Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • JD(S): লোকসভা নির্বাচনের আগে ‘রামধাক্কা’!  তৃণমূলকে নিরাশ করে এনডিএ শিবিরে ভিড়ল কুমারস্বামীর দল

    JD(S): লোকসভা নির্বাচনের আগে ‘রামধাক্কা’!  তৃণমূলকে নিরাশ করে এনডিএ শিবিরে ভিড়ল কুমারস্বামীর দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল সুপ্রিমোর হাত ফসকালেন এইচডি কুমারস্বামী! লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির বিরুদ্ধে একজোট হয়ে লড়বেন বলে কালীঘাটে এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কথা দিয়ে গিয়েছিলেন জনতা দল সেকুলার (JD(S)) প্রধান কুমারস্বামী। পরে বিজেপিকে পরাস্ত করতে যে ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’ গড়ে উঠেছে, তাতে অবশ্য যোগ দেয়নি কুমারস্বামীর দল। শেষমেশ শুক্রবার দুপুরে তারা যোগ দিল এনডিএ শিবিরে। যার জেরে লোকসভা নির্বাচনের আগে খানিকটা হলেও ধাক্কা খেল বিরোধীদের ইন্ডি জোট। নিশ্চয়ই হতাশ হলেন তৃণমল নেত্রীও!

    বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুমারস্বামীর

    এদিন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করে এনডিএতে যোগ দেওয়ার কথা ঘোষণা করলেন কুমারস্বামী। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট গড়ে রণাঙ্গনে নেমেছিল কুমারস্বামীর দল (JD(S))। কর্নাটকে ২৮টি লোকসভা আসন রয়েছে। এর ২১টিতে দাঁড়িয়েছিল কংগ্রেস। বাকিগুলিতে প্রার্থী দিয়েছিল জনতা দল সেক্যুলার। সেবার মাত্র একটি আসনে জয় পেয়েছিল কুমারস্বামীর দল। কর্নাটকে বিজেপি লড়েছিল ২৭টি আসনে। এর মধ্যে পদ্ম প্রার্থীরা জিতেছেন ২৫টি আসনে।

    কর্নাটককে কংগ্রেস মুক্ত করার ডাক

    কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনেও কংগ্রেস ঝড়ে উড়ে গিয়েছে জনতা দল সেক্যুলার। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণে কংগ্রেসকে উচিত শিক্ষা দিতে বিজেপি শিবিরে ভিড়ল কুমারস্বামীর দল। তার পরেই লোকসভা নির্বাচনে কর্নাটককে কংগ্রেস মুক্ত করার ডাক দিলেন কুমারস্বামী। এদিন দুপুরে নয়াদিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করেন কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামী। উপস্থিত ছিলেন গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্তও। এনডিএ শিবিরে যোগ দেওয়ার পর ট্যুইট করেন জেপি নাড্ডা।

    তিনি লিখেছেন, “কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা জেডিএস (JD(S)) নেতা কুমারস্বামীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হল। উপস্থিত ছিলেন প্রবীণ নেতা তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এনডিএ শিবিরে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আমি খুশি। আমরা তাঁদের আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাচ্ছি। এতে এনডিএ আরও শক্তিশালী হবে। পূর্ণ হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্ন, ‘নয়া ভারত, শক্তিশালী ভারত’।”

    আরও পড়ুুন: মহিলা সংরক্ষণ বিল পাশে “মা-বোনেদের স্বপ্নপূরণ’’, মহিলাদের প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Women Reservation Bill: মহিলা সংরক্ষণ বিল পাশে “মা-বোনেদের স্বপ্নপূরণ’’, মহিলাদের প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর

    Women Reservation Bill: মহিলা সংরক্ষণ বিল পাশে “মা-বোনেদের স্বপ্নপূরণ’’, মহিলাদের প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মহিলাদের জীবন আরও সহজ করতে, তাঁদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করতে ও মহিলাদের নেতৃত্বে উন্নয়নের যে গ্যারান্টি মোদি দিয়েছিল, এটা তার প্রমাণ।” লোকসভার পর রাজ্যসভায় মহিলা সংরক্ষণ বিল (Women Reservation Bill) পাশ হওয়ার পর একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবার লোকসভায় পেশ হয়েছিল মহিলা সংরক্ষণ বিল। পরে সেটি পাঠানো হয় রাজ্যসভায়। বৃহস্পতিবার রাতে সেখানেও পাশ হয় বিলটি। তিন দশক ধরে চেষ্টা চালানোর পর শেষমেশ সংসদে পাশ হল বিলটি। তার পরেই বিজেপির সদর দফতর সহ সর্বত্র শুরু হয়েছে উদযাপন।

    ‘স্বপ্ন সত্যি হয়েছে’

    মহিলা সংরক্ষণ বিল (Women Reservation Bill) পাশের পর প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশবাসীকে অভিনন্দন। দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে দেশের নাগরিকরা এই বিলের অপেক্ষায় ছিল। সেই স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। এটা গোটা দেশের জন্য একটা বিশেষ সময়। আজ মহিলাদের আত্মবিশ্বাস আকাশ স্পর্শ করছে। দেশের মা-বোন-মেয়েরা উদযাপন করছেন। আমাদের আশীর্বাদ করছেন।” তিনি বলেন, “কোটি কোটি মা-বোনেদের স্বপ্নপূরণ করার সুযোগ আমরা পেয়েছি। বিজেপি রাষ্ট্রকে সবার আগে মনে করে। বিজেপি কর্মী হিসেবে, দেশের দায়িত্ববান নাগরিক হিসেবে আমাদের কাছে এটা অত্যন্ত গর্বের মুহূর্ত।”

    ‘এটি কোনও সামান্য আইন নয়’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “নারী শক্তি বন্ধন অধিনিয়ম কোনও সামান্য আইন নয়, এটা নতুন ভারতের নতুন সূচনা। অমৃতকালে নতুন ভারত গঠনের লক্ষ্যে অনেক বড় ও মজবুত পদক্ষেপ।” তিনি বলেন, “মহিলাদের অংশীদারিত্ব বাড়াতে বিজেপি তিন দশক ধরে এই বিল (Women Reservation Bill) আইনে পরিণত করার চেষ্টা করছিল। আজ আমরা তা বাস্তবায়ন করেছি। মহিলা সংরক্ষণ বিল নিয়ে একাধিক বাধা ছিল, কিন্তু যখন উদ্দেশ্য পবিত্র হয়, প্রয়াসে পারদর্শিতা থাকে, তখন সব প্রতিবন্ধকতা পার করা যায়।”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ আমি দেশের সব মহিলাকে অভিনন্দন জানাতে চাই। গতকাল ও তার আগের দিন আমরা নয়া ইতিহাস তৈরির সাক্ষী থেকেছি। এটা আমাদের সৌভাগ্য যে কোটি কোটি মানুষ এই ইতিহাস তৈরির সুযোগ দিয়েছেন। এমন কিছু সিদ্ধান্ত থাকে, যা দেশের ভাগ্য বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।” বিল (Women Reservation Bill) পাশের পর এদিন প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দেওয়া হয় বিজেপির সদর দফতরে। সেখানে প্রবীণ এক মহিলা বিজেপি কর্মীকে ঝুঁকে প্রণামও করতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে।  

    আরও পড়ুুন: নিজ্জর খুনে প্রমাণ দিতে ব্যর্থ, রাজনৈতিক কারণেই কি ভারতকে নিশানা ট্রুডোর?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • QR Scam: সাবধান! শহরজুড়ে বাড়ছে কিউআর কোড স্ক্যাম, কীভাবে হয়, বাঁচার উপায় কী?

    QR Scam: সাবধান! শহরজুড়ে বাড়ছে কিউআর কোড স্ক্যাম, কীভাবে হয়, বাঁচার উপায় কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বায়োমেট্রিক তথ্য চুরি করে টাকা হাতানোর খবর ইতিমধ্যেই শিরোনামে এসেছে। আধার স্ক্যামের জালে পড়ে লাখ লাখ টাকা খুইয়েছেন অসংখ্য মানুষ। ফিঙ্গারপ্রিন্ট ক্লোনের পরে এবার প্রতারকরা জাল বিছিয়েছে কিউআর কোডেও (QR Scam)। পরিসংখ্যান বলছে ভারতে ৭৭.৫ শতাংশ সাইবার অপরাধই হল অনলাইন আর্থিক প্রতারণা সংক্রান্ত। এরমধ্যে আবার সারাদেশে সব থেকে বেশি এগিয়ে রয়েছে কলকাতা। তিলোত্তমায় প্রায় ৭১ লাখ সাইবার অপরাধের প্রবণতাকে শনাক্ত করতে পেরেছেন বিশেষজ্ঞরা। নগদ টাকার আদান-প্রদান এখন আর কেউই করতে চান না। অনলাইন পেমেন্টেই বেশিরভাগ মানুষ ভরসা রাখেন। আর এখানেই প্রতারকরা নানা ফাঁদ পেতে টাকা গায়েব করে নিচ্ছে।

    সাম্প্রতিক টাকা হাতানোর গল্প

    সম্প্রতি ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্সের ৩০ বছরের এক অধ্যাপক এমন ভয়ংকর আর্থিক জালিয়াতির অভিজ্ঞতার কথা শুনিয়েছেন। জানা গিয়েছে, অনলাইনে ওয়াশিং মেশিন বিক্রি করার জন্য ওই অধ্যাপক একটি বিজ্ঞাপন দেন এবং সঙ্গে সঙ্গে ক্রেতা সেজে তাঁর কাছে একটি কিউআর কোড আসে (QR Scam)। এতে বলা হয় যে তারা ওয়াশিং মেশিন কিনতে চায়, কিউআর কোড স্ক্যান করলেই ওয়াশিং মেশিনের দাম অধ্যাপক এর অ্যাকাউন্টে ঢুকে যাবে। যখনই ওই অধ্যাপক কিউআর কোড স্ক্যান করেন। তখন ৬৩ হাজার টাকা মুহূর্তের মধ্যে গায়েব হয়ে যায় ।  

    জাল কিউআর কোড স্ক্যান করলে আপনার কী কী ক্ষতি হবে

    সাইবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জাল কিউআর কোড (QR Scam) স্ক্যান করলে হাজারও সমস্যার মুখে পড়তে হতে পারে আপনাকে। শুধু যে টাকা গায়েব হওয়ার ঝুঁকি থেকে যাচ্ছে এক্ষেত্রে তাই নয়, আপনাকে যে কোনও ওয়েবসাইটে নিয়ে গিয়ে ব্যক্তিগত সমস্ত তথ্য চুরি করে নিতে পারে হ্যাকাররা। এভাবে গুপ্তচরবৃত্তিও সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সব সময় মনে রাখবেন যে কিউআর কোড টাকা পাঠানোর জন্যই ব্যবহার করা হয়। টাকা পাওয়ার জন্য নয়। কিন্তু কিছু সময়ে নানা রকম প্রলোভনের ফাঁদে পা দিয়ে কিউআর কোড স্ক্যান করে ফেলা হয়।

    কীভাবে বাঁচবেন কিউআর কেলেঙ্কারি থেকে

    সাইবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন কতগুলি দিক খেয়াল রাখা উচিত আমাদের সেগুলি হল-

    ১) যে কোনও হোটেল বা দোকানে বিল মেটানোর জন্য যখন কিউআর কোড স্ক্যান (QR Scam) করবেন, তার আগে কোডের আকৃতি অবশ্যই দেখবেন। যদি মনে হয় আপনার আকারটি বিকৃত হয়েছে তাহলে নগদে অর্থ প্রদান করুন।

    ২) কিউআর কোড (QR Scam) স্ক্যান করে অর্থ প্রদান করার সময় যেখানে টাকা পাঠাবেন সেই ব্যবসায়ী বা দোকানের নামটি আগে চেক করে নিন।

    ৩) যদি কখনও ইমেইল আইডির মাধ্যমে কিউআর কোড পান ভুলেও স্ক্যান করবেন না।

    ৪) খুব প্রয়োজন না হলে নিজের ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর অপরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে শেয়ার করবেন না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Modi Govt: কোনও জঙ্গিকে প্রচারের জায়গা দেবেন না! চ্যানেলগুলিকে নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    Modi Govt: কোনও জঙ্গিকে প্রচারের জায়গা দেবেন না! চ্যানেলগুলিকে নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাস দমনে সদা সক্রিয় মোদি সরকার। এতদিন  জঙ্গিদের মোকাবিলা করে সন্ত্রাস রোখার চেষ্টা করেছে সরকার। এবার শুধু হাতে না মেরে জঙ্গিদের পাতে মারার সিদ্ধান্ত নিল সরকার। কোনওরকম জঙ্গি-কার্যকলাপ যাতে প্রচার না পায় তা দেখতে টিভি চ্যানেলগুলিকে নির্দেশ দিল দিল্লি।  বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর), গুরুতর অপরাধ বা সন্ত্রাসবাদের অভিযোগে অভিযুক্ত বা সরকারের নিষিদ্ধ করা কোনও সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের, টেলিভিশন চ্যানেলগুলিতে আমন্ত্রণ না জানানোর নির্দেশ দিল কেন্দ্র।

    নির্দেশিকায় কী বলা হয়েছে

    কানডার সঙ্গে কুটনৈতিক দ্বন্দ্বের মধ্যেই, এবার টেলিভিশন চ্যানেলগুলিকে নির্দেশিকা পাঠাল কেন্দ্রীয় সরকার (centre’s advisory to tv channels)। সেই নির্দেশে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, কোনও জঙ্গিকে যেন কথা বলার জন্য যেন জায়গা করে দেওয়া না হয় (platform to terrorists)। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সরকার সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করবে না। কিন্তু, টিভি চ্যানেলগুলিকে কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ১৯৯৫-এর বিধানগুলি মেনে চলতে হবে। 

    আরও পড়ুন: কানাডায় খালিস্তানি জঙ্গি হত্যার দায় স্বীকার করল গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই গোষ্ঠী

    কানাডা ইস্যুর পরই পদক্ষেপ

    তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের তরফে জারি করা ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, “মন্ত্রকের নজরে এসেছে, এমন এক বিদেশি ব্যক্তিকে এক টেলিভিশন চ্যানেলে আলোচনার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল, যার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদ-সহ গুরুতর অপরাধের মামলা রয়েছে এবং সে এমন একটি সংস্থার সদস্য, যে সংস্থা ভারতে নিষিদ্ধ। ওই ব্যক্তি দেশের সার্বভৌমত্ব এবং অখণ্ডতা, ভারতের নিরাপত্তা, একটি বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং দেশের জনশৃঙ্খলায় বিঘ্ন ঘটানোর মতো ক্ষতিকারক বেশ কিছু মন্তব্য করেছিলেন। টেলিভিশন চ্যানেলগুলিকে, গুরুতর অপরাধ বা সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ রয়েছে এবং আইনত নিষিদ্ধ সংস্থাগুলির সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের সম্পর্কে প্রতিবেদন প্রকাশ এবং তাদের মতামত প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকার উপদেশ দেওয়া হচ্ছে।”


    প্রসঙ্গত, একটি নিউজ চ্যানেলে সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দা গুরপতবন্ত সিং পান্নুকে আলোচনার জন্য ডাকা হয়েছিল। গুরপতবন্ত সিং পান্নু, খালিস্তানি আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদের বেশ কয়েকটি অভিযোগ রয়েছে। ভারত সরকারের ওয়ান্টেড টেরোরিস্টের তালিকায় তার নাম রয়েছে। তারপরই এই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। যদিও ওই নির্দেশিকায় পান্নু কিংবা কানাডার নাম উল্লেখ করা হয়নি। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Canada: ‘‘পাকিস্তানের মতোই জঙ্গিদের স্বর্গরাজ্য কানাডা’’, খালিস্তান ইস্যুতে কড়া বিবৃতি ভারতের

    Canada: ‘‘পাকিস্তানের মতোই জঙ্গিদের স্বর্গরাজ্য কানাডা’’, খালিস্তান ইস্যুতে কড়া বিবৃতি ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের মতোই জঙ্গিদের স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছে কানাডা। সম্প্রতি, ভারত-কানাডা (Canada) কূটনৈতিক বিবাদ চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। এরই মধ্যে এমন মন্তব্য করতে শোনা গেল ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচীকে। খালিস্থানপন্থী সন্ত্রাসবাদীর খুনের ঘটনায় কানাডার প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতির পিছনে যে রাজনীতি কাজ করছে তাও এদিন বুঝিয়ে দেন বিদেশ দফতরের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই খালিস্থানপন্থী নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের খুনের ঘটনায় ভারতের যোগ রয়েছে বলে সে দেশের সংসদে অভিযোগ আনেন কানাডার (Canada) প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।

    পাকিস্তানকেও কড়া বার্তা 

    অন্যদিকে, এদিন পাকিস্তানকেও কড়া ভাষায় জবাব দিয়েছেন বিদেশ দফতরের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী। প্রসঙ্গত, বুধবারই পাকিস্তানের তরফে অভিযোগ আনে যে ভারত এখন দেশের বাইরে তাদের গুপ্তচর সংস্থার র’কে ব্যবহার করে হত্যালীলা চালাচ্ছে।  শুধু তাই নয়, ২০২১ সালের জুন মাসে লাহোর হামলায় নাকি ভারতের জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট প্রমাণ মিলেছে বলে দাবি পাকিস্তানের। এদিন এই পরিপ্রেক্ষিতে অরিন্দম বাগচী বলেন, সারা বিশ্বের দেশগুলির মধ্যে পাকিস্তানের বিশ্বাসযোগ্যতা একেবারে শেষের দিকে।  প্রসঙ্গত হরদীপ সিং নিজ্জারের খুনের ঘটনায় ভারত যে যুক্ত তার কোনও প্রমাণ এখনও পর্যন্ত কানাডা সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়নি। কানাডার (Canada) মাটিকে ব্যবহার করে ভারত বিরোধী কার্যকলাপ চলছে তার নির্দিষ্ট প্রমাণ ভারতের কাছে রয়েছে এবং তা পুরো সরকারের হাতে তুলেও দেওয়া হয়েছে। এমনটাই জানা গিয়েছে বিদেশ মন্ত্রকের সূত্রে।

    কী বললেন বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র 

    ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী জানান, খালিস্তানপন্থী নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই পাকিস্তান থেকে কানাডার খালিস্তানি চরমপন্থীদের টাকার জোগান দেওয়া হচ্ছে। এতে আরও গুরুতর সমস্যার সৃষ্টি করছে। অরিন্দম বাগচী আরও জানান, ভারতের বিরুদ্ধে কানাডা (Canada) যে অভিযোগ করেছে তা রাজনৈতিকভাবে কিছুটা কুসংস্কারের দ্বারা পরিচালিত। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, ‘‘পাকিস্তানের মাটি থেকে কানাডার খালিস্তানি চরমপন্থীদের আর্থিক জোগান অনেক বেশি গুরুতর সমস্যা৷’’ জানা গিয়েছে ইতিমধ্যে ভারতের তরফ থেকে কানাডা সরকারকে জানানো হয়েছে পারস্পরিক কূটনৈতিক ভারসাম্য রাখার বিষয়ে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lawrence Bishnoi: কানাডায় খালিস্তানি জঙ্গি হত্যার দায় স্বীকার করল গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই গোষ্ঠী

    Lawrence Bishnoi: কানাডায় খালিস্তানি জঙ্গি হত্যার দায় স্বীকার করল গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই গোষ্ঠী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় খালিস্থানি জঙ্গি সুখদল সিংয়ের হত্যাকাণ্ডে এবার দায় স্বীকার করল জেলবন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই (Lawrence Bishnoi) গোষ্ঠী। প্রসঙ্গত চলতি সপ্তাহের বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর রাতে দুটি গ্যাংয়ের গোষ্ঠী-সংঘর্ষে মৃত্যু হয় সুখবিন্দর সিংয়ের। কানাডাতে খালিস্থানি আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন ছিল সুখদল। সুত্র মারফত জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালে জাল নথি পত্র বানিয়ে পাঞ্জাব থেকে কানাডার পাড়ি দেয় সুখদল। সুখদল কানাডার অপর কুখ্যাত গ্যাংস্টার এবং খালিস্থানি জঙ্গি অর্শদীপ দেলার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিল বলে সূত্রের খবর। বুধবারই জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-র পক্ষ থেকে কানাডায় ঘাঁটি গেড়ে থাকা সন্ত্রাসবাদীদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়। ৪২ জনের ওই তালিকাতে নাম দেখা যায় সুখদলের।

    লরেন্স বিষ্ণোই-এর (Lawrence Bishnoi) গ্যাংয়ের ফেসবুক পোস্ট  

    সম্প্রতি একটি ফেসবুক পোস্টে লরেন্স বিষ্ণোই (Lawrence Bishnoi) গ্যাং দাবি করে যে তারা সুখদল, গ্যাংস্টার গুরলাল ও ভিকি মিদ্দুখেরা হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল। ওই ফেসবুক পোস্টে সুখদলকে মাদকাসক্ত বলেও দাবি করে লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং এবং সে তার পাপের ফল পেয়েছে বলেও লেখা হয় ওই পোস্টে। তাদের শত্রুরা ভারতসহ পৃথিবীর কোনও জায়গাতেই যে বাঁচবে না সে কোথাও লেখা হয় ফেসবুক পোস্টে।  

    সাম্প্রতিককালে, আহমেদাবাদে জেলবন্দি রয়েছে লরেন্স বিষ্ণোই। তার বিরুদ্ধে মাদক মামলা যেমন চলছে তেমনি গায়ক সিধু মুসাওয়ালা হত্যা মামলার আসামি সে। প্রসঙ্গত, সুখলালের হত্যাকাণ্ড ভারত এবং কানাডার মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের ব্যাপক অবনতি ঘটায়। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো চলতি সপ্তাহের সোমবারই সে দেশের সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, কানাডার মাটিতে খুন হওয়া খালিস্থানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরের খুনে হাত রয়েছে ভারতের।

    হরদীপ সিং নিজ্জর হত্যা

    প্রসঙ্গত, হরদীপ সিং নিজ্জরের বয়স ৪৫ বছর এবং সে ছিল খালিস্থান টাইগার ফোর্সের শীর্ষ নেতা। বিচ্ছিন্নতাবাদী খালিস্তানি আন্দোলনের এই নেতা, চলতি বছরের ১৮ জুন খুন হয়। ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসবাদীদের তালিকায় নাম ছিল তার। মাথার দাম রাখা হয়েছিল ১০ লাখ টাকা। হরদীপ সিংয়ের খুন হওয়ার ঘটনায় একজন ভারতীয় কূটনীতিকে সে দেশ থেকে বহিষ্কার করে কানাডা, যার পাল্টা হিসেবে নয়াদিল্লিও কানাডার এক কূটনীতিকে বহিষ্কার করে।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • C-295 Airlifter: ভারতে পৌঁছল প্রথম ‘সি-২৯৫’ বিমান, কতটা লাভবান হবে ভারতীয় বায়ুসেনা?

    C-295 Airlifter: ভারতে পৌঁছল প্রথম ‘সি-২৯৫’ বিমান, কতটা লাভবান হবে ভারতীয় বায়ুসেনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে ভারতে পৌঁছল অত্যাধুনিক সামরিক পণ্য সরবরাহকারী বিমান ‘সি-২৯৫’ এয়ারলিফটার (C-295 Airlifter)। এধরনের ৫৬টি বিমান কিনছে ভারত। এর ফলে, এক ধাক্কায় ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) ধার ও ভার অনেকটাই বেড়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ, এবার চিন-সীমান্তের মতো দুর্গম জায়গায় অতি সহজেই অস্ত্র ও রসদ পৌঁছে দিতে পারবে বায়ুসেনা। 

    চিন-সীমান্তে নিমেষেই পৌঁছে যাবে বাহিনী, অস্ত্র-রসদ

    দীর্ঘদিন ধরেই বর্তমানে ব্যবহৃত পুরনো আমলের এবং তুলনামূলক ছোট ও কম শক্তিশালী অ্যাভরো-৭৪৮ বিমানকে অবসরে পাঠিয়ে তার জায়গায় নতুন শক্তিশালী, আরও প্রযুক্তিগত উন্নত এবং সর্বোপরি অধিক সক্ষমতার একটি পণ্য সরবরাহকারী বিমানের খোঁজে ছিল ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Air Force)। অনেক সময় জরুরি প্রয়োজনে সামরিক সরঞ্জাম পৌঁছে দিতে অসুবিধার মধ্যে পড়তে হয় বায়ুসেনাকে। বিশেষ করে ভারত-চিন সীমান্ত অঞ্চলে এই সমস্যা বেশি দেখা দিয়েছে। সেনা ট্রাকে করে সড়কপথে বাহিনী বা সামরিক সরঞ্জাম পৌঁছতে অনেক বিলম্ব হয়। এবার ‘সি-২৯৫’ (C-295 Airlifter) চলে আসায় অবশেষে বায়ুসেনার সেই সমস্যা আর থাকবে না। এর ফলে লাদাখ, অরুণাচল প্রদেশ, সিকিমে মতো দুর্গম অঞ্চলে অতি সহজে এবং কম সময়ের মধ্যে অস্ত্র ও রসদ পৌঁছে দিতে পারবে বায়ুসেনা।

    ভদোদরায় পৌঁছল ‘সি-২৯৫’

    বায়ুসেনা সূত্রে খবর, বুধবার গুজরাটের ভদোদরার বায়ুসেনাঘাঁটিতে স্পেন থেকে প্রথম বিমানটি এসে পৌঁছেছে। বাহরিন থেকে বিমানটি চালিয়ে নিয়ে এসেছেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন পিএস নেগি। গত ১৩ তারিখ, স্পেনের সেভিয়া শহরে একটি অনুষ্ঠানে এয়ার চিফ মার্শাল ভিআর চৌধুরী এবং স্পেনে নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত দীনেশ পট্টনায়েকের উপস্থিতিতে প্রথম ‘সি-২৯৫’ (C-295 Airlifter) বিমানটি ভারতীয় বায়ুসেনার হাতে তুলে দিয়েছিল বিমান নির্মাতা সংস্থা ‘এয়ারবাস ডিফেন্স অ্যান্ড স্পেস’। বায়ুসেনার (Indian Air Force) সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর দিল্লির কাছে হিন্ডন বায়ুসেনাঘাঁটিতে নির্ধারিত একটি অনুষ্ঠানে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং আনুষ্ঠানিকভাবে বিমানটিকে ভারতীয় বিমান বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করবেন।

    ৫৬টি ‘সি-২৯৫’ কিনেছে বায়ুসেনা

    জানা গিয়েছে, ২ বছর আগে, ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে এয়ারবাসের সঙ্গে ৫৬টি ‘সি-২৯৫’ (C-295 Airlifter) বিমান কেনার চুক্তি করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক, যার মূল্য প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা। চুক্তি মোতাবেক, ৫৬টি বিমানের মধ্যে প্রথম ১৬টি একেবারে ফ্লাই-অ্যাওয়ে কন্ডিশনে (সম্পূর্ণ তৈরি অবস্থায়) ভারতে উড়িয়ে আনা হবে। বাকি ৪০টি ভারতে তৈরি হবে প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে। চুক্তি অনুযায়ী, ভারতে বিমানগুলি তৈরি হবে গুজরাটের ভাদোদরায়, টাটা অ্যাডভান্সড সিস্টেমস-এর কারখানায়।

    ‘সি-২৯৫’-এর অনন্য বৈশিষ্ট্য

    বিমানটি ১৩ ঘণ্টা টানা কম জ্বালানী খরচ করে উড়তে পারে। একটি ইঞ্জিনের সাহায্য এটি সাড়ে ১৩ হাজার ফুট উচ্চতা পর্যন্ত উড়তে সক্ষম। ২টি ইঞ্জিন ব্যবহার করলে, এই বিমান ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়তে পারে। এছাড়া, এই বিমানে মিড-এয়ার রিফুয়েলিং ব্যবস্থা রয়েছে। অর্থাৎ, যুদ্ধবিমানের মতো মাঝ-আকাশেই জ্বালানি ভরতে সক্ষম ‘সি-২৯৫’ এয়ারলিফটার (C-295 Airlifter)। টেক অফের জন্য এই বিমানের প্রয়োজন মাত্র ৪২০ মিটার রানওয়ে। ল্যান্ডিংয়ের জন্য প্রয়োজন এর অর্ধেক। ফলে, ছোট বা সম্পূর্ণ তৈরি না হওয়া এয়ারস্ট্রিপ থেকেও উড়ান দিতে পারবে এটি। এয়ারবাসের তরফে জানানো হয়েছে, কাঁচা, নরম এবং বালুকাময় অথবা ঘাসের এয়ারস্ট্রিপ থেকে অসাধারণ শর্ট টেক-অফ এবং ল্যান্ডিং (STOL) করার ক্ষমতা রয়েছে ‘সি-২৯৫’ বিমানের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Medical Graduates: মোদি সরকারের বড় সাফল্য, ভারতের এমবিবিএস ডিগ্রি এবার বিদেশেও স্বীকৃত

    Medical Graduates: মোদি সরকারের বড় সাফল্য, ভারতের এমবিবিএস ডিগ্রি এবার বিদেশেও স্বীকৃত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের এমবিবিএস ডিগ্রি নিয়েই এবার আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে চিকিৎসা করতে পারবেন এদেশের ডাক্তাররা। মোদি জমানাতে এদেশের মেডিক্যাল ডিগ্রি (Medical Graduates) এভাবেই কার্যত আন্তর্জাতিকভাবে মান্যতা পেল। দেশের চিকিৎসা বিজ্ঞান আন্তর্জাতিক মান্যতা পাওয়াতে এদেশের ডাক্তারি মহলে খুশির হাওয়া। জানা গিয়েছে, ভারতের ন্যাশনাল মেডিক্যাল কমিশনকে ১০ বছরের জন্য এই ছাড়পত্র দিয়েছে ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেডিক্যাল এডুকেশন। এক প্রেস বিবৃতিতে এই ছাড়পত্রের কথা জানিয়েছে মোদি সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রক। প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে দেশে রয়েছে ৭০৬টি মেডিক্যাল কলেজ (Medical Graduates)। প্রতিটি কলেজই এই সুবিধা পাবে বলে জানা গিয়েছে।

    আন্তর্জাতিক মান্যতা পেল ভারতের এমবিবিএস ডিগ্রি

    শুধুমাত্র ভারতীয় চিকিৎসকরা যে বিভিন্ন দেশে গিয়ে চিকিৎসা করতে পারবেন তাই নয়, এদেশে পাঠরত বিদেশি ডাক্তারি পড়ুয়ারাও (Medical Graduates) ভারতের ডিগ্রি নিয়ে তাদের নিজেদের দেশে চিকিৎসা করাতে পারবেন। বিশেষজ্ঞ মহল বলছে, আন্তর্জাতিকভাবে এমবিবিএস ডিগ্রির মান্যতা পাওয়াতে দেশের ডাক্তাররা যেমন অনেক সুবিধা পাবেন ঠিকই, একইভাবে এদেশের চিকিৎসা শিক্ষার (Medical Graduates) আরও মানোন্নয়ন হবে। বিদেশের চিকিৎসাশাস্ত্রের  বিভিন্ন খুঁটিনাটি বিষয় এবং ভারতের চিকিৎসা পদ্ধতিরও নানাদিকের মেলবন্ধন ঘটবে সহজেই।

    মোদি জমানায় নয়া উচ্চতায় দেশের চিকিৎসা বিজ্ঞান

    প্রসঙ্গত, মোদি জমানায় চিকিৎসা বিজ্ঞান এক নতুন উচ্চতা পৌঁছেছে। নতুন নতুন মেডিক্যাল কলেজ যেমন চালু হয়েছে তেমনি বেড়েছে অর্থ বরাদ্দের পরিমাণও। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, যখন কোনও দেশের চিকিৎসা বিজ্ঞান (Medical Graduates) একটি নির্দিষ্ট স্তরে পৌঁছায় তখনই মেলে এমন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। অর্থাৎ এতেই বোঝা যাচ্ছে মোদি সরকারের আমলে বিপুল উন্নতি হয়েছে এদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায়। উন্নতমানের চিকিৎসা শিক্ষা দেওয়াই ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেডিক্যাল এডুকেশনের মূল উদ্দেশ্য। এ বিষয়ে জাতীয় মেডিক্যাল কমিশনের এক আধিকারিক বলেন “ভারতে ডাক্তারি (Medical Graduates) শিক্ষার মান আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পৌঁছেছে। ফলে দেশের ডাক্তারি পড়ুয়ারা এখন থেকে বিদেশে গিয়েও উচ্চশিক্ষার পাশাপাশি চিকিৎসাও করাতে পারবেন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: ভোট পেতে কুলি সাজলেন রাহুল গান্ধী! সস্তার রাজনীতিতে চিঁড়ে ভিজবে কি?

    Rahul Gandhi: ভোট পেতে কুলি সাজলেন রাহুল গান্ধী! সস্তার রাজনীতিতে চিঁড়ে ভিজবে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুলির উর্দি গায়ে, মাথায় মোট নিয়ে গটগটিয়ে হেঁটে চলেছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। বৃহস্পতিবার সকালে কংগ্রেসের ভরকেন্দ্র গান্ধী পরিবারের উত্তরসূরিকে এই পোশাকে দেখে দিল্লির আনন্দ বিহার রেলস্টেশনের যাত্রীরা ভেবেছিলেন রাজনীতিতে পানি না পেয়ে এবার হয়তো সিনেমায় নামলেন রাহুল! তাঁদের সেই ভুল ভাঙল অচিরেই। যখন শুনলেন কুলিদের সমস্যার কথা শুনতে কুলি সেজেছেন রাহুল।

    ভোট কুড়োতে নানা রূপে রাহুল

    বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। এই নির্বাচনে বিজেপিকে মাত দিতে চেষ্টার কসুর করছেন না রাহুল। নির্বাচনের আগে সস্তা জনপ্রিয়তা কুড়োতে কখনও বাইক সারানোর কাজে লাগিয়েছেন হাত। কখনও আবার ট্রাক-চালকের পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছেন। ভোট-বৈতরণী পার হতে হরিয়ানার সোনেপতে আবার খেতে নেমে চাষিদের সঙ্গে রুইয়েছিলেন ধানের চারাও। তাঁদেরই একজনের বাড়িতে সেরেছিলেন মধ্যাহ্নভোজও। এসবের আগে করেছিলেন ভারত জোড়ো যাত্রা। এক কথায়, নির্বাচনের আগে ‘আমি তোমাদেরই লোক’ গোছের একটা ভাবমূর্তি তৈরি করতে চাইছেন রাহুল (Rahul Gandhi)।

    মোদির তুঙ্গ জনপ্রিয়তায় সব ম্লান! 

    তবে এসব করে যে আদতে লাভের লাভ কিছু হবে, তা মানতে রাজি নয় কংগ্রেসেই একাংশ। তাঁদের বক্তব্য, বিজেপির প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী নরেন্দ্র মোদির পর্বত-প্রমাণ জনপ্রিয়তার কাছে এসবই বড্ড বেশি ম্লান। এই সস্তা রাজনীতি দিয়ে আর যাই হোক, নরেন্দ্র মোদির মোকাবিলা যে করা যায় না, তা বিলক্ষণ মানছেন তাঁরাও। এদিন সকালে ব্যস্ত রেল স্টেশনে কুলির পোশাকে রাহুলকে মোট বইতে দেখে খানিক হকচকিয়ে যান নিত্যযাত্রীরা। পরে ওঠে রাহুল গান্ধী জিন্দাবাদ ধ্বনি।

    এরকম শুটিং-মার্কা দৃশ্যে রাহুলকে অভিনয় করতে দেখে যারপরনাই খুশি কংগ্রেস। তবে নির্বাচনের আগে এতে যে আদতে ভোটারদের মন ভিজবে না, তা ভালোই জানে বিজেপি। পদ্ম শিবিরের দাবি, রাজধানীর বুকে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজনের জাঁক চমকে দিয়েছে বিশ্বনেতাদেরও। তার ঠিক আগে আগেই চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রেখেছে মোদির ভারত। রচনা করেছে ইতিহাস। তার পর থেকে আরও বেশি করে ভারতকে সমীহ করতে শুরু করেছে বিশ্বের বহু শক্তিধর দেশও। ভারতীয় অর্থনীতির রকেট-সম উত্থানেও চোখ কপালে উঠেছে তাদের। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকার দশম স্থানে থাকা ভারত মোদি জমানায় জায়গা করে নিয়েছে পঞ্চমে। এর ওপর রয়েছে মহিলা সংরক্ষণ বিল।

    আরও পড়ুুন: নিন্দুকদের মুখে ঝামা ঘষে দিল এলআইসি! কেন্দ্রকে দিল লাভের কড়ি, পরিমাণ কত জানেন?

    লোকসভায় পাশ হওয়া এই বিল সংখ্যাতত্ত্বের নিরিখে রাজ্যসভায় পাশ হওয়া স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা রদ, তিন তালাক রদ সহ একাধিক সাফল্যও রয়েছে মোদির ঝুলিতে। সম্প্রতি জাস্টিন ট্রুডোর কানাডাকে পাটকেল ছুড়ে প্রধানমন্ত্রী বুঝিয়ে দিয়েছেন তিনি আদতেই সিংহপুরুষ। রাজনৈতিক মহলের ধারণা, এসবেরই প্রতিফলন পড়বে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে। রাহুলের (Rahul Gandhi) সস্তা প্রচার নয়।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • LIC: নিন্দুকদের মুখে ঝামা ঘষে দিল এলআইসি! কেন্দ্রকে দিল লাভের কড়ি, পরিমাণ কত জানেন?

    LIC: নিন্দুকদের মুখে ঝামা ঘষে দিল এলআইসি! কেন্দ্রকে দিল লাভের কড়ি, পরিমাণ কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিন্দকদের মুখে ঝামা ঘষে দিল এলআইসি (LIC)! কেন্দ্রীয় এই সংস্থাকে মোদি সরকার বিক্রি করে দিচ্ছে বলে নানা সময় বাজার গরম করার চেষ্টা করেছেন বিরোধীরা। সস্তা জনপ্রিয়তায় ভর করে ভোট-বৈতরণী পার হতে লাভজনক এই সংস্থাকেই ধুঁকছে বলে দেগেও দিয়েছেন তাঁরা। এহেন এলআইসি লাভের কড়ির একটা অংশ তুলে দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণের হাতে। এলআইসির চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মোহান্তি বৃহস্পতিবার ওই চেক তুলে দেন। যার অর্থমূল্য, ১,৮৩১.০৯ কোটি টাকা।

    ৬৭ পূর্ণ এলআইসির

    চলতি বছর ৬৭ পূর্ণ করল এলআইসি। ১৯৫৬ সালে মাত্র ৫ কোটি টাকা নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল এই সংস্থা। ২০২৩ সালের ৩১ মার্চ এলআইসির সম্পত্তির পরিমাণ ৪৫.৫০ লক্ষ কোটি টাকা। এর সঙ্গে রয়েছে ৪০.৮১ লাখ কোটি টাকার লাইফ ফান্ডও। দু’দশক আগে ইন্স্যুরেন্স সেক্টর খোলে এলআইসি। তার পর থেকে ইন্স্যুরেন্সের সিংহভাগ বাজার রয়েছে এলআইসির পকেটে।

    এখনও দেশের বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী বিনিয়োগের জন্য ভরসা করেন এলআইসির ওপর। লাভের কড়ি সরকারকে দেওয়ার পাশাপাশি সম্প্রতি, নিজেদের হাতে থাকা সান ফার্মার দু’ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছে এলআইসি। এজন্য এলআইসির হাতে এসেছে ৪,৬৯৯ কোটি টাকা।

    এলআইসি কর্মীদের জন্য সুখবর 

    এলআইসির (LIC) বাড়বাড়ন্তে খুশি কেন্দ্র। অর্থমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এলআইসি এজেন্টদের গ্র্যাচুইটির সীমা তিন লাখ থেকে বাড়িয়ে পাঁচ লাখ টাকা করা হয়েছে। এলআইসি কর্মীদের ৩০ শতাংশ হারে ফ্যামিলি পেনশন দেওয়ার কথাও ঘোষণা করা হয়েছে। পুনরায় নিযুক্ত হওয়া এলআইসি এজেন্টরা রিনিউয়াল কমিশনের সুবিধাও পাবেন বলে জানানো হয়েছে।

    সংসদে নানা সময় এলআইসির প্রশংসা শোনা গিয়েছে খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মুখে। তিনি নিজেও টাকা রেখেছেন এলআইসিতে। ২০১৯ সালের হলফনামা অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী বিনিয়োগ করেছেন দু’টি পলিসিতে। ২০১০ সালে তিনি একক প্রিমিয়াম বাবদ দিয়েছিলেন ৪৯,৬৬৫ টাকা। ২০১৩ সালে অন্য একটি পলিসিতে একক প্রিমিয়াম (LIC) বাবদ তিনি দিয়েছেন ১,৪০,৬৮২ টাকা।

    আরও পড়ুুন: স্পেনের পর ‘কুমিরছানা’ বিজনেস সামিট! এবারও কি কোটি কোটি টাকা কার্যত জলেই যাবে?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share