Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • IMF Chief: ২০২৩ সালে বিশ্বের আর্থিক বৃদ্ধির অর্ধেকই হবে ভারত ও চিনে, দাবি আইএমএফের

    IMF Chief: ২০২৩ সালে বিশ্বের আর্থিক বৃদ্ধির অর্ধেকই হবে ভারত ও চিনে, দাবি আইএমএফের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩ সালে বিশ্বের আর্থিক বৃদ্ধির অর্ধেকই হবে ভারত (India) ও চিনে (China)। একথা জানাল আইএমএফ (IMF)। বৃহস্পতিবার আইএমএফ প্রধান (IMF Chief) আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন এ বছর বিশ্বের আর্থিক বৃদ্ধি ৩ শতাংশের নিচে নেমে যাবে। আগামী কয়েক বছরও শ্লথ হতে পারে আর্থিক বৃদ্ধির গতি। এহেন আশঙ্কার মধ্যেই আশার আলো দেখাবে ভারত ও চিন। কারণ এ বছর বিশ্বের আর্থিক বৃদ্ধির অর্ধেকই হবে এই দুই দেশে। করোনা অতিমারির ধাক্কায় বেসামাল হয়ে গিয়েছিল বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অর্থনীতির বৃদ্ধি। পরে তা ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে ফের অর্থনীতির আকাশে দেখা দিয়েছে অশনি সংকেত।

    আইএমএফ (IMF) প্রধান জানান…

    আইএমএফের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ক্রিস্টালিনা জর্জিভা (IMF Chief) বলেন, ২০২১ সালে অর্থনীতির পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ফের সংশয় তৈরি করে। এর জেরে ২০২২ সালে বিশ্বের আর্থিক বৃদ্ধি প্রায় অর্ধেক হয়ে গিয়েছিল। ৬.১ শতাংশ থেকে ৩.৪ শতাংশে নেমে গিয়েছিল। আইএমএফের ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন, দারিদ্র্য ও ক্ষুধা আরও বাড়তে পারে, একটি বিপজ্জনক প্রবণতা যা কোভিড সংকট দ্বারা শুরু হয়েছিল তা আবার দেখা দিতে পারে।

    আরও পড়ুুন: রাজু ঝা–কে খুনের পিছনে রয়েছে বড় মাথা, প্রাণহানির শঙ্কা লতিফেরও! চাঞ্চল্যকর দাবি অর্জুন সিং-এর

    গত বছরই বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দার আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন তিনি। সেই কোভিড ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব এ বছরও চলবে। তাঁর মতে, আগামী পাঁচ বছর এই আর্থিক বৃদ্ধির গতি হ্রাস পাবে। তিনি বলেন, অর্থনীতিতে আশার আলো দেখা যাচ্ছে এশিয়া মহাদেশের দেশগুলিতে। আশা করা হচ্ছে, এর মধ্যে ভারত ও চিন চলতি বছর বিশ্ব আর্থিক বৃদ্ধির অর্ধেকটা করবে। কিন্তু অন্যান্য দেশের অবস্থা তুলনায় করুণ হবে।

    আইএমএফের (IMF Chief) পূর্বাভাস অনুযায়ী, ১৯৯০ সালের পর থেকে বিশ্ব অর্থনৈতিক বৃদ্ধি এটাই সর্বনিম্ন এবং গত দু দশকের গড় বৃদ্ধির ৩.৮ শতাংশের কম। আইএমএফ কর্তা বলেন, ঘুরে দাঁড়ানো শ্রম বাজার, ভোক্তা চাহিদা যথেষ্ঠ থাকা এবং চিনের উত্থান সত্ত্বেও আমরা আশা করছি এ বছর বিশ্ব অর্থনীতির বৃদ্ধি ৩ শতাংশের কম থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Kiran Kumar Reddy: বিজেপিতে যোগ দিলেন অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কিরণকুমার রেড্ডি

    Kiran Kumar Reddy: বিজেপিতে যোগ দিলেন অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কিরণকুমার রেড্ডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপিতে (BJP) যোগ দিলেন অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কিরণকুমার রেড্ডি (Kiran Kumar Reddy)। মার্চ মাসে কংগ্রেস (Congress) থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন তিনি। এদিন যোগ দিলেন বিজেপিতে। বৃহস্পতিবারই বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন একে অ্যান্টনির ছেলে অনিল কে অ্যান্টনি। তার পরের দিনই যোগ দিলেন কিরণ। বিজেপিতে যোগ দিয়ে কিরণ বলেন, আমি কোনওদিন ভাবিনি যে আমাকে কংগ্রেস ছাড়তে হবে। তিনি বলেন, দলের শীর্ষ নেতৃত্বের পর পর ভুল সিদ্ধান্তের কারণেই কংগ্রেস ছাড়তে বাধ্য হয়েছি আমি। কিরণ বলেন, কংগ্রেস হাইকমান্ড মনে করে মনে করে যে তাঁরা যা ভাবেন, সেটাই সঠিক। আর ভারতের জনগণ সহ অন্য সাবাই ভুল। 

    কিরণকুমার রেড্ডি (Kiran Kumar Reddy)…

    ২০১৪ সালে তেলঙ্গনা রাজ্য গঠনের আগে অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশের শেষ মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন কিরণকুমার রেড্ডি (Kiran Kumar Reddy)। আগামী বছর লোকসভা নির্বাচন। ওই বছরই হবে অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভার নির্বাচনও। কিরণ কংগ্রেসের টিকিটে বিধায়ক হয়েছিলেন চারবার। কংগ্রেস ছাড়েন দুবার। অন্ধ্রপ্রদেশ ভেঙে দুভাগ হওয়ার পর কংগ্রেস ছেড়ে সমৌক্যানন্ধ্র নামে একটি দল গঠন করেন। ২০১৪ সালের বিধানসভা নির্বাচনে মুখ থুবড়ে পড়ে সেই দল। ২০১৮ সালে ফের কংগ্রেসে ফেরেন কিরণ। ছাড়লেন এই সেদিন। এদিন যোগ দিলেন পদ্ম শিবিরে।

    আরও পড়ুুন: ভরা বাজারে গুলি করে খুন তৃণমূল নেতাকে, শিথিল হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর রাশ?

    অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, একের পর এক রাজ্যে হাইকমান্ডের ভুল সিন্ধান্তের কারণে ভরাডুবি হচ্ছে দলের। সব রাজ্যেই শক্তি হারাচ্ছে কংগ্রেস। মানুষের সঙ্গে তারা কথা বলে না। দলেন নিচুতলার নেতাদের মতামত গ্রহণ করে না। এটা কোনও নির্দিষ্ট একটি রাজ্যের কথা নয়, গোটা দেশেই একই ঘটনা ঘটে চলেছে। কিরণ (Kiran Kumar Reddy) রায়লসীমা অঞ্চলের বাসিন্দা। এলাকায় তাঁর যথেষ্ঠ প্রভাব রয়েছে। কিরণকে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী করে ভোটে যেতে পারে বিজেপি। এদিন বিজেপিতে যোগ দিয়ে কিরণ বলেন, আমার পরিবারের সঙ্গে কংগ্রেসের সম্পর্ক ছয় দশকের। কিন্তু মানুষ কী চায় তা গ্রহণ করতে ওরা চায় না। কংগ্রেস নেতৃত্বের ধারণা, ওরাই ঠিক, ভারতবাসী সহ সকলেই ভুল। কংগ্রেস ক্ষমতা দখল করতে চায়। কিন্তু বিনা পরিশ্রমে এবং বিনা দায়িত্বে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
  • Natural Gas: সস্তা হচ্ছে জ্বালানি, কমবে রান্নার গ্যাসের দাম! নতুন ফর্মুলা আনছে কেন্দ্র

    Natural Gas: সস্তা হচ্ছে জ্বালানি, কমবে রান্নার গ্যাসের দাম! নতুন ফর্মুলা আনছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম নির্ধারণে নতুন ফর্মুলা প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় সরকার। আর তার ফলে এক ধাক্কায় সিএনজি (পরিবহণ জ্বালানি) এবং পিএনজি’র (পাইপবাহিত রান্নার গ্যাস) দাম অনেকটা কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। 

    প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহারে জোর

    কার্বন নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যে বদ্ধপরিকর ভারত। এবার দেশকে দূষণহীন জ্বালানি নির্ভর অর্থনীতি হিসেবে গড়তে বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার। দেশে দূষণ কমানোর উপর বাড়তি জোর দিচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার। নেওয়া হচ্ছে নানা পদক্ষেপ। পরিবহণ ব্যবস্থায় ব্যাটারিচালিত তথা ইলেকট্রিক যানবাহনের সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাশাপাশি জোর দেওয়া হচ্ছে প্রাকৃতিক গ্যাস ও জ্বালানি ব্যবহারের উপরও। প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম নির্ধারণের ফর্মুলায় আনা হল বড়সড় বদল।

    প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম নির্ধারণের নতুন সীমকরণ

    প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম নির্ধারণের নতুন সীমকরণ ঠিক করতে বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসেছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা। এতদিন দেশের প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম নির্ধারণ হত আমেরিকা, কানাডা, রাশিয়ার মতো গ্যাস উদ্বৃত্ত দেশের দাম অনুযায়ী। তাও বছরে দু’বার। সেক্ষেত্রে অনেকটাই বেশি অর্থ ব্যয় হত গ্রাহকদের। এখন থেকে প্রত্যেক মাসে ঠিক হবে গ্যাসের দাম। পুরনো ক্ষেত্রগুলি থেকে উৎপাদিত প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম নির্ধারিত হবে আমদানিকৃত অশোধিত তেলের দামের নিরিখে। অর্থাৎ বিশ্ব বাজারে তেলের দামের ওঠা-নামার উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়বে প্রাকৃতিক গ্যাসের মূল্যও।

    দাম কমবে জ্বালানির

    বিভিন্ন সূত্র থেকে ভারত যে তেল আমদানি করে, তার দামের দশ শতাংশ হতে পারবে প্র্যাকৃতিক গ্যাসের বিক্রয় মূল্য। সেক্ষেত্রে সর্বাধিক ৬.৫ ডলার ও সর্বনিম্ন ৪ ডলার করা যাবে। প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম নির্ধারণের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকার যে ফর্মুলা প্রয়োগ করছে, তাতে খুশি সংশ্লিষ্ট মহল। বিশেষজ্ঞদের মতে, এখন যে পদ্ধতিতে প্রাতৃতিক গ্যাসের দাম ঠিক হয়, তাতে ৮.৫৭ ডলার হওয়ার কথা। কিন্তু নতুন শর্তে সেই দাম হবে ৬.৫ ডলার। যা অনেকটাই স্বস্তি দেবে দেশবাসীকে। বাড়বে প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহারও।

    আরও পড়ুন: আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে রাজ্যপালের অনুমোদন নিতে হবে! নয়া নির্দেশিকা রাজভবনের

    কী রকম  হবে দাম

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর মন্ত্রিসভায় জানিয়েছেন, পুরানো খনি থেকে উৎপাদিত প্রাকৃতিক গ্যাস, যা এপিএম গ্যাস নামে পরিচিত, তা থেকে উৎপাদিত যাবতীয় জ্বালানির দাম ঠিক হবে আমদানিকৃত অশোধিত তেলের দামের নিরিখে। এই সিদ্ধান্তের পর, দিল্লিতে সিএনজির দাম প্রতি কেজি ৭৯.৫৬ টাকা থেকে ৭৩.৫৯ টাকা এবং পিএনজির দাম ৫৩.৫৯ টাকা প্রতি হাজার ঘনমিটার থেকে কমিয়ে ৪৭.৫৯ টাকা করা হবে। মুম্বাইয়ে, সিএনজি প্রতি কেজি ৮৭ টাকার পরিবর্তে ৭৯ টাকা এবং পিএনজি প্রতি ৫৪ টাকার পরিবর্তে ৪৯ টাকা প্রতি কেজি হবে।

    জ্বালানিমন্ত্রী হরদীপ পুরী ট্যুইটে দাবি করেছেন, গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষার্থেই সরকারের এই পদক্ষেপ করেছে। মন্ত্রী ট্যুইট বার্তায় লেখেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা সংশোধিত গার্হস্থ্য গ্যাস মূল্য নির্দেশিকা অনুমোদন করেছে। এর ফলে ভারতে গ্যাসের দামের উপরে আন্তর্জাতিক গ্যাসের দামের প্রভাব কমেছে। তাতে উপভোক্তাদের স্বার্থ রক্ষা হবে।’ 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: রাষ্ট্রসংঘের সর্বোচ্চ স্ট্যাটিসটিক্যাল বডিতে নির্বাচিত ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: রাষ্ট্রসংঘের সর্বোচ্চ স্ট্যাটিসটিক্যাল বডিতে নির্বাচিত ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্তর্জাতিক মঞ্চে বিরাট জয় ভারতের (India)! রাষ্ট্রসংঘের (UN) সর্বোচ্চ স্ট্যাটিসটিক্যাল বডিতে চার বছরের জন্য নির্বাচিত হল ভারত। বুধবার একথা জানান বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। ট্যুইট-বার্তায় ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রসংঘের সর্বোচ্চ স্ট্যাটিসটিক্যাল বডিতে চার বছরের জন্য নির্বাচিত হয়েছে ভারত। ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ওই মেয়াদ শুরু হবে। নিউইয়র্কে নিরাপত্তা পরিষদের ভারতীয় দলকে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন জয়শঙ্কর।

    এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar) জানান…

    বিদেশমন্ত্রী জানান, স্ট্যাটিসটিক্স এবং ডেমোগ্রাফির ক্ষেত্রে ভারতের দক্ষতার জেরে রাষ্ট্রসংঘের স্ট্যাটিসটিক্যাল কমিশনে জায়গা হয়েছে ভারতের। সব মিলিয়ে ৫৩টি ভোটের মধ্যে ভারত পেয়েছে ৪৬টি। ভারতের ঢের পিছনে রয়েছে চিন, আরব আমিরাত। সূত্রের খবর, মাত্র দুটি আসনের জন্য লড়াইয়ের ময়দানে ছিলেন চারজন প্রার্থী। তবে শেষ হাসি হেসেছে ভারত (S Jaishankar)। ১৯৪৭ সালে গঠিত হয় ইউনাইটেড নেশনস স্ট্যাটিসটিক্যাল কমিশন। তামাম বিশ্বের স্ট্যাটিসটিক্যাল সিস্টেমের মধ্যে এটাই সর্বোচ্চ। রাষ্ট্রসংঘের সদস্য দেশগুলির মধ্যে থেকে নির্বাচিত হন এই কমিশনের সদস্যরা। আন্তর্জাতিক স্ট্যাটিসটিক্যাল কাজকর্মের ক্ষেত্রে এরাই সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রতিষ্ঠান। স্ট্যাটিসটিক্যাল স্ট্যান্ডার্ডও তৈরি করে এই প্রতিষ্ঠান।

    জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে এগুলিকে কার্যকরও করে এই সংস্থা। রাষ্ট্রসংঘের এই স্ট্যাটিসটিক্যাল কমিশনের সদস্য সংখ্যা ২৪। রাষ্ট্রসংঘের সদস্য দেশগুলির মধ্যে থেকে এই সদস্যদের নির্বাচিত করা হয়। নির্বাচিত করে ইউনাইটেড নেশনস ইকনোমিক ও সোশ্যাল কাউন্সিল। এই কমিশনে (S Jaishankar) পাঁচজন সদস্য আফ্রিকান দেশগুলি থেকে, চারজন এশিয়া পেসিফিক দেশগুলি থেকে, ইস্টার্ন ইউরোপের দেশগুলি থেকে চারজন, লাতিন আমেরিকার দেশগুলি থেকে চারজন এবং ক্যারিবিয়ান দেশগুলি থেকে চারজন, ওয়েস্টার্ন ইউরোপীয়ান এবং অন্য দেশগুলি থেকে সাতজন সদস্য নির্বাচিত হন। বর্তমানে এশিয়া প্যাসিফিক দেশগুলির মধ্যে রয়েছে জাপান, সামোয়া, কুয়েত এবং সাউথ কোরিয়া। এই দেশগুলির মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে চলতি বছরই।

    আরও পড়ুুন: মহাকাশ অর্থনীতিতে চিনকে টেক্কা দিচ্ছে মোদির ভারত, জানেন কীভাবে?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anil Antony: প্রতিষ্ঠা দিবসেই যোগদান! বিজেপিতে প্রাক্তন মন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা এ কে অ্যান্টনির ছেলে অনিল অ্যান্টনি

    Anil Antony: প্রতিষ্ঠা দিবসেই যোগদান! বিজেপিতে প্রাক্তন মন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা এ কে অ্যান্টনির ছেলে অনিল অ্যান্টনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের হাত ছাড়ার তিনমাসের মধ্যে বিজেপিতে যোগ দিলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এ কে অ্যান্টনির (A K Antony) ছেলে অনিল অ্য়ান্টনি (Anil Antony)। কেরলের কংগ্রেস নেতা অনিল অ্যান্টনি চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই দল ত্যাগ করেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Prime Minister Narendra Modi) উপর বিবিসির তথ্য়চিত্রে নিয়ে কংগ্রেসের সঙ্গে মতবিরোধের সৃষ্টি হয় অনিলের।

    অনিল  অ্যান্টনিকে স্বাগত 

    ভারতীয় জনতা পার্টির প্রতিষ্ঠা দিবসেই বিজেপি নেতা পীযূষ গোয়েল, ভি মুরলিধরন এবং দলের কেরালা ইউনিটের প্রধান কে সুরেন্দ্রন আজ আনুষ্ঠানিক ভাবে অনিলকে (Anil Antony) দলে স্বাগত জানিয়েছেন। অনিল বলেন, “প্রত্যেক কংগ্রেস নেতাই ভাবেন তাঁরা কোন একটি পরিবারের জন্য কাজ করছেন। আমি ভাবি, আমি দলের জন্য কাজ করি।” বিজেপিতে আনুষ্ঠানিক যোগদান শেষে কার্যত দলের নেতা মন্ত্রীদের আনুগত্যের প্রতি প্রশ্ন তুলে দিলেন অনিল।  প্রাক্তন কংগ্রেস মন্ত্রীর ছেলের কথায়, “বহু মেরুকরণের যুগে ভারতকে সামনে এগিয়ে আনাই প্রধানমন্ত্রী মোদির লক্ষ্য।”

    অনিলের রাজনীতিতে যোগ

    ২০১৭ সালে, গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের সময়, অনিল অ্যান্টনি (Anil Antony) রাজনীতিতে যোগ দেন। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের সময়, তাকে কেরালায় কংগ্রেসের ডিজিটাল মিডিয়া সমন্বয়কারী করা হয়েছিল। ২০০০ সালে, তিরুবনন্তপুরমের কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে বি টেক করার পরে, অনিল স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তার স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। অনিলকে তিরুবনন্তপুরমের সাংসদ শশী থারুরের খুব ঘনিষ্ঠ বলে মনে করা হয়।

    আরও পড়ুন:’এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’-এর লক্ষ্যে কাজ করে যান! বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবসে বার্তা মোদির

    কেন কংগ্রেস ত্যাগ

    এদিন অনিল অ্যান্টনিকে (Anil Antony) বিজেপি সদর দফতরে নিয়ে যান কেরালার রাজ্য সভাপতি কে সুরেন্দ্রন। ইতিমধ্যেই অনিল অ্যান্টনি কেরালা প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির (KPCC) সোশ্যাল মিডিয়া সমন্বয়কের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে তৈরি বিতর্কিত বিবিসি ডকুমেন্টারি নিয়ে একটি টুইট করেছিলেন, যার পরে দলে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। দল ছাড়ার আগে অনিল অ্যান্টনি (Anil Antony) কেরালায় কংগ্রেসের সোশ্যাল মিডিয়া সেল চালাতেন। দল ছাড়ার আগে তিনি বিবিসির তথ্যচিত্রকে ‘ভারতের বিরুদ্ধে পক্ষপাতদুষ্ট’ বলে অভিহিত করেছিলেন। ঘটনাচক্রে অনিল অ্যান্টনির বাবা এখনও কংগ্রেসের শীর্ষস্থানীয় নেতা। স্বাভাবিকভাবেই অনিলের গেরুয়া যোগ কংগ্রেসের জন্য অস্বস্তি তৈরি করবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Space Economy: মহাকাশ অর্থনীতিতে চিনকে টেক্কা দিচ্ছে মোদির ভারত, জানেন কীভাবে?

    Space Economy: মহাকাশ অর্থনীতিতে চিনকে টেক্কা দিচ্ছে মোদির ভারত, জানেন কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশ অর্থনীতিতে (Space Economy) চিনকে (China) টেক্কা দিচ্ছে নরেন্দ্র মোদির ভারত (India)। মহাকাশের ক্রমবর্ধমান লাভজনক ব্যবসার দিকে ঝুঁকছে নয়াদিল্লি। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন নিউস্পেশ ইন্ডিয়া লিমিটেড গত মাসে ওয়ানওয়েব লিমিটেডের জন্য দেশের পূর্ব উপকূলের দ্বীপ থেকে তিন ডজন কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করছে। মহাকাশ থেকে সরবরাহ করা উচ্চ গতির ইন্টারনেটের চাহিদা কক্ষপথে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণকে সমৃদ্ধ ব্যবসায় পরিণত করেছে। আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়াংয়ের মতে, ২০২৫ সালের মধ্যে মহাকাশ অর্থনীতি ২০২০ সালে ৪৪৭ বিলিয়ন থেকে ৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হতে চলেছে।

    মহাকাশ অর্থনীতি (Space Economy)…

    এতদিন রাশিয়া ও চিন সব চেয়ে বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ (Space Economy) করত। ইউক্রেন যুদ্ধ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বেজিংয়ের সম্পর্কের অবনতির জেরে তারা এখন বহু গ্রাহকের থেকে দূরে সরে গিয়েছে। গত বছর রাশিয়া তার ৩৬টি মহাকাশযান বন্ধ করে দেয়। যার জেরে এই অর্ডার ভারতকে দেয় ওয়ানওয়েব। একই সঙ্গে নানা সমস্যার কারণে ফ্রান্সের এরিয়ান স্পেস আপাতত নয়া রকেট লঞ্চ করতে পারছে না। ব্রিটিশ বিলিয়নিয়ার রিচার্ড ব্র্যানসনের সঙ্গে যুক্ত স্যাটেলাইট লঞ্চ কোম্পানি ভার্জিন অরবিট হোল্ডিংস ইনক গত সপ্তাহেই জানিয়েছিল, জানুয়ারিতে ব্যর্থতার পরে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দিচ্ছে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ কার্যক্রম।

    আরও পড়ুুন: ‘কেস ডায়েরিতে রয়েছে প্রভাবশালীর নাম’, নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে দাবি ইডির

    হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি এবং সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের অ্যাস্ট্রোফিজিসিস্ট জোনাথন ম্যাকডওয়েলের মতে, সাম্প্রতিক বছরগুলিতে দেশটির (ভারতের) সাফল্যের হার প্রায় ৭০ শতাংশ। যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ, রাশিয়া বা চিনের ৯০ এর দশকের রকেটের সাফল্যের হারের তুলনায় খারাপ। তিনি বলেন, এই পরিস্থিতিতেও ভারত ভাল করছে। দেশটি সাশ্রয়ী উৎক্ষেপণের জন্য একটি জনপ্রিয় পছন্দে পরিণত হয়েছে। ২০১৩ সালে ভারত (Space Economy) একই বছর নাসা প্রোবের মূল্যের দশ ভাগের এক ভাগে মঙ্গলে অরবিটার পাঠিয়েছিল। সব মিলিয়ে বর্তমান অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে মহাকাশ অর্থনীতিতে ভারতের উন্নতির ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Humanity:  যাত্রীদের বিনামূল্যে জল ও বিস্কুট বিলোচ্ছেন অটোচালক

    Humanity: যাত্রীদের বিনামূল্যে জল ও বিস্কুট বিলোচ্ছেন অটোচালক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ককলকাতার রাস্তায় অটোচালকদের একাংশের তথাকথিত দাদাগিরি নিয়ে অতিষ্ঠ বহু যাত্রী। এ নিয়ে কতই না অভাব-অভিযোগ! যাত্রী নিয়ে নির্দিষ্ট গন্তব্যে যেতে অস্বীকার করা, বেপরোয়া ড্রাইভিং, যাত্রীকে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে অজস্র ঘটনার খবর বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে আমরা অহরহ পেয়ে থাকি। কিন্তু সবার চোখ খুলে দিল মুম্বইয়ের একটি ঘটনা। 
    বিষয়টি প্রকাশ্যে আসত না, যদি না এক মহিলা তাঁর ট্যুইটারে ওই অটোচালকের অনন্য মানবিক (Humanity) মুখটি তুলে ধরতেন।

    কীভাবে জানা গেল ?

    ওই মহিলা ট্যুইটারে লিখেছেন, মুম্বইয়ের এই অটোচালকের অটোতে তিনি দেখেছেন বেশ কিছু পানীয় জলের বোতল এবং বিস্কুটের প্যাকেট, যা ওই অটোচালক যাত্রীদের বিনামূল্যে বিতরণ করে থাকেন। সামান্য দু পয়সা ভাড়া নিয়ে যেখানে কলকাতার মতো মহানগরীতে অটোচালকদের সঙ্গে যাত্রীদের নিয়মিত বচসা লেগেই থাকে, সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে মুম্বইয়ের এই ঘটনা ইন্টারনেট জগতকে পুরোপুরি নাড়িয়ে দিয়েছে। বহু মানুষ কমেন্ট বক্সে গিয়ে অটোচালকের এই মহানুভবতাকে (Humanity) সাধুবাদ জানিয়েছেন।

    কী বলছেন সাধারণ মানুষ ?

    ট্যুইটারে ওই ছবি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে রাত পর্যন্ত ৫৫ হাজারের বেশি মানুষ তা দেখেছেন এবং লাইক পড়েছে ১১০০ টি। ওই অটোচালকের প্রশংসায় উচ্ছ্বসিত কমবেশি সকলেই। কেউ লিখেছেন, মানবতার (Humanity) এই মূর্ত প্রতীককে দেখে মনটা আনন্দে ভরে উঠলো। কেউ বলেছেন, মুম্বইয়ের উষ্ণ আবহাওয়ায় এ যেন শীতল হাওয়ার স্পর্শ। আবার অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করে লিখেছেন, ছোট্ট ঘটনাও যে কীভাবে সমাজকে নাড়িয়ে দেয়, তার জলজ্যান্ত উদাহরণ ওই অটোচালক। একজন সোজাসুজি লিখে জানিয়ে দিয়েছেন, এরপর তিনি ওই অটোচালকের বড় ফ্যান হয়ে উঠেছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’-এর লক্ষ্যে কাজ করে যান! বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবসে বার্তা মোদির

    Narendra Modi: ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’-এর লক্ষ্যে কাজ করে যান! বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবসে বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারা দেশে একটা নতুন পলিটিক্যাল কালচার নিয়ে এসেছে ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP)। মহিলা, যুবরা বিজেপি-র প্রতি ভরসা রেখে সকলের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলছে। ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’-এর স্বপ্নকে সফল করতে মরিয়া বিজেপির কর্মী-সমর্থকেরা। ভারতীয় জনতা পার্টির ৪৪তম প্রতিষ্ঠা দিবসে একথাই বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

    পবনপুত্র হনুমানের প্রসঙ্গ

    পবনপুত্র হনুমানের প্রসঙ্গ তুলে এদিন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বলেন, পরিবারবাদ থেকে শুরু করে দুর্নীতি বা আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, যেখানে কঠোর হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে, সেখানে কড়া পদক্ষেপ করবে তাঁর সরকার। বৃহস্পতিবার দলের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে দীর্ঘ ভাষণ দেন মোদি। সেখানে বারবার রামায়ণ ও হনুমানের প্রসঙ্গ তোলেন তিনি। পাশাপাশি হনুমান জয়ন্তীর জন্য দলের কর্মী-সমর্থকদের থেকে শুরু করে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী। দলের প্রতিষ্ঠা দিবসের ভাষণে তিনি বলেন, “হনুমানজীর মধ্যে অসীম শক্তি ছিল। কিন্তু তাঁকে মনে করিয়ে না দিলে সেই শক্তি ব্যবহার করতে পারতেন না তিনি। ২০১৪-র আগে ভারতের অবস্থাও ছিল ঠিক তেমনই।” সমুদ্রের মতো বিশাল প্রতিবন্ধকতা যে ভারত পার করতে সক্ষম, তা তাঁর সরকারের আমলেই গোটা বিশ্ব জানতে পেরেছে বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি হনুমানজীর উদাহরণ দিয়ে পার্টি কর্মীদের নিঃস্বার্থভাবে জনগণের জন্য কাজ করতে বলেছেন তিনি।

    বদলা হুয়া ভারত

    এদিন রাজ্য বিজেপি কার্যালয়ে পতাকা উত্তোলন করেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বৃহস্পতিবার বেলা ১০টায় গোটা দেশের বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের জন্য বার্তা দেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। মুরলীধর সেন লেনের বিজেপি পার্টি অফিস থেকে বসে সেই ভাষণ শোনেন সুকান্ত মজুমদার সহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্ব। মুরলীধর সেন লেনে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘কোভিডের পর মোদিজির সিদ্ধান্ত যে কত ভাল ছিল, সেটা মানুষ আজ বুঝছে। এই প্রথম, আমেরিকার থেকে আমাদের মুদ্রাস্ফীতি কম। মোদির নেতৃত্বে এখন এটা বদলা হুয়া ভারত’।

    কাশ্মীরে ৩৭০ এখন ইতিহাস

    ২০১৪-য় শুধু সরকার বদল হয়নি। ভারতের মানুষ ভারতের পুনর্জাগরনের শঙ্খনাদ করেছে বলেও জানিয়েছেন মোদি (Narendra Modi)। তাঁর কথায়, ৪৭ সালে ইংরেজ চলে গিয়েছিল, কিন্তু কিছু মানুষের মধ্যে তাঁদের মানসিকতাকে রেখে গিয়েছিল। কিছু মানুষ এই দেশের সত্তাকে নিজেদের পারিবারিক হক ভাবতেন। দেশের মানুষকে বঞ্চিত করে গিয়েছেন, বছরের পর বছর। মোদি জানিয়েছেন, ‘আমি যখন লালকেল্লা থেকে স্বচ্ছ ভারতের কথা বলেছিলাম, তখন কী কী না বলেছিল। আমি যখন ডিজিটাল ইন্ডিয়ার কথা বলেছিলাম, তখন এরা পুরো শক্তি প্রয়োগ করে মানুষের মধ্যে ভ্রান্তি বাড়িয়ে দিয়েছিল’। কাশ্মীরের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাদশাহী মানসিকতার মানুষেরা কখনও ভাবেননি আর্টিকল ৩৭০ ইতিহাস হয়ে যাবে। কাশ্মীর, উত্তরপূর্বে শান্তি থাকবে। তিনি বলেন, বিরোধীরা বিজেপিকে ঠেকাতে না পেরে মিথ্যার পর মিথ্যা বলে যাচ্ছেন। 

    আরও পড়ুন: ‘আপনি আমাকে ভুল প্রমাণিত করলেন…’ ! প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতঙ্গ শিল্পী রশিদ আহমেদ কাদরি

    নয়া ইনোভেশনকে আনতে হবে

    মোদি (Narendra Modi) এদিন আরও বলেন, “৬-৭ বছর বাদে ভারতীয় জনতা পার্টির ৫০ বছর পূর্ণ হবে। তখন পার্টির রূপ কি হবে, পার্টির লক্ষ্য কী হবে তা এখন থেকেই স্থির করতে হবে। নয়া ইনোভেশনকে আনতে হবে। নতুন ভাবতে হবে। আমার পরামর্শ হল, আমরা পার্টিতে টেকনোলজি আনতে পারি। আমরা টেকনোলজি সেল তৈরি করতে পারি সব জায়গায়। টেকনোলজিতে এক্সপার্ট ছেলেদের যুক্ত করি যাতে তাঁরা নতুন নতুন টেকনোলজির খোঁজ দিতে পারেন আমাদের। কীভাবে সেই টেকনোলজি সাধারণের কাছে পৌঁছনো যায়, সেটার ব্যবস্থা করতে হবে।”

    ইন্টেলেকচুয়াল সেল তৈরি করতে হবে

    মোদি (Narendra Modi) আরও জানিয়েছেন, “আমার ইচ্ছা যুব, মহিলা কর্মীরা অন্য দেশের রাজনীতিকদের সঙ্গে দেখা করুন। আইডিয়া শেয়ার করুন। সাংসদদের অনুভব যাতে কার্যকর্তাদের সঙ্গে বেশি ভাগ করে নিতে পারেন, সেটা দেখতে হবে। আমাদের ফিউচার রেডি হতে হবে। নতুন ইন্টেলেকচুয়াল সেলও তৈরি করা যেতে পারে। বিদগ্ধ মানুষদের নিয়ে সেমিনার করা যেতে পারে। লোকে এখন থেকেই বলছেন ২০২৪ সালে বিজেপি-কে কেউ হারাতে পারবে না। সেটা ঠিক। কিন্তু আমাদের সব মানুষের মন জিততে হবে। শুধু ভোটে জিতলেই হবে না। মানুষের মনও জিততে হবে।” তাঁর কথায়, “পার্টি প্রতিষ্ঠার শুরুর দিনগুলিতে অনেক কিছুই অজানা ছিল। কিন্তু গণতন্ত্রের প্রতি আমাদের আস্থা ছিল। দিনকে দিন সেই আস্থা আরও দৃঢ় হচ্ছে। দেশের গণতন্ত্র ও সংবিধানকে মজবুত করে যাচ্ছে বিজেপি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anand Kumar: সমাজের নীচু তলার মানুষরাও পদ্ম সম্মান পাচ্ছেন! বললেন ‘সুপার ৩০’-এর প্রতিষ্ঠাতা আনন্দ কুমার

    Anand Kumar: সমাজের নীচু তলার মানুষরাও পদ্ম সম্মান পাচ্ছেন! বললেন ‘সুপার ৩০’-এর প্রতিষ্ঠাতা আনন্দ কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজের নীচু তলার মানুষরাও তাঁদের কাজের নিরিখে পদ্ম সম্মান পাচ্ছেন যা তরুণ প্রজন্মের কাছে অনুপ্রেরণার। বুধবার নয়া দিল্লিতে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে পদ্মশ্রী সম্মান গ্রহণের পর এমনই বললেন ‘সুপার ৩০’-এর প্রতিষ্ঠাতা গণিতবিদ (Celebrated tutor) আনন্দ কুমার (Anand Kumar)। বুধবার মোট ৫২ জনকে পদ্ম সম্মানে সম্মানিত করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে দু’জন পদ্মবিভূষণ, পাঁচ জন পদ্মভূষণ এবং ৪৫ জন পদ্মশ্রী সম্মান পেয়েছেন। 

    কী বললেন আনন্দ ?

    পদ্মশ্রী পেয়ে আনন্দ (Anand Kumar) বলেন, ‘পদ্মশ্রী পাওয়ার খবর শোনার পরই আমার মনে হয়েছিল যেন আমার প্রয়াত বাবা রাজেন্দ্র প্রসাদ ওপর থেকে আমার দিকে তাকিয়ে আছেন এবং আমাকে বলছেন, তিনি খুশি; কিন্তু আমাকে এখনও অনেক দূর যেতে হবে। আমি যে সম্মান পেয়েছি তা শুধু আমার স্বীকৃতি নয়, এটা দেশের সেই সমস্ত শিক্ষকদের স্বীকৃতি, যারা তাদের ছাত্রদের জীবনে সাফল্য এনে দেওয়ার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করেন। এই সম্মান আমাকে আরও শক্তি দিয়ে কাজ করতে অনুপ্রাণিত করবে। যারা আমার ওপর বিশ্বাস রেখে এই দিনটিকে সম্ভব করেছেন, আমি তাদের সকলকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।’ 

    আরও পড়ুন: ‘আপনি আমাকে ভুল প্রমাণিত করলেন…’ ! প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতঙ্গ শিল্পী রশিদ আহমেদ কাদরি

    কে এই আনন্দ ?

    ৩০ জন দুঃস্থ মেধাবী ছাত্রকে আইআইটি প্রবেশিকা পরীক্ষার জন্য বিনা পারিশ্রমিকে পড়ানোর দায়িত্ব নিয়ে ২০০২-এ এই সুপার ৩০ প্রোগ্রাম বা অ্যাকাডেমি প্রথম চালু করেন বিহারের আনন্দ কুমার (Anand Kumar)। ৩০ জন দুঃস্থ মেধাবী ছাত্রকে প্রতিবছর আইআইটি প্রবেশিকা পরীক্ষার জন্য বিনা পারিশ্রমিকে অঙ্ক শেখানোর দায়িত্ব নিয়েছেন তিনি। পড়াশোনার পাশাপাশি পড়ুয়াদের থাকা এবং খাওয়ার দায়িত্বও নিয়েছেন। অ্যাকাডেমি চালু করার প্রথম বছরেই আনন্দের ৩০ জন পড়ুয়ার মধ্যে ১৮ জন আইআইটি-তে সুযোগ পেয়েছিলেন। পরের বছর সেই সংখ্যা আরও বাড়ে। লম্বা লাইন পড়ে আনন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাইরে। যার জন্য সেই বছর থেকেই লিখিত পরীক্ষা নিয়ে ৩০ জন শিক্ষার্থীকে বাছতে হয় আনন্দকে। ২০০৪-এ ৩০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২২ জন সুযোগ পায় আইআইটি-তে। তাঁকে নিয়ে বলিউডে ‘সুপার ৩০’ ছবি তৈরি হয়। ছবিতে আনন্দের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন হৃতিক রোশন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shah Rashid Ahmed Quadri: ‘আপনি আমাকে ভুল প্রমাণিত করলেন…’! প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞ শিল্পী রশিদ আহমেদ কাদরি

    Shah Rashid Ahmed Quadri: ‘আপনি আমাকে ভুল প্রমাণিত করলেন…’! প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞ শিল্পী রশিদ আহমেদ কাদরি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্ণাটকের বিশিষ্ট বিদরি হস্তশিল্পী রশিদ আহমেদ কাদরি ‘পদ্মশ্রী’ সম্মান পেলেন। বুধবার রাষ্ট্রপতি ভবনে ওই সম্মান গ্রহণ করার পর শিল্পী যা বললেন, তাতে অবাক প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। হেসেও ফেললেন। কাদরি মোদির হাত ধরে বলেন, ‘আপনি আমাকে ভুল প্রমাণিত করলেন…’। কাদরির কথা শুনে হেসে উঠলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই কথোপকথনের ভিডিও ট্যুইটারে পোস্ট করেছে সংবাদসংস্থা এএনআই। ইতিমধ্যেই তা ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। 

    রশিদ যা বললেন

    ওই সম্মানে ভূষিত হয়ে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান রশিদ। অনুষ্ঠানে ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। সম্মান প্রদান শেষে পুরস্কার প্রাপকদের সঙ্গে কথা বলেন মোদি। সেই সময়ই শিল্পী প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে বলেন, ‘আমি ইউপিএ সরকারের সময় পদ্ম সম্মানের আশা করেছিলাম, কিন্তু আমি তা পাইনি। আমি এই পুরস্কার পাওয়ার জন্য ১০ বছর ধরে অপেক্ষা করেছি। যখন বিজেপি সরকার ক্ষমতায় এল, তখন ভেবেছিলাম বিজেপিও আমাকে এই সম্মান দেবে না। আমি পদ্মশ্রী পাওয়ার আশা ছেড়ে দিই। কারণ, আমি ভাবতাম বিজেপি কখনও মুসলিমদের কিছু দেয় না। কিন্তু আপনি আমাকে ভুল প্রমাণিত করেছেন। আমি তাই আপনার প্রতি আন্তরিক ভাবে কৃতজ্ঞ।’ প্রত্যুত্তরে প্রধানমন্ত্রী শুধু হাসিমুখে জোড়হাতে নমস্কার করেন রশিদকে।

    পদ্ম সম্মান প্রাপকদের তালিকা

    বুধবার মোট ৫২ জনকে পদ্ম সম্মানে সম্মানিত করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে দু’জন পদ্মবিভূষণ, পাঁচ জন পদ্মভূষণ এবং ৪৫ জন পদ্মশ্রী সম্মান পেয়েছেন। কর্নাটকের আট পদ্ম সম্মান প্রাপকের মধ্যে রশিদ অন্যতম। ১৯৫৫ সালের ৫ জুন রশিদ এক বিদরি কারিগর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পরবর্তীতে সেই শিল্পকেই নিজের পেশা হিসেবে বেছে নিয়ে পারিবারিক ঐতিহ্যকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন কাদরি। রশিদ তাঁর শিল্পকলার জন্য ১৯৮৪ সালে কর্নাটক রাজ্য পুরস্কার, ১৯৮৮ সালে জাতীয় পুরস্কার এবং ১৯৯৬ সালে জেলা রাজ্যোৎসব পুরস্কারও পেয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ফাইট, মোস্তাক ফাইট! ৬৫ বছর বয়সেও শনশন করে টমটম ছোটাচ্ছেন মোস্তাক

    রশিদ আরও বলেন, ‘১২ হাজার টাকা খরচ করে এই সম্মানের জন্য আমি আবেদন করেছি। ৫০টি রঙিন ছবি দিয়ে আমি আমার একটা প্রোফাইল বানিয়েছিলাম। টানা ৫ বছর আমি এই সম্মান পাওয়ার জন্য আবেদন করেছিলাম।’ তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকেও ধন্যবাদ জানান। দেশের প্রাচীন শিল্পকলা সংরক্ষণের উপরে বরাবরই জোর দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই পেশার সঙ্গে যুক্ত শিল্পীদেরও দেওয়া হয়েছে যোগ্য সম্মান। এবারের পদ্ম সম্মান প্রাপকদের তালিকাতেও সমাজ সংস্কারকদের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন প্রান্তের কলাকুশলীদের স্থান দেওয়া হয়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share