Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • India China: ‘চিন সেনা মোতায়েন করলেও, ভারত জবাব দিতে প্রস্তুত’, বললেন সেনা প্রধান

    India China: ‘চিন সেনা মোতায়েন করলেও, ভারত জবাব দিতে প্রস্তুত’, বললেন সেনা প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন (China) সেনা মোতায়েন করলেও, যে কোনও পরিস্থিতিতে ভারত (India) জবাব দিতে প্রস্তুত। আজ, বৃহস্পতিবার এ কথা বলেন সেনা প্রধান মনোজ পাণ্ডে (Manoj Pande)। তবে তিনি এও জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সেনা প্রধান বলেন, সীমান্ত সমস্যার ৭টির মধ্যে ৫টি আমরা আলোচনার (India China) টেবিলে মিটিয়ে নিতে পেরেছি। বাকি সমস্যাগুলি মেটাতে সামরিক ও কূটনৈতিক স্তরে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, যে কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত রয়েছে ভারতীয় সেনা।

    লালফৌজ…

    গত ডিসেম্বরেই অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াঙে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডে ঢোকার চেষ্টা করে লালফৌজ। সীমান্তেই তাদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় ভারতীয় সেনার। দু পক্ষের কয়েকজন জখম হন। পরে ভারতীয় সেনার হাতে মার খেয়ে নিজেদের বাঙ্কারের দিকে পিঠটান দেয় চিনা সেনা। এই আবহে সেনা প্রধানের এহেন মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বই কি!

    এদিন সেনা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে যোগ দেন সেনা প্রধান। সেখানে চিন (India China) সীমান্তের প্রসঙ্গ ওঠে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর অভিযোগ, চিন অরুণাচল সীমান্তে বিপুল সেনা মোতায়েন করেছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার চিনকে জবাব দেওয়ার অনুমতি দিচ্ছে না ভারতীয় সেনাদের। সেনা প্রধান বলেন, চিন সেনা মোতায়েন করেছে, তবে বিপুল সংখ্যায় নয়। তিনি বলেন, সীমান্তের দিকে নজর রয়েছে ভারতীয় সেনার।

    আরও পড়ুুন: মোহন ভাগবতের বক্তব্য সমর্থন করলেন জামাতের জাতীয় সভাপতি, কী বললেন তিনি?

    পাকিস্তানের সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ রেখা নিয়েও এদিন মন্তব্য করেন সেনা প্রধান। তিনি বলেন, গত কয়েক মাসে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রণ রেখায় অস্ত্র বিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করেনি। তবে জম্মু-কাশ্মীরে সীমান্তপার সন্ত্রাস চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র। তিনি বলেন, উপত্যকায় শান্তিভঙ্গের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠনগুলি। মনোজ পাণ্ডে জানান, উত্তর-পূর্ব ভারতে শান্তি ফিরেছে। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও উন্নয়নমূলক কাজের সুফল মিলেছে। পদাতিক বাহিনীতে মহিলাদের নিয়োগের প্রস্তাব কেন্দ্রের কাছে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান সেনা প্রধান। প্রসঙ্গত, এর আগে ভারতীয় বিমান বাহিনীতে যুদ্ধ বিমানের পাইলট পদে নিয়োগ করা হয়েছে মহিলাদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • CRPF: ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সঙ্গে এনকাউন্টারের সময় আইইডি বিস্ফোরণ, আহত ৫ সিআরপিএফ জওয়ান

    CRPF: ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সঙ্গে এনকাউন্টারের সময় আইইডি বিস্ফোরণ, আহত ৫ সিআরপিএফ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মাওবাদী হামলার শিকার সিআরপিএফ জওয়ান। মাওবাদীদের সঙ্গে এনকাউন্টারের সময় হঠাৎ আইইডি বিস্ফোরণে জখম হলেন পাঁচজন সিআরপিএফ জওয়ান (CRPF jawans)। বিস্ফোরণের পর এলাকা ঘিরে শুরু হয় তল্লাশি। বুধবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে ঝাড়খণ্ডের চাইবাসায় (Chaibasa)। ঝাড়খণ্ডের চাইবাসায় মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলছিল বলে জানা গিয়েছে। আর সেসময়ই এই ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়। ঝাড়খণ্ড পুলিশ জানিয়েছে, এই ঘটনার পরেই আহত জওয়ানদের চিকিৎসার জন্য তড়িঘড়ি রাঁচীর স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

    চাইবাসায় আইইডি বিস্ফোরণ

    ঝাড়খণ্ডের মাওবাদী অধ্যুষিত চাইবাসা শহরে প্রায়ই মাওবাদীদের হামলার শিকার হতে হয়। আজও সেই ঘটনাই ঘটল। সূত্রের খবর অনুযায়ী, বুধবার চাইবাসার টোন্টো থানার টুম্বাহাকা এলাকায় তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছিল সিআরপিএফের কোবরা বাহিনী। এনকাউন্টার চলাকালীন আচমকা আইইডি বিস্ফোরণ ঘটে। অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর জেনারেল সঞ্জয় আনন্দরাও লাঠকার বলেন, “আজ সকাল থেকে চাইবাসায় মাওবাদীদের সঙ্গে দুটি সংঘর্ষ হয়েছে, যার ফলেই ৫ জন সিআরপিএফ জওয়ান আহত হয়েছেন। তাঁদের হেলিকপ্টারে করে আনা হয়েছে এবং চিকিৎসা করা হচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: চাকরিপ্রার্থীদের ১০টি সংগঠনকে মিছিলের অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট

    উল্লেখ্য, গত বছরের ২ ডিসেম্বরেই এই জায়গাতেই নিরাপত্তা বাহিনীদের সঙ্গে মাওবাদীদের সংঘর্ষ হয়। সেদিনও পাঁচ জন জওয়ান আহত হয়েছিলেন। এছাড়াও ঝাড়খণ্ডের গারওয়া এবং চাতরা জেলা থেকে অত্যাধুনিক আমেরিকান অস্ত্র সহ এক টিএসপিসি বিদ্রোহীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। আবার নকশাল সাব-জোনাল কমান্ডার রবীন্দ্র মেহতা ওরফে ছোটা ব্যাসকে গত বছরের সেপ্টেম্বরে গারওয়া জেলার মাঝিয়াওঁ থানার অন্তর্গত বুডিখান্দ গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পুলিশের মতে, রবীন্দ্র মেহতা বিহার ও ঝাড়খণ্ডের সীমান্ত এলাকায় সক্রিয় ছিল এবং দুই রাজ্যে ১৬টি ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিল সে। এর আগে টিএসপিসি-র কমান্ডার ভাইরো গাঞ্জুকে চাতরা জেলার সিমারিয়া থানার অন্তর্গত কাসিয়াতু বন থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তার কাছ থেকে একটি অত্যাধুনিক আমেরিকান অস্ত্রসহ বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছিল। গাঞ্জু ১৬ টিরও বেশি মামলায় ওয়ান্টেড ছিল এবং ঝাড়খণ্ডের চাতরা, পালামু এবং লাতেহার জেলায় সক্রিয় ছিল।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, মাওবাদী অধ্যুষিত ঝাড়খণ্ডে লাগাতার হামলার ঘটনা ঘটে চলেছে। তবে কেন্দ্রের দাবি, সরকার ও নিরাপত্তা বাহিনীর তৎপরতার জেরেই মাওবাদীদের আগের তুলনায় নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে।

  • PM Modi: ‘বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত’, শিল্প সম্মেলনে বললেন মোদিও

    PM Modi: ‘বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত’, শিল্প সম্মেলনে বললেন মোদিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত। দিন কয়েক আগে এ কথা বলেছিলেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের (IMF) শীর্ষ কর্তা। বুধবার একই কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। মধ্য প্রদেশ গ্লোবাল ইনভেস্টার সামিটে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত (India)।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, সম্প্রতি একটি নামী ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যাঙ্ক সার্ভে করেছিল। তারা দেখেছে সিংহভাগ বিনিয়োগকারী ভারতকেই বিনিয়োগের উপযুক্ত স্থান হিসেবে বিবেচনা করছে। নানা আন্তর্জাতিক টানাপোড়েন, সঙ্কটের মধ্যেও ভারতের অর্থনীতি সঠিক দিশায় এগোচ্ছে বলে আগেই দাবি করেছিলেন দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ ও অন্য সরকারি আধিকারিকরা। এদিন ফের একবার আশার কথা শোনালেন তিনি। দেশ যে সঠিক দিশায় এগোচ্ছে, এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, অর্থনৈতিক স্থিতি এবং ভারসাম্যই দেশকে সঠিক পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।  

    আরও পড়ুুন: ‘‘আমি না জিতলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও নবান্নে বসতে পারবেন না’’! বেফাঁস হাওড়ার তৃণমূল বিধায়ক

    ভারত যে ক্রমেই বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করছে, তার প্রমাণ মিলেছিল আগেই। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের জায়গা ধরে রেখেছিল ইংল্যান্ড। গত বছর সেই জায়গা দখল করেছে ভারত। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারও স্বীকার করেছে অর্থনীতিতে ভারতের স্থান উজ্জ্বল। কিছুদিন আগেই বিশ্বব্যাঙ্ক জানিয়েছিল, বিশ্বের নানা প্রান্তে অর্থনৈতিক সমস্যা, সামাজিক ডামাডোল সত্ত্বেও ভারতের অর্থনীতি ভাল জায়গায় রয়েছে। মূল্যায়ন সংস্থা মর্গ্যান স্ট্যানলি জানিয়েছিল, আগামী চার-পাঁচ বছরের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠতে পারে ভারত। দেশের অর্থনীতির ইতিবাচক দিক তুলে ধরতে, সংস্থাগুলির বক্তব্য এবং পর্যবেক্ষণকে শিল্পপতিদের সামনে তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি (PM Modi) বলেন, ২০১৪ সাল থেকে ভারত রয়েছে সংস্কারের পথে। তাই বর্তমানে ভারত হয়ে উঠেছে বিনিয়োগের আকর্ষণীয় গন্তব্য।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, মধ্য প্রদেশে এই সম্মেলন এমন একটি সময়ে হচ্ছে, যখন দেশ পালন করছে আজাদি কা অমৃতকাল। এই সময় ভারতকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিতে আমরা সবাই চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, যখন আমরা উন্নত ভারতের কথা বলি, তখন সেটা আমাদের লক্ষ্য নয়, প্রতিটি ভারতীয়ের দৃঢ় প্রতিজ্ঞা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন ভারত খুব বেশি দূরে নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Mohan Bhagwat: ‘আমরা ফের এই দেশ শাসন করব’, মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে, বললেন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: ‘আমরা ফের এই দেশ শাসন করব’, মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে, বললেন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেক্স: আমরা একবার এই দেশ   শাসন করেছি, আবার শাসন করব। মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে। মঙ্গলবার এ কথা বলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, ভারতে (India) মুসলমানরা নির্ভয়ে থাকতে পারেন। তবে তাঁদের অবশ্যই আধিপত্যের ভাবনা ছাড়তে হবে।

    ভাগবত উবাচ…

    আরএসএস প্রধান বলেন, আমরা একটি  উচ্চ জাতি। এক সময় আমরা এই দেশ শাসন করেছিলাম। আবারও শাসন করব। কেবল আমাদের অনুসৃত পথই ঠিক। বাকি সবারটা ভুল। আমরা আলাদা। তাই আমরা তা চালিয়ে যাব। আমরা এক সঙ্গে থাকতে পারি না। মুসলমানদের এই ধারণা ছেড়ে বেরতে হবে। তিনি বলেন, এই ভূমিতে যাঁরা বাস করেন সে তিনি হিন্দুই হোন বা কমিউনিস্ট, তাঁদের অবশ্যই এই যুক্তি ত্যাগ করতে হবে।

    সংঘ প্রধান (Mohan Bhagwat) আরও বলেন, ইতিহাস লেখার আগে থেকেই ভারত অখণ্ড। এই ভারতই ভাগ হয়েছিল তখন, যখন কোটি কোটি হিন্দু ভুলে গিয়েছিলেন তিনি হিন্দু। এর পরেই মোহন ভাগবত বলেন, হিন্দু আমাদের পরিচয়। আমাদের জাতীয়তাবাদ। আমাদের সভ্যতার বৈশিষ্ট্য। এমন একটি বৈশিষ্ট্য, যার কারণে আমরা প্রত্যেককেই আমাদের বলে ভাবতে পারি। তিনি বলেন, আমরা কখনওই বলি না, আমাদেরটাই (অনুসৃত পথ) সত্য, আর তোমাদেরটা মিথ্যে।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও

    ভাগবত বলেন, তোমরা তোমাদের পথে ঠিক আছ। আমি আমার পথে ঠিক আছি। চলো, এক সঙ্গে এগনো যাক। এটাই হল হিন্দুত্ব। এর পরেই মোহন ভাগবত বলেন, সহজ সরল সত্যটা হল কী জানেন, এই হিন্দুস্তান হিন্দুস্তানই থাকবে। তবে ভারতে যে মুসলমানরা বসবাস করছেন, তাঁদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। তিনি বলেন, ইসলামের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সংঘ প্রধান (Mohan Bhagwat) বলেন, হিন্দু সমাজ গত হাজার বছর ধরে যুদ্ধের মধ্যে রয়েছে। আগে বিদেশি হানাদারদের সঙ্গে যুদ্ধ করেছে। আর এখন বিদেশি প্রভাব এবং বিদেশি ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই চলছে। তিনি বলেন, এসবের কারণেই হিন্দু সমাজ জেগে উঠেছে। ভাগবত বলেন, সংঘ প্রথাগত রাজনীতি থেকে দূরে থাকবে। তবে, জনগণের এই উদ্বেগ স্বয়ংসেবকদের কাছে পৌঁছে দেবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Karnaprayag: ৫০টি বাড়িতে দেখা দিল ফাটল, জোশীমঠের মতো ‘ডুবছে’ কর্ণপ্রয়াগও?

    Karnaprayag: ৫০টি বাড়িতে দেখা দিল ফাটল, জোশীমঠের মতো ‘ডুবছে’ কর্ণপ্রয়াগও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিমধ্যে জোশীমঠকে ডুবতে থাকা অঞ্চল বলে ঘোষণা করেছে স্থানীয় প্রশাসন। উদ্বিগ্ন রাজ্য সরকার। কেন্দ্রীয় দল আজকে তাদের রিপোর্ট জমা করেছে জোশীমঠের পর্যবেক্ষণের পরে। সেখানে উদ্ধার কার্যের জন্য সেনা মোতায়ন করা হয়েছে। এই সময়েই চামোলি জেলার জোশীমঠ থেকে কিছু দূরে কর্ণপ্রয়াগের (Karnaprayag) বেশ কিছু বাড়িতে ফাটলের ঘিরে উদ্বেগ ছড়িয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। সূত্র অনুযায়ী প্রায় ৫০টি বাড়িতে এমন ফাটল দেখা দিয়েছে। ছোটখাটো ধসও নেমেছে কোথাও কোথাও।

    কর্ণপ্রয়াগের (Karnaprayag)  স্থানীয় বাসিন্দারা কী বলছেন

    মঙ্গলবার এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে সেখানে। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি অনুযায়ী কর্ণপ্রয়াগের (Karnaprayag)  বহুগুণা নগর এলাকায় এই ফাটল সব থেকে বেশি দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে কর্ণপ্রয়াগ (Karnaprayag)  পৌরসভা, মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামির কাছে সাহায্য চেয়েছে বলে সূত্রের খবর।
     এমন ফাটলের জন্য বহুগুণা নগরের  অনেক পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়েছে এবং অন্যত্র চলে গেছে আতঙ্কের কারণে। এখনও অবধি কোনও ক্যাম্প গড়ে ওঠেনি তাই বেশিরভাগ জনই আত্মীয় বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে বলে খবর। কর্ণপ্রয়াগের (Karnaprayag)  আপার বাজার এলাকা সবথেকে বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।

    স্থানীয় বিধায়কের বিবৃতি

    সেখানকার সিতারগঞ্জের বিধায়ক সৌরভ বহুগুণা এদিন বলেন যে জোশীমঠের কাছাকাছি আরও একটি এলাকাতে বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটেছে। বিধায়ক আরও জানান যে তিনি অনেক ফোন কল পেয়েছেন যাঁরা আতঙ্কিত হয়ে রয়েছেন তাঁদের কাছ থেকে। তাঁরা জোশীমঠের পরিণতি হওয়ার আশঙ্কা করছেন।

    জোশীমঠের বর্তমান অবস্থা

    অন্যদিকে জোশীমঠে ৬৭৮ টি বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে বলে চামোলি জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে। অনেকেই ঘর ছেড়ে আতঙ্কে বেরিয়ে পড়েছেন। সেখানে ২২৭টি ঘর বরাদ্দ করা হয়েছে যেখানে ১২৭৮ জনকে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে। প্রশাসন জানিয়েছে যে মোট তিনটি জোনে সমগ্র জোশীমঠকে ভাগ করা হয়েছে। ডেঞ্জার জোন, বাফার জন এবং সেফ জোন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Moscow-Goa Flight: বিমানে ‘ভুয়ো’ বোমাতঙ্ক! চিরুনি তল্লাশি চালিয়ে মিলল না কিছুই, ফের গোয়ার উদ্দেশে রওনা

    Moscow-Goa Flight: বিমানে ‘ভুয়ো’ বোমাতঙ্ক! চিরুনি তল্লাশি চালিয়ে মিলল না কিছুই, ফের গোয়ার উদ্দেশে রওনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মস্কো-গোয়া বিমানে বোমাতঙ্ক। ২৪৪ জন যাত্রী নিয়ে বিমানটির জরুরি অবতরণ করানো হয় গুজরাটের জামনগরে। জানা গিয়েছে, এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের কাছে প্রথমে এই বিমানে বোমা রাখার ফোন আসে। তারপরেই বিমানটিকে গুজরাটের জামনগরে জরুরি অবতরণ করানো হয়। ইতিমধ্যেই এনএসজি-র দুটি দল চার্টার্ড বিমানটিতে তল্লাশি চালায়। চিরুনি তল্লাশি চালিয়েও কোন বোমের সন্ধান পাওয়া যায়নি বলে খবর। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ বিমানটির গোয়া যাওয়ার কথা ঠিক থাকলেও, দুপুর ১টার দিকে এটি গোয়ার উদ্দেশে রওনা দিয়েছে। 

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    গত কয়েকদিন ধরে একাধিক বিমানের ঘটনা নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে গোটা দেশে। মঙ্গলবার ফের বিমানের কাণ্ড খবরের শিরোনামে। মস্কো-গোয়া বিমানে হঠাৎ করে বোমা রাখার খবর পান এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের আধিকারীকরা। এতেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন যাত্রীরা। তড়িঘড়ি বিমানটিকে গুজরাটের জামনগরের দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হয় এবং সেখানে অবতরণ করানো হয়। বিমানটিতে ২৩৬ জন যাত্রী ও ৮ জন কেবিন ক্রু ছিলেন। প্রত্যেক যাত্রীকে নামিয়ে তাঁদের জিনিসপত্র তন্নতন্ন করে পরীক্ষা করেন নিরাপত্তারক্ষীরা। নামে এনএসজিও। বিমানটিও ভালভাবে পরীক্ষা করা হয়। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ তল্লাশির পরও কিছুই মেলেনি বলে খবর নিশ্চিত করে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।

    আরও পড়ুন: বিজেপির গঙ্গাপুজোয় ‘না’ পুলিশের, ‘কর্মসূচি হবেই’, জানালেন সুকান্ত

    জামনগর জেলা কালেক্টরের বক্তব্য

    জামনগরের জেলাশাসক সৌরভ পারঘি সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, “রাত ৯ টা ৫০ মিনিট (সোমবার) থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত নিরাপত্তা সংস্থাগুলি তল্লাশি চালিয়েছে। নিরাপত্তা সংস্থাগুলো যাত্রীদের বিবরণও যাচাই করেছে। যাত্রীদের রুটিন স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে চেক করা হয়। নয় ঘণ্টা ধরে এই কাজ চলেছে। লাগেজ চেক করা হয়েছে এবং বিস্তারিত যাচাই করা হয়েছে।”

    জামনগর বিমানবন্দর ডিরেক্টরের বক্তব্য

    জামনগর বিমানবন্দরের ডিরেক্টর জানিয়েছেন, “আমরা খুব ভালভাবে ব্যাগ এবং বিমানের লাগেজ বক্স পরীক্ষা করেছি। এনএসজি সন্দেহজনক কিছু খুঁজে পায়নি। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০ টা থেকে ১১টার মধ্যে বিমানটি গোয়ার উদ্দেশে উড়ে যাবে।”

    বিমানে থাকা সকল যাত্রীই নিরাপদ

    গতকাল রাশিয়ান দূতাবাস বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে যে, মস্কো থেকে গোয়া যাওয়ার আজুর এয়ারের বিমানে বোমাতঙ্কের খবর পেয়ে ভারতীয় বিমান কর্তৃপক্ষ রাশিয়ান দূতাবাসকে সতর্ক করেছিল। এর পর বিমানটির জরুরি অবতরণ করতে হয়েছে। এর পর বিমানে থাকা যাত্রীরাই যে নিরাপদে রয়েছেন ও বিমানের তল্লাশি চালানো হয়েছে। এসবই  জানানো হয়েছে। সূত্রের খবর, জামনগর বিমানবন্দরটি নিরাপত্তা বাহিনীর তরফ থেকে ৯ ঘন্টা কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছিল। তবে সন্দেহজনক কিছু না মেলায় আপাতত স্বস্তিতে বিমান যাত্রীরা। আজ ১১ টার দিকে রওনা দেওয়ার কথা থাকলেও বিমানটি দুপুর ১ টার দিকে গোয়ার উদ্দেশে ফের রওনা দিয়েছে। 

     

  • Prithvi II Missile: অগ্নি-৫-এর পর সফল পৃথ্বী-২ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ

    Prithvi II Missile: অগ্নি-৫-এর পর সফল পৃথ্বী-২ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনার মুকুটে জুড়ল আরও একটি পালক। সফল উৎক্ষেপণ হয়েছে পৃথ্বী-২ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের। অগ্নি-৫-এর পর সফলভাবে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পৃথ্বী-২-এর পরীক্ষা করল ভারত। মঙ্গলবার ওড়িশার চাঁদিপুরের উপকূল থেকে পৃথ্বী-২-এর পরীক্ষাটি সম্পন্ন করা হয়। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, পৃথ্বী-২ ক্ষেপণাস্ত্রটি নির্ভুল ভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম হয়েছে। কয়েকদিন আগেই চিন ও পাকিস্তানের ঘুম উড়িয়ে রাতের অন্ধকারে অগ্নি-৫-এর (Agni 5) পরীক্ষামূলক সফল উৎক্ষেপণ করেছে ভারত। আর এর পর পৃথ্বী-২।

    পৃথ্বী-২ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র…

    এই পরীক্ষার পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে একটি বিবৃতির মাধ্যমে বলা হয়েছে যে, “পৃথ্বী-২ হল একটি স্বল্প পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। ১০ জানুয়ারি, মঙ্গলবার ওড়িশার চাঁদিপুর উপকূল থেকে এই ক্ষেপণাস্ত্রের সফল ভাবে উৎক্ষেপণ হয়েছে।” মন্ত্রকের তরফে আরও জানানো হয়, “পৃথ্বী-২ ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের পারমাণবিক শক্তির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। এমতাবস্থায়, পরীক্ষায় এই ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রায় নির্ভুল ভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে।” জানা গিয়েছে, এই পৃথ্বী-২ দেশীয় উন্নত প্রযুক্তিতে তৈরি করা হয়েছে ও এটি প্রায় ৫০০ কেজি পর্যন্ত পেলোড বহন করতে সক্ষম। ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন এই উন্নতমানের ক্ষেপণাস্ত্রটি তৈরি করেছে। এটি ভারতের পৃথ্বী মিসাইল সিরিজের অংশ, যার মধ্যে রয়েছে পৃথ্বী-১, পৃথ্বী-২, পৃথ্বী-৩, ধানুশ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের সূত্র অনুযায়ী, প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার দূরে থাকা শত্রুর ওপরে হামলা করতে পারদর্শী পৃথ্বী-২ ক্ষেপণাস্ত্র।

    আরও পড়ুন: অগ্নি-৫ এর পাল্লা বাড়িয়ে করা যেতে পারে ৭ হাজার কিমি!

    চিন ও পাকিস্তানকে কড়া বার্তা

    প্রসঙ্গত, গত বছরের জুন মাস নাগাদ ওড়িশার চাঁদিপুর থেকে স্বল্প-পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পৃথ্বী-২-র পরীক্ষা করা হয়েছিল। এই ক্ষেপণাস্ত্রটিও নির্ভুলতার সঙ্গে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। এছাড়াও ১৫ ডিসেম্বর ওড়িশা উপকূল থেকে ভারী পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র অগ্নি-৫-এরও পরীক্ষা করা হয়। সেই পরীক্ষাও সফল হয়েছিল। ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ডিআরডিও)-এর নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি হয়েছে অগ্নি-৫। ৫০০০ কিমি দূরে লক্ষ্যবস্তুতেও আঘাত হানতে পারে এই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। এই ক্ষেপণাস্ত্র পারমাণবিক অস্ত্র বহনেও সক্ষম। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি বেজিং সহ চিনের মূল ভূখণ্ডের বেশিরভাগ শহরে পৌঁছে হামলা করতে সক্ষম। চিন ও পাকিস্তান সীমান্তে চলমান অচলাবস্থার মধ্যে ভারত ক্রমাগত তার ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা জোরদার করছে। ভারত চিন ও পাকিস্তানকে কড়া বার্তা দিতে চাইছে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা।

  • The Kashmir Files: অস্কারের দৌড়ে ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’, ‘‘লাপিড যোগ্য জবাব পেলেন’’, বললেন মিঠুন

    The Kashmir Files: অস্কারের দৌড়ে ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’, ‘‘লাপিড যোগ্য জবাব পেলেন’’, বললেন মিঠুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাদাভ লাপিড যোগ্য জবাব পেয়ে গিয়েছেন। দ্য কাশ্মীর ফাইলস (The Kashmir Files) নিয়ে দীর্ঘ নীরবতার পর মুখ খুললেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। তার পরেই লাপিড সহ বিভিন্ন সমালোচককে একহাত নিলেন মিঠুন। অস্কার ২০২৩ এর শর্টলিস্টে রয়েছে কাশ্মীর ফাইলস। মিঠুন বলেন, দ্য কাশ্মীর ফাইলস ছবিটি অস্কার ২০২৩ এর শর্টলিস্টে রয়েছে জেনে ভাল লাগছে। তিনি বলেন, সমালোচকরা যোগ্য জবাব পেলেন।

    দ্য কাশ্মীর ফাইলস…

    ২০২২ সালের ১১ মার্চ মুক্তি পায় দ্য কাশ্মীর ফাইলস। মুক্তি-লগ্ন থেকেই বিবেক অগ্নিহোত্রী পরিচালিত এই ছবিটির পিছু নিয়েছে বিতর্ক। কাশ্মীরে হিন্দু পণ্ডিতদের গণহত্যার প্রেক্ষিতে তৈরি হয়েছে ছবিটি। কাশ্মীরে বসবাসকারীদের একাংশের দাবি, একটি বেদনাদায়ক ঘটনাকে অতিরঞ্জিত করা হয়েছে। তবে বিতর্ক সত্ত্বেও বক্স অফিসে প্রায় সাড়ে ৩০০ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে এই ছবি। সম্প্রতি জানা গিয়েছে, অস্কারের দৌড়ে থাকা ৩০১টি ছবির মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে বিবেক অগ্নিহোত্রীর এই ছবিটিও। ছবিটিতে অভিনয় করেছেন মিঠুন চক্রবর্তী, অনুপম খের, পল্লবী জোশী এবং দর্শন কুমার। ৫৩তম গোয়া চলচ্চিত্র উৎসবে ঠাঁই পেয়েছিল ছবিটি। সেখানেই জুরি নাদাভ লাপিড ছবিটিকে কুরুচিকর এবং প্রচারমূলক ছবি বলে অভিহিত করেছিলেন। যার জেরে দেশজুড়ে শুরু হয় বিতর্ক। সেই ছবি অস্কারের দৌড়ে রয়েছে। ২৪ জানুয়ারি জানা যাবে শেষ হাসি হাসেন কিনা এই ছবির পরিচালক।

    আরও পড়ুুন: ‘আমরা ফের এই দেশ শাসন করব’, মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে, বললেন ভাগবত

    মিঠুন বলেন, দ্য কাশ্মীর ফাইলস (The Kashmir Files) শর্টলিস্টেড হয়েছে জেনে খুব ভাল লাগছে। সমস্ত সমালোচককে এটা জবাব। জুরি বোর্ডের যিনি ছবিটিকে কুরুচিকর এবং প্রচার সর্বস্ব বলেছিলেন, তিনি আজ উত্তর পেয়ে গিয়েছেন। মিঠুন বলেন, মানুষ ছবিটি পছন্দ করেছেন। এটাই উত্তর। তিনি বলেন, আমি কোনও বিতর্কিত মন্তব্য করব না। যখন কিছু সিনেমা হলে আটকে দেওয়া হয়েছিল ছবিটির মুক্তি, তখন খুব খারাপ লেগেছিল। কিন্তু ছবিটি (The Kashmir Files) অস্কারের জন্য শর্টলিস্টেড হয়েছে। তিনি বলেন, ভারতীয় সিনেমা দীর্ঘ পথ হেঁটে এসেছে। অন্যান্য ছবি যেগুলি শর্ট লিস্টেড হয়েছে, তাদের শুভ কামনা করি। পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী বলেন, এই বছরটা ভারতীয় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির জন্য অত্যন্ত গর্বের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Union Budget: চলছে প্রস্তুতি, জেনে নিন কেন্দ্রীয় বাজেটের সাত সতেরো

    Union Budget: চলছে প্রস্তুতি, জেনে নিন কেন্দ্রীয় বাজেটের সাত সতেরো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে এটাই হবে বর্তমান মোদি (PM Modi) সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট (Union Budget)। আগামী বছর পেশ হওয়ার কথা ভোট অন অ্যাকাউন্ট। বাজেট পেশ হবে ফেব্রুয়ারি মাসে। এখন থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে প্রস্তুতি। জেনে নিনি বাজেটের সাত সতেরো।

    বাজেট…

    প্রতি বছর কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বিভিন্ন মন্ত্রক এবং নীতি আয়োগের সঙ্গে কথা বলে প্রস্তুত করেন অ্যানুয়েল বাজেট। সংসদে বাজেট পেশ হওয়ার আগে কতগুলি ধাপ পেরতে হয়। অর্থমন্ত্রকের বাজেট ডিভিশনই মূলত বাজেট প্রস্তুত করে। পূর্ববর্তী বছরগুলির মতো বাজেট পেশ হয় ১ ফেব্রুয়ারি। এবারও সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বাজেট পেশের পর নয়া অর্থবর্ষ শুরু হওয়ার আগেই সংসদের উভয় কক্ষে তা পাশ করাতে হবে। অর্থমন্ত্রক একটি সার্কুলার জারি করে সমস্ত মন্ত্রী, রাজ্য, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এবং স্বয়ংশাসিত সংস্থাগুলিকে আগামী অর্থবর্ষের এস্টিমেট সম্পর্কে জানতে চাইবেন। এই এস্টিমেট ছাড়াও রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রক পূর্ববর্তী অর্থবর্ষের রাজস্ব এবং ব্যয় নিয়ে ডিটেলস তথ্য দেবে।

    আরও পড়ুুন: ‘রাহুলের উচিত আরএসএসের শাখায় উপস্থিত হওয়া’, কেন বললেন বিজেপি নেতা, জানেন?

    এর পর অর্থমন্ত্রক সেই তথ্য বিশ্লেষণ করবে, ঘাটতি কত, তাও দেখবে। এর পর কেন্দ্র মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করবেন। ঘাটতি মেটাতে সরকারকে কতটা ঋণ নিতে হবে, তা স্থির করবে। এর পর খরচের (Union Budget) জন্য বিভিন্ন দফতরের কাছে রেভিনিউ অ্যালোকেশন দেখে অর্থমন্ত্রক। এর পরে হবে প্রাক-বাজেট পর্বের বৈঠক। এই বৈঠকে রাজ্যগুলির প্রতিনিধিরা ছাড়াও উপস্থিত থাকবেন ব্যাঙ্কার, কৃষিবিদ, অর্থনীতিবিদ এবং ট্রেড ইউনিয়নের প্রতিনিধিরা। এখানে আলোচনার পর অর্থমন্ত্রী আলোচনা করবেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। তার পরেই চূড়ান্ত হবে বাজেট। বাজেট (Union Budget) চূড়ান্ত হয়ে গেলেই প্রথা মেনে হবে অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠান ‘হালুয়া সেরিমনি’ নামে পরিচিত। এই অনুষ্ঠানে হালুয়া রান্না হবে। তার পরেই বাজেট যাবে ছাপাখানায়, ছাপার জন্য। অর্থমন্ত্রকের সমস্ত কর্মীকে এদিন দেওয়া হবে রান্না করা হালুয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Ayodhya Ram Temple: টার্গেট অযোধ্যার রাম মন্দির! কোন পথে হামলার ছক জঙ্গিদের? গোয়েন্দা রিপোর্টে চাঞ্চল্য

    Ayodhya Ram Temple: টার্গেট অযোধ্যার রাম মন্দির! কোন পথে হামলার ছক জঙ্গিদের? গোয়েন্দা রিপোর্টে চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে অযোধ্যার রাম মন্দিরে হতে পারে জঙ্গি হামলা! এমনটাই জানা যাচ্ছে সূত্রের খবর অনুযায়ী। সূত্রের খবর, পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন এবার অযোধ্যার রাম জন্মভূমি মন্দিরে হামলার ছক কষছে৷ জইশ-এ-মহম্মদ এবং লস্কর ই তৈবা সেই আতঙ্ক সংগঠনগুলির মধ্যে অন্যতম, যারা অযোধ্যায় এই বড় হামলার ছক কষছে৷ বিশেষভাবে রামমন্দিরে হামলার ছক কষা হচ্ছে৷ গোপন সূত্রের খবর অনুযায়ী, জঙ্গি সংগঠন নেপালের পথ দিয়ে গুলি-বারুদ এবং আত্মঘাতী জঙ্গি পাঠানোর ব্যবস্থা করছে৷

    রাম মন্দিরে হামলার ছক

    সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বাবরি মসজিদ ভেঙে সেখানে রাম মন্দির নির্মাণের পর থেকেই জঙ্গিদের থেকে একাধিকবার হুমকি মিলছে। একাধিক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী অযোধ্যার রাম মন্দিরে বিস্ফোরণ ঘটানো এবং ধ্বংস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে। এইসবের মধ্যেই আজ হামলার ব্যাপারে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে।

    কোন পথে হামলা করার পরিকল্পনা করা হয়েছে?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, নেপাল হয়ে এই হামলার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। নেপাল থেকে ভারতের পথে বিস্ফোরক ও আত্মঘাতী বোমা আনার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এই হামলা করার পিছনে জইশের পাশাপাশি লস্কর জঙ্গিরাও রয়েছে বলে এক সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে। ভারত ও পাকিস্তানের সীমানায় রয়েছে কড়া নিরাপত্তা। তার তুলনায় নেপাল-ভারত সীমান্তে তেমন নিরাপত্তা নেই। সেজন্যই এই পথকে বেছে নিয়ে হামলার ছক সাজিয়েছে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠনগুলি।

    আরও পড়ুন: বোকা বনল পুলিশ! বাবুঘাটেই গঙ্গারতি বিজেপির, আটক রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার

    ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত ও অন্যান্য সীমান্তে কড়া নিরাপত্তা রয়েছে। অনুপ্রবেশের সুড়ঙ্গগুলি চিহ্নিত করে বন্ধ করা হয়েছে, এবং মাদক চোরাচালানও বন্ধ করা হয়েছে। অন্যদিকে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের পরে তেমন কিছু করে উঠতে পারেনি। ফলে আইএসআই তাদের অবস্থান ক্রমাগত হারিয়ে চলেছে ভারতে। ফলে নিজেদেরকে ফের প্রাসঙ্গিক করে তুলতে এই পরিকল্পনা করছে বলে মনে করা হচ্ছে।

    কেন এই পরিকল্পনা?

    অযোধ্যা রাম মন্দির নিয়ে সবসময়ই বিতর্ক লেগে রয়েছে। এটি নির্ধারিত সময়ের আগে তৈরি করাই হল প্রধান লক্ষ্য। জানা গিয়েছে, রামমন্দিরেই হামলা চালিয়ে দেশের অভ্যন্তরে হিন্দু-মুসলিম বিবাদকে উস্কে দেওয়ার জন্যই ছক সাজিয়েছে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠনগুলি। যেহেতু রাম মন্দির হিন্দু এবং ভারতীয় জনতা পার্টির নেতৃত্বাধীন সরকার উভয়ের জন্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, আইএসআই তাই মনে করেছে যে, যে কোনও বড় বা ছোট হামলাই তাদের আবার প্রাসঙ্গিক করে তুলতে পারে। প্রসঙ্গত, ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনের আগেই সাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে রাম মন্দিরের দরজা। আর তার আগেই এই হামলার পরিকল্পনা করেছে পাক জঙ্গি গোষ্ঠী।

LinkedIn
Share