Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • India’s Per Capita Income: মোদি জমানায় ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে, বলছে রিপোর্ট

    India’s Per Capita Income: মোদি জমানায় ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতায় আসার পর থেকে ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় (India’s Per Capita Income) বেড়েছে। ন্যাশনাল স্ট্যাটিটিকস অফিসের তথ্য অনুযায়ী, নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রায় নয় বছর সময়ে দেশের জনগণের মাথা পিছু আয়ের পরিমান জাতীয় আয়ের হিসেবে দ্বিগুন হয়েছে। মাথা পিছু জাতীয় আয় ১৫.৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে এখন দাড়িয়েছে ১,৭২০০০ টাকায়। ২০১৪-২০১৫ সালে যা ছিল ৮৬,৬৪৭ টাকা।

    পর্যায়ক্রমে আয় বৃদ্ধি

    জাতীয় পরিসংখ্যান অফিসের (NSO) তথ্যানুসারে, মোট জাতীয় আয়ের পরিপ্রেক্ষিতে মাথাপিছু আয় (India’s Per Capita Income), ২০২২-২৩ সালে ছিল ১,৭২,০০০ টাকা। এটি তার আগের বছরের তুলনায় ১৫.৮% বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৪-১৫ সাল থেকে দ্রুত গতিতে বেড়েছে আয়। বর্তমানে গড়ে একজন ভারতীয়ের বার্ষিক আয় ১.৭২ লক্ষ টাকা। অর্থনীতিবিদদের বিশ্বাস, উপযুক্ত পুনর্বন্টন নীতির মাধ্যমে বছরে ৫%-৬%-এর মধ্যে এই মাথাপিছু আয়ের (India’s Per Capita Income) বৃদ্ধিকে ধরে রাখা যাবে। তবে এখনও দেশে সম্পদের অসম বন্টনের সমস্যা রয়ে গিয়েছে। আর সেটা দূর করাই মোদি সরকারের চ্যালেঞ্জ। 

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    আন্তর্জাতিক তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত ভারতের মাথাপিছু আয়ের (India’s Per Capita Income) গড় বৃদ্ধি ছিল বার্ষিক ৫.৬% করে। এটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে উন্নতির ফল এটা। কোভিডের সময় মন্দা গেলেও দ্রুত কোভিডের পরে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার করেছে সরকার। বর্তমান মূল্যে ২০২০-২১ এবং ২০২১-২২ সালে মাথাপিছু আয় ছিল যথাক্রমে ১,২৭,০৬৫ এবং ১,৪৮,৫২৪ টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকেই স্পষ্ট যে, দেশে মাথাপিছু আয় (India’s Per Capita Income) ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাথা পিছু আয়বৃদ্ধির বিষয়টি সমৃদ্ধির বৃদ্ধিতে প্রতিফলিত হয়। তাঁরা বলছেন, মোদি সরকার বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে, যা গরিবদের সাহায্য করেছে। সরাসরি সরকারি প্রকল্পের সাহায্য পেয়েছেন অনেক মানুষ। এর মধ্যে রয়েছে জনধন অ্যাকাউন্ট, মুদ্রা লোন, খাদ্যের অধিকার কর্মসূচিতে বিনামূল্যে রেশনের মতো বিষয়।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Army Helicopter Crash: অরুণাচলে ভেঙে পড়ল ভারতীয় সেনার চিতা হেলিকপ্টার! নিখোঁজ দুই পাইলট

    Army Helicopter Crash: অরুণাচলে ভেঙে পড়ল ভারতীয় সেনার চিতা হেলিকপ্টার! নিখোঁজ দুই পাইলট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহড়া চলাকালীন অরুণাচল প্রদেশের চিন সীমান্তে মান্ডালা পাহাড়ি এলাকায় ভেঙে পড়ল ভারতীয় সেনার চিতা হেলিকপ্টার (Cheetah helicopter)। বৃহস্পতিবার সকালে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। সেনা সূত্রে খবর, সীমান্ত এলাকায় রুটিন উড়ানের সময় ওই দুর্ঘটনা ঘটে (Army Helicopter Crash)। খবর পেয়েই দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছয় সেনাবাহিনী। কিন্তু পাইলটদের পাওয়া যায়নি।

    কী ঘটেছিল

    সেনা সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সকাল সওয়া ৯টা নাগাদ আচমকাই এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোল (এটিসি)-এর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় হেলিকপ্টারটির (Army Helicopter Crash)। সেনার জনসংযোগ আধিকারিক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহেন্দ্র রাওয়ত বলেন, “বমডিলায় মহড়া চলছিল ওই হেলিকপ্টারটির। সকাল সওয়া ৯টা নাগাদ এটিসির সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, হেলিকপ্টারটি মান্ডালায় ভেঙে পড়েছে। হেলিকপ্টারের (Army Helicopter Crash) খোঁজে ওই এলাকায় উদ্ধারকারী দল পাঠানো হয়েছে।” অরুণাচল প্রদেশ পুলিশ জানিয়েছে, ওড়ার পর সেঙ্গে গ্রামের কাছে মিসামারিতে এটিসির সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় হেলিকপ্টারটির। দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ বাংজালেপ গ্রামের বাসিন্দারা জিরাং থানায় জানান যে, একটি হেলিকপ্টার ভেঙে পড়তে দেখেছেন তাঁরা। এই ঘটনায় লেফটেন্যান্ট কর্নেল এবং মেজর পদমর্যাদার দুই পাইলট নিখোঁজ। 

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    বহুদিন ধরেই রয়েছে চেতক, চিতা

    ভারতীয় বায়ুসেনা এবং সেনাবাহিনী অনেক বছর ধরেই চেতক এবং চিতা হেলিকপ্টারগুলি ব্যবহার করে আসছে। ১৯৬০-৭০ সাল থেকে ভারতীয় সেনার অস্ত্রসম্ভারে রয়েছে চেতক এবং চিতা হেলিকপ্টার। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রযুক্তিও বদলেছে। কিন্তু এই দুই প্রাচীন কপ্টারকে সে ভাবে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত করা হয়নি। এই হেলিকপ্টারগুলির পরিস্থিতি এখন আর ততটা ভালো নয়। এই আবহে এই হেলিকপ্টারগুলিকে বদলের প্রয়োজন রয়েছে। যদিও সীমান্ত ঘেঁষা উঁচু অঞ্চলে বাহিনীর লাইফলাইন এই হেলিকপ্টার। বর্তমানে প্রায় ২০০টি চিতা এবং চেতক হেলিকপ্টার নিযুক্ত রয়েছে সামরিক বাহিনীর পরিষেবাতে। উল্লেখ্য, এর আগে গতবছরই অরুণাচলপ্রদেশে সেনা হেলিকপ্টার দুর্ঘটনা (Army Helicopter Crash) ঘটেছিল। সেই দুর্ঘটনার সম্ভাব্য কারণ হিসাবে উঠে এসেছিল প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণ।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SCO: দিল্লিতে পরবর্তী এসসিও-র বৈঠকের জন্য পাকিস্তানকে আমন্ত্রণ মোদির, কী করবে ইসলামাবাদ?

    SCO: দিল্লিতে পরবর্তী এসসিও-র বৈঠকের জন্য পাকিস্তানকে আমন্ত্রণ মোদির, কী করবে ইসলামাবাদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কূটনৈতিক শিষ্টাচার মেনে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO) জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী স্তরের বৈঠকে পাকিস্তানকে (Pakistan) আমান্ত্রণ জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাওয়াজা আসিফ ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে আমান্ত্রণ জানানো হয়েছে। ২৯ মার্চ নয়াদিল্লিতে হবে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা স্তরের বৈঠক। আর ২৭ এপ্রিল হবে প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ের আলোচনা। দুই বৈঠকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে পাকিস্তানকে। সূত্রের খবর, ভারতের আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে নয়াদিল্লিতে আয়োজিত এই দুই বৈঠকে যোগ দিতে পারেন চিন ও রাশিয়ার প্রতিনিধিরাও।

    সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO)…

    শান্তি ও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার পাশাপাশি ব্যবসা বাণিজ্য বাড়াতে ১৯৯৬ সালে চিন, রাশিয়া, কাজাখস্তান, কিরঘিজস্তান ও তাজিকিস্তান যৌথভাবে গড়ে তোলে সাংহাই ফাইভ। ২০০১ সালে এতে যোগ দেয় উজবেকিস্তান। সংস্থার নাম বদলে হয় সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (SCO)। ২০১৫ সালে এই সংস্থার সদস্য হয় ভারত। পরে পাকিস্তানকে এর সদস্য করে চিন।

    চলতি বছর জি-২০ সম্মেলনের পাশাপাশি সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের সভাপতিত্বের দায়িত্বও পেয়েছে ভারত। ওই বৈঠকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাওয়াজা আসিফ ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে। এর পাশাপাশি আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারিকেও। সাংহাই কো-অপারেশনের বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাঁকে। মে মাসে ওই বৈঠক হওয়ার কথা।

    সম্প্রতি নয়াদিল্লিতে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO) সদস্য দেশগুলির প্রধান বিচারপতিদের বৈঠক হয়েছে। ওই বৈঠকে যোগ দেননি পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি উমর অটা বন্দিয়াল। সে দেশের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বন্দিয়াল অংশ নিয়েছিলেন ভার্চুয়াল বৈঠকে। তাই পাকিস্তানের কোনও প্রতিনিধি আসবেন কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    যেমন স্পষ্ট নয় পাক বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টোর ভারতে আগমনও। কারণ মাস কয়েক আগে রাষ্ট্রসংঘের মঞ্চে একাধিকবার কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে বিতর্ক তৈরি করেছিলেন ভুট্টো। গুজরাট দাঙ্গার প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কেও বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন তিনি। এহেন পরিস্থিতিতে ভুট্টো ভারতে আসেন কি না, তাও দেখার। প্রসঙ্গত, সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO) আটটি সদস্য রাষ্ট্রে পৃথিবীর মোট ৪০ শতাংশ মানুষ বাস করেন। পৃথিবীর মোট ৩০ শতাংশ জিডিপি এই দেশগুলির নিয়ন্ত্রণে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Lalla: জানুয়ারিতেই খুলে যাবে অযোধ্যার রামমন্দির, শুরু হবে দর্শন, পুজোও

    Ram Lalla: জানুয়ারিতেই খুলে যাবে অযোধ্যার রামমন্দির, শুরু হবে দর্শন, পুজোও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহেই খুলে যাবে অযোধ্যার (Ayodhya) রামমন্দির (Ram Temple)। দ্রুত গতিতে চলছে নির্মাণ কাজ। মন্দিরের ৭০ শতাংশ নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের কোষাধ্যক্ষ স্বামী গোবিন্দ দেব গিরি মহারাজ জানান, মন্দিরের ৭০ শতাংশ নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের তৃতীয় সপ্তাহেই ভগবান রামের মূর্তি (Ram Lalla) স্থাপন করা হবে। একই দিন থেকে ভক্তদের দর্শন ও পুজোর ব্যবস্থাও করা হবে।

    ভগবান রামের মূর্তি (Ram Lalla) স্থাপন…

    সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গিরি মহারাজ বলেন, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী মোদি পদ্ম দিয়ে রাম লালার মূর্তি স্থাপন করবেন। তিনি বলেন, মন্দিরে স্থাপিত হওয়ার আগে রাম লালার মূর্তি দীর্ঘদিন ধরে অস্থায়ী প্যান্ডেলে রাখা হয়েছে। শীঘ্রই মূর্তিকে অন্যত্র স্থানান্তরিত করা হবে। গিরি মহারাজ বলেন, মূর্তি স্থাপনের পরেও রাম মন্দির নির্মাণের কাজ চলবে।

    মন্দির নির্মাণের জন্য ভক্তদের অনুদানের পরিমাণ আগের থেকে বেড়েছে বলেও জানান গিরি মহারাজ। তিনি বলেন, অনুদানের পরিমাণ গত কয়েক দিনে তিনগুণ বেড়েছে। প্রতিদিন এক কোটি টাকার বেশি নগদ অনুদান আসছে। চলতি বছর ৩০ মার্চ রামনবমী। জানা গিয়েছে, এবারও ঘটা করে পালিত হবে উৎসব। রাম নবমীর দিন রাম মন্দিরে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। এ বছর রামকোট প্রদক্ষিণ করা হবে। রাম নবমীর দিন রাম লালার পূজা করা হবে। রাম কথা পার্কে রাম নবমীর (Ram Lalla) অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    অযোধ্যায় নির্মীয়মাণ রাম মন্দিরে যে ইট ব্যবহার করা হচ্ছে, তাতে লেখা রয়েছে রাম নাম। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে রাম লালার মন্দিরের গর্ভগৃহ সহ নীচেরতলার নির্মাণ কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। রাম লালার মন্দিরে ব্যবহার করা হচ্ছে বংশী পাহাড়পুরের পাথর। পাথরের নকশার ফাঁকে ফাঁকে চণ্ডীগড় থেকে আনা বৈজ্ঞানিকভাবে তৈরি ইট ব্যবহার করা হচ্ছে। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের ক্যাম্প অফিস ইনচার্জ প্রকাশ গুপ্ত বলেন, যেখানে পাথর বসানো হচ্ছে না, সেখানে ইট ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রতিটি ইটে ভগবান রামের (Ram Lalla) নাম লেখা রয়েছে। তিনি বলেন, মন্দির নির্মাণে এমন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে, যাতে মন্দিরটি হাজার বছর ধরে সুরক্ষিত থাকে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    PM Modi: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) মতো শক্তিশালী নেতাদের মধ্যেই শান্তি স্থাপনের ক্ষমতা থাকে। কথাগুলো যিনি বললেন তিনি আর কেউ নন, তিনি নোবেল প্রাইজ কমিটির ডেপুটি আসলে তোজে (Asle Toje)। সম্প্রতি ভারতে (India) এসেছেন নোবেল প্রাইজ কমিটির সদস্যরা। এই দলে রয়েছেন ওই কমিটির ডেপুটিও। শান্তি স্থাপনে তিনিই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Nobel Peace Prize) পক্ষে সওয়াল করেছেন। তোজের কথায় আশায় ভারতবাসী।

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ…

    নোবেল প্রাইজ কমিটির ডেপুটি বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি রাশিয়া, আমেরিকা ও চিনের রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাঁর এই উদ্যোগ যুদ্ধ থামাতে বড় ভূমিকা নিতে পারে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি কেবল ভারতের উন্নয়নের জন্য কাজ করছেন এমনটা নয়। বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায়ও তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছেন। তোজে বলেন, মোদি ও ভারতের এক পদক্ষেপ বিশ্বের বাকি দেশগুলির অনুসরণ করা উচিত। আগামিদিনে ভারত সুপার পাওয়ার হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন নোবেল প্রাইজ কমিটির ডেপুটি।

    তোজে বলেন, ভারত থেকে নোবেল পিস প্রাইজের জন্য অনেক মনোনয়ন রয়েছে। আমি মনে করি, বিশ্বের সব নেতাই নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য যা প্রয়োজন, তা করবেন। তিনি বলেন, আমি মোদির (PM Modi) প্রচেষ্টা লক্ষ্য করেছি। মোদির মতো শক্তিশালী নেতার শান্তি প্রতিষ্ঠার অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি এমন একটি শক্তিশালী দেশ থেকে এসেছেন, যাকে বিশ্বের দরবারে খুবই গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়। নোবেল প্রাইজ কমিটির ডেপুটি বলেন, ভারতীয়দের মধ্যে এক অপরিসীম ক্ষমতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা রয়েছে। আশা করি, ভয়ানক যুদ্ধ থামাতে এই বিশ্বাসযোগ্যতা ও শক্তি ব্যবহার করবে ভারতীয়রা।

    আরও পড়ুুন: শিল্প বৈঠকে বিপুল কর্মসংস্থানের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর, বাস্তবে হবে কি?

    ফি বছর নরওয়ের নোবেল কমিটি আরও কয়েকটি ক্ষেত্রে পুরস্কারের সঙ্গে সঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অবদানের জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়। তামাম বিশ্ব থেকে একজনকে বেছে নেওয়া হয় প্রতি বছর। ২০০২ সালে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার নোবেল শান্তি পুরস্কার পান। পেয়েছিলেন আর এক প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। ২০০১ সালে রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব কোফি আন্নান পেয়েছিলেন এই পুরস্কার। ১৯৯৭ সালে পেয়েছিলেন মাদার টেরেসা। ২০১৪ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন ভারতের কৈলাশ সত্যার্থী। এবার বিবেচনায় চলে এল মোদির নাম।

    গত বছরই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে মোদি (PM Modi) বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের যুগ নয়। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যে আপ্লুত হয়েছিল তামাম বিশ্ব। সেই কারণেই তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হতে পারেন বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। তোজেও বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি রাশিয়া, আমেরিকা ও চিনের রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে বিশ্বের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, এখন যুদ্ধের সময় নয়, শান্তির সময়। নোবেল কমিটির ডেপুটি বলেন, বিশ্বের উচিত ভারতের কাছ থেকে শিক্ষা নেওয়া।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NHRC: বিজেপির নবান্ন চলো অভিযান, মানবাধিকার কমিশনকে ৬ মাসের মধ্যে সিদ্ধান্ত জানানোর নির্দেশ

    NHRC: বিজেপির নবান্ন চলো অভিযান, মানবাধিকার কমিশনকে ৬ মাসের মধ্যে সিদ্ধান্ত জানানোর নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে নবান্ন চলো অভিযান করেছিল বিজেপি (BJP)। সেই সময় অতিসক্রিয় হয়েছিল পুলিশ (Police)। এই মর্মে দায়ের হয়েছিল অভিযোগও। এবার সেই মামলায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে (NHRC) ছ মাসের মধ্যে সিদ্ধান্ত জানানোর নির্দেশ দিল দিল্লি হাইকোর্ট (Delhi High Court)। এ ব্যাপারে দিল্লি হাইকোর্টে বিজেপির এক স্বেচ্ছাসেবক রোহিত ভার্মা পিটিশন দায়ের করেছিলেন। সেই প্রেক্ষিতেই জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে এই নির্দেশ দেন বিচারপতি প্রতিভা এম সিং।

    জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে (NHRC) নির্দেশ…

    আদালত জানিয়েছে, যদিও বিষয়টি কমিশনের বিবেচনায় রয়েছে, তবে তা নির্দিষ্ট একটি সময়ের মধ্যেই শেষ করা প্রয়োজন। যেহেতু ঘটনাটি ঘটেছিল ২০২০ সালে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের তরফে আইনজীবী জানান, কমিশন (NHRC) এ ব্যাপারে আবেদনকারীর অভিযোগের ব্যাপারে সম্মতি নিয়েছে এবং বিষয়টির স্বাধীন ও বুদ্ধিদীপ্ত মীমাংসার চেষ্টা করছে। আদালত এও জানিয়েছে, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের তরফে আদালতে যে হলফনামা জমা দেওয়া হয়েছে, তাতে স্পষ্ট যে ওই দিন মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছিল। আবেদনের নিষ্পত্তি করতে গিয়ে আদালত জানিয়েছে, বিষয়টি যে বিবেচনায় রয়েছে, সেই যুক্তি সমর্থন করছে আদালত। ২০২০ সালে ঘটে ঘটনাটি। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে। এবং তাকে তা নিতে হবে আগামী ছ মাসের মধ্যেই।

    আরও পড়ুুন: ইডি-র ডাকে সিজিও-তে কুন্তল-পত্নী, নিজামে সিবিআইয়ের জেরা ‘কালীঘাটের কাকু’-কে

    প্রসঙ্গত, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের (NHRC) দৃষ্টি আকর্ষণ করতে ওই আবেদন করা হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল, ২০২০ সালে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির নবান্ন অভিযানে ব্যাপকভাবে লঙ্ঘিত হয়েছিল মানবাধিকার। আবেদনে বলা হয়েছে, ওই দিন পুলিশ নৃশংস আচরণ করেছিল মিছিলকারীদের ওপর। সেই নির্দেশ দিয়েছিল রাজ্য সরকার। সরকারের সমস্যাবহুল নীতি এবং দায়িত্বজ্ঞানহীনতার বিরুদ্ধে যেহেতু ওই নবান্ন চলো অভিযান হচ্ছিল, তাই সেই প্রতিবাদ মিছিলে নৃশংস আচরণ করেছিল পুলিশ। তারা সরাসরি নবান্ন চলো অভিযানের মিছিলে হামলা চালায়। এটা আসলে গণতন্ত্রের ওপর আক্রমণ।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Pinarayi Vijayan: বিজয়নের মুখে চিনা প্রেসিডেন্ট-প্রশস্তি, কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    Pinarayi Vijayan: বিজয়নের মুখে চিনা প্রেসিডেন্ট-প্রশস্তি, কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের (China) প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে বিপ্লবী অভিনন্দন জানিয়েছেন বাম নেতা তথা কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনরাই বিজয়ন (Pinarayi Vijayan)। কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর এহেন আচরণের তীব্র সমালোচনা করেছে বিজেপি (BJP)। চিনা প্রেসিডেন্টকে অভিনন্দন জানানো সংক্রান্ত বিজয়নের মন্তব্য দেশের সশস্ত্রবাহিনীর জন্যও লজ্জাজনক বলে দাবি পদ্ম শিবিরের। গত শুক্রবার চিনের প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন শি জিনপিং। ড্রাগনের দেশের পার্লামেন্ট সর্বসম্মতিক্রমে তাঁকে তৃতীয়বারের জন্য প্রেসিডেন্টের পদে বসিয়েছে। যার জেরে আরও পাঁচ বছর ওই পদে থাকবেন শি জিনপিং। সেই কারণেই তাঁকে ট্যুইট-বার্তা প্রেরণ করেন কেরলের মুখ্যমন্ত্রী। তার জেরেই দেশজুড়ে উঠেছে সমালোচনার ঝড়।

    পিনরাই বিজয়নের (Pinarayi Vijayan) ট্যুইট-বার্তা…

    প্রসঙ্গত, ওই ট্যুইট-বার্তায় কেরলের মুখ্যমন্ত্রী (Pinarayi Vijayan) লিখেছেন, প্রেসিডেন্ট জিনপিংকে গণপ্রজাতন্ত্রী চিনের প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হওয়ার জন্য বিপ্লবী অভিনন্দন জানাই। এটা সত্যিই প্রশংসনীয়। চিন বিশ্ব রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাদের কণ্ঠ অনেক মজবুত। চিন যাতে আরও সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারে তার জন্য শুভকামনা।

    দেশের এক মুখ্যমন্ত্রীর এহেন মন্তব্যে যারপরনাই ক্ষুব্ধ গেরুয়া শিবির। বিজেপির মুখপাত্র পি কে কৃষ্ণদাস বলেন, কেরলের মুখ্যমন্ত্রী কোচির ব্রহ্মপুরম বর্জ্য শোধনাগারে আগুন লাগার ঘটনা নিয়ে কথা বলেননি। তিনি গলওয়ানের কথাও ভুলে গিয়েছেন, যেখানে চিনা সেনার হাতে নিহত হয়েছিলেন ২০ ভারতীয় জওয়ান। তিনি বলেন, বিজয়নের (Pinarayi Vijayan) মন্তব্য সশস্ত্রবাহিনীর জন্য অবমাননাকর। ওঁকে অবশ্যই নিহত জওয়ানদের পরিবারের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। বিজেপি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করছে।

    আরও পড়ুুন: অযোগ্যদের চাকরির পক্ষে সওয়াল, মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের মে মাসে গলওয়ানে মুখোমুখি হয়েছিলেন চিন ও ভারতীয় সেনারা। সম্প্রতি সেখানেই ক্রিকেট খেললেন ভারতীয় জওয়ানরা। ত্রিশূল ডিভিশনের পাতিয়ালা ব্রিগেড এই খেলার আয়োজন করেছিল। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয় ভারতীয় সেনার তরফে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একটি পিচে ব্যাট করছেন ভারতীয় সেনারা। ছক্কাও হাঁকাচ্ছেন কেউ কেউ। আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, গলওয়ান ভ্যালিতে ক্রিকেট খেলে চিনকে ব্যাটে- বলে বার্তা দিলেন ভারতীয় সেনা জওয়ানরা।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Delhi High Court: মহিলা সঙ্গ দিলেই যে সে যৌন সঙ্গমে লিপ্ত হতে রাজি, তা নয়! মত দিল্লি হাইকোর্টের

    Delhi High Court: মহিলা সঙ্গ দিলেই যে সে যৌন সঙ্গমে লিপ্ত হতে রাজি, তা নয়! মত দিল্লি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনও মহিলা সঙ্গ দিতে রাজি হওয়া মানেই যে সে যৌন সঙ্গমে লিপ্ত হতে রাজি, তা কখনওই নয়। একটি যৌন হেনস্থা সংক্রান্ত মামলায় এমনই রায় দিল দিল্লির উচ্চ আদালত (Delhi High Court)।

    মহিলাদের উপর যৌন নির্যাতনের মামলায় বার বার নির্যাতিতার আচরণ নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। এক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। অভিযুক্ত সঞ্জয় মালিক ওরফে সন্তন সেবক দাসের আইনজীবী আদালতে (Delhi High Court) এটা প্রমাণ করার চেষ্টা করেন যে, যা ঘটেছে তা দু’জনের সম্মতিতে। ওই মহিলা দীর্ঘদিন ধরে তাঁর মক্কেলের সঙ্গে সম্পর্কে ছিল। এক্ষেত্রে ধর্ষণের অভিযোগ খাটে না। কিন্তু বিচারপতি অনুপ জয়রাম ভামবানি অভিযুক্তের আইনজীবীর বক্তব্যে সন্তুষ্ট হননি। তিনি সঞ্জয় মালিকের জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়ে বলেন,  ‘একজন মহিলা কোনও পুরুষের সঙ্গে থাকতেই পারেন। সেই সম্পর্ক চলতে পারে বহুদিন। তার মানে এটা ভেবে নেওয়া ঠিক নয় যে, ওই মহিলা পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে যৌন সম্পর্কে সম্মত।’

    আরও পড়ুন: সমলিঙ্গে বিবাহের আইনি বৈধতা সংক্রান্ত মামলা এবার সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চে

    অসহায় বিদেশিনীকে যৌন হেনস্থা

    ঘটনার সূত্রপাত ২০১৯ সালে। স্বামীর প্রয়াণের পর চেক প্রজাতন্ত্রের ওই মহিলা ভারতে এসেছিলেন হিন্দু রীতি মেনে তাঁর স্বামীর অস্থি গঙ্গায় বিসর্জন দিতে। তখনই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় সঞ্জয় মালিকের। বন্ধুত্ব ক্রমশ গাঢ় হতে থাকে। আর সেই সুযোগেই ওই মহিলার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করেন অভিযুক্ত। নির্যাতিতার বয়ান অনুযায়ী, প্রথমে দিল্লির এক হোস্টেলে তাঁকে যৌন হেনস্থা করেন সঞ্জয় মালিক। তারপর আরও দু’বার তাঁকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয় বলেও অভিযোগ। একবার উত্তর প্রদেশের প্রয়াগ রাজে, আর একবার বিহারের গয়ায় একটি হোটলে। শেষ পর্যন্ত ওই মহিলা সঞ্জয় মালিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন থানায়। সেটাও অনেক দেরিতে, ২০২২ সালে। সেই মামলারই শুনানি চলছে দিল্লির উচ্চ আদালতে। অভিযুক্তের আইনজীবী মক্কেলের জামিনের আবেদন জানাতে গিয়ে নানা যুক্তি খড়া করছিলেন বিচারপতির সামনে। তবে তা গ্রাহ্য হয়নি। অভিযুক্তের বয়ানে বেশ কিছু অসঙ্গতি থাকলেও, একজন অসহায় বিদেশি নাগরিকের সঙ্গে যৌন হেনস্থা কোনওভাবেই মেনে নেওয়া যায় না বলে মত বিচারপতির। সেই কারণে তিনি জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vande Bharat: এশিয়ার প্রথম মহিলা লোকো পাইলট সুরেখা যাদব, চালালেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসও

    Vande Bharat: এশিয়ার প্রথম মহিলা লোকো পাইলট সুরেখা যাদব, চালালেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস সৃষ্টি সুরেখা যাদবের (Surekha Yadav)। এশিয়া মহাদেশের প্রথম মহিলা লোকো পাইলট বা ট্রেনচালক হিসেবে রেকর্ড তৈরি করলেন তিনি। সুরেখা যাদব ভারতের প্রথম মহিলা লোকো পাইলট, যিনি অত্যাধুনিক সেমি হাই স্পিড ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat) ট্রেন চালালেন৷ সুরেখা যাদব গত সোমবার (১৩ মার্চ) সোলাপুর থেকে ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাস পর্যন্ত বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালান। একথা ট্যুইট করে জানিয়েছে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।

    এশিয়ার প্রথম মহিলা লোকো পাইলট

    সুরেখা যাদব ছিলেন ভারতের ফার্স্ট ফিমেল ড্রাইভার। প্রসঙ্গত, ১৯৮৮ সাল থেকে ট্রেন চালানো শুরু করেন তিনি ৷ পশ্চিম মহারাষ্ট্রের সাতারা এলাকার একটি পরিবারে সুরেখার জন্ম ৷ নিজের কৃতিত্বের জন্য ইতিমধ্য়েই সুরেখা রাজ্য ও জাতীয়স্তরে বহু পুরস্কার পেয়েছেন ৷  গত ৩৫ বছর ধরে ট্রেন চালানোর অভিজ্ঞতা রয়েছে সুরেখার। ২০২১ সালের নারী দিবসে এক সাক্ষাৎকারে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালানোর ইচ্ছাপ্রকাশ করেছিলেন তিনি। আর তাঁর সেই ইচ্ছাপূরণ করল ভারতীয় রেল। প্রথম দিনের প্রথম সফরে ৪৫০ কিলোমিটার যাত্রাপথ পাড়ি দেন সুরেখা৷ ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাসে পৌঁছনোর পর স্টেশনের ৪ নম্বর প্ল্যাটফর্মে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়৷ মধ্য রেলের তরফে থেকেই এই সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছিল৷ 

    আরও পড়ুন: গ্রেফতার কেষ্টর হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারি, এবার কি সুকন্যার পালা?

    নতুন দায়িত্ব পাওয়ার পর সুরেখা বলেন, “আমি ভারতীয় রেলের কাছে কৃতজ্ঞ যে আমাকে অত্যাধুনিক বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালানোর সুযোগ দেওয়া হয়েছে।” প্রথম দিনই সুরেখা সঠিক সময়ে সোলাপুর থেকে ছেড়েছিলেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এরপর সময়ের পাঁচ মিনিট আগেই তিনি ট্রেন নিয়ে মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজি স্টেশনে পৌঁছেছিলেন। বন্দে ভারত চালানোর আগে দীর্ঘ দিন প্রশিক্ষণ নিতে হয়েছে বলেও জানান সুরেখা।

    সাতারার বাসিন্দা সুরেখা ট্রেনচালক হিসাবে কর্মজীবন শুরুর আগে স্থানীয় সেন্ট পল কনভেন্ট থেকে তাঁর প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করেন। এর পর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা করেন তিনি। ১৯৮৯ সালে এক জন সহকারী ট্রেনচালক হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেন সুরেখা। ১৯৯৬ সালে এক জন মালগাড়ির চালক হিসাবে নিযুক্ত হন। ২০১০ সালে তাঁকে মুম্বই-পুণেগামী ডেকান কুইন এক্সপ্রেসের দায়িত্ব দেওয়া হয়। দেশের সবচেয়ে খাড়া এবং কঠিনতম রেলপথ বলে পরিচিত ভোর ঘাট দিয়েও ট্রেন চালিয়েছেন সুরেখা। 

    রেলমন্ত্রীর ট্যুইট

    সুরেখার কীর্তিতে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি বলেন, ‘বন্দে ভারত এবার নারী শক্তির মাধ্যমে চালিত হচ্ছে। শ্রীমতী সুরেখা যাদব প্রথম লোকো পাইলট হলেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের।’

  • Same Sex Marriage: সমলিঙ্গে বিবাহের আইনি বৈধতা সংক্রান্ত মামলা এবার সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চে

    Same Sex Marriage: সমলিঙ্গে বিবাহের আইনি বৈধতা সংক্রান্ত মামলা এবার সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে সমলিঙ্গের বিবাহে (LGBTQ marriage) আইনি বৈধতা সংক্রান্ত মামলা এ বার ৫ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে পাঠাল সুপ্রিম কোর্ট। আগামী ১৮ এপ্রিল ৫ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হবে। সোমবার প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটি ওঠে। খানিক সময় শুনানির পর প্রধান বিচারপতি বলেন, মামলাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মামলার যে রায়ই হোক না কেন সমাজের উপর তা গভীর প্রভাব তৈরি করবে। তাই মামলাটির সাংবিধানিক বেঞ্চে (Constitutional bench) শুনানি হওয়া বাঞ্ছনীয়। 

    সমলিঙ্গের বিবাহ নিয়ে কেন্দ্রের আপত্তি

    ভারতে সমলিঙ্গের বিবাহে আইনি স্বীকৃতি নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের মতামত জানতে চেয়েছিল আদালত। সম্প্রতি কেন্দ্রের তরফে হলফনামা দিয়ে সমলিঙ্গের বিবাহ নিয়ে নিজেদের আপত্তির কথা জানিয়েছে কেন্দ্র। তার পরই এই মামলা ৫ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে পাঠাল সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ। রবিরারই সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা জমা দিয়ে কেন্দ্র বলে, এই ধরনের দাম্পত্য সম্পর্ক ভারতীয় সংস্কৃতিতে পরিবারের ধারণার পরিপন্থী। দেশের সনাতন ধারণাটি হল, শারীরবৃত্তীয় ভাবে একজন পুরুষের সঙ্গে শারীরবৃত্তীয় ভাবে নারী এমন দুজনের দাম্পত্য সম্পর্ক হতে পারে। অন্য কোনও দাম্পত্য সম্পর্ক ভারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের পরিপন্থী। 

    আরও পড়ুন: ‘‘একমাত্র বিপরীত লিঙ্গেই সম্ভব’’, সমলিঙ্গ বিয়ে নিয়ে কেন্দ্রের অবস্থানকেই সমর্থন সঙ্ঘের

    কেন্দ্র আরও জানিয়েছে, সমকামী বিবাহকে স্বীকৃতি দিলে কিছু আইনি জটিলতাও সৃষ্টি হবে। বর্তমানে ভারতে ব্যক্তিগত এবং বিধিবদ্ধ আইনে নিষিদ্ধ সম্পর্ক, বিয়ের শর্ত, আনুষ্ঠানিকতা এবং আচারের প্রয়োজনীয়তা গার্হস্থ্য হিংসার মতো বিষয়ে যে বিধানগুলি রয়েছে, সমকামী বিবাহ আইনি স্বীকৃতি পেলে সেগুলি লঙ্ঘন হতে পারে। কারণ বিয়ে শুধু নারী-পুরুষের মধ্যেই হয়, এমনটা ধরেই বিধানগুলি তৈরি করা হয়েছে।  কেন্দ্রের এই হলফনামার পরই এদিন প্রধান বিচারপতি বলেন, মামলাটির সঙ্গে একদিকে সাংবিধানিক অধিকার, অন্যদিকে বিশেষ বিবাহ আইনের সম্পর্ক রয়েছে। তাই পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চের মামলাটি শোনা দরকার। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের অপর দুই বিচারপতি হলেন পিএস নরসিমা এবং জেবি পারদিওয়ালা।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share