Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • G20: জি-২০ ভার্চুয়াল বৈঠকে শুক্রবার ফের মুখোমুখি হচ্ছেন মোদি-মমতা

    G20: জি-২০ ভার্চুয়াল বৈঠকে শুক্রবার ফের মুখোমুখি হচ্ছেন মোদি-মমতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি জি-২০ (G20) নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকে যোগ দিতে দিল্লি গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সপ্তাহ পেরোতে না পেরোতেই ফের আরও একবার মুখোমুখি হতে চলেছেন মোদি-মমতা। তবে এবার ভার্চুয়ালি। আগামী শুক্রবারই সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। সেই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

    আরও পড়ুন: চিন-পাক অর্থনৈতিক করিডোর নিয়ে ক্ষুব্ধ গিলগিট বালতিস্তানের বাসিন্দারা

    উল্লেখ্য, গত ১ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে জি-২০-এর (G20) সভাপতিত্ব গ্রহণ করেছে ভারত। পরের বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে, জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন পরিচালনা করবে ভারতই। তার আগে এই বছরের ডিসেম্বর থেকে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ২০০ টিরও বেশি জি-২০ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এই কারণেই জি-২০ – এর প্রস্তুতি নিয়ে গত সোমবার একটি সর্বদলীয় বৈঠক ডাকেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাষ্ট্রপতি ভবনের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয় এই বৈঠক। সর্বদলীয় বৈঠকে সরকারের তরফে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সেই বৈঠকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও অংশগ্রহণ করেন।

    শুক্রবার এই বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে সব স্বীকৃত রাজনৈতিক দলের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ওই বৈঠকে তৃণমূল সুপ্রিমো হিসাবে যোগ দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার এই বৈঠকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে তিনি যোগ দেবেন বলেই খবর। রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীরও জি-২০ (G20) সংক্রান্ত এই বৈঠকে অংশ নেবেন বলে জানা গিয়েছে।

    জি-২০ (G20) তে ভারত ছাড়াও আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি, জাপান, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন সদস্য হিসেবে রয়েছে।

    বৈঠকের মূল লক্ষ্য 

    জানা গিয়েছে, শুক্রবার বিকেল পাঁচটা থেকে এই বৈঠক শুরু হবে। আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে জি-২০ (G20) সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। বিশ্বের তাবড় তাবড় রাষ্ট্র প্রধানরা এই বৈঠকে যোগ দেবেন। যাদের সামনে দেশের উন্নতিকে তুলে ধরতে চাইছে কেন্দ্র। আর সেই কারণেই এই বৈঠক। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গে জি-২০ সম্মেলনের অংশ হিসাবে একাধিক বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। যেমন নতুন বছরের শুরুতেই একাধিক বৈঠক হবে কলকাতাতে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ।       

     

     

        

  • MCD Election: ‘‘প্রধানমন্ত্রীর আশীর্বাদ চাই’’, দিল্লি পুরভোটে জিতে কেজরিওয়াল

    MCD Election: ‘‘প্রধানমন্ত্রীর আশীর্বাদ চাই’’, দিল্লি পুরভোটে জিতে কেজরিওয়াল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি বিধানসভার পর এ বার দিল্লি পুরনিগমও এল আম আদমি পার্টির হাতে। পুরনিগম ভোটে (Delhi Municipal Election) জয় পেয়ে দিল্লিবাসীর প্রতি অভিনন্দন জানালেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টি (AAP) সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। একইসঙ্গে কেন্দ্রের কাছেও সহযোগিতার আবেদন জানিয়ে ‘প্রধানমন্ত্রীর আশীর্বাদ’ চাইলেন তিনি। 

    দ্বিতীয় বিজেপি

    এদিন সকালে দিল্লি পুরনিগম ভোটের গণনার শুরু থেকেই আম আদমি পার্টি এবং বিজেপির মধ্যে লড়াই চলে সমানে সমানে। প্রথমদিকে গেরুয়া শিবির এগিয়ে ছিল। তবে বেলা যত বাড়তে থাকে, ততই আপের ঝুলিতে আসনের সংখ্যা বাড়ে। দুপুর ২টো নাগাদ আপ ‘ম্যাজিক ফিগার’ ১২৬ পেরিয়ে যেতেই ভোটের ফলাফল একপ্রকার স্পষ্ট হয়ে যায়। অবশেষে সওয়া ৩টে নাগাদ ভোট গণনা সম্পূর্ণ হয় এবং অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দলকেই জয়ী বলে ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, আপ পেয়েছে মোট ১৩৪টি আসন। বিজেপি-র আসন সংখ্যা ১০৪। কংগ্রেস পেয়েছে ৯টি আসন। অন্যান্যরা পেয়েছে ৩টি।  ভোটে জয়ের পর কেজরিওয়াল বললেন, ‘যারা আমাদের ভোট দেননি, তাদের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আগে আপনাদের কাজ করব। তারপর বাকিদের কাজ করব। আমাদের কেন্দ্র ও প্রধানমন্ত্রীরও আশীর্বাদ চাই দিল্লিকে দুর্নীতি মুক্ত করতে। আমরা নেগেটিভ রাজনীতি করি না। স্কুল ও হাসপাতাল থেকে ভোট মেলে।’

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ভুয়ো অভিযোগ করতে নথি জাল, এই জন্যই গ্রেফতার তৃণমূলের সাকেত

    রবিবারই দিল্লির পুরনিগমের ২৫০ আসনে ভোট গ্রহণ হয়। রাজ্যে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি ক্ষমতায় থাকলেও, গত ১৫ বছর ধরে দিল্লি পুরনিগম ছিল বিজেপির হাতে। এবার তার দখল নিল আপ। তবে লড়াই হয়েছে সমানে সমানে। একজিট পোলে সকলে বলেছিল বিজেপি ৭০-৮০ আসন পাবে। ‘আজ তকে’র বুথ ফেরত সমীক্ষায় বলা হয়েছিল বিজেপি ৬৯ থেকে ৯১টি আসন পাবে। ‘টাইমস নাউ’ বলেছিল বিজেপির আসন সংখ্যা হবে ৮৪ থেকে ৯৪। কিন্তু, সব পূর্বাভাসকে ভুল প্রমাণিত করে বিজেপি ১০৪ আসনে জয়ী হয়েছে। এছাড়া, ভোট শতাংশের হারও বেড়েছে গেরুয়া শিবিরের। এবারের পুরভোটে বিজেপি পেয়েছে ৩৯.১২ শতাংশ ভোট। সেখানে ২০১৭ সালে ছিল ৩৬.০৮ শতাংশ। অন্যদিকে, আপ এবছর পেয়েছে ৪২.২ শতাংশ ভোট। অর্থাৎ, আপ ও বিজেপির মধ্যে ভোট শতাংশের পার্থক্য কেবল ৩ শতাংশের। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • G20: জি-২০-র সভাপতিত্ব করার বিরাট সুযোগ পেয়েছে ভারত, ফের বললেন মোদি

    G20: জি-২০-র সভাপতিত্ব করার বিরাট সুযোগ পেয়েছে ভারত, ফের বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি ২০-র সভাপতিত্ব করার সুযোগ পেয়েছে ভারত (India)। এটা একটা বিরাট সুযোগ। বুধবার একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিনই শুরু হয়েছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। তার আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আজ (বুধবার) সংসদের শীতকালীন অধিবেশনের প্রথম দিন। এই অধিবেশন গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমরা এর আগে মিট করেছিলাম ১৫ অগাস্টের আগে। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি হয়েছে ১৫ অগাস্ট। আমরা আজাদি কী অমৃতকাল পালন করতে যাচ্ছি। এর পরেই তিনি বলেন, আমরা এমন একটা সময় মিট করতে চলেছি যখন ভারত সুযোগ পেয়েছে জি ২০-র সভাপতিত্ব করার।  

    প্রধানমন্ত্রী উবাচ…

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে সময় ভারত বিশ্ব সম্প্রদায়ের মধ্যে পা রেখেছে, যে সময় ভারতের প্রতি বিশ্বের আশা-আকাঙ্খা বেড়ে চলেছে এবং যে সময় বিশ্বের নানা প্লাটফর্মে ভারতের অংশ গ্রহণ বাড়ছে, এমন একটা সময়ে জি ২০-র (G20) সভাপতিত্ব পাওয়া ভারতের কাছে একটা বিরাট সুযোগ। মোদি বলেন, জি ২০ সম্মেলন কেবল একটি কূটনৈতিক ইভেন্ট নয়। কিন্তু বিশ্বের কাছে ভারতের ক্ষমতা তুলে ধরার একটা বড় সুযোগও। তিনি বলেন, এত বড় একটা দেশ, গণতন্ত্রের (Democracy) মাতৃস্বরূপ, এত বৈচিত্র্য, এত ক্ষমতা, এটা বিশ্বের কাছেও ভারতকে জানার একটা সুযোগ। আবার ভারতের কাছেও এটা নিজেকে মেলে ধরার সুযোগ।

    আরও পড়ুন: জি-২০ শীর্ষ সম্মলেন ভারতের নেতৃত্ব দেওয়াটা একটা সুযোগ, গর্বের মুহূর্ত, বললেন মোদি

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের নভেম্বরের ১৫ তারিখে জি-২০ সম্মেলনের আসর বসে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনেই আগামী বছর জি-২০ সম্মেলনের আয়োজনের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ভারতের হাতে। জি ২০-র (G20) সদস্য দেশগুলি হল, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, রিপাবলিক অফ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

    আরও পড়ুন: পুতিনকে দেওয়া মোদির বার্তাই হয়ে উঠল জি ২০-র মূল সুর!

    আরও পড়ুন: মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন! আলিঙ্গন বন্ধু মাক্রঁর, শুরু জি-২০ বৈঠক

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Income Tax Slab: নয়া বাজেটে পরিবর্তন হতে পারে আয়কর স্ল্যাবের!

    Income Tax Slab: নয়া বাজেটে পরিবর্তন হতে পারে আয়কর স্ল্যাবের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা (Covid-19) পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠেছে দেশ। অতিমারির এই পরিস্থিতিতে অর্থনীতির হাঁড়ির হাল হয়েছিল গোটা বিশ্বেই। তার পর থেকে ক্রমেই ছন্দে ফিরছে তামাম বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। ভারতও (India) ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। এহেন আবহে নতুন বছরের গোড়ার দিকে পেশ হবে ২০২৩ সালের কেন্দ্রীয় বাজেট। এই বাজেটে আয়করের স্ল্যাবের (Income Tax Slab) পরিবর্তন হতে পারে। ট্যাক্স এক্সপার্টদের মতে, এটা হতে পারে বিশেষ করে যাঁরা উচ্চ হারে কর প্রদান করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে।

    বাজেট…

    যাঁরা বাজেট নিয়ে চর্চা করেন, তাঁদেরই একজন জানান, বর্তমানে কর দেওয়ার যে স্ল্যাব রয়েছে, সেই স্ল্যাব মেনেই কর দেন আয়কর দাতারা। বর্তমানে আয়করের যে স্ল্যাব রয়েছে, তার উচ্চতম স্ল্যাব হল ভারতীয় মুদ্রায় ৫ কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে সারচার্জ এবং সেসও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। শতাংশের হিসেবে এটি দাঁড়ায় ৪২.৭৪৪। এই যে স্ল্যাবটি রয়েছে, ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষ থেকে এটি পরিবর্তিত হয়নি। তাই যাঁরা উচ্চতম হারে কর প্রদান করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ৩০ শতাংশ থেকে ছাড় দিয়ে ২৫ শতাংশ করা হতে পারে। ক্রয় ক্ষমতা বাড়াতেই বাজেটে এটা করা হতে পারে। কারণ আমরা জানি, ক্রয় ক্ষমতা বাড়লে বাজার চাঙা হয়। করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতে যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সর্বোচ্চ ট্যাক্স রেট (Income Tax Slab) বাড়িয়ে ভারতীয় মুদ্রায় করা হতে পারে ১০ থেকে ২০ লক্ষ টাকা। সেক্ষেত্রে প্রস্তাবিত সর্বোচ্চ স্ল্যাব রেট (সারচার্জ ও সেস ধরে) হ্রাস পেতে পারে ৩৫.৬২ শতাংশ।

    ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। বিশেষজ্ঞদের মতে, আগামী বছর বাজেট হতে পারে নিম্নরূপ।

    বার্ষিক ২০ লাখের বেশি আয়ের কর ছাড়ের পরিমাণ কমানো উচিত ৩০ থেকে ২৫ শতাংশ। যাঁদের আয় ১০ থেকে ২০ থেকে লাখের মধ্যে তাঁদের ক্ষেত্রে ছাড় হওয়া উচিত ৩০ থেকে ২০ শতাংশ। নয়া কর ব্যবস্থায় যাঁদের আয় ১০ থেকে ২০ লক্ষ টাকা, তাঁদের স্ল্যাব কমানো উচিত ৩০ থেকে ২০ শতাংশ। নয়া কর ব্যবস্থায় যাঁদের আয় ২০ লক্ষ টাকার ওপরে, তাঁদের স্ল্যাব (Income Tax Slab) কমানো উচিত ৩০ থেকে ২৫ শতাংশ।

     

     

  • Religious Conversion: জোর করে ধর্মান্তকরণ অপরাধ! নয়া আইন প্রণয়নে সুপ্রিম দুয়ারে গুজরাট সরকার

    Religious Conversion: জোর করে ধর্মান্তকরণ অপরাধ! নয়া আইন প্রণয়নে সুপ্রিম দুয়ারে গুজরাট সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকলেই স্বচ্ছন্দে নিজেদের ধর্ম পালন করতে পারেন। কিন্তু সেই স্বাধীনতার অপব্যবহার করে জোর করে অন্যদের ধর্মান্তকরণের অনুমতি দেওয়া যায় না। সুপ্রিম কোর্টে এই কথা জানাল গুজরাট সরকার। ইতিমধ্যেই ধর্মান্তকরণ বিরোধী আইন কার্যকর করেছে উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh) সরকার। এই আইনের বলে শাস্তিও দিয়েছে যোগী প্রশাসন। এবার এই ধর্মান্তকরণ বিরোধী আইন কার্যকর করতে সক্রিয় গুজরাটের (Gujarat) বিজেপি সরকার।

    গুজরাট সরকারের আনা আইন

    ‘লাভ জেহাদ’ আটকাতে রাজ্যে ধর্মান্তকরণ-বিরোধী আইন পাশ করিয়েছে গুজরাটের বিজেপি সরকার। সেই আইনের যে ধারায় ধর্মান্তকরণের কাজ করার আগে ধর্মগুরুদের জেলাশাসক বা প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল, সেই ৫ নম্বর ধারাটির উপরে স্থগিতাদেশ দিয়েছে গুজরাট হাইকোর্ট। কিন্তু ওই ধারাটি বাদ গেলে আইন থাকা না-থাকা সমান, বলে মনে করে গুজরাট সরকার। তাই হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায় মোদির রাজ্য।

    আরও পড়ুন: রাজীব হত্যা মামলায় সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র, কেন জানেন?

    সুপ্রিম কোর্টে তারা জানিয়ে দেয়, ধর্মপালনের স্বাধীনতা রয়েছে সকলের। কিন্তু ধর্মান্তকরণ অপরাধ। গুজরাটে আনা নতুন আইনে বলা হয়েছে, ধর্ম বদল করে ভিন ধর্মে বিয়ে করতে হলেও সংশ্লিষ্ট জেলাশাসকের অনুমতি নিতে হবে। তিনি দুই পক্ষের মত আছে কিনা জেনে সেই বিয়ের অনুমতি দেবেন। কিন্তু গুজরাট সরকারের সেই সিদ্ধান্তে স্থগিতাদেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। সেই স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করার জন্য় সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছে রাজ্য। এই মামলায় সোমবার আইনজীবী অশ্বিনী কুমার উপাধ্যায়ের আবেদনে শুনানির সময়ে কড়া বার্তা দেয় সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতিদের বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, এই বিষয়টি বেশ উদ্বেগজনক। সংবিধানের বিরোধী। ভারতে থাকতে গেলে, এই দেশের সংস্কৃতি মেনে চলতে হবে। ধর্ম পরিবর্তনের জন্য কাউকে বাধ্য করা যাবে না। 

    সুপ্রিম বার্তা

    এদিন শীর্ষ আদালতের তরফে স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হয়, জোর করে ধর্মান্তকরণ করা অসাংবিধানিক। সেই সঙ্গে ধর্মান্তকরণ বিরোধী আইন (Anti Conversion Law) প্রসঙ্গে কেন্দ্রের কাছে হলফনামা তলব করে সুপ্রিম কোর্ট। এ বিষয়ে প্রত্যেকটি রাজ্য সরকারের কাছ থেকে কেন্দ্রকে তথ্য সংগ্রহ করার কথাও বলা হয়। আগামী ১২ ডিসেম্বরের মধ্যে আদালতের কাছে সমস্ত তথ্য পেশ করতে হবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Exit Poll: গুজরাটে ফের গেরুয়া ঝড়ের ইঙ্গিত, হিমাচল যাবে কার দখলে? কী বলছে বুথ ফেরত সমীক্ষা?

    Exit Poll: গুজরাটে ফের গেরুয়া ঝড়ের ইঙ্গিত, হিমাচল যাবে কার দখলে? কী বলছে বুথ ফেরত সমীক্ষা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজই সম্পন্ন হয়েছে গুজরাটের শেষ দফার ভোট গ্রহণ। এছাড়াও ১২ নভেম্বর এক দফায় হওয়া হিমাচল প্রদেশের নির্বাচনের ফলও স্থগিত রেখেছে নির্বাচন কমিশন। গতকাল, অর্থাৎ ৪ ডিসেম্বর দিল্লির পুরভোটও সম্পন্ন হয়েছে। এই তিন হাই ভোল্টেজ নির্বাচনের ফলের দিকে তাকিয়ে আছে গোটা দেশ। কিছুক্ষণ আগেই প্রকাশ্যে এসেছে বুথ ফেরত সমীক্ষার ফল। কার দখলে যাচ্ছে গুজরাট-হিমাচলের মসনদ? দিল্লির পুরসংস্থাই বা শাসন করবে কারা? কোন দিকে ইঙ্গিত বুথ ফেরত সমীক্ষার (Exit Poll)?

    আরও পড়ুন: রাজ্যের প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যুৎ না পৌঁছনোর সমস্যা মেটাতে বিশেষ কমিটি গঠন হাইকোর্টের  

    প্রথমেই বলে রাখা দরকার, গুজরাটে দু দফায় ১৮২ আসনে, হিমাচল প্রদেশে ১ দফায় ৬৮ আসনে এবং দিল্লি পুরভোটের ক্ষেত্রে ১ দফায় ২৫০ আসনে নির্বাচন হয়েছে। গুজরাটের ক্ষেত্রে ম্যাজিক ফিগার ৯২, হিমাচল প্রদেশের ক্ষেত্রে ৩৫ এবং দিল্লির ক্ষেত্রে ১২৬। অর্থাৎ কোনও দল একাই সিংহাসন দখল করতে চাইলে এই সংখ্যক আসনে তাদের জয়লাভ (Exit Poll) করতে হবে 

    গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের বুথ ফেরত সমীক্ষাগুলির (Exit Poll) ইঙ্গিত, ফের রেকর্ড আসন নিয়ে ক্ষমতায় আসতে চলেছে বিজেপি। ম্যাজিক ফিগারের থেকেও বেশি আসনে জয়লাভ করতে পারে তারা। কংগ্রেস ম্যাজিক ফিগার থেকে বহু দূরে থাকবে। গুজরাটে এবার সম্ভবত খাতা খুলতে চলেছে আপ। কিন্তু বহু প্রচার সত্ত্বেও তারা এক অঙ্কের সংখ্যা পেরোতে পারবে না। অন্যদিকে হিমাচল প্রদেশে লড়াই হবে হাড্ডাহাড্ডি। গুজরাট ও হিমাচলে ফল প্রকাশিত হবে ৮ ডিসেম্বর, দিল্লি নগর নিগমে ভোটের ফল প্রকাশিত হবে ৭ ডিসেম্বর।

    গুজরাট ভোটের ক্ষেত্রে বুথ ফেরত সমীক্ষায় বলা হয়েছে বিজেপি পেতে পারে ১৩২টি আসন, কংগ্রেস এবং তাদের শরিক মিলিয়ে পেতে পারে ৩৮টি আসন। 

    গুজরাট ভোটের ক্ষেত্রে কী বলছে সংবাদমাধ্যমগুলির বুথ ফেরত সমীক্ষা?

    আজ তক- অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়া: বিজেপি (১২৯-১৫১), কংগ্রেস (১৬-৩০), আপ (৯-২১), অন্যান্যরা (২-৬) 

    এবিপি নিউজ- সি ভোটার: বিজেপি (১২৮-১৪০), কংগ্রেস (৩১-৪৩), আপ (৩-১১), অন্যান্যরা (২-৬)

    ইন্ডিয়া টিভি- ম্যাটরিজ: বিজেপি (১১২-১২১), কংগ্রেস (৫১-৬১), আপ (৪-৭), অন্যান্যরা (১-৩)

    নিউজ ২৪- চাণক্য: বিজেপি (১৫০), কংগ্রেস (১৯), আপ (১১), অন্যান্যরা (২)

    রিপাবলিক টিভি- পি মার্ক: বিজেপি (১২৮-১৪৮), কংগ্রেস (৩০-৪২), আপ (৯-২১), অন্যান্যরা (২-৬)

    হিমাচলের লড়াই হবে হাড্ডাহাড্ডি। কংগ্রেস না বিজেপি কে শেষ হাসি হাসবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। 

    হিমাচলের ক্ষেত্রে কী বলছে সংবাদমাধ্যমগুলির বুথ ফেরত সমীক্ষা?

    আজ তক- অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়া: বিজেপি (২৪-৩৪), কংগ্রেস (৩০-৪০), আপ (০), অন্যান্যরা (৪-৮) 

    এবিপি নিউজ- সি ভোটার: বিজেপি (৩৩-৪১), কংগ্রেস (২৪-৩২), আপ (০), অন্যান্যরা (০-৪) 

    ইন্ডিয়া টিভি- ম্যাটরিজ: বিজেপি (৩৫-৪০), কংগ্রেস (২৬-৩১), আপ (০), অন্যান্যরা (০-৩)

    নিউজ ২৪- চাণক্য: বিজেপি (৩৩), কংগ্রেস (৩৩), আপ (০), অন্যান্যরা (২) 

    রিপাবলিক টিভি- পি মার্ক: বিজেপি (৩৪-৩৯), কংগ্রেস (২৮-৩৩), আপ (০-১), অন্যান্যরা (১-৪)

    দিল্লির রাশ থাকবে আপের হাতেই।  

    দিল্লির ক্ষেত্রে কী বলছে বুথ ফেরত সমীক্ষা?

    আজ তক- অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়া: বিজেপি (৬৯-৯১), কংগ্রেস (৩-৭), আপ (১৪৯-১৭১), অন্যান্যরা (৫-৯) 

    নিউজ এক্স- জন কি বাত: বিজেপি (৭০-৯২), কংগ্রেস (৪-৭), আপ (১৫৯-১৭৫), অন্যান্যরা (০-১) 

    টাইমস নাও- ইটিজি: বিজেপি (৮৪-৯৪), কংগ্রেস (৬-১০), আপ (১৪৬-১৫৬), অন্যান্যরা (০-৪)

    জি নিউজ- বার্ক: বিজেপি (৮২-৯৪), কংগ্রেস (৮-১৪), আপ (১৩৪-১৪৬), অন্যান্যরা (১৪-১৯) 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Lucknow: মর্মান্তিক! মালাবদলের সময়েই মারা গেলেন এক কনে, কী এমন হল?

    Lucknow: মর্মান্তিক! মালাবদলের সময়েই মারা গেলেন এক কনে, কী এমন হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিয়ের অনুষ্ঠান শুরু হয়ে গিয়েছে। চারিদিকে আনন্দের পরিবেশ। মালাবদলের অনুষ্ঠান সবে শুরু হবে। কিন্তু এই ধুমধাম করে বিয়ের আনন্দ এক নিমেষের মধ্যে মিলিয়ে গেল চোখের জলে। জয়মালা বা বরমাল্য পরিণত হল মৃতদেহের মালায়। মালাবদলের সময় আচমকাই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন সদ্য কুড়িতে পা রাখা এক কনে। যা দেখে শোকস্তব্ধ হয়ে পড়ে গোটা গ্রাম। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার রাতে, লখনউয়ের (Lucknow) মালিহাবাদের (Malihabad) ভাদোয়ানা (Bhadwana) গ্রামে। আনন্দের মুহূর্তেই নেমে আসে শোকের ছায়া। এক মর্মান্তিক পরিণতির সাক্ষী থাকলেন বিয়েবাড়িতে হাজির অতিথিরা।

    কী ঘটেছিল?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, সানাই, বাজনা, পটকা, আলোর রোশনাই-এর মাঝে বিয়ের অনুষ্ঠানের সব রীতি হচ্ছিল। এরপর সময় আসে মালাবদলের। উপস্থিত প্রত্যেকের মুখে হাসি। কিন্তু পরমুহূর্তেই তা পরিণত হয়ে যায় কান্নায়। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই কনের নাম শিবাঙ্গী শর্মা। মালাবদলের সময়ই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় কনের।  

    মালিহাবাদ থানা জানিয়েছে, তারা ঘটনাটি সামাজিক মাধ্যম সূত্র জানতে পেরে ওই এলাকায় পুলিশ পাঠিয়েছিল (Lucknow)। স্থানীয় সূত্রে পুলিশ জানতে পারে, গ্রামের বাসিন্দা রাজপালের মেয়ে শিবাঙ্গীর সঙ্গে বিবেক নামে এক যুবকের বিয়ে হচ্ছিল। কনেকে মণ্ডপে নিয়ে এলে তিনি বরকে মালা পরানোর সময়েই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। সেখানে উপস্থিত বহু লোকই সেই দৃশ্য মোবাইল ক্যামেরায় বন্দি করছিলেন।

    কনেকে সেই অবস্থায় দেখে হইচই পড়ে যায়। এরপর তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁকে ট্রমা সেন্টারে রেফার করা হলেও রাস্তায় যাওয়ার পথেই তাঁর মৃত্যু হয়। ফলে বিয়ের মণ্ডপে এমন ঘটনা সত্যিই মর্মান্তিক। যে মেয়েকে বধূ রূপে বরণ করে ঘরে তোলার কথা ছিল, তাঁকেই মণ্ডপ থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হল শশ্মানে (Lucknow)।  

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, জানা গিয়েছে, মেয়েটি গত ১৫-২০ দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন এবং তাঁর জ্বর ছিল। ডাক্তার বলেছিলেন তাঁর রক্তচাপ কম, কিন্তু এক সপ্তাহ আগে সে সুস্থ হয়ে উঠেছিলেন। কিন্তু বিয়ের দিন সে আবার অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে মালিহাবাদ সিএইচসিতে নিয়ে যাওয়া হয়, সেখানে তাঁর রক্তচাপ কম পাওয়া যায়। তাঁকে ওষুধ দেওয়া হয়েছিল এবং তার রক্তচাপ স্বাভাবিক হলে তাঁকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু বিয়ের সময় তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন এবং মারা যান (Lucknow)।

  • Navy Day: নৌ দিবসের অনুষ্ঠান বিশাখাপত্তনমে, অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    Navy Day: নৌ দিবসের অনুষ্ঠান বিশাখাপত্তনমে, অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই প্রথম নৌ দিবসের (Navy Day) অনুষ্ঠান হবে দিল্লির বাইরে, বিশাখাপত্তনমে। সম্মানীয় অতিথি হিসেবে ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। প্রতি বছরই দিনটি পালিত হয় মর্যাদার সঙ্গে। এবারও হবে। ১৯৭১ সালে ভারত-পাক যুদ্ধ (India Pak War) অপারেশন ট্রাইডেন্টের সাফল্য স্মরণ করে ফি বছর দিনটি পালিত হয়।

    নৌ দিবস…

    নৌ দিবস উপলক্ষে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। ট্যুইটবার্তায় প্রধানমন্ত্রী লেখেন, নৌ দিবস উপলক্ষে নৌ ব্যক্তিত্ব এবং তাঁদের পরিবারকে শুভেচ্ছা জানাই। আমাদের সমৃদ্ধ নৌবাহিনীর ইতিহাসের কারণে আমরা, ভারতবাসী হিসেবে গর্বিত। তিনি আরও লিখেছেন, ভারতীয় নৌবাহিনী প্রাণপণে আমাদের দেশকে রক্ষা করছে। চ্যালেঞ্জের সময় একে আলাদা করে চেনা যায়। ট্যুইটারে যে মেসেজ শেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী, তার অডিও মেসেজও দিয়েছেন তিনি।

    নৌ দিবস (Navy Day) উপলক্ষে ট্যুইট করেছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং-ও। অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও-ও শেয়ার করেছেন তিনি। ট্যুইটবার্তায় রাজনাথ লেখেন, সব নৌ ব্যক্তিত্বকে নৌ দিবসের শুভেচ্ছা। দেশ রক্ষার ব্যাপারে ভারতীয় নৌবাহিনী সর্বদা সামনের সারিতে। নৌবাহিনীর সাহস, দায়বদ্ধতা ও পেশাদারিত্বে দেশ গর্বিত।

    আরও পড়ুন: সিবিআইয়ের জালে বগটুইকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত লালন শেখ, কোথায় ধরা পড়ল জানেন?

    বিশাখাপত্তনমে সম্মানীয় অতিথি রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও অন্যান্য অভ্যাগতদের স্বাগত জানাবেন নৌবাহিনীর প্রধান। সরকারের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ভারতীয় যুদ্ধ জাহাজ, সাবমেরিনস, এয়ারক্রাফ্ট এবং পূর্বাঞ্চল, পশ্চিমাঞ্চল এবং দক্ষিণাঞ্চলের নৌ প্রধানরা ভারতীয় নৌবাহিনীর দক্ষতা ও বৈচিত্র্য তুলে ধরবেন। এই ইভেন্ট প্রদর্শিত হবে সানসেট সেরিমনি হিসেবে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সাধারণ মানুষ যাতে নৌবাহিনী সম্পর্কে আরও বেশি করে আগ্রহী হন, তাঁরা যাতে নৌবাহিনীর ইতিহাস সম্পর্কে সচেতন হন, তাই এই অনুষ্ঠানের আয়োজন। দেশ রক্ষায় নৌবাহিনীর অবদান স্মরণ করিয়ে দেওয়াও এই অনুষ্ঠানের আরও একটি উদ্দেশ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Shraddha Murder Case: খোশমেজাজে জেলবন্দি আফতাব! দিন কাটছে দাবা খেলে, বই পড়ে

    Shraddha Murder Case: খোশমেজাজে জেলবন্দি আফতাব! দিন কাটছে দাবা খেলে, বই পড়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লিভ-ইন পার্টনার শ্রদ্ধা ওয়ালকরকে (Shraddha Murder Case) নৃশংসভাবে খুন করে, দেহ ৩৫ টুকরো করেছিল আফতাব আমিন পুলাওয়ালা। ফলে তিহার জেলে দিন কাটছে আফতাবের। তবে কোনওরকমের অনুশোচনা নেই তার। খোশমেজাজেই দিন কাটছে তার। জেলে দিন কাটছে দাবা খেলে ও বই পড়ে। জেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গিয়েছে, জেলে শান্তই রয়েছে আফতাব। বেশিরভাগ সময়ে নিজেকে ব্যস্ত রাখে সে। তার দাবি অনুযায়ী, তাকে একটি বইও দেওয়া হয়েছে। ফলে এইসবেই মজে ‘কিলার’ আফতাব।

    কী বই পড়ছে আফতাব?

    তিহার জেল সূত্রে খবর, আফতাব (Shraddha Murder Case) ইংরেজি বই পড়তে চেয়েছে। জেল কর্তৃপক্ষের তরফে সেই দাবি মেনে ইংরেজি বই ‘দ্য গ্রেট রেলওয়ে বাজার: বাই ট্রেন থ্রু এশিয়া’ নামক একটি বই দেওয়া হয়েছে আফতাবকে। এটি একটি ভ্রমণের অভিজ্ঞতার বই। এই বই সম্পর্কে জেল কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, আফতাবকে যে বইটি দেওয়া হয়েছে তা বিদেশি লেখক পল থেরক্সের লেখা। এই বইয়ে কোনও অপরাধের উল্লেখ নেই এবং বইয়ের বিষয়বস্তুও এমন কিছু নয়, যা পড়ে আফতাব তার সঙ্গে থাকা বন্দিদের ক্ষতি করতে পারে।

    দাবা খেলায় মজে আফতাব

    পুলিশ জানিয়েছে, জেলে বেশির ভাগ সময় আফতাব দাবা খেলে। পুনাওয়ালা দাবা খেলার পরিকল্পনা করে সময় কাটায় ও একা থাকতেই পছন্দ করে। তাকে মাঝে মাঝে দুই জেলবন্দীর সঙ্গে ঝগড়া করতেও দেখা গিয়েছে। উল্লেখ্য, আফতাবের সেলে আরও দুই বন্দি রয়েছে, যারা চুরির অপরাধে অভিযুক্ত। দুইজনকেই জেল কর্তৃপক্ষের তরফে আফতাবের উপরে বিশেষ নজর রাখতে বলা হয়েছে (Shraddha Murder Case)।  

    পুলিশ কী জানিয়েছে?

    অন্যদিকে পুলিশ জানিয়েছে, আফতাবকে দাবা খেলায় বেশ পারদর্শী মনে হয়েছে। সে নিজেই নিজের প্রতিপক্ষ হিসাবেও দাবা খেলে। তাঁকে হারানো খুবই কঠিন। ফলে তার দাবা খেলার চাল দেখে মনে হচ্ছে, সে কতটা ধূর্ত ও তীক্ষ্ণ মস্তিষ্কের। জেলসূত্রে জানা গিয়েছে, তার দাবা খেলার এক-একটি চাল দেখে মনে হচ্ছে শ্রদ্ধা ওয়ালকরের হত্যাও তার দাবা কৌশলের মতো গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল। আবার এই হত্যাকাণ্ডের এক তদন্তকারী জানিয়েছে, পুলিশ তাকে যা করতে বলেছিল তা পুরোপুরি অনুসরণ করেছে। সে তার অপরাধও স্বীকার করেছে, পুলিশকে সহযোগিতা করেছে এবং পলিগ্রাফ ও নারকো টেস্টেও রাজি হয়েছে। কিন্তু এখন তার ‘ভালো’ আচরণেও সন্দেহ হচ্ছে পুলিশের।

    উল্লেখ্য, এরই মধ্যে আফতাবের নারকো ও পলিগ্রাফ টেস্ট দুই-ই করা হয়েছ। দুটিতেই সে শ্রদ্ধাকে খুন করার কথা স্বীকার করেছে। এরপর অভিযুক্ত আফতাব পুনাওয়ালার ব্রেন ম্যাপিংও (Brain Mapping) করতে পারে দিল্লি পুলিশ। ব্রেন ম্যাপিং- এর ফলে ব্রেনের পরিস্কার ছবি পাবেন বিশেষজ্ঞরা। এটি পরবর্তীতে তদন্তে সাহায্য করবে।

  • Himanta Biswa Sarma: ‘হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়, তারা কখনওই সন্ত্রাসে জড়ায় না’, বললেন হিমন্ত

    Himanta Biswa Sarma: ‘হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়, তারা কখনওই সন্ত্রাসে জড়ায় না’, বললেন হিমন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। তারা কখনওই সন্ত্রাসে জড়ায় না। বৃহস্পতিবার একথা বলেন অসমের (Assam) মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। তিনি বলেন, হিন্দুরা (Hindus) সচরাচর দাঙ্গায় জড়িত থাকে না। এই সম্প্রদায় জিহাদে বিশ্বাস করে না। ভারতে নানা সময় সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনা ঘটছে। এ প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করা হলে অসমের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। এদিন রাহুল গান্ধী সম্পর্কে সাদ্দাম হুসেন মন্তব্য নিয়েও উত্তর দিয়েছেন হিমন্ত।

    হিমন্ত উবাচ…

    এদিন একটি বৈদ্যুতিন সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিচ্ছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। সেখানেই এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। তারা দাঙ্গা করে না। তিনি বলেন, সম্প্রদায় হিসেবে হিন্দুরা জিহাদে বিশ্বাস করে না। হিন্দু সম্প্রদায় কখনও দাঙ্গায় জড়াবে না। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ গুজরাটের এক জনসভায় বলেছিলেন, উচিত শিক্ষা দেওয়ায় সমাজবিরোধীরা হিংসা করা বন্ধ করেছে। তার পরেই হিমন্তের এহেন মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বই কি! ওই সভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেছিলেন, গুজরাটে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছে বিজেপি।

    এদিন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকেও একহাত নেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma)। ওই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, রাহুলকে সুন্দর দেখতে। তাঁর গ্ল্যামার রয়েছে। কিন্তু এখন ছবি তুলে সাদ্দাম হুসেনের ছবির সঙ্গে মিলিয়ে দেখুন। প্রসঙ্গত, ২৩ নভেম্বর হিমন্ত বলেছিলেন, রাহুল গান্ধীকে সাদ্দাম হুসেনের মতো দেখায়। ইরাকের একনায়ক ছিলেন সাদ্দাম। হিমন্ত এও বলেছিলেন, তিনি বরং সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল, জওহরলাল নেহরু বা মাহাত্মা গান্ধীর মতো লুক নিলে ভাল করতেন।

    আরও পড়ুন: মাদ্রাসাগুলি ছিল আল-কায়দার অফিস, বিস্ফোরক হিমন্ত! জানেন কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী?

    কংগ্রেসে থাকায় তাঁর জীবনের মূল্যবান ২২টা বছর নষ্ট হয়েছে বলেও ওই সাক্ষাৎকারে জানান অসমের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, কংগ্রেসে থাকাকালীন আমরা একটি পরিবারের ভজনা করতাম। আর বিজেপিতে আমরা পুজো করি দেশের। এর পরেই তিনি বলেন, কংগ্রেসে থেকে জীবনের ২২টা বছর নষ্ট করেছি আমি। আদর্শগত কারণেই যে তিনি কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, এদিন তা মনে করিয়ে দিয়েছেন হিমন্ত (Himanta Biswa Sarma)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share