Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Porn Sites Ban: ৬৩ পর্নসাইটকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র, দেখুন পূর্ণ তালিকা

    Porn Sites Ban: ৬৩ পর্নসাইটকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র, দেখুন পূর্ণ তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ৬৩টি পর্নোগ্রাফিক সাইট (Porn Site) নিষিদ্ধ করল কেন্দ্রীয় সরকার। এই মর্মে সাইটগুলির অ্যাক্সেস ব্লক করার নির্দেশিকা জারি করেছে ভারতীয় টেলিকমিউনিকেশন বিভাগ (Department of Telecommunications বা DoT)। ২০২১ সালের নতুন তথ্য প্রযুক্তি আইন (I-T law) লঙ্ঘনের জন্য এই পর্ন ওয়েবসাইটগুলিকে ব্লক করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্র সরকার।

    ইন্টারনেট পরিষেবা সরবরাহকারী (Internet service provider) সংস্থাগুলির কাছে ভারত সরকারের টেলিকমিউনিকেশন বিভাগের পক্ষ থেকে একটি ইমেল (Email) পাঠানো হয়েছে। তাতে উল্লেখ করা হয়েছে, আদালতের নির্দেশ মেনেই টেলিকমিউনিকেশন বিভাগ এই ওয়েবসাইটগুলির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। পুনে আদালত ৬৩টি ওয়েবসাইটই বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিল।

    আরও পড়ুন:কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দিগ্বিজয় ডামি প্রার্থী, কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের 

    মন্ত্রক জানিয়েছে, এই ওয়েবসাইটগুলি তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৩(২)(খ) ডিজিটাল মিডিয়া নৈতিকতা বিধি লঙ্ঘন করেছে। এই ওয়েবসাইটগুলিতে (Website) অশ্লীল কনটেন্ট (Obscene content) রয়েছে। মহিলাদের ভারমূর্তিকে আঘাত করার মতো কনটেন্ট রয়েছে। তাই অবিলম্বে ওয়েবসাইটগুলি ব্লক করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের নিষিদ্ধ ঘোষণার পরেই, পিএফআইকে ‘বেআইনি সংগঠন’ আখ্যা তিন রাজ্যের 

    ২০২১ সালে নয়া বিধি অনুযায়ী কোনও ওয়েবসাইটে নগ্নতা বা যৌনতা সম্পর্কিত (Sex related) কনটেন্ট থাকলে সরকার সেই ওয়েবসাইটকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে পারে। এমনকি ইন্টারনেট সরবরাহকারীদের বাধ্য করতে পারে ওই ওয়েবসাইটের ইউআরএল বন্ধ করাতে। পর্ন সাইটগুলি ব্লক করা হলে তা আর ফোন, ল্যাপটপ, ডেস্কটপ সহ কোনও গ্যাজেটের আর অ্যাক্সেস করা যাবে না।

    আরও পড়ুন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরের আগেই জোড়া বিস্ফোরণে কাঁপল উপত্যকা 

    প্রসঙ্গত ২০১৮ সালে উওরাখণ্ড (Uttarakhand) হাইকোর্টের নির্দেশনায় প্রায় ৮০০টিরও বেশী পর্নোগ্রাফিক সাইট নিষিদ্ধ করেছিল সরকার। এবার নয়া নিষিদ্ধ ৬৩টি ওয়েবসাইটের নামের তালিকা নীচে দেওয়া হল।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
     
  • Supreme Court: “স্ত্রী-সন্তানের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেওয়া স্বামীর কর্তব্য…”, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    Supreme Court: “স্ত্রী-সন্তানের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেওয়া স্বামীর কর্তব্য…”, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) থেকে এবারে সরাসরি জানানো হল যে, স্ত্রী-সন্তানের ভরণ-পোষণের দায়িত্ব নিতে হবে স্বামীকে। প্রায়ই এমন ঘটনা দেখা গিয়েছে যে, বিবাহ-বিচ্ছেদের পরে স্বামী, তাঁর স্ত্রী-সন্তানের দায়িত্ব নিতে চান না ও আর এই ঘটনা ঘিরেই একাধিক অভিযোগ দায়ের হয়। এবার একটি মামলার শুনানিতে রায় জানানোর সময় এই ঘোষণা করা হল যে, শারীরিক পরিশ্রম করেও হোক, কিন্তু স্ত্রী-সন্তানের ভরণ-পোষণের সব দায়িত্ব স্বামীকেই নিতে হবে। কারণ এটি তাঁর কর্তব্য ও দায়িত্ব।

    এদিন শীর্ষ আদালত (Supreme Court) থেকে জানানো হয়েছিল যে, যেসব মহিলারা তাঁর স্বামীর বাড়িতে অত্যাচারিত হয়ে বাড়ি ছেড়েছেন, ফলে তাঁদের আর্থিক সাহায্য ও তাঁদের সন্তানের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য যাতে কোনও ব্যবস্থা করা যায়, বিশেষভাবে নারী ও শিশুদের সুরক্ষার জন্যই সিআরপিসি-এর ১২৫ ধারাটি তৈরি করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আসল শিবসেনা কারা, সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    যাদের মামলা নিয়ে গতকাল রায় দেওয়া হয়েছে, তাঁরা ১৯৯১ সালে ৭ ডিসেম্বর বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। তাঁদের একটি মেয়ে ও একটি ছেলে আছে। মহিলাটি অভিযোগ করেছিলেন যে, তাঁর ওপরে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করার পরেই তিনি তাঁর স্বামীর বাড়ি ছেড়ে চলে যান। তিনি আরও অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর বাবার কাছ থেকে ১ কোটি টাকা পণের দাবিও করা হয়েছিল। এমনকি তাঁর চরিত্রের ওপর প্রশ্ন তুলেছিলেন ও তাঁদের ছেলেকেও তাঁর স্বামী নিজের সন্তান বলে মেনে নিতে রাজি হননি। এর পাশাপাশি তাঁর ছেলের ডিএনএ টেস্ট করার কথা বলেছিলেন। অন্যদিকে তাঁর স্বামী এই সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, তাঁর এখন কাজ নেই ও তাই তাঁর স্ত্রী তাঁদের সন্তানকে নিয়ে বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছেন।

    এরপর গতকাল বিচারপতি দীনেশ মহেশ্বরী এবং বেলা এম ত্রিবেদীর বেঞ্চে এই মামলার রায় দেওয়ার সময় এই দায়িত্বহীন স্বামীকে নির্দেশ দেন যে, তাঁদের ছেলের জন্য প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা ও তাঁর পরিবারের জন্য ১০০০০ টাকা দিতে হবে। আরও বলা হয় যে, “স্ত্রী এবং নাবালক সন্তানদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা স্বামীর কর্তব্য। স্বামীকে শারীরিক শ্রম দিয়েও অর্থ উপার্জন করতে হবে, যদি সে সক্ষম হয়, এবং আইনগতভাবে তিনি এই বাধ্যবাধকতাকে এড়াতে পারে না।“

  • BJP on congress poll: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দিগ্বিজয় ডামি প্রার্থী, কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের

    BJP on congress poll: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দিগ্বিজয় ডামি প্রার্থী, কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস (Congress) প্রেসিডেন্ট পদে লড়ছেন বর্ষীয়ান নেতা দিগ্বিজয় সিং (Digvijaya Singh)। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী গান্ধী (Gandhi) পরিবারের ঘনিষ্ঠ অশোক গেহলট ওই পদে লড়ছেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন। তার আগেই অবশ্য মনোনয়নপত্র তুলেছেন দিগ্বিজয়। জানিয়ে দিয়েছেন, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট পদে যিনিই লড়ুন না কেন, তিনি কাজ করবেন গান্ধী পরিবারের ছত্রছায়ায়। দ্বিগ্বিজয় ছাড়াও লড়াইয়ের মাঠে রয়েছেন শশী থারুর এবং গান্ধী পরিবারের আস্থাভাজন রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে। এই নির্বাচনে মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দিগ্বিজয়ের লড়াইয়ের সিদ্ধান্তকে একহাত নিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব। কংগ্রেসের এই নির্বাচন মানুষ আদৌ বিশ্বাস করবেন না বলেই মনে করে গেরুয়া শিবির।

    আরও পড়ুন : দ্বিগ্বিজয়, কমল নাথ না গেহলট! কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনে শশী থারুরের প্রতিদ্বন্দ্বী কে?

    অশোক গেহলটকে প্রক্সি নম্বর ওয়ান বলে সম্বোধন করে বিজেপির মুখপাত্র শেহজাদ পুন্নাওয়ালা বলেন, কংগ্রেস হাইকমান্ডের প্রতি বেওয়াফাই হওয়ায় অশোক গেহলটকে সরে যেতে বলা হয়েছে। লড়াইয়ের ময়দানে প্রার্থী করা হয়েছে ডামি দিগ্বিজয়কে। গেহলট মনোনয়ন দাখিল করতে না পারায় ওই পরিবার কি তাঁর সঙ্গে আপসেট হয়ে পড়েছেন?

    বিজেপির আর এক নেতা অমিত মালব্য বলেন, গেহলট সরল। দলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার আগেই তিনি বিদ্রোহ ঘোষণা করেছেন। অন্যদিকে, দিগ্বিজয় সিংকে নির্বাচিত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তার পরেই পদক্ষেপ করতে পারবেন তিনি। ট্যুইট বার্তায় মালব্য বলেন, দিগ্বিজয় একজন কূটরাজনীতিজ্ঞ। কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগেই অশোক গেহলট যা করেছেন গান্ধীদের প্রতি তিনি তাই করবেন ভোটে জেতার পর। 

    অন্য একটি ট্যুইটে মালব্য লেখেন, মনে রাখতে হবে তাঁরও একটি ছেলে রয়েছে। গান্ধীদের প্রান্তিক শক্তিতে পরিণত করার এটি প্রথম ধাপ।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • US Visa: জয়শঙ্কর এফেক্ট! ভারতীয়দের জন্য ১ লক্ষ ভিসা স্লট খুলছে আমেরিকা, কমবে অপেক্ষাও

    US Visa: জয়শঙ্কর এফেক্ট! ভারতীয়দের জন্য ১ লক্ষ ভিসা স্লট খুলছে আমেরিকা, কমবে অপেক্ষাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নভেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকে ছাত্র ভিসার ইন্টারভিউ শুরু করতে চলেছে মার্কিন প্রশাসন। মার্কিন দূতাবাস বিষয়ক মন্ত্রী ডন হেফালিন। এছাড়াও সামনের কিছু সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র সরকার ১০০০০০ ভিসা স্লটও খুলবে। মূলত যারা প্রথমবার ভিসার আবেদন করবেন এই ভিসাগুলি তাদের জন্য। একটি ট্যুইটে হেফলিন জানান, যারা কোভিডের সময় থেকে এই দেশে পড়ে রয়েছেন নিজের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে পারেননি তাদের প্রতি সহানুভূতি দেখেই এই সিদ্ধান্ত। একটি ট্যুইটে হেফলিন জানান, যারা কবিদের সময় থেকে এই দেশে পড়ে রয়েছেন নিজের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে পারেননি তাদের প্রতি সহানুভূতি দেখাতেই এই সিদ্ধান্ত।   

    আরও পড়ুন: ভারতীয়দের মার্কিন ভিসা পেতে এত দেরি হচ্ছে কেন? ব্লিঙ্কেনকে প্রশ্ন জয়শঙ্করের   

     

    মার্কিন দূতাবাসের পক্ষ থেকে এও জানানো হয়েছে যে ভিসার জন্য অপেক্ষার সময় কাল কম করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। মূলত যারা ব্যবসা এবং টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করেছেন তারা খুব তাড়াতাড়ি অ্যাপয়েন্টমেন্ট পাবেন। এই মুহূর্তে ভিসাগুলির জন্য অপেক্ষার সময়কাল ৮০০ দিনেরও বেশি। ভিসার জন্য নভেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকে ইন্টারভিউ শুরু করবে দূতাবাস। চলবে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এফ এবং এমজে ভিসার আবেদনকারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।     

    সম্প্রতি মার্কিন বিদেশমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের (Antony Blinken) সঙ্গে এক বৈঠকে ভিসা প্রসঙ্গ তোলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।  যেখানে পাকিস্তান বা চিন ১-২ দিনেই মার্কিন ভিসা (US Visa) পেয়ে যাচ্ছে, সেখানে ভারতীয়দের ৮০০- রও বেশি দিন অপেক্ষা করতে হচ্ছে কেন? এই প্রশ্ন করেন জয়শঙ্কর। এর উত্তরে মার্কিন বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করকে আশ্বস্ত করে বলেন এই সমস্যার দ্রুত সমাধান পরিকল্পনা নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আর তারপরেই মার্কিন প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই সিদ্ধান্ত সামনে এল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • RBI: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাংক, কত হল জানেন? 

    RBI: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাংক, কত হল জানেন? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিলে গেল বাজার বিশেষজ্ঞদের ভবিষ্যদ্বাণী! গত সপ্তাহেই তারা জানিয়েছিল, চলতি সপ্তাহে রেপো রেট (REPO Rate) বাড়াতে পারে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (RBI)। রেপো রেট বাড়ানো হতে পারে ৫০ বেসিস পয়েন্ট। দেশের শীর্ষ ব্যাংকের পলিসি সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত স্থগিত ছিল ৩০ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার পর্যন্ত। বাজার বিশেষজ্ঞদের অনুমাণ সত্যি প্রমাণ হল এদিন। শুক্রবারই রিজার্ভ ব্যাংক রেপো রেট বাড়াল ৫০ বেসিস পয়েন্ট। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, অস্থির বাজারের কথা মাথায় রেখেই এটা করা হয়েছে বলে অর্থনীতিবিদদের একাংশের অভিমত।

    রেপো রেট হল যে হারে কোনও দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক, ভারতের ক্ষেত্রে রিজার্ভ ব্যাংক তহবিলের কোনও ঘাটতি হলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলিকে অর্থ ঋণ দেয়। এদিন দেশের শীর্ষ ব্যাংকের মানিটারি পলিসি কমিটির বৈঠক হয়। সেই বৈঠকেই সদস্যদের মধ্যে পাঁচজন রেপো রেট ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোর পক্ষে ভোট দেন। কেবল রেপো রেট নয়, ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানো হয়েছে স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফেসিলিটিও। ৫.৬৫ শতাংশ থেকে মার্জিনাল স্ট্যান্ডিং ফেসিলিটি বাড়িয়ে করা হয়েছে ৬.১৫ শতাংশ।

    আরও পড়ুন :ফের রেপো রেট বাড়াতে চলেছে রিজার্ভ ব্যাংক?

    চলতি বছরে মে মাস থেকে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক কী পলিসি রেট (Key Policy Rate) বাড়িয়েছে ১৪০ বেসিস পয়েন্ট। এদিন মানিটারি পলিসি কমিটির বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মোট ছ জন। এর মধ্যে রিজার্ভ ব্যাংকের তিনজন সদস্য  এবং বাইরের তিন সদস্য। তার মধ্যে পাঁচজনই ভোট দেন রেপো রেট ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোর পক্ষে।

    প্রসঙ্গত, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে গোটা বিশ্বেই জাঁকিয়ে বসেছে মুদ্রাস্ফীতি। এই যুদ্ধের প্রভাব যে বিশ্ব অর্থনীতিতে পড়বে, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভাষণ দিতে গিয়ে কিছুদিন আগেই তা জানিয়েছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সেটা যে নিছকই কথার কথা ছিল না, তা বোঝা গিয়েছিল মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভের সুদ বৃদ্ধিতে। কেবল আমেরিকার শীর্ষ ব্যাংকই নয়, বেলাগাম মুদ্রাস্ফীতির রাশ টানতে উদ্যোগী হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শীর্ষ ব্যাংকগুলোও। তখনই বাজার বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছিলেন, চলতি সপ্তাহে রেপো রেট বাড়াতে পারে ভারতের শীর্ষ ব্যাংক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PFI: হিন্দু নেতাদের হত্যা থেকে হাওয়ালা কারবার! কী কী করত পিএফআই, জানেন?

    PFI: হিন্দু নেতাদের হত্যা থেকে হাওয়ালা কারবার! কী কী করত পিএফআই, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন ধরেই অবৈধ কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিল সদ্য নিষিদ্ধ পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front of India) ও তার অনুমোদিত বিভিন্ন সংস্থা। সম্প্রতি দেশজুড়ে পিএফআইয়ের (PFI) বিভিন্ন ডেরায় হানা দিয়েছে এনআইএ (NIA)। গ্রেফতার করা হয়েছে প্রচুর পিএফআই সদস্যকে। তার পরেই প্রকাশ্যে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য।

    আগামী পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে পিএফআইকে। তদন্তকারী সংস্থাগুলি জানতে পেরেছে, পিএফআই একটি হিংসাত্মক সংগঠনে পরিণত হয়েছিল। এই সংগঠন জঙ্গি কার্যকলাপে মদত দিত, হাওয়ালায় টাকা ঢালত, দেশের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে ঘৃণার পরিবেশও সৃষ্টি করত এই নিষিদ্ধ সংগঠন। তদন্তকারীরা এও জেনেছেন, পিএফআই বেশ কয়েকজন হিন্দু নেতাকেও হত্যা করেছ।

    বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মন্ত্রক বিশ্বাস করে পিএফআই এমন একটি সংগঠন যার সদস্যরা দেশে বিভিন্ন হিংসামূলক এবং অবৈধ কাজকর্মে লিপ্ত। সন্ত্রাসবাদী কাজকর্মেও যুক্ত এই সংগঠনের সদস্যরা। দেশের ১৭টি রাজ্যে পিএফআই ও তাদের অনুমোদিত সংগঠনের উপস্থিতির কথাও প্রকাশ্যে এসেছে। ডশিয়ারে বলা হয়েছে, পিএফআই তার ক্যাডারদের শান্তি এবং দেশের ঐক্য বিনষ্ট করে এমন কাজকর্ম করতে উৎসাহ জোগাত। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করে এমন কাজ করতেও উৎসাহ জোগাত। দেশের ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্র নষ্ট করার চেষ্টাও করত এই সংগঠন। সেই কারণেই ইউএপিএতে ব্যান করা হয়েছে এই সংগঠনকে।

    আরও পড়ুন : লক্ষ্য ছিল দাঙ্গা! আর একটা ‘শাহিনবাগ’-এর ছক কষেছিল পিএফআই?

    জানা গিয়েছে, দেশজুড়ে পিএফআইয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৩০০টি। এর মধ্যে এর ক্যাডার এবং সহযোগী সংগঠনগুলিও রয়েছে। বিভিন্ন রাজ্য পুলিশ এবং এনআইএ এই মামলা করেছে। এই মামলাগুলির মধ্যে কিছু মামলা করা হয়েছে ইউএপিএর অধীনে। বিস্ফোরক পদার্থ আইন, অস্ত্র আইন এবং আরও কয়েকটি ধারায়ও মামলা দায়ের হয়েছে। সদ্য নিষিদ্ধ এই সংগঠনের সঙ্গে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনের যোগসূত্রের খোঁজও পেয়েছেন তদন্তকারীরা। ডশিয়ারে বলা হয়েছে, পিএফআইয়ের কিছু কাজ বিশেষত কেরালায়, আইএসআইএসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে করা হয়েছে। সিরিয়া, ইরাক এবং আফগানিস্তানে সন্ত্রাসবাদ কাজকর্মেও তারা যুক্ত ছিল। যুদ্ধে ভারতীয় আইএসআইএস জঙ্গি নিহতও হয়েছে। এনআইএ আইএসআইএসের সঙ্গে পিএফআই সদস্যদের কয়েকজনকে গ্রেফতারও করেছে বিভিন্ন রাজ্যে। বাংলাদেশের জামাত-উল-মুজাহিদান সঙ্গেও পিএফআইয়ের যোগসূত্র পাওয়া গিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Army: আতঙ্কিত চিন! সীমান্তে আধুনিক ও উন্নত যুদ্ধাস্ত্র মোতায়েন ভারতের

    Indian Army: আতঙ্কিত চিন! সীমান্তে আধুনিক ও উন্নত যুদ্ধাস্ত্র মোতায়েন ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোগরা -হটস্প্রিং থেকে দুদেশ সেনা সরালেও প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা (LAC) বরাবর মাঝেমাঝেই চক্কর কেটে চলেছে চিনা ফাইটার জেট (Chinese Fighter Jets)। সম্প্রতি একাধিকবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার (Line of Actual Control) কাছে প্ররোচনা দিয়ে চলেছে চিনা ফৌজ। ভারতীয় প্রতিরক্ষা (Indian defence) ব্যবস্থাকে মাপার জন্য বরাবর সক্রিয় চিন (China)। এবার তারই পাল্টা দিল ভারত (India)। পাল্টা প্রতিরোধ-ব্যবস্থা হিসেবে চিন সীমান্তে আগ্নেয়াস্ত্র-সহ সেনার ব্যাটেলিয়ন মজুত রাখা হচ্ছে।

    সক্রিয় রয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনাও (Indian Air Force)। একেবারে সীমান্ত বরাবর যুদ্ধ বিমান ওড়াচ্ছে ভারত। তাতেই আতঙ্কিত চিন! ভারতীয় সেনার লাদাখ সেক্টরের মানোন্নয়ন নিয়ে অস্বস্তিতে রয়েছে চিনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (PLA)। তাই বুধবারই ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক অনেকটা ঠিক হয়ে গিয়েছে বলে জানিয়েছেন চিনের রাষ্ট্রদূত সান ওয়েডং। পিপলস রিপাবলিক অফ চায়নার ৭৫ বার্ষিকী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল মাধ্যমে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, সবমিলিয়ে স্থিতাবস্থা রয়েছে সীমান্তে। আপৎকালীন পরিস্থিতি থেকে দুই দেশই বেরিয়ে এসেছে। দিল্লি অবশ্য এ বিষয়ে কোনও মত দেয়নি।

    আরও পড়ুন: নারীশক্তির জয়! চিন সীমান্তে সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান ওড়াচ্ছেন এই বীর কন্যা… 

    ভারতীয় সেনা সূত্রে খবর, সীমান্ত বরাবর আধুনিক মানের উন্নত যুদ্ধাস্ত্র প্রস্তুত করা হচ্ছে। এই মর্মে সেনার আর্টিলারি  ডিভিসনকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। পুরনো ও ভারী প্রকৃতির ফিল্ড গানের জায়গায় বসানো হচ্ছে আধুনিকতম, হাল্কা ফিল্ড বা আর্টিলারি গান। সেই তালিকায় রয়েছে ১৫৫মিমি/৫২ ক্যালিবার ট্র্যাকড্ সেল্ফ প্রোপেল্ড কে-৯ বজ্র-টি (K9 Vajra-T) গান, অতিরিক্ত ১৫৫মিমি/৪৫ ক্যালিবার ধনুষ (Dhanush) আর্টি গান, ১৫৫মিমি/৫২ ক্যালিবার অ্যাডভান্সড টাওড আর্টিলারি গান সিস্টেম (ATAGS) এবং আধুনিকীকরণ করা ফিল্ড গান সরঙ্গ (Sharang)।

    এর পাশাপাশি, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় মোতায়েন করা হয়েছে অধিক পাল্লার পিনাকা রকেট সিস্টেমের সর্বাধুনিক সংস্করণ। রয়েছে অ্যারিয়াল ভেহিকলস, আধুনিক ড্রোন-সহ নানান সমরাস্ত্র। শুধু তাই নয়, ভারতীয় সীমান্তের মধ্যে কিন্তু LAC-এর খুব কাছে ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছে। আর তাতেই ঘুম উড়েছে চিনের। 

    আরও পড়ুন: ভারতে রকেট লঞ্চার তৈরি করবে স্যাব! কী বলছে সুইডেনের সংস্থা?

    আগেই দিল্লির তরফে জানানো হয়েছিল, ভারত প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে চায় কিন্তু কোনওভাবেই আর শান্তি ভিক্ষা করা হবে না। আর কয়েকমাসের মধ্যেই শীত এসে যাবে। এই অবস্থায় ভারত এবং চিন দুই দেশই সীমান্তে পরিকাঠামো ঢেলে সাজাতে উদ্যোগ নিয়েছে। এক আধিকারিক জানিয়েছে, ভারত সীমান্তের কাছে রাস্তা এবং অন্য পরিকাঠামো নির্মাণ করছে। শীঘ্রই ধনুষ রেজিমেন্ট ইতিমধ্যেই তৈরি, বলে সেনা সূত্রে খবর। যদিও আধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র সজ্জিত নয়া সেনাদল হয়ত বা শীতের পরই কসরত দেখাবে। উত্তর সীমান্তে চিনের গতিবিধির দিকে সবসময়ই নজর রয়েছে ভারতের। চিন যদি ভারতকে উপেক্ষা করে নিজেদের শক্ত করতে চায়, তাহলে সীমান্তে নিজেদের অধিকার বজায় রাখতে এতটুকু খামতি দেখাবে না দিল্লি, এমনই অভিমত কূটনীতিকদের।

  • Credit & Debit Cards: ১ অক্টোবর থেকে পাল্টাচ্ছে ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম, জানেন তো?

    Credit & Debit Cards: ১ অক্টোবর থেকে পাল্টাচ্ছে ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম, জানেন তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখন ক্রেডিট কার্ড ও ডেবিট কার্ডেরই যুগ। এমন কোনও মানুষ নেই যাদের কাছে এক ক্রেডিট কার্ড অথবা ডেবিট কার্ড নেই। ক্রেডিট কার্ড না থাকলেও আমাদের সকলের কাছে এটিএম বা ডেবিট কার্ড রয়েছে। দেশের প্রায় ৫০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক লোক এই কার্ড ব্যবহার করে থাকেন। অনেকেই এখন নগদ ক্যাশের  ঝামেলা এড়াতে ব্যবহার করে থাকেন এই কার্ড। তবে এই কার্ডের অনলাইন পেমেন্টের ক্ষেত্রে পয়লা অক্টোবর থেকে কিছু পরিবর্তন আনতে চলেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। রিজার্ভ ব্যাংক জানিয়েছে যে আগামী মাসের প্রথম দিন থেকে কার্ড-অন-ফাইল টোকেনাইজেশন (CoF Card Tokenisation) নিয়ম আনা হচ্ছে। আর এতে ক্রেডিট কার্ড ও ডেবিট কার্ডের সাহায্যে লেনদেন আরও নিরাপদ হবে বলে জানা গিয়েছে।

    নতুন নিয়ম

    নতুন এই নিয়মে একাধিক পরিবর্তন আসার ফলে নতুন টোকেন সিস্টেমের আওতায় কার্ডের সমস্ত ডেটা বদলে যাবে টোকেনে। কোনও শপিং ওয়েবসাইট আর আপনার কার্ডের কোনও তথ্য পাবে না। সমস্ত তথ্য থাকবে টোকেন আকারে। ফলে আপনার কার্ড হয়ে যাবে আরো বেশি সুরক্ষিত। আগে যেমন অনলাইন শপিং-এ কার্ড ব্যবহার করলে অনলাইন সাইটগুলো আপনার কার্ডের ডিটেলস নিয়ে রাখত, পরে সিভিভি নম্বর আপনাকে দিত হত। এখন থেকে তা আর হবে না। এখন থেকে এই তথ্য আর সংরক্ষিত থাকবে না, গ্রাহককে কেনাকাটা করতে হলে কার্ডের নম্বর পুনরায় দিতে হবে।

    আরও পড়ুন: তবে কি ক্রেডিট কার্ডের নয়া নিয়ম কার্যকর হবে অক্টোবর মাসে?

    কী এই টোকেনাইজেশন?

    টোকেনাইজেশন (Tokenisation) হল এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে কার্ডের তথ্য একটি অন্য কোড বা টোকেনে রূপান্তরিত হবে। এর ফলে কার্ডের গুরুত্বপূর্ণ নথি প্রকাশ না করেই অনলাইনে কেনাকাটা করা যাবে। আপনার ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের নম্বর একটি টোকেন-এ পরিবর্তিত হলে, আপনার কার্ডের তথ্য কোনও ভাবে চুরি বা পুনর্ব্যবহার করা সম্ভব নয়। একটি টোকেন যুক্ত কার্ড লেনদেন অনেক সুরক্ষিত বলেও মনে করা হয়৷

    কীভাবে টোকেনাইজেশন করা যেতে পারে?

    নয়া নিয়ম শুরু হওয়ার পর অনলাইন কেনাকাটার সময় আপনার কার্ডের সমস্ত তথ্য দিতে হবে৷ আর এই তথ্য টোকেনে রূপান্তরিত হবে। একবার যখন গ্রাহকরা কোনও জিনিসের কেনাকাটা শুরু করে সে ক্ষেত্রে সংস্থার তরফে টোকেনাইজেশন শুরু করা হবে এবং টোকেন করার জন্য অনুমতি চাইবে৷ একবার অনুমতি দেওয়ার পর মার্চেন্ট কার্ড নেটওয়ার্ককে অনুরোধ পাঠিয়ে দেবে৷ এর জেরে প্রত্যেক কার্ডের জন্য একটি টোকেন নম্বর জেনারেট করা হবে যা ভবিষ্যতে কেনাকাটা করার জন্য অনলাইন বা মার্চেন্ট প্ল্যাটফর্মে সেভ করা যেতে পারে৷

  • Congress Poll: দ্বিগ্বিজয়, কমল নাথ না গেহলট! কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনে শশী থারুরের প্রতিদ্বন্দ্বী কে?

    Congress Poll: দ্বিগ্বিজয়, কমল নাথ না গেহলট! কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনে শশী থারুরের প্রতিদ্বন্দ্বী কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটা সময় মনে হয়েছিল কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচনে (Congress elections) লড়াইটা হবে মূলত শশী থারুর (Shashi Tharoor) ও রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের মধ্যে। কিন্তু কয়েকদিনে দ্রুত বদলে গিয়েছে ছবিটা। রাজস্থানের নতুন মুথ্যমন্ত্রী নির্বাচন ঘিরে বাবাদ সামনে আসার আসার পর গেহলটের উপর বেজায় ক্ষুব্ধ গান্ধী পরিবার। পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে, সভাপতি পদে এবার মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দ্বিগ্বিজয় সিংকে (Digvijaya Singh) ময়দানে নামানোর জোর প্রক্রিয়া চলছে। শোনা যাচ্ছে, সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) আস্থাভাজন হিসেবেই কংগ্রেস সভাপতি পদের নির্বাচনে দ্বিগ্বিজয় সিং প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। সেক্ষেত্রে লড়াইটা হতে পারে শশী থারুর বনাম দ্বিগ্বিজয় সিংয়ের মধ্যে। তবে ভোটে লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত তিনি এখনও নেননি বলে দাবি করেছেন দ্বিগ্বিজয় সিং। যা দেখে রাজনৈতিক মহলের ধারণা, গান্ধী পরিবারের সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় রয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: দেশের নয়া সিডিএস হচ্ছেন অনিল চৌহান, জানেন তিনি কে?

    মোদ্দা কথা হল, গান্ধী পরিবারের বাইরে কাউকে কংগ্রেস সভাপতি পদে বসিয়ে রিমোট নিজের হাতেই রাখার চেষ্টা করছেন সোনিয়া গান্ধী। এক্ষেত্রে শশী থারুর তাঁর যে না পসন্দ, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কারণ, কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ জি ২৩ নেতাদের সঙ্গে তাঁর এখনও ভালো যোগাযোগ হয়েছে। সেই কারণেই আজ্ঞাবহ নেতাকে দলের দায়িত্ব দেওয়ার জন্য রণকৌশল ঠিক করতে ব্যস্ত গান্ধী পরিবার। এক্ষেত্রে অশোক গেহলট প্রথম পছন্দ। কিন্তু রাজস্থানের নতুন মুখ্যমন্ত্রী চয়ন ঘিরে যেভাবে গেহলট পন্থিরী বিক্ষোভ দেখিয়েছেন, তাতে খুশি নন সোনিয়া। তাই গেহলটের উপর চাপ বাড়াতে দ্বিগ্বিজয় সিংয়ের নাম ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে। কংগ্রেসের এই বর্ষীয়ান নেতা গেহলটের মতো গান্ধী পরিবারের ভীষণই আস্থাভাজন বলে পরিচিত। শুধু তাই নয়, মধ্যপ্রদেশের আর এক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথও কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনে লড়াই ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। কিন্তু তাঁকে আবার পছন্দ নয় গান্ধী পরিবারের। আর মধ্যপ্রদেশের রাজনীতিতে দ্বিগ্বিজয় সিং বরাবরই কমল নাথ বিরোধী। তাই তাঁকে ময়দানে নামি সোনিয়া গান্ধী কি এক ঢিলে দুই পাখি মারার চেষ্টা করছেন?

    আরও পড়ুন: উৎসবের মরশুমে সুখবর, আরও তিনমাস বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

    যাই হোক, ৩০ সেপ্টেম্বর মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। ইতিমধ্যেই শশী থারুর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথা আগেই ঘোষণা করেছেন। মনোনয়ন তুলেছেন পবন বনসলও। এখন ১৭ অক্টোবরের নির্বাচনে কে কার মুখোমুখি হয়, সেটাই দেখার!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mohammed Shami: দশেরায় শুভেচ্ছা জানিয়ে মৌলবাদীদের আক্রমণের মুখে মহম্মদ শামি

    Mohammed Shami: দশেরায় শুভেচ্ছা জানিয়ে মৌলবাদীদের আক্রমণের মুখে মহম্মদ শামি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশেরার শুভেচ্ছা জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করেছিলেন ভারতীয় ক্রিকেট দলের তারকা পেসার মহম্মদ শামি (Mohammed Shami)। আর তাতেই চরমপন্থী মুসলিমদের কুনজরে পড়লেন তিনি। পোস্টটির ছবিতে দেখা যাচ্ছে যে, রাম হাতে তীর-ধনুক নিয়ে রাবণের দিকে তীর নিক্ষেপ করার নিশানা করছেন। তিনি পোস্টটিতে লেখেন, “দশেরার দিন প্রার্থনা করব আপনাদের জীবন যেন আনন্দ সম্মৃদ্ধি এবং সাফল্য ভরে ওঠে। এই কামনা করি।” মহম্মদ শামির এই পোস্টের পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তীব্র কটাক্ষের শিকার হতে হয় তাঁকে।   

     

    শামি পোস্ট করা মাত্র তাঁর পোস্টটি ভাইরাল হয় এবং মৌলবাদীরা তাঁকে কাঠগড়ায় তোলা শুরু করে। তাদের দাবি, একজন মুসলমান হয়ে কেন তিনি হিন্দুদের উৎসবের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন? শারীরিক  কারণে ভারতের টি-টোয়েন্টি দলে ফেরার সুযোগ হারিয়েছিলেন এই তারকা পেসার। তিনি বিশ্বকাপের দলে জায়গা পাবেন কিনা তা নিয়েও এখনো বড় প্রশ্ন চিহ্ন রয়েছে। বিশ্বকাপের (T-20 World Cup) দলে সুযোগ পাওয়ার জন্য বিধর্মীদের মতো আচরণ করছেন শামি। এমন অভিযোগও তোলা হয়েছে শামির বিরুদ্ধে। অনেকে শামির বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করার দাবিও জানিয়েছেন।  

    অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, শামি কি সত্যিই মুসলিম? প্রকৃত মুসলিম হয়ে এই কাজ কীভাবে করলেন তিনি? কেউ কেউ বলেছেন, পথ ভুলে গিয়েছেন শামি, আল্লা তাঁকে রক্ষা করুন। অধিকাংশের মতে, অত্যন্ত লজ্জাজনক কাজ করেছেন শামি। তাঁর ট্যুইটের কমেন্ট সেকশন ভরে গিয়েছে “শেম অন শামি” বার্তায়। 

    আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকেও ছিটকে গেলেন শামি, কেন জানেন?
      
    কিছুদিন আগে ঠিক এমনটাই ঘটেছিল বাংলাদেশের ক্রিকেটার লিটন দাসের সঙ্গে। তিনি মহালয়া উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানান। আর তারপরেই তাঁকে মৌলবাদীদের আক্রমণের মুখে পড়তে হয়।

    তবে সেই সময়ে লিটনের মতোই এবার শামিও নিজের পাশে পেয়েছেন। শামির পাশে দাঁড়িয়ে তাকে পাল্টা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বহু ভক্ত। অনেকেই লিখেছেন, এটাই ভারতবর্ষ যেখানে সব ধর্ম একসঙ্গে অবস্থান করতে পারে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
LinkedIn
Share