Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Air India: জবাব দিতে দেরি কেন? এয়ার ইন্ডিয়াকে প্রশ্ন করল ডিজিসিএ

    Air India: জবাব দিতে দেরি কেন? এয়ার ইন্ডিয়াকে প্রশ্ন করল ডিজিসিএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একের পর এক অভিযোগ, এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট ঘিরে। সম্প্রতি এক বয়স্ক মহিলার উপর একজন যাত্রী প্রস্রাব করে দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে। এবার এক অভিযোগ, এক ব্যক্তি মত্ত অবস্থায় বিমানের টয়লেটে ধূমপান করছিলেন। অন্য এক যাত্রী আবার মত্ত অবস্থায় এক মহিলা যাত্রীর কম্বলে প্রস্রাব করে দিয়েছিলেন বলে খবর। ডিজিসিএর তরফে বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে,  গত ৬ ডিসেম্বর AI-142 বিমানে দুটি ঘটনা ঘটেছে। 

    রিপোর্ট চাইল ডিজিসিএ

    ডিজিসিএ জানিয়েছে, প্যারিস থেকে দিল্লির দিকে আসছিল ওই বিমানটি। সেই সময় একজন মাতাল যাত্রী টয়লেটে সিগারেট খাচ্ছিলেন। তিনি ধরাও পড়ে যান। এদিকে তিনি ক্রু মেম্বারদের কথাও শুনতে চাননি বলে অভিযোগ। ডিজিসিএ আর একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই বিমানেই অপর এক যাত্রী মত্ত অবস্থায় তাঁর পাশের মহিলা যাত্রীর কম্বলে প্রস্রাব করে দেন। তখন ওই মহিলা যাত্রী শৌচালয়ে গিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: মুক্তি পেল ‘পাঠান’- এর ট্রেলার, উন্মাদনা নেট পাড়ায়

    এই দুই বিষয় নিয়ে এয়ার ইন্ডিয়াকেও এক হাত নিয়েছে ডিজিসিএ। তাদের বক্তব্য রিপোর্ট না চাইলে এনিয়ে কিছু বলছে না বিমান সংস্থা। ডিজিসিএর দাবি, বিমান সংস্থা দেরি করে জবাব দিচ্ছে। এ বিষয়ে, এয়ার ইন্ডিয়া জানিয়েছে, যে যাত্রী অপর মহিলা যাত্রীর কম্বলে প্রস্রাব করে দিয়েছিলেন তাঁকে আলাদা করে রাখা হয়েছিল। এরপর দিল্লি এয়ারপোর্টে বিমানটি আসার পরে তাঁকে হেফাজতে পাঠানো হয়। তিনি ওই মহিলা সহযাত্রীর কাছে ক্ষমা চেয়ে নেন। অন্যদিকে ওই মহিলাও প্রথমে লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। পরে অবশ্য় তিনি আর লিখিতভাবে কিছু জানাতে চাননি। তবে টয়লেটে যে যাত্রী ধূমপান করেছিলেন তাঁকে কী করেছে বিমান সংস্থা এনিয়ে বিশেষ কিছু জানা যায়নি। এনিয়ে বিমান সংস্থা আর কিছু জানায়নি। তবে বার বার একই ধরনের ঘটনার জেরে এবার অত্যন্ত কড়া দৃষ্টিভঙ্গি নিচ্ছে এয়ার ইন্ডিয়া।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jammu and Kashmir: সন্ত্রাসবাদীদের আটকাতে রাজৌরিতে গ্রামবাসীরদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সিআরপিএফ

    Jammu and Kashmir: সন্ত্রাসবাদীদের আটকাতে রাজৌরিতে গ্রামবাসীরদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সিআরপিএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রাজৌরিতে গ্রাম প্রতিরক্ষা রক্ষীদের (ভিডিজি) বিশেষ অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সিআরপিএফ (Jammu and Kashmir)। তাদের আধুনিক রাইফেল এসএলআর প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। ১ জানুয়ারি, বছরের প্রথম দিন রাজৌরির ডাংরি গ্রামে ৭ জন হিন্দুকে হত্যা করেছে সন্ত্রাসবাদীরা। এরপর গ্রামবাসীরা সন্ত্রাসবাদীর বিরুদ্ধে হাতে অস্ত্র তলে নেওয়ার দাবি জানায়। গ্রামবাসীদের মধ্যে অনেকেই ভিডিজি- র অংশ হয়ে চেয়েছেন। এখন তাঁদের নির্বাচন করার জন্য সিআরপিএফ ক্যাম্পের আয়োজন করেছে।

    কী জানা গেল? 

    মঙ্গলবার সুন্দরবানী সেক্টরের (Jammu and Kashmir) মহাদেব মানেকা ফায়ারিং রেঞ্জে গুলি চালানোর অনুশীলন হয়েছিল। যেখানে এলওসি- র কাছাকাছি গ্রামের ৫০ জনেরও বেশি গ্রামবাসী অংশগ্রহণ করেছিলেন। 

    সাম্প্রতিক হামলার পর, জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) প্রশাসন ভিডিজিকে ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপনের আগে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে। সন্ত্রাসবাদীরা জম্মু অঞ্চলের শান্তি নষ্ট করতে পারে বলে আশঙ্কা করছে প্রশাসন। তাই ভিডিজিগুলি জম্মু, সাম্বা এবং কাঠুয়া জেলাগুলির পাশাপাশি ভারত-পাকিস্তান আন্তর্জাতিক সীমান্তে সক্রিয় হয়ে উঠেছে৷ 

    এ পর্যন্ত প্রায় ৫০ জনকে জঙ্গি সন্দেহে আটক করা হয়েছে। ক্রমাগত তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ। জেলার অনেক জায়গায় পুলিশের পোস্টারও লাগানো হয়েছে। সন্ত্রাসবাদীদের সম্পর্কে তথ্য দেওয়ার জন্য ১০ লক্ষ টাকার পুরস্কারের ঘোষণা করা হয়েছে।

    ৫ জানুয়ারি রাজৌরি জেলার (Jammu and Kashmir) বেশ কয়েকটি গ্রামে গ্রাম প্রতিরক্ষা কমিটি ক্যাম্পের আয়োজন করেছিল প্রশাসন। এতে ভিডিসির সদস্য হতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের নামের তালিকা প্রস্তুত করা হয়।

    আরও পড়ুন: ‘ভয়ঙ্কর ভুল’ হয়ে গিয়েছে, নেটিজেনদের কাছে ক্ষমা চাইলেন অমিতাভ বচ্চন    

    হামলার পরে, ডাংরির পঞ্চায়েত (Jammu and Kashmir) প্রধান ধীরাজ শর্মা বলেন, “এলাকায় একটি গ্রাম প্রতিরক্ষা কমিটি ছিল, তবে পুলিশ ৬০ বছরের বেশি বয়সী লোকদের কাছ থেকে অস্ত্র ফিরিয়ে নিয়েছে। সেই অস্ত্রগুলো আবার বরাদ্দও করা হয়নি। ভিডিসি সদস্যদের কাছে অস্ত্র থাকলে তারা সন্ত্রাসীদের যোগ্য জবাব দিত।”  

    ১৯৯০-এর দশকে, জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) প্রশাসন পার্বত্য এলাকায় সন্ত্রাস দমনের লক্ষ্যে গ্রাম নিরাপত্তা কমিটি গঠন করে। সেই সময় গ্রামবাসীদের নিজেদের এবং তাদের প্রিয়জনকে রক্ষা করার জন্য অস্ত্র ব্যবহার করতে শেখানো হয়েছিল। এই কমিটিতে স্থানীয় লোকজনকে নিয়োগ করে অস্ত্র বন্টন করা হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Manpreet Monica Singh: মার্কিন মুলুকে প্রথম মহিলা শিখ বিচারক হলেন মনপ্রীত মনিকা সিং

    Manpreet Monica Singh: মার্কিন মুলুকে প্রথম মহিলা শিখ বিচারক হলেন মনপ্রীত মনিকা সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম মহিলা শিখ বিচারক হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মনপ্রীত মনিকা সিং (Manpreet Monica Singh)। টেক্সাসের হ্যারিস কাউন্টি সিভিল আদালতের বিচারক হিসেবে শপথ নিয়েছেন তিনি। শপথগ্রহণের সময় তাঁর সন্তানরাও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও মনপ্রীতের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন মুলুকে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম বিচারক ভারতের রবি সান্দিল। মার্কিন মুলুকে ইতিহাস গড়লেন শিখ কন্যা মনপ্রীত কৌর মনিকা সিং। 

    কী বললেন মনপ্রীত? 

    বিচারক হয়ে আপ্লুত মনপ্রীত (Manpreet Monica Singh) শপথগ্রহণের পর বলেন, “আমার মনে হয় যে আমার সন্তানদের জন্য এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। পড়াশোনার সময়ই তারা দেখতে পাচ্ছে যে এমন পেশার ক্ষেত্রে উন্নতির কতটা সম্ভাবনা রয়েছে।” আমেরিকার বেশ কয়েকটি নাগরিক অধিকার সংগঠনের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন মনপ্রীত। বেশ কয়েকটি বড় মামলা লড়ে দারুণ সুনাম পান তিনি।

    রবি সান্দিল বলেন, “শিখ সম্প্রদায়ের কাছে এটা খুব বড় মুহূর্ত। মনপ্রীত শুধু শিখদের দূত, ও হল সব বর্ণের মহিলাদের দূত।” 
     
    মনপ্রীতের (Manpreet Monica Singh) জন্ম হাউস্টনে। ১৯৭০ সালে মনপ্রীতের বাবা ভারত ছেড়ে আমেরিকায় পাড়ি দেন। পেশায় আইনজীবী মনপ্রীত ২০ বছর ধরে আমেরিকার বিভিন্ন আদালতে আইন চর্চা করেছেন।  স্বামী এবং দুই সন্তানের সঙ্গে বেলায়ারে বসবাস করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: বিজেপির গঙ্গাপুজোয় ‘না’ পুলিশের, ‘কর্মসূচি হবেই’, জানালেন সুকান্ত 

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ লক্ষ শিখ রয়েছে, যার মধ্যে ২০ হাজার শিখ হিউস্টন এলাকায় বাস করেন। মনপ্রীতের (Manpreet Monica Singh) শপথগ্রহণের সময় আদালত কক্ষ সম্পূর্ণ ঠাসা ছিল। হিউস্টনের মেয়র সিলভেস্টার টার্নার বলেন, “এটি শিখ সম্প্রদায়ের জন্য একটি গর্বের দিন। সমস্ত অ-শ্বেতাঙ্গ লোকদের জন্যও একটি গর্বের দিন আজ। বৈচিত্র্যের মাধ্যমে হিউস্টন শহরের বৈচিত্র্যের প্রতিনিধিত্ব করবে এই  আদালত।”


    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Surendran K Pattel: পড়াশোনা চালাতে বিড়ি বাঁধতেন, তিনিই এখন আমেরিকার বিচারক!

    Surendran K Pattel: পড়াশোনা চালাতে বিড়ি বাঁধতেন, তিনিই এখন আমেরিকার বিচারক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের ইচ্ছাশক্তি থাকলে মানুষ কী কী না করে! এমনই এক অসাধ্য সাধন করে মানুষের তাক লাগিয়ে দিলেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত। আমেরিকার ডিস্ট্রিক কোর্টের বিচারক হলেন তিনি। ওই ব্যক্তির নাম সুরেন্দ্রন কে প্যাটেল। তবে জানেন কি তাঁর এই লড়াই একেবারেই সহজ ছিল না। এই ব্যক্তিকেই একসময় পরিবারের পাশে দাঁড়াতে বিড়ি বেঁধে উপার্জন করতে হত, দিনমজুরিরও কাজ করতে হত। তবে এত সমস্যার মধ্যেও পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছা হারিয়ে যায়নি। জীবনযুদ্ধে সমস্ত কষ্ট সহ্য করেই শেষপর্যন্ত নিজের লক্ষ্যে পৌঁছেছেন তিনি।

    সুরেন্দ্রন প্যাটেলের জীবনযুদ্ধ…

    সুরেন্দ্রন কেরলের কাসারগড়ের বাসিন্দা। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর পরিবারের আর্থিক অবস্থা মোটেই ভাল ছিল না। দশম শ্রেণির পর পড়াশোনা ছেড়ে দিতে হয়েছিল তাঁকে। কিন্তু তিনি সেখানেই থেমে থাকেননি। তার পর বিড়ি বাঁধা এবং দিনমজুরির কাজও করেছেন। সেই সব করে পয়সা জমিয়ে ফের পড়াশোনা শুরু করেছেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জেলা আদালতের বিচারপতির আসনে বসলেন সুরেন্দ্রন কে প্যাটেল। তিনি আমেরিকার আদালতের বিচারক হিসাবে নজির গড়লেন। এই প্রথম কোনও মালায়ালম ব্যক্তি আমেরিকার কোনও আদালতের বিচারক নির্বাচিত হলেন।

    তিনি সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, “পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার খরচ মেটানোর সাধ্য ছিল না আমার পরিবারের। বাধ্য হয়ে বিড়ি বাঁধতাম। এক বছর এই কাজ করার পরে আমার জীবন দর্শনই পালটে যায়।”  তিনি আরও জানিয়েছেন, তাঁর গ্রামের বন্ধুরা তাঁর আইনের ডিগ্রি সহ তাঁর শিক্ষার জন্য অর্থ দিয়ে সাহায্য করেছিল। পড়ালেখার সময় তিনি স্থানীয় একটি হোটেলে গৃহস্থলির কাজও করেছিলেন।

    আমেরিকার ডিস্ট্রিক বিচারক…

    আমেরিকার ডিস্ট্রিক বিচারক ঠিক হয় নির্বাচনের মাধ্যমে। টেক্সাসের জেলা আদালতের বিচারক হতে ৫১ জনকে পিছনে ফেলেছেন সুরেন্দ্রন এবং আমেরিকার প্রথম মালায়ালি বিচারক হয়েছেন। তিনি বলেছেন, “যখন আমি টেক্সাসে এই পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলাম, তখন আমার উচ্চারণ নিয়ে মন্তব্য করা হয়েছিল এবং আমার বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রচার চালানো হয়েছিল। আমি যখন ডেমোক্র্যাটিক প্রাইমারি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম, আমার নিজের দল মনে করেনি যে আমি এই পদের যোগ্য। কিন্তু আজ এই জায়গায় এসে পৌঁছেছি। সকলের জন্য একটাই কথা বলার আছে। কাউকে আপনার ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে দেবেন না। এটার সিদ্ধান্ত নেওয়ার একমাত্র আপনারই উচিত।”

  • LeK: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও

    LeK: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) ছাড়ুন। না হলে আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে খুন করব। সম্প্রতি এই মর্মে বিজেপি এবং আরএসএস (RSS) নেতাদের হুমকি দিয়েছে পাকিস্তান ভিত্তিক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী লস্কর-ই-খালসা (LEK)। পাঞ্জাব, উত্তর প্রদেশ এবং মহারাষ্ট্রের বেশ কয়কজনকে এই হুমকি দিয়েছে ওই সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী। জানা গিয়েছে, রামপুরের সাংসদ বিজেপির ঘনশ্যাম লোধি ওই খুনের হুমকি পেয়েছেন। তাঁকে খুনের হুমকি দিয়েছে লস্কর-ই-খালসার খালিস্থানি সন্দীপ সিং। নতুন বছরের পাঁচ তারিখে তাঁকে ওই হুমকি দেওয়া হয়েছে।

    বিজেপির ওই সাংসদ…

    বিজেপির ওই সাংসদ জানান, তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে মেসেজ করে বলা হয়েছে, বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে খুন করা হবে। শুধু তাঁকেই নয়, এই মেসেজের মাধ্যমেই বিজেপি, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ এবং সেনাদেরও হুমকি দেওয়া হয়েছে। হুমকি মেসেজ পাওয়ার পরে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন বিজেপির ওই সাংসদ। অভিযোগ পেয়েই তৎপর হয়েছে পুলিশ। চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে বার্তা-প্রেরককে। যে মোবাইল নম্বর থেকে তাঁর ফোনে মেসেজ এসেছে, তাও পুলিশকে জানিয়েছেন রামপুরের সাংসদ। নম্বরটি হল, +৯১ ৭৬০৯৮৭৫৩০৬। তিনি এও জানান, খালিস্থানি ওই জঙ্গিটি তাঁকে পাঁচবার মেসেজ পাঠানোর পাশাপাশি পাঁচবার কলও করেছিল।

    আরও পড়ুুন: কুলগামে শিক্ষিকা খুনে অভিযুক্ত আরবাজ মীর! ‘বিশেষ সন্ত্রাসবাদী’ ঘোষণা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের

    ওই একই জঙ্গি গোষ্ঠীর (LEK) কাছ থেকে হুমকি-বার্তা পেয়েছেন তাজিন্দর সিং তিওয়ানা। তিনি মুম্বইয়ে বিজেপির যুব মোর্চার নেতা। তিনিও মেসেজ পেয়েছেন হোয়াটসঅ্যাপে। যে তাজিন্দরের ফোনে মেসেজ পাঠিয়েছে, সে নিজেকে খালিস্তানি সন্দীপ সিং বলে পরিচয় দিয়েছে। সে যে লস্কর-ই-খালসার মুখপাত্র, তাও জানিয়েছে। মেসেজে সন্দীপ লিখেছে, তাজিন্দর বিজেপি না ছাড়লে তাঁকে এবং তাঁর পরিবারকে খুন করার শপথ নিয়েছে সন্দীপ। ওই জঙ্গি তাঁকে হিন্দুস্তান মুর্দাবাদ এবং খালিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছে। সে আরও জানিয়েছে, তারা গোটা দেশের বিজেপি, আরএসএস এবং ভারতীয় সেনাকে টার্গেট করেছে।

    একই মেসেজ পেয়েছেন উত্তর প্রদেশে বিজেপি সমর্থক বীর সিং সাইনিও। বুধবার তাঁকে পাঠানো হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজেও বলা হয়েছে, শীঘ্রই বিজেপি ছাড়ুন। নাহলে আপনাকে ও আপনার পরিবারকে নৃশংসভাবে খুন করা হবে। আমরা বিজেপি, আরএসএস এবং ভারতীয় সেনাকেও টার্গেট করেছি। এই মেসেজর নীচেও লেখা, খালিস্তান (LEK) জিন্দাবাদ। ভারত বিরোধী স্লোগানও দেওয়া হয়েছে ওই মেসেজে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Covid-19: করোনার কোন ভ্যারিয়েন্ট বেশি ভয়ঙ্কর, এক্সবিবি.১.৫ নাকি বিএফ.৭?

    Covid-19: করোনার কোন ভ্যারিয়েন্ট বেশি ভয়ঙ্কর, এক্সবিবি.১.৫ নাকি বিএফ.৭?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনে নতুন করে তাণ্ডব শুরু করেছে করোনা ভাইরাস। ওমিক্রনের সাব-ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭ নতুন করে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে চিনে। পিছিয়ে নেই আমেরিকাও। সেখানেও করোনার অন্য এক ভ্যারিয়েন্ট নতুন করে উদ্বেগের সৃষ্টি করছে। সেটি হল এক্সবিবি.১.৫। চিনে যখন ওমিক্রনের বিএফ.৭ সাব ভ্যারিয়েন্ট ত্রাসের রূপ নিয়েছে, তখন আমেরিকায় এই সংক্রমণ ছড়ানোর নেপথ্যে রয়েছে ওমিক্রন এক্সবিবি.১.৫। আমেরিকার এই এক্সবিবি ভ্যারিয়েন্টটি নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বেশ উদ্বিগ্ন। তবে সবথেকে আতঙ্কের বিষয় হল, এই দুই ভ্যারিয়েন্টে ভারতের কিছু মানুষও আক্রান্ত হয়েছেন। তবে সবারই প্রশ্ন, কোন ভ্যারিয়েন্ট বেশি ক্ষতিকারক?

    বিএফ.৭ না এক্সবিবি.১.৫, কোনটি বেশি ভয়ঙ্কর?

    আমেরিকা এক্সবিবি.১.৫-এর জন্য বেশি উদ্বিগ্ন। কারণ বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, করোনার এই ভ্যারিয়েন্ট বেশি সংক্রামক। এটি বিএ.২.৭৫ এবং বিএ.২.১০.১-এর  মিলিত প্রজাতি। সূত্রের খবর অনুযায়ী, এই ভ্যারিয়েন্টের ফলে আমেরিকার প্রায় ৪০.৫ শতাংশ আক্রান্ত হয়েছেন। তথ্য বলছে, এক্সবিবি.১.৫ এর গতি বিকিউ.১ এর থেকে ১২০ শতাংশ বেশি। এক্সবিবি.১.৫ আগের এক্সবিবি ভ্যারিয়েন্টগুলির থেকে ৯৫ শতাংশ দ্রুত বলেও জানানো হচ্ছে। বলা হচ্ছে, কোভিড ভ্যারিয়েন্ট এক্সবিবি.১.৫ এমন একটি ভ্যারিয়েন্ট যা শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতাকে সহজেই ভেঙে দিতে পারে। আর সংক্রমণ ছড়িয়ে ফেলার দ্রুত ক্ষমতা ধরে রাখে।

    আরও পড়ুন: সামনেই চিনা নববর্ষ, করোনার মধ্যেই ভ্রমণ সংক্রান্ত একাধিক বিধিনিষেধ তুলে নিল জিনপিং সরকার

    অন্যদিকে ওমিক্রনের উপপ্রজাতি বিএ.৫ ও বিএ.৫.২.১৭ এর পরিবর্তিত রূপ হল ওমিক্রন বিএফ.৭। যেটির ফলে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন চিনের নাগরিকরা। এটিও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

    তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, বিএফ.৭ এর থেকেও বেশি সংক্রামক এক্সবিবি.১.৫ ভাইরাস। ৫৬ শতাংশ বেশি রোগ ছড়াতে পারে। বিএফ.৭ এর চেয়ে এর সংক্রমণের হার প্রায় ১২০ শতাংশ বেশি। খুব তাড়াতাড়ি মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে। মানুষের শরীরে এর সংক্রমণ হলে অ্যান্টিবডিগুলোকে দুর্বল করে দিতে পারে, ফলে খুব সহজেই রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা কমিয়ে দেয়। হু-এর তরফে বলা হয়েছে, এটি আজ পর্যন্ত ওমিক্রনের সবথেকে সংক্রামক ভাইরাস।

    দুই ভ্যারিয়েন্টের সাধারণ উপসর্গ কী কী?

    করোনার এই দুই ভ্যারিয়েন্টেই যে যে উপসর্গ দেখা যায় সেগুলো হল- গলা ব্যথা, সর্দি, নাক বন্ধ, হাঁচি, কফ ছাড়া কাশি, মাথাব্যথা, কফ সহ কাশি, কর্কশ কণ্ঠস্বর, পেশী ব্যথা এবং ব্যথা ইত্যাদি।

     

  • Terrorists: চার দিনে দুই গোষ্ঠী এবং ৪ জঙ্গিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র

    Terrorists: চার দিনে দুই গোষ্ঠী এবং ৪ জঙ্গিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তপারের মদত দেওয়া সন্ত্রাস বন্ধে ফের কড়া পদক্ষেপ নিল মোদি সরকার। লস্কর-ই-তৈবা (LeK) এবং জইশ-ই-মহম্মদের (JeM) দুই ছায়া সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। গত চারদিনে চারজনকে জঙ্গিও (Terrorists) ঘোষণা করেছে মোদি সরকার। সন্ত্রাসবাদ বন্ধে কেন্দ্রের মোদি (PM Modi) সরকার জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে। সরকার যে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে, তা বারংবার জানিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে…

    জানুয়ারির ৪ তারিখে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, আইজাজ আহমেদ আহাঙ্গার ওরফে আবু উসমান আল-কাশ্মীরির জন্ম কাশ্মীরে। সে সন্ত্রাসবাদী। আল কায়দার সঙ্গে যোগ রয়েছে তার। অন্যান্য গ্লোবাল টেররিস্ট গ্রুপের সঙ্গেও যোগ রয়েছে তার। সে ভারতে ইসলামিক স্টেট (IS) শুরু করার কাজে নিয়োজিত। তাকে ইনডিভিজ্যুয়াল টেররিস্ট ঘোষণা করা হয়েছে। আইজাজ আহমেদ বর্তমানে রয়েছে আফগানিস্তানে। সে জম্মু-কাশ্মীরে ইসলামিক স্টেটের প্রধান নিয়োগ কর্তা। ১৯৭৪ সালে কাশ্মীরের শ্রীনগরে জন্ম আইজাজের। দু দশকেরও বেশি সময় ধরে জম্মু-কাশ্মীরে সে ওয়ান্টেড টেররিস্ট। কেন্দ্র শাসিত এই অঞ্চলে সে টেরর রিলেটেড স্ট্র্যাটেজি তৈরির পরিকল্পনা করতে শুরু করেছিল। বিভিন্ন সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে সমন্বয় সাধন করার চেষ্টা করেছিল সে।

    আরও পড়ুুন: প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে হাওড়ায় এসটিএফের জালে দুই, আইএসআইএসের সঙ্গে যোগ ধৃতদের?

    ৫ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক লস্কর-ই-তৈবার ছায়া সংগঠন দ্য রেসিস্ট্যান্স ফ্রন্টকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। ওই দিনই ওই মন্ত্রক মহম্মদ আমিন খুবাইব ওরফে আবু খুবাইবকেও ইন্ডিভিজ্যুয়াল টেরিরিস্ট (Terrorists) ঘোষণা করেছে। জন্মু-কাশ্মীরে বেড়ে ওঠা খুবাইব বর্তমানে রয়েছে পাকিস্তানে। সে বর্তমানে লস্কর-ই-তৈবার লঞ্চিং কমান্ডার। ৬ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জইশ-ই-মহম্মদের ছায়া সংগঠন পিপলসস অ্যান্টি-ফ্যাসিস্ট ফ্রন্টকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। জম্মু-কাশ্মীরের বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাসের কাজে যুক্ত ছিল এই সংগঠন। ওই রাতেই আলাদা একটি নোটিশ জারি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক আরবাজ আহমেদ মিরকে ইন্ডিভিজ্যুয়াল জঙ্গি ঘোষণা করে। জম্মু-কাশ্মীরে বেড়ে উঠলেও, বর্তমানে সে থাকে পাকিস্তানে। ৭ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক আশিফ মকবুল দারকে ইন্ডিভিজ্যুয়াল জঙ্গি (Terrorists) ঘোষণা করে। আশিফ সৌদি আরবে থাকে। কাশ্মীরি তরুণদের হাতে অস্ত্র তুলে নিতে উৎসাহিত করে সে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Dehradun Student: দেরাদুনের এক খুদের স্বরচিত কবিতার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নরেন্দ্র মোদি, দেখুন ভিডিও

    Dehradun Student: দেরাদুনের এক খুদের স্বরচিত কবিতার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নরেন্দ্র মোদি, দেখুন ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই অনেক কিছুই শেয়ার করে থাকেন। অনেকে নিজেদের প্রতিভাকেও সবার সামনে তুলে ধরেন। ফলে নেটিজেনরাও তাঁদের প্রতিভার প্রশংসা করে থাকেন। কিন্তু যদি কারোর প্রতিভায় স্বয়ং দেশের প্রধানমন্ত্রী প্রশংসা করেন, তবে কার না ভালো লাগবে! কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা পাওয়া অতটাও সোজা নয়। এবারে এমনই এক অসাধ্য সাধন করল দেরাদুনের এক খুদে। এই খুদে স্ট্রেস ফ্রি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য নিজেই একটি কবিতা লিখেছে ও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছে। আর এটিতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

    ছাত্রীর কবিতার প্রশংসা মোদির

    দেরাদুনের কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের (ওএনজিসি) ছাত্রী কে এম দিয়া পরীক্ষার উপর তার স্বরচিত একটি কবিতা নেট মাধ্যমে তুলে ধরেছে সকলের কাছে। এজন্য তার প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় সংগঠনের এক ট্যুইট বার্তার উত্তরে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “খুবই সৃজনশীল একটি বিষয়। যে পরীক্ষাকে ঘিরে কোনও দুশ্চিন্তা থাকে না, তা হল সবচেয়ে সেরা পরীক্ষা। এ মাসের ২৭ তারিখে #ParikshaPeCharcha2023 – এর মঞ্চে এই বিষয়টি নিয়ে আমরা আরও বিস্তারিত আলোচনা করব।”

    ‘পরীক্ষা পে চর্চা’…

    প্রসঙ্গত, বিগত ২০১৮ থেকে ৫ বছর ধরে বোর্ড পরীক্ষা এবং প্রবেশিকা পরীক্ষায় যাতে শিক্ষার্থীরা চিন্তামুক্ত হয়ে পরীক্ষা দিতে পারেন, তাঁদের উদ্দেশ্যে শুরু হয়েছিল ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ কর্মসূচি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগেই ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।  মূলত ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে সরাসরি নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং শিক্ষকরা কথা বলতে পারেন এই কর্মসূচির মধ্য দিয়ে।

    ২০২৩ সালে সমস্ত শিক্ষার্থীদের জন্য ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ কর্মসূচির রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ডিসেম্বর মাসে। এখন রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ বাড়িয়ে ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩ পর্যন্ত করা হয়েছে। এবছর ২৭ জানুয়ারি নয়াদিল্লির তালকাটোরা ইনডোর স্টেডিয়াম এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।

  • PM Modi: মুখ্যসচিবদের বৈঠকে উন্নয়নে জোর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী জানেন?

    PM Modi: মুখ্যসচিবদের বৈঠকে উন্নয়নে জোর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যখন প্রকল্প তৈরি এবং নীতি নির্ধারণ করবেন তখন মানব বিকাশ, দক্ষতার বিকাশ, গতিশীল অর্থনীতি এবং স্থানীয় অর্থনীতির ওপর জোর দেবেন। শনিবার ছিল সব রাজ্যের মুখ্যসচিবদের (Chief Secretaries) নিয়ে দু দিন ব্যাপী বৈঠকের শেষ দিন। এদিনই রাজ্যের মুখ্যসচিবদের এই নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রী তাঁদের বলেন, অর্থনীতির যে কোনও ক্ষেত্রে কাজের গুণমানের বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। বৈঠক শেষে এদিন ট্যুইট করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি লিখেছেন, গত দু দিনে দিল্লিতে মুখ্যসচিবদের বৈঠকে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে, যা ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষের জীবনের মানোন্নয়নে কাজে লাগবে এবং ভারতের উন্নয়নের পথকে মজবুত করবে।

    দ্বিতীয় দফার বৈঠক…

    গত বছর হিমাচল প্রদেশের ধর্মশালায় রাজ্যগুলির মুখ্যসচিবদের নিয়ে বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেবারই ছিল প্রথম বৈঠক। এবার বৈঠক হল নয়াদিল্লিতে। এবারের বৈঠকে ক্ষুদ্র, কুটির এবং মাঝারি শিল্পের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। সমাজমাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লিখেছেন, আমি ভীষণভাবে বিশ্বাস করি, আত্মনির্ভর ভারত গড়তে ও অর্থনৈতিক বৃদ্ধিকে চাঙা করতে হলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ওপর জোর দেওয়া প্রয়োজন।

    আরও পড়ুুন: ‘যদি ভোট দিতে না দেয়…’, পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি কর্মীদের কী নিদান দিলেন শুভেন্দু?

    দেশবাসীর স্বাস্থ্য এবং পুষ্টির বিষয়টিও আলোচনা হয়েছে ওই বৈঠকে। পুষ্টির বিষয়টি মাথায় রেখে মিলেট, বাজরার মতো দানাশস্যের ওপর জোর দেওয়ার বিষয়ে রাজ্যগুলিকে আরও এগিয়ে আসার ডাক দেওয়া হয়েছে ওই বৈঠকে। জানা গিয়েছে, ওই বৈঠকে মূলত বিভিন্ন পরিকাঠামোগত প্রকল্প সময়ে শেষ করা, একাধিক রাজ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত পরিকাঠামোগত প্রকল্পগুলিতে জমি অধিগ্রহণজনিত সমস্যা দূর করার ওপর বিশেষভাবে জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দেশের উন্নয়নে যে সংস্কার জরুরি, এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশে যেখানে নজিরবিহীন সংস্কার চলছে, সেখানে যুক্তিহীন বিধিনিষেধ থাকার কোনও মানে হয় না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Delhi Firing: প্রতিশোধের আগুন! ধর্ষণ করল ছেলে, বদলা নিতে মাকে গুলি করল দিল্লির এক কিশোরী

    Delhi Firing: প্রতিশোধের আগুন! ধর্ষণ করল ছেলে, বদলা নিতে মাকে গুলি করল দিল্লির এক কিশোরী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রাজধানী দিল্লির বুকে গা শিউরে ওঠা ঘটনা! প্রতিশোধের আগুন এক বছরের বেশি সময় ধরে চেপে রেখেছিল এক ১৬ বছরের কিশোরী। ফলে দোষীকে না পেয়ে অভিযুক্তের মাকেই গুলি করে বসে এই কিশোরী। তবে কেন তাঁকে গুলি করল ও কী এমন অপরাধ করেছিল, হামলার কারণ জানতে চাওয়া হলে, ওই কিশোরী যা জানাল, তাতে চমকে ওঠেন পুলিশ কর্মীরাও। জানা গিয়েছে, প্রায় ১ বছরেরও আগে ওই মহিলার ছেলে ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করেছিল। পুলিশে অভিযোগ দায়ের করা হলেও তার কোনও সুবিচার হয়নি। শেষপর্যন্ত তাই আইন নিজের হাতেই তুলে নেয় সে।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি রাজধানী দিল্লির ভজনপুরা এলাকার। শনিবার বিকাল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ দিল্লির ভজনপুরা এলাকার এক নাবালিকার বিরুদ্ধে স্থানীয় এক মহিলাকে গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে। সূ্ত্রের খবর অনুযায়ী, অভিযুক্ত ছেলে ও তার মায়ের একটি মুদির দোকান রয়েছে। গতকাল সবে মাত্র দোকান খুলেছিলেন ওই মহিলা, আর তখন দূর থেকে হেঁটে আসছিল এক কিশোরী। আর দোকানের সামনে আসতেই পকেট থেকে বন্দুক বের করে ৫০ বছর বয়সী ওই মহিলাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় ওই কিশোরী। গুলিতে আহত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ওই মহিলাকে নিয়ে হাসপাতালে ছোটেন স্থানীয়রা। প্রাণে বেঁচে যান তিনি। এখনও দিল্লির জিটিবি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি।

    আরও পড়ুন: সহযাত্রীর গায়ে প্রস্রাবকাণ্ডে অভিযুক্ত শঙ্কর মিশ্রের খোঁজ দিল্লি পুলিশ কীভাবে পেল জানেন?

    এর পর হামলাকারী ওই কিশোরীকে আটক করে পুলিশ। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে ওই কিশোরী জানায়, আহত মহিলার ছেলে তাকে ধর্ষণ করেছিল। তার প্রতিশোধ নিতেই মহিলার উপরে গুলি চালায় সে। ২০২১ সালে ওই কিশোরী ওই কিশোরের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেছিল। সেসময় অভিযুক্ত ওই ধর্ষকও ছিল নাবালক। তার বিরুদ্ধে আইপিসি (IPC) এবং পকসো (POCSO) দুই আইনেই মামলা করা হয়। কিন্তু সেই মামলার কোনও সুবিচার হয়নি। তাই শেষপর্যন্ত নিজেই শাস্তি দেওয়ার কথা ভেবে অভিযুক্তের মাকেই গুলি করে ওই তরুণী।

    পুলিশ সূত্রে খবর, নাবালিকাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই হামলার কারণ নিয়ে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করছে তারা। মেয়েটির কাছে বন্দুক কোথা থেকে এল সেটাও জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। আইন মেনেই নাবালিকার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে পুলিশ।

LinkedIn
Share