Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • GDP: ‘ভারতের জিডিপি ছাড়িয়ে যেতে পারে ৭ শতাংশ’, বলছেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর

    GDP: ‘ভারতের জিডিপি ছাড়িয়ে যেতে পারে ৭ শতাংশ’, বলছেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি অর্থবর্ষে ভারতের (India) জিডিপি (GDP) ছাড়িয়ে যেতে পারে ৭ শতাংশ। অন্তত এমনই দাবি করেছেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। বছরের প্রথম দিকেই চলতি আর্থিক বর্ষের অর্থনৈতিক সমীক্ষায় ইঙ্গিত মিলেছিল ভারতের জিডিপি হতে পারে ৭ শতাংশ। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের বেসলাইন জিডিপি বৃদ্ধি ৬.৫ শতাংশ হতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়েই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর বলেন, সুদের হারে বৃদ্ধি ঠেকানো আমার হাতে নেই।

    জিডিপি (GDP) নিয়ে কী বললেন শক্তিকান্ত?

    তিনি বলেন, দেশে মুদ্রাস্ফীতি অনেকটাই কমেছে। কিন্তু এই সময়টা অনেকটাই চ্যালেঞ্জের। অবহেলার কোনও সুযোগ নেই। তিনি বলেন, দেশের ব্যাঙ্কগুলির ওপর ভরসা রয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের পরিস্থিতির তুলনায় ভারতের ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা স্থিতিশীল এবং শক্তিশালী। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর বলেন, এই আর্থিক স্থিতিশীলতা (GDP) বজায় রাখতে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সবরকমভাবে ব্যাঙ্কগুলিকে সাহায্য করছে। তিনি বলেন, ইস্পাত ও সিমেন্ট খাতে ব্যক্তিগত বিনিয়োগের বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গিয়েছে।

    আরবিআইয়ের সাম্প্রতিক সমীক্ষা

    যা দেশের দুটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্পের জন্য ভাল প্রমাণিত হতে চলেছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর আরও বলেন, কৃষি খাত ভাল করেছে এবং সেবা খাতও ভাল করেছে। তবে সরকারের ক্যাপেক্স এবং পরিকাঠামোর জন্য খরচ আগের চেয়ে বেশ কিছুটা বেড়েছে। শক্তিকান্ত বলেন, আরবিআইয়ের সাম্প্রতিক সমীক্ষা অনুসারে উৎপাদন ক্ষেত্রে সক্ষমতার ব্যবহার প্রায় ৭৫ শতাংশ। কিন্তু একটি সিআইআই সমীক্ষা দেখায় যে এটি আরও বেশি।

    এদিন ২ হাজার টাকার নোট বাজার থেকে তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত (GDP) প্রসঙ্গে শক্তিকান্ত বলেন, ২০১৮ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত ২ হাজার টাকার নোটের চাহিদা ছিল সর্বাধিক। সেই সময় সার্কুলেশন হয়েছিল ৬.৭৩ লক্ষ কোটি টাকা। ২০২৩ সালের ৩১ মার্চ এই চাহিদা কমে দাঁড়ায় ৩.৬২ লক্ষ কোটিতে। তিনি জানান, অন্যান্য নোট বাজারে অনেক বেশি ছেড়ে রাখা হয়েছে। তাই সমস্যা হবে না।

    আরও পড়ুুন: “মোদিজির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে নবান্নে”, বোমা ফাটালেন শুভেন্দু

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: আজ অসমে ৪৫,৭০৩ চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র দেবেন অমিত শাহ

    Amit Shah: আজ অসমে ৪৫,৭০৩ চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র দেবেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসম সরকারের বিভিন্ন বিভাগে ৪৫ হাজার ৭০৩ জন প্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এই প্রথম কোনও সরকারি অনুষ্ঠানে এতজনের হাতে একসঙ্গে নিয়োগ পত্র তুলে দেওয়া হবে। আগামী কাল বৃহস্পতিবার অসম সফরে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁর আগমনকে কেন্দ্র করে গুয়াহাটি-সহ সমগ্র রাজ্যকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেওয়া হয়েছে।

    প্রতিশ্রুতি পূরণ

    সরকারি সূত্রে খবর, ২৫ মে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) গুয়াহাটি আসছেন। সেখানে অসম সরকারের বিভিন্ন বিভাগে নিয়োগের জন্য আনুমানিক ৪৫ হাজারেরও বেশি ছেলেমেয়ের হাতে নতুন নিয়োগ পত্র তুলে দেবেন তিনি। রাজ্যের বিজেপি সরকারের ১ লক্ষ সরকারি চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পূরণ হবে আগামী কাল, দাবি অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মার।

    গুয়াহাটির খানাপাড়ায় ভেটেরিনারি ময়দানে এক অনুষ্ঠানে ওইসব নিয়োগপত্র বিতরণ করা হবে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা ইতিমধ্যে জানিয়েছেন, আগামী কালের কর্মসূচির সময় ৪৫,৭০৩ জন সফল প্রার্থীকে নিয়োগপত্র বিতরণ করা হবে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী একই দিনে ন্যাশনাল ফরেনসিক সায়েন্স ইউনিভার্সিটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন।

    আরও পড়ুুন: “কোভিডের চেয়েও মারাত্মক অতিমারির জন্য প্রস্তুত থাকুন”, সাবধানবাণী হু কর্তার

    প্রসঙ্গত অসমে সরকার গঠন করার আগেই এক লাখ চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বিজেপি। চলতি বছরের ৩১ মার্চের মধ্যেই ওই চাকরি দেওয়ার কথা ছিল। সেই চাকরির কী হল তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন অসমের নির্দল বিধায়ক অখিল গগৈ। গত মার্চে সেই প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে অসমের অর্থমন্ত্রী অজন্তা নেয়োগ বলেন, ১ লাখ ব্যক্তিকে চাকরি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Congress: কর্নাটকের কংগ্রেস সরকারের কাছে ‘হিন্দু বিরোধী’ তিন দাবি অ্যামনেস্টি ইন্ডিয়ার!

    Congress: কর্নাটকের কংগ্রেস সরকারের কাছে ‘হিন্দু বিরোধী’ তিন দাবি অ্যামনেস্টি ইন্ডিয়ার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটক (Karnataka) বিধানসভায় নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা পেয়েছে কংগ্রেস (Congress)। ২২৪ আসন বিশিষ্ট ওই বিধানসভায় কংগ্রেস পেয়েছে ১৩৫টি আসন। তার পরেই মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে হিন্দুত্ব বিরোধী বিভিন্ন সংগঠন। রাজ্যের নয়া সরকারের কাছে তাদের ‘আবদার’ও জানিয়েছে ওই সংগঠনগুলি। এই যেমন, অ্যামনেস্টি ইন্ডিয়া। এই সংগঠনের বিরুদ্ধে দেশের একাধিক তদন্তকারী সংস্থা তদন্ত শুরু করতেই পাততাড়ি গুটিয়েছে। সম্প্রতি তারাই কর্নাটকে কংগ্রেস সরকারের কাছে একাধিক দাবি জানিয়েছে। যার মধ্যে তিনটিই হিন্দু-বিরোধী।

    কংগ্রেসের (Congress) কাছে দাবি

    ওই সংগঠনের দাবিগুলির মধ্যে রয়েছে, গোহত্যার অনুমতি দিতে হবে। দিতে হবে ধর্মান্তকরণের অধিকারও। স্কুলে হিজাব পরায় যে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, তা প্রত্যাহার করতে হবে এবং যেসব হিন্দু মুসলমানদের দোকান বয়কট করেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। ট্যুইট-বার্তায় অ্যামনেস্টি ইন্ডিয়া কর্নাটক কংগ্রেসকে বলেছে, মানবাধিকার রক্ষায় এই তিনটি কাজকে প্রায়োরিটি দিতে হবে।

    হিজাব পরে স্কুলে যাওয়ার দাবি

    ওই সংগঠনের প্রথম (Congress) দাবি, স্কুলে হিজাব পরার ওপর যে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে তা প্রত্যাহার করতে হবে। এই নিষেধাজ্ঞার জেরে মুসলমান মেয়েদের কাছে দুটি অপশন খোলা থাকছে। হয় তাকে ধর্মের স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত হতে হবে, নয়তো শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত হতে হবে। এতে তারা ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছে।

    প্রসঙ্গত, কর্নাটকের স্কুলগুলিতে সে সরকারি হোক কিংবা বেসরকারি নির্দিষ্ট পোশাক বিধি রয়েছে। ছাত্রছাত্রীরা যখন স্কুলে আসে, পোশাক বিধি মেনে পোশাক পরেই তাদের স্কুলে আসতে হয়। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে হাঠাৎই একদিন কয়েকজন মুসলমান ছাত্রী হিজাব পরে ক্লাসরুমে আসতে শুরু করে। বাধা দিলে, সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে শামিল হয় তারা। ফলশ্রুতি হিসেবে, রাজ্যের সমস্ত প্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় কোনও পোশাক পরে আসার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। বিষয়টি গড়ায় আদালত পর্যন্ত।

    ওই সংগঠনের দ্বিতীয় (Congress) দাবি হল, গোহত্যার অনুমতি দিতে হবে। দিতে হবে ধর্মান্তকরণের অনুমতিও। কর্নাটকে আইন করে দুটিই নিষিদ্ধ করা হয়। তাদের দাবি, তা না হলে সংখ্যালঘুদের ওপর ওই দুই আইনের অপব্যবহার হবে। ওই সংগঠনের তৃতীয় দাবিটি হল, যেসব হিন্দু মুসলমান দোকানদারদের বয়কট করছেন, তাঁদের শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

    আরও পড়ুুন: “মোদিজির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে নবান্নে”, বোমা ফাটালেন শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • New Parliament Building: সোনার রাজদণ্ড ‘সেঙ্গল’ বসানো হবে নয়া সংসদ ভবনে, জানেন এর ইতিহাস?

    New Parliament Building: সোনার রাজদণ্ড ‘সেঙ্গল’ বসানো হবে নয়া সংসদ ভবনে, জানেন এর ইতিহাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী রবিবার নয়া সংসদ ভবনের (New Parliament Building) উদ্বোধন করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ ওই দিন ঐতিহাসিক সোনার রাজদণ্ড ‘সেঙ্গল’ (Sengol) স্পিকারের আসনের পাশে প্রতিস্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ বুধবার নয়াদিল্লিতে একটি সাংবাদিক বৈঠকে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ একথা জানান।

    চোল রাজাদের সঙ্গে যোগ

    কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদির সরকার ৯ বছর সম্পন্ন করল। সেই উপলক্ষেই সাংবাদিক বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) সোনার রাজদণ্ডের (Sengol) কথা জানান। তিনি বলেন, এই রাজদণ্ডের নাম ‘সেঙ্গল’৷ তামিল শব্দ ‘সেম্মাই’ থেকে এর উৎপত্তি৷ যার অর্থ ‘ন্যায়পরায়ণতা’৷ চোল রাজত্বের সময় থেকেই এই ‘সেঙ্গল’-এর ঐতিহ্য এ দেশে চলে আসছে৷ বিশেষত, দক্ষিণ ভারতে এর গুরুত্ব অপরিসীম৷ প্রধান পুরোহিত রাজার হাতে রাজদণ্ড তুলে দেন৷ তখন থেকেই রাজক্ষমতা পান রাজা।

    ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক

    ১৯৪৭ সালের ১৪ অগাস্ট রাত পৌনে ১২টা নাগাদ স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর হাতে এই রাজদণ্ড হস্তান্তরিত করেছিলেন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের শেষ ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেন। শোনা যায়, লর্ড মাউন্টব্যাটেন নাকি জওহরলাল নেহরুকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক হিসাবে কী ব্যবহার করা যায়৷ মাউন্টব্যাটেনের কাছে এই প্রস্তাব পাওয়ার পরে বিষয়টি নিয়ে তৎকালীন গভর্নর জেনারেল সি রাজাগোপালাচারীর সঙ্গে কথা বলেন নেহরু৷ রাজাগোপালাচারীই তখন নেহরুকে ‘রাজদণ্ডের’ কথা বলেন৷ রাজাগোপালাচারীর উদ্যোগেই তৈরি হয় ৫ ফুটের সোনা-রুপো নির্মিত ওই রাজদণ্ড৷ যার মাথার উপরে ছিল নন্দী। এতদিন সেই রাজদণ্ড ছিল এলাহাবাদের এক মিউজিয়ামে৷ রবিবার তা স্থাপিত হবে নতুন সংসদ ভবনে৷

    পুরনো ভারতের সঙ্গে নতুন ভারতের যোগ

    এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, ‘সেঙ্গল’ একটা ভাবনার প্রতীক। পুরনো ভারতের সঙ্গে নতুন ভারতকে জোড়ার একটা বড় প্রক্রিয়া এটা। অধিনামের অধ্যক্ষদের সঙ্গে আলোচনা করে এই ‘সেঙ্গল’ বানানো হয়েছে। সংসদ ভবনের উদ্বোধনের দিন আধিনামের ২০ জন অধ্যক্ষ উপস্থিত থাকবেন। তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর হাতে এই রাজদণ্ড তুলে দেবেন। তাঁরা আশীর্বাদও দেবেন। শাহর কথায়, “আমাদের সরকার মনে করে, এই পবিত্র ‘সেঙ্গল’ কে সংগ্রহশালায় রাখা অনুচিত। এটি স্থাপনের জন্য সংসদ ভবনের (New Parliament Building) থেকে উপযুক্ত স্থান আর কিছুই হতে পারে না। তাই যেদিন দেশের উদ্দেশে সংসদ ভবন উৎসর্গ করা হবে সেদিনই প্রধানন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তামিলনাড়ু থেকে আসা এই রাজদণ্ড স্বীকার এবং স্থাপন করবেন। এই সেঙ্গলের স্থাপনা ১৯৪৭ সালকে আরও একবার মনে করাবে।”

    আরও পড়ুন: মন্দিরে হামলা বরদাস্ত করা হবে না, অস্ট্রেলিয়ায় সাফ জানালেন মোদি

    প্রসঙ্গত, আমন্ত্রণ পাঠানো হলেও সংসদ ভবনের (New Parliament Building) উদ্বোধনের দিন থাকছে না কোনও বিরোধী দল। কংগ্রেস সহ ১৯টি বিরোধী দল যৌথভাবে নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধনকে বয়কট করেছে। শাহ বলেন, “এই সংসদ ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সকলের উপস্থিত থাকা উচিত। ভারত সরকার সবাইকেই আমন্ত্রণ জানিয়েছে। এবার সবাই নিজের ভাবনা অনুযায়ী কাজ করবেন।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sourav Ganguly: বিজেপি শাসিত ত্রিপুরায় ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হচ্ছেন সৌরভ! কী বললেন মহারাজ?

    Sourav Ganguly: বিজেপি শাসিত ত্রিপুরায় ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হচ্ছেন সৌরভ! কী বললেন মহারাজ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরার পর্যটন দফতরের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হচ্ছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav Ganguly)। সূত্রের খবর, দিন কয়েক আগেই এই প্রস্তাব মহারাজের কাছে আসে। মঙ্গলবার আলোচনার পর রাজি হয়েছেন মহারাজ। কাজ শুরু হবে জুন মাস থেকেই। এদিন ত্রিপুরার পর্যটনকে বাড়ানোর লক্ষ্যে রাজ্যের পর্যটন মন্ত্রী, সুশান্ত চৌধুরীর সঙ্গে দেখাও করেন সৌরভ। কথা হয়েছে মানিক সাহার সঙ্গেও। এবিষয়ে মহারাজ জানিয়েছেন, কয়েক মাস আগে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। সেই প্রস্তাবেই তিনি রাজি হয়েছেন। পর্যটন দফতরের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসেবেই কাজ করবেন।

    মঙ্গলবারই কলকাতায় পা রাখেন ত্রিপুরার পর্যটন মন্ত্রী

    প্রাক্তন ভারত অধিনায়ককে (Sourav Ganguly) পর্যটন ক্ষেত্রের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর করতে মঙ্গলবার কলকাতায় আসেন ত্রিপুরার পর্যটনমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী। বেহালার বাড়িতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে আলোচনাও সারেন পর্যটনমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, এদিনের বৈঠকে সুশান্তবাবুর পাশাপাশি হাজির ছিলেন ত্রিপুরা পর্যটন দফতরের সচিব উত্তমকুমার চাকমা এবং ওই দফতরের শীর্ষ আধিকারিক তপনকুমার দাস। মহারাজের বাড়িতে ত্রিপুরার মন্ত্রী এবং আমলারা তাঁর হাতে ত্রিপুরা সুন্দরী মন্দিরের একটি ছোট্ট মডেল তুলে দেন।

    কথা মানিক সাহার সঙ্গেও…

    মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা পরে ফোনে কথা বলেন মহারাজের (Sourav Ganguly) সঙ্গে। পরে ট্যুইট করে বিজেপি শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, ‘‘খুব গর্বের সঙ্গে জানাতে চাই যে ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় ত্রিপুরা পর্যটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হওয়ার প্রস্তাব গ্রহণ করেছেন। আজকে তাঁর সঙ্গে ফোনে আমার কথা হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় আমাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় রাজ্যের পর্যটন ক্ষেত্রে উন্নতি হবে।’’

     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • UPSC 2022: ইউপিএসসি পরীক্ষায় স্ত্রী-শক্তির জয়! প্রথম চার স্থানই মেয়েদের দখলে  

    UPSC 2022: ইউপিএসসি পরীক্ষায় স্ত্রী-শক্তির জয়! প্রথম চার স্থানই মেয়েদের দখলে  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের নজির গড়ল স্ত্রী-শক্তি। ২০২২ সালের ইউপিএসসি (UPSC 2022) পরীক্ষায় প্রথম চারটি স্থানই দখল করে নিলেন চার তরুণী। ২০২১ সালে প্রথম তিনটি স্থান ছিল মেয়েদের দখলে। এবার বাড়ল আরও একটি। মঙ্গলবারই প্রকাশিত হয় ২০২২ সালের ইউপিএসসি পরীক্ষার ফল। প্রথম হয়েছেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির ছাত্রী ঈশিতা কিশোর (Ishita Kishore)। দ্বিতীয় হয়েছেন গরিমা লোহিয়া। তিনিও দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী। তৃতীয় স্থান দখল করেছেন উমা হারাথি এন। তিনি হায়দরাবাদের আইআইটির ছাত্রী। আর চতুর্থ হয়েছেন স্মৃতি মিশ্র। তিনিও দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ছিলেন। ২০২১ সালে ওই পরীক্ষায় প্রথম হয়েছিলেন শ্রুতি শর্মা। দ্বিতীয় হয়েছিলেন অঙ্কিতা আগরওয়াল। আর তৃতীয় স্থান দখল করেছিলেন গামিনী সিঙ্গলা।

    ইউপিএসসি (UPSC 2022) পরীক্ষায় এগিয়ে ছেলেরা

    অবশ্য সার্বিক ফলে (UPSC 2022) এবারও এগিয়ে রয়েছেন ছেলেরাই। ইউপিএসসি জানিয়েছে, চলতি বছর উত্তীর্ণ হয়েছেন ৯৩৩ জন পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে ৬১৩ জন ছেলে, মেয়ে ৩২০ জন। তবে মেধা তালিকায় মেয়েদেরই দাপট। প্রথম ২৫ জনের মধ্যে ১৪ জন মেয়ে, ছেলে ১১ জন। এবার যাঁরা উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৩৪৫ জন জেনারেল ক্যাটেগরির, ৯৯ জন আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া শ্রেণির, ২৬৩ জন ওবিসি, ১৫৪ জন এসসি, ৭২জন এসটি। সংরক্ষিত তালিকায় রয়েছেন ১৭৮। প্রসঙ্গত, চলতি বছর ইউপিএসসি পরীক্ষার মাধ্যমে ১ হাজার ২২টি শূন্যপদ পূরণ করার লক্ষ্য ছিল কেন্দ্রের। যদিও পাশ করেছেন ৯৩৩ জন।

    পরীক্ষা পদ্ধতি

    প্রতি বছর তিনটি ধাপে নেওয়া হয় ইউপিএসসি পরীক্ষা-প্রিলিমিনারি, মেইন এবং ইন্টারভিউ। এই পরীক্ষার মাধ্যমেই আইএএস, আইএফএস এবং আইপিএসের আধিকারিক নিয়োগ করা হয়। ২০২২ সালে ইউপিএসসি (UPSC 2022) প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয়েছিল ৫ জুন। আবেদন করেছিলেন ১১ লক্ষ ৩৫ হাজার ৬৯৭ জন। পরীক্ষায় বসেছিলেন ৫ লক্ষ ৭৩ হাজার ৭৩৫ জন। মেইন পরীক্ষা হয়েছে সেপ্টেম্বরে। পরীক্ষা দিয়েছিলেন ১৩ হাজার ৯০ জন। মেইন পাশ করে ইন্টারভিউয়ে ডাক পেয়েছিলেন ২ হাজার ৫২৯ জন।

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ‘দ্য বস’ আখ্যা দিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    এবার যে মেধাতালিকা প্রকাশিত হয়েছে, তাতে প্রথম ২৫ জনের মধ্যে যেমন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষার্থী রয়েছেন, তেমনি রয়েছেন হিউম্যানিটি, সায়েন্স, মেডিক্যাল সায়েন্স এবং কমার্সের শিক্ষার্থীরাও। এঁদের মধ্যে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়, আইআইটি, এনআইটি, গুজরাট ন্যাশনাল ল ইউনির্ভাসিটির পাশাপাশি রয়েছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি বিতর্কে কেজরিকে তলব গুজরাট আদালতের

    Arvind Kejriwal: প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি বিতর্কে কেজরিকে তলব গুজরাট আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের বিজেপি (BJP) সরকারের বিকল্প গড়তে তৃণমূল (TMC) সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। তিনি যখন বিজেপির বিকল্প খুঁজতে বেরিয়েছেন, তখন তাঁকে এবং আম আদমি পার্টির রাজ্যসভার সদস্য সঞ্জয় সিংহকে তলব করল গুজরাটের আমেদাবাদের আদালত। ৭ জুন সশরীরে তাঁদের হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

    মামলা করেছিলেন কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা কী তা জানতে চেয়ে তথ্য জানার অধিকার আইনে মামলা করেছিলেন আপ সুপ্রিমো কেজরিওয়াল। পরে গুজরাট হাইকোর্টের বিচারপতি বীরেন বৈষ্ণবের বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে কোনও প্রমাণ দেখাতে হবে না। মামলা করায় কেজরির ২৫ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়।

    নিজের মতো করে যুক্তি দিয়েছেন কেজরি

    এর পরেই সুর চড়ান কেজরি (Arvind Kejriwal)। তিনি বলেন, “গুজরাট হাইকোর্টের রায়ে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে সংশয় আরও বেড়ে গেল। প্রধানমন্ত্রী কতদূর পড়াশোনা করেছেন, তা জানতেই পারছেন না মানুষ। কয়েক বছর আগে অমিত শাহ সাংবাদিক বৈঠক করে ডিগ্রি দেখিয়েছিলেন। ডিগ্রি যদি যথার্থ হয়, তাহলে দেখাতে সমস্যা কোথায়?” আপ সুপ্রিমো বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি না দেখানোর পিছনে দুটি কারণ থাকতে পারে। হতে পারে তিনি অহংকারী। ভাবতে পারেন, আমি কেন ডিগ্রি দেখাব! আমার ডিগ্রি দেখতে চাওয়ার এরা কে? এদের কী যোগ্যতা? আর দ্বিতীয়ত, হতে পারে যে ভুয়ো বা নকল বলেই ডিগ্রি দেখানো হচ্ছে না।” তিনি বলেন, “মানুষের মনে নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। এত লুকোছাপা কেন, সেটাই বুঝতে পারছেন না সাধারণ মানুষ।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ‘দ্য বস’ আখ্যা দিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    প্রধানমন্ত্রীর দফতর অবশ্য জানিয়ে দিয়েছে, মোদি বিএ পাশ করেছেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। এমএ পাশ করেছেন গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তার পরেও প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেটের কপি চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হওয়ায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর (Arvind Kejriwal) বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতে দায়ের হয় মামলা। তার প্রেক্ষিতে আদালত জরিমানাও করে। সেই জরিমানাও দেননি আপ সুপ্রিমো। তার পরেই মঙ্গলবার আমেদাবাদের আদালত কেজরিকে ৭ জুন আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেয়। ওই দিনই সশরীরে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কেজরিরই দলের নেতা সঞ্জয় সিংহকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Maoist Leader: এনআইএর জালে শীর্ষ মাওবাদী নেতা দীনেশ, শিখ সেজে ব্যবসা করছিলেন নেপালে!

    Maoist Leader: এনআইএর জালে শীর্ষ মাওবাদী নেতা দীনেশ, শিখ সেজে ব্যবসা করছিলেন নেপালে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেপাল (Nepal) থেকে গ্রেফতার মোস্ট ওয়ান্টেড মাওবাদী নেতা (Maoist Leader) দীনেশ গোপ (Dinesh Gope) ওরফে কুলদীপ যাদব ওরফে বাদকু। ভারতের প্রতিবেশী এই দেশে শিখের ছদ্মবেশ ধারণ করে একটি ধাবা চালাচ্ছিলেন তিনি। রবিবার ঝাড়খণ্ডের খুন্তি জেলার বাসিন্দা দীনেশকে গ্রেফতার করে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, সংক্ষেপে এনআইএ।

    ছদ্মবেশে নেপালে ছিলেন দীনেশ (Maoist Leader)

    গত বছর ৩ ফেব্রুয়ারি ঝাড়খণ্ডের পশ্চিম সিংভূমে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষ হয় মাওবাদীদের। ওই সংঘর্ষে মাওবাদীদের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন দীনেশ। তার পরেই গা-ঢাকা দেয় সে। যদিও দু দশক ধরে পালিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন দীনেশ (Maoist Leader)। ছদ্মবেশে নেপালে গিয়ে বিরাটনগরে খুলেছিলেন একটি ধাবা। পুলিশের নাগাল এড়াতে মাথায় পাগড়ি পরে শিখ সেজে পরিচয় গোপন করে দিব্যি চালাচ্ছিলেন ব্যবসা। ব্যবসা চালানোর পাশাপাশি বিরাটনগর থেকেই বিহার, ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ডে এরিয়া কমান্ডারদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন এই শীর্ষ মাওবাদী নেতা। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, প্রতিবার ফোনে কথা বলার পর সেই সিম ও মোবাইল নষ্ট করে ফেলতেন দীনেশ। হঠাৎই একদিন ব্যক্তিগত নম্বর থেকে ফোন করেন এই ছদ্মবেশী। পুলিশ ফোনের অবস্থান লোকেট করে। বিরাটনগরে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

    দীনেশের (Maoist Leader) বিরুদ্ধে মামলার পাহাড়

    সূত্রের খবর, শীর্ষ এই মাওবাদী নেতার (Maoist Leader) বিরুদ্ধে ১০২টি ফৌজদারি মামলা রয়েছে। ঝাড়খণ্ড, বিহার ও ওড়িশায় খুন, অপহরণ, হুমকি, তোলাবাজি এবং পিএলএফআইয়ের হয়ে তহবিল সংগ্রহ করা সহ ১০২টি মামলা দায়ের হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। দীনেশকে ধরিয়ে দিতে পারলে ৩০ লক্ষ টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করা হয়েছিল। এর মধ্যে এনআইএ ঘোষণা করেছিল ৫ লক্ষ টাকা। আর ২৫ লক্ষ টাকা ঘোষণা করেছিল ঝাড়খণ্ড সরকার। বিরাটনগরে আটক করার পর তাঁকে নিয়ে আসা হয় দিল্লিতে। তার পরেই করা হয় গ্রেফতার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে’’, মমতা-কেজরির বৈঠককে কটাক্ষ দিলীপের

    ২০০৭ সালে গঠিত হয় পিএলএফআই। তার পর থেকে মাওবাদী এই সংগঠনের বিরুদ্ধে ওঠে খুন, জখম সহ নানা অভিযোগ। কয়লা ব্যবসায়ী, রেলের ঠিকাদার এবং শিল্পোদ্যোগীদের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করার অভিযোগও রয়েছে দীনেশের (Maoist Leader) সংগঠনের একাংশের বিরুদ্ধে। বেকার যুবক-যুবতীদের বাইক, মোবাইলের প্রলোভন দেখিয়ে অস্ত্র শিক্ষা দিত দীনের ওই সংগঠন। পরে তাদেরই কাজে লাগানো হত জঙ্গি কার্যকলাপে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • The Kerala Story: ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ দেখতে গিয়ে সঙ্গীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ হিন্দু যুবতীর

    The Kerala Story: ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ দেখতে গিয়ে সঙ্গীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ হিন্দু যুবতীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লিভ-ইন পার্টনারের (Live-in-Partner) সঙ্গে সিনেমা হলে গিয়েছিলেন ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ (The Kerala Story) দেখবেন বলে। বছর তেইশের ওই যুবতী তখনও জানেন না ঠিক কী ঘটতে চলেছে এর পরে। সিনেমা শেষে হল থেকে বেরিয়ে ওই হিন্দু তরুণীর অভিযোগ, তাঁকে ধর্ষণ করেছেন তাঁর সঙ্গী। জোর করে ধর্মান্তকরণের চেষ্টাও করা হয়েছে। থানায় অভিযোগ দায়ের করতেই গ্রেফতার করা হয় ওই যুবককে। মহম্মদ ফৈজান নামের ওই যুবকের বিরুদ্ধে লভ জিহাদের মামলা রুজু করা হয়েছে। মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরের ওই ঘটনায় ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য।

    ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র (The Kerala Story) গল্প

    কীভাবে বিয়ের নামে হিন্দু মহিলাদের ধর্মান্তকরণ করা হয়, কীভাবে না জেনেই এক শ্রেণির মুসলিম যুবকের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে ধর্ম-পরিবার-পরিজনদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন তরুণীরা, সে সবই তুলে ধরা হয়েছে ‘দ্য কেরালা স্টোরি’তে (The Kerala Story)। পশ্চিমবঙ্গ সহ দেশের কয়েকটি রাজ্যে সিনেমাটি প্রদর্শনে নিষেধাজ্ঞা জারি  হয়। পরে সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপে জট খোলে। যদিও তার পরেও মুক্তি পাওয়ার পর প্রথম তিনদিন ছাড়া এখনও পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের কোথাও আর দেখানো হয়নি ছবিটি। ইন্দোরে লিভ-ইন পার্টনারের সঙ্গে সেই ‘বিতর্কিত’ ছবি দেখতে গিয়েই বাঁধল বিপত্তি।

    বাস্তবেও ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র ছবি?

    ওই যুবতীর অভিযোগ, নিজের আসল নাম লুকিয়ে ফৈজান তাঁর সঙ্গে মেলামেশা করেন। একটি কোচিং সেন্টারে পড়তে গিয়েই সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তাঁরা। ওই সময় নামের পাশাপাশি ফৈজান তাঁর ধর্মও গোপন করেছিলেন। তাঁদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্কও হয় একাধিকবার। বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে চারবছর ধরে ওই যুবতীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন ফৈজান। পরে বিভিন্ন সময় ফৈজান ওই তরুণীকে ধর্ম পরিবর্তন করার জন্য চাপ দেন বলে অভিযোগ। দিন দুই আগে ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ (The Kerala Story) দেখতে গিয়েই প্রকাশ্যে আসে ফৈজানের আসল পরিচয়। তার পরেই পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন ইন্দোরের ওই যুবতী।

    আরও পড়ুুন: ভূস্বর্গে জাঁকজমক করে চলছে জি২০ পর্যটন বৈঠক, তাতেই ঘাবড়ে গিয়েছে পাকিস্তান!

    মধ্যপ্রদেশের এক পুলিশ আধিকারিক জানান, সম্প্রতি ওই যুবতী ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ (The Kerala Story) দেখতে গিয়েছিলেন। সিনেমা দেখার শেষে লিভ-ইন পার্টনারের সঙ্গে তর্কাতর্কি হয় তাঁর। ওই যুবতীকে হেনস্থা করে চম্পট দেয় ওই যুবক। পরে থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। যুবতীর অভিযোগ খতিয়ে দেখতে শুরু হয়েছে তদন্ত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: ভূস্বর্গে জাঁকজমক করে চলছে জি২০ পর্যটন বৈঠক, তাতেই ঘাবড়ে গিয়েছে পাকিস্তান!

    G20 Summit: ভূস্বর্গে জাঁকজমক করে চলছে জি২০ পর্যটন বৈঠক, তাতেই ঘাবড়ে গিয়েছে পাকিস্তান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূস্বর্গে জাঁকজমক সহকারে চলছে বিশেষ জি২০ বৈঠক (G20 Summit)। কঠোর নিরাপত্তার বেষ্টনীতে জম্মু কাশ্মীরের শ্রীনগরে তিনদিনের এই বৈঠকের আয়োজন করছে ভারত। আর তা দেখেই ঘাবড়ে গিয়েছে পাকিস্তান। উপত্যকায় ভারতের এত সফলভাবে আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করা একেবারেই হজম হচ্ছে না ইসলামাবাদের।

    বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছে পাকিস্তান!

    একদিকে, নিয়ন্ত্রণরেখার এপারে জম্মু কাশ্মীরে যখন জি২০ বৈঠক (G20 Summit) চলছে, তখন এলওসি-র ওপারে পাক-অধিকৃত কাশ্মীরের মুজফ্ফরাবাদ থেকে এই বৈঠকের বিরোধিতা করেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি। দাবি করেন, কাশ্মীরে এই সম্মেলনের আয়োজন করে আন্তর্জাতিক আইন না কি লঙ্ঘন করেছে ভারত। যদিও, পাক বিদেশমন্ত্রীর এই মন্তব্যকে গুরুত্ব দিতে নারাজ নয়াদিল্লি। নির্ধারিত সূচি ও পরিকল্পনা অনুযায়ী শ্রীনগরের শের-ই-কাশ্মীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে চলছে জি২০ পর্যটন ওয়ার্কিং গ্রুপের তিনদিন ব্যাপী বৈঠক। তবে, বিলাওয়ালের এই মন্তব্যে স্পষ্ট যে, পাকিস্তান দিক-বিভ্রান্ত। তারা ভালোই বুঝতে পারছে যে, মোদি সরকারের আমলে কাশ্মীর ইস্যুকে হাতিয়ার করে স্থানীয়দের উস্কে দিয়ে কোনও লাভ হচ্ছে না। 

    বিলাওয়ালকে তাদের এক্তিয়ারের সীমা মনে করান জয়শঙ্কর

    এই প্রথম নয়। এর আগেও, কাশ্মীরে জি২০ বৈঠক (G20 Summit) আয়োজন নিয়ে ভারতকে আক্রমণ করেছিলেন বিলাওয়াল। সম্প্রতি, এসসিও বৈঠকে যোগ দিয়ে ভারতের গোয়ায় এসেছিলেন পাক বিদেশমন্ত্রী। সেখানেও তিনি দাবি করেছিলেন, কাশ্মীরে এই বৈঠকের আয়োজন করে ভারত ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছে। তাঁকে মুখের মতো জবাব দিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। ভারতের বিদেশমন্ত্রী প্রত্যুত্তরে জানিয়েছিলেন, এ সব কথা বলে নিজেকে ‘জঙ্গিদের মুখপাত্র’ হিসেবেই প্রমাণ করলেন পাক বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেছিলেন, জি২০ নিয়ে পাকিস্তানের কোনও কথা বলা সাজে না। কারণ, ওরা এই গোষ্ঠীর সদস্য নয়। ওদের কাশ্মীর ও শ্রীনগর নিয়ে কথা বলার অধিকার নেই। কারণ তা ভারতের অংশ।

    আরও পড়ুন: দূর্গে পরিণত ভূস্বর্গ! আজ শ্রীনগরে শুরু বিশেষ জি২০ বৈঠক

    শিকারা-ভ্রমণ অতিথিদের

    এদিকে, সোমবার থেকে শুরু হওয়া বৈঠকের (G20 Summit) আজ দ্বিতীয় দিন। দিনভর বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে ব্যস্ত থাকবেন আগত প্রতিনিধি দল ও অতিথিরা। তার মধ্যেই, উপত্যকার পর্যটনকে চেটেপুটে নেওয়ার কোনও সুযোগ হাতছাড়া করতে নারাজ বিদেশি প্রতিনিধিদল। এবারের এই সম্মেলনে ৬০ জনের বেশি প্রতিনিধি উপস্থিত হয়েছেন। তাঁদেরই কয়েকজনকে এদিন দেখা যায় শ্রীনগরের বিখ্যাত ডাল লেকে শিকারা ভ্রমণ উপভোগ করতে। জানা গিয়েছে, ‘সিটি অফ গার্ডেন্স’-এও যাওয়ার কথা অতিথিদের। 

    জি২০-তেও বাজল ‘নাটু নাটু’

    এর আগে, গতকাল বৈঠকের প্রথম দিন বিভিন্ন প্রতিনিধি দেশ থেকে আগত অতিথিদের স্থানীয় উষ্ণ অভ্যর্থনা দেওয়া হয়। এর পর সম্মেলনে আর্থিক বৃদ্ধি এবং সংস্কৃতি রক্ষায় চলচ্চিত্র পর্যটনের ভূমিকা সংক্রান্ত একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। তাতে যোগ দেন ‘আরআরআর’-খ্যাত দক্ষিণের তারকা অভিনেতা রাম চরণ। সেখানে বক্তব্য রাখেন তিনি। কাশ্মীর নিয়ে নিজের স্মৃতি রোমন্থন করেন। ওই অনুষ্ঠানেই বাজানো হয় ‘নাটু নাটু’। আরআরআর তারকার সঙ্গে নাটু নাটুর তালে নাচলেন বিদেশি অতিথিরাও।

    কঠোর নিরাপত্তার বন্দোবস্ত

    কাশ্মীর উপত্যকায় আয়োজিত এই সম্মেলনের (G20 Summit) ওপর গোটা বিশ্বের নজর রয়েছে। এবারের সম্মেলনের সভাপতিত্ব করছে ভারত। ফলে, এই পর্যটন সম্মেলনকে সফল করতে সচেষ্ট মোদি সরকার। কেন্দ্রীয় পর্যটন সচিব জানিয়েছেন, এই ইভেন্ট জম্মু-কাশ্মীর উপত্যকায় পর্যটনের সম্ভাবনাকে আরও বাড়িয়ে দেবে। যে কারণে, এই বৈঠকের জন্য ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করেছে কেন্দ্র। নৌসেনার মেরিন কমান্ডো থেকে শুরু করে এনএসজি, সেনা, আধাসেনা ও সশস্ত্র পুলিশ মিলে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে।

LinkedIn
Share