Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • S Jaishankar: জয়শঙ্করের মুখে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী প্রশস্তি, কেন জানেন?  

    S Jaishankar: জয়শঙ্করের মুখে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী প্রশস্তি, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর (Atal Behari Bajpayee) ভূয়সী প্রশংসা করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। ১৯৯৮ সালে নিউক্লিয়ার টেস্টের (Nuclear Test) পর বাজপেয়ী কীভাবে নিজস্ব কৌশলে কূটনৈতিক সমস্যার সমাধান করেছিলেন, এদিন তা-ই মনে করিয়ে দেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। জয়শঙ্কর মনে করিয়ে দেন, ওই নিউক্লিয়ার টেস্টের পর দু বছরের মধ্যেই বিশ্বের প্রধান দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করে ফেলেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী।

    অটল বিহারী বাজপেয়ী…

    নয়াদিল্লিতে অটল বিহারী বাজপেয়ী স্মারক বক্তৃতায় যোগ দিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। তাঁর আগে বলতে উঠেছিলেন সিঙ্গাপুরে ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত বিলাহারি কৌশিকান। তাঁর পরে বক্তৃতা দিতে উঠে জয়শঙ্কর অটল বিহারী বাজপেয়ীর অকুণ্ঠ প্রশংসা করেন। তিনি জানান বাজপেয়ী বিদেশমন্ত্রী হিসেবেও সফল। আমেরিকা ও রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের গাঁটছড়া শক্ত করতে তাঁর কী ভূমিকা ছিল, তাও মনে করিয়ে দেন। বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেন, পারস্পরিক শ্রদ্ধা, পারস্পরিক সংবেদনশীলতা এবং পারস্পারিক স্বার্থের যে মৌলিক বিষয়গুলি নিয়ে এখন চিনের সঙ্গে কথা হচ্ছে, তার সিংহভাগ কৃতিত্ব অটল বিহারী বাজপেয়ীর।

    আরও পড়ুুন: মঙ্গলে কুন্তল-তাপসকে বসিয়ে মুখোমুখি জেরা! নীলাদ্রির ‘পরিচয়’ মিলবে এদিনই?

    জয়শঙ্কর জানান, সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলা করতে ভয় পেতেন না বাজেপয়ী। তাঁর বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গিরও এদিন অকুণ্ঠ প্রশংসা করেন বিদেশমন্ত্রী। সন্ত্রাসবাদ দমন করতে তিনি সমস্ত রকম পন্থা অবলম্বন করেছিলেন। ১৯৯৮ সালে পোখরানে নিউক্লিয়ার টেস্ট করে ভারত। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে জয়শঙ্কর বলেন, ওই পরীক্ষা নিয়ে ভাবতে হবে না। সেই পরীক্ষার পর কীভাবে দৌত্য সফল করেছিলেন বাজপেয়ী, সেটাই আমাদের স্মরণ করতে হবে। বিদেশমন্ত্রী বলেন, ওই পরীক্ষার মাত্র দু বছরের মধ্যেই আমরা বিশ্বের প্রথম সারির দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করে ফেলেছিলাম। তাদের আমরা পাশে পেয়েছিলাম। জয়শঙ্কর বলেন, সেই সময় আমি জাপানে পোস্টিং ছিলাম। ওই পরীক্ষার জেরে জাপানের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কে প্রভাব পড়েছিল। কিন্তু আমরা তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সাহস পাচ্ছিলাম। তিনি বলেছিলেন, আমরা কোনও না কোনও পথ (সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে) খুঁজে পেয়ে যাব। তিনি বলেন, তাঁর সেই কথা আমি আজও ভুলিনি। তাঁর প্রজ্ঞা এবং দূরদৃষ্টির কথা ভাবলে আমি আজও বিস্মিত হই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • Dattatreya Hosabale: মইরাং-এর আইএনএ মেমোরিয়াল আধুনিক ভারতের তীর্থস্থান, বললেন দত্তাত্রেয় হোসবালে

    Dattatreya Hosabale: মইরাং-এর আইএনএ মেমোরিয়াল আধুনিক ভারতের তীর্থস্থান, বললেন দত্তাত্রেয় হোসবালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোসের ১২৬তম জন্মদিনে মণিপুরে পরাক্রম দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেন আরএসএসের সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসবালে (Dattatreya Hosabale)। এই মুহূর্তে চার দিনের মণিপুর সফরে রয়েছেন তিনি। নেতাজিকে শ্রদ্ধা জানিয়ে দত্তাত্রেয় হোসবালে বলেন, “মইরাং- এ ভারতীয় সেনার এই মেমোরিয়াল আধুনিক ভারতের কাছে তীর্থস্থান।” 

    কী বললেন আরএসএস সম্পাদক? 

    এদিন দত্তাত্রেয় (Dattatreya Hosabale) আরও বলেন, “ভারতমাতার সর্বশ্রেষ্ঠ পুত্র নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকীতে তাঁকে আমার বিনম্র শ্রদ্ধা ও শ্রদ্ধাঞ্জলি। তাঁর অদম্য চেতনা এবং অবিস্মরণীয় কাজগুলি সমস্ত ভারতীয়দের জন্য চিরকালই অনুপ্রেরণাদায়ক হয়ে থাকবে।” 

    গোটা দেশজুড়ে পরাক্রম দিবস পালন করছে আরএসএস (Dattatreya Hosabale)। এদিন মণিপুরের মইরাং- এ আইএনএ মেমোরিয়ালে নেতাজির মূর্তিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান দত্তাত্রেয় হোসবালে। তিনি আরও বলেন, “ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে আইএনএ-এর মহান আত্মত্যাগ এবং যুদ্ধের কারণেই কোটি কোটি ভারতীয় ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে তাদের আওয়াজ তুলতে এবং স্বাধীনতা সংগ্রামে উত্সাহিত হয়েছিল। মুম্বাইয়ের নৌবাহিনীর বিদ্রোহ আইএনএর আন্দোলন এবং কয়েক হাজার পুরুষ ও মহিলার আত্মত্যাগের কথা আমরা ভুলতে পারি না।”  

    মণিপুরের বিষ্ণুপুর জেলার একটি ছোট শহর মইরাং (Dattatreya Hosabale)। ইম্ফল থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে মইরাং-এর গুরুত্ব অপরিসীম। সুভাষচন্দ্র বসুর আজাদ হিন্দ বাহিনী ব্রিটিশ বাহিনীকে এই মইরাং- এই পরাজিত করে ভারতে প্রবেশ করেছিল। ১৯৪৪-এর ১৪ এপ্রিল এই মইরাং-এ নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর নেতৃত্বে প্রথমবার ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি ভারতের তিরঙ্গা পতাকা উত্তোলন করে।

    আরও পড়ুন: নেতাজিই আদর্শ! তাঁর দেখানো পথেই এগিয়ে চলার বার্তা দিলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    এখানেই গড়ে উঠেছে একটি ওয়ার মিউজিয়াম। আগেও এখানে একটি স্মৃতিসৌধ ছিল, কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে (Dattatreya Hosabale) তা ধুঁকতে বসেছিল। এমনকী এখানে নেতাজির যে মূর্তিটি ছিল, কয়েক বছর আগে দুষ্কৃতীরা তা ভাঙচুর করেছিল। সম্প্রতি ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মির ওয়ার মিউজিয়ামের কাজ শেষ হয়েছে মণিপুরে। ভারতের উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যের বিষ্ণুপুর জেলার মইরাং-এ এই ‘ওয়ার মেমোরিয়াল’ তৈরি করা হয়েছে। তাছাড়াও এখানে স্থাপন করা হয়েছে উত্তর-পূর্বের সবচেয়ে উঁচু পতাকাও। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • United Nations: রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদের দাবিতে ভারতের পাশে যুক্তরাজ্য!

    United Nations: রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদের দাবিতে ভারতের পাশে যুক্তরাজ্য!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফ্রান্সের পরেই এবার রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের (United Nations) স্থায়ী সদস্যপদের জন্য ভারতকে খোলাখুলিভাবে সমর্থন জানাল ব্রিটেন। ভেটো ক্ষমতাসম্পন্ন দু’টি দেশের সমর্থন মেলায় এবার নয়াদিল্লি নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়া অনেকটাই সহজ হতে চলেছে বলেই মনে করছেন। ব্রিটিশ হাইকমিশনার আলেকজান্ডার এলিস বলেন, “আমরা অবশ্যই ভারতকে ইউএনএসসি-এর সদস্য হওয়ার দাবিতে সমর্থন করি। ইউএনএসি-র সংস্কারগুলি প্রাতিষ্ঠানিক, বাস্তবতা কম।”  

    তিনি আরও বলেন, “প্রতিষ্ঠানে পরিবর্তন করা কঠিন। কিন্তু আমাদের সেটা করতে হবে। ইউএন (United Nations) এবং ইউএনএসসি- তে কিছু দেশ এসেছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে। পরে কিছু দেশ আসে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মতো। আমরা চাইব ভারত একটি কার্যকরী প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলুক।”

    তিনি অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক (United Nations) কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট এবং ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন- এর উদাহরণও দেন। বলেন, দেশগুলি আজকের বাস্তবতার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিচ্ছে। তিনি আরও বলেন, “ভারতও অর্থ ঋণ দিয়েছে।” ব্রিটিশ হাইকমিশনার আরও বলেন, যে দ্বীপ রাষ্ট্রগুলির আরও বেশি সমর্থন প্রয়োজন।

    ভেটো ক্ষমতাসম্পন্ন দু’টি দেশের সমর্থন মেলায় এবার নয়াদিল্লি (United Nations) নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়া অনেকটাই সহজ হতে চলেছে বলেই মনে করছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা। প্রসঙ্গত, এই ইস্যুতে এর আগে ভারতকে সমর্থনের কথা শোনা গিয়েছে আমেরিকা ও রাশিয়ার গলাতেও। তবে এখনও পর্যন্ত এই নিয়ে চিনের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া আসেনি। বিশেষজ্ঞদের দাবি, এই প্রস্তাব পাশ করানোর ক্ষেত্রে ভারতের কাঁটা হতে পারে চিন। কারণ বেজিংয়ের কাছেও রয়েছে ভেটো ক্ষমতা। যা প্রয়োগ করে এই প্রস্তাব আটকে দিতে পারেন তাঁরা। গত দু’বছর ধরে সীমান্ত সংঘাতের জেরে ভারত-চিন সম্পর্কে অনেকটাই অবনতি হয়েছে। যার প্রভাব ভারতের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়ার ক্ষেত্রেও পড়তে পারে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা।

    সমর্থন ফ্রান্সেরও 

    গত কয়েক বছর ধরেই রাষ্ট্রসংঘের অমূল সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা (United Nations) রয়েছে বলে সওয়াল করে আসছে ভারত। এই নিয়ে আন্তর্জাতিক সংগঠনের মঞ্চেই বিদেশমন্ত্রী জয়শংকরের নেতৃত্বে ‘Maintenance of International Peace and Security: New Orientation for Reformed Multilateralism’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদের জন্য ভারতকে খোলাখুলিভাবে সমর্থনের কথা বলেন রাষ্ট্রসংঘের ফরাসি রাষ্ট্রদূত নিকোলাস দে রিভেরে। ভারত ছাড়াও জার্মানি, ব্রাজিল এবং জাপানকেও নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদের জন্য সমর্থন জানিয়েছে ফ্রান্স।

    আরও পড়ুন: “অল ইজ নট ওয়েল ইন লাদাখ”, ভিডিও বার্তায় প্রধানমন্ত্রীকে ওয়াংচুক

    রাষ্ট্রসংঘের আলোচনা সভায় ঠিক কি বলেছেন (United Nations) ফরাসি রাষ্ট্রদূত? তাঁর কথায়, “ফ্রান্স নিরাপত্তা পরিষদের সংস্কারের পক্ষে। নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য সংখ্যা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলেও মনে করি আমরা। বিশ্বের নতুন শক্তিগুলির উত্থান মেনে নিতে হবে। নিরাপত্তা পরিষদে তাঁদের উপস্থিতির প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Indian Railway: আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল চালু করল ভারতীয় রেল, কেন জানেন?

    Indian Railway: আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল চালু করল ভারতীয় রেল, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল চালু করল ভারতীয় রেল (Indian Railway)। রেলের রাজস্ব বাড়ানোর পাশাপাশি ম্যাক্সিমাম ক্যাপাসিটি ইউটিলাইজেশনও রেলের উদ্দেশ্য। প্রতিটি মেইল (Mail), এক্সপ্রেসে (Express) টিকিটের চাহিদা কত, তা দেখতেই এই ব্যবস্থা। প্রশ্ন হল, কী এই আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল? আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল হল একটি সিট ক্যাপাসিটি অপটিমাইজেশন ডিসিশান সাপোর্ট। এটি করা হয়েছে কোনও একটি নির্দিষ্ট দিনে কোনও একটি ট্রেনের কত সিট এবং কোন শ্রেণি বুকিং হয়েছে, তা জানতে। ভারতীয় রেলের এক আধিকারিকের কথায়, সব ট্রেনে অ্যাকোমোডেশনের চাহিদা এক থাকে না। ট্রেন বিশেষে এটি আলাদা আলাদা হয়। কারণও আলাদা আলাদা।

    ভারতীয় রেল…

    এই কারণগুলির মধ্যে রয়েছে, বিকল্প ট্রেনের ব্যবস্থা, অ্যাকোমোডেশন, ওরিজিন ডেস্টিনেশন পেয়ার, টাইমিং ইত্যাদি। ঐতিহ্যগতভাবে ভারতীয় রেলে (Indian Railway) অ্যাকোমোডেশনের ব্যবস্থা করা হত কোনও একটি ট্রেনের ইতিহাস ঘেঁটে। যে নির্দিষ্ট রুটে ট্রেনটি চলে, সেখানে যাত্রী কেমন হয়, তাঁদের চাহিদাই বা কেমন এসব খতিয়ে দেখা হত। রেলের ওই আধিকারিক জানান, আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল ব্যবস্থা চালু হয়ে যাওয়ায় এই কাজটিই হয়ে গেল অনায়াস। এই প্রোফাইলের মাধ্যমে রেলের কর্তারা জানতে পারবেন, বিভিন্ন জোনের ট্রেনের যাত্রীদের প্রোফাইল সেল। তার জেরে চাহিদা অনুযায়ী যাত্রীদের জন্য করা যাবে অ্যাকোমোডেশনের ব্যবস্থা। বিভিন্ন মরশুমে এবং ছুটির দিনগুলিতে বিভিন্ন ট্রেনে টিকিটের চাহিদা বাড়ে। এই প্রোফাইলের মাধ্যমে ওই ট্রেনগুলিরও একটি নির্ভুল তথ্য পাওয়া যাবে। যার জেরে একদিকে যেমন ভারী হবে রেলের পকেট, তেমনি চাহিদা মিটবে যাত্রীদেরও।

    আরও পড়ুুন: ‘স্বাধীনতার পর নেতাজিকে ভোলানোর চেষ্টা করা হয়েছে’, অনুযোগ প্রধানমন্ত্রীর

    রেল (Indian Railway) সূত্রে খবর, পাইলট প্রজেক্ট শুরু হয়েছিল সাতটি জোনালে। এগুলি হল, ইস্টার্ন, সেন্ট্রাল, নর্দান, সাউদার্ন, সাউথ সেন্ট্রাল, ওয়েস্টার্ন এবং ওয়েস্ট সেন্ট্রাল রেলওয়ে। এই আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল ব্যবস্থা এ পর্যন্ত প্রয়োগ করা হয়েছে ভারতীয় রেলের ২০০টি ট্রেনের ওপর। এতদিন রেলের বিভিন্ন কাজের জন্য বাইরে থেকে সফটওয়্যার আনানো হলেও, আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল তৈরি করেছেন রেলের কর্মীরাই। রেলের নিজস্ব ওই দলের নেতৃত্বে ছিলেন সেন্টার অফ রেলওয়ে ইনফর্মেশন সিস্টেমসের আর গোপালকৃষ্ণণ। টানা দু বছরেরও বেশি সময়ের চেষ্টায় শেষমেশ হয়েছে লক্ষ্যপূরণ।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     

  • Parakram Diwas: নেতাজির জন্মদিনটি পালিত হয় পরাক্রম দিবস হিসেবে, কেন জানেন?

    Parakram Diwas: নেতাজির জন্মদিনটি পালিত হয় পরাক্রম দিবস হিসেবে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৩ জানুয়ারি। নেতাজি (Netaji) সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৬তম জন্ম দিবস। ২০২১ সাল থেকে ফি বছর নেতাজির এই জন্মদিনটি পালিত হয় পরাক্রম দিবস হিসেবে। তিনি ছিলেন অসম সাহসী যোদ্ধা। স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর অবদান স্মরণে রেখেই তাঁর জন্মদিনটিকে পালন করা হয় পরাক্রম দিবস (Parakram Diwas) হিসেবে। ২০২১ সালে পালিত হয় নেতাজির ১২৪ তম জন্মবার্ষিকী। সে বারই প্রথম দিনটিকে পরাক্রম দিবস হিবেসে পালনের কথা ঘোষণা করা হয়। পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড, ত্রিপুরা এবং অসমে দিনটি ছুটির দিন হিসেবে পরিচিত। এদিন ভারত সরকারও শ্রদ্ধা জানায় নেতাজিকে।

    নেতাজির জন্মদিন…

    নেতাজির জন্মদিনে বিভিন্ন জায়গায় ছুটি দেওয়া হয়। তার কারণ, দেশের প্রতি নেতাজির অবদান স্মরণ এবং তাঁকে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে আস্ত একটা দিন। তাঁর নির্ভীক হৃদয় এবং লড়াই ত্বরান্বিত করেছিল দেশের স্বাধীনতা। তিনি ছিলেন প্রকৃত জাতীয়তাবাদী, রাজনীতিবিদ এবং স্বাধীনতা যোদ্ধা। দেশবাসী, বিশেষত তরুণদের মধ্যে সাহস জোগাতে দিনটিকে দেওয়া হয়েছে বিশেষ গুরুত্ব। নেতাজির শক্তি, দূরদৃষ্টি, নিঃস্বার্থপরতা এবং দেশপ্রেম আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন তামাম ভারতবাসী। স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর তৈরি আজাদ হিন্দ ফৌজের অবদানও কম নয়। আজাদ হিন্দ সরকারের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান ছিলেন তিনিই।

    আরও পড়ুুন: কোথাও খাঁচায় বন্দী, কোথাও আবার দাঁড়িপাল্লায় সরস্বতী! দেবী বন্দনায় নিয়োগ দুর্নীতির ছোঁয়া শহরের মণ্ডপে

    ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি ওড়িশার কটক শহরে জন্মগ্রহণ করেন নেতাজি (Parakram Diwas)। দর্শনশাস্ত্রে ডিগ্রি লাভ করার পর তিনি পাশ করেন সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা। যেহেতু তিনি ব্রিটিশ সরকারের অধীনে চাকরি করবেন না বলে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলেন, তাই ইস্তফা দিয়ে ইংল্যান্ড থেকে ভারতে ফিরে আসেন ১৯২১ সালে। এর ঠিক দু বছর আগে তিনি গিয়েছিলেন ইংল্যান্ডে। ভারতে ফিরে তিনি দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাসের সংস্পর্শে আসেন। পরবর্তীকালে এই চিত্তরঞ্জনই তাঁর রাজনৈতিক মেন্টর হিসেবে কাজ করেন। তিনিই নেতাজিকে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রসে যোগ দিতে উৎসাহিত করেন। ১৯২১ সালেই কংগ্রেসে যোগ দেন তিনি। স্বামী বিবেকানন্দকে তিনি আধ্যাত্মিক গুরু হিসেবে বিবেচনা করতেন। ১৯৩৮ থেকে ১৯৩৯ পর্যন্ত তিনি অলঙ্কৃত করেছিলেন জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতির পদ। তাঁর বিখ্যাত উক্তি, তোমরা আমাকে রক্ত দাও…আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • Narendra Modi: ‘‘মনোবল ধরে রাখাই সাফল্যের চাবিকাঠি’’! ‘পরীক্ষা পে চর্চা’-য় পড়ুয়াদের পরামর্শ মোদির

    Narendra Modi: ‘‘মনোবল ধরে রাখাই সাফল্যের চাবিকাঠি’’! ‘পরীক্ষা পে চর্চা’-য় পড়ুয়াদের পরামর্শ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মনোবল ধরে রেখে সঠিক পথে প্রস্তুতি নেওয়াই সাফল্যের চাবিকাঠি। শুক্রবার ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ অনুষ্ঠানে ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশ্যে এই বার্তাই দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সামনেই সারা দেশে শুরু হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের বোর্ডের পরীক্ষা। তাই পরীক্ষার্থীদের মানসিক চাপমুক্ত করতেই শুক্রবার আয়োজিত হল পরীক্ষা পে চর্চা। এদিন প্রধানমন্ত্রীর কথা শুনল ৩৮ লাখ পড়ুয়া। গতবারের থেকে ১৫ লাখ বেশি, জানিয়েছেন কেন্দ্রের শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান।

    সঠিক প্রস্তুতি প্রয়োজন

    প্রধানমন্ত্রী মোদি আজ তিনটি বিষয়ের উপর জোর দিয়েছেন। তিনি অভিভাবকদের উদ্দেশে বলেছেন, সন্তানের উপর প্রত্যাশার বিপুল বোঝা চাপিয়ে দেবেন না। ওরা কতটা দিতে পারে, সেটা বিবেচনায় রেখে প্রত্যাশা করুন। পড়ুয়াদের উদ্দেশ্যে তাঁর উপদেশ, যত চাপই আসুক না কেন, তোমরা নিজেরা যতটা পূরণ করতে পারবে, ততটাই করার চেষ্টা করবে নিখুঁতভাবে। পরীক্ষার্থীদের তিনি আরও বলেন, কখনওই পরীক্ষায় অসৎ উপায় অবলম্বন করবে না। তাতে এক-দু’বার উতরে যেতে পারো। কিন্তু ভবিষ্যতে কোথাও না কোথাও আটকে যাবে। তাই সর্বদা সঠিক ও সৎ পথে চলার চেষ্টা করবে।

    এদিন সকাল ১১ টায় দিল্লির তালকাটোরা ইন্ডোর স্টেডিয়ামে পরীক্ষা পে চর্চা অনুষ্ঠানটি আয়োজিত হয়। এদিন অনুষ্ঠানটিতে ২ হাজার শিক্ষার্থী সরাসরি অংশগ্রহণ করে। বাকি পরীক্ষার্থীরা ভার্চুয়ালি সংশ্লিষ্ট অনুষ্ঠানে অংশ নেয়। ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নের উত্তর দেন নরেন্দ্র মোদী। এদিন এক ছাত্রী প্রধানমন্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করেন, “যদি আমার রেজাল্ট ভালো না হয় তাহলে আমি পরিবারকে কীভাবে বোঝাব?” যার উত্তরে মোদি বলেন, “পরিবারের প্রত্যাশা থাকা স্বাভাবিক। কিন্তু যদি সামাজিক স্ট্যাটাসের বিষয়ে অভিভাবকেরা ভাবেন তাহলে চিন্তার বিষয় রয়েছে। তবে পরীক্ষার্থীরা যদি নিজেদের লক্ষ্যে অবিচল থাকে সফল হবেই।” 

    আরও পড়ুুন: জীবন কাটছে জেলখানায় বন্দিদের মতো! চিনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের কী অবস্থা জানেন?

    আবার হার্ডওয়ার্ক নাকি স্মার্টওয়ার্ক, কোনটা বেশি জরুরি, এমনই প্রশ্ন করেন আরেক এক পড়ুয়া। যার জবাবে প্রধানমন্ত্রী কলসি থেকে কাকের জলপানের গল্প উল্লেখ করে বলেন, “অনেকে বরাবর কঠোর পরিশ্রম করেন। আবার কারোর জীবনে কঠোর পরিশ্রম শব্দটাই নেই। আবার কেউ স্মার্টলি হার্ডওয়ার্ক করেন। তাই সমস্যা সমাধানের জন্য পরিশ্রমের প্রয়োজন নাকি বুদ্ধিমত্তার তা আগে বুঝতে হবে।” পাশাপাশি সাফল্যের জন্য শিক্ষার্থীদের সময়ানুবর্তিতা অত্যন্ত জরুরি বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • African Cheetah: দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আরও ১০০ চিতা আসতে চলেছে ভারতে, ১২টি আসবে ফেব্রুয়ারিতেই

    African Cheetah: দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আরও ১০০ চিতা আসতে চলেছে ভারতে, ১২টি আসবে ফেব্রুয়ারিতেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও ১০০ চিতা আসতে চলেছে ভারতে (African Cheetah)! সুদূর দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে। ইতিমধ্যেই সাক্ষর হয়ে গিয়েছে চুক্তি। কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যেই ১০০টি চিতার প্রথম ১২টিকে ভারতে আনা হবে।             

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রক এক বিবৃতিতে (African Cheetah) জানিয়েছে, “আগামী আট থেকে ১০ বছরের জন্য বছরে ১২টি করে চিতাকে ভারতে নিয়ে আসার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। চিতাদের জন্য একটি নিরাপদ বাসস্থান তৈরি করতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” তবে চিতাগুলিকে কোথায় রাখা হবে তা এখনও জানা যায়নি। প্রসঙ্গত, এ আগে আনা আটটি চিতাকেই রাখা হয়েছে গুজরাটের কুনো জাতীয় উদ্যানে। ভারতে এক সময় চিতা থাকলেও নির্মম ভাবে শিকারের কারণে পরে তা বিলুপ্ত হয়ে যায়। ভারতে আবার নতুন করে চিতার বংশবৃদ্ধির জন্য গত বছর সেপ্টেম্বরে আফ্রিকা থেকে আটটি চিতা মধ্যপ্রদেশের কুনোর জঙ্গলে আনা হয়। তাদের মধ্যে সাশা নামের মহিলা চিতা সম্প্রতি অসুস্থ হয়ে পড়েছে। উদ্যান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তরফে চিতাটির  চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, সাশার কিডনিতে সংক্রমণ হয়েছে। জল না খাওয়ার কারণে এই সমস্যা দেখা দিয়েছে বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।  

    কুনো জাতীয় উদ্যানের বিভাগীয় বন আধিকারিক প্রকাশ কুমার বর্মা জানিয়েছেন, অসুস্থ চিতাটি এখন পুরোপুরি সুস্থ রয়েছে।

    এর আগে আটটি চিতা, পাঁচটি মহিলা এবং তিনটি পুরুষ, গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর মধ্যপ্রদেশের (African Cheetah) শেওপুর জেলার কুনো জাতীয় উদ্যানে নিয়ে আসা হয়। সরকার ১৯৫২ সালে দেশে চিতা বিলুপ্ত ঘোষণা করে। ১৯৭০ এর দশক থেকে শুরু করে, ভারত সরকারের প্রজাতিগুলিকে দেশে তার ঐতিহাসিক পরিসরে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার প্রচেষ্টার ফলে নামিবিয়ার সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

    শিকারের কারণে বিলুপ্ত চিতা 

    সরকারি নথিপত্র জানাচ্ছে, ভারতে শেষ চিতাটি (African Cheetah) মারা যায় ১৯৪৮ সালে। ছত্তীসগঢ়ে। তার পাঁচ বছর পর ১৯৫২ সালে ভারতে চিতা বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে বলে ঘোষণা করে তদানীন্তন কেন্দ্রীয় সরকার। সেই সময় থেকে গত ৭০ বছর ধরে চিতা ছিল না এ দেশে। 

    বিভিন্ন প্রজাতির ১০০টি চিতা এ বার আনা হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকা অথবা নামিবিয়া (African Cheetah) থেকে। পাঁচ বছরের পরিকল্পনার প্রথম বছরেই। এদের মধ্যে ১০/১২টি একেবারেই অল্পবয়স্ক চিতা। যাতে তাদের থেকে চিতার বংশবৃদ্ধি ঘটে পর্যাপ্ত পরিমাণে। চিতাগুলি দক্ষিণ আফ্রিকা বা নামবিয়া থেকে এ দেশে আনতে বিদেশমন্ত্রকও সাহায্য করছে বলে কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী জানিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • iNCOVACC: বাজারে চলে এল দেশে তৈরি করোনার প্রথম নেজাল ভ্যাকসিন ইনকোভ্যাক, দাম কত জানেন?

    iNCOVACC: বাজারে চলে এল দেশে তৈরি করোনার প্রথম নেজাল ভ্যাকসিন ইনকোভ্যাক, দাম কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রজাতন্ত্র দিবসেই বাজারে চলে এল দেশে তৈরি করোনার নেজাল ভ্যাকসিন ইনকোভ্যাক (iNCOVACC)। এদিন আনুষ্ঠানিকভাবে ওই ভ্য়াকসিন  বাজারে ছাড়লেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডবীয়।  নভেম্বরে ওই ভ্যাকসিনের অনুমতি মেলে বিশেষ ক্ষেত্রে প্রাপ্তবয়স্কদের ও বুস্টার ডোজ হিসেবে ব্যবহারের জন্য। 

    ইনকোভ্যাক-এর দাম

    গত ডিসেম্বরেই সংস্থার তরফে ইনকোভ্যাক-এর প্রতিটি ডোজের দাম জানানো হয়েছিল। ভারত বায়োটেকের তথ্য অনুযায়ী,  কোভিড-১৯-এর প্রথম ন্যাজাল ভ্যাকসিন ইনকোভ্যাক (iNCOVACC)-এর প্রতিটি ডোজ সরকারের কাছে ৩২৫ টাকা এবং বেসরকারি টিকা কেন্দ্রে ৮০০ টাকায় বিক্রি করা হবে। তিন পর্যায়ে ট্রায়াল শেষ করা পর এটিকে অনুমোদন দেয় কেন্দ্র। এরপর এটির উৎপাদন শুরু করা হয়। প্রথম ডোজ হিসেবে ভ্য়াকসিনটি কতটা কার্যকারী তা প্রথমে দেখা হয়েছিল। যারা আগেও কোভ্যাকসিন ও কোভিশিল্ড নিয়েছেন তাদের বুস্টার ডোজ হিসেবেও একটি পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: আজ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক! দিল্লি গেলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস

    কেন্দ্রের সক্রিয়তা

    কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইতিমধ্যেই বড় পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্র। ভারত বায়োটেকের নেজাল ভ্যাকসিন ইনকোভ্যাক (iNCOVAC) -কে শর্তসাপেক্ষে আপৎকালীন ব্যবহারের জন্য ছাড়পত্র দিয়েছিল কেন্দ্র। সেন্ট্রাল ড্রাগ স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন জানিয়েছে, এখন দেশে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে যে কেউই এই ভ্যাকসিন নিতে পারবেন। জানা যাচ্ছে, যাঁরা করোনার দুটি টিকা নিয়েছেন, কিন্তু তৃতীয় বুস্টার ডোজ নেননি, তাঁরা এটাকে বুস্টার ডোজ হিসাবে নিতে পারবেন। প্রসঙ্গত, সারা বিশ্ব যখন করোনায় (Corona) জর্জরিত ছিল, তখন সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে কোভিড প্রতিষেধক কোভ্যাক্সিন বাজারে নিয়ে আসে ভারত বায়োটেক। দু-বছরের মধ্যে ফের কোভিড প্রতিষেধক নেজাল ভ্যাকসিন (Nasal Vaccine) বাজারে নিয়ে এল এই ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা। তবে শুধু কোভিড ভ্যাকসিন নয়। আরও অন্যান্য রোগেরও ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে ভারত বায়োটেক (Bharat Biotech)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসে কর্তব্যপথে মোদির ‘আত্মনির্ভর’ ভারত, জানুন বিস্তারিত

    Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসে কর্তব্যপথে মোদির ‘আত্মনির্ভর’ ভারত, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৬ জানুয়ারি। প্রজাতন্ত্র দিবস (Republic Day)। এদিন দিল্লির (Delhi) কর্তব্যপথে হয়েছে প্যারেড। আজ যেটি কর্তব্যপথ নামে পরিচিত, এক সময় সেটাই ছিল রাজপথ। গত বছর হয় নয়া নামকরণ। এদিন এই কর্তব্যপথেই হয় প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে প্যারেড। এবার ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবস। কর্তব্যপথে প্রদর্শিত হয়েছে আত্মনির্ভরতার বিভিন্ন নিদর্শন। রাজধানীর ইন্ডিয়া গেটের কাছের রাস্তাটি দীর্ঘদিন রাজপথ নামে পরিচিত ছিল। গত বছর তার নয়া নামকরণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নতুন নাম হয় কর্তব্যপথ। এদিন এই কর্তব্যপথেই রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানের সূচনা করেন।

    প্রজাতন্ত্র দিবস…

    গত বছর প্রজাতন্ত্র দিবসের অনেক পরে রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন দ্রৌপদী। তাই এবারই প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি অংশ নেন প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day) অনুষ্ঠানে। এদিন সকাল সাড়ে দশটায় শুরু হয়েছে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে সামরিক শক্তির পাশাপাশি প্রদর্শিত হয় সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যও। এবারের প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফতেয়া এল সিসি। বর্তমানে দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসব। সেই আবহে এবার পালিত হচ্ছে প্রজাতন্ত্র দিবস। দিল্লি পুলিশের হিসেব, এদিন প্রায় ৬৫ হাজার মানুষ প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেড চাক্ষুষ করছেন। এজন্য কিউআর কোডের মাধ্যমে অনেক আগেই তাঁরা নাম নথিভুক্ত করেছিলেন। এদিনের অনুষ্ঠান ঘিরে ব্যবস্থা করা হয়েছে আঁটোসাঁটো নিরাপত্তার। মোতায়েন করা হয়েছে ৬ হাজার জওয়ান। কর্তব্যপথে নজরদারি চালানোর জন্য বসানো হয়েছে হাই রেজ্যুলিউশনের ১৫০ সিসিটিভি ক্যামেরা।

    আরও পড়ুুন: আর্থিক অপচয়ের অভিযোগ! গুজরাট জেলে বন্দি তৃণমূল মুখপাত্র সাকেত গোখলেকে গ্রেফতার করল ইডি

    এতদিন প্যারেডে গান স্যালুট দেওয়া হত ব্রিটিশদের তৈরি কামান দিয়ে। এবার দেওয়া হয়েছে ১০৫ মিমি ইন্ডিয়ান ফিল্ড গান-এর মাধ্যমে। এবারই প্রথম প্যারেডে (Republic Day) পা মেলালেন মিশরের আর্মড ফোর্সও। প্রদর্শিত হয়েছে ভারতে তৈরি বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র। প্রতি বছরের মতো এবারও কর্তব্যপথে বের হবে ট্যাবলো। ১৭টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের তরফে বের হবে ওই ট্যাবলো। ছটি মন্ত্রকের তরফেও বের করা হবে ট্যাবলো। এর মধ্যে থাকবে পশ্চিমবঙ্গের দুর্গা ট্যাবলোও। এদিন বায়ু সেনা প্রদর্শন করবে তাদের কসরত। এ বার প্রজাতন্ত্র দিবসে ছিল অন্য চমকও। আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে ছিলেন সমাজের সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Padma Awards: মরণোত্তর পদ্মবিভূষণ দেওয়া হল ওআরএসের জনক দিলীপ মহালনবিশকে, তালিকায় আর কোন বাঙালি?

    Padma Awards: মরণোত্তর পদ্মবিভূষণ দেওয়া হল ওআরএসের জনক দিলীপ মহালনবিশকে, তালিকায় আর কোন বাঙালি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতি বছরের মতো এবারও সাধারণতন্ত্র দিবসের সকালে ঘোষণা করা হল পদ্ম পুরস্কার (Padma Awards) প্রাপকদের তালিকা। বাঙালির ঝুলিতেও এল পুরষ্কার। মরণোত্তর পদ্মবিভূষণ সম্মানে সম্মানিত করা হল ওআরএসের জনক দিলীপ মহলানবিশকে। গত বছর বাংলা থেকে পদ্ম পুরস্কার পেয়েছিলেন অভিনেতা ভিক্টর বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সংগীতশিল্পী রশিদ খান।  

    ১৯৭১ সাল থেকে ভারত-বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে অন্তত ৭ কোটিরও বেশি মানুষের প্রাণ রক্ষা করেছে তাঁর তৈরি ওআরএস। বেশিরভাগই শিশু। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের সময় শরণার্থী শিবিরে ভয়াবহ কলেরা মহামারি দেখা দেয়। সেই সময় এই রোগের একমাত্র চিকিৎসা ছিল স্যালাইন দেওয়া। কিন্তু স্যালাইনের ভয়ঙ্কর ঘাটতি দেখা যায়। উপায় না দেখে, জনস হপকিন্স ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর মেডিকেল রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিংয়ের সহায়তায়, ওরাল রিহাইড্রেশন সলিউশন বা ওআরএস তৈরি করেছিলেন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ তথা ক্লিনিক্যাল বিজ্ঞানী ডা. দিলীপ মহলানাবিশ। ওআরএস ব্যবহারের ফলে দু সপ্তাহের মধ্যে সেই শিবিরগুলিতে মৃত্যুর হার ৩০ শতাংশ থেকে ৩.৬ শতাংশে নেমে আসে। কীভাবে লবণ এবং গ্লুকোজ মিশিয়ে ওআরএস তৈরি করা হয়, তার বর্ণনা একটি গোপন বাংলাদেশী রেডিও স্টেশনে সম্প্রচার করা হয়েছিল। 

    আরও পড়ুন: আর্থিক অপচয়ের অভিযোগ! গুজরাট জেলে বন্দি তৃণমূল মুখপাত্র সাকেত গোখলেকে গ্রেফতার করল ইডি 

    বাংলার ঝুলিতে এসেছে আরও এক পদ্ম পুরস্কার (Padma Awards)। পদ্মশ্রী প্রাপকদের তালিকায় রয়েছেন জলপাইগুড়ির সারিন্দা বাদক ১০২ বছরের মঙ্গলকান্তি রায়। 

    আর কারা পেলেন পুরষ্কার 

    এছাড়াও তালিকায় (Padma Awards) রয়েছেন আদিত্য বিড়লা গ্রুপের চেয়ারম্যান কুমার মঙ্গলম বিড়লা, শিক্ষাবিদ ও সমাজসেবী সুধা মূর্তির মতো বিখ্যাত ব্যক্তিত্বরা। মরণোত্তর সম্মান  প্রদান করা হচ্ছে কিংবদন্তী বিনিয়োগকারী রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা ও রাজনীতিবিদ মুলায়ম সিং যাদবকে। মোট ১০৬ জনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।

    পুরস্কার প্রাপকদের তালিকায় রয়েছেন, তবলা বাদক জাকির হোসেন (পদ্মবিভূষণ), সুধা মূর্তি (পদ্মভূষণ), রবিনা টন্ডন (পদ্মশ্রী), প্রীতিকনা গোস্বামী (পদ্মশ্রী)।      

    আর রয়েছেন রয়েছেন তেলঙ্গানার (Padma Awards) প্রাক্তন অধ্যাপক বি রামাকৃষ্ণ রেড্ডি, দক্ষিণ ভারতের প্রবীণ লোকশিল্পী মুনিভেঙ্কাটাপ্পা, নাগা সংগীতশিল্পী এবং উদ্ভাবক মোয়া সুবং যিনি একটি বিশেষ ধরণের যন্ত্র ‘বামভূম’ তৈরি করেছেন। পদ্মশ্রী পেয়েছেন ইস্ট খাসি হিলসের বাসিন্দা দোতারা বাদক রিসিংবর কুরকালাং। মিজো লোকসংগীত শিল্পী কে সি রুনরেমসাংগি, কর্নাটকের লোকনৃত্য শিল্পী রানি মাচাইয়া, ছত্তিশগড়ের কাঠশিল্পী অজয় কুমার মান্ডাভি, হিমাচলপ্রদেশের জৈব কৃষিকাজে বিপ্লব ঘটানো নেকরাম শর্মা, ঝাড়খণ্ডের আদিবাসী অধ্যাপক জানুম সিং সয়, বিহারের বস্ত্রশিল্পী কপিলদেব প্রসাদ, রাজস্থানের পিথোরা শিল্পী পরেশ রাথওয়া, গুজরাটের কলমকারি শিল্পী ভানুবাই চৈতারা, জম্মু কাশ্মীরের সন্তুর বাদক গুলাম মহম্মদ জাজ, মহারাষ্ট্রের রঙ্গভূমি শিল্পী পরশুরাম কোমাজি খুনে, ছত্তিশগড়ের নাট্যশিল্পী দোমার সিং কুঁয়র।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
LinkedIn
Share