Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Tim Cook: দেশে বিনিয়োগে আগ্রহী অ্যাপল! মোদির দৃষ্টিভঙ্গির প্রশংসা টিম কুকের মুখে

    Tim Cook: দেশে বিনিয়োগে আগ্রহী অ্যাপল! মোদির দৃষ্টিভঙ্গির প্রশংসা টিম কুকের মুখে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই ও দিল্লিতে ভারতের প্রথম এবং দ্বিতীয় অ্যাপল স্টোরের উদ্বোধন করতে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করলেন টিম কুক (Tim Cook)। ‘প্রযুক্তির ইতিবাচক প্রভাব’ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিভঙ্গি এবং অ্যাপল সংস্থার দৃষ্টিভঙ্গিতে কোনও তফাৎ নেই বলে জানান অ্যাপল সিইও। সেই সঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, তাঁর সংস্থা সারা ভারতে বিনিয়োগ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

    কুকের ট্যুইট

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে ভারতের মেধাসম্পদকে নিজেদের পণ্য ও পরিষেবার কাজে আরও বেশি করে ব্যবহারের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও। মোদির সঙ্গে দেখা করার কথা জানিয়ে কুক ট্যুইটারে লিখেছেন, ‘‘উষ্ণ অভ্যর্থনার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ। ভারতের ভবিষ্যতের অগ্রগতিতে যে প্রযুক্তির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে সে বিষয়ে আপনার মত জানলাম। শিক্ষা, উৎপাদন শিল্প এমনকি পরিবেশ পর্যন্ত এর মধ্যে রয়েছে। দেশ (ভারতে) জুড়ে বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’’

    মোদির ট্যুইট

    টিম কুকের এই ট্যুইট বার্তাটি রিট্যুইট করে প্রধানমন্ত্রী মোদি জানিয়েছেন, টিম কুকের সঙ্গে দেখা করে তিনি আনন্দিত। প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “আপনার সঙ্গে দেখা করে এক দারুণ আনন্দ পেলাম টিম কুক! বিভিন্ন বিষয়ে মতামত বিনিময় করতে পেরে এবং ভারতে প্রযুক্তি-চালিত পরিবর্তনগুলি আপনার সামনে তুলে ধরতে পেরে আমি আনন্দিত।”

    অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে কুকের সাক্ষাত

    এদিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার আগে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গেও দেখা করেন অ্যাপলের সিইও। এই সাক্ষাৎ সম্পর্কে ট্যুইট করে অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “অ্যাপলের সিইও টিম কুকের সঙ্গে সাক্ষাৎ। ম্যানুফ্যাকচারিং, ইলেকট্রনিক্স রপ্তানি, অ্যাপ অর্থনীতি, দক্ষতা, স্থিতিশীলতা এবং বিশেষ করে মহিলাদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি-সহ ভারতের সঙ্গে অ্যাপলের সম্পৃক্ততা আরও গভীর করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। যৌথভাবে একটি দীর্ঘমেয়াদী এবং শক্তিশালী সম্পর্কের নকশা তৈরি করছি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amritpal Singh: ভারত ছেড়ে পালানোর চেষ্টা! বিমানবন্দরেই আটক অমৃতপালের স্ত্রী কিরণদীপ

    Amritpal Singh: ভারত ছেড়ে পালানোর চেষ্টা! বিমানবন্দরেই আটক অমৃতপালের স্ত্রী কিরণদীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অমৃতসর বিমানবন্দর থেকে লন্ডনের বিমান ধরার পথে আটকানো হল খলিস্তানপন্থী (Pro Khalistan) নেতা অমৃতপাল সিংয়ের (Amritpal Singh) স্ত্রী কিরণদীপ কৌরকে (Kirandeep Kaur)। বৃহস্পতিবার তাঁকে আটক করল পাঞ্জাব পুলিশ (Punjab Police)। এদিন দুপুর দেড়টায় তিনি এয়ার ইন্ডিয়া এআই ১৬৯ ফ্লাইটে চড়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু ইমিগ্রেশন বিভাগের কর্তারা কিরণদীপকে বিমানবন্দরে প্রবেশ করতে বাধা দেয়। পুলিশ সূত্রের খবর, বিমানবন্দরের মধ্যেই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন তদন্তকারীরা। 

    আটক কিরণদীপ

    পুলিশ সূত্রে খবর, পলাতক খালিস্তানপন্থী স্বঘোষিত ধর্মগুরু অমৃতপাল সিং (Amritpal Singh)-এর স্ত্রী কিরণদীপ এদিন লন্ডনের বিমান ধরে ভারত ছেড়ে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন। অমৃতসর বিমানবন্দরে শুল্ক দফতরের অফিসারদের প্রথমে চোখ পড়ে কিরণদীপের উপর। অমৃতপাল পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে পালিয়ে বেড়ালেও কিরণদীপকে নজরে রাখা হয়েছিল। কিরণদীপ পাঞ্জাবে জন্মেছিলেন। তবে, ছোটবেলাতেই পরিবারের সঙ্গে ব্রিটেনে চলে যান। সেই থেকে তিনি ইংল্যান্ডেই থাকতেন। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে তাঁকে বিবাহ করেছেন অমৃতপাল। বিয়ের পর কিরণদীপ পাঞ্জাবে এসে অমৃতপালের পৈতৃক গ্রামে বসবাস শুরু করেন। কিরণদীপের পরিবার আদতে জলন্ধরের বাসিন্দা।

    আরও পড়ুন: হিন্দু নেতাদের খুন করতে প্রশিক্ষণ শিবির চালাচ্ছিল পিএফআই?

    অধরা অমৃতপাল

    পাঞ্জাব পুলিশের সন্দেহ, ওয়ারিস পাঞ্জাব দি-এর জন্য বিদেশ থেকে অর্থ সংগ্রহ করছেন কিরণদীপ। গত ১৮ মার্চ, অমৃতপাল এবং তাঁর প্রতিষ্ঠিত দল ‘ওয়ারিশ পঞ্জাব দি’র সদস্যদের বিরুদ্ধে ধরপাকড় শুরু করেছিল পাঞ্জাব পুলিশ। তার কয়েকদিন আগেই, অমৃতপাল এবং তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা সশস্ত্র অবস্থায় পাঞ্জাবের এক থানায় হামলা চালিয়েছিল। অমৃতপাল (Amritpal Singh) ও তাঁর সঙ্গীদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করা, হত্যার চেষ্টা, পুলিশের উপর হামলা এবং সরকারি কর্মীদের কর্তব্য পালনে বাধাদান-সহ ভারতীয় দণ্ডবিধির বেশ কয়েকটি ধারায় মামলা করা হয়েছে। তবে, অভিযান শুরুর পর থেকে একমাস পেরিয়ে গেলেও অমৃতপালকে এখনও ধরা যায়নি। পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে বারবার পালিয়েছে সে। পুলিশ তাঁর বেশকিছু অনুগামী এবং সমর্থকদের আটক করেছে ইতিমধ্যে। ঘটনার রেশ ছড়িয়েছে বিদেশের মাটিতেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeep Singh: জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ সচিবালয়ের নয়া সেনা উপদেষ্টা হলেন এয়ার মার্শাল সন্দীপ সিং

    Sandeep Singh: জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ সচিবালয়ের নয়া সেনা উপদেষ্টা হলেন এয়ার মার্শাল সন্দীপ সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ সচিবালয়ের (NSCS) নয়া সেনা উপদেষ্টা হলেন প্রাক্তন ভাইস-চিফ অফ এয়ার মার্শাল সন্দীপ সিং। আগামী ২৪ এপ্রিল থেকে তিনি নতুন দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। ১৯৮৩ সালের ২২ ডিসেম্বর, ভারতের বায়ুসেনায় যোগ দিয়েছিলেন এয়ার মার্শাল সন্দীপ সিং। ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমি এবং ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের প্রাক্তন ছাত্র তিনি।

    সুখোই-৩০ এমকেআই, মিগ-২৯, মিগ-২১, কিরণ, এএন-৩২, এভিআরও, জাগুয়ার এবং মাইরেজ-২০০০ এ প্রায় ৪৯০০ ঘণ্টার অপারেশনাল ও টেস্ট ফ্লাইংয়ের অভিজ্ঞতা রয়েছে এয়ার মার্শাল সন্দীপ সিং-এর। তিনি তাঁর কর্মজীবনে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছিলেন। মস্কোতে এসইউ-৩০ প্রজেক্ট টিমের প্রজেক্ট টেস্ট পাইলট ছিলেন সন্দীপ সিং। ভিসিএএস হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার আগে সিং দক্ষিণ ওয়েস্টার্ন এয়ার কমান্ডের এয়ার অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফও ছিলেন।

    আরও পড়ুন: রবীন্দ্রজন্মজয়ন্তীতে কলকাতায় অমিত শাহ! নববর্ষের পর ফের জনসভা বাংলায়

    ২০০৬ সালে বায়ুসেনা পদক, ২০১৩ সালে অতি বিশেষ সেবা পদক এবং ২০২২ সালে পরম বিশেষ সেবা পদক লাভ করেন এয়ার মার্শাল সন্দীপ সিং। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তিনি ভারতের রাষ্ট্রপতির সম্মানসূচক এয়ার এডিসি হিসেবে নিযুক্ত হন। চার দশকেরও বেশি সময় ধরে বিস্তৃত তাঁর বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে, এয়ার মার্শাল সন্দীপ সিং বায়ুসেনার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন এবং দেশের বিমান প্রতিরক্ষাকে শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। বিমান বাহিনীর উপ প্রধান হিসাবে, এয়ার মার্শাল সন্দীপ সিং বায়ুসেনার আধুনিকীকরণে অগ্রণী ভূমিকা নেন। তিনি বায়ুসেনার  ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য নতুন ফাইটার জেট, হেলিকপ্টার এবং অন্যান্য সরঞ্জাম অধিগ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PFI: হিন্দু নেতাদের খুন করতে প্রশিক্ষণ শিবির চালাচ্ছিল পিএফআই?

    PFI: হিন্দু নেতাদের খুন করতে প্রশিক্ষণ শিবির চালাচ্ছিল পিএফআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে পিএফআইকে (PFI)। তার পরেও মহারাষ্ট্রের পুনের (Pune) কন্ধোয়া এলাকার একটি বেসরকারি স্কুলে প্রশিক্ষণ শিবির চালাচ্ছিল পিএফআই। খবর পেয়ে রবিবার ব্লু বেলস নামের ওই স্কুলের দুটি তলা বন্ধ করে দিয়েছে এনআইএ। জানা গিয়েছে, পিএফআইয়ের এই প্রশিক্ষণ শিবিরে মুসলিম তরুণদের দক্ষিণপন্থী তথা হিন্দু নেতা ও হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের ওপর আক্রমণ করার প্রশিক্ষণ দেওয়া হত।

    পিএফআই (PFI)…

    চলতি মাসের ১৬ তারিখে ওই বেসরকারি স্কুলে হানা দেয় এনআইএ। চালানো হয় খানাতল্লাশি। এর পরেই তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয় ওই দুটি তলায়। পরের দিন খবরটি ট্যুইট করে জানায় জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। বেসরকারি ওই স্কুলটির চার ও পাঁচতলায় প্রশিক্ষণ শিবির চলছিল। এই শিবিরে মুসলিম তরুণদের কট্টরপন্থার প্রশিক্ষণ দেওয়া হত। তাদের জঙ্গি তৈরির প্রশিক্ষণও দেওয়া হত। কীভাবে হিন্দু নেতাদের খুন করতে হবে, সেই প্রশিক্ষণও দেওয়া হত।

    ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করার পরিকল্পনা করেছে পিএফআই (PFI)। জানা গিয়েছে, সেই মিশন সফল করতেই চালানো হচ্ছিল প্রশিক্ষণ শিবির। যারা এই মিশনের বিরোধিতা করছে, তাদের কীভাবে সরিয়ে ফেলতে হবে, সেই প্রশিক্ষণও দেওয়া হত। ২০২২ সালেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করে পিএফআইকে। পিএফআইয়ের পক্ষে সওয়াল করে সুর চড়ায় নিষিদ্ধ আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএস। এ দেশে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার পরেও লুকিয়ে-চুরিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ চালিয়ে যাচ্ছিল নিষিদ্ধ সংগঠন পিএফআই।

    আরও পড়ুুন: দায়রা আদালতেও ধাক্কা, ‘মোদি’ অবমাননা মামলায় জেলে যাচ্ছেন রাহুল গান্ধী?

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই পুনের ওই এলাকা থেকে প্রচুর আপত্তিজনক লিফলেট, পোস্টার উদ্ধার হয়। তার পরেই জানা যায়, বন্দুক ছাড়াও অন্যান্য অস্ত্র চালনার প্রশিক্ষণও দেওয়া হত বেসরকারি ওই স্কুলের প্রশিক্ষণ শিবিরে। এদিকে, কর্নাটকের শিবমোগা মামলায় যাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে তদন্তকারী সংস্থা, তাদের মধ্যে দু জনের ক্ষেত্রে ইসলামিক স্টেটের ভূমিকা প্রকাশ্যে এসেছে। চার্জশিটে বলা হয়েছে, এই দুজন ২৫টিরও বেশি নাশকতা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে। এনআইএ জানিয়েছে, বিদেশ থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে ক্রিপ্টোকারেন্সি পেমেন্ট ব্যবহার করত পিএফআই (PFI)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
  • Rahul Gandhi: দায়রা আদালতেও ধাক্কা, ‘মোদি’ অবমাননা মামলায় জেলে যাচ্ছেন রাহুল গান্ধী?

    Rahul Gandhi: দায়রা আদালতেও ধাক্কা, ‘মোদি’ অবমাননা মামলায় জেলে যাচ্ছেন রাহুল গান্ধী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সুরাট দায়রা আদালতেও ধাক্কা খেলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। স্বাভাবিকভাবেই তৈরি হল জেলে যাওয়ার সম্ভাবনাও। ২৩ মার্চ গুজরাটের (Gujarat) সুরাট ম্যাজিস্ট্রেট আদালত রাহুলকে অপরাধমূলক মানহানির মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে যে রায় দিয়েছিল, অতিরিক্ত দায়রা আদালতের বিচারক আরপি মোগেরা বৃহস্পতিবার তার ওপর স্থগিতাদেশ দেওয়ার আবেদন খারিজ করে দেন। রাহুলের আবেদন খারিজ করার পাশাপাশি মোদি (Modi) উপাধি নিয়ে মন্তব্যের জেরে রাহুল গান্ধীর সাজা স্থগিত হবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছে আদালত। আদালতের এই রায়ের জেরে আপাতত কেরলের ওয়েনাড়ের সাংসদ পদ ফিরে পাচ্ছেন না রাহুল। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা নিয়েও সংশয় তৈরি হল।

    রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)…

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে কর্নাটকের কোলারে মোদি পদবি নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যের দায়ে রাহুলকে (Rahul Gandhi) ২৩ মার্চ দু বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয় গুজরাটের সুরাট ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। রায় কার্যকর করতে ৩০ দিনের সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছিল আদালত। রাহুলের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছিলেন বিজেপি বিধায়ক তথা গুজরাটের প্রাক্তন মন্ত্রী পূর্ণেশ মোদি। তার প্রেক্ষিতেই ওই রায় দেয় আদালত। প্রসঙ্গত, উনিশের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে এক জনসমাবেশে রাহুল বলেছিলেন, সব চোরেদের পদবি কীভাবে মোদি হতে পারে? আদালতের ওই সিদ্ধান্তের জেরে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ বলেন, আইনের অধীনে আমাদের কাছে এখনও সব বিকল্প পথ খোলা রয়েছে। আমরা সেগুলির সদ্ব্যবহার করার কথা ভাবছি।

    আরও পড়ুুন: রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তীতে কলকাতায় অমিত শাহ! নববর্ষের পর ফের জনসভা বাংলায়

    আদালতের রায়ের জেরে ২৪ মার্চ লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা রাহুলের (Rahul Gandhi) সাংসদ পদ খারিজ করে দেন। তাঁকে দোষী ঘোষণা ও সাজার ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে ৩ এপ্রিল সুরাটেরই দায়রা আদালতে আবেদন করেছিলেন রাহুল। সেই আবেদনই খারিজ হয়ে গেল এদিন। আইনজীবীদের মতে, আদালতের এই রায়ের ওপর যদি হাইকোর্ট স্থগিতাদেশ না দেয়, তাহলে আগামী বছর লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না রাহুল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: সীমান্ত নিয়ে চিনকে কড়া হুঁশিয়ারি রাজনাথ সিংয়ের

    Rajnath Singh: সীমান্ত নিয়ে চিনকে কড়া হুঁশিয়ারি রাজনাথ সিংয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন সীমান্তে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছে ভারতীয় সেনা, তারা যেকোনও পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে প্রস্তুত। বুধবার ভারতীয় সেনার একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় এমনই মন্তব্য করলেন রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। শান্তি আলোচনার মধ্যে চিনের বিরুদ্ধে সীমান্তে উত্তেজনা ছড়ানোর অভিযোগও আনেন তিনি। কয়েকদিন আগে অরুণাচল প্রদেশের বেশ কয়েকটি স্থানের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম দেয় বেজিং। নতুন নামের স্থানগুলি তিব্বতে অংশ বলে দাবি করে শি জিনপিংয়ের দেশ। যদিও চিনের এই চেষ্টার তীব্র নিন্দা করে ভারতের বিদেশমন্ত্রক। অরুণাচল ভারতের অংশ ছিল, আছে এবং থাকবে বলে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছিল। আবার ডোকলাম নিয়েও বিবাদ কম নয়। এই আবহে প্রতিরক্ষামন্ত্রীর (Rajnath Singh) এই হুঁশিয়ারি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    কী বললেন রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)?

    চিনের আগ্রাসন বারবার চললে, ভারত মুখ বুজে থাকবে না বলেও হঁশিয়ারি দেন। রাজনাথ (Rajnath Singh) বলেন, আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে আগ্রহী ভারত। আর সেই লক্ষ্যে সীমান্তে শান্তি আলোচনা চালিয়ে যাওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Rajnath Singh)। প্রসঙ্গত, গালওয়ানে সেনা সংঘর্ষের পর সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে দুই দেশের সামরিক পর্যায়ে আলোচনায় বসার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এখনও পর্যন্ত ১৭টি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। লাদাখ সীমান্তে বেশ কয়েকটি অঞ্চল থেকে দুই দেশের সেনা প্রত্যাহারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও, এখনও বেশ কয়েকটি অঞ্চলের রফাসূত্র বের হয়নি।

    যুদ্ধ কখনও সমস্যা সমাধানের পথ নয় বলে মনে করেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। সেনার প্রশংসা করে তিনি বলেন, দেশের অখণ্ডতা রক্ষায় এবং প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেও ভারতীয় জওয়ানরা দৃঢ়তার সঙ্গে তাঁদের দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। সে কোনও আগ্রাসনের মোকাবিলায় সেনাদের হাতে সেরা অস্ত্র, সরঞ্জাম তুলে দেওয়াই কেন্দ্রের প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছন প্রতিরক্ষামন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shaista Parveen: আতিকের অনুপস্থিতিতে গ্যাং চালাতেন তাঁর স্ত্রী শইস্তা!

    Shaista Parveen: আতিকের অনুপস্থিতিতে গ্যাং চালাতেন তাঁর স্ত্রী শইস্তা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছিলেন পুলিশ (Police) কনস্টেবলের মেয়ে। পরে হন কুখ্যাত গ্যাংস্টার প্রয়াত আতিক আহমেদের (Atiq Ahmad) স্ত্রী। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, স্বামীর মৃত্যুর ঢের আগেই আতিকের সাম্রাজ্যের রাশ হাতে তুলে নিয়েছিলেন শাইস্তা পারভিন (Shaista Parveen)। তাঁকে ধরিয়ে দিতে পারলেই মিলবে ৫০ হাজার টাকা। আতিকের গ্রেফতারির পর থেকে বছর একান্নর এই মহিলাই সামলাচ্ছেন মাফিয়ারাজ।

    শাইস্তা পারভিন (Shaista Parveen)…

    শাইস্তার বাবা ছিলেন পুলিশের কনস্টেবল। নাম মহম্মদ হারুন। পরিবার নিয়ে তিনি থাকতেন প্রয়াগরাজের দামুপুর গ্রামে। প্রয়াগরাজের স্কুল থেকেই উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন শাইস্তা। ১৯৯৬ সালে আতিকের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর। গ্যাংস্টার স্বামীর সঙ্গে থাকতে থাকতেই অন্ধকার জগতে ঢুকে পড়েন শাইস্তা (Shaista Parveen)। ২০২৩ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রয়াগরাজে নিজের বাড়ির সামনে খুন হন আইনজীবী উমেশ পাল। বিধায়ক রাজু পাল খুনের প্রধান সাক্ষী ছিলেন তিনিই। রাজু খুনে নাম জড়ায় আতিক ও তাঁর ভাই আসরফের।

    আরও পড়ুুন: ‘অপেক্ষা করুন, সব ফাঁস করব’, মমতাকে চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর

    জানা যায়, উমেশ খুনের কয়েক দিন আগে গুজরাটের সবরমতী জেলে আতিকের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন শাইস্তা। সেখানেই উমেশ খুনের ষড়যন্ত্র করা হয় বলে অভিযোগ। বর্তমানে শাইস্তার বিরুদ্ধে চারটি মামলা রয়েছে। এর একটি উমেশ হত্যা সংক্রান্ত। বাকিগুলি দায়ের হয়েছিল ২০০৯ সালে। মামলাগুলি প্রতারণা সংক্রান্ত। এর ঢের পরে রাজনীতিতে আসেন শাইস্তা। ২০২১ সালে তিনি যোগ দেন আসাদউদ্দিন ওয়াইসির দল এআইএমআইএমে। ২০২৩ সালে করেন দলবদল। যোগ দেন মায়াবতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টিতে। প্রয়াগরাজের মেয়র নির্বাচনে শাইস্তার দাঁড়ানোর জল্পনা ছড়িয়েছিল। যদিও উমেশ হত্যায় নাম জড়ানোয় সেই জল্পনায় জল ঢেলে দেন বিএসপি নেতৃত্ব।

    উমেশ খুনের পর মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে লেখা চিঠিতে শাইস্তা জানিয়েছিলেন, ওই খুনের মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে তাঁর পরিবারকে। ছেলে আসাদের মৃত্যুর পর থেকেই আর দেখা যাচ্ছে না শাইস্তাকে। তাঁর খোঁজে রাজ্য চষে বেড়াচ্ছে উত্তর প্রদেশ পুলিশ। প্রসঙ্গত, আতিকের এক আত্মীয় মহম্মদ জিশান জানান, একবার আতিক তাঁর ছেলেকে ২৫ জন শ্যুটার সহ জিশানের কাছে পাঠিয়েছিলেন। জিশানের জমি শাইস্তার (Shaista Parveen) নামে লিখে দিতে বলেছিলেন তিনি। চেয়েছিলেন ৫ কোটি টাকাও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
  • Nepal President: বুকের সংক্রমণ বেশ জটিল! দিল্লি এইমসে ভর্তি নেপালের প্রেসিডেন্ট রামচন্দ্র পাউডেল

    Nepal President: বুকের সংক্রমণ বেশ জটিল! দিল্লি এইমসে ভর্তি নেপালের প্রেসিডেন্ট রামচন্দ্র পাউডেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুকের সংক্রমণ আরও জটিল আকার ধারণ করায় নেপালের (Nepal) প্রেসিডেন্ট রামচন্দ্র পাউডেলকে (Ram Chandra Poudel) দিল্লি নিয়ে আসা হল। বুধবার এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে তুলে কাঠমান্ডু থেকে দিল্লির এইমসে আনা হয়েছে তাঁকে। এক মাসের মধ্যে প্রেসিডেন্ট (Nepal President) পাউডেলকে দু’বার হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে। কিন্তু তাতেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। তাই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে দিল্লিতে (Delhi) আনা হল।

    জটিল সংক্রমণ

    সূত্রের খবর, মঙ্গলবার নেপালের টিইউ টিচিং হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন প্রেসিডেন্ট পাউডেল (Nepal President)। কিন্তু সেখানে তাঁর বুকে জটিল সংক্রমণ পাওয়া যায়। তারপরেই তাঁকে দিল্লি নিয়ে আসার তোড়জোড় শুরু হয়। বুধবার সকাল ১১টা নাগাদ দিল্লিতে পৌঁছয় নেপালের প্রেসিডেন্টের বিমান অ্যাম্বুল্যান্স। তার পর সেখান থেকে সোজা এইমস। প্রেসিডেন্টের সঙ্গে রয়েছেন তাঁর ছেলে চিন্তুন এবং আরও কয়েক জন ঘনিষ্ঠ।

    আপাতত দিল্লিতেই চিকিৎসা

    পয়লা এপ্রিল প্রেসিডেন্ট (Nepal President) প্রথম বুকে ব্যথা অনুভব করেন। তৈরি করা হয় একটি মেডিক্যাল টিম। সেই টিম খতিয়ে দেখে প্রেসিডেন্টের শারীরিক অবস্থা। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অসুস্থ প্রেসিডেন্টকে দেখতে আসেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকমল দাহাল, উপপ্রধানমন্ত্রী পূর্ণবাহাদুর খাদকা এবং অন্যান্যরা। কিছু দিনের মধ্যেই তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। যদিও সমস্যা পিছু ছাড়েনি। গত মঙ্গলবার তাঁকে আবার হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়।

    আরও পড়ুন: ভারতের সবথেকে সুখী রাজ্য মিজোরাম! কেন জানেন?

    উল্লেখ্য, নেপালের প্রেসিডেন্টের (Nepal President) শারীরিক অবস্থা নিয়ে মঙ্গলবারই নেপালে মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠক আয়োজিত হয়েছে। সেখানেই জানানো হয়েছে যে, সেদেশের স্বাস্থ্যসচিব এই চিকিৎসা পদ্ধতির তত্ত্বাবধান করবেন। একটি বিশেষ টিমও গঠিত হয়েছে রাষ্ট্রপতির শারীরিক দেখভালের জন্য। তাঁর শারীরিক অবস্থা ও চিকিৎসা নিয়ে পরবর্তীতে কোন পদক্ষেপ নেওয়া যায়, তা স্থির করা হবে টিমের রিপোর্ট আসার পরই। তবে, আপাতত দিল্লিতেই তাঁর চিকিৎসা চলবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mizoram: ভারতের সবথেকে সুখী রাজ্য মিজোরাম! কেন জানেন?

    Mizoram: ভারতের সবথেকে সুখী রাজ্য মিজোরাম! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের সর্বাধিক সুখী রাজ্য মিজোরাম (Mizoram)। সম্প্রতি একটি গবেষণার রিপোর্টে এমনই দাবি করা হয়েছে। গুরুগ্রামের এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যাপক রাজেশ কে পিলানিয়ার সমীক্ষায় এই তথ্য উঠে এসেছে। তবে অনেকের মনে হতেই পারে, কোনও দেশ বা রাজ্য কতটা সুখী, তা কীভাবে পরিমাপ করা যায়। তবে জানিয়ে রাখা উচিত, সেই নির্দিষ্ট দেশের মানুষের জীবনধারার উপর নির্ভর করেই এই সুখ পরিমাপ করা হয়।

    সব কাজই সমান

    সমীক্ষা প্রতিবেদন অনুসারে, মিজোরাম (Mizoram) ১০০ শতাংশ সাক্ষরতা অর্জনের ক্ষেত্রে ভারতের দ্বিতীয়। ভারতের সবচেয়ে শিক্ষিত রাজ্যের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে কেরল। সুখের খোঁজ ছটি প্যারামিটারে করা হয়েছে। পরিবারের সম্পর্ক, কাজ, সামাজিক কাজ, মানবপ্রীতি, ধর্ম, কোভিডের কতটা প্রভাব পড়েছিল এই রাজ্যে, রাজ্যবাসীর শারীরিক ও মানসিক অবস্থা-এসবের নিরিখেই রাজ্যটি একেবারে শীর্ষস্থানে অবস্থান করছে। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মিজোরামে সবাই কাজ করেন। মিজো সম্প্রদায়ের ছেলে-মেয়েরা ১৬-১৭ বছর থেকেই কোনও না কোনও পেশার সঙ্গে যুক্ত। মানুষ এখানে কোনও কাজকেই ছোট মনে করেন না। এর জন্য তারা আরও বেশি অনুপ্রাণিত হয়। এছাড়াও এখানে ছেলে-মেয়ের মধ্যেও কোনও ভেদাভেদ নেই। একইসঙ্গে মিজো সমাজের পুরুষ ও মহিলা উভয়কেই নিজেদের জীবন উপভোগ করার শিক্ষা দেওয়া হয়। ফলে এখানে মানুষ সুখে থাকেন।

    আরও পড়ুন: আবগারি দফতরে চাকরি দেওয়ার নাম করেও লক্ষ লক্ষ টাকা তুলেছেন কলকাতা পুলিশের সেই অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার

    ছাত্র-শিক্ষক বন্ধুত্ব

    গবেষণায় মিজোরামের (Mizoram) এক ছাত্র জানিয়েছেন, সেখানকার শিক্ষকরা ছাত্রদের সেরা বন্ধু। এক ছাত্রের কথায়, “আমরা শিক্ষকদের সাথে কোনও কিছু ভাগ করতে ভয় পাই না বা লজ্জিত নই। আমাদের শিক্ষকরা নিয়মিত অভিভাবকদের সাথে দেখা করেন। যে কোনও সমস্যার সম্মুখীন হলে তা সমাধান করতে এগিয়ে আসেন।” পড়াশোনার জন্য পিতামাতারা চাপ কম দেন। মিজোরামের সামাজিক কাঠামোও সেখানকার যুব সম্প্রদায়ের খুশি থাকায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি বেসরকারি স্কুলের শিক্ষিকা জানিয়েছেন, সেখানে পারিবারিক শিক্ষার জন্য যুব সম্প্রদায় সুখে থাকে। শুধু তাই নয়, তাদের সমাজে জাতিগত ভেদাভেদ নেই। একইসঙ্গে পড়ুয়াদের অভিভাবকরাও কোনও নির্দিষ্ট বিষয় বেছে নিতে জোর করেন না। এর ফলে তারা সুখে থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Population: জনসংখ্যার নিরিখে চিনকে টপকে গেল ভারত, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    Population: জনসংখ্যার নিরিখে চিনকে টপকে গেল ভারত, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনসংখ্যার (Population) নিরিখে চিনকে (China) ছাপিয়ে গেল ভারত (India)। ভারতই হচ্ছে বর্তমানে বিশ্বের সব চেয়ে জনবহুল দেশ। রাষ্ট্রসংঘের পপুলেশন ফান্ড সংগঠন (UNFPA)-র রিপোর্টেই এ খবর জানা গিয়েছে। প্রতি বছর রিপোর্ট পেশ করে ইউএনএফপিএ। এবারও করেছে। নাম দেওয়া হয়েছে, স্টেট অফ ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিপোর্ট, ২০২৩। বুধবার প্রকাশিত এই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, বর্তমানে ভারতের জনসংখ্যা ১৪২ কোটি ৮৬ লাখ। আর চিনের জনসংখ্যা ১৪২ কোটি ৫৭ লক্ষ। অর্থাৎ চিনের চেয়ে ভারতের জনসংখ্যা বেশি ২৯ লক্ষ।

    জনসংখ্যার (Population) বর্তমান ছবি…

    রাষ্ট্রসংঘের তরফে জানানো হয়েছে, গত বছর চিনের জনসংখ্যা ছিল সব চেয়ে বেশি। পরে ক্রমশ সে দেশে কমতে থাকে জনসংখ্যার গ্রাফ। লাফিয়ে বাড়তে থাকে ভারতের জনসংখ্যা। তার জেরে চলতি বছর চিনকে ছাপিয়ে গেল ভারত। জানা গিয়েছে, ভারতের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১৯৮০ সাল থেকে নিম্নমুখী। ইউএনএফপিএ-র রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতের জনসংখ্যার (Population) ২৫ শতাংশ ০ থেকে ১৪ বছর বয়সের মধ্যে, জনসংখ্যার ১৮ শতাংশ ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সী, ১০ থেকে ২৪ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা ২৬ শতাংশ, ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা ৬৮ শতাংশ। দেশের জনসংখ্যার মাত্র ৭ শতাংশ ৬৫ বছরের ওপরে। উল্টো ছবি চিনে। সে দেশে ০ থেকে ১৪ বছর বয়সীর সংখ্যা ১৭ শতাংশ, ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সী নাগরিকের সংখ্যা ১২ শতাংশ, ১০ থেকে ২৪ বছর বয়সী নাগরিকের সংখ্যা ১৮ শতাংশ, ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা ৬৯ শতাংশ এবং ৬৫ বছর বয়সী নাগরিকের সংখ্যা ১৪ শতাংশ।

    আরও পড়ুুন: পাখির চোখ কর্নাটক বিধানসভার ভোট, তারকা প্রচারকের তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    চিনাদের গড় আয়ু ভারতের চেয়ে অনেকটাই বেশি। চিনে মহিলারা গড়ে বাঁচেন ৮২ বছর, পুরুষরা বাঁচেন ৭৬ বছর। আর ভারতের মহিলারা বাঁচেন গড়ে ৭৪ বছর, পুরুষরা বাঁচেন ৭১ বছর। অর্থনীতিবিদদের মতে, ভারতীয় নাগরিকদের একটা বৃহত্তম অংশ তরুণ হওয়ায় তা হবে ভারতীয় অর্থনীতির উন্নতির কারক। আর চিনের সিংহভাগ মানুষ বৃদ্ধ হওয়ায়, তা দেশীয় অর্থনীতির পক্ষে বোঝা স্বরূপ। প্রসঙ্গত, ১৯৫০ সালে প্রথম জনসংখ্যা (Population) সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছিল রাষ্ট্রসংঘ। তার পর এই প্রথম চিনকে টপকে গেল ভারত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
LinkedIn
Share