?

    NIA: চার রাজ্যে পিএলএফআইয়ের ডেরায় হানা এনআইএ-র, কী ছক কষেছিল জঙ্গিরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিষিদ্ধ মাওবাদী সংগঠন পিপলস লিবারেশন ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার (plfi) ডেরায় হানা এনআইএ-র (NIA)। সূত্র মারফত খবর পেয়ে চার রাজ্যে অভিযান চালায় এনআইএ। উদ্ধার হয়েছে ভারতীয় সেনার উর্দি এবং আগ্নেয়াস্ত্র। গ্রেফতার করা হয়েছে সন্দেহভাজন দুই মাওবাদীকে। ঝাড়খণ্ড লিবারেশন টাইগার্স নামে পরিচিত পিএলএফআই আদতে মাওবাদীদের দলছুট একটি গোষ্ঠী। এদের বিরুদ্ধে তোলা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে।

    কী কী মিলল?

    শুক্রবার ঘণ্টা চারেক ধরে অভিযান চলে। বিহারে এই অভিযানের নেতৃত্ব দেন এনআইএ-র ডিএসপি মহেন্দ্র সিংহ রানা। উদ্ধার হয় ভারতীয় সেনার একটি উর্দি, দুটি বেআইনি অস্ত্র, প্রচুর নথিপত্র, নগদ টাকা এবং সোনার গয়না। চলতি বছর ১১ অক্টোবর পিএলএফআইয়ের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি ধারায় মামলা দায়ের করেছে এনআইএ। এর পরেই পিএলএফআইয়ের ডেরায় হানা দেওয়ার পরিকল্পনা করে এনআইএ। সেই মতো শুক্রবার চার রাজ্যের ২৩টি জায়গায় একই সময়ে হানা দেয় এনআইএ। জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডে জঙ্গি কার্যকলাপ করার পরিকল্পনা করেছিল পিএলএফআই। তাদের বিরুদ্ধে জুলুম ও তোলাবাজির অভিযোগ উঠেছে।

    কোথায় কোথায় হানা? 

    এনআইএ (NIA) সূত্রে খবর, এদিন ঝাড়খণ্ড, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও দিল্লির মোট ২৩টি জায়গায় হানা দেয় এনআইএ। সব মিলিয়ে বাজেয়াপ্ত হয়েছে দুটি পিস্তল, কিছু কার্তুজ এবং বিস্ফোরকের পাশাপাশি সোনার গয়না, নগদ তিন লক্ষ টাকা, বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম এবং নথিপত্র। এনআইএ (NIA) সূত্রে খবর, ঝাড়খণ্ডের গুমলা, রাঁচি, সিমডেগা, খুঁটি, পালামু, পশ্চিম সিংভূম জেলার ১৯টি ডেরায় অভিযান চালিয়েছে এনআইএ। অভিযান চালানো হয়েছে, মধ্যপ্রদেশের সিধি, বিহারের পাটনা এবং দিল্লির দুটি ডেরায়।

    আরও পড়ুুন: চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি ললিত ঝা-র, কী বলল লোকসভাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড?

    ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবস। তার আগে মাওবাদীদের ডেরায় ভারতীয় সেনার উর্দি মেলায় জঙ্গিরা নাশকতার ছক কষেছিল কিনা, তাও জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা (NIA)। ফি বার প্রজাতন্ত্র দিবসে জাতির উদ্দেশ্যে লালকেল্লায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেদিন দেশ-বিদেশের প্রচুর অতিথি-অভ্যাগত উপস্থিত থাকেন। তদন্তকারীদের একাংশের ধারণা, সেনার উর্দি পরে সেদিনই সেনার ভিড়ে মিশে গিয়ে হামলার ছক কষেছিল জঙ্গিরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Security Breach: চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি ললিত ঝা-র, কী বলল লোকসভাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড?  

    Parliament Security Breach: চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি ললিত ঝা-র, কী বলল লোকসভাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশি জেরায় চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি লোকসভাকাণ্ডে (Parliament Security Breach) ধৃত ললিত ঝায়ের। টানা পুলিশি জেরায় ললিতের স্বীকারোক্তি, প্ল্যান-এ সফল না হলে প্ল্যান-বি তৈরি ছিল সাগর-নীলমদের। লোকসভাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড এই ললিতই। বৃহস্পতিবার রাতে দিল্লির কর্তব্যপথ থানায় আত্মসমর্পণ করে সে। প্রমাণ লোপাটের উদ্দেশ্যে সে নষ্ট করে ফেলেছে নিজের ও বাকি অভিযুক্তদের মোবাইল ফোনগুলি।

    মাস্টারমাইন্ড ললিত

    বুধবার লোকসভার অধিবেশন চলাকালীন দর্শক গ্যালারি থেকে লাফিয়ে অধিবেশন কক্ষে পড়ে দুই হানাদার। আগে থেকে জুতোয় লুকিয়ে রাখা স্মোক গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটায় তারা। তার জেরে অধিবেশন কক্ষ ভরে যায় রঙিন ধোঁয়ায়। পরে দুই সাংসদের হাতে ধরা পড়ে যায় হানাদাররা। ওই ঘটনায় সংসদ চত্বর থেকে গ্রেফতার করা হয় আরও দুজনকে। তার পরেই জানা যায়, লোকসভাকাণ্ডের (Parliament Security Breach) মাস্টারমাইন্ড ললিত। ললিতকে টানা জেরা করছে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল।

    কী জানাল ললিত?

    লাগাতার জেরায় তদন্তকারীদের ললিত জানিয়েছে, যদি ভিজিটর্স গ্যালারি থেকে স্মোক গ্রেনেড বিস্ফোরণের সুযোগ সাগর-নীলমরা না পেত, তাহলে তৈরি ছিল প্ল্যান-বি। ললিত বলেন, “যদি প্রথম পরিকল্পনা অনুযায়ী নীলম ও আমল সংসদের সামনে পৌঁছতে না পারত, তাহলে মহেশ ও কৈলাশকে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছিল। অন্য দিক থেকে লোকসভায় গিয়ে কালার বম্ব ফাটাত ওরা। মিডিয়ার ক্যামেরার সামনে স্লোগান দেওয়ার জন্যও তৈরি ছিল দুজন।”

    আরও পড়ুুন: “মোদিজির পা ধরে লাভ নেই, কিছুই পাবেন না”, দিল্লিতে বৈঠকের আগে মমতাকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    অপারেশন সাকসেসফুল হওয়ার পর যাতে তারা পালাতে পারে, সেজন্য বাকিদের সাহায্য করতেও একটি প্ল্যান তৈরি করে রেখেছিল ললিত। কথা ছিল, সকলেই পালিয়ে যাবে রাজস্থানে। পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে নীলম, সাগর, মনোরঞ্জন ও আমলকে পালাতে সাহায্য করার কথা ছিল মহেশের। ললিতের জন্য গেস্ট হাউসের ব্যবস্থা করেছিল এই মহেশই। এই গেস্ট হাউসে বসেই টেলিভিশনের পর্দায় লোকসভাকাণ্ডের খবরের ওপর নজর রাখছিল সে।

    এদিকে, সেদিনের ঘটনার পুনর্নির্মাণ করতে চাইছে দিল্লি পুলিশ। ঘটনার দিনের মতোই সাগর ও মনোরঞ্জন দর্শক গ্যালারি থেকে ঝাঁপ দেবে লোকসভার চেম্বারে। নিরাপত্তার বজ্র আঁটুনি পেরিয়ে বুধবার তারা কীভাবে লোকসভার অধিবেশন কক্ষে ঢুকে পড়েছিল, মূলত তা-ই জানতে চাইছেন তদন্তকারীরা (Parliament Security Breach)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajasthan: প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ ভজনলাল শর্মার

    Rajasthan: প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ ভজনলাল শর্মার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতে রাজস্থানের (Rajasthan) ১৫তম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন ভজনলাল শর্মা। এদিনই তাঁর সঙ্গে উপ-মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে দেখা যায় দিয়া কুমারী এবং প্রেমচাঁদ বৈরওয়াকে। শপথ বাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল কলরাজ মিশ্র। রাজস্থানের রাজধানী জয়পুরে (Rajasthan) হয় এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। এদিন মুখ্যমন্ত্রী এবং দুই উপ-মুখ্যমন্ত্রী ছাড়া অন্য কোনও মন্ত্রী শপথ নেননি। বিজেপির সূত্রে খবর, পরবর্তী সময় মন্ত্রিসভা সম্প্রসারণ করা হবে।

    কারা হাজির ছিলেন শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে?

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা, কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়করি, উত্তরপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্য সমেত অন্যান্যরা। এই দিন শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন রাজস্থানের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটও।

    শপথের আগে জয়পুরের একটি মন্দিরে পুজো দেন ভজনলাল

    শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের (Rajasthan) আগে জয়পুরের একটি স্থানীয় মন্দিরে পুজো অর্পণ করেন মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মা। তার আগে তিনি বাবা এবং মায়ের পা ধুয়ে প্রণামও করেন। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিজেপি নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রসঙ্গত, ছত্তিসগড়, রাজস্থান (Rajasthan), মধ্যপ্রদেশের নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হয় ৩ ডিসেম্বর। সেদিনই তিন রাজ্যে বিপুল জয় পায় বিজেপি। তারপরে মুখ্যমন্ত্রী ঠিক করতে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব বাকি ২ রাজ্যের মতো রাজস্থানেও পর্যবেক্ষক দল গঠন করে। পর্যবেক্ষক দল বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠকে করে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বেছে নেন ভজনলালকে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং-ও ছিলেন এই পর্যবেক্ষক দলে। তাঁর উপস্থিতিতে ভজনলালের নাম ঘোষণা করেন বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়া।

    প্রাক্তন এবিভিপি কর্মী ছিলেন ভজনলাল

    এর আগে ভজনলাল বিজেপির রাজস্থানের সভাপতিরও দায়িত্ব পালন করেছেন। ভজনলাল শর্মা অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের প্রাক্তন কর্মী বলে পরিচিত। তিনি ১৯৯০ সালে কাশ্মীরি হিন্দু পণ্ডিতদের বিতাড়ণের বিরুদ্ধে এবিভিপির আন্দোলনের অন্যতম উদ্যোক্তা হিসেবে ছিলেন। সেই সময় অযোধ্যায় রাম মন্দির আন্দোলনেও তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ২০০ আসন বিশিষ্ট রাজস্থান (Rajasthan) বিধানসভাতে বিজেপি জিতেছে ১১৫টি আসনে কংগ্রেস জিততে সমর্থ হয়েছে ৬৯ আসনে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Security Breach: “রাজনীতি করবেন না”, লোকসভাকাণ্ডে বিরোধীদের পরামর্শ শাহের

    Parliament Security Breach: “রাজনীতি করবেন না”, লোকসভাকাণ্ডে বিরোধীদের পরামর্শ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপদের সময় একজোট হওয়াটাই দস্তুর। এমন উদাহরণ রয়েছে ‘মহাভারতে’ও। তবে বিজেপি-বিরোধী দলগুলি আবার কবে মান্যতা দিয়েছে ‘রামায়ণ’-‘মহাভারত’কে? তাই লোকসভাকাণ্ডের (Parliament Security Breach) পরেও সরকারের পাশে না থেকে লড়াই করছেন রাজনৈতিক ফয়দা তুলতে! অন্তত এমনই অভিযোগ শাসক দলের।

    কী বললেন শাহ?

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, “এটি একটি সিরিয়াস ঘটনা। বিরোধীরা এই ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করছে। নিশ্চয়ই কোথাও একটা ফাঁক ছিল। কিন্তু সবাই জানে, সংসদের নিরাপত্তা স্পিকারের অধীনে থাকে ও স্পিকার ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে চিঠি লিখেছেন। আমরা একটি তদন্ত কমিটি গড়েছি। খুব শীঘ্রই রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে স্পিকারের কাছে।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, লোকসভায় নিরাপত্তা লঙ্ঘন কেন হল, তা নিয়ে তদন্তের নির্দেশের পাশাপাশি লোকসভার নিরাপত্তা আরও বাড়ানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছে তদন্ত (Parliament Security Breach) কমিটিকে। তিনি বলেন, “কোনও ফাঁক থাকা উচিত নয়। যদি কোনও ফাঁক থেকে যায়, তা পূরণ করার দায়িত্ব আমাদের। আমাদের আবেদন, এই ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করবেন না।”

    নেপথ্য কাহিনি

    প্রসঙ্গত, বুধবার দুপুরে অধিবেশন চলাকালীন আচমকাই লোকসভার দর্শক গ্যালারি থেকে ঝাঁপ দেয় দুই হানাদার। যে সময় তারা লাফিয়ে পড়েছিল, সেই সময় ছিল লোকসভার জিরো আওয়ার। প্রশ্ন করছিলেন মালদহ উত্তরের সাংসদ বিজেপির খগেন মুর্মু। হঠাৎ করে এই ঘটনায় হকচকিয়ে যান সাংসদরা। সেই সুযোগে হানাদাররা জুতোয় লুকিয়ে রাখা স্মোক গ্রেনেডের ক্যান দেয়। রঙিন ধোঁয়ায় ঢেকে যায় অধিবেশন কক্ষ। সেই সময় কোনওমতে দুই সাংসদ – উত্তরপ্রদেশের বহুজন সমাজবাদী পার্টির মালুন নাগর ও রাজস্থানের রাষ্ট্রীয় লোকতান্ত্রিক পার্টির হনুমান বেনীওয়াল ধরে ফেলেন হানাদারদের।

    আরও পড়ুুন: বৈঠক ডাকতে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা, সাফ জানালেন রাজ্যপাল

    সাগর শর্মা ও মনোরঞ্জন ডি নামের ওই দুই হানাদারকে তুলে দেওয়া হয় মার্শালের হাতে। পরে সংসদের বাইরে একই কাণ্ড ঘটানোয় গ্রেফতার করা হয় আরও দুজনকে। চারজনকেই তুলে দেওয়া হয় দিল্লি পুলিশের হাতে। ঘটনার দিন লোকসভায় ছিলেন না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পরের দিনই তিনি প্রবীণ মন্ত্রীদের ডেকে সবিস্তারে অবগত হন বিষয়টি। সেই সময়ই তিনিও জানিয়েছিলেন, এটা নিরাপত্তার বিষয়। এটা নিয়ে রাজনীতি করা ঠিক নয়। প্রধানমন্ত্রীর সেই বার্তারই (Parliament Security Breach) প্রতিধ্বনি শোনা গেল তাঁরই সতীর্থ অমিত শাহের মুখেও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Elections 2024: ক্ষমতায় ফিরতে চলেছে বিজেপি, কেন্দ্র ফের গেরুয়াময়! বলছে ফিচ রেটিং

    Parliament Elections 2024: ক্ষমতায় ফিরতে চলেছে বিজেপি, কেন্দ্র ফের গেরুয়াময়! বলছে ফিচ রেটিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত দশ বছরে দেশে বইয়েছেন উন্নয়নের জোয়ার। বিশ্ব বাজারে দেশকে নিয়ে গিয়েছেন অকল্পনীয় এক উচ্চতায়। প্রত্যাশিতভাবেই আগামী লোকসভা নির্বাচনে (Parliament Elections 2024) তিনিই ফিরছেন ক্ষমতায়। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি যে ক্ষমতায় ফিরছে, নানা সময় তা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। এবার একই কথা জানাল বহুজাতিক ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি ফিচ রেটিং। পাঁচ রাজ্যের মধ্যে তিনটিতে জয় পেয়েছে বিজেপি। তার পর আরও জোরাল হয়েছে বিজেপির প্রত্যাবর্তনের ধারণা।

    ফিচ রেটিংয়ের দাবি

    ফিচ রেটিংয়েরও দাবি, আসন্ন নির্বাচনে কেন্দ্রে ফের উড়বে গৈরিক নিশান। সেক্ষেত্রে অর্থনীতি এবং বাণিজ্য সংক্রান্ত নিয়ম-নীতির বিশেষ হেরফের হবে না বলেই ধারণা বিশেষজ্ঞ মহলের। তাই দীর্ঘমেয়াদি অগ্রগতির সামনে থাকা বাধার প্রাচীর পার হওয়া যাবে অবলীলায়। নতুন বছরের মার্চে লোকসভা নির্বাচন (Parliament Elections 2024) হওয়ার কথা। ফিচ রেটিংয়ের মতে, ক্ষমতায় ফিরতে পারে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকারই। আর যদি তা হয়, তাহলে নীতি সংক্রান্ত সিদ্ধান্তগুলির ক্ষেত্রেও বাধা আসবে না। তবে বিজেপি কতগুলি আসনে জয়ী হবে, তার ওপর নির্ভর করবে শাসকের সংস্কারের সিদ্ধান্তের ওপর কী প্রভাব পড়বে।

    কী বলছেন অর্থনীতিবিদ?

    এমকে গ্লোবালের মুখ্য অর্থনীতিবিদ মাধবী অরোরা সংবাদমাধ্যমকে জানান, বিজেপি সরকার ক্ষমতায় ফিরলে কেবল যে দীর্ঘমেয়াদি অগ্রগতিই নিশ্চিত হবে তা নয়, জারি থাকবে নীতি সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়াও। ভারতের পাশাপাশি পড়শি বাংলাদেশের রাজনৈতিক চিত্র নিয়েও ভবিষ্যদ্বাণী করেছে ফিচ রেটিং। তাদের অনুমান, বাংলাদেশেও ক্ষমতায় ফিরছে বর্তমান শাসক দলই। ভারত কিংবা বাংলাদেশ নয়, ফিচ রেটিংয়ের দাবি, গোটা এশিয়া মহাদেশেই রাজনৈতিক উত্থান-পতন খুব একটা দেখা যাবে না।

    আরও পড়ুুন: লোকসভার অন্দরে হানাদার, সংসদের সুরক্ষা নিয়ে বৈঠক উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রীর

    ফিচ রেটিংয়ের পাশাপাশি বিজেপির অপ্রতিরোধ্য গতি সম্পর্কেও ভবিষ্যদ্বাণী করেছে জাপানের বৃহত্তম বিনিয়োগ ও আর্থিক সংস্থা নোমুরা। তাদেরও অনুমান, আগামী সাধারণ নির্বাচনে ভারতের চালকের আসনে বসবে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি। নোমুরা বলছে, “এটা (তিন রাজ্যের ফল) ইঙ্গিত দিচ্ছে, বিজেপি এবং প্রধানমন্ত্রী মোদির পক্ষে বিপুল জনসমর্থন রয়েছে। সাধারণ নির্বাচনে (Parliament Elections 2024) বিজেপি যে ফের ক্ষমতায় ফিরছে, তার ইঙ্গিত মিলেছে বিভিন্ন জনমত সমীক্ষাতেও। প্রসঙ্গত, তিন রাজ্যে বিজেপির বিপুল জয়ের পরেই ভারতের শেয়ার বাজারের লেখচিত্র দ্রুত ওপরে উঠেছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: লোকসভার অন্দরে হানাদার, সংসদের সুরক্ষা নিয়ে বৈঠক উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: লোকসভার অন্দরে হানাদার, সংসদের সুরক্ষা নিয়ে বৈঠক উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের সুরক্ষা নিয়ে মন্ত্রিসভার বেশ কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বৃহস্পতিবার ওই বৈঠক হয়। বুধবার লোকসভায় দর্শক গ্যালারি থেকে অধিবেশন কক্ষে ঝাঁপিয়ে পড়ে দুই হানাদার। এদিন মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান ছিল দুই মুখ্যমন্ত্রীর। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ায় লোকসভায় গরহাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    উদ্বেগে প্রধানমন্ত্রী

    তাই এদিন বুধবারের ঘটনা সম্পর্কে বিশদে অবহিত হন তিনি। বিষয়টিকে তিনি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে বলেছেন মন্ত্রীদের। তিনি বলেছেন, “বিষয়টি নিয়ে রাজনীতি করার সময় নয়। আমাদের সকলকে এক সঙ্গে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।” মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে বিরোধীদের চাপের মুখে রণকৌশল স্থির করার বিষয়েও পরামর্শ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বিষয়টি নিয়ে তিনি বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গেও আলোচনা করেন।

    সাসপেন্ড ১৫ সাংসদ

    এদিকে, লোকসভাকাণ্ডের জেরে বিরোধীদের বিক্ষোভের জেরে বৃহস্পতিবার দফায় দফায় মুলতুবি হয় সংসদের দুই কক্ষের অধিবেশন। ঘটনার জেরে সাসপেন্ড হয়েছেন দুই কক্ষের ১৫ জন সাংসদ। অন্যদিকে, সুরক্ষা ব্যবস্থায় গাফিলতির অভিযোগে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আট রক্ষীকে সাসপেন্ড করেছে লোকসভার সচিবালয়। বুধবার যে সময় লোকসভায় ঘটনাটি ঘটে, সেই সময় সংসদ ভবনের মূল প্রবেশপথ সহ গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশপথগুলিতে নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন ওই আটজন।

    ২৮ মে উদ্বোধন হয় নয়া সংসদ ভবনের। উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সংসদ ভবনের নিরাপত্তায় রয়েছে ত্রিস্তরীয় সুরক্ষা বলয়। সেই বেড়া ভেঙে কীভাবে চার হানাদার ‘স্মোক গ্রেনেড’ নিয়ে সংসদ ভবনের সংরক্ষিত এলাকায় ঢুকে পড়ল, কীভাবেই বা তাদের মধ্যে দুজন দর্শক গ্যালারি থেকে ঝাঁপ মারল অধিবেশন কক্ষে, তা নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন। এই প্রশ্নগুলোকে হাতিয়ার করছে বিজেপি-বিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল।

    আরও পড়ুুন: মথুরার শাহি মসজিদে সমীক্ষায় সায় আদালতের, হদিশ মিলবে শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থানের?

    এদিন যাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন কংগ্রেসের ৯জন, সিপিএমের ২জন, ডিএমকের ২জন এবং সিপিআইয়ের একজন সাংসদ। লোকসভাকাণ্ডে বাংলা যোগ নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। সন্দেহভাজনের তালিকায় যে ললিত ঝায়ের নাম রয়েছে, সেই ললিতের বাড়ি কলকাতায়। ঘটনার (PM Modi) ভিডিও রেকর্ডিং করেছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরের উদ্বোধনে অযোধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেশ-বিদেশের শিল্পীদের

    Ram Mandir: রাম মন্দিরের উদ্বোধনে অযোধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেশ-বিদেশের শিল্পীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের (Ram Mandir)। সেই দিনই অযোধ্যাতে হাজির থাকবেন দেশ-বিদেশের শিল্পীরা। সেখানে একাধিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন তাঁরা। এমনটাই জানা গিয়েছে ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ সূত্রে। প্রসঙ্গত, উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথ সরকার রাম মন্দিরের উদ্বোধনের দিনটিকে একটি স্মরণীয় মুহূর্ত হিসেবে উপহার দিতে চাইছে। জানা গিয়েছে, সরকার চাইছে যে ভগবান শ্রী রামচন্দ্রের আদর্শ এবং মূল্যবোধ সম্পর্কে দেশ-বিদেশের সকল স্তরের মানুষ জানুক। এজন্যই জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হবে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন। ইতিমধ্যে দেশের বিশিষ্টজনদের কাছে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র পৌঁছাতেও শুরু করেছে। উদ্বোধনের দিন দেশের প্রধানমন্ত্রী রামলালাকে কোলে নিয়ে ৫০০ মিটার হেঁটে গর্ভগৃহে রাম মূর্তি প্রতিষ্ঠা করবেন।

    কোন কোন দেশের শিল্পীরা যোগ দেবেন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে?

    প্রসঙ্গত, প্রায় ৫০০ বছর আগে রাম মন্দির (Ram Mandir) ভেঙে সেখানে মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন বাবরের সেনাপতি মীর বাকি। তারপরে ৫০০ বছর ধরে লড়াই-আন্দোলন। অবশেষে তৈরি হতে চলেছে রাম মন্দির। তাই এই দিনটিকে স্মরণীয় করে তুলতে চেষ্টার কোনও ত্রুটি রাখতে চায় না যোগী সরকার। জানা গিয়েছে, নেপাল, কম্বোডিয়া, সিঙ্গাপুর, শ্রীলঙ্কা, তাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া থেকে শিল্পীরা আসবেন।

    সাংস্কতিক অনুষ্ঠানের বাজেট ধরা হয়েছে ২ কোটি

    এছাড়াও ভারতবর্ষের মধ্যে মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, হরিয়ানা, কর্নাটক, সিকিম, কেরল, ছত্তিসগড়, জম্মু-কাশ্মীর, লাদাখ এবং চণ্ডীগড়ের শিল্পীরা অংশ নেবেন রামলীলা অনুষ্ঠানে। মঞ্চস্থ হবে রামচন্দ্রের আদর্শ ও জীবনীর ওপর নানা অনুষ্ঠান। এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের জন্য বাজেট ধরা হয়েছে দু কোটি টাকারও বেশি। আগামী বছরে লক্ষাধিক ভক্তের সমাগম হতে রামনগরীতে (Ram Mandir)। অযোধ্যার বিভিন্ন জায়গায় তৈরি হবে বিভিন্ন মঞ্চও। যেমন রামকথা পার্কে পুরুষোত্তম মঞ্চ তৈরি হচ্ছে, ভজন সন্ধ্যাতলে তৈরি হচ্ছে সরযূ মঞ্চ। তুলসী উদ্যানে তৈরি হচ্ছে কাকভুষণ্ডি মঞ্চ, তুলসী স্মারক ভবনে তৈরি হচ্ছে তুলসী মঞ্চ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mathuras Shahi Idgah: মথুরার শাহি মসজিদে সমীক্ষায় সায় আদালতের, হদিশ মিলবে শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থানের?

    Mathuras Shahi Idgah: মথুরার শাহি মসজিদে সমীক্ষায় সায় আদালতের, হদিশ মিলবে শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থানের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরে সমীক্ষা হয়েছে আদালতের নির্দেশে। এবার মথুরার শাহি ইদগাহ মসজিদ (Mathuras  Shahi Idgah) চত্বরেও সমীক্ষার নির্দেশ দিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট। হিন্দু পক্ষের আইনজীবী হরিশঙ্কর জৈন, বিষ্ণুশঙ্কর জৈন, প্রভাস পাণ্ডে ও দেবকী নন্দন মথুরার শাহি ইদগাহকে শ্রীকৃষ্ণের জন্মভূমি বলে দাবি করে সেখানে জমি মাপজোক ও বৈজ্ঞানিক সমীক্ষার দাবি জানিয়েছিলেন। এর বিরোধিতা করেছিল মুসলিম পক্ষ।

    শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান কমপ্লেক্স

    শুনানি শেষে ১৬ নভেম্বর রায় সংরক্ষিত রেখেছিল এলাহাবাদ হাইকোর্টের বিচারপতি ময়াঙ্ক কুমারের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ। সেই রায়ই ঘোষণা করা হল বৃহস্পতিবার। আদালতের নির্দেশ, একজন কোর্ট কমিশনারের পর্যবেক্ষণে সমীক্ষার কাজ করতে হবে শাহি ইদগাহের বিতর্কিত ১৩.৩৭ একর জমিতে। উত্তরপ্রদেশের মথুরায় প্রাচীরা কাটরা স্তূপ এলাকায় রয়েছে শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান কমপ্লেক্স। এর ঠিক পাশেই রয়েছে শাহি ইদগাহ (Mathuras  Shahi Idgah)। হিন্দুত্ববাদী সংগঠগুলির দাবি, ইদগাহের ওই জমিতে প্রাচীন কেশবদাস মন্দির ছিল। এটি আদতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থান। ইদগাহ চত্বরে খুঁড়লে মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ মিলতে পারে বলে অনুমান হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলির।

    হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের যুক্তি 

    তাদের যুক্তি, মসজিদের দেওয়ালে খোদাই করা রয়েছে পদ্মের ছবি। কিছু কারুকাজ রয়েছে যেগুলি শেষনাগের মতো দেখতে। তাদের বিশ্বাস, মন্দির ধ্বংস করেই গড়ে তোলা হয়েছে ইদগাহ। হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলির দাবি, কাশীর বিশ্বনাথ মন্দিরের মতোই মথুরার ওই মন্দিরটি ধ্বংস করে মসজিদ নির্মাণ করেন মুখল সম্রাট ঔরঙ্গজেব। ওই জায়গাকে শ্রীকৃ্ষ্ণের জন্মভূমি বলে দাবি করে ১৩.৩৭ একর জমির অধিকার চেয়ে আদালতে মামলা করেন হিন্দু সেনার নেতা বিষ্ণু গুপ্ত।

    আরও পড়ুুন: অভিষেকের আয়ের উৎস কী? মুখবন্ধ খামে আদালতে জানাল ইডি

    হিন্দু পক্ষের আবেদন মেনে নিয়ে ২৯ অগাস্ট ইলাহাবাদ হাইকোর্ট মথুরার শাহি ইদগাহ মসজিদে ভিডিও সমীক্ষার নির্দেশ দিয়েছিল। চার মাসের মধ্যে সমীক্ষার রিপোর্ট আদালতে পেশের নির্দেশ দিয়েছিলেন এলাহাবাদ হাইকোর্টের বিচারপতি পীযূষ অগ্রবাল। সিঙ্গল বেঞ্চের এই রায়ে স্থগিতাদেশ দেয় উচ্চতর বেঞ্চ। শেষমেশ বৃহস্পতিবার মসজিদ চত্বরে সমীক্ষার নির্দেশ দিল আদালত। প্রসঙ্গত, ১৯৬৮ সালের শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান সেবা সংস্থান ও শাহি মসজিদ ইদগাহ ট্রাস্টের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সেই চুক্তি মেনে কৃষ্ণ জন্মভূমির জন্য ১০.৯ একর জমি দিয়ে দেওয়া হয়। ইদগাহের (Mathuras  Shahi Idgah) জন্য রাখা হয় ২.৫ একর জমি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Derek O’Brien: রাজ্যসভা থেকে সাসপেন্ড তৃণমূলের ডেরেক, কী বললেন চেয়ারম্যান?

    Derek O’Brien: রাজ্যসভা থেকে সাসপেন্ড তৃণমূলের ডেরেক, কী বললেন চেয়ারম্যান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন’কাণ্ডের জেরে দিন দুয়েক আগে লোকসভার সাংসদ পদ খারিজ হয়েছে কৃষ্ণনগরের সাংসদ তৃণমূলের মহুয়া মৈত্রর। সেই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মিলিয়ে যাওয়ার আগেই এবার শীতকালীন অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করা হল সেই তৃণমূলেরই রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েনকে (Derek O’Brien)। অভিযোগ, সভার মধ্যে ডেরেক নিয়ম বিরুদ্ধ আচরণ করেছেন।

    কী বললেন চেয়ারম্যান?

    বুধবার লোকসভায় দর্শক গ্যালারি থেকে লাফ দিয়ে নিচে পড়ে দুই হানাদার। তা নিয়ে উত্তাল দেশের রাজনীতি। বৃহস্পতিবার রাজ্যসভার অধিবেশন শুরু হতেই লোকসভার ওই ঘটনা নিয়ে আলোচনার দাবি জানান ডেরেক। তাতে রাজি হননি রাজ্যসভার চেয়ারম্যান তথা উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়। তিনি জানান, লোকসভায় নিরাপত্তা লঙ্ঘনের বিষয়ে একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত শুরু করা হয়েছে। পুলিশের কাছে দায়ের হয়েছে মামলাও। তার পরেও হট্টগোল করতে থাকেন ডেরেক। তখনই চেয়ারম্যান তাঁকে অধিবেশন কক্ষ ছেড়ে বেরিয়ে যেতে বলেন। চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়িয়ে ধনখড়কে ক্ষুব্ধস্বরে বলতে শোনা যায়, “ডেরেক ও’ব্রায়েনকে (Derek O’Brien) এখনই অধিবেশন কক্ষ থেকে বেরিয়ে যেতে বলা হচ্ছে। ডেরেক বলেছেন, উনি চেয়ারের নির্দেশ অমান্য করবেন…বলেছেন উনি নিয়ম মানবেন না। এই আচরণ কাম্য নয়। অত্যন্ত লজ্জার বিষয়। এটা ওঁর অভ্যাসে পরিণত হয়েছে।”  

    সাসপেন্ড ডেরেক

    পরে অসংসদীয় আরচণের অভিযোগে পুরো শীতকালীন অধিবেশন থেকেই সাসপেন্ড করা হয় তৃণমূলের এই নেতাকে। ধনখড় বলেন, “এটি একটি লজ্জাজনক ঘটনা। সতর্কবার্তা সত্ত্বেও ও’ব্রায়েন এবং অন্য বিরোধী সাংসদরা বিক্ষোভ চালিয়ে যান রাজ্যসভায়। তাই তৃণমূল সাংসদকে বহিষ্কার করা হয়েছে।” ডেরেককে সাসপেন্ড করায় আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে রাজ্যসভার পরিস্থিতি। চেয়ারম্যানের নির্দেশের তীব্র প্রতিবাদ জানান বিজেপি বিরোধী সাংসদদের একটা অংশ। লোকসভার নিরাপত্তা লঙ্ঘনে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে জবাবদিহি করতে হবে বলেও জানান তাঁরা। এর পর সভা মুলতুবি ঘোষণা করেন (Derek O’Brien) রাজ্যসভার চেয়ারম্যান।

    আরও পড়ুুন: ‘ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন’কাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টেও ধাক্কা খেলেন তৃণমূলের মহুয়া!

    এদিকে, এদিন মন্ত্রিসভার প্রবীণ মন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার ঘটে যাওয়া লোকসভাকাণ্ডের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণও শোনেন মন দিয়ে। কারণ মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ের মুখ্যমন্ত্রীরা শপথ নিয়েছেন বুধবার। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তাই অনুপস্থিত ছিলেন লোকসভায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share