Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Vande Bharat Express: এবার বন্দেভারত ছুটবে তেলেঙ্গানা অন্ধপ্রদেশের মধ্যে, আনুষ্ঠানিক সূচনা প্রধানমন্ত্রীর

    Vande Bharat Express: এবার বন্দেভারত ছুটবে তেলেঙ্গানা অন্ধপ্রদেশের মধ্যে, আনুষ্ঠানিক সূচনা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের পর এবার তেলেঙ্গানা এবং অন্ধ্রপ্রদেশকে জোড়া হলো বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) মাধ্যমে। গত ৩০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভার্চুয়াল ভাবে পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া থেকে জলপাইগুড়ি পর্যন্ত বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) যাত্রার সূচনা করেন। এদিন রবিবার মকর সংক্রান্তিতে পোঙ্গল উৎসবের সময় বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। যেটি সেকেন্দ্রাবাদ থেকে বিশাখাপত্তনম অবধি যাবে।

    উদ্বোধনের সময় কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

     বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তেলেঙ্গানা এবং অন্ধ্রপ্রদেশ পেল এই উপহার, বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। যেটি দুটি রাজ্যের মধ্যে সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যকে আদান প্রদান করবে। এদিন ট্যুইটও করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং সেখানে তিনি লেখেন, বন্দে ভারতের (Vande Bharat Express) নতুন এই যাত্রাপথে পর্যটন শিল্পের উন্নতি হবে।
    প্রধানমন্ত্রী এদিন আরও বলেন যে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express) হল নতুন ভারতের একটি প্রতীক যেটি ভারতবর্ষকে আধুনিকতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে।

    প্রসঙ্গত এটি ছিল অষ্টম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express) যেটি তেলেঙ্গানার সেকেন্দ্রাবাদ থেকে হায়দ্রাবাদের বিশাখাপত্তনম পর্যন্ত চলবে এবং ৮ ঘন্টায় সম্পূর্ণ করবে এর যাত্রাপথ।

     এক নজরে দেখা যাক আগের সাতটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস কোথায় কোথায় চালু হয়েছে

    নতুন দিল্লি থেকে বারাণসী এবং বারাণসী থেকে নতুন দিল্লি

    নতুন দিল্লি থেকে জম্মু-কাশ্মীরের কাটরা এবং কাটরা থেকে নতুন দিল্লি

    মুম্বাই সেন্ট্রাল থেকে গান্ধীনগর এবং গান্ধীনগর থেকে মুম্বাই সেন্ট্রাল

    হিমাচল প্রদেশের আনদৌড়া থেকে নতুন দিল্লি এবং নতুন দিল্লি থেকে হিমাচল প্রদেশের আনদৌড়া 

    চেন্নাই থেকে মহীশুর এবং মহীশুর থেকে চেন্নাই

    নাগপুর থেকে বিলাসপুর এবং বিলাসপুর থেকে নাগপুর

    হাওড়া থেকে নতুন জলপাইগুড়ি এবং নতুন জলপাইগুড়ি থেকে হাওড়া

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Delhi Terror: দিল্লিতে ধৃত দুই জঙ্গির যোগ পাক সন্ত্রাসীদের সঙ্গে? পাঠানো হয়েছিল মৃতদেহের ভিডিও

    Delhi Terror: দিল্লিতে ধৃত দুই জঙ্গির যোগ পাক সন্ত্রাসীদের সঙ্গে? পাঠানো হয়েছিল মৃতদেহের ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে ধৃত দুই জঙ্গির সঙ্গে পাকিস্তানের যোগ পেল পুলিশ (Delhi Terror)। সম্প্রতি রাজধানীর রাস্তায় উদ্ধার হয়েছে এক ব্যক্তির ছিন্নভিন্ন দেহ। ধৃতদের নাম জগজিৎ সিং এবং নৌসাদ। অভিযোগ, ধৃত এই দুই জঙ্গি সেই ব্যক্তিকে খুন করে  তাঁর দেহ আট টুকরো ছড়িয়ে দিয়েছিল রাস্তার মাঝে। এবার এক চাঞ্চল্যকর তথ্য এল দিল্লি পুলিশের হাতে। ৩৭ সেকেন্ডের একটি ভিডিও এসেছে পুলিশের হাতে। মৃতদেহের ভিডিও করে সোহেল বলে এক ব্যক্তিকে পাঠানো হয়েছিল বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। লস্কর-ই-তৈবা- র সঙ্গে যোগ রয়েছে এই সোহেলে। এই সোহেলের অ্যাকাউন্ট থেকেই নৌসাদের অ্যাকাউন্টে ২ লক্ষ টাকা পাঠানো হয়েছিল।

    কী ঘটেছে?

    জঙ্গিদের থেকে মিলেছে অস্ত্রশস্ত্র। এমনকী হামলার ‘ব্লু প্রিন্ট’ ও মিলেছিল তাদের থেকে। দিল্লি (Delhi Terror) পুলিশের সন্দেহ, ওই মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনার মিল থাকতেও পারে। তল্লাশি অভিযানে উদ্ধার করেছিল ৩টি পিস্তল ও ২২ রাউন্ড গুলি। শনিবারই তাদের আস্তানা থেকে হ্যান্ড গ্রেনেড উদ্ধার করেছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: ‘দেশ বাঁচাতে আমাদের একমাত্র পথ হল…’, কী বললেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট?     

    প্রত্যক্ষদর্শীদের কথায়, আট টুকরো করে দেহ ছড়িয়ে দেওয়া ছিল রাস্তার মাঝে। মৃতদেহটি (Delhi Terror) পুলিশ উদ্ধার করে উত্তর দিল্লি থেকেই। এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই মৃতদেহের সঙ্গে ধৃত জঙ্গিদের মিল কী? পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃত জগজিৎ সিং ও নৌসাদ জেরার মুখে স্বীকার করেছিল যে, তারা একটি দেহ টুকরো টুকরো করে ফেলেছিল খালি জায়গায়। এমনকী জায়গাও জানিয়েছিল পুলিশকে। সেখান থেকেই শনিবার উদ্ধার হল ছিন্নভিন্ন দেহ।   

    বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গোপন সূত্রে খবর পেয়ে দিল্লির (Delhi Terror) জাহাঙ্গিরপুরীতে তল্লাশি অভিযান চালায় পুলিশ। এলাকার একটি বাড়ি থেকে দুজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ তদন্তে জানতে পেরেছিল, জগজিৎ সিংয়ের সঙ্গে যোগ রয়েছে কানাডার খলিস্তানি সংগঠনের অন্যতম সদস্য অর্শদীপ সিং গিলের। অন্যদিকে নৌসাদ ছিল হরকত-উল-আনসার নামে জঙ্গি সংগঠনের  সদস্য।

    প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে বা দিনে কোনও বড় হামলার ছক ছিল দুই জঙ্গির (Delhi Terror)। নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করছে পুলিশ। তাদের সঙ্গে আর কে কে জড়িত আছে তা জানার চেষ্টা চলছে। সেই জেরার সময়ই এই খুনের কথা স্বীকার করে তারা। কিন্তু কী কারণে খুন করা হয়েছে বা মৃত ব্যক্তির পরিচয় এখনও জানা সম্ভব হয়নি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Joshimath Sinking: জোশীমঠ বিপর্যয়ের জন্যে দায়ী নয় এনটিপিসির খনন, জানাল কেন্দ্র

    Joshimath Sinking: জোশীমঠ বিপর্যয়ের জন্যে দায়ী নয় এনটিপিসির খনন, জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোশীমঠ বিপর্যয়ের (Joshimath Sinking) জন্য কোনওভাবেই দায়ী নয় এনটিপিসির জলবিদ্যুৎ প্রকল্প। পরিষ্কার করল কেন্দ্র। জোশীমঠ ধসে এনটিপিসির জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের খননকে দায়ী করে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় সরকারকে চিঠি দিয়ে অভিযোগ করেছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এই অভিযোগ সত্যি কিনা তা জানতে তদন্ত কমিটি বসানো হয়। আটটি ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞরা কারণ অনুসন্ধানে লেগে পড়েন। তবে এনটিপিসি দাবি করেছে, জোশীমঠ বিপর্যয়ের জন্য তাদের তরফে কোনও ত্রুটি নেই। 

    কী জানা গিয়েছে? 

    জোশীমঠ (Joshimath Sinking) থেকে মাত্র ১ কিলোমিটার দূরে এনটিপিসির তপোবন-বিষ্ণুগড় জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ চলছে। অনেকেই অনুমান করেছেন এই কারণেই ক্রমশ আলগা হয়ে গিয়েছে জোশীমঠের ভিত। নির্মীয়মাণ সেই প্রকল্পে সু়ড়ঙ্গ খননের জন্যডিনামাইট বিস্ফোরণ ঘটানো হচ্ছিল। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিটি বিস্ফোরণের পরেই কেঁপে উঠত জোশীমঠ। গত ডিসেম্বরেই জোশীমঠের বেশ কিছু বাড়িতে ফাটল দেখা যায়।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ন্যূনতম মূল বেতন বাড়াতে পারে মোদি সরকার    

    জোশীমঠ (Joshimath Sinking) কী ভাবে বসে যাচ্ছে, তা উপগ্রহচিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরেছে ইসরোর ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টার। ইসরো জানিয়েছে, ২০২২ সালের ৭ এপ্রিল থেকে ৯ নভেম্বর কতটা ভূমি বসে গিয়েছিল। তার পর দেখিয়েছে, ২০২২ সালের ২৭ ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ৮ জানুয়ারি কতটা বসে গিয়েছে ওই এলাকার জমি। 

    জোশীমঠ বিপর্যয়ের (Joshimath Sinking) জন্য তাঁদের তরফে কোনও ত্রুটি নেই। কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রককে চিঠি লিখে আরও এক বার তা জানিয়ে দিল এনটিপিসি। জোশীমঠের বিভিন্ন বাড়িতে ফাটল দেখা দেওয়ার পর এবং জায়গায় জায়গায় ধস নামার পর বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধান করে দেখা হয়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের তরফে তা বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়।

    ইসরোর ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টার (Joshimath Sinking) রিপোর্ট দিয়েছে, গত ১২ দিনে আরও ৫.৪ সেন্টিমিটার তলিয়ে গেছে জনপদ। গত বছর ২৭ ডিসেম্বর থেকে এ বছর ৮ জানুয়ারি অবধি, ৫.৪ সেমি বসে গেছে মাটি। ধসের কারণে ধীরে ধীরে মাটি আরও বসে যাবে বলেও আশঙ্কা করেছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     

     

  • Rajnath Singh: সংবাদমাধ্যমের ওপর কখনও নিষেধাজ্ঞা জারি করেনি বিজেপি সরকার, বললেন রাজনাথ সিং

    Rajnath Singh: সংবাদমাধ্যমের ওপর কখনও নিষেধাজ্ঞা জারি করেনি বিজেপি সরকার, বললেন রাজনাথ সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যারা সংবাদপত্রের স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগ করছেন তাঁদের জানাতে চাই, আমাদের দলের সরকার কোনও সংবাদ সংস্থার ওপর কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করেনি। বা কারো বাক স্বাধীনতার অধিকারকে খর্ব করেনি।”, রবিবার আরএসএস -এর সাপ্তাহিক ‘পাঞ্চজন্য’- এর আয়োজিত একটি কনক্লেভে বক্তৃতা দিতে গিয়ে এমনটাই জানালেন দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)।

    কী বলেছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী? 

    তিনি প্রাক্তন কংগ্রেস সরকারের ১৯৫১ সালে ১৯ ধারার সংশোধনীর (Rajnath Singh) কথা উল্লেখ করে বলেন, “কংগ্রেস সরকার বাকস্বাধীনতা রোধ করার জন্য সংবিধান সংশোধন করেছিল। দেশে আবারও মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে।” 

    তিনি (Rajnath Singh) এদিন আরও বলেন, “মজার বিষয় হল, যে যারা আজ মিডিয়ার স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগ করছেন তারা ভুলে গেছেন যে এটি অটলজির সরকার হোক বা মোদিজির সরকার, আমরা কখনই কোনও মিডিয়া হাউসের উপর কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করিনি, বা কোনোভাবেই কারো বাকস্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের অধিকার খর্ব করা হয়নি।”

    আরও পড়ুন: গত পাঁচ বছরে বিমান দুর্ঘটনার খতিয়ান, জেনে নিন মৃত্যুর পরিসংখ্যানও

    কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে কেন্দ্রীয়মন্ত্রী (Rajnath Singh) বলেন, “আগের সরকারের ইতিহাস সব ধরনের স্বাধীনতা লঙ্ঘনের ঘটনা দিয়ে পরিপূর্ণ। কংগ্রেস সরকার বাকস্বাধীনতা খর্ব করার জন্য সংবিধান সংশোধন করেছে। কাঁচের ঘরে যারা বাস করে তাদের অন্যের দিকে পাথর ছোড়া উচিত নয়।” 

    রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) আরও বলেন, “সংবাদমাধ্যম গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ এবং এর স্বাধীনতা একটি শক্তিশালী এবং প্রাণবন্ত গণতন্ত্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”

    অতীতে “পাঞ্চজন্য” এর উপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা এবং বিধিনিষেধ সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Rajnath Singh) বলেন, “রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ- এর সঙ্গে যুক্ত সাপ্তাহিকের উপর বারবার ক্র্যাকডাউন কেবল জাতীয়তাবাদী সাংবাদিকতার উপর আক্রমণ নয়, এটি মতপ্রকাশের স্বাধীনতার লঙ্ঘনও বটে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Khalistani terrorist: দিল্লিতে খালিস্তানি জঙ্গিদের ডেরা থেকে হ্যান্ড গ্রেনেড উদ্ধার দিল্লি পুলিশের

    Khalistani terrorist: দিল্লিতে খালিস্তানি জঙ্গিদের ডেরা থেকে হ্যান্ড গ্রেনেড উদ্ধার দিল্লি পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রজাতন্ত্র দিবসের কথা মাথায় রেখে নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে ফেলা ফেলা হয়েছে রাজধানী দিল্লিকে (Khalistani terrorist)। কিন্তু এর মাঝেও সন্ত্রাসবাদীদের দৌরাত্ম লেগেই রয়েছে। তল্লাশি অভিযানের মাঝেই দিল্লি পুলিশের জালে ধরা পড়েছে দুই খালিস্তানি জঙ্গি।

    আরও পড়ুন: অভিযোগ করেছিলেন শুভেন্দু, মিড-ডে মিলের ‘পর্যালোচনা’ করতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় দল   

    প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে দিল্লির নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। চলছে তল্লাশি অভিযান (Khalistani terrorist)। সেই অভিযানেই দিল্লি পুলিশের জালে ধরা পড়েছে দুই জঙ্গি জগজিৎ ওরফে জস্সা এবং নৌশাদ। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, ধৃতরা খালিস্তানি জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত। তাদের জেরা করেই ডেরায় হানা দেয় পুলিশ। পুলিশের স্পেশ্যাল সেল শ্রদ্ধানন্দ কলোনীর একটি বাড়িতে তল্লাশি চালায়। ধৃতরা ওই বাড়িতে ভাড়া থাকত। সেই ডেরা থেকে হ্যান্ড গ্রেনেড বাজেয়াপ্ত করে। 

    কী জানা গিয়েছে?     

    দুই জঙ্গিকে কদিন আগে দিল্লির জাহাঙ্গিরপুরী থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ (Khalistani terrorist)। ধৃত জগজিৎ ওরফে জস্সা উত্তরাখণ্ডের বাসিন্দা। এই দুই জঙ্গির বাড়ি জাহাঙ্গিরপুরিতে। তাদের বিরুদ্ধে বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন তথা ইউএপিএ-র ধারায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: এবার প্রাণনাশের হুমকি নিতিন গড়কড়িকে, নেপথ্যে দাউদ ইব্রাহিম!

    গোপনসূত্রে খবর পেয়ে হানা দেয় পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতরা কানাডানিবাসী খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হর্ষদীপ (Khalistani terrorist) ডালার নির্দেশমতো কাজ করত। কদিন আগেই কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক হর্ষদীপকে সরকারিভাবে জঙ্গি ঘোষণা করে কালো তালিকাভুক্ত করেছে। ২০১৭ সাল থেকে কানাডায় রয়েছে হর্ষদীপ।

    আরও পড়ুন: ‘দিদির সুরক্ষা কবচে’ অভিযোগ জানাতে গিয়ে জুটল তৃণমূল নেতার চড়, সঙ্গে হুমকিও 

    পুলিশের অনুমান, প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে দিল্লিতে হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল ধৃতরা (Khalistani terrorist)। জগজিতের সঙ্গে নৌশাদের যোগাযোগ পুলিশের চিন্তা বাড়াচ্ছে। একটি ইসলামিক জঙ্গি সংগঠনের হয়ে কাজ করার অভিযোগে আগে গ্রেফতার হওয়া নৌশাদের সঙ্গে খালিস্তানপন্থীদের সম্পর্ক বিশদে খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Jammer Guns: পাকড্রোন ধ্বংস করতে ভারতীয় সেনার নয়া প্রযুক্তি জ্যামার বন্দুক

    Jammer Guns: পাকড্রোন ধ্বংস করতে ভারতীয় সেনার নয়া প্রযুক্তি জ্যামার বন্দুক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত কয়েক বছরে পাক সীমান্তে অনেকটাই বেড়েছে পাকড্রোনের যাতায়াত। এই ড্রোন হানাদারি রুখতে বফর্সের সাহায্য নিয়েছে ভারতীয় সেনা। অনেকাংশে সফলতাও এসেছে। গুলি করে নামানো হয়েছে বেশ কিছু পাক ড্রোন। কিন্তু এভাবে ড্রোন গুলি করে নামানোয় সমস্যা দেখা দেয় অনেক ক্ষেত্রে। নিশানা ভুল হলে সেই ড্রোন চলে যায় হাতের বাইরে। তাই এক্ষেত্রে চাই উন্নত প্রযুক্তি (Jammer Guns)। 

    জম্মু ও কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখা এবং পাঞ্জাব-রাজস্থানের সীমান্তে উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে ড্রোন হানার মোকাবিলার বিষয়টি সম্প্রতি উত্থাপন করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় গবেষণার জন্য সেনা এবং বিএসএফ-কে পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। সেই পরামর্শ মেনেই জ্যামার বন্দুকের (Jammer Guns) ব্যবহারের উপর জোর দিয়েছে ভারতীয় সেনা।

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চান গুলি করে নামানোর পাশাপাশি ড্রোন হানাদারি রোখার বিকল্প পথ তৈরি হোক। আর এই জন্যেই প্রয়োজন জ্যামার বন্দুক (Jammer Guns)। দেড় কিলোমিটার পাল্লার এই ‘জ্যামার বন্দুক’ আদৌ কোনও গুলি ছোড়ে না। এর থেকে বার হওয়া বিশেষ কম্পাঙ্কের তরঙ্গ ড্রোনের ফ্রিকোয়েন্সি ঘেঁটে দিয়ে সেগুলোকে অচল করে দেয়, ফলে মাটিতে আছড়ে পড়ে ড্রোনগুলো। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রে খবর, সেনাবাহিনী এবং বিএসএফের হাতে ইতিমধ্যেই কিছু ড্রোন দেওয়া হয়েছে। পাঞ্জাব সীমান্তে পরীক্ষামূলক ব্যবহারে ফলও মিলেছে। 

    আরও পড়ুন: এবার প্রাণনাশের হুমকি নিতিন গড়কড়িকে, নেপথ্যে দাউদ ইব্রাহিম!

    সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, সীমান্তে শত্রুপক্ষের ড্রোন নিয়ে বিশদে আলোচনা হয়েছে শুক্রবার। উন্নততর সমাধান বের করতে সেনাকে গবেষণা করতে বলা হয়েছে। ভারতীয় সেনা এবং সীমান্তরক্ষা বাহিনীর হাতে ইতিমধ্যেই ভালো প্রযুক্তি (Jammer Guns) রয়েছে। ইতিমধ্যেই সেই প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হয়ে গিয়েছে। বিশেষ করে পাঞ্জাবে।

    কীভাবে কাজ করে এই জ্যামার গান? 

    সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, সেনার হাতে যেসব জ্যামার বন্দুক (Jammer Guns) আছে তার কার্যকারিতা ১.৫ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত। জ্যামারের অদৃশ্য রশ্মি ড্রোনের ফ্রিকোয়েন্সি ঘেঁটে দেয়। ফলে প্রেরকের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং সেগুলি মাটিতে পড়ে যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • Nitin Gadkari: এবার প্রাণনাশের হুমকি নিতিন গড়কড়িকে, নেপথ্যে দাউদ ইব্রাহিম!

    Nitin Gadkari: এবার প্রাণনাশের হুমকি নিতিন গড়কড়িকে, নেপথ্যে দাউদ ইব্রাহিম!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার প্রাণনাশের হুমকি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন গড়কড়িকে (Nitin Gadkari)। শনিবার সকালে মহারাষ্ট্রের নাগপুরে (Nagpur) তাঁর দফতরে ল্যান্ডলাইন নম্বরে হুমকি ফোন আসে তিনবার। তার মধ্যে তিনি নিজেই দুবার ফোনটি তোলেন। ফোনের অপর প্রান্ত থেকে অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তি তাঁকে প্রাণে মারার হুমকি দেয়। হুমকি দেওয়া হয়েছে কুখ্যাত ডন দাউদ ইব্রাহিমের নামে। পুরো বিষয়টি জানিয়ে গড়কড়ির অফিসের তরফে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে নাগপুর পুলিশে। শুরু হয়েছে তদন্ত। নাগপুরের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার রাহুল মাদানে বলেন, যিনি ফোন করেছিলেন, তাঁর কণ্ঠস্বর খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    নীতিন গডকরী…

    নাগপুরের কমলাচক এলাকায় রয়েছে নীতিন গড়কড়ির (Nitin Gadkari) অফিস। সেখান থেকে এক কিলোমিটার দূরে বাড়ি মন্ত্রীর। এদিন সকালে ১১টা ২৫ মিনিট নাগদ অফিসের ল্যান্ডলাইনে আসে প্রথম ফোনটি। দ্বিতীয় ফোনটি আসে এর ঠিক সাত মিনিট পরে। বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ আসে তৃতীয় ফোন। মকর সংক্রান্তি উপলক্ষে বর্তমানে নাগপুরেই রয়েছেন মন্ত্রী। হুমকি ফোন পাওয়ার পরেই আঁটোসাঁটো করা হয়েছে তাঁর অফিস ও বাড়ির নিরাপত্তা ব্যবস্থা। নীতিনের আগে দাউদের নাম করে খুনের হুমকি দেওয়া হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। মুম্বই ট্রাফিক পুলিশের হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে ভয়েস মেসেজ এসেছিল গত ২৮ নভেম্বর। তাতে বলা হয়েছিল, দুজন ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে হত্যা করবে। ইতিমধ্যেই সমস্ত পরিকল্পনা করা হয়ে গিয়েছে। অডিও মেসেজের পাশাপাশি ওই নম্বরে পাঠানো হয় কিছু ডকুমেন্টও। তদন্ত শুরু করে মুম্বই ক্রাইম ব্রাঞ্চ। শেষমেশ রহস্যের পর্দা ফাঁস করে গুজরাটের জঙ্গি দমন শাখা।

    আরও পড়ুুন: অভিযোগ করেছিলেন শুভেন্দু, মিড-ডে মিলের ‘পর্যালোচনা’ করতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় দল

    তারা জানায়, ভয়েস মেসেজটি পাঠিয়েছিলেন বছর আঠাশের বম্বে আইআইটির পড়ুয়া অমন সাক্সেনা। উত্তর প্রদেশের বদাউ জেলায় পৈত্রিক বাড়িতে গা ঢাকা দিয়েছিলেন তিনি। খবর পেয়ে তাঁকে সেখান থেকে গ্রেফতার করেন তদন্তকারীরা। এক তরুণী সহ অমনের দুই বন্ধুকেও গ্রেফতার করা হয়। সেই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মিলিয়ে যাওয়ার আগেই ফের হুমকি ফোন। এবং সেই দাউদের নামেই। যাঁদের হুমকি দেওয়া হয়েছে ঘটনাচক্রে তাঁরা দুজনেই বিজেপি নেতা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Joshimath: গোদের উপর বিষফোঁড়া! বিপজ্জনক জোশীমঠে এবার তুষারপাতের আশঙ্কা, উভয় সঙ্কটে স্থানীয়রা

    Joshimath: গোদের উপর বিষফোঁড়া! বিপজ্জনক জোশীমঠে এবার তুষারপাতের আশঙ্কা, উভয় সঙ্কটে স্থানীয়রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিমধ্যে জোশীমঠকে ডুবতে থাকা অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করেছে স্থানীয় প্রশাসন। গত ২ জানুয়ারি থেকে কয়েকশো বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে সেখানে। হাজারেরও বেশি মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী সেখানকার স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছেন। এরমধ্যেই আবার তুষারপাত শুরু হয়েছে সেখানে। ঠিক যেন গোদের উপর বিষের ফোঁড়া।

    আরও পড়ুন: ‘‘নিরপেক্ষ থাকুন, না হলে পদপিষ্ট হতে হবে’’! পুলিশকে সতর্কবার্তা সুকান্তর

    কোথায় হল তুষারপাত

    তুষারপাত শুরু হয়েছে আউলিতে। জোশীমঠ থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত আউলি। হাওয়া অফিস সেখানে বৃষ্টির পূর্বাভাসও দিয়েছে। বৃষ্টি ও তুষারপাত শুরু হলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে, এমন আশঙ্কাই করছেন জোশীমঠের (Joshimath) বাসিন্দারা।
    আউলিতে বরফপাতের ফলে সেখানকার তাপমাত্রার পারদ আরও নামছে। সেই সঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনাও বাড়ছে। স্থানীয় হাওয়া অফিসের প্রধান বিক্রম সিংহ বলেন, ‘‘জোশীমঠ এবং আশপাশের এলাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আরও কমবে। রাতের পারদ ২.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামতে পারে। দিনের বেলায় ১০ থেকে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে থাকবে তাপমাত্রা। আগামী কয়েক দিন উত্তরাখণ্ডে শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে। তার পর আবার বৃষ্টি এবং তুষারপাত হবে।’’

    ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি রয়েছে জোশীমঠে বিগত কয়েকদিন ধরেই। বাড়িতে ফাটল ধরায় ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে কয়েক শো পরিবার।  ঠান্ডায় প্রচন্ড কষ্ট পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা। তার ওপর তুষারপাতের পূর্বাভাস জারি হয়েছে, এতে আরও উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন তাঁরা। স্থানীয়দের মতে ফাটল বেড়েই চলেছে প্রতিদিন, এরপর বাড়িগুলোর ওপর বরফ জমলে ওজন বেড়ে আরও বড় বিপদ হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তাঁরা। উত্তরাখণ্ড সরকার বিপজ্জনক বাড়ি খালি করার কাজ শুরু করেছে। সমগ্র জোশীমঠকে তারা তিনটি জোনে ভাগ করেছে। ডে়ঞ্জার জোন, বাফার জোন এবং সেফ জোন। প্রতিবছর ২.৫ ইঞ্চি করে ডুবছিল জোশীমঠ, উপগ্রহ চিত্রে এমনটাই ধরা পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Dangri: “রানী লক্ষ্মীবাঈয়ের মত শত্রুদের সঙ্গে লড়াই করব”, জঙ্গি দমনে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ডাংরির রেখা শর্মা

    Dangri: “রানী লক্ষ্মীবাঈয়ের মত শত্রুদের সঙ্গে লড়াই করব”, জঙ্গি দমনে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ডাংরির রেখা শর্মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের শুরুর থেকেই রক্তাক্ত ভূস্বর্গ। ১ জানুয়ারি, বছরের প্রথম দিন রাজৌরির ডাংরি গ্রামে ৭ জন হিন্দুকে হত্যা করেছে সন্ত্রাসবাদীরা। এরপর গ্রামবাসীরা সন্ত্রাসবাদীর বিরুদ্ধে লড়তে হাতে অস্ত্র তুলে নেওয়ার দাবি জানায়। ফলে আপার ডাংরি গ্রামের স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবকের একটি দলকে সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সিআরপিএফ। তাঁদের মধ্যে ৪৭ বছরের এক মহিলা রেখা শর্মা জানিয়েছেন, ঝাঁসির রানী লক্ষ্মীবাঈয়ের মত শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই করবেন তিনি। তিনি সংবাদমাধ্যমে শেয়ার করেছেন, হাতে অস্ত্র তুলে নেওয়ার পিছনে তাঁর কী কাহিনী রয়েছে।

    বন্দুক হাতে ডাংরির রেখা শর্মা

    রেখা তাঁর বাড়ির আশেপাশের পরিস্থিতি দেখে উপত্যকায় জঙ্গি হামলা রুখতে হাতে তুলে নিয়েছেন বন্দুক। একদিকে পাকিস্তানে যেমন মহিলাদের সন্ত্রাসী হিসাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে, অন্যদিকে ভারতে, মহিলাদের সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। তাঁদের গ্রাম প্রতিরক্ষা কমিটির (ভিডিসি) সদস্য হিসেবে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। রেখা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, “ঝাঁসির রানী লক্ষ্মীবাঈ যেমন তাঁর শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন, আমরা ডাংরির মহিলারাও পাকিস্তানের মদদপুষ্ট সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করব।” তিনি আরও বলেন, “জঙ্গিরা আমার বাড়ি, আমার গ্রাম এবং আমার মাতৃভূমি রক্তাক্ত করেছে… আমরা এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নেব।” তিনি জানিয়েছেন, ডাংরির কোন ঘটনা তাঁকে ভাবুক করে তুলেছিল ও কোন ঘটনার জন্যই জঙ্গিদের সঙ্গে লড়াই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদীদের আটকাতে রাজৌরিতে গ্রামবাসীরদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সিআরপিএফ

    তিনি জানিয়েছেন, তাঁর প্রতিবেশী সুরজ দেবী কয়েক বছর আগে তাঁর স্বামীকে হারান, তাঁর দুই সন্তান দীপক শর্মা এবং প্রিন্স শর্মা ছিল। দুজনেই শিক্ষিত ও ভাল চাকরিও করতেন। কিন্তু দুজনেই চলতি বছর জঙ্গি হানায় নিহত হন। এরপর তিনি প্রতিজ্ঞা করেন, এই মৃত্যুর বদলা তাঁকে নিতেই হবে। সদ্য সন্তানহারা মায়ের কান্না সহ্য করতে পারেননি রেখাদেবী। আর সেই থেকেই জঙ্গিদের শেষ করে দেওয়ার জন্য প্রতিজ্ঞা নিয়েছেন ও হাতে বন্দুক তুলে নিয়েছেন রেখাদেবী। 

    রেখা শর্মা আসলে দিল্লির বাসিন্দা ছিলেন। এরপর  ১৯৯৭ সালে বিয়ের পর ডাংরিতে আসেন। তাঁর স্বামী রণধীর কুমার শর্মা একজন ব্যবসায়ী। তাঁর বড় ছেলে স্নাতক শেষ করে ব্যবসা করছে, মেয়ে জম্মু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএসসি করছে এবং ছোট ছেলে নবম শ্রেণিতে পড়ছে। রেখার বাবা প্রয়াত কৃষ্ণ লাল দিল্লি পুলিশে কর্মরত ছিলেন।

    রেখা আরও জানিয়েছেন, সন্ত্রাসবাদী হামলায় দীপক ও প্রিন্সসহ সাতজন সাধারণ নাগরিক নিহত হওয়ার পর আবারও অস্ত্রের চাহিদা বাড়ছে। তিনি নিজে বন্দুক চালানো শিখবেই, অন্যদিকে গ্রামের অন্যান্য মহিলাদেরকেও অস্ত্র ধরতে এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রশিক্ষণ নিতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

    গ্রাম প্রতিরক্ষা কমিটি গঠনের আশ্বাস

    আপার ডাংরি গ্রামে সন্ত্রাসী হামলার পর, জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট-গভর্নর মনোজ সিনহা গ্রামবাসীদের গ্রাম প্রতিরক্ষা গার্ড নামে ডোডা-টাইপ গ্রাম প্রতিরক্ষা কমিটি গঠনের আশ্বাস দিয়েছেন। সূত্রের খবর অনুযায়ী, গ্রাম প্রতিরক্ষা কমিটির এসপিওদের প্রতি মাসে ১৫০০ টাকা ও প্রতিটি ভিডিজি প্রতি মাসে ৪০০০ টাকা পাবে। যে ব্যক্তি ভিডিজির প্রধান হবেন তাঁকে প্রতি মাসে ৪৫০০ টাকা দেওয়া হবে।

  • Budget Session: মোদি সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট, অধিবেশন শুরু কবে জানেন?

    Budget Session: মোদি সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট, অধিবেশন শুরু কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে এটাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। আগামী বছর নির্বাচন থাকায় পেশ হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট। এবারও বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (Nirmala Sitharaman)। যেহেতু সামনেই রয়েছে লোকসভা নির্বাচন এবং চলতি বছর রয়েছে অন্তত ১০টি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন, তাই এবারের বাজেটে থাকতে পারে একাধিক চমক। এবার বাজেট অধিবেশন (Budget Session) শুরু হচ্ছে ৩১ জানুয়ারি। চলবে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত। শুক্রবার একথা জানান সংসদ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী (Pralhad Joshi)। চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের বাজেট প্রস্তাব পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। ট্যুইট বার্তায় সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, বাজেট অধিবেশন শুরু হবে ৩১ জানুয়ারি, চলবে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত। ৬৬-রও বেশি দিনের মধ্যে অধিবেশন হবে ২৭ দিন। রাষ্ট্রপতির বক্তৃতার পর মোশন অফ থ্যাঙ্কস, কেন্দ্রীয় বাজেট এবং অন্য আইটেমগুলিও হবে।

    বাজেট অধিবেশন…

    কেন্দ্রীয় সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, বাজেট অধিবেশন পর্বে ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ পর্যন্ত সংসদ ছুটি থাকবে। সূত্রের খবর, ৩১ জানুয়ারি শুরু হওয়া অধিবেশন চলবে ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। তার পর ছুটি থাকবে। ফের অধিবেশন (Budget Session) শুরু হবে ১৩ মার্চ। চলবে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত। বাজেট অধিবেশনের প্রথমার্ধে সংসদের উভয় কক্ষ মোশন অফ থ্যাঙ্কসের ওপর আলোচনা করবে। পরে আলোচনা হবে বাজেট নিয়ে। রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর যে মোশন অফ থ্যাঙ্কস হবে, তার বিতর্কের উত্তর দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আর বাজেট অধিবেশনে যে আলোচনা হবে, তার বিতর্কের উত্তর দেবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। অধিবেশনের দ্বিতীয়ার্ধে পাশ করানো হবে বাজেট এবং অর্থ বিল।

    আরও পড়ুুন: বিচারপতি মান্থার এজলাসের ঘটনা নিন্দনীয়! রাজ্যে আসছে বার কাউন্সিলের প্রতিনিধি দল

    এদিকে সেন্ট্রাল ভিস্তা ডেভলপমেন্টের অংশ হিসেবে তৈরি হচ্ছে নয়া সংসদ ভবন নির্মাণের কাজ। যাঁরা সংসদ ভবন নির্মাণের কাজ করছেন, তাঁরা জানান বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয়ার্ধ হবে সংসদের নয়া ভবনে। প্রসঙ্গত, গত অধিবেশনে লোকসভায় পেশ হয়েছিল ৯টি বিল। তার মধ্যে এই সভায় পাশ রয়েছিল ৭টি। আর রাজ্যসভায় পাশ হয়েছিল ৯টি বিল। গত অধিবেশনে সংসদের দুটি কক্ষে পাশ হয়েছিল ৯টি বিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

LinkedIn
Share