Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Khatna: নারীর যৌনসুখ কমাতে যৌনাঙ্গচ্ছেদন! ঘৃণ্য প্রথার বিরুদ্ধে গর্জে ওঠার দিন

    Khatna: নারীর যৌনসুখ কমাতে যৌনাঙ্গচ্ছেদন! ঘৃণ্য প্রথার বিরুদ্ধে গর্জে ওঠার দিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে বিশ্বজুড়ে পালিত হয় নারীর যৌনাঙ্গচ্ছেদের (Khatna) বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক জিরো টলারেন্স দিবস। এই দিনটি পালন করার মূল উদ্দেশ্য হল, নারীর যৌন অঙ্গচ্ছেদের এই নির্মম প্রথা একেবারে নির্মূল করা। আজও পৃথিবীর অনেক দেশেই এই বর্বর প্রথা রয়েছে। আফ্রিকার দেশগুলোতে বেশি দেখা যায় এই প্রথা। ভারতে এই প্রথার না ‘খৎনা’। 

    আসুন জেনে নেওয়া যাক, ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন কী এবং নারী যৌন অঙ্গচ্ছেদের জন্য আন্তর্জাতিক জিরো টলারেন্স দিবসের ইতিহাস। 

    আরও পড়ুন: জেইই মেইন সেশন ১ – এর ফল প্রকাশিত হল, কী করে দেখবেন? 

    নারীর যৌনাঙ্গচ্ছেদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স দিবস কবে?

    ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন বা নারীর যৌনাঙ্গচ্ছেদের (Khatna) বিরুদ্ধে গর্জে ওঠার দিন ছিল গত সোমবার। নারীদের প্রতি এমন নির্যাতনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতেই প্রতি বছর বিশ্বজুড়ে ৬ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক জিরো টলারেন্স দিবস পালন করা হয়। এই দিবসের লক্ষ্য হল, ২০৩০ সালের মধ্যে এই কুপ্রথা সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করা। 

    এই দিনটির ইতিহাস

    এই দিবসটি চালু করেন নাইজেরিয়ার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট স্টেলা ওবাসাঞ্জো (Khatna)। তিনি নারীর যৌনাঙ্গচ্ছেদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ক্যাম্পেইনের মুখ ছিলেন। ২০০৩ সালে ৬ ফেব্রুয়ারি প্রথম এই দিনটি পালনের ঘোষণা করেন তিনি। পরবর্তীতে জাতিসংঘও এই দিনটিকে স্বীকৃতি দেয়।  

    জাতিসংঘ ২০০৭ সালে মহিলাদের যৌনাঙ্গচ্ছেদের বিরুদ্ধে একটি অভিযান (Khatna) শুরু করে। ২০১২ সালে, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ৬ ফেব্রুয়ারি দিনটিকে নারীর যৌনাঙ্গচ্ছেদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক জিরো টলারেন্স দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।

    ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন কী?

    ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন বা নারীর যৌনাঙ্গচ্ছেদ (Khatna) বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে প্রচলিত এক প্রথা। যে প্রথা অনুযায়ী নারীর যৌনাঙ্গের বাহ্যিক অংশ, ক্লিটোরিস সাধারণত ব্লেড দিয়ে কেটে  ফেলা হয়। নারীর সতীত্ব রক্ষার দোহাই দিয়ে এই কাজ করা হয়। আসলে নারীর যৌনতাকে নিয়ন্ত্রণ করার স্বার্থেই পুরষতান্ত্রিক সমাজ এই প্রথার প্রচলন করে। সাধারণত ১৫ বছরের কম বয়সী মেয়েদের ক্লিটোরিস বা যৌন সুখানুভূতির প্রত্যঙ্গটি কেটে দেওয়া হয়! যুগ যুগ ধরে কন্যা শিশুদের উপর এই অত্যাচার চলে আসছে সামাজিক নিয়মের নাম করে।

    সাধারণত বাড়ির বয়স্ক মহিলারাই বাড়ির সম্ভ্রম রক্ষার জন্যে কন্যা সন্তানদের যৌন আনন্দকে দমিয়ে রাখতে এই প্রথা পালন করে থাকেন। তাদের বিশ্বাস মেয়েদের যৌনাঙ্গ ছেদ করলে  তা তাদের শুদ্ধ করে তোলে। বেশিরভাগ সময়ই এই কাজের সময় মেয়েদের অজ্ঞান করা হয় না। ফলে নারীরা তীব্র যন্ত্রণা অনুভব করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

     
     

     

     

      

  • Ethanol: প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ২০ শতাংশ ইথানল মেশানো পেট্রোলের সরবরাহ ১১টি রাজ্যে

    Ethanol: প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ২০ শতাংশ ইথানল মেশানো পেট্রোলের সরবরাহ ১১টি রাজ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার বেঙ্গালুরুতে ইন্ডিয়া এনার্জি উইকের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এর সঙ্গেই ২০ শতাংশ ইথানল যুক্ত পেট্রোল (ফুয়েল E20) চালু করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। নির্ধারিত সময়ের দুই মাস আগেই ২০ শতাংশ ইথানল মিশ্রিত পেট্রোল দেশের ১১ টি রাজ্যে ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়েছে। ফলে ইথানল মিশ্রণে বড় সাফল্য অর্জন করেছে ভারত। ঠিক ছিল, চলতি বছরের এপ্রিল মাস থেকে ২০ শতাংশ করে ইথানল মেশানো হবে পেট্রোলে। কিন্তু তার আগেই ইন্ডিয়া এনার্জি উইকে এই উদ্যোগ শুরু করা হল। 

    ইন্ডিয়া এনার্জি উইক ২০২৩

    কর্ণাটকের বেঙ্গালুরুতে ইন্ডিয়া এনার্জি উইক ২০২৩ এর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উদ্বোধনের সময় মোদির সঙ্গে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই, কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী ও রাজ্যপাল ঠাওয়ার চাঁদ গেহলট। সোমবার এই এনার্জি উইকের সূচনা হয়। দু’দিন ব্যাপী এই অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হবে ৮ ফেব্রুয়ারি। আর এই দিনেই ২০ শতাংশ ইথানল মিশ্রিত পেট্রোলের সরবরাহের কথা বলা হয়। প্রসঙ্গত, বর্তমানে, পেট্রোলে ১০ শতাংশ ইথানল মিশ্রিত হয় (১০শতাংশ ইথানল, ৯০ শতাংশ পেট্রোল) এবং সরকার ২০২৫ সালের মধ্যে এই পরিমাণ দ্বিগুণ করতে চাইছে।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “আমরা পেট্রোলে ইথানলের মিশ্রণ ১.৫ শতাংশ (২০১৪ সালে) থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করেছি এবং এখন ২০ শতাংশ মিশ্রণের দিকে অগ্রসর হচ্ছি।” আরও জানা গিয়েছে, প্রথম পর্যায়ে, ১৫টি শহরকে কভার করা হবে এবং আগামী দুই বছরের মধ্যে এটি সারা দেশে সম্প্রসারিত হবে।

    ইথানল মিশ্রিত পেট্রোলে কী কী সুবিধা হবে?

    প্রথমত, এতে কার্বন নিঃসরণ কমবে, যা পরিবেশের পক্ষে ভালো। গ্রিনহাউস গ্যাসের প্রভাব কমবে। দ্বিতীয়ত, ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে। ভারতের কৃষকদেরও খুবই উপকার হবে। এর ফলে ভারতের কৃষকদের ৪০ হাজার ৬০০ কোটি টাকার উপকার হবে। পেট্রোলের দাম বৃদ্ধিতে রাশ টানতেও কার্যকর হতে পারে ইথানলের মিশ্রণ৷ পেট্রোলের সঙ্গে ইথানল মিশ্রণের ফলে ক্রুড অয়েল আমদানির ওপর ভারত যে আরব ডলার খরচ করে, তা অনেকটাই বেঁচে যাবে। কারণ প্রতি বছর ভারত অনেক টাকার ক্রুড অয়েল আমদানি করে বিভিন্ন দেশের থেকে।

    প্রসঙ্গত, ২০১৯-২০ সালে ৫% ইথানল মিশ্রিত করা হয়েছিল পেট্রোলে। অন্যদিকে, ২০১৩-১৪ সালে ভারতে পেট্রোলে মাত্র ১.৫৩ শতাংশ ইথানল মিশ্রিত করা হয়েছিল। বর্তমানে ভারত সরকার পেট্রলে ২০ শতাংশ ইথানল মিশ্রিত করার লক্ষ্যমাত্রা রেখেছে। এর ফলে প্রায় ১০০০ কোটি লিটার ইথানলের প্রয়োজন হবে। ইথানলের মাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঁচা তেল আমদানি করার প্রক্রিয়া কম হয়ে যাবে।

  • Delhi Mayor Election: ফের ভেস্তে গেল দিল্লির মেয়র নির্বাচন, এই নিয়ে  তৃতীয়বার

    Delhi Mayor Election: ফের ভেস্তে গেল দিল্লির মেয়র নির্বাচন, এই নিয়ে তৃতীয়বার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারও ভেস্তে গেল দিল্লির মেয়র, ডেপুটি মেয়র নির্বাচন (Delhi Mayor Election)। এই নিয়ে তিনবার এমনটা ঘটল। মেয়র নির্বাচনের জন্য ফের পরবর্তী দিন ঘোষণা করবেন দিল্লির উপ রাজ্যপাল। এদিন সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ শুরু হয় দিল্লির পুর অধিবেশন। প্রথমে ঘোষণা মতো মেয়র এবং ডেপুটি মেয়র নির্বাচনের কথা ঘোষণা করেন নির্বাচনের প্রিসাইডিং অফিসার সত্য শর্মা।

    কী জানা গেল? 

    কিন্তু এরপরেই তিনি ঘোষণা করেন, মেয়র, ডেপুটি মেয়র এবং স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য নির্বাচনে ভোট দেওয়ার অধিকার পাবেন অল্ডারম্যান সদস্যেরা (Delhi Mayor Election)। এই ঘোষণা আসা মাত্রই অশান্তি শুরু হয়ে যায়। এই সিদ্ধান্তের তীব্র বিরোধিতা করেন অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টির সদস্যেরা। স্লোগান, পাল্টা স্লোগান দিতে থাকে আপ এবং বিজেপি। এর কিছুক্ষণ পরেই মেয়র নির্বাচন না করেই মুলতবি হয়ে যায় অধিবেশন।

    আপ নেতাদের দাবি, আপ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও মেয়র নির্বাচনের ক্ষেত্রে ক্রশ ভোটিং-এর সম্ভাবনা থাকছে। তাছাড়া, বারবার পিছিয়ে যাচ্ছে মেয়র নির্বাচনের প্রক্রিয়া। সূত্রের খবর,  আগামী ১০ দিনের মধ্যে মেয়র নির্বাচন সারতে এবং শীর্ষ আদালতের নজরদারিতে সেই নির্বাচন করানোর আর্জি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হতে পারে আপ।

    এর আগে ৬ এবং ২৪ জানুয়ারিও মেয়র নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল দিল্লিতে (Delhi Mayor Election)। কিন্তু সে দিন অধিবেশনের শুরুতেই হাঙ্গামা শুরু হয়ে যায় আপ এবং বিজেপির প্রতিনিধিদের মধ্যে। বচসা গড়ায় হাতাহাতিতে। অধিবেশন কক্ষের মধ্যেই একে অপরকে লক্ষ্য করে চেয়ার ছুড়তে থাকেন। এই পরিস্থিতিতে দিল্লির উপরাজ্যপাল বিনয় সাক্সেনা মেয়র নির্বাচন ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত পিছিয়ে দেন। কিন্তু সেই অধিবেশনও ভন্ডুল হয়ে যায়। সোমবার তৃতীয় বার নির্বাচনের জন্য দু’দলকে ডাকা হয়েছিল। কিন্তু এ বারও সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হওয়ায়, মেয়র নির্বাচন ঘিরে রাজধানীতে জট রয়েই গেল।

    আরও পড়ুন: প্রবল ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা চার হাজার ছাড়াল! কঠিন সময়ে তুরস্ক ও সিরািয়ার পাশে ভারত 

    প্রসঙ্গত, গত বছরের ৪ ডিসেম্বর নির্বাচন হয় দিল্লি পুরসভায়। নির্বাচন শেষে ২৫০ আসনের পুরনিগমের ১৩৪টিতে জয়ী হয় আপ (Delhi Mayor Election)। গত ১৫ বছর ধরে দিল্লি পুরনিগম ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। কিন্তু এবার তারা পেয়েছে ১০৪টি আসনে। কংগ্রেস পায় ৯ টি আসন। সেই হিসাবে দিল্লি পুরসভার মেয়র এবং ডেপুটি মেয়র প্রার্থী আপ-এরই হওয়ার কথা। দিল্লি পুরনিগম আইন, ১৯৫৭ অনুযায়ী নির্বাচনের পরই প্রথম অধিবেশনেই মেয়র এবং ডেপুটি মেয়র নির্বাচন করতে হবে। কিন্তু নির্বাচনের পরে ২মাস কেটে গেলেও মেয়র নির্বাচন করতে পারেনি পুরনিগম।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • INS Vikrant: আত্মনির্ভরতার দিকে আরও এক পদক্ষেপ ভারতের, আইএনএস বিক্রান্তে নামল লাইট কমব্যাট এয়ারক্রাফট

    INS Vikrant: আত্মনির্ভরতার দিকে আরও এক পদক্ষেপ ভারতের, আইএনএস বিক্রান্তে নামল লাইট কমব্যাট এয়ারক্রাফট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আত্মরক্ষার ক্ষেত্রে আরও এক পা এগোল ভারত। প্রথমবারের জন্য দেশীয় এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার আইএনএস বিক্রান্তে (INS Vikrant) অবতরণ করল ভারতে তৈরি ‘লাইট কমব্যাট এয়ারক্রাফট’ বা  এলসিএ। এটি নৌবাহিনী ভার্সনের একটি প্রোটোটাইপ। আজই আইএনএস বিক্রান্ত থেকে উড়েছে এলসিএ। গত সেপ্টেম্বরই দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি আইএনএস বিক্রান্ত ভারতীয় নৌবাহিনীতে অন্তর্ভু্ক্ত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: অ্যাপটিটিউড টেস্ট ছাড়া নিয়োগ কীভাবে? প্রশ্ন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের   

    জানা গিয়েছে, সোমবার আইএনএস বিক্রান্তে (INS Vikrant) এলসিএ ওঠানামা করার ফলে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’-র সাফল্য আরও বেশি করে স্বীকৃতি পেল। প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে ভারত যে আত্মনির্ভরতার  লক্ষ্য নিয়েছে, তাও নতুন গতি পেল। এক আধিকারিক বলেন, “আজ যে কাজটা করা হল, সেটার মাধ্যমে দেশীয় প্রযুক্তিতে বানানো যুদ্ধবিমান নিয়ে দেশীয় এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার তৈরি করা এবং চালানো নিয়ে ভারতের ক্ষমতা ফুটে উঠল।”

     

    অপর এক আধিকারিক এই প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে যখন পুরোপুরিভাবে কাজ শুরু করার জন্য আইএনএস বিক্রান্তে (INS Vikrant) গুরুত্বপূর্ণ ট্রায়াল চলছে, তখনই এলসিএ ওঠানামা করল। পরীক্ষামূলকভাবে ওঠানামা করছে বিমান। যে প্রক্রিয়ায় যুক্ত আছে মিগ-২৯কে যুদ্ধবিমান। যে যুদ্ধবিমান এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার থেকে অবতরণের জন্য স্কাই-জাম্প ব্যবহার করে। আইএনএস বিক্রান্তে মোট ১২ টি মিগ-২৯কে যুদ্ধবিমান মোতায়ন করা হতে পারে বলে এক আধিকারিক জানিয়েছেন।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • Amit Shah: বিজেপির শাসনে ত্রিপুরায় আর গোলা-বারুদের শব্দ শোনা যায় না, প্রচারে গিয়ে বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    Amit Shah: বিজেপির শাসনে ত্রিপুরায় আর গোলা-বারুদের শব্দ শোনা যায় না, প্রচারে গিয়ে বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর সাত দিন পরেই ত্রিপুরায় হতে চলেছে বিধানসভা নির্বাচন। ক্ষমতা ধরে রাখতে মরিয়া বিজেপি। এবার ময়দানে নামলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এই মুহূর্তে নির্বাচনী প্রচারে ত্রিপুরায় রয়েছেন তিনি। সোমবার ত্রিপুরায় একাধারে দুটি জনসভা এবং এক পদযাত্রা করলেন বিজেপির সেকেন্ড-ইন-কম্যান্ড। শান্তিরবাজারে জনসভার মধ্য দিয়েই নির্বাচনী প্রচার শুরু করলেন। আর বক্তব্যের শুরুতেই বাম-কংগ্রেসের দিকে আক্রমণ শানালেন তিনি। সভা থেকে বাং-কংগ্রেস জোটকে আক্রমণ শানানোর পাশাপাশি বিজেপির উন্নয়নের খতিয়ানও তুলে ধরেন তিনি।

    কী বললেন শাহ?  

    ত্রিপুরাসুন্দরীকে প্রণাম জানিয়েই বক্তব্য শুরু করেন শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, “৫ বছরে ত্রিপুরায় বদল এসেছে। আগে উগ্রবাদ, ড্রাগ পাচার, মানব পাচার, ভ্রষ্টাচার, আদিবাসীদের উপর অত্যাচার চলত। বিজেপির দুই মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দে ও মানিক সাহার তৎপরতায় এই সমস্ত বন্ধ হয়েছে। প্রতিটি ঘরে জল, বিদ্যুৎ, গ্যাস সিলিন্ডার পৌঁছেছে। সুরক্ষার বাতাবরণ এসেছে।” 

    আরও পড়ুন: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতির অভিযোগ, জবকার্ডে আধার সংযোগ হয়নি, কেন্দ্রের বরাদ্দ আটকানোর ভয়ে নবান্ন?

    তিনি আরও বলেন, “সমগ্র উত্তর-পূর্বাঞ্চলে শান্তি স্থাপনে মোদী সরকার বিশেষ তৎপর হয়েছে। ত্রিপুরায় আজ গোলাগুলির বদলে রেল আর বিমানের শব্দ মেলে। ৪০ হাজার আদিবাসীকে স্থায়ী চাকরি দিয়েছি।”

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) এদিন বলেন, “দেশ স্বাধীন হওয়ার ৭৫ বছরে কখনও আদিবাসী রাষ্ট্রপতি হয়নি। আমরা এক দরিদ্র আদিবাসী ঘরের মহিলাকে রাষ্ট্রপতি করিয়েছি। আদিবাসীদের উন্নয়নে সারা দেশে ৩১ হাজার বাজেট বাড়িয়ে ৮৬ হাজার বরাদ্দ করেছি।”

    বাম-কংগ্রেসকে এদিন একহাত নেন শাহ (Amit Shah)। তাঁর কথায়, “সিপিএম জিততে পারবে না জেনেই কংগ্রেসের সাথে জোট বেঁধেছে। তিপ্রামথার সাথে গোপনে সমঝোতা করেছে।” বিজেপির প্রাক্তন সর্বভারতীয় সভাপতির অভিযোগ, বাম-কংগ্রেস ভোট দেওয়া মানে ত্রিপুরায় হিংসার পরিবেশ তৈরি করা।”

    তবে এদিন জনসভা থেকে তৃণমূলের নাম একবারও নেননি শাহ (Amit Shah)। ঘাসফুল শিবিরের বিরুদ্ধে একটি কথাও বলতে শোনা যায়নি তাঁকে। রাজনৈতিক মহলের মত, ত্রিপুরায় যে তৃণমূলের কোনও প্রাসঙ্গিকতাই নেই, শাহের এদিনের বক্তৃতা থেকেই তা স্পষ্ট।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

  • Central DA: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের জন্য সুখবর, ফের বাড়ছে ৪ শতাংশ ডিএ, কবে থেকে জানেন?

    Central DA: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের জন্য সুখবর, ফের বাড়ছে ৪ শতাংশ ডিএ, কবে থেকে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের জন্য সুখবর। মার্চ মাসের শুরুতেই ফের ডিএ (Central DA) বৃদ্ধির ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। ৪ শতাংশ ডিএ বেড়ে হতে পারে ৪২ শতাংশ। গত বছর অক্টোবরে ডিএ বৃদ্ধির ঘোষণা করেছিল কেন্দ্র। সেবারও বেড়েছিল ৪ শতাংশ। কার্যকর হয়েছে ওই বছরের ১ জুলাই (July) থেকে। ফের বাড়বে ৪ শতাংশ। কার্যকর হবে ১ জানুয়ারি (January) থেকে। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ১ এপ্রিল ও ১ জুলাই ৩ ও ৪ শতাংশ হারে ডিএ বাড়িয়েছিল কেন্দ্র। এ বারেরটা ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হলে চলতি অর্থবর্ষে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ডিএ বাড়বে ১১ শতাংশ। কেন্দ্র এবার ডিএ ঘোষণা করলে নয়া ব্যবস্থায় কেন্দ্রের সঙ্গে  এ রাজ্যের ডিএ-র ফারাক বেড়ে হবে ৩৯ শতাংশ।

    ডিএ…

    অল ইন্ডিয়া রেলওয়েমেন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক শিবগোপাল মিশ্র বলেন, ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি শিল্পক্ষেত্রের শ্রমিকদের জন্য উপভোক্তা মূল্য সূচক প্রকাশ করা হয়েছে। ডিএ (Central DA) ৪.২৩ শতাংশ বাড়তে পারে। তবে দশমিকে ডিএ বাড়ায় না সরকার। তাই ডিএ ৪ শতাংশ বেড়ে হতে পারে ৪২ শতাংশ। তিনি জানান, অর্থ মন্ত্রকের ব্যয় বিভাগ রাজস্ব প্রভাব সহ ডিএ বাড়ানোর একটি প্রস্তাব প্রণয়ন করবে। অনুমোদনের জন্য প্রস্তাবটি উপস্থাপন করবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার কাছে।সূত্রের খবর, কেবল কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদেরই নয়, ডিএ বাড়বে পেনশনভোগীদেরও। ২০১৬ সালের ১ জুলাই থেকে সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় নয়া হারে ডিএ দিতে শুরু করে কেন্দ্র। তার পর রীতি মেনে ফি বছর জুলাই ও জানুয়ারি, বছরে দু বার ডিএ বাড়াতে থাকে। সেই মতোই জুলাইয়ের পর জানুয়ারি থেকে বাড়তে চলেছে ডিএ।

    আরও পড়ুুন: ‘ঈশ্বরের কাছে জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই’, রোহিদাসের জন্মবার্ষিকীতে বার্তা ভাগবতের

    জানা গিয়েছে, ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ডিএ (Central DA) বৃদ্ধি কার্যকর হবে। বর্তমানে এক কোটিরও বেশি কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মী ও পেনশনভোগী ৩৮ শতাংশ ডিএ পাচ্ছেন। এদিকে, তিন মাসের মধ্যে রাজ্যের সরকারি কর্মীদের বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। সিঙ্গল বেঞ্চের সেই নির্দেশ বহাল রাখে ডিভিশন বেঞ্চও। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কর্মীদের ডিএ মেটানো হয়নি। এর পর আদালত অবমাননার অভিযোগে যখন ফের হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় ইউনিটি ফোরাম নামে একটি সংস্থা, তখন পাল্টা সুপ্রিম কোর্টে মামলা করে রাজ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Union Budget: প্রকল্পের কাজ শেষ হলে তবেই টাকা পাবে রাজ্য, নয়া ভাবনার পথে মোদি সরকার

    Union Budget: প্রকল্পের কাজ শেষ হলে তবেই টাকা পাবে রাজ্য, নয়া ভাবনার পথে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, ফেল কড়ি, মাখো তেল। একথার দিন বোধহয় ফুরোতে চলেছে। এবার যা দাঁড়াতে চলেছে, তা হল আগে তেল মাখাতে হবে, তার পরেই মিলবে কড়ি। হেঁয়ালি ছেড়ে এবার আসল কথায় আসা যাক। কেন্দ্র-রাজ্য (Center- State) যৌথ প্রকল্পে এতদিন পর্যন্ত কাজ শুরু হওয়ার পরে পরেই মিলত অর্থ। তবে পরে দেখা যেত কাজ পুরোপুরি শেষ হয়নি। অথচ টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে। এই পদ্ধতিতে বদল আনার চিন্তাভাবনা করছে কেন্দ্র (Union Budget)। জানা গিয়েছে, জল জীবন মিশন, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা বা গ্রাম সড়ক যোজনার মতো যে সব কেন্দ্রীয় সাহায্যে চলা প্রকল্পে কেন্দ্র ও রাজ্য দুই সরকারই অর্থ খরচ করে, তার মধ্যে বাছাই করা কিছু প্রকল্পে এই ব্যবস্থা চালু করতে চাইছে মোদি সরকার। প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে হলেও, পরে তা হয়ে যাবে পাকাপাকি।

    বাজেট…

    ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট (Union Budget) পেশ করতে গিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (nirmala sitharaman) বলেছিলেন, উন্নয়নের প্রয়োজনীয় অর্থ ঠিকভাবে খরচ করতে কিছু বাছাই করা প্রকল্পে অর্থ মঞ্জুরির পদ্ধতি পরীক্ষামূলকভাবে বদলানো হবে। কাজের অগ্রগতির বদলে কাজ শেষে ফল মেলার ভিত্তিতে টাকা দেওয়া হবে। কেন্দ্রের যুক্তি, এর ফলে রাজ্যগুলি যে কোনও প্রকল্পের সুফল মানুষের হাতে পৌঁছে দিতে উৎসাহিত হবে। দ্রুত কাজ শেষ হবে। কেন্দ্রের পাঠানো অর্থ খরচ না করে রাজ্যগুলি বসে থাকে। সেই সমস্যাও দূর হবে। কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকের শীর্ষ সূত্রের ব্যাখ্যা, প্রাথমিকভাবে কাজ শুরুর জন্য রাজ্যকে পুঁজি হিসেবে কিছু অর্থ দেওয়া হবে। কিন্তু অধিকাংশ অর্থই মিলবে কাজের ফল মেলার পরে।

    আরও পড়ুুন: ‘ঈশ্বরের কাছে জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই’, রোহিদাসের জন্মবার্ষিকীতে বার্তা ভাগবতের

    এদিকে, কেন্দ্রীয় সরকার যে প্রকল্পের (Union Budget) যে নাম দেবে, তা কোনওভাবেই বদলানো যাবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থসচিব। যে কোনও প্রকল্পে অর্থ পাওয়ার ক্ষেত্রে যোগ্যতা অর্জনের মূল শর্ত দুটি। এক কেন্দ্রীয় সরকার যে প্রকল্পের যে নাম দেবে, তা কোনওভাবেই বদলানো যাবে না। আর দুই, কেন্দ্রীয় সরকারের টাকা পাওয়ার জন্য ওই প্রকল্পের জন্য একটি নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। রাজ্যের অর্থও সেই অ্যাকাউন্টে যাবে। এর ফলে সেই অ্যাকাউন্টে কেন্দ্র ও রাজ্য দু পক্ষই নজরদারি করতে পারবে। কোনওভাবেই সেই অর্থ রাজ্য অন্য কোনও প্রয়োজনে খরচ করতে পারবে না। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় অনেক প্রকল্পেরই নাম বদলে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। এক খাতের অন্য খাতে খরচ করার অভিযোগও রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Mohan Bhagwat: ‘ঈশ্বরের কাছে জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই’, রোহিদাসের জন্মবার্ষিকীতে বার্তা ভাগবতের

    Mohan Bhagwat: ‘ঈশ্বরের কাছে জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই’, রোহিদাসের জন্মবার্ষিকীতে বার্তা ভাগবতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঈশ্বরের (God) কাছে সকলের সমান কদর। জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই। সমাজে শ্রেণি তৈরি করেন পুরোরিতরাই, যা ভুল ছিল। কথাগুলি যিনি বললেন, তিনি আর কেউ নন স্বয়ং মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat), আরএসএস (RSS) প্রধান। রবিবার মুম্বইয়ের রবীন্দ্র নাট্য মন্দির মিলনায়তনে সাধক শিরোমণি রোহিদাসের ৬৪৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজন করা হয়েছিল এক অনুষ্ঠানের। এই অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের প্রধান মোহন ভাগবত। সেখানেই তিনি বলেন, ঈশ্বরের কাছে সকলের সমান কদর। জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই। সমাজে শ্রেণি তৈরি করেন পুরোরিতরাই, যা ভুল ছিল।

    ভাগবত উবাচ…

    সরসংঘ চালক বলেন, আমাদের সমাজের এই বিভেদের ফায়দা তোলে বহিঃশত্রুরা। সেই জন্যই বার বার আক্রমণ হয়েছে। বাইরে থেকে এসে আমাদের মধ্যেকার বিভেদকে কাজে লাগিয়ে ফায়দা তুলেছে কিছু মানুষ। ভাগবত বলেন, দেশের বিবেক এবং চেতনা সবই এক, শুধু মতামত ভিন্ন। অন্যান্য ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ ছাড়াই কোনও ব্যক্তির তাঁর নিজ ধর্ম পালন করা উচিত। তিনি বলেন, ধর্মীয় বার্তাগুলিকে পৌঁছে দেওয়ার পদ্ধতিগুলি ভিন্ন হলেও, বার্তাগুলি অভিন্ন।

    আরও পড়ুুন: “নোটার থেকেও কম ভোট পাবে তৃণমূল”, পিংলা সভা থেকে তৃণমূলকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    সরসংঘ চালক (Mohan Bhagwat) বলেন, যখন আমরা জীবিকা অর্জন করি, তখন সমাজের প্রতিও আমাদের একটা দায়বদ্ধতা থাকে। প্রতিটি কাজই সমাজের বৃহত্তর মঙ্গলের জন্য করা হয়। তাঁর প্রশ্ন, তাহলে কীভাবে কোনও কাজ বড়, কোনও কাজ ছোট হতে পারে? ভাগবত বলেন, আমাদের নির্মাতার কাছে আমরা সবাই সমান। কোনও জাতি বা সম্প্রদায় ভেদ নেই। এই পার্থক্যগুলি তৈরি করেছিলেন আমাদের পুরোহিতরা। এর পরেই তিনি বলেন, দেশের বিবেক এবং চেতনা সব একই, শুধু মতামত ভিন্ন।  

    রোহিদাস যে অনেক উঁচু দরের সাধক, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন সংঘ প্রধান (Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, সাধক রোহিদাসের মর্যাদা তুলসীদাস, কবির এবং সুরদাসের চেয়েও বড়। তাই তাঁকে সাধক শিরোমণি বলা হয়। ভাগবত বলেন, তিনি (সাধক রোহিদাস) শাস্ত্রজ্ঞানে ব্রাহ্মণদের হারাতে পারেননি ঠিকই, তবে অনেকের হৃদয় স্পর্শ করতে পেরেছিলেন। সরসংঘ চালক বলেন, ধর্ম মানে শুধু পেট ভরানো নয়। নিজের কাজ করুন এবং আপনার ধর্ম মেনে তা করুন। সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করুন। তার উন্নতির জন্য কাজ করুন। এটাই ধর্মের মূল কথা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Indian Railway: শহরতলির নিত্যযাত্রীদের সুবিধার জন্য এবার চলবে বন্দে মেট্রো! কবে থেকে জানেন

    Indian Railway: শহরতলির নিত্যযাত্রীদের সুবিধার জন্য এবার চলবে বন্দে মেট্রো! কবে থেকে জানেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্দে ভারতের আবার নতুন চমক রেলের। জানা যাচ্ছে, বন্দে মেট্রো আনছে ভারতীয় রেল (Indian Railway)। শোনা যাচ্ছে, বড় শহরগুলি থেকে ৫০-৬০ কিলোমিটারের মধ্যে শহরতলিগুলিকে যুক্ত করার জন্য এই ট্রেনগুলি নির্মাণ করা হবে।

    কী বললেন রেলমন্ত্রী

    রেলমন্ত্রী এদিন বলেন, “বড় শহরগুলির আশেপাশে প্রচুর মানুষ থাকেন। তাঁদের জন্যই এই ট্রেন। তবে এতে চড়ার জন্য খুব বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না তাঁদের। ২০২৩ সালের মধ্যেই এর নকশা আঁকার কাজ শেষ হবে বলে আশাবাদী আমরা। প্রোটোটাইপ তৈরি শুরু হয়ে যাবে। এরপর আগামী অর্থবর্ষে পুরোদমে উত্পাদনে নেমে পড়বে রেল (Indian Railway)।”

    রেলমন্ত্রীর আরও সংযোজন, ‘বড় বড় মেট্রো সিটিগুলির আশেপাশের ৫০-৬০ কিলোমিটার এলাকাগুলি থেকে বহু মানুষকেই কাজের জন্য যাতায়াত করতে হয়, তাঁদের কথা মাথায় রেখেই এই বন্দে মেট্রো ট্রেন (Indian Railway) তৈরি করা হবে। রাজ্যের মধ্যেই বিভিন্ন এলাকায় সহজে যাতায়াতের জন্য এই ট্রেন। প্রধামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ভাবনা অনুযায়ী, ভারতেই এই ট্রেনগুলি (Indian Railway) নির্মাণ করা হবে।

    রেলমন্ত্রী ব্যাখা করে বলেন, ‘অনেকটা দ্রুতগামী শাটেলের মতো অভিজ্ঞতা হবে যাত্রীদের।’ বিশ্বমানের প্রযুক্তি দিয়ে এই ট্রেনগুলি নির্মাণ করা হবে। এই বিষয়ে রেলের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, সম্ভবত ৮টি কোচ থাকবে বন্দে মেট্রোতে। আমাদের পরিচিত মেট্রো ট্রেনের (Indian Railway) মতোই অনেকটা হবে। নিত্যযাত্রীদের আরাম ও দ্রুত যাতায়াতের ভাবনা মাথায় রেখেই এই ট্রেনগুলি তৈরি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন রেলের আধিকারিকরা।

    কোথায় তৈরি হবে বন্দে মেট্রো

    কেন্দ্রীয় সরকারের সূত্রে জানা গিয়েছে, চেন্নাই-এর ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি (ICF) এবং লখনউয়ের রিসার্চ ডিজাইন অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অর্গানাইজেশন (RDSO)- কে ইতিমধ্যে ৮ কোচের বন্দে ভারত মেট্রো বানানোর জন্য রেলমন্ত্রক নির্দেশ দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

  • Narendra Modi: সোমবার এশিয়ার বৃহত্তম হেলিকপ্টার তৈরির কারখানা উদ্বোধন করবেন মোদি

    Narendra Modi: সোমবার এশিয়ার বৃহত্তম হেলিকপ্টার তৈরির কারখানা উদ্বোধন করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) চলতি সপ্তাহের সোমবার একটি হেলিকপ্টার তৈরির কারখানার উদ্বোধন করবেন বলে জানা গিয়েছে। কর্নাটকের তুমাকুরুতে এই কারখানাটি গড়ে তুলেছে  হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (HAL)। প্রসঙ্গত এটি এশিয়ার বৃহত্তম হেলিকপ্টার তৈরির কারখানা হতে চলেছে। 

    প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) দপ্তর কী বলছে

    প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর বলছে, ” এটি এশিয়ার বৃহত্তম কারখানা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে  এবং প্রাথমিকভাবে লাইট ইউটিলিটি হেলিকপ্টার (LUH) তৈরি করবে এই কারখানা”। লাইট ইউটিলিটি হেলিকপ্টার বা LUH হল একটি দেশীয়ভাবে ডিজাইন করা হেলিকপ্টার মডেল। 

    প্রকল্পের আরও খুঁটিনাটি

    কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে জানা গিয়েছে, ভবিষ্যতে এখানে লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার (LCH) এবং ইন্ডিয়ান মাল্টিরোল হেলিকপ্টারও (IMRH) তৈরি হবে। শুধু তাই নয় হেলিকপ্টার মেরামতির কাজও করবে এই কারখানা। জানা গেছে, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং মন্ত্রকের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন আধিকারিকরাও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। আগামী ২০ বছরে ১০০০ এরও বেশি কপ্টার তৈরির লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে বলে কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে জানা গেছে। সরকার আশাবাদী এই প্রকল্পের মাধ্যমে ৬০০০ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। 

    আরও অনেকগুলি প্রকল্পের উদ্বোধন করার কথা প্রধানমন্ত্রীর

    সোমবার আরও অনেকগুলি সরকারি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে কর্নাটকে। যেমন প্রধানমন্ত্রী তুমাকুরু ইন্ডাস্ট্রিয়াল টাউনশিপের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন এদিন এর সঙ্গে দুটি জল সরবরাহ প্রকল্পেরও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করার কথা প্রধানমন্ত্রী মোদির (Narendra Modi)। জানা গিয়েছে, কর্নাটকের তুমাকুরুর টিপটুর এবং চিককানায়কানাহল্লিতে দুটি জলজীবন মিশন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। টিপটুর মাল্টি-ভিলেজ পানীয় জল সরবরাহ প্রকল্পটি ৪৩০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে নির্মিত হবে। অন্যদিকে, চিককানায়কানাহল্লির প্রকল্পটির মাধ্যমে অজস্র গ্রামে জল সরবরাহ করা সম্ভব হবে। প্রকল্পটি প্রায় ১১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হবে, এমনটাই জানা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর সূত্রে। প্রকল্পগুলির ফলে এই অঞ্চলের বসবাসকারী মানুষরা সহজেই বিশুদ্ধ পানীয় জল পাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

LinkedIn
Share