Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PK: ‘নীতীশজি বিভ্রান্তিমূলক কথাবার্তা বলছেন’, তোপ পিকের

    PK: ‘নীতীশজি বিভ্রান্তিমূলক কথাবার্তা বলছেন’, তোপ পিকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনতা দল ইউনাইটেডকে (Jdu) কংগ্রেসের (Congress) সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব নীতীশ কুমারকে দিয়েছিলেন ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর (PK)। বিহারের (Bihar) মুখ্যমন্ত্রীর এই দাবি উড়িয়ে দিয়ে তাঁকে পাল্টা একহাত নিলেন প্রশান্ত কিশোর। তিনি বলেন, নীতীশজি বিভ্রান্তিমূলক কথাবার্তা বলছেন।

    বৃহস্পতিবার নীতীশ কুমার প্রশান্ত কিশোরকে (PK) নিশানা করে বলেন, চার পাঁচ বছর আগে তিনি আমাকে কংগ্রেসে মিশে যেতে বলেছিলেন। তিনি বিজেপিতে গিয়েছেন এবং সেই মতো কাজ করছেন।শুক্রবার তারই পাল্টা দিলেন ভোটকুশলী। বিহারের মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ শানিয়ে প্রশান্ত কিশোর বলেন, নীতীশজি বিভ্রান্তিকর কথাবার্তা বলছেন। রাজনৈতিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছেন। তিনি কিছু একটা বলতে চাইছেন, কিন্তু সম্পূর্ণ অন্য একটি কথা বলে শেষ করছেন। প্রশান্ত কিশোর (PK) বলেন, প্রথমে তিনি বললেন আমি বিজেপির অ্যাজেন্ডা মতো কাজ করছি। পরে তিনি দাবি করলেন আমি তাঁর দলকে কংগ্রেসের সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেছি। দুটোই কীভাবে সম্ভব? আমি যদি বিজেপির হয়ে কাজ করি, তাহলে আমি কংগ্রেসকে শক্তিশালী করার কথা বলব কী করে? শেষের দাবিটি যদি সত্য হয়, তাহলে তাঁর (নীতীশের) প্রথম বক্তব্যটি মিথ্যে।

    নীতীশকে আক্রমণ শানিয়ে এদিন একটি ট্যুইটও করেন প্রশান্ত কিশোর (PK)। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, বয়স নীতীশজির ওপর প্রভাব ফেলছে। তিনি এক বলতে চাইছেন, কিন্তু অন্য কথা বলছেন। আমি যদি বিজেপির অ্যাজেন্ডায় কাজ করতাম, তাহলে কংগ্রেসকে শক্তিশালী করার কথা বলব কেন? তিনি বিভ্রান্তিকর কথাবার্তা বলছেন। রাজনৈতিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছেন। যাঁরা তাঁকে ঘিরে রয়েছেন, তাঁদের তিনি বিশ্বাসই করতে পারেন না। ২০১৮ সালে নীতীশের হাত ধরেই জনতা দল ইউনাইটেডে যোগ দিয়েছিলেন প্রশান্ত কিশোর (PK)। প্রখর রাজনীতির জ্ঞানের কারণে দলে যোগ দেওয়ার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই প্রশান্ত কিশোরকে দলের জাতীয় সহ সভাপতি করেছিলেন নীতীশ। পরে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন সহ নানা বিষয়ে নীতীশের সঙ্গে মতদ্বৈততার সৃষ্টি হয় পিকের। দলের বিরুদ্ধে নানা মন্তব্য করতে থাকেন প্রশান্ত কিশোর (PK)। এর পরেই দল থেকে বহিষ্কার করা হয় তাঁকে।

    আরও পড়ুন : প্রশান্ত কিশোরকে কোনও অফারই দেওয়া হয়নি, সাফ জানাল নীতীশের দল

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Raj Raj: কমল হাসান হিন্দু নন, চোল রাজা বিতর্কে বিস্ফোরক বিজেপি নেতা

    Raj Raj: কমল হাসান হিন্দু নন, চোল রাজা বিতর্কে বিস্ফোরক বিজেপি নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চোল রাজা (Chola King) রাজরাজ (Raj Raj) হিন্দু ছিলেন কীনা, তা নিয়ে অব্যাহত বিতর্ক। এরই মধ্যে অভিনেতা-রাজনীতিক কমল হাসানকে নিশানা করলেন বিজেপি নেতা এইচ রাজা (H Raja)। তিনি বলেন, কমল হাসান হিন্দু নন, তাঁর গোটা পরিবার ধর্ম প্রচারক (Evangelized)। তিনি কমল হাসানের একটি সাক্ষাৎকারের ভিডিও শেয়ার করেছিলেন। যেখানে কমলকে কাজ করতে দেখা যাচ্ছে একটি খ্রিষ্টান আর্টস অ্যান্ড কমিউনিকেশন সেন্টারে। তখন তিনি বিশ্বে খিষ্ট্রের বাণী প্রচার করছিলেন।

    চোল রাজা রাজরাজ (Raj Raj) হিন্দু ছিলেন কীনা তা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয় জাতীয় পুরস্কার জয়ী তামিল পরিচালক ভেত্রমারানের একটি মন্তব্যের জেরে। তিনি বলেছিলেন, চোল রাজ রাজরাজ (Raj Raj) হিন্দু ছিলেন না। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ভারতে আসার পর হিন্দু শব্দের উৎপত্তি হয়েছে বলেও দাবি তাঁর। তামিল পরিচালকের এই বক্তব্য সমর্থন করেছিলেন কমল হাসান। ভেত্রমারানের দাবি, মণিরত্নমের ছবি পোন্নিয়িন সেল্ভান ১এ চোল রাজা রাজরাজকে হিন্দু হিসেবে দেখানো হয়েছে। আদতে তা নয়। তাঁর দাবি, ছবিটি তৈরি হয়েছে কল্কি কৃষ্ণমূর্তির ঐতিহাসিক উপন্যাসের গল্প থেকে। ছবির প্রধান চরিত্র অরুলমোঝিবর্মণ। ইনিই পরবর্তীকালে রাজরাজ চোল নামে খ্যাত হন।

    আরও পড়ুন : ক্ষমা চাইতে হবে, হিন্দু দেব-দেবীদের নিয়ে আপ মন্ত্রীর বিতর্কিত মন্তব্যে ক্ষুব্ধ বিজেপি

    এই ছবির প্রেক্ষিতেই কমল হাসান বলেন, রাজরাজ (Raj Raj) চোলের সময় হিন্দু ধর্মই ছিল না। তিনি বলেন, তখন ছিল বৈনভম, শিবম এবং সমানম। এই তিনটিকে একত্রিত করতে ব্রিট্রিশরাই হিন্দু শব্দটি চালু করেছিলেন। কমল হাসান বলেন, যেমন করে তারা তুতুকুদিকে তুতিকোরিন করেছে। কমল হাসানের বক্তব্য খারিজ করে বিজেপি নেতা বলেন, কমল হাসানের অভ্যাসই হল কোনও কিছু খুঁটিয়ে না পড়া। কিন্তু এটা অস্বীকার করা যায় না যে তিনি করণ থাপারকে জানিয়েছিলেন, পয়সার জন্য বাইবেল বিক্রি করেছিলেন তিনি। তাঁর ভাই চন্দ্রা হাসানকে কবর দেওয়া হয়েছিল খ্রিষ্টান রীতি মেনে। দক্ষিণ ভারতের কালচারাল ইতিহাসের এক গবেষক বলেন, যদিও চোল রাজরাজ (Raj Raj) ছিলেন কট্টর শৈব, শিব মন্দিরের পাশাপাশি তিনি নির্মাণ করেছিলেন বিষ্ণু মন্দিরও। তিনি বলেন, তাঁরা দুর্গা, শক্তি এবং কালীর পুজোও করতেন, যেমন করতেন মুরুগান এবং গণেশের আরাধনাও।

     

       দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Reproductive Choice: সন্তানের জন্ম দিতে স্ত্রীকে চাপ দিতে পারেন না স্বামী, যুগান্তকারী রায় বম্বে হাইকোর্টের

    Reproductive Choice: সন্তানের জন্ম দিতে স্ত্রীকে চাপ দিতে পারেন না স্বামী, যুগান্তকারী রায় বম্বে হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য স্ত্রীর ওপর কোনও রকম চাপ সৃষ্টি করতে পারবেন না তাঁর স্বামী। সন্তানের জন্ম দিতে চান কি না সেই সিদ্ধান্ত (Reproductive Choice) স্ত্রী নিতে পারবেন। এক মামলায় এমনই যুগান্তকারী রায় দিল বম্বে হাইকোর্ট (Bombay High Court)। 

    সম্প্রতি বম্বে হাইকোর্টে এক মামলার শুনানি চলাকালীন প্রশ্ন ওঠে, একজন নারী তাঁর স্বামীর অনুমতি ছাড়াই যদি গর্ভপাত (Reproductive Choice) করান, তাহলে হিন্দু বিবাহ আইন অনুযায়ী অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে কি না। ওই মামলায় বিচারপতি অতুল চন্দুরকর এবং উর্মিলা জোশী-ফালকের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, একজন নারীকে সন্তানের জন্ম দেওয়ার জন্যে বাধ্য করা যায় না। 

    আদালত জানিয়েছে, ওই নারীর স্বামীর আবেদন আদালতে গৃহীত হলেও জন্মদানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত (Reproductive Choice) নেওয়ার সম্পূর্ন অধিকার রয়েছে একজন মহিলার। ভারতের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২১ অনুযায়ী বিষয়টি নারীদের ব্যক্তিস্বাধীনতার অন্তর্ভুক্ত। এর পাশাপাশি আদালত জানিয়েছেন, বিয়ের পর একজন নারী যদি কর্মক্ষেত্রে যুক্ত থাকতে চান, তা কখনোই অপরাধ বলে গণ্য হতে পারে না। পরিবার আদালত ওই মহিলার পক্ষে রায় দিলে পাল্টা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তার স্বামী। মুম্বাই হাইকোর্টও স্বামীর আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রে চলন্ত বাসে আগুন, মৃত ১২, আহত ৩৮ 

    পেশায় শিক্ষিকা ওই মহিলা। ৪৭ বছর বয়সী শিক্ষক স্বামী তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে গর্ভপাতের (Reproductive Choice) অভিযোগ তুলে বিচ্ছেদের আবেদন জানান। তাঁর অভিযোগ, ২০০১ সালে বিয়ের পরেও স্বামীর অমতে চাকরি করেছেন তিনি। এমনকি দ্বিতীয়বার অন্তঃসত্ত্বা হলে স্বামীকে না জানিয়েই গর্ভপাত করিয়েছেন। এর পাশাপাশি ওই ব্যক্তির দাবি, ২০০৪ সালে তাকে না জানিয়েই ছেলেকে নিয়ে বাড়ি ছেড়েছিলেন তাঁর স্ত্রী। আর ফিরে আসেননি।   
     
    স্ত্রীর আইনজীবী জানিয়েছেন, মহিলা স্বামীর কথা মেনে (Reproductive Choice) নিয়েই প্রথম সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন। দ্বিতীয়বার অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে অসুস্থতার জন্য গর্ভপাত করাতে বাধ্য হয়েছিলেন। বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে এলেও ২০০৪ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত তাকে ফেরানোর স্বামী কোনো চেষ্টাই করেননি বলেও অভিযোগ করেন ওই মহিলা।    

    এমনকি সন্তানের লালন পালনের জন্যে ব্যয়ভারও বহন করেননি স্বামী। মহিলার (Reproductive Choice) আইনজীবী আরও জানান, তার মক্কেলকে সন্দেহ করতেন স্বামী ও তাঁর বোন। তাই স্বামীকে ছেড়ে অন্য জায়গায় থাকতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি।  
     
    আদালতের বক্তব্য, একজন নারী সন্তান জন্ম দেবেন কি না, সেই সিদ্ধান্তের (Reproductive Choice) জন্য তাঁর বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ তোলা যায় না। স্ত্রীর বাড়ি ছাড়ার প্রসঙ্গে আদালতের পর্যবেক্ষণ, কোনও নারীকে সন্দেহ করা হলে তার পক্ষে শ্বশুরবাড়িতে থাকা খুবই কঠিন। এর পরেই স্বামীর অভিযোগ খারিজের পাশাপাশি বিবাহবিচ্ছেদের আবেদনও নাকচ করে দেয় আদালত। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • India Air Force Day: মহিলা অগ্নিবীরদেরও নিয়োগ করা হবে বায়ুসেনায়, ঘোষণা প্রধান এয়ার চিফ মার্শালের

    India Air Force Day: মহিলা অগ্নিবীরদেরও নিয়োগ করা হবে বায়ুসেনায়, ঘোষণা প্রধান এয়ার চিফ মার্শালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছর থেকে মহিলা অগ্নিবীরদের নিয়োগ করা হবে ভারতীয় বায়ুসেনায় (Indian Air Force)। ৯০তম বায়ুসেনা দিবস (India Air Force Day) উপলক্ষে চণ্ডীগড়ে এমনটাই ঘোষণা করলেন বাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল বিবেক রাম চৌধুরী (IAF chief Air Chief Marshal Vivek Ram Chaudhari)। তিনি বলেন, “ভারতীয় বায়ুসেনায় অগ্নিবীরের মাধ্যমে যোদ্ধা নিয়োগের বিষয়টি বেশ চ্যালেঞ্জের। তবে ভবিষ্যতের সেনাদের যোগ্যতা বোঝার জন্যে এটা একটা বড় সুযোগ।” তিনি আরও বলেন, “আমরা আমাদের অপারেশনাল ট্রেনিং পদ্ধতিতে বদল। এই বছরের ডিসেম্বরে, আমরা প্রাথমিক প্রশিক্ষণের জন্য তিন হাজার অগ্নিবীর বায়ুকে নিয়োগ করব। আগামী বছরগুলিতে এই সংখ্যা বাড়বে।” 

    আরও পড়ুন: এবার অবসরের পালা! ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে আর উড়বে না শ্রীনগরের মিগ ২১-এর ৫১ নম্বর স্কোয়াড্রন

    প্রসঙ্গত, ২৪ জুন থেকে ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পের মাধ্যমে ভারতীয় বায়ুসেনায় (India Air Force Day) নিয়োগ শুরু হয়। প্রতিটি ব্যাচ থেকে সামরিক বাহিনীর ‘রেগুলার ক্যাডারে’ ২৫ শতাংশ ‘অগ্নিবীর’-কে চাকরিতে বহাল রাখা হবে। বাকি ৭৫ শতাংশ অগ্নিবীরকে চারবছর পর ‘সেবা নিধি প্যাকেজ’-র আওতায় করমুক্ত ১১.৭১ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে।  

    শনিবার এয়ার চিফ মার্শাল বিবেক রাম চৌধুরী আরও জানিয়েছেন, বায়ুসেনা (India Air Force Day) অফিসারদের জন্য একটি অস্ত্র সিস্টেম শাখা তৈরির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। স্বাধীনতার পর এই প্রথম বাহিনীর কোনও নতুন অপারেশনাল শাখা তৈরি করা হল। এই নয়া শাখার দায়িত্বেই থাকবে বায়ুসেনার যাবতীয় অত্যাধুনিক অস্ত্র। এর ফলে ৩৪০০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে বলে জানিয়েছেন, এয়ার চিফ মার্শাল। তিনি বলেন, “আমাদের অবশ্যই মেনে নিতে হবে যে ভবিষ্যতের লড়াই আমরা অতীতের মানসিকতা নিয়ে লড়তে পারব না।”    

     

    এদিন বায়ুসেনার (India Air Force Day) নয়া যুদ্ধকালীন পোশাকও প্রকাশ করা হয়। সেখানেই এই নয়া পোশাক প্রকাশ করা হয়। আজকের অনুষ্ঠানে এক মহিলা অফিসার সহ মোট পাঁচজন অফিসার এই নয়া পোশাক পরে মার্চপাস্ট করেন। এই নয়া পোশাকের ডিজাইনে কেমোফ্ল্যাজ রয়েছে। পোশাকটি হাল্কা কাপড় দিয়ে তৈরি। কাশ্মীরের পাহাড় থেকে রাজস্থানের মরুভূমি। সব জায়গায় পরা যাবে এই পোশাক। বায়ুসেনা যোদ্ধাদের জন্য‘কমব্যাট টি-শার্ট’ও প্রকাশ করা হয় এদিন। এই নয়া পোশাক ডিজাইন করেছেস্ট্যান্ডিং ড্রেস কমিটি।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • POK: পাক অধিকৃত কাশ্মীরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত, ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    POK: পাক অধিকৃত কাশ্মীরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত, ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (Pak Occupied Kashmir) গিয়েছিলেন পাকিস্তানের (Pakistan) মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডোনাল্ড ব্লোম। সেখানে গিয়ে তিনি বারংবার পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে (POK) আজাদ কাশ্মীর বলে উল্লেখ করেন। এর পরেই খেপে যায় ভারত। শুক্রবার ব্যক্ত করে কড়া প্রতিক্রিয়া। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি জানান, মোদি সরকারের বিরোধিতা উপেক্ষা করেও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে গিয়েছিলেন পাকিস্তানের মার্কিন রাষ্ট্রদূত। সে খবর জানানো হয়েছে ওয়াশিংটনকে।

    জানা গিয়েছে, অক্টোবরের ৩ তারিখে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (POK) গিয়েছিলেন ব্লোম। সেই ছবি তিনি শেয়ার করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। পরে করেন ট্যুইট। জানান, ওই অঞ্চলে ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে গিয়েছিলেন তিনি। আরও জানান, মুজফফরাবাদে কায়েদ-ই-আজম মেমোরিয়াল ডাক বাংলো পরিদর্শনের কথাও। ১৯৪৪ সালে এই ভবনটি পরিদর্শন করেছিলেন মহম্মদ আলি জিন্না স্বয়ং। পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) পরিদর্শনে গিয়ে এলাকাটিকে তিনি বারবার আজাদ কাশ্মীর বলে উল্লেখ করেন। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, আদাজ কাশ্মীরে প্রথমবার পা রাখতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি।

    প্রসঙ্গত, ১৯৯৪ সালে একটি রেজলিউশন পাশ করে ভারত। তাতে বলা হয়, পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) ভারতেরই অংশ। পাকিস্তানকে অবশ্যই জায়গাটি খালি করে দিতে হবে। ছাড়তে হবে অবৈধ দখলদারি। চলতি বছর জুলাই মাসে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংও জানিয়ে দিয়েছিলেন পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেই অংশ। তিনি বলেছিলেন, পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই অংশ। এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

    আরও পড়ুন : নিষিদ্ধ ঘোষিত হওয়ার আগে পিএফআইকে প্রকাশ্যে সমর্থন পাকিস্তান দূতাবাসের

    মার্কিন রাষ্ট্রদূতের পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) সফর ভাল চোখে দেখেনি ভারত। জানিয়েছে জোরালো প্রতিবাদ। গত ১১ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উন্নত করতে এবং এফ ১৬ যুদ্ধ বিমানকে ঢেলে সাজাতে ৪০০ বিলিয়ন ডলারের প্যাকেজ ঘোষণা করেছিল জো বাইডেনের দেশ। সেবারও তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল ভারত। সেই সময় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছিলেন, এটা সবাই জানে, কোথায় এবং কাদের বিরুদ্ধে এফ ১৬ যুদ্ধ বিমান ব্যবহার করে পাকিস্তান। আপনি এসব বলে কাউকে বোকা বানাতে পারবেন না। সেই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মেলানোর আগেই পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (Pak Occupied Kashmir) গিয়ে ফের বিতর্কের সৃষ্টি করল আমেরিকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Dhamma Chakra Pravartan Din: ক্ষমা চাইতে হবে, হিন্দু দেব-দেবীদের নিয়ে আপ মন্ত্রীর বিতর্কিত মন্তব্যে ক্ষুব্ধ বিজেপি

    Dhamma Chakra Pravartan Din: ক্ষমা চাইতে হবে, হিন্দু দেব-দেবীদের নিয়ে আপ মন্ত্রীর বিতর্কিত মন্তব্যে ক্ষুব্ধ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বরের উপর কোনও বিশ্বাস নেই। হিন্দু দেব-দেবীদের পুজো নয়। আম আদমি পার্টির দিল্লির মন্ত্রী  রাজেন্দ্র পাল গৌতমের এই শপথের ভিডিও ভাইরাল হতেই দেশজুড়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। আম আদমি পার্টির নেতার বিরুদ্ধে হিন্দু দেবতাদের অপমান করার অভিযোগ তুলেছে বিজেপি। তাঁকে বহিষ্কার করার দাবি জানানো হয়েছে। ক্ষমা চাইতে বলা হয়েছে আপ প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়ালকেও। আপের তরফে প্রকাশ্যে এই বিষয়ে কিছু বলা না হলেও সূত্রের খবর, গোটা ঘটানায় ক্ষুব্ধ আপ প্রধান কেজরিওয়াল। 

    আরও পড়ুন: মোদির সফল নেতৃত্বের দৌলতেই আজ বিশ্বে ভারতের গুরুত্ব বৃদ্ধি, বললেন জয়শঙ্কর

    গত ৫ অক্টোবর দিল্লির একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন রাজেন্দ্র। এই দিনটিতেই ১৯৫৬ সালে বুদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন ডঃ বি আর আম্বেদকর। সেই দিনটিতেই ধম্মচক্র প্রবর্তন দিবস (Dhamma Chakra Pravartan Din) পালন করা হয়। সেই উপলক্ষে বহু মানুষ হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে বৌদ্ধ ধর্মে দিক্ষিত হন। সেই ঘটনার ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসতেই বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। ভাইরাল ভিডিয়ো অনুযায়ী শপথ বাক্য পাঠের সময় আপ মন্ত্রী বলেন, “আমার ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বরের উপর কোনও বিশ্বাস নেই। এই দেবতাদের আমি পুজোও করি না। রাম বা কৃষ্ণের উপরেও আমার কোনও বিশ্বাস নেই। যাঁদেরকে অবতার বলে চালানো হচ্ছে।” 

    দিল্লির আম্বেদকর ভবনে ধর্মান্তকরণের ওই অনুষ্ঠানে প্রায় ১০ হাজারের বেশি মানুষ যোগ দেন। ওই অনুষ্ঠানে গিয়েই আপ মন্ত্রীর শপথ নেওয়ায় শুরু হয়েছে বিতর্ক। আপ মন্ত্রীর ভাইরাল ভিডিয়ো নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে পোস্ট করে বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য লেখেন, “অরবিন্দ কেজরিওয়ালের মন্ত্রী রাজেন্দ্র পাল ভারত বিভাজনের প্রকল্প নিয়েছেন। কোনও ভুল নেই যে হিন্দুদের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার চালানোর মূল কারিগর কেজরিওয়ালই।” অমিত মালব্যর পাশাপাশি এই ইস্যুতে সরব হয়েছেন দিল্লির বিজেপি সাংসদ মনোজ তিওয়ারিও। তিনি বলেন, “এভাবে তো হিন্দু এবং বৌদ্ধ দুই ধর্মকেই অপমান করা হল। আপের মন্ত্রীর কার্যকলাপ দেখে মনে হচ্ছে, উনি হিংসাকে আমন্ত্রণ জানাতে চাইছেন।”  পাশাপাশি, আপের মন্ত্রীকে দল থেকে বহিষ্কারেরও দাবি তুলেছেন বিজেপি সাংসদ। যদিও ট্যুইট করে গোটা ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়েছেন রাজেন্দ্র পাল গৌতম। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • RSS: শাখার সংখ্যা নিয়ে যেতে হবে লাখে, কার্যকরী মণ্ডলের বৈঠকে পথ খুঁজছেন আরএসএস কর্তারা  

    RSS: শাখার সংখ্যা নিয়ে যেতে হবে লাখে, কার্যকরী মণ্ডলের বৈঠকে পথ খুঁজছেন আরএসএস কর্তারা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার শুরু হয়েছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (RSS) চারদিন ব্যাপী কার্যকরী মণ্ডলের বৈঠক। উত্তর প্রদেশের প্রয়াগরাজে (prayagraj) হচ্ছে ওই বৈঠক। সংঘের কাজকর্মের বিস্তার এবং কারেন্ট ইস্যু নিয়ে আলোচনা করবেন বৈঠকে অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিরা। এই বৈঠকে ইতিমধ্যেই উপস্থিত হয়েছেন সরসংঘ চালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) ও সাধারণ সম্পাদক দত্তাত্রেয় হোসেবল। অনুষ্ঠানের উদ্বোধনও করেছেন তাঁরাই।

    জানা গিয়েছে, ৪৫টি প্রদেশ ও ১১টি জোনের প্রবীণ আধিকারিকরা যোগ দিয়েছেন প্রয়াগরাজের ওই বার্ষিক বৈঠকে। যোগ দিয়েছেন তাঁদের ডেপুটিরাও। সব মিলিয়ে উপস্থিত থাকার কথা ৩৭৭ জন প্রতিনিধির। বৈঠকে স্বাগত ভাষণ দেন হোসেবল। শ্রদ্ধা জানানো হয় প্রয়াত বিখ্যাত ব্যক্তিত্বদের। এঁদের মধ্যে ছিলেন দ্বারকাপীঠের জগৎ গুরু শঙ্করাচার্য স্বামী স্বরূপানন্দ মহারাজ, পাঁচপীঠাধীশ্বর আচার্য ধর্মেন্দ্র, দেশের ভূতপূর্ব প্রধান বিচারপতি আরসি লাহোটি, কমেডিয়ান রাজু শ্রীবাস্তব, শিল্পপতি সাইরাস মিস্ত্রি, আর্কিওলজিস্ট বিবি লাল এবং সমাজবাদী পার্টি প্রধান মুলায়ম সিং যাদব।  

    প্রথম দিনের আলোচনায় আরএসএসের (RSS) শাখা বিস্তারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। ২০২৫ সালে আরএসএসের শতবর্ষপূর্তি। তার মধ্যে গোটা দেশে শাখা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বর্তমানে আরএসএসের ৫৫ হাজার শাখা রয়েছে। ২০২৪ সালের মার্চ মাসের মধ্যে এই সংখ্যাটা বাড়িয়ে এক লাখে নিয়ে যেতে চাইছেন সংঘের কর্তাব্যক্তিরা।

    আরও পড়ুন: বর্ণ ও জাতিভেদ প্রথা লুপ্ত হোক, চান আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    এর আগে চলতি বছরের মার্চ মাসের ১১-১৩ তারিখে গুজরাটের পিরানায় প্রেরণা পীঠে অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভার বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে সংগঠনের বাৎসরিক ওয়ার্কি প্ল্যান তৈরি হয়েছিল। তখনই বলা হয়েছিল, ২০২২ সালে আরএসএসের (RSS) শাখার সংখ্যা বাড়িয়ে করতে হবে ৬০ হাজার ৯২৯। ২০২১ সালে এর সংখ্যা ছিল ৫৫ হাজার ৫৬২টি। এ থেকে এটা স্পষ্ট যে মাত্র এক বছরে আরএসএসের শাখার সংখ্যা বেড়েছে ৫ হাজার ২৭৭টি। ওই বৈঠকে পরবর্তী ছ মাসে আরএসএসের শাখার সংখ্যা ৪ হাজারের বেশি বাড়াতে বলা হয়েছিল। সব মিলিয়ে পরিকল্পনা রয়েছে ৬৫ হাজার করার।২০২৪ এর মধ্যে এক লক্ষ করতে হলে প্রয়োজন এই সময় সীমার মধ্যে আরও ৩৫ হাজার শাখা তৈরি। কীভাবে তা করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছিল ওই বৈঠকে। আরএসএসের (RSS) অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর জানান, সংঘের বিভিন্ন বৈঠকে দেশজুড়ে শাখার সংখ্যা কীভাবে আরও বাড়ানো যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: হিন্দিতে ডাক্তারি পড়তে পারা দেশে ইতিবাচক বদল আনবে, আত্মবিশ্বাসী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: হিন্দিতে ডাক্তারি পড়তে পারা দেশে ইতিবাচক বদল আনবে, আত্মবিশ্বাসী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দিতে ডাক্তারি পড়তে পারা দেশে ইতিবাচক বদল আনবে। রবিবার এক ট্যুইট বার্তায় একথা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন মধ্যপ্রদেশ সরকারের উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করে ওই কথা বলেন মোদি। রবিবারই হিন্দিতে অনূদিত চিকিৎসা বিজ্ঞানের (Hindi mbbs textbooks) তিনটি বিষয়ের বই প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    মধ্যপ্রদেশ সরকারের উদ্যোগেই হয়েছে ওই কাজ। দিনটিকে ঐতিহাসিক আখ্যা দিয়েছিলেন শাহ। বলেছিলেন, দেশের মধ্যে মধ্যপ্রদেশ সরকারই প্রথম রাজ্য যারা এমবিবিএসের ছাত্রছাত্রীদের হিন্দিতে বই পড়ার সুযোগ করে দিয়েছে। এদিন শাহের ট্যুইট উদ্ধৃত করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) ট্যুইট বার্তায় লেখেন, চিকিৎসাবিজ্ঞান শিক্ষা ক্ষেত্রে এই উদ্যোগ দেশে বড় ইতিবাচক বদল আনবে। এর ফলে লক্ষ লক্ষ পড়ুয়া নিজেদের ভাষায় পড়াশোনা করতে পারবেন। তাঁদের জন্য অনেক সুযোগের দরজা খুলে যাবে। ভোপালের ওই বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে শাহ জানিয়েছিলেন, চিকিৎসা বিজ্ঞানের হিন্দি ভাষায় (Hindi mbbs textbooks) অনূদিত বই প্রকাশ করে মধ্যপ্রদেশের ভারতীয় জনতা পার্টির সরকার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্ন পূরণ করেছে। তিনি বলেন, এই মুহূর্তটা দেশে শিক্ষা ক্ষেত্রে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। এজন্য আমি প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই। তবে কেবল হিন্দি নয়, বাংলা, তামিল সহ আরও ছটি ভাষায় চিকিৎসা বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে সরকার উদ্যোগী হয়েছে বলেও জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    ওই অনুষ্ঠানে হিন্দি ও আঞ্চলিক ভাষার প্রচারের জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্ক বলতে গিয়ে অমিত শাহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি হিন্দি, মারাঠি, তামিল, তেলগু, গুজরাটি, মালয়ালি থেকে বাংলা পর্যন্ত সব ভাষায় চিকিৎসা বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষা প্রদানের মিশন শুরু করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী আমাদের ভাষাকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এবং ১২টি ভাষায় প্রবেশিকা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ওই অনুষ্ঠানে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান বলেছিলেন, দরিদ্র সন্তানদের জন্য নতুন ভোরের সূচনা করলেন অমিত শাহ। অনেকেই মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হতেন। ইংরেজির ফাঁদে পড়ে পরীক্ষায় পাশ করতে না পেরে তাঁদের অনেকেই পড়াশোনা ছেড়ে দিতে বাধ্য হতেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Duronto Express: হাওড়াগামী দুরন্ত এক্সপ্রেসে ডাকাতি! বিহারে বন্দুকের মুখে সব হারালেন যাত্রীরা

    Duronto Express: হাওড়াগামী দুরন্ত এক্সপ্রেসে ডাকাতি! বিহারে বন্দুকের মুখে সব হারালেন যাত্রীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়াগামী দুরন্ত এক্সপ্রেসে ডাকাতির (Robbery) অভিযোগ উঠল (Duronto Express)। সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, ২০ জনের সশস্ত্র ডাকাতের একটি দল ট্রেনের উপর চড়ে যাত্রীদের জিনিসপত্র লুঠ করেছে। যদিও ডাকাতির বিষয়ে আপাতত কোনও খবর পায়নি বলে জানিয়েছে পূর্ব রেল।  

    জানা গিয়েছে, ভোর ৩টে নাগাদ পাটনা স্টেশন পার হতেই ট্রেনটির ছয়-সাতটি কামরায় প্রায় ২০ জন ডাকাতের দল উঠে পড়ে। তাদের হাতে অস্ত্র ছিল বলে যাত্রী দাবি। যাত্রীদের অভিযোগ, পাটনা স্টেশনেই ট্রেন থেকে নেমে যান রেল পুলিশের কর্মীরা। ট্রেনের চালক ওই সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, পাটনা ছাড়তেই কেউ এক জন চেন টানেন। তার পর থেমে যায় ট্রেন আর তাতে উঠে পড়ে ডাকাতের দলটি। 

    কেন ট্রেন থামিয়েছেন, তা নিয়ে চালককে প্রশ্ন করেন যাত্রীরা। চালক জানান, ট্রেনের চেন টানা হয়েছিল। সেজন্য থামিয়েছিলেন ট্রেন। এক যাত্রী জানান, পাটনা পর্যন্ত ট্রেনে জিআরপির আধিকারিকরা ছিলেন। পাটনায় ট্রেন থেকে নেমে যান তাঁরা। সঙ্গে যাত্রীদের নিজেদের ফোন এবং চার্জার লুকিয়ে রাখার পরামর্শ দেন। 

    আরও পড়ুন : মুখ্যমন্ত্রীর সফর, সরকারি টাকায় সাজছে তৃণমূল নেতার রিসর্ট! সত্য ফাঁস শুভেন্দুর 

    হাওড়ার এক জিআরপি আধিকারিক বলেন, “পাটনার কাছে একটি ঘটনা ঘটেছে। কয়েকজন যাত্রীর সামগ্রী চুরি করা হয়েছে। পাটনায় জিআরপির কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন কয়েকজন যাত্রীরা। কিন্তু এই ঘটনাটি আমাদের এলাকায় ঘটেনি। আমরা যে অভিযোগ পেয়েছি, তা দানাপুর জিআরপির কাছে পাঠিয়ে দিয়েছি।”

    মাসখানেক আগেও বন্দুক ঠেকিয়ে একই কায়দায় নয়াদিল্লি-হাওড়া দুরন্ত এক্সপ্রেসে ডাকাতির অভিযোগ উঠেছে। অনেকেই মনে করছেন  বিহারের সেই পুরনো ‘জঙ্গলরাজ’ ফিরে এল।

    পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক একলব্য চক্রবর্তী বলেছেন, “এই বিষয়টি নিয়ে আমাদের কাছে এখনও পর্যন্ত কোনও খবর নেই। এরকম ঘটনা ঘটলে সাধারণত আমরা এতক্ষণে খবর পেয়ে যাই।’”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Gujarat Election: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    Gujarat Election: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন (Gujarat Election)। রণকৌশল স্থির করতে শুক্রবার রাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে বৈঠক করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভুপেন্দ্র প্যাটেল এবং দলের রাজ্য ইউনিটের প্রধান সিআর পাটিল। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দিল্লির বাসভবনে ঘণ্টা পাঁচেক ধরে চলেছে ওই বৈঠক। গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে কীভাবে বিরোধীদের মাত দেওয়া যায়, মূলত তা নিয়েই আলোচনা হয়েছে বিজেপির এই তিন নেতার।

    রাজনৈতিক মহলের মতে, এই বৈঠকের গুরুত্ব কম নয়। কারণ বৈঠকটি এমন একটি সময় অনুষ্ঠিত হয়েছে, যার ঠিক আগে আগেই হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। নভেম্বরের ১২ তারিখে হবে হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন। আশা করা যায়, এ মাসেরই পরের দিকে ঘোষণা হয়ে যাবে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের (Gujarat Election) নির্ঘণ্ট। প্রসঙ্গত, এর আগে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০১৭ সালের ডিসেম্বরের প্রথম দিকে। এবারও তেমনই হওয়ার সম্ভাবনা। 

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে জোর ধাক্কা গুজরাট কংগ্রেসে, ৬ মাসের কারাদণ্ডের সাজা জিগনেশ মেবানির

    গুজরাটে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে বিজেপি (BJP)। এই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি জিতেছে ছ বার। সব মিলিয়ে ক্ষমতায় ছিল ২৭ বছর। এ রাজ্যে পদ্ম শিবিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী এতদিন ছিল কংগ্রেস। এবার লড়াইয়ের ময়দানে হাজির অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টি। দিল্লি দখলের পর ইতিমধ্যেই এই দল কংগ্রেসের হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে পাঞ্জাবের রশি। এবার তারা হানা দিতে চাইছে মোদির রাজ্যে। দ্রুত গতিতে চলছে সংগঠন গড়ার কাজ। বিজেপির হাত থেকে রাজ্যের রশি কেড়ে নিয়ে গুজরাটের তখতে বসতে চাইছে কেজরিওয়ালের দল। তবে সেটা যে সহজ নয়, তা বলছেন গুজরাটের রাজনীতির কারবারিরাই। এদিন হিমাচল প্রদেশের সঙ্গে সঙ্গে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের (Gujarat Election)  নির্ঘণ্টও নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করবে বলে আশাবাদী ছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। শেষমেশ ঘোষণা হয় কেবল হিমাচল প্রদেশে বিধানসভার ভোটের দিনক্ষণ। এখন দেখার, মোদির রাজ্যে কবে বাজে বিধানসভা ভোটের ঘণ্টা!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share