Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • UP Madrasa: যোগী রাজ্যে মাদ্রাসার পড়ুয়ারা পড়বে এনসিইআরটি-র সিলেবাস, কবে থেকে জানেন?

    UP Madrasa: যোগী রাজ্যে মাদ্রাসার পড়ুয়ারা পড়বে এনসিইআরটি-র সিলেবাস, কবে থেকে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাদ্রাসা শিক্ষায় ব্যাপক সংস্কার উত্তর প্রদেশে (UP Madrasa)। এবার থেকে যোগী আদিত্যনাথের রাজ্যের মাদ্রাসার (Madrasa) পড়ুয়ারা পড়বে এনসিইআরটির (NCERT) সিলেবাস। আগামী মার্চে যে সেশন শুরু হচ্ছে, সেই নতুন শিক্ষাবর্ষ থেকেই নয়া সিলেবাসে পড়বে মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীরা। মাদ্রাসা শিক্ষা পরিষদের চেয়ারপার্সন ইফতিকার আহমেদ বলেন, ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি আধুনিক বিজ্ঞান ভিত্তিক শিক্ষাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে নতুন সিলেবাসে। তিনি বলেন, এবার থেকে মাদ্রাসার পড়ুয়ারাও অঙ্ক, বিজ্ঞান এবং কম্পিউটার শিক্ষা পাবে।

    ওয়াকফ বোর্ড…

    গত নভেম্বরে উত্তরাখণ্ডের ওয়াকফ বোর্ড সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সে রাজ্যের ১০৩টি মাদ্রাসায়ই এনসিইআরটির সিলেবাস চালু করার। তারা এও জানিয়েছিল, ২০২৩ সালের নয়া শিক্ষাবর্ষ থেকে সব ধর্মের পড়ুয়াদের জন্যই খুলে দেওয়া হবে মাদ্রাসার দ্বার। ইসলামিক স্কুলগুলিতে আধুনিকীকরণের উদ্দেশে চালু করা হবে ইউনিফর্মও। উত্তরাখণ্ড ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান সাদাব শামস সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, মাদ্রাসার পড়ুয়াদের সমাজের মূল স্রোতে ফেরানোই আমাদের প্রথম কাজ। তিনি বলেন, নতুন বছরে আমরা এটাও চেষ্টা করব যাবে মাদ্রাসাগুলি সিবিএসই কিংবা উত্তরাখণ্ড স্টেট বোর্ডের অনুমোদন পায়।  

    গত সেপ্টেম্বরে উত্তর প্রদেশ সরকার সে রাজ্যের অনুমোদনহীন মাদ্রাসাগুলি (UP Madrasa) সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করে। এই মাদ্রাসাগুলি কোথা থেকে অর্থ পায়, শিক্ষকের সংখ্যা কত, সিলেবাসই বা কী এবং অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করে। সেপ্টেম্বরে তথ্য সংগ্রহের কাজ শেষ করার পর উত্তর প্রদেশের ৩০৭টি মাদ্রাসাকে বেআইনি বলে ঘোষণা করে যোগী আদিত্যনাথের সরকার। অভিযোগ, এই মাদ্রাসাগুলি একাধিক সরকারি বিধি লঙ্ঘন করেছে। এই কারণ দেখিয়েই তাদের বেআইনি ঘোষণা করে উত্তর প্রদেশ সরকার। যে মাদ্রাসাগুলিকে (UP Madrasa) বেআইনি ঘোষণা করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে ইসলামিক শিক্ষাকেন্দ্র দারুল উল্লামও।

    আরও পড়ুুন: মন্ত্রীদের রাজনৈতিক বক্তব্যের দায় সর্বদা সরকারের নয়, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    যোগী সরকার যখন মাদ্রাসাগুলি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করে, তখন তার ব্যাপক সমালোচনা করতে শুরু করে সে রাজ্যের কয়েকটি মুসলিম গোষ্ঠী। জামাত উলেমা-ই-হিন্দ সরকারের সমীক্ষার সিদ্ধান্তটিকে মাদ্রাসার বদনাম করতে ঈর্ষাকাতর প্রয়াস বলে বর্ণনা করে। যদিও মুসলিমদেরই একাধিক সংগঠনের মতে, এতে আদতে ভালই হবে মাদ্রাসাগুলির (UP Madrasa)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Russian Death in Odisha: ফের আরও এক রুশ নাগরিকের মৃত্যু হল রাশিয়ায়, এবার দেহ মিলল জাহাজে

    Russian Death in Odisha: ফের আরও এক রুশ নাগরিকের মৃত্যু হল রাশিয়ায়, এবার দেহ মিলল জাহাজে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের আরও এক রুশ নাগরিকের রহস্য মৃত্যু হল ওড়িশায় (Russian Death in Odisha)। দেহ মিলল জাহাজে। প্রসঙ্গত, গত ১৫ দিনে এই নিয়ে তৃতীয়বার রুশ নাগরিকের দেহ মিলল ওড়িশায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওড়িশার জগৎসিংহপুর জেলার পারাদ্বীপ বন্দরে নোঙর করা একটি জাহাজে বিদেশি নাগরিকের দেহ মিলেছে। তাঁর বয়স ৫১ বছর। নাম সের্গেই মিল্যাকভ। ওড়িশা পুলিশ বিষয়টির তদন্ত শুরু করেছে। মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে এখনও কিছু জানা যায়নি। পারাদ্বীপ পোর্ট ট্রাস্টের চেয়ারম্যান পিএল হরনাধ এ বিষয়ে বলেন, “জাহাজের মাস্টার জানিয়েছেন  জাহাজের প্রধান ইঞ্জিনিয়ার সের্গেই মিল্যাক্ভের হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: ‘এমন ঘটনা ঘটলে রেলমন্ত্রক হয়তো অন্য কিছু ভাববে’, বন্দে ভারতে পাথর প্রসঙ্গে বললেন সুকান্ত  

    সের্গেই মিল্যাকভ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পারাদ্বীপ হয়ে মুম্বাইগামী এমবি আলাদনা জাহাজের প্রধান ইঞ্জিনিয়ার (Russian Death in Odisha) ছিলেন। ভোর চারটের সময় তাঁকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। পারাদ্বীপ পোর্ট ট্রাস্টের চেয়ারম্যান পিএলহরনাধ রুশ নাগরিকের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, “বিষয়টির তদন্ত করা হচ্ছে।”

    পর পর রুশ নাগরিকের মৃত্যু 

    এর আগে ডিসেম্বর মাসেও, দক্ষিণ ওড়িশার রায়গড়ে এক সাংসদ-সহ দুই রুশ পর্যটকের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। রুশ সাংসদ পাভেল আন্তোনভের ২৪ ডিসেম্বর হোটেলের তৃতীয় তলা থেকে পড়ে মৃত্যু হয়। বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। তার দুদিন আগেই হোটেলের ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় ৬১ বছর বয়সী ভ্লাদিমির বিদেনভকে (Russian Death in Odisha)। কোটিপতি রুশ সাংসদ পাভেল  আন্তোনভ ছিলেন রুশ রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের কড়া সমালোচক। তাঁর আকস্মিক মৃত্যুতে রহস্যের গন্ধ পাচ্ছে প্রশাসন। তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সিআইডিকে। 

    সিআইডির এক আধিকারিক জানিয়েছেন, পাভেলের (Russian Death in Odisha) মৃত্যুর তদন্তে সিআইডি ইন্টারপোলের সাহায্য নিতে পারে। বিদেনভের মৃত্যুর পর আধিকারিকরা প্রথমে হোটেলে আসা সাব-ইন্সপেক্টর এসকে সিংকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। এ ছাড়া তিন অ্যাম্বুলেন্স চালককেও জেরা করেছেন সিআইডি আধিকারিকরা। রায়গড়ের পুলিশ সুপারের কাছে মৃত্যুর রিপোর্ট চেয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Supreme Court: সিনেমা হলে দর্শক বাইরের খাবার নিয়ে যেতে পারবে কি? কী রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট?

    Supreme Court: সিনেমা হলে দর্শক বাইরের খাবার নিয়ে যেতে পারবে কি? কী রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিনেমা হলে দর্শকরা বাড়ির তৈরি বা বাইরে থেকে খাবার কিনে ঢুকতে পারবেন কিনা তা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট। খাবার নিয়ে ঢোকার উপর নিষেধাজ্ঞা নিয়েই পিটিশন জমা পড়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। মঙ্গলবার সেই মামলার শুনানি চলছিল সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি.ওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি পি.এস নরসিনহার ডিভিশন বেঞ্চে। ফলে শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের তরফে বলা হয়, সিনেমা হলে দর্শকরা বাড়ির তৈরি বা বাইরে থেকে খাবার কিনে ঢুকতে পারবেন কিনা তা সম্পূর্ণভাবে হল মালিকের ইচ্ছা। এই ব্যাপারে সরকার, আদালত, ক্রেতা সুরক্ষা আদালত কোনওভাবেই হস্তক্ষেপ করতে পারে না।

    মামলাটি কী?

    ২০১৮ সালে সিনেমা হল বা মাল্টিপ্লেক্সে খাবার নিয়ে প্রবেশ করায় নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছিল জম্মু-কাশ্মীর হাইকোর্ট। এরপর জম্মু-কাশ্মীর হাইকোর্টের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন পড়ে। সেই মামলার শুনানিতেই এদিন জম্মু-কাশ্মীর হাইকোর্টকে কার্যত ভৎর্সনা করল শীর্ষ আদালত।

    আরও পড়ুন: নতুন বছরে রেলমন্ত্রকের উপহার পরিবেশ বান্ধব হাইড্রোজেন ট্রেন

    জম্মু হাইকোর্টের রায়কে খারিজ করে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, “সিনেমা হলের সম্পত্তি হল মালিকদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি। যতক্ষণ না এই ধরণের শর্তাবলী জনস্বার্থ, নিরাপত্তা এবং কল্যাণের বিরোধী না-হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত মালিক শর্তাবলী স্থির করতেই পারেন। সিনেমা হল জিম নয়, যে সেখানে স্বাস্থ্যকর খাবার নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন আছে। এটা একটা বিনোদনের জায়গা। সিনেমা হল ব্যক্তিগত সম্পত্তি। সুতরাং এই বিষয়টি মালিক সিদ্ধান্ত নেবে। আর হলের দর্শকরাও সেই খাবার-পানীয় কিনবেন কি না, সেটা তাঁদের পছন্দের ব্যাপার।” তাই গতকাল সুপ্রিম কোর্ট সাফ জানিয়ে দেয়, হল মালিক এবং মাল্টিপ্লেক্স কর্তৃপক্ষের পূর্ণ অধিকার রয়েছে, বাইরের খাবার বা পানীয় নিয়ে প্রবেশ করা যাবে কি যাবে না, সেই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার।

    আবার সিনেমা হলের অন্দরে জল এবং শিশুদের জন্য খাদ্য নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে হাইকোর্ট যে নির্দেশ দিয়েছে, সেটা অতিরিক্ত বলেও পর্যবেক্ষণ দেশের শীর্ষ আদালতের। এ প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট জানায়, দর্শক সিনেমা দেখবেন কিনা সেটা ঠিক করা তাঁদের অধিকার এবং সিনেমা হলে প্রবেশের পর কর্তৃপক্ষের নিয়মই চূড়ান্ত। এই প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি ডি.ওয়াই চন্দ্রচূড় আরও বলেন, “যদি কেউ খাবার নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করে এবং সিট নোংরা করে, তাহলে সেটা পরিষ্কার করার জন্য কে টাকা দেবে?” 

  • Gold Ink Quran: বিজ্ঞান কংগ্রেসে প্রদর্শিত হবে আরএসএসের সংগ্রহে থাকা কোরান, জানুন গ্রন্থটির বৈশিষ্ট্য

    Gold Ink Quran: বিজ্ঞান কংগ্রেসে প্রদর্শিত হবে আরএসএসের সংগ্রহে থাকা কোরান, জানুন গ্রন্থটির বৈশিষ্ট্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোরান সংরক্ষণ করেছে আরএসএস (RSS)। ষোড়শ শতাব্দীর পবিত্র গ্রন্থটি সোনার কালিতে (Gold Ink Quran) লেখা। দুষ্প্রাপ্য এই গ্রন্থটি প্রদর্শিত হবে ১০৮তম বিজ্ঞান কংগ্রেসে (Science Congress)। আগামী মঙ্গলবার মহারাষ্ট্রে উদ্বোধন হবে বিজ্ঞান কংগ্রেসের। সেখানেই শোভা পাবে আরএসএস সংরক্ষিত এই পবিত্র গ্রন্থটি। আরএসএসের এক আধিকারিক জানান, গোটা বিশ্বে সোনার কালিতে লেখা কোরান রয়েছে মাত্র ৪টি।

    আরএসএস…

    জানা গিয়েছে, তারই একটি সংরক্ষণ করেছে আরএসএস। বিজ্ঞান কংগ্রেসে প্রদর্শিত হবে সেটিই। কোরানের এই কপিটি এবং কিছু প্রাচীন ম্যানুস্ক্রিপ্ট যেগুলি কয়েক শতাব্দীর পুরানো বলে বিশ্বাস, সেগুলি প্রদর্শিত হবে নাগপুর ভিত্তিক একটি সংস্থার স্টলে। বিজ্ঞান কংগ্রেসে স্টল দেবে রিসার্চ ফর রিসার্জেন্স ফাউন্ডেশন নামের ওই সংস্থা। সংস্থাটি ভারতীয় শিক্ষণ মণ্ডলের শাখা। রিসার্চ ফর রিসার্জেন্স ফাউন্ডেশনের নলেজ রিসোর্স সেন্টারের ডিরেক্টর ভুজঙ্গ বোবদে বলেন, ষোড়শ শতাব্দীতে সোনার কালি (Gold Ink Quran) দিয়ে কোরান লেখা হয়েছিল। গোটা বিশ্বে সোনার কালিতে লেখা কোরান রয়েছে মাত্র ৪টি। ভুজঙ্গ বোবদে নয়াদিল্লি ন্যাশনাল ম্যানু্স্ক্রিপ্ট অথরিটিতে প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটরও। তিনি বলেন, ওই কোরানের পাদটীকা লেখা হয়েছে নাস্তিলিক লিপিতে।

    আরও পড়ুুন: সমন্বয় বৈঠকে বসছে আরএসএস, জানুন কবে, কোথায়

    বোবদে জানান, নাস্তিলিক ও কুফি লিপি দুটি পার্শি ভাষায় ব্যবহৃত হত। তিনি বলেন, এর মধ্যে নাস্তিলিক লিপিটিকে বিশ্বের সর্বোৎকৃষ্ট লিপি বলে বিবেচনা করা হয়। সোনার কালিতে লেখা এই কোরানের আরও একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। নয়াদিল্লির ন্যাশনাল ম্যানু্স্ক্রিপ্ট অথরিটিতে প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর বোবদে বলেন, বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা ৩৮৫। খুদে খুদে অক্ষরে লেখা। তা সত্ত্বেও বইটির কোথাও কোনও ভুল নেই। তিনি বলেন, এটি বইটির একটি মৌলিকত্ব।

    তিনি জানান, কোরানের (Gold Ink Quran) এই কপিটি তাঁদের  দিয়েছিলেন হায়দরাবাদের নিজামের দেওয়ানের পরিবার। ইরানের প্রেসিডেন্টের পরামর্শদাতা স্বয়ং এসেছিলেন তাঁদের সংগ্রহে কী কী রয়েছে, তা দেখতে। তিনি এও জানান, ভারতীয় ইতিহাস, ধর্ম এবং প্রচীন ভারতীয় বিজ্ঞানের ১৫ হাজার ম্যানুস্ক্রিপ্ট রয়েছে। বোবদে  বলেন, আমাদের সংগ্রহে পার্শি ভাষায় লেখা তিব-ই-আকবর গ্রন্থটিও রয়েছে। এটি লেখা হয়েছিল সপ্তদশ শতাব্দীতে। তিনি জানান, এই বইটি সম্পর্ক বিশ্বের সিংহভাগ লোকই অজ্ঞ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

  • Covid Booster Dose: কোভিডের দ্বিতীয় বুস্টার ডোজের প্রয়োজনীয়তা নেই, জানাল কেন্দ্র

    Covid Booster Dose: কোভিডের দ্বিতীয় বুস্টার ডোজের প্রয়োজনীয়তা নেই, জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিডের দ্বিতীয় বুস্টার ডোজের (Covid Booster Dose) কোনও প্রয়োজনীয়তা নেই। এমনটাই জানাল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। বিশ্বজুড়ে করোনার বাড়বাড়ন্ত হলেও, এই দফায় এখনও সেভাবে ভারতে থাবা বসাতে পারেনি করোনা। আর তাই এমনটা মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। দেশজুড়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩৪ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এখনও সেভাবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে যায়নি সংক্রমিতের সংখ্যা। এই অবস্থায় এ দেশের মানুষের একটির বেশি বুস্টারের প্রয়োজন নেই। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে এমনই জানানো হয়েছে। তবে প্রত্যেককে বুস্টারের প্রথম ডোজ নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে। জারি করা হয়েছে সতর্কতা। NTAGI-এর তরফে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, দেশে করোনা বুস্টারের প্রথম ডোজ এখনও বহু মানুষের সম্পূর্ণ হয়নি। ফলে এই অবস্থায় প্রথম ডোজ না নিয়ে দ্বিতীয় ডোজের কোনও প্রয়োজন নেই। 

    প্রতিবেশী দেশগুলির মতো এ দেশেও যাতে করোনা (Covid Booster Dose) বাড়বাড়ন্ত না হয়, সেজন্যে আগে থেকেই প্রস্তুত থাকতে চাইছে কেন্দ্র। তার জন্য একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। 

    ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সম্প্রতি একযোগে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় বসে। সেখানেই যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, বর্তমান পরিস্থিতিতে করোনা বুস্টারের দ্বিতীয় ডোজের (Covid Booster Dose) কোনও প্রয়োজন নেই।

    আরও পড়ুন: ‘মুকুল রায় বিরোধী দলনেতা হোন, চেয়েছিলেন মমতা’, তোপ শুভেন্দুর

    প্রসঙ্গত সম্প্রতি করোনার (Covid Booster Dose) প্রকোপে মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে চিন। ফলে চিন নিয়ে গোটা বিশ্বের মানুষের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়তে শুরু করে। চিনে যখন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে, সেই সময় ভারতেও যাতে তার প্রভাব না পড়ে, তার জন্য কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে নতুন করে জারি করা হচ্ছে একাধিক গাইডলাইন।

    নয়া নির্দেশিকা  

    সোমবার কোভিড-১৯ (Covid Booster Dose) নিয়ন্ত্রণে নয়া নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর আগে রবিবার, ১ জানুয়ারি থেকে চিন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, হংকং, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপান থেকে আসা যাত্রীদের আরটি-পিসিআর পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করেছে কেন্দ্র। এবার এই নির্দেশিকায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এদিন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শুধু কোভিড-১৯ আরটি-পিসিআর পরীক্ষা করলেই হবে না। এই ছয় দেশ থেকে আগত যাত্রীদের, ভারতে আসার আগে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সেই পরীক্ষা করাতে হবে। যাত্রার আগেই পরীক্ষার রিপোর্ট এয়ার সুবিধা অ্যাপে আপলোড করতে হবে। অন্যান্য দেশ থেকেও যারা এই ছয়টি দেশ ছুঁয়ে ভারতে আসবেন, তাঁদেরকেও এই বিধি মানতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 
     

  • VHP Resolution: ধর্মান্তরণ রুখতে সারা দেশে ইউনিফর্ম সিভিল কোডের আর্জি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    VHP Resolution: ধর্মান্তরণ রুখতে সারা দেশে ইউনিফর্ম সিভিল কোডের আর্জি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ জুড়ে ধর্মান্তরণ রুখতে আন্দোলনে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। স্কুল-কলেজ-সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও হিন্দুত্বের জাগরণ ঘটাতে সক্রিয় ভিএইচ পি। অবৈধ ধর্মান্তরণ রুখতে, লাভ জিহাদের ঘটনায় লাগাম টানতে দেশজুড়ে একটি কঠোর আইনের দাবি জানিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। একই সঙ্গে ইউনিফর্ম সিভিল কোড-এর আর্জিও জানানো হয়েছে। যার ফলে সারা বিশ্বে ধর্মীয় গোঁড়ামির উগ্র প্রভাব রোধ করা যাবে। ধর্মীয় সন্ত্রাসেও লাগাম টানা যাবে। পরিষদের সর্বভারতীয় কার্যকরী সভাপতি অলোক কুমার সম্প্রতি বিবৃতি দিয়ে এই দাবি করেন।

    ধর্মান্তরণ রুখতে পদক্ষেপ

    অলোক কুমার বলেন, “আমরা ভারতের কোনো অংশকে দার-উল-ইসলাম হতে দেব না। ভিএইচপি, বজরং দল, দুর্গাবাহিনী সহ সমাজের শ্রদ্ধেয় সাধক ও চিন্তাবিদরা এর বিরুদ্ধে অবিচলভাবে লড়াই করে যাচ্ছেন। লাভ জিহাদের বিপক্ষেও আমরা লড়ে যাব।” তিনি আরও জানান, পরিষদ চায়, ধর্মান্তরণের মাধ্যমে যাঁরা হিন্দু থেকে মুসলমান বা খ্রিস্টান হচ্ছেন, তাঁদের সংরক্ষণের সরকারি সুবিধা দেওয়া বন্ধ হোক। অর্থাৎ তফসিলি জাতি, উপজাতি এবং অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির হিন্দুরা যদি ধর্ম বদল করেন তবে তাঁদের লেখাপড়া, চাকরি-সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে সংরক্ষণের সুবিধা যেন বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরিষদ মনে করছে, এমন নীতি চালু হলে দেশে ধর্মান্তরকরণ কমবে। পরিষদ ইতিমধ্যেই এ নিয়ে বড় মাপের আন্দোলনে নামছে। পরিষদ ‘সামাজিক সমরসতা অভিযান’ নামে একটি কর্মসূচিও নিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘কোনও ভুল করেননি নরেন্দ্র মোদি’’, নোটবন্দির সিদ্ধান্তকে সিলমোহর সুপ্রিম কোর্টের

    অলোক কুমার জানান,‘‘গোটা দেশেই তফসিলি জাতি, জনজাতি সমাজের মানুষদের বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে। অনেকেই ধর্মান্তরণের পরেও হিন্দু হিসাবে সংরক্ষণের যাবতীয় সুযোগসুবিধা নিয়ে চলেছেন। এটা বন্ধ করতে দেশের সর্বত্র প্রচারাভিযান চলবে।’’ একই সঙ্গে মাদ্রাসা এবং মিশনারি স্কুলগুলিকে “নিয়ন্ত্রণ” করার কথাও বলেন তিনি। এই স্কুলগুলি ধর্মীয় সংস্কার শেখায়। সেখানে হিন্দু ধর্মেরও প্রাধান্য রাখতে হবে। সরকার এ বিষয়ে কী পদক্ষেপ করবে তা নিয়ে অলোক জানান, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ সামাজিক সংগঠন। রাজনীতির সঙ্গে কোনও যোগ নেই। আমরা সমাজকে এই বিষয়ে জাগ্রত করতে চাই। অতীতেও পরিষদ সে কাজই করেছে। সমাজ জাগ্রত হলে সরকার সেই পথ নিতে বাধ্য হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Foreign University: ভারতে ক্যাম্পাস খুলতে আগ্রহী বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়, খসড়া প্রকাশ করল ইউজিসি

    Foreign University: ভারতে ক্যাম্পাস খুলতে আগ্রহী বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়, খসড়া প্রকাশ করল ইউজিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফি বছর দেশ ছেড়ে ভিন দেশে পড়াশোনা করতে যান লাখো লাখো ছেলেমেয়ে। এঁদের সিংহভাগই যান উচ্চ শিক্ষার জন্য। ভারতীয় ছেলেমেয়েদের পড়িয়ে কাঁড়ি কাঁড়ি ডলার রোজগার করে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলি (Foreign University)। তাই ভারতীয় (Indian) পড়ুয়া ধরতে এদেশেই ক্যাম্পাস খুলতে চায় বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়। ভারতে ক্যাম্পাস খুলতে হলে কী করণীয়, তার খসড়া প্রকাশ করল বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (UGC)।

    ইউজিসি…

    বৃহস্পতিবার, ৫ জানুয়ারি, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান এম জগদেশ কুমার অনলাইন কনফারেন্সের মাধ্যমে কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে। ইউজিসি কর্তা জানান, যেসব বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় ভারতে ক্যাম্পাস খুলবে, তারা কেবল ফুল টাইম অফলাইন ক্লাস করাতে পারবে। দেশীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলি যেমন অনলাইন কোর্স করাতে পারে কিংবা দূর নিয়ন্ত্রিত শিক্ষা পদ্ধতিতে শিক্ষা দিতে পারে, বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলি (Foreign University) তা পারবে না। তারা কেবল অফলাইন ক্লাসই অফার করতে পারবে পড়ুয়াদের।

    আরও পড়ুুন: আরও ৫৯ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিল, বন্ধ হবে বেতনও! নির্দেশ হাইকোর্টের

    এ দেশে শাখা খুলতে গেলে বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে ইউজিসির অনুমোদন নিতে হবে। প্রাথমিক পর্যায়ে অনুমোদন দেওয়া হবে ১০ বছরের জন্য। ইউজিসি কর্তা জানান, কিছু শর্ত পূরণের সাপেক্ষে ন’ বছরের মাথায় বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে ফের অনুমতি নিতে হবে। সূত্রের খবর, এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলি (Foreign University) নিজস্ব ভর্তি পদ্ধতি অনুসরণ করে ছাত্র ভর্তি নিতে পারবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ কত হবে, তাও নির্ধারণ করতে পারবে তারা। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান এম জগদেশ কুমার জানান, স্টেক হোল্ডারদের কাছ থেকে ফিডব্যাক পাওয়ার পর ফাইনাল শর্তগুলি জানানো হবে।

    জগদেশ কুমার বলেন, সম্প্রতি আমি বেশ কিছু দেশের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। তাঁদের মধ্যে অনেকেই ভারতে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের (Foreign University) ক্যাম্পাস তৈরি করতে আগ্রহী। আমরাও আমাদের ভারতীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে নিয়ন্ত্রণের আওতায় আনছি। তিনি বলেন, সেগুলি কেন্দ্রীয় সাহায্যপ্রাপ্ত হোক, বেসরকারি হোক বা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ই হোক না কেন, তারাও যাতে বিদেশে তাদের ক্যাম্পাস খুলতে পারে, সেই চেষ্টাই চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Supreme Court: মন্ত্রীদের রাজনৈতিক বক্তব্যের দায় সর্বদা সরকারের নয়, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    Supreme Court: মন্ত্রীদের রাজনৈতিক বক্তব্যের দায় সর্বদা সরকারের নয়, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্ত্রীদের রাজনৈতিক বক্তব্যের দায় সর্বদা সরকারের ওপর চাপানো যায় না।মঙ্গলবার এই মর্মে রায় দিল সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ। বিচারপতি (Justice) এএস নজিরের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ বলেছে, কেউ মন্ত্রী কিংবা জনপ্রতিনিধি বলেই তাঁর বাক স্বাধীনতা খর্ব করা বা বিধিনিষেধ আরোপ করা যায় না। আদালত এও জানিয়েছে, সংবিধানের ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদে উল্লেখিত বাক স্বাধীনতা দেশের সব নাগরিকের ক্ষেত্রে সমানভাবে প্রযোজ্য।

    মামলার নেপথ্যে…

    প্রসঙ্গত, উত্তর প্রদেশের তৎকালীন মন্ত্রী ও সমাজবাদী পার্টির প্রবীণ নেতা আজম খান বুলন্দ শহর গণধর্ষণ মামলাকে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ও সমাজবাদী পার্টিকে কালিমালিপ্ত করা হয়েছে বলে বিবৃতি দেন। তার পরেই দায়ের হয় মামলা। সেই মামলায় রাজ্যের মন্ত্রী, সাংসদ এবং বিধায়কদের মতো উচ্চ সরকারি অধিকর্তাদের বাক স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের অধিকারের সীমা সংক্রান্ত আবেদনে সুপ্রিম কোর্ট এই রায় দিয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘কোনও ভুল করেননি নরেন্দ্র মোদি’’, নোটবন্দির সিদ্ধান্তকে সিলমোহর সুপ্রিম কোর্টের

    এদিন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) যে সাংবিধানিক বেঞ্চ এই রায় দিয়েছে, তার নেতৃত্বে ছিলেন বিচারপতি এএস নাজির। বেঞ্চের বাকি সদস্যরা হলেন, বিচারপতি বিআর গাভাই, এএস বোপান্না, ভি রামাসুব্রহ্মনিয়ম এবং বিচারপতি নাগরত্না। প্রসঙ্গত, একদিন আগেই মোদি সরকারের পুরানো ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট বাতিলের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছে দেশের শীর্ষ আদালত।

    এদিন সুপ্রিম কোর্টের ওই সাংবিধানিক বেঞ্চের সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারপতি জানিয়েছেন, রাষ্ট্রীয় বিষয়ে একজন মন্ত্রীর দেওয়া বিবৃতি সরকারের সুরক্ষার স্বার্থে হলেও সরকারের দায়িত্ব আছে, এ কথা মাথায় রেখে সেই বিবৃতির জন্য সরকারকে দায়ী করা যায় না। একই সঙ্গে আদালত (Supreme Court) জানিয়েছে, ১৯ নম্বর ধারা বা মত প্রকাশের অধিকার এবং ২১ নম্বর ধারা বা জীবনের অধিকার ভঙ্গ হলে কোনও নাগরিক আদালতের শরণাপন্ন হতেই পারেন। তবে কোনও মন্ত্রীর দেওয়া বিবৃতি নাগরিকের অধিকারের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। কিন্তু যদি এটা কোনও সরকারি আধিকারিকের অপরাধ হয়, তবে তার বিরুদ্ধে আদালতের কাছে প্রতিকার চাওয়া যেতে পারে।

    এদিকে, বিচারপতি নাগরত্ন পৃথক রায়ে জানিয়েছেন, যে বাক ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় অধিকার। এই অধিকারের দৌলতে নাগরিকরা শাসন সম্পর্কে ভালভাবে অবহিত ও শিক্ষিত হন। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় সরকার ২০১৬ সালে নোটবন্দির সিদ্ধান্ত নেয়। সেই মামলায়ও ভিন্নমত পোষণ করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) এই বিচারপতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Capt Shiva Chauhan: সিয়াচেনে মোতায়েন প্রথম মহিলা জওয়ান! ইতিহাস সৃষ্টি ক্যাপ্টেন শিবা চৌহানের

    Capt Shiva Chauhan: সিয়াচেনে মোতায়েন প্রথম মহিলা জওয়ান! ইতিহাস সৃষ্টি ক্যাপ্টেন শিবা চৌহানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনার প্রথম মহিলা অফিসার হিসাবে সিয়াচেনে মোতায়েন হলেন শিবা চৌহান (Capt Shiva Chauhan)। যার ফলে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হল ভারতীয় সেনাবাহিনীতে। প্রসঙ্গত, বিশ্বের সবথেকে উঁচু যুদ্ধক্ষেত্র হিসাবে সিয়াচেনের নাম সকলেরই জানা। আর সেই সিয়াচেন হিমবাহের সর্বোচ্চ যুদ্ধক্ষেত্রের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হল ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি কর্পসের ক্যাপ্টেন শিবা চৌহানের হাতে। এবার সেখানে প্রথম কোনও মহিলা অফিসারকে নিয়োগ করা হল। প্রথম মহিলা অফিসার হয়ে ইতিহাস তৈরি করলেন ক্যাপ্টেন শিবা। গোটা দেশ কুর্নিশ জানাচ্ছে বীর ভারতীয় কন্যাকে। সকলেই তাঁর যুগান্তকারী অর্জনে মুগ্ধ।

    সিয়াচেনে মোতায়েন প্রথম মহিলা জওয়ান

    এখনকার মেয়েরা শুধুমাত্র রান্নাঘরেই সীমাবদ্ধ নয়, তারই এক জ্বলজ্যান্ত উদাহরণ ক্যাপ্টেন শিবা চৌহান (Capt Shiva Chauhan)। এখনকার মেয়েরা হাতে অস্ত্র তুলে শত্রুদের সঙ্গে মোকাবিলা করতে পারে। যুদ্ধ বিমান চালানো থেকে শুরু করে সীমান্তে শত্রুদের মোকাবিলা করার জন্য হাতে বন্দুক তুলে নেওয়া, সবেতেই সিদ্ধহস্ত নারীরা। শিবা দেশের সর্বোচ্চ যুদ্ধক্ষেত্রে যোগদানকারী সেনা অফিসার হিসাবে তিনিই প্রথম নারী। তাই তিনি এক ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। ক্যাপ্টেন শিবার এই কৃতিত্ব নিয়ে সারা দেশে আলোচনা হচ্ছে এবং তাঁর উদাহরণ দেওয়া হচ্ছে প্রতিটা ক্ষেত্রে।

    আরও পড়ুন: মালদার পর এবার নিউ জলপাইগুড়ি! ইটবৃষ্টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে, আতঙ্কে যাত্রীরা

    গতকাল ভারতীয় সেনাবাহিনীর ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি কর্পস তাদের অফিসিয়াল ট্যুইটার অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ক্যাপ্টেন শিবা চৌহানের (Capt Shiva Chauhan) এই সাফল্যের কথা গোটা দেশবাসীকে জানিয়েছে। সেখানে লেখা ছিল, “শিবা চৌহান বিশ্বের সর্বোচ্চ যুদ্ধক্ষেত্র সিয়াচেন হিমবাহে কুমার পোস্টে কর্মরত প্রথম মহিলা অফিসার হিসাবে নিযুক্ত হয়েছেন।” দুটি ছবিও শেয়ার করেছে ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি কর্পস। ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘ব্রেকিং দ্য গ্লাস সিলিং’। এই ছবি এই মুহুর্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, এই যোগদানের আগে এক মাস ধরে কঠোর প্রশিক্ষণের মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন শিবা (Capt Shiva Chauhan)। ভারতীয় সেনার ‘সিয়াচেন ব্যাটেল স্কুল’-এ তাঁর প্রশিক্ষণ চলেছে। এরপর মঙ্গলবার সিয়াচেনে আনুষ্ঠানিকভাবে পদে যোগ দেন শিবা। উল্লেখ্য, সিয়াচেন ভারতের সেই জায়গা, যেখানে তাপমাত্রা সারাবছর মাইনাসের নীচে থাকে। সিয়াচেন হিমবাহ পৃথিবীর সর্বোচ্চ যুদ্ধক্ষেত্র, যেখানে ভারত ও পাকিস্তান ১৯৮৪ সাল থেকে বিরতিহীনভাবে লড়াই করেছে। 

  • Himanta Biswa Sarma: অসমের ভবিষ্যতের পক্ষে ‘সেফগার্ড’ ডিলিমিটেশনের সিদ্ধান্ত, জানালেন হিমন্ত

    Himanta Biswa Sarma: অসমের ভবিষ্যতের পক্ষে ‘সেফগার্ড’ ডিলিমিটেশনের সিদ্ধান্ত, জানালেন হিমন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসমে (Assam) ডিলিমিটেশনের (Delimitation) সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। রবিবার নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে ব্রেক-থ্রু আখ্যা দিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। অসমের ভবিষ্যতের পক্ষে এটি সেফগার্ড বলেও জানিয়েছেন তিনি। ডিলিমিটেশনের সিদ্ধান্তকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি বিরোধীরা।

    নির্বাচন কমিশন…

    প্রসঙ্গত, নির্বাচন কমিশন আগেই আদেশে জানিয়েছে অসমে ১ জানুয়ারি থেকে ডিলিমিটেশনের প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। সেই কারণে ১ জানুয়ারি, ২০২৩ থেকে কোনও জেলা কিংবা প্রশাসনিক ইউনিটে কোনও পরিবর্তন করতে পারবে না অসম সরকার। ২৭ ডিসেম্বরের আদেশে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছিল অসমের লোকসভা ও বিধানসভা কেন্দ্রগুলির জন্য ২০০১ সালের সেনসাসের রিপোর্টের ভিত্তিতে ডিলিমিটেশন করা হবে।

    আরও পড়ুুন: ফের টাকার পাহাড়ের খোঁজ কলকাতায়, ৫৬ লক্ষ নগদ টাকা সহ গ্রেফতার ৯

    নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছে অসম প্রদেশ কংগ্রেস ও অল ইন্ডিয়া ডেমক্রেটিক ফ্রন্ট। ডিলিমিটশনের সিদ্ধান্তকে তারা রাজ্যের শাসক দল বিজেপির রাজনৈতিক পদক্ষেপ বলে অভিহিত করেছে। বিজেপি মেরুকরণের রাজনীতি করছে বলেও অভিযোগ অসমের বিরোধী দলগুলির। তাদের প্রশ্ন, ২০১১ সালের আদম সুমারির রিপোর্টের বদলে কেন মান্যতা দেওয়া হবে ২০০১ এর আদমশুমারির রিপোর্টকে। বিরোধীদের অভিযোগের কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma)। এদিন এক সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, ২০২২ সালে ডিলিমিটেশনের যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা সেরা সিদ্ধান্ত। এনআরসি সফল হয়নি। অসম অ্যাকর্ডও চাহিদা পূরণ করতে পারেনি। তাই ডিলিমিটেশনই হল সেফগার্ড। অন্তত আগামী দু দশকের জন্য এটি অসমের পক্ষে সেফগার্ড হিসেবে কাজ করবে। তিনি বলেন, এর মধ্যে রাজনীতি খোঁজার কোনও অর্থ নেই। এটি সাংবিধানিক। তিনি বলেন, এটা করা হবে ডেটা অনুযায়ী।

    প্রসঙ্গত, অসমের বিরোধী দলগুলির অভিযোগ, বিজেপি তাদের সুবিধার জন্য মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনগুলিকে পরিবর্তনের চেষ্টা করছে। ২০১১ সালের পরিবর্তে ২০১১ সালের আদমশুমারির তথ্য ব্যবহার করা হচ্ছে, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। জানা গিয়েছে, ২০১১ সালের আদমশুমারিতে অসমের মুসলিম জনসংখ্যা বেড়েছে ৩.৩ শতাংশ। যা দেশের মধ্যে সব চেয়ে বেশি। বিরোধীদের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে রাজ্যের শাসক দল। তাদের অভিযোগ, বিভ্রান্তি সৃষ্টির জন্যই এহেন অভিযোগ করছেন বিরোধীরা।

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share