Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Article 370: ‘মোদির জন্যেই সম্ভব হয়েছে’, কাশ্মীরে রাহুলের পতাকা উত্তোলনের পর দাবি বিজেপির

    Article 370: ‘মোদির জন্যেই সম্ভব হয়েছে’, কাশ্মীরে রাহুলের পতাকা উত্তোলনের পর দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৭ সেপ্টেম্বর কন্যাকুমারী থেকে শুরু হওয়া রাহুল গান্ধীর (Article 370) ভারত জোড়ো যাত্রা সোমবার জম্মু ও কাশ্মীরের শ্রীনগরে শেষ হয়েছে। ভারতের পতাকা উত্তোলন করে যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন রাহুল গান্ধী। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা ফিরিয়ে আনার পক্ষে সওয়াল করেন এই কংগ্রেস সাংসদ। এরপরেই রাহুলকে এক হাত নেয় গেরুয়া শিবির। বিজেপির পক্ষ থেকে রাহুল গান্ধির লাল চকে পতাকা তোলা নিয়ে কটাক্ষ করা হয়েছে। গেরুয়া শিবিরের পক্ষ থেকে রাহুলের শান্তিপূর্ণ যাত্রার কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। বিজেপি মুখপাত্র এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, “রাহুল গান্ধী কীভাবে আজ শন্তিপূর্ণভাবে লালচকে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে পারলেন? কারণ, জম্মু ও কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার করেছেন মোদিজি। তারপর সেখানে প্রচুর পর্যটকের সমাবেশ হয়েছে। কংগ্রেস আমলে জম্মু ও কাশ্মীরে শুধুই সন্ত্রাসের পরিবেশ ছিল।”

    আরও পড়ুন: ৮১ জন পড়ুয়ার জন্যে ৭ কিলো চাল! স্কুল পরিদর্শনে এসে অবাক কেন্দ্রীয় দল

    কী বললেন অন্যান্য নেতারা? 

    বিজেপির আরও এক সাংসদ রাজ্যবর্ধন রাঠোর (Article 370) বলেন, “মোদি সরকারের কারণেই কাশ্মীরে এখন এমন পরিবেশ যে, যেকোনও নাগরিক শ্রীনগরের লালচকে গিয়ে তিরঙ্গা ওড়াতে পারেন।”

    জম্মু এবং কাশ্মীরের বিজেপি সভাপতি রবীন্দ্র রায়না (Article 370) বলেন, ” প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কারণেই আজ রাহুল গান্ধী শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভ্রাতৃত্বের মাঝে কাশ্মীরে তিরঙ্গা উত্তোলন করতে পারলেন।” তিনি আরও বলেন, “৭০ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম নেহেরু-গান্ধী পরিবারের কেউ লালচকে পতাকা ওড়াতে পারলেন।”

    ঠিক ৭৫ বছর আগে জম্মু ও কাশ্মীরের লালচকে জাতীয় পতাকা (Article 370) তুলেছিলেন প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু। রবিবার সেখানেই জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে ভারত জোড়ো যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেন রাহুল গান্ধী। সাংবাদিক সম্মেলন করে চিন থেকে শুরু করে কাশ্মীরে শান্তি ফেরানো নিয়ে মোদি সরকারের সমালোচনায় সরব হন তিনি।

    রাহুল গান্ধি বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকার বলছে, কাশ্মীরে শান্তি (Article 370) ফিরেছে, তাহলে জম্মু থেকে লালচক পর্যন্ত কেন পদযাত্রা করছেন না স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ?” তাঁর অভিযোগ, কাশ্মীরবাসী কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। এর জন্য রাজ্যের মর্যাদা ফেরানো এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করার দাবি তোলেন তিনি। এরপরেই রাহুলকে এই কটাক্ষ বিজেপির। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

     

  • Ayodhya: অযোধ্যায় রামলালার বিগ্রহ তৈরির পাথর আসছে নেপাল থেকে! জানেন এই শীলার মাহাত্ম্য?

    Ayodhya: অযোধ্যায় রামলালার বিগ্রহ তৈরির পাথর আসছে নেপাল থেকে! জানেন এই শীলার মাহাত্ম্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় (Ayodhya) রাম মন্দিরের নির্মাণ কাজ পুরোদমে চলছে, অক্টোবর মাসের মধ্যে প্রথম তল সম্পূর্ণ হয়ে যাবে বলেই শোনা যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কথায়, সম্পূর্ণ মন্দিরটি ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যে তৈরি হয়ে যাবে। সূত্রের খবর, মন্দিরের বাইরের দিকের নির্মাণ কাজে কারিগররা বেশ ভাল মানের পাথর ব্যবহার করছেন।

    নেপালের কালী গণ্ডকী নদী থেকে আসছে শিলা

    বিশ্বাস মতে, পার্শ্ববর্তী প্রতিবেশী দেশ নেপাল দেবী সীতার জন্মস্থান। তাই মন্দির নির্মাণের কাজে হাত লাগাতে পিছিয়ে নেই নেপালও। জানা যাচ্ছে তারা রাম-সীতার মূর্তি খোদাই করার জন্য অযোধ্যা মন্দিরে দুটি বড় মাপের শিলা (পাথর) পাঠাচ্ছে। নেপালের কালী গণ্ডকী নদী থেকে অযোধ্যায় আসছে এই দুটি শালিগ্রাম শিলা। নেপাল সরকার সূত্রে জানা গিয়েছে ওই দুটি শিলা অন্তত ৬ কোটি বছরের প্রাচীন। শিলা প্রেরণের পবিত্র দিনে গত ২৬ জানুয়ারি পোখারায় একটি জাঁকজমক পূর্ণ ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল তারা। জানা গিয়েছে, দুটি ট্রাকের মাধ্যমে শিলা দুটি আনা হচ্ছে। গাড়িগুলির যাত্রাপথের মধ্যে পড়বে জনকপুরধাম, মধুবনির পিপরাউন গিরজাস্থান, মুজাফফরপুর এবং গোরখপুর, অবশেষে অযোধ্যায় (Ayodhya) পৌঁছবে। ১ ফেব্রুয়ারি অযোধ্যায় পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে।

    রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের সাধারণ সম্পাদক কী বললেন

     এবিষয়ে অবশ্য শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই কিছু বলেননি।  জানা গিয়েছে, রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র মূর্তি তৈরির জন্য মাকরানা মার্বেলও ব্যবহার করতে পারে। তবে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলেই জানা যাচ্ছে।

    শিলা আনার ভিডিও

    একটি ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে যে নেপালের স্থানীয় বাসিন্দারা শিলাগুলিকে প্রণাম করছেন। সূত্রমতে জানা যাচ্ছে পাথরগুলোর ওজন ৩৫০ টন এবং এগুলি লম্বায় ৭ ফুট। নেপালের সংবাদ মাধ্যমগুলির রিপোর্ট অনুযায়ী পাথরগুলি ভূতাত্ত্বিক এবং প্রযুক্তিবিদ সহ বিশেষজ্ঞদের একটি দল চিহ্নিত করেছে। পাথরগুলি হাজার হাজার বছর ধরে চলবে এবং ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হবে না, এমনটাই দাবি রয়েছে বিশেষজ্ঞদের।

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, কালী গন্ডকী নদীকে নারায়ণীও বলা হয়ে থাকে। এই নদী শালিগ্রাম শিলার একমাত্র উৎস। শালগ্রাম শিলাগুলি আজও হিন্দু বাড়িতে ভগবান বিষ্ণুর প্রতীক রূপে পূজিত হয় এবং ভগবান রামকে ভগবান বিষ্ণুর অবতার মানা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Higher Education: উচ্চশিক্ষায় পড়ুয়া বৃদ্ধি পেয়েছে ৭.৫%, জানাচ্ছে সর্বভারতীয় সমীক্ষা

    Higher Education: উচ্চশিক্ষায় পড়ুয়া বৃদ্ধি পেয়েছে ৭.৫%, জানাচ্ছে সর্বভারতীয় সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উচ্চশিক্ষায় ঝোঁক বেড়েছে ভারতীয়দের। এমনই তথ্য দিল সর্বভারতীয় উচ্চশিক্ষা সমীক্ষা (Higher Education)। সমীক্ষার রিপোর্তে দেখা গিয়েছে, উচ্চশিক্ষায় পড়ুয়া সংখ্যা বেড়েছে ৭.৫% অল ইন্ডিয়া সার্ভে অন হায়ার এডুকেশন -এর রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১৯-২০ সালের তুলনায় ২০২০-২১ সালে প্রায় ৭.৫ শতাংশ বেশি পড়ুয়া উচ্চশিক্ষায় নাম লিখিয়েছেন। ২০১৯-২০ সালে উচ্চশিক্ষা নিতে এসেছিলেন প্রায় ১.৮৮ কোটি ছাত্রী। ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে সেটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২.০১ কোটি। রবিবার প্রকাশিত হয়েছে সমীক্ষার রিপোর্ট। 

    প্রথম বার এই সমীক্ষা (Higher Education) চালানো হয়েছিল ২০১১ সালে। দেশ জুড়ে স্কুলের পরিকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সংখ্যা, স্কুলগুলির অর্থনৈতিক হাল, পড়ুয়াদের ভর্তির সংখ্যা নিয়ে এই সমীক্ষা চালানো হয়।

    আরও পড়ুন: জেলায় জেলায় মিড ডে মিলের পরিদর্শনে বেরল কেন্দ্রীয় দল, রিপোর্টের দিকে বিশেষ নজর শুভেন্দুর

    আর কী বলা হয়েছে রিপোর্টে? 

    • ২০১৯-২০ সালে উচ্চশিক্ষায় ভর্তির হার ছিল ৩.৮৫ কোটি। ২০২০-২১ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪.১৪ কোটি। 
    • ২০১৪-১৫ সালের পর থেকে শেষ সমীক্ষা পর্যন্ত উচ্চশিক্ষায় ভর্তির সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৭২ লক্ষ। অর্থাৎ প্রায় ২১ শতাংশ বৃদ্ধি।
    • উচ্চশিক্ষায় ছাত্রের সঙ্গে সঙ্গেই বেড়েছে ছাত্রীর সংখ্যাও। ২০১৯-২০ সালে উচ্চশিক্ষা নিতে এসেছিলেন প্রায় ১.৮৮ কোটি ছাত্রী। ২০২০-২১ সালে সেটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২.০১ কোটি। অর্থাৎ উচ্চশিক্ষায় মেয়েদের অংশগ্রহণ বাড়ছে।
    • উচ্চশিক্ষায় তফশিলি জাতিভুক্ত পড়ুয়াদের সংখ্যাও বেড়েছে। ২০১৯-২০ সালে সেই সংখ্যা ছিল ৪৬.০৬ লক্ষ। সেটি ২০২০-২১ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬.৫৭ লক্ষ। তফশিলি উপজাতির ক্ষেত্রেও সংখ্যাটি বেড়েছে ২১.৬ লক্ষ থেকে ২৪.১ লক্ষে। সমীক্ষায় এ কথা উল্লেখ করাও হয়েছে, ২০১৪-১৫ এবং ২০১৯-২০-র রিপোর্টের দিকে তাকালে দেখা যাবে যে উচ্চশিক্ষায় তফশিলি জাতি এবং উপজাতির পড়ুয়াদের অংশগ্রহণ অনেকটাই বেড়েছে।       
    • আন্ডার গ্র্যাজুয়েট কোর্সের বিষয়েও কিছু তথ্য প্রকাশ করেছে সমীক্ষা। দেখা গিয়েছে সবচেয়ে বেশি পড়ুয়ারা ভর্তি হয়েছে হিউম্যানিটিজ বিভাগে (৩৩.৫ শতাংশ), তার পরে বিজ্ঞান (১৫.৫ শতাংশ), তার পরে কমার্সে (১৩.৯ শতাংশ)। আর ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজি বিভাগে (১১.৯ শতাংশ)। 
    • পোস্ট গ্র্যাজুয়েশনের ক্ষেত্রে সামাজিক বিজ্ঞানে ভর্তি হয়েছেন ২০.৫৬ শতাংশ পড়ুয়া, বিজ্ঞানে ভর্তি হয়েছেন ১৪.৮৩ শতাংশ পড়ুয়া।    

    সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী, সব মিলিয়ে ভারতে উচ্চশিক্ষার হার বিগত কয়েক বছরের তুলনায় অনেকটাই বেশি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Budget 2023: ‘সবার আগে দেশ, সব থেকে আগে দেশবাসী’, বাজেট প্রসঙ্গে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Budget 2023: ‘সবার আগে দেশ, সব থেকে আগে দেশবাসী’, বাজেট প্রসঙ্গে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের এই পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বাজেটের (Budget 2023) দিকে কড়া নজর রাখছে সারা বিশ্ব। এই অনিশ্চিত আর্থিক পরিস্থিতিতে বাজেট শুধুমাত্র দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্খা পূরণের চেষ্টাই করবে না, বরং এটি বিশ্বের জন্য আশার আলো হয়ে উঠবে এবং নির্মলাজি অবশ্যই আকঙ্খা পূরণ করবেন। মঙ্গলবার বাজেট অধিবেশনে যোগ দিতে যাওয়ার আগে এ কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্বয়ং। এদিনই সংসদে শুরু হয়েছে বাজেট অধিবেশন। সেই অধিবেশনে যোগ দিতে যাওয়ার আগে প্রথা মাফিক সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি মনে করিয়ে দেন, বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারত বিশ্বাসযোগ্য কণ্ঠস্বর হয়ে উঠছে।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের বাজেটের দিকে তাকিয়ে রয়েছে গোটা বিশ্ব। ভারতকে নিয়ে যে আশার আলো দেখা গিয়েছে, তারই প্রতিফলন দেখা যাবে কেন্দ্রীয় বাজেটে। তিনি বলেন, সবার আগে দেশ, সব থেকে আগে দেশবাসী। এই মন্ত্র মাথায় রেখেই এবার বাজেট তৈরি করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ।

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই সংসদে শুরু হয়েছে বাজেট (Budget 2023) অধিবেশন। প্রথা মেনে এদিন সংসদের দুই কক্ষের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। ১ ফেব্রুয়ারি সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী। এদিনই আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্ট পেশ করে কেন্দ্র। রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেওয়ার পর এদিনই প্রথম সংসদে বক্তৃতা দিলেন দ্রৌপদী মুর্মু। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ এক ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণ। মহিলা রাষ্ট্রপতি আজ অধিবেশনের সূচনা করছেন। আগামীকাল বাজেট পেশ করবেন মহিলা অর্থমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: শিষ্যাকে ধর্ষণ! যাবজ্জীবন সাজা স্বঘোষিত ধর্মগুরু আসারাম বাপুকে, দিতে হবে জরিমানাও

    জানা গিয়েছে, এবারের বাজেট (Budget 2023) অধিবেশনে সব মিলিয়ে ৩৬টি বিল আনার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এর মধ্যে চারটি বিল হতে পারে অর্থনীতি সংক্রান্ত। এদিকে, এবারও পেপারলেস বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, একাধিক ইস্যুতে এবারের বাজেট অধিবেশন মসৃণ হবে না। আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে শেয়ার কেলেঙ্কারির অভিযোগ থেকে শুরু করে ২০২২এর গুজরাট হিংসার ওপর তৈরি বিবিসির তথ্যচিত্র সহ নানা ইস্যুতে উত্তাল হতে পারে সংসদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Asaram Bapu: শিষ্যাকে ধর্ষণ! যাবজ্জীবন সাজা স্বঘোষিত ধর্মগুরু আসারাম বাপুকে, দিতে হবে জরিমানাও

    Asaram Bapu: শিষ্যাকে ধর্ষণ! যাবজ্জীবন সাজা স্বঘোষিত ধর্মগুরু আসারাম বাপুকে, দিতে হবে জরিমানাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হলেন স্বঘোষিত ধর্মগুরু আসারাম বাপু। ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও দিতে হবে তাঁকে। অশীতিপর আসারামকে এদিন কারাবাসের সাজা শোনান দায়রা আদালতের বিচারক ডি কে সোনি। আদালত জানিয়েছে, দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তি অপরাধে অভ্যস্ত। ফলে যাবজ্জীবন সাজাই তাঁর উপযুক্ত শাস্তি। শিষ্যাকে ধর্ষণের ঘটনায় সোমবার আসারাম বাপুকে (Asaram Bapu) দোষী সাব্যস্ত করেছিল গুজরাটের (Gujarat) গান্ধীনগরের নিম্ন আদালত।

    শিষ্যাকে ধর্ষণ…

    ২০১৩ সালে সুরাটে তিনি ওই শিষ্যাকে ধর্ষণ করেন। এই মামলায় আসারামের ছেলে নারায়ণ সাঁইও অন্যতম অভিযুক্ত। অভিযুক্ত হিসেবে দেখানো হয়েছিল আসারামের স্ত্রী, মেয়ে এবং চার মহিলা শিষ্যকেও। যদিও আদালত সবাইকেই খালাস করে দিয়েছে। স্বঘোষিত ধর্মগুরু আসারাম বর্তমানে যোধপুর জেলে বন্দি। মঙ্গলবার হয় সাজা ঘোষণা। এই মামলার সাজা ঘোষণাকে কেন্দ্র করে নতুন করে যাতে কোনও অশান্তি না হয়, সেজন্য সতর্ক গুজরাটের পুলিশ প্রশাসন। আদালত থেকে শুরু করে সর্বত্র রয়েছে কড়া সুরক্ষার বলয়।

    আশ্রমে শিষ্যাকে ধর্ষণে সোমবারই দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন আশারাম (Asaram Bapu)। তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়েছিল আমদাবাদের চাঁদখেরা থানায়। এফআইআরে বলা হয়েছিল, ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ওই শিষ্যাকে একাধিকবার ধর্ষণ করেছিলেন আসারাম। আমদাবাদ শহরের উপকণ্ঠে তাঁরই আশ্রমে থাকতেন নির্যাতিতা। সোমবার সরকারি আইনজীবী বলেন, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬ ২ (সি) ধর্ষণ, ৩৭৭ (অস্বাভাবিক অপরাধ) ধারায় আসারামকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। বেআইনিভাবে আটকে রাখার অভিযোগেও দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: ‘৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল…, আমার সরকার নির্ভীক সরকার’, বললেন রাষ্ট্রপতি

    এদিকে, অন্য একটি ধর্ষণের মামলায় যাবজ্জীবন হয়েছে আসারামের। বর্তমানে তিনি যোধপুর জেলে বন্দি। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসে আসারাম সহ আটজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা দায়ের করেন সুরাটের এক মহিলা। অভিযোগ করেন, তাঁকে জোর করে আশ্রমে আটকেও রাখা হয়েছিল। ২০১৪ সালের জুলাই মাসে চার্জশিট পেশ করে পুলিশ। বিচার চলাকালীন এক অভিযুক্ত মারা গিয়েছেন। এবার আসারামকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। এদিকে, ধর্ষণ এবং খুন সহ নানা অপরাধমূলক কাজে যুক্ত থাকার অভিযোগে জেলবন্দি আর এক ধর্মগুরু রামরহিমকে ফের প্যারোলে মুক্তি দিয়েছে হরিয়ানা প্রশাসন। চোদ্দ মাসের মাথায় এ নিয়ে চারবার মুক্তি পেলেন এই ধর্মগুরু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Budget 2023: রাত পোহালেই বাজেট, বুধবার ১১টায় সংসদে পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা

    Budget 2023: রাত পোহালেই বাজেট, বুধবার ১১টায় সংসদে পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই ১ ফেব্রুয়ারি। বাজেট (Budget 2023) পেশের দিন। নরেন্দ্র মোদি সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হবে এদিন। বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। আগামী বছর রয়েছে সাধারণ নির্বাচন। তাই সেবার পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হবে না। হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ। এবারও ভারতে তৈরি ট্যাবলেটে করে বাজেট পেশ করেন নির্মলা। সকাল এগারোটায় বাজেট পেশ করবেন তিনি।

    ভারতীয় অর্থনীতির বৃদ্ধির হার…

    এদিকে, সামান্য কমলেও ২০২৩ সালেও স্থিতিশীলই থাকবে ভারতীয় অর্থনীতির বৃদ্ধির হার। অন্তত এমনই পূর্বাভাস আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারের। আইএমএফের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে ভারতের বৃদ্ধির হার ৬.১ শতাংশ হতে পারে। ২০২৩ সালের মার্চ মাসে শেষ হতে চলা অর্থবর্ষে ভারতের বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশ থাকবে বলে অক্টোবর মাসেই জানিয়ে দিয়েছিল আইএমএফ। তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়েই আর্থিক বৃদ্ধির হার ৩.৪ শতাংশ থেকে কমে ২.৯ শতাংশ হতে পারে। ২০২৪ সালে তা বেড়ে ৩.১ শতাংশ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুুন: বিপুল জনসমাগম! নেতাইয়ের সভা থেকে মমতা-অভিষককে আক্রমণ শুভেন্দুর

    আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের প্রধান অর্থনীতিবিদ ও গবেষণা বিভাগের ডিরেক্টর পিয়ের-অলিভার গুরিঞ্চাস জানান, গত অক্টোবর মাসে আমরা ভারতের জন্য যে পূর্বাভাস দিয়েছিলাম তা কার্যত অপরিবর্তিতই রয়েছে। বর্তমান অর্থবর্ষে ভারতের বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশই থাকবে। ২০২৩ সালে ভারতের বৃদ্ধির গতি সামান্য হ্রাস পেয়ে ৬.১ শতাংশ হতে পারে বলে অনুমান। তবে আইএমএফের শীর্ষ কর্তা জানান, ২০২৪ সালে ফের ভারতের বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশে পৌঁছাবে।

    আইএমএফের মুখ্য অর্থনীতিবিদ গুরিঞ্চাস অবশ্য গোটা বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলির জন্যই আশার কথা শুনিয়েছেন। তাঁর কথায়, আর্থিক মন্দার গ্রাস থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছে ছোট অর্থনীতির বিভিন্ন দেশ। পাশাপাশি, ২০২৩ সালে গোটা বিশ্বের আর্থিক বৃদ্ধির ৫০ শতাংশই নির্ভর করবে ভারত ও চিনের ওপরে। তুলনায় আমেরিকা ও ইউরোপের ভূমিকা থাকবে কমবেশি দশ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

  • RSS: মুসলমান ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে ফের বৈঠকে বসতে চলেছে আরএসএস, কেন জানেন?

    RSS: মুসলমান ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে ফের বৈঠকে বসতে চলেছে আরএসএস, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগলটা খুলে দিয়েছিলেন সরসংঘ চালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। মুসলিম সম্প্রদায়ের দিকে বাড়িয়ে দিয়েছিলেন আলোচনার হাত। এবার হিন্দু মুসলিম আরও কাছাকাছি আসতে চলেছে। এবং অবশ্যই এর যাবতীয় কৃতিত্ব আরএসএস (RSS) নেতৃত্বের। জানা গিয়েছে, কিছু দিনের মধ্যেই মুসলিম ধর্মীয় নেতাদের (Muslim Spiritual Leaders) সঙ্গে কথা বলতে চলেছেন আরএসএসের শীর্ষ নেতৃত্ব। দেওবন্দ এবং বেরেইলির মুসলিম ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলবেন তাঁরা। নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে আরএসএস এবং মুসলিম ধর্মীয় নেতাদের। তবে আরএসএস এবং মুসলিম নেতাদের মধ্যে এই বৈঠক কবে এবং কোথায় হবে, তার নির্ঘণ্ট এখনও ঠিক হয়নি। কেরলেও হবে এমন একটি বৈঠক। ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন মুসলিম সম্প্রদায়ের বর্ষীয়ান ধর্মীয় নেতারা।

    আরএসএস…

    চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি আরএসএসের (RSS) কয়েকজন সদস্য মুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। তখনই কথা প্রসঙ্গে নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় হিন্দু মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের নেতাদের মধ্যে। সূত্রের খবর, এর মধ্যে যেমন ছিল কাশী এবং মথুরার মন্দির ইস্যু, তেমনি ছিল ঘৃণা ভাষণও। মহল্লায় থাকা পিছিয়ে পড়া মুসলমানদের কথাও উঠে এসেছিন ওই আলোচনায়। প্রসঙ্গত, গত বছরের অগাস্ট মাসের ২২ তারিখে মুসলিম সম্প্রদায়ের পাঁচজন বিশিষ্ট সদস্যের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন সংঘ প্রধান মোহন ভাগবত। তার রেশ ধরেই শুরু হবে এবারের বৈঠক। অগাস্ট মাসের ওই বৈঠক হয়েছিল দিল্লির ভূতপূর্ব লেফটেন্যান্ট গভর্নর নাজিব জংয়ের বাসভবনে।

    আরও পড়ুুন: পাক-অধিকৃত কাশ্মীর আমাদের, ফের আমাদের হওয়া উচিত, দাবি আরএসএস নেতার

    আরএসএসের তরফে ওই বৈঠকে ভাগবত ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণ গোপাল, রাম লাল এবং ইন্দ্রেশ কুমার। বৈঠকে দু পক্ষই কাশী এবং মথুরার মন্দির ‘বিতর্কে’র সমাধান কোন পথে করা যায়, তা নিয়ে কথাবার্তা বলেছিলেন। বৈঠকে জামাত ই ইসলামি হিন্দ, জমায়েত উলেমা ই হিন্দের প্রতিনিধিরাও ছিলেন। ছিলেন আজমেঢ় দরগার সলমন চিস্তিও। সেই বৈঠকেই দু তরফে স্বীকার করা হয়েছিল সমস্যার সমাধানে আরও আলোচনা চালিয়ে যাওয়া প্রয়োজন। সেই সূত্রেই ফের আলোচনার গোলটেবিলে বসছেন আরএসএস (RSS) এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

  • Gorakhnath: গোরক্ষনাথ মন্দির হামলাকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত আব্বাসি! মৃত্যুদণ্ডের সাজা এনআইএ কোর্টের

    Gorakhnath: গোরক্ষনাথ মন্দির হামলাকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত আব্বাসি! মৃত্যুদণ্ডের সাজা এনআইএ কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষনাথ মন্দিরের হামলার ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত আহমেদ মুর্তজা আব্বাসিকে মৃত্যুদণ্ড দিল আদালত৷ সোমবার লখনউয়ের বিশেষ এনআইএ কোর্ট এই রায় দিয়েছে৷ ৬০ দিনের শুনানি চলার পর এই সাজা দেওয়া হয়েছে আব্বাসিকে৷ শনিবারই এই মামলায় ওই ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। গত বছর এপ্রিলে উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষনাথ মন্দিরে মোতায়েন নিরাপত্তারক্ষীদের লক্ষ্য করে ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা চালিয়েছিল মুর্তজা। এর পর তাকে আজ মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেওয়া হল।

    কী ঘটেছিল?

    গত বছরের ৩ এপ্রিল গোরক্ষনাথ মন্দিরে জোর করে ঢোকার চেষ্টা করে আব্বাসি। বাধা দেওয়ায় নিরাপত্তারক্ষীদের ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা করে ওই ব্যক্তি। এর জেরে গুরুতর জখম হন দু’জন পুলিশ কর্মী। পরে অবশ্য তাকে নিরাপত্তারক্ষীরা ধরে ফেলেন। আব্বাসিকে গ্রেফতারের পর ঘটনার তদন্ত শুরু করে উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখা। এরপর তার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২১ ধারা ও ৩০৭ নং ধারায় মামলা রুজু হয়েছিল৷ ১২১ ধারার অধীনেই আজ তার মৃত্যুদণ্ডের সাজা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘মোদির জন্যেই সম্ভব হয়েছে’, কাশ্মীরে রাহুলের পতাকা উত্তোলনের পর দাবি বিজেপির

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, আব্বাসিকে জেরা করে জঙ্গি সংগঠন আইএস-এর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের কথা জানা যায়। উত্তরপ্রদেশ পুলিশের অতিরিক্ত ডিরেক্টর জেনারেল আইন-শৃঙ্খলা প্রশান কুমারের দাবি, জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর সঙ্গে যোগ ছিল মুর্তজার। আব্বাসি আইএসের জন্য লড়াই করতে শপথ নিয়েছিল এবং জঙ্গি সংগঠনের সমর্থকদের আর্থিক সহায়তাও করেছিল। প্রশান কুমারের দাবি, সন্ত্রাস ছড়ানোর জন্যই মুর্তজা হামলা চালিয়েছিল।

    আহমেদ মুর্তজা আব্বাসি

    মু্র্তজা গোরক্ষপুরের সিভিল লাইন এলাকার বাসিন্দা। পেশায় সে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। ২০১৫ সালে আইআইটি মুম্বই থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক পাশ করে সে। এর পর দু’টি সংস্থায় কাজও করেছিল। মুর্তজার পরিবারের দাবি, ২০১৭ সালে তাঁর মানসিক সমস্যা দেখা দেয়। তার পর অনেক চিকিৎসক তাঁর চিকিৎসা করেছেন। এই কারণে তাঁর দাম্পত্য জীবনেও সমস্যা দেখা গিয়েছিল। তার পর স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদও হয়ে যায় মুর্তজার। এরপর গত বছরে উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষনাথ মন্দিরে নিযুক্ত নিরাপত্তা কর্মীদের উপর হামলার পর এপ্রিলে তাকে গ্রেফতার করা হয়। আর আজ তাকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেওয়া হল।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Andhra Pradesh: অন্ধ্রের নতুন রাজধানী বিশাখাপত্তনম! দিল্লিতে ইঙ্গিত মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহন রেড্ডির

    Andhra Pradesh: অন্ধ্রের নতুন রাজধানী বিশাখাপত্তনম! দিল্লিতে ইঙ্গিত মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহন রেড্ডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্ধ্রপ্রদেশের নতুন রাজধানী হচ্ছে বিশাখাপত্তনম। আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও রাজধানী হিসেবে সেই বিশাখাপত্তনমকেই বেছে নিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহন রেড্ডি (Andhra New Capital)। দিল্লিতে  ইন্টারন্যাশনাল ডিপ্লোমেটিক অ্যালায়েন্সের সভায় মঙ্গলবার এই ঘোষণা করেন তিনি৷ এদিন জগন বলেন, “আজ আপনাদের বিশাখাপত্তনমে আমন্ত্রণ জানাতে এসেছি, যা কিনা আগামী দিনে আমাদের রাজধানী হতে চলেছে।” ঠিক কবে তিনি বিশাখাপত্তনমে সরে যাচ্ছেন, তা যদিও নির্দিষ্ট করে জানাননি জগন। তবে আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই রাজধানীতে স্থানান্তরণ সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন।

    শহরকে সাজানোর পরিকল্পনা

    উপকূলবর্তী ওই শহরকে ঢেলে সাজানোর কথাও ঘোষণা করেন জগন মোহন। তিনি বলেন,”আগামী ৩-৪ মার্চ বিশাখাপত্তনমে একটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্মেলনের আয়োজন করা হচ্ছে। সেখানে আপনাদের সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।” বর্তমানে অন্ধ্র প্রদেশের রাজধানী অমরাবতী। সেই অমরাবতী আদৌ রাজধানী থাকবে কিনা তা নিয়ে মামলা চলছে সুপ্রিম কোর্টে। অন্ধ্র হাইকোর্ট অমরাবতীকেই রাজধানী করার ব্যাপারে রায় দিয়েছে। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে মামলা উঠেছে সর্বোচ্চ আদালতে। তার মধ্যেই রাজ্যের রাজধানী বিশাখাপত্তনমে করার ঘোষণা করলেন জগন রেড্ডি।

    আরও পড়ুন: ‘৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল…, আমার সরকার নির্ভীক সরকার’, বললেন রাষ্ট্রপতি  

    জগনের যুক্তি

    নয় বছর আগে অখণ্ড অন্ধ্রপ্রদেশ ভাগ হওয়ার পর বিভাজিত রাজ্যের রাজধানী করা হয়েছিল অমরাবতীকে। কিন্তু গত ৩ বছরে দুবার রাজ্যের রাজধানী বিশাখাপত্তনমে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন জগন মোহন রেড্ডি। কিন্তু দুবারই আদালতে মামলার কারণে তাঁকে পিছিয়ে আসতে হয়। কিন্তু এবার শোনা যাচ্ছে রাজ্যের আধিকারীকদের বিশাখাপত্তনমে দফতর খোলার জায়গা দেখাতে বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। জগনের যুক্তি, রাজ্যের মানুষ চাইলে রাজধানী হিসেবে বিশাখাপত্তনম, চেন্নাই ও হায়দ্রাবাদের সঙ্গে একমাত্র পাল্লা দিতে পারবে। উপকুলবর্তী বিশাখাপত্তনম বরাবর অন্ধ্রের অর্থনীতিকে মজবুত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, বলে মনে করেন তিনি। আগেও বিশাখাপত্তনম থেকে কাজকর্ম সামলেছেন জগনমোহন রেড্ডি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Adani: ক্ষতির মুখে আদানি গোষ্ঠী, তিন দিনেই হাওয়া ১১.৮ লক্ষ কোটি টাকা

    Adani: ক্ষতির মুখে আদানি গোষ্ঠী, তিন দিনেই হাওয়া ১১.৮ লক্ষ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়সড় আর্থিক ক্ষতির মুখে গৌতম আদানির সংস্থা (Adani)। আদানি গ্রুপকে নিয়ে হিনডেনবার্গ রিসার্চের একটি চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট সামনে এসেছে। রিপোর্ট প্রকাশের পরই  সংস্থাটির অধীন তাদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শেয়ারমূল্য তিন দিনে প্রায় ৬৫ বিলিয়ন ডলার কমেছে। 

    ফোর্বসের তালিকায় বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির তালিকায় গৌতম আদানি (Adani) তিন থেকে আটে নেমে এসেছেন। এশিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানির সংস্থার বিরুদ্ধে গত সপ্তাহে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে নিউইয়্ররকের শর্ট–সেলার হিনডেনবার্গ। এই রিপোর্টে আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে ‘কর্পোরেট জগতের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জালিয়াতির’‌ অভিযোগ আনা হয়েছে। এছাড়া আদানি গ্রুপের ঋণের পরিমাণ ও তাদের ট্যাক্স হেভেন ব্যবহার নিয়েও এই রিপোর্টে কিছু বিশেষ তথ্য দেওয়া হয়েছে।   

    রবিবার এক বিবৃতি জারি করে আদানি (Adani) গ্রুপ হিনডেনবার্গের বিরুদ্ধে ভারত ও তার প্রতিষ্ঠানের ওপর আক্রমণের অভিযোগ এনেছে। প্রায় ৪০০ পৃষ্ঠার বিবৃতিতে আদানি  গ্রুপ জানায়, স্থানীয় আইন মেনেই সবকিছু করেছে সংস্থা। আইন অনুযায়ী যেসব তথ্য প্রকাশ করার, তা করেছে।

    আরও পড়ুন: ‘৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল…, আমার সরকার নির্ভীক সরকার’, বললেন রাষ্ট্রপতি  

    এরপরেই আদানি (Adani) গ্রুপের প্রতিষ্ঠান আদানি ট্রান্সমিশন ও আদানি টোটাল গ্যাসের শেয়ারমূল্য সোমবার ২০ শতাংশ পড়ে যায়। এছাড়া আদানি গ্রিন এনার্জির শেয়ারের মূল্য ১৬ শতাংশ কমেছে।

    ‘লাইভ মিন্ট’-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, শুধু সোমবারই আদানি গ্রুপের ছ’টি শেয়ারে ১.৫৩ লক্ষ কোটি টাকা খোয়া গিয়েছে। শুধুমাত্র একটি শেয়ারই ওপরের দিকে উঠেছে।

    এক নজরে কোন শেয়ারের কত পতন?

    • আদামি উইলমার: সোমবার বিএসইতে (বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ) পাঁচ শতাংশ পতনের মুখে পড়েছে। প্রতিটি শেয়ারের দাম পড়ছে ৪৯১.৪৫ টাকা। 
    • আদানি টোটাল গ্যাস: সোমবার বিএসইতে ২০ শতাংশ (প্রতিটি শেয়ারের দাম ৫৮৬.৯ টাকা) পতনের মুখে পড়েছে আদানি টোটাল গ্যাস। আপাতত প্রতিটি শেয়ারের দাম পড়ছে ২,৩৪৭.৬৫ টাকা।
    • আদানি গ্রিন এনার্জি লিমিটেড: আজ বিএসইতে ১৯.৯৯ শতাংশ পতনের মুখে পড়েছে আদানি গ্রিন এনার্জি লিমিটেড। আজ বাজার বন্ধের সময় প্রতিটি শেয়ারের দাম ঠেকেছে ১,১৮৭.৭ টাকা। আজই ৫২ সপ্তাহের সর্বনিম্ন স্তরে নেমে গিয়েছিল।
    • আদানি ট্রান্সমিশন: সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে ১৪.৯১ শতাংশ পতন হয়েছে। সকালের দিকে তো ৫২ সপ্তাহের সর্বনিম্ন স্তরে নেমে গিয়েছিল (প্রতিটি শেয়ারের দাম ১,৬০৭.৮ টাকা)। তারপর কিছুটা উত্থান হয়ে প্রতিটি শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ১,৭১০.১ টাকা।
    • আদানি পাওয়ার: আজ পাঁচ শতাংশ কমে গিয়েছে আদানি পাওয়ারের শেয়ারের দাম। আপাতত প্রতিটি শেয়ারের দাম ঠেকেছে ২৩৫.৬৫ টাকায়।
    • আদানি পোর্টস অ্যান্ড স্পেশাল ইকোনমিক জোনস লিমিটেডের শেয়ার: শেয়ার বাজারে আদানি গ্রুপের রক্তক্ষরণের মধ্যে দিনের শুরুতে কিছুটা আশার আলো দেখিয়েছিল আদানি পোর্টস অ্যান্ড স্পেশাল ইকোনমিক জোনস লিমিটেডের শেয়ার। ছুঁয়ে ফেলেছিল আপার সার্কিট। কিন্তু বাজার বন্ধের সময় সেটিও ‘লাল’ জোনে চলে গিয়েছে। ০.২৯ শতাংশ কমে প্রতিটি শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ৫৯৬.৮৫ টাকা।
    • আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ার: আদানি গ্রুপের দুর্দশার মধ্যে একমাত্র মুখরক্ষা করেছে আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ার। প্রতিটি শেয়ারের দাম ৪.২১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২,৮৭৮.৫ টাকা। একটা সময় ‘আপার সার্কিট’ ছুঁলে ফেলেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
LinkedIn
Share