Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Rajouri: রাজৌরি থেকে মাহভিশ মালিক রাজ্য সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ বাবার

    Rajouri: রাজৌরি থেকে মাহভিশ মালিক রাজ্য সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ বাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরের রাজৌরি (Rajouri) অঞ্চলের বাসিন্দা মাহভিশ মালিক সমস্ত বাধা অতিক্রম করে সে রাজ্যের প্রশাসনিক পরিষেবা পরীক্ষা (জেকেএএস) পাস করেছেন। রাজৌরির দারহাল ব্লকের পীর পাঞ্জাল পর্বতমালার একটি প্রত্যন্ত, বরফে ঢাকা ছোট শহরে, বড় স্বপ্ন নিয়ে বড় হচ্ছিল মেয়েটি। আজ স্বপ্নপূরণ হয়েছে। ছোট শহরের মেয়েটি উঁচু পদে সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষাগুলির মধ্যে একটি পাস করেছে। সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় তাঁর খুড়তুতো বোন, শাজিয়া বলেন, “আমরা ফলাফল নিয়ে অত্যন্ত খুশি। আমরা সবসময় ওর পড়াশোনার প্রতি কঠোর পরিশ্রম এবং দৃঢ়সংকল্প দেখেছি। দুর্গম অঞ্চল এবং কঠিন রাস্তা কখনোই ওর স্বপ্নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। দুবার ড্রেনে ভেসে গিয়েও পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: অভিষেক থেকে ব্রাত্য অনেকের সঙ্গেই ছবি! বিএড কলেজ, ইংরেজি মাধ্যম স্কুল, কে এই কুন্তল? 

    কী বললেন মাহভিশ?   

    বাবা-মা, শিক্ষক এবং বন্ধুদের সম্পূর্ণ কৃতিত্ব দিয়ে, মাহভিশ মালিক (Rajouri) বলেন, “ঈশ্বরের কৃপায় এবং বাবা-মার সমর্থনে, আমি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পেরেছি। আমি আমার নিজের শহরে আমার প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করেছি এবং বাবা গুলাম শাহ বাদশা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক এবং মাস্টার্স করেছি। আমি আমার মাস্টার্স শেষ করে ২০২১ সালে সরকারি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি শুরু করেছিলাম।”

    আরও পড়ুন: কলকাতার বুকে একটুকরো চিন! চায়না টাউনে পালন চিনা নববর্ষ    

    মালিকের বাবা শাকিল আহমেদ তার মেয়ের (Rajouri) সাফল্যে অত্যন্ত আনন্দিত। মেয়ের এই সাফল্যের কৃতিত্ব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। মোদির ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’ স্লোগানকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি। বলেন, “আমি আমার মেয়ের ফলে খুব খুশি। আজকাল মেয়েরা সত্যিই ছেলেদের চেয়ে ভাল করছে জীবনে। আমি ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’ স্লোগানটি প্রচার করার জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ধন্যবাদ জানাই।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Air India: এয়ার ইন্ডিয়ার ডোমেস্টিক ফ্লাইটে বিপুল ছাড়, ভাবমূর্তি ফেরানোর চেষ্টা?

    Air India: এয়ার ইন্ডিয়ার ডোমেস্টিক ফ্লাইটে বিপুল ছাড়, ভাবমূর্তি ফেরানোর চেষ্টা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে বিপুল ছাড়ের ঘোষণা করল ভারতের শীর্ষস্থানীয় বিমান সংস্থা এয়ার ইন্ডিয়া (Air India)। দেশের ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপনের জন্য এয়ারলাইনের ডোমেস্টিক নেটওয়ার্ক জুড়ে ফ্লাইট টিকিটের উপর ডিসকাউন্ট অফার দেওয়া হচ্ছে৷ আজ থেকে শুরু হয়েছে এই অফার। চলবে ২৩ জানুয়ারি ২০২৩ অবধি। এয়ারলাইনের অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্ট সহ সমস্ত এয়ার ইন্ডিয়া বুকিং প্ল্যাটফর্মে পাওয়া যাবে এই অফার৷ এই ছাড়ে দেশের মধ্যে ৪৯টি ডেস্টিনেশনে ইকোনমি ক্লাসের টিকিট পাওয়া যাবে মাত্র ১৭০৫ টাকায়। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে একমুখী ভ্রমণের জন্যে প্রযোজ্য এই অফার। পরিবারের সঙ্গে স্বপ্নের ছুটি কাটাতে চাইলে এখনই লুফে নিন এই অফার।

    কোথা থেকে বুক করবেন? 

    আরও বিস্তারিত জানতে এয়ার ইন্ডিয়ার (Air India) ওয়েবসাইটে লগ ইন করুন www.airindia.in অথবা বিমান সংস্থাটির কল সেন্টারে ১৮৬০ ২৩৩ ১৪০৭ – এই নম্বরে যোগাযোগ করুন। টাটা গ্রুপের সংস্থা, এয়ার ইন্ডিয়া ভারতের বিমান সংস্থাগুলির মধ্যে অগ্রগামী। ১৯৩২ সালের ১৫ অক্টোবরে প্রথম ফ্লাইটের পর থেকে, এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিস্তৃত ডোমেস্টিক নেটওয়ার্ক  তৈরি হয়েছে। এছাড়াও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, ইউরোপ, সুদূর-পূর্ব, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া এবং উপসাগরজুড়ে বিস্তীর্ণ নেটওয়ার্কসহ অন্যতম আন্তর্জাতিক বিমান সংস্থা হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে এয়ার ইন্ডিয়া। এয়ার ইন্ডিয়া স্টার অ্যালায়েন্সের সদস্য, বৃহত্তম বৈশ্বিক এয়ারলাইন কনসোর্টিয়াম। সরকারী মালিকানাধীন এন্টারপ্রাইজ হিসাবে থাকার পর ৬৯ বছর পর ফের এয়ার ইন্ডিয়ার মালিকানা আসে টাটা গোষ্ঠীর হাতে।

    আরও পড়ুন: সংবাদসংস্থাগুলির কারণেই লাভ হচ্ছে বড় বড় কোম্পানিগুলির, আয়ের ভাগ দিতে হবে প্রকাশকদের, জানাল কেন্দ্র   
     
    সম্প্রতি বার বার বিতর্কে জড়িয়েছে টাটা গোষ্ঠীর এই বিমান সংস্থা (Air India)। প্রস্রাবকাণ্ডের পর খাবারে পাথর থাকার অভিযোগও উঠেছে এই এয়ারলাইনের বিরুদ্ধে। প্রস্রাবকাণ্ডের জেরে জরিমানাও করা হয়েছে এই সংস্থাকে। পাইলটকে সাসপেন্ডও করেছে ডিজিসিএ। এমতাবস্থায় এয়ার ইন্ডিয়ার ব্যবসায় ভাটা পড়ার আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাহলে কী ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনতে মরিয়া চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে টাটা গ্রুপ? আর তারই প্রথম পদক্ষেপ এই বিপুল ছাড়? এমনটা অনেকেই মনে করলেও টিকিট বিক্রি কিন্তু থামছে না। এমনকি টিকিট বিক্রির হার ছাপিয়ে যেতে পারে সমস্ত রেকর্ড, এমন আশাও রাখছে বিমান সংস্থাটি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Delhi Mayor: ফের স্থগিত হয়ে গেল দিল্লি পুরনিগমের মেয়র নির্বাচন, কেন জানেন?

    Delhi Mayor: ফের স্থগিত হয়ে গেল দিল্লি পুরনিগমের মেয়র নির্বাচন, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের স্থগিত হয়ে গেল দিল্লি পুরনিগমের মেয়র নির্বাচন। আজ, মঙ্গলবার ওই নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। সেই মতো সকাল থেকে দিল্লির সিভিক সেন্টারে ছিল কড়া প্রহরার ব্যবস্থা। এদিন নির্দিষ্ট সময়ে শুরু হয় ভোটাভুটির প্রক্রিয়া। তার পরেই আপ এবং বিজেপি কাউন্সিলরদের মধ্যে অশান্তি শুরু হয়ে যায়। তার জেরে অধিবেশন মুলতুবি করে দিতে বাধ্য হন প্রোটেম স্পিকার। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ভেস্তে গেল দিল্লি পুরনিগমের মেয়র নির্বাচন প্রক্রিয়া। এক মাসেরও বেশি আগে হয় দিল্লি পুরনিগমের ভোট। তার পর থেকে ওই পুরনিগমের মেয়র ও ডেপুটি মেয়রের পদ রয়েছে ফাঁকা। প্রসঙ্গত, চলতি মাসের শুরুতে বিজেপি ও আপ কাউন্সিলরদের হট্টগোলের জেরে স্থগিত হয়ে গিয়েছিল মেয়র নির্বাচন। এদিন ফের অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে গেল অধিবেশন।

    দিল্লি পুরনিগম…

    দিল্লি পুরনিগমের আসন সংখ্যা ২৫০। ডিসেম্বরের প্রথম দিকে ভোট গ্রহণ হয়। ২৫০টি আসনের মধ্যে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টি জয়ী হয় ১৩৪টি আসনে। স্বাভাবিকভাবেই ম্যাজিক ফিগার ছুঁয়ে ফেলে কেজরিওয়ালের দল। ক্ষমতাসীন বিজেপির ঝুলিতে যায় ১০৪টি আসন। পুরনিগমের ৯টি আসনে জয়ী হন কংগ্রেস প্রার্থীরা। মেয়র পদে জয়ের জন্য প্রয়োজন ১২৬ জন কাউন্সিলরের সমর্থন।

    মেয়র (Delhi Mayor) পদে আম আদমি পার্টির (AAP) প্রার্থী হয়েছেন শেলি ওবেরয়। আর বিজেপির হয়ে লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন শালিমার বাগের তিন বারের কাউন্সিলর রেখা গুপ্তা। এদিনই নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল ডেপুটি মেয়রও। ওই পদে বিজেপির প্রার্থী রামনগরের কাউন্সিলর কমল বাগড়ি। আর কেজরিওয়ালের দলের হয়ে ওই পদে লড়ছেন আলে মহম্মদ ইকবাল।

    আরও পড়ুুন: প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির কর্তব্যপথে ফের দেখা যাবে বাংলার ট্যাবলো, থিম কি জানেন?

    পুর নির্বাচনে আপ জয়লাভ করলেও, দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর বিজেপি কাউন্সিলর সত্য শর্মাকে প্রোটেম স্পিকার মনোনীত করেন। এদিন সত্য শর্মা শপথ গ্রহণের জন্য প্রথমে ডাকেন মনোনীত ১০ কাউন্সিলরকে। পরে শপথ গ্রহণ করেন নির্বাচিত কাউন্সিলররাও। এরপর মেয়র ও ডেপুটি মেয়র নির্বাচনের আগে ১৫ মিনিটের জন্য অধিবেশন স্থগিত ছিল। সূত্রের খবর, সেই সময় বিজেপির কয়েকজন কাউন্সিলর মোদি মোদি বলে স্লোগান দিতে দিতে সিভিক সেন্টারের ভিতরে ঘোরাঘুরি করতে শুরু করেন। আপ নেতা কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধেও স্লোগান দেন তাঁরা। আপ কাউন্সিলরদের বেঞ্চের সামনে গিয়েও তাঁরা স্লোগান দেওয়া শুরু করেন বলে অভিযোগ। পাল্টা স্লোগান দিতে শুরু করেন আপ কাউন্সিলররাও। এর পরেই অধিবেশন মুলতুবি করে দেন প্রোটেম স্পিকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির কর্তব্যপথে ফের দেখা যাবে বাংলার ট্যাবলো, থিম কি জানেন?

    Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির কর্তব্যপথে ফের দেখা যাবে বাংলার ট্যাবলো, থিম কি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার প্রজাতন্ত্র দিবসে (Republic Day) দিল্লির (Delhi) কর্তব্যপথে ফের দেখা যাবে বাংলার ট্যাবলো। গত বছর প্রস্তুতি নেওয়ার পরেও বাংলার ট্যাবলো বাতিল করে দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। এবার ফের প্রদর্শিত হবে বাংলার ট্যাবলো। জানা গিয়েছে, এবার প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির কর্তব্যপথে কুচকাওয়াজে দেখা যাবে পশ্চিমবঙ্গের দুর্গা ট্যাবলো (Durga Tableau)। ট্যাবলোয় থাকবেন সপরিবারে দেবী দুর্গা। শোনা যাবে চণ্ডীপাঠ, ঢাকের বাদ্যি। এককথায়, পুরোপুরি পুজোর আবহ। ২৩ জানুয়ারি কর্তব্যপথে একপ্রস্থ রিহার্সালও হয়ে গিয়েছে। তার আগে রবিবার সকালে দিল্লি ক্যান্টনমেন্টে আর্মি বেসক্যাম্পে হয়েছে মহড়াও। মহিলা ঢাকি পরিবৃত হয়ে হেঁটে গিয়েছে ট্যাবলো। মজুত ছিল নজরকাড়ার মতো আরও উপাদান। ট্যাবলো সাজানো হয়েছিল বিষ্ণুপুরের টেরাকোটায়। জানা গিয়েছে, বাংলার এই ট্যাবলো নজর কেড়েছে উদ্যোক্তাদের।

    প্রজাতন্ত্র দিবস…

    গত বছর প্রজাতন্ত্র দিবসে (Republic Day) পশ্চিমবঙ্গের এই ট্যাবলো নিয়ে কম জলঘোলা হয়নি। রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছিল, নেতাজির থিম যুক্ত ট্যাবলো বাতিল করে দিয়েছিল কেন্দ্র। তবে এবার আর সেই অভিযোগ নেই রাজ্য সরকারের। তাই এবার ফের কর্তব্যপথে দেখা যাবে বাংলার ট্যাবলো। গত বছরই বাংলার দুর্গোৎসবকে হেরিটেজ ঘোষণা করা হয়েছে ইউনেস্কোর তরফে। সেই কারণেই এবার প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে বাংলার এই ঐতিহ্যকেই তুলে ধরতে চায় রাজ্য। ট্যাবলোয় দেবী দুর্গার সঙ্গে যেমন সিংহ, অসুরও থাকবে, তেমনি থাকবেন তাঁর চার ছেলে মেয়ে-লক্ষ্মী, সরস্বতী, কার্তিক এবং গণেশ।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের অর্থ নয়ছয়! মামলায় রাজ্যের অর্থসচিবকে জুড়তে বলল হাইকোর্ট

    দুর্গা ট্যাবলো দিয়ে বাংলার ঐতিহ্য তুলে ধরার পাশাপাশি দেখানো হবে নারীর ক্ষমতায়ণও। সেই কারণেই বেছে নেওয়া হয়েছে মহিলা ঢাকিদেরও। ঢাকের বাদ্যির পাশাপাশি শোনা যাবে জলদগম্ভীর কণ্ঠের চণ্ডীপাঠও। সেখানেও নারী শক্তির আবাহন। এবার কর্তব্যপথে সব মিলিয়ে থাকবে মোট ২৩টি ট্যাবলো। তার মধ্যে রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলি থেকে থাকবে ১৭টি ট্যাবলো। বিভিন্ন মন্ত্রকের তরফে থাকবে আরও ৬টি। ভারতীয় ঐতিহ্যের পাশাপাশি নারী শক্তির ক্ষমতায়নকেও তুলে ধরা হবে। জানা গিয়েছে, সেই কারণেই এবার বাংলার থিম দুর্গা। দেবী মূর্তি ছাড়াও ট্যাবলোয় থাকবে বাংলার সংস্কৃতির নানা নিদর্শনও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • BharOS: আত্মনির্ভর ভারত-এর আরও একটি ধাপ! দেশীয় অপারেটিং সিস্টেম BharOS-এর যাত্রা শুরু

    BharOS: আত্মনির্ভর ভারত-এর আরও একটি ধাপ! দেশীয় অপারেটিং সিস্টেম BharOS-এর যাত্রা শুরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপারেটিং সিস্টেমের জগতে Apple এবং Google-এর মনোপলিকে ধাক্কা দিতে ভারত নিয়ে এল সম্পূর্ণ দেশীয় অপারেটিং সিস্টেম ‘BharOS’। দেশকে ‘আত্মনির্ভর’বানানোর লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই স্বপ্নকে পূরণ করল আইআইটি মাদ্রাজ। মঙ্গলবার এই অপারেটিং সিস্টেম পরীক্ষা করে দেখেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান।

    দেশীয় অপারেটিং সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য 

    BharOS  তৈরি করেছে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি মাদ্রাজ(IIT Madras)। এর ফলে দেশের ব্যবহারকারীদের আরও উন্নত মানের নিরাপত্তা প্রদান করা সম্ভব  হবে বলে মত কেন্দ্রীয় বিশেষজ্ঞদের। JandK অপারেশনস প্রাইভেট লিমিটেড বা সংক্ষেপে JandKops এই অপারেটিং সিস্টেম  ডেভেলপ করেছে। BharOS-এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট সংস্থার প্রাইভেট অ্যাপ স্টোর পরিষেবার (PASS) অ্যাক্সেস  মিলবে। শুধুমাত্র বিশ্বস্ত অ্যাপই থাকবে সেখানে। BharOS-এর আরেকটি উল্লেখযোগ্য ফিচার হল, এতে কোনও প্রি-ইনস্টল করা অ্যাপ  থাকে না। এর পাশাপাশি ডিভাইসে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি কী কী কাজের অনুমতি  পাবে, তার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে ব্যবহারকারীর হাতে। আপাতত, কঠোর গোপনীয়তা এবং সুরক্ষা প্রয়োজন, এমন কিছু সংস্থায় এই BharOS  প্রদান করা হয়েছে। এমন ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা হচ্ছে, যেখানে সংবেদনশীল তথ্যের  আদান প্রদান হয়।  

    আরও পড়ুন: রাজ্যের বিরুদ্ধে ২.২৯ লক্ষ কোটি টাকার খরচের হিসাবে গরমিলের অভিযোগ তুলে হাইকোর্টে বিজেপি নেতা

    এদিন এই অপারেটিং সিস্টেম-এর খুঁটিনাটি দেখে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, “আট বছর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন ডিজিটাল ইন্ডিয়ার কথা বলতেন তখন বিরোধীরা ব্যাঙ্গ করত। কিন্তু আজ এই স্বপ্ন বাস্তব রূপ পাচ্ছে। এই অপারেটিং সিস্টেম তৈরিতে যাঁরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যুক্ত, তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ। এটি দেশকে অন্য মাত্রা দেবে।” মূলত আইআইটি মাদ্রাজের পড়ুয়ারাই এই অপারেটিং সিস্টেমটি ডেভলপ করেছে।  ডেভেলপাররা জানিয়েছেন, BharOS অপারেটিং সিস্টেমটি দেশের 100 কোটি মোবাইল ইউজার ব্যবহার করতে পারেন। কমার্শিয়াল অফ-দ্য-শেল্ফ হ্যান্ডসেটে সফটওয়্যারটি ইনস্টল করা যেতে পারে। ডেভেলপারর দাবি করছেন, গ্রাহকদের আরও সুরক্ষিত অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারের স্বাদ দিতেই তৈরি করা হয়েছে BharOS। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Delhi Mayor: মেয়র, ডেপুটি মেয়র নির্বাচন, দিল্লিতে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা

    Delhi Mayor: মেয়র, ডেপুটি মেয়র নির্বাচন, দিল্লিতে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির মেয়র (Delhi Mayor) ও ডেপুটি মেয়র নির্বাচন হচ্ছে আজ, মঙ্গলবার। এদিন সকাল থেকেই সিভিক সেন্টারের সামনে রয়েছে টান টান উত্তেজনা। অশান্তির আশঙ্কায় কড়া নিরাপত্তার (Heavy Security) ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। মেয়র এবং ডেপুটি মেয়র ছাড়াও এদিন নির্বাচিত হবেন স্ট্যান্ডিং কমিটির ৬ সদস্যও। নির্বাচন পর্ব অনুষ্ঠিত হবে সিভিক সেন্টারে। সেই কারণেই এখানে করা হয়েছে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা। কাউন্সিলরদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পরেই হবে মেয়র নির্বাচন। এদিনের পুরো পর্বটি পরিচালনা করবেন কাউন্সিলর সত্য শর্মা। তিনি বিজেপির প্রতীকে জয়ী হয়েছেন। দিল্লির লেফটেন্যন্ট গভর্নর ভি কে সাক্সেনা ওই দায়িত্ব দিয়েছেন তাঁকে।

    দিল্লি পুরনিগম…

    দিল্লি পুরনিগমের আসন সংখ্যা ২৫০। ডিসেম্বরের প্রথম দিকে ভোট গ্রহণ হয়। ২৫০টি আসনের মধ্যে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টি জয়ী হয় ১৩৪টি আসনে। স্বাভাবিকভাবেই ম্যাজিক ফিগার ছুঁয়ে ফেলে কেজরিওয়ালের দল। ক্ষমতাসীন বিজেপির ঝুলিতে যায় ১০৪টি আসন। পুরনিগমের ৯টি আসনে জয়ী হন কংগ্রেস প্রার্থীরা। মেয়র পদে জয়ের জন্য প্রয়োজন ১২৬ জন কাউন্সিলরের সমর্থন।

    এদিন মেয়র (Delhi Mayor) পদে আম আদমি পার্টির (AAP) প্রার্থী হয়েছেন শেলি ওবেরয়। বছর ঊনচল্লিশের দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপিকা শেলি বিজেপির শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত দিল্লির ইস্ট পটেলনগর এলাকার ৮৬ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী হয়েছেন। তিনি এবারই প্রথম প্রার্থী হয়েছিলেন। আর বিজেপির হয়ে লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন শালিমার বাগের তিন বারের কাউন্সিলর রেখা গুপ্তা। এদিনই নির্বাচন হবে ডেপুটি মেয়রও। ওই পদে বিজেপির প্রার্থী রামনগরের কাউন্সিলর কমল বাগড়ি। আর কেজরিওয়ালের দলের হয়ে ওই পদে লড়ছেন আলে মহম্মদ ইকবাল। তিনি আপ নেতা তথা ছ বারের বিধায়ক শোয়েব ইকবালের ছেলে। এবার চাঁদনি মহল এলাকা থেকে ১৭ হাজারেরও বেশি ভোটে জয়ী হয়েছেন তিনি।  

    আরও পড়ুুন: জয়শঙ্করের মুখে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী প্রশস্তি, কেন জানেন?

    স্ট্যান্ডিং কমিটিতে নির্বাচিত হবেন ৬ জন। যদিও লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন সাতজন। আম আদমি পার্টির তরফে এই পদগুলিতে লড়ছেন আমিল মালিক, রামিন্দার কাউর, মোহিনী জিনওয়াল এবং সরিকা চৌধুরী। আর বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন কমলজিৎ শেরাওয়াত, গজেন্দ্র দাড়াল এবং পঙ্কজ লুথরা। দিল্লির সাতটি লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ, রাজ্যসভার তিন সাংসদ এবং ১৪ জন বিধায়কও অংশ নেবেন এদিনের ভোটাভুটিতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • Maharashtra: ছাত্রের সংখ্যা এক, শিক্ষকও এক! রয়েছে মিড-ডে মিলও! কেন এভাবে চলছে একটি সরকারি স্কুল?

    Maharashtra: ছাত্রের সংখ্যা এক, শিক্ষকও এক! রয়েছে মিড-ডে মিলও! কেন এভাবে চলছে একটি সরকারি স্কুল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনি কি কখনও এমন একটি স্কুলের কথা শুনেছেন, যেখানে শুধুমাত্র একজন ছাত্র এবং সেই ছাত্রের জন্য শুধুমাত্র একজনই শিক্ষক আছে? সারা দেশে যখন স্কুলের শিক্ষা নিয়ে এত অভিযোগ, কোথাও পর্যাপ্ত সংখ্যক পড়ুয়া নেই তো কোথাও আবার অভাব রয়েছে শিক্ষকের। সেখানেই দেশের এক প্রান্তে এমনও একটি স্কুল রয়েছে, যেখানে পড়ুয়ার সংখ্যা মাত্র ১। আবার এই ছাত্রকেই পড়াতেই রোজ এক শিক্ষক ১২ কিমি চালিয়ে আসেন স্কুলে। ফলে এর থেকেই প্রমাণ হয় যে, চেষ্টা ও ইচ্ছা থাকলে সব সম্ভব। তবে অবাক হলেও এটিই সত্যি। একজন শিক্ষক ও একজন ছাত্রকে নিয়েই মহারাষ্ট্রের ওয়াসিম জেলার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এভাবেই চলছে পড়াশোনা।

     কেন এমন অবস্থা এই সরকারি স্কুলের?

    মহারাষ্ট্রের ওয়াসিম জেলার সবথেকে ছোট গ্রাম হল গণেশপুর। এই গ্রামে জনসংখ্যা মাত্র ১৫০। গ্রামে রয়েছে একটিই জেলা পরিষদ প্রাথমিক বিদ্যালয়। সেখানে প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণি অবধি পড়ানো হয়। কিন্তু যেখানে গ্রামের জনসংখ্যাই ১৫০, সেখানে খুদে পড়ুয়া আর ক’জন থাকবে! আপাতত গ্রামে প্রাথমিক স্কুলের পড়ুয়া রয়েছে একজনই। তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে সেই ছাত্র। পড়াশোনায় নাকি বেশ ভাল। তাকে পড়াতেই ১২ কিলোমিটার সাইকেল চালিয়ে স্কুলে আসেন শিক্ষক কিশোর মানকর। সব বিষয়েই পড়ান তিনি। তিনি জানিয়েছেন, তিনি বিগত দুবছর ধরে এই স্কুলে ওই ছাত্রকে পড়াচ্ছেন।

    একমাত্র পড়ুয়া হওয়া সত্ত্বেও শিক্ষা থেকে বঞ্চিত করা হয়নি এই ৮ বছর বয়সী কার্তিক সেগোকারকে। শুধুমাত্র তাঁর জন্যই চালু রাখা হয়েছে প্রাথমিক স্কুল। একটি স্কুলে যা যা নিয়ম পালন করা হয়, তা সমস্ত কিছুই অনুসরণ করা হয় এই স্কুলে। সকালে স্কুল শুরু হয় জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে, এরপরে প্রার্থনার পর ঘড়ি ধরে ক্লাসও শুরু হয়। স্কুলে মিড ডে মিল খাওয়ানোর ব্যবস্থাও আছে। একজন ছাত্রের জন্যই রান্না হয় নিয়মিত। স্কুলের নিয়মে কোনও ফাঁকি নেই।

    শিক্ষক কিশোর মানকার বলেন, “গত ২ বছর ধরে স্কুলে শুধুমাত্র একজন ছাত্র ভর্তি হয়েছে। আমিই স্কুলে একমাত্র শিক্ষক। আমি তাকে সব বিষয়ে পড়াই। সকাল ১০:৩০ মিনিট থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত, আমি জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া সহ সমস্ত নিয়ম-কানুন মেনে চলি। ছাত্রের জন্য মিড-ডে মিলসহ সরকার প্রদত্ত সব সুযোগ-সুবিধাও দেওয়া হয়।”

  • Digvijay Singh: পুলওয়ামা নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করায় দিগ্বিজয়কে থামালেন জয়রাম রমেশ

    Digvijay Singh: পুলওয়ামা নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করায় দিগ্বিজয়কে থামালেন জয়রাম রমেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দিগ্বিজয় সিং (Digvijay Singh)। সোমবার সাংবাদিকদের সামনে পুলওয়ামা আক্রমণ নিয়ে আরও বেফাঁস মন্তব্য করা থেকে দিগ্বিজয়কে আটকালেন কংগ্রেসের বর্ষীয়ান নেতা জয়রাম রমেশ। সাংবাদিকরা দিগ্বিজয়ের মন্তব্যের ব্যাখ্যা চাইলে, সাংবাদিকদের ঠেলে দূরে সরিয়ে দেন জয়রাম রমেশ।

    কী ঘটেছে?  

    ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, সাংবাদিকরা সার্জিক্যাল স্ট্রাইক এবং পুলওয়ামা হামলার বিষয়ে দিগ্বিজয়ের (Digvijay Singh) মন্তব্যের ব্যাখ্যা চাইলে, জয়রাম রমেশ পিছন থেকে দ্রুত এগিয়ে যান এবং সাংবাদিকের হাতে ধরে রাখা মাইকটিকে ধাক্কা দেন। যদিও এরপরেও নিজের বক্তব্য রাখেন দিগ্বিজয় সিং। 

    সোমবার ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার পরে বিতর্কে জানান দিগ্বিজয় সিং (Digvijay Singh)। সোমবার জম্মুতে রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রায় এসে মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দিগ্বিজয় সিং বলেন, “আমাদের ৪০ জন সিআরপিএফ জওয়ান পুলওয়ামায় শহীদ হয়েছিলেন। সিআরপিএফ আধিকারিকরা প্রধানমন্ত্রী মোদিকে অনুরোধ করেছিলেন যে, কর্মীদের এয়ারলিফ্ট করা উচিত, কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মোদি রাজি হননি। কীভাবে এই ধরনের ত্রুটি ঘটল? আজ পর্যন্ত, পুলওয়ামা নিয়ে কোনও রিপোর্ট সংসদের সামনে রাখা হয়নি’। কংগ্রেস নেতা আরও বলেন, “তারা দাবি করে যে একটি সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করা হয়েছে, কিন্তু প্রমাণ দেখায়নি। তাঁরা শুধু মিথ্যা ছড়ায়।”  

    প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে জম্মুকাশ্মীরের উড়িতে সন্ত্রাসবাদী হামলার ১০ দিন পর সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালায় ভারত। উড়িতে সেনাবাহিনীর ১২ নম্বর ব্রিগেডের সদর দফতরে হামলা চালায় চার জন জঙ্গি। হামলায় মৃত্যু হয় ১৮ জন সেনার।

    এর আগে রবিবার দিগ্বিজয় সিং (Digvijay Singh) বলেন, “প্রথমত, আমরা রাজৌরির ধাংরি এবং জম্মুর নারওয়ালে সন্ত্রাসবাদী হামলার নিন্দা জানাই। ৩৭০ ধারা বাতিলের পর জম্মুকাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে যা প্রচার করা হচ্ছে আসলে তা নয়। হত্যা এবং বোমা বিস্ফোরণ ফের শুরু হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: মঙ্গলে কুন্তল-তাপসকে বসিয়ে মুখোমুখি জেরা! নীলাদ্রির ‘পরিচয়’ মিলবে এদিনই?

    প্রসঙ্গত রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রার ১২৯তম দিনে তাতে যোগ দেন দিগ্বিজয় সিং (Digvijay Singh), কে সি ভেনুগোপাল, জয়রাম রমেশ, জম্মুকাশ্মীর কংগ্রেসের প্রধান ভিকার রসুল ওয়ানি, কার্যকরী সভাপতি রমন ভাল্লা এবং প্রাক্তন মন্ত্রী তারিক হামিদ কাররা-র মতো নেতারা। গত ৭ সেপ্টেম্বর কন্যাকুমারী থেকে শুরু হয়েছে ভারত জোড়ো যাত্রা। আগামী ৩০ জানুয়ারি তা শ্রীনগরে সমাপ্ত হওয়ার কথা। পদযাত্রার সমাপ্তি উপলক্ষে একটি মেগা র‍্যালিতে দলের সদর দফতরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার কথা রয়েছে রাহুল গান্ধীর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • National Retail Policy: জাতীয় খুচরো নীতির বাস্তবায়ন চান বিশেষজ্ঞরা

    National Retail Policy: জাতীয় খুচরো নীতির বাস্তবায়ন চান বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারিজ ইন্ডিয়ার সহযোগিতায় ক্ষুদ্র এবং কুটির শিল্প এবং খুচরো ব্যাবসায়ীদের সমর্থনে ছোট খুচরা বিক্রেতাদের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ভারতের সর্বোচ্চ সংস্থা-ইন্ডিয়া সেন্টার ফর পলিসি রিসার্চ অ্যান্ড গভর্ন্যান্স (National Retail Policy) রিটেল সংবাদের পঞ্চম সংস্করণের আয়োজন করেছিল। কনক্লেভটি ভারতের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই এবং আইএমএফ- এর অর্থনীতিবিদ এবং প্রাক্তন নির্বাহী পরিচালক সুরজিত ভাল্লা অংশগ্রহণ করেন। 

    রিটেল সংবাদের আলোচনায় বক্তৃতা দেওয়ার সময় ভারতের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ (National Retail Policy) রাই বলেন, “ভারতের ছোট শহর ও গ্রামের খুচরো ব্যবসাই অর্থনৈতিক বৃদ্ধির পিছনে চালিকা শক্তি। ভারতীয় খুচরো ব্যবসা দেশের যুবকদের সফলতা ও উন্নতির জন্য একটি বিশাল সুযোগ দেয়। এই খাতে দেশের ১৩০ কোটি নাগরিকেরও ক্ষমতায়ন হয়েছে এবং এটি ভারতের  ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির সত্যিকারের মেরুদণ্ড। ভারতে খুচরো ব্যবসাকে শক্তিশালী করার লক্ষ্য নিয়ে, আত্মনির্ভরতার দিকে এগোচ্ছে ভারত।”

    বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ সুরজিৎ ভাল্লা (National Retail Policy) বলেন, “এই দশকটিকে ভবিষ্যতে ‘ভারতের দশক’ হিসাবে আখ্যা দেওয়া হবে। ভারত বর্তমানে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল দেশ। আমরা অর্থনীতি এবং বিশ্বায়ন ২.০ -এর চূড়ায় রয়েছি। ২০১৪-এর পরে কার্যকরী অর্থনৈতিক সংস্কার হয়েছে। পিএলআই প্রকল্পের ক্ষেত্রে, দেউলিয়া আইন, কৃষকদের কাছে নগদ হস্তান্তর, জিএসটি, স্যানিটেশনের ক্ষেত্রে সামাজিক সংস্কার ভারতকে অনেকটা এগিয়ে দিয়েছে। যদিও নীতি সংস্কারগুলি ভাল হয়েছে, তবে তাদের বাস্তবায়ন আরও দ্রুত হওয়া উচিত। নীতি যত বেশি স্বচ্ছ হবে, বাস্তবায়ন ততই দ্রুত হবে। এছাড়াও, ভারতে অনেক নিয়মকানুন অপ্রয়োজনীয় এবং সেগুলি কমাতে হবে। ভারত বিশ্বব্যাপী মুদ্রাস্ফীতির প্রবণতায় কম প্রভাবিত হবে, কারণ ভারতের আভ্যন্তরীণ উন্নতি অব্যহত থাকবে।”

    আরও পড়ুন: নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্র ভিত্তিহীন, দাবি ভারতের, সংবাদ সংস্থার সমালোচনা সুনাকেরও

    প্রথম প্যানেলের আলোচনার (National Retail Policy) বিষয় ছিল ‘ভারতীয় খুচরো সেক্টরের টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় নীতির বাস্তবায়ন’, যেখানে সেক্টর বিশেষজ্ঞরা নীতিগত হস্তক্ষেপ এবং আনুষ্ঠানিক অর্থনৈতিক সুবিধাগুলিতে অ্যাক্সেস, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং ডিজিটালাইজেশনের পক্ষে সওয়াল করেছেন।

    সম্মেলনে বক্তৃতা (National Retail Policy) দিতে গিয়ে, মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারি ইন্ডিয়ার এমডি এবং সিইও অরবিন্দ মেদিরাত্তা বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকারের একটি পৃথক খুচরো মন্ত্রক তৈরির বিষয়টি ভীষণই প্রাসঙ্গিক। এই মন্ত্রক খুচরো ব্যবসায় আসা চ্যালেঞ্জগুলিকে একচেটিয়াভাবে মোকাবেলা করতে পারে৷ এই দেশে কৃষির পরে খুচরো ব্যবসাই দ্বিতীয় বৃহত্তম জীবিকা প্রদানকারী। সমস্ত দেশ জুড়ে জাতীয় খুচরো নীতির বাস্তবায়ন এবং সরলীকরণ প্রয়োজন। খুচরো নীতিতে এফডিআই, ব্যবসা করার সুবিধা, শ্রম আইনের মতো দিকগুলিকে কভার করতে হবে।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Odisha: হল না শেষরক্ষা, বুকে গুলি লেগে প্রয়াত ওড়িশার স্বাস্থ্যমন্ত্রী নব দাস

    Odisha: হল না শেষরক্ষা, বুকে গুলি লেগে প্রয়াত ওড়িশার স্বাস্থ্যমন্ত্রী নব দাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত হলেন ওড়িশার (Odisha) স্বাস্থ্যমন্ত্রী নব দাস। বুকে গুলি লেগে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। এদিন দুপুরে ঝাড়সুগুদা জেলার ব্রজরাজনগরের কাছে গান্ধী চকে রাজ্য পুলিশের এক অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইনস্পেক্টর তাঁকে লক্ষ্য করে পর পর দুটি গুলি ছোঁড়েন। সেখানেই মাটিতে পড়ে যান তিনি। তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরবর্তীকে স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে এয়ারলিফট করে ভুবনেশ্বরেও নিয়ে যাওয়া হয়। এত কিছুর পরেও হল না শেষরক্ষা। এদিকে হামলাকারী পুলিশকর্মীকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে বলে পুলিশসূত্রে জানা গিয়েছে।

    আজ দুপুর একটার দিকে ঝাড়সুগুদা জেলার ব্রজনগরে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন নব দাস (Odisha) । সেই সময় নিজের সার্ভিস রিভলবার থেকে গুলি চালায় ওড়িশা পুলিশের এক অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইনস্পেক্টর। ব্রজরাজনগরের এসডিপিও গুপ্তেশ্বর ভোই জানিয়েছেন, হামলাকারী এএসআই-এর নাম গোপাল দাস। স্থানীয়রাই গোপাল দাসকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেন। তারপরে হামলাকারীকে পুলিশ হেফাজতে নেয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন গাড়ি থেকে নামার সময় গুলি চালানো হয়। গুলি চালানোর কারণ এখনও জানা যায়নি।

    আরও পড়ুন: ব্রিটিশ কন্যাদের হারিয়ে অনূর্ধ্ব ১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জয় ছিনিয়ে নিল ভারতীয় তরুণীরা

    কী জানা গেল?

    প্রশাসন সূত্রে খবর, এদিন দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ ঝাড়সুগুদা (Odisha) জেলার বজরঙ্গ নগরের গান্ধী চকে নতুন দলীয় কার্যালয়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। গাড়ির দরজা খুলে নামতেই তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। মন্ত্রীর বুকে দুটি গুলি লাগে। দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় ঝাড়সুগুদা বিমানবন্দরে। সেখান থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যাওয়া হয় ভুবনেশ্বরে। মন্ত্রীর অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।

    এদিকে, প্রথমে হামলাকারীর পরিচয় না জানা গেলেও, পরে জানা গিয়েছে যিনি গুলি চালিয়েছেন, তিনি পুলিশের এএসআই। তাঁর নাম গোপাল চন্দ্র দাস। সূত্রের খবর, ওই পুলিশ অফিসার গান্ধী চক পোস্টে (Odisha) ডিউটিতে ছিলেন। মন্ত্রী আসার খবর পেয়েই তিনি ওই দলীয় কার্যালয়ের কাছে যান। মন্ত্রী গাড়ি থেকে নামতেই নিজের সার্ভিস রিভলভার থেকে পরপর কয়েক রাউন্ড গুলি চালান। মন্ত্রী লুটিয়ে পড়লে তিনি ঘটনাস্থল ছেড়ে চলে যান। ঘটনার জেরে ওড়িশা সরকারের তরফে উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তায় ত্রুটি কীভাবে, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    মহারাষ্ট্রের একটি মন্দিরে এক কোটি টাকারও বেশি মূল্যের স্বর্ণ কলস দান করে সম্প্রতি খবরের শিরোনামে এসেছিলেন ওড়িশার (Odisha) এই মন্ত্রী। তবে কী কারণে এই ঘটনা ঘটল, তা জানে না তাঁর দলও। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share