Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • RSS: ‘আরএসএস ডানপন্থীও নয়, বামপন্থীও নয়, জাতীয়তাবাদী’, সাফ জানালেন দত্তাত্রেয়

    RSS: ‘আরএসএস ডানপন্থীও নয়, বামপন্থীও নয়, জাতীয়তাবাদী’, সাফ জানালেন দত্তাত্রেয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (RSS) কর্মীরা জাতীয়তাবাদী। তাঁরা ডানপন্থী নন, বামপন্থীও নন। বুধবার একথা সাফ জানিয়ে দিলেন আরএসএসের সাধারণ সম্পাদক দত্তাত্রেয় হোসাবল (Dattatreya hosable)। এদিন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ: কাল, আজ ও কাল শীর্ষক দীনদয়াল স্মৃতি বক্তৃতায় যোগ দেন দত্রাত্রেয়। এই আলোচনা সভায় ভাষণও দেন তিনি। সংঘের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা ডানপন্থীও নই, বামপন্থীও নয়। আমরা জাতীয়তাবাদী।

    দত্তাত্রেয় বলেন…

    দত্তাত্রেয় বলেন, সংঘ কেবল জাতির স্বার্থে কাজ করে চলেছে। এদিন তিনিও বলেন, ভারতে যাঁরা বসবাস করছেন, তাঁরা সবাই হিন্দু। কারণ তাঁদের পূর্ব পুরুষরা হিন্দু ছিলেন। তাঁদের প্রার্থনা পদ্ধতি আলাদা হতে পারে, যদিও তাঁদের প্রত্যেকের ডিএনএ এক। সংঘের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সংঘ কেবল একটি শাখা তৈরি করবে। কিন্তু সমস্ত কাজ করবেন সংঘের স্বেচ্ছাসেবকরা। তিনি বলেন, আমাদের সকলের প্রচেষ্টায় ভারত বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে। এভাবে ভারত হয়ে উঠবে বিশ্বগুরু। দত্তাত্রেয় বলেন, সংঘ ভারতের সমস্ত ধর্ম ও সম্প্রদায়কে এক বলে মনে করে।

    দত্তাত্রেয় বলেন, সম্প্রদায়গত ভেদ সরিয়ে রেখে মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে পারে। এই ইউনিয়ন রিজিড নয়, বরং ফ্লেক্সিবল। তিনি বলেন, সংঘকে (RSS) বুঝতে হলে হৃদয়ের কোনও প্রয়োজন নেই। কেবল মন একা কাজ করতে পারে না। দত্তাত্রেয় বলেন, সংঘের কাজই হল উন্নত হৃদয় এবং মন তৈরি করা। জানুন, জীবন কী?  জীবনের লক্ষ্যই বা কী? আরএসএসের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সংবিধান ভাল। কিন্তু সেই সংবিধান যাঁরা পরিচালনা করেন, তাঁরা যদি বাজে হন, তাহলে সংবিধানও কিছু করতে পারবে না।

    আরও পড়ুুন: সাগরদিঘি বিধানসভার উপনির্বাচনে ত্রিমুখী লড়াই! বিজেপির প্রার্থী দিলীপ সাহা

    এদিনের অনুষ্ঠানে দত্তাত্রেয় বলেন, এটা আমাদের মনে রাখা উচিত যে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম এই কলঙ্ক বয়ে বেড়াবে না। তাই পরিবেশ, জল, স্থল এবং জঙ্গল রক্ষা করা গেলে আমরা সুরক্ষিত থাকব। তিনি বলেন, আমাদের সমাজকে সক্রিয় রাখতে হবে। ভারতের অস্তিত্ব ও পরিচয় টিকিয়ে রাখতে এটা আমাদের করতে হবে। দত্তাত্রেয় বলেন, দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আরএসএসের (RSS) ভূমিকা ছিল। তামিলনাড়ুতে যে ধর্মান্তকরণ হয়েছিল, তার বিরুদ্ধে হিন্দু জাগরণের জন্য একটা শঙ্খের প্রয়োজন ছিল। তিনি বলেন, আজ জাতীয় জীবনের কেন্দ্রে রয়েছে সংঘ। এই সংঘ সমাজ এবং ব্যক্তি মানুষ গঠন করতে কাজ করে যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Supreme Court: প্রাইভেসি পলিসি মানতে বাধ্য নয় ভারতের ব্যবহারকারীরা! হোয়াটসঅ্যাপকে ‘সুপ্রিম’-নির্দেশ

    Supreme Court: প্রাইভেসি পলিসি মানতে বাধ্য নয় ভারতের ব্যবহারকারীরা! হোয়াটসঅ্যাপকে ‘সুপ্রিম’-নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২১ সালে জারি করা হোয়াটসঅ্যাপের প্রাইভেসি পলিসি (Privacy policy) মানতে বাধ্য নয় ভারতের ব্যবহারকারীরা (Indian Users)। এই নিয়ে হোয়াটসঅ্যাপকে (WhatsAPP) প্রচার চালানোর নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)।

    কী বলল আদালত

    ভারতের (India) সর্বোচ্চ আদালত তবে একথাও জানিয়ে দিয়েছে, যাঁরা এই বিষয়টি গ্রহণ করেছে তাদের ক্ষেত্রে ডাটা প্রোটেকশন বিল (Data Protection Bill) যতক্ষণ না লাঘু হচ্ছে ততক্ষণ হোয়াটসঅ্যাপ ঠিকঠাক ভাবেই কাজ করবে। বুধবার এই নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ (Constitution Bench)। এর ফলে ভারতে বসবাসকারী হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা যাঁরা লেটেস্ট প্রাইভেসি পলিসি গ্রহণ করেননি তাদেরও এই অ্যাপটি ব্যবহার করতে কোনও অসুবিধা হবে না। এই অর্ডারটি পাশ করতে গিয়ে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি কে এম যোশেফ, অজয় রাস্তোগি, অনিরুদ্ধ বোস, ঋষিকেশ রায় ও সিটি রবিকুমারের পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ জানায়, যাঁরা ২০২১ সালে জারি করা হোয়াটসঅ্যাপের প্রাইভেসি পলিসির শর্তাবলী মানতে চাননি তাঁরা উপকৃত হবেন।

    আরও পড়ুন: পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে ২০১৭-এর টেটের ওএমআর শিট! কার নির্দেশে এমন কাজ, রিপোর্ট চাইলেন বিচারপতি

    হয় ফেসবুক নয়তো হোয়াটসঅ্যাপ

    বেশীরভাগ হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের ফেসবুক অ্যাকাউন্টও রয়েছে। খুব কম সংখ্যক মানুষের এই দুটির মধ্যে যে কোনও একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট রয়েছে। যাঁদের একইসঙ্গে দুটি অ্যাকাউন্ট রয়েছে, তাঁরা কোন অ্যাকউন্টটি রাখতে চান সেব্যাপারে চিন্তা ভাবনা শুরু করা উচিত। অন্তত গোপনীয়তা রক্ষার ক্ষেত্রে একটি অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা কাম্য। এব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টে তাদের অবস্থান জানিয়েছে ফেসবুক। যদি কোনও হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারী সঠিকভাবে গোপনীয়তা রক্ষা করতে চান, তাহলে তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলা ভাল। সুপ্রিম কোর্টে শুনানির সময় আইনজীবী কপিল সিবাল বলেছেন, হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের কিছু ডেটা ফেসবুকের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া হয়। এক্ষেত্রে ব্যবহারকারীরা যদি সম্পূর্ণ গোপনীয়তা চান, তাহলে তাঁদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট না রাখাই উচিত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Adani FPO: কারচুপির অভিযোগে পড়েছে শেয়ার দর, ২০ হাজার কোটি টাকার এফপিও প্রত্যাহার আদানি গোষ্ঠীর

    Adani FPO: কারচুপির অভিযোগে পড়েছে শেয়ার দর, ২০ হাজার কোটি টাকার এফপিও প্রত্যাহার আদানি গোষ্ঠীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টের জেরে বিপাকে আদানি গ্রুপ। ক্ষতির মুখে গৌতম আদানির গোষ্ঠী (Adani FPO)। বিগত কয়েকদিনে শেয়ার বাজারে সজোরে ধাক্কা খেয়েছে আদানি গ্রুপ। এবার চাপের মুখে  আদানি গ্রুপ তুলে নিল ফলো-অন পাবলিক অফার (এফপিও)। শুধু তাই নয়, আদানি গ্রুপ অফ এন্টারপ্রাইজের তরফে জানানো হয়েছে, বিনিয়োগকারীদের পুরো ২০ হাজার কোটি টাকা ফিরিয়ে দেওয়া হবে।   

    গতকাল পেশ হয়েছে কেন্দ্রীয় বাজেট। আর এদিনই আদানি গোষ্ঠী (Adani FPO) তাদের বিনিয়োগকারীদের জন্য কিছুটা স্বস্তির কথা জানাল। আর এর মাঝেই কিছুটা স্বস্তির বিষয় আদানির এই বিবৃতি। আদানি গ্রুপ আগে ২০ হাজার কোটি টাকার নতুন শেয়ার ছাড়ার কথা জানিয়েছিল। কিন্তু বিগত কয়েকদিন আদানি গোষ্ঠীকে নিয়ে যে টানাপড়েন তৈরি হয়েছিল তার প্রভাব পড়ছিল শেয়ার মার্কেটে। তাই এই মুহূর্তে সেই শেয়ার ছাড়ার বিষয়টি এখন স্থগিত রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে আদানি গ্রুপ। শুধু তাই নয়, আদানি গোষ্ঠীর তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যেই যাঁরা এফপিওতে লগ্নি করেছেন, তাঁদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে।

    বিবৃতিতে কী জানাল আদানিরা?

    আদানি গোষ্ঠীর বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, আদানিতে এফপিও (Adani FPO) প্রক্রিয়ার অংশ হতে চাওয়ার জন্য বিনিয়োগকারীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন সংস্থার প্রধান। কিন্তু গত কয়েকদিনে শেয়ারের দাম যেভাবে পড়ছে তাতে সংস্থার মনে হয়েছে এমতাবস্থায় বিনিয়োগকারীদের কোনওরকম ঝুঁকিতে ফেলা ঠিক হবে না। তাই আপাতত প্রক্রিয়াটি স্থগিত করা হয়েছে। তাছাড়া যাঁরা ইতিমধ্যে বিনিয়োগ করে ফেলেছেন তাঁদের অর্থ ফিরিয়ে দেওয়া কীভাবে সম্ভব সেটাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পাশপাশি সংস্থা আরও জানিয়েছে, শেয়ারের বাজারের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এই প্রক্রিয়া নতুন করে শুরু হয়। আদানিদের দাবি, তাদের সংস্থার আর্থিক পরিস্থিতি যথেষ্টই ভালো তাই সংশ্লিষ্ট কারও কোনও চিন্তা করার দরকার নেই। সংস্থার সম্প্রসারণ থেকে শুরু করে অন্য পরিকল্পনাও বাতিল হচ্ছে না বলে ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে ২০১৭-এর টেটের ওএমআর শিট! কার নির্দেশে এমন কাজ, রিপোর্ট চাইলেন বিচারপতি

    ২৪ জানুয়ারি হিন্ডেনবার্গেররিপোর্ট যে দিন প্রকাশিত হয়, ওই দিনই আদানি গোষ্ঠীর এফপিও (Adani FPO) বাজারে আসে। তার প্রভাব পড়েছে আদানি গোষ্ঠীর শেয়ার দরেও। আদানি গোষ্ঠী যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তাদের দাবি, ভারতের উপর অযাচিত আঘাত হানা হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Union Budget: ‘ঐতিহাসিক বাজেট’ নিয়ে জন দরবারে যাচ্ছে বিজেপি, জানুন বিশদে  

    Union Budget: ‘ঐতিহাসিক বাজেট’ নিয়ে জন দরবারে যাচ্ছে বিজেপি, জানুন বিশদে  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজেট (Union Budget) হয়েছে সাধারণ মানুষের কথা ভেবে। মোদি সরকারের (PM Modi) এটাই শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। তাই সেবার বাজেট পেশ হবে না, হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ। তবে এবার কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman) যে বাজেট পেশ করেছেন, তাতে খুশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। এবারের বাজেটকে তিনি ঐতিহাসিক আখ্যা দিয়েছেন। সেই ঐতিহাসিক বাজেট নিয়ে এবার জনতার দরবারে হাজির হচ্ছে বিজেপি (BJP)। জানা গিয়েছে, বুধবার থেকে ১২ দিন ধরে দেশব্যাপী প্রচার শুরু করবে গেরুয়া শিবির।

    প্রচারে পদ্মশিবির…

    দলের একটি সূত্রের মতে, ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাজেট নিয়ে দেশব্যাপী প্রচার করবে পদ্ম শিবির। এ জন্য একটি কমিটি গঠন করেছেন বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এই কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে বিহারের প্রাক্তন উপ-মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যসভার সাংসদ সুশীল কুমার মোদিকে। ৪ এবং ৫ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রী অফিসার এবং অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা দেশের বিভিন্ন রাজ্যের রাজধানী সহ ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে বাজেট নিয়ে একটি সম্মেলন করবেন। এর পাশাপাশি, বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রী, রাজ্য সভাপতি, মন্ত্রী, সাংসদ এবং বিধায়করা আগামী দু সপ্তাহ সারা দেশে সম্মেলন এবং জনসভা করবেন এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে বাজেট এবং এর সুবিধাগুলি নিয়ে আলোচনা করবেন।

    আরও পড়ুুন: “আমি অমৃতকাল বাজেটে বিশ্বাস করি”, বললেন শুভেন্দু, কী প্রতিক্রিয়া দিলীপ ঘোষের?

    বিজেপির তৈরি এই কমিটিতে দলের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক সুনীল বনসল, কিষান মোর্চার সভাপতি রাজকুমার চাহার, বিজেপি যুব মোর্চার জাতীয় সভাপতি তেজস্বী সূর্য সহ বহু হেভিওয়েট নেতাকে সদস্য করা হয়েছে। সুশীল মোদির বিবৃতি অনুসারে, এই কমিটি দিল্লিতে দলের সদর দফতরে প্রথম বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ৪ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা, দলের সর্বভারতীয় পদাধিকারিরা সমস্ত রাজ্যের রাজধানী সহ ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। দেশের অর্থনীতি বিশেষজ্ঞরা বাজেট নিয়ে সম্মেলন করবেন।

    জানা গিয়েছে, প্রতিটি রাজ্যে এই কর্মসূচির জন্য ৪ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২ ফেব্রুয়ারি বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্য সভাপতি এবং বিরোধী দলের নেতারা সাংবাদিক সম্মেলন করবেন। সব জেলায় সম্মেলনের আয়োজন করা হবে। বাজেটের (Union Budget) বিষয়গুলি পৌঁছে দেওয়া হবে ব্লকস্তর পর্যন্ত জনগণের কাছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     
  • Union Budget: কোন পথে আয়করে ছাড় ৭ লক্ষ টাকা বুঝতে পারছেন না? দেখে নিন

    Union Budget: কোন পথে আয়করে ছাড় ৭ লক্ষ টাকা বুঝতে পারছেন না? দেখে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার বাজেট পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বাজেটের সবথেকে বেশি আকর্ষণ ছিল আয়কর নিয়েই। কেন্দ্রীয় বাজেটে আয়কর নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার কী ছাড় ঘোষণা করবে, তা নিয়ে সাধারণ মানুষের বরাবরই আগ্রহ থাকে। আর এবারের বাজটে ছিল একের পর এক চমক। কারণ আগামী ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে এটাই কেন্দ্রীয় সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। সেই কারণে এবারের বাজেটে সরকার আয়কর নিয়ে বড় কোনও ঘোষণা করতে পারে, এমনটাই প্রত্যাশা ছিল সকলের।

    ফলে সেই প্রত্যাশা মতই আয়করে বড় ছাড় ঘোষণা করলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এবারের বাজেটে আয়কর ছাড়ের ঊর্ধ্বসীমা বাড়িয়েছেন। জানিয়েছেন, বছরে ৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় হলে আয়করে ছাড় মিলবে। যা আগে ছিল ৫ লক্ষ টাকা। তাই এই বাজেটে মধ্যবিত্তরা কিছুটা স্বস্তি পেয়েছেন বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। কিন্তু অনেকেই এখনও বুঝতে পারছেন না, এই আয়করে হিসাব করবেন কী করে? কাকে কত টাকা আয়কর দিতে হবে?

    নতুন আয়করের হার…

    শূন্য থেকে ৩ লক্ষ টাকা অবধি উপার্জনের ক্ষেত্রে কোনও আয়কর দিতে হবে না।

    বার্ষিক ৩ থেকে ৬ লক্ষ টাকা উপার্জনের ক্ষেত্রে আপনাকে ৫ শতাংশ হারে আয়কর দিতে হবে।

    ৬ লক্ষ টাকা থেকে ৯ লক্ষ টাকা বার্ষিক আয়ের ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ হারে আয়কর দিতে হবে।

    ৯ লক্ষ টাকা থেকে ১২ লক্ষ টাকা আয়ের ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ হারে আয়কর দিতে হবে।

    ১২ লক্ষ টাকা থেকে ১৫ লক্ষ টাকা অবধি উপার্জনের ক্ষেত্রে ২০ শতাংশ কর দিতে হবে।

    ১৫ লক্ষ টাকার অধিক উপার্জনের ক্ষেত্রে ৩০ শতাংশ কর দিতে হবে।

    কীভাবে আয়করের হিসাব করবেন?

    যদি আপনার বেতন বছরে ৭ লক্ষ টাকা হয়, তাহলে আপনাকে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না। যদি আপনার বার্ষিক আয় ৯ লক্ষ টাকা হয়, তবে ৩ লক্ষ টাকা অবধি আয়ের ক্ষেত্রে আপনাকে কোনও আয়কর দিতে হবে না। এর পর বার্ষিক আয় থেকে ৩ লক্ষ বাদ দিলে থাকবে ৬ লক্ষ টাকা। ৩ থেকে ৬ লক্ষ টাকা আয়ের উপরে ৫ শতাংশ কর দিতে হবে। ফলে এই ৩ লক্ষ টাকার হিসাবে আপনাকে ১৫ হাজার টাকা আয়কর দিতে হবে। এরপরের আয়করের ধাপ হল ৬ থেকে ৯ লক্ষ টাকা। এই ধাপে করের হার হল ১০ শতাংশ। এই ধাপে ৩ লক্ষ টাকার হিসাবে যদি ১০ শতাংশ কর দিতে হয়, ফলে ৩ লক্ষ টাকার হিসাবে ৩০ হাজার টাকা আয়কর দিতে হবে। এবার মোট হিসাব মিলিয়ে দেখলে ১৫ হাজার, ৩০ হাজার যোগ করলে ৯ লক্ষ টাকার উপরে মোট ৪৫ হাজার টাকা দিতে হবে আয়কর। পুরনো আয়কর অনুযায়ী, ৯ লক্ষ টাকার উপরে কমপক্ষে ৬০ হাজার দিতে হত, যার অর্থ নতুন আয়করে কাঠামোয় কোনও লোকের ২৫ শতাংশ সঞ্চয় হতে পারে।

  • Union Budget: প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ ৫ লক্ষ ৯৪ হাজার কোটি টাকা! জানেন কী কী অস্ত্র কিনতে পারে ভারত?

    Union Budget: প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ ৫ লক্ষ ৯৪ হাজার কোটি টাকা! জানেন কী কী অস্ত্র কিনতে পারে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আত্মনির্ভর ভারতের ওপর জোর দিয়ে বাজেটে প্রতিরক্ষা খাতে বিপুল বরাদ্দ করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। ২০২৩-২০২৪ সালের জন্য ঘোষিত বাজেটে প্রতিরক্ষায় বরাদ্দ বাড়ছে ১২.৯৫ শতাংশ। গতবারের ৫.২৫ লক্ষ কোটি থেকে তা বেড়ে হচ্ছে ৫.৯৪ লক্ষ কোটি টাকা!যার বড় অংশই ব্যয় হবে দেশে যুদ্ধাস্ত্র এবং সামরিক সরঞ্জাম নির্মাণের কাজে। 

    কোন খাতে কত বরাদ্দ

    অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ তাঁর বাজেট বক্তৃতায় বলেছেন, এবার এই বাড়তি বরাদ্দের ফলে ভারত আগামী দিনে তার সেনার জন্য আধুনিক প্রযুক্তির অস্ত্রশস্ত্র কিনতে পারবে, কিনতে পারবে নতুন ফাইটার জেট, সাবমেরিন, ট্যাংক ইত্যাদি। অস্ত্র এবং সামরিক সরঞ্জাম কেনা এবং সশস্ত্র বাহিনীর তিন শাখার আধুনিকীকরণের জন্য এই অর্থ ব্যয় করা হবে। প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উৎপাদনে বেসরকারি সংস্থা এবং স্টার্ট আপ সংস্থাকে সহায়তার কথাও জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। সুইডেনের প্রতিরক্ষা সমীক্ষা সংস্থা স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এসআইপিআরআই)-এর ২০২১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী সামরিক ব্যয়ে আমেরিকা এবং চিনের পরেই ভারতের অবস্থান। এ বারও ভারতের সেই অবস্থান বহাল থাকবে বলেই মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: ‘ঐতিহাসিক বাজেট’! অমৃতকালের প্রথম বাজেটের প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রধানমন্ত্রী মোদি

    এবারের বাজেটে প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দের মধ্যে শুধু বেতন ও রক্ষণাবেক্ষণ খাতেই বরাদ্দ হয়েছে ২.৭০ লক্ষ কোটি টাকা।  রেভিনিউ এক্সপেন্ডিচার বাবদ বরাদ্দ হয়েছে ২.৩৯ লক্ষ কোটি টাকা। প্রতিরক্ষা দফতরের পেনশন দেওয়ার খাতে বরাদ্দ হয়েছে ১.৩৮ লক্ষ কোটি টাকা। এ বছর আর্মড ফোর্সেস মডার্নাইজেশন বাজেটেও বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গিয়েছে। সেখানে ১.৫২ লক্ষ কোটি থেকে বরাদ্দ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১.৬২ লক্ষ কোটি টাকা। এই বরাদ্দ থেকে ভারত সরকারের মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পের আওতায় দেশের মাটিতে তৈরি হওয়া অস্ত্রশস্ত্রও কেনা হবে।

    আধুনিক অস্ত্রের চাহিদা

    দেশের নিরাপত্তার খাতিরে নানান ধরনের আধুনিক অস্ত্র কিনতে চায় প্রতিরক্ষা বিভাগ। বায়ুসেনা চায় নতুন ফাইটার এয়ারক্র্যাফ্ট। দেশে নির্মিত ফাইটার জেটও কিনতেআগ্রহী বায়ুসেনা। ফ্রান্স থেকে ফাইটার জেট কিনতে চায় নৌসেনা। লাদাখ সীমান্তে চিনের মোকাবিলা করার জন্য  সেনাবাহিনী চায় লাইট ট্যাংক,আর্টিলারি গান-এর মতো আধুনিক অস্ত্র।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Union Budget: আবাস যোজনায় বরাদ্দ বৃদ্ধি বাজেটে, কত বাড়ল জানেন?  

    Union Budget: আবাস যোজনায় বরাদ্দ বৃদ্ধি বাজেটে, কত বাড়ল জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবাস যোজনায় (PM Awas Yojana) কেন্দ্রের বরাদ্দ টাকায় খয়রাতি করছে তৃণমূল (TMC) পরিচালিত রাজ্য সরকার। এমন অভিযোগ উঠেছে। আবাস যোজনায় ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগও উঠেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে। কেবল বাংলা নয়, দেশের আরও কয়েকটি রাজ্যেও একই অভিযোগ উঠেছে। তা সত্ত্বেও সকলের মাথার ওপর পাকা ছাদের ব্যবস্থা করতে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় বরাদ্দ বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।

    বরাদ্দ বৃদ্ধি…

    বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে আগের বছরের তুলনায় ৬৬ শতাংশ বেশি। ফলে এই প্রকল্পে বাজেট (Union Budget) বেড়ে হয়েছে ৭৯ হাজার কোটি টাকারও বেশি। সীতারামন জানান, গরিব মানুষের মানোন্নয়নে মোদি সরকার সব সময় প্রস্তুত। আগামী কয়েক বছরে যাতে দেশের পিছিয়ে পড়া মানুষের জীবন উন্নত হয় সেই লক্ষ্যে কাজ করছে মোদি সরকার। সেই কারণেই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় এই বরাদ্দ বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করা হয়েছে। ২০২২-২৩ আর্থিক বর্ষে প্রধানমন্ত্রী অবাস যোজনায় বরাদ্দ হয়েছিল ৪৮ হাজার কোটি টাকা।

    প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (Union Budget) প্রকল্পে যাঁদের স্থায়ী বাড়ি নেই, তাঁদের বাড়ি দেওয়া হয়। আবাস প্রকল্পের অধীনে তালিকা তৈরি করার সময় এটি দেখা হয় যে সুবিধাভোগীর কোনও মোটরচালিত দুই বা তিন চাকার গাড়ি নেই। এ ছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি মানদণ্ডও নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, কারও কাছে ৫০ হাজার কিংবা তার বেশি টাকার কিষান ক্রেডিট কার্ড থাকলে তিনি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে বাড়ি পাবেন না। পরিবারে একজন সরকারি কর্মচারি থাকলেও, সেই পরিবারও এই প্রকল্পে বাড়ি পাবেন না। একটি পরিবারের কোনও সদস্য যদি প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করেন, তাহলে তিনিও আবাসন প্রকল্পে বাড়ি পাবেন না।

    আরও পড়ুুন: ‘ঐতিহাসিক বাজেট’! অমৃতকালের প্রথম বাজেটের প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রধানমন্ত্রী মোদি

    কোনও পরিবারে ফ্রিজ, ল্যান্ডলাইন সংযোগ থাকলে কিংবা আড়াই একর বা তার বেশি কৃষি জমি থাকলে, তাহলেও, তিনিও ওই প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত এই প্রকল্পে দেশের লক্ষাধিক মানুষ আবাসন পেয়েছেন। এই প্রকল্পে পাহাড়ি এলাকার বাসিন্দাদের বাড়ি তৈরির জন্য দেওয়া হয় এক লক্ষ ২০ হাজার টাকা, আর সমতল এলাকার বাসিন্দাদের দেওয়া হয় এক লক্ষ ৩০ হাজার টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Union Budget: প্রবীণ নাগরিকদের পাশেও মোদি সরকার, বাজেটে বাড়ল সুদের হার, বিনিয়োগের সীমা

    Union Budget: প্রবীণ নাগরিকদের পাশেও মোদি সরকার, বাজেটে বাড়ল সুদের হার, বিনিয়োগের সীমা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার পেশ হল নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট (Union Budget)। আগামী বছর লোকসভা নির্বাচন। তাই সেবার পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হবে না। পেশ হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট। প্রতিবারের মতো এবারও যে মধ্যবিত্ত-ফ্রেন্ডলি বাজেট পেশ হবে তার ইঙ্গিত মিলেছিল আগেই। খোদ অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman) দিন কয়েক আগে বলেছিলেন, আমি মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে উঠেছি। মধ্যবিত্তদের সমস্যাটা আমি বুঝি।

    সুদের হার…

    এবারের বাজেট যে আগের বারের চেয়ে আরও ভালো বাজেট হতে চলেছে, তার ইঙ্গিত মিলেছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কথায়ও। সেই মতো এদিন পেশ হয়েছে মধ্যবিত্ত-ফ্রেন্ডলি বাজেট। এবারের বাজেটে সিনিয়র সিটিজেনদের বিরাট সুযোগ দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বলেছেন, সরকার সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমের ঊর্ধ্বসীমা ১৫ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ লক্ষ টাকা করেছে। এর অর্থ হল, সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে সুদের হার ২০ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানো হয়েছে। পোস্ট অফিসে সঞ্চয়ের ক্ষেত্রেও প্রবীণ নাগরিকদের ছাড় দিয়েছে কেন্দ্র। সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে সুদের হার আগে ছিল বার্ষিক ৭.৪ শতাংশ। এবার তা বেড়ে হল ৭.৬ শতাংশ। এছাড়া, মহিলাদের জন্য একটি নতুন ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প, আজাদি কা অমৃত মহোৎসব মহিলা সম্মান বাচত পত্রও চালু করবে সরকার।

    আরও পড়ুুন: বাজেটে মহিলাদের জন্য বিশেষ স্বল্প সঞ্চয় প্রকল্পের ঘোষণা! সুদের হার ৭.৫ শতাংশ

    প্রসঙ্গত, এদিন ছিল মোদি সরকারের নবম বাজেট (Union Budget)। প্রতিবারের মতো এবারও বেলা ১১টায় নির্দিষ্ট সময়ে বাজেট পেশ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এবারের বাজেটের শুরুতেই প্রবীণদের জন্য সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে বরাদ্দ টাকা বাড়ানোর কথা বলেন তিনি। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী জানান, কোভিড পরিস্থিতি অনেকখানি সামলে উঠেছে ভারত। নির্মলা সীতারামন জানান, বিশ্বের তুলনায় অর্থনৈতিকভাবে অনেকটাই সুবিধাজনক জায়গায় রয়েছে ভারত। এখন ভারতকে উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে দেখছে বিশ্ব। তিনি জানান, বর্তমানে দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Modi Biden Meet: মোদিকে আমন্ত্রণ বাইডেনের, জুন-জুলাইয়ে আমেরিকা যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী

    Modi Biden Meet: মোদিকে আমন্ত্রণ বাইডেনের, জুন-জুলাইয়ে আমেরিকা যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদিকে (PM Modi) আমন্ত্রণ বাইডেনের (Joe Biden)। জুন-জুলাই মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আমেরিকা সফরের জন্য আমন্ত্রণ জানালেন মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন। সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রেই এ খবর মিলেছে। চলতি বছর সেপ্টেম্বরে জি-২০ সম্মেলনের সভাপতিত্ব করবে ভারত। জি-২০ নিয়ে বেশ কয়েকটি কর্মসূচি এবং সম্মেলনেরও আয়োজন করবে ভারত। যেহেতু আমেরিকাও জি-২০র সদস্য রাষ্ট্র, তাই উপস্থিত থাকার কথা বাইডেনেরও। এই আবহে মোদিকে বাইডেনের আমন্ত্রণ (Modi Biden Meet) জানানো তাৎপর্যপূর্ণ বই কি!

    নরেন্দ্র মোদি…

    জানা গিয়েছে, মার্কিন রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণ গ্রহণ করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তরফে। ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রীর আমেরিকা সফর নিয়ে প্রাথমিক পর্যায়ের পরিকল্পনা শুরু হয়েছে। দুই দেশের প্রশাসনিক অফিসাররা দুই দেশের রাষ্ট্র প্রধানের সাক্ষাতের (Modi Biden Meet) জন্য উপযুক্ত দিন খুঁজতে শুরু করেছেন। জুন কিংবা জুলাইয়ের মধ্যে উপযুক্ত দিন দেখে ব্যবস্থা করা হতে পারে দুই রাষ্ট্র প্রধানের সাক্ষাৎকারের।

    গুজরাট হিংসা ও ভারতের মুসলিমদের সমস্যা নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্র ও মার্কিন সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের রিপোর্টে আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে শেয়ার জালিয়াতির অভিযোগে সরগরম রাজনৈতিক মহল। দুই ক্ষেত্রেই আমেরিকার অবস্থান নিয়ে তৈরি হয়েছে জল্পনা। ভারতে বিবিসির তথ্যচিত্র নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করেছে মার্কিন বিদেশমন্ত্রক। তাদের বক্তব্য, এভাবে মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ করা হয়েছে। এদিকে, হিন্ডেনবার্গের রিপোর্টকেও অনেকে ভারত বিরোধী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে দেখছে। সেই আবহে মোদিকে বাইডেনের আমন্ত্রণ তাৎপর্যপূর্ণ (Modi Biden Meet)।

    আরও পড়ুুন: ‘কয়লা ভাইপো কে? তাঁর পরিচয়ই বা কী?’, প্রশ্ন কলকাতা হাইকোর্টের

    জানা গিয়েছে, আমেরিকা সফরে গেলে সেখানে কয়েকদিন থাকতে পারেন মোদি। ভাষণ দিতে পারেন মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে। হোয়াইট হাউসের তরফে আয়োজিত একটি নৈশভোজেও যোগ দিতে পারেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, জুন-জুলাই মাসে মোদি আমেরিকা সফরে গেলে সেটাই হবে বাইডেন জমানায় তাঁর দ্বিতীয়বার আমেরিকা সফর (Modi Biden Meet)। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গত বছরও অবশ্য মুখোমুখি হয়েছিলেন এই দুই রাষ্ট্র প্রধান। নভেম্বরে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে হয়েছিল জি-২০ সম্মেলন। সেই সময় মুখোমুখি হয়েছিলেন ভারত ও আমেরিকার দুই প্রধান। তারপর ফের হতে চলেছেন চলতি বছরের জুন কিংবা জুলাইয়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Union Budget 2023: ‘ঐতিহাসিক বাজেট’! অমৃতকালের প্রথম বাজেটের প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রধানমন্ত্রী মোদি

    Union Budget 2023: ‘ঐতিহাসিক বাজেট’! অমৃতকালের প্রথম বাজেটের প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪-এর লোকসভা ভোটের আগে আজ মোদি সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। ‘অমৃত কালের প্রথম বাজেট’-কে স্বাগত জানিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে অভিবাদন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেছেন, স্বাধীনতার অমৃতকালের প্রথম বাজেট এটি। যা বিকশিত ভারতের স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছে। এই বাজেট একটি উন্নত ভারত গড়ার জন্য শক্তিশালী ভিত্তি স্থাপন করবে ও দরিদ্র, মধ্যবিত্ত, কৃষকসহ উচ্চাকাঙ্ক্ষী ভারতীয় সমাজের স্বপ্ন পূরণ করবে।

    বাজেট প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য

    বুধবার সংসদের অধিবেশনে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বাজেট পেশ করেন। এরপরেই একটি ভিডিও বার্তা প্রকাশ করে বাজেটের প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন মোদি বলেন, “নির্মলাজি এবং তাঁর দলকে এই ঐতিহাসিক বাজেট পেশের জন্য শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। অমৃত কালের প্রথম বাজেট এটি। এই বাজেট উন্নত ভারত গড়ার জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করবে। এটিতে বঞ্চিতদের প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। এই বাজেট দরিদ্র, মধ্যবিত্ত মানুষ এবং কৃষক সহ একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী সমাজের স্বপ্ন পূরণ করবে।”

    আরও পড়ুন: মোদিকে আমন্ত্রণ বাইডেনের, জুন-জুলাইয়ে আমেরিকা যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী

    তিনি বলেন, “পরম্পরা ধরে দেশের কয়েক কোটি বিশ্বকর্মা এই দেশকে নির্মাণ করে চলেছেন। এই সব বিশ্বকর্মার সৃজন ও পরিশ্রমকে এই বাজেটে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ট্রেনিং, টেকনোলজি, মার্কেট সাপোর্ট দিয়ে সাহায্য করা হবে। পিএম বিকাশের মাধ্যমে এই কাজ করা হবে। যার জেরে কোটি কোটি বিশ্বকর্মার জীবনে বিশাল পরিবর্তন আসবে।”

    এবারের বাজেটে মহিলাদের জীবন উন্নত করার জন্য সরকারের প্রচেষ্টার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। সেই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “শহর থেকে গ্রামে মহিলাদের জন্য একাধিক প্রকল্প আনা হয়েছে। মহিলা স্বনির্ভর গ্রুপ যা ভারতে নিজেদের অনেক বড় জায়গা করে নিয়েছে। এই মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর জন্যও বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পরিবারের মহিলাদের জন্য বিশেষ সঞ্চয় প্রকল্প চালু করা হবে।”

    তিনি আরও বলেছেন, “ডিজিটাল পেমেন্টের সাফল্যকে কৃষিক্ষেত্রেও আনতে হবে এবং এর জন্য ডিজিটাল এগ্রিকালচার পরিকাঠামোর প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।” তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, পরিকাঠামো উন্নয়নে ১০ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বাজেটে।                      

LinkedIn
Share