Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Narendra Modi: ‘‘ভারতে কী হচ্ছে?’’ দেশে ফিরেই নাড্ডাকে প্রশ্ন মোদির, নিলেন খোঁজখবর

    Narendra Modi: ‘‘ভারতে কী হচ্ছে?’’ দেশে ফিরেই নাড্ডাকে প্রশ্ন মোদির, নিলেন খোঁজখবর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং মিশর সফর সেরে ফিরেই দেশের হালচাল নিয়ে খোঁজখবর নিতে শুরু করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। দিল্লির পালাম বিমানবন্দরে সোমবার ভোরে তাঁকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, মিনাক্ষী লেখী, গৌতম গম্ভীর, হংস রাজ সহ আরও অনেকে।

    দেশের হালচাল কী?

    বিমানবন্দরে পা রেখেই যাঁরা তাঁকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানাতে গিয়েছিলেন, তাঁদের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। তারপর দেশের বর্তমান হালহকিকত নিয়ে জে পি নাড্ডাকে প্রশ্ন করেন মোদি। বিজেপি সাংসদ মনোজ তিওয়ারি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নাড্ডাজিকে প্রশ্ন করেন, ভারতে সব কেমন চলছে? নাড্ডাজি বলেন, দলের কর্মীরা সরকারের নয় বছরের সাফল্যে খতিয়ান এবং রিপোর্ট কার্ড নিয়ে বাড়ি বাড়ি জনসংযোগ করছেন। নাড্ডাজি জানান, দেশ সুখেই আছে।”

    মোদির ছয়দিনের বিদেশ সফর ছিল ঘটনাবহুল। আমেরিকা, মিশর জুড়ে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে (Narendra Modi) ঘিরে চোখে পড়েছিল উৎসবের ছবি। উল্লেখ্য, গত ২০ জুন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২১ জুন যোগ দিবস উপলক্ষে নিউ ইয়র্কে রাষ্ট্রসংঘের সদর দফতরে  ১৮১টি দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাভ্যাস করেন তিনি। যা একটি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে পরিণত হয়। হোয়াউট হাউসে রেড কার্পেটে স্বাগত জানানো হয় মোদিকে। এরপর স্টেট গালা ডিনারে অংশ নেন তিনি।

    আরও পড়ুন: বিশ্বের উন্নয়ন, মঙ্গলের শক্তি হল ভারত-মার্কিন বন্ধুত্ব! অভিমত মোদির

    ২৪ জুন প্রধানমন্ত্রী পৌঁছন মিশরে। কায়রো বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান মিশরের প্রধানমন্ত্রী মোস্তাফা ম্যাডবউলি। সেখানে দেশের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাতেয় এল সিসির সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ইজিপ্টের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান, ‘অর্ডার অফ দ্য নাইল’ প্রদান করা হয়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Narendra Modi: ৯ বছরে ১৩টি সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানের অধিকারী নরেন্দ্র মোদি! দেখুন তালিকা

    Narendra Modi: ৯ বছরে ১৩টি সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানের অধিকারী নরেন্দ্র মোদি! দেখুন তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে তাঁর ক্ষমতায় আসা। ‘আবকি বার মোদি সরকার’ স্লোগান সেসময় সারা ভারতে বিজেপির সুনামি তুলেছিল। ২০১৯ সালে ফের প্রত্যাবর্তন। ২০২৩ সালে ৯ বছরে পা রেখেছে মোদি সরকার (Narendra Modi)। এই সময়ের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী পেয়েছেন ১৩ টি আন্তর্জাতিক সম্মান। 

    পিরামিডের দেশে সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান

    সোমবারই মিশর সফর সেরে দেশে ফিরেছেন নরেন্দ্র মোদি। রবিবারই মিশরের রাষ্ট্রপতি আব্দেল ফতেহ এল-সিসি সেদেশের সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর মুকুটে জুড়েছে ‘অর্ডার অফ দ্য নাইল’ সম্মান। মিশরের সর্বোচ্চ এই নাগরিক সম্মান সেদেশের জনজীবনে অবদান রাখা বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, রাজ পরিবারের সদস্যরা যেমন পান তেমনি বিদেশি নাগরিকরাও পেয়ে থাকেন। মিশর সরকার আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ‘এই সম্মানের অধিকারীরা চিরস্মরণীয় থাকবেন।’ প্রসঙ্গত, ২৬ বছর পর ভারতের কোনও প্রধানমন্ত্রী মিশর সফরে গিয়েছিলেন।

    বিগত ৯ বছরে মোদির মুকুটে জুড়েছে ১৩ আন্তর্জাতিক সম্মান, একনজরে দেখে নেব সেগুলি    

    ১) কমপ্যানিয়ন অফ দ্য অর্ডার অফ লোগোহু: পাপুয়া নিউ গিনি দ্বীপরাষ্ট্রের এই সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান নেরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) পান ২০২৩ সালের মে মাসে। 

    ২) কমপ্যানিয়ন অফ দ্য অর্ডার অফ ফিজি: মোদিকে বিশ্বনেতা স্বীকৃতি দিয়ে সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান দেয় ফিজি। ২০২৩ সালের মে মাসে এই সম্মান প্রাপ্ত হন মোদি।

    ৩) এবাকল অ্যাওয়ার্ড: ২০২৩ সালের মে মাসে রিপাবলিক অফ পালাউ-এর এই সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান মোদি পান সেদেশের রাষ্ট্রপতি সুরাঞ্জেল এস হুইপসের হাত থেকে।

    ৪) অর্ডার অফ দ্য ড্রুক গ্যালপো: ভুটানের এই সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান মোদি পান ২০২১ সালে।  

    ৫) লিজিয়ন অফ মেরিট: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর তরফ থেকে এই সম্মান মোদি পান ২০২০ সালে।    
        
    ৬) কিং হামাদ অর্ডার অফ দ্য রেনেসাঁ: বাহারিনের এই সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান  মোদি পান ২০১৯ সালে।
        
    ৭) অর্ডার অফ দ্য ডিস্টিনগুইজড রুল অফ নিশান ইজউদ্দিন: মালদ্বীপের এই সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান মোদি পান ২০১৯ সালে।
        
    ৮) অর্ডার অফ সেন্ট অ্যান্ড্রু অ্যাওয়ার্ড: রাশিয়ার সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান মোদির মুকুটে আসে ২০১৯ সালে।

    ৯) অর্ডার অফ জায়েদ অ্যাওয়ার্ড: আরবের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান মোদি পান ২০১৯ সালে।

    ১০) গ্র্যান্ড কলার অফ দ্য স্টেট অফ দ্য পালেস্তাইন অ্যাওয়ার্ড:  পালেস্তাইনের এই সর্বোচ্চ সম্মান মোদি পান ২০১৮ সালে।

    ১১) স্টেট অর্ডার অফ গাজি আমির আমানুল্লা খান: আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ এই নাগরিক সম্মান প্রধানমন্ত্রী পান ২০১৬ সালে।

    ১২) অর্ডার অফ আব্দুল-আজিজ আল সৌদ: সৌদি আরবের অমুসলিমদের সর্বোচ্চ এই সম্মান মোদি পান ২০১৬ সালে

    ১৩) ২০২৩ সালের জুন মাসে পেলেন মিশরের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান ‘অর্ডার অফ দ্য নাইল’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi US Visit: বিশ্বের উন্নয়ন, মঙ্গলের শক্তি হল ভারত-মার্কিন বন্ধুত্ব! অভিমত মোদির

    PM Modi US Visit: বিশ্বের উন্নয়ন, মঙ্গলের শক্তি হল ভারত-মার্কিন বন্ধুত্ব! অভিমত মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকা ও মিশর সফর শেষে রবিবার রাতেই দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi US Visit)। তাঁর ঠিক আগেই খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রধানমন্ত্রী মোদির মার্কিন সফরের একগুচ্ছ ছবি ও ভিডিও পোস্ট করে সারা বিশ্বের সামনে ফের একবার ভারত-আমেরিকার (India-USA Relation) বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে তুলে ধরেন। তাঁর কথায়, গোটা বিশ্বের ভাল করার একটা শক্তি ভারত ও আমেরিকার বন্ধুত্ব। এই ট্যুইটের জবাব দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi US Visit) মোদিও। সরকারে আসার পর থেকেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে মৈত্রীর মাধ্যমে কূটনীতিক সম্পর্কের যে নীতি মোদি নিয়েছেন তা বিশ্বে ইতিমধ্যেই সমাদৃত। শুধু আমেরিকা নয়, মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তেহ এল সিসিও ভারত-মিশর বন্ধুত্বের কথা বলেছেন।

    বাইডেন-মোদি ট্যুইট বার্তা

    রবিবারই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন চলতি সপ্তাহেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ, আলোচনা ও নৈশভোজের একটি ভিডিও মন্তাজ পোস্ট করে বলেন, “বিশ্বের সবথেকে ফলপ্রসূ বন্ধুত্ব হল আমেরিকা ও ভারতের সম্পর্ক। এই বন্ধুত্ব আরও মজবুত, আরও ঘনিষ্ঠ হয়েছে, যা আগে কখনও ছিল না।”

    বাইডেনের ট্যুইটকে ট্যাগ করেই উত্তর দেন প্রধানমন্ত্রী মোদিও। তিনি লেখেন, “আমি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সম্পূর্ণ সহমত। বিশ্বের উন্নয়ন, মঙ্গলের শক্তি হল আমাদের দুই দেশের বন্ধুত্ব। এই সম্পর্ক পৃথিবীকে আরও ভাল ও বাসযোগ্য় করে তুলবে। আমার সাম্প্রতিক সফরে যে যে দিকগুলি নিয়ে আলোচনা হয়েছে, তা আমাদের সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।”

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে দেওয়া ১৩টি পুরস্কারের মধ্যে ৬টি দিয়েছে মুসলিম প্রধান দেশ, দাবি নির্মলার

    ভারত-মার্কিন সম্পর্ক

    ভারত ও আমেরিকার সম্পর্ক নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi US Visit) আগেই বলেছিলেন, ‘‘আমেরিকা এবং ভারত শুধু নীতি তৈরি করছে না। জীবন, স্বপ্ন এবং ভাগ্যকে নতুন রূপ দিচ্ছে…। বিশ্বে ঘটে চলা বিভিন্ন সমস্যা থেকে শুরু করে নতুন প্রযুক্তির ক্ষেত্রে দুই দেশই উন্নত ভবিষ্যতের জন্য শক্তিশালী পদক্ষেপ করছে। আমেরিকার সঙ্গে ভারতের এই নতুন সম্পর্ক (India-USA Relation) এবং যাত্রা বিশ্বকে নতুন রূপ দেবে।’’ আমেরিকার সঙ্গে একাধিক চুক্তির কারণে জেট ইঞ্জিন প্রযুক্তি-সহ অন্যান্য প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে ভারত নতুন দিশা পাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। আমেরিকার বিনিয়োগের কারণে ভারতে কর্মসংস্থান বাড়বে। দেশের উদ্ভাবনী শক্তিকে আরও উৎসাহিত করবে এই নয়া সম্পর্ক বিশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর। মোদি বলেন, ‘‘ভারত এবং আমেরিকার সম্পর্কের নতুন এবং গৌরবময় যাত্রা শুরু হয়েছে। এই নতুন যাত্রা ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’, ‘মেক ফর দ্য ওয়ার্ল্ড’-এর ধারণাকে আরও শক্তিশালী করবে।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Narendra Modi: প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়া ১৩টি সম্মানের মধ্যে ৬টি দিয়েছে মুসলিম প্রধান দেশ, দাবি নির্মলার

    Narendra Modi: প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়া ১৩টি সম্মানের মধ্যে ৬টি দিয়েছে মুসলিম প্রধান দেশ, দাবি নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) যে ১৩টি বিশেষ নাগরিক সম্মান পেয়েছেন, তার মধ্য়ে ৬টি দিয়েছে মুসলিম প্রধান দেশ। রবিবার, এক সাংবাদিক বৈঠকে এই মন্তব্য করলেন নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর মতে, শুধুমাত্র দেশের শান্তি বিঘ্নিত করার উদ্দেশ্যে ভারতে মুসলিমদের পরিস্থিতি নিয়ে অপপ্রচারের চালানো হচ্ছে, পরিকল্পিত প্রচারের অঙ্গ হিসেবে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ অবস্থান নিয়ে।

    বারাক ওবামার মন্তব্য নিয়ে নির্মলা

    ভারতীয় মুসলিমদের নিয়ে ওবামার (Barak Obama) দুশ্চিন্তা সম্পূর্ণ গুরুত্বহীন বিষয় বলে দাবি করেন নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। তিনি বলেন, ‘‘এটা পরিকল্পিত প্রচারের অঙ্গ। বিশেষ করে যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী আমেরিকায় রয়েছেন, সে সময়ে প্রাক্তন প্রেসিডেন্টের ভারতীয় মুসলিমদের নিয়ে দুশ্চিন্তা প্রকাশের ঘটনা স্তম্ভিত করে দেওয়ার মতো।’’ নির্মলার কথায়, ‘‘যে প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ভারত সম্পর্কে প্রশ্ন তুলছেন, তাঁর শাসনকালে ছ’টি মুসলিম অধ্যুষিত দেশে ২৬ হাজার বোমা বর্ষণ করেছিল আমেরিকা (America)। এই ধরনের লোকেদের অভিযোগকে কী ভাবে বিশ্বাস করবে আমজনতা?’’

    আরও পড়ুন: ভোগের পদ আড়াইশো! ইসকনে মাসির বাড়িতে পরম আদরে প্রভু জগন্নাথ

    উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) আমেরিকান ‘স্টেট ভিজিট’ (PM Modi US Visist) চলা অবস্থাতেই গত বৃহস্পতিবার তিনি মন্তব্য করেছিলেন, ‘ভারত যদি মুসলিম-সহ তার সংখ্যালঘু নাগরিকদের রক্ষা করতে না পারে, তা হলে সে দেশের টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’ ভারতের এথনিক মাইনরিটিদের নিয়ে প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার এই মন্তব্য মেনে নিতে পারছেন না বহু ভারতীয়ই।

    মুসলিম দেশে মোদির জনপ্রিয়তা

    নির্মলা (Nirmala Sitharaman) দাবি করেন, ‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) হিসাবে মোদিকে যে ১৩টি পুরস্কার দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে ৬টি দিয়েছে মুসলিম প্রধান দেশ। কোনও তথ্য ছাড়াই শুধু অপপ্রচারের জন্য নানা কথা বলা হচ্ছে। আসলে ভোটের মাধ্যমে মোদি ও বিজেপিকে হারাতে পারছে না কংগ্রেস-সহ বিরোধীরা। সে কারণে এখনও এ সব ভিত্তিহীন প্রচার করছে। গত কয়েকটি ভোটে কংগ্রেস এই ভূমিকা নিয়েছিল। বিজেপি সরকার সবকা সাথ, সবকা বিকাশের কথা বলে। কোনও সম্প্রদায়কে নিয়ে আলাদা করে কোনও বৈষম্য করে না।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bridge Collapse: তিন সপ্তাহের মধ্যে দু’বার, বিহারে ফের ভাঙল নির্মীয়মাণ ব্রিজ

    Bridge Collapse: তিন সপ্তাহের মধ্যে দু’বার, বিহারে ফের ভাঙল নির্মীয়মাণ ব্রিজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফারাক মাত্র তিন সপ্তাহের। তার মধ্যেই ফের ভেঙে পড়ল নির্মীয়মাণ ব্রিজ (Bridge Collapse)। বিহারের (Bihar) খাগাড়িয়া জেলার ঘটনায় চাঞ্চল্য। শনিবার দুর্ঘটনার সময় ব্রিজে কেউ না থাকায় মৃত্যুর কোনও খবর নেই। জখমও হননি কেউ। ব্রিজটি তৈরি হচ্ছিল জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে। তাই সেতুটি কীভাবে ভেঙে পড়ল তা জানতে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন এনএইচএআই কর্তৃপক্ষ।

    ভাঙল ব্রিজ

    সপ্তাহ তিনেক আগে খাগাড়িয়া জেলায় গঙ্গা নদীর ওপর ভেঙে পড়েছিল নির্মীয়মাণ ব্রিজ। এদিন দুপুরে আচমকাই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে মেচি নদীর ওপর নির্মীয়মাণ ব্রিজের পিলারের একটি অংশ। ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার প্রজেক্ট ডিরেক্টর অরবিন্দ কুমার বলেন, এদিন মেচি নদীর ওপর নির্মীয়মাণ একটি ব্রিজের পিলার ভেঙে পড়ে। পাটনা থেকে ঘটনাস্থলের দূরত্ব ৪০০ কিমি। এনএইচ ৩২৭-ই-র ওপর নির্মীয়মাণ ওই ব্রিজটি (Bridge Collapse) কিষানগঞ্জ ও কাটিহারের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করবে। তিনি বলেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, ব্রিজটির পিলার গাঁথাইয়ের সময় শ্রমিকের ভুলের জন্যই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। এই দুর্ঘটনায় কেউ হতাহত হননি। তবে ঘটনার তদন্তে ৫ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

    স্বপ্ন ভাঙল নীতীশের!

    এর আগে বিহারে ব্রিজ ভেঙে পড়েছিল ৪ জুন। ভাগলপুরে আগুইয়ানি-সুলতানগঞ্জ সংযোগকারী নির্মীয়মাণ ব্রিজটি ভেঙে পড়েছিল হুড়মুড়িয়ে। প্রথমে সেতুর একটি অংশ ভেঙে পড়ে, কয়েক সেকেন্ড পর ভেঙে পড়ে গোটা ব্রিজটাই। সেদিনও হতাহতের কোনও খবর ছিল না। গত বছরও ভেঙে পড়েছিল নির্মীয়মাণ এই ব্রিজটি (Bridge Collapse)। ফের কাজ শুরুর পর আবারও ঘটে দুর্ঘটনা। আগুইয়ানি থেকে সুলতানগঞ্জ পর্যন্ত যোগাযোগকারী এই সেতু মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের স্বপ্নের প্রকল্প।

    আরও পড়ুুন: অসমে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি, মৃত ৩, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

    এদিনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিহার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যাসোসিয়েশন। রাজ্যের সমস্ত ব্রিজের স্ট্রাকচারাল অডিটের ওপর জোর দিয়েছে তারা। সম্পূর্ণ এবং নির্মীয়মাণ সব ব্রিজেরই স্ট্রাকচারাল অডিট করানো প্রয়োজন বলে মনে করে অ্যাসোসিয়েশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
  • Flood: অসমে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি, মৃত ৩, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

    Flood: অসমে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি, মৃত ৩, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসমে (Assam) বন্যা (Flood) পরিস্থিতির আরও অবনতি। শনিবার পর্যন্ত তিনজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। রাজ্যের ১৫টি জেলার ৪ লক্ষেরও বেশি মানুষ বন্যার কবলে পড়েছেন। রাজ্যের প্রতিটি নদীর জল বইছে বিপদসীমার ওপর দিয়ে। বন্যায় সব চেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে নলবাড়ি জেলা। এদিন এই জেলায় একজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত তিনজনের মৃত্যু হয়েছে বলে অসমের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর জানিয়েছে।

    ব্রহ্মপুত্রের রুদ্ররূপ

    জোরহাট জেলায় তেজপুর এবং নেমাটিঘাট এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের জল বইছে বিপদসীমার ওপর দিয়ে। সব মিলিয়ে বন্যার কবলে পড়েছেন ৪ লক্ষ ৭ হাজার ৭৭১ জন মানুষ। এর মধ্যে মহিলার সংখ্যা ১ লক্ষ ৬৭ হাজার ৫৩৮। ৫৩ হাজার ১১৯ জন শিশুও রয়েছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত জেলাগুলি হল বাকসা, বারপেটা, বাজালি, চিরাং, দারাং, ধুবড়ি, ডিব্রুগড়, গোয়ালপাড়া, গোলাঘাট, জোরহাট, কামরূপ, লখিমপুর, নাগাওঁ, নলবাড়ি এবং তামুলপুর। করুণ অবস্থা বাজালি জেলার। এই জেলায় বানভাসি হয়েছেন ২২ হাজার ১৫৮ জন, নলবাড়িতে দুর্গতের সংখ্যা ৪০ হাজার ৬৮ জন। আর লখিমপুরে বন্যার (Flood) কবলে পড়েছেন ২২ হাজার ৬০ জন।

    জলের তলায় 

    দুর্গতদের জন্য ত্রাণশিবির খোলা হয়েছে ২২০টি। সেখানে ঠাঁই হয়েছে ৮১ হাজার ৩৫২ জনের। ত্রাণ বিলির জন্য প্রশাসনের তরফে বাজালিতে খোলা হয়েছে ৫৭টি কেন্দ্র, নলবাড়িতে ৩৪টি। বানভাসি হয়েছে রাজ্যের ১ হাজার ১১৮টি জেলা। জলের তলায় তলিয়ে গিয়েছে ৮৪৬৯.৫৬ হেক্টর জমির ফসল। কেবল শনিবারই বানের জলে ভেসে গিয়েছে ৯৬৪টি গবাদি পশু। বন্যার জলে ভেসে গিয়েছে ১৫৭টি রাস্তা। ধুবড়িতে ভেসে গিয়েছে একটি সেতু। প্রবল বৃষ্টির জেরে ধস নেমেছে করিমগঞ্জ জেলার কয়েকটি জায়গায়।

    আরও পড়ুুন: মণিপুরে শান্তি ফেরাতে সর্বদল বৈঠক, বন্দি ছাড়িয়ে নিয়ে গেল দুষ্কৃতীরা

    দারাং জেলায় বাঁধ ভেঙেছে চারটি। নলবাড়ি, গোটাঘাট, কামরূপ এবং বিশ্বনাথ জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১৫টি বাঁধ। আগামী কয়েকদিন রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। তাই জল (Flood) বাড়তে পারে রাজ্যের একাধিক নদনদীর। প্রত্যাশিতভাবেই প্লাবিত হতে পারে রাজ্যের নতুন নতুন অঞ্চল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: মণিপুরে শান্তি ফেরাতে সর্বদল বৈঠক, বন্দি ছাড়িয়ে নিয়ে গেল দুষ্কৃতীরা

    Manipur: মণিপুরে শান্তি ফেরাতে সর্বদল বৈঠক, বন্দি ছাড়িয়ে নিয়ে গেল দুষ্কৃতীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে অশান্তির আগুনে জ্বলছে মণিপুর (Manipur)। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে নামানো হয়েছে সেনা, অসম রাইফেলসের বাহিনী। শনিবার সর্বদল বৈঠকে বসেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। মণিপুরে শান্তি ফেরাতে এক সপ্তাহের মধ্যে সব দলের প্রতিনিধিদের পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছেন বিরোধীরা। বিরোধীদের প্রস্তাব ভেবে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ইতিমধ্যেই মণিপুর সফরে গিয়েছিলেন শাহ। বৈঠকও করেছেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে।

    ধীরে ধীরে ফিরছে শান্তি 

    এদিন বৈঠকের শুরুতেই কেন্দ্রের তরফে একটি ভিডিও দেখানো হয়। তা থেকে স্পষ্ট মণিপুরের এই হিংসা ঐতিহাসিক সংঘাতের ফল। যা রাতারাতি মেটানো সম্ভব নয়। তবে ধীরে ধীরে শান্তি ফিরছে বলেও দাবি করা হয়। বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিংহের ইস্তফা দাবি করে কংগ্রেস, আরজেডি এবং সমাজবাদী পার্টি। রাজ্যে মহিলা কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে ডিএমকে। কংগ্রেসের (Manipur) প্রস্তাব, মানুষের মনে আত্মবিশ্বাস ফিরবে এমন কাজ করতে হবে। বিজেপির তরফে মণিপুরের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা সম্বিত পাত্র জানান, মোদির নির্দেশেই মণিপুরে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে কেন্দ্রের তরফে সব রকম চেষ্টা চলছে।

    বন্দিদের ছেড়ে দেওয়ার দাবি

    এদিকে, রাজ্যে শান্তি ফেরাতে যখন কেন্দ্রের উদ্যোগে চলছে সর্বদলীয় বৈঠক, তখনই সেনাবাহিনীকে ঘিরে ধরে ১২ জন বন্দিকে ছাড়িয়ে নিয়ে গেল দুষ্কৃতীরা। দুষ্কৃতীদের নেতৃত্ব দিচ্ছিল কয়েকজন মহিলা। সেনা বাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে, মণিপুরের কাঙ্গলেই ইয়াওল কান্না লুপ দুষ্কৃতী গোষ্ঠীর ১২ জনকে আটক করা হয়েছিল। এদিন আচমকাই সেনার ওপর চড়াও হয় ১৫০০ জন দুষ্কৃতীর একটি দল। দুষ্কৃতীরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে চড়াও হয় বাহিনীর ওপর। ১২ জন বন্দিকে ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানানো হয়। ফের অশান্তি এড়াতে মানবিক ভূমিকা পালন করে সেনা। ছেড়ে দেওয়া হয় ১২ জন বন্দিকে।

    আরও পড়ুুন: ‘ইয়ে দোস্তি হাম নেহি তোড়েঙ্গে’! মিশরে মোদিকে অভ্যর্থনায় হিন্দি গান

    সেনার (Manipur) তরফে জানানো হয়েছে, যেহেতু বিপুল সংখ্যক জনতা চড়াও হয়েছিল, এবং তাদের কাছে প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র ছিল, তাই নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই ১২ জন বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। তবে এলাকা ছাড়ার আগে দুষ্কৃতীদের কাছ থেকে যাবতীয় অস্ত্র বাজেয়াপ্ত করে সেনাবাহিনী। শান্তি ও আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য মণিপুরবাসীর কাছে জানানো হয় অনুরোধও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • GE-F414 Engine: সামরিক শক্তিকে মজবুত করতে বিশেষ ফাইটার ইঞ্জিন তৈরি হবে ভারতেই

    GE-F414 Engine: সামরিক শক্তিকে মজবুত করতে বিশেষ ফাইটার ইঞ্জিন তৈরি হবে ভারতেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরের মাঝেই ঐতিহাসিক চুক্তি (MoU) স্বাক্ষর হয় ভারত ও আমেরিকার মধ্যে। এই চুক্তি অনুযায়ী GE-F414 Engine যৌথভাবে তৈরি করবে হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (HAL) এবং জেনারেল ইলেকট্রিক(GE)। এতে ভারত-আমেরিকার মধ্যে সম্পর্ক আরও মজবুত হবে বলে ধারণা বিশ্লেষকদের। বিশ্বের সমস্ত উচ্চ ক্ষমতাধারী সামরিক দেশগুলির সারিতে ভারত বর্তমানে জায়গা করে নিয়েছে। এবার সামরিক শক্তিকে আরও শক্তিশালী করতে এই F414 ফাইটার ইঞ্জিন তৈরি হবে ভারতের মাটিতেই, যা সমগ্র বিশ্ব দেখবে। সঙ্গে এটি আত্মনির্ভর ভারতের আরেকটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ বলেই অনেকে মনে করছেন।

    কী এই F414 ইঞ্জিন?

    GE-F414 Engine বিশ্বের সমস্ত শক্তিশালী ইঞ্জিনগুলির মধ্যে একটি। বিশেষ করে আমেরিকার বায়ু সেনা এই ইঞ্জিন ব্যবহার করে। আমেরিকা বিগত ৩০ বছর ধরে এই GE-F414 Engine ব্যবহার করে আসছে। এটি যুদ্ধবিমানগুলিতে ব্যবহার করা হয়। এই ইঞ্জিনগুলি এতটাই শক্তিশালী যে, যে সমস্ত ফাইটার জেটে এই ইঞ্জিন (GE-F414 Engine) ব্যবহার করা হয়েছে, সেগুলি ৫০ লাখ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে আকাশপথে উড়তে পারে।  বর্তমানে ৪টি দেশে এই ফাইটার জেট ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়।

    F414 ইঞ্জিনের মধ্যে কী কী আছে?

    ১) এই ইঞ্জিনগুলি (GE-F414 Engine) উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন, দীর্ঘস্থায়ী। পরবর্তী প্রজন্মের যুদ্ধ বিমানগুলির খরচ কমাতে এই ইঞ্জিনের উন্নতমানের আধুনিক প্রযুক্তিগুলি সাহায্য করে। 
    ২) আফটারবার্নার মোডে ২২ হাজার পাউন্ড থ্রাস্ট উৎপাদন করতে সক্ষম এই ইঞ্জিন। 
    ৩) আকাশে ৫০ লাখ ঘণ্টা ধরে ফাইটার বিমানকে ওড়াতে সক্ষম এই ইঞ্জিন (GE-F414 Engine)।
    ৪) ইঞ্জিনটিতে একটি তিন-পর্যায়ের ফ্যান এবং একটি সাত-পর্যায়ের উচ্চ-চাপ সংকোচকারী রয়েছে।
    ৫) এটির ডিজাইন সাধারণ। এটির মডিউলার ডিজাইন নির্ভরযোগ্য এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা সহজ।
    ৬)এটি ফুল অথরিটি ডিজিটাল ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল (FADEC) যুক্ত, যা F414 ইঞ্জিনের (GE-F414 Engine) অপারেশনাল দিকগুলিকে উন্নত করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Adipurush Row: হিন্দু ভাবাবেগে আঘাত ‘আদিপুরুষে’র! শাহকে চিঠি অল ইন্ডিয়ান সিনে ওয়ার্কার্স অ্যাসোসিয়েশনের

    Adipurush Row: হিন্দু ভাবাবেগে আঘাত ‘আদিপুরুষে’র! শাহকে চিঠি অল ইন্ডিয়ান সিনে ওয়ার্কার্স অ্যাসোসিয়েশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিতর্ক অব্যাহত ‘আদিপুরুষ’কে (Adipurush Row) নিয়ে। এবার হিন্দু ভাবাবেগে আঘাত করার অভিযোগে সোচ্চার হল অল ইন্ডিয়ান সিনে ওয়ার্কার্স অ্যাসোসিয়েশন। ‘আদিপুরুষে’র বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে চিঠি দেওয়া হল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে (Amit Shah)। চিঠিতে বলা হয়েছে, ছবির পরিচালক ওম রাউত, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকারের বিরুদ্ধে মুম্বই পুলিশে অভিযোগ জানাবে অ্যাসোসিয়েশন। অ্যাসোসিয়েশনের তরফে সভাপতি সুরেশ শ্যামল গুপ্তা চিঠি পাঠিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে। চিঠির প্রতিলিপি পাঠানো হয়েছে মুম্বইয়ের অ্যাডিশনাল কমিশনার বিনায়ক দেশমুখকে।

    টিজারে বিতর্ক

    বিতর্ক শুরু হয়েছিল ছবির টিজার প্রকাশ্যে আসার পরেই। রাবণকে দেখে উঠেছিল সমালোচনার ঝড়। ছবি মুক্তির পর ফের ডাকে সমালোচনার বান। দেখা যায়, রামায়ণের (Adipurush Row) সঙ্গে কোনও মিলই নেই সিনেমার গল্পের। ভগবান হনুমানের সংলাপ নিয়েও হয় আর একপ্রস্ত প্রতিবাদ। এসবের জেরে দিনকে দিন কমতে থাকে সিনেমা হলে সিনে-প্রেমীদের ভিড়। এহেন আবহে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি দিলেন অল ইন্ডিয়ান সিনে ওয়ার্কার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা।

    সনাতন ধর্মের ওপর আঘাত!

    চিঠিতে বলা হয়েছে, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ভগবান শ্রী রাম, সীতা এবং রামভক্ত হনুমানের পুজো করা হয়। কিন্তু ছবিতে তাঁদের চরিত্র ভুলভাবে প্রদর্শিত হয়েছে। মহাকাব্য রামায়ণের অপমান করা হয়েছে। ছোটবেলা থেকে রামায়ণ মহাকাব্যের প্রতি যে বিশ্বাস ও ভক্তি তৈরি করা হয়, তা নষ্ট করা হচ্ছে। শাহকে লেখা চিঠিতে এও বলা হয়েছে, ছবির প্রযোজনা সংস্থা টি-সিরিজ, চিত্রনাট্যকার মনোজ মুন্তাশির ও পরিচালক ওম রাউত রামায়ণের নকল করার চেষ্টা করেছেন।

    ছবির সংলাপ, চরিত্রদের পোশাক ও গল্প বলার ধরনে যে খামতি উঠে এসেছে, তা গ্রহণযোগ্য নয়। হিন্দু হয়ে এই ধরনের কাজ মেনে নেওয়া যায় না। এই ছবি সমগ্র হিন্দু ধর্মের (Adipurush Row) ভাবাবেগের ওপর আঘাত করেছে। আঘাত করেছে ভারতীয় সংস্কৃতির সনাতন ধর্মের ওপরও। হিন্দু দেবদেবীর প্রতি মানুষের যে ভক্তি-শ্রদ্ধা, তা এই ছবির মধ্যে দিয়ে ভুল বার্তা পাঠাচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: আমেরিকার পর এবার মিশর সফরে মোদি, যাবেন আল হাকিম মসজিদে, কেন জানেন?

    মুম্বইয়ের একটি সিনেমা হলের নির্বাহী পরিচালক মনোজ দেশাই বলেন, “এই সিনেমা (Adipurush Row) বানানোর জন্য ওদের জেলে যাওয়া উচিত। ছবিটি হিন্দুদের অনুভূতিতে আঘাত করেছে। যারা ছবিটি তৈরির সঙ্গে জড়িত, বিশেষ করে লেখক মনোজ মুনতাশির, তাদের জেলে পাঠানো উচিত।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Srinagar: শ্রীনগরের ‘ভারত বিরোধী’ লালচকে এবার তৈরি হবে সেনা শহিদ সৌধ! 

    Srinagar: শ্রীনগরের ‘ভারত বিরোধী’ লালচকে এবার তৈরি হবে সেনা শহিদ সৌধ! 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একসময় পাক বিচ্ছিন্নতাবাদী ও জঙ্গিদের শক্ত ঘাঁটি ছিল শ্রীনগরের (Srinagar) লালচক  ।  ১৯৯২ সালে মুরলী মনোহর জোশী লালচকে (Lal Chowk) জাতীয় পতাকা তুললে গিয়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন এবং জঙ্গিদের বাধার মুখে পড়েছিলেন। তারপর কেটে গিয়েছে দীর্ঘ ৩০ বছর। ২০২২ সালে প্রজাতন্ত্র দিবসে সেখানকার ক্লক টাওয়ারে (Lalchok Clock Tower) উড়েছিল জাতীয় পতাকা (National Flag)। এ বার শ্রীনগরের সেই লালচকে জঙ্গি এবং পাক সেনার হামলায় নিহত নিরাপত্তা কর্মীদের স্মরণে ‘শহিদ স্মৃতিসৌধ’ গড়ছে নরেন্দ্র মোদি সরকার। যার পোশাকি নাম ‘বলিদান স্তম্ভ’। শনিবার জম্মু ও কাশ্মীরে রাজধানীর ওই এলাকার উদ্যানে সেই স্মৃতিসৌধের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিন্‌হা।

    ‘বলিদান স্তম্ভের’ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

    শনিবার শাহ ‘শ্রীনগর স্মার্ট সিটি’ প্রকল্পের অধীন ‘বলিদান স্তম্ভের’ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে বলেন, ‘‘যে বীর সেনারা জম্মু ও কাশ্মীরের শান্তির জন্য জীবন দিয়েছেন, তাঁদের প্রতি আমাদের এই শ্রদ্ধার্ঘ্য।’’ অমিত শাহ দাবি করেন, ‘উপত্যকার বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহারের পর জন্মু-কাশ্মীরের রূপ বদলে গিয়েছে। বদল এসেছে স্থানীয়দের মানসিকতায়। যে হাতে রাজ্যের তরুণেরা ইট, পাথর ছুড়ত সেই হাতেই এখন পেন, ল্যাপটপ তুলে নিয়েছে তারা। শুক্রবার শাহ বলেন, অতীতে এই রাজ্যের অধিকার তিনটি পরিবারের হাতে কুক্ষিগত ছিল—গান্ধী পরিবার, মুফতি পরিবার এবং আবদুল্লা পরিবারের মধ্যে। এখন রাজ্যের মানুষ রাজ্য শাসন করছেন।

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে প্রণাম করলেন হলিউড খ্যাত গায়িকা, চাইলেন আশীর্বাদও

    উপত্যকায় (Srinagar) শান্তি ফিরেছে দাবি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বিজেপি ক্ষমতায় আসার আগের তিন-চার দশকে জম্মু-কাশ্মীরে প্রায় ৪০ হাজার মানুষ প্রাণ দিয়েছেন।’ জানা গিয়েছে, আগামী ১ জুলাই থেকে শুরু হচ্ছে অমরনাথ যাত্রা। তার আগে অমরনাথ যাত্রাপথের নিরাপত্তা খতিয়ে দেখা, সরকারি প্রকল্পের শিলান্যাস সহ একাধিক কর্মসূচি নিয়ে  দু-দিনের সফরে জম্মু পৌঁছন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share