Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Delhi Ordinance Bill: বিজেপির পাশে বিজেডি! হতাশ বিরোধীরা, বিনা বাধাতেই পাশ হবে দিল্লি অধ্যাদেশ বিল?

    Delhi Ordinance Bill: বিজেপির পাশে বিজেডি! হতাশ বিরোধীরা, বিনা বাধাতেই পাশ হবে দিল্লি অধ্যাদেশ বিল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্ধ্র প্রদেশের শাসক দল ওয়াইএসআর কংগ্রেসের (YSRCP) পর ওড়িশার (Odisha) শাসক দল বিজু জনতা দলও (BJD) দিল্লি অধ্যাদেশ বিল (Delhi Ordinance Bill) নিয়ে কেন্দ্রকেই সমর্থন করতে চলেছে। এছাড়া বিরোধী দলের অনাস্থা প্রস্তাবের বিরোধিতা করবে বলেও জানিয়েছে নবীন পট্টনায়েকের (Naveen Patnaik) দল। এটা আম আদমি পার্টি, কংগ্রেস এবং বিরোধী জোটের জন্য একটা ধাক্কা বলে মনে করছে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।

    বিজেডির সমর্থন 

    রাজ্যসভায় বিজেডির নেতা সস্মিত পাত্র বলেছেন, তার দল দিল্লি জাতীয় রাজধানী অঞ্চল সরকার (সংশোধনী) বিল, ২০২৩ বিলটিকে সমর্থন করবে। তিনি এও জানিয়েছেন যে, তাঁরা অনাস্থা প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ভোট দেবে। বিজু জনতা দল (BJD) লোকসভা এবং রাজ্যসভা উভয়েই তাদের সাংসদের জন্য তিন লাইনের হুইপ জারি করেছে। রাজ্যসভায় বিজেডির নয় জন সাংসদ রয়েছে। উচ্চকক্ষে ওয়াইএসআর কংগ্রেসেরও নয় জন সাংসদ রয়েছে। উভয় দলের মোট ১৮ জন সাংসদের সমর্থনে বিলটি হাউসে পাস হওয়া প্রায় নিশ্চিত। এমন পরিস্থিতিতে সংখ্যাগরিষ্ঠ না হলেও রাজ্যসভায় বিজেপি সহজেই সাফল্য পাবে।

    বিনা বাধায় বিল পাশ!  

    মঙ্গলবারই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই লোকসভায় দিল্লি অধ্যাদেশ বিল পেশ করেন। এই বিল নিয়ে আলোচনা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহ। আজ, বুধবার সেই বিল নিয়ে আলোচনা ও পাশ করানো হবে। প্রথম থেকেই এই বিলের বিরোধিতা করে এসেছে দিল্লির শাসক দল আম আদমি পার্টি। তাদের অভিযোগ, এই বিল পাশ করিয়ে কেন্দ্র রাজ্য সরকারের ক্ষমতা নিজের হাতে রাখার চেষ্টা করছে। বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’-ও আম আদমি পার্টির পাশে দাঁড়িয়েছে। আজ বিরোধীরা একজোট হয়ে দিল্লি অধ্যাদেশ বিলের বিরুদ্ধে ভোট দেবেন।

    আরও পড়ুন: ২ হাজার টাকার নোটের ৮৮ শতাংশই ব্যাঙ্কে ফেরত এসেছে, জানাল আরবিআই

    কোন অঙ্কে বিল পাশ

    প্রসঙ্গত, রাজ্যসভায় মোট আসন সংখ্যা ২৪৫। তবে ৭টি আসন ফাঁকা থাকায়, ২৩৮টি আসন সংখ্যার হিসাব করা হয়। কোনও বিল পাশ করার জন্য কমপক্ষে ১২০টি ভোটের প্রয়োজন কেন্দ্রের। লোকসভায় পর্যাপ্ত সংখ্যা থাকলেও, রাজ্যসভায় বিজেপি শাসিত এনডিএ জোটের পর্যাপ্ত আসন সংখ্যা নেই। সেই কারণেই অন্যান্য দলের সমর্থনের প্রয়োজন। বিজেডি ও ওয়াইএসআর কংগ্রেসের সমর্থন পেয়ে এক্ষেত্রে আর বিল পাশ করতে কোনও সমস্যা রইল না। অন্যদিকে, লোকসভায় বিজেপির নিজস্ব ৩০৫ সদস্য রয়েছে, তাই বিল বা অনাস্থা প্রস্তাবে বিরোধীরা সরকারের জন্য কোনও সমস্যা তৈরি করতে পারবে না।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Manipur: মণিপুরে অশান্তির আগুনে নিত্য ঘি ঢালছে চিন, পাকিস্তান! বলছে গোয়েন্দা রিপোর্ট

    Manipur: মণিপুরে অশান্তির আগুনে নিত্য ঘি ঢালছে চিন, পাকিস্তান! বলছে গোয়েন্দা রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন মাস হতে চলল। এখনও নেভেনি উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি রাজ্য মণিপুরের (Manipur) অশান্তির আগুন। এই অশান্তির আগুনে নিত্য ঘি ঢেলে চলেছে ভারতের দুই প্রতিবেশী দেশ চিন ও পাকিস্তান। গোয়েন্দা দফতরের রিপোর্টেই এ খবর মিলেছে। জানা গিয়েছে, এই দুই দেশ নেপালের মাধ্যমে আন্দোলনকারীদের হাতে তুলে দিচ্ছে অস্ত্র, জোগাচ্ছে প্রয়োজনীয় অর্থও।

    মণিপুরে পাঠানো হচ্ছে অস্ত্র, অর্থ

    মায়ানমার সীমান্তে মাদক পাচারও নিয়ন্ত্রণ করছে ওই দুই দেশের ‘এজেন্ট’রা। রিপোর্টে এও বলা হয়েছে, অশান্তির আগুনে ইন্ধন জোগাতে নেপালি ব্যবসায়ীদের কাজে লাগাচ্ছে চিন। এজন্য শি জিনপিংয়ের দেশ নিয়োগ করেছে সে দেশের সিক্রেট সার্ভিসকে। এরাই জোগাচ্ছে অর্থ। মণিপুরে সন্ত্রাসবাদী এবং অস্ত্র অনুপ্রবেশের কাজটিও সুচারুভাবে করতে পাকিস্তান ও চিন ব্যবহার করছে নেপালকে।

    ‘আর একটা কাশ্মীর’

    রিপোর্টে বলা হয়েছে, মণিপুর (Manipur) থেকে উদ্ধার হয়েছে চিনা অস্ত্র। যার অর্থ, বেশ কিছুদিন ধরে মায়ানমারকে ভায়া করে অস্ত্র পাঠাচ্ছে বেজিং। ২৬ জুলাই মোর্চ এলাকায় আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় বেশ কিছু বাড়িতে। এই ঘটনায় মায়ানমারের দুষ্কৃতীদের যোগ থাকার প্রমাণও মিলেছে। এই এলাকায় মেইতেই ও কুকিদের মধ্যে সংঘর্ষও হয়েছে। তদন্তে জানা গিয়েছে, সংঘর্ষে ব্যবহৃত বেশিরভাগ অস্ত্রই চিনে তৈরি। মণিপুরকে ‘আর একটা কাশ্মীর’ বানাতে চেয়েছে ভারতের চির শত্রু ওই দুই দেশ।

    মণিপুরে অশান্তি জিইয়ে রাখার পিছনে চিন ও পাকিস্তানের অতি-সক্রিয়তার কারণ এই মণিপুর দিয়েই সাউথ এশিয়ান দেশগুলির সঙ্গে যোগাযোগ রাখা যায়। নিত্য অশান্তি লেগে থাকলে ভারত সরকার যে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিতে কোনও উন্নয়ন করেনি, তা ফলাও করে বলতে পারবে। যদিও তথ্য বলছে, উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিতে ব্যাপক উন্নয়ন করেছে কেন্দ্র।

    আরও পড়ুুন: “তৃণমূল এখন জাতও চুরি করছে”, শংসাপত্রকাণ্ডে রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মণিপুরে (Manipur) অশান্তির নেপথ্যে যে চিনের হাত রয়েছে, তা দাবি করেছেন প্রাক্তন সেনাপ্রধান জেনারেল এমএম নারাভানেও। তিনি বলেন, “অস্থিরতা সৃষ্টি করতে মণিপুরে হিংসার ঘটনায় জড়িত একাধিক বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে সাহায্য করছে বেজিং। সীমান্ত রাজ্যগুলিতে এই অস্থিরতা বৃদ্ধি দেশের পক্ষে মঙ্গলজনক নয়।” নারাভানে বলেন, “দীর্ঘদিন ধরেই বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলিকে সাহায্য করে আসছে চিন। এখনও জারি রেখেছে সেই সাহায্য।” শান্তি ফেরাতে প্রশাসন তার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছে বলেও দাবি করেন প্রাক্তন সেনাকর্তা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

     

  • Delhi Amendment Bill: লোকসভায় পেশ দিল্লি পরিষেবা বিল, “ক্ষমতা দিয়েছে সংবিধান” ‘ইন্ডিয়া’কে জবাব শাহের

    Delhi Amendment Bill: লোকসভায় পেশ দিল্লি পরিষেবা বিল, “ক্ষমতা দিয়েছে সংবিধান” ‘ইন্ডিয়া’কে জবাব শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভায় পেশ হল দিল্লির প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত আইনের সংশোধনী বিল (Delhi Amendment Bill)। মঙ্গলবার গভর্নমেন্ট অফ ন্যাশনাল ক্যাপিটাল টেরিটরি (জিএনসিটি) অফ দিল্লি নামের আইনের এই সংশোধনী বিলটি পেশ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের ‘ডেপুটি’ নিত্যানন্দ রাই। বিলটি লোকসভায় পেশ হতেই প্রতিবাদ করতে শুরু করে বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’।

    সমালোচনা আপের

    জাতীয় রাজধানী অঞ্চল দিল্লি (সংশোধনী) বিল ২০২৩কে “গণতন্ত্রের পরিবর্তে বাবুতন্ত্রের সূচনা” বলে বর্ণনা করেন আম আদমি পার্টির সাংসদ সুশীলকুমার রিঙ্কু সহ ‘ইন্ডিয়া’র বিভিন্ন দলের সাংসদরা। বিল পেশ করার সময় শাহ বলেন, “সংবিধান সংসদকে দিল্লি সংক্রান্ত যে কোনও বিল পাশ করানোর ক্ষমতা দিয়েছে। সুপ্রিম কোর্টও জানিয়েছে, দিল্লি প্রশাসন সংক্রান্ত কোনও আইনের ওপর সংশোধনী বিল সংসদ চাইলে পাশ করতেই পারে। তাই এই বিষয়টি নিয়ে যে বিরোধিতা করা হচ্ছে, তা সবটাই রাজনীতির স্বার্থে।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এহেন মন্তব্যের পরেই সভায় বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন ‘ইন্ডিয়া’র সাংসদরা। আপের রিঙ্কু এবং কংগ্রেসের টিএন প্রথাপন কাগজ ছোড়ায় স্পিকার ওম বিড়লা তাঁদের সতর্ক করে দেন। বলেন, “এমন আচরণ ঠিক নয়, দেশবাসী আপনাদের দেখছে।” 

    খুশি হওয়া উচিত দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর!

    জানা গিয়েছে, বিলটি আইনে পরিণত হলে, দিল্লির সরকারি কর্মকর্তাদের নিয়োগ ও বদলি সংক্রান্ত সুপারিশে চূড়ান্ত সম্মতি দেওয়ার ক্ষমতা পাবেন উপ-রাজ্যপাল। বিলটি (Delhi Amendment Bill) কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হয়েছিল ২৫ জুলাই। বিলটি সম্পর্কে সংসদে বিজেপি নেতা পরবেশ ভার্মা বলেন, “দিল্লির জনগণের জন্যই দিল্লি (পরিষেবা) অধ্যাদেশ আনা হয়েছে। এর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সরকার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে যে ক্ষমতা দিচ্ছে, তা আগে কখনও দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীরা পাননি। তাই এই অধ্যাদেশ নিয়ে খুশি হওয়া উচিত দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর।”

    আরও পড়ুুন: “তৃণমূল এখন জাতও চুরি করছে”, শংসাপত্রকাণ্ডে রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    প্রসঙ্গত, আমলাদের নিয়োগ ও বদলি সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কেন্দ্রীয় সরকার না দিল্লির সরকার কার হাতে থাকবে, তা নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে বিবাদ চলছে। মামলাও হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। ১১ মে দিল্লির সরকারের পক্ষেই রায় দেয় শীর্ষ আদালত। এর পর মে মাসে একটি অর্ডিন্যান্স জারি করে কেন্দ্র। উদ্দেশ্য ছিল, দিল্লির আমলাদের নিয়োগ ও বদলির বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করা। সেই অর্ডিন্যান্সকেই আইনের রূপ দিতে বিল (Delhi Amendment Bill) পেশ করল কেন্দ্র।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

     

  • PM Modi: ‘ইন্ডিয়া’র বারণ উপেক্ষা করেই মোদির মঞ্চে শরদ, জোটের অন্দরেই চওড়া হচ্ছে ফাটল!

    PM Modi: ‘ইন্ডিয়া’র বারণ উপেক্ষা করেই মোদির মঞ্চে শরদ, জোটের অন্দরেই চওড়া হচ্ছে ফাটল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ইন্ডিয়া’র অন্দরেই চওড়া হচ্ছে ফাটল! প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করতে তাঁকে পইপই করে না বলেছিলেন ইন্ডিয়ার সদস্যরা। সেসব উপেক্ষা করেই মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করলেন এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ার। শুধু তাই নয়, প্রধানমন্ত্রীকে সম্মাননাও জ্ঞাপন করলেন তিনিই।

    প্রধানমন্ত্রীকে সম্মাননা দিলেন পাওয়ার

    এদিন মহারাষ্ট্রের পুণেয় পালন করা হয় স্বাধীনতা সংগ্রামী বাল গঙ্গাধর তিলকের ১০৩তম প্রয়াণ বার্ষিকী। তাঁর নামাঙ্কিত পুরষ্কারে ভূষিত করা হল প্রধানমন্ত্রীকে। প্রধানমন্ত্রীর হাতে সেই সম্মাননা তুলে দিলেন এনসিপি প্রধান। এ মাসেই মুম্বইয়ে বসার কথা বিজেপি বিরোধী ২৬টি দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’র তৃতীয় বৈঠক। এই বৈঠকের আগে ‘ইন্ডিয়া’র নেতাদের কথা না শুনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করে শরদ জোটকে অস্বস্তিতে ফেললেন বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের।

    ক্ষোভ এনসিপির অন্দরেই

    প্রবীণ রাজনীতিবিদের এহেন আচরণে ক্ষুব্ধ খোদ শরদ ঘনিষ্ঠ সাংসদই। রাজ্যসভার সাংসদ এনসিপির (শারদপন্থী) বন্দনা চহ্বান বলেন, “যিনি (PM Modi) আমাদের দল ভাঙলেন এবং দুর্নীতির অভিযোগ তুললেন সেই নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আমাদের দলীয় প্রধানের এক মঞ্চে বসাটা ব্যক্তিগতভাবে ঠিক বলে মনে করি না। আমি পাওয়ারজিকে অনুরোধ করেছিলাম না যাওয়ার জন্য। কিন্তু তিনি আমাকে জানিয়েছিলেন ওই অনুষ্ঠানে মোদিকে তিনিই আমন্ত্রণ করেছেন তিলক ট্রাস্টের অনুরোধে। সেটা অজিত পাওয়ার দল ভাঙার আগের ঘটনা।”

    এদিনের অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিল লোকমান্য তিলক সম্পর্ক মন্দির ট্রাস্ট। অনুষ্ঠানে শরদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন তাঁরই ভাইপো তথা এনসিপির বিদ্রোহী গোষ্ঠীর নেতা অজিতও। এহেন অনুষ্ঠানে শরদ কেন যোগ দিলেন, তা নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা।এই অনুষ্ঠানের সাত বছর আগে মোদির (PM Modi) সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করেছিলেন শরদ। তারপর এবার। তবে এবার তাঁকে ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বারণ করেছিল এমভিএ জোট এবং ইন্ডিয়ার বিভিন্ন শরিক দল। লোকসভা নির্বাচনের আগে আমজনতার কাছে ভুল বার্তা যেতে পারে ভেবেই না বলা হয়েছিল তাঁকে। এদিক, এদিন পাওয়া পুরস্কার প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) উৎসর্গ করেন দেশবাসীকে। তিনি বলেন, “এই পুরস্কারের টাকা আমি নমামি গঙ্গে প্রকল্পে দান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”

    আরও পড়ুুন: ২৪ কোটির প্রতারণা! বয়স্কদের ঠকিয়ে ফ্ল্যাট কিনেছেন নুসরত? ‘কীর্তি’ জানত পুলিশও

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

     
     

     

  • Manipur: ‘ইন্ডিয়া’র অনাস্থা প্রস্তাব, আলোচনা ৮ অগাস্ট, ১০ তারিখে জবাবি ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    Manipur: ‘ইন্ডিয়া’র অনাস্থা প্রস্তাব, আলোচনা ৮ অগাস্ট, ১০ তারিখে জবাবি ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবে পরাজয় নিশ্চিত। তা সত্ত্বেও মণিপুর (Manipur) নিয়ে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে লোকসভায় অনাস্থা প্রস্তাব এনেছে ‘ইন্ডিয়া’। বিজেপি বিরোধী ২৬টি দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’র আনা অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে সংসদে আলোচনা হবে ৮ অগাস্ট। তার দু দিন পরে জবাবি ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আজ, মঙ্গলবার বৈঠক ছিল লোকসভার অ্যাডভাইসারি কমিটির। সেখানেই অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর আলোচনার দিনক্ষণ স্থির করার কথা ছিল।

    প্রধানমন্ত্রীর জবাবি ভাষণ

    বৈঠকে জানানো হয়, এদিন দুপুর দুটোয় লোকসভায় দিল্লি সার্ভিসেস বিল পেশ করা হবে এবং বুধবার এ বিষয়ে আলোচনা চায় সরকার। এর তীব্র বিরোধিতা করেন বৈঠকে উপস্থিত বিরোধী দলের নেতারা। প্রতিবাদে মাত্র ১২ মিনিটের মাথায় বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে যান তাঁরা। বিরোধীরা বেরিয়ে যাওয়ার পরেই সরকার পক্ষের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা (Manipur) হয় অধ্যক্ষের। তার পরেই স্থির করা হয় অনাস্থা প্রস্তাবের দিনক্ষণ। অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর প্রধানমন্ত্রী জবাবি ভাষণ দেবেন ১০ অগাস্ট। তার পরের দিনই শেষ হওয়ার কথা বাদল অধিবেশনের।

    অনাস্থা প্রস্তাব কী?

    অনাস্থা প্রস্তাব একটি সংসদীয় প্রক্রিয়া। এর মাধ্যমে সরকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতাকে চ্যালেঞ্জ করে বিরোধী পক্ষ। সংসদীয় নিয়ম অনুযায়ী, সংসদের যে কোনও সদস্যই অনাস্থা প্রস্তাব আনতে পারেন। তবে তাঁর সেই প্রস্তাবের পক্ষে সমর্থন থাকতে হবে অন্তত ৫০জন সাংসদের। এ নিয়ে দেশে মোট ২৮টি অনাস্থা প্রস্তাব আনা হয়েছে লোকসভায়। মোদি সরকারের বিরুদ্ধে এর আগে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আসা হয়েছিল ২০১৮ সালে। লোকসভায় শাসক জোট এনডিএর হাতে রয়েছে ৩৩১ জন সাংসদ। ‘ইন্ডিয়া’র (Manipur) সাংসদ রয়েছেন ১৪৪ জন। তাই সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবে অনাস্থায় গোহারা হারবে ইন্ডিয়া।

    আরও পড়ুুন: ২৪ কোটির দুর্নীতি! অভিযোগ, নুসরতের ‘কীর্তি’ জানত গড়িয়াহাট থানা

    মেইতেই ও কুকিদের সঙ্গে সংঘর্ষের জেরে উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি রাজ্য মণিপুর (Manipur)। তফশিলি জাতির দাবিতে সোচ্চার হন মেইতেইরা। তার জেরে আক্ষরিক অর্থেই জ্বলছে মণিপুর। একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সম্প্রতি ঘি পড়ে  সেই আগুনেই। ৪ মে মণিপুরের এক গ্রামে বিবস্ত্র করে ঘোরানো হয় দুই তরুণীকে। পরে তাঁদের একটি মাঠে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণও করা হয় বলে অভিযোগ। এর জেরেই তোলপাড় দেশ। যার আঁচ লেগেছে সংসদের গায়েও। এহেন আবহেই মোদি সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেছেন বিরোধীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

     
     
  • LPG Price Drops: একধাক্কায় ১০০ টাকা কমল এলপিজি সিলিন্ডারের দাম,  শহরে কত টাকা?

    LPG Price Drops: একধাক্কায় ১০০ টাকা কমল এলপিজি সিলিন্ডারের দাম, শহরে কত টাকা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সস্তা হল রান্নার গ্যাস (LPG Price Drops)। তবে রেস্তোরাঁ, ক্যাফে এবং হোটেলগুলি এই সুবিধা পেতে চলেছে। মঙ্গলবার রাষ্ট্রায়ত্ত তেল বিপণন সংস্থাগুলি বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারের দাম কমানোর সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেছে। মাসের শুরুতেই স্বভাবতই স্বস্তি বাড়ল বাণিজ্যিক কাজে লিকুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস (LPG) ব্যবহারকারী সংস্থাগুলির।

    কোথায় কত দাম

    ১৯ কেজির বাণিজ্যিক এলপিজি গ্যাস (LPG Price Drops) সিলিন্ডারের জন্য এবার থেকে দিতে হবে ১৬৮০ টাকা। এর আগে জুলাই মাসে এই সিলিন্ডারের দাম ছিল ১৭৮০ টাকা। অর্থাৎ একধাক্কায় ১০০ টাকা কমল দাম। তবে ঘরোয়া রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারের দামে কোনও পরিবর্তন হয়নি। ১ অগাস্ট থেকেই বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের নতুন দর কার্যকর হয়েছে দেশজুড়ে। দেশীয় সিলিন্ডারের দামে কোনও পরিবর্তন হয়নি। এর জন্য রাজধানী দিল্লিতে আগের মতোই ১১০৩ টাকা দিতে হবে। রাজধানী দিল্লিতে বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ১৭৮০ টাকা থেকে ১৬৮০ টাকায় নেমে এসেছে। কলকাতায়, ১৮৯৫.৫০ টাকার পরিবর্তে এখন ১৮০২.৫০ টাকা দিতে হবে বাণিজ্যিক সিলিন্ডার পিছু। মুম্বইতে আগে বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম ১৭৩৩.৫০ টাকা ছিল, যা এখন ১৬৪০.৫০ টাকায় পাওয়া যাবে। চেন্নাইতে দাম ১৯৪৫.০০ টাকা থেকে ১৮৫২.৫০ টাকায় নেমে এসেছে এই মাসে।

    আরও পড়ুন: দক্ষিণবঙ্গে জারি সতর্কতা! আজ রাত থেকেই ভারী বৃষ্টির দাপট, বলছে পূর্বাভাস

    বাণিজ্যিক এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের (LPG Price Drops) দাম কমলেও ১৪.২ কিলোগ্রামের গৃহস্থের রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। চলতি বছরের ১ মার্চ শেষবার এই সিলিন্ডারের দাম সংশোধন করা হয়েছিল। তারপর থেকে ভর্তুকি বিহীন ১৪.২ কিলোগ্রামের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম দিল্লিতে রয়েছে ১১০৩ টাকা। কলকাতায় গৃহস্থের রান্নার গ্যাস কিনতে খরচ হয়েছে ১১২৯ টাকা। মুম্বাই এবং চেন্নাইয়ে এই সিলিন্ডার বিক্রি হয়েছে যথাক্রমে ১১০২.৫০ এবং ১১১৮.৫০ টাকায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: “গোটা দেশকে পশ্চিমবঙ্গ বানাতে চান?”, নাম না করে মমতাকে তোপ যোগীর

    Yogi Adityanath: “গোটা দেশকে পশ্চিমবঙ্গ বানাতে চান?”, নাম না করে মমতাকে তোপ যোগীর

    মাধ্যম বাংলা নিউজ: “যাঁরা বড় বড় কথা বলেন, তাঁরা দেখুন, উত্তরপ্রদেশ আর বাংলায় কীভাবে নির্বাচন হয়। ওঁরা গোটা দেশকে পশ্চিমবঙ্গ বানাতে চান?” একটি বেসরকারি চ্যানেলকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির (BJP) যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। তিনি বলেন, “দেখুন, কীভাবে পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচন করিয়েছে তৃণমূল সরকার। সবাই দেখেছে, বাংলায় কীভাবে বিরোধীদের হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু সেই বিষয়ে কেউ কিছু বলছে না, সবাই চুপ।”

    অশান্তি নেই উত্তরপ্রদেশে

    উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমি সাড়ে ৬ বছরেরও বেশি সময় ধরে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। ২০১৭ সাল থেকে উত্তরপ্রদেশে কোনও অশান্তি হয়নি। কিছু লোক ক্ষমতায় এসে পুরো ব্যবস্থাটাকে কুক্ষিগত করতে চাইছে, যেটা পশ্চিমবঙ্গে দেখলাম। এসব নিয়ে তো কেউ কথা বলে না।” যোগী আদিত্যনাথ বলেন, “উত্তরপ্রদেশেও পুরভোট হয়েছে, পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়েছে। কোথাও অশান্তি হয়নি।” তিনি বলেন, “গত ৬ বছরে উত্তরপ্রদেশে সব উৎসব পালন করা হয়েছে, কোনও দাঙ্গা হয়নি, কোথাও কার্ফু জারি করা হয়নি। অপরাধীদের বিরুদ্ধে বুলডোজার অ্যাকশন নেওয়া হয়েছে। যারা অপরাধী, সরকারি সম্পত্তি দখল করে রয়েছে, তাদের কি আরতি করা উচিত ছিল?”

    শুভেন্দুর ট্যুইট 

    উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীকে (Yogi Adityanath) ধন্যবাদ জানিয়ে ট্যুইট করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। তিনি লেখেন, “পঞ্চায়েত নির্বাচনে হিংসা ও নৈরাজ্যের কথা তুলে ধরার জন্য যোগী আদিত্যনাথকে ধন্যবাদ। বাংলায় পঞ্চায়েত নির্বাচনে চরম হিংসা গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে। প্রশাসনকে কাজে লাগিয়েই হিংসা হয়েছে ভোটে।”

    পঞ্চায়েত নির্বাচনকে ঘিরে ব্যাপক অশান্তি হয় রাজ্যে। নির্বাচনের (Yogi Adityanath) নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই শুরু হয়ে যায় খুন-খারাপি। পুরো নির্বাচন-পর্বে রাজনৈতিক হিংসার বলি হয়েছেন ৫২ জন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন একজন ভোটারও। পঞ্চায়েত নির্বাচনের সেই হিংসাকেই এদিন নিশানা করেছেন যোগী আদিত্যনাথ।

    আরও পড়ুুন: প্রচারের হাতিয়ার স্থানীয় বিষয়, তৃণমূলের দুর্নীতি, রাজ্য বিজেপি নেতাদের ‘মার্গদর্শন’ মোদির

    প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফল গণনার দিন ট্যুইট করেছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। তিনিও জানিয়েছিলেন, পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচনে হিংসার কারণে অসমের ধুবড়ি জেলায় আশ্রয় চেয়েছিলেন ১৩৩ জন। আমরা তাঁদের ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় দিয়েছি। দেওয়া হয়েছে খাবার ও স্বাস্থ্য পরিষেবাও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • PM Modi: প্রচারের হাতিয়ার স্থানীয় বিষয়, তৃণমূলের দুর্নীতি, রাজ্য বিজেপি নেতাদের ‘মার্গদর্শন’ মোদির

    PM Modi: প্রচারের হাতিয়ার স্থানীয় বিষয়, তৃণমূলের দুর্নীতি, রাজ্য বিজেপি নেতাদের ‘মার্গদর্শন’ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) বঙ্গ নেতাদের ‘মার্গদর্শন’ করালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। লোকসভা নির্বাচনের আগে প্রচারের হাতিয়ার কী হবে, কীভাবে মন জয় করতে হবে রাজ্যবাসীর, সে সবই বিজেপি সাংসদদের বুঝিয়ে দিলেন তিনি। বিজেপি বিরোধী ২৬টি দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’র বিরুদ্ধেও কীভাবে তোপ দাগতে হবে, সে পথও বাতলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    সাংসদদের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী

    বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তৃতীরবার ক্ষমতায় ফেরার ব্যাপারে নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং। তবে বিজেপি চাইছে, গত লোকসভা নির্বাচনের চেয়ে এবার আরও বেশি করে আসন পেয়ে ক্ষমতায় ফিরতে। সেজন্য এনডিএর সদস্য দলগুলির সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বৈঠক শুরু হয়েছে ৩১ জুলাই। চলবে ১০ অগাস্ট পর্যন্ত। একদিনে বৈঠক হবে দু দফায়। প্রতিটি বৈঠক এক ঘণ্টার। সোমবার অবশ্য বৈঠক হয়েছে এক দফায়। বঙ্গ বিজেপির পাশাপাশি এদিনের বৈঠকে ছিলেন ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ডের সাংসদরাও।

    বার্তা দিলেন ভিডিও দেখিয়ে

    বৈঠকে চারটি ভিডিও দেখানো হয়। প্রথম ভিডিওতে দেখানো হয়, মোদি সরকার কী কী প্রকল্প নিয়ে এসেছে, তাতে কতটা সাফল্য এসেছে, এইসব। এর পর দেখানো হয় রাজ্যওয়াড়ি ছোট ছোট ভিডিও। বাংলার ভিডিওয় ছিল রাজ্যে আবাস যোজনা থেকে বিমানবন্দর নির্মাণ, বন্দে ভারত থেকে মেট্রো রেল ইত্যাদি কেন্দ্রীয় প্রকল্প। তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে বিজেপির তোলা দুর্নীতির অভিযোগের কথা ছিল বাংলার ভিডিওয়। বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী জানিয়ে দেন, রামজন্মভূমি কিংবা ৩৭০ ধারা বাতিলের মতো ইস্যুগুলিকে প্রচারে বেশি গুরুত্ব না দিয়ে স্থানীয় বিষয় এবং কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলিতে কী কী কাজ করেছে, প্রচারে বলতে হবে সেসব কথাই। রাজ্য সরকার কোন কোন ক্ষেত্রে ব্যর্থ, তাও তুলে ধরতে হবে প্রচারে।

    আরও পড়ুুন: কাশ্মীর-লাদাখ সীমান্তে তেজস মোতায়েন ভারতের, পাকিস্তানকে বার্তা দিতে শুরু মহড়াও

    প্রতিটি লোকসভা এলাকায় প্রবীণ ভোটারদের খুঁজে বের করে দলের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দিতে হবে। এলাকার বিশিষ্ট মানুষদের সঙ্গে কথা বলতে হবে। শিক্ষক, লেখক কিংবা সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করছেন, এমন ব্যক্তিদের মতামত নিতে হবে। ভোটারদের নিয়ে টিফিন বৈঠক করার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “লোকসভা নির্বাচন নিয়ে আজ (সোমবার) আমাদের মার্গদর্শন করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বৈঠকে তৃণমূল কংগ্রসের দুর্নীতি নিয়ে একটি ভিডিও দেখানো হয়েছে। এরপর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের এগিয়ে যাওয়ার পথ বাতলে দিয়েছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Thane Crane Accident: ভয়াবহ দুর্ঘটনা! ঠাণের নির্মাণস্থলে ভেঙে পড়ল ক্রেন, মুহূর্তে পিষে মৃত্যু অন্তত ১৬ জনের

    Thane Crane Accident: ভয়াবহ দুর্ঘটনা! ঠাণের নির্মাণস্থলে ভেঙে পড়ল ক্রেন, মুহূর্তে পিষে মৃত্যু অন্তত ১৬ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেল ব্রিজ তৈরির কাজ চলাকালীন ১০০ ফুট উপর থেকে ছিড়ে পড়ল ব্রিজ নির্মাণে ব্যবহৃত গার্ডার লঞ্চার মেশিন। সেই বিশেষ ধরনের ক্রেন চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই (Thane Crane Accident) মৃত্যু হয়েছে ১৬ জন শ্রমিকের। গুরুতর জখম হয়েছেন আরও ৩ জন। মঙ্গলবার ভোররাতে মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটেছে মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) ঠাণেতে। ধ্বংসাবশেষের নীচে এখনও কেউ কেউ আটকে রয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে। শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ।

    ক্রেনের নীচে এখনও অনেকে

    পুলিশ সূত্রে খবর, ঠাণের (Thane Expressway) শাহপুরে সমৃদ্ধি এক্সপ্রেসওয়েতে রেল ব্রিজ নির্মাণের কাজ চলছিল। ভোরবেলা সেখানেই কাজ করছিলেন এক দল কর্মী। আচমকা উপর থেকে তাঁদের মাথায় ক্রেন ভেঙে পড়ে। সরাসরি ক্রেনের নীচে চাপা পড়ে যান অনেকে। ঘটনাস্থলেই তাঁদের মৃত্যু হয়। পুলিশ জানিয়েছে, ক্রেনের ধ্বংসাবশেষের ভিতর এখনও অন্তত পাঁচ জন শ্রমিকের আটকে থাকার সম্ভাবনা আছে। ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে যত দ্রুত সম্ভব তাঁদের উদ্ধার করার চেষ্টা চলছে।

    ঘটনাস্থলে রাতে কর্মীরা একটি বিশেষ ধরনের ক্রেন মেশিন চালাচ্ছিলেন। এই ক্রেনের নাম ‘গার্ডার লঞ্চিং মেশিন’। এই ক্রেন সাধারণত রেল সেতু, সড়ক নির্মাণের কাজে ব্যবহৃত হয়। বড় বড় বহুতলের নীচে ভিত গঠনেও কাজে লাগে এই যন্ত্র। বিশাল আকৃতির ইস্পাতখণ্ড এক দিক থেকে অন্য দিকে নিয়ে যাওয়া এই যন্ত্রের কাজ। বহুদিন ধরেই মহারাষ্ট্র (Thane Crane Accident) সরকারের সড়ক উন্নয়ন কর্পোরেশন এই রাস্তা তৈরির কাজ করছে। ৭০১ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রাস্তা মুম্বই এবং নাগপুরকে যুক্ত করে। 

    আরও পড়ুন: কাশ্মীর-লাদাখ সীমান্তে তেজস মোতায়েন ভারতের, পাকিস্তানকে বার্তা দিতে শুরু মহড়াও

    শোকাহত প্রধানমন্ত্রী

    এদিন ক্রেন দুর্ঘটনার (Thane Crane Accident) খবর পেয়েই পুলিশ, দমকল ও বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। উদ্ধারকাজে নামে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। যুদ্ধকালীান তৎপরতার সঙ্গে ধ্বংসাবশেষের নীচে থেকে নির্মাণকর্মীদের উদ্ধার করে উদ্ধারকারী দল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দফতর থেকে ট্যুইট করে দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়েছে। মৃতদের পরিবার পিছু ২ লক্ষ টাকা করে দেওয়ার ঘোষণা করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Chandrayaan 3: শনিবারই প্রবেশ চন্দ্র-কক্ষপথে! পৃথিবীর টান কাটিয়ে চাঁদের পথে এগোচ্ছে ‘চন্দ্রযান ৩’

    Chandrayaan 3: শনিবারই প্রবেশ চন্দ্র-কক্ষপথে! পৃথিবীর টান কাটিয়ে চাঁদের পথে এগোচ্ছে ‘চন্দ্রযান ৩’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চন্দ্রাভিযানে (ISRO Moon Mission) গুরুত্বপূর্ণ ধাপ পার করলো ইসরো। পৃথিবীর ‘মায়া’ কাটিয়ে চাঁদের দেশের উদ্দেশে রওনা দিল ভারতের ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3)। সোমবার রাত সোয়া ১২টা নাগাদ পৃথিবীর কক্ষপথে থেকে ‘চন্দ্রযান ৩’-কে ঠেলে বের করে দেওয়া হয়। বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হচ্ছে লুনার ট্রান্সফার ট্যাজেক্টরি। এর ফলে, পাকাপাকিভাবে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কাটিয়ে এবার চন্দ্র-বৃত্ত বা চন্দ্র কক্ষপথের দিকে এগিয়ে চলেছে ‘চন্দ্রযান ৩’।

    মধ্যরাতে ঠিক কী ঘটেছে?

    এটা সকলেই জানেন যে, নিজের কক্ষপথে সূর্যের চারপাশে প্রদক্ষিণ করে চলেছে পৃথিবী। এই কক্ষপথকে বলা হয় আর্থ অরবিট। ঠিক একইভাবে, চাঁদও পৃথিবীর চারদিকে প্রদক্ষিণ করে চলেছে। আর চাঁদ সেই প্রদক্ষিণ করে চলে তার নিজস্ব কক্ষপথ ধরেই। যাকে বলা হয় লুনার অরবিট। আবার চাঁদ একইধারে পৃথিবীর সঙ্গেই সূর্যের চারপাশেও প্রদক্ষিণ করছে। ইসরো কর্তাদের মতে, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। কারণ, ‘চন্দ্রযান ৩’-কে এক কথায় নিক্ষেপ করা হলো বা ঠেলে দেওয়া হলো চাঁদের রাস্তায়। বিজ্ঞানের পরিভাষায় এই প্রক্রিয়াকে বলা হচ্ছে ট্রান্সলুনার ইঞ্জেকশন।

    কেন তাৎপর্যপূর্ণ এই প্রক্রিয়া?

    ইসরো জানিয়েছে, সোমবার রাত সওয়া ১২টা নাগাদ মিশন কন্ট্রোল (ISTRAC) থেকে ‘চন্দ্রযান ৩’ মডিউলে থাকা রকেটে সীমিত সময়ের জন্য ফায়ারিং বা চালু করা হয়। এই প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত সুক্ষ্ম ও জটিল বলে জানিয়েছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। একেবারে সেকেন্ডের ভগ্নাংশ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অঙ্ক কষে সেই হিসেব অনুযায়ী রকেট ফায়ার করতে হয়েছে। বিজ্ঞানীদের মতে, এটা এতটাই সুক্ষ্ম যে, এক সেকেন্ডের হেরফের হয়ে গেলেই ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3) চাঁদের দিকে এগনোর বদলে সোজা চিরতরে গভীর মহাকাশে (Deep Space) হারিয়ে যেতে পারতো। কিন্তু, ইসরোর বিজ্ঞানীদের কুর্ণিশ (ISRO Moon Mission)। একেবারে সঠিক অঙ্ক কষেই তাঁরা ‘চন্দ্রযান ৩’ মহাকাশযানকে তার নির্দিষ্ট লক্ষ্যের দিকেই ঠেলে পাঠিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছেন।

    এতদিন কোথায় ছিল ‘চন্দ্রযান ৩’?

    গত ১৪ জুলাই শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে এলভিএম-৩ রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিল ‘চন্দ্রযান ৩’ মডিউল। সেই থেকে টানা ১৮ দিন পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে চলেছিল এই মহাকাশযান। অর্থাৎ, এতদিন পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির ঘেরাটোপেই ছিল ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3)। তবে, ঘোরার ফাঁকে নিজের গতিও বাড়িয়ে চলছিল। পৃথিবীর চারপাশে প্রদক্ষিণ করতে করতে নিজের কক্ষপথ পাঁচবার বাড়িয়ে নিয়েছিল ‘চন্দ্রযান ৩’। এই প্রক্রিয়া, বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হচ্ছে অরবিট রেইজিং ম্যানুভার, তার মাধ্যমে কক্ষপথের সঙ্গে সঙ্গে গতি বাড়িয়ে নিচ্ছিল ‘চন্দ্রযান ৩’। গতকাল সে শেষবারের মতো পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে। তারপর মধ্যরাতে, ‘চন্দ্রযান ৩’-কে চাঁদের রাস্তায় ঠেলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

    এবার কী হবে? পরের ধাপ কী?

    এখন লম্বা পথ পাড়ি দিতে হবে ‘চন্দ্রযান ৩’-কে (Chandrayaan 3)। প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিয়ে ‘চন্দ্রযান ৩’ সোজা এগিয়ে যাবে চাঁদের দিকে। জানা যাচ্ছে, ৫ থেকে ৬ অগাস্ট চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করবে ‘চন্দ্রযান ৩’। এই বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হচ্ছে লুনার অরবিট ইনসার্টশন। তারপর চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শেষ পর্যন্ত ভারতের চন্দ্রযানকে চন্দ্র কক্ষপথে টেনে আনবে। সেখানে একইভাবে পাঁচবার চাঁদের কক্ষপথে ঘুরতে ঘুরতে নিজের কক্ষপথ সঙ্কোচন ও গতি কমানোর প্রক্রিয়া চালাবে ‘চন্দ্রযান ৩’। বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হচ্ছে মুন-বাউন্ড ম্যানুভার। শেষ ধাপে চাঁদের ১০০ কিলোমিটারের কক্ষপথে পৌঁছে পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহের বুকে চূড়ান্ত অবতরণের প্রক্রিয়া শুরু হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

LinkedIn
Share