Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • CJI DY Chandrachud: ‘তাঁরা নিশানা হয়ে যেতে পারেন…’, প্রধান বিচারপতি কেন বললেন, জানেন?  

    CJI DY Chandrachud: ‘তাঁরা নিশানা হয়ে যেতে পারেন…’, প্রধান বিচারপতি কেন বললেন, জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁরা নিশানা হয়ে যেতে পারেন। তাই জামিন দিতে দ্বিধাগ্রস্ত হন। জেলাস্তরের বিচারকরা সচরাচর এটাই করেন। শনিবার একথা জানালেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud)। দিন কয়েক আগে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব নেন ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। এদিন বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার (Bar Council of India) তরফে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়ার আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানেই জেলাস্তরের বিচারকদের মনোভাবের কথা তুলে ধরেন দেশের প্রধান বিচারপতি।

    জেলাস্তরের বিচারব্যবস্থার নানা সমস্যা…

    দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব নেওয়ার পর একাধিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud)। প্রায় প্রতিটি অনুষ্ঠানেই নিয়ম করে তিনি তুলে ধরেছেন জেলাস্তরের বিচারব্যবস্থার নানা সমস্যার কথা। বারংবার তিনি মনে করিয়ে দিয়েছেন, কতটা কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে কাজ করতে হয় জেলাস্তরের আদালতগুলির বিচারকদের। এদিন ফের শোনা গেল সেই কথারই প্রতিধ্বনি।

    দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud) বলেন, উচ্চ আদালতগুলি জামিনের আবেদনে ভরে উঠেছে। একেবারে তৃণমূলস্তরের বিচারকরা জামিন মঞ্জুর করতে সামগ্রিকভাবে অনিচ্ছুক থাকেন। কিন্তু কেন? এর কারণ এটা নয় যে, তাঁরা অপরাধের প্রকৃতি বুঝতে অপারগ। তিনি বলেন, আসলে জঘণ্য অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন দিলে নিশানা হয়ে যেতে পারেন, এই ভয় তাঁরা পান। এদিন বার কাউন্সিলের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজুও।

    আরও পড়ুন: রাজীব হত্যা মামলায় সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র, কেন জানেন?

    প্রসঙ্গত, ৯ নভেম্বর দেশের ৫০তম বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud)। এই পদে তাঁর কার্যকালের মেয়াদ ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত। প্রধান বিচারপতি হিসেবে তাঁর নাম প্রস্তাব করেছিলেন প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি ইউ ইউ ললিত। নভেম্বরের ৮ তারিখে অবসর নেন তিনি।

    প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud) ২০১৬ সালে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে নিযুক্ত হওয়ার আগে ২০১৩ সালে, এলাহাবাদ আদালতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি ২০০০ সালে, বম্বে হাইকোর্টের বিচারক ছিলেন। এর আগে ১৯৯৮ সালে বম্বে এইচসি দ্বারা সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসাবে মনোনীত হন ও তিনি ভারতের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল হিসেবেও নিযুক্ত হন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vikram-S: মহাকাশে দেশের প্রথম বেসরকারি উদ্যোগে তৈরি রকেট ‘বিক্রম-এস’, উচ্ছ্বসিত মোদি

    Vikram-S: মহাকাশে দেশের প্রথম বেসরকারি উদ্যোগে তৈরি রকেট ‘বিক্রম-এস’, উচ্ছ্বসিত মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশের পাড়ি দিল দেশের প্রথম বেসরকারি উদ্যোগে নির্মিত রকেট ‘বিক্রম-এস’(Vikram-S)। শুক্রবার সকাল ১১:৩০ নাগাদ এই ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী থাকল অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা। সতীশ ধওয়ান মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের লঞ্চ প্যাড থেকে সফল উৎক্ষেপণ হয় হায়দরাবাদের বেসরকারি সংস্থা ‘স্কাইরুট এরোস্পেস’-এর তৈরি রকেটটির। রকেটের পেটে করে মহাকাশে পাড়ি দেয় দুটি দেশীয় ও একটি বিদেশি উপগ্রহ। রকেটটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘বিক্রম-এস’(Vikram-S)। রকেটটি ভূপৃষ্ঠ থেকে ৮১ কিলোমিটার উচ্চতায় নির্দিষ্ট কক্ষপথে অবস্থান করবে। ইসরো সূত্রের খবর, উৎক্ষেপণের পর সফল ভাবেই নির্দিষ্ট কক্ষপথে পৌঁছে গিয়েছে। 

    ‘‘ঐতিহাসিক মুহূর্ত’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    সফল উৎক্ষেপণের পর ইসরো ও বেসরকারি উদ্যোগের যৌথ অংশদারির ভূয়সী প্রশংসা করেন নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইটারে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ভারতের জন্য এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত। স্কাইরুট অ্যারোস্পেসের তৈরি রকেট বিক্রম-এস শ্রীহরিকোটা থেকে উৎক্ষেপণ করেছে। এই কৃতিত্ব অর্জন করার জন্য ইসরো ও ইনস্পেসইন্ডকে অভিনন্দন। তিনি যোগ করেন, এই কৃতিত্ব আমাদের দেশের যুব সম্প্রদায়ের মধ্যে থাকা প্রতিভার প্রতীক। 

    বেসরকারি সংস্থার  নাম ‘স্কাইরুট এরোস্পেস’

    ‘বিক্রম-এস’(Vikram-S)। ‘স্কাইরুট এরোস্পেস’-এর এই অভিযানের পোশাকি নাম ছিল ‘প্রারম্ভ’ (Prarambh Mission)। প্রারম্ভ অর্থাৎ শুরু। প্রসঙ্গত, বেসরকারি উদ্যোগে তৈরি প্রথম রকেটটির নামকরণও করা হয়েছে ভারতের মহাকাশ অভিযানের প্রাণপুরুষ এবং ইসরোর প্রতিষ্ঠাতা বিক্রম সারাভাইয়ের নাম অনুসারে। ‘বিক্রম-এস’-এর নির্মাতা সংস্থার তরফ থেকে  চলতি মাসের গোড়ায় জানানো হয়েছিল, তাঁদের রকেট নির্মাণের কাজ সফল ভাবে শেষ হয়েছে। নভেম্বরের ১২ থেকে ১৬ তারিখের মধ্যে উৎক্ষেপণ হবে। ইসরোর একটি সূত্র জানাচ্ছে, ইঞ্জিনের কিছু খুঁটিনাটি পরীক্ষার কারণেই সময়সীমা আরও কিছুটা পিছিয়ে দেওয়া হয়। শুক্রবার সফল উৎক্ষেপণের কথা নির্মাতা সংস্থার তরফে টুইটারে জানানো হয়েছে। ‘মডিউলার স্পেস লঞ্চ ভেহিকেলস’ এর সিরিজ হলো এই ‘বিক্রম’ (Vikram-S)। যেখানে আগামী দশকে এই সিরিজের পক্ষ থেকে কুড়ি হাজার ছোট স্যাটেলাইট মহাকাশে স্থাপনের লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে।

     বিক্রম-এস (Vikram-S) এর গঠন 

    বিক্রম-এস’ (Vikram-S) একটি একক পর্যায়ের সাব-অরবিটাল রকেট। বিক্রম সিরিজ়ের অন্য রকেটগুলির প্রযুক্তিগত ক্ষমতা যাচাই করতে এই রকেট সাহায্য করবে। সংস্থা সূত্রে জানা গেছে এই রকেট তৈরিতে সময় লেগেছে দুই বছর। বিক্রম-এস (Vikram-S) রকেটের ওজন ৫৪৫ কিলোগ্রাম। এই রকেট লম্বায় ৬ মিটার। এর ব্যাস ০.৩৭৫ মিটার। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে দেশে মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে ব্যাপক সংস্কারের পথে এগিয়েছিল মোদি সরকার। সেসময় সিদ্ধান্ত হয়, শুধুমাত্র ইসরো নয়, ভারতে এবার মহাকাশে পাড়ি জমানোর রকেট বানাতে পারবে বেসরকারি সংস্থাও। বানাতে পারবে কৃত্রিম উপগ্রহ আর তার আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি। দেশে মহাকাশ গবেষণায় ইসরো ছাড়াও বেসরকারি সংস্থাগুলিকে টেনে আনার জন্য আলাদা একটি সংস্থা গড়ার প্রস্তাবও বছর কয়েক আগে অনুমোদিত হয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে। সেই সংস্থার নাম দেওয়া হয়েছে, ‘ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল স্পেস প্রোমোশন অ্যান্ড অথরাইজেশন সেন্টার (ইন-স্পেস)’।

  • Shraddha Walkar Murder: গাঁজার নেশায় শ্রদ্ধাকে খুন, দাবি আফতাবের

    Shraddha Walkar Murder: গাঁজার নেশায় শ্রদ্ধাকে খুন, দাবি আফতাবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যত দিন এগোচ্ছে শ্রদ্ধা খুনের ঘটনায় (Shraddha Walkar Murder) আরও হাড় হিম করা তথ্য সামনে উঠে আসছে। আগেই জানা গিয়েছে যে, আফতাব ১৮ মে তে তার লিভ-ইন পার্টনার শ্রদ্ধাকে খুন করে তাঁর দেহ ৩৫টি টুকরো করে জঙ্গলে ফেলে আসে। আর এর মধ্যেই জানা গিয়েছে, যে, গাঁজায় আসক্ত ছিল আফতাব। শ্রদ্ধাকে (Shraddha) খুন করার দিনেও গাঁজার নেশায় ছিল সে। ১৮ মে এই খুন গাঁজার প্রভাবে করেছে বলেও দাবি করেছে আফতাব।

    গাঁজায় আসক্ত ছিল আফতাব

    পুলিশ সূত্রে খবর, আফতাব জানিয়েছে, শ্রদ্ধা তাকে গাঁজা খাওয়ার জন্য প্রায়ই বকাঝকা করত (Shraddha Walkar Murder)। তাকে অনেকবার বারন করত গাঁজা না খেতে। এমনকি খুনের ঘটনার দিনেও নিষেধ করেছিল। ওই দিন দুজনের মধ্যে খরচ নিয়ে ঝামেলা বাঁধে। মুম্বই থেকে দিল্লিতে কে জিনিসপত্র আনবে তা নিয়ে দুজনের মধ্যে অশান্তি চরমে ওঠে। দুজনের মধ্যে বচসার পরে আফতাব বাইরে গিয়ে গাঁজা সেবন করে এবং ফিরে আসে। আফতাব জানিয়েছে, সে শ্রদ্ধাকে খুন করতে চায়নি। কিন্তু গাঁজার প্রভাবেই সে শ্বাসরোধ করে খুন করেছে শ্রদ্ধাকে। দিল্লি পুলিশ সূত্রের খবর, রাত ৯টা ১০টার মধ্যে আফতাব শ্রদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। তারপর সে সারারাত শ্রদ্ধার নিথর শরীরের পাশে বসে বসে একের পর এক গাঁজা ভর্তি সিগারেট খেয়ে গিয়েছিল।

    ২০২০ সাল থেকেই হিংসার শিকার শ্রদ্ধা

    ইতিমধ্যে আরও এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, বছর দুয়েক আগে একবার মুম্বইয়ের হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল শ্রদ্ধা ওয়ালকরকে (Shraddha Walker)। সে সময়ে তাঁর সারা মুখে ছিল কালশিটের দাগ। তদন্তে এমনটাই জেনেছে পুলিশ। অনুমান করা হয়েছে, হিংসার শিকার হয়েই এই অবস্থা হয়েছিল তাঁর। চিকিৎসকরাও জানিয়েছেন তেমনটাই। হাসপাতালের রিপোর্ট ঘেঁটে পুলিশ জানতে পেরেছে, পিঠে তীব্র ব্যথা, বমিভাব, ঘাড়ে প্রবল ব্যথা, পা অসাড় হয়ে যাওয়া– এই সমস্ত উপসর্গ ছিল শ্রদ্ধার। এরপর হাসপাতালে তিনদিন থাকার পর তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয় (Shraddha Walkar Murder)।

    পুলিশ শ্রদ্ধার বন্ধুবান্ধবদের জেরা করেও ইতিমধ্যেই জানতে পেরেছে, প্রায়ই মারধর করা হত শ্রদ্ধার উপর। খুন হয়ে যাওয়ার কয়েক মাস আগে ঘনিষ্ঠ এক বন্ধুকে মেসেজও করেছিলেন সাহায্য চেয়ে। বলেছিলেন, খুন হয়ে যেতে পারেন। কিন্তু শ্রদ্ধা আফতাবের সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙার চেষ্টা করলেও শেষপর্যন্ত তার সঙ্গে লিভ-ইনে থেকে যায়। আর সেই থেকে যাওয়াই কাল হল শ্রদ্ধার (Shraddha Walkar Murder)।

    এই ঘটনার তদন্ত যত এগোচ্ছে ততই নতুন তথ্য হাতে পাচ্ছে পুলিশ। উল্লেখ্য, গতকাল আফতাবের পুলিশ হেফাজতের সময়সীমা আরও পাঁচ দিন বাড়ানো হয়েছে ও পরবর্তীতে আরও তদন্ত করার জন্য তাঁকে হিমাচল প্রদেশ বা উত্তরাখন্ডে নিয়ে যাওয়া হতে পারে। এই খুনের ঘটনায় পরবর্তীতে আর কী কী তথ্য বেরিয়ে আসে, সেটিই এখন দেখার (Shraddha Walkar Murder)।

  • Saudi Arabia Visa: ভিসা পেতে ভারতীয়দের লাগবে না পিসিসি, বড় ঘোষণা সৌদি আরবের

    Saudi Arabia Visa: ভিসা পেতে ভারতীয়দের লাগবে না পিসিসি, বড় ঘোষণা সৌদি আরবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সৌদি আরবের ভিসা (Saudi Arabia Visa) পাওয়ার জন্য ভারতীয়দের (Indian Citizens) আর প্রয়োজন হবে না পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের (PCC)। বৃহস্পতিবার ট্যুইট করে একথা ঘোষণা করা হয়েছে সৌদি দূতাবাসের তরফে। ওই দূতাবাসের তরফে এও জানানো হয়েছে, দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার লক্ষ্যেই এই পদক্ষেপ। সৌদি দূতাবাসের তরফে এই ঘোষণার জেরে উপকৃত হবেন যাঁরা কর্মসূত্রে সৌদি আরব যেতে চান, তাঁদের পাশাপাশি পর্যটকরাও।

    কী বলা হয়েছে ট্যুইট-বার্তায়? 

    ভারতে সৌদি দূতাবাসের তরফে ট্যুইট-বার্তায় জানানো হয়েছে, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসা (Saudi Arabia Visa) পাওয়ার জন্য আর পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট লাগবে না। সৌদি আরব ও ভারতের মধ্যে সম্পর্কের বন্ধন দৃঢ় করতে এবং কৌশলগত অংশীদারিত্ব পাওয়ার লক্ষ্যেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে ভারতীয় নাগরিকদের ভিসার আবেদন করার পদ্ধতি দ্রুততর হবে, পর্যটন সংস্থাগুলি সহজেই ভারতীয়দের সৌদি ট্যুরের ব্যবস্থাপনা করতে পারবে এবং পর্যটকদের ভিসা পেতে একটি নথি কম লাগবে।

    সৌদি দূতাবাসের বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, সৌদিতে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসরত ২০ লক্ষ ভারতীয় নাগরিকের অবদানকে স্বাগত জানাচ্ছে দূতাবাস। দেশ ছেড়ে অন্য কোনও দেশে চাকরি কিংবা বসবাস বা দীর্ঘ মেয়াদি ভিসা পেতে পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দাখিল করতে হয়। এই সার্টিফিকেটে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ক্রিমিনাল রেকর্ডের খতিয়ান থাকে। সৌদির ভিসা পেতে গেলে এই সার্টিফিকেটই আর দাখিল করতে হবে না।

    আরও পড়ুন: ভারতে মজেছে আরব! নয়াদিল্লিতে সৌদি প্রধানমন্ত্রী, হিন্দিতে দীপাবলির শুভেচ্ছা আমিরশাহির প্রেসিডেন্টের

    প্রসঙ্গত, ইন্দোনেশিয়ার বালিতে অনুষ্ঠিত জি ২০ সম্মেলনে মোদির পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন সৌদির প্রধানমন্ত্রী মহম্মদ বিন সলমন। সেখানেই সাক্ষাৎ হয় এই দুই রাষ্ট্রনেতার। এর পরেই ভারতীয়দের ভিসা (Saudi Arabia Visa) দেওয়ার ক্ষেত্রে পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দিতে হবে না বলে ঘোষণা করল সৌদি দূতাবাস। ঘটনাটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা কূটনৈতিক মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Aadhaar Update Tips: আধার কার্ডের ছবি পছন্দ না? বদলান এই সহজ উপায়ে

    Aadhaar Update Tips: আধার কার্ডের ছবি পছন্দ না? বদলান এই সহজ উপায়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমান সময়ে আধার কার্ড (Aadhar Card) ভারতীয়দের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ভারতীয় নাগরিকদের ক্ষেত্রে ১২ সংখ্যার আধার নম্বরই এখন সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আধার কার্ড আর কেবল আপনার পরচিয়পত্র নয়। এখন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা থেকে সন্তানের স্কুলে ভর্তি ছাড়াও সমস্ত ধরণের সরকারি প্রকল্পের সুবিধা নিতে কাজে লাগে এই কার্ড (Aadhaar Card )। সেই কারণে দেশের নাগরিকদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি হয়ে উঠেছে এই ডকুমেন্ট (Aadhaar Update Tips)।

    তাই এটি জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে লাগলে সবাই এই কার্ডের ছবি নিয়ে সচেতন থাকে (Aadhaar Update Tips)। আধারের ছবি অনেকেরই পছন্দ হয় না। তাই জানেন কি এই ছবিও বদল করা যায়? তবে মনে রাখতে হবে ছবি বদলের কোনও অনলাইন প্রক্রিয়া নেই, আপনাকে কাছের কোনও আধার সেন্টারে গিয়ে এই কাজ সম্পূর্ণ করতে হবে। অন্যান্য তথ্য আপডেট যেমন- নাম, ঠিকানা পরিবর্তন করার সুযোগ অনলাইনে পেলেও ছবি পরিবর্তনের ক্ষেত্রে অনলাইনে কোনও সুবিধা নেই।

    আরও পড়ুন: ১০ বছরে অন্তত একবার আপডেট করতে হবে আধার কার্ডের তথ্য, নয়া গাইডলাইন কেন্দ্রের

    আধার কার্ডে আপনার পুরনো ছবি পরিবর্তন করার পদ্ধতি

    • প্রথমে uidai.gov.in অর্থাৎ UIDAI এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে।
    • এরপর এই সাইট থেকে সার্চ এবং ডাউনলোড করুন আধার এনরোলমেন্ট ফর্মটি।
    • তারপর যা যা তথ্য প্রয়োজন সেগুলো সব পূরণ করুন এবং আপনার বাড়ির সব থেকে কাছের আধার এনরোলমেন্ট সেন্টার অথবা আধার সেবা কেন্দ্রতে যান এবং ফর্মটি জমা দিন।
    • এরপর সেখানে উপস্থিত থাকা কর্মী আপনার সমস্ত তথ্য ভেরিফাই করবেন এবং বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশনও করবেন।
    • এবার সেই কর্মী নতুন ছবি তুলে আপনার আধার কার্ডে সেটা আপডেট করে দেবে।
    • এটির জন্য আপনাকে জিএসটি সহ ১০০ টাকা দিতে হবে।
    • পুরো প্রসিডিওর হওয়ার পর এই কর্মী আপনাকে ইউআরএন সহ একটি অ্যাকনলেজমেন্ট স্লিপ  দেবেন।
    • আপনার আধার কার্ডের ছবি পরিবর্তন করা হয়েছে কি না তা পরীক্ষা করতে আপনি এই URN ব্যবহার করতে পারেন।
    • কার্ডের ফটো আপডেট হওয়ার পরে নতুন ফটো সহ একটি আপডেট করা আধার কার্ড ডাউনলোড করুন। 

    আধার কার্ডে ঠিকানা আপডেট করার পদ্ধতি

    • UIDAI -এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে (https://uidai.gov.in) চলে যান।
    • এখনে ‘My Aadhaar’ মেনু ওপেন করুন এবং ‘Update Your Aadhaar’ -এ ক্লিক করুন।
    • এবার ‘Update Demographics Data Online’ অপশনটি ক্লিক করুন।
    • তারপর, সেল-সার্ভিস আপডেট করার জন্য স্ক্রিনে নতুন একটি পোর্টাল খুলবে। এখানে আপনাকে ‘Proceed to update Aadhaar’ অপশনটি বেছে নিতে হবে।
    • আধার নম্বর এবং ক্যাপচা কোড (captcha code) লিখুন।
    • এরপর ‘Send OTP’ অপশনে ক্লিক করুন।
    • তারপর রেজিস্টার্ড মোবাইল নম্বরে একটি OTP আসবে। প্রাপ্ত OTP এন্টার করুন এবং ‘Update Demographics Data’ অপশনে ক্লিক করুন।
    • পরবর্তীতে ‘Address’ অপশনে ক্লিক করুন। এখানে আপনাকে আপনার নতুন বাড়ির ঠিকানা লিখতে হবে এবং উপযুক্ত ডকুমেন্টের স্ক্যান কপি আপলোড করতে হবে।
    • এবার সমস্ত তথ্য সঠিক কিনা যাচাই করে নিয়ে ‘Proceed’ লেখা বাটনে ক্লিক করুন।
    • এরপর একটি পেমেন্ট সেকশন বা বক্স ওপেন হবে স্ক্রিনে। এখানে আপনাকে ৫০ টাকা পেমেন্ট করতে হবে।
    • এরপর আপনার মোবাইলে পুনরায় একটি OTP পাঠানো হবে। এটিকে ভ্যারিফাই করুন।
    • তারপর সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে গেলে অ্যাপ্লিকেশন ফর্মের একটি প্রিন্ট আউট বের করে নিন।
    • আর আপনাকে একটি URN নম্বর দেওয়া হবে সেটি ব্যবহার করে আপনি আধার কার্ড আপডেটের স্ট্যাটাস ট্র্যাক করতে পারবেন।
  • Religious Conversion: জোর করে ধর্মান্তকরণ জামিন অযোগ্য অপরাধ উত্তরাখণ্ডে, হতে পারে ১০ বছরের জেল

    Religious Conversion: জোর করে ধর্মান্তকরণ জামিন অযোগ্য অপরাধ উত্তরাখণ্ডে, হতে পারে ১০ বছরের জেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোর করে ধর্মান্তকরণ জামিন অযোগ্য অপরাধ বলে গণ্য হবে উত্তরাখণ্ডে। সাজার মেয়াদ পাঁচ বছর থেকে বৃদ্ধি করে ১০ বছর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুষ্কর ধামির সরকার। সম্প্রতি জোর করে , ভয় দেখিয়ে বা লোভ দেখিয়ে ধর্মান্তকরণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল দেশের শীর্ষ আদালত। জবরদস্তি করে ধর্ম পরিবর্তন আটকাতে কেন্দ্রীয় সরকারকে কড়া আইন তৈরির সুপারিশ করেছে সুপ্রিম কোর্ট।

    আরও পড়ুন: নোটবন্দির সিদ্ধান্ত সুবিবেচনা প্রসূত, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    উত্তরাখণ্ডে নয়া আইন

    সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণের পর গতকাল বিজেপি শাসিত উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand) সরকার এই সংক্রান্ত আইনের বিধান আরও কঠোর করল। জোর করে ধর্মান্তকরণ ও লাভ-জিহাদ আগেই নিষিদ্ধ করেছিল ওই রাজ্যের সরকার। এবার উত্তরাখণ্ড মন্ত্রিসভার বৈঠকে ধর্ম পরিবর্তন আইনে কঠোর পরিবর্তন আনা হয়েছে। জোর করে ধর্মান্তকরণ জামিন অযোগ্য অপরাধ বলে ধরা হয়েছে। ১০ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে এই ঘটনায় অভিযুক্তদের।

    আরও পড়ুন: জোর করে ধর্মান্তকরণ, গুরুতর বিষয়! পদক্ষেপ নিক কেন্দ্র, অভিমত সুপ্রিম কোর্টের

    আগের আইন

    ২০১৮ সালের এপ্রিলে উত্তরাখণ্ডে ধর্মের স্বাধীনতা আইন পাশ করা হয়। ওই রাজ্যের সরকারের অধীনে, জোরপূর্বক বা প্রতারণামূলক ধর্মান্তকরণের মামলাগুলিকে জামিন অযোগ্য অপরাধ হিসাবে বিবেচনা করা হত না। কারাবাসের মেয়াদ ছিল পাঁচ বছর। যদিও পাশেই উত্তরপ্রদেশের আইনে ধর্মান্তকরণ জামিন অযোগ্য অপরাধ বলে গণ্য হয়। সাজার মেয়াদও ১০ বছর। উত্তরপ্রদেশের আইনকে মডেল করেই এবার উত্তরাখণ্ডে নয়া আইন তৈরি করা হল। গত ১৪ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্ট ভয় বা লোভ দেখিয়ে ধর্মান্তরকরণকে একটি গুরুতর বিষয় বলে অভিহিত করে। সোমবার একটি আবেদনের শুনানির সময়, আদালত বলেছে যে জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণ শুধুমাত্র ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকারের বিরুদ্ধেই নয়, দেশের নিরাপত্তার জন্যও একটা চ্যালেঞ্জ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nitin Gadkari: শিলিগুড়িতে এসে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লেন নিতিন গড়কড়ি, কেমন আছেন মন্ত্রী?

    Nitin Gadkari: শিলিগুড়িতে এসে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লেন নিতিন গড়কড়ি, কেমন আছেন মন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গ সফরে এসে হঠাৎ গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ছিলেন কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণমন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি (Nitin Gadkari)। বৃহস্পতিবার উত্তরবঙ্গের শিলিগুড়িতে এক অনুষ্ঠান মঞ্চে আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। সূত্রের খবর, সম্ভবত সুগার ফল হয়েছিল তাঁর। তড়িঘড়ি মঞ্চ থেকে নামিয়ে গ্রিন করিডর (Green Corridor) করে সেখানেই নিয়ে আসা হয় চিকিৎসককে। সূত্রের খবর, মন্ত্রীর চিকিৎসায় চালানো হয়েছিল স্যালাইনও। তবে এখন তিনি সুস্থ আছেন ও বর্তমানে তিনি এখন খড়গপুরে রয়েছেন। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই শিলিগুড়ির পুলিশ কমিশনার অখিলেশ চতুর্বেদীকে ফোন করে তাঁর খোঁজ নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, এদিন তিনি শিলিগুড়ির ক্যান্টনমেন্ট রোড থেকে সেবক পর্যন্ত চার লেনের দীর্ঘ রাস্তার শিলান্যাস করতে উত্তরবঙ্গে আসেন নিতিন গড়কড়ি। শিলিগুড়ির দার্জিলিং মোড়ের কাছে দাগাপুর ফুটবল মাঠে শিলান্যাস অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সকাল ১১টা নাগাদ সেখানে পৌঁছোন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। কিছুক্ষণ পর‌ই ভাষণ দিতে ওঠেন তিনি। কিছুটা ভাষণ দেওয়ার পর‌ই হঠাৎ অসুস্থ বোধ করতে শুরু করেন তিনি। এরপরই তৎক্ষণাৎ তাঁকে মঞ্চ থেকে নামিয়ে নিয়ে এসে গ্রিন করিডর করে সেখানেই নিয়ে আসা হয় চিকিৎসক। এরপর সেখানেই প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় দার্জিলিংয়ের সাংসদ রাজু বিস্তের বাড়িতে আর সেখানেই মন্ত্রীর (Nitin Gadkari) চিকিৎসা চলে।

    এদিন শিলিগুড়ির অনুষ্ঠান শেষ করে তাঁর ডালখোলায় অন্য একটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথাও ছিল (Nitin Gadkari)। এছাড়াও খড়গপুর ও রায়গঞ্জে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের আর‌ও দুটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল গড়কড়ির। কিন্তু তাঁর হঠাৎ অসুস্থতার জন্য তিনি উপস্থিত না হলেও ভার্চুয়ালি বিভিন্ন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন। রাজু বিস্তা জানিয়েছিলেন যে, ” মন্ত্রী ডালখোলার কর্মসূচীতে যোগ দেবেন না, ভিডিও কনফারেন্সে সূচনা করবেন অনুষ্ঠানের।” 

     

  • Wrong National Anthem: ভারত জোড় যাত্রায় বাজল নেপালের জাতীয় সঙ্গীত, কংগ্রেসকে নিশানা বিজেপির  

    Wrong National Anthem: ভারত জোড় যাত্রায় বাজল নেপালের জাতীয় সঙ্গীত, কংগ্রেসকে নিশানা বিজেপির  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাল কাটল কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) ভারত জোড় যাত্রায়! এবার বিতর্ক তৈরি হল ভুল জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে (Wrong National Anthem)। রাহুল সহ মঞ্চে উপস্থিত এক ঝাঁক কংগ্রেস নেতার সামনে বেজে উঠল নেপালের জাতীয় সঙ্গীত। ঘটনায় যারপরনাই বিড়ম্বনায় কংগ্রেস নেতৃত্ব। রাহুলকে নিশানা করেছে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি। ঘটনাটি মহারাষ্ট্রের। দলকে চাঙা করতে ভারত জোড় যাত্রার আয়োজন করে কংগ্রেস। সেপ্টেম্বরের ৭ তারিখে শুরু হয় যাত্রা। প্রথম দিন থেকেই ওই কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। কন্যাকুমারী থেকে শুরু হওয়া ওই পদযাত্রা পৌঁছবে কাশ্মীরে।

    ভারত জোড় যাত্রা…

    বুধবার সন্ধ্যায় মহারাষ্ট্রের ওয়াসিমের আকোলা জেলায় পৌঁছেছে ভারত জোড় যাত্রা। এখানেই একটি সভা করেন রাহুল। বক্তৃতার শেষে তিনি ঘোষণা করেন এবার রাষ্ট্রীয় গীত বাজানো হবে। সেই মতো শুরু হয় সঙ্গীত। তবে সেটি ভুল জাতীয় সঙ্গীত (Wrong National Anthem)।  

    ভারতের (India) জাতীয় সঙ্গীত নয়, বেজে ওঠে নেপালের জাতীয় সঙ্গীত, ‘সয়ৌঁ থুংগা ফুলকা হামী এউটে মালা নেপালি’। নেপালের জাতীয় সঙ্গীত কানে যেতেই হাতের ইশারায় তা থামানোর নির্দেশ দেন রাহুল। যদিও ততক্ষণে সেই দৃশ্য মোবাইলবন্দি হয়ে ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। পরে অবশ্য রাহুলের নির্দেশেই ফের বাজে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত জনগণমন।  

    ঘটনায় রাহুল গান্ধী তথা কংগ্রেসকে একহাত নিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব। যে মহারাষ্ট্রের ঘটনা, সেখানকার বিজেপি নেতা নীতেশ রানে ঘটনার ভিডিও ফুটেজটি শেয়ার করেছেন। সঙ্গে করেছেন ট্যুইটও। তিনি লিখেছেন, পাপু কা কমেডি সার্কাস। তামিলনাড়ুর বিজেপি নেতা অমর প্রসাদ রেড্ডিও একই ভিডিও শেয়ার করে লিখেছেন, রাহুল গান্ধী, এটা কী?

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে রামধাক্কা, কুপোকাত কংগ্রেস! হিমাচলে ‘হাত’ ছেড়ে ‘পদ্মে’ ২৬ নেতা

    প্রসঙ্গত, বর্তমানে মহারাষ্ট্রের আকোলা জেলায় রয়েছে ভারত জোড় যাত্রা। বুধবারের সভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিশানা করেন রাহুল। পরে সভার একেবারে শেষের দিকে ছোট্ট একটা ভুলেরই মাশুল দিতে হচ্ছে রাহুল তথা কংগ্রেসকে। যদিও এই ঘটনা নিয়ে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির তরফে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Delhi-Mehrauli Murder: বাথরুমেই শ্রদ্ধার দেহ টুকরো করে আফতাব! অনুমান পুলিশের

    Delhi-Mehrauli Murder: বাথরুমেই শ্রদ্ধার দেহ টুকরো করে আফতাব! অনুমান পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  কে চালাবে সংসারের খরচ এই নিয়েই বচসা শুরু হয়েছিল ১৮ মে। তারপরই সেই ভয়ঙ্কর পরিণতি আড়াই বছর ধরে লিভ-ইনে থাকা সঙ্গীর হাতে খুন হয় শ্রদ্ধা। পুলিশের জেরায় এমনই জানিয়েছে আফতাব। খুনের পর প্রমাণ লোপাটের সবরকম প্রয়াস চালায় সে। শ্রদ্ধার দেহ ৩৫ টুকরো করে ফ্রিজে রাখে। তারপর রাতের অন্ধকারে তা ফেলে আসে জঙ্গলে। এখনও পর্যন্ত শ্রদ্ধার দেহের মাত্র ১০ থেকে ১৩টি হার পাওয়া গিয়েছে। 

    পুলিশের হাতে এখনও পর্যন্ত যা মিলেছে

    খুলি অধরা: শ্রদ্ধার দেহ ৩৫ টুকরো করা হলেও তার মাত্র ১০ থেকে ১৩ টি হার পেয়েছে পুলিশ। ৬ মাস আগের ঘটনা। পুলিশ সূত্রে খবর, এই দেহাংশ খুঁজে বার করা বেশ কঠিন। দেহাংশ পচে যেতে পারে, কোনও জীবজন্তু তা খেয়ে ফেলতে পারে। তবে শ্রদ্ধার খুলির খোঁজ চলছে। 

    ফরেন্সিক ল্যাব: দেহাংশগুলি ফরেন্সিক ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। সেগুলি আদতে শ্রদ্ধার না অন্য কিছুর তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

    রক্তের দাগ: আফতাবের (Aftab Amin Poonawala) দিল্লির ছত্তরপুরের ফ্ল্যাটে একাধিক রক্তের দাগ মিলেছে। রান্নাঘর-সহ ফ্ল্যাটের একাধিক জায়গায় মিলেছে রক্তের দাগ।

    ডিএনএ পরীক্ষা: রক্তের দাগ শ্রদ্ধার শরীরের কি না, তা খতিয়ে দেখতে নমুনা পরীক্ষা করতে পাঠানো হয়েছে। এসবের পাশাপাশি আফতাবের ফ্ল্যাট থেকে যে রক্তের দাগ মিলেছে, তার ডিএনএ পরীক্ষা করতে শ্রদ্ধার বাবা বিকাশ ওয়ালকরকেও ডাকা হয়েছে দিল্লি পুলিশের তরফে। আফতাবের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার করা রক্তের নমুনার ডিএনএ পরীক্ষার পর তা ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে বলে খবর।

    আরও পড়ুন: নিজের পাতা ফাঁদেই ধরা পড়ল আফতাব! শ্রদ্ধা খুনে নয়া দিক

    জলের বিল: আফতাবের ওই ফ্ল্যাটের জলের বিল বকেয়া রয়েছে। ওই মাসে ৩০০টাকা জলের বিল আসায়, পুলিশের অনুমান রক্তের দাগ ধোয়ার জন্য প্রচুর জল খরচ করেছে আফতাব।  

    শাওয়ারের নীচেই আশ্রয়: শ্রদ্ধাকে বাথরুমে নিয়ে যাওয়ার পর সেখনাকার শাওয়ার ছেড়ে দেয় আফতাব। তারপর দেহ টুকরো করতে থাকে। শাওয়ারের তলায় পুরো কাজটি করে সে। যাতে রক্ত শাওয়ারের জলে ভেসে বাইরে চলে যেতে পারে খুব সহজে, তাই  এই পদ্ধতি। 

    সিসিটিভি ফুটেজ: কোনও ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু যে কোনও জায়গায় ১৫ দিনের সিসিটিভি ফুটেজ সহজে মেলে। এক্ষেত্রে ঘটনাটি ৬ মাস আগের। তাই সেই ফুটেজ খুঁজছে পুলিশ।

    আফতাবের হাতে ক্ষতের দাগ: গত মে মাসে আফতাব একবার চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিল। তার হাতে কাটার দাগ ছিল। সে চিকিৎসককে বলে ফল কাটতে গিয়ে হাত কেটে গিয়েছে। খুব বড় আঘাত নয়। কিন্তু আঘাতটি ছিল বেশ গভীর বলে পুলিশকে জানিয়েছে ওই চিকিৎসক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • SC on Juvenile Act: ‘জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট নাবালকদের অপরাধ করতে সাহসী করে তুলছে’, পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের

    SC on Juvenile Act: ‘জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট নাবালকদের অপরাধ করতে সাহসী করে তুলছে’, পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংস্কারের উদ্দেশে যতই নম্রতা দেখানো হচ্ছে, ততই আরও ভয়ঙ্কর অপরাধের দিকে সাহসী হচ্ছে নাবালকরা। পর্যবেক্ষণে জানাল দেশের শীর্ষ আদালত। এদিন কাঠুয়া গণধর্ষণ এবং খুনের মামলায় শুনানি চলাকালীন এই পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের (SC on Juvenile Act)। কাঠুয়া গণধর্ষণ ও খুনের মামলায় অভিযুক্ত নাবালককে সাবালক হিসেবে ধরে নিয়ে বিচার হবে বলেও জানায় আদালত। দেশের শীর্ষ আদালতের এই পর্যবেক্ষণই প্রশ্ন তুলে দিল, দেশের জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট নিয়ে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন কিনা।

    কী বলল সুপ্রিম কোর্ট?

    এদিন সুপ্রিম কোর্ট (SC on Juvenile Act) জানায়, যেভাবে গত কয়েক বছরে নাবালকদের দ্বারা অনেক অপরাধ ঘটছে এবং এখনও হয়ে চলেছে, তাতে আমরা বিস্মিত হচ্ছি এই ভেবে যে সরকারের উচিত জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট নিয়ে ভাবনা চিন্তা করার। কাঠুয়া গণধর্ষণ মামলায় ২০১৯ সালে ১১ অক্টোবর ধর্ষণে অভিযুক্ত শুভম সাংরাকে নাবালক হিসেবে ধরে আইনি নির্দেশ দেয় জম্মু-কাশ্মীর হাইকোর্ট। এরপর সুপ্রিম কোর্ট সাফ জানিয়ে দেয় যে, ওই অভিযুক্তকে সাবালক ধরেই আইনি পথে এগোতে হবে। এর পরেই আদালতের পর্যবেক্ষণ, আমরা দেখছি, সংস্কারের উদ্দেশ্যে যতই নম্রতা দেখানো হচ্ছে, ততই আরও ভয়ঙ্কর অপরাধের দিকে সাহসী হচ্ছে নাবালকরা। বেঞ্চ জানায়, এবার সরকার দেখুক যে ২০১৫ সালের আইনটি কার্যকরী হচ্ছে নাকি অনেকটা দেরি হওয়ার আগে তা নিয়ে ফের আলোচনা হওয়া প্রয়োজন।

    আরও পড়ুন: নোটবন্দির সিদ্ধান্ত সুবিবেচনা প্রসূত, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে জম্মুর কাঠুয়ায় গণধর্ষণের শিকার হয় বছর আটেকের এক শিশু। ওই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় ছ জনকে। দোষী সাব্যস্তও করা হয়। অভিযুক্ত এক নাবালকের বিচার চলছিল আলাদাভাবে। সুপ্রিম কোর্টের এদিনের নির্দেশে ওই নাবালককে সাবালক হিসেবে গণ্য করেই চলবে মামলা।  এদিন, জম্মু-কাশ্মীর হাইকোর্টের দেওয়া রায় খারিজ করে দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। সেই রায়ের প্রসঙ্গ টেনে বিচারপতি পারদিওয়ালা বলেন, আমরা কাঠুয়া সিজেএম এবং হাইকোর্টের রায় এক পাশে সরিয়ে রাখছি এবং অপরাধের সময় অভিযুক্ত নাবালক ছিল না হিসেবেই গণ্য করছি।

    আরও পড়ুন: জোর করে ধর্মান্তকরণ, গুরুতর বিষয়! পদক্ষেপ নিক কেন্দ্র, অভিমত সুপ্রিম কোর্টের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share