Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Same Sex Marriage: ‘‘সমলিঙ্গ বিয়েতে কে বাবা, কে মা?’’ সুপ্রিম কোর্টে প্রশ্ন তুষার মেহতার

    Same Sex Marriage: ‘‘সমলিঙ্গ বিয়েতে কে বাবা, কে মা?’’ সুপ্রিম কোর্টে প্রশ্ন তুষার মেহতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমলিঙ্গ (Same Sex Marriage) বিয়েতে কে বাবা হবেন, আর মা-ই বা হবেন কে। এটা পূর্বাভাসের মাধ্যমে বলা সম্ভব নয়। বিয়ের সময় বলা হয় স্ত্রীর বাসস্থান রয়েছে। তবে এখানে ঠিক করতে হবে কে স্ত্রী। উত্তরাধিকার আইনে বলা হয়, পিতা, মাতা, ভাই, বিধবা। দুজনের মধ্যে একজন মারা গেলে কাকে বিধবা বলা হবে? বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) বললেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা।

    সমলিঙ্গ (Same Sex Marriage) বিয়ে নিয়ে শুনানি…

    সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে চলছে সমলিঙ্গ বিয়ে নিয়ে শুনানি। দিন দুয়েক আগে সমলিঙ্গ বিয়েতে ইচ্ছুক এমন সন্তানদের প্রায় ৪০০ অভিভাবক এ ব্যাপারে চিঠি দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক বেঞ্চেই চলছে এই মামলার শুনানি। বৃহস্পতিবার এই শুনানি পড়ল ষষ্ঠ দিনে। বুধবার পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্ট সমলিঙ্গ বিয়ে নিয়ে অন্তত ১৫টি আবেদনের শুনানি করে। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সর্বোচ্চ আদালতের কাছে ওঠা প্রশ্নগুলি বিবেচনা করতে সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আবেদনও করে।

    সলিসিটর জেনারেল বলেন, সর্বোচ্চ আদালত জটিল একটি বিষয় (Same Sex Marriage) নিয়ে কাজ করছে। যার গভীর সামাজিক প্রভাব রয়েছে। তিনি বলেন, আইন প্রণয়ন ও ব্যাখ্যার মধ্যে সীমানা নিয়ে আলোচনা দুটি বিষয়ের ওপর ফোকাস করার প্রবণতা রয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘বন‍্‍ধ স্বতঃস্ফূর্ত ও অত্যন্ত সফল’’! সাড়া দেওয়ায় উত্তরবঙ্গবাসীকে ধন্যবাদ সুকান্তর

    প্রসঙ্গত, কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকার এর আগেই সমলিঙ্গ বিয়েকে বৈধতা দেওয়ার আবেদনের বিরোধিতা করেছে। কেন্দ্রের তরফে দাবি করা হয়েছে, ভারতীয় পরিবারের ধারনার মধ্যে এটা যায় না। কেন্দ্রের মতে, এসব শহুরে বড়লোকদের ধারণা। মঙ্গলবার এই মামলার শুনানিতে উল্লেখ করা হয়েছিল, সমলিঙ্গের বিয়েকে বৈধতা দেওয়া হবে কিনা, সেই বিষয়টি পার্লামেন্টের ওপর ছেড়ে দেওয়া হোক। হলফনামা দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে দাবি করা হয়েছে, সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে এই মামলায় পার্টি করা হোক।

    বৃহস্পতিবার সলিসিটর জেনারেল দেশের শীর্ষ আদালতে বলেন, একটি উদাহরণের জন্য ভারতীয় দণ্ডবিধি দেখুন। ধারা (Same Sex Marriage) ১০-এ পুরুষ ও নারী সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। পুরুষ শব্দে সব পুরুষকে এবং নারী শব্দে সব মহিলাকে বোঝায়। স্পিনস্টার ও ব্যাচেলর সম্পর্কে বলতে গিয়ে তুষার মেহতা বলেন, এই সব শব্দ লিঙ্গ নিরপেক্ষ হতে পারে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sudan: জারি ‘অপারেশন কাবেরী’, সুদান থেকে উদ্ধার ১৭০০ ভারতীয়, অপেক্ষায় আরও

    Sudan: জারি ‘অপারেশন কাবেরী’, সুদান থেকে উদ্ধার ১৭০০ ভারতীয়, অপেক্ষায় আরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত সুদান (Sudan)। সেনা ও আধাসেনার লড়াইয়ের জেরে বিপন্ন সে দেশে বসবাসকারী ভারতীয় সহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকরা। সুদানে আটকে থাকা ভারতীয়দের উদ্ধার করতে ‘অপারেশন কাবেরী’ (Operation Kaveri) শুরু করেছে ভারত সরকার। বৃহস্পতিবার বিকেলে সুদান থেকে মুম্বই পৌঁছল ভারতীয় নাগরিকদের দ্বিতীয় দলটি। ভারতীয় বায়ুসেনার মালবাহী বিমানে সৌদির রাজধানী জেড্ডা থেকে মুম্বই ফিরলেন ২৪৬ জন ভারতীয়। বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ট্যুইট-বার্তায় বলেন, অপারেশন কাবেরীর আর একটি উড়ান মুম্বইয়ে এসে পৌঁছেছে। আরও ২৪৬ জন ভারতীয় মাতৃভূমিতে ফিরে এসেছেন।

    সুদানে (Sudan) অপারেশন কাবেরী…

    প্রসঙ্গত, বুধবার সুদান থেকে ভারতে ফেরে প্রথম দলটি। এই দলে ছিলেন ৩৬০ ভারতীয়। বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, অপারেশন কাবেরীর অধীনে এ পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি ভারতীয়কে উদ্ধার করা হয়েছে। ৭২ ঘণ্টার যুদ্ধ বিরতির মধ্যে সব ভারতীয় নাগরিককে সুদান (Sudan) থেকে উদ্ধার করতে ভারতীয় নৌবাহিনীর যুদ্ধ জাহাজ এবং সামরিক মালবাহী বিমান মোতায়েন করা হয়েছে। বিদেশ সচিব বিনয় কাওয়াত্রা বলেন, বাকিদের যাতে কোনও ক্ষতি না হয়, সে জন্য সব রকম চেষ্টা চালাচ্ছে সরকার। সুদানের ৩ হাজার ৪০০ ভারতীয়ের মধ্যে যাঁরা এখনও ওই দেশে আটকে রয়েছেন, তাঁদেরও যাতে দ্রুত সরিয়ে আনা যায়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

    বৃহস্পতিবার চতুর্থ দিনে পড়েছে অপারেশন কাবেরী। এদিন আরও প্রায় ২ হাজার ভারতীয়কে বিভিন্ন এলাকা থেকে সরিয়ে পোর্ট সুদান কিংবা জেড্ডায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সুদানে (Sudan) আটকে পড়া ভারতীয়দের সে দেশ থেকে সরিয়ে নিয়ে আসার বিষয়ে সৌদি আরব সাহায্য করায় সৌদি কর্তৃপক্ষকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে নয়াদিল্লি। এদিকে, শ্রীলঙ্কা সহ বেশ কয়েকটি দেশ সুদান থেকে তাদের দেশের নাগরিকদের নিরাপদ এলাকায় সরিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য চেয়েছে ভারতের।

    আরও পড়ুুন: উত্তরবঙ্গে ১২-ঘণ্টা বন্‌ধ বিজেপির! পদ্ম কর্মী-সমর্থকদের টেনে হিঁচড়ে গাড়িতে তুলল পুলিশ

    মঙ্গলবার থেকে সুদানে শুরু হয়েছে ৭২ ঘণ্টার সংঘর্ষ বিরতি। বিদেশসচিব বলেন, আমাদের লক্ষ্য একটাই, প্রত্যেক ভারতীয়কে যত দ্রুত সম্ভব ঝুঁকির পরিবেশ থেকে সরিয়ে আনা। তিনি জানান, সুদানের ছবিটা অত্যন্ত উদ্বেগজনক হয়ে রয়েছে। এখনও পর্যন্ত খার্তুমে ভারতের দূতাবাসে অনলাইন বা সরাসরি ৩ হাজার ৪০০ নাগরিক যোগাযোগ করেছেন। তাঁদের মধ্যে ইতিমধ্যেই সরিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে ১৭০০ জনকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: মুখ্যমন্ত্রীর সভাস্থলে আগুন লাগানো ঘিরে উত্তাল মণিপুর! মিশনারিদের বিরুদ্ধে উস্কানির অভিযোগ

    Manipur: মুখ্যমন্ত্রীর সভাস্থলে আগুন লাগানো ঘিরে উত্তাল মণিপুর! মিশনারিদের বিরুদ্ধে উস্কানির অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার মণিপুরে (Manipur) মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংয়ের সভাস্থলে ভাঙচুর ও আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। এই ঘটনাকে ঘিরে অশান্তি ছড়িয়েছে মণিপুরে। সরকারের তরফে আপাতত বড় জমায়েতের উপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবাও। জানা গিয়েছে, শুক্রবার মণিপুরের (Manipur) রাজধানী ইম্ফল থেকে ৬৩ কিলোমিটার দূরে চূড়াচাঁদপুর জেলাতে মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংয়ের সভা ছিল। কিন্তু বৃহস্পতিবার রাতেই পূর্বনির্ধারিত ওই অনুষ্ঠানস্থলে ভাঙচুর চালানো হয় বলে অভিযোগ। ভাঙচুরের পর আগুনও লাগিয়ে দেওয়া হয় সভাস্থলে। এই ঘটনাকে ঘিরেই অশান্তি-উত্তেজনা ছড়িয়েছে।

    অভিযোগের তীর খ্রিষ্টান মিশনারিদের বিরুদ্ধে 

    মণিপুর (Manipur) প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় একটি আদিবাসী সংগঠনের সদস্যরাই এই হামলা চালিয়েছে। সেরাজ্যে খ্রিষ্টান মিশনারিদের বিরুদ্ধে ধর্মান্তকরণের অভিযোগ আগেও উঠেছে। অর্থ ও অন্যান্য প্রলোভন দেখিয়ে আদিবাসী সমাজকে খ্রিষ্টান ধর্মে ধর্মান্তকরণ করা হচ্ছে, এই অভিযোগে বারবার সরব হয়েছে বিজেপি তথা সঙ্ঘ পরিবার। বৃহস্পতিবার রাতে সভাস্থল ভাঙচুরের ঘটনায় খ্রিষ্টান মিশনারিদের (Manipur) প্ররোচনা থাকতে পারে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ। কারণ আদিবাসী সংগঠনটির পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে বলা হয়েছে রাজ্যের একাধিক চার্চকে ভেঙেছে রাজ্যের বিজেপি শাসিত সরকার। নিয়ম বহির্ভূত নির্মাণের অজুহাতে।

    আরও পড়ুন: বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের! এই শর্ত মানলেই ৪২টি বাড়তি ছুটি পাবেন সরকারি কর্মীরা

    হামলার ভিডিও ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়  

    ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে গতকালের হামলার ভিডিও। সেই ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, বেশ কিছু যুবক মুখ্যমন্ত্রীর সভাস্থলে রাখা চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর করছে। আজ, শুক্রবারই চূড়াচাঁদপুর জেলায় একটি জিমের উদ্বোধন করার কথা ছিল মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংয়ের। উদ্বোধনের আগেই বৃহস্পতিবার রাতে দুষ্কৃতীরা সেখানে ভাঙচুর করে এবং আগুন লাগিয়ে দেয়। মুখ্যমন্ত্রীর অনুষ্ঠান বাতিল করে দেওয়া হয়েছে কি না, সে বিষয়ে এখনও কোনও তথ্য জানানো হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Special Leave: বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের! এই শর্ত মানলেই ৪২টি বাড়তি ছুটি পাবেন সরকারি কর্মীরা

    Special Leave: বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের! এই শর্ত মানলেই ৪২টি বাড়তি ছুটি পাবেন সরকারি কর্মীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘অঙ্গদান মহতদান’! এই প্রবাদকে স্বার্থক করতে এবার নানান উদ্যোগ নিচ্ছে কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় কর্মচারীরা এখন অঙ্গ দান করার পরে ৪২ দিনের বিশেষ সাধারণ ছুটি (Special Casual Leave) পাবেন। সরকারি কর্মচারীদের জন্য কেন্দ্র নতুন ছুটির নীতিমালা তৈরি করেছে। এর আওতায় এখন কেন্দ্রীয় কর্মীরা আগের থেকে বেশি ছুটি পাবেন। নতুন নিয়মটি ২৫ এপ্রিল, ২০২৩ থেকে কার্যকর হয়েছে।

    অঙ্গদানের জন্য বিশেষ ছুটি

    কেন্দ্রের মতে, অঙ্গ হল জাতীয় সম্পদ, একে নষ্ট করা উচিত নয়। অঙ্গদান করা হল উদারতার পরিচয় দেওয়া। অঙ্গদানের মাধ্যমে সমাজে সমানাধিকার তৈরি হয়। এটা এক অত্যন্ত নৈতিক কাজ। অঙ্গদান করে এক শেষ হতে চলা জীবনকে নতুন শুরু দেওয়া যায়। অঙ্গদানকে উৎসাহ জোগাতে জাতীয় অঙ্গদান প্রতিস্থাপন প্রকল্পের আওতায় নতুন নিয়ম, বিধি ও প্রোটোকল রূপরেখা তৈরি করা হয়েছে। ডিওপিটি (DoPT)-র অফিসিয়াল মেমোরেন্ডাম (OM) এ বলা হয়েছে, যদি কোনও কর্মচারী শরীরের কোনও অংশ দান করেন তবে তাঁকে একটি বড় অস্ত্রোপচারের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। এর জন্য হাসপাতালে ভর্তির পাশাপাশি সুস্থ হতেও সময় লাগে বেশ কিছুদিন। একজন মানুষকে সাহায্য করার জন্য এই কাজ একটি মহান উদ্যোগ। কেন্দ্রীয় কর্মচারীদের মধ্যে অঙ্গদান প্রচারের উদ্দেশ্যে, এবার থেকে অঙ্গদান করার পর যে কোনও কর্মচারীকে সর্বোচ্চ ৪২ দিনের বিশেষ ছুটি (Special Casual Leave) দেওয়া হবে। এ জন্য নিয়মও নির্ধারণ করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুুন: অনুব্রত কন্যা সুকন্যাকে তিন দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ আদালতের

    ছুটির নিয়ম

    বর্তমান নিয়মে, একটি ক্যালেন্ডার বছরে ক্যাজুয়াল ছুটি হিসাবে সর্বাধিক ৩০ দিনের ছুটি মঞ্জুর করা হয়। নয়া নিয়ম সিসিএস (লিভ)-এর অধীনে সমস্ত কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য হবে না। নির্বাচিত কর্মীদের উপর এই নিয়ম কার্যকর করা হচ্ছে। বলা হচ্ছে ছুটি সংক্রান্ত নতুন নিয়ম, রেলের কর্মচারী, অল ইন্ডিয়া সার্ভিসের কর্মচারীদের জন্য এখনই প্রযোজ্য নয়। সরকারের জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দাতার অঙ্গ অপসারণের জন্য, অস্ত্রোপচারের জন্য এবং তার পরে ফের কর্মক্ষম হওয়ার জন্য ছুটির (Special Casual Leave) সর্বোচ্চ সীমা ৪২ দিন হবে। এর জন্য সরকার কর্তৃক নিবন্ধিত চিকিৎসকের সুপারিশের ভিত্তিতে ছুটি দেওয়া হবে। হাসপাতালে ভর্তির এক সপ্তাহ আগে থেকে এই ধরনের ছুটি নেওয়া যেতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ৯১ এফএমের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    PM Modi: ৯১ এফএমের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০০ ওয়াটের  ৯১ এফএম (FM) ট্রান্সমিটারের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আজ, শুক্রবার এর উদ্বোধন করবেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে খবর, সরকার দেশে এফএম কানেক্টিভিটির (Radio Connectivity) উন্নতিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই যে নতুন ১০০ ওয়াটের ৯১ এফএম ট্রান্সমিটার ইনস্টল করা হচ্ছে, সেটি ১৮টি রাজ্যের ৮৪টি জেলা এবং দুটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে উপলব্ধ হবে। জানা গিয়েছে, বর্ডার এরিয়া এবং অ্যাসপিরেশনাল জেলাগুলিতে এফএম পরিষেবা উন্নত করতে এটি ইনস্টল করা হচ্ছে।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)…

    প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে এই পরিষেবা মিলবে, সেগুলি হল বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড, হরিয়ানা, রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, কেরল, তেলঙ্গনা, ছত্তীশগড়, গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, লাদাখ, আন্দামান এবং নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ। আরও জানা গিয়েছে, এফএম পরিষেবার বর্ধন, অতিরিক্ত ২ কোটি মানুষ, যাঁরা এতদিন এই সুবিধা পেতেন না, তাঁরা এবার থেকে এই সুবিধা পাবেন। ৩৫ হাজার কিমি এলাকা কভার করবে এই এফএম পরিষেবা। ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন আম জনতার কাছে পৌঁছতে গেলে রেডিওর বিকল্প নেই। যেহেতু অতি সহজেই এই মাধ্যমের মাধ্যমে জনগণের কাছে পৌঁছানো যায়, তাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শুরু করেছিলেন মন কি বাতের অনুষ্ঠান। আগামী রবিবার সম্প্রচারিত হবে এই অনুষ্ঠানের শততম পর্ব।

    আরও পড়ুুন: শুক্রবার ১২ ঘণ্টার উত্তরবঙ্গ বন‍্‍ধ ডাকল বিজেপি, কেন?

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রের তখতে আসে নরেন্দ্র মোদি নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার। তার পর থেকে জনগণের মনের খবর জানতে তিনি শুরু করেন মন কি বাতের অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে একদিকে যেমন প্রধানমন্ত্রী দেশের নানা উন্নয়নমূলক প্রকল্পের কথা বলেন, তেমনি যাঁরা কৃতী কিংবা মানুষের সেবায় নিয়োজিত তাঁদের কথাও তুলে ধরেন। যে কারণে দিন দিন এই অনুষ্ঠানের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। প্রতি ইংরেজি মাসের শেষ রবিবার সম্প্রচারিত হয় এই অনুষ্ঠান। সেদিন রেডিওয় প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মনের কথা শুনতে দেশজুড়ে বসে যান লক্ষ লক্ষ মানুষ। তাঁদের কেউ শোনেন প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্পগুলোর কথা, কেউবা আবার শোনেন পাশের বাড়ির সাধারণ মানুষটির অসাধারণ হয়ে ওঠার কাহিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: চিন সহ ৪ দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে রাজনাথ সিং, কী কথা হল?

    Rajnath Singh: চিন সহ ৪ দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে রাজনাথ সিং, কী কথা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির সঙ্গে বৃহস্পতিবার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক সম্পন্ন করলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। এই সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলি হল কাজাখস্তান, ইরান, তাজিকিস্তান এবং চিন। জানা গিয়েছে, এই বৈঠকে প্রতিরক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন ইস্যু আলোচিত হয়েছে। এদিন রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে প্রথম দ্বিপাক্ষিক বৈঠকটি সম্পন্ন হয় কাজাখস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেনারেল রাসলানের সঙ্গে, এরপরেই ইরানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মহম্মদ রেজা, তাজিকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মির্জো এবং চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী লাই সাংফুর সঙ্গে বৈঠক করেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। প্রসঙ্গত গালওয়ানে চিনের সঙ্গে সীমান্ত বিবাদের পরে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক স্তরে এই প্রথম বৈঠক হল।

    আরও পড়ুুন: ‘মোদি’ পদবী মামলায় গুজরাট হাইকোর্টের দ্বারস্থ রাহুল, শুনানি শীঘ্রই

    ১৮ তম কমান্ডার লেভেলের মিটিং সম্পন্ন চিনের সঙ্গে 

    প্রসঙ্গত, চিন এবং ভারত সাম্প্রতিক সময়ে ১৮ তম কমান্ডার লেভেলের মিটিং সম্পন্ন করেছে চিনের চুশুল-মলডো সীমান্তে। সূত্রের খবর, দুই দেশের মধ্যে হওয়া ওই বৈঠকে পশ্চিম সীমান্তে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর শান্তি এবং সুরক্ষা বজায় রাখার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রসঙ্গত, দীর্ঘ পাঁচ মাস পরে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আগের বৈঠকটি গত বছরের ডিসেম্বর মাসে সম্পন্ন হয়েছিল। জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) রাশিয়ার বেলারুশ এবং উজবেকিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।

    আরও পড়ুুন: ‘এই চোরদের হাত থেকে বাংলাকে বাঁচাতে হবে’, জামালপুরের সভায় বললেন শুভেন্দু

    সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন স্থাপিত হয়েছিল ২০০১ সালে

    সাংহাই  কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের  ২০২৩ সালের সম্মেলন ভারতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। চলতি বছরের থিম রাখা হয়েছে Secure-SCO। এই সংগঠনের সদস্যভুক্ত দেশগুলো সঙ্গে পারস্পরিক সম্পর্কে উন্নতিই ভারতের উদ্দেশ্য বলে জানিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Rajnath Singh)। প্রসঙ্গত, সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন স্থাপিত হয়েছিল ২০০১ সালে। সংগঠনের সদস্যভুক্ত দেশগুলি ছাড়াও এখানে আরও কিছু পর্যবেক্ষক দেশ আছে। যাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বেলারুশ এবং ইরান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manoj Pande: সাইবার যুদ্ধে চিন-পাকিস্তানের মোকাবিলা করতে নতুন ইউনিট গঠন ভারতীয় সেনার

    Manoj Pande: সাইবার যুদ্ধে চিন-পাকিস্তানের মোকাবিলা করতে নতুন ইউনিট গঠন ভারতীয় সেনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাহিনীর একটি নয়া ইউনিট খুলতে চলেছে ভারতীয় সেনা (Indian Army)। মোদি জমানায় ভারতকে হাতে মারতে না পেরে সাইবার ওয়ারফেয়ারে টক্কর দিতে চাইছে চিন (China) ও পাকিস্তান (Pakistan)। এমতাবস্থায় এই দুই শত্রু দেশের মোকাবিলা করতে প্রয়োজন ছিল নয়া ইউনিটের। সেই ইউনিটই খুলতে চলেছে ভারতীয় সেনা। চলতি মাসের তৃতীয় সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হয় আর্মি কমান্ডারর্স কনফারেন্স। উপস্থিত ছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডে (Manoj Pande)। সেই কনফারন্সেই সিদ্ধান্ত হয়েছে নয়া ইউনিট খোলার ব্যাপারে।

    কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের প্রয়োজন…

    সরকারি সূত্রে খবর, কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক যাতে ভেঙে না পড়ে, সেজন্য ভারতীয় সেনায় কমান্ড সাইবার অপারেশনস অ্যান্ড সাপোর্ট উইংস খোলা হচ্ছে। ওই সূত্র জানায়, বর্তমানে সেনায় সাইবার স্পেশ দিন দিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। যুদ্ধক্ষেত্রেও এর প্রয়োজন রয়েছে। স্পেশালিস্ট ইউনিটের ওপর আলোকপাত এবং প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে ওই সূত্র জানিয়েছে, আমাদের শত্রু দেশগুলি সাইবার ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি করেছে। তাদের সঙ্গে পাল্লা দিতে গেলে এই ইউনিট খোলা খুবই প্রয়োজন। ভারতীয় সেনা দ্রুত নেট নির্ভর হয়ে পড়ছে। সেই কারণেই সব ক্ষেত্রেই আমাদের কমিউনিকেশন সিস্টেমের ব্যাপক উন্নতি ঘটাতে হবে। এই সূত্রই জানিয়েছে, এই নয়া ইউনিট ভারতীয় সেনার সাইবার সিকিউরিটি ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করবে।

    আরও পড়ুুন: রামনবমী কাণ্ডে তদন্তভার এনআইএ-র হাতে যেতেই মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দু-সুকান্তর

    এই কনফারেন্সে ভারতীয় সেনার নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে (Manoj Pande) দেখা হয়। অপারেশনাল প্রস্তুতিও খতিয়ে দেখা হয়। অগ্নিপথ প্রকল্পের অগ্রগতি সম্পর্কেও আলোচনা হয় এই কনফারেন্সে। কয়েকটি ক্ষেত্রে সমন্বয় সাধনের প্রয়োজন রয়েছে বলেও চিহ্নিত করেছেন সেনার শীর্ষ কর্তারা। সে সম্পর্কেও আলোচনা হয়। বাহিনীর কল্যাণ সাধনেও বেশ কিছু ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কমান্ড সাইবার অপারেশসন অ্যান্ড সাপোর্ট উইংস নিয়েও আলোচনা হয়েছে। বাহিনীর পরিকাঠামো উন্নয়নের প্রয়োজন নিয়েও আলোচনা হয়েছে। বাহিনীর জওয়ানদের কল্যাণেও নানা (Manoj Pande) আলোচনা হয়। যেসব সন্তান বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন তাঁদের সেনা জওয়ান বাবা যদি শহিদ হন, তবে তাঁদের প্রাপ্য দ্বিগুণ করে দেওয়ার সিদ্ধান্তও হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mana Village:  শেষ নয়! ভারতের প্রথম গ্রাম মানা, বর্ডার রোড অর্গনাইজেশন-এর নতুন সাইনবোর্ড

    Mana Village: শেষ নয়! ভারতের প্রথম গ্রাম মানা, বর্ডার রোড অর্গনাইজেশন-এর নতুন সাইনবোর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ভারতের শেষ গ্রাম’ এখন ‘ভারতের প্রথম গ্রাম’ (First Village of India)। উত্তরাখণ্ডের ছোট্ট একটা গ্রাম ‘মানা’ (Mana Village)। পর্যটকদের কাছে এটা ‘ভারতের শেষ গ্রাম’ হিসেবেই পরিচিত। তবে সম্প্রতি বর্ডার রোড অর্গনাইজেশন এই গ্রামের বাইরেই নতুন এক সাইনবোর্ড বসাল। তাতে লেখা – ‘ভারতের প্রথম গ্রাম’। সীমান্তবর্তী গ্রামগুলির উন্নয়নের মাধ্যমেই দেশে উন্নতির জোয়ার আনার কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই লক্ষ্যেই কোনও গ্রামই দেশের শেষ নয় প্রথম হওয়া উচিত বলে মনে করেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। তাই এই নাম পরিবর্তন।

    চিনকে বার্তা

    রাজনৈতিক মহলের অনুমান, চিনকে কড়া বার্তা দিতেই ভারতের (India) এই পদক্ষেপ। লাদাখ থেকে অরুণাচল বিগত কয়েক বছর ধরে ভারত-চিন সীমান্তে অশান্তি তৈরি হয়েছে বারংবার। তবে কেন্দ্রীয় সরকার বারবার বলে এসেছে যে ভারতের এক ইঞ্চি জমিও ছাড়া হবে না। এরই মধ্যে ভারত-চিন সীমান্তে পরিকাঠামোগত উন্নয়নের দিকে নজর দিয়েছে কেন্দ্র। তাতে অবশ্য আপত্তি আছে চিনের। এই আবহে ‘মানা’-কে (Mana Village) ভারতের ‘প্রথম গ্রাম’ হিসেবে তুলে ধরে চিনকেই বার্তা দেওয়া হল বলে মনে করছেন কূটনীতিকরা।

    আরও পড়ুুন: কালিয়াগঞ্জে পুলিশের গুলিতে মৃত্যু রাজবংশী যুবকের! ‘‘দায় নিতে হবে মমতাকে’’, ট্যুইট শুভেন্দুর

    নতুন সাইনবোর্ডের ছবি দিয়ে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি একটি ট্যুইটে লেখেন, ‘এখন থেকে মানাকে আর ভারতের শেষ গ্রাম নয় বরং প্রথম গ্রাম হিসেবে চিহ্নিত করা হবে।’ প্রতিবছর বহু পর্যটক ও তীর্থযাত্রীরা কেদারনাথ ও বদ্রীনাথ যান। বদ্রীনাথ ধামের খুব কাছেই অবস্থিত এই ‘মানা’ গ্রাম। বদ্রীনাথ থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে এই গ্রামে মারছাস এবং ভুটিয়া জনজাতির মানুষদের বাস। ২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী, এই গ্রামে মোট ৫৫৮টি পরিবার রয়েছে। মোট ১২১৪ জনের বাস ছিল এই গ্রামে। যাঁরা বদ্রীনাথ যান, তাঁরা সকলেই সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩২০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত মানা (Mana Village) গ্রামে ঘুরতে যান। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Badrinath: খুলে গেল বদ্রীনাথ মন্দিরের দরজাও, শুরু চার ধাম যাত্রা

    Badrinath: খুলে গেল বদ্রীনাথ মন্দিরের দরজাও, শুরু চার ধাম যাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার সাত সকালে ভক্তদের জন্য খুলে গেল চার ধামের শেষ ধাম বদ্রীনাথ (Badrinath) মন্দিরের দরজা। এর আগেই খুলেছিল গঙ্গোত্রী, যমুনেত্রীর মন্দিরের দরজা। অক্ষয় তৃতীয়ার পরের দিন ভক্তদের জন্য খুলে গিয়েছিল কেদারনাথের দরজাও। এবার খুলল বদ্রীনাথের দরজাও। এদিন সকাল ৭টা ১০ মিনিট নাগাদ বৈদিক (Vedic) মন্ত্রোচ্চারণ ও পুষ্পবৃষ্টির মধ্যে খোলা হল মন্দিরের (Temple) দ্বার। সেই সঙ্গে এদিন থেকেই শুরু হয়ে গেল চলতি বছরের চার ধাম যাত্রাও।

    বদ্রীনাথে (Badrinath) ব্যাপক ভিড়…

    বুধবার থেকে প্রবল তুষারপাত হচ্ছিল বদ্রীনাথে। সেসব উপেক্ষা করেই শুভ মুহূর্তের সাক্ষী হতে মন্দির চত্বরে ভিড় করেন হাজার হাজার ভক্ত। জয় বদ্রী বিশাল ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে মন্দির চত্বর। এদিন দর্শনার্থীদের জন্য মন্দির খোলার আগে প্রায় ১৫ ক্যুইন্টাল ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছিল মন্দির। ভক্তদের পাশাপাশি এদিন মন্দির চত্বরে ভিড় করেছিলেন আইটিবিপি ব্যান্ডের সদস্যরা। অংশ নিয়েছিলেন গাড়ওয়াল স্কাউটসও। এদিন দরজা (Badrinath) খোলার আগেই আভিমুক্তেশ্বরানন্দ মন্দিরে পৌঁছে গিয়েছিলেন শঙ্করাচার্য। শুভ মুহূর্তে খোলে মন্দিরের দ্বার। প্রতি বছরের মতো এবারও প্রথম পুজো হয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নামে। হয় আরতিও।

    জানা গিয়েছে, পুণ্যার্থীরা অক্ষয় তৃতীয়ার দিন যমুনেত্রী ধাম থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন। শনিবার তীর্থযাত্রীদের প্রথম দলটি হরিদ্বার ছেড়েছে। বদ্রীনাথে পৌঁছে তাঁরা পাবেন ভগবান বিষ্ণুর দর্শন। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিংহ ধামি বলেন, উত্তরাখণ্ডের চার ধাম যাত্রাকে সহজ ও নিরাপদ করতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সামাজিক সংগঠন ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলিও যাত্রার জন্য পূর্ণ সহযোগিতা করেছে। বিগত বছরগুলির অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে এই তীর্থযাত্রার ব্যবস্থাকে আরও এগিয়ে নেওয়ার কাজও করা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ‘এই চোরদের হাত থেকে বাংলাকে বাঁচাতে হবে’, জামালপুরের সভায় বললেন শুভেন্দু

    তিনি জানান, গঙ্গোত্রী ও যমুনেত্রী ধামে যাত্রা চলছে নির্বিঘ্নে। বদ্রী (Badrinath) বিশালের দরজাও ভক্তদের দর্শনের জন্য খুলে দেওয়ার পর প্রশাসন সব দিক খেয়াল রাখবে যাতে মানুষের কোনও অসুবিধা না হয়। এদিন বদ্রীনাথে ভক্তদের স্বাগত জানান মুখ্যমন্ত্রী। পরে ঘুরে দেখেন মন্দির চত্বর। মন্দিরের মুখ্য সেবকরা এদিন যে ভাণ্ডারার আয়োজন করেছিলেন, তাও ঘুরে দেখেন মুখ্যমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Maoist Attack: ছত্তিসগড়ের দান্তেওয়াড়ায় আইইডি বিস্ফোরণ মাওবাদীদের, শহিদ ১১ জওয়ান

    Maoist Attack: ছত্তিসগড়ের দান্তেওয়াড়ায় আইইডি বিস্ফোরণ মাওবাদীদের, শহিদ ১১ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাওবাদী (Maoist Attack) হামলায় রক্তাক্ত ছত্তিসগড়ের (Chhattisgarh) দান্তেওয়াড়া (Dantewada)। আইইডি (IED) বিস্ফোরণের জেরে শহিদ হয়েছেন ১১ জন জওয়ান। ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন ছত্তিসগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল। গত সপ্তাহেই চিঠি পাঠিয়ে নিরাপত্তা বাহিনীকে আক্রমণের হুমকি দিয়েছিল মাওবাদীরা। তার পর বুধবার ঘটে গেল এই ঘটনা।

    মাওবাদী (Maoist Attack) হামলায় ঝরল রক্ত…

    সূত্রের খবর, এদিন মাও দমন অভিযান সেরে ফিরছিলেন জওয়ানরা। তাঁরা যখন আরানপুর এলাকায়, তখনই আইইডি বিস্ফোরণ ঘটায় মাওবাদীরা (Maoist Attack)। বিস্ফোরণের অভিঘাতে উড়ে যায় জওয়ানদের গাড়িটি। ছিটকে পড়েন জওয়ানরা। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁদের। বিস্ফোরণের জেরে মৃত্যু হয়েছে গাড়িটির চালকেরও। ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, দান্তেওয়াড়ার আরানপুরে মাওবাদী দমন অভিযানে যোগ দিতে আসা ডিআরজি বাহিনীর বিরুদ্ধে আইইডি বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে মাওবাদীরা (Maoist Attack)। ১০ ডিআরজি জওয়ান ও একজন চালক মারা গিয়েছেন। এই ঘটনা দুঃখজনক। আমরা, রাজ্যের বাসিন্দারা তাঁদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা জানাই। তাঁদের পরিবারের প্রতি রইল সমবেদনা।

    ওঁদের আত্মার শান্তি কামনা করি। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, মাওবাদীদের রেহাই দেওয়া হবে না। তাদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই শেষ পর্যায়ে। তিনি বলেন, মাওবাদকে পরিকল্পিতভাবে নির্মূল করা হবে। সূত্রের খবর, মাওবাদীদের হামলার (Maoist Attack) পরে পরেই এলাকা ঘিরে ফেলেছে পুলিশ। দু পক্ষের গুলির লড়াই এখনও চলছে। মাওবাদীদের ধরতে আরও ফোর্স তলব করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, মাওবাদী হামলায় সেনাবাহিনীকে সবরকমভাবে সাহায্য করা হবে।

    আরও পড়ুুন: ‘মোদি’ পদবী মামলায় গুজরাট হাইকোর্টের দ্বারস্থ রাহুল, শুনানি শীঘ্রই

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের ২০২১ সালের তথ্য অনুযায়ী, ২০১১ সাল থেকে ২০২০ পর্যন্ত ছত্তিসগড়ে ৩ হাজার ৭২২টি মাওবাদী হামলার (Maoist Attack) ঘটনা ঘটেছে। এই হামলায় শহিদ হয়েছেন ৪৮৯ জওয়ান। সরকারি সূত্রেই জানা গিয়েছে, ওই রাজ্যের ৮টি জেলা মাওবাদী প্রভাবিত। এর মধ্যে রয়েছে বিজাপুর, সুকমা, দান্তেওয়াড়া, বস্তার, কাঙ্কের, নারায়ণপুর, রাজনন্দগাঁও এবং কোন্ডাগাঁও। রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রমন সিংহ বলেন, যতক্ষণ না পর্যন্ত রাজ্যগুলির সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হবে, ততদিন এই সমস্যা মিটবে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share