Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Martial Art: মার্শাল আর্টের উৎপত্তি কি ভারতেই? জেনে নিন কোথায় এবং কীভাবে?

    Martial Art: মার্শাল আর্টের উৎপত্তি কি ভারতেই? জেনে নিন কোথায় এবং কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্শাল আর্ট। শব্দটি শুনলে প্রথমেই আমাদের মাথায় আসে, ক্যারাটে এবং কুংফু। কিন্তু অনেকেরই হয়তো জানা নেই, এই বৈদেশিক যুদ্ধকলা তথা মার্শাল আর্টের (Martial Art) উৎপত্তি বলতে গেলে আমাদের ভারতেই। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। ভারতীয় মার্শাল আর্ট কালারিপায়াত্তু নামে পরিচিত, যা সবথেকে প্রাচীন মার্শাল আর্টের মধ্যে একটি বলে মনে করা হয়। আসলে ইতিহাস তাই-ই বলছে। 

    কী এই কালারিপায়াত্তু?

    কালারিপায়াত্তু হল এক প্রাচীন ভারতীয় যুদ্ধকলা, যা মনে করা হয় আজ থেকে প্রায় তিন হাজার বছরের প্রাচীন একটি মার্শাল আর্ট (Martial Art)। এই কালারিপায়াত্তুর উৎপত্তি ভারতের কেরল থেকে। জানা যায়, আজ থেকে প্রায় কয়েক হাজার বছর আগে বৌদ্ধ ধর্মগুরু বোধিধর্মন ধর্মপ্রচারের লক্ষ্যে দক্ষিণ ভারতে এসে পৌঁছেছিলেন। কিন্তু সেখানে ঘটে বিপত্তি। সেই স্থানের মানুষজন সন্দেহের বশে বোধিধর্মনকে আক্রমণ করে। সেই সময় নিজেকে রক্ষা করার জন্যই তিনি যুদ্ধ কৌশলের মাধ্যমে একাই লড়াই করেন অত মানুষের বিরুদ্ধে। এই অভিনব যুদ্ধকৌশল ও আত্মরক্ষার পদ্ধতি দেখে মানুষ অবাক হয়ে যান এবং তাঁর কাছে থেকে এই যুদ্ধকলা শিখতে চান। রাজি হয়ে বোধিধর্মন তাঁদের এই যুদ্ধকলা শেখানও। এর পর থেকেই এই যুদ্ধকলা কালারিপায়াত্তু নামে আজও বিখ্যাত হয়ে আছে।  

    ভারতীয় পুরাণ ও মার্শাল আর্ট

    শুধুমাত্র বোধিধর্মনকেই যে এই মার্শাল আর্টের (Martial Art) প্রবক্তা বলা যেতে পারে, এমনটা নয়। ভারতীয় নানা পুরাণে এইরকম যুদ্ধকলার নিদর্শন পাওয়া গেছে। হিন্দু পুরাণ অনুসারে ভগবান শিব হলেন যুদ্ধের দেবতা। আর এই সমস্ত যুদ্ধকলা তাঁরই সৃষ্ট, এমনটাই মানা হয়। বিপদকালে যুদ্ধের জন্য শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এবং মন ও শরীরকে সুস্থ রাখতে এগুলি চর্চা করা হত। ঋষি জামদগ্নের পুত্র পরশুরাম কঠিন তপস্যার মাধ্যমে ভগবান শিবকে প্রসন্ন করেন এবং  ভগবান শিব তাঁকে এই সমস্ত যুদ্ধকলা শেখান। পরশুরাম ছিলেন ভগবান বিষ্ণুর ষষ্ঠ অবতার। তিনিই ভারতীয় ঋষিদের এই যুদ্ধবিদ্যা শিখিয়েছিলেন। আত্মরক্ষার এই কৌশলের বর্তমান নিদর্শন কালারিপায়াত্তু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Afzal Ansari: রাহুলের পর এবার সাংসদ পদ খারিজ হল বিএসপির আফজল আনসারির

    Afzal Ansari: রাহুলের পর এবার সাংসদ পদ খারিজ হল বিএসপির আফজল আনসারির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু বছরের কারাদণ্ড হওয়ায় সাংসদ পদ খুইয়েছেন কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul)। এবার সাংসদ পদ খোয়ালেন বহুজন সমাজবাদী পার্টির (BSP) আফজল আনসারি (Afzal Ansari)। শনিবার উত্তর প্রদেশের একটি আদালত আফজলকে চার বছরের কারাদণ্ড দেয়। তার পরেই লোকসভার সচিবালয় বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দেয়, আফজল আনসারির সাংসদ পদ বাতিল করা হল। প্রসঙ্গত, সংসদের নিয়ম অনুযায়ী, কোনও সাংসদের কারাদণ্ড হলে তাঁর সাংসদ পদ খারিজ হয়ে যায়।

    আফজল আনসারির (Afzal Ansari) বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    আফজলের (Afzal Ansari) বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০০৫ সালে উত্তর প্রদেশের গাজিপুরে বিজেপি বিধায়ক কৃষ্ণানন্দ রাইকে অপহরণ করে খুন করেছিলেন। উত্তর প্রদেশের ওই আদালত শনিবার গ্যাংস্টার রাজনীতিক মুখতার আনসারিকে ১০ বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়। এই মুখতারেরই ভাই আফজল। জরিমানার পাশাপাশি আফজলকে কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন আদালত। তার পরেই খারিজ হয়ে যায় তাঁর সাংসদ পদ। প্রসঙ্গত, গুজরাটের সুরাটের একটি ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ২৩ মার্চ কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকে দু বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়।

    আরও পড়ুুন: দাড়িভিটে ছাত্র মৃত্যু, হাইকোর্টের প্রশ্নের মুখে রাজ্য মানবাধিকার কমিশন

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে কর্নাটকের কোল্লারের এক জনসভায় রাহুল বলেছিলেন, সব চোরের পদবি মোদি হয় কী করে? নীরব মোদি, ললিত মোদি, নরেন্দ্র মোদি…। এর পরেই গুজরাটের বিজেপি বিধায়ক পূর্ণেশ মোদি সুরাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পরে মামলাও হয়। সেই মামলার প্রেক্ষিতেই সুরাটের ম্যাজিস্ট্রেট আদালত রাহুলকে দু বছরের কারাদণ্ড দেয়। এর পরের দিনই রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ করে বিজ্ঞপ্তি জারি করে লোকসভার সচিবালয়। নগর দায়রা আদালতেও আবেদন করে সাজা মকুব হয়নি রাহুলের। ফের তিনি আবেদন করেন গুজরাট হাইকোর্টে। শনিবার শুনানি হয়। পরবর্তী শুনানি ৮ মে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • GST Collection: এপ্রিলে রেকর্ড গড়ল জিএসটি আদায়ের পরিমাণ, কত জানেন?

    GST Collection: এপ্রিলে রেকর্ড গড়ল জিএসটি আদায়ের পরিমাণ, কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে জিএসটি আদায়ের (GST Collection) পরিমাণ ১.৮৭ লাখ কোটি টাকা। সোমবার ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসের জিএসটি সংগ্রহের রিপোর্ট প্রকাশ করেছে অর্থমন্ত্রক। সেখানেই জানা গিয়েছে আদায়ের পরিমাণ ১.৮৭ লাখ কোটি টাকা। এটি এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এপ্রিল ২০২৩ সালে মোট জিএসটি সংগ্রহ সর্বকালের সর্বোচ্চ স্থানে রয়েছে। যা এপ্রিল ২০২২ এ ১, ৬৭, ৫৪০ লাখ কোটি টাকার সংগ্রহের চেয়ে ১৯,৪৯৫ কোটি টাকা বেশি। বৃদ্ধির পরিমাণ ১২ শতাংশ।

    জিএসটি আদায়ের (GST Collection) পরিমাণ…

    অর্থমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, এ বছরের মোট জিএসটি আয় (GST Collection) ১ লক্ষ ৮৭ হাজার ৩৫ কোটি টাকার মধ্যে সিজিএসটি রয়েছে ৩৮ হাজার ৪৪০ কোটি, এসজিএসটি রয়েছে ৪৭ হাজার ৪১২ কোটি, আইজিএসটি রয়েছে ৮৯ হাজার ১৫৮ কোটি এবং সেস ১২ হাজার ২৫ কোটি টাকা। অর্থমন্ত্রক সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, চলতি বছরের মার্চে মোট ৯ কোটি ই-বিল পাশ হয়েছে। যেখানে এক মাস আগে, ফেব্রুয়ারিতে ৮.১ কোটি ই-বিল পাশ হয়েছিল। অর্থাৎ অনলাইন মোডে ই-বিল দেওয়ার হার ১১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি বছরের এপ্রিলে দৈনিক সর্বাধিক কর সংগ্রহ হয়েছে ২০ তারিখ। সেদিন মোট ৯.৮ লক্ষ লেনদেনের মাধ্যমে ৬৮ হাজার ২২৮ কোটি টাকা কর সংগ্রহ হয়েছে। গত বছরও ২০ এপ্রিল সর্বাধিক কর সংগ্রহ হয়েছিল। তবে তার পরিমাণ ছিল তুলনামূলকভাবে কম। ৯.৬ লক্ষ লেনদেনের মাধ্যমে কর সংগ্রহ হয়েছিল ৫৭ হাজার ৮৪৬ কোটি টাকা।

    আরও পড়ুুন: অভিষেক সভা ছাড়তেই ব্যালট লুঠের চেষ্টা, তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতি

    প্রসঙ্গত, জিএসটি (GST Collection) হল ভারতে পণ্য ও পরিষেবার ওপর লাগু করা কর ব্যবস্থা। এর আগে এ ক্ষেত্রে ভ্যাট করের প্রচলন ছিল। জিএসটি হল ভ্যাটের ডিজিটালাইজড ফর্ম, যেখানে পণ্য ও পরিষেবাগুলি ট্র্যাক করা যায়। ভ্যাট ও জিএসটি উভয়েরই একই ট্যাক্সেশন স্ল্যাব রয়েছে। অর্থমন্ত্রকের বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, এপ্রিল ২০২৩ সালের রাজস্ব গত বছরের একই মাসে জিএসটি রাজস্বের তুলনায় ১২ শতাংশ বেশি হয়েছে। এ বছর এপ্রিল মাসে পরিষেবা আমদানি সহ অভ্যন্তরীণ লেনদেন থেকে আয় গত বছরের একই মাসের আয়ের তুলনায় ১৬ শতাংশ হারে বেশি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Assembly Election: কর্নাটকে বিজেপির ইস্তাহারে জোর কর্মসংস্থান, এনআরসি ও মহিলা ক্ষমতায়নে

    Karnataka Assembly Election: কর্নাটকে বিজেপির ইস্তাহারে জোর কর্মসংস্থান, এনআরসি ও মহিলা ক্ষমতায়নে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০ মে কর্নাটক বিধানসভার নির্বাচন (Karnataka Assembly Election)। সেই উপলক্ষে সোমবার বেঙ্গালুরুতে ইস্তাহার প্রকাশ করল বিজেপি (BJP)। ইস্তাহারের (Manifesto) পোশাকি নাম ‘প্রজা প্রণালিকা’। পদ্ম শিবিরের ওই ইস্তেহারে যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থানে জোর দেওয়ার পাশাপাশি জোর দেওয়া হয়েছে মহিলাদের ক্ষমতায়নেও। ইস্তেহার প্রকাশ করেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই এবং প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা সহ কর্নাটক বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব।

    কর্নাটক বিধানসভার নির্বাচনের (Karnataka Assembly Election) ইস্তাহার…

    নাড্ডা বলেন, রাজ্যের জন্য বিজেপির এই দৃষ্টিভঙ্গি হল সকলের প্রতি ন্যায়বিচার এবং কারও তুষ্টিকরণ নয়। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি এবং এনআরসি-রও (NRC) উল্লেখ রয়েছে এই ইস্তাহারে। গেরুয়া শিবির জানিয়েছে, উচ্চ পর্যায়ের কমিটির প্রস্তাব অনুসারে কর্নাটকে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করা হবে। ইস্তেহারে জানানো হয়েছে, রাজ্য থেকে অবৈধ নাগরিকদের দ্রুত দূর করতে কর্নাটকে এনআরসি নিয়ে আসা হবে। ইস্তেহারে বহু বিতর্কিত নন্দিনী মিল্ক ইস্যুও রয়েছে।

    প্রজা প্রণালিকায় বিপিএল তালিকাভুক্ত (Karnataka Assembly Election) পরিবারগুলির মন পেতে বছরে তিনটি গ্যাস সিলিন্ডার বিনামূল্যে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। গণেশ চতুর্থী, দীপাবলির মতো অনুষ্ঠানগুলিতে বিপিএল তালিকাভুক্ত পরিবারগুলিকে আধ লিটার করে নন্দিনী সরবরাহের আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে। বিজেপির দাবি, প্রজা প্রণালিকা তৈরির আগে রাজ্যের প্রতিটি বিধানসভা এলাকার বাসিন্দাদের পরামর্শ নেওয়া হয়েছে। রাজ্যের ৬ লক্ষেরও বেশি মানুষের পরামর্শ নেওয়া হয়েছে। বিজেপির দাবি, কেবল সাধারণ মানুষ নন, কর্নাটকের উন্নয়নে বিশেষজ্ঞদেরও পরামর্শ নেওয়া হয়েছে। ইস্তাহার প্রকাশের পর বিজেপির দাবি, কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনে সংখ্যা গরিষ্ঠতা পাবে বিজেপি।

    আরও পড়ুুন: ‘মন কি বাত’-এর অনুষ্ঠানে মোদির মুখে ৪ অ-সাধারণের নাম, জানেন এঁরা কারা?

    ১০ মে ২২৪ আসন বিশিষ্ট কর্নাটক বিধানসভার নির্বাচন। এবারের নির্বাচনে সাড়ে তিন হাজারেরও বেশি প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্বাচনের (Karnataka Assembly Election) ফল বেরবে ১৩ মে। গৃহহীনদের জন্য ১০ লক্ষ বাড়ি। বিশ্বেশ্বরায়া বিদ্যা যোজনার আওতায় সরকারি স্কুলগুলির সামগ্রিক উন্নয়নে বিশিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলির সঙ্গে অংশীদারিত্ব করবে সরকার। আইএএস, কেএএস, ব্যাংকিং, সরকারি চাকরির প্রস্তুতির জন্য যুবদের আর্থিক সহায়তা করা হবে। কর্নাটকের সিনিয়র সিটিজেনদের বিনামূল্যে বার্ষিক হেল্থ চেক-আপ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: বিবাহ বিচ্ছেদের বিশেষ ক্ষেত্রে আর ৬ মাস অপেক্ষা নয়! অভিমত সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: বিবাহ বিচ্ছেদের বিশেষ ক্ষেত্রে আর ৬ মাস অপেক্ষা নয়! অভিমত সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য ছয় মাস বাধ্যতামূলকভাবে (Six Month Wait Mandatory) অপেক্ষা করতে হবে না। ক্ষেত্রবিশেষে এই নিয়ম বাতিল করাতে মত দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Courts Order On Divorce)। সোমবার ‘বাধ্যতামূলক’ সেই সময়সীমা কমে যাওয়ার ইঙ্গিত দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ সদস্যের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে যে সম্পর্ক তিক্ত, খাদের কিনারায় এসে ঠেকেছে, আর ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব নয়, সে ক্ষেত্রে অপেক্ষা করা যুক্তিহীন। 

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    সোমবার শীর্ষ আদালতের বিচারপতি সঞ্জয় কিসান কউল, সঞ্জীব খান্না, এএস ওকা, বিক্রম নাথ এবং জেকে মাহেশ্বরীর পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ জানায়, কোনও ভেঙে যাওয়া বৈবাহিক সম্পর্ক যদি আর কোনও ভাবেই মেরামত করা সম্ভব না হয়, তবেই এই বিশেষ অধিকার প্রয়োগ করবে আদালত। আদালত এই বিশেষ অবস্থাকে এক কথায় বলছে, ‘পুনরুদ্ধারের অসাধ্য বৈবাহিক সম্পর্ক’। উল্লেখ্য, সুপ্রিম কোর্টের এই সাংবিধানিক বেঞ্চের কাছে হিন্দু বিবাহ আইনের ১৩বি ধারাটি নিয়ে পুনর্বিবেচনার আর্জি জানানো হয়েছিল। যেখানে ডিভোর্সের নোটিশ প্রদানের দিন থেকে বাধ্যতামূলকভাবে ছয় মাস অপেক্ষার কথা বলা আছে। ওই সময়ের মধ্যে আদালতও ডিভোর্সের ব্যাপারে পদক্ষেপ করতে পারে না। 

    আরও পড়ুন: মে মাসের গরমে বাংলা টেক্কা দেবে রাজস্থানকে! কবে থেকে শুরু তাপপ্রবাহ?

    এদিন শীর্ষ আদালতের তরফে জানানো হয়, সংবিধানের ১৪২ নম্বর ধারা প্রয়োগ করে ৬ মাসের বাধ্যতামূলক ‘ওয়েটিং পিরিয়ড’ না দিয়েই বিবাহ ভেঙে দেওয়া যেতে পারে। তবে তা পারস্পরিক সম্মতিতে বিবাহ-বিচ্ছেদের ক্ষেত্রেই কেবলমাত্র প্রযোজ্য। কোন কোন ক্ষেত্রে বিচ্ছেদ ছাড়া কোনও গতি নেই বলে বিবেচিত হবে তা আদালত চিহ্নিত করেছে। পূর্ণাঙ্গ রায়ে তার উল্লেখ থাকবে। বিশেষ পরিস্থিতিটির ব্যাখ্যায় ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, বিবাহবিচ্ছেদের পর সন্তানের দায়িত্ব কে নেবেন, সম্পত্তির ভাগ কে পাবেন, এ সব কিছু খতিয়ে দেখে আদালতই ঠিক করবে বিবাহবিচ্ছেদের আর্জিটির দ্রুত মীমাংসা হওয়া প্রয়োজন কিনা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mann Ki Baat: ‘মন কি বাত’-এর অনুষ্ঠানে মোদির মুখে ৪ অ-সাধারণের নাম, জানেন এঁরা কারা?

    Mann Ki Baat: ‘মন কি বাত’-এর অনুষ্ঠানে মোদির মুখে ৪ অ-সাধারণের নাম, জানেন এঁরা কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সম্প্রচারিত হল মন কি বাতের (Mann Ki Baat) শততম পর্ব। এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) দেশের চারজন অ-সাধারণ মানুষের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করেন। স্মরণ করিয়ে দেন দেশ গড়তে এঁদের ভূমিকার কথা। 

    মন কি বাতে (Mann Ki Baat) চারজনের নাম…

    প্রধানমন্ত্রী এদিন প্রথমেই নাম করেন মণিপুরের বিজয়শান্তি দেবীর কথা। পদ্মফুলের ডাঁটার তন্তু থেকে পোশাক তৈরি করেন তিনি। পরিবেশে-বান্ধব পোশাক বানিয়ে তিনি হয়ে উঠেছেন অ-সাধারণ। বিজয়শান্তি দেবীর কথা মন কি বাতের অন্য এক পর্বেও বলেছিলেন প্রধামমন্ত্রী (Mann Ki Baat)। বিজয়শান্তি দেবীর অধীনে কাজ করেন প্রায় ৩০ জন মহিলা। তাঁর লক্ষ্য অন্তত ৭০জন মহিলাকে এই কাজে নিযুক্ত করা। তিনি চান, গোটা বিশ্বেই ছড়িয়ে পড়ুক তাঁর এই পোশাক।

    সুনীল জাগলানের কথাও এদিন বিশেষভাবে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। দেশে ‘সেলফি উইথ ডটার’ প্রচার শুরু করেন তিনি। ২০১৫ সালের জুন মাসে তাঁর নিজের গ্রাম থেকে এই প্রচার শুরু করেন। তিনি একটি ওয়েবসাইটও খুলেছেন। এই ওয়েবসাইটে কন্যসন্তানের সঙ্গে সেলফি শেয়ার করতে পারেন মানুষ। কন্যাসন্তান বাঁচাতেই তাঁর এই উদ্যোগ।

    আরও পড়ুুন: সস্তা রান্নার গ্যাস! আজ থেকে কমল সিলিন্ডারের মূল্য, কলকাতায় দাম কত?

    প্রদীপ সাঙ্গওয়ানের কথাও এদিন উঠে এসেছে প্রধানমন্ত্রীর কথায় (Mann Ki Baat)। তিনি শুরু করেছেন ‘হিলিং হিমালয়’ প্রচার। নিজের দলবল নিয়ে হিমালয় থেকে তিনি সংগ্রহ করেছেন ৫ টন আবর্জনা। হিমালয় যাতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে, তাই এই প্রচার। মঞ্জুর আহমেদের নামও এদিন নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। জম্মু-কাশ্মীরের একটি গ্রামে তাঁর পেন্সিল তৈরির কারখানা রয়েছে। পুলওয়ামা জেলায় তিনি চাকরি দিয়েছেন ২০০ জনেরও বেশি মানুষকে। মঞ্জুরের গ্রাম আউখু বর্তমানে ভারতের পেন্সিল গ্রাম হিসেবেই পরিচিত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mobile Messenger Apps: সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ডিজিটাল স্ট্রাইক! ১৪টি মেসেঞ্জার অ্যাপ ব্লক করল কেন্দ্র

    Mobile Messenger Apps: সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ডিজিটাল স্ট্রাইক! ১৪টি মেসেঞ্জার অ্যাপ ব্লক করল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসবাদ মুক্ত করতে কঠোর পদক্ষেপ কেন্দ্র সরকারের। জঙ্গিদের চ্যাট চলছিল। পাকিস্তান থেকে বার্তা গ্রহণ করে সেই বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছিল দেশের নানা প্রান্তে। সন্ত্রাসের জাল বিছানোর জন্য যে মোবাইল মেসেঞ্জার অ্যাপ গুলি ব্যবহার করা হয় সেগুলোকে এবার ব্লক করে দিল সরকার। দেশের জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে  ১৪টি মোবাইল মেসেঞ্জার অ্যাপ (Mobile Messenger Apps) ব্লক করল কেন্দ্র।

    নিষিদ্ধ অ্যাপগুলি কী কী?

    নিষিদ্ধ অ্যাপগুলি ব্যবহার করে বিভিন্ন সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী নিজেদের কাজকর্ম চালাচ্ছিল বলে অভিযোগ। মূলত জম্মু ও কাশ্মীরে জঙ্গি গোষ্ঠীগুলি নিজেদের সমর্থক এবং মদতদাতাদের সঙ্গে এই অ্যাপগুলির মাধ্যমে যোগাযোগ রাখত বলে অভিযোগ কেন্দ্রের। এমনকী ওই মেসেজিং অ্যাপ মারফত পাকিস্তান থেকে জঙ্গিদের কাছে নির্দেশ আসত বলে গোয়েন্দা বিভাগ সূত্রের খবর। যে ১৪টি মোবাইল অ্যাপ কেন্দ্র সরকার নিষিদ্ধ করেছে সেগুলির মধ্যে রয়েছে, ক্রিপভাইজার (Crypviser), এনিগমা (Enigma), সেফসুইস (Safeswiss), উইকরমি (Wickrme), মিডিয়াফায়ার (Mediafire), ব্রায়ার (Briar), বিচ্যাট (BChat), ন্যান্ড বক্স (Nandbox), কনিয়ন (Conion), আইএমও (IMO), এলিমেন্ট (Element), সেকেন্ড লাইন (Second Line), জঙ্গি (Zangi) এবং থ্রিমা (Threema)।

    অ্যাপগুলির খোঁজ মিলল কী করে?

    কাশ্মীরে নিরাপত্তারক্ষীদের গুলিতে মৃত একাধিক জঙ্গির মোবাইলে এই মেসেঞ্জার অ্যাপগুলি পাওয়া গিয়েছে। এরপরেই সন্দেহ হয় গোয়েন্দাদের। বস্তুত, গত কয়েক মাসে কাশ্মীরে যত জঙ্গিকে খতম করা গিয়েছে, তাদের প্রতিটি মোবাইলেই এই অ্যাপগুলি মিলেছে। জাতীয় নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে কেন্দ্র সরকারের এই পদক্ষেপ। জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি এবং ভারতীয় আইন মেনে চলে না এমন মোবাইল অ্যাপগুলির (Mobile Messenger Apps) তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছিল। সেই অ্যাপগুলিকে নিষিদ্ধ করার জন্য আবেদন জানানো হয়েছিল সংশ্লিষ্ট মন্ত্রককে। ২০০০ সালের তথ্য প্রযুক্তি আইন (Information Technology Act) ৬৯এ (69A) ধারায় অ্যাপগুলিকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে, বলে মন্ত্রক সূত্রে খবর।

    আরও পড়ুন: কর্নাটকে মোদির কনভয়ে উড়ে এল মোবাইল ফোন! প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে

    অ্যাপ সংস্থাগুলির ভারতে কোনও প্রতিনিধি নেই

    এই মেসেঞ্জার অ্যাপগুলির মাধ্যমে জম্মু-কাশ্মীরের জঙ্গি সংগঠনের নেতারা তাদের সমর্থক ও সদস্যদের সঙ্গে নিরন্তর যোগাযোগ রাখছিল। কেন্দ্রের ইন্টেলিজেন্সের কাছে খবর, এই অ্যাপ সংস্থাগুলির ভারতে কোনও প্রতিনিধি নেই। কোনও অফিসও নেই। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা অনেক চেষ্টা করেও এই অ্যাপ কোম্পানিগুলির কোনও প্রতিনিধির সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনি। কোথা থেকে চলছে সংস্থাগুলি, তারও হদিশ পাচ্ছে না। বন্ধ করা অ্যাপগুলির সার্ভারও কোনও একটি জায়গায় নির্দিষ্ট নয়। বিশ্বের নানা দেশে ছড়িয়ে রয়েছে। ফলে হদিশ পাওয়া মুশকিল। একই সঙ্গে এতটাই ভাল এনক্রিপশন যে, কী ধরনের মেসেজ আদানপ্রদান হচ্ছে, তা উদ্ধার করাও কঠিন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Financial Rule Change: এটিএম থেকে জিএসটি— আজ থেকে বদল হচ্ছে একাধিক নিয়মে, জানেন তো?

    Financial Rule Change: এটিএম থেকে জিএসটি— আজ থেকে বদল হচ্ছে একাধিক নিয়মে, জানেন তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতি মাসের শুরুতেই আর্থিক নিয়মে (Financial Rule Change) বেশ কিছু বদল হয়, যার প্রভাব সরাসরি পড়ে আমাদের পকেটে। মে মাসের শুরু থেকে কোন কোন নিয়মে পরিবর্তন আসছে, দেখে নেওয়া যাক। GST, মিউচুয়াল ফান্ড এবং ব্যাঙ্কিং সহ অনেক জায়গায় বড় পরিবর্তন আসছে। 

    GST-এর নিয়মে কী পরিবর্তন ঘটবে?

    এখনও অবধি GST চালান তৈরি এবং আপলোড করার তারিখের জন্য কোনও সীমা নির্দিষ্ট করা ছিল না। কিন্তু এবার মে মাসের শুরু থেকেই ব্যবসায়ীদের জন্য GST নিয়মে পরিবর্তন আসতে চলেছে। নতুন নিয়ম অনুসারে, ১০০কোটি টাকার বেশি টার্নওভার সহ কোম্পানিগুলির জন্য ৭ দিনের মধ্যে চালান রেজিস্ট্রেশন পোর্টালে (IRP) লেনদেনের রশিদ আপলোড করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

    রান্নার গ্যাসের দামের পরিবর্তন

    প্রতি মাসের শুরুতেই কেন্দ্রীয় সরকার এলপিজি, সিএনসি-পিএনজির দাম পরিবর্তন করে নতুন দাম নির্ধারণ করে। যদিও গত মাসে দেশীয় সিলিন্ডারের দামে কোনও পরিবর্তন হয়নি। কিন্তু ১৯ কেজির বাণিজ্যিক সিলিন্ডারের দাম ৯১.৫০ টাকা কমানো হয়েছিল। এবারে এলপিজির পাশাপাশি সিএনজি-পিএনজির দামেও পরিবর্তন আসতে পারে। দিল্লি, মুম্বই এবং চেন্নাইয়ে দাম পড়ছে যথাক্রমে ১,১০৩ টাকা, ১,১০২.৫ টাকা এবং ১,১১৮.৫ টাকা। অন্যদিকে কলকাতা, দিল্লি, চেন্নাই এবং মুম্বইয়ে ভর্তুকিহীন ১৯ কেজির দাম যথাক্রমে ২,১৩২ টাকা, ২,০২৮ টাকা ১,৯৮০ টাকা এবং ২,১৯২.৫ টাকা পড়ছে বলে জানা যাচ্ছে।

    মিউচুয়াল ফান্ডে কেওয়াইসি করা প্রয়োজন

    মে মাসের ১ তারিখ থেকে মিউচুয়াল ফান্ডে ই-ওয়ালেটের ক্ষেত্রে কেওয়াইসি বাধ্যতামূলক করে দিচ্ছে ভারতের বাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেবি (সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া)। সেবির তরফে জানানো হয়েছে, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (আরবিআই) নির্ধারিত কেওয়াইসির নিয়ম মেনে সেই ই-ওয়ালেট বজায় রাখতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সেবি যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাতে মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেনের জালিয়াতি কমবে। আরও সুরক্ষিত হবে লেনদেন।

    পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট থাকলে ATM -এ চার্জ দিতে হতে পারে

    পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের নতুন নিয়ম অনুযায়ী, যদি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা না থাকে এবং তারপরেও গ্রাহক এটিএম থেকে টাকা তোলার চেষ্টা করেন সেক্ষেত্রে ব্যাঙ্কের তরফে চার্জ করা হবে। চার্জ হিসাবে জিএসটি সহ দিতে হবে ১০ টাকা। পিএনবির তরফে জানানো হয়েছে, এটিএম লেনদেন ব্যর্থ হওয়ার পরে অভিযোগ জমা পড়ার সাতদিনের মধ্যে বিষয়টির সমাধান করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • LPG Price: সস্তা রান্নার গ্যাস! আজ থেকে কমল সিলিন্ডারের মূল্য, কলকাতায় দাম কত?

    LPG Price: সস্তা রান্নার গ্যাস! আজ থেকে কমল সিলিন্ডারের মূল্য, কলকাতায় দাম কত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হোটেল-রেস্তরাঁর রান্নার বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের (১৯ কেজি) দাম কমল আরও ১৭১.৫০ টাকা। রবিবার রাতে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থাগুলি মে মাসের জন্য বাণিজ্যিক গ্যাসের সিলিন্ডার ১৭১.৫০ টাকা কমানোয় কলকাতায় সেটি কেনার খরচ দাঁড়াল ১৯৬০.৫০ টাকা। এপ্রিলেও তার দর ৮৯.৫০ টাকা কমানো হয়েছিল।

    গ্যাসের দাম কোথায়, কত!

    কলকাতায় আজ, সোমবার থেকে ১৯ কেজি ওজনের বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ২,১৩২ টাকা থেকে কমে দাঁড়াল ১৯৬০.৫০ টাকা। এদিকে আজ থেকে দিল্লিতে ১৯ কেজি ওজনের বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম কমে দাঁড়াল ১৮৫৬.৫০ টাকা। এদিকে চেন্নাইতে বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম কমে হল ২০২১ টাকা। মুম্বইতে বাণিজ্যিক সিলিন্ডারের দাম ১৯৮০ থেকে কমে ১৮০৮ টাকা হল। এদিকে বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম কমলেও ১৪.২ কেজি ওজনের ঘরোয়া গ্যাস সিলিন্ডারের দাম অপরিবর্তিতই থেকে গেল এবারও। অর্থাৎ ১৪.২ কেজি ওজনের ঘরোয়া গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ১১২৯ টাকাই থাকছে কলকাতায়।

    আরও পড়ুন: তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষে উত্তপ্ত বেলেঘাটা, পার্টি অফিসে ভাঙচুর, গুলি চালানোরও অভিযোগ

    পেট্রোল-ডিজেলের দাম কোথায়, কত!

    নিয়ম অনুসারে প্রতি মাসে বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারের দাম পরিবর্তিত হয়। মার্চ মাসে বাণিজ্যিক সিলিন্ডারের দাম ৩৫০ টাকা বাড়ানো হয়েছিল। তখন অবশ্য ঘরোয়া গ্যাসের দাম ৫০ টাকা বাড়িয়েছিল সংস্থাগুলি। যেহেতু কম দাম বাড়ানো হয়েছিল তাই এরপর বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম দুধাপে কমালেও গৃহস্থের ব্যবহারের গ্যাসের দাম অপরিবর্তই রাখা হয়েছে। কলকাতায় পেট্রোলের লিটার প্রতি দাম ১০৬.০৩ টাকা এবং ডিজেলের লিটার প্রতি দাম ৯২.৭৬ টাকা। দিল্লিতে পেট্রোলের লিটার প্রতি দাম ৯৬.৭২ টাকা এবং ডিজেলের লিটার প্রতি দাম ৮৯.৬২ টাকা। চেন্নাইয়ে পেট্রোলের লিটার প্রতি দাম ১০২.৭৩ টাকা এবং ডিজেলের লিটার প্রতি দাম ৯৪.৩৩ টাকা। মুম্বইয়ে পেট্রোলের লিটার প্রতি দাম ১০৬.৩১ টাকা এবং ডিজেলের লিটার প্রতি দাম ৯৪.২৪ টাকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: কর্নাটকে মোদির কনভয়ে উড়ে এল মোবাইল ফোন! প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে

    Narendra Modi: কর্নাটকে মোদির কনভয়ে উড়ে এল মোবাইল ফোন! প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রোড শো (Road Show) চলাকালীন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) কনভয় লক্ষ্য করে উড়ে এল মোবাইল ফোন। রবিবার বিকালে কর্নাটকের মাইসুরুতে (Mysuru) এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এই ঘটনায় ফের প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। যদিও ফোনটি প্রধানমন্ত্রীর গায়ে লাগেনি। 

    মোদি-ময় কর্নাটক

    আগামী ১০ মে কর্নাটকে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে রবিবার সে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় সভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi)। পরে রোড শো-ও করেন। মাইসুরুর ঐতিহ্যবাহী ‘পেটা’ এবং গেরুয়া সাল পরিহিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে একটি গাড়িতে করে জনতার উদ্দেশে হাত নাড়তে-নাড়তে এগিয়ে যাচ্ছিলেন। রাস্তার দু-পাশে দাঁড়িয়ে থাকা জনতা প্রধানমন্ত্রীর দিকে ফুল ছুড়ছিলেন। গোটা রাস্তা ভরে গিয়েছিল ফুলে। হঠাৎ করেই ফুলের সঙ্গে উড়ে আসে একটি মোবাইল ফোন। সঙ্গে সঙ্গে অবশ্য প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা রক্ষীরা মোবাইল ফোনটি বাজেয়াপ্ত করে এবং নিরাপত্তা আরও বাড়ান। 

    আরও পড়ুন: তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষে উত্তপ্ত বেলেঘাটা, পার্টি অফিসে ভাঙচুর, গুলি চালানোরও অভিযোগ

    নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন

    প্রাথমিক তদন্তের পর কর্নাটক পুলিশের দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) দিকে ফোন ছোড়েন এক বিজেপি মহিলা কর্মীই। ওই মহিলার কোনও খারাপ মতলব ছিল না। স্রেফ উত্তেজনার বশে, ভুল করে ওই মহিলা মোবাইল ছোড়েন। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপের (এসপিজি) সদস্যরা সেই মহিলাকে ফোন ফিরিয়ে দিয়েছেন বলে দাবি পুলিশের। যখন ফোনটি মোদির পাশ দিয়ে যায় তখন তিনি হাত নাড়ছিলেন। তাঁর হাতের একেবারে পাশ দিয়ে ফোনটা বেরিয়ে গিয়ে বিশেষ গাড়ির বনেটে পড়ে। সেই বিষয়টি নজর এড়ায়নি প্রধানমন্ত্রীরও। দ্রুত এসপিজির কমান্ডোদের জানান তিনি। পুরো ঘটনার জেরে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে। মাস কয়েক আগে এই কর্নাটকেই রোড শোয়ের সময় মোদির নিরাপত্তা বলয় ভেঙে এক ব্যক্তি ঢুকে এসেছিলেন। বছরখানেক আগে পাঞ্জাবেও মোদির নিরাপত্তা ব্যবস্থায় গলদ ধরা পড়েছিল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share