Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Shahbaz Sharif: “যুদ্ধ নয়, এবার শান্তি চাই”, কাশ্মীর নিয়ে মোদিকে আলোচনায় বসার বার্তা দিলেন শাহবাজ

    Shahbaz Sharif: “যুদ্ধ নয়, এবার শান্তি চাই”, কাশ্মীর নিয়ে মোদিকে আলোচনায় বসার বার্তা দিলেন শাহবাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুদ্ধ নয়, এবারে শান্তি চায় পাকিস্তান, এমনটাই জানালেন পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ (Shahbaz Sharif)। ভারতের সঙ্গে তিন-তিনবার যুদ্ধ করে যথেষ্ট শিক্ষা পেয়েছে পাকিস্তান। তাই এবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সৎ ভাবে এবং বিশদে আলোচনায় বসতে চান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। কারণ এই যুদ্ধের ফলে উন্নয়ন তো দূর, বেড়েছে বেকারত্ব, দেশটি আরও দুঃস্থ হয়ে পড়েছে। ফলে এবারে ভারতকে শান্তির প্রস্তাব দিয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বলেছেন, তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কাশ্মীর নিয়ে কথা বলতে চান। সম্প্রতি একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: নেতাজি জন্ম-জয়ন্তী পালন! কালই রাজ্যে আসছেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    মোদিকে শান্তির বার্তা শাহবাজের

    সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী (Shahbaz Sharif) বলেছেন, “ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ করে আমাদের যথেষ্ট শিক্ষা হয়েছে। ঠেকে শিখেছিই বলা চলে। ৩টি যুদ্ধের জেরে প্রায় দেউলিয়া হয়ে যেতে বসেছে পাকিস্তান। তাই আর যুদ্ধ নয়, এ বার পাকিস্তান শান্তি চায়।” তিনি আরও জানিয়েছেন, তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে কাশ্মীর সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কথা বলতে চান। তিনি বলেন, “ভারতীয় নেতৃত্বকে আমি বলতে চাই, আসুন আমরা একসঙ্গে বসে এক টেবিলে আমাদের যত গুরুতর সমস্যা রয়েছে, তা নিয়ে কথা বলি। কাশ্মীরের মত সমস্যাগুলির সমাধান করি। কারণ আমরা শান্তির বার্তা নিয়ে অগ্রগতি করব, না কি এই ঝগড়া এবং অশান্তি চালিয়ে নিয়ে যাব, তা পুরোপুরি আমাদের উপর নির্ভর করে।” তিনি জানিয়েছেন, ভারত ও পাকিস্তান দু’টি দেশই পরমাণু শক্তিধর। ফলে যুদ্ধ বাঁধলে দুই দেশের কী পরিণতি হতে পারে তা ভেবেও চিন্তিত পাক প্রধানমন্ত্রী।

    যখন পাকিস্তানের এই পরিস্থিতি, তখন সাক্ষাৎকারে শরিফ মন্তব্য করেছেন, যে দেশ পারমাণবিক শক্তিতে বলীয়ান, তাদের অর্থনীতি বাঁচানোর জন্য এভাবে ভিক্ষে করা লজ্জার। বিভিন্ন দেশের কাছে ঋণ চাওয়া নিয়ে এমন মন্তব্য করেন।

    সম্প্রতি পাকিস্তানের একটি বহুল প্রচারিত ইংরেজি সংবাদপত্রে একটি প্রতিবেদন বেরোয়। সেই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, যেখানে ভারতের দিনে দিনে অগ্রগতি হচ্ছে, সেখানে পাকিস্তান ক্রমশ আরও গভীর অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে তলিয়ে যাচ্ছে এবং শরিফকে বিশ্বের দরবারে কার্যত ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে যেতে হচ্ছে। এটিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, শরিফ (Shahbaz Sharif) যাতে দ্রুত পাক অর্থনীতিকে মজবুত করার দিকে জোর দেন। অন্যদিকে ভারত যে ২০৩৭ সালের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে ওঠায় নজর দিয়েছে, সেকথাও বলা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Rafale: শুরু ফ্রান্স-ভারত যৌথ নৌ মহড়া, নৌবাহিনীর জন্য রাফাল-এম যুদ্ধবিমানই পছন্দ ভারতের?

    Rafale: শুরু ফ্রান্স-ভারত যৌথ নৌ মহড়া, নৌবাহিনীর জন্য রাফাল-এম যুদ্ধবিমানই পছন্দ ভারতের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় নৌসেনায় যুক্ত হচ্ছে রাফাল ফাইটার জেট। আগামী মার্চ মাসেই ভারত সফরে আসার কথা রয়েছে ফরাসী প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁর। প্রতিরক্ষা সূত্রে খবর,তখনই নৌসেনার জন্য রাফাল কেনার চুক্তি স্বাক্ষর করবে দুই দেশ। ফ্রান্স থেকে অন্তত ২৬টি রাফাল জেট কিনবে ভারত। এর আগেই সোমবার থেকে ভারতীয় ও ফ্রান্স নৌবাহিনীর মধ্যে ২১তম দ্বিপাক্ষিক নৌ মহড়া (Naval Exercise) শুরু হয়েছে।

    ফ্রান্স-ভারত যৌথ নৌ মহড়া

    নৌসেনা সূত্রে খবর, ফ্রান্স ও ভারতের যৌথ নৌ মহড়া পশ্চিম সমুদ্র তীরে শুরু হয়েছে। ১৯৯৩ সাল থেকে এই মহড়া প্রথম হয়েছিল। ভারত-ফ্রান্স কৌশলগত সম্পর্কের সাক্ষর এই দ্বিপাক্ষিক মহড়ার নাম ২০০১ সালে ‘বরুণ’ রাখা হয়েছিল। এই মহড়ায় দেশীয় গাইডেড মিসাইল স্টিলথ ডেস্ট্রয়ার আইএনএস চেন্নাই, গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেট আইএনএস তেগ, মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্রাফ্ট পি-৮আই এবং ডর্নিয়ার ও মিগ২৯ কে যুদ্ধবিমান অংশ নেবে। অন্যদিকে, ফ্রান্স নৌবাহিনীর প্রতিনিধিত্ব করবে বিমানবাহী বাহক চার্লস ডি গল, এফএস ফোরবিন এবং প্রোভেন্স,সহায়ক জাহাজ এফএস মার্নে এবং সামুদ্রিক টহল বিমান আটলান্টিক। ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত অনুশীলন চলবে। 

    আরও পড়ুন: “যুদ্ধ নয়, এবার শান্তি চাই”, কাশ্মীর নিয়ে মোদিকে আলোচনায় বসার বার্তা দিলেন শাহবাজ

    ফরাসি রাফালই পছন্দ

    নৌসেনার মতে, মার্কিন যুদ্ধবিমান এফ/এ-১৮ সুপার হর্নেট জেট নয় ফরাসি রাফালই তাদের চাহিদা পূরণে অনেক বড় ভূমিকা নেবে। নৌসেনা এখন রুশ ফাইটার জেট মিগ-২৯কে এবং মিগ-২৯কেইউবি যুদ্ধ বিমান ব্যবহার করে। বিমানগুলি পুরোনো হয়ে যাওয়ায়, সব মিলিয়ে মোট ৪৩টি মিগ যুদ্ধবিমানকে বসিয়ে দিতে চায় নৌবাহিনী। এর বদলে অত্যাধুনিক জেট বিমান কিনতে চেয়েছিল নৌসেনা। বেশ কয়েকটি দেশের তৈরি যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা হয়। শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত দৌড়ে ছিল রাফাল এম এবং এফ-১৮ যুদ্ধবিমান। ফরাসী নৌবাহিনী বর্তমানে ২৪০টি রাফাল এম যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • KLO Chief: জল্পনার অবসান! অবশেষে আত্মসমর্পণ করলেন কেএলও প্রধান জীবন সিংহ

    KLO Chief: জল্পনার অবসান! অবশেষে আত্মসমর্পণ করলেন কেএলও প্রধান জীবন সিংহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে আত্মসমর্পণ করলেন কেএলও বা কামতাপুর লিবারেশন অর্গানাইজেশনের প্রধান জীবন সিংহ (KLO Chief)। নাগাল্যান্ডের মন জেলায় নয়া বস্তি এলাকায় আত্মসমর্পণ করেন কেএলও নেতা তিমির দাস ওরফে জীবন সিংহ। শুধুমাত্র কেএলও নেতা জীবন সিংহ নন, তাঁর সঙ্গে মোট ৬ জন আত্মসমর্পণ করেছেন বলে খবর। গত ১৩ জানুয়ারি তিনি নাগাল্যান্ডে অসম রাইফেলসের কাছে ধরা দেন বলে জানা গিয়েছে। জানা যাচ্ছে, তাঁদের সবাইকে অসমে নিয়ে গিয়ে রাখা হবে। আপাতত, কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর হেফাজতে রয়েছেন তাঁরা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রের খবর, জীবন ও তাঁর অনুগামীদের আত্মসমর্পণে বড় ভূমিকা রয়েছে অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার।

    আত্মসমর্পণ কেএলও নেতা ও তাঁর ৬ অনুগামীর

    কয়েক দিন আগে থেকেই জোর জল্পনা ছিল। অবশেষে সমস্ত জল্পনার অবসান ঘটিয়ে সামনে এল বড় খবর। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে যে, উত্তরবঙ্গে সক্রিয় জঙ্গি সংগঠন কামতাপুর লিবারেশন অর্গানাইজেশন (কেএলও)-এর প্রধান জীবন সিংহ ছ’জন অনুগামীকে নিয়ে নাগাল্যান্ডের মন জেলার মায়ানমার সীমান্ত লাগোয়া নয়াবস্তি এলাকায় আত্মসমর্পণ করেছেন।

    প্রসঙ্গত, জলপাইগুড়ির কুমারগ্রামের বাসিন্দা ছিলেন জীবন। ১৯৯৫ সালে তৈরি হয় কেএলও তথা ‘কামতাপুর লিবারেশন অর্গানাইজেশন’। রাজবংশীদের জন্য পৃথক রাজ্যের দাবি জানাতে দেখা গিয়েছে কামতাপুরীদের। বাংলা ও অসমের বিক্ষিপ্ত অংশকে জুড়ে এই রাজ্য গঠনের দাবি দীর্ঘদিন ধরেই জানাচ্ছেন তাঁরা। কখনও উত্তরবঙ্গ, কখনও অসম, কখনও বা দেশের বাইরে থেকেও এই বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে নেতৃত্ব দিয়েছেন জীবন সিংহ। কয়েকদিন আগেও জীবন সিংহকে দাবি করতে দেখা গিয়েছিল, তাঁদের দীর্ঘদিনের দাবি শীঘ্রই পূরণ হতে চলেছে। এই নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছিল। কিন্তু এর পরেই আজ তাঁর আত্মসমর্পণের কথা প্রকাশ্যে এল।

    আরও পড়ুন: বিজেপির সভাপতি পদে বহাল রইলেন নাড্ডাই, শাহি ঘোষণার কারণ জানেন?

    জীবনের আত্মসমর্পণে অসম মুখ্যমন্ত্রীর অবদান

    জানা গিয়েছে, জীবন ও তাঁর অনুগামীদের আত্মসমর্পণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার। অসমের মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা হিমন্ত গত এক বছর ধরেই শান্তি ফেরাতে কেএলও নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছিলেন। আত্মসমর্পণকারী কেএলও নেতাদের সঙ্গে শীঘ্রই অসমে শান্তি আলোচনা শুরু হবে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দফতরের একটি সূত্রের দাবি, জীবন ভারতে ফিরতে তৈরি- এই বার্তা পাঠানোর পরেই, অসম রাইফেলসের দল নাগাল্যান্ডের মন জেলায় পৌঁছে যায়। আর ওই এলাকাতেই অসম রাইফেলসের সামনে জীবনদের আত্মসমর্পণ করানো হয়।

    প্রসঙ্গত, পৃথক কামতাপুর গড়ার দাবিতে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘ দিন ধরেই সন্ত্রাস ছড়ানোর অভিযোগ রয়েছে কেএলওর বিরুদ্ধে। ২০০৩ সালে আলিপুরদুয়ার লাগোয়া ভুটানের জঙ্গলে ঘাঁটি গড়ে বসা কেএলও এবং তার সহযোগী সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে ‘অপারেশন অল ক্লিয়ার’ এবং ‘অপারেশন ফ্ল্যাশ আউট’ চালিয়েছিল ভারত ও ভুটান সেনা। আগেই জীবনের বোন, ভগ্নীপতি, সহ-সভাপতি হর্ষবর্ধন, সেনাধ্যক্ষ টম অধিকারী, কৈলাশ কোচের মত কেএলও-র শীর্ষ নেতারা আত্মসমর্পণ করেন। কিন্তু জীবন মায়ানমারে পালিয়ে গিয়ে নাগা জঙ্গিগোষ্ঠী এনএসসিএন (খাপলাং)-এর শিবিরে আশ্রয় নিয়েছিলেন। এর পর তাঁর আত্মসমর্পণের কথা প্রকাশ্যে এল। ফলে এখন প্রশ্নে উঠছে যে, এবার কি অস্ত্র ছেড়ে সাধারণ জীবনে ফিরতে চাইছেন তিনি?

  • BJP National Executive: মোদিকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করছেন বিরোধীরা, দাবি বিজেপির গৃহীত প্রস্তাবে

    BJP National Executive: মোদিকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করছেন বিরোধীরা, দাবি বিজেপির গৃহীত প্রস্তাবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নানা বিষয়ে সরকারের বিরুদ্ধে নঞর্থক প্রচার করছেন বিরোধীরা। ব্যক্তিগত আক্রমণ করা হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi)। সোমবার বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির (BJP National Executive) বৈঠকে যে প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে, তাতে আক্রমণ করা হয়েছে বিরোধীদের। সোমবার দিল্লির এনডিএমসি কনভেনশন সেন্টারে শুরু হয়েছে দুদিন ব্যাপী দলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও ওই বৈঠকে যোগ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, নিতিন গড়কড়ি, জেপি নাড্ডা প্রমুখ। বিজেপি শাসিত বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও যোগ দিয়েছিলেন এদিনের বৈঠকে। সূত্রের খবর, বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে যে প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে, তাতে আক্রমণ করা হয়েছে বিরোধীদের। নানা বিষয়ে বিরোধী দলগুলি ভুল প্রচার করছে এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করছে বলে এদিনের প্রস্তাবে বলা হয়েছে। বিজেপির দাবি, সুপ্রিম কোর্টের সাম্প্রতিক কিছু রায়েও বিরোধীদের এই কর্মকাণ্ড ধরা পড়েছে।

    জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক…

    এদিন জাতীয় কর্মসমিতির (BJP National Executive) বৈঠকে এই প্রস্তাব পেশ করেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজু। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ সংবাদ মাধ্যমকে জানান কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রীর এই প্রস্তাব সমর্থন করে উত্তর প্রদেশের উপ মুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্য এবং কর্নাটকের মন্ত্রী গোবিন্দ কারজল। রিজিজু উপজাতি সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি। আর মৌর্য পিছিয়ে পড়া শ্রেণির। তিনি শিডিউল কাস্ট সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি।

    এদিনের বৈঠকে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ জানান, বিরোধীরা সরকারের বিরুদ্ধে নানা নঞর্থক প্রচার করেছে। এর মধ্যে রয়েছে রাফাল যুদ্ধবিমান, পেগাসাস, সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রজেক্ট, ডিমনিটাইজেশন এবং ইডব্লুএস (EWS)। এগুলি সম্পর্কে জনগণকে ভুল বুঝিয়েছেন বিরোধীরা। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গায়ে কেউ কলঙ্কের কালি ছিটোতে পারবেন না। তিনি দেশের স্বার্থেই কাজ করে চলেছেন। তাঁর নেতৃত্ব বিশ্বব্যাপী সমাদৃতও হয়েছে। নির্মলা বলেন, মোদির নেতৃত্বে ভারতের মুখ উজ্জ্বল হয়েছে। প্রস্তাবে (BJP National Executive) গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে দলের ব্যাপক জয় নিয়েও প্রশংসা করা হয়েছে। হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি হারলেও, সেখানে তারা বিজয়ী দল কংগ্রেসের চেয়ে মাত্র এক শতাংশ ভোট কম পেয়েছে।

     

  • Ram Mandir: চলতি বছরের অক্টোবরেই সম্পন্ন হবে রাম মন্দিরের প্রথম তলার নির্মাণ!

    Ram Mandir: চলতি বছরের অক্টোবরেই সম্পন্ন হবে রাম মন্দিরের প্রথম তলার নির্মাণ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের অক্টোবর মাসেই রাম মন্দিরের (Ram Mandir) প্রথম তলার নির্মাণ সম্পন্ন হয়ে যাবে। এমনটাই জানালেন শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রায়। তিনি আরও বলেন যে নির্মাণ কাজ যেভাবে চলছে সেটা যথেষ্ট সন্তোষজনক। শোনা যাচ্ছে চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসে কিংবা আগামী বছরের মকর সংক্রান্তির মধ্যে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে। সেই লক্ষ্যেই কাজ করে চলেছে ট্রাস্ট। রাম- জন্ম ভূমি ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেন যে মন্দিরের নির্মাণ কাজ অতি দ্রুততার সঙ্গে চলছে, এক কথায় বলতে পারেন যুদ্ধকালীন প্রস্তুতিতে আমরা এই কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। 
    ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসেই প্রথম তল নির্মাণ কাজ সম্পূর্ণ হবে, ২০২৪ সালের মকর সংক্রান্তিতে মন্দিরের (Ram Mandir)  গর্ভগৃহে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা সম্পন্ন হবে। শ্রীরাম জন্মভূমি ট্রাস্টের পক্ষ থেকে সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

    মন্দিরে শ্রীরামের মূর্তি কেমন হবে ?

     রামলালার মূর্তি ৫ বছর থেকে ৭ বছরের বালকের স্বরূপে থাকবে। অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir)  রামের পুজো বালক রামের রূপেই সম্পন্ন হবে বলে তিনি জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন যে মূর্তির জন্য এমন পাথর বাছা হয়েছে যেটি আকাশী বর্ণের হবে। জানা যাচ্ছে, মহারাষ্ট্র এবং ওড়িশার  শিল্পীরা বলেছেন যে এই পাথর তাঁদের সংগ্রহে রয়েছে।

    কারা তৈরি করছেন রামলালার মূর্তি

    রাম জন্মভূমি ট্রাস্ট সূত্রে জানা গেছে ওড়িশার শিল্পী সুদর্শন সাহু, বাসুদেব কামাত এবং কর্নাটকের শিল্পী রমেয়া বাদেকর রামলালার এই মূর্তি তৈরি করবেন। শিল্পীদের মূর্তির স্কেচ তৈরি করতে বলা হয়েছে। সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন যে গর্ভগৃহের যে দেওয়াল সেখানে মার্বেল লাগানো হবে। মন্দিরের (Ram Mandir) প্রথম তলায় পাঁচটি মন্ডপ তৈরি করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • AP Sona: মহিলাদের অশ্লীল ভিডিও তোলার অভিযোগে দল থেকে বহিষ্কৃত কেরল সিপিএম নেতা

    AP Sona: মহিলাদের অশ্লীল ভিডিও তোলার অভিযোগে দল থেকে বহিষ্কৃত কেরল সিপিএম নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোবাইল ফোনে মহিলাদের অশ্লীল ছবি তোলার অভিযোগে সিপিআই(এম) আলাপ্পুঝার সদস্য এপি সোনাকে (AP Sona) দল থেকে বহিষ্কার করল সিপিআইএম৷ দলীয় শালীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে ওই নেতাকে।  

    কী জানা গেল?        

    কেরল সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক এমভি গোবিন্দনের পরামর্শে জেলা কমিটির সদস্য এ মহেন্দ্রন এবং জি রাজম্মার একটি কমিশন মামলাটির তদন্ত করে। সেই কমিশনের দেওয়া রিপোর্টের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে দল।  

    শনিবার রাজ্য নেতাদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে জেলা কমিটির কয়েকজন সদস্য এপি সোনার (AP Sona) বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন। পরবর্তীতে, অভিযোগকারীরা ওই জেলা সদস্যের তোলা অশ্লীল ভিডিও প্রমাণ হিসেবে জমা দেন। জেলা সম্পাদক আর নাজার, জেলা কমিটির সদস্য জি ভেনুগোপাল, জি হরিশঙ্কর, কেএইচ বাবুজান এবং বিধায়ক পি চিত্তরঞ্জন ভিডিওগুলি পরীক্ষা করে দেখেন। এরপরই নেতারা অভিযুক্তদের অবিলম্বে দল থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেন। 

    সিপিআইএম- এর তরফে প্রেস রিলিজে বলা হয়, “এই সমাজে থাকা অনেক মানুষই ভুল পথ অবলম্বন করেন। কিন্তু কমিউনিস্ট পার্টির হয়ে যারা কাজ করছেন তাঁদের এটা করলে চলবে না। সবার সম্মতি নিয়েই সিদ্ধান্ত এই নেওয়া হয়েছে।”   

    জেলা নেতৃত্বের বক্তব্য, অভিযুক্ত নেতারা দলের মহিলাকর্মী এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের অজান্তেই ভিডিও করেন। পার্টি অফিসে বসেই মহিলাদের নগ্ন দৃশ্য এবং যৌন উত্তেজক কথাবার্তারও ভিডিও করা হয়। 

    আরও পড়ুন: রাতভর নদীর চড়ায় আটকে গঙ্গাসাগর ফেরত ভেসেল, ভোগান্তি পুণ্যার্থীদের   

    তদন্ত কমিশন ৩০ জনের কাছ থেকে প্রমাণ সংগ্রহ করেছে এবং ৩৪টি ভিডিও পেয়েছে। আর তাতেই সবার সামনে আসে এই ঘটনা৷ উপকূলীয় এলাকায় এক নাবালিকার শ্লীলতাহানির অভিযোগ ওঠে এপি সোনার (AP Sona) বিরুদ্ধে। তারপরেই মোবাইল ফোনের অশ্লীল ভিডিওর বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। ওই নাবালিকার চিৎকার শুনে স্থানীয় লোকজন ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। স্থানীয়রা তাঁকে পাকড়াও করে এবং মোবাইলটি পরীক্ষা করলেই ভিডিওগুলি পাওয়া যায়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nepal Plane Crash: মানত করে পুত্রলাভ! পশুপতিনাথে পুজো দিতে গিয়ে আর ফেরা হল না উত্তরপ্রদেশের সোনুর

    Nepal Plane Crash: মানত করে পুত্রলাভ! পশুপতিনাথে পুজো দিতে গিয়ে আর ফেরা হল না উত্তরপ্রদেশের সোনুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেপালের পোখরা বিমানবন্দরে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান পাঁচ ভারতীয় যুবক। এই পাঁচ ভারতীয় যুবকের মধ্যে একজন ছিলেন গাজিপুরের সোনু জয়সওয়াল, যিনি এই দুর্ঘটনা ঘটার আগে ভিডিও করেছিলেন। তাঁর সঙ্গে ছিল তিন বন্ধুও। তবে জানেন কি সোনু কেন গিয়েছিলেন নেপাল? এবার তাঁর নেপাল যাওয়ার পিছনের কারণও প্রকাশ্যে এসেছে। জানা গিয়েছে, সোনু ও তাঁর তিন বন্ধু কাঠমাণ্ডুর পশুপতিনাথ মন্দিরে পুজো দিতে গিয়েছিলেন। ছেলে হলে পুজো দেবেন। নেপালের পশুপতিনাথ মন্দিরে এমনই মানসিক করে এসেছিলেন উত্তর প্রদেশের গাজিপুরের বাসিন্দা সোনু জয়সওয়াল। কিন্তু তাঁর আর বাড়ি ফেরা হল না।

    পশুপতিনাথ মন্দিরে পুজো দিতে গিয়েছিলেন সোনু

    উত্তরপ্রদেশের গাজিপুর জেলার চক জিনাব গ্রামের বাসিন্দা সোনু। একটি মদের দোকান চালাতেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আরও তিন বন্ধু নেপালে গিয়েছিলেন। চক জিনাব গ্রামের প্রধান বিজয় জয়সওয়াল জানান, সম্প্রতি পুত্রসন্তানের জন্ম দিয়েছেন সোনুর স্ত্রী। ৬ মাস আগে তাঁর কোল আলো করে এসেছে পুত্র। সোনুর দুই মেয়ে ছিল। তৃতীয় বার পুত্র সন্তান কামনা করেছিলেন। মানসিক ছিল, পুত্র সন্তান ঘরে এলে পশুপতিনাথের মন্দিরে গিয়ে পুজো দিয়ে আসবেন। সেই মতই বন্ধুদের সঙ্গে পাড়ি দিয়েছিলেন হিমালয়ের উদ্দেশে।

    আরও পড়ুন: দুর্ঘটনার মুহূর্তে ফেসবুক লাইভ করছিলেন এক ভারতীয় যাত্রী! দেখুন সেই ভিডিও

    গত ১০ জানুয়ারি নেপালের উদ্দেশে রওনা দেন সোনুরা। মঙ্গলবারই ফেরার কথা ছিল। কিন্তু নিয়তি তাঁর জন্য অন্য কিছু লিখেছিল, জানান গ্রামপ্রধান। তাঁর কথায়, “সোনুদের অন্য একটি বাড়ি আছে। ওর স্ত্রী এবং সন্তানেরা সেখানেই রয়েছেন। তাঁদের এখনও এই দুর্ঘটনার কথা জানানো হয়নি।”

    এছাড়াও জানা গিয়েছে, সোনু ও তাঁর বন্ধুদের পোখরা ঘুরতে যাওয়ারও পরিকল্পনা ছিল। পোখরার টুরিস্ট হাবে প্যারাগ্লাইডিং করার পরিকল্পনা নিয়েছিলেন তাঁরা। দক্ষিণ নেপালের এক বাসিন্দা অজয় কুমার শাহ জানিয়েছেন, পোখরা পর্যটন সমৃদ্ধ জায়গা। চারজনই সেখানে প্যারাগ্লাইডিংয়ের জন্য যাচ্ছিলেন। পশুপতিনাথ মন্দিরের কাছে তাঁরা ছিলেন। তারপর তাঁরা পোখরার জন্য বেরিয়ে যান। পোখরা থেকে গোরক্ষপুর হয়ে তাঁদের ভারতে ফেরার কথা ছিল। প্রসঙ্গত, সোনুর সঙ্গে আরও যে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে তাঁরা হলেন অভিষেক কুশওয়াহা, বিশাল শর্মা এবং অনিল কুমার রাজভর। সোনুরা চার জন ছাড়া পঞ্চম ব্যক্তিকে সঞ্জয় জয়সওয়াল নামে শনাক্ত করা গিয়েছে।  

  • Amazon: অ্যামাজন ভারতে ১০০০ কর্মী ছাঁটাই! অফিসেই কান্নায় ভেঙে পড়লেন কর্মীরা

    Amazon: অ্যামাজন ভারতে ১০০০ কর্মী ছাঁটাই! অফিসেই কান্নায় ভেঙে পড়লেন কর্মীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগেই ঘোষণা করা হয়েছিল যে, নতুন বছরে কর্মী ছাঁটাই হতে চলেছে ই-কমার্স সংস্থা অ্যামাজনে। অবশেষে খারাপ খবরটা পৌঁছেই গিয়েছে অ্যামাজনের কর্মীদের কাছে। ইমেল মারফৎ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে কতজনকে ছাঁটাই করা হবে। এই খবরে কার্যত কান্নার রোল পড়ে গিয়েছে আন্তর্জাতিক ই-কমার্স সংস্থার ভারতীয় অফিসে। কয়েকদিন আগেই ১৮ হাজারের বেশি কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা করেছিল অ্যামাজন। আগামী ১৮ জানুয়ারি থেকেই কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রক্রিয়া কার্যকরী করা হবেও জানিয়েছিলেন কোম্পানির সিইও অ্যান্ডি জেসি। আর সেই ছাঁটাইয়ের তালিকায় রয়েছে ভারত থেকে অনেক কর্মী। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ভারতের প্রায় ১০০০ কর্মীকে বরখাস্ত করা হবে।

    গণছাঁটাইয়ের খবরে কান্নায় ভেঙে পড়লেন অ্যামাজন ভারতের কর্মীরা

    প্রয়োজনের থেকে বেশি লোক নেওয়া হয়ে গিয়েছে। তাই এবার ছাঁটাই। এমনটাই জানিয়েছে জনপ্রিয় ই-কমার্স সংস্থা অ্যামাজন। ভারত থেকে ১০০০ জন কর্মীকে ছাঁটাই করা হবে বলে জানানো হয়েছে সংস্থার তরফে। সেই প্রক্রিয়াই শুরু হচ্ছে এবার। আর ছাঁটাইয়ের খবর আসা মাত্রই অফিসের মধ্যেই কান্নায় ভেঙে পড়লেন কর্মচারীরা। যদিও ৫ মাসের বেতনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভারতে কর্মী ছাঁটাই শুরু করেছে অ্যামাজন। কিন্তু কর্মীরা এই ছাঁটাইয়ের খবরে খুশি নন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেদের দুঃখ, ক্ষোভ উগড়ে দিচ্ছেন কর্মচারীরা। এক কর্মচারী ট্যুইট করে লেখেন, “আমার টিমের ৭৫ শতাংশ কর্মী কাজ হারিয়েছেন। বাকি ২৫ শতাংশের মধ্যে আমি রয়েছি। কাজের উৎসাহ পাচ্ছি না যেন আর। সহ কর্মীদের অঝোরে কাঁদতে দেখছি অফিসে।” এই পোস্টটির একটি স্ক্রিনশট ট্যুইটারে ভাইরাল হয়েছে, যা ৪.৫ লক্ষেরও বেশি ভিউ এবং প্রচুর কমেন্ট এসেছে।

    উল্লেখ্য, ভারত সহ বিশ্বব্যাপী কর্মীদের ছাঁটাই পর্ব শুরু করেছে অ্যামাজন। ইতিমধ্যে ভারতে বেঙ্গালুরু, গুরুগ্রাম এবং অন্যান্য জায়গায় অ্যামাজনের একাধিক দফতরে কর্মী ছাঁটাই শুরু হয়েছে। ছাঁটাই করা হলেও কর্মীদের ৫ মাসের বেতন দেওয়া হবে বলেও কোম্পানির তরফে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, ওই কর্মীদের পরবর্তী কাজ খুঁজতেও সাহায্য করবে অ্যামাজন। কীভাবে চাকরি খুঁজবেন, কীভাবে রিজিউম বানাবেন, কীভাবে ইন্টারভিউ দেবেন, এ সব শেখানো হবে।

  • Narendra Modi: ‘রাষ্ট্রসংঘ, বিশ্ব ব্যাঙ্ক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের সংস্কার প্রয়োজন’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: ‘রাষ্ট্রসংঘ, বিশ্ব ব্যাঙ্ক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের সংস্কার প্রয়োজন’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি আন্তর্জাতিক কণ্ঠস্বর হিসেবে ভবিষ্যতে আমাদের একটি বড় ভূমিকা পালন করতে হবে। মানবতার তিন চতুর্থাংশ আমাদের দেশে বাস করে। বিশ্বের উন্নতির জন্য আমাদেরও সমান কণ্ঠস্বর থাকা উচিত। ভয়েস অফ গ্লোবাল সাউথ সামিটের উদ্বোধন করতে গিয়ে এ কথা বলেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। আর দ্বিতীয় তথা শেষ দিনের সমাপ্তি ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রসংঘ (UN), বিশ্বব্যাঙ্ক এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের (IMF) সংস্কার সাধন করা প্রয়োজন। তিনি বলেন,আন্তর্জাতিক স্থলভাগের দৃশ্যপট পরিবর্তন হয়ে যাওয়ায় উন্নতিকামী বিশ্বের উদ্বেগ বাড়ছে। উন্নয়ন, বিকাশ আমাদের সর্ব প্রথম লক্ষ্য। অথচ ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে আমরা সেই লক্ষ্য থেকে সরে গিয়েছি। যার কারণে তামাম বিশ্বে বেড়ে গিয়েছে খাদ্য, জ্বালানি, রাসায়নিক সার ও অন্যন্য জিনিসপত্রের দাম।

    মোদি উবাচ…

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের প্রধান আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলোর সংস্কার সাধন প্রয়োজন। এর মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ, ব্রেট্টন উডস ইনসটিটিউশনস (বিশ্ব ব্যাঙ্ক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার)। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সংস্কার সাধন প্রয়োজন উন্নতিকামী দেশগুলির স্বার্থেই। এগুলি একবিংশ শতাব্দীর বাস্তবতাকে প্রতিফলিত করে। তিনি বলেন, ভারত যে জি-২০-র সভাপতিত্বের সুযোগ পেয়েছে, সেখান থেকে চেষ্টা করা হবে গ্লোবাল সাউথের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলি তুলে ধরার।

    আরও পড়ুুন: অভিযোগ করেছিলেন শুভেন্দু, মিড-ডে মিলের ‘পর্যালোচনা’ করতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় দল

    করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতে একশোটিরও বেশি দেশকে কোভিড টিকা দিয়ে সাহায্য করেছে ভারত। তাই প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আরোগ্য মৈত্রী প্রজেক্ট চালু করার আশ্বাসও দেন। মোদি বলেন, গ্লোবাল সাউথ ইয়ং ডিপ্লম্যাটস ফোরামে আমাদের বিদেশ মন্ত্রকের ইয়ুথফুল অফিসারদের যুক্ত করার প্রস্তাব দিচ্ছি। তিনি বলেন, উন্নতিকামী দেশগুলির পড়ুয়ারা যাতে ভারতে উচ্চশিক্ষা নিতে পারে, তাই চালু করা হবে ভারত গ্লোবাল সাউথ স্কলারশিপ। গ্লোবাল সাউথ সেন্টার অফ এক্সেলেন্স প্রতিষ্ঠার কথাও এদিন ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। তিনি বলেন, এটা ঘোষণা করতে পেরে আমি আনন্দিত যে ভারত গ্লোবাল সাউথ সেন্টার অফ এক্সেলেন্স স্থাপন করবে। গ্লোবাল সাউথের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির ছেলেমেয়েরা এখানে গবেষণা করতে পারবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা স্পেস টেকনলজি ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে পদক্ষেপ করেছি। তিনি বলেন, আমরা গ্লোবাল সাউথ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ইনিশিয়েটিভ চালু করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Delhi Terror: প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে দিল্লিতে নাশকতার ছক! আরও চার জঙ্গির খোঁজ

    Delhi Terror: প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে দিল্লিতে নাশকতার ছক! আরও চার জঙ্গির খোঁজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে, জাহাঙ্গীরপুরী এলাকা (Delhi Terror) থেকে জঙ্গি সন্দেহে আরও চার সন্ত্রাসবাদীকে গ্রেফতার করল দিল্লি পুলিশ। দিল্লি পুলিশের বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে, সন্দেহভাজন সন্ত্রাসবাদীরা ড্রপডেড পদ্ধতির মাধ্যমে পাকিস্তান থেকে অস্ত্র পেয়েছে এবং একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপের মাধ্যমে সীমান্তের ওপারে তাদের হ্যান্ডলারদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখত।

    কী জানিয়েছে দিল্লি পুলিশ?          

    পুলিশ বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, “দিল্লি (Delhi Terror) পুলিশ আরও ৪ সন্দেহভাজনকে খুঁজছে। তারা ড্রপ-ডেড পদ্ধতির মাধ্যমে পাকিস্তান থেকে অস্ত্র পেয়েছিল এবং সিগন্যাল অ্যাপে পাক হ্যান্ডলারদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল। তারা উত্তরাখণ্ডের একটি অজ্ঞাত স্থান থেকে অস্ত্র পেয়েছে। বিষয়টি যাচাই করে দেখা হচ্ছে।”  

    জানুয়ারির শুরুতে দিল্লির জাহাঙ্গীরপুরী এলাকা থেকে দুই সন্ত্রাসবাদীকে গ্রেপ্তার করার পর, পুরো বিষয়টি সামনে আসে। পুলিশের মতে এই সন্ত্রাসীরা রাজ্যের বিভিন্ন নামীদামী ব্যক্তিত্বের ওপর হামলা চালানোর বরাত পেয়েছিল। 

    এই ঘটনায় ৮ জনের জড়িত থাকার অনুমান করছে পুলিশ। এদের মধ্যে চার জনের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে। দিল্লি পুলিশের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, “সীমান্তের ওপারে থাকা হ্যান্ডলাররা সিগন্যাল অ্যাপে নির্দেশ পাঠাত। তারপরে তারা গুগল ম্যাপের মাধ্যমে অস্ত্র ভর্তি ব্যাগের অবস্থান একে অপরের সঙ্গে শেয়ার করে নিত। সন্ত্রাসীদের এই মডিউলে প্রায় ৮ জন জড়িত থাকতে পারে। যার মধ্যে ৪ জন এখনও ভারতে রয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে। ২ জন অস্ত্র সরবরাহ করত এবং ২ জন অস্ত্রগুলিকে একটি নির্দিষ্ট স্থানে রেখে তাদের বসদের কাছে অস্ত্রের গুগল লোকেশন পাঠাত।”

    আরও পড়ুন: চলতি বছরের অক্টোবরেই সম্পন্ন হবে রাম মন্দিরের প্রথম তলার নির্মাণ!

    সূত্রের মতে, সন্ত্রাসবাদীদের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া অস্ত্রগুলি উত্তরাখণ্ডের একটি অজানা স্থানে পাওয়া গিয়েছে। এখন তা পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।

    সম্প্রতি রাজধানীর (Delhi) রাস্তায় উদ্ধার (Delhi Terror) হয়েছে এক ব্যক্তির ছিন্নভিন্ন দেহ। ধৃতদের নাম জগজিৎ সিং এবং নৌসাদ। অভিযোগ, ধৃত এই দুই জঙ্গি সেই ব্যক্তিকে খুন করে  তাঁর দেহ আট টুকরো ছড়িয়ে দিয়েছিল রাস্তার মাঝে। এক চাঞ্চল্যকর তথ্যও এসেছে দিল্লি পুলিশের হাতে। ৩৭ সেকেন্ডের একটি ভিডিও এসেছে পুলিশের হাতে। মৃতদেহের ভিডিও করে সোহেল বলে এক ব্যক্তিকে পাঠানো হয়েছিল বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। লস্কর-ই-তৈবা- র সঙ্গে যোগ রয়েছে এই সোহেলে। এই সোহেলের অ্যাকাউন্ট থেকেই নৌসাদের অ্যাকাউন্টে ২ লক্ষ টাকা পাঠানো হয়েছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share