Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Mahaveer: বর্ধমান মহাবীরের নির্বাণ লাভের ২৫৫০ বছর পূর্তি, শ্রদ্ধা জানাবে আরএসএস

    Mahaveer: বর্ধমান মহাবীরের নির্বাণ লাভের ২৫৫০ বছর পূর্তি, শ্রদ্ধা জানাবে আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৫৫০ বছর আগে নির্বাণ লাভ করেছিলেন মহাবীর (Mahaveer)। আট রকম কর্মকে জয় করে কার্তিক অমাবস্যার দিনে নির্বাণ লাভ করেছিলেন তিনি। মানবজাতিকে তিনি জ্ঞানের আলোকে প্রবেশের দ্বার দেখিয়েছিলেন। তিনি তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছিলেন আত্মবিকাশ ও সমাজের কল্যাণে। মানব কল্যাণই ছিল তাঁর ধ্যান, জ্ঞান। মানব কল্যাণের কথা মাথায় রেখে তিনি পঞ্চনীতির প্রবর্তন করেছিলেন। এগুলি হল, সত্য, অহিংসা, আস্তেয়, অপরিগ্রহ ও ব্রহ্মচর্য। সমাজে লিঙ্গ বৈষম্য দূর করতে লড়াই করেছেন তিনি। তিনি বলতেন, মহিলারা সমাজ গড়েন। তাঁদের হৃত মর্যাদা ফেরানো প্রয়োজন।

    মহাবীর (Mahaveer)…

    তাঁর প্রবর্তিত অপরিগ্রহ নীতির ফলে মানুষ পার্থিব বস্তুর থেকে মুখ ফেরাতে শুরু করে। বাড়তি সম্পদ দান করে সমাজের কল্যাণে। পরিবেশ বাঁচাতে ভোগবাদী জীবনযাত্রা থেকে মুখ ফেরাতে হবে আমাদের। এজন্য প্রয়োজন অপরিগ্রহ নীতির। তাঁর (Mahaveer) অহিংসা ও সহ-অস্তিত্বের শিক্ষা আজকের সমাজেও ভীষণরকম প্রয়োজন। বিশ্বকে বাঁচানোর জন্যই এটা প্রয়োজন। কর্মনীতির ব্যাখ্যায় তিনি বলেছেন, কর্মের জন্যই কোনও মানুষ সুখ ভোগ করে। দুঃখ-কষ্টের জন্য অন্যকে দোষারোপ করা উচিত নয়।

    আরও পড়ুুন: শিবাজির সিংহাসনে বসার ৩৫০ বছর, সাড়ম্বরে পালন করবে আরএসএস

    বর্তমান ভারত ক্রমশ এগোচ্ছে বিশ্বগুরু হওয়ার দিকে। এজন্য ‘স্ব’য়ের ওপর নির্ভর করছে দেশ। ভারতের অন্তরাত্মা বলছে, তুমি বিশ্বকে নেতৃত্ব দাও। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ এটা বিশ্বাসও করে যে বর্ধমান মহাবীরের দেখানো পথেই হাঁটা উচিত আমাদের। মহাবীরের নির্বাণ লাভের ২৫৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আরএসএস (RSS) শ্রদ্ধা জানাবে মহাবীরকে। এই উপলক্ষে স্বয়ংসেবকরা বিভিন্ন অনুষ্ঠান করবেন এবং মহাবীরের পঞ্চনীতিকে ব্যক্তিগত জীবনে কাজে লাগাবেন। আশা করা যায়, সমাজও মহাবীরের (Mahaveer) শিক্ষা গ্রহণ করে সমাজের কল্যাণে জীবন উৎসর্গ করবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shivaji Maharaj: শিবাজির সিংহাসনে বসার ৩৫০ বছর, সাড়ম্বরে পালন করবে আরএসএস

    Shivaji Maharaj: শিবাজির সিংহাসনে বসার ৩৫০ বছর, সাড়ম্বরে পালন করবে আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) অন্যতম মহান ব্যক্তিত্ব হলেন ছত্রপতি শিবাজি (Shivaji Maharaj)। সমাজকে দাসত্বের মানসিকতা থেকে মুক্ত করেছিলেন তিনি। জনমানসে আত্মবিশ্বাস ও আত্মশ্রদ্ধার বোধ জাগিয়েছিলেন। সিংহাসনে বসার পর জৈষ্ঠ্য শুদ্ধ ত্রয়োদশীতে তিনি গঠন করেছিলেন হিন্দাভি স্বরাজ। এ বছর তারই ৩৫০ বছর পূর্তি। এই উপলক্ষে মহারাষ্ট্রের পাশাপাশি দেশজুড়ে হবে বিভিন্ন অনুষ্ঠান। দিনটি মর্যাদার সঙ্গে পালন করবে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘও (RSS)। নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দিনটি পালনের আবেদন করা হয়েছে সমাজের সর্বস্তরের মানুষদের পাশাপাশি স্বয়ংসেবকদেরও।

    ছত্রপতি শিবাজি (Shivaji Maharaj)…

    ছত্রপতি শিবাজি (Shivaji Maharaj) ছিলেন নির্ভীক, ক্ষুরধার বুদ্ধির অধিকারী, দক্ষ প্রশাসক, যুদ্ধবিশারদ। মহিলাদের সম্মান করতেন তিনি। শিবাজি ছিলেন মনেপ্রাণে হিন্দুত্ববাদী। বিভিন্ন ঘটনা থেকে পরিচয় মেলে ঈশ্বরের প্রতি তাঁর অগাধ বিশ্বাসের। লক্ষ্যে অবিচল থাকতেন তিনি। বাবা-মা ও শিক্ষকদের শ্রদ্ধা করতেন। আনন্দ ও দুঃখে তিনি সর্বদা পাশে থাকতেন স্বদেশবাসীর। সমাজের সর্বস্তরের মানুষের পাশেও দাঁড়াতেন। শৈশব থেকেই তিনি স্বদেশবাসীকে স্বরাজ প্রতিষ্ঠার জন্য উৎসাহিত করতেন। তাঁর এই শিক্ষা পরবর্তীকালে দেশপ্রেমিকদের কাছে প্রেরণার মন্ত্র হয়ে উঠেছিল। এমনকী তাঁর মৃত্যুর পরে কয়েক দশক ধরে তাঁর সমাজ সমস্ত রকম আক্রমণ থেকে নিজেদের রক্ষা করেছিল। এটি ইতিহাসের একটি মৌলিক উদাহরণ।

    আরও পড়ুুন: সীমান্তে বাড়ছে চিনা ফৌজের দাপাদাপি! মোকাবিলায় প্রস্তুত ভারতও, বললেন সেনা প্রধান

    ছোট থেকে তিনি (Shivaji Maharaj) যে স্বরাজের স্বপ্ন দেখতেন, তা কেবল ক্ষমতা দখল করতে নয়, ধর্ম ও সংস্কৃতি রক্ষার জন্য একটা সমাজ গড়তে চেয়েছিলেন, যে সমাজের ‘অহং’ বোধ থাকবে। তিনি বিশ্বাস করতেন এই রাজ্য প্রতিষ্ঠা হয়েছে ভগবানের ইচ্ছায়। স্বরাজ প্রতিষ্ঠার সময় আস্থা প্রধান মণ্ডল, রাজ্য ব্যবহার কোষ সৃষ্টি করেছিলেন তিনি। সুচারুভাবে শাসনকার্য পরিচালনার জন্য স্থানীয় ভাষা ব্যবহার করতেন। শিবশক পঞ্জিকা চালু করেছিলেন। রাজভাষা হিসেবে মর্যাদা দিয়েছিলেন সংস্কৃতকে। ধর্মস্থাপনের জন্য তিনি স্বরাজ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বর্তমান ভারতও জাতি গঠনের পথেই হাঁটছে। সমাজে জাগাতে চাইছে অহং বোধ। ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের সেই জীবনবোধ আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক এবং প্রেরণা জোগায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kiran Bhai Patel: থাকতেন পাঁচতারায়, নিতেন জেড-প্লাস নিরাপত্তা! কাশ্মীরে গ্রেফতার ভুয়ো পিএমও অফিসার

    Kiran Bhai Patel: থাকতেন পাঁচতারায়, নিতেন জেড-প্লাস নিরাপত্তা! কাশ্মীরে গ্রেফতার ভুয়ো পিএমও অফিসার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  প্রধানমন্ত্রীর অফিসের আধিকারিক সেজে কাশ্মীর ঘুরতেন এক জালিয়াত। গোটা প্রশাসন বোকা বনে গিয়েছিল তার আদব কায়দা, কথাবার্তা, ধোপদুরস্ত পোশাকের কাছে। জেড প্লাস নিরাপত্তাও পেতেন ওই জালিয়াত। পরে পুলিশের জালে জড়িয়ে পড়েন তিনি। ধৃতের নাম কিরণ ভাই প্যাটেল (Kiran Bhai Patel)।

    কী বলছেন ওই ভুয়ো অফিসারের স্ত্রী

    কিরণের (Kiran Bhai Patel) স্ত্রী মালিনী প্যাটেল অবশেষে মুখ খুললেন। নিজের স্বামীর বিরুদ্ধে ওঠা সকল অভিযোগ অস্বীকার করেন মালিনী। তাঁর দাবি, ‘আমার স্বামী কোনও ভুল করতেই পারেন না। তিনি একজন ইঞ্জিনিয়ার এবং আমি একজন ডাক্তার। আমার স্বামী ইঞ্জিনিয়ার হওয়ায় উন্নয়নমূলক কাজের জন্য সেখানে গিয়েছিলেন আর কিছুই নয়। তিনি কোনও অন্যায় করেননি। সেখানে আমাদের আইনজীবী বিষয়টি দেখছেন। আমার স্বামী কখনও কারও সঙ্গে কোনও অন্যায় করতে পারেন না।’ 

    কী পরিচয়ে ঘুরতেন ওই ভুয়ো অফিসার

    জানা গিয়েছে, কিরণ ভাই প্যাটেল (Kiran Bhai Patel) নিজেকে পিএমও-র আধিকারিক পরিচয় দেয়। তার দাবি, পিএমও-র ‘স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড ক্যাম্পেন’ বিভাগের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর পদে রয়েছে সে। চলতি বছরের শুরুর দিকে কাশ্মীরে গিয়ে সেখানকার আধিকারিকদের সঙ্গে ‘বৈঠক’ পর্যন্ত করেন কিরণ ভাই প্যাটেল (Kiran Bhai Patel)। পরে অবশ্য সত্যিটা সামনে চলে আসে। জানা গিয়েছে, অন্তত দশ দিন আগেই কিরণ ভাই প্যাটলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছিল পুলিশের তরফে। বৃহস্পতিবার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট কিরণ ভাই প্যাটেলকে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠালে গোটা ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। এদিকে গ্রেফতারির দিনই কিরণ ভাই প্যাটেলের নামে এফআইআর করা হয়েছিল কিনা, তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়ে গিয়েছে। সূত্রে কাশ্মীর সফরের সময় কিরণ ভাই প্যাটেলের সঙ্গে সশস্ত্র নিরাপত্তা রক্ষী থাকতেন। এদিকে বুলেটপ্রুফ মহিন্দ্রা স্কর্পিও এসইউভি গাড়িও দেওয়া হয়েছিল তাকে। সরকারি টাকায় পাঁচ তারা হোটেলেও রাত্রি যাপন করেন তিনি।  তার ট্যুইটার বায়োতে ​​কিরণ দাবি করেছে, সে ভার্জিনিয়ার কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি, আইআইএম ত্রিচি থেকে এমবিএ এবং কম্পিউটার সায়েন্সে এমটেক এবং বিই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করেছে।

    জানা গিয়েছে, কিরণ (Kiran Bhai Patel) প্রথমবার ফেব্রুয়ারিতে উপত্যকায় যান। সোশ্যাল মিডিয়ায় তার একাধিক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সম্প্রতি। তাতে দেখা গিয়েছে যে সে মিলিটারি ভ্যানের কনভয়ের সঙ্গে ভ্রমণ করছে। প্যারামিলিটারি গার্ডরা তার নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে। শ্রীনগরের লালচকের ক্লক টাওয়ারের সামনে দাঁড়িয়ে ছবির জন্য পোজ দিতেও দেখা গিয়েছে তাকে। জানা গিয়েছে, তার দ্বিতীয় কাশ্মীর সফরে প্রশাসন সতর্ক হয়ে যায়। গোয়েন্দাদের রিপোর্ট পাওয়ার পর কিরণের ‘ব্যাকগ্রাউন্ড চেক’ হয়। পরে মার্চ মাসে তাঁর তৃতীয় সফরের সময় শ্রীনগরে এক হোটেল থেকে গ্রেফতার করা হয় কিরণকে। এদিকে জালিয়াতি বুঝতে না পারায় দুই পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু হয়েছে। অপরদিকে গুজরাট পুলিশও এই তদন্তের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Army: সীমান্তে বাড়ছে চিনা ফৌজের দাপাদাপি! মোকাবিলায় প্রস্তুত ভারতও, বললেন সেনা প্রধান

    Indian Army: সীমান্তে বাড়ছে চিনা ফৌজের দাপাদাপি! মোকাবিলায় প্রস্তুত ভারতও, বললেন সেনা প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন ভারত সীমান্ত গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকবার উত্তপ্ত হয়েছে বারেবারে। হাতাহাতির ঘটনাতো নজর এড়ায়নি আমাদের, কয়েকমাস আগেই অরুণাচলের তাওয়াংয়ে উত্তাপ ছড়িয়েছিল দুদেশের সেনা (Indian Army) মুখোমুখি চলে আসায়। কিন্তু এখন প্রকৃত নিয়ন্ত্রক রেখার পরিস্থিতি কী রকম? শুক্রবার এক সংবাদমাধ্যমের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তা জানিয়েছেন ভারতীয় সেনার প্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডে। তিনি জানিয়েছেন, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার পরিস্থিতি এখন স্থিতিশীল। তবে এলএসি বরাবর ভারতীয় সেনার কড়া নজরদারি রয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। তাওয়াংয়ে ঘটনার পর প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় সেনা জওয়ানের মোতায়েন বাড়িয়েছিল ভারত। তাও কমানো হয়নি বলে জানিয়েছেন সেনাপ্রধান।

    কী বললেন সেনাপ্রধান? 

    এদিন দিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান বলেন, ‘‘অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে নানা পদক্ষেপ করছে সেনা (Indian Army)। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার যুদ্ধের ধরণও পাল্টে দিতে পারে।’’ এদিনের অনুষ্ঠানে রাশিয়া ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধের প্রসঙ্গও তোলেন সেনাপ্রধান। তাঁর মতে, ‘‘ইউক্রেন যুদ্ধ বুঝিয়ে দিয়েছে জমি দখল এখনও লড়াইয়ের একটি মূল লক্ষ্য। ভারতের বিভিন্ন সীমান্ত নিয়ে বিবাদ আছে। তাই আমাদের ক্ষেত্রে জমি দখলই হার-জিতের ফয়সালা করবে।’’ তাঁর দাবি, আপাতত প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় পরিস্থিতি স্থিতিশীল। চিনের সব গতিবিধির উপরে নজর রাখছে ভারত।

    যে কোনও ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য আমাদের পর্যাপ্ত সেনা মজুদ রয়েছে

    এদিন সেনাপ্রধান আরও বলেন এলএসি এবং তিনটি সেক্টরে আমাদের একটি শক্তিশালী সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে। যে কোনও ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য আমাদের পর্যাপ্ত সেনা (Indian Army) মজুদ রয়েছে। নতুন প্রযুক্তি এবং অস্ত্র ব্যবস্থার সঙ্গে মিশে আমাদের সক্ষমতা বিকাশের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। আমরা পরিকাঠামো উন্নয়নের উপর জোর দিচ্ছি। বিশেষ করে সামনের এলাকার রাস্তা এবং হেলিপ্যাড তৈরির কাজ অনেক হচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

     

     

     

  • JP Nadda: ‘রাহুল গান্ধী দেশ-বিরোধী টুলকিটে পরিণত হয়েছেন’, কংগ্রেসকে নিশানা নাড্ডার

    JP Nadda: ‘রাহুল গান্ধী দেশ-বিরোধী টুলকিটে পরিণত হয়েছেন’, কংগ্রেসকে নিশানা নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এটা খুব দুর্ভাগ্যজনক কংগ্রেস দলটা দেশবিরোধী কাজে জড়িয়ে পড়ছে। দেশবাসীর দ্বারা বারবার প্রত্যাখাত হয়ে রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) এখন দেশবিরোধী টুলকিটের স্থায়ী অংশে পরিণত হয়েছেন। শুক্রবার এই ভাষায়ই কংগ্রেস (Congress) সাংসদ রাহুল গান্ধীকে নিশানা করলেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। লন্ডনে রাহুলের সাম্প্রতিক মন্তব্যের তীব্র সমালোচনাও করেন তিনি। রাহুলের এহেন মন্তব্যের জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনার দাবিও জানান নাড্ডা।

    রাহুলের বক্তব্য…

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে ব্রিটেনে গিয়ে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাহুল। সেখানে তিনি ভারতের গণতন্ত্র নিয়ে বলতে গিয়ে বলেন, সকলে জানে ভারতের গণতন্ত্র আক্রমণের মুখে পড়ে কীভাবে বিপন্ন। আমি দেশের বিরোধী নেতা, কিন্তু বিরোধী পরসর খুঁজতে হাতড়ে বেড়াতে হচ্ছে। এর পরেই রাহুলের বিরুদ্ধে সুর চড়ায় বিজেপি। রাহুলের এই মন্তব্যের জেরে গত কয়েক দিন ধরে উত্তাল হয়েছে সংসদও। টুলকিট হল এমন একটি মাধ্যম যেখানে নিজের মতামত বা পরিকল্পনাকে লিখিত ও ভিডিও-র মাধ্যমে সহজে শেয়ার করা যায়। যা এক ধরনের মাইক্রো ওয়েবসাইট যেখানে কোনও একটি বিষয়ে ব্যক্তিগত বা প্রাতিষ্ঠানিক বক্তব্য বিস্তারিত তুলে ধরা হয়।

    বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি (JP Nadda) বলেন, রাহুলের মন্তব্য দেশের নির্বাচিত সরকার ও ১৩০ কোটি দেশবাসীকে অপমান করেছে। তাঁর প্রশ্ন, রাহুলের মন্তব্য দেশদ্রোহীদের হাত শক্ত করেনি? বিদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে রাহুল গান্ধী বলছেন ভারতে গণতন্ত্র শেষ হয়ে গিয়েছে। এবং দেশে গণতন্ত্রের পুনরুদ্ধারে ইউরোপ ও আমেরিকার সাহায্যও চেয়েছেন তিনি। এর থেকে লজ্জার আর কী হতে পারে! ভারত যে ক্রমেই শক্তিশালী একটি রাষ্ট্র হিসেবে নিজেকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরেছে, এদিন সেকথা মনে করিয়ে দিয়ে নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, ভারত বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। জি-২০-র বৈঠক হচ্ছে এ দেশে। আর রাহুল গান্ধী বিদেশের মাটিতে গিয়ে দেশ ও সংসদের অপমান করছেন। পাকিস্তান ও গান্ধী পরিবার কেন এক সুরে কথা বলছে, এদিন সে প্রশ্নও তোলেন নাড্ডা। জর্জ সোরেস (মার্কিন ধনকুবের) এবং রাহুল গান্ধী কেন একই ভাষায় কথা বলেন? প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি।

    আরও পড়ুুন: যত মত তত পথ! ‘‘উপাসনার অনেক পদ্ধতি, লক্ষ্য একটাই’’, বললেন মোহন ভাগবত

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

      

  • Mohan Bhagwat: যত মত তত পথ! ‘‘উপাসনার অনেক পদ্ধতি, লক্ষ্য একটাই’’, বললেন মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: যত মত তত পথ! ‘‘উপাসনার অনেক পদ্ধতি, লক্ষ্য একটাই’’, বললেন মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ‘যত মত তত পথ’-এর কথা উঠে এল সঙ্ঘপ্রধান মোহন ভাগবতের (Mohan Bhagwat) কথায়। শুক্রবার দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে সরসঙ্ঘচালক (Mohan Bhagwat) বলেন, উপাসনার পদ্ধতি অনেক থাকতে পারে, লক্ষ্য কিন্তু এক। ভারতবর্ষের ঐক্যবদ্ধ চেহারা তুলে ধরতেই সঙ্ঘ প্রধানের এমন মন্তব্য বলে মনে করছে বিভিন্ন মহল। প্রসঙ্গত, এর আগে সঙ্ঘ প্রধান বলেছিলেন ভারতীয় মুসলিম এবং হিন্দুদের ডিএনএ এক।

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে, বলছে রিপোর্ট

    কী বললেন সঙ্ঘ প্রধান (Mohan Bhagwat)

    সামবেদের প্রথম উর্দু অনুবাদ করেছেন ইকবাল দুরানি। সেই উপলক্ষে দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠান ছিল। সেখানেই প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির ছিলেন সঙ্ঘ প্রধান। এদিনের অনুষ্ঠানে সঙ্ঘ প্রধান বলেন, আমাদের বুঝতে হবে যে, প্রতিটি ধর্মের আলাদা আলাদা উপাসনা পদ্ধতি রয়েছে। কিন্তু প্রত্যেক পদ্ধতির সর্বোচ্চ লক্ষ্য একটাই। কেউ ভূমির পুজো করেন, কেউ জলের পুজো করেন, কেউ বা আগুনের পুজো করেন। কিন্তু সবার উদ্দেশ্য একই। তাঁর আরও সংযোজন, উপাসনা পদ্ধতির বিভিন্নতা কখনও বিরোধের কারণ হতেই পারেনা। ঠিক এই কারনে যে পৃথিবীব্যাপী সন্ত্রাসের বাতাবরণ তৈরি হচ্ছে সেটাও এদিন মনে করিয়ে দেন সঙ্ঘ প্রধান। তাঁর মতে, সবার উদ্দেশ্য যখন এক তখন কেন ধর্মীয় হিংসা ঘটবে?

    আরও পড়ুন: আজ পাপমোচিনী একাদশী, জানেন এর তাৎপর্য? এক নজরে পুজো-বিধি

    শাহাজাহানের পুত্র দারা শিকো উপনিষদের উর্দু অনুবাদ শুরু করেছিলেন

    এদিনের অনুষ্ঠানে দুরানি বলেন, শাহাজাহানের পুত্র দারা শিকো প্রথম উর্দু ভাষায় উপনিষদ অনুবাদের কাজ শুরু করেছিলেন কিন্তু তাঁকে হত্যা করেন ঔরঙ্গজেব। তিনি আরও বলেন, ৪০০ বছর পরে আবার আমরা হিন্দু শাস্ত্রগুলোকে উর্দুতে অনুবাদের কাজ শুরু করেছি।

     

    আরও পড়ুন: দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ! কালীঘাটের বৈঠকে গরহাজির তৃণমূল বিধায়ক, মুষল পর্ব বলে কটাক্ষ বিজেপির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

     

     

  • CV Ananda Bose: শাহি দরবারে বাংলার রাজ্যপাল, কী আলোচনা হল?  

    CV Ananda Bose: শাহি দরবারে বাংলার রাজ্যপাল, কী আলোচনা হল?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam), ডিএ (DA) ইস্যু নিয়ে আন্দোলন দুইয়ের জেরে উত্তার রাজ্য রাজনীতি। প্রধান সচিব নিয়েও নবান্ন রাজভবন সংঘাত চলছে। এহেন আবহে শুক্রবার অমিত শাহের (Amit Shah) সঙ্গে বৈঠক করলেন বাংলার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। এদিন সকালে সংসদ ভবনে পৌঁছান রাজ্যপাল। সেখানেই হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক। আর কয়েক সপ্তাহ পরেই এ রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন হওয়ার কথা। ওই নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করানোর দাবি তুলেছে বঙ্গ বিজেপি। রাজ্যপালের কাছেও এই দাবি জানানো হয়েছে। শাহি দরবারে সেই বিষয়টিও উঠেছে বলে মনে করা হচ্ছে।

    রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)…

    নবান্ন রাজভবন সংঘাতের বিষয়টিও বৈঠকে উঠতে পারে। দীর্ঘদিন প্রধান সচিব পদে ছিলেন নন্দিনী চক্রবর্তী। নয়া রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) তাঁকে সরিয়ে দেন। তার পর থেকে রাজভবনে প্রধান সচিবের পদটি খালি পড়ে রয়েছে। অথচ রাজ্য সরকারের সঙ্গে রাজভবনের যোগাযোগের প্রধান কাজটিই করে থাকেন প্রধান সচিব। এই নন্দিনীকে সরানোর দিনই একবার দিল্লি গিয়েছিলেন রাজ্যপাল। সেই সময় তাঁর সঙ্গে শাহের বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও হয়নি। সেবার বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল তথা বর্তমান উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে বৈঠক সেরেই রাজ্যে ফিরেছিলেন আনন্দ বোস। চলতি সফরে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহের সঙ্গেও দেখা করেন রাজ্যপাল।

    আরও পড়ুুন: ২০১৮ সালে বিজেপি প্রার্থীর ‘কপালে পিস্তল ঠেকিয়ে’ মনোনয়ন প্রত্যাহার করিয়েছিলেন শান্তনু!

    গত ১২ মার্চ ডিএর দাবিতে আন্দোলনরত সরকারি কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। ট্যুইট করে সরকারি কর্মীদের অনশন ভাঙার আবেদনও করেছিলেন তিনি। এই আবহেই শাহি দরবারে রাজ্যপাল। এদিন শাহ-রাজ্যপাল বৈঠকের পর তৃণমূলকে আক্রমণ শানিয়েছে বিজেপি। বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, কী আলোচনা হয়েছে, তা তো কেউ সঠিক জানে না। তবে পশ্চিমবঙ্গে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আলোচনা তো হতেই পারে। তেমনই পরিস্থিতি রয়েছে। তিনি বলেন, সাংবিধানিক প্রধান হিসেবে (রাজ্যপাল) তিনি আলোচনা করতেই পারেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Piyus Goyal: চলতি আর্থিক বছরে ভারতের রফতানি ৬১ লক্ষ কোটি টাকা ছোঁবে, বললেন পীযুষ গোয়েল

    Piyus Goyal: চলতি আর্থিক বছরে ভারতের রফতানি ৬১ লক্ষ কোটি টাকা ছোঁবে, বললেন পীযুষ গোয়েল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রী পীযুষ গোয়েল (Piyus Goyal) মতে, চলতি আর্থিক বছরে ভারতের পণ্য ও পরিষেবা সংক্রান্ত রফতানি ৭৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৬১ লক্ষ কোটি টাকাতে পৌঁছাবে। তিনি আরও বলেন ২০২১-২২ সালে এটর পরিমান ছিল ৫৫ লক্ষ কোটি টাকার মতো। বিশ্বব্যাপী আর্থিক মন্দার কারণে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে রফতানির পরিমান কিছুটা কমেছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। জানুয়ারি মাসে পণ্য রফতানি ৬.৫ শতাংশ কমেছে বলে জানান তিনি। চলতি আর্থিক বছরে মানে গত বছরের এপ্রিল মাস থেকে এই বছরের জানুয়ারি মাস অবধি মোটের ওপর রফতানি ৮.৫ শতাংশ বেড়েছে বলেও জানান তিনি।

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে লাগাতার চলছে হিন্দু মেয়েদের ওপর নির্যাতন ও ধর্মান্তকরণ

    তিনি আরও বলেন, সারা বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যে দেশ প্রতিনিয়ত এগিয়ে চলেছে। বিশ্বের অর্থনৈতিক মানচিত্রে আমরা একদিন নিশ্চিত গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করব। যে সামিটে দেশের বাণিজ্যমন্ত্রী বক্তব্য রাখেন সেখানে হাজির ছিলেন কানাডার বাণিজ্য মন্ত্রী মেরি এনজি। তিনি বলেন যে কানাডায় ভারতীয় সংস্থাগুলির বিনিয়োগ বেড়েই চলেছে। তিনি আরও বলেন, আমাদের লক্ষ হল দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করা।

    আরও পড়ুন: দিল্লিতে পরবর্তী এসসিও-র বৈঠকের জন্য পাকিস্তানকে আমন্ত্রণ মোদির, কী করবে ইসলামাবাদ?

    চিনের সঙ্গে বাণিজ্য বেড়েছিল ২০০৪ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে বলেও জানান তিনি

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরও বলেন এই বিষয়টি নিয়ে আমি কোনও রাজনীতি করতে চাইনা। তবে পরিসংখ্যান বলছে চিন ও ভারতের মধ্যে সবথেকে বেশি বাণিজ্য বেড়েছিল ২০০৪ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে। এই সময়কালের পরিসংখ্যান তুলে ধরে আদতে তিনি কংগ্রেসকে নিশানা করলেন বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কথায় এই সময়কালে বাণিজ্য ২৫ শতাংশ বেড়েছিল।

    আরও পড়ুন: কাল পাপমোচিনী একাদশী, কখন লাগছে তিথি? এক নজরে তাৎপর্য, পুজো-বিধি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

     

  • Himanta Biswa Sarma: ‘৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করেছি, বাকিগুলোও করব’, ঘোষণা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    Himanta Biswa Sarma: ‘৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করেছি, বাকিগুলোও করব’, ঘোষণা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করেছি, বাকিগুলোও করব। বৃহস্পতিবার এমন মন্তব্য করেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। কর্নাটকে বিজেপির (BJP) সভায় তিনি জানান, ধাপে ধাপে রাজ্যের সবকটি মাদ্রাসা (Madrasa) বন্ধ করা হবে। অসমের মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা অসমের সংস্কৃতি নষ্ট করছে। ওই মাদ্রাসাগুলির পরিবর্তে তিনি যে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় চান, এদিন তাও জানান হিমন্ত।

    হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma) বলেন…

    এদিন ভোটমুখী কর্নাটকে বিজেপি আয়োজিত সভায় যোগ দিয়েছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। বেলগাভিজ শিবাজি মহারাজ গার্ডেনে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে হিমন্ত বলেন, বাংলাদেশ থেকে যারা অসমে এসেছে, তারা অসমের সংস্কৃতি ও সভ্যতা নষ্ট করছে। এর পরেই তিনি বলেন, আমি ৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করেছি। আমি চাই বাকি মাদ্রাসাগুলোও বন্ধ করতে। কারণ আমরা মাদ্রাসা চাই না। আমরা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় চাই।

    গত বছরই হিমন্ত (Himanta Biswa Sarma) দাবি করেছিলেন, অসম জেহাদিদের হটবেডে পরিণত হয়েছে। আল কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক রেখে চলা পাঁচজন জেহাদি গ্রেফতার হওয়ার পর একথা বলেছিলেন তিনি। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ২০১৬ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে অন্ততঃ পক্ষে ছ জন জঙ্গি ভারতে অনুপ্রবেশ করেছিল। স্থানীয় যুবকদের জেহাদি মন্ত্রে দীক্ষিত করতেই তারা এ দেশে প্রবেশ করেছিল বলে দাবি গোয়েন্দা রিপোর্টে।

    কেন্দ্রের পূর্বতন কংগ্রেস সরকারের ব্যাপক সমালোচনার পাশাপাশি এদিন নরেন্দ্র মোদি সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন হিমন্ত। তিনি বলেন, এক সময় দিল্লির শাসকরা মন্দির ধ্বংসের কথা বলতেন। আর আজ, নরেন্দ্র মোদির শাসনে আমি মন্দির নির্মাণ নিয়ে কথা বলছি। তিনি বলেন, এটাই হল নতুন ভারত। কংগ্রেস এই নতুন ভারতকেই দুর্বল করতে চাইছে। হিমন্ত বলেন, কংগ্রেস নয়া মুঘলদের প্রতিনিধিত্ব করছে।

    আরও পড়ুুন: মিড ডে মিলের হিসেব খতিয়ে দেখতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় অডিট দল, ট্যুইট শুভেন্দুর

    এদিন কংগ্রেস ও বামপন্থীদের একযোগে নিশানা করেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma)। তিনি বলেন, কংগ্রেস এবং কমিউনিস্টরা ভারতের ইতিহাসকে বাবর, ঔরঙ্গজেব এবং শাজাহানের ইতিহাস বলে দেখিয়েছে। আর আমি বলতে চাই, ভারতের ইতিহাস কেবল এঁদের সম্পর্কেই নয়, বরং ছত্রপতি শিবাজি, গুরু গোবিন্দ সিংহের সম্পর্কেও। হিমন্ত বলেন, ঔরঙ্গজেব সনাতন সংস্কৃতি নষ্টের চেষ্টা করেছিলেন। বহু মানুষকে জোর করে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করেছিলেন। প্রসঙ্গত, শিক্ষা ধর্মনিরপেক্ষ হওয়া উচিত এই যুক্তিতে রাজ্যের সব মাদ্রাসাকে সাধারণ স্কুলে পরিণত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অসম সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Covid-19: ফের বাড়ছে করোনা সংক্রমণ! ছয় রাজ্যকে চিঠি দিল স্বাস্থ্যমন্ত্রক

    Covid-19: ফের বাড়ছে করোনা সংক্রমণ! ছয় রাজ্যকে চিঠি দিল স্বাস্থ্যমন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বাড়ছে করোনা (Covid 19) সংক্রমণ! দেশের ছয় রাজ্যে চিঠি পাঠিয়ে সতর্কতা জারি করল কেন্দ্র। এই ছ’টি রাজ্যে করোনার সংক্রমণ উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার কারণেই সঠিক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়ে কেন্দ্রের তরফে এই চিঠি পাঠানো হয়েছে। ছয় রাজ্য হল মহারাষ্ট্র, গুজরাট, তেলেঙ্গনা, তামিলনাড়ু, কেরালা এবং কর্নাটক। 

    প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার নির্দেশ

    সাড়ে চার মাস পর আবার দেশে  একদিনে করোনা রোগীর সংখ্যা ৭০০ ছাড়িয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় আগাম সতর্কতা জারি করল কেন্দ্র। করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে, এরকম ৬টি রাজ্যকে চিঠি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ (Rajesh Bhushan)। মূলত সংক্রমণ ঠেকাতে বিশেষ পদক্ষেপ করা এবং করোনা রোগীর চিকিৎসার জন্য় হাসপাতালগুলিতে পর্যাপ্ত ব্যবস্থাপনা করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে চিঠিতে। স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সকালের রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশে করোনা রোগীর সংখ্যা ৭০০ ছাড়িয়েছে।  এর আগে গত বছরের ১২ নভেম্বর দেশে করোনা রোগীর সংখ্যা উঠেছিল ৭৩৪। 

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে, বলছে রিপোর্ট

    চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘‘এমন কিছু রাজ্য রয়েছে যেখানে করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ার ইঙ্গিত মিলেছে। সংক্রমণ প্রতিরোধ করার জন্য এবং ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে প্রয়োজনীয় পন্থা অবলম্বন করতে হবে। ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এখনও পর্যন্ত যা লাভ হয়েছে তা নজরে রেখেই এই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’’চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ‘‘রাজ্যগুলিকে অবশ্যই কঠোর নজরদারি চালাতে হবে এবং যে কোনও ভাবে ভাইরাসের বিস্তারকে রোধ করতে হবে। প্রয়োজনে অনেক আগে থেকে পদক্ষেপ করতে হবে।’’উল্লেখ্য, স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে করোনা সংক্রমণের হার ০.০১ শতাংশ এবং করোনা থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার হার ৯৮.৮০ শতাংশ। এখনও পর্যন্ত ৪,৪১,৫৭,২৯৭ জন মানুষ করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share