Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • One Station One Product: দেশের ৭২৮ রেল প্ল্যাটফর্মে চালু ‘এক স্টেশন এক পণ্য’ স্কিম! কী এই প্রকল্প? 

    One Station One Product: দেশের ৭২৮ রেল প্ল্যাটফর্মে চালু ‘এক স্টেশন এক পণ্য’ স্কিম! কী এই প্রকল্প? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি সরকার লকডাউনের সময়ই ঘোষণা করেছিল ‘ভোকাল ফর লোকাল’ প্রকল্প। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত পণ্যকে জনপ্রিয় করে তুলতেই এই প্রয়াস ছিল মোদি সরকারের। এবার এই প্রকল্পেরই অংশ হিসেবে সারা দেশ জুড়ে শুরু হল ‘এক স্টেশন এক পণ্য’ (One Station One Product) স্কিম। প্রসঙ্গত, গত বছরের মার্চ মাসে এই প্রকল্প শুরু করে রেল। সোমবার ভারতীয় রেল জানায়, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের রোজকারের সুবিধা দিতেই এই প্রকল্প শুরু হয়েছে। ‘এক স্টেশন এক পণ্য’ (One Station One Product) এর স্কিমে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত সামগ্রী রেলওয়ে প্ল্যাটফর্মে বিক্রি করা যায়। 

    এই প্রকল্পে কোন কোন জিনিস পাওয়া যাবে?

    রেল সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে ৭২৮ টি স্টেশনে ৭৮৫ ‘এক স্টেশন এক পণ্য’এর আউটলেট খোলা হয়েছে। দেশের ২১ টি রাজ্যে এবং ৩টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে শুরু হয়েছে এই স্কিম। এই প্রকল্পের আওতায় যে স্টেশন যে পণ্যের জন্য বিখ্যাত, সেখানে সেই সমস্ত সামগ্রী বিক্রির ব্যবস্থা করা হবে।  হাতে তৈরি নানা জিনিসপত্র, হ্যান্ডলুম, সুতির পোশাক, কাপড়ের তৈরি ব্যাগ, স্থানীয়ভাবে কৃষিতে উৎপাদিত ফসল, প্রক্রিয়াজাত খাবার, কাঠের তৈরি জিনিসপত্র থেকে মশলা, চা, কফি সমস্ত কিছুই এই স্কিমের অংশ বলে জানিয়েছে রেল। যেমন পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে তাঁতের শাড়ি বিহারের ক্ষেত্রে ভাগলপুরের সিল্ক, টেরাকোটা, বাঁশের তৈরি জিনিসপত্র, অসমের ক্ষেত্রে গামছা ইত্যাদি।

    আরও খুঁটিনাটি…

    রেল সূত্রে আরও জানানো হয়েছে ২০২২ সালের মার্চ মাস থেকে ২০২৩ সালের ১ মে পর্যন্ত এই স্কিমের মাধ্যমে সুবিধা পেয়েছেন প্রায় ২৫ হাজারের উপর মানুষ। এই মুহূর্তে পূর্ব রেলের ৫৭টি স্টল চলছে বিভিন্ন ডিভিশনে। যেমন ২১ টি স্টল চলছে হাওড়া ডিভিশনে, ৭টি চলছে মালদা ডিভিশনে, ৭ টি আসানসোল ডিভিশনে ২২ টি স্টল চলছে শিয়ালদা ডিভিশনে।

    কী বলছেন রেল আধিকারিকরা?

    এ বিষয়ে রেলের উচ্চপদস্থ এক আধিকারিক বলেন, ‘‘প্রতিদিন হাজার হাজার সংখ্যায় মানুষ ভিড় করেন প্রতিটি রেলওয়ে স্টেশনে এবং শুধুমাত্র দেশের মানুষ নয় বিদেশীদেরও ওই ভিড় করতে দেখা যায়। স্বাভাবিকভাবেই এতে স্থানীয় পণ্যের গ্লোবাল মার্কেটিং হবে।’’ এক্ষেত্রে রেলের আধিকারিকরা উদাহরণ দিচ্ছেন যাদবপুরের ‘এক স্টেশন এক পণ্য’ (One Station One Product) এর স্টলকে। যেখানে প্রতিমাসে ৬০,০০০ টাকার টেক্সটাইল জুয়েলারি বিক্রি করেন এক মহিলা। এতে তাঁর জীবন জীবিকা ভালভাবেই চলে যায় বলে জানিয়েছে রেল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kashmir: জঙ্গি নিশানায় কাশ্মীরের জি-২০ সম্মেলন! উপত্যকায় অভিযান এনআইএ-র

    Kashmir: জঙ্গি নিশানায় কাশ্মীরের জি-২০ সম্মেলন! উপত্যকায় অভিযান এনআইএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গিদের নিশানায় কাশ্মীরে জি-২০ সম্মেলন! তার জন্যই চলছে জঙ্গিদের অর্থ সংগ্রহ ও অস্ত্র মজুতের কাজ। জঙ্গিদের নাশকতার ছক বানচাল করতে তৎপর নিরাপত্তা বাহিনী থেকে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। সোমবার দক্ষিণ কাশ্মীরে বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএ। সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে অর্থায়নের মামলায় পুলওয়ামা ও সোপিয়ানের একাধিক জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। 

    জি-২০র পর্যটন সংক্রান্ত বৈঠক

    প্রসঙ্গত, মে মাসের ২২ থেকে ২৪ তারিখ পর্যন্ত শ্রীনগরের মাটিতে জি-২০র পর্যটন সংক্রান্ত বৈঠক হবে। দেশের নানা প্রান্তেই জি-২০ সম্মেলনের একাধিক বৈঠক হয়েছে। কিন্তু শ্রীনগরের মতো স্পর্শকাতর কেন্দ্রে এই প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন হবে। শ্রীনগর ছাড়া লেহ ও লাদাখেও এই সম্মেলন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। পাকিস্তান সব সময় এর বিরোধিতা করছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সূত্রে খবর, বেশ কিছুদিন ধরেই দক্ষিণ কাশ্মীরের বিভিন্ন এলাকায় পাকিস্তানের মদতে কয়েকটি গোষ্ঠী ছদ্মনাম নিয়ে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে উসকানি দিচ্ছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সম্প্রতি একটি বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে, “পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গিরা ড্রোন ব্যবহার করে অস্ত্র, বোমা, মাদক ইত্যাদি সরবরাহ করার চেষ্টা চালাচ্ছে। কাশ্মীর উপত্যকায় তাদের কর্মী এবং ক্যাডারদের কাছে সাহায্য পৌঁছে দিতে চেষ্টা চালাচ্ছে তারা। কিন্তু তা কখনওই সফল হবে না।”

    আরও পড়ুন: কাশ্মীর ঘুরতে যাচ্ছেন? জানুন উপত্যকার ৭ মোহময়ী স্থান সম্পর্কে

    জোরদার নিরাপত্তা 

    জি-২০ সম্মেলনকে নজরে রেখে উপত্যকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। গত ১১ মে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে কানসিপোরাতে আব্দুল খালিক রেগুর বাসবভবনে তল্লাশি চালানো হয়। এর পাশাপাশি বারামুল্লা জেলার সাংরি কলোনিতে সোয়েব আহমেদ চুরের বাড়িতে এবং সৈয়দ করিমে জাভেদ আহমেদ ধোবির বাড়িতে অভিযান চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এর আগে আদালতের নির্দেশে বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইনের আওতায় কাশ্মীরের বিভিন্ন জায়গায় তিন অভিযুক্তের সম্পত্তি বাজেয়াপ্তও করেছিল এনআইএ। এবার নতুন করে অভিযান শুরু করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka CM: মুখ্যমন্ত্রী পদে ভাসছে সিদ্দারামাইয়ার নাম, ক্ষোভ উগরে দিলেন শিবকুমার

    Karnataka CM: মুখ্যমন্ত্রী পদে ভাসছে সিদ্দারামাইয়ার নাম, ক্ষোভ উগরে দিলেন শিবকুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলকে জেতানোর কান্ডারি তিনি। তার পরেও কংগ্রেসের (Congress) অন্দরে কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী (Karnataka CM) পদে সিদ্দারামাইয়ার নাম নিয়ে চর্চা হতেই গোঁসা হয়েছে কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমারের। সোমবার দিল্লি যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। যাত্রা এড়িয়েছেন। শিবকুমার বলেন, আমার পেটের গোলমাল হয়েছে। তাই আজ (সোমবার) দিল্লি যেতে পারছি না। তিনি বলেন, কংগ্রেসের ১৩৫ জন বিধায়ক রয়েছেন। আমার কোনও বিধায়ক নেই। মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার আমি দলের হাইকমান্ডের ওপর ছেড়ে দিয়েছি।

    কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী (Karnataka CM) পদ নিয়ে কোন্দল কংগ্রেসে…

    এদিন সকালের দিকে শিবকুমারই জানিয়েছিলেন হাইকমান্ড ডেকে পাঠানোয় তাঁকে এদিনই দিল্লি যেতে হবে। শিবকুমার বলেন, আজ আমার জন্মদিন। পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করব। পরে দিল্লি যাব। আমাদের ১৩৫ জন বিধায়ক রয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী নিয়োগের প্রশ্নে প্রত্যেকেরই এক সুর। তিনি বলেন, এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার দলের হাইকমান্ডের ওপর ছেড়ে দিয়েছি। আমার লক্ষ্য ছিল দলকে কর্নাটক উপহার দেওয়া। সেই কাজটা আমি করতে পেরেছি।

    শিবকুমার বলেন, কংগ্রেস হাইকমান্ড আমাকে ও সিদ্দারামাইয়াকে দিল্লিতে ডেকে পাঠিয়েছেন (Karnataka CM)। সোনিয়া গান্ধী, খাড়্গে আমাকে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি পদে বসিয়েছেন। আমার নেতৃত্বে ১৩৫টি বিধায়ক পেয়েছে দল। যখন সব বিধায়ক আমাদের দল ছেড়ে দিয়েছিলেন, আমাদের সরকার পড়ে গিয়েছিল, তখনও আশা ছাড়িনি আমি। তিনি বলেন, আমি বলতে চাই না গত পাঁচ বছরে কী ঘটেছিল। শিবকুমার বলেন, আমি একা মানুষ। আমি একটা জিনিসে বিশ্বাস করি, যে কোনও একজন ব্যক্তির যদি সাহস থাকে তাহলে সে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবেই। ২০১৯ সালে যখন আমাদের সব বিধায়ক দল ছেড়ে দেন, তখনও আশাহত হইনি আমি।

    আরও পড়ুুন: অভিষেকের গ্রেফতার হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা, কেন বললেন সুকান্ত?

    কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বলেন, সোনিয়া গান্ধী আমায় বলেছিলেন (Karnataka CM) তুমি যে আমাদের কর্নাটক উপহার দিতে পারবে, সে বিশ্বাস আমার আছে। আমি এখানে বসে রয়েছি। আমার সমস্ত দায়িত্ব পালন করেছি। আপনার (সোনিয়ার) ন্যূনতম সৌজন্য থাকা উচিত। অন্তত একটু কৃতজ্ঞতা। তাঁদের এটুকু সৌজন্য দেখানো উচিত ছিল, কর্নাটকে কংগ্রেসের এই জয়ের নেপথ্যে যিনি, তাঁর প্রতি। প্রসঙ্গত, একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় তদন্ত চলছে শিবকুমারের বিরুদ্ধে। অন্যদিকে, সিদ্দারামাইয়ার ইমেজ ক্লিন। তাছাড়া তিনি দলের ওবিসি সম্প্রদায়ের মুখ। তাই মুখ্যমন্ত্রিত্বের পাল্লা ভারী তাঁর দিকেই। 

    কোন মন্ত্রবলে শিবকুমারের ক্ষোভ প্রশমিত করতে পারে দল, সেটাই দেখার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mallikarjun Kharge: বজরং দল নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, খাড়্গের বিরুদ্ধে ১০০ কোটির মানহানি মামলা

    Mallikarjun Kharge: বজরং দল নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, খাড়্গের বিরুদ্ধে ১০০ কোটির মানহানি মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি (Modi) পদবি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করার দায়ে লোকসভার সাংসদ পদ খুইয়েছেন কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী। এবার কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের (Mallikarjun Kharge) বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানি মামলা দায়ের করলেন পাঞ্জাবের সাংরুরের এক ব্যক্তি। সোমবার খাড়্গেকে তলব করেছে সাংরুরের আদালত। কর্নাটকে ক্ষমতায় এলে বজরং দলকে নিষিদ্ধ করা হবে, নির্বাচনী ইস্তেহারে এমনটাই জানিয়েছিল কংগ্রেস। শনিবার বের হয় কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনের ফল। ২২৪ আসনের বিধানসভায় ম্যাজিক ফিগার ১১৩। ১৩৫টি আসনে জিতে ওই রাজ্যের রাশ হাতে নিতে চলেছে কংগ্রেস। এমতাবস্থায় গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির প্রেসিডেন্টকেই তলব করল আদালত।

    মল্লিকার্জুন খাড়্গের (Mallikarjun Kharge) বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    কর্নাটকে কংগ্রেসের নির্বাচনী ইস্তেহারে বলা হয়েছিল, ধর্ম, জাতের ভিত্তিতে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে ঘৃণা ছড়ানো ব্যক্তি এবং সংগঠনের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করতে বদ্ধপরিকর কংগ্রেস (Mallikarjun Kharge)। ইস্তেহারে থাকা প্রতিশ্রুতি ব্যাখ্যা করে কংগ্রেস সভাপতি বলেছিলেন, কংগ্রেস জাতি ও ধর্মের ভিত্তিতে সম্প্রদায়ের মধ্যে ঘৃণা ছড়ানো ব্যক্তি এবং সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে দৃঢ় এবং নির্ণায়ক পদক্ষেপ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

    হিন্দু সুরক্ষা পরিষদ বজরং দল হিন্দের প্রতিষ্ঠাতা হিতেশ ভরদ্বাজের দাবি, বজরং দলকে কংগ্রেস দেশবিরোধী সংগঠনের সঙ্গে তুলনা করেছে এবং কর্নাটকে ক্ষমতায় আসার পরে বজরং দলকে নিষিদ্ধ করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে। তিনি বলেন, ইস্তেহারের ১০ নম্বর পৃষ্ঠায় কংগ্রেস বজরং দলকে দেশবিরোধী সংগঠনের সঙ্গে তুলনা করেছে এবং নির্বাচনে জিতলে তাকে নিষিদ্ধ করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ‘কেন্দ্রীয় পদ্ধতি অনুসরণ করে জন্ম-মৃত্যু নথিবদ্ধ করুন’, রাজ্যকে চিঠি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের যুব সংগঠন বজরং দল হিন্দু চরমপন্থী সংগঠন হিসেবেই পরিচিত। ভরদ্বাজের পাশাপাশি কংগ্রেসকে (Mallikarjun Kharge) হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মিলিন্দ পরান্দে। তিনি বলেন, হিন্দুদের প্রতি বিদ্বেষ থেকে যদি বজরং দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়, তাহলে উপযুক্ত পদক্ষেপ করা হবে। তিনি জানান, বজরং দল নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় পায় না। প্রসঙ্গত, কর্নাটকে কংগ্রেসের নির্বাচনী ইস্তেহারের কড়া সমালোচনা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। কর্নাটকে দলের প্রচারে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, কংগ্রেস আগে রামনামের ওপর বিধিনিষেধ জারি করতে সক্রিয় ছিল, এখন তারা জয় বজরংবলী স্লোগানদাতাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে চাইছে। এটি সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Birth and Death Registration: ‘কেন্দ্রীয় পদ্ধতি অনুসরণ করে জন্ম-মৃত্যু নথিবদ্ধ করুন’, রাজ্যকে চিঠি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    Birth and Death Registration: ‘কেন্দ্রীয় পদ্ধতি অনুসরণ করে জন্ম-মৃত্যু নথিবদ্ধ করুন’, রাজ্যকে চিঠি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে ফের একবার উসকে উঠল এনআরসি (NRC) চর্চা। কারণ সম্প্রতি রাজ্যকে জন্ম-মৃত্যু নথিবদ্ধ (Birth and Death Registration) করার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় পদ্ধতি অনুসরণ করার পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। এতদিন নিজের মতো করে এই তথ্য সংরক্ষণ করত রাজ্য। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের এই পরামর্শের জেরে ফের একবার সংঘাত হতে পারে কেন্দ্র-রাজ্য। দিন কয়েক আগে মালদা-মুর্শিদাবাদের প্রশাসনিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, এনআরসি নিয়ে আবার চিঠি পাঠিয়েছে। নির্বাচন এলেই মনে পড়ে। আমি কথা দিচ্ছি, করব না এবং করতেও দেব না। তিনি বলেন, ওই চিঠিতে স্পষ্ট লেখা রয়েছে, যাদের সব কিছু পাওয়া যাবে না, তাদের বিদেশি ঘোষণা করবে। যাতে তাদের তাড়িয়ে দেওয়া যায়। তাই ভোটার তালিকায় নাম তুলবেন। আধার কার্ডগুলি আবার করতে বলছে ১০ বছর পরে। সেটা শুরু হলে করে নেবেন।

    জন্ম-মৃত্যু নথিবদ্ধ (Birth and Death Registration) করতে পোর্টাল…

    জানা গিয়েছে, ২০১৪ সালে ক্ষমতায় এসেই নরেন্দ্র মোদির সরকার জন্ম-মৃত্যু নথিভুক্ত (Birth and Death Registration) করার জন্য অনলাইন পোর্টাল চালু করে। সেখানে এখনও পর্যন্ত ২৩টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল যুক্ত হয়েছে। বাংলা সেখানে নিজেদের যুক্ত করেনি। তাই সেই তালিকায় পশ্চিমবঙ্গের নাম নেই। সূত্রের খবর, এবার এই পদ্ধতি অনুসরণ করতেই রাজ্যকে চিঠি দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। চিঠিতে এই অনলাইন পোর্টালে জন্ম-মৃত্যু নথিভুক্ত করতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এই পদ্ধতির ব্যবহারে রাজ্যগুলিকে কোনও খরচ দিতে হয় না।

    আরও পড়ুুন: চাকরি বাতিলের নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের, ‘অযোগ্য’দের বাঁচাতে আদালতে যাচ্ছে পর্ষদ!

    প্রবীণ কর্তাদের একাংশের মতে, বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পে ভুয়ো উপভোক্তার নাম যাতে নথিবদ্ধ হয়ে না যায়, তাই অদূর ভবিষ্যতে ওই পোর্টালের পূর্ণ ব্যবহার বাধ্যতামূলক করতে পারে কেন্দ্র। তাই রাজ্য যদি এখনই না ওই পোর্টালে যুক্ত হয়, তাহলে সৃষ্টি হতে পারে নানা জটিলতা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রে খবর, আধার-নির্ভর জন্ম এবং মৃত্যু নথিবদ্ধ করার পদ্ধতি চালু করার প্রস্তাব অনেক আগেই পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে দিয়েছিল কেন্দ্র। তা নিয়ে চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত এখনও নেয়নি রাজ্য সরকার। এমতাবস্থায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জন্ম-মৃত্যু নথিবদ্ধ (Birth and Death Registration) করার ক্ষেত্রে কেন্দ্রের অভিন্ন পোর্টাল ব্যবহারের প্রস্তাব দিয়েছে রাজ্যকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: “৬০০ বন্ধ করেছি, আরও ৩০০ মাদ্রাসা বন্ধ করব”, বললেন হিমন্ত  

    Himanta Biswa Sarma: “৬০০ বন্ধ করেছি, আরও ৩০০ মাদ্রাসা বন্ধ করব”, বললেন হিমন্ত  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গত দু বছরে ৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করে দিয়েছি। আগামী এক বছরের মধ্যে আরও ৩০০ মাদ্রাসা বন্ধ করে দেব।” রবিবার কথাগুলি বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির (BJP) হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। এদিন তেলঙ্গনায় হিন্দু একতা যাত্রায় অংশ নিয়েছিলেন হিমন্ত। এআইএমআইএমের (AIMIM) প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসির উদ্দেশে অসমের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমি ওয়াইসিকে বলতে চাই, চলতি বছর আমি আরও ৩০০ মাদ্রাসা বন্ধ করব।”

    হিমন্ত বিশ্বশর্মার (Himanta Biswa Sarma) দাবি… 

    তিনি বলেন, “অসমে লাভ জেহাদি বন্ধে আমরা কাজ করছি। মাদ্রাসা বন্ধেও কাজ করছি। আমি মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর অসমে ৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করেছি। এর পরেই তিনি বলেন, আমি ওয়াইসিকে বলতে চাই, চলতি বছর আরও ৩০০ মাদ্রাসা বন্ধ করব অসমে।” ভারতে বহু বিবাহ প্রথাও যে বন্ধের মুখে, এদিন তাও জানিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma)। তিনি বলেন, “ভারতে কিছু লোক বাস করেন, তাঁরা ভাবেন, তাঁরা চারটি বিয়ে করতে পারেন। এটা তাঁদের চিন্তাভাবনা। কিন্তু আমি বলি, আপনারা আর চারটি বিয়ে করতে পারবেন না। সেই দিনের শেষ হতে চলেছে।”

    হিমন্ত বলেন, “ভারতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু হচ্ছে। তার পরেই দেশ হবে ধর্মনিরপেক্ষ।” এদিন তেলঙ্গনার মুখ্যমন্ত্রী কেসিআরকেও নিশানা করেন হিমন্ত (Himanta Biswa Sarma)। বলেন, “এ রাজ্যে রাজার শাসন রয়েছে আর মাত্র পাঁচ মাস। আমরা তেলঙ্গানায় রামরাজ্য প্রতিষ্ঠা করতে চাই। এটাই আমাদের লক্ষ্য। হিন্দু সভ্যতার ওপর ভিত্তি করে আমরা তেলঙ্গানায় রামরাজ্য প্রতিষ্ঠা করতে চাই।”

    আরও পড়ুুন: চাকরি বাতিলের নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের, ‘অযোগ্য’দের বাঁচাতে আদালতে যাচ্ছে পর্ষদ!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • ISI Agent: আইএসআই-কে সিম কার্ড, ওটিপি পাচার! চরবৃত্তির অভিযোগে ওড়িশায় গ্রেফতার ৩

    ISI Agent: আইএসআই-কে সিম কার্ড, ওটিপি পাচার! চরবৃত্তির অভিযোগে ওড়িশায় গ্রেফতার ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের মাটিতে বসে আইএসআই-এর (ISI Agent) জন্য চরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার করা হল তিনজনকে। ধৃতদের প্রত্যেকের বাড়ি ওড়িশায় বলে জানা গেছে। ধৃতরা হল, পাঠানি সামন্ত লেংকা, সরোজ কুমার নায়েক, এবং সৌম্য পট্টনায়ক। জানা গেছে, সাধারণ মানুষের নাম এবং পরিচয়পত্র সংগ্রহ করে তা দিয়ে অজস্র সিম কার্ড কিনত এই তিনজন। পরে এই সিমকার্ডের সাহায্যে ওটিপি জেনারেট করে তা পাঠিয়ে দিত আইএসআই-এর (ISI Agent) কাছে। বিনিময়ে মিলতো মোটা টাকা। রবিবারই বিশেষ অভিযান চালিয়ে এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এদের গ্রেফতার করে ওড়িশা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স। ওই সিম কার্ড এবং পরিচয় পত্র দিয়ে তারা সোশ্যাল মিডিয়াতে অ্যাকাউন্ট খুলতো। এবং এভাবেই চালানো হতো ভারত বিরোধী কার্যকলাপ এবং সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে যোগাযোগ।

    কী বলল এসটিএফ?

    ওড়িশা পুলিশের এসটিএফ ইতিমধ্যে বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে যে, ধৃতরা অবৈধভাবে নাগরিকদের তথ্য ব্যবহার করে সিমকার্ড সংগ্রহ করতো এবং তা বিক্রি করতো পাকিস্তান এবং ভারতে থাকা আইএসআই (ISI Agent) এজেন্টদের কাছে। প্রসঙ্গত, গত বছরও এই একই অভিযোগে রাজস্থান থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল একজন মহিলাকে। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে রাজস্থানের ওই মহিলার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগও রাখত ধৃত এই তিনজন।

    পুলিশ আরও জানিয়েছে, অন্যের নামে সংগ্রহ করা এই পরিচয়পত্র এবং সিমকার্ডগুলি থেকে হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম, ফেসবুক এবং ইমেইল-এ অ্যাকাউন্ট খোলা হতো। আইডিগুলি পাকিস্তানে বসে অপারেট করতো সেদেশের গুপ্তচররা (ISI Agent)। যেহেতু এগুলি ভারতীয়দের নামে তৈরি তাই স্বাভাবিকভাবে এ দেশের নাগরিকরা মনে করতো সেটা কোনও ভারতীয় চালাচ্ছে। এভাবে তারা, সন্ত্রাসের কাজে অর্থ সংগ্রহ থেকে, উগ্র মৌলবাদের প্রচার তথা সাম্প্রদায়িক বিষ ছড়াতো। শুধু তাই নয়, অনলাইন বিভিন্ন শপিং সাইটেও এই নথি দিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলা হত এবং সন্ত্রাসবাদীদের বিভিন্ন জিনিসপত্র কিনে দেওয়া হতো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • INS Mormugao: অভিষেকেই সফল আইএনএস মর্মুগাও! তার নির্ভুল নিশানায় লক্ষ্যভেদ ব্রহ্মোস-এর

    INS Mormugao: অভিষেকেই সফল আইএনএস মর্মুগাও! তার নির্ভুল নিশানায় লক্ষ্যভেদ ব্রহ্মোস-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম পরীক্ষাতেই সফল ভারতের নতুন যুদ্ধজাহাজ আইএনএস মর্মুগাও (INS Mormugao)। শত্রুদেশের ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংসকারী এই রণতরীর রবিবার ছিল প্রথম পরীক্ষা। শব্দের চেয়ে তিন গুণ দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্রকে লক্ষ্যে পৌঁছনোর চ্যালেঞ্জ নিয়ে নেমেছিল মর্মুগাও। আর অভিষেকেই সেঞ্চুরি। তার নির্ভুল নিশানায় লক্ষ্যভেদ করেছে ব্রহ্মোস। ব্রহ্মোস (Brahmos) ২৯০ কিমি থেকে ৪৫০ কিমি পর্যন্ত দূরত্বে থাকা লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত করতে পারে।

    আত্মনির্ভরতার উদাহরণ

    ছ’মাস আগেই ভারতীয় নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল আইএনএস মর্মুগাও। সেই নয়া রণতরী থেকেই সফল উৎক্ষেপণ করা হল ব্রহ্মোস মিসাইলের। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর ভারতীয় নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই যুদ্ধজাহাজ। ব্রহ্মোসের সফল উৎক্ষেপণের পর আইএনএস মর্মুগাও নিয়ে আত্মবিশ্বাসী নৌসেনা আধিকারিকরা। তাঁরা জানিয়েছেন, “জাহাজ এবং যুদ্ধাস্ত্র দু’টিই সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি। মাঝসমুদ্রের এই সফল উৎক্ষেপণ আত্মনির্ভরতার প্রকৃত উদাহরণ।”

    ভারতীয় নৌবাহিনীর ‘প্রজেক্ট ১৫বি’-র আওতায় মূলত দেশীয় প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে তৈরি দ্বিতীয় রণতরী এটি। যা বানাতে খরচ হয়েছিল ৩৫ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। এটি মজগাওঁ ডকে তৈরি করা হয়েছিল। নৌসেনার ‘ওয়ারশিপ ডিজাইন ব্যুরো’ এই রণতরীর নকশা তৈরি করেছিল। ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ এই রণতরীর উদ্বোধন করেছিলেন। সেই সময় নৌবাহিনী জানিয়েছিল, পারমাণবিক হামলা বা জৈব হামলা চালালেও এই রণতরীর কিছু হবে না। এ ছাড়াও এই যুদ্ধজাহাজে ছিল ৭০ কিমি মাঝারি পাল্লার ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার ব্যবস্থা, টর্পেডো, রকেট লঞ্চার ও নানা ধরনের বন্দুক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Publicity: সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরতে ব্যাপক প্রচারে নামতে চলেছে মোদি সরকার

    Publicity: সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরতে ব্যাপক প্রচারে নামতে চলেছে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বাধীন বিজেপি (BJP) সরকার। তার পর থেকে সমাজের বিভিন্ন অংশের মানুষের জন্য একের পর এক জনকল্যাণমূলক প্রকল্প হাতে নিয়েছে মোদি সরকার। গত ৯ বছরে মোদি সরকারের এই জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের সংখ্যা নেহাত কম নয়। তবে সরকারের সেই সব প্রকল্প সম্পর্কে সাধারণ মানুষ বিশেষ জানেন না। কেন্দ্রীয় সরকারের এই সব জনকল্যাণমূলক প্রকল্পগুলিকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে উদ্যোগী হল মোদি সরকার (Publicity)। ভিডিও এবং লিখিতভাবে ওই সব প্রকল্প তুলে ধরা হবে আমআদমির কাছে। গত ৯ বছরে মোদি সরকারের সাফল্যই বা কী, তাও জানানো হবে জনতা জনার্দনকে।

    প্রচারে (Publicity) কী কী তুলে ধরা হবে…

    MyGov.in এই প্ল্যাটফর্মেও তুলে ধরা হবে সরকারের সাফল্যের খতিয়ান। বিগত বছরগুলিতে সরকার কী কী জনকল্যাণমূলক প্রকল্প হাতে নিয়েছে, তাতে সাফল্যই বা কেমন তথ্য সহকারে সেগুলি জানানোর জন্য কেন্দ্রের সমস্ত মন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন ওই প্ল্যাটফর্মের সিইও আকাশ ত্রিপাঠী। ভিডিও মাধ্যমেও তুলে ধরা হবে সাফল্যের খতিয়ান। এজন্য বিভিন্ন রাজ্য সরকার কিংবা ফিল্ড অফিসারের কাছ থেকে প্রকৃত উপভোক্তা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছেন আকাশ। ত্রিপাঠীর চিঠিতে এও বলা হয়েছে, ভিডিও যেন হাই রেজ্যুলেশনের হয়। সাউন্ড কোয়ালিটিও যেন উন্নত মানের হয়। প্রতিটি ভিডিও (Publicity) হবে ১ থেকে ৩ মিনিটের মধ্যে। তাতে দেখানো হবে, কোন প্রকল্পে কী কী সুবিধা মেলে, যাঁরা ইতিমধ্যেই প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন, তাঁদের বক্তব্যই বা কী, প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ায় যাঁরা সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন, সেসবই তুলে ধরা হবে ওই ভিডিওয়।

    আরও পড়ুুন: কোহিনূর ফেরাতে চালু হচ্ছে ‘রেকনিং উইথ দ্য পাস্ট’, জানুন এই অভিযান সম্পর্কে

    দৃশ্য কিংবা লেখ্য, যে মাধ্যমেই প্রকল্পগুলি সম্পর্কে কিছু তুলে ধরা হবে, সেগুলির বাক্য যেন ছোট হয়। টেকনিক্যাল কোনও শব্দ যেন ব্যবহার না করা হয়। কঠিন শব্দও এড়িয়ে চলাই ভাল। বক্তব্য যেন সাধারণ মানুষের বোধগম্য হয়। প্রচারে তুলে ধরা হবে ২০১৪র প্রাক-বিজেপি সরকারের আমলের কথা। তৎপরবর্তী সময়ে মোদি সরকারের জনকল্যাণমূলক প্রকল্পগুলি কীভাবে সাধারণ মানুষের উপকারে লাগছে, সেগুলিও ফলাও করে বলা হবে। কেবল তাই নয়, দেশে-বিদেশে মোদি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প কীভাবে সমাদৃত হচ্ছে, তাও তুলে ধরা হবে প্রচার (Publicity) মাধ্যমে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kohinoor: কোহিনূর ফেরাতে চালু হচ্ছে ‘রেকনিং উইথ দ্য পাস্ট’, জানুন এই অভিযান সম্পর্কে  

    Kohinoor: কোহিনূর ফেরাতে চালু হচ্ছে ‘রেকনিং উইথ দ্য পাস্ট’, জানুন এই অভিযান সম্পর্কে  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লুঠ হয়ে গিয়েছে কোহিনূর (Kohinoor) হিরে। লুঠ হয়েছে হাজার হাজার অন্যান্য ধনরত্নও। এবার এসবই ফেরাতে উদ্যোগী হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সরকার। লুণ্ঠন হওয়া এসব সম্পদ উদ্ধার করতে শীঘ্রই আলাপ আলোচনা শুরু হবে কূটনৈতিক স্তরে। এই কূটনৈতিক অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘রেকনিং উইথ দ্য পাস্ট’। কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রকের সচিব গোবিন্দ মোহন বলেন, এটা সরকারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ব্যক্তিগতভাবে ভারতের এই নিদর্শনগুলি ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টায় জোর দিয়েছেন। তাঁর কাছে এটা একটা প্রধান অগ্রাধিকারের বিষয়।

    কোহিনূর (Kohinoor)…

    জানা গিয়েছে, লন্ডনে যে ভারতীয় কূটনীতিকরা রয়েছেন, তাঁরাই বিভিন্ন ব্রিটিশ প্রতিষ্ঠানগুলির কাছে ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলি ফিরিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করবেন। প্রক্রিয়া শুরু হবে চলতি বছরই। প্রসঙ্গত, বারবার লুঠেরারা লুঠ করেছে ভারত। ঔপনিবেশিক শাসনের সময়ও খোয়া গিয়েছে বহু মূল্যবান রত্ন (Kohinoor) সামগ্রী। সেসসবই এখন ফেরাতে চায় নরেন্দ্র মোদির সরকার। অর্থনীতিবিদ উৎসা পট্টনায়কের গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, ১৭৬৫ থেকে ১৯৩৮ সালের মধ্যে ভারত থেকে ব্রিটিশরা যে সম্পদ লুঠ করেছে, অর্থমূল্যে তার পরিমাণ প্রায় ৪৫ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ইমরান খান সন্ত্রাসবাদীদের চেয়ে কম কিছু নয়’’, তোপ পাক প্রধানমন্ত্রীর

    ভারত থেকে লুঠ হওয়া সম্পদের মধ্যে রয়েছে কোহিনূর হিরেও। ১৮৪৯ সাল থেকে ব্রিটিশ রাজ পরিবারের দখলে রয়েছে সেই হিরে। বর্তমানে এই হিরের মালিক ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লস। রানি ভিক্টোরিয়ার ব্রোচে এবং রানি এলিজাবেথের মুকুটে শোভা পেত এই হিরে (Kohinoor)। জানা গিয়েছে, নাবালক কিশোর মহারাজা দলীপ সিংকে লাহোর চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাধ্য করেছিল ব্রিটিশ সরকার। তার পরেই কোহিনূর হিরের মালিক হয় ব্রিটিশ রাজ পরিবার। অবশ্য ব্রিটিশ ঐতিহাসিকদের দাবি, কোহিনূর হিরে ব্রিটিশ রাজ পরিবারকে উপহার দেওয়া হয়েছিল। কারও কারও মতে, এটি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল। ভারতীয় ঐতিহাসিকরা প্রমাণ সহ জানিয়েছেন, ঔপনিবেশিক শক্তি প্রয়োগ করেই ভারত থেকে কোহিনূর হিরে নিয়ে গিয়েছিল ব্রিটিশরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
LinkedIn
Share