Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • RSS: ‘‘ভারত হিন্দুরাষ্ট্রই, পৃথক ঘোষণার দরকার নেই’’, বললেন সঙ্ঘনেতা দত্তাত্রেয় হোসাবলে

    RSS: ‘‘ভারত হিন্দুরাষ্ট্রই, পৃথক ঘোষণার দরকার নেই’’, বললেন সঙ্ঘনেতা দত্তাত্রেয় হোসাবলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভারত এমনিতেই একটি হিন্দুরাষ্ট্র আলাদাভাবে ঘোষণা করার দরকার নেই। মঙ্গলবার পানিপথে এক সাংবাদিক বৈঠকে একথা বলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে। সারাদেশে হিন্দুত্ব নিয়ে এখন জোর চর্চা চলছে। চলতি বছরের অক্টোবর মাসে তৈরি হয়ে যাবে রামমন্দিরে প্রথম তল। আগামী বছরের জানুয়ারিতে দরজা খুলে যাবে ভক্তদের জন্য। ঠিক তার আগে সঙ্ঘ নেতার এমন বিবৃতি যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে বিভিন্ন মহল।

    আরও পড়ুন: ‘‘একমাত্র বিপরীত লিঙ্গেই সম্ভব’’, সমলিঙ্গ বিয়ে নিয়ে কেন্দ্রের অবস্থানকেই সমর্থন সঙ্ঘের

    কী বললেন দত্তাত্রেয় হোসাবলে

    ১২ মার্চ থেকে পানিপথে শুরু হয়েছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সর্বভারতীয় প্রতিনিধি বৈঠক। আজ অর্থাৎ তৃতীয় দিনে সঙ্ঘের সর্বভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকরকে পাশে নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন সঙ্ঘের সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে। সেখানেই সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ভারত হিন্দুরাষ্ট্র এটা আমরা বিগত ১০০ বছর আগে থেকেই বলে আসছি। এখন নতুন করে নাই বা বললাম। সাংস্কৃতিকভাবে এদেশ হিন্দুরাষ্ট্র এটা কোনওভাবেই অস্বীকার করা যায় না।

    আরও পড়ুন:‘‘গোটা দেশকে যারা কারাগার বানিয়েছিল, তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না’’, রাহুলকে কটাক্ষ সঙ্ঘের

    ‘স্টেট’ এবং ‘নেশন’ দুটি আলাদা জিনিস বলে উল্লেখ করেন তিনি

    এদিন তিনি বলেন, স্টেট এবং নেশন দুটি আলাদা জিনিস স্টেট সংবিধানসম্মত। স্টেট আইন প্রণয়ন করতে পারে। তার একটি নিজস্ব সার্বভৌমত্ব থাকে। কিন্তু নেশন সম্পূর্ণভাবে একটি সাংস্কৃতিক ধারণা। সংস্কৃতির ওপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে নেশন। এদেশের সংস্কৃতিই হল হিন্দুত্ব। তাঁর মতে,  এখানেই ভারত হিন্দু রাষ্ট্র। আলাদাভাবে সাংবিধানিক ঘোষণার দরকার নেই।

    আরও পড়ুন: উন্নততর ভারত গড়তে সমাজের সব অংশকেই প্রয়োজন, বিশ্বাস আরএসএস-এর

    আরও পড়ুন: ভারতের উত্থান অনেকের কাছে বিপদ! মোদি সরকারের দিশাকে সিলমোহর সঙ্ঘের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PFI: ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে ইসলামিক দেশ বানানোর ষড়যন্ত্র করছিল পিএফআই, চার্জশিটে এনআইএ

    PFI: ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে ইসলামিক দেশ বানানোর ষড়যন্ত্র করছিল পিএফআই, চার্জশিটে এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে নিষিদ্ধ পিএফআই বা পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (PFI)। তবুও ভারতের বেশ কিছু জায়গায় এই সংগঠনের কার্যক্রমের খবর সামনে এসেছে। রাজস্থানে এই সংগঠনের কিছু উগ্রবাদী কার্যকলাপের একটি মামলায় এবারে চার্জশিট পেশ করেছে এনআইএ। এই মামলায় পিএফআই-এর দুজন সদস্যকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, পিএফআই একটি উগ্রপন্থী ইসলামিক সংগঠন। এই সংগঠনের বিরুদ্ধে বেআইনি অস্ত্র রাখা, অপহরণ, খুন, সাধারণ মানুষের মধ্যে ঘৃণা ছড়ানো, দাঙ্গা, লাভ জিহাদের মত একাধিক অপরাধমূলক কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে।

    এনআইএ-র চার্জশিট দাখিল

    সূত্রের খবর, ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পিএফআই-এর (PFI) বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। অভিযোগ, এই সংগঠন বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বিদ্বেষ সৃষ্টির চেষ্টা করছিল। এর পাশাপাশি মুসলিম যুবকদের মগজ ধোলাই করে তাঁদের অস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এসব করে ২০৪৭ সালের মধ্যে ইসলামিক জাতি গঠনের প্রস্তুতি চলছে। আর এই মামলাতেই পিএফআই-এর সদস্য মোহাম্মদ আসিফ ওরফে আসিফ ও সাদিক সরফকে অভিযুক্ত করেছে এনআইএ। এই দুই অভিযুক্তই শুধু মুসলিম যুবকদের প্রশিক্ষণই দিচ্ছিল না, ধারাবাহিকভাবে প্রশিক্ষণ শিবিরেরও আয়োজন করে আসছিল। এই দুজনের বিরুদ্ধে আইপিসির ১২০বি, ১৫৩এ ধারা, ১৩, ১৭, ১৮,  ১৮এ  এবং ১৮বি  ধারায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

    চার্জশিটে কী বলা হয়েছে?

    এনআইএ-এর দাখিল করা চার্জশিটে বলা হয়েছে, এই অভিযুক্তরা প্রশিক্ষিত পিএফআই-এর (PFI) সদস্য, যারা সন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য মুসলিম যুবকদের নিয়োগ করত এবং নিজেরাও সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত। এছাড়াও এই অভিযুক্ত দুজন অস্ত্র ও বিস্ফোরক পরিচালনার জন্য প্রশিক্ষণ শিবির সংগঠিত করত, পিএফআই ক্যাডারদের অস্ত্র তুলতে এবং হিংসাত্মক কার্যকলাপ চালানোর জন্য অর্থ সংগ্রহ করত। এরা ভারতে বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর মধ্যে শত্রুতা তৈরি করতে এবং দেশে ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য যুবকদের প্ররোচিত করত। তাদের প্রধান লক্ষ্য, ইসলাম বিপদে রয়েছে, মুসলিম যুবকদের মধ্যে এমন ভয় সৃষ্টি করা। সেই ভয়ে তারা নিজেদের প্রসারিত করার চেষ্টা করছিল ও দেশ ভাগ করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। একই সঙ্গে ২০৪৭ সালের মধ্যে ইসলামিক জাতি গঠনের কথাও ছিল। কিন্তু এনআইএ তাদের (PFI) এই ষড়যন্ত্র ফাঁস করতে সক্ষম হয়েছে ও তাদের বিরুদ্ধে প্রথম চার্জশিটও দাখিল করেছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভারত হিন্দুরাষ্ট্রই, পৃথক ঘোষণার দরকার নেই’’, বললেন সঙ্ঘনেতা দত্তাত্রেয় হোসাবলে

    জম্মু কাশ্মীর জুড়ে তল্লাশি এনআইএ-র

    অন্যদিকে জম্মু কাশ্মীরের একাধিক জায়গায় তল্লাশি শুরু করেছে এনআইএ। জঙ্গি সংগঠনগুলিকে কে বা কারা অর্থের জোগান দিচ্ছে, সেই খোঁজ করতেই জম্মু কাশ্মীরের একাধিক জায়গায় তল্লাশি শুরু করে এনআইএ। জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ এবং সিআরপিএফের সহায়তায় এনআইএ মঙ্গলবার জম্মু কাশ্মীরের কুলগাম, পুলওয়ামা, অনন্তনাগ এবং সোপিয়ানে তল্লাশি শুরু করে। কুলগাম, সোপিয়ানের জয়নাপোরা এলাকায় একজন দুধওয়ালা, একজন কৃষক এবং একজন চালকের বাড়িতেও অভিযান চালানো হয়। একইভাবে শ্রীনগরেও অভিযান চালানো হয়। উল্লেখ্য, এই তল্লাশি অভিযান ছাড়াও এনআইএ বহু ক্ষেত্রে তদন্ত চালাচ্ছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament: জেপিসি নিয়ে বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে মুলতুবি সংসদ, একলা চলো নীতি তৃণমূলের

    Parliament: জেপিসি নিয়ে বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে মুলতুবি সংসদ, একলা চলো নীতি তৃণমূলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদানিকাণ্ডে বিরোধীদের যৌথ সংসদীয় কমিটি (JPC) গড়ার দাবিকে ঘিরে সরকার ও বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে উত্তপ্ত সংসদের (Parliament) দুই কক্ষ। মঙ্গলবার বিরোধীদের যৌথ সংসদীয় কমিটি গড়ার দাবির পাল্টা হাতিয়ার হিসেবে বিজেপি প্রয়োগ করে ইংল্যান্ডে দাঁড়িয়ে কংগ্রেস (Congress) সাংসদ রাহুল গান্ধীর মোদি সরকারের সমালোচনাকে। তার জেরে দু পক্ষে ব্যাপক হইচই হয়। যার জেরে মুলতুবি হয়ে যায় সংসদ। কংগ্রেস সহ বিজেপি বিরোধী কয়েকটি দল যখন সংসদে হইহট্টগোল করছে, সেই সময় ওই একই দাবিতে সংসদ ভবনের বাইরে গান্ধী মূর্তির সামনে ধর্না দেন তৃণমূল সাংসদরা।

    উত্তপ্ত সংসদ (Parliament)…

    এদিন অধিবেশনে রাহুলকে নিশানা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গয়াল। তিনি বলেন, এক সংসদ সদস্য (পড়ুন রাহুল গান্ধী) যেভাবে বিদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে ভারতের গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলছেন, তাতে সংসদ (Parliament) চুপ থাকতে পারে না। রাহুলের ক্ষমা চাওয়ার দাবিও জানিয়েছে বিজেপি। দেশের সমস্ত সাংসদ যাতে রাহুলের মন্তব্যের নিন্দা করেন, সেই আবেদনও জানানো হয়েছে পদ্ম শিবিরের তরফে। পাল্টা কটাক্ষ করেছে কংগ্রেসও। বিজেপির উদ্দেশে সোনিয়া গান্ধীর দলের কটাক্ষ, গণতন্ত্রের হত্যাকারীর মুখে আজ এ কী কথা শুনি! এ নিয়ে দু পক্ষে হইহট্টগোলের জেরে মুলতুবি করে দেওয়া হয় সংসদের দুই কক্ষের অধিবেশন।

    আরও পড়ুুন: ‘‘সিপিএমকে সাফ করেছি, পিসি-ভাইপোকেও গ্যারাজ করব’’, নন্দীগ্রামে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    এদিকে, দ্বিতীয় দফার (Parliament) অধিবেশন শুরুর আগে বিরোধীদের নিয়ে বৈঠকে বসেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। এই বৈঠকে অনুপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের সাংসদরা। সংসদ চত্বরে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে তাঁরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। কংগ্রেসের ডাকা ওই বৈঠকে সিপিএম, আরজেডি, জেডিইউ, শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে শিবির, এনসিপি সহ ১৬টি দলের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। কংগ্রেস বিরোধী আম আদমি পার্টিও উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেসের ডাকা ওই বৈঠকে। এদিন সংসদ ভবন থেকে বিজয় চক পর্যন্ত মিছিল করেন বিরোধীরা। তাতে যোগ দেয় কংগ্রেস বিরোধী দল হিসেবে পরিচিত বিআরএসও। তবে এখানেও তৃণমূলের কাউকে দেখা যায়নি। লোকসভার দলনেতা তথা প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী বলেন, বিরোধী ঐক্য যেন না থাকে, মোদির যেন সুবিধে হয়, এটাই করছে তৃণমূল। বিজেপি সাংসদ তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষের কটাক্ষ, বিরোধীদের কোনও ঐক্য নেই। কখনও হবেও না। মোদিই থাকবেন। ওরা নিজেদের ঘর বাঁচানোর চেষ্টা করছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: ‘‘একমাত্র বিপরীত লিঙ্গেই সম্ভব’’, সমলিঙ্গ বিয়ে নিয়ে কেন্দ্রের অবস্থানকেই সমর্থন সঙ্ঘের

    RSS: ‘‘একমাত্র বিপরীত লিঙ্গেই সম্ভব’’, সমলিঙ্গ বিয়ে নিয়ে কেন্দ্রের অবস্থানকেই সমর্থন সঙ্ঘের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিবাহ শুধুমাত্র দুটি বিপরীত লিঙ্গের মানুষের মধ্যেই সম্পন্ন হতে পারে, মঙ্গলবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে একথা বলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে। রাজনৈতিক মহলের একাংশ মনে করছে সমলিঙ্গের বিবাহ বিতর্কে কেন্দ্রের মোদি সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিকে এভাবেই সিলমোহর দিল সঙ্ঘ (RSS)।  প্রসঙ্গত হরিয়ানার পানিপথে ১২ মার্চ থেকে শুরু হয়েছে সঙ্ঘের সর্বভারতীয় প্রতিনিধি বৈঠক। আজ বিভিন্ন ইস্যুতে সাংবাদিক সম্মেলন করেন এই সঙ্ঘ (RSS) নেতা। 

    কী বললেন দত্তাত্রেয় হোসাবলে 

    মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে বলেন, সঙ্ঘ সমলিঙ্গের বিবাহের বিষয়ে কেন্দ্রের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত পোষণ করছে। আমরা মনে করি যে বিবাহ শুধুমাত্র বিপরীত লিঙ্গের ব্যক্তিদের মধ্যেই হতে পারে।

    সমলিঙ্গের বিবাহ বিষয়ে কেন্দ্র কী জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্টকে

    সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র জানিয়েছে, সমলিঙ্গের ব্যক্তিদের মধ্যে যৌন সম্পর্ক ভারতের প্রচলিত পরিবারের ধারণার পরিপন্থী। গত রবিবার সুপ্রিম কোর্টে  দায়ের করা হলফনামায় একথা সাফ জানিয়েছে কেন্দ্র। ওই হলফনামা অনুযায়ী, ভারতীয়রা পরিবার বলতে বোঝেন স্বামী, স্ত্রী এবং সন্তানকে। স্বামী-স্ত্রী বলতে একজন জৈবিক পুরুষ ও একজন জৈবিক নারীকেই বিবেচনা করা হয়। তাঁদের মধ্যে মিলনের ফলে জন্ম নেওয়া সন্তানকে জৈবিক পুরুষ বাবা হিসেবে এবং জৈবিক মহিলা মা হিসেবে লালন-পালন করেন

    কেন্দ্র আরও জানিয়েছে, সমকামী বিবাহকে স্বীকৃতি দিলে কিছু আইনি জটিলতাও সৃষ্টি হবে। বর্তমানে ভারতে ব্যক্তিগত এবং বিধিবদ্ধ আইনে নিষিদ্ধ সম্পর্ক, বিয়ের শর্ত, আনুষ্ঠানিকতা এবং আচারের প্রয়োজনীয়তা গার্হস্থ্য হিংসার মতো বিষয়ে যে বিধানগুলি রয়েছে, সমকামী বিবাহ আইনি স্বীকৃতি পেলে সেগুলি লঙ্ঘন হতে পারে। কারণ বিয়ে শুধু নারী-পুরুষের মধ্যেই হয়, এমনটা ধরেই বিধানগুলি তৈরি করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘গোটা দেশকে যারা কারাগার বানিয়েছিল, তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না’’, রাহুলকে কটাক্ষ সঙ্ঘের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: ‘‘গোটা দেশকে যারা কারাগার বানিয়েছিল, তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না’’, রাহুলকে কটাক্ষ সঙ্ঘের

    RSS: ‘‘গোটা দেশকে যারা কারাগার বানিয়েছিল, তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না’’, রাহুলকে কটাক্ষ সঙ্ঘের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে গণতন্ত্রকে হত্যা করা হচ্ছে, লণ্ডনে রাহুল গান্ধীর এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে একহাত নিলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবালে। পানিপথে শুরু হওয়া সঙ্ঘের সর্বভারতীয় প্রতিনিধি বৈঠকের তৃতীয় দিনে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এই সঙ্ঘ নেতা বলেন, রাহুল গান্ধীকে আরও দায়িত্বের সঙ্গে কথা বলা উচিত।

    কী বললেন সঙ্ঘের সরকার্যবাহ

    এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে দত্তাত্রেয় হোসাবালে বলেন, রাহুল গান্ধী একজন রাজনীতিবিদ। তাঁর নিজস্ব রাজনৈতিক এজেণ্ডা রয়েছে, তবে দেশ সম্পর্কে কোনও মন্তব্য করার সময় তাঁর আরও দায়িত্বের সঙ্গে কথা বলা উচিত। প্রসঙ্গত দিন কয়েক আগেই রাহুল গান্ধী কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের জজ বিজনেস স্কুলে তাঁর বক্তব্যে বলেছিলেন, দেশে গণতন্ত্র আক্রান্ত।
      
    এদিন গান্ধী নেহেরু পরিবারকেও একহাত নেন এই সঙ্ঘ নেতা। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় কংগ্রেসের ক্ষমতাশীল গান্ধী পরিবারের অনৈতিক পদক্ষেপগুলিকেও এপ্রসঙ্গে টানেন তিনি। তিনি বলেন, রাহুল গান্ধীর পারিবারিক পূর্বসূরীরা সঙ্ঘের (RSS) বিরুদ্ধে অনেক ষড়যন্ত্র করেছে। কিন্তু দেশের মানুষ সব সত্যই জানেন।

    জরুরি অবস্থার সময় গোটা দেশকে যারা কারাগার বানিয়েছিল, তাদের মুখে গণতন্ত্র হত্যার কাহিনী মানায় না 

    প্রসঙ্গত, ১৯৭৫ সালে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। সেসময় বিরোধী সমস্ত নেতাকেই গ্রেফতার করা হয়। এদিন সেই প্রসঙ্গ তুলে দত্তাত্রেয় হোসাবলে বলেন, জরুরি অবস্থার সময় আমি নিজেও জেলে ছিলাম। যাঁরা সেদিন দেশকে কারাগারে পরিণত করেছিলেন, তাঁদের মুখে অন্তত গণতন্ত্র হত্যার কথা মানায় না। এই কৃতকর্মের জন্য রাহুল গান্ধী বা তাঁর পূর্বসূরীরা কখনও ক্ষমাও চাননি বলে উল্লেখ করেন এই সঙ্ঘ নেতা। তাঁর আরও সংযোজন, সারা দেশেই নির্বাচন হচ্ছে, তাহলে রাহুল গান্ধী কীভাবে বলতে পারেন গণতন্ত্র আক্রান্ত?  এহেন ব্যক্তিদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় কিনা সে সিদ্ধান্ত দেশের মানুষকেই নিতে হবে বলে উল্লেখ করেন দত্তাত্রেয় হোসাবলে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Oscar for RRR: ‘‘প্রধানমন্ত্রী সঠিক মানুষ চেনেন, আরআরআর-এর অস্কার জয়ই প্রমাণ’’, কেন এ কথা বললেন পীযুষ?

    Oscar for RRR: ‘‘প্রধানমন্ত্রী সঠিক মানুষ চেনেন, আরআরআর-এর অস্কার জয়ই প্রমাণ’’, কেন এ কথা বললেন পীযুষ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেরা মৌলিক গানের বিভাগে অস্কার পেল এসএস রাজামৌলীর মাস্টারব্লাস্টার মুভি আরআরআর-এর জনপ্রিয় গান নাটু নাটু। এই চলচ্চিত্রের হাত ধরে সারা বিশ্ব চিনেছে আরআরআর-এর শিল্পীদের। কিন্তু এর আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বীকৃতি দিয়েছেন এই ছবির চিত্রনাট্যকার  ভি বিজয়েন্দ্র প্রসাদকে। সম্প্রতি কয়েক মাস আগেই বিজয়েন্দ্র প্রসাদকে রাজ্যসভার সাংসদ হিসেবে মনোনীত করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি মানুষ চিনতে ভুল করেন না। শিল্পীকে সঠিক মর্যাদা দেন বলে মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযুষ গোয়েল।

    যোগ্য ব্যক্তিই রাজ্যসভার সাংসদ 

    প্রধানমন্ত্রীর জুহুরির চোখ তিনি সোনা চিনতে ভুল করেননি বলে মনে করছে শিল্পীমহল। সাধারণত দেখা যায়, বিদেশে কোনও পুরস্কার পাওয়ার পর দেশে বিজেতাদের নিয়ে লাফালাফি করা হয়। এক্ষেত্রে অন্তত তার আগেই শিল্পীদের সম্মান দেওয়া হয়েছে। শ্রী বিজয়েন্দ্র প্রসাদকে রাজ্যসভার সাংসদ মনোনীত করা হয়েছে। পদ্মভূষণ (Padma Bhushan) সম্মান দেওয়া হয়েছে আরআরআর সিনেমার কম্পোজার এমএম কিরভানিকেও (RRR movie composer MM Keeravaani)।

    দেশের শীর্ষস্থানীয় চিত্রনাট্যকার এবং চলচ্চিত্র পরিচালকদের একজন হলেন ভি বিজয়েন্দ্র প্রসাদ। অন্ধ্রপ্রদেশের কোভভুরে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। বাহুবলী সিরিজ এবং বজরঙ্গি ভাইজানের মতো বেশ কিছু হিন্দি ও তেলেগুচলচ্চিত্র তৈরি করেছেন। তাঁর কিছু তৈরি চলচ্চিত্র আঞ্চলিক সীমানা অতিক্রম করেছে এবং সারা দেশে খ্যাতিলাভ করেছে। তাঁর ছেলে এসএস রাজামৌলি দেশের অন্যতম বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক। প্রধানমন্ত্রী আগেই বলেছিলেন, কয়েক দশক ধরে সৃজনশীল জগতের সঙ্গে যুক্ত বিজয়েন্দ্র প্রসাদ। তাঁর কাজ ভারতের গৌরবময় সংস্কৃতিকে প্রতিফলিত করেছে। এখন সারা বিশ্ব তাঁর কাজের স্বীকৃতি দিচ্ছে বলে অভিমত, গোয়েলের। সোমবার একটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে সে কথা ব্যক্ত করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: ‘আরআরআর’-র হাত ধরে ভারতে এল অস্কার, ‘বেস্ট অরিজিন্যাল সং’ বিভাগে সেরার শিরোপা পেল ‘নাটু নাটু’

    উল্লেখ্য, গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডের পর এবার ৯৫ তম অস্কারের মঞ্চেও নাটু নাটুর জয়জয়কার। অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডের মঞ্চে জোড়া অস্কার জিতছে ভারত। সেরা মৌলিক গানের বিভাগে পুরস্কৃত হয়েছ  আরআরআর-এর জনপ্রিয় গান নাটু নাটু। এই গানের জন্য পুরস্কার নেন ‘নাটু নাটু’-র সুরকার এমএম কিরভানি ও চন্দ্রাবোস। সেরা তথ্যচিত্র বিভাগে অস্কারের মঞ্চে পুরস্কার এসেছে ভারতীয় তথ্যচিত্র The Elephant Whisperers-এর ঝুলিতে। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kiran Reddy: ফের কংগ্রেস ছাড়লেন অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী, যোগ দিচ্ছেন বিজেপিতে?

    Kiran Reddy: ফের কংগ্রেস ছাড়লেন অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী, যোগ দিচ্ছেন বিজেপিতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘোর বিপদে কংগ্রেস (Congress)। ফের দল ছাড়লেন আরও একজন। তেলঙ্গানা গঠনের আগে অন্ধ্রপ্রদেশের (Andhra Pradesh) শেষ মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন কিরণ কুমার রেড্ডি (Kiran Reddy)। ২০১০ সাল থেকে টানা তিন বছর তিনি কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। সেই তিনিই ফের ছেড়ে দিলেন কংগ্রেস। ১১ মার্চ কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গেকে এক লাইনের একটি পদত্যাগপত্র পাঠান রেড্ডি। তাতে তিনি লেখেন, এই চিঠিটিকে জাতীয় কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে ইস্তফাপত্র হিসেবে গণ্য করা হোক। মাত্র পাঁচ বছর আগে কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন রেড্ডি। পরে হয়েছিলেন অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। এদিন তিনি ছাড়লেন কংগ্রেস সঙ্গ।

    রাজ্য ভাগের বিরোধিতা করেন কিরণ রেড্ডি (Kiran Reddy)…

    ২০১৪ সালে একবার কংগ্রেস ছেড়েছিলেন রেড্ডি (Kiran Reddy)। তখন ইউপিএ সরকার অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যকে ভাগ করার সিদ্ধান্ত নেয়। ঠিক হয়, একটি রাজ্য হবে অন্ধ্রপ্রদেশ, অন্যটি হবে তেলঙ্গানা। কিরণ রেড্ডি রাজ্য ভাগের বিরোধিতা করেছিলেন। বিধানসভায় এ নিয়ে বিস্তর হইচইও করেছিলেন। ইউপিএ সরকারের রাজ্য ভাগের এই সিদ্ধান্তের বিস্তর মূল্য চোকাতে হয় কংগ্রেসকে। সেই সময় বেশ কয়েকজন নেতা কংগ্রেস ছেড়ে দেন। যার জেরে এ পর্যন্ত অন্ধ্রপ্রদেশে একটির বেশি লোকসভা আসন পায়নি সোনিয়া গান্ধীর দল।

    কংগ্রেস ছেড়ে রেড্ডি নিজেই গড়েন রাজনৈতিক দল। নাম দেন জয় সামাইক অন্ধ্র পার্টি। ২০১৪ সালের বিধানসভা নির্বাচনে লড়াইয়ের ময়দানে হাজির হয় রেড্ডির দল। যদিও গোহারা হারে। তার পর ২০১৮ সালে ফের কংগ্রেসে ফেরেন। তার আগে অবশ্য কংগ্রেসের সঙ্গে বিস্তর দর কষাকষি করেন। এহেন রেড্ডি ফের ছাড়লেন গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির সঙ্গ। জানা গিয়েছে, এক সময়ের দাপুটে কংগ্রেসি মুখ্যমন্ত্রী রেড্ডি শীঘ্রই নাম লেখাতে চলেছেন বিজেপিতে। তেলঙ্গনায় দারুণ শক্তিশালী হলেও, অন্ধ্রে বিজেপি এখনও বেশ দুর্বল। রাজনৈতিক মহলের মতে, কিরণ রেড্ডির হাত ধরে জগমোহন রেড্ডির রাজ্যে পদ্ম ফোটানোর কাজ শুরু করে দিল গেরুয়া শিবির। প্রসঙ্গত, কিরণ রেড্ডি (Kiran Reddy) ছিলেন অন্ধ্রপ্রদেশের ১৬তম মুখ্যমন্ত্রী। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তাঁর হাত ধরেই রাজ্যে ঘুরে দাঁড়াতে চাইছে পদ্ম শিবির।

    আরও পড়ুুন:মুকুলের বিধায়কপদ খারিজের দাবিতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ শুভেন্দু

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • IndiGo: দিল্লি থেকে দোহাগামী ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ পাকিস্তানের করাচিতে, কেন জানেন?

    IndiGo: দিল্লি থেকে দোহাগামী ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ পাকিস্তানের করাচিতে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি থেকে দোহার উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল ইন্ডিগোর  বিমান A320-271N। বিপত্তি ঘটল হঠাৎই মাঝ আকাশে, বসে থাকতে থাকতেই অসুস্থ হয়ে পড়েন এক যাত্রী। সঙ্গে সঙ্গে শোরগোল পড়ে যায় বিমানের ভিতরে। তারপর পাকিস্তানের করাচি বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করানো হয় বিমানটিকে। কিন্তু চিকিৎসকরা ওই যাত্রীকে পরীক্ষা করে জানান, আগেই মৃত্যু হয়েছে তাঁর।

    আরও পড়ুন: মার্চেই ভারত থেকে ডিজেল যাবে বাংলাদেশে! আন্তঃসীমান্ত পাইপলাইন উদ্বোধনে মোদি-হাসিনা

    যাত্রীর পরিচয়

    যাত্রী সম্পর্কে এখনও অবধি বেশি কিছু জানা যায়নি। সূত্র অনুযায়ী জানা যাচ্ছে, ওই যাত্রী একজন নাইজেরিয়ার নাগরিক। তাঁর নাম আব্দুল্লাহ (৬০)। দিল্লি থেকে ইন্ডিগো (IndiGo) এয়ারলাইনের একটি বিমানে উঠেছিলেন তিনি। কিন্তু কিছুক্ষণ পর থেকেই অসুস্থ বোধ করতে শুরু করেন তিনি। বিমানকর্মীরা সঙ্গে সঙ্গেই করাচি এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। করাচি বিমানবন্দরে বিমানটির জরুরি অবতরণের অনুমতি চান ক্যাপ্টেন। সেই বিষয়ে সবুজ সংকেত মিলতেই বিমান অবতরণ করানো হয় করাচিতে। সঙ্গে সঙ্গে ছুটে আসেন চিকিৎসকদের দল। কিন্তু আব্দুল্লাহকে দেখেই তাঁরা জানান, আগেই মৃত্যু হয়েছে তাঁর।

    আরও পড়ুন: ‘আরআরআর’-র হাত ধরে ভারতে এল অস্কার, ‘বেস্ট অরিজিন্যাল সং’ বিভাগে সেরা ‘নাটু নাটু’

    শোক প্রকাশ করল ইন্ডিগো (IndiGo) কর্তৃপক্ষ

    ঘটনায় একটি বিবৃতি দিয়ে একথা জানিয়ে শোক প্রকাশ করেছে ইন্ডিগো (IndiGo) এয়ারলাইন। ‘আমরা অত্যন্ত মর্মাহত। আমাদের শুভেচ্ছা এবং প্রার্থনা ওঁর পরিবারের সঙ্গে রয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় আমরা বিমানের অন্যান্য যাত্রীদের যত দ্রুত সম্ভব স্থানান্তরিত করার চেষ্টা করছি,’ জানিয়েছে সংস্থাটি।

    আরও পড়ুন: শুধু চাকরি বিক্রি নয়, বদলির সুপারিশপত্রও মানিককে পাঠাতেন শান্তনু! বিস্ফোরক দাবি ইডির

    আরও পড়ুন: কালিকাপুর স্টেশনের নাম হল কবি সুকান্ত, কবে থেকে ছুটবে নিউ গড়িয়া-রুবি মেট্রো?

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

     

  • NIA Raid: সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে মহারাষ্ট্র ও মধ্যপ্রদেশের পাঁচটি জায়গায় তল্লাশি অভিযান এনআইএ-র

    NIA Raid: সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে মহারাষ্ট্র ও মধ্যপ্রদেশের পাঁচটি জায়গায় তল্লাশি অভিযান এনআইএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ফের একবার বড়সড় তল্লাশি অভিযানে নেমেছে এনআইএ (NIA Raid)। দেশে এক সন্ত্রাসবাদের পর্দা ফাঁস করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। জানা গিয়েছে, দেশে সন্ত্রাসের জাল পেতে চলেছে ইসলামিক স্টেট খোরাসান প্রভিন্স (Islamic State-Khorasan Province) বা আইএসকেপি। ফলে গোপন সূত্রে খবর পেতেই দেশজুড়ে তল্লাশি অভিযান চালাল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। গত শনিবার মধ্যপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্রের পাঁচটি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালায় এনআইএ (NIA Raid)। রবিবার এনআইএ-র তরফে বিবৃতি জারি করে এই তল্লাশি অভিযানের কথা জানানো হয়েছে।

    এনআইএ-র তল্লাশি অভিযান

    একটি অফিসিয়াল বিবৃতিতে এনআইএ (NIA Raid) জানিয়েছে যে, তদন্তকারীরা শনিবার মধ্যপ্রদেশের সেওনির চারটি স্থানে এবং পুণেতে একটি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালায়। তথ্যের ভিত্তিতে, এনআইএ টিম সন্দেহভাজনদের বাড়িতেও তল্লাশি চালায়। পুণেতে তালহা খান ও মধ্য প্রদেশের সেওনিতে আক্রম খান নামক দুইজন সন্দেহভাজন ব্যক্তির বাড়িতে তল্লাশি চালান এআইএ-র আধিকারিকরা। এনআইএ সূত্রে খবর, দেশজুড়ে আইএসকেপির গতিবিধি ও সন্ত্রাসবাদ ছড়ানোর প্রচেষ্টার তথ্য জানতে পেরেই শনিবার মধ্যপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্রের একাধিক জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালানো হয়।

    আইএসকেপির সদস্য গ্রেফতার

    সম্প্রতি আইএসকেপির সঙ্গে যুক্ত এক দম্পতিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, দিল্লির ওখলা থেকে জাহনসিব সামি ওয়ানি ও তাঁর স্ত্রী হিনা বসির বেগ নামক ওই কাশ্মীরী দম্পতিকে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল। এনআইএ বলেছে, “এই দম্পতিকে আইএসকেপি-র সঙ্গে যুক্ত বলে পাওয়া গেছে।” এছাড়াও তদন্তে জানা গিয়েছে, আবদুল্লাহ বাসিথ নামক আরও এক ব্যক্তি আইএসকেপি-র সঙ্গে যুক্ত। যদিও এনআইএ-র তদন্তাধীন অন্য একটি মামলায় বর্তমানে তিহার জেলে বন্দি ওই ব্যক্তি।

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতিতে বাজেয়াপ্ত সম্পত্তির বাজার মূল্য ১১১ কোটি! বিস্ফোরক দাবি ইডির

    শিবমোগা আইএস ষড়যন্ত্র মামলায় অভিযান

    জানা গিয়েছে, ওই দিনেই শিবমোগা আইএস ষড়যন্ত্র মামলায় সেওনির আরও তিনটি স্থানে তল্লাশি চালায় এনআইএ। সেদিন আব্দুল আজিজ সালাফি ও শেওব খান নামক অপর দুই সন্দেহভাজন ব্যক্তির বাড়িতেও তল্লাশি চালানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, শিবমোগা মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তি মোহাম্মদ শারিক, মাজ মুনির খান, ইয়াসিন এবং অন্যান্যরা তাদের হ্যান্ডলারের নির্দেশের ভিত্তিতে, মদের দোকান, হার্ডওয়্যারের মত সরকারি ও ব্যক্তিগত সম্পত্তিকে লক্ষ্যবস্তু করে। এরপর একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের সদস্যদের মালিকানাধীন দোকান, যানবাহনে অগ্নিসংযোগ ও নাশকতার মত ২৫ টিরও বেশি ঘটনা ঘটিয়েছে। এমনকী তারা আইইডিও বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। এনআইএ সূত্রে খবর, এই সমস্ত সন্ত্রাস সংগঠনকে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে বিদেশ থেকে আর্থিক মদত দেওয়া হত।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vivek Agnihotri: বাংলায় শয়ে শয়ে মিনি কাশ্মীর রয়েছে! কেন এ কথা বললেন বিবেক অগ্নিহোত্রী?

    Vivek Agnihotri: বাংলায় শয়ে শয়ে মিনি কাশ্মীর রয়েছে! কেন এ কথা বললেন বিবেক অগ্নিহোত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় এসে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) দিকে আঙুল তুললেন ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ (The Kashmir Files) ছবির পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী (Vivek Agnihotri)। রবিবার কলকাতা মিউজিয়ামে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’ উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে এসেছিলেন বিবেক। সেখানেই তিনি বলেন, “বাংলার পরিস্থিতি ভয়ংকর।  এরাজ্যে শয়ে শয়ে মিনি কাশ্মীর রয়েছে, আমি নিজে তার সাক্ষী।” একইসঙ্গে বিবেকের (Vivek Agnihotri) দাবি, তিনি বামপন্থায় বিশ্বাসী ছিলেন প্রথম থেকেই। জেল পর্যন্ত গিয়েছেন তিনি। কিন্তু একটা সময়ের পর তাঁর অন্য উপলব্ধি হয়। বিবেকের কথায়, “আমি নিজে একজন বামপন্থী ছিলাম। জেলেও গিয়েছি। পরে বুঝেছি এটা একটা বিনাশের রাস্তা।”

    কী বললেন বিবেক

    এদিন বিবেক (Vivek Agnihotri) বলেন, “বাংলা থেকে বিপজ্জনক ছবি উঠে আসছে। এখনই না রুখে দিলে বাংলা কাশ্মীর হতে বেশি সময় লাগবে না।” তিনি ছাড়াও এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অভিনেতা অনুপম খের, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং ড: স্বপন দাশগুপ্ত।  বিবেকের কথায়, রাজ্যে এখন দুর্নীতি, গোষ্ঠী হিংসা, সস্তা ডায়লগ আর চামচাগিরিতে ভরে গিয়েছে। বিবেক বলেন, ‘আমাকে একবার আমার মা বলেছিলেন, যদি এমন মানুষদের দেখতে চাও যারা দেশ বদলাতে পারে, তাহলে বাংলায় যাও। কিন্তু আমার শুধু মনে আছে, বুদ্ধ ইন আ ট্রাফিক জ্যাম ছবির জন্য যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে কীভাবে শারীরিক হেনস্থা করা হয়েছিল আমাকে’। তিনি বলেন, ‘বাংলায় অনেক মিনি কাশ্মীর তৈরি হয়েছে এখন। বাংলা কাশ্মীরে পরিণত হওয়ার আগে বাংলার কাহিনি আমি জনতার সামনে আনতে চাই। বাংলার রাজনীতির অধঃপতন দেখানোর জন্য একটি ছবি বানাতে চাই আমি’। সেই সঙ্গে তিনি আরো বলেন, স্বাধীনভাবে ঘোরাফেরাও করা যায় না এখানে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হিংসা রুখতে ব্যর্থ।

    আরও পড়ুন: ‘আরআরআর’-র হাত ধরে ভারতে এল অস্কার, ‘বেস্ট অরিজিন্যাল সং’ বিভাগে সেরার শিরোপা পেল ‘নাটু নাটু’

    বাংলা নিয়ে ছবি

    বিজেপি নেতারা প্রায়শই অভিযোগ করে থাকেন, পশ্চিমবঙ্গ জঙ্গিদের ডেরায় পরিণত হচ্ছে। প্রায় সেই ভাষাতেই কথা বললেন বিবেক (Vivek Agnihotri)। শোনা যাচ্ছে তিনি আরও একটি ছবিও তৈরি করবেন। সেখানে থাকবে বাংলার পরিস্থিতি ও ১৯৪৬ এর রাজনৈতিক বাতাবরণ। বিবেকের ওই মন্তব্য নিয়ে রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “আমরা আগেই দাবি তুলেছিলাম বেঙ্গল ফাইলসও তৈরি হোক। কাটরা মসজিদ নিয়ে রাজ্যে কী পরিস্থিতি হয়েছিল তা আমরা জানি। শীতলকুচি ও দিনহাটার কথা মানুষ জেনে গিয়েছে। এরকম বহু জায়গা রাজ্যে রয়েছে। সেসব নিয়ে কথা উঠছে। কমিউনিস্ট আর টিএমসি ছাড়া বাংলার বদনাম আর কে করেছে? এখন কাশ্মীরকে শান্ত করেছেন নরেন্দ্র মোদি। পশ্চিমবাংলা সেই মোদির হাতেই শান্ত হবে।”

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share