Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Amit Shah:‘ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে সন্ত্রাসের বিষ ছড়াচ্ছে জঙ্গিরা’! উদ্বিগ্ন অমিত শাহ

    Amit Shah:‘ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে সন্ত্রাসের বিষ ছড়াচ্ছে জঙ্গিরা’! উদ্বিগ্ন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গিরা ডার্ক ওয়েবের আড়ালে ধর্মীয় সন্ত্রাসের বিষ ছড়াচ্ছে। কিছু দেশ প্রযুক্তির ব্যবহার করে সমাজের ক্ষতি করছে। গুরগাঁওতে এনএফটি, এআই, মেটাভার্সের যুগে অপরাধ এবং নিরাপত্তা’ বিষয়ক জি-২০ সম্মেলনে নাম না করে চিন ও পাকিস্তানকে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। পাশাপাশি সাইবার হামলার ফলে সারা বিশ্বের অর্থনীতিও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে দাবি তাঁর। 

    ডার্ক ওয়েবে জঙ্গি-জাল

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “জঙ্গিরা ডার্ক ওয়েবের আড়ালে থেকে নিজেদের পরিচয় গোপন রেখে জেহাদের বিষ ছড়াচ্ছে। এই অপরাধের প্যাটার্নটা বুঝতে হবে আমাদের। তারপর তার সমাধান খুঁজতে হবে।” ডার্ক ওয়েব হল ইন্টারনেটের গোপন এক নেটওয়ার্ক। নির্দিষ্ট সফটওয়্যার ও অনুমোদন ছাড়া যেখানে প্রবেশ করা যায় না। সেই ডার্ক ওয়েবকেই জঙ্গিরা জেহাদের বিষ ছড়ানোর জন্য ব্যবহার করছে বলে দাবি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর।  সেই সঙ্গে তিনি বলেন, “মেটাভার্স এক সময় কল্পবিজ্ঞানের আইডিয়া ছিল। কিন্তু এখন তা সত্যিকারের বিশ্বে ঢুকে পড়েছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘ভারত-ফ্রান্স বন্ধুত্ব দীর্ঘজীবী হোক’, মোদির সঙ্গে সেলফি পোস্ট আপ্লুত মাক্রঁর

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দেশ দ্রুত নতুন প্রযুক্তি গ্রহণ করেছে।  এমন পরিস্থিতিতে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, বলে অভিমত শাহর। তিনি বলেছেন, ডিজিটাল লেনদেনেও ভারত এগিয়ে রয়েছে।তবে ডিজিটাল বিশ্বকে যেকোনও মূল্যে সুরক্ষিত করতে হবে।কারণ কিছু দেশ প্রযুক্তি ব্যবহার করে নাগরিক এবং সরকারগুলির অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষতি করছে। তিনি এবিষয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার কথা বলেন। শাহ বলেন, “সকলের জন্য একটি নিরাপদ এবং সমৃদ্ধ ডিজিটাল ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে হবে। কোনও দেশ বা সংস্থা একা সাইবার হুমকি মোকাবিলা করতে পারে না।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rafale M Deal: ভারতীয় নৌসেনায় আসছে ২৬টি ‘রাফাল এম’ যুদ্ধবিমান! ট্যুইটে ঘোষণা দাসোর

    Rafale M Deal: ভারতীয় নৌসেনায় আসছে ২৬টি ‘রাফাল এম’ যুদ্ধবিমান! ট্যুইটে ঘোষণা দাসোর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জল্পনা ছিলই। এবার সরকারি ঘোষণাও হয়ে গেল। ভারতীয় নৌসেনায় যোগ দিতে চলেছে ফরাসি সংস্থা দাসো নির্মিত ২৬টি রাফাল মেরিন (সংক্ষেপে রাফাল এম) যুদ্ধবিমান (Rafale M Deal)। শনিবার প্রস্তুতকারী সংস্থার তরফে এই মর্মে একটি ঘোষণা করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই ভারতীয় বায়ুসেনায় ৩৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এবার দেশের নৌসেনার বায়ু-শক্তি বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই বিমানের নৌ-সংস্করণও কেনার পথে কেন্দ্র, এমনটাই জানা গিয়েছে।

    কেন্দ্রকে উদ্ধৃত করে ঘোষণা দাসোর

    দুদিনের ফ্রান্স সফর সেরে শনিবারই আরব আমিরশাহীর ঝটিকা সফরে গেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জল্পনা ছিল, প্রধানমন্ত্রীর সফরের মধ্যেই রাফাল কেনার কথা ঘোষিত হবে। কিন্তু, মোদির বিমান ফ্রান্স ছাড়তেই এই ঘোষণা করা হয় কেন্দ্রের তরফে (Rafale M Deal)। কেন্দ্রীয় সরকারকে উদ্ধৃত করে দাসোর তরফে জানানো হয়েছে, ভারতে সফল ট্রায়াল প্রক্রিয়ার পর ‘রাফাল এম’ বিমান কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে (Rafale M For Indian Navy)। ট্রায়াল-পর্বে প্রমাণিত হয়েছে যে ভারতীয় নৌসেনার যাবতীয় প্রয়োজনীয়তা পুরণ করতে সক্ষম ‘রাফাল এম’। ভারতীয় বিমানবাহী রণতরী থেকে অপারেট করার ক্ষেত্রে পুরোপুরি সক্ষম এই যুদ্ধবিমান। 

    আরও পড়ুন: নৌসেনার চুক্তির ‘ডগফাইটে’ কীভাবে ‘এফ ১৮’-কে টেক্কা দিল ‘রাফাল এম’?

    এবার শুরু হবে দর কষাকষি

    প্রসঙ্গত, মোদির ফ্রান্স সফরের ঠিক আগেই, নৌসেনার জন্য ২৬টি ‘রাফাল এম’ যুদ্ধবিমান কেনার বিষয়ে চূড়ান্ত ছাড়পত্র দেয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের নেতৃত্বাধীন ডিফেন্স অ্যাকুইজিশন কাউন্সিল (Rafale M Deal)। পাশাপাশি, ফরাসি সংস্থা ডিসিএন নির্মিত তিনটি স্করপিন শ্রেণির সাবমেরিন কেনারও বিষয়েও সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হয়। এই তিন প্রচলিত শক্তিচালিত সাবমেরিন মুম্বইয়ের মাঝগাও ডকে তৈরি করা হবে। ২৬টি রাফাল কিনতে কত দাম পড়বে, তা এখনও নির্ধারিত হয়নি। সেই নিয়ে এবার দুপক্ষের মধ্যে দর-কষাকষি চলবে। ঠিক তেমনভাবেই, বরাত মেলার পর কতদিনের মধ্যে যুদ্ধবিমান ভারতে আসতে শুরু করবে, তা নিয়েও আলোচনা হবে (Rafale M For Indian Navy)।

    ভারত-ফ্রান্সের প্রতিরক্ষা সম্পর্ক দীর্ঘ

    এখানে বলে দেওয়া যাক, এর আগে, ২০১৫ সালে মোদির ফ্রান্স সফরে ৩৬টি রাফাল কেনার বিষয়ে চুক্তি হয়েছিল। একেবারে, দুই সরকারের মধ্যে ওই চুক্তি মোতাবেক ভারত ফ্রান্সের থেকে একেবারে তৈরি অবস্থায় ৩৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান বায়ুসেনার জন্য কিনেছিল। ইতিমধ্যেই ভারতে এসেছে সেই যুদ্ধবিমানগুলি। সম্প্রতি ফ্রান্সের বাস্তিল দিবসে ফ্লাই পাস্টেও অংশ নিয়েছিল সেগুলি। রাফাল কেনার অনেক আগে ১৯৮০ সালে মিরজ বিমানও কিনেছিল ভারত। এখনও সেই যুদ্ধবিমানের দুটি স্কোয়াড্রন ভারতীয় বায়ুসেনার অংশ। ২০০৫ সালে ৬টি স্করপিন ক্লাস ডিজেল সাবমেরিন ফ্রান্স থেকে এসেছিল ভারতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Poll 2023: ‘‘আসন সংখ্যায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি বিজেপির’’! সুকান্ত-শুভেন্দুদের প্রশংসা শাহের, অগাস্টেই বঙ্গ-সফরে?

    Panchayat Poll 2023: ‘‘আসন সংখ্যায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি বিজেপির’’! সুকান্ত-শুভেন্দুদের প্রশংসা শাহের, অগাস্টেই বঙ্গ-সফরে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপির লড়াইকে সাফল্য হিসেবেই দেখছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ট্যুইটবার্তায় শাহ, বিজেপির পশ্চিমবঙ্গের নেতা ও কর্মীদের ধন্যবাদ জানান। বিশেষ করে পঞ্চায়েত ভোটের সময় লাগাতার পরিশ্রম ও প্রচেষ্টার জন্য নাম করে অভিনন্দন জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। অন্যদিকে, শুক্রবারই রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে দিল্লিতে অমিত শাহের কাছে দরবার করেছেন সুকান্ত৷ পঞ্চায়েত ভোট সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দুজনের মধ্যে বেশ কিছুক্ষণ কথা হয়। সূত্রের খবর, ভোটে দলের পরাজয়ের কারণ হিসেবে শাসকদলের সন্ত্রাসকেই দায়ী করে অমিত শাহর কাছে নালিশ ঠুকেছেন সুকান্ত।

    লোকসভা নির্বাচন পাখির চোখ

    পঞ্চায়েত নির্বাচন ব্যাপক হিংসা, অশান্তি নিয়ে এর আগে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে বৈঠক করেন শাহ। এদিন সুকান্তের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। সন্ধে ৬টা নাগাদ দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসভবনে বৈঠক হয় দু’জনের মধ্যে। বাংলার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয় দু’জনের মধ্যে।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভোট-পরবর্তী হিংসায় ফের আক্রান্ত গ্রামবাংলা, এটাই কি গণতন্ত্র?’’ নিন্দা শুভেন্দুর

    পঞ্চায়েত নির্বাচন চলাকালীন এবং ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়েও কথা হয়। এর আগে, নির্বাচন চলাকালীনও সুকান্তের সঙ্গে ফোনে দু’বার কথা হয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। সাক্ষাৎ শেষে সুকান্ত জানান, ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে অবশ্যই ভাল করবে বিজেপি। 

    লোকসভা নির্বাচন পাখির চোখ

    শাহি-বৈঠক সেরে এদিন সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখই হন সুকান্ত। তিনি বলেন, “অগাস্টে বাংলা সফরে আসবেন অমিত শাহ। বাংলায় বিজেপি-র কার্যকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি জনসভাও করবেন।” শুক্রবার অমিত শাহ জানিয়েছেন, পঞ্চায়েত ভোটে বঙ্গ বিজেপি যেভাবে লড়াই করেছে, তাতে খুশি। বঙ্গ বিজেপির পাশে থাকার বার্তাও দেন শাহ। শাহের সঙ্গে বৈঠক শেষে বেরিয়ে এ নিয়ে ট্যুইট করেন সুকান্ত মজুমদার৷ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • DA Case: ফের পিছল ডিএ মামলার শুনানি, আদালত বলল ‘বড় সময় প্রয়োজন’

    DA Case: ফের পিছল ডিএ মামলার শুনানি, আদালত বলল ‘বড় সময় প্রয়োজন’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের পিছল ডিএ মামলার (DA Case) শুনানি। আজ, শুক্রবার এই মামলার শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে। কিন্তু এদিন শুনানি স্থগিত হয়ে যায়। পরবর্তী শুনানি কবে হবে, তা এখনও স্থির হয়নি। আইনজীবী অভিষেক মনুসিংভি বলেন, মামলাটি মিসলেনিয়াস ডে-তে তালিকাভুক্ত হয়েছে। এই মামলার চূড়ান্ত শুনানি হওয়া প্রয়োজন।

    কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ

    গত বছর মে মাসে রাজ্যের সরকারি কর্মীদের ৩১ শতাংশ হারে ডিএ দেওয়ার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। রাজ্যের যুক্তি, হাইকোর্টের সিদ্ধান্ত মেনে ডিএ (DA Case) দিতে হলে ব্যয় হবে প্রায় ৪১ হাজার ৭৭০ কোটি টাকা। যা রাজ্য সরকারের পক্ষে এই মুহূর্তে বহন করা কঠিন। এদিন রাজ্যের তরফে অভিষেক মনুসিংভি বলেন, রাজ্য সরকারি কর্মচারিদের দাবি অনুযায়ী ৩ লক্ষেরও বেশি কর্মচারিকে কেন্দ্রীয় হারে ডিএ দিতে হলে ৪১ হাজার কোটি টাকার প্রভাব পড়বে কোষাগারের ওপর। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ডিএ সংক্রান্ত নিজস্ব নিয়ম আছে।

    ডিভিশন বেঞ্চের বক্তব্য

    এদিন বেলা আড়াইটে নাগাদ মামলাটি উঠলে সরকারি কর্মীদের তরফে উপস্থিত আইনজীবী দ্রুত নিষ্পত্তির আবেদন জানান। যদিও বিচারপতি হৃষিকেশ রায় ও বিচারপতি মিত্তলের বেঞ্চ জানায়, যে সব মামলার শুনানিতে সময় লাগে, সেই ধরনের মামলা সোম ও শুক্রবার শোনা হয় না। তাই আজ আর এই মামলার শুনানি করা সম্ভব নয়।

    আরও পড়ুুন: ‘‘বামপন্থী সরকারের অত্যাচারকেও ছাপিয়ে গিয়েছেন মমতা’’, তোপ রবিশঙ্কর প্রসাদের

    ৫ ডিসেম্বর প্রথমবার শুনানির জন্য সুপ্রিম কোর্টে ওঠে মামলাটি (DA Case)। এই মামলা শুনানির জন্য বিচারপতি হৃষিকেশ রায় ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চ গঠন করা হয়। কিন্তু শুনানির দিনই মামলাটি থেকে সরে দাঁড়ান বিচারপতি দত্ত। তাই মামলার শুনানি হয়নি। তার পর থেকে যতবারই শুনানির দিন ধার্য হয়েছে, ততবারই কোনও না কোনও কারণে মামলাটি পিছিয়ে গিয়েছে। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় হারে ডিএর দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে ধর্মতলার শহিদ মিনার চত্বরে আন্দোলন করছেন সরকারি কর্মীরা। আন্দোলন হচ্ছে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের ব্যানারে। দিল্লিতেও ধর্না দিয়েছিলেন তাঁরা। তার পরেও নিজেদের অবস্থানে অনড় রাজ্য সরকার। দ্বারস্থ হয়েছে দেশের শীর্ষ আদালতের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Delhi Flood: জলমগ্ন লালকেল্লা, সুপ্রিম কোর্ট চত্বর! যমুনার জলে ডুবল রাজঘাট, উদ্বেগে দিল্লি সরকার

    Delhi Flood: জলমগ্ন লালকেল্লা, সুপ্রিম কোর্ট চত্বর! যমুনার জলে ডুবল রাজঘাট, উদ্বেগে দিল্লি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃষ্টি, ধস, বন্যা! বিপর্যস্ত প্রায় গোটা উত্তর ভারত। হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ডের অবস্থা ভয়াবহ। দিল্লিতে বন্যা পরিস্থিতি (Delhi Flood)। মৌসম ভবনের পূর্বাভাস, ১৭ জুলাই পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে উত্তরাখণ্ডে। জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা। বৃষ্টির জেরে বন্যা এবং দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত উত্তর-পশ্চিম ভারতে মৃত্যু হয়েছে ১৪৫ জনের। গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে সব থেকে বেশি মৃত্যু হয়েছে হিমাচল প্রদেশে। সেখানে মারা গিয়েছেন ৯১ জন। বৃষ্টির জেরে উত্তরপ্রদেশে মারা গিয়েছেন ১৪ জন, উত্তরাখণ্ডে মারা গিয়েছেন ১৬ জন, পঞ্জাবে ১১ জন, হরিয়ানায় ১৬ জন।  হিমাচলের লাহৌল, স্পিতিতে পাঁচ দিন আটকে থাকার পর বৃহস্পতিবার উদ্ধার করা হয়েছে ২৫৬ জন পর্যটককে। সাংলা এবং কিন্নরে আটকে থাকা ১০০ জন পর্যটককে হেলিকপ্টারে করে তুলে আনা হয়েছে।

    বন্যা পরিস্থিতি দিল্লিতে

    ইতিমধ্যে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে দিল্লিতে। লালকেল্লা, রাজঘাট জলমগ্ন। জল ঢুকেছে সুপ্রিম কোর্টেও। যার জেরে উদ্বিগ্ন দিল্লির প্রশাসন। দিল্লি সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, দিল্লির সেচ ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বিভাগের একটি যন্ত্রাংশ বিকল হয়ে যাওয়ার কারণে যমুনার জল শহরের দিকে বয়ে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে দিল্লির (Delhi Flood) কিছু এলাকায় পানীয় জল সরবরাহ এবং বিদ্যুৎ পরিষেবা বিচ্ছিন্ন হতে পারে বলেও জানিয়েছে প্রশাসন। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল সেনার সাহায্য চেয়েছেন। রাজধানীর কোথাও কোমর পর্যন্ত আবার কোথাও বুক পর্যন্ত জল। রাস্তাঘাটে জল জমায় যানচলাচলও বন্ধ হয়েছে। 

    আরও পড়ুুন: মণিপুর নিয়ে প্রস্তাব পাশ ইইউ পার্লামেন্টে, “ঔপনিবেশিক মানসিকতার প্রতিফলন”, বলল বিদেশমন্ত্রক

    নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী

    দিল্লির বন্যা পরিস্থিতির (Delhi Flood)  উপর নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। বৃহস্পতিবার ফ্রান্স সফরে গিয়েছেন তিনি। কিন্তু সেখান থেকেই তিনি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে ফোন করে দিল্লির পরিস্থিতির খোঁজ নিয়েছেন বলে সরকারি সূত্রে খবর। ১৬ জুলাই, রবিবার পর্যন্ত রাজধানীর সমস্ত স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দিল্লি সরকার। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে প্রশাসন। বেসরকারি সংস্থাগুলিতে বাড়ি থেকে কাজের (ওয়ার্ক ফ্রম হোম) পরামর্শ দিয়েছেন কেজরিওয়াল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3 Launch: উৎক্ষেপণ সফল, এবার যাত্রা শুরু! চাঁদের দেশে পাড়ি দিল ‘চন্দ্রযান ৩’

    Chandrayaan 3 Launch: উৎক্ষেপণ সফল, এবার যাত্রা শুরু! চাঁদের দেশে পাড়ি দিল ‘চন্দ্রযান ৩’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গন্তব্য চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চল। নির্ধারিত সময়েই মহাকাশে পাড়ি দিলো ভারতের ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3 Launch)। ইতিহাসের পথে এক পা বাড়ালো ভারত। শুক্রবার, ঠিক ২টো ৩৫ মিনিটে শ্রীহরিকোটার সতীশ ধওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে সফল উৎক্ষেপণ হলো ‘এলভিএম-৩’ রকেটের। এই রেকেটে চেপেই পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির বাধা টপকে মহাকাশের একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথে পৌঁছল চন্দ্রযান ৩ মহাকাশযান। সেখান থেকে আগামী একমাস বিভিন্ন পদক্ষেপ অবলম্বন করে চাঁদের উদ্দেশে ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিলোমিটারের পথ পাড়ি দেওয়া শুরু করবে ‘চন্দ্রযান ৩’। উৎক্ষেপণের ৩০ মিনিট পর ইসরোর তরফে ঘোষণা করা হয়, এলভিএম-৩ রকেট সফলভাবে চন্দ্রযান ৩ মহাকাশযান নির্ধারিত কক্ষপথে পৌঁছে দিয়েছে। 

    কোন পদ্ধতিতে চাঁদের দিকে এগোবে চন্দ্রযান ৩?

    উৎক্ষেপণের পর ২৬ মিনিটের মাথায় ‘চন্দ্রযান ৩’ মহাকাশযানকে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৭০ কিলোমিটার উচ্চতায় পৌঁছে দেয় রকেট। সেখানে পেলোড অর্থাৎ ‘চন্দ্রযান ৩’ মডিউলকে ছেড়ে দেওয়া হয়। প্রথমে, ডিম্বাকৃতি কক্ষপথে পৃথিবীর চারপাশে প্রদক্ষিণ করতে শুরু করবে চন্দ্রযান মডিউল। লক্ষ্য গতি সঞ্চয় করা। এইভাবে আগামী কয়েকদিন ধরে ৫ বার কক্ষপথের আয়তন একদিকে স্থির রেথে অন্যদিকে বাড়াতে থাকবে ‘চন্দ্রযান ৩’। ডিম্বাকৃতি কক্ষপথ এমন ভাবে তৈরি হবে যা একদিকে ১৭০ কিলোমিটার (অ্যাপোজি বা পৃথিবী থেকে কাছে) অন্যদিকে ৩৬ হাজার ৫০০ কিলোমিটার (পেরিজি বা পৃথিবী থেকে দূরে)। এর পরের ধাপে, রেট্রো ইঞ্জিন ফায়ার করিয়ে পৃথিবীর কক্ষপথ ছেড়ে চাঁদের কক্ষপথ (লুনার ট্রান্সফার অরবিট) ধরবে ‘চন্দ্রযান ৩’। এর পর ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিলোমিটারের পথ পাড়ি দেওয়া শুরু করে চাঁদের কক্ষপথে (লুনার অরবিট) প্রবেশ করবে মহাকাশযান। চূড়ান্ত ধাপে, চন্দ্রপৃষ্ঠের ১০০ কিমি ওপরে প্রোপালশন মডিউল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে ল্যান্ডার মডিউল অবতরণ শুরু করবে। 

    চন্দ্রযান মহাকাশযানের মোট ওজন ৩,৯০০ কেজি। এতে রয়েছে একটি ল্যান্ডার, একটি রোভার ও একটি প্রোপালশন মডিউল। রোভারটি রয়েছে ল্যান্ডারের পেটে। এই দুটো মিলিয়ে ল্যান্ডার মডিউল। প্রোপালশন মডিউলের কাজ ল্যান্ডার মডিউলকে বহন করা। প্রোপালশন মডিউলের ওজন ২,১৪৮ কেজি, ল্যান্ডারটি ১,৭২৩ কেজি ও রোভারের ওজন ২৬ কেজি। এবারের চন্দ্রযানে মোট ১৩টি ‘থ্রাস্টার’ রয়েছে, যা সফট ল্যান্ডিং করতে সাহায্য করবে। প্রোপালশন মডিউল যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে কাজ করবে। চন্দ্রযান ২-এর অন্তিম ব্যর্থতার কথা মাথায় রেখে চন্দ্রযান ৩-এর ল্যান্ডারে এবার কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। ইসরো সূত্রে খবর, এই ল্যান্ডার চাঁদের মাটিতে ১২০ ডিগ্রি কোণে অবতরণ করবে। উলম্ব গতিবেগ থাকবে সেকেন্ডে ২ মিটারেরও কম। 

    এক ঝলকে উৎক্ষেপণ-পরবর্তী প্রক্রিয়া-পর্ব 

    ২টো ৩৫ মিনিটে শ্রীহরিকোটার সতীশ ধওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ হলো ‘এলভিএম-৩’ রকেট। কাউন্টডাউন শেষ হতেই ‘ইগনিশন’। প্রথমে দুদিকে আটকানো জোড়া এস-২০০ স্ট্র্যাপ বুস্টার ইঞ্জিন ফায়ার করলো। মহাকাশের দিকে উঠল ‘এলভিএম-৩’। এই রকেট বহন করছে ‘চন্দ্রযান ৩’ মহাকাশযানকে।

    উৎক্ষেপণের ১০৮ সেকেন্ড পর জ্বলে উঠলো এল-১১০ ইঞ্জিন, যা মূল রকেটের সঙ্গে যুক্ত। 

    উৎক্ষেপণের ১২৭ সেকেন্ড পর দুধারে আটকে থাকা এক জোড়া স্ট্র্যাপ বুস্টার মূল রকেট থেকে বিচ্ছিন্ন হলো। 

    উৎক্ষেপণের ১৯৫ সেকেন্ড পর পেলোড ফেয়ারিং বিচ্ছিন্ন হলো। 

    উৎক্ষেপণের ৩০৬ সেকেন্ড পর এল-১১০ ইঞ্জিন বিচ্ছিন্ন হলো। 

    আরও পড়ুন: ‘ব্যর্থতা-ভিত্তিক পদ্ধতি’-তেই সফল হবে চন্দ্রযান ৩! দাবি ইসরো প্রধানের, বিষয়টা কী?

    উৎক্ষেপণের ৩০৮ সেকেন্ড পর সি-২৫ ইঞ্জিন জ্বলে উঠলো।

    উৎক্ষেপণের ৯৫৪ সেকেন্ড পর সি-২৫ ইঞ্জিন বন্ধ হলো। 

    উৎক্ষেপণের ৯৬৯ সেকেন্ড পর মূল রকেট থেকে ‘চন্দ্রযান ৩’ মডিউল বিচ্ছিন্ন হলো। 

    উৎক্ষেপণের ২৬ মিনিট পর ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৭০ কিলোমিটার উচ্চতায় নির্ধারিত কক্ষপথে পৌঁছে গেলো ‘চন্দ্রযান ৩’।

    এক মাস পর চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করবে ‘চন্দ্রযান ৩’। ইসরো জানিয়েছে, ২৩ বা ২৪ অগাস্ট, ‘চন্দ্রযান ৩’-এর সম্ভাব্য অবতরণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3 Launch: উৎক্ষেপণের অপেক্ষায়! ঠিক দুপুর ২টো ৩৫ মিনিটে মহাকাশে পাড়ি দেবে ‘চন্দ্রযান ৩’

    Chandrayaan 3 Launch: উৎক্ষেপণের অপেক্ষায়! ঠিক দুপুর ২টো ৩৫ মিনিটে মহাকাশে পাড়ি দেবে ‘চন্দ্রযান ৩’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ঘড়ির কাঁটা বলছে বাকি আর মাত্র তিন ঘণ্টা। তার পরই ইতিহাসের পথে পা বাড়াবে ভারত ও তার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো। চাঁদের দেশে পাড়ি দেবে ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3 Launch)।

    মাহেন্দ্রক্ষণ দুপুর ২টো ৩৫ মিনিট

    শুক্রবার ঠিক দুপুর ২টো ৩৫ মিনিট নাগাদ শ্রীহরিকোটার সতীশ ধওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে ভারতের সর্ববৃহৎ এলভিএম-৩ রকেটে চেপে চাঁদের উদ্দেশে রওনা দেবে ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3 Launch)। প্রায় এক মাস পর চাঁদের বুকে অবতরণ করবে ল্যান্ডার ও রোভার। এই অভিযান সফল হলে ভারত চতুর্থ দেশ হবে যদি এই অভিযান সফল হয়। এর আগে চাঁদে সফট ল্যান্ডিংয়ের চেষ্টা করেছিল আমেরিকা, রাশিয়া, চিন এবং ইজরায়েল। ইজরায়েল ছাড়া বাকি দেশগুলি সফল হয়েছে। চন্দ্রযান-৩ সফলভাবে চাঁদে সফট ল্যান্ডিং করলে ভারত চতুর্থ দেশ হবে। এই গোটা মিশনের জন্য খরচ হয়েছে প্রায় ৬১৫ কোটি টাকা। 

    উৎক্ষেপণের লাইভ স্ট্রিমিং

    চন্দ্রযান ৩-এর উৎক্ষেপণের পুরো বিষয়টি অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এবং ইসরো-র ইউটিউব চ্যানেলেও এই বিষয়টি লাইভে দেখা যাবে৷ পাশাপাশি ডিডি ন্যাশানাল চ্যানেলেও এই উৎক্ষেপণ (Chandrayaan 3 Launch) লাইভ দেখা যাবে৷ অথবা সরাসরি দেখতে এখানে নিচের ভিডিওতে ক্লিক করুন —

    চন্দ্রযানকে মহাকাশে পৌঁছে দেবে ভারতের ‘বাহুবলী’

    ইসরোর এই চন্দ্রযাত্রার কেন্দ্রে রয়েছে ভারতের সবচেয়ে শক্তিশালী ‘বাহুবলী’ রকেট লঞ্চ ভেহিকল মার্ক ৩ (ISRO Chandrayaan 3) বা এলভিএম-৩ রকেট। এই রকেট চন্দ্রযানটিকে শক্তি জোগাবে এবং পৃথিবীর কক্ষপথের বাইরে ঠেলে দেবে। এলভিএম-৩ হল একটি ত্রিস্তরীয় উৎক্ষেপণ যান। এর মধ্যে দু’টি স্তরে কঠিন জ্বালানি এবং একটি স্তরে তরল জ্বালানি রয়েছে। কঠিন জ্বালানি ১২৭ সেকেন্ড ধরে জ্বলে। উৎক্ষেপণের ১০৮ সেকেন্ডের মধ্যে জ্বলতে শুরু করে তরল জ্বালানি। তা ২০৩ সেকেন্ড ধরে রকেটটি চালনা করে। উৎক্ষেপণের সময় রকেটের ওজন প্রায় ৬৪২ টন থাকবে। এর মধ্যে শুধুমাত্র জ্বালানির পরিমাণ ৫৫৩ টনের বেশি। 

    কোন পদ্ধতিতে চাঁদের দিকে এগোবে চন্দ্রযান ৩?

    উৎক্ষেপণের পর ১৬ মিনিটেই চন্দ্রযান ৩ (Chandrayaan 3 Launch) মহাকাশযানকে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৭৯ কিলোমিটার উচ্চতায় পৌঁছে দেবে রকেট। সেখানে পেলোড ছেড়ে দেওয়া হবে। প্রথমে, ডিম্বাকৃতি কক্ষপথে পৃথিবীর চারপাশে প্রদক্ষিণ করতে শুরু করবে চন্দ্রযান মডিউল। লক্ষ্য গতি সঞ্চয় করা। এইভাবে বারে বারে কক্ষপথের আয়তন একদিকে স্থির রেথে অন্যদিকে বাড়াতে থাকবে চন্দ্রযান ৩ (ISRO Chandrayaan 3)। ডিম্বাকৃতি কক্ষপথ এমন ভাবে তৈরি হবে যা একদিকে ১৭০ কিলোমিটার (পৃথিবী থেকে নিকট) অন্যদিকে ৩৬ হাজার ৫০০ কিলোমিটার (পৃথিবী থেকে দূরে)। এর পরের ধাপে, বুস্টার ইঞ্জিন ফায়ার করিয়ে পৃথিবীর কক্ষপথ ছেড়ে চাঁদের উদ্দেশে ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিলোমিটারের পথ পাড়ি দেওয়া শুরু করবে চন্দ্রযান ৩ মহাকাশযান। চন্দ্রযান মহাকাশযানের মোট ওজন ৩,৯০০ কেজি। এতে রয়েছে একটি ল্যান্ডার, একটি রোভার ও একটি প্রোপালশন মডিউল। রোভারটি রয়েছে ল্যান্ডারের পেটে। এই দুটো মিলিয়ে ল্যান্ডার মডিউল। প্রোপালশন মডিউলের কাজ ল্যান্ডার মডিউলকে বহন করা। প্রোপালশন মডিউলের ওজন ২,১৪৮ কেজি, ল্যান্ডারটি ১,৭২৩ কেজি ও রোভারের ওজন ২৬ কেজি। 

    আরও পড়ুন: ‘ব্যর্থতা-ভিত্তিক পদ্ধতি’-তেই সফল হবে চন্দ্রযান ৩! দাবি ইসরো প্রধানের, বিষয়টা কী?

    সফ্ট ল্যান্ডিংয়ের লক্ষ্যে ল্যান্ডারে পরিবর্তন

    চন্দ্রযান ৩-এর ল্যান্ডারের নকশা এমনভারে করা হয়েছে, যাতে তা চাঁদে সফট ল্যান্ডিং করতে পারে। প্রোপালশন মডিউল ল্যান্ডার মডিউলকে চাঁদের ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে পৌঁছে দেবে। চন্দ্রের কক্ষপথে প্রবেশের পর প্রোপালশন মডিউল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে এই চন্দ্রযান ৩ (Chandrayaan 3 Launch) ল্যান্ডার মডিউল। শেষ পর্যায়ে, সেখান থেকে চূড়ান্ত অবতরণ শুরু করবে ল্যান্ডার মডিউল। এবারের চন্দ্রযানে মোট ১৩টি ‘থ্রাস্টার’ রয়েছে, যা সফট ল্যান্ডিং করতে সাহায্য করবে। প্রোপালশন মডিউল যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে কাজ করবে। চন্দ্রযান ২-এর অন্তিম ব্যর্থতার কথা মাথায় রেখে চন্দ্রযান ৩-এর ল্যান্ডারে এবার কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। ইসরো সূত্রে খবর, এই ল্যান্ডার চাঁদের মাটিতে ১২০ ডিগ্রি কোণে অবতরণ করবে। উলম্ব গতিবেগ থাকবে সেকেন্ডে ২ মিটারেরও কম। 

    চাঁদের দক্ষিণ মেরুর অন্ধকার পিঠে নামবে চন্দ্রযান ৩

    চন্দ্রযান ৩ (ISRO Chandrayaan 3) পালকের মতোই সফ্ট ল্যান্ড করবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুর অন্ধকার পিঠে। চন্দ্রপৃষ্ঠের গঠন, খনিজ শনাক্তকরণ ও বণ্টনের পরিমাণ, পৃষ্ঠের রাসায়নিক গঠন, চাঁদের উপরের মাটির তাপ-ভৌত বৈশিষ্ট্য, চাঁদের ক্ষীণ বায়ুমণ্ডলের গঠন সম্বন্ধে তথ্য অন্বেষণ করা।  চাঁদের রেগোলিথ, চন্দ্র ভূকম্পন, চন্দ্র পৃষ্ঠের প্লাজমা বায়ুমণ্ডল এবং মৌলিক গঠনের তাপ পদার্থগত বৈশিষ্ট্যগুলি পরীক্ষা করার জন্য বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি বহন করবে চন্দ্রযান ৩-এ থাকা রোভার ‘প্রজ্ঞান’। এই রোভারের আয়ু এক চন্দ্র-দিবস, বা ১৪ দিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: মণিপুর নিয়ে প্রস্তাব পাশ ইইউ পার্লামেন্টে, “ঔপনিবেশিক মানসিকতার প্রতিফলন”, বলল বিদেশমন্ত্রক

    Manipur: মণিপুর নিয়ে প্রস্তাব পাশ ইইউ পার্লামেন্টে, “ঔপনিবেশিক মানসিকতার প্রতিফলন”, বলল বিদেশমন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুর (Manipur) শান্ত হোক। সংখ্যালঘুদের জীবন হোক সুরক্ষিত। এ বিষয়ে আলোচনার জন্য একটি প্রস্তাব গ্রহণ করেছে ইউরোপিয় ইউনিয়নের (EU) পার্লামেন্ট। জাতিগত ও ধর্মীয় হিংসা বন্ধে ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে সুরক্ষা দিতে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ভারত সরকারকে আহ্বানও জানিয়েছে ইউরোপিয় ইউনিয়ন পার্লামেন্ট। এই পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা করল ভারতের বিদেশ মন্ত্রক।

    অরিন্দম বাগচির ট্যুইট-বার্তা

    বৃহস্পতিবার মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি ট্যুইট-বার্তায় লেখেন, “ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে এই ধরনের হস্তক্ষেপ গ্রহণযোগ্য নয় এবং এটা ঔপনিবেশিক মানসিকতারই প্রতিফলন। আমরা দেখেছি, ইউরোপিয় সংসদ মণিপুর নিয়ে আলোচনা করেছে এবং একটি তথাকথিত জরুরি প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে।”  

    পার্লামেন্টে পেশ করা প্রস্তাব

    ইউরোপিয় ইউনিয়ন পার্লামেন্টে ভারত, মণিপুরের পরিস্থিতি নামে একটি প্রস্তাব পেশ করে সোশ্যালিস্ট ও ডেমোক্র্যাটদের প্রগতিশীল জোট। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, অবিলম্বে (Manipur) জাতিগত ও ধর্মীয় হিংসা বন্ধ করার ও সকল ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের রক্ষা করতে সমস্ত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য ভারতীয় কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করছে ইউরোপীয় সংসদ। মণিপুরের হিংসার স্বাধীন তদন্ত করার জন্য অনুমতিও চেয়েছে পার্লামেন্ট। বিবদমান সমস্ত পক্ষকে উসকানিমূলক বিবৃতি দেওয়া বন্ধ করতে, শান্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে এবং উত্তেজনা প্রশমনে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার আহ্বানও জানানো হয়েছে।

    ইউরোপিয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্রগুলিকেও ভারতের কাছে মানবাধিকার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে বলা হয়েছে। মণিপুরে (Manipur) ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে প্রস্তাবে। প্রেস বিবৃতিতে ইইউ জানিয়েছে, ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের কয়েকজন সদস্য দাবি তুলেছে, ভারতীয় কর্তৃপক্ষ মণিপুরের হিংসার ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্ত করতে দিক।

    আরও পড়ুুন: “আইফেল টাওয়ারেও মিলবে ইউপিআইয়ের সুবিধা”, বললেন মোদি

    হিন্দু মেইতি ও খ্রিস্টান কুকি জনজাতির মধ্যে দ্বন্দ্বের জেরে মাস দুয়েকেরও বেশি সময় ধরে অশান্তির আগুনে পুড়ছে মণিপুর। মেইতি সম্প্রদায়ের মানুষ থাকেন উপত্যকায়, কুকিরা পাহাড়ি এলাকায়। মেইতিরা নিজেদের তফশিলি উপজাতিভুক্ত করার দাবি জানান। তার জেরেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে উত্তর-পূর্বের এই পাহাড়ি রাজ্য। যার জেরে পুড়ে খাক হয়ে গিয়েছে বহু বাড়ি। মৃত্যু হয়েছে শতাধিক মানুষের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Flood Like Situation: যমুনার জলে ভাসছে দিল্লি, তরল তারিণী ঢুকে পড়ল মেট্রো টানেলেও

    Flood Like Situation: যমুনার জলে ভাসছে দিল্লি, তরল তারিণী ঢুকে পড়ল মেট্রো টানেলেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা বৃষ্টি, তার সঙ্গে ব্যারাজ থেকে ছাড়া জল, জোড়া ফলায় বিপর্যস্ত দিল্লি (Flood Like Situation)। বৃষ্টির জমা জলে এমনিতেই ভোগান্তির শেষ ছিল না রাজধানীর বাসিন্দাদের। গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো বৃহস্পতিবার যমুনার জল উপচে ভাসল শহর। হু হু করে জল ঢুকে গেল মেট্রো টানেলে। তবে তার জেরে বন্ধ হয়নি রাজধানীর লাইফ লাইন। যদিও ট্রেন চলেছে শম্বুক গতিতে। মঙ্গলবার থেকেই বাড়ছিল যমুনার জল।

    ফুলেফেঁপে উঠেছে যমুনা

    বৃহস্পতিবার সন্ধে সাতটা নাগাদ যমুনার জলস্তর ছিল ২০৮.৬৬ মিটার, বিপদসীমার থেকে অন্তত তিন মিটার বেশি। হরিয়ানার হথিনীকুণ্ড ব্যারাজ থেকে ক্রমাগত জল ছাড়ায় যমুনার জল বাড়ছে বলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি লিখে জানিয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। চিঠিতে তিনি লিখেছিলেন, হথিনীকুণ্ড থেকে জলছাড়া বন্ধ করতে পদক্ষেপ করুক কেন্দ্র। সে যাই হোক, ধারাবর্ষণ এবং যমুনার উপচে পড়া জল জমে গিয়ে শোচনীয় অবস্থা (Flood Like Situation) ময়ূর বিহার, মজনু কা টিলা, সিভিল লাইন্স, যমুনা বাজার, মদনপুর এবং খাদার এলাকার। কোথাও হাঁটু সমান, তো কোথাও কোমর সমান জল। যমুনা তীরবর্তী গীতা কলোনি, নিগম বোধ ঘাট সহ বিভিন্ন এলাকা কার্যত জলের তলায়।

    দুয়ারে যমুনা 

    জল চলে এসেছে দিল্লি বিধানসভার অদূরে। মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালের বাসভবন থেকেও বানের জল (Flood Like Situation) খুব বেশি দূরে নেই। পরিস্থিতি সামাল দিতে দিল্লিতে জারি হয়েছে ১৪৪ ধারা। উদ্ধারকার্যে নামানো হয়েছে এনডিআরএফ টিমকে। ইতিমধ্যেই ২০ হাজারেরও বেশি মানুষকে শহরের নিচু এলাকাগুলি থেকে সরানো হয়েছে নিরাপদ স্থানে। বন্যা পরিস্থিতির জেরে রবিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখা হচ্ছে স্কুল-কলেজ। জরুরি পরিষেবা ছাড়া বাকি সরকারি কর্মীদের ওয়ার্ক ফ্রম হোম করতে বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: নদীর ধারে ব্যালট! বিক্ষোভ বিজেপির, লাঠিচার্জ পুলিশের, উত্তপ্ত কুমারগঞ্জ

    যে কারণে ভাসছে দিল্লি, সেই একই কারণে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়িতেও। টানা বৃষ্টি এবং তিস্তা ব্যারাজের ছাড়া জলে প্লাবিত হওয়ার জোগাড় জলপাইগুড়ি শহর লাগোয়া এলাকা। বৃহস্পতিবার বিকেলের পর থেকে জলপাইগুড়ি শহরে ঢুকতে শুরু করেছে করলা নদীর জল। জলঢাকা নদীর সংরক্ষিত ও অসংরক্ষিত দুই এলাকায়ই জারি করা হয়েছে রেড অ্যালার্ট। হাতিনালা উপচে পড়ে বানারহাটে সৃষ্টি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতি। নাগরাকাটায় ডায়না নদীর বাঁধ ভেঙে জল ঢুকছে গ্রামে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি বিতর্ক, কেজরিওয়াল, সঞ্জয় সিংহকে হাজিরার নির্দেশ গুজরাটের আদালতের

    Arvind Kejriwal: প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি বিতর্ক, কেজরিওয়াল, সঞ্জয় সিংহকে হাজিরার নির্দেশ গুজরাটের আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ডিগ্রি নিয়ে ব্যাঙ্গাত্মক ও অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। তার জেরে কেজরিওয়াল ও সাংসদ আম আদমি পার্টির সঞ্জয় সিংহের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সেই মামলায় ২৬ জুলাই ওই দুই আপ নেতাকে হাজিরার নির্দেশ দিল গুজরাটের একটি আদালত। এই মামালায় আজ, ১৩ জুলাই, বৃহস্পতিবার তাঁদের হাজিরার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। এদিন কেজরিওয়ালের আইনজীবী আদালতে জানান, দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টি চলছে। তাই হাজির থাকতে পারলেন না কেজরিওয়াল। এর পরেই বিচারক তাঁদের আদালতে হাজিরার নির্দেশ দেন ২৬ জুলাই।

    কী জানিয়েছিল গুজরাট হাইকোর্ট? 

    কিছু দিন আগেই গুজরাট হাইকোর্ট জানিয়েছিল প্রধান নরেন্দ্র মোদির কোনও কলেজের ডিগ্রি দেখানোর প্রয়োজন নেই। প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি প্রকাশ করতে সরব হওয়ায় কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) ২৫ হাজার টাকা জরিমানাও ধার্য করা হয়। পরে গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার পীযূষ পটেল ওই দুই আপ নেতার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করেন। রেজিস্ট্রারের দাবি, গুজরাট হাইকোর্টের নির্দেশের পর কেজরিওয়াল ও সঞ্জয় যে সাংবাদিক বৈঠক করেছিলেন ও ট্যুইটারে পোস্ট করেছিলেন, তাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদাহানি হয়েছে। সেই মামলায়ই আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে গুজরাটের আদালত।

    প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা 

    প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া তথ্য অনুসারে, ১৯৭৮ সালে গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয় (Arvind Kejriwal) থেকে স্নাতক হয়েছিলেন তিনি। ১৯৮৩ সালে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ হন। এহেন শিক্ষাগত যোগ্যতার অধিকারী প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি প্রকাশ্যে আনার দাবি তুলেছিলেন কেজরিওয়াল। তার পরেই চিফ ইনফরমেশন কমিশন একটি নির্দেশিকা জারি করে। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই গুজরাট হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘বাদ বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র’’! নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদের পক্ষে সওয়াল মোদির

    মামলাকারীর পক্ষে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতার যুক্তি ছিল, “একজন ডক্টরেট ও একজন শিক্ষাগত যোগ্যতাহীন ব্যক্তির মধ্যে গণতন্ত্রে কোনও বিভাজন করা হয় না। এ ক্ষেত্রে জনগণের কোনও স্বার্থও জড়িত নয়। পরন্তু এতে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে। জনপ্রতিনিধি হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকার সঙ্গে তাঁর ডিগ্রির কোনও সম্পর্ক নেই। কারও শিশুসুলভ কৌতুহলের জন্য প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি দেখানোর প্রয়োজন পড়ে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share