Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • AIIMS cyber attack: এইমস সাইবার হামলায় চিনা যোগ? কী বলছেন তদন্তকারীরা

    AIIMS cyber attack: এইমস সাইবার হামলায় চিনা যোগ? কী বলছেন তদন্তকারীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সে হামলায় (AIIMS cyber attack) রয়েছে চিনা যোগ। বুধবার এমনটাই নিশ্চিত করলেন সরকারি আধিকারিকরা। সরকারি আধিকারিক আরও জানান, হ্যাক হওয়া পাঁচটি সার্ভারের তথ্য পুনরুদ্ধার করেছেন সাইবার বিশেষজ্ঞরা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের এক আধিকারিক বলেন, “এইমস-এর ওপর হওয়া সাইবার হামলার নেপথ্যে ছিল চিন। এফআইআর-এ এই সংক্রান্ত পূর্ণ তথ্য রয়েছে। তাতে বলা হয়েছে যে এই হামলা চিন থেকে করা হয়। এইমস-এর ১০০টি সার্ভারের মধ্যে ৫টি সার্ভারে হ্যাক করেছিল হ্যাকাররা। আরও ক্ষতি হতে পারত এই হ্যাকের কারণে। কিন্তু সেই ক্ষতি আটকানো সম্ভব হয়েছে। হামলার শিকার হওয়া ৫টি সার্ভারের তথ্য পুনরুদ্ধার করা হয়েছে।”

    তথ্য পুনরুদ্ধার সম্ভব হয়েছে 

    প্রসঙ্গত, গত ২৩ নভেম্বর সাইবার হামলার (AIIMS cyber attack) বিষয়ে অভিযোগ জানিয়েছিল দিল্লি এইমস। সাইবার হামলার খবর প্রকাশ্যে আসতেই সার্ভারের নিরাপত্তায় নিযুক্ত দুই কর্মীকে সাসপেন্ড করেছিলএইমস কর্তৃপক্ষ। সেই হামলার প্রায় তিন সপ্তাহ পর তথ্য পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। একটি বিবৃতিতে এইমস কর্তৃপক্ষ জানায়, সার্ভারে ই-হাসপাতালের তথ্য পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। নতুন করে পরিষেবা চালু করার আগে নেটওয়ার্ককে স্যানিটাইজ করা হচ্ছে। এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে কিছুটা সময় লাগছে। কারণ তথ্যের পরিমাণ অনেক। পাশাপাশি হাসপাতালের সার্ভারের সংখ্যাও অনেক। পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্যও সাইবার নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা হচ্ছে।    
     
    এইমস-এর (AIIMS cyber attack) বিবৃতিতে আরও বলা হয়, “আপাতত আউটডোর, ইনডোর, ল্যাব পরিষেবা ম্যানুয়াল মোডে চলছে।” ডিসেম্বরের শুরুতে, দিল্লি পুলিশের তদন্তকারী দল এইমসে সাইবার হামলার তদন্ত শুরু করে। পুলিশ সূত্রে জানানো হয়েছে, সেন্ট্রাল ফরেনসিক ল্যাবের একটি দলকে সাইবার হামলার উৎস সনাক্ত করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। সংক্রামিত সার্ভার পরীক্ষা করেই সিএফএসএল জানায়, এই হামলা চিন থেকে চালানো হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: ছাপরা বিষমদ কাণ্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৯

    প্রসঙ্গত, নভেম্বরের শেষে সাইবার হানা হয় দিল্লি এইমসে (AIIMS cyber attack)। হ্যাকাররা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে প্রায় ২০০ কোটি টাকা দাবি করে। সাইবার হামলায় একপ্রকার থমকে যায় হাসপাতালের অনলাইন পরিষেবা। জরুরি, বহির্বিভাগ এবং ল্যাবরেটরি ম্যানুয়ালি পরিচালনা করা হয়। সপ্তাহে খানেকের বেশি সার্ভার ডাউন ছিল।

    ঘটনার পর আশঙ্কা করা হচ্ছিল ৩-৪ কোটি রোগীর তথ্য ফাঁস হতে পারে (AIIMS cyber attack)। এইমসের সার্ভারে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, আমলা, বিচারক-সহ বহু ভিআইপির রোগীর তথ্য রয়েছে। তা উদ্ধারেই তদন্তকারী সংস্থার সুপারিশে হাসপাতালের কম্পিউটারে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। গত ২৫ নভেম্বর দিল্লি পুলিশে সাইবার সন্ত্রাসের মামলা নথিভুক্ত হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Chapra Hooch Tragedy: ছাপরা বিষমদ কাণ্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৯

    Chapra Hooch Tragedy: ছাপরা বিষমদ কাণ্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারের চোলাই মদ কাণ্ডে (Chapra Hooch Tragedy) বেড়েই চলেছে মৃতের সংখ্যা। এখন অবধি বিষ মদ খেয়ে মৃত্যু হয়েছে ৩৯ জনের। মৃতের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ঘটনার জেরে বুধবার উত্তপ্ত হয় বিহার বিধানসভা। মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের নেতৃত্বাধীন মহাগঠবন্ধন সরকারের বিরুদ্ধে সরব হন বিরোধী বিজেপি বিধায়কেরা। আর এরই মাঝে বিতর্কিত মন্তব্য করলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার। নীতিশ বলেন, “মানুষকে সচেতন থাকতে হবে। যে মদ খাবে, সে মরবে।” নীতিশ কুমারের ওই মন্তব্য নিয়ে কার্যত শোরগোল পড়ে গিয়েছে। দেশজুড়ে উঠেছে সমালোচনার ঝড়। জেডিইউ প্রধান আরও বলেন, “এর আগে যখন চোলাই মদে সংক্রমিত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটে, তখন মৃতদের পরিবারকে উপযুক্ত অর্থ ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়। আগের ঘটনা মনে করে এবার প্রত্যেকের সজাগ থাকা উচিত ছিল।”

    আরও পড়ুন: সপ্তাহান্তে পারদপতন শহরে, জেলাতেও জাঁকিয়ে শীত

    সম্প্রতি বিহারের সারান জেলার ছাপরায় বিষমদ খেয়ে অনেকে অসুস্থ (Chapra Hooch Tragedy) হয়ে পড়েন ৷ আপাতত ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এখনও অনেকে অসুস্থ৷ বাড়তে পারে মৃতের সংখ্যা ৷ এই নিয়ে বুধবার বিহার বিধানসভায় হইহট্টগোল হয় ৷ যার জেরে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার মেজাজ হারান৷ এরই মাঝে আরও এক বিতর্কিত মন্তব্য করেন নীতিশের মন্ত্রীসভার সদস্য শিল্পমন্ত্রী সমীর মহাশেঠ। শিল্পমন্ত্রীর বলেন, ‘‘বিষ খেয়ে মানুষ মারা গেলে বিহারে কিছু একটা ভুল হচ্ছে। এই ভাবে, বিহার উপরে উঠতে পারবে না৷ মানুষের মদ্যপানের অভ্যাস ত্যাগ করলে, তা হবে সবচেয়ে ভালো।’’ 

    তিনি আরও বলেন, “বিহারে বিষ আসছে, তা মন্ত্রীরা আগেই জানেন। অনেক আগেই রাজ্যে মদ নিষিদ্ধ (Chapra Hooch Tragedy) হওয়ায় প্রশাসনের ফাঁকফোকরের দায় কে নেবে? রাজ্যে মদ নিষিদ্ধের কৃতিত্ব যদি সরকার নিতে পারে, তাহলে নকল মদের কারণে মৃত্যুর দায় কে নেবে?” শিল্পমন্ত্রীর এই মন্তব্যে যে অস্বস্তিতে নীতিশ সরকার তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। 

    ছাপরাকাণ্ড নিয়ে বিধানসভায় বিরোধীরা বার বার স্লোগান তুললে এক সময় মেজাজ হারান নীতীশ। উত্তেজিত স্বরে তিনি বলেন, “তো কী হয়েছে? তোমরা মাতাল (Chapra Hooch Tragedy) হয়ে গিয়েছ।” নীতীশের এমন মন্তব্যের পরেও স্লোগান দেওয়া চালিয়ে যান বিরোধী বিধায়কেরা। ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ বিহারে মদ নিষিদ্ধ করেছিলেন। সে সময় বিজেপির সহযোগী ছিলেন তিনি। কাগজে-কলমে বিহারে মদ পুরোপুরি নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও কয়েক বছরে একাধিক বার বিষমদে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে বিহারে।    

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • S Jaishankar: ‘লাদেনকে আশ্রয় দেওয়ার কথা মনে আছে?’, কাশ্মীর ইস্যু তোলায় পাকিস্তানকে জবাব জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: ‘লাদেনকে আশ্রয় দেওয়ার কথা মনে আছে?’, কাশ্মীর ইস্যু তোলায় পাকিস্তানকে জবাব জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানকে (Pakistan) মুখের মতো জবাব দিল নয়াদিল্লি (New Delhi)। বুধবার রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) কাশ্মীর ইস্যু খুঁচিয়ে তুলেছিল শাহবাজ শরিফের দেশ। তার পরেই ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar) ২০০১ সালের সংসদ হামলার ঘটনা এবং আল কায়দা প্রধান ওসামা বিন লাদেনকে আশ্রয় দেওয়ার প্রসঙ্গ তুলে বিঁধলেন পাকিস্তানকে।

    কাশ্মীর ইস্যু…

    দীর্ঘদিন ধরেই কাশ্মীর ইস্যুর আন্তর্জাতিকীকরণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ইসলামাবাদ। তারই অঙ্গ হিসেবে এবার নিরাপত্তা পরিষদে কাশ্মীর ইস্যু তোলে পাকিস্তান। তার পরেই প্রতিবেশী দেশটিকে একহাত নেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। লাদেন এবং সংসদ হামলার প্রসঙ্গ তুলে ইসলামাবাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সক্রিয়তার পক্ষে সওয়াল করেন তিনি। ভারতের বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, রাষ্ট্রসংঘের বিশ্বাসযোগ্যতা নির্ভর করে সমসাময়িক প্রধান চ্যালেঞ্জগুলির কার্যকরভাবে মোাকাবিলার ওপর। তা অতিমারি, জলবায়ু পরিবর্তন বা সন্ত্রাস হতে পারে। কাশ্মীর প্রসঙ্গে পাকিস্তানের সাজানো তথ্য এবং গুরুত্বহীন অভিযোগ নতুন কিছু নয় বলেও মন্তব্য করেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, বিশ্ব যাকে গ্রহণযোগ্য বলে মনে করে না, তাকে জাস্টিফাই করার প্রশ্নও ওঠে না। জয়শঙ্কর বলেন, এটা অবশ্যই সীমান্তপারের সন্ত্রাসবাদের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এর পরেই ওসামা বিন লাদেনকে আশ্রয় দেওয়া এবং প্রতিবেশী দেশ ভারতের সংসদের হামলার প্রসঙ্গ টানেন জয়শঙ্কর।

    আরও পড়ুন: লালন শেখের রহস্যমৃত্যু, রাজ্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সরব শুভেন্দু

    এদিন জয়শঙ্করের (S Jaishankar) আগে বলতে ওঠেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো। তার পরেই তাঁকে কার্যত বাক্যবাণে বিদ্ধ করেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, আজ থেকে আঠারো বছর আগে ১৩ ডিসেম্বর পাকিস্তান ভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন লক্সর-ই-তইবা এবং জইশ-ই-মহম্মদের কয়েকজন সদস্য হামলা চালায় পার্লামেন্টে। প্রকাশ্যে গুলিও চালায় তারা। ঘটনায় মৃত্যু হয় ন’ জনের। পাকিস্তানের মদতেই সংসদে হামলা হয়েছিল বলে অভিযোগ নয়াদিল্লির। প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে চলতি মাসের বৈঠকে সভাপতিত্ব করছে ভারত। মঙ্গলবার তাই রাষ্ট্রসংঘে যান ভারতের বিদেশমন্ত্রী। তিনি সন্ত্রাসবাদ বিরোধী ইভেন্টে বক্তৃতা দেন। সেখানেই পাকিস্তানকে নিশানা করেন জয়শঙ্কর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • FIFA World Cup Final: ‘রোমাঞ্চকর ম্যাচ’! মেসিদের জয়ে উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী! ট্যুইট করে কী লিখলেন মোদি?

    FIFA World Cup Final: ‘রোমাঞ্চকর ম্যাচ’! মেসিদের জয়ে উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী! ট্যুইট করে কী লিখলেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফিফা বিশ্বকাপ (FIFA World Cup Final) জয়ের পর দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ট্যুইট। ২০২২-এর বিশ্বকাপ ফাইনালের ম্যাচকে ফুটবলের ইতিহাসের ‘অন্যতম রোমাঞ্চকর ম্যাচ’ বলে অভিহিত করেছেন মোদি। নির্ধারিত সময়ে ফলাফল ৩-৩ থাকার পর, পেনাল্টি শুটআউটে ফ্রান্সকে ৪-২ গোলে হারিয়ে তৃতীয়বার বিশ্বকাপ জিতল আর্জেন্টিনা। ৩৬ বছরের খরা কাটিয়ে অবশেষে আর্জেন্টিনার হাতে এল ট্রফি। ফলে লিওনেল মেসিদের খুশির মুহূর্তে সামিল হয়েছে গোটা বিশ্ব। এর পাশাপাশি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও ট্যুইট করে অভিনন্দন জানান আর্জেন্টিনা দলকে। আবার ফ্রান্সকেও কুর্নিশ জানিয়েছেন মোদি। কারণ ফাইনালের ম্যাচে এমবাপেদের লড়াইও ছিল অতুলনীয়।

    প্রধানমন্ত্রী ট্যুইটে কী বললেন?

    রবিবার রাত ১১.৪১ মিনিট নাগাদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ট্যুইট করে লিখেছেন, “সবচেয়ে রোমাঞ্চকর ম্যাচ হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে এই ফাইনাল। বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য আর্জেন্টিনাকে অভিনন্দন! এবারের টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত খেলেছে ওরা। আর্জেন্টিনা ও মেসির দুর্দান্ত জয়ে উচ্ছ্বসিত লক্ষ লক্ষ ভারতীয় ভক্ত।” ট্যুইটে আর্জেন্টাইন প্রেসিডেন্ট অ্যালবার্তো ফার্নান্দেজকে ট্যাগও করেন প্রধানমন্ত্রী।

    ফ্রান্সের জন্য ট্যুইট করে কী লিখলেন?

    ফাইনালে ফ্রান্স পরাজিত হলেও এমবাপেদের কুর্নিশ জানাতে ভোলেননি মোদি। তাঁদেরকেও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তিনি। ফ্রান্সের খেলোয়াড়দের প্রশংসা করে তিনি অন্য একটি ট্যুইটে লিখেছেন, “ফিফা বিশ্বকাপে উদ্যমী পারফরম্যান্সের জন্য ফ্রান্সকে অভিনন্দন! ফাইনালে ওঠার পথে তাঁরাও তাঁদের দক্ষতার মাধ্যমে ফুটবল ভক্তদের আনন্দ দিয়েছে।” এই ট্যুইটটিতে তিনি ফরাসী প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাক্রোঁকে ট্যাগ করেছেন।

    রাহুল গান্ধীর ট্য়ুইট

    কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীও আর্জেন্টিনার জয়ে ট্যুইট করে লিখেছেন, “কি দারুণ খেলা! রোমাঞ্চকর জয়ের জন্য আর্জেন্টিনাকে অভিনন্দন। ভালো খেলেছে, ফ্রান্সও। মেসি ও এমবাপে দুজনেই সত্যিকারের চ্যাম্পিয়নদের মত খেলেছেন! #FIFAWorldCupFinal আবার দেখিয়ে দিল কীভাবে খেলা সবাইকে একত্রিত করে!”

    শুভেন্দুর ফেসবুকে পোস্ট

    আবার রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও ফেসবুকে আর্জেন্টিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, “আর্জেন্টিনা সমর্থকদের বিশ্বকাপ জয়ের শুভেচ্ছা জানাই।”

    [fb]https://www.facebook.com/SuvenduWB/posts/719825192835766[/fb]

  • Nirmala Sitharaman: নিজের রাজ্যে খুঁজুন পাপ্পুকে দেখতে পাবেন! মহুয়াকে কড়া জবাব নির্মলার

    Nirmala Sitharaman: নিজের রাজ্যে খুঁজুন পাপ্পুকে দেখতে পাবেন! মহুয়াকে কড়া জবাব নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের রাজ্যে খোঁজ করুন, ‘পাপ্পুর’দেখা পেতে পারেন।  তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে কড়া জবাব দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। ‘পাপ্পু’ প্রসঙ্গ তুলে আগে কেন্দ্রকে তোপ দেগেছিলেন মহুয়া। দেশের অর্থনীতি পরিচালনা নিয়ে কেন্দ্রের সমালোচনা করেন তৃণমূল সাংসদ। এর জবাবে নির্মলা বলেন, তৃণমূল নেত্রী পশ্চিমবঙ্গে নিজের আঙিনায় যদি খোঁজ করেন সেখানে ‘পাপ্পুর’দেখা পেতে পারেন।

    মহুয়ার কথা

     প্রসঙ্গত, কেন্দ্রের বিরুদ্ধে লোকসভায় মহুয়া বলেন দেশের আর্থিক উন্নতি নিয়ে মিথ্যা কথা বলছে কেন্দ্রীয় সরকার। গতকাল তিনি কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে আক্রমণ করে বলেন, ‘প্রত্যেক ফেব্রুয়ারি মাসে সরকার সাধারণ মানুষকে বিশ্বাস করতে বাধ্য করে যে দেশের অর্থনীতির উন্নতি হচ্ছে, সকলে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য পরিষেবা যেমন গ্যাস সিলিন্ডার, বাড়ি ও বিদ্যুৎ পরিষেবা পাচ্ছেন। এগুলো সবই মিথ্যা।’ তিনি আরও বলেন, ‘নরেন্দ্র মোদি সরকার দেশের অর্থনীতির বৃদ্ধি নিয়ে মিথ্যাচার করছে। দেশের অর্থনীতির ক্রমাগত অবনতি হচ্ছে, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে অনুরোধ করছি দেশের অর্থনীতি সামলান।’ এসবের পাশাপাশি তিনি ‘পাপ্পু’ বলে কেন্দ্রীয় সরকারকে কটাক্ষও করেন। তিনি বলেন, ‘সরকার ও শাসক দল এই পাপ্পু শব্দটি তৈরি করেছে। চরম অক্ষমতা বোঝাতে এবং তার নিন্দা করতে এই শব্দটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে পরিসংখ্যান বলে দিচ্ছে আসল পাপ্পু কে।’ এবার মহুয়া মৈত্রের এই কটাক্ষের পাল্টা জবাব দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। সংসদে দাঁড়িয়ে ভোট পরবর্তী রাজনৈতিক হিংসা প্রসঙ্গে তৃণমূলকে তুলোধোনা করলেন তিনি। 

    নির্মলা যা বললেন

    এর আগে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র অভিযোগ করেছিলেন যে পাগলের হাতে ম্য়াচিস কে দিল? সরকারের দিকে আয়না ধরুন। দেখে নিন আসল পাপ্পু কে? তারই জবাবে নির্মলা জানিয়েছেন, দেশলাই কার হাতে রয়েছে। এটা উদ্বেগের ব্যাপার। কাদের হাতে দেশলাই দিলেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। কারণ মানুষ দিয়েছেন। জনতা দিয়েছেন। এটা আমরা ছোট করে দেখতে পারি না। কিন্তু কাদের হাতে দেশলাই কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে এটাই গুরুত্বপূর্ণ। সম্প্রতি গুজরাটে বিজেপির বড় জয় হয়েছে। ভোট পরবর্তী সময়ে কী হয়েছে সেখানে? শান্তির বাতাবরণ। পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে একবার তুলনা করে দেখুন। সেখানে ভোট পরবর্তী হিংসায় কী হয়েছিল। নির্মলা বলেন, দেশলাই কাদের হাতে কীভাবে ব্যবহার হচ্ছে দেখুন। এটাই প্রশ্ন। আমাদের হাতে যখন দেশলাই ছিল তখন আমরা উজ্জ্বলা দিয়েছি, পিএম কিষান দিয়েছি স্বচ্ছ ভারত দিয়েছি। আর আপনাদের হাতে যখন দেশলাই এল তখন কী করলেন, ধর্ষণ হল, নির্যাতন হল, হিংসা হল, আমাদের কার্যকর্তাদের ঘর জ্বালিয়ে দিলেন। একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এমএস মুরলিধরনের উপর এমন হামলা হল যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও নিরাপদে থাকলেন না। জেপি নাড্ডার গাড়িও ভাঙা হল। এটাই ভোট পরবর্তী বাংলা।

    আরও পড়ুন: লালন শেখের রহস্যমৃত্যু, রাজ্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সরব শুভেন্দু

  • Indian Airforce: যুদ্ধবিমানের তৎপরতা পরীক্ষা করতে উত্তর-পূর্বে সামরিক মহড়া বায়ুসেনার

    Indian Airforce: যুদ্ধবিমানের তৎপরতা পরীক্ষা করতে উত্তর-পূর্বে সামরিক মহড়া বায়ুসেনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচল প্রদেশের (Arunachal Pradesh) তাওয়াংয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছিল ভারত (India) ও চিনের (China) সেনারা। ওই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মিলিয়ে যাওয়ার আগেই যুদ্ধবিমানের তৎপরতা পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিল ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Airforce)। বৃহস্পতিবার থেকে উত্তর-পূর্বে শুরু হচ্ছে সামরিক মহড়া (Training Exercise)। চলবে দুদিন ধরে। বায়ুসেনা সূত্রেই এ খবর মিলেছে।

    পিএলএ সৈন্য…

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, ৯ ডিসেম্বর, ২০২২-এ পিএলএ সৈন্যরা সীমান্তে স্থিতাবস্থা পরিবর্তনের চেষ্টা করে। ভারতীয় সেনাবাহিনী দৃঢ়তার সঙ্গে তার মোকাবিলা করে। দু পক্ষের মধ্যে হাতাহাতিও হয়। ভারতের জওয়ানরা চিনা সেনাদের বাধা দেয় এবং তাদের পোস্টে ফেরত পাঠায়। এই ঘটনায় ভারতীয় সেনাবাহিনীর কোনও জওয়ান নিহত বা আহত হননি। এই ঘটনার পর স্থানীয় কমান্ডার ১১ ডিসেম্বর চিনের সেনা কমান্ডারদের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং ঘটনাটি নিয়ে আলোচনাও করেন। চিনকে সীমান্তে শান্তি বজায় রাখতে বলা হয়েছে ভারতের তরফে। এহেন আবহে উত্তরপূর্বে আয়োজন হয়েছে সামরিক মহড়ার।

    আরও পড়ুন: চিনকে যোগ্য জবাব দিয়েছে ভারতীয় সেনা, বললেন রাজনাথ

    সূত্রের খবর, চলতি সপ্তাহে ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Airforce) মহড়া হবে ইস্টার্ন সেক্টরে। সেখানে যুদ্ধবিমানগুলির ক্ষিপ্রতা পরীক্ষা করা হবে। জানা গিয়েছে, সামরিক এই মহড়ার পরিকল্পনা হয়েছে অনেক আগেই। ওই সূত্রেই আরও জানা গিয়েছে, গত কয়েক সপ্তাহ ধরে মাঝে মধ্যেই সীমান্তে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর উঁকিঝুঁকি মারছিল চিনা ড্রোন। তাদের ঠেকাতে দু তিনবার ভারতকে ওড়াতে হয়েছে যুদ্ধ বিমান। জানা গিয়েছে, চিনা ড্রোনের মোকাবিলায় ওড়ানো হয়েছে এসইউ ৩০ এমকেআই জেট। তাওয়াংয়ের ঘটনার প্রেক্ষিতে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেন, চিনকে যোগ্য জবাব দিয়েছে ভারতীয় সেনা।

    এই প্রথম নয়, এর আগেও একাধিকবার সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে ভারত ও চিনা সেনা। ২০২০ সালের ১৫ জুন গালওয়ানেও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল চিনা সেনা ও ভারতীয় বাহিনী। ওই সংঘর্ষে ২০ জন ভারতীয় সেনার মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের অক্টোবর মাসেও ওই একই এলাকায় ঢুকে পড়েছিল প্রচুর চিনা সেনা। সেই সময়ও দু পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Delhi Accident: দিল্লিতে ফুটপাতে থাকা তিন শিশুকে ধাক্কা বেসামাল গাড়ির, সিসিটিভি ফুটেজে ভয়ঙ্কর দৃশ্য

    Delhi Accident: দিল্লিতে ফুটপাতে থাকা তিন শিশুকে ধাক্কা বেসামাল গাড়ির, সিসিটিভি ফুটেজে ভয়ঙ্কর দৃশ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের রাজধানীতে আবার ঘটল হিট অ্যান্ড রানের ঘটনা! দুর্ঘটনার (Delhi Accident) শিকার তিন শিশু। রাস্তার পাশে ফুটপাতে দাঁড়িয়ে রোদ পোয়াচ্ছিল তিন শিশু। হঠাৎ করেই বেসামাল গাড়ি উঠে যায় ফুটপাতে। গাড়িটি ছিল একটি মারুতি গাড়ি। গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয় ওই তিন শিশু। ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লির গুলাবিবাগ এলাকায়। এই মর্মান্তি ঘটনার ভিডিও ওই এলাকার সিসিটিভিতে ধরা পড়েছে।  

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দিল্লির (Delhi Accident) প্রতাপনগরের বাসিন্দা গাজেন্দ্রর গাড়ির ধাক্কায় গুরুতর আহত হয়েছে ওই তিন শিশু। বয়স যথাক্রমে ১০ বছর, ৬ বছর এবং ৪ বছর। নিয়ন্ত্রণ হারিয়েই গজেন্দ্রর গাড়িটি ফুটপাতে চলে আসে এবং সেই গাড়ির ধাক্কায় তিন শিশু গুরুতর আহত হয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে মনে করছে পুলিশ। আহত শিশুদের স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তারা এখন চিকিৎসাধীন। বর্তমানে তারা বিপদমুক্ত বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। ঘটনায় ইতিমধ্যে গজেন্দ্রকে গ্রেফতার করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: পোষ্য নিয়ে বিমানে উঠতে বাধা, এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে বিস্ফোরক বেঙ্গালুরুর পরিবার

    কী ঘটে?     

    প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য,দুর্ঘটনাটি ঘটে সকাল নটার সময়। সিসিটিভি (Delhi Accident) ফুটেছে দেখা গিয়েছে, গুলাবি বাগের লীলাওয়াতি স্কুলের পাশ দিয়ে মারুতি ব্রিজা গাড়িটি চালিয়ে আসছিলেন গজেন্দ্র। দ্রুতগতিতে আসা গাড়িটি হঠাৎ করেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফুটপাতে উঠে যায়। তারপরই ফুটপাতে দাঁড়িয়ে থাকা তিন শিশুকে ধাক্কা মারে গাড়িটি। গুরুতর আহত হয় ওই তিন শিশু। স্থানীয় বাসিন্দারাই তাদের হাসপাতালে নিয়ে যান। অন্যদিকে, গজেন্দ্রর গাড়ি ধরে বিক্ষোভ দেখান বাসিন্দারা। এরপরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছলে, এলাকার বাসিন্দারা গজেন্দ্রকে পুলিশের হাতে তুলে দেন।

     

    গজেন্দ্র মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছিলেন বলে অভিযোগ এক প্রত্যক্ষদর্শীর। তাঁর কড়া শাস্তির দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। গজেন্দ্রকে ইতিমধ্যে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে এবং গোটা ঘটনার তদন্ত চালাচ্ছে দিল্লি পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • CJI DY Chandrachud: “অনার কিলিং- এর নামে প্রতিবছর এ দেশে শয়ে শয়ে মানুষ খুন হয়”, উদ্বেগ প্রকাশ প্রধান বিচারপতির

    CJI DY Chandrachud: “অনার কিলিং- এর নামে প্রতিবছর এ দেশে শয়ে শয়ে মানুষ খুন হয়”, উদ্বেগ প্রকাশ প্রধান বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে অনার কিলিং- এর বাড়বাড়ন্ত নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন দেশের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud)। শনিবার একটি অনুষ্ঠানে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, “পরিবারের অমতে বিয়ে করার জন্য প্রতিবছর দেশে শত শত ছেলে-মেয়েকে হত্যা করা হয়। দেশে জাতিভেদ এখনও ভীষণভাবে প্রকট।”  

    কী বলেন প্রধান বিচারপতি?

    তিনি (CJI DY Chandrachud) আরও বলেন, “সচেতনতা তৈরি করেও অনার কিলিং যে রোখা যাচ্ছে না ভারতে। দেশ এগিয়ে গেলেও জাত-পাতের ভেদাভেদ যে এখনও মেটেনি। তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ অনার কিলিং। প্রতিবছরই ভারতের একাধিক জায়গায় অনার কিলিং- এর ঘটনা ঘটতে দেখা যায়। পরিবারের অমতে গিয়ে ভিন জাতের ছেলেকে বিয়ে করে পরিবারের রোষের মুখে পড়ে মেয়েরা। যার পরিণতি মৃত্যু।” 

    সম্প্রতি অনার কিলিংয়ের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, হরিয়ানা, মধ্যপ্রদেশে। কিছুতেই এই ধরনের ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত দেশের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud)। তিনি বলেন, “এইসব মামলা কোর্ট পর্যন্ত গড়ালেও, শেষ পর্যন্ত বলি হয়ে যায় মেয়েরাই। যাঁরা এই ধরনের ঘটনা ঘটান তাঁরা আইন নিজের হাতে তুলে নেন।” 

    প্রধান বিচারপতি (CJI DY Chandrachud) আরও বলেন, “আইন রক্ষায় পুলিশ প্রশাসন থাকলেও অনার কিলিংয়ের নামে প্রতিবছর যেভাবে একের পর এক হত্যার ঘটনা ঘটে তা আইনের রক্ষকদের প্রশ্নের মুখে ফেলে দেয়। কিছু মানুষ আইন হাতে তুলে নিতে ভালোবাসেন। তাঁদের কাছে পরিবারের সম্মান রক্ষার বিষয়টি এতটাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে যে তারা প্রাণ নিতেও পিছপা হয় না।”

    আইন এবং নৈতিকতা- প্রসঙ্গে ভাষণে ১৯৯১ সালে একটি মার্কিন পত্রিকায় প্রকাশিত অনার কিলিং- এর ঘটনার উদাহরণ তুলে ধরেন তিনি (CJI DY Chandrachud)। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৫ বছরের একটি মেয়ে ২০ বছরের এক যুবকের সঙ্গে ঘর ছাড়েন। যুবকটি নিম্নবর্ণের ছিলেন। এর জেরেই গ্রামের উচ্চবর্ণের লোকেরা তাঁদের হত্যা করে। এই খুনকে ন্যায়সঙ্গত বলেও আখ্যা দিয়েছিলেন ওই উচ্চবর্ণের গ্রামবাসীরা। কারণ তাঁরা মনে করতেন সামাজিক আচরণবিধি মেনে এই কাজ করা হয়েছিল। 

    আরও পড়ুন: হিজাব বিরোধী আন্দোলনের সমর্থনে শাস্তি! গ্রেফতার অস্কারজয়ী সিনেমার অভিনেত্রী

    তিনি (CJI DY Chandrachud) আরও বলেন, “দলিত সম্প্রদায়কে সমাজের মূল স্রোত থেকে বিচ্ছি্ন্ন করতে পোশাককেও হাতিয়ার করা হয়েছে। ভারতের সংবিধানে সকলের সমান অধিকার। তারপরেও জাতিভেদ প্রথার মতো বিষয় রয়েছে এই দেশে। সংববিধান প্রদত্ত অধিকারকে সামাজিক নৈতিকতার দোহাই দিয়ে খর্ব করা যায় না।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

         

  • Agni 5: অগ্নি-৫ এর পাল্লা বাড়িয়ে করা যেতে পারে ৭ হাজার কিমি!

    Agni 5: অগ্নি-৫ এর পাল্লা বাড়িয়ে করা যেতে পারে ৭ হাজার কিমি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সফল উৎক্ষেপণ হয়েছে অগ্নি-৫ ব্যালিস্টিক মিসাইলের। চিন ও পাকিস্তানের ঘুম উড়িয়ে বৃহস্পতিবার রাতের অন্ধকারে অগ্নি-৫-এর (Agni 5) পরীক্ষামূলক সফল উৎক্ষেপণ করেছে ভারত। এর ফলে ভারতীয় সেনার মুকুটে জুড়েছে আরও একটি পালক। ৫০০০ কিমি দূরে লক্ষ্যবস্তুতেও আঘাত হানতে পারে এই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। এই ক্ষেপণাস্ত্র পারমাণবিক অস্ত্র বহনেও সক্ষম। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের সূত্র মারফত এমনটাই জানা গিয়েছে। এই সফল উৎক্ষেপণের মাধ্যমে ভারত চিন ও পাকিস্তানকে কড়া বার্তা দিতে চাইছে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা।

    অগ্নি-৫ এর পাল্লা…

    এখন অগ্নি-৫ এর পাল্লা ৫ হাজার কিমি। জানা গিয়েছে, ভারত এর পাল্লা বাড়িয়ে ৭ হাজার কিমি করছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রকের এক সূত্র মারফত এ খবর জানা গিয়েছে। কেবল তাই নয়, অগ্নি-৫-এর ভারও লাঘব করা হচ্ছে। স্টিলের বদলে কাজে লাগানো হবে কম্পিজিট মেটিরিয়ালস। ফলে গতিবেগ হবে আরও বেশি।

    প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর, অগ্নি-৫ (Agni 5) এর ওজন ২০ শতাংশ কমানো যেতে পারে। শুধু তাই নয়, সরকার চাইলে পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা বাড়িয়ে ৭ হাজার কিমিও করা যেতে পারে। অগ্নি-৩-এর উদাহরণ দিয়ে ওই সূত্র জানিয়েছে, অগ্নি-৩ মিসাইলের ওজন ৪০ টনের কাছাকাছি। এটি আঘাত হানতে পারে ৩ হাজার কিমি দূরের কোনও লক্ষ্যবস্তুতে। কিন্তু অগ্নি-৪-এর ওজন ২০ টনের সামান্য বেশি। তাই এর পাল্লাও অগ্নি-৩-এর চেয়ে অনেক বেশি।

    আরও পড়ুন: ‘অগ্নি’ পরীক্ষার আগেই ভারত মহাসাগরে হাজির চিনের সেই ‘গুপ্তচর’ জাহাজ, কেন জানেন?

    বৃহস্পতিবার অগ্নি-৫-এর (Agni 5) সফল উৎক্ষেপণ করেছে ভারত। এই অগ্নি-৫ পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম। এর পাল্লা ৫ হাজার ৪০০ কিমি। যে সমস্ত সরঞ্জাম এতে ব্যবহার করা হয়েছে, তা অগ্নির আগের ভার্সানগুলোর তুলনায় বেশ কম। প্রসঙ্গত, গত বছর অক্টোবরে সারফেস-টু-সারফেস মিসাইল অগ্নি-৫-এর সফল উৎক্ষেপণ করেছে ওড়িশার এপিজে আবদুল কালাম দ্বীপ থেকে। ২০১৮ সালের জুন মাসে ভারত প্রথম অগ্নি-৫-এর সফল উৎক্ষেপণ করে। সেবারও উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল আবদুল কালাম দ্বীপ থেকে। উৎক্ষেপণ সফল হওয়ায় অগ্নির পাল্লায় চলে এল ভারতের দুই প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান ও চিন। স্বাভাবিকভাবেই বেশ খানিকটা চাপে পড়ে গেল ইসলামাবাদ ও বেজিং।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Measles: ভারতে হামে আক্রান্তের সংখ্যা ১০ হাজার পার, মৃত্যু ৪০ জনের

    Measles: ভারতে হামে আক্রান্তের সংখ্যা ১০ হাজার পার, মৃত্যু ৪০ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের বিভিন্ন প্রান্তে হামে (Measles) আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। আক্রান্তের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ১২ ডিসেম্বর অবধি দেশজুড়ে এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে ১০,৪১৬ জন। ইতিমধ্যেই মৃত্যু হয়েছে ৪০ জনের। সংসদেও উঠেছে বিষয়টি।

    কী বললেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী? 

    শুক্রবার সংসদে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ভারতী প্রবীণ পাওয়ার পরিসংখ্যান দিয়ে বলেন, “মহারাষ্ট্রে আক্রান্তের সংখ্যা (Measles) সব থেকে বেশি, ৩০৭৫। মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। এরপরেই তালিকায় রয়েছে ঝাড়খণ্ড। আক্রান্তের সংখ্যা ২,৬৮৩। মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের।” ২০২২ সালের নভেম্বরে হামের বাড়বাড়ন্ত হয় দেশজুড়ে। সবচেয়ে বেশি এই রোগ ছড়িয়েছে মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ড, গুজরাট এবং কেরলে।

    কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, আক্রান্ত (Measles) শিশুদের অধিকাংশই প্রতিষেধকহীন, এবং আক্রান্ত অঞ্চলে হাম ও রুবেলার প্রতিষেধক প্রদানের পরিমাণ জাতীয় গড়ের তুলনায় কম। এই ঘটনা অপ্রত্যাশিত নয়। অতিমারির শুরু থেকেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং অন্য বিশেষজ্ঞরাও বারংবার সতর্ক করেছিলেন, যাতে কোনও ভাবেই জাতীয় প্রতিষেধক প্রদানের কর্মসূচিটি ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। অন্যথায় যে রোগগুলির প্রকোপ প্রতিষেধকে নির্মূল হয়েছে, তা ফের ফিরে আসবে। অতিমারীর কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে গোটা বিশ্বের স্বাস্থ্য পরিষেবা। ভারতও তার ব্যতিক্রম নয়। 

    হাম (Measles) হল মরিবিলিভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটি ভাইরাল সংক্রমণ। এই ভাইরাস সবার প্রথমে রোগীর শ্বাসতন্ত্রে আক্রমণ করে। কাশি এবং হাঁচির দ্বারা এই ভাইরাস সংক্রমিত হয়। সংক্রমিত রোগীর ব্যবহার করা জিনিসে হাত দিয়ে সেই হাত চোখে কিংবা মুখে দিলে অপর ব্যক্তির শরীরে অনাসায়ে প্রবেশ করে হামের ভাইরাস। মূলত শিশুদের এই রোগ হয়ে থাকে।

    আরও পড়ুন: একদিনের ক্রিকেট বিশ্বকাপের দায়িত্ব হারাতে পারে ভারত? নেপথ্যে কর জটিলতা 

    এখনও অবধি সেই অর্থে হামের (Measles) কোন ওষুধ নেই। যত্ন এবং সুষম আহার ধীরে ধীরে সুস্থ করে তুলতে পারে রোগীকে। সচেতন না হলে নিউমোনিয়ে, ব্রঙ্কাইটিস, কাশি, পেটের গণ্ডগোল নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে প্রাণহানির আশঙ্কাও থেকে যায়।

    হাম (Measles) বা বসন্তের প্রতিকার বলতে একমাত্র টিকাকরণ। বিগত দুই বছরে করোনার জেরে হাম, রেবেলা, মাম্পসের টিকাকরণের কাজ ব্যহত হয়েছে। যার কারণে মারাত্মক ভাবে সংক্রমিত হচ্ছে এই ভাইরাস। তবে পর্যাপ্ত ভাবে যদি হাইজিনের বিষয়টা মাথায় রাখা যায় তা হলেও অনেক ক্ষেত্রে উপকার হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share