Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • BrahMos Missile: সফল উৎক্ষেপণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রের, ট্যুইট নৌসেনার

    BrahMos Missile: সফল উৎক্ষেপণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রের, ট্যুইট নৌসেনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় নৌসেনার মুকুটে জুড়ল নয়া পালক। রবিবার সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি একটি ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রের (BrahMos Missile) সফল উৎক্ষেপণ করেছে ভারতীয় নৌসেনা। আরব সাগরে কলকাতা ক্লাস ডেস্ট্রয়ার থেকে এই ব্রহ্মোস অ্যান্টি-শিপ ক্ষেপণাস্ত্রটি উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। এটি তৈরি করেছে ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গনাইজেশন বা ডিআরডিও। রবিবার একটি ট্যুইট করে ভারতীয় নৌসেনা এই মিসাইলের সফল উৎক্ষেপণের বিষয়ে জানায়। ট্যুইট বার্তায় লিখেছে, “আরব সাগরে যুদ্ধজাহাজ থেকে একেবারে সঠিকভাবে একটি ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করেছে ভারতীয় নৌসেনা। আত্মনির্ভর ভারত গড়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে ডিআরডিও সম্পূর্ণ ভারতীয় প্রযুক্তিতে এই ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করেছে।”

    ব্রহ্মোস মিসাইল (BrahMos Missile)…

    ব্রহ্মোস (BrahMos Missile) হল একটি মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র। ভারত ও রাশিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই মিসাইল তৈরির কাজ শুরু হয়েছিল। এখন ভারত নিজের প্রযুক্তি ব্যবহার করেই এই মিসাইল তৈরি করতে শুরু করেছে। ভারত এখন ব্রহ্মোস মিসাইল বিদেশেও রপ্তানি করছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রের গতিবেগ শব্দের গতিবেগের থেকেও দ্রুত। যুদ্ধজাহাজ ছাড়াও ডুবোজাহাজ, বিমান এবং স্থলভাগ থেকে এই ক্ষেপণাস্ত্রের সফল উৎক্ষপণ করা সম্ভব।

    আরও পড়ুন:চিনকে কড়া বার্তা! ভারতীয় সেনায় প্রথম মিডিয়াম রেঞ্জ সারফেস টু এয়ার মিসাইল রেজিমেন্ট

    উল্লেখ্য, যখন প্রথম এই ক্ষেপণাস্ত্রের আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল, সেই মুহূর্তে এই ব্রহ্মোসই ছিল বিশ্বের দ্রুততম সুপারসোনিক (শব্দের থেকেও বেশি দ্রুত গতিসম্পন্ন) ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র। শব্দের চেয়ে প্রায় ৩ গুণ বা ২.৮ মাখ গতিতে ছুটতে পারে ব্রহ্মোস মিসাইল (BrahMos Missile)। সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইলের অ্যান্টি-শিপ সংস্করণ গত বছরের এপ্রিলে ভারতীয় নৌসেনা এবং আন্দামান ও নিকোবর কমান্ড যৌথভাবে সফলভাবে পরীক্ষা করেছিল।

    ভারতের সঙ্গে চুক্তি ফিলিপিন্সের

    সূত্রের খবর, অন্য দেশেও ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র পাঠাচ্ছে ভারত। ২০২২ সালের জানুয়ারিতে ফিলিপিন্সের সঙ্গে ৩৭৫ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি হয় ভারতের। এই চুক্তি অনুযায়ী ফিলিপিন্সকে মিসাইল পাঠাবে ভারত। এই প্রথম ভারতে তৈরি অস্ত্র বিদেশে রপ্তানি করা হবে। দক্ষিণ চিন সাগরে বেজিংয়ের আগ্রাসনের মধ্যে ফিলিপিন্সের কাছে এই মিসাইলগুলি গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • UP Encounter: উত্তরপ্রদেশ পুলিশের এনকাউন্টারে খতম উমেশ পাল হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত

    UP Encounter: উত্তরপ্রদেশ পুলিশের এনকাউন্টারে খতম উমেশ পাল হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যোগীরাজ্যে পুলিশি এনকাউন্টারে (UP Encounter) খতম শ্যুটার বিজয় কুমার ওরফে ওসমান চৌধুরী। ঘটনাটি ঘটেছে প্রয়াগরাজের কাউন্দিয়ারা থানা এলাকায়। প্রসঙ্গত, বিএসপি বিধায়কের রাজু পালের খুনের প্রধান সাক্ষী ছিলেন তাঁর বন্ধু উমেশ পাল। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি নিজের গাড়ির সামনেই খুন হন তিনি। উমেশ পাল হত্যা মামলায় মূল অভিযুক্ত ছিল এই ওসমান। উমেশ পাল ও তাঁর দেহরক্ষী কনস্টেবলের উপর ওসমান গুলি চালিয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। সোমবার ভোরে ওসমানকে ধরতে কাউন্দিয়ারা থানা এলাকায় অভিযান চালায় উত্তরপ্রদেশ পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ। জানা গিয়েছে, প্রথমে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় ওসমানই। পুলিশ পালটা জবাব দিলে গুলির লড়াইতে মৃত্যু হয় ওই দুষ্কৃতীর।

    আরও পড়ুন: কাটল জট! কেষ্টকে কলকাতায় আনার দায়িত্ব রাজ্য পুলিশেরই, নির্দেশ সিবিআই আদালতের   

    কে এই ওসমান চৌধুরী? 

    সূত্রের খবর, ২০০৫ সালে উত্তরপ্রদেশে বিএসপি বিধায়ক রাজু পাল খুনের অভিযোগ উঠেছিল প্রাক্তন সাংসদ আতিক আহমেদের বিরুদ্ধে। সেই মামলার প্রধান সাক্ষী ছিলেন রাজুর বন্ধু উমেশ পাল। সেই কারণে একাধিকবার প্রাণঘাতী হামলার মুখেও পড়তে হয়েছিল তাঁকে। নিরাপত্তার স্বার্থে উমেশের জন্য দু’জন দেহরক্ষীও নিয়োগ করে প্রশাসন। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। নিজের গাড়ির সামনেই সাতটি গুলি করে ঝাঁঝরা করে দেওয়া হয় উমেশের শরীর। খুনের অভিযোগ ওঠে আরবাজ ও উসমানের বিরুদ্ধে। আরবাজকেও কয়েকদিন আগে এনকাউন্টারে (UP Encounter) নিকেশ করেছিল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। এবার সেই তালিকায় যোগ হল আরেক উসমানের নামও। যদিও মূল ঘটনার নেপথ্যে থাকা সমাজবাদী পার্টির সাংসদ আতিক আহমেদ এখনও অধরা।

     

    উমেশ হত্যায় অপরাধীদের ছাড়বেন না বলে হুশিয়ারি দিয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। সম্প্রতি তিনি বলেছিলেন, ওই ঘটনায় অভিযুক্তদের তিনি মাটিতে মিশিয়ে দেবেন। সোমবার উমেশের অন্যতম হত্যাকারীকে এনকাউন্টারে শেষ করার খবর দিয়েছেন যোগীর ঘনিষ্ঠ এক বিজেপি বিধায়ক। তিনি জানিয়েছেন, উত্তরপ্রদেশের এই ঘটনায় এনকাউন্টারে মৃত ওই যুবকের নাম উসমান ওরফে বিজয় চৌধুরী। এই নিয়ে উমেশ হত্যার পর উত্তরপ্রদেশ পুলিশের দ্বিতীয় এনকাউন্টার (UP Encounter) এটি। এর আগে খুনিদের ব্যবহৃত এসইউভি গাড়ির চালককে এনকাউন্টারে মেরেছিল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। ইতিমধ্যে এই ঘটনায় গ্রেফতারও করা হয়েছে একজনকে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

      

  • Rabri Devi: বিহারে রাবড়ি, তেজস্বীর বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি, কেন জানেন?

    Rabri Devi: বিহারে রাবড়ি, তেজস্বীর বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সিবিআই (CBI)-ইডি (ED)-র অপব্যবহারের অভিযোগ তুলে রবিবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) চিঠি দিয়েছিল দেশের ৮টি রাজনৈতিক দলের ৯ জন প্রতিনিধি। এই চিঠিতে যাঁরা স্বাক্ষর করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে ছিলেন বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তথা আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদবও। তার ঠিক পরের দিন সাত সকালে বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রাবড়ি দেবীর (Rabri Devi) বাড়িতে হানা দিল সিবিআই। আরজেডি নেতা লালু প্রসাদ যাদবের স্ত্রী রাবড়ি ঘটনাচক্রে তেজস্বীর মা। সিবিআই সূত্রে খবর, জমি বেচে চাকরি দুর্নীতিতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে এই আরজেডি নেত্রীকে। অশান্তি এড়াতে পাটনায় রাবড়ির বাড়ির সামনে মোতায়েন করা হয়েছে প্রচুর পুলিশ।

    রাবড়ি দেবী (Rabri Devi)…

    প্রথম ইউপিএ সরকারের রেলমন্ত্রী ছিলেন লালু। ২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ওই পদে ছিলেন লালু। ওই সময় বিহারের বহু যুবককে জমির বিনিময়ে রেলের গ্রুপ ডি পদে নিয়োগ করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। কাঠগড়ায় তোলা হয় বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রাবড়ি দেবী (Rabri Devi) এবং তাঁর দুই কন্যা মিসা ও হেমাকে। ঘটনার তদন্তে গত ২০ মে পাটনা, দিল্লি সহ দেশের ১৫টি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালায় সিবিআই। অগাস্টে অভিযান চালানো হয় আরজেডির একাধিক নেতার বাড়িতে। গত বছর ওই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় লালু ঘনিষ্ঠ আধিকারিক ভোলা যাদবকে।

    ২২ অক্টোবর জমির বিনিময়ে চাকরি কেলেঙ্কারি মামলায় লালুর বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার পেশ করা ওই চার্জশিটে লালু ছাড়াও নাম রয়েছে রাবড়ি, মিসা ও হেমার। এঁরা ছাড়াও চার্জশিটে নাম রয়েছে আরও ১২ জনের। সিবিআইয়ের দাবি, রেলমন্ত্রী থাকাকালীন বহু অযোগ্য প্রার্থীকে লালু মুম্বই, জব্বলপুর ও কলকাতা সহ রেলের বিভিন্ন জোনে চাকরি পাইয়ে দেন। এর বিনিময়ে তাঁদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা বা জমি নিয়েছিলেন লালুর পরিবারের কয়েকজন সদস্য এবং লালু-ঘনিষ্ঠ নেতারা।

    আরও পড়ুুন: ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে ব্রিটিশরা, বললেন মোহন ভাগবত

    এদিন সকালে পাটনায় লালুর বাড়িতে পৌঁছায় সিবিআই আধিকারিকদের একটি দল। তারা বাড়ির ভেতরে কাউকে ঢুকতে দিচ্ছে না। বাড়ি থেকে কাউকে বের হতেও দিচ্ছে না। তেজস্বীর বাড়িতেও চলছে তল্লাশি। জমির বিনিময়ে চাকরি কেলেঙ্কারি মামলায় দিল্লির রাউজ অ্যাভেনিউ আদালত লালু, রাবড়ি (Rabri Devi), ও তাঁদের কন্যা মিসাকে সমন পাঠায়। সিবিআইয়ের চার্জশিটে তাঁদের আদালতে হাজিরার দিন দেওয়া হয়েছিল ১৫ মার্চ। তার আগেই রাবড়ির বাড়িতে পৌঁছে যান সিবিআই আধিকারিকরা। তবে এদিন কোন মামলায় রাবড়ির বাড়িতে সিবিআইয়ের আধিকারিক দল এসেছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Mohan Bhagwat: ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে ব্রিটিশরা, বললেন মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে ব্রিটিশরা, বললেন মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে ব্রিটিশরা। রবিবার এ কথা বলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। কার্নালের একটি মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতালের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন ভাগবত। সেখানেই ভাষণ দিতে গিয়ে সরসংঘ চালক বলেন, ব্রিটিশ শাসনের আগে ভারতীয় জনসংখ্যার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ মানুষ শিক্ষিত ছিলেন। সেই সময় কেউ বেকার থাকতেন না। সেই সমাজে শ্রেণি এবং রংয়ের ভিত্তিতে বৈষম্য ছিল না।

    মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন…

    ভাগবত বলেন, সেই সময় আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছিল যাতে মানুষ আত্ম নির্ভরশীল হয়ে ওঠেন। কিন্তু ব্রিটিশরা আমাদের দেশে ইংল্যান্ডের শিক্ষা ব্যবস্থা চাপিয়ে দিয়েছিল। এবং এভাবেই তারা আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছিল। সরসংঘ চালক বলেন, আমাদের তৎকালীন শিক্ষা ব্যবস্থা কেবল মাত্র চাকরির জন্য ছিল না, ছিল জ্ঞানের মাধ্যমও। সেই সময় শিক্ষা ছিল সস্তা। প্রত্যেকের নাগালের মধ্যে ছিল। তাই সমাজই বহন করত শিক্ষার খরচ। স্কলার, শিল্পী এবং কারিগর, যাঁরা শিক্ষিত হতেন, তাঁদের পরিচিত ছিল বিশ্বজনীন। শিক্ষা ব্যবস্থার ওপর যে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া জরুরি, এদিন তাও বুঝিয়ে দেন আরএসএস প্রধান (Mohan Bhagwat)। তিনি শিক্ষার পাশাপাশি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপরও জোর দেন।

    আরও পড়ুুন: ‘নো ভোট টু তৃণমূল বললে এই দিন দেখতে হত না’, অধীরকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    এদিন আত্ম মনোহর মুনি আশ্রম কর্তৃপক্ষের ভূয়সী প্রশংসা করেন ভাগবত। এই আশ্রম কর্তৃপক্ষ সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে হাসপাতাল তৈরি করছেন। সরসংঘ চালক বলেন, আমাদের দেশের সব চেয়ে বড় প্রয়োজন হল সবার জন্য শিক্ষা ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করা। কারণ এই দুটি ক্রমেই খরচ সাপেক্ষ হয়ে উঠছে। তিনি বলেন, সস্তায় যাতে মানুষ শিক্ষা ও চিকিৎসার সুযোগ পান, তার ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। সরসংঘ চালক বলেন, আমরা তাঁরা নই, যাঁরা কেবল নিজের জন্য বাঁচেন। আমাদের সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যই হল সর্বজন হিতায়, সর্বজন সুখায়। তিনি বলেন, সমাজের বাঁধনটাকে শক্ত করতে হবে, যাতে মানুষ দেশের ভাল জিনিসগুলি দেখতে পায়। মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, আমরা যদি সুখী হতে চাই, তাহলে আগে সমাজকে সুখী করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Meghalaya Poll: মেঘালয়ে কাটল মেঘ! সরকার গড়ার পথে কনরাড সাংমার ন্যাশনাল পিপলস পার্টি

    Meghalaya Poll: মেঘালয়ে কাটল মেঘ! সরকার গড়ার পথে কনরাড সাংমার ন্যাশনাল পিপলস পার্টি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেঘালয়ে ফের সরকার গড়ার পথে কনরাড সাংমার নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি)। সরকার গড়তে কনরাডের দলকে সমর্থনের কথা জানাল ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক পার্টি (ইউডিপি) এবং পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (পিডিএফ)। আগেই এনপিপিকে সমর্থনের কথা জানিয়েছে বিজেপি, হিলস স্টেট পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টি (এইচএসপিডিপি)। সমর্থন জানিয়েছেন ২ জন নির্দল বিধায়কও।

    মেঘালয়ের অঙ্ক

    গত ২৭ মার্চ মেঘালয়ে ভোটগ্রহণ হয়েছিল। ২ মার্চ প্রকাশিত হয় ফল। মেঘালয় বিধানসভা নির্বাচনের ফল হয়েছে ত্রিশঙ্কু। ক্ষমতাসীন ন্যাশনাল পিপলস পার্টি বৃহত্তম দল হলেও, একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি কেউই। তাই, উত্তর পূর্বের এই রাজ্যে সরকার গঠন নিয়ে তৈরি হয়েছে জটিলতা। কংগ্রেস এবং অন্যান্য আঞ্চলিক দলগুলিকে এককাট্টা করে এনপিপি-র ক্ষমতায় ফেরা আটকাতে চেয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু, শেষ পর্যন্ত মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের দলের সেই চেষ্টা ফলপ্রসূ হল না। রবিবার, সরকার গঠনের বিষয়ে এনপিপিকে সমর্থনের কথা জানিয়েছেন ইউডিপি প্রেসিডেন্ট মেটবাহ্ লিংডো। সরকার গঠনে সমর্থনের জন্য ইউডিপি এবং পিডিএফকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন কনরাড।

    আরও পড়ুন: সিঙ্গুরের মতো আবারও কি জমি আন্দোলন দেখতে চলেছে রাজ্যবাসী, কোথায় দেখে নিন?

    ৬০ আসনের মেঘালয় বিধানসভায় সরকার গঠনের জন্য ম্যাজিক ফিগার ছিল ৩১। এনপিপি জিতেছে ২৬টি আসনে। ইউডিপি দখল করেছে ১১টি আসন। বিজেপি, এইচএসপিডিপি, পিডিএফ জিতেছে ২টি করে আসন। এনপিপিকে সমর্থন জানিয়েছেন আরও ২ জন নির্দল বিধায়ক। সবমিলিয়ে এনপিপি জোটের হাতে রয়েছেন ৪৫ জন বিধায়ক। আগামী ৭ মার্চ মেঘালয়ে দ্বিতীয় বারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ গ্রহণ করবেন কনরাড। শিলংয়ে রাজভবনে এই শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠানে থাকার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Gold Trafficking: বিমানের শৌচালয় থেকে উদ্ধার সোনার বাট! দাম শুনলে অবাক হবেন

    Gold Trafficking: বিমানের শৌচালয় থেকে উদ্ধার সোনার বাট! দাম শুনলে অবাক হবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বিমানের শৌচাগার থেকে উদ্ধার করা হল প্রায় দু কোটি টাকার সোনার বাট। দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি বিমানের ভিতর থেকে উদ্ধার হয় চারটি সোনার বাট। জানা গিয়েছে, ওই বিমানটি আন্তর্জাতিক ও দেশীয়-দুই ক্ষেত্রেই উড়ানের জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল। শুল্ক দফতরের আধিকারিকদের দাবি, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযান চালানো হয়েছিল। এরপরেই উদ্ধার করা হয় সোনা (Gold Trafficking)।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    সূত্রের খবর, রবিবার দিল্লি বিমানবন্দরের ২ নম্বর টার্মিনালে এসে দাঁড়ায় একটি আন্তর্জাতিক বিমানটি (Gold Trafficking)। সেই বিমানের শৌচালয়ে ঢুকেই অবাক বিমানকর্মীরা। শৌচালয়ের ভিতরে জলের সিঙ্কের নীচে আঠা দিয়ে আটকানো ছিল একটি ধূসর রঙের প্যাকেট। সেলোটেপে আটাকনো প্যাকেটের মুখ খুলতেই বেরিয়ে পড়ে চারটি সোনার বাট। শুল্ক দফতর সুত্রে খবর, ওই সোনার বাটের ওজন ৩,৯৬৯। যার মোট বাজার মূল্য ১ কোটি ৯৫ লক্ষ টাকা।

    আরও পড়ুন: কেওয়াইসি চেয়ে এসএমএস, লিঙ্কে ক্লিক করতেই উধাও লক্ষ লক্ষ টাকা! তারপর…

    শুল্ক দফতরের তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়, বিমানবন্দরে কর্মরত শুল্ক দফরের কর্মীদের থেকেই এই সোনা লুকিয়ে রাখার খবর জানা যায় (Gold Trafficking)। তারপরে বিমান থেকে যাত্রীরা নেমে যেতেই তল্লাশি চলে। এরপর সোনার বাট উদ্ধার হতেই তা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। কে বা কারা ওই সোনা নিয়ে কোথা থেকে আসছিলেন এবং সেই সোনা কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, তা জানার চেষ্টা চালাচ্ছে শুল্ক বিভাগ। খবর দেওয়া হয়েছে পুলিশেও। এক্ষেত্রে বাইরের দেশও জড়িত রয়েছে কিনা, তাও তদন্ত চালানো হচ্ছে। কারণ বাইরের কোনও দেশ থেকে এভাবে সোনা পাচারের অভিযোগ নতুন কিছু নয়। এর আগে  দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই, কলকাতা— এইসব বিমানবন্দরেও এমন ঘটনা ঘটেছে (Gold Trafficking)।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Bank Fraud Case: কেওয়াইসি চেয়ে এসএমএস, লিঙ্কে ক্লিক করতেই উধাও লক্ষ লক্ষ টাকা! তারপর…

    Bank Fraud Case: কেওয়াইসি চেয়ে এসএমএস, লিঙ্কে ক্লিক করতেই উধাও লক্ষ লক্ষ টাকা! তারপর…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বইয়ের এক বেসরকারি ব্যাঙ্কের ৪০ জন গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট থেকে হঠাৎ উধাও হয়ে গেল লক্ষাধিক টাকা (Bank Fraud Case)। গত তিন দিনে এই ঘটনা ঘটেছে বলে ব্যাঙ্ক সূত্রে খবর। যে সমস্ত ক্রেতার টাকা খোয়া গিয়েছে, তাঁদের মধ্যে মুম্বইয়ের এক টিভি অভিনেত্রীও রয়েছেন। KYC নেওয়ার নাম করেই লক্ষ লক্ষ টাকা খোয়ালেন ব্যাঙ্কের গ্রাহকেরা। ইতিমধ্যেই মুম্বই পুলিশ সতর্কতা জারি করেছে। মুম্বই পুলিশ বলেছে, একটি জাল লিঙ্ক পাঠাচ্ছে প্রতারকরা। সেই লিঙ্কে ক্লিক করার মাত্র তিন দিনের মধ্যে ব্যাঙ্ক থেকে গায়েব হয়ে যাচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। মুম্বই পুলিশ গ্রাহকদের বলেছে, এ জাতীয় লিঙ্কে কখনই যেন ‘কেওয়াইসি’ না দেওয়া হয়।

    ঠিক কী ঘটেছে?

    জানা গিয়েছে, গ্রাহকদের কাছে কেওয়াইসি আপডেট করে দেওয়ার নির্দেশ জানিয়ে একটি মেসেজ এসেছিল। মুম্বই পুলিশ সূত্রে খবর, সেই এসএমএস-এ বলা হয়েছিল, সেখানে থাকা লিঙ্কে ক্লিক করে প্যানকার্ড সংক্রান্ত তথ্য জানাতে। এমনকী, তথ্য না দিলে অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে বলে ভয় দেখানোও হয়েছিল ওই মেসেজে। আর তাতেই ফাঁদে পড়ে যান গ্রাহকেরা। উল্লেখ্য, কেওয়াইসি হল ব্যাঙ্কের কাছে থাকা ক্রেতাদের পরিচয়-তথ্য। যার পুরো কথাটা হল ‘নো ইয়োর কাস্টমার’। অর্থাৎ ‘আপনার গ্রাহককে জানুন’। এতে ক্রেতাদের নাম, ঠিকানার পাশাপাশি প্যান কার্ড, আধার কার্ডের নম্বরের মতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও থাকে। কেওয়াইসি-র তথ্য ব্যাঙ্কে জমা করার কথা এসএমএসের মাধ্যমে গ্রাহকদের মনে করিয়েও দেয় বহু ব্যাঙ্ক। কিন্তু এবারে এর মাধ্যমেই তাঁদের টাকা খোয়াতে হল। এই ঘটনায় মোট ৪০ জন লক্ষ লক্ষ টাকা হারিয়েছেন বলে সূত্রের খবর (Bank Fraud Case)।

    এই ৪০ জনের মধ্যে রয়েছেন মুম্বইয়ের টিভি অভিনেত্রী শ্বেতা মেনন। তিনি টাকা উধাও হওয়া নিয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছেন, এসএমএসের লিঙ্কে ক্লিক করার পর তাঁর কাছে একটি ফোনও এসেছিল। এক তরুণী নিজেকে ব্যাঙ্ক কর্মী হিসাবে পরিচয় দিয়ে তাঁর কাছে একটি ওটিপি জানতে চান। এর কয়েক মিনিটের মধ্যেই তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে ৫৭ হাজার ৬৩৬ টাকা কেটে যায়। পুলিশ জানিয়েছে, তারা ঘটনাটির তদন্ত শুরু করেছে (Bank Fraud Case)।

    সতর্কবার্তা পুলিশের

    এই ঘটনার পরই রবিবার মুম্বইবাসীদের সতর্ক করেছে মুম্বই পুলিশ (Bank Fraud Case)। ভুয়ো এসএমএস পাঠিয়ে ব্যাঙ্কের গ্রাহকদের লুঠ করার চক্র সক্রিয় হয়েছে জানিয়ে তাদের পরামর্শ— এসএমএসে লিঙ্ক পাঠিয়ে গ্রাহকদের ভুয়ো ওয়েবসাইটে টেনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখানে ব্যাঙ্কের ইউজার আইডি, পাসওয়ার্ড সমস্ত তথ্যই দিতে বলা হচ্ছে গ্রাহকদের। ব্যাঙ্কের গ্রাহকদের এ ধরনের কোনও লিঙ্কে ক্লিক করতে নিষেধ করেছে পুলিশ। তারা স্পষ্ট করে জানিয়েছে, ব্যাঙ্কের তথ্য চেয়ে এই ধরণের কোনও লিঙ্ক যেন ক্লিক করা না হয়।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Allahabad High Court: ‘গো-হত্যাকারীরা নরকে পচে, গরুকে সংরক্ষিত জাতীয় পশু করা হোক’, মন্তব্য এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    Allahabad High Court: ‘গো-হত্যাকারীরা নরকে পচে, গরুকে সংরক্ষিত জাতীয় পশু করা হোক’, মন্তব্য এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারা দেশ জুড়ে গো-হত্যা নিয়ে রুখে দাঁড়িয়েছে বহু মানুষ। আর এবারে গো-হত্যা বন্ধ করতে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করল এলাহাবাদ আদালত (Allahabad High Court)। গো-হত্যা নিষিদ্ধ করার পক্ষে নিজের অভিমত ব্যক্ত করলেন এলাহাবাদ হাইকোর্টের লখনউ বেঞ্চের বিচারপতি শামিম আহমেদ। এক মামলার রায় দিতে গিয়ে তিনি বলেছেন, “গরু পবিত্র, হত্যাকারীরা নরকে পচে। আশা করব কেন্দ্রীয় সরকার গো-হত্যা বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে এবং গরুকে ‘সংরক্ষিত জাতীয় পশু’ হিসেবে ঘোষণা করবে।”

    কোন মামলায় এমন বললেন বিচারপতি?

    সম্প্রতি গো-হত্যা প্রতিরোধ আইনে মহম্মদ আবদুল খালিক নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। তাঁর কাছ থেকে গো-মাংস উদ্ধার করা হয়। এলাহাবাদ হাইকোর্টের লখনউ বেঞ্চে জামিনের আবেদন করেন তিনি। খালিকের সেই আবেদন খারিজ করে দেন বিচারপতি শামিম আহমেদ। তিনি বলেন, “গরুর প্রতি হিন্দুদের বিশ্বাস রয়েছে। তাঁরা এটিকে সবচেয়ে পবিত্র প্রাণী বলে মনে করেন। গরুকে হিন্দুরা ঈশ্বরের প্রতিনিধি হিসেবেও গণ্য করেন।” এছাড়াও বিচারপতি বলেন, “হিন্দু ধর্ম অনুসারে, গরুর মধ্যে ৩৩ ধরণের দেব-দেবীর অধিষ্ঠান রয়েছে। গরুর পা থেকে সমস্ত জ্ঞান আহরণ করেছিলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ।”

    আরও পড়ুন: সিঙ্গুরের মতো আবারও কী জমি আন্দোলন দেখতে চলেছে রাজ্যবাসী, কোথায় দেখে নিন?

    এর পর রায় দিতে গিয়ে বিচারপতি শামিম আহমেদ বলেছেন, “আমরা এক ধর্মনিরপেক্ষ দেশে বাস করি। আমাদের প্রত্যেকের উচিত সব ধর্মের প্রতি সম্মান দেখানো। হিন্দু ধর্মে বিশ্বাসীদের গরুকে নিয়ে আলাদা আবেগ রয়েছে। তাঁরা মনে করেন, গরু ঈশ্বরের প্রতিনিধি। ভগবান শিব, কৃষ্ণ এমনকী দেবরাজ ইন্দ্রের সঙ্গেও গরুর বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। ফলে গরুকে অবশ্যই রক্ষা করা উচিত।” তিনি আরও বলেন, “যে কেউ গরুকে হত্যা করে বা অন্যকে হত্যা করার অনুমতি দেয়, তারা নরকে পচে যাবে বলে  মনে করা হয়।” এই সব মন্তব্য করেই এলাহাবাদ হাইকোর্টের বেঞ্চ আবদুলের জামিন খারিজ করেছেন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nitish Kumar: আরজেডি-র সঙ্গ ছেড়ে ফের বিজেপির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধছেন নীতীশ?

    Nitish Kumar: আরজেডি-র সঙ্গ ছেড়ে ফের বিজেপির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধছেন নীতীশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হতে চলেছে মধুচন্দ্রিমা পর্ব! দূরত্ব বাড়ছে বিহারের (Bihar) মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের (Nitish Kumar) সঙ্গে উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবের (Tejashwi Yadav)। এমনও শোনা যাচ্ছে, লালু প্রসাদের রাষ্ট্রীয় জনতা দলের (RJD) সঙ্গে গাঁটছড়া ছিন্ন করে নীতীশ ফের হাত ধরতে পারেন বিজেপির (BJP)। জল্পনার পালে হাওয়া দিয়েছে ইদানিং ঘটে যাওয়া কয়েকটি ঘটনা।

    নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)…

    গত বছর বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ ছেড়ে বিহারে মহাজোটের সরকার গড়েন জনতা দল ইউনাইটেড সুপ্রিমো নীতীশ কুমার। এজন্য লালু প্রসাদ যাদবের রাষ্ট্রীয় জনতা দলের সঙ্গে হাত মেলান নীতীশ। উপমুখ্যমন্ত্রীর পদে বসেন তেজস্বী যাদব। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি নানা বিষয়ে তেজস্বীর সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছে নীতীশের। এহেন আবহে বিজেপির তরফে সম্পর্ক মেরামতের সংকেত দেওয়া হয় নীতীশকে। কিন্তু তাতে নীতীশ (Nitish Kumar) সাড়া না দেওয়ায় বিজেপি নিশানা করে বিহারের মুখ্যমন্ত্রীকে। পাল্টা আক্রমণ করেন নীতীশও।

    দিন কয়েক আগে বিহারের বাল্মীকি নগর লোকসভা কেন্দ্রে ভাষণ দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, প্রতি তিন বছর অন্তর নীতীশ কুমার একবার করে প্রধানমন্ত্রী হতে চান। সেজন্য তিনি দল বদল করেন। নীতীশ সুযোগ সন্ধানী। তিনি বলেন, তবে অনেক আয়া রাম, গায়া রাম হয়ে গিয়েছে। বিজেপির দরজা নীতীশের জন্য বন্ধ হয়ে গিয়েছে চিরদিনের মতো।

    আরও পড়ুুন: ‘ইডি-সিবিআইয়ের অপব্যবহার করা হচ্ছে’, প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি বিরোধীদের

    এহেন আবহেও জল্পনা ছড়িয়েছে, নীতীশ ফের বিজেপির দিকে ঝুঁকছেন। দিন কয়েক আগে নীতীশকে ফোন করেছিলেন অমিত শাহ। রাজেন্দ্র বিশ্বনাথ আর্লেকারকে বিহারের নয়া রাজ্যপাল হিসেবে নিয়োগ করা হচ্ছে জানিয়ে ফোন করেন শাহ। গলওয়ানে শহিদ জয় কিশোর সিংয়ের বাবা সরকারি জায়গায় একটি শহিদ বেদি তৈরি করেছিলেন। সেই কারণে তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। নীতীশ তাঁকে ছাড়িয়ে দেন। এনিয়ে তেজস্বীর সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয় নীতীশের।

    ১ মার্চ নীতীশের জন্মদিন। সেদিন তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সহ বিজেপির অনেকেই। এনিয়েও আরজেডি-জেডিইউয়ের দূরত্ব তৈরি হয়। শনিবার কাটিহারে একটি শ্রাদ্ধবাসরে হাজির ছিলেন নীতীশ (Nitish Kumar)। বিহারের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী তারা কিশোর প্রসাদের বাবার শ্রাদ্ধ ছিল সেদিন। তারা কিশোর রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের সদস্য। এই অনুষ্ঠানে নীতীশ হাজির হওয়ায় রাজনীতিকদের একাংশের ধারণা নীতীশ ফের হাত ধরতে পারেন বিজেপির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     
  • PM Modi: ‘ইডি-সিবিআইয়ের অপব্যবহার করা হচ্ছে’, প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি বিরোধীদের

    PM Modi: ‘ইডি-সিবিআইয়ের অপব্যবহার করা হচ্ছে’, প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি বিরোধীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি নীতি মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টির (AAP) নেতা মনীশ সিসোদিয়া। সেই সিসোদিয়ার হয়ে সওয়াল করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) চিঠি লিখলেন দেশের ৮টি রাজনৈতিক দলের ৯ জন নেতা। প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ইডি (ED)-সিবিআইয়ের (CBI) মতো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির অপব্যবহারের অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা। তবে যে ৮টি রাজনৈতিক দল প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছে, তাতে আশ্চর্যজনকভাবে নেই কংগ্রেস। যদিও বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রয়েছেন।

    নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)…

    নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) লেখা ওই চিঠিতে সই করেছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা বিআরএস প্রধান কে চন্দ্রশেখর রাও। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ও পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মানও রয়েছেন ওই চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদের তালিকায়। এঁরা ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীকে লেখা ওই চিঠিতে যাঁরা স্বাক্ষর করেছেন, তাঁরা হলেন ন্যাশনাল কনফারেন্সের ফারুক আবদুল্লা, ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির প্রধান শারদ পাওয়ার, শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে, সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব এবং বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদব।

    স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে কংগ্রেস নেই। যদিও কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধীকে আর্থিক তছরুপের অভিযোগে জেরা করেছে ইডি। মা ও ছেলেকে গত বছরই জেরা করেছে এই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। চিঠিতে (PM Modi) বলা হয়েছে, আমরা আশা করি, আপনি আমাদের সঙ্গে একমত হবেন যে ভারত এখনও গণতান্ত্রিক দেশ। বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে কাজে লাগিয়ে আদতে সেগুলির অপব্যবহার করা হচ্ছে। যা থেকে মনে হচ্ছে দেশে গণতন্ত্র নেই, রয়েছে স্বৈরতন্ত্র। চিঠিতে আরও লেখা হয়েছে, উপযুক্ত প্রমাণ ছাড়াই সিবিআই গ্রেফতার করেছে মনীশ সিসোদিয়াকে। তার আগে তাঁর বাড়িতে তল্লাশিও চালানো হয়। বিরোধী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলির নির্লজ্জ আচরণ চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়, আমরা গণতন্ত্র থেকে স্বৈরাচারে পরিণত হয়েছি।

    আরও পড়ুুন: মাত্র ৫ আসনে জয়, নাগাল্যান্ডে টাকা উড়িয়ে জয়োৎসব এনপিপি-র

    চিঠিতে (PM Modi) আরও লেখা হয়েছে, প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে, গ্রেফতার করা হয়েছে, বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়েছে। ২০১৪ সাল থেকে এটা হয়ে আসছে। যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে, তাঁদের সিংহভাগই বিরোধী দলের নেতা। তবে যাঁরা বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে ধীর গতিতে। উদাহরণ হিসেবে তাঁরা অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার নামোল্লেখ করেছেন। বছর কয়েক আগে কংগ্রেসে ছেড়ে বিজেপিতে গিয়ে যোগ দিয়েছেন হিমন্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     
     
LinkedIn
Share