Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Cash For Query: ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্নকাণ্ডে মহুয়াকে তলব এথিক্স কমিটির, কবে হাজিরা?

    Cash For Query: ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্নকাণ্ডে মহুয়াকে তলব এথিক্স কমিটির, কবে হাজিরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্ন মামলায় (Cash for query) তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে তলব করল লোকসভার এথিক্স কমিটি। আজ বৃহস্পতিবার, দুপুর সাড়ে ১২টায় সংসদের এথিক্স কমিটির সামনে হাজির হন বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। প্রথম পর্যায়ে আজ মূল অভিযোগকারী নিশিকান্তের পাশাপাশি আইনজীবী জয় অনন্ত দেহাদ্রাইকে তলব করেছিল কমিটি। তাঁদের বয়ানও এদিন রেকর্ড করা হয়। পরের পর্যায়ে ৩১ তারিখ ডাকা হয়েছে মহুয়াকে। 

    কী এই এথিক্স কমিটি

    বিভিন্ন দলের ১৫ সদস্যের এক কমিটি এখন বিষয়টির তদন্ত করবে। বর্তমানে লোকসভার এথিক্স কমিটির সভাপতি বিজেপি সাংসদ বিনোদ কুমার সোনকর। তাঁর নেতৃত্বাধীন কমিটি এবার এই অভিযোগ খতিয়ে দেখে তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে পরবর্তী পদক্ষেপ করবে। কমিটির অনান্য সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন ডাঃ সুভাষ রামরাও ভামরে- বিজেপি, সুনীতা দুগ্গল-বিজেপি, হেমন্ত তুকারাম গডসে-শিবসেনা, প্রনীত কৌর-কংগ্রেস, কুনওয়ার দানিশ আলি-বিএসপি, পি আর নটরাজন-সিপিএম, উত্তম কুমার নালমাদা রেড্ডি-কংগ্রেস, ডঃ রাজদীপ রায়-কংগ্রেস, অপরাজিতা সারঙ্গি-বিজেপি, সুমেদানন্দ সরস্বতী-বিজেপি, বিষ্ণু দত্ত শর্মা-বিজেপি, বালাশৌরি বল্লভানেনি-ওয়াইএসআর কংগ্রেস, বৈথিলিঙ্গম ওয়ে-কংগ্রেস, গিরিধারী যাদব-আরজেডি।

    কী বলল কমিটি

    এদিন কমিটির চেয়ারম্যান বিনোদ সোনকার সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘আমরা আইনজীবী এবং দুবের কথা শুনেছি। অভিযোগের গুরুত্ব বিচার করে আগামী মঙ্গলবার মহুয়াকে তলবের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উপস্থিত হয়ে তাঁর নিজের বক্তব্য তুলে ধরা উচিত।’’ সোনকার আরও জানিয়েছেন, এই বিষয়ে তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রক এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককেও চিঠি পাঠিয়ে তাদের বক্তব্য জানতে চাওয়া হয়েছে। এটা কমিটির বিশেষ অধিকারের মধ্যে পড়ে। সব দিক খতিয়ে দেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে এথিক্স কমিটি।

    বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে এথিক্স কমিটি থেকে বেরিয়ে বলেন, ‘সব স্বাভাবিক প্রশ্ন করা হয়েছিল আমায়। সকল সাংসদরাই উদ্বিগ্ন রয়েছেন বিষয়টি নিয়ে। আমায় আবার ডেকে পাঠালে আমি আসব। সংসদের ঐতিহ্য এবং মর্যাদা রক্ষার বিষয় এটি। এথিক্স কমিটি আমার থেকেও বেশি চিন্তিত।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Fire in Train: আগ্রার কাছে পাতালকোট এক্সপ্রেসে আগুন! দাউ দাউ করে জ্বলছে কামরা

    Fire in Train: আগ্রার কাছে পাতালকোট এক্সপ্রেসে আগুন! দাউ দাউ করে জ্বলছে কামরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলন্ত পাতালকোট এক্সপ্রেসে (Fire in Train) আগুন। দাউ দাউ করে জ্বলছে কামরা। চরম আতঙ্কের মধ্যে পড়লেন যাত্রীর। যখন আগুন লাগে তখন ট্রেনটি আগ্রা থেকে ঢোলপুরের দিকে যাচ্ছিল। কিন্তু মালপুরা স্টেশনের কাছেই এই বিপত্তি দেখা যায়। যদিও হতাহতের কোনও খবর নেই। ট্রেনের মধ্যে প্রথমে ধোঁয়া দেখা যায়, এরপর ইঞ্জিনের পরের চার নম্বর কামরা থেকে আগুন লাগার কথা জানা যায়। ঘটনায় তীব্র চাঞ্চাল্য তৈরি হয় যাত্রীদের মধ্যে।

    কীভাবে ঘটল এই দুর্ঘটনা (Fire in Train)?

    ভারতীয় রেল সূত্রে জানা গেছে, পঞ্জাবের ফিরোজপুর থেকে মধ্যপ্রদেশের সিওনি পর্যন্ত যাত্রাপথ ছিল পাতালকোট এক্সপ্রেসের (১৪৬২৪)। হঠাৎ ট্রেনের (Fire in Train) মধ্যে আগুন লেগে যায়। ইঞ্জিনের পরে ৪ নম্বর জিএস কামরার মধ্যে আগুন লাগে। সঙ্গে সঙ্গে ট্রেনটিকে থামিয়ে, আগুন লেগে যাওয়া কামরাকে দ্রুত আলাদা করে দেওয়া হয়। বড় বিপদের সম্ভাবন থাকলেও সঠিক সিদ্ধন্তের কারণে দুর্ঘটনা থেকে যাত্রীরা প্রাণে রক্ষা পেলেন।

    রেল সূত্রে বক্তব্য

    রেলের (Fire in Train) আগ্রা ডিভিশনের পিআর প্রশস্তি শ্রীবাস্তব জানিয়েছেন, “হতাহতের কোনও খবর নেই। ঘটনাটি ঘটেছে ৩ টে ৪৫ মিনিটে। কামরায় আগুন লাগলে, দ্রুত যাত্রীদের নামিয়ে নেওয়া হয়। তবে আগুনের কারণের বিষয়ে খোঁজখবর করা হচ্ছে। কতটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা এখনই বলা সম্ভব নয়। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।”

    প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য

    ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, “আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে ট্রেন (Fire in Train) থামিয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়। এরপর দ্রুত আগুন লাগার কামরা থেকে, বাকি বগিগুলিকে আলাদা করে দেওয়া হয়। কিন্তু আগুনের লেলিহান শিখার দাপট এতটাই ছিল যে আগুন দ্রুত এক কামরা থেকে আরেক কামরায় ছড়িয়ে পড়েছিল। ট্রেনের যাত্রীরা রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে এদিকে ওদিকে ছোটাছুটি শুরু করে দিয়েছিলেন। আগুন লাগা দুটি কামরাকে ট্রেনের বাকি কামরা গুলি থেকে দ্রুত নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে নিয়ে, আগুন নেভানোর জন্য কাজ শুরু করা হয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Railway Board DA Hike: দশেরাতেই দীপাবলি উপহার! ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল রেল, কর্মীদের মুখে হাসি

    Railway Board DA Hike: দশেরাতেই দীপাবলি উপহার! ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল রেল, কর্মীদের মুখে হাসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশেরাতেই দীপাবলির উপহার পেলেন রেলকর্মীরা! দশেরা ও দীপাবলি উপলক্ষে কর্মচারীদের জন্য সুখবর আনল ভারতীয় রেল। লক্ষাধিক কর্মচারীকে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ মহার্ঘভাতা বৃদ্ধি (Railway Board DA Hike) ঘোষণা করেছে ভারতীয় রেল বোর্ড। এই ঘোষণার ফলে, রেল কর্মচারীদের ডিএ বর্তমানের ৪২ শতাংশ থেকে বেড়ে ৪৬ শতাংশ হল। রেল বোর্ডের প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, নতুন হার ২০২৩ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হয়েছে। 

    ডিএ বৃদ্ধিতে খুশি কর্মচারীরা

    এই প্রেক্ষিতে অল ইন্ডিয়া রেলওয়েমেন’স ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক শিব গোপাল মিশ্র জানান, জুলাই থেকে কর্মচারীদের ডিএ বৃদ্ধি আটকে ছিল। এমতাবস্থায় এটা পাওয়া ছিল কর্মচারীদের অধিকার। অবশেষে সেই কর্মচারীরা তাঁদের অধিকার পাচ্ছেন। এদিকে, রেল বোর্ডের এই ঘোষণাকে (Railway Board DA Hike) স্বাগত জানিয়েছে রেলের কর্মচারী ইউনিয়নগুলি। ন্যাশনাল ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান রেলওয়েম্যানের সাধারণ সম্পাদক এম রাঘভাইয়া জানিয়েছেন, এই সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র মুদ্রাস্ফীতির হারের ভিত্তিতে নেওয়া হয়েছে। মুদ্রাস্ফীতির কোনও প্রভাব যাতে কর্মীদের ওপর না পড়ে তাই এই সিদ্ধান্ত।

    আরও পড়ুন: রেল দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণের অঙ্ক ১০ গুণ বাড়াল মোদি সরকার

    গ্রুপ-সি ও গ্রুপ-ডি কর্মীদেরও বোনাস

    এর আগে, রেলের নন-গ্যাজেটেড অফিসার বা গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি স্তরের কর্মীদের জন্য দীপাবলি বোনাসের ঘোষণা করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। এর ফলে ১১ লাখের বেশি রেলওয়ে কর্মী ৭৮ দিনের অতিরিক্ত বেতন পাচ্ছেন। ষষ্ঠ বেতন কমিশনের ন্যূনতম বেতন বা বেসিক পে-র ওপর ভিত্তি করে এই বোনাস হিসেব করা হয়—যার ঊর্ধ্বসীমা ছিল ৭ হাজার টাকা। সেই হিসেব অনুযায়ী, ৭৮ দিনের হিসেবে এরফলে প্রায় ১৮ হাজার টাকা বোনাস (Railway Board DA Hike) পাবেন রেলওয়ে কর্মচারীরা। এই বোনাসের জন্য মোট ১৫ হাজার কোটি টাকা অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Rajnath Singh: বিজয়া দশমীতে চিন-সীমান্তে জওয়ানদের সঙ্গে অস্ত্র পুজো রাজনাথের

    Rajnath Singh: বিজয়া দশমীতে চিন-সীমান্তে জওয়ানদের সঙ্গে অস্ত্র পুজো রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজয় দশমীর দিন অরুণাচল প্রদেশের অস্ত্র পুজোয় অংশ নিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। এর পাশাপাশি চিন সীমান্তও পরিদর্শন করেন তিনি। নিজের ভাষণে রাজনাথ সিং বলেন, ‘‘দশেরা হল অশুভ শক্তির ওপর শুভ শক্তির বিজয়।’’ এদিন অরুণাচল প্রদেশে ১৯৬২ সালে চীন-ভারত যুদ্ধে শহীদ জওয়ান সুবেদার যোগিন্দর সিং এর স্মৃতিসৌধের শ্রদ্ধার্ঘ্যও নিবেদন করেন তিনি। এদিন তাঁর সঙ্গে ছিলেন আর্মি চিফ জেনারেল মনোজ পাণ্ডে, ইস্টার্ন কমান্ডের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং জেলারেল আর পি কালিতা  সমেত সেনাবাহিনীর অন্যান্য সিনিয়র অফিসাররা।

    গতকাল প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছিলেন অসমে

    প্রসঙ্গত দুদিনের উত্তর-পূর্ব ভারত সফরে রয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। তাঁর সফরের দ্বিতীয় দিনে অরুণাচল প্রদেশে পৌঁছান প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। গত ২৩ অক্টোবর দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Rajnath Singh) ছিলেন অসমে। গতকালই অসমের তেজপুরে বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে অবতরণ করে প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিশেষ বিমান। সেখানকার স্থানীয় মেঘনা স্টেডিয়ামে সেনা জওয়ানদের সঙ্গে নৈশভোজও সারেন তিনি। জঙ্গি কার্যকলাপের বিরুদ্ধে সারা দেশকে এক হওয়ার বার্তাও দেন রাজনাথ। পাশাপাশি জঙ্গি দমনে যেন সাধারণ মানুষের কোনও ক্ষতি না হয়, সেদিকেও সজাগ থাকতে বলেন তিনি।

    দেশের অর্থনীতিতে অবদান রয়েছে সেনারও

    রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) গতকাল তাঁর ভাষণে জানান, প্রতি বছর বিজয়া দশমীর দিনটা তিনি সেনাবাহিনীর সঙ্গেই কাটান। তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘ভারতীয় সেনাবাহিনীর বীরত্ব সারা বিশ্বে বিখ্যাত। ভারতীয় অর্থনীতি বর্তমানে বিশ্বে পঞ্চম স্থানে পৌঁছেছে, ২০২৪ থেকে ২০২৭ সালের মধ্যে বিশ্বের অর্থনৈতিক মানচিত্রে ভারতের স্থান হবে তৃতীয়।’’ দেশের অর্থনীতির এমন উন্নয়নে সেনাবাহিনীরও যে অবদান রয়েছে, তাও নিজের বক্তব্যে বলেন রাজনাথ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Durga Puja: পুজোর আনন্দে মাতলেন রানি-সুস্মিতা! রাত পোহালেই দশমী, জেনে নিন দেবী বরণের নিয়ম

    Durga Puja: পুজোর আনন্দে মাতলেন রানি-সুস্মিতা! রাত পোহালেই দশমী, জেনে নিন দেবী বরণের নিয়ম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চোখের পলকে কেটে গেল পুজোর দিনগুলি। এসে গেল নবমীর বিকেল। রাত পোহালেই বিজয়া দশমী। এবার উমা ফিরবেন শিবের ঘরে। আবার একটা বছরের লম্বা অপেক্ষায় দিন গুনবে বাঙালি। মঙ্গলবার ২৪ অক্টোবর ৬ কার্তিক বিজয়া দশমী। বিসর্জন হবে সকাল ৮টা ৩২ মিনিট থেকে সকাল ৯টা ২৮ মিনিট পর্যন্ত। ভাসানের পুজো শেষ হওয়ার পরই সিঁদুর খেলা শুরু হবে। এটিকে সৌভাগ্যের প্রতীক বলে মনে করা হয়। 

    কীভাবে বরণ করবেন 

    দশমীর দিন থালায় দুটো পান পাতা, ফুল, ধান-দুর্বা, সিঁদুর, রুপো ও সোনা, মিষ্টি, পানের খিলি, ঠাকুরের গ্লাসে জল নিয়ে ঠাকুর বরণে যান মহিলারা। প্রথমে পান পাতা দিয়ে আলতা-সিঁদুর পরে সধবা স্ত্রীরা মাকে বরণ করেন। লাল বস্ত্র পরে বরণের কাজ করা হয়। চলতি বছরে দেবীর গমন হবে ঘোটকে। যা খুব একটা শুভ হিসেবে ধরা হয় না। এই সময় ছত্রভঙ্গ পরিস্থিতি হওয়ার ইঙ্গিত রয়েছে। দেবী বরণের পর অনেক জায়াগায় শুরু হয় ধুনুচি নাচ। নবমীর রাতেও চলে ধুনুচি নাচের প্রতিযোগিতা। ইতিমধ্যেই চলতি বছরের পুজোয় অভিনেত্রী সুস্মিতা সেনের ধুনুচি নাচের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। মেয়ে আলিসাকে নিয়ে তিনি মুম্বইয়ের একটি পুজো মণ্ডপে যান। গোলাপি শাড়ির সঙ্গে ম্যাচ করে কানের দুল ও পনিটেলে খুব সুন্দর লাগছিল তাঁকে।

    পুজোয় মাতলেন রানি-কাজল

    বম্বে সার্বজনীন দুর্গাপুজো প্যান্ডেলে বলি তারকা রানি মুখার্জি, কাজল, বিদ্যা ব্যালান থেকে শুরু করে একাধিক অভিনেত্রী ভিড় করেছিলেন। বাঙালিয়ানায় ভরপুর থাকে এই পুজো মণ্ডপের পরিবেশ। পুজোর পাশাপাশি ভোগ খাওয়াও থাকে এখানকার বিশেষ আকর্ষণ। শনিবার সকালে একফ্রেমে ধরা দিয়েছিলেন রানি, তানিশা, সর্বানী মুখোপাধ্যায়রা। শনিবার সকাল থেকেই রানির সঙ্গে দেখা গিয়েছিল কিয়ারাকেও। ওইদিন রানির সঙ্গে বসে পুজোর ভোগও খান কিয়ারা। চামচ নয়, হাতে করেই চেটেপুটে ভোগ খেতে দেখা গেল তাঁদের। খাওয়ার সঙ্গে চলল গল্প ও আড্ডা। এরই মাঝে নজর কাড়ে কুমার শানুর দুর্গাপুজো। শোভাবাজার রাজবাড়ির আদেলে তৈরি হয়েছিল এই পুজোর মণ্ডপ। বাণিজ্যনগরীতে কলকাতার ছোঁয়া এনে দিতেই এই পরিকল্পনা বলে মনে করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Carbon Credit: কার্বন ক্রেডিট পদ্ধতিতে অতিরিক্ত আয়ের মুখ দেখছেন যোগী রাজ্যের কৃষকরা

    Carbon Credit: কার্বন ক্রেডিট পদ্ধতিতে অতিরিক্ত আয়ের মুখ দেখছেন যোগী রাজ্যের কৃষকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বায়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে উষ্ণায়নও। যা নিয়ে চিন্তিত আন্তর্জাতিক মহলগুলিও। বিশ্ব-উষ্ণায়নের ফলে ইতিমধ্যে গলতে শুরু করেছে মেরু প্রদেশের বরফও। আন্তর্জাতিক স্তরেও নানা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে এবিষয়ে। চলতি বছরে ভারতে অনুষ্ঠিত জি২০ সম্মেলনেও একপ্রস্থ আলোচনা হয় বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে। এনিয়ে শুরু হয়েছে নানা প্রয়াস। বিজ্ঞানীরা বলছেন, বিশ্ব উষ্ণায়ন বাড়ার প্রধান কারণ হল ক্লোরোফ্লুরো কার্বন এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড। বর্ধিত কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ কমাতে ভরসা তাই গাছ  লাগানো।

    কার্বন ক্রেডিট পদ্ধতি আসলে কী?

    বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলিতে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে কার্বন ক্রেডিট পদ্ধতির (Carbon Credit)। কার্বন ক্রেডিট পদ্ধতি হল এক টন কার্বন ডাই অক্সাইডের অথবা যে কোনও গ্রিনহাউস গ্যাসের সমান ভর। বিষয়টি সরলভাবে বোঝাতে গেলে গেলে বলতে হবে, যে পরিমাণ গাছ এক টন ভরের কার্বন ডাই-অক্সাইডকে পরিবেশ থেকে হ্রাস করতে পারে সেই পরিমাণের চারা রোপণকে কার্বন ক্রেডিট (Carbon Credit) বলে। ভারতবর্ষের মধ্যে উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার এনিয়ে নীতিও গ্রহণ করেছে। যোগী রাজ্যে কার্বন ক্রেডিট নিয়ে বেশ উৎসাহী কৃষকরাও। কার্বন ক্রেডিট পদ্ধতির মাধ্যমে অতিরিক্ত আয়ের মুখও দেখছেন যোগী রাজ্যের কৃষকরা। সেরাজ্যের কৃষকরা,নিজেদের চাষযোগ্য জমির সীমানায় গাছ লাগাচ্ছেন। 

    কী বলছেন উত্তরপ্রদেশ সরকারের বনমন্ত্রী?

    উত্তরপ্রদেশ সরকারের বনমন্ত্রী অরুণ কুমার সাক্সেনার মতে, ‘‘পরিবেশ রক্ষায় এবং গ্রিন হাউস গ্যাস পরিবেশ থেকে কমানোটা কখনোই আমাদের পক্ষে সম্ভব হতো না যদি না কৃষকরা এগিয়ে আসতেন।’’ বর্তমানে যোগী সরকার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে যে সে রাজ্যের বনাঞ্চল ৯.২৩ শতাংশ তেকে ২০২৭ সালের মধ্যে ১৫ শতাংশে নিয়ে যাবে। যোগী সরকারের নীতি অনুযায়ী, প্রতিটি কৃষককে আর্থিকভাবে সাহায্য করা হবে কার্বন ক্রেডিট প্রকল্পে (Carbon Credit)। এই প্রকল্পে রোপণ করা চারাগাছগুলিকে পরিচর্যা রক্ষণাবেক্ষণ সমেত দেখভাল করবেন কৃষকরা। বর্তমানে বাজারদর বলছে ৬টি কার্বন ক্রেডিটের মূল্য হল এক ডলার, অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৮৩ টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Google Smartphone: ভারতেই তৈরি হবে পিক্সেল-৮ স্মার্টফোন! উৎসবের আবহে বড় ঘোষণা গুগলের

    Google Smartphone: ভারতেই তৈরি হবে পিক্সেল-৮ স্মার্টফোন! উৎসবের আবহে বড় ঘোষণা গুগলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগে শামিল হয়ে এ বার ভারতের মাটিতেই স্মার্টফোন তৈরি করতে চলেছে গুগল (Google Smartphone)। ‘গুগল ফর ইন্ডিয়া’র অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের উপস্থিতিতে এই ঘোষণা করলেন গুগলের যন্ত্র এবং পরিষেবা বিভাগের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রিক ওস্টারলো।

    কী জানালেন গুগুল সিইও

    সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করে ভারতের ডিজিটাল অগ্রগতিতে পাশে থাকার বার্তা দিয়েছিলেন গুগল সিইও (Google CEO) সুন্দর পিচাই। এবার ভারতে পিক্সেল স্মার্টফোন তৈরির পরিকল্পনার কথা জানালেন তিনি। আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৪-এর মধ্যে পিক্সেল-৮ স্মার্টফোনের (Pixel-8 smartphone) প্রথম ডিভাইস বাজারে আনার কথাও ঘোষণা করল গুগল। 

    কী বললেন তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব

    প্রসঙ্গত, চলতি মাসের গোড়ার দিকেই প্রায় ৯০ লক্ষ পিক্সেল ৮ স্মার্টফোন বাজারে এনেছে গুগল (Google Smartphone)। ভারতে তৈরি পিক্সেল ৮ স্মার্টফোন বাজারে আসবে ২০২৪ সালে। গত কয়েক বছর ধরেই দেখা যাচ্ছে যে, ভারতে নির্মিত স্মার্টফোন শুধু দেশের মধ্যে নয় বিদেশের বাজারেও জায়গা করে নিচ্ছে। এই প্রসঙ্গে কেন্দ্রের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানান, ন’বছর আগে দেশে খুব সামান্য মোবাইল ফোন তৈরি হত, কিন্তু আজ প্রায় ৩৭০ কোটি টাকার মোবাইল তৈরি হয়, যার মধ্যে প্রায় ১০০ কোটি টাকার মোবাইল ফোন রফতানি করা হয়।

    আরও পড়ুন: পুজোর সময় রোল-চাউমিন! রাস্তার ধারে খাওয়ার আগে একবার ভেবে দেখেছেন?

    গুগলের প্রতিশ্রুতি

    গুগল (Google Smartphone) সিইও সুন্দর পিচাই সমাজ মাধ্যমে জানান, ভারতের ডিজিটাল অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত পার্টনার হিসাবে গুগল প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ভারতে স্থানীয়ভাবে পিক্সেল স্মার্টফোন তৈরির পরিকল্পনা করছে গুগল এবং দেশীয় প্রযুক্তিতে নির্মিত প্রথম পিক্সেল-৮ ফোন ২০২৪-এ ভারতের বাজারে পাওয়া যাবে। ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’ করতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব যেভাবে সমর্থন জানাচ্ছেন, তার প্রশংসাও করেছেন টেক-জায়ান্টের সিইও।

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র অধীনে ভারতের মোবাইল ফোনের প্রোডাকশন এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। ২০১৪ সাল থেকে ২০২২ সালের মধ্যে তা ২ বিলিয়ন ইউনিট অতিক্রম করেছে। অর্থাৎ এর চক্রবৃদ্ধি বার্ষিক বৃদ্ধির হার (CAGR) হল ২৩ শতাংশ। বিপুল অভ্যন্তরীণ চাহিদা, ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল সাক্ষরতা এবং সরকারি উৎসাহ এই বৃদ্ধির প্রধান কারণ, বলে মনে করা হচ্ছে। ভারতের কোথায় পিক্সেল স্মার্টফোন তৈরির কারখানা হবে এবং প্রথম দফায় কতকগুলি ফোন বাজারে আনা হবে, কী কী ফিচার থাকবে, তা এখনও স্পষ্ট করেনি গুগল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra: “মহুয়া উচ্চাকাঙ্ক্ষী, কী দিইনি গাড়ি,  ফ্ল্যাট”, বিস্ফোরক দাবি ব্যবসায়ী দর্শন হীরানন্দানির

    Mahua Moitra: “মহুয়া উচ্চাকাঙ্ক্ষী, কী দিইনি গাড়ি, ফ্ল্যাট”, বিস্ফোরক দাবি ব্যবসায়ী দর্শন হীরানন্দানির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর্থিক সুবিধা নিয়ে লোকসভায় আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে মুখ খোলার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে। অভিযোগ, মহুয়া মুম্বইয়ের শিল্পপতি দর্শন হীরানন্দানির (Darshan Hiranandani) ব্যবসায়িক স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে, সংসদে গৌতম আদানি ও আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লাগাতার প্রশ্ন তুলে গেছেন। মামলা সিবিআই ও সংসদের এথিক্স কমিটি পর্যন্ত গড়িয়েছে দেখে, দর্শন হীরানন্দানি একপ্রকার রাজসাক্ষী হয়ে গেলেন।

    হলফনামায় কী বললেন দর্শন

    দর্শন দাবি করেছেন, মহুয়া (Mahua Moitra) অত্যন্ত উচ্চাকাঙ্ক্ষী। দ্রুত নাম করতে চেয়েছিলেন। সে জন্যই নরেন্দ্র মোদীকে ক্ষুরধার আক্রমণ করাকে সহজ রাস্তা হিসাবে বেছে নিয়েছিলেন মহুয়া। মোদিকে নিশানা করার জন্যই গৌতম আদানি ও আদানি শিল্পগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ‘হাত ধুয়ে’ লেগে পড়েন মহুয়া।  স্বাক্ষর করা ‘হলফনামা’য় হিরানন্দানি কার্যত মহুয়া ও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ মেনে নিয়েছেন। মহুয়া মৈত্র অবশ্য দর্শন হিরানন্দানির হলফনামার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেন, ‘লোকসভার এথিক্স কমিটিতে জমা করা ওই হলফনামা আসলে একটি লেটারহেড ছাড়া সাদা কাগজ। আর সংবাদমাধ্যমে লিক হওয়া ছাড়া এই হলফনামার কোনও উৎস খুঁজে পাওয়া যায়নি।’

    মহুয়ার বিরুদ্ধে কী অভিযোগ

    দুবাই-কেন্দ্রিক ব্যবসায়ী হীরানন্দানির থেকে নেওয়া অর্থ ও উপহারের বিনিময়ে মহুয়া লোকসভায় প্রশ্ন করেছেন এমন অভিযোগ তুলে গত রবিবার লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাকে চিঠি পাঠান বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। স্পিকারের কাছে মহুয়াকে (Mahua Moitra) সাংসদ পদ থেকে নিলম্বিত (সাসপেন্ড) করার আর্জিও জানিয়েছেন নিশিকান্ত। আবার আইনজীবী জয় অনন্ত দেহাদ্রাই মহুয়ার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ তুলে সিবিআই প্রধানকে চিঠি দিয়েছিলেন। এবার দর্শনের হলফনামা সামনে আসায় আরও বিপাকে পড়লেন মহুয়া। 

    জোর খাটাতে পারেন মহুয়া

    দর্শনের দাবি, মহুয়ার সঙ্গে তাঁর প্রথম আলাপ হয় কলকাতায়। সে সময়ে কলকাতায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের আয়োজন করা বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট চলছিল। ওই সম্মেলনে তিনি আমন্ত্রিত ছিলেন। সে সময়ে মহুয়ার সঙ্গে তাঁর পরিচয় ও ফোন নম্বর বিনিময় হয়। এর পর থেকে প্রায়ই তাঁদের ফোন কথা চলতে থাকে। মুম্বই, দিল্লি ও দুবাইতে তাঁদের সামাজিক অনুষ্ঠানে বহুবার দেখা হয়। তার পর বন্ধু সম্পর্ক আরও নিবিড় হয়। এতটাই যে এক সময় তাঁদের রোজ কথা হত। দর্শন হীরানন্দানি হলফনামায় লিখেছেন, মহুয়া ব্যক্তিগত সম্পর্কের মধ্যে খুবই জোর খাটাতে পারেন। কোনও কিছু তাঁর চাই মানে তক্ষুণি চাই। সব কাজ ফেলে রেখে তাঁর ব্যাপারটায় নজর দিতে হবে। তাঁর কাজ মানেই জরুরি ব্যাপার। 

    আরও পড়ুন: কাল মহাষষ্ঠীতে দেবীর বোধন, জেনে নিন এর পৌরাণিক তাৎপর্য

    সংসদের লগ-ইন আইডি দিয়েছিলেন মহুয়া

    হীরানন্দানি ‘হলফনামা’য় স্বীকার করেছেন যে তিনি মহুয়াকে (Mahua Moitra) ব্যবহার করে লোকসভায় আদানি গোষ্ঠী সম্পর্কিত প্রশ্ন তুলেছেন সংসদে। মহুয়া শিল্পপতিকে সংসদের লগ-ইন আইডি দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ তুলেছিলেন নিশিকান্ত। সেটাও স্বীকার করেছেন হীরানন্দানি। মহুয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন উপহার নেওয়ার যে অভিযোগ উঠেছে তাতেও মান্যতা দেওয়া হয়েছে হীরানন্দানির ‘হলফনামা’য়। বলা হয়েছে, মাঝেমাঝেই নানা আব্দার করা হত। দাবি থাকত বিলাসবহুল সামগ্রী, দিল্লির সরকারি বাসভবন সংস্কার করিয়ে দেওয়া, ছুটি কাটানো বা বেড়ানোর খরচের জন্যও দাবি করা হত। সেটা যেমন দেশের বিভিন্ন জায়গায়, তেমন বিদেশেও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Murder Case in Maharashtra: খুনের কৌশলে পুলিশই অবাক! ২০ দিনে রহস্যমৃত্যু একই পরিবারের ৫ জনের

    Murder Case in Maharashtra: খুনের কৌশলে পুলিশই অবাক! ২০ দিনে রহস্যমৃত্যু একই পরিবারের ৫ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র ২০ দিনের মধ্যে পরপর মৃত্যু হয় একই পরিবারের ৫ জনের। মৃত্যুর ধরনও এক। প্রথমে অসুস্থ হয়ে পড়া। তারপর বিষক্রিয়ায় ধীরে ধীরে বিকল হতে থাকে শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ। অবশেষে মৃত্যু। ঘটনাটি ঘটেছে মহারাষ্ট্রের গাড়ছিরোলিতে। চিকিৎসকেরাই প্রথম লক্ষ্য করেন, মৃতদের সকলেরই অসুস্থতার উপসর্গ এক ছিল। এরপরই সন্দেহ হয়, নিশ্চয়ই বিষক্রিয়া হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে চারটি মেডিক্যাল টিম গঠন করা হয়। তদন্ত শুরু করে পুলিশ। শেষে দেখা গেল একের পর এক মৃত্যুর ঘটনার নেপথ্যে রয়েছে সেই পরিবারেরই দুই মহিলার ষড়যন্ত্র। তারা পরিকল্পনামাফিক পর পর খুন করে গেছে। এরকম ঠান্ডা মাথায় পর পর নিজের পরিবারের সদস্যদেরই খুন করার নজির বিশেষ নেই। বুধবার ওই দুই মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    কী ঘটেছিল

    গত ২০ সেপ্টেম্বর শঙ্কর কামভারে ও তাঁর স্ত্রী বিজয়া হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়েন। ধারণা করা হয়, খাদ্যে বিষক্রিয়া থেকে তাঁর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। দ্রুত তাঁদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। শুরু হয় বুকে ব্যথা, মানে হৃদপিণ্ডের সমস্যা। তাঁদের প্রথমে স্থানীয় আহেরি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে নাগপুরের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৬ দিনের মাথায় মারা যান শঙ্কর। পরদিন বিজয়ার মৃত্যু হয়। পরিবারের এই শোকের মধ্যে দেখা যায়, তাঁদের ছেলেমেয়ে কোমল দাহাগাওকর, আনন্দ ও রোশন কামভারে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদেরও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রতিদিন একটু একটু করে তাঁদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। ৮ অক্টোবর মারা যান কোমল। আনন্দ মারা যান ১৫ তারিখ। পরদিন মৃত্যু হয় রোশনের।

    আরও পড়ুন: দুর্নীতির তদন্তে আলিপুরদুয়ারে ক্যাম্প করবে সিবিআই, রাজ্যকে ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিল আদালত

    কীভাবে হত্যা

    তদন্তে জানা যায়, সংঘমিত্রা তাঁর স্বামী ও শ্বশুর-শাশুড়ির উপরে তিতিবিরক্ত হয়ে গিয়েছিলেন। অন্যদিকে, রোজা সম্পত্তি নিয়ে অশান্তির জেরে রেগেছিলেন। দুইজন মিলে ফন্দি আঁটেন পরিবারের সদস্যদের খুন করার। পরিকল্পনামাফিক তাঁরা পরিবারের সদস্যদের খাবারের মধ্যে আর্সেনিক মিশিয়ে দেন। পুলিশ জানিয়েছে জেরায় দুজনেই খুনের কথা স্বীকার করেছে। দুই গৃহবধূ এতটা গভীর ষড়যন্ত্র করে খুন করতে পারে জেনে পুলিশই হতভম্ব। পুলিশ জানিয়েছে, সঙ্ঘমিত্রা প্রথমে বিষ নিয়ে অনলাইনে সার্চ করেছিল। তার পর তেলঙ্গনা থেকে আর্সেনিক কিনে আনে, যাতে ধরা না পড়ে। জল ও খাবারের সঙ্গে সে একে একে শ্বশুর, শাশুরি ও স্বামীকে বিষ খাইয়ে দেয়। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Same Sex Marriage: সমপ্রেম বিয়ে নিয়ে সুপ্রিম-রায়ে একসুর! সমলিঙ্গ বিবাহ নিয়ে কী বলছে হিন্দু-মুসলিমরা?

    Same Sex Marriage: সমপ্রেম বিয়ে নিয়ে সুপ্রিম-রায়ে একসুর! সমলিঙ্গ বিবাহ নিয়ে কী বলছে হিন্দু-মুসলিমরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমলিঙ্গ বিবাহ (Same Sex Marriage) নিয়ে শীর্ষ আদালতের রায়কে স্বাগত জানাল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ।  কেন্দ্র-সহ সব পক্ষের মতামত শোনার পর  সমলিঙ্গের বিয়েকে আপাতত বৈধতা দেয়নি সুপ্রিম কোর্ট। এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব কেন্দ্রকেই দিয়েছে আদালত। আদালতের এই সিদ্ধান্তকে একযোগে স্বাগত জানিয়েছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের আন্তর্জাতিক কার্যকরী সভাপতি অলোক কুমার এবং শীর্ষস্থানীয় মুসলিম ধর্মগুরু মৌলানা সাজিদ রশিদি। দু’জনের মতেই সমপ্রেম ভারতীয় সংস্কৃতির অংশ নয়। তাঁদের মতে, এটি বিদেশ থেকে আসা সংস্কৃতি।

    কী বলছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা অলোক কুমার বলেছেন, “দুটি ছেলে বা দুটি মেয়ের মধ্যে সম্পর্ককে বিয়ে (Same Sex Marriage) হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া যায় না বলে সুপ্রিম কোর্ট পর্যবেক্ষণ করায় আমি খুশি।” প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সমকামী বিবাহকে আইনি বৈধতা না দিলেও সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ সমকামী দম্পতিরা লিভ-ইন সম্পর্কে থাকতেই পারেন। নিজেদের পছন্দ মতো সঙ্গী বেছে নেওয়ার অধিকার রয়েছে তাঁদের। তবে সন্তান দত্তক নেওয়ার প্রশ্নে পাঁচ বিচারপতির ৩ বিচারপতি দ্বিমত পোষণ করেছে। 

    আরও পড়ুন: নিয়োগ-তদন্তে গতি আনতে দিল্লি থেকে আনা হচ্ছে নতুন আধিকারিক! নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    অল ইন্ডিয়া ইমাম অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান, মৌলানা রশিদি বলেন, ‘সমপ্রেম (Same Sex Marriage) ভারতীয় সংস্কৃতি নয়। এই বিষয়গুলি খুব খোলাখুলি ভাবে চলে ইউরোপীয় ও পশ্চিমী দেশে। তবে ভারতে এই কাজকর্মকে কখনই উৎসাহ দেওয়া বা অনুমতি দেওয়া উচিত নয়। ভারতের সব বৈবাহিক অনুশীলনগুলির শিকড় আমাদের মূল্যবোধ ও সামাজিক ঐতিহ্যের মধ্যে গেঁথে রয়েছে। শীর্ষ আদালতের উচিত এই বিষয় চূড়ান্ত রায় দেওয়ার আগে আমাদের মূল্যবোধ ও বিশ্বাসগুলিকে সতর্কতার সঙ্গে বিবেচনা করা।’ এক কদম এগিয়ে সমপ্রেমের সম্পর্কে অপরাধ হিসেবে ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছেন রশিদি।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share