Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Joshimath: স্বাভাবিক হয়ে উঠছে জোশীমঠ, বললেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী

    Joshimath: স্বাভাবিক হয়ে উঠছে জোশীমঠ, বললেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ২ জানুয়ারি থেকে জোশীমঠের (Joshimath) কয়েকশো বাড়িতে ফাটল দেখা দেয়, ক্ষতিগ্রস্তরা আশ্রয় নেয় নিজেদের আত্মীয়দের বাড়িতে অথবা সরকারি ক্যাম্পে। প্রশাসন সে সময় এই পীঠস্থানকে ডুবন্ত শহর বলে ঘোষণা করে। বিপর্যয় কাটিয়ে উঠে শহরের ৬৫-৭০ শতাংশ মানুষ স্বাভাবিক জীবনযাপন করছেন এবং আগামী চার মাসের মধ্যেই চারধাম যাত্রা শুরু হবে,ততদিনে পরিস্থিতি আরও উন্নত হবে। বুধবার একটি সাংবাদিক সম্মেলন করে এমনটাই জানালেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি।

    মুখ্যমন্ত্রী আর কী বললেন

    উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, “কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে জোশীমঠের (Joshimath)  সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তিনি শহরের বর্তমান পরিস্থিতির মোকাবিলা করার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে সমস্তরকম সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন জোশীমঠের পরিস্থিতি নিয়ে অযথা আতঙ্কিত হবেন না কেউ। দেশের কিছু প্রান্ত থেকে জোশীমঠ (Joshimath)  নিয়ে অপ্রয়োজনীয় মন্তব্য করা হচ্ছে। এগুলো বন্ধ হওয়া দরকার। 

    মুখ্যমন্ত্রীর আরও সংযোজন, “আউলিতেও সবকিছু স্বাভাবিক রয়েছে বর্তমানে। ওই স্থান দেশের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র। পর্যটকরা এখনও নিয়মিতভাবেই আসছেন ওখানে। চারমাস পরেই চারধাম যাত্রা শুরু হবে। দলে দলে তীর্থযাত্রীরা তখন আসবেন। জোশীমঠ (Joshimath)  হয়েই তাঁরা কেদারনাথ এবং বদ্রীনাথের দিকে এগিয়ে যাবেন।”

    এনটিপিসি-র দাবি

     জোশীমঠ(Joshimath)  বিপর্যয়ের জন্য বিভিন্ন মহল থেকেই এনটিপিসির খনন কাজকে দায়ী করা হচ্ছিল। এবার এই অভিযোগকে একেবারেই নস্যাৎ করে দিল এনটিপিসি। এদিন এনটিপিসির অতিরিক্ত জিএম ভূতত্ত্ব ভুবনেশ কুমার বলেন, বর্তমানে টানেলে কোনওরকম ব্লাস্টিং হচ্ছে না। ব্লাস্টিং এর কারনে যদি শহরের বাড়িতে ফাটল ধরত অথবা ভূমিধসে যেত তবে টানেলটিও প্রভাবিত হত। কিন্তু সেরকম কোন ঘটনা ঘটেনি। তাই এনটিপিসির কাজের সঙ্গে ভূমিতল তলিয়ে যাওয়ার কোনও সম্পর্ক নেই। ১২ কিলোমিটার এই টানেলের কাজ হয়েছে বোরিং মেশিন দিয়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Union Budget: ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করবেন নির্মলা সীতারামন, জানুন বাজেটের সাত সতেরো

    Union Budget: ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করবেন নির্মলা সীতারামন, জানুন বাজেটের সাত সতেরো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩১ জানুয়ারি শুরু বাজেট অধিবেশন। ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট (Union Budget) পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। মোদি সরকারের অর্থমন্ত্রী হিসেবে এবারই তিনি পেশ করবেন শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। তাই ওই বছর পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হবে না, হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট। অর্থমন্ত্রী হিসেবে এবার পঞ্চম পূর্ণাঙ্গ বাজেটে পেশ করবেন মোদি সরকারের অর্থমন্ত্রী সীতারামন। ২০১৯ সালে সীতারামন প্রথম বাজেট পেশ করেন। এতদিন বাজেট পেশ করা হত বাজেট- ব্রিফকেসে। সীতারামন বাজেট পেশ করলেন বহি-খাতায়। যা গোটা দেশবাসীর নজর কাড়ে। ২০২১ সালে সীতারামন বাজেট পেশ করেন ট্যাবলেটে, মোদি সরকারের ডিজিটাল ইন্ডিয়ার স্লোগানে উদ্বুদ্ধ হয়ে।

    বাজেট…

    বাজেট পেশ করার আগে প্রথা মেনে বাজেট (Union Budget) বক্তৃতা দেবেন অর্থমন্ত্রী। এই বাজেট বক্তৃতার দুটি অংশ। একটি পার্ট এ, অন্যটি পার্ট বি। বাজেট বক্তৃতার পার্ট এ অংশে অর্থমন্ত্রী বলবেন গত ও বর্তমান অর্থবর্ষ সম্পর্কে। সরকারের আয়-ব্যয় সম্পর্কে জানাবেন। সরকার কোন কোন ক্ষেত্রগুলিকে অগ্রাধিকারের তালিকায় রাখছে, সে সম্পর্কেও জানাবেন। সরকার ট্যাক্স বাবদ কত আয় করল, ধারই বা করল কত, তাও জানাবেন। প্রতিটি মন্ত্রকের ব্যয়ও জানাবেন।

    বাজেটের পার্ট বি অংশে তিনি আলোকপাত করবেন আগামী অর্থবর্ষে সরকারের ট্যাক্স-প্রস্তাবের ওপর। বক্তৃতার এই অংশে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজকর্মে সরকারের অগ্রগতি সম্পর্কেও আলোকপাত করবেন। সরকারের ভবিষ্যৎ নীতি সম্পর্কেও দিক নির্দেশ করবেন। ট্যাক্সেসান সম্পর্কে সরকারের প্রস্তাব ব্যাখ্যা করবেন। বাজেট বক্তৃতার একেবারে শেষে কেন্দ্রীয়  অর্থমন্ত্রী বলবেন অ্যানুয়েল ফিনান্সিয়াল স্টেটমেন্ট সম্পর্কে।      

    ২০২০ সালে দীর্ঘ সময় ধরে বাজেট (Union Budget) বক্তৃতা দিয়েছিলেন নির্মলা সীতারামন। সেবার তিনি বলেছিলেন দু ঘণ্টা ৪২ মিনিট। বাজেটের দুটো পাতা না পড়েই সেবার বক্তৃতা শেষ করেছিলেন তিনি। এর আগের বাজেট বক্তৃতা দিতে গিয়ে সীতারামন সময় নিয়েছিলেন ২ ঘণ্টা ১৭ মিনিট। ২০২২ সালে তিনি বক্তৃতা দিয়েছিলেন মাত্র ১ ঘণ্টা ৩১ মিনিট।

     

     

  • CBI: তদন্তকারীর কাছে সূত্র গোপন রাখতে পারবেন না সাংবাদিক, নির্দেশ সিবিআই আদালতের

    CBI: তদন্তকারীর কাছে সূত্র গোপন রাখতে পারবেন না সাংবাদিক, নির্দেশ সিবিআই আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংবাদিকরা (Reporters) কোন সূত্র থেকে খবর পাচ্ছেন, তা এতদিন গোপন রাখতে পারতেন। তবে এবার থেকে আর তা হবে না। সাংবাদিকরা কোন সূত্র থেকে খবর পাচ্ছেন, তদন্তকারীর কাছে তা আর গোপন রাখা যাবে না। বুধবার নয়াদিল্লিতে (New Delhi) সিবিআইয়ের (CBI) বিশেষ আদালতের তরফে একটি ক্লোজার রিপোর্ট বাতিল করে দেওয়ার পর এমনই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালত এও জানিয়েছে, তদন্তকারী সংস্থা সংশ্লিষ্ট সাংবাদিকের কাছে খবরের সূত্র জানতে চাইতে পারেন। কারণ তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সূত্রের প্রয়োজন এবং সেটাই প্রধান গুরুত্বপূর্ণ। আদালত আরও জানিয়েছে, তদন্তকারী সংস্থা ইন্ডিয়ান পিনাল কোড এবং কোড অফ ক্রিমিনাল প্রসিডিওর দ্বারা সুসজ্জিত। তদন্তের প্রয়োজনে তারা যে কোনও ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে। এবং এই সমস্ত মানুষজন তদন্তের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তদন্তের স্বার্থে এ ব্যাপারে সহযোগিতা করা কর্তব্য তাঁদেরও।

    ক্লোজার রিপোর্ট…

    এদিন রাউস অ্যাভিনিউ জেলা আদালতের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট অঞ্জলি মহাজন এই মামলা সংক্রান্ত ক্লোজার রিপোর্টটি বাতিল করে দেন। তাঁর বক্তব্য, তদন্ত চলাকালীন কোনও সাংবাদিক কোন সূত্রে খবর পেয়েছেন, তা গোপন রাখতে পারেন না তদন্তকারী সংস্থার কাছে। তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যেতে তাঁকে সব কিছু প্রকাশ করতে হবে। ২০০৯ সালে প্রকাশিত খবরটির মূল সূত্র কী এবং কোন নথিপত্রের ভিত্তিতে তা লেখা হয়েছে, তার সম্পূর্ণ বিবরণ তদন্তকারী সংস্থার হাতে দিতে হবে বলেও জানিয়েছেন অঞ্জলি। বুধবার এই মামলা সংক্রান্ত তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে সিবিআইয়ের (CBI) বিশেষ আদালত।

    আরও পড়ুুন: মিড-ডে মিলের টাকায় জেলা সফর মুখ্যমন্ত্রীর! কীভাবে? নথি প্রকাশ শুভেন্দুর

    ২০০৯ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি সুপ্রিম কোর্টে হওয়ার কথা ছিল মুলায়ম সিংহ যাদব ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সম্পত্তির মামলার শুনানি। তার আগের দিন একটি সংবাদপত্রে মুলায়মকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরে জানা যায়, ভুয়ো নথিপত্রের ভিত্তিতে খবরটি প্রকাশ করেছিলেন জনৈক সাংবাদিক। তদন্ত শুরু হলে সোর্স বলতে অস্বীকার করেন ওই সাংবাদিক। তার জেরে তদন্ত থেমে যায় মাঝ পথে। সেই প্রেক্ষিতেই সিবিআই আদালতের এই নির্দেশ। এই বিষয়ে আরও তদন্তের প্রয়োজন বলেও জানায় আদালত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Ministry of Finance: বিদেশে তথ্য পাচার! বাজেটের ঠিক আগে গ্রেফতার অর্থমন্ত্রকের অস্থায়ী কর্মী

    Ministry of Finance: বিদেশে তথ্য পাচার! বাজেটের ঠিক আগে গ্রেফতার অর্থমন্ত্রকের অস্থায়ী কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১ ফেব্রুয়ারি সংসদে বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। জোর ব্যস্ততা এখন অর্থমন্ত্রকে (Espionage In Finance Ministry)। তার মধ্যেই তথ্য পাচারের অভিযোগে দিল্লি পুলিশ গ্রেফতার করল মন্ত্রকের এক কর্মীকে। যা নিয়ে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। অর্থের বিনিময়ে বিদেশে তথ্য পাচারের অভিযোগে চুক্তিভিত্তিক ওই কর্মীকে গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ। রুজু হয়েছে মামলা।

    অভিযুক্তের কাছ থেকে যা যা পাওয়া গেল

    পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্তের নাম সুমিত। তিনি ডেটা এন্ট্রি অপারেটর হিসেবে চুক্তির ভিত্তিতে নিযুক্ত হয়েছিলেন। অভিযুক্তর কাছ থেকে একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। যেখানে বেশ কিছু চ্যাট দেখে পুলিশের ধারণা, ওই ব্যক্তিকে বিদেশি কোনও সংস্থা হানিট্র্যাপে ফাঁসিয়ে ব্ল্যাকমেল করেছে। তবে এই ঘটনা প্রথম নয়। কিছুদিন আগেও অর্থমন্ত্রকের তথ্য পাচারের অভিযোগ সামনে এসেছিল। তবে বাজেট অধিবেশনের আগে মন্ত্রকের কর্মীর গ্রেফতার হওয়া খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এর ফলে অর্থ মন্ত্রকের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচারের একটি চক্র ভেঙে দিল দিল্লি পুলিশ, এমনই অনুমান বিশেষজ্ঞদের। দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর টাকার বিনিময়ে অর্থমন্ত্রকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিদেশে পাঠিয়ে দিত সুমিত। মন্ত্রকে ডেটা এন্ট্রি অপারেটার হিসেব কাজ করার ফলে বহু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তাঁর নাগালে ছিল। তাঁর মোবাইল ফোনটি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ওই মেবাইলটিকে হাতিয়ার করেই সে তথ্য পাচার করত বলে দাবি পুলিশের। বাজেট পেশের কয়েক দিন আগেই নির্মলা সীতারমনের দফতর থেকে তথ্য বেরিয়ে যাওয়ার খবরে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।  ওই ব্যক্তির কাছ থেকে অর্থমন্ত্রকের বেশকিছু নথিও উদ্ধার করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: সাগরদিঘিতে উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা কমিশনের, কবে?

    আগামী বছর হবে লোকসভা নির্বাচন। ফলে এবছরই শেষ পূর্ণ বাজেট পেশ করার সুযোগ মোদি সরকারের। সামনে রয়েছে একাধিক রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তাই এবার জনমুখী বাজেটের সম্ভাবনা থাকছে। বাড়তে পারে আয়কর ছাড়ের সীমা। অর্থমন্ত্রী সীতারামন কয়েকদিন আগে নিজেকে মধ্যবিত্ত হিসেবে তুলে ধরেছিলেন। যা দেখে ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, এবার মধ্যবিত্তের জন্য বাজেটে বড় চমক থাকতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amarnath: আর দুর্গম থাকবে না অমরনাথ যাত্রা! তৈরি হচ্ছে নতুন সড়ক

    Amarnath: আর দুর্গম থাকবে না অমরনাথ যাত্রা! তৈরি হচ্ছে নতুন সড়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অমরনাথ (Amarnath) তীর্থযাত্রীদের জন্য সুখবর। দুর্গম অমরনাথ (Amarnath) যাত্রা এবার সুগম হতে চলেছে নেপথ্যে মোদি সরকারের উদ্যোগ। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার অমরনাথ যাত্রাকে আরও সুগম এবং নির্বিঘ্ন করে তুলতে ২২ কিলোমিটার নতুন সড়ক নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের সূত্রে জানা যাচ্ছে যে বর্ষাকালেও রাস্তাটি যাতে উপযোগী থাকে সেরকম পরিকল্পনা করেই এটি বানানো হচ্ছে।

    কোন দুটি স্থানকে জুড়বে এই সড়ক

    বিভিন্ন সূত্রে আরও জানা যাচ্ছে যে ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রস্তাবিত সড়কটি কাশ্মীরের চন্দনবাড়ি থেকে সঙ্গম পর্যন্ত যাবে। সড়কের ১১ কিলোমিটার অংশ জুড়ে থাকবে একটি সুড়ঙ্গপথ, যেটি গণেশটপ নামের এলাকার নিচ দিয়ে যাবে বলে জানা যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহন দপ্তরের পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাও এই সড়ক তৈরিতে প্রযুক্তিগত সহায়তা করবে বলেই জানা গেছে। ইতিমধ্যে বেসরকারি সংস্থাগুলির কাছে টেন্ডারের ডাক দিয়েছে কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহন দপ্তর। ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন সংস্থা তাদের টেন্ডার জমা দিতে পারবে বলে জানা গেছে। 

    ভারতের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রেও বড় ভূমিকা নেবে প্রস্তাবিত এই সড়ক

    সরকারের সূত্রে জানা গেছে এই সড়ক তৈরি হলে লাদাখ এবং জম্মুর মধ্যে গাড়ি চলাচল করার একটি বিকল্প রাস্তা তৈরি হবে এবং সেক্ষেত্রে শ্রীনগর শহরকে এড়িয়ে জম্মু থেকে সীমান্তবর্তী সেনা ঘাঁটিগুলিতে দ্রুত পৌঁছে যাওয়া যাবে। তবে গোটা প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হতে ৫ বছর সময় লাগবে বলেই জানা যাচ্ছে। হিমালয়ের গভীর খাদের ভিতর একটি গুহায় অবস্থিত রয়েছে  অমরনাথ (Amarnath) মন্দির। প্রতিবছর বর্ষার সময় বিশেষত জুলাই-আগস্ট মাসে উপত্যকায় বরফ সরাবার পর পূর্ণ রাত্রির জন্য খুলে দেওয়া হয়। অসংখ্য শিবভক্তদের কাছে এটি পবিত্র তীর্থস্থান। মূলতপায়ে হেঁটে এবং ঘোড়ায় চড়ে অমরনাথ পৌঁছাতে হয় যাত্রীদের। নতুন রাস্তাটি তৈরি হলে বছরের অধিকাংশ সময়েই সড়ক পথে পৌঁছে যাওয়া যাবে অমরনাথ। আবার বন্যার সময় কিংবা আপৎকালীন পরিস্থিতিতে দ্রুত সীমান্তবর্তী এলাকায় পৌঁছে যেতে পারবে ভারতীয় সেনা তাই সবদিক মাথায় রেখে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের চেষ্টা চলছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Covid 19: ৩ বছর পর কোভিড নিয়ে সুখবর! ভারতের করোনাগ্রাফে রেকর্ড পতন

    Covid 19: ৩ বছর পর কোভিড নিয়ে সুখবর! ভারতের করোনাগ্রাফে রেকর্ড পতন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ৩ বছর পর করোনা নিয়ে স্বস্তির খবর পাওয়া গেল। সারা বিশ্বে যখন করোনার প্রকোপ কিছুটা কমেছে, তখন চিনে এর দাপট বেড়েই চলেছে। ফলে ভারতেও কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে করোনা নিয়ে বিশেষ সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারই মধ্যে এল খুশির খবর। অবশেষে ২০২৩-এর ১৭ জানুয়ারি এখনও অবধি সবথেকে কম সংখ্যক করোনা আক্রান্ত হল এদেশে। ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় মাত্র ৮৯টি নতুন করোনাভাইরাস সংক্রমণ নথিভুক্ত হয়েছে, যা ২৭ মার্চ, ২০২০-এর পর থেকে সর্বনিম্ন। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুসারে এমনটাই বলছে দেশের করোনাগ্রাফ।

    ৩ বছর পর ভারতের করোনার গ্রাফে রেকর্ড পতন

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, এর আগে এত কম করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হয়নি। ৭ মার্চ, ২০২০ থেকে এখনও পর্যন্ত সর্বনিম্ন বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় মাত্র ৮৯টি নতুন করোনা সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। যা ২০২০ সালের পর থেকে সর্বনিম্ন বলেই খবর। ফলে চিনে করোনার ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭-এর দাপটের মাঝেই করোনাগ্রাফে এই সর্বনিম্ন পতনে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন দেশবাসী।

    আরও পড়ুন: নাক বন্ধ? হতে পারে করোনা! নতুন কোভিড উপসর্গগুলো জানেন?

    মঙ্গলবার দেশে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কমে হয়েছে ২,০৩৫। অন্যদিকে, সুস্থতার হার প্রায় ৯৮ শতাংশের আশেপাশে। এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৪ কোটি ৪১ লক্ষ ৪৮ হাজার ৪৭২ জন। সারা দেশে মোট কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা এখনও অবধি ৪.৪৬ কোটি। সারা দেশে মোট কোভিডে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩০ হাজারের কিছু বেশি।

    ১০২৭ দিন পর দিল্লিতে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা শূন্য

    প্রায় ৩ বছর বা ১০২৭ দিন পর গতকাল, ১৬ জানুয়ারি রাজধানী দিল্লিতে করোনায় কেউ আক্রান্ত হননি। ২০২০ সালের ২৪ মার্চ দিল্লিতে শেষবারের মত কোনও কোভিড কেস দেখা যায়নি। আর আজ এমন ঘটনা ঘটল। প্রসঙ্গত, এর আগে দিল্লিতে প্রায় ২৬,৫০০-এর বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। সেখানে দেখা গিয়েছে, গতকাল নতুন করে কোনও করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দেখা যায়নি। আবার কেউ কোভিডে মারাও যাননি গতকাল। ফলে দিল্লিবাসীর জন্যও এটি একটি স্বস্তির খবর।  

  • OXFAM: ভারতের এক শতাংশ মানুষের হাতে রয়েছে ৪০ শতাংশ সম্পদ!

    OXFAM: ভারতের এক শতাংশ মানুষের হাতে রয়েছে ৪০ শতাংশ সম্পদ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) মোট সম্পদের ৪০ শতাংশ অধিকারে রয়েছে মাত্র ১ শতাংশ মানুষের হাতে। জনসংখ্যার নীচের অর্ধেকের অধিকারে রয়েছে মাত্র ৩ শতাংশ সম্পদ। সোমবার এক সমীক্ষায় এই তথ্য প্রকাশ পেয়েছে। দাভোসে ওর্য়াল্ড ইকোনোমিক ফোরামের অ্যানুয়াল মিটিংয়ের প্রথম দিনে অক্সফ্যাম (OXFAM) ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, ভারতের ১০ জন ধনীতম ব্যক্তির সম্পদ দিয়ে এ দেশের সমস্ত শিশুকে স্কুলে ফিরিয়ে আনা যেতে পারে।

    রিপোর্ট…

    ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১৭ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত এই সময়ে গৌতম আদানির কাছ থেকে এককালীন কর আদায় করলে সরকারের কোষাগারে আসতে পারত ১.৭৯ লক্ষ কোটি টাকা। এই পরিমাণ অর্থ দিয়ে এক বছরের জন্য ৫০ লক্ষের বেশি প্রাথমিক শিক্ষকের বেতন দেওয়া যেত। প্রকাশিত রিপোর্টটির শিরোনাম সার্ভাইভাল অফ দ্য রিচেস্ট। রিপোর্টে বলা হয়েছে, যদি ভারতের বিলিয়নিয়ারদের মোট সম্পদের ওপর দুই শতাংশ কর ধার্য করা হত, তাহলে তার পরিমাণ দাঁড়াত ৪০ হাজার ৪২৩ কোটি টাকা। যে টাকায় আগামী তিন বছর ধরে দেশের অপুষ্টিতে ভোগা মানুষকে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া যেত।ওই রিপোর্ট (OXFAM) থেকেই জানা গিয়েছে, দেশের দশজন বিলিয়নিয়ারের এককালীন পাঁচ শতাংশ কর ধার্য হলে তা হত স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের বরাদ্দের চেয়ে দেড় গুণ বেশি। এই অর্থবর্ষে আয়ুষ মন্ত্রকের চেয়েও তা ঢের বেশি। প্রসঙ্গত, এই অর্থবর্ষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের বরাদ্দ ৮৬ হাজার ২০০ কোটি টাকা। আর আয়ুষের বরাদ্দ ৩ হাজার ৫০ কোটি টাকা।

    ভারতে লিঙ্গ বৈষম্য যে এখনও প্রবল, রিপোর্টে (OXFAM) উল্লেখ করা হয়েছে তাও। বলা হয়েছে, ভারতের পুরুষ কর্মীরা যেখানে এক টাকা রোজগার করেন, সেখানে মহিলাদের আয় ৬৩ পয়সা। তফশিলি জাতির কোনও কর্মীর আয় ৫৫ পয়সা। আর গ্রামীণ কোন কর্মীর আয় শহরের কর্মীদের ২০১৮-’১৯ সালের আয়ের অর্ধেক। অক্সফ্যামের ভারতের সিইও অমিতাভ বেহার বলেন, দেশের দলিত, আদিবাসী, মুসলমান, মহিলা এবং অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকরা এই সিস্টেমে ভুগতেই আছেন, যে সিস্টেমে ধনীতমদের অস্তিত্ব নিশ্চিত করা হয়েছে।

     

  • BJP National Executive: বিজেপির সভাপতি পদে বহাল রইলেন নাড্ডাই, শাহি ঘোষণার কারণ জানেন?  

    BJP National Executive: বিজেপির সভাপতি পদে বহাল রইলেন নাড্ডাই, শাহি ঘোষণার কারণ জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের জেপি নাড্ডার (JP Nadda) ওপরই ভরসা রাখল গেরুয়া শিবির। মঙ্গলবার ভারতীয় জনতা পার্টির জাতীয় সভাপতি হিসেবে বাড়ানো হল নাড্ডার মেয়াদ। আগামী বছর দেশে সাধারণ নির্বাচন। এই সময় পর্যন্ত নাড্ডাই থাকছেন বিজেপির সভাপতি। বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) ঘোষণা, ভারতীয় জনতা পার্টির জাতীয় সভাপতি হিসেবে জেপি নাড্ডার মেয়াদ ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এদিন জাতীয় কর্মসমিতির (BJP National Executive) বৈঠকে শাহ বলেন, জেপি নাড্ডার নেতৃত্বে বিহারে আমাদের সর্বোচ্চ স্ট্রাইক রেট ছিল। এনডিএ মহারাষ্ট্রে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে, উত্তর প্রদেশে জিতেছে এবং পশ্চিমবঙ্গে আমাদের সংখ্যা বেড়ছে। তিনি বলেন, আমরা গুজরাটেও জয় পেয়েছি। নাড্ডার নেতৃত্বে ১২০টি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে বিজেপি জয়ী হয়েছে ৭৩টি আসনে।

    মোদিজির নেতৃত্বে…

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি নিশ্চিত যে মোদিজির নেতৃত্বে এবং নাড্ডাজির সঙ্গে আমরা ২০২৪ সালের নির্বাচনে ২০১৯ এর তুলনায় বেশি আসনে জিতব। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ২০ জানুয়ারি তিন বছরের জন্য সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন নাড্ডা। এর পর এদিন ফের বাড়ানো হল তাঁর কার্যকালের মেয়াদ। এদিকে, চলতি বছর ৯টি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। এই ৯টি রাজ্যেই জিততে হবে বিজেপিকে। সোমবার বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির (BJP National Executive) বৈঠকে এই সুরই বেঁধে দিলেন বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা (BJP National Executive)। এদিনের বৈঠকে তিনি বলেন, এখন থেকেই ঝাঁপিয়ে পড়ুন বিধানসভা নির্বাচনের জন্য। ৯টি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনেই আমাদের জয়ী হতে হবে। এদিন পাশ হয়েছে রাজনৈতিক প্রস্তাব। নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিশ্ব দরবারে ভারতের মুখ উজ্জ্বল হয়েছে বলে তাতে বলা হয়েছে। যদিও বিরোধীরা সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিরন্তর আক্রমণ করে চলেছেন, তা সত্ত্বেও।

    নাড্ডার নির্দেশ, দলের সব নেতানেত্রীকে কোমর বেঁধে নামতে হবে। যাতে ৯টি রাজ্যেই জয়ী হয় বিজেপি। তাহলে চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে হ্যাটট্রিকের রাস্তা আরও মসৃণ হবে। নাড্ডা বলেন, বাইশে গুজরাটে যেভাবে বিপুল আসনে বিজেপি জয়ী হয়েছে, সেই মডেলে বাকি রাজ্যগুলিতে ভোট করাতে হবে কর্মীদের (BJP National Executive)। ঐতিহাসিক জয় চাই। প্রসঙ্গত, যে ৯টি রাজ্যে জয় চাইছেন বিজেপি নেতৃত্ব, সেই রাজ্যগুলির মধ্যে মধ্যপ্রদেশ, কর্নাটক এবং ত্রিপুরায় বিজেপির সরকারই রয়েছে। নাগাল্যান্ড ও মেঘালয়ে রয়েছে জোট সরকার।

  • TB Vaccine: ২০২৫ সালের মধ্যে বিশ্বকে যক্ষ্মামুক্ত করার লক্ষ্যে এগোচ্ছে ভারত, জানালেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    TB Vaccine: ২০২৫ সালের মধ্যে বিশ্বকে যক্ষ্মামুক্ত করার লক্ষ্যে এগোচ্ছে ভারত, জানালেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ২০২৫- এর মধ্যে গোটা বিশ্বকে যক্ষ্মামুক্ত (TB Vaccine) করার পরিকল্পনা করেছে। মঙ্গলবার এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। তিনি আরও বলেন, ভারত গবেষণার জন্যে সম্পূর্নভাবে প্রস্তুত। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বার্ষিক সভা ২০২৩-এ ‘এন্ডিং যক্ষ্মা’ বিষয়ক একটি অধিবেশনে ভাষণ দিতে গিয়ে মন্ত্রী বলেন, “যেমন টিকাগুলি কোভিডের বিরুদ্ধে যুদ্ধে একটি গেম-চেঞ্জার হয়ে দাঁড়িয়েছিল, ২০২৫ সালের মধ্যে একটি নতুন টিবি টিকা অনুমোদন করার আন্তর্জাতিক পরিকল্পনা রয়েছে। যক্ষ্মা আক্রান্ত দেশগুলিতে এই টিকা প্রাপ্তবয়স্ক এবং কিশোর-কিশোরীদের জন্য উপলব্ধ হবে।” তিনি আরও বলেন, “ভারত এই টিকা প্রস্তুত করার জন্যে সম্পূর্নভাবে তৈরি। আরও উন্নত টিকা তৈরি করা হবে।”

    কী বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী? 

    প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে বিশ্বজুড়ে ১৬ লক্ষ মানুষ যক্ষ্মায় (TB Vaccine)  প্রাণ হারান। করোনার আগেই এই রোগেই সবথেকে বেশি মৃত্যু হয়। মাণ্ডব্য বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারত বিশ্বব্যাপী যক্ষ্মা রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অগ্রভাগে রয়েছে।

    কেন্দ্রীয়মন্ত্রী বলেন, “‘স্টপ টিবি (TB Vaccine) পার্টনারশিপ বোর্ড’-এর চেয়ারম্যান হিসেবে বিশ্বব্যাপী টিবি ব্যবস্থাপনার চেষ্টায় আমার অতিরিক্ত দায়িত্ব রয়েছে।”

    তিনি আরও বলেন, টিবি (TB Vaccine) লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনের ক্ষতি করেছে এবং এর বিরুদ্ধে লড়াই তার হৃদয়ের কাছাকাছি। 

    তিনি আরও বলেন, “আমরা কেস ফাইন্ডিংকে আরও জোরদার করতে, প্রতিটি যক্ষ্মা (TB Vaccine) রোগীকে টেলি পরামর্শ পরিষেবা-সহ ওষুধ সরবরাহ নিশ্চিত করতে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছি।” 

    মন্ত্রী বলেন যে, ভারত সম্প্রতি একটি নতুন এবং অনন্য প্রচারাভিযান চালু করেছে, ‘প্রধানমন্ত্রী টিবি (TB Vaccine) মুক্ত ভারত অভিযান’। এই অভিযানের লক্ষ্য টিবি রোগীদের সম্প্রদায়ের মাধ্যমে সরবরাহকৃত পুষ্টির ডায়াগনস্টিক এবং বৃত্তিমূলক সহায়তা প্রদান করা। 

    আরও পড়ুন: সাগরদিঘিতে উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা কমিশনের, কবে?

    মন্ত্রী আরও বলেন, “প্রধানমন্ত্রী টিবি (TB Vaccine) মুক্ত ভারত অভিযান ইতিমধ্যেই ৫০,০০০ টিরও বেশি নি-ক্ষয় মিত্রদের ১৩ লক্ষেরও বেশি টিবি রোগীর দায়িত্ব নিতে দেখেছে।” মাণ্ডব্য বলেন, “আমরা গোটা বিশ্বকেই টিবি মুক্ত করতে সহযোগিতা করব। নজরদারিতে উদ্ভাবন – প্রযুক্তি সরঞ্জাম, অভিনব ডায়াগনস্টিকস এবং ওষুধ – টিবি-র বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রতিটি বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে।” 

    তিনি আরও বলেন, “স্টপ টিবি (TB Vaccine) পার্টনারশিপ প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য আগামী 8 বছরে ২৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রয়োজন। এই প্রকল্প প্রতি ডলার বিনিয়োগের জন্য ৪০ মার্কিন ডলারের অর্থনৈতিক রিটার্ন প্রদান করবে।” 

    মন্ত্রী আরও বলেন, “বিশ্বব্যাপী এই উদ্যোগের জন্য পর্যাপ্ত তহবিল সংগ্রহ করার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। আমরা যদি এখনই যক্ষ্মার (TB Vaccine) বিনাশ করতে বিনিয়োগ না করি, তাহলে পরবর্তীতে আমাদের অনেক বেশি মূল্য দিতে হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।
      

  • BSF: ভারতের আকাশে ফের পাক ড্রোন, গুলি করে নামাল বিএসএফ, উদ্ধার চিনের তৈরি অস্ত্র

    BSF: ভারতের আকাশে ফের পাক ড্রোন, গুলি করে নামাল বিএসএফ, উদ্ধার চিনের তৈরি অস্ত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার পাকিস্তানি ড্রোনের সাহায্যে অস্ত্র, মাদক দ্রব্য পাচার করা হচ্ছিল ভারতে। তবে ব্যর্থ প্রচেষ্টা। বুধবার মধ্যরাতে অন্ধকারের সুযোগ নিয়ে পাকিস্তানি ড্রোনের সাহায্যে পাচার করা হচ্ছিল একাধিক চিনের তৈরি অস্ত্র। কিন্তু সেই অস্ত্র পাচারের আগেই দুষ্কৃতীদের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করল বিএসএফ (Border Security Force)। জওয়ানদের তৎপরতায় উদ্ধার হল একাধিক মাদকদ্রব্য ও অস্ত্র। বিএসএফ (BSF) সূত্রের খবর, চিনের তৈরি পিস্তল, একাধিক ম্যাগাজিন সহ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ৪৭ টি লাইভ রাউন্ড। ঘটনাটি ঘটেছে পাঞ্জাবের গুরদাসপুরের উনচা টাকালা গ্রামে।

    পাকিস্তানি দুষ্কৃতিদের প্রচেষ্টা ব্যর্থ

    বিএসএফ সূত্রে খবর, গতকাল পাঞ্জাবের গুরদাসপুরের উনচা টাকালা গ্রামের সীমান্তবর্তী এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছিল একটি বিএসএফ দল। অন্ধকার কুয়াশাচ্ছন্ন রাতে পাকিস্তানের দিক থেকে আসা একটি ড্রোনের শব্দ শুনতে পান জওয়ানরা। তারপর তাঁরা সেই ড্রোনের দিকে গুলি চালায়। গুলি চালানোর সময়, কিছু পড়ে যাওয়ারও শব্দ পেয়েছিলেন তাঁরা।

    বিএসএফ এক বিবৃতিতে বলেছে, এলাকাটির প্রাথমিক তদন্তের সময়, টাকালা গ্রামের এক চাষজমিতে কাঠের ফ্রেম দিয়ে প্যাকেজ করা একটি সন্দেহজনক প্যাকেট উদ্ধার করেছে তাঁরা। সেই প্যাকেট থেকেই উদ্ধার করা হয় ৪টি চিনের তৈরি পিস্তল, ৮টি ম্যাগাজিন এবং ৪৭ রাউন্ড গুলি।

    বিএসএফ-এর বড় সাফল্য

    সীমান্ত নিরাপত্তা বাহিনীর তরফে বলা হয়েছে, পাঞ্জাবের ভারত-পাকিস্তানের সীমান্তের ৩,৩২৩ কিলোমিটার জুড়ে এখনও তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে। প্রসঙ্গত, বিগত কয়েক মাস থেকে ভারত-পাক সীমান্তে পাকিস্তানি ড্রোনের উৎপাত বেড়েই চলেছে। এর আগেও গত বছরের অক্টোবরে, বিএসএফ পাঞ্জাবের গুরদাসপুর সেক্টরে আন্তর্জাতিক সীমান্ত বরাবর পাকিস্তানের দিক থেকে ভারতে প্রবেশকারী একটি ড্রোনকে দেখে গুলি চালিয়েছিল। তার আগে সেপ্টেম্বরেও, গুরদাসপুরের সীমান্তের কাছে পাকিস্তান থেকে আসা একটি ড্রোনের অনুপ্রবেশের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করেছিল। ফলে বারবার পাকিস্তানি ড্রোন এ দেশে পাঠানোর চেষ্টা করা হলেও প্রত্যেকবারই বিএসএফ-এর জওয়ানরা দুষ্কৃতিদের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করতে সক্ষম হয়েছে। এবারও তাই ঘটল। ফলে এটি এক বড় সাফল্য বিএসএফ-এর।

     
LinkedIn
Share