Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • SAAF Championship 2023: সাফ কাপ জিতে নিজের রাজ্য মণিপুরের জন্য শান্তির প্রার্থনা জিকসনের

    SAAF Championship 2023: সাফ কাপ জিতে নিজের রাজ্য মণিপুরের জন্য শান্তির প্রার্থনা জিকসনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাফ কাপ (SAFF championships) জিতে মণিপুরের পতাকা জড়িয়ে পদক নেওয়ায় বিতর্কে জড়ালেন ভারতীয় ফুটবলার জিকসন সিং। ফাইনালের পর তখন ভারতীয় ফুটবলাররা পদক গ্রহণ করছেন। জিকসনকে দেখা গেল জার্সির ওপর একটা রঙিন পতাকা জড়িয়ে নিয়েছেন। যা অনেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করল। পরে জিকসন জানান, ওটা মণিপুরের পতাকা। যা তিনি জার্সির ওপর পরেছেন রাজ্যে শান্তি ফেরানোর প্রত্যাশায়। কঠিন সময় সংহতির বার্তা দিয়ে। জিকসন বলেন, ‘এটা আমার মণিপুরের পতাকা। আমি ভারতের এবং মণিপুরের সকলকে বলতে চাই, লড়াই নয়। শান্তি চাই। আমি শান্তি চাই।’  

    ভারতীয় ফুটবলে সাপ্লাই লাইন মণিপুর

    কুয়েতকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ (SAFF championships) জিতে ট্রফি জয়ের হ্যাটট্রিক করেছে ভারতীয় ফুটবলাররা। সাফ জয়ী ভারতীয় দলের অন্যতম তিন সদস্য জিকসন সিং (Jeakson Singh), মহেশ সিং (Naorem Mahesh Singh) ও উদান্তা সিং (Udanta Singh) মণিপুরের বাসিন্দা। গত ২ মাস ধরে হিংসায় জ্বলছে মণিপুর। মেইতেই ও কুকিদের জাতিদাঙ্গায় উত্তাল হয়ে আছে উত্তরপূর্বের এই রাজ্য। এই অশান্তিতে প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ১২০ জন মানুষ। আহত ৩ হাজারের উপর। ঘরছাড়া লক্ষাধিক। 

    আরও পড়ুন: সাডেন ডেথে কুয়েতকে হারিয়ে সাফ কাপ চ্যাম্পিয়ন ভারত

    শান্তির বার্তা দেওয়াই উদ্দেশ্য

    জাতীয় পতাকার বদলে বিশেষ জনগোষ্ঠীর পতাকা গায়ে দেওয়া নিয়ে সমালোচনার মুখেও পড়েছেন জিকসন। কিন্তু তাঁর দাবি, কারও ভাবাবেগে আঘাত দেওয়ার উদ্দেশ্য ছিল না। বরং গত দু’মাস ধরে মণিপুরে যে হিংসা চলছে, তা নিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যই সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের পর বেঙ্গালুরুর মাঠে মেইতেই পতাকা নিয়ে পদক নিতে যান। 

    মঙ্গলবার ম্যাচের পর মিক্সড জোনে জিকসন বলেন, ‘এটা আমার মণিপুরি পতাকা ছিল। আমি মণিপুর এবং পুরো ভারতকে স্রেফ এটা বলতে চাইছিলাম শান্তি বজায় রাখতে হবে এবং মণিপুরকে বাঁচাতে হবে। আমি শান্তির পক্ষে সওয়াল করছি। দু’মাস কেটে গিয়েছে। কিন্তু এখনও লড়াই চলছে। শান্তি ফিরিয়ে আনতে আমি স্রেফ সরকার এবং বাকি মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছিলাম। (আমার) পরিবার সুরক্ষিত আছে। কিন্তু প্রচুর পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, নিজেদের ভিটেমাটি হারিয়েছে।’

    পরে গভীর রাতে সোশ্যাল মিডিয়ায় জ্যাকসন লেখেন, ‘প্রিয় সমর্থকরা, এই পতাকা নিয়ে (সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ) জয়ের উচ্ছ্বাস প্রকাশ আমি কারও ভাবাবেগে করতে চাইনি। আমার রাজ্য মণিপুরে এখন যে পরিস্থিতি চলছে, তা নিয়ে (সকলের) দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছিলাম। এই জয়টা প্রত্যেক ভারতীয়কে উৎসর্গ করছি।’ সঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি আশা করছি যে আমার রাজ্য মণিপুরে শান্তি ফিরে আসবে।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: চার রাজ্য সফরে মোদি, উদ্বোধন-শিলান্যাস করবেন ৫০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের

    PM Modi: চার রাজ্য সফরে মোদি, উদ্বোধন-শিলান্যাস করবেন ৫০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র দু দিনের সফর। ঘুরবেন চার রাজ্যে। এই সময়ের মধ্যে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার ৫০টির মতো প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সফর শুরু হবে শুক্রবার। প্রধানমন্ত্রী যাবেন উত্তরপ্রদেশ, তেলঙ্গানা, রাজস্থান ও ছত্তীসগড়ে। এই দু দিনে রায়পুর, গোরখপুর, বারাণসী, ওয়ারাঙ্গল ও বিকানের এই পাঁচ শহরের প্রায় এক ডজন অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। উত্তরপ্রদেশ বাদে বাকি তিন রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা এ বছরেরই শেষের দিকে। তার আগেই প্রধানমন্ত্রী শিলান্যাস ও উদ্বোধন করবেন এক গুচ্ছ প্রকল্পের।

    প্রধানমন্ত্রীর সফর সূচি

    জানা গিয়েছে, শুক্রবার প্রথমে রায়পুরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ছয় লেনের রায়পুর-বিশাখাপত্তনম করিডর সহ এক গুচ্ছ প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন তিনি। পরে করবেন জনসভা। পরে গোরক্ষপুরের গীতা প্রেসের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন তিনি তিনটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রার সূচনাও করবেন। গোরক্ষপুর রেলস্টেশনের পুনর্নির্মাণের শিলান্যাসও করবেন প্রধানমন্ত্রী। গোরক্ষপুর থেকে তিনি যাবেন তাঁর সংসদ ক্ষেত্র বারাণসীতে। সেখানে বেশ কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধনের পাশাপাশি কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাসও করবেন। বারাণসী-জৌনপুর জাতীয় সড়কের চারলেনের উদ্বোধনও করবেন তিনি। মণিকর্ণিকাঘাট এবং হরিশ্চন্দ্রঘাটের সংস্কার কার্যের শিলান্যাসও করবেন প্রধানমন্ত্রী।

    করবেন জনসভাও

    বারাণসীতে রাত্রিবাস করে পরের দিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) যাবেন তেলঙ্গানার ওয়ারাঙ্গলে। সেখানে নাগপুর-বিজয়ওয়াড়া করিডরের একাংশের নির্মাণ সহ বিভিন্ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করার কথা প্রধানমন্ত্রীর। ৫৬৩ নম্বর জাতীয় মহাসড়কের করিমনগর-ওয়ারাঙ্গল অংশটিকে চার লেনে পরিণত করা হবে। এই প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন তিনি। পরে করবেন জনসভা। সেখান থেকে প্রধানমন্ত্রী যাবেন বিকানেরে। সেখানেও বেশ কয়েকটি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন তিনি। অমৃতসর-জামনগর এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন অংশের উদ্বোধনের পাশাপাশি গ্রিন এনার্জি করিডর ফেজ ওয়ানের জন্য আন্তঃরাজ্য ট্রান্সমিশন লাইনের উদ্বোধনও করবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বিকানের রেলওয়ে স্টেশনের পুনর্নির্মাণ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করবেন তিনি। পরে যোগ দেবেন সেখানকার একটি জনসভায়।

    আরও পড়ুুন: লক্ষ্য ২০২৪! চার রাজ্যে সভাপতি বদল বিজেপির, নতুন দায়িত্বে কারা?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: লক্ষ্য ২০২৪! চার রাজ্যে সভাপতি বদল বিজেপির, নতুন দায়িত্বে কারা?

    BJP: লক্ষ্য ২০২৪! চার রাজ্যে সভাপতি বদল বিজেপির, নতুন দায়িত্বে কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। বিজেপির (BJP) জয় এক প্রকার নিশ্চিত। দিল্লির মসনদে ফের আসতে চলেছে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সরকার। উন্নয়নের কান্ডারি মোদির হাতেই দেশবাসী আরও একবার তুলে দিতে চলেছেন ভারত-রথের রশি। বিজেপির জয় যাতে অনায়াস হয়, যাতে গতবারের চেয়ে আরও বেশি আসন পেয়ে দিল্লির তখতে আসতে পারে বিজেপি, তাই চেষ্টার অন্ত নেই গেরুয়া শিবিরের। এই চেষ্টারই অঙ্গ হিসেবে এবার বদল করা হল দলের চার রাজ্যের সভাপতি।

    বদল কোন কোন রাজ্যে

    যে চারটি রাজ্যে সভাপতি বদল করল বিজেপি, সেগুলি হল তেলঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড ও পঞ্জাব। তেলঙ্গানায় পদ্মশিবিরের (BJP) নেতৃত্ব দেবেন জি কিষান রেড্ডি। বান্দি সঞ্জয় কুমারকে সরিয়ে জায়গা দেওয়া হল রেড্ডিকে। সঞ্জয় অত্যন্ত সক্রিয় হওয়া সত্ত্বেও সরিয়ে দেওয়া হল তাঁকে। কারণ সংগঠনকে একত্রিত করতে তিনি ব্যর্থ হয়েছেন বলে অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর। রেড্ডি রাজ্য সভাপতি হওয়ায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করতে হবে তাঁকে।   

    কারা পাচ্ছেন দায়িত্ব

    অন্ধ্রপ্রদেশের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ডি পুরন্দেশ্বরীর হাতে। তিনি অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এনটি রামা রাওয়ের মেয়ে। এতদিন দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে কাজ করছিলেন তিনি। ঝাড়খণ্ডের রশি যাচ্ছে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাবুলাল মারান্ডির হাতে। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিজেপিতে (BJP) যোগ দিয়েছিলেন তিনি। আর পঞ্জাবে বিজেপির সভাপতি হচ্ছে সুনীল জাখর। তিনি কংগ্রেসের নেতা ছিলেন। পরে যোগ দেন বিজেপিতে। তাঁর হাতে রাজ্যের দায়িত্ব দিয়ে কংগ্রেসকেই বধ করতে চাইছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুুন: প্রতি বুথে অর্ধেক কেন্দ্রীয় বাহিনী, অর্ধেক রাজ্য পুলিশ! বড় নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতির দায়িত্ব কম নয়। তাঁর ওপর নির্ভর করে সংগঠনের কাজকর্মের অনেকটাই। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই চার রাজ্যের সভাপতি বদল করে একদিকে যেমন সংগঠন মজবুত করার পথে বেশ কয়েক কদম এগিয়ে যাওয়া হল, তেমনি দলকে একটা ঝাঁকুনিও দেওয়া গেল। যার জেরে লোকসভা নির্বাচনের আগে কোমর কষে নামবেন বিভিন্ন রাজ্যের সভাপতিরা। তেলঙ্গনায় কেবল সভাপতি পদেই বদল আনা হয়নি, দলের ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান পদেও বসানো হচ্ছে ইয়াতালা রাজেন্দরকে।

    এদিকে, অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কিরণ কুমার রেড্ডিকে নিয়ে আসা হয়েছে জাতীয় কর্মসমিতিতে। চলতি বছরের এপ্রিল মাসেই গেরুয়া শিবিরে (BJP) যোগ দিয়েছিলেন তিনি। কয়েক মাসের মধ্যেই পেলেন গুরু দায়িত্ব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SCO Summit: “যে দেশ সন্ত্রাসবাদ সমর্থন করে…”, নাম না করে চিন-পাকিস্তানকে নিশানা মোদির

    SCO Summit: “যে দেশ সন্ত্রাসবাদ সমর্থন করে…”, নাম না করে চিন-পাকিস্তানকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যে দেশ সন্ত্রাসবাদ সমর্থন করে, এসসিও যেন তাদের সমালোচনা করতে দ্বিধা না করে।” মঙ্গলবার সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO Summit) ভার্চুয়াল সম্মেলেন একথা বলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ বছর এসসিও সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। উদ্বোধন করেন নরেন্দ্র মোদি। এবার হয়েছে ভার্চুয়াল সম্মেলন। এই সম্মেলনেই নাম না করেই প্রধানমন্ত্রী একযোগে নিশানা করেন পাকিস্তান ও চিনকে। 

    সন্ত্রাসবাদ প্রসঙ্গে মোদি

    এদিনের ভার্চুয়াল সভায় যোগ দিয়েছিলেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ, রাশিয়ার প্রতিনিধি ভ্লাদিমির পুতিন সহ মধ্য এশিয়ার বিভিন্ন দেশ। এক সঙ্গে এক মঞ্চে (SCO Summit) চিন ও পাকিস্তানের রাষ্ট্রপ্রধানকে পেয়ে সন্ত্রাসবাদে মদত নিয়ে পড়শি দুই দেশকে আক্রমণের সুযোগ হাতছাড়া করেননি প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি বলেন, “যে দেশ সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করে, এসসিও যেন তাদের সমালোচনা করতে দ্বিধা না করে।”

    সীমান্তপার সন্ত্রাস 

    তিনি বলেন, “কিছু দেশ সীমান্তপার সন্ত্রাসকে তাদের নীতির হাতিয়ার হিসেবে দেখে। তারা সন্ত্রাসবাদীদের প্রশ্রয়ও দেয়।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সন্ত্রাসবাদ আঞ্চলিক ও বিশ্বশান্তির জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি মোকাবিলা করার জন্য কড়া পদক্ষেপের প্রয়োজন। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে, সন্ত্রাসবাদ যে কোনও আকারে প্রকাশিত হতে পারে।”

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি মুম্বই হামলায় জড়িত লস্কর জঙ্গি সাজিদ মীরকে বিশ্ব জঙ্গি তালিকাভুক্ত (SCO Summit) করতে চেয়ে রাষ্ট্রসংঘে প্রস্তাব পেশ করেছিল ভারত। তাতে ভেটো প্রয়োগ করে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য চিন। কেবল সাজিদ নয়, নানা সময় পাক জঙ্গিদের আড়াল করে এসেছে চিন। এদিন নাম না করে তাকেই নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি বলেন, “আমরা এসসিওকে (SCO Summit) একটি বর্ধিত প্রতিবেশী হিসেবে দেখি না, বরং একটি বর্ধিত পরিবার হিসেবেই দেখি। নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সংযোগ, ঐক্য, সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি শ্রদ্ধা ও পরিবেশ সুরক্ষার মতো ইস্যুগুলিকে এসসিও-র স্তম্ভ হিসেবে দেখি।”

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের ‘বিষদাঁত’ ভাঙতে পারে বিজেপি, কোন কোন জেলায়?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত এসসিও দেশগুলির মধ্যে সহযোগিতার পাঁচটি স্তম্ভ স্থাপন করেছে: স্টার্টআপ এবং উদ্ভাবন, প্রথাগত ওষুধ, যুব ক্ষমতায়ন, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি এবং বৌদ্ধ ঐতিহ্য। গত দু দশকে এসসিও সমগ্র ইউরেশিয়া অঞ্চলে শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্লাটফর্ম হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এই অঞ্চলের সঙ্গে ভারতের হাজার বছরের পুরনো সাংস্কৃতিক সম্পর্ক রয়েছে। আমাদের দেশের (SCO Summit) মানুষ এই ঐতিহ্যের জীবন্ত সাক্ষ্য।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: বুধবার থেকে স্কুল খুলছে মণিপুরে! পরিস্থিতি আগের থেকে শান্ত, দাবি মুখ্যমন্ত্রী বীরেনের

    Manipur Violence: বুধবার থেকে স্কুল খুলছে মণিপুরে! পরিস্থিতি আগের থেকে শান্ত, দাবি মুখ্যমন্ত্রী বীরেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে মণিপুর (Manipur)। দু’মাস পর আগামী কাল, ৫ জুলাই থেকে স্কুল খুলছে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে। স্কুল খোলার কথা ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং। তিনি জানান, প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়ারা ৫ তারিখ থেকে স্কুলে যেতে পারবে। একইসঙ্গে  সরকারের কাছে মণিপুর (Manipur Violence) নিয়ে বিশদ স্ট্যাটাস রিপোর্ট তলব করল সুপ্রিম কোর্ট। আগামী ১০ তারিখে মণিপুরের মামলা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে পরবর্তী শুনানি হবে। তার আগেই ওই রিপোর্ট তলব করা হয়েছে। 

    মণিপুরে স্কুল খোলার ঘোষণা

    গত দু’মাস ধরে জ্বলছে মণিপুর (Manipur Violence)। বিশেষ করে রাজধানী ইম্ফল, বিষ্ণুপুর, চূড়াচন্দ্রপুর একাধিক জায়গায় সরাসরি সংঘর্ষে্ জড়িয়ে পড়ে কুকি ও মেইতেই জনগোষ্ঠী। পরবর্তী সময়ে গোটা রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ে হিংসা। বন্ধ ইন্টারনেট পরিষেবা। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় মোতায়েন রয়েছে সেনা। সরকারি হিসেবে ১১৫ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মণিপুরের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে জবাব তলব করেছে সুপ্রিম কোর্ট। হিংসার জেরে ঘর বন্দি সাধারণ মানুষ। এর মধ্যেই সোমবার সাংবাদিক বৈঠক করে বুধবার থেকে স্কুল খোলার কথা ঘোষণা করেছেন বীরেন। তবে মণিপুরে এর আগেও স্কুল খোলার চেষ্টা করা হয়েছিল। প্রশাসনের তরফে স্কুল খোলার দিন ঘোষণা হওয়ার পরই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পিছিয়ে দিতে হয় স্কুল খোলার দিন।

    শান্তির পথে মণিপুর

    মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সোমবার জানিয়েছেন, রাজ্যের পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে। মেইতেই এবং কুকি সম্প্রদায়ের কৃষকদের নিরাপত্তার জন্য বাড়তি নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করা হয়েছে। পাহাড় এবং উপত্যকা এলাকায় জনজীবন স্বাভাবিক হচ্ছে। মণিপুরের (Manipur Violence) এনএইচ-২ বা ইম্ফল-ডিমাপুর জাতীয় সড়ক থেকে দু’মাসব্যাপী অবরোধ তুলে নিয়েছে কুকিরা। তারা জানিয়েছে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মণিপুরে শান্তি স্থাপনের আর্জি জানানোর পর অবরোধ তোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে জাতীয় সড়কে আবার স্বাভাবিক হয়েছে যান চলাচল। বিচ্ছিন্নতাবাদীদের তৈরি করা অন্তত দু ডজন বাঙ্কারও ইতিমধ্যেই ভেঙে দেওয়া হয়েছে মণিপুরে। এবার মেইতেই এবং কুকি উপজাতির লোকজন যে বাঙ্কার তৈরি করেছে সেগুলিও গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। সেখানে শান্তি এবং স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে মণিপুর সরকার। 

    আরও পড়ুন: সুইস ব্যাঙ্কে গচ্ছিত কালো টাকা! অনিলের পর এবার ইডির দফতরে টিনা আম্বানি

    সুপ্রিম কোর্টের রিপোর্ট তলব

    অন্যদিকে, সোমবারই একটি মামলার শুনানির সময়ে মণিপুর (Manipur Violence) নিয়ে বিশেষ স্ট্যাটাস রিপোর্ট তলব করল সুপ্রিম কোর্ট। সেখানে আইনশৃঙ্খলার উন্নতি এবং পুনর্বাসন নিশ্চিত করা নিয়ে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেই বিষয়ে ‘আপডেটেড স্ট্যাটাস রিপোর্ট’ জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে মণিপুর সরকারকে। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচুড়, বিচারপতি পিএস নরসিমা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রর ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, আগামী সোমবার মণিপুর মামলা নিয়ে শুনানি হবে। ৭ তারিখের মধ্যেই ওই স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Tina Ambani : সুইস ব্যাঙ্কে গচ্ছিত কালো টাকা! অনিলের পর এবার ইডির দফতরে টিনা আম্বানি

    Tina Ambani : সুইস ব্যাঙ্কে গচ্ছিত কালো টাকা! অনিলের পর এবার ইডির দফতরে টিনা আম্বানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন (FEMA) লঙ্ঘনের মামলায় মঙ্গলবার মুম্বইয়ে ইডির দফতরে হাজিরা দিলেন অনিল আম্বানির স্ত্রী তথা প্রাক্তন অভিনেত্রী টিনা আম্বানি (Tina Ambani)। রিলায়্যান্স এডিএ গ্রুপের কর্ণধার অনিল আম্বানিকে সোমবারই জিজ্ঞাসবাদ করে ইডি। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা অনিলের বয়ান রেকর্ড করেন। আজ, মঙ্গলবার টিনাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    ইডির দফতরে টিনা

    ইডি সূত্রে খবর, অনিলের সংস্থার কিছু বিনিয়োগ এবং বিদেশে গচ্ছিত কিছু গোপন সম্পদ সংক্রান্ত নতুন একটি মামলায়  (Foreign Exchange Violation Case) টিনা (Tina Ambani) হাজিরা দিয়েছেন। জানা গিয়েছে, ‘প্যান্ডোরা পেপার্স কেস’-এর সঙ্গে অভিযোগ সম্পর্কযুক্ত। গত বছরের অগস্ট মাসে আয়কর বিভাগ কালো টাকা বিরোধী আইনে অনিলকে নোটিস পাঠিয়েছিল। সুইস ব্যাঙ্কের দু’টি অ্যাকাউন্টে ‘অঘোষিত’ ৮১৪ কোটি টাকা রাখার অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। আয়কর দফতর নোটিসে অনিলের বিরুদ্ধে ৪২০ কোটি টাকা কর ফাঁকির অভিযোগ এনেছিল। ইয়েস ব্যাঙ্ককাণ্ডে বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অভিযোগে ২০২০ সালেও অনিলকে তলব করেছিল ইডি। 

    আরও পড়ুন: এসসিও সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মোদি, যোগ দিচ্ছেন শরিফ, জিনপিং

    ইডির দফতরে অনিল

    নতুন করে ইডি অনিল আম্বানিকে তলব করা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠেছে। উল্লেখ্য, সোমবার সকালেই মুম্বইয়ে ইডির দফতরে হাজিরা দেন অনিল। সকাল ১০টা নাগাদ তিনি তদন্তকারী সংস্থার অফিসে পৌঁছন। ঠিক কী অভিযোগ উঠেছে অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে তা এখনও পর্যন্ত স্পষ্ট নয়।  অভিযোগ, ২০০৭ সাল নাগাদ বিদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা দেশে এনেছিলেন অনিল। বিদেশি (Foreign Exchange Violation Case) বিনিয়োগ হিসেবে উল্লেখ করা হয় ওই বিপুল পরিমাণ টাকাকে। বিদেশ থেকে ঋণে টাকা তুলে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আইনের আওতায় ব্যাঙ্ক মারফত ওই বিপুল পরিমাণ টাকা তাঁদের হাতে এসে পৌঁছয় বলে সেই সময় দাবি করেন অনিল এবং তাঁর সহযোগীরা। ঠিক কত টাকা আনা হয়েছিল, তা যদিও স্পষ্ট ভাবে জানা যায়নি। তবে ইডি সূত্রে দাবি, টাকার অঙ্ক প্রায় ২০০০ কোটি। সত্যিই অনিল ঋণ নিয়েছিলেন, নাকি ঘুরপথে বিদেশে নিয়ে যাওয়া টাকাকেই ফিরিয়ে এনেছিলেন, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, জিজ্ঞাসাবাদে অধিকাংশ প্রশ্নের উত্তরই এড়িয়ে গিয়েছেন অনিল। তাই আবারও তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় ইডি। তবে তার আগে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে টিনাকে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SCO Summit: এসসিও সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মোদি, যোগ দিচ্ছেন শরিফ, জিনপিং

    SCO Summit: এসসিও সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মোদি, যোগ দিচ্ছেন শরিফ, জিনপিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO Summit) শীর্ষ সম্মেলন হবে আজ, মঙ্গলবার। সম্মেলন হবে ভার্চুয়াল। এবার এই সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। অংশ নেবেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সহ মধ্য এশিয়ার বিভিন্ন রাষ্ট্রের প্রধানরা। গত বছর এসসিও সম্মেলন হয়েছিল উজবেকিস্তানের সমরখন্দে। সশরীরে সেই বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন মোদি। এবার উদ্বোধন করবেন তিনিই। প্রথমে ঠিক ছিল সম্মেলন হবে মুখোমুখি। পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সম্মেলন হবে ভার্চুয়াল মাধ্যমে। ভারতে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ডেনিস আলিপভ বলেন, “শীর্ষ সম্মেলন ভার্চুয়াল করার জন্য আমরা ভারতের সিদ্ধান্তকে সম্মান করি। যদিও রাশিয়া সশরীরে এ সম্মেলনে অংশ গ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছিল।”

    এসসিও-র সদস্য দেশ

    এসসিও-র (SCO Summit) সদস্য দেশগুলি হল ভারত, চিন, পাকিস্তান, রাশিয়া, কাজাখাস্তান, কিরঘিজস্তান, তাজিকিস্তান এবং উজবেকিস্তান। পর্যবেক্ষক দেশ রয়েছে চারটি। এগুলি হল, বেলারুশ, মঙ্গোলিয়া, ইরান এবং আফগানিস্তান। মিশর, কাতার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, তুরস্ক, কম্বোডিয়া এবং সৌদি আরব এই ৯টি দেশ রয়েছে ডায়লগ পার্টনার হিসেবে। চলতি বছরই এসসিও-র অন্তর্ভুক্ত হতে পারে ইরান। আগামী বছরের মধ্যে রাশিয়ার প্রধান বন্ধুদেশ বেলারুশকেও অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। এবার সম্মেলনে অতিথি দেশ হিসেবে ডাক পেয়েছে তুর্কমেনিস্তান। প্রসঙ্গত, ২০০৫ সালে আমন্ত্রিত দেশ হিসেবে এসসিওতে উপস্থিত ছিল ভারত। ২০১৭ সালে এর সদস্য হয় মোদির দেশ।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    চলতি বছর যেহেতু আয়োজক (SCO Summit) দেশ ভারত, তাই সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিল্লি ঘোষণাপত্র, কট্টরপন্থার মোকাবিলা, ডিজিটাল রূপান্তর এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতার বিষয়ে একটি চুক্তি নিয়ে আলোচনা হতে পারে। তবে ভারত সহ কয়েকটি দেশ ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর নাও করতে পারে। কারণ বেল্ট অ্যান্ড ইনিশিয়েটিভ নিয়ে চিনের সঙ্গে মতদ্বৈততা রয়েছে ওই দেশগুলির।

    আরও পড়ুুন: কেশপুরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, জখম ৭

    এদিন এসসিও সম্মেলন (SCO Summit) শুরু হবে দুপুর সাড়ে ১২টায়। শেষ হবে ৩টে নাগাদ। এই শীর্ষ সম্মেলনের আগে ভারতেই হয়ে গিয়েছে বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক। বৈঠক হয়েছে গোয়ায়। উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি, চিনের বিদেশমন্ত্রী কিন গ্যাং ও রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ প্রমুখ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NCP Crisis: তিন বিধায়ককে দল থেকে বহিষ্কার করলেন এনসিপি প্রধান

    NCP Crisis: তিন বিধায়ককে দল থেকে বহিষ্কার করলেন এনসিপি প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদা ‘ঘনিষ্ঠ সাংসদ প্রফুল্ল প্যাটেলকে দল থেকে বহিষ্কার করে দিলেন এনসিপি (NCP Crisis) প্রধান শরদ পাওয়ার। গত মাসেই প্রফুল্লকে দলের কার্যনির্বাহী সভাপতি পদে নিযুক্ত করেছিলেন পাওয়ার। প্যাটেলের পাশাপাশি দল থেকে সরানো হয়েছে লোকসভার সাংসদ সুনীল তৎকরেকেও। ওই দুই এনসিপি নেতাকে অবিলম্বে বহিষ্কার করার দাবি জানিয়েছিলেন পাওয়ার-কন্যা সুপ্রিয়া সুলে। ‘গোপনে’ দলের মধ্যে বিদ্রোহের পরিকল্পনা’ করার অভিযোগে, তাঁদের অযোগ্য বলে ঘোষণার দাবি জানিয়েছিলেন শরদ-কন্যা তথা এনসিপির কার্যকরী সভাপতি সুপ্রিয়া সুলে।

    ট্যুইট বার্তা শরদের

    সোমবার ট্যুইটারে পাওয়ার লিখেছেন, ‘‘ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির (এনসিপি) সভাপতি হিসাবে দলবিরোধী কাজের জন্য সুনীল তৎকরে এবং প্রফুল্ল প্যাটেলকে দল থেকে সরানো হল।’’

    সোমবার এনসিপির মহারাষ্ট্র শাখার প্রধান জয়ন্ত পাটিল জানিয়েছেন, ওই বিধায়কদের দলীয় প্রতীক ব্যবহার করতেও নিষেধ করা হয়েছে। এরপরও, তাঁরা যদি দলের প্রতীক ব্যবহার করেন, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

    আরও পড়ুন: ‘আসল এনসিপি’ কে? শরদের পাল্টা চালে মহারাষ্ট্রে অগ্নিপরীক্ষার মুখে অজিত

    পাল্টা চাল অজিতের

    প্রফুল্লদের সরানোর আগে আরও তিন দলীয় নেতাকে বহিষ্কার করেছে এনসিপি (NCP Crisis)। তাঁরা হলেন, মুম্বই ডিভিশনালের এনসিপি প্রধান নরেন্দ্র রাঠৌর, দলের আকোলা সিটি জেলা প্রধান বিজয় দেশমুখ এবং শিবাজীরাও গারজে। তাঁরা সকলেই বিধায়ক। শরদ পাওয়ার আগেই জানিয়েছিলেন, কারোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার মতো মানসিকতা তাঁর নেই। এই বিষয়ে যাবতীয় পদক্ষেপ করছেন জয়ন্ত পাটিল। তারই পাল্টা হিসেবে প্রফুল্ল প্যাটেল ঘোষণা করেছেন, জয়ন্ত পাটিলকে সরিয়ে এনসিপির রাজ্য সভাপতি করা হচ্ছে তৎকরেকে। তাঁকে অজিত পাওয়ার নিয়োগ করেছেন বলে দাবি করেছেন তিনি। যদিও শরদ পাওয়ারই এনসিপির সভাপতি বলে সোমবার জানিয়ে দিয়েছেন অজিত পাওয়ার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Share Market Today: প্রথমবার ৬৫ হাজার পেরলো সেনসেক্স, রেকর্ড উচ্চতায় নিফটি-ও

    Share Market Today: প্রথমবার ৬৫ হাজার পেরলো সেনসেক্স, রেকর্ড উচ্চতায় নিফটি-ও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেয়ার মার্কেটের (Share Market Today) দৌড় অব্যাহত। সোমবার, সপ্তাহের প্রথম দিন সর্বকালীন উচ্চতায় (Sensex Nifty All Time High) পৌঁছল সেনসেক্স ও নিফটি। এই প্রথমবার, ৬৫ হাজারের গণ্ডি টপকালো বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক। 

    সর্বকালীন উচ্চতায় সেনসেক্স-নিফটি

    এদিন সেনসেক্স উঠেছে ৪৮৬.৪৯ পয়েন্ট বা ০.৭৫ শতাংশ। বাজার শেষে (Share Market Today) বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জের (বিএসই) সূচক দাঁড়িয়েছে ৬৫ হাজার ২৫০.০৫ পয়েন্টে। এর আগে সেনসেক্স সর্বোচ্চ উঠেছিল ৩০ জুন ২০২৩, হয়েছিল ৬৪, ৭১৮.৫৬ পয়েন্ট। একইভাবে, প্রথমবার ১৯ হাজার ৩০০-র বাধা পেরলো ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের (এনএসই) সূচকও। এদিন ১৩৩.৫০ পয়েন্ট বা ০.৭০ শতাংশ লাফ দিয়ে নিফটি বন্ধ হয়েছে ১৯, ৩২২.৫৫ পয়েন্ট। নিফটিও এর আগে ৩০ জুন উচ্চতম বিন্দু ছুঁয়ে হয়েছিল ১৯ হাজার ১৮৯.০৫ পয়েন্ট (Sensex Nifty All Time High)। 

    লাভের তালিকায় কারা?

    বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে সপ্তাহের প্রথম দিন (Share Market Today) সেক্টরগুলির মধ্যে লাভের তালিকায় ২.২৮ শতাংশ লাভ করে সবার উপরে অয়েল অ্যান্ড গ্যাস। ২ শতাংশের বেশি লাভ করে দ্বিতীয় স্থানে এনার্জি। এর পরে রয়েছে মেটাল, এফএমসিজি, ফিন্যান্স। বিএসই-তে এদিন সবচেয়ে লাভবান হয়েছে রিলায়্যান্স ইন্ডাস্ট্রিজ, আইটিসি, বাজাজ ফিন্যান্স, স্টেট ব্যাঙ্ক, এইচডিএফসি। অন্যদিকে, এনএসই-তে লাভের তালিকায় সবার উপরে সরকারি ব্যাঙ্ক। ৩.৬১ শতাংশ সম্পদ বৃদ্ধি পেয়েছে এই সেক্টরের। সর্বাধিক লাভ করা সংস্থাগুলির তালিকায় রয়েছে গ্র্যাসিম ইন্ডাস্ট্রিজ, ভারত পেট্রোলিয়াম, আইটিসি, রিলায়্যান্স ইন্ডাস্ট্রিজ, বাজাজ ফিন্যান্স।

    মিড ও স্মলক্যাপেও লাভের মুখ

    শুধুমাত্র মূল বেঞ্চমার্ক (Sensex Nifty All Time High), অর্থাৎ বিএসই এবং নিফটি ৫০ নয়, নিফটি মিডক্যাপ ১০০ এবং নিফটি স্মলক্যাপ ১০০-এর সূচক প্রায় ১.২৩ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। গত কয়েকদিন ধরেই স্মলক্যাপ স্টকগুলির বৃদ্ধির হার ছিল চোখে পড়ার মতো। গত সপ্তাহে তিনশোর বেশি স্মলক্যাপ স্টকে দুই অঙ্কের রিটার্ন মিলেছে। সেই ধারা সোমবারও ছিল অব্যাহত (Share Market Today)। এদিন স্মলক্যাপের সূচক ১ শতাংশ ছাড়িয়ে যাওয়ায় বাজারের মূল বেঞ্চমার্কগুলিও বিশেষভাবে গতি পেয়েছে। তবে, নিফটি অটো, নিফটি আইটি এবং নিফটি ফার্মা-র সূচকে পতন লক্ষ্য করা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আশ্বাস! ২ মাস পর মণিপুরে উঠল জাতীয় সড়ক অবরোধ

    Manipur Violence: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আশ্বাস! ২ মাস পর মণিপুরে উঠল জাতীয় সড়ক অবরোধ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের আবেদনের পর মণিপুরের জাতীয় সড়কে দু’মাস পর অবরোধ তুলে নিল কুকি সংগঠনগুলি। গত মে মাসে মণিপুরে (Manipur Violence) অশান্তি শুরু হওয়ার পর থেকে এনএইচ-২ বা ইম্ফল-ডিমাপুর জাতীয় সড়ক অবরোধ করা হয়েছিল। এই অবরোধ উঠে যাওয়ায় মণিপুরের পরিস্থিতি কিছুটা হলেও স্বাভাবিক হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    উঠল জাতীয় সড়ক অবরোধ

    মণিপুর (Manipur Violence) রাজ্যে মোট দু’টি জাতীয় সড়ক রয়েছে। একটি ইম্ফল-ডিমাপুর এবং অন্যটি ইম্ফল-জিরিবাম (এনএইচ-৩৭)। দু’নম্বর জাতীয় সড়কটি কাংপোকপি জেলার কাছে মে মাস থেকে অবরুদ্ধ। অবশেষে সেই অবরোধ উঠল। ইউনাইটেড পিপলস ফ্রন্ট ও কুকি ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন এই দুই কুকি উপজাতি সংগঠনের তরফে একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে তারা জানিয়েছে, জাতীয় সড়কের অবরোধ অবিলম্বে তুলে নেওয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, এই দুই সংগঠন এমন একটি গোষ্ঠী যারা আগে উগ্রপন্থী গোষ্ঠী হিসাবে প্রমাণিত হলেও পরে তারা সরকারের সঙ্গে সন্ধির রাস্তা নেয়। তারাই জানিয়েছে যে, মণিপুরের কাংপোকপিতে তারা ন্যাশনাল হাইওয়ের রাস্তা বনধ তুলে নিচ্ছে। এর আগে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ সমস্ত গোষ্ঠীকে বনধ তুলে নেওয়ার আর্জি জানিয়েছিলেন। তিনি সমস্ত পক্ষকে শান্তির রাস্তা অবলম্বনের বার্তা দেন। এরপরই এই পদক্ষেপ। সংগঠনগুলির তরফে বলা হয়েছে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজ্যে “শান্তি ও সম্প্রীতি ফিরিয়ে আনার যে বার্তা দিয়েছে সেই কথা মাথায় রেখেই অবরোধ উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে”।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের উপরে উড়ছে রহস্যজনক ড্রোন! তদন্ত শুরু দিল্লি পুলিশের

    ফের হিংসা চুরাচাঁদপুরে

    জাতীয় সড়ক অবরোধ তুলে নেওয়া হলেও, অশান্তি যেন সম্পূর্ণ থামছে না উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে। নতুন করে ফের হিংসা ছড়িয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন দিকে। চুরাচাঁদপুরের সীমান্তে, গুলিবর্ষণের ঘটনায় মেইতি সম্প্রদায়ের তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। পাশাপাশি রবিবার চুরাচাঁদপুর (Manipur Violence) জেলায় ছড়িয়ে পড়া হিংসায় প্রাণ গিয়েছে আরও এক জনের। মণিপুরের বিষ্ণুপুর জেলার খোইজুমন্তবি গ্রামে নতুন করে হিংসার ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। তিনজন “গ্রাম স্বেচ্ছাসেবক” অস্থায়ী বাঙ্কারে এলাকা পাহারা দিচ্ছিলেন সেই সময় যখন অজ্ঞাত পরিচয় বন্দুকধারীদের গুলিতে তিন জন নিহত হন। পাশাপাশি শনিবার রাতে বন্দুকযুদ্ধে আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে আহত কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাদের ইম্ফলের একটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share