Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Postal ballot: পোস্টাল ব্যালটে কারচুপি রুখতে সক্রিয় কমিশন! সুপারিশ আইনমন্ত্রকের কাছে

    Postal ballot: পোস্টাল ব্যালটে কারচুপি রুখতে সক্রিয় কমিশন! সুপারিশ আইনমন্ত্রকের কাছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনে স্বচ্ছতা আনতে পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন করতে চায় জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India। এই মর্মে কমিশনের তরফে সরকারের কাছে একটি সুপারিশ পত্রও পাঠানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রকের (Law Ministry) কাছে এ নিয়ে একটি চিঠি দিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (Rajiv Kumar)।

    আরও পড়ুন: আইন সংশোধনের আর্জি! নির্বাচনে কালো টাকার রমরমা রুখতে সুপারিশ কমিশনের

    নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, ভোটকর্মী, সরকারি কর্মী যাঁরা পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেন তাঁরা অনেক সময় দীর্ঘদিন নিজেদের কাছে ব্যালট পেপারটা রেখে দেন। অনেক সময় ভোটগ্রহণ কেন্দ্রেও নিয়ে যান বলে নানা জায়গা থেকে অভিযোগ এসেছে। তাঁরা ওই ব্যালট পেপার দেখিয়ে অন্যকে ভোট দানে প্রভাবিত করেন, এমনও শোনা গিয়েছে। তাই এই পদ্ধতির পরিবর্তন প্রয়োজন। এর জন্য  ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইন সংশোধনও জরুরি।  জনপ্রতিনিধিত্ব আইন সংশোধন করতে পারে সরকার। তাই এই চিঠি দেওয়া হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: প্রাইমারিতে লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে চাকরি বিক্রি হয়েছে! চার্জশিটে দাবি ইডির

    কমিশনের তরফে সুপারিশ করা হয়েছে,  জাতীয় নির্বাচনের সময় সারা দেশে কয়েক লক্ষ ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা হয়। সেইসব ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে যাঁরা কাজ করেন সেই সরকারি কর্মীরা বা নিরাপত্তাকর্মীরা নিজেরা গিয়ে ভোট দিতে পারেন না। প্রায় এক কোটি ভোটার নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করেন। এই ধরনের ভোটারদের মধ্যে রয়েছে পুলিশ কর্মী, পোলিং অফিসার এবং প্রিসাইডিং অফিসাররা যারা নির্বাচন প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত। তাঁদের জন্য পোস্টাল ব্যালটের সুবিধা রয়েছে। কমিশনের পক্ষে বলা হয়েছে, তাঁরা যেখানে ভোট গ্রহণের জন্য প্রশিক্ষণ নিতে যান, সেই সেন্টারগুলি থেকেই যেন পোস্টাল ব্যলট ইস্যুর সঙ্গে সঙ্গেই তা জমা করে দেন। দ্রুত ব্যালট পেপার ডাকযোগে পাঠিয়ে দেওয়া হলে, তাতে কারচুপির পরিমাণ কম হবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PFI: পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ পিএফআই! মিলেছে জঙ্গি যোগের প্রমাণ, কী বলছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক?

    PFI: পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ পিএফআই! মিলেছে জঙ্গি যোগের প্রমাণ, কী বলছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার স্বার্থে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়াকে (PFI) পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র সরকার। বেআইনি কাজকর্মের জন্য পিএফআইয়ের সমস্ত সহযোগী সংস্থা এবং অনুমোদিত সংস্থার উপরও নিষেধাজ্ঞা চাপানো হয়েছে। যে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ অবিলম্বে কার্যকর হচ্ছে বলে জানিয়েছে সরকার। বুধবার একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে পিএফআই এবং এর অনুমোদন পাওয়া দলগুলিকে বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন (UAPA)-এর আওতায় নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে কেন্দ্র।এ প্রসঙ্গে বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য ট্যুইট করে জানান, এরপর বিরোধীরা অনেক কথা বলবে। কিন্তু দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে এই পদক্ষেপ জরুরি।

    সরকারের তরফে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পিএফআই সামনে থেকে আর্থ-সামাজিক এবং শিক্ষার উন্নতির জন্য কাজ করছে বলে জানালেও আসলে তারা সমাজের একটি নির্দিষ্ট অংশে সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করে যাচ্ছে। ছড়াচ্ছে উগ্রপন্থা। মানুষে মানুষে ভেদাভেদ সৃষ্টি করছে। হিংসা ছড়াচ্ছে যা দেশের গণতান্ত্রিক ভিত্তিকে নষ্ট করছে। বিজ্ঞপ্তিতে এ-ও বলা হয়েছে, পিএফআই এবং এর সহযোগী দলগুলি যে বেআইনি কার্যকলাপের যুক্ত আছে তা ‘দেশের অখণ্ডতা, সার্বভৌমত্ব এবং নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর’। এই দলগুলি সক্রিয় থাকলে দেশের শান্তি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বিদেশ থেকেও অর্থ সাহায্য পায় পিএফআই, যা দেশের অভ্যন্তরীণ সুরক্ষার ক্ষেত্রে বড়সড় উদ্বেগের বিষয় বলে জানিয়েছে কেন্দ্র। 

    আরও পড়ুন: নিষিদ্ধ হচ্ছে পিএফআই? দেশ জুড়ে এনআইএর দ্বিতীয় দফার অভিযানের পর বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক

    উল্লেখ্য, গত সপ্তাহ থেকে দেশ জুড়ে পিএফআইয়ের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। মঙ্গলবার চলে দ্বিতীয় দফার অভিযান। এরপরেই বৈঠক ডাকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। পিএফআই-সহ বাকি শরিক দলগুলিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, স্টুডেন্টস ইসলামিক মুভমেন্ট অফ ইন্ডিয়া (সিমি), জামাত-উল-মুজাহিদিন বাংলাদেশ (জেএমবি) এবং ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক অ্যান্ড সিরিয়া (আইএসআইএস) এর সঙ্গেও এই দলগুলির যোগসূত্র আছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • BJP reaction on PFI Ban:  ‘‘মোদি-জমানার ভারত…’’, পিএফআই নিষিদ্ধ হওয়ায় প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    BJP reaction on PFI Ban: ‘‘মোদি-জমানার ভারত…’’, পিএফআই নিষিদ্ধ হওয়ায় প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হল পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front of India), সংক্ষেপে পিএফআইকে (PFI)। দেশজুড়ে বেআইনি কাজকর্মের জন্য পিএফআইয়ের সব সহযোগী সংস্থা এবং ওই সংগঠন অনুমোদিত সংস্থাগুলির ওপরও জারি করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। কেন্দ্রের পিএফআই নিষেধাজ্ঞার (PFI Ban) এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন বিজেপি (BJP) নেতারা।

    বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক অরুণ সিং বুধবার বলেন, দেশের অখণ্ডতা বজায় রাখার জন্য পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার (Popular Front of India) ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা প্রয়োজন ছিল। তিনি বলেন, যখন রাজস্থানের বিভিন্ন জেলায় দাঙ্গার ঘটনা ঘটেছিল, আমরা বলেছিলাম পিএফআই যুক্ত ছিল। কর্নাটকে যখন সিদ্ধারামাইয়া ক্ষমতায় ছিলেন, তখন ২৩ জনেরও বেশি খুন হয়েছিলেন। দেশের অখণ্ডতা বজায় রাখতে পিএফআই ব্যান (PFI Ban) জরুরি ছিল।

    আরও পড়ুন : পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ পিএফআই! মিলেছে জঙ্গি যোগের প্রমাণ, কী বলছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক?

    কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই বলেন, দীর্ঘ দিন ধরে দেশবাসী এটা চাইছিলেন। সিপিআই, সিপিএম এবং কংগ্রেস সহ সব রাজনৈতিক দলও এটাই চাইছিলেন। পিএফআই (Popular Front of India) সিমি এবং কর্নাটক ফোরাম ফর ডিগনিটির অবতার। তারা দেশবিরোধী কার্যকলাপ ও হিংসার ঘটনায় যুক্ত।

    পিএফআই ব্যানকে স্বাগত জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। যারা দেশবিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত, সরকার তাদের কড়া হাতে দমন করবে। ভারতে  এখন মোদি যুগ চলছে। তিনি লেখেন, আসাম সরকার ইতিমধ্যেই ব্যবস্থা নিয়েছে। আমরা পিএফআই ও সিএফআইয়ের অফিস সিল করেছি। গ্রেফতার করা হয় পিএফআইয়ের কিছু সদস্যকে। আরও গ্রেফতার করা হবে। 

    পিএফআই নিষেধাজ্ঞার (PFI Ban) সরকারি সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেও। ধন্যবাদ জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে। ট্যুইটে তিনি লেখেন, মহারাষ্ট্রে অশান্তি পাকাতে চেয়েছিল পিএফআই। সাম্প্রদায়িক বিভেদ সৃষ্টির পরিকল্পনাও করছিল। অন্য একটি ট্যুইটে তিনি লেখেন, পিএফআই পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান তুলেছিল। দেশে থেকে এ স্লোগান দেওয়ার অধিকার তাদের নেই। কেন্দ্র সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছে। এটা দেশপ্রেমিকদের দেশ। 

    পিএফআই (Popular Front of India) ব্যানের  সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন উত্তর প্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী কেশব মৌর্যও। ট্যুইট বার্তায় লেখেন, যারা এর বিরোধিতা করছে, ভারত তা মেনে নেবে না। উত্তর দেবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mukesh Ambani: নিরাপত্তা বাড়ল মুকেশ আম্বানির, পেলেন ‘জেড প্লাস’ সিকিউরিটি

    Mukesh Ambani: নিরাপত্তা বাড়ল মুকেশ আম্বানির, পেলেন ‘জেড প্লাস’ সিকিউরিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিলায়েন্স কর্তা মুকেশ আম্বানির (Mukesh Ambani) নিরাপত্তা বৃদ্ধি করল কেন্দ্রীয় সরকার (Central Govt)। গোয়েন্দা সূত্র মারফত তথ্যের ভিত্তিতে জেড ক্যাটাগরির সিকিউরিটি থেকে একবারে জেড প্লাস সিকিউরিটি (Z plus Security) দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অমিত শাহের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (Union Home Ministry)। মূলত তাঁকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে এই রিপোর্টের ভিত্তিতেই সিকিউরিটি বাড়ানো হয়েছে ভারতের প্রথম সারির এই শিল্পপতির।

    রিলায়েন্স (Reliance) ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও চেয়ারম্যান (CMD) হলেন মুকেশ আম্বানি। বিশ্বের ধনীতম প্রথম ১০ শিল্পপতির তালিকায় তিনি অষ্টম স্থানে রয়েছেন। গত বছর মুকেশ আম্বানির বাড়ি অ্যান্টিলার (Antilia) বাইরে থাকা এক গাড়িতে বিস্ফোরক পাওয়া গিয়েছিল। এরপরেই আম্বানির নিরাপত্তা নিয়ে রীতিমত প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। এই বিষয়টিকে হালকাভাবে নেননি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তারপর থেকেই রিলায়েন্স কর্তার সূরক্ষার বিষয়টি নিয়ে ভাবনা চিন্তা শুরু করে কেন্দ্রীয় সরকার।

    আরও পড়ুন: প্রার্থী হচ্ছেন খাড়গেও! কংগ্রেসের রাশ থাকবে গান্ধী পরিবারের হাতেই?

    সূত্রের খবর, অন্তত ৫৮ জন কমান্ডো (Commando) ঘিরে থাকবেন মুকেশ আম্বানিকে। একেবারে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হবে তাঁর বাসভবনকে। তবে জেড প্লাস সিকিউরিটির সমস্ত ব্যয় ভার বহন করতে হবে আম্বানিকেই।

    ভারতে সাধারণত বিশিষ্ট ব্যাক্তিদের সিকিউরিটি কভারেজ দেওয়া হয়ে থাকে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নিরাপত্তা বাড়ানো কমানো হয়ে থাকে। স্পেশাল সিকিউরিটিতে এক্স, ওয়াই, জেড, জেড প্লাস ছাড়াও আরও বিভিন্ন মানের সিকিউরিটি দেখা যায়।

    বর্তমানে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath), কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিদের এই জেড প্লাস সিকিউরিটি দেওয়া হয়। জেড প্লাস সিকিউরিটির আওতায় ১০ জন এনএসজি (NSG) কমান্ডো এবং ৪৫ জন পুলিশ অফিসারকে রাখা হয়। প্রত্যেক কমান্ডো মার্শাল আর্টে পারদর্শী এবং নিরস্ত্র অবস্থায় যুদ্ধের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Modi in Gujarat: সপ্তাহান্তে গুজরাটে নতুন বন্দে ভারত ট্রেন-রুটের সূচনা মোদির

    Modi in Gujarat: সপ্তাহান্তে গুজরাটে নতুন বন্দে ভারত ট্রেন-রুটের সূচনা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান! চলতি বছরে, ভারতীয় রেলের অন্যতম বড় আকর্ষণ হল ‘বন্দে ভারত এক্সপ্রেস’ ট্রেন (Vande Bharat Express)। আর এই বন্দে ভারত ট্রেনের জন্যই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে বসেছিলেন পুরো দেশবাসী। কবে এই ট্রেনে যাত্রা শুরু হবে সেই আশায় দিন গুনছিলেন তাঁরা। তবে আর অপেক্ষা নয়, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে এই ট্রেন তার পথ চলা শুরু করবে। আর এই ট্রেনের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। গুজরাটে (Gujarat) প্রথম বারের জন্য চালু হতে চলেছে বন্দে ভারত ট্রেন। আগামীকাল অর্থাৎ ২৯ অক্টোবর নরেন্দ্র মোদি দুদিনের জন্য গুজরাট সফরে যাবেন আর তখনই তিনি এই ট্রেনের সূচনা করবেন।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, গুজরাট সফরে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গান্ধীনগর-মুম্বই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা শুরু করার জন্য ফ্ল্যাগ অফ করবেন। একই সঙ্গে এদিন মোদিজি আহমেদাবাদ মেট্রো রেল প্রকল্পেরও সূচনা করবেন। এর পাশাপাশি ৩০ সেপ্টেম্বর তিনি আরও বেশ কয়েকটি প্রকল্প উদ্বোধন করবেন। এই প্রকল্প গুলোতে মোট খরচ হয়েছে ২৯০০০ কোটি টাকা। আর এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব সহ বিশিষ্ট নেতা-মন্ত্রীরা।

    আরও জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী ফ্ল্যাগ অফ করার পর বন্দে ভারত এক্সপ্রেস করে কালুপুর রেলওয়ে স্টেশনে যাবেন এবং এরপর আহমেদাবাদ মেট্রো রেল প্রকল্পের ফ্ল্যাগ অফ করার পরে, কালুপুর স্টেশন থেকে দূরদর্শন কেন্দ্র স্টেশন পর্যন্ত মেট্রোতে যাত্রা করবেন। এই প্রকল্পগুলি চালু করার পরে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আহমেদাবাদে নবরাত্রি উৎসব উদযাপনেও যোগ দেবেন।

    আরও পড়ুন: নবরাত্রিতে মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে যাত্রা শুরু হতে পারে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের, কেমন হবে এই ট্রেনে যাত্রা?

    উল্লেখ্য, চলতি বছরেই গুজরাটে বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Elections)। ১৯৯৫ সাল থেকে রাজ্যে ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। এবার তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ আপ। ফলে অনুমান করা হয়েছে, আসন্ন গুজরাট নির্বাচনের আগে রাজ্যবাসীকে একগুচ্ছ নতুন উপহার দিতেই মোদির এই দু’দিনের সফর।

    এছাড়াও এই সফরেই তিনি মোদি ভাবনগরে বিশ্বের প্রথম সিএনজি টার্মিনালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন এবং ৩৬ তম ন্যাশানাল গেমসের উদ্বোধন ঘোষণা করবেন। এটি প্রথমবার গুজরাটে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী আসন্ন গুজরাট সফরে ড্রিম সিটিরও সূচনা করবেন। এই প্রকল্পের লক্ষ্য, সুরাটে হীরার ব্যবসা আরও বেশি বৃদ্ধি করা। সুরাটে উদ্বোধন করা প্রকল্পগুলির মোট ব্যয় ৩,৪০০ কোটিরও বেশি। ভাবনগরে  ৫,২০০ কোটির বেশি মূল্যের একাধিক উন্নয়নমূলক উদ্যোগের উদ্বোধন করবেন। এছাড়াও তীর্থযাত্রীদের আম্বাজি মন্দির যাওয়ার সুবিধার্থে একটি ব্রডগেজ রেললাইনের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করবেন বলে জানা গিয়েছে। এরপর নিজেও তিনি আম্বাজি মন্দিরে যাবেন এবং সেখানে প্রার্থনা অনুষ্ঠান ও মহা আরতিতেও যোগ দেবেন।

  • Mohan Bhagwat: ঐক্যের লক্ষ্যে! মসজিদে গিয়ে ইমামের সঙ্গে বৈঠক সংঘ প্রধান মোহন ভাগবতের

    Mohan Bhagwat: ঐক্যের লক্ষ্যে! মসজিদে গিয়ে ইমামের সঙ্গে বৈঠক সংঘ প্রধান মোহন ভাগবতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের ঐক্য এবং অখণ্ডতা বজায় রাখার চেষ্টায় খামতি নেই আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবতের (Mohan Bhagwat)। দিন দুই আগে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের এই প্রধান বৈঠক করেছিলেন মুসলমান (Muslims) সম্প্রদায়ের বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে। এবার তিনি পরিদর্শন করলেন দিল্লির একটি মসজিদ। সেখানে বৈঠক করেন ইমামের সঙ্গে। ঘটনায় যারপরনাই খুশি মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষও।

    মুসলমান সম্প্রদায়ের বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠকের পরে এদিন সংঘ প্রধান মোহন ভাগবত যান দিল্লির একটি মসজিদে। সেখানে তিনি অল ইন্ডিয়া ইমাম অর্গানাইজেশনের প্রধান ইমাম উমের আহমেদ ইলিয়াসির সঙ্গে বৈঠক করেন। এদিন তিনি দিল্লির যে মসজিদে গিয়েছিলেন, সেটি সরকারি ও রাজনৈতিক দলগুলির কার্যালয় থেকে বেশি দূরে নয়। সূত্রের খবর, ভাগবতের সঙ্গে উমের আহমেদ ইলিয়াসির রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়েছে ঘণ্টাখানেক ধরে। ইলিয়াসির ছেলে সুহাইব ইলিয়াসি বলেন, এটা দেশের পক্ষে একটি ভাল বার্তা দেবে। একটি পারিবারিক আবহে আমাদের বৈঠক হয়েছে। এটা আনন্দের খবর যে তাঁরা আমাদের আমন্ত্রণে এখানে এসেছেন।  

    জ্ঞানবাপী মসজিদ বিতর্কের রেশ এখনও মেলায়নি। সুপ্রিম কোর্টে চলছে হিজাব বিতর্ক নিরসনের চেষ্টাও। এহেন আবহে ঐক্যের বার্তা দিতে এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি শক্তপোক্ত করতে দিন দুই আগে মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক করেন সংঘ প্রধান মোহন ভাগবত। এই দুই বিতর্কের মাঝেই হজরত মহম্মদকে নিয়ে বিজেপির সাসপেন্ডেড নেত্রী নূপুর শর্মার বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে উত্তাল হয়ে উঠেছিল দেশ। সেই আবহেই সংঘ প্রধানের মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ।

    আরও পড়ুন : জ্ঞানবাপী, হিজাব বিতর্কের আবহেই মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক আরএসএস প্রধানের

    আরএসএসের অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর বলেন, আরএসএস সরসংঘচালক সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রের মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। এটা জেনারেল সম্বাদ পদ্ধতির একটি অংশ। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, ইলিয়াস সাহেব (ইমাম) তাঁকে (মোহন ভাগবতকে) আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন দিন কয়েক আগে। তাই তিনি তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। আরএসএস সরসংঘচালক সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এটা সম্বাদ পদ্ধতির একটি অংশ।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Maharashtra: গরবা নাচতে গিয়ে মৃত্যু যুবকের, ছেলের শোকে প্রাণ হারালেন বাবাও

    Maharashtra: গরবা নাচতে গিয়ে মৃত্যু যুবকের, ছেলের শোকে প্রাণ হারালেন বাবাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মাঝেই মর্মান্তিক ঘটনা। মহারাষ্ট্রের পালঘর জেলার ভিরার শহরে একটি গরবা অনুষ্ঠানে নাচতে গিয়ে ৩৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। ভিরার পুলিশের একজন আধিকারিক জানিয়েছেন, শনিবার ও রবিবার মধ্যরাতে ভিরারের গ্লোবাল সিটি কমপ্লেক্সে একটি গরবা অনুষ্ঠানে নাচতে গিয়ে মণীশ নারাপজি সোনিগ্রা হঠাৎ পড়ে যান। ওই ব্যক্তিতে তাঁর ৬৬ বর্ষীয় বাবা হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। মৃত্যুর খবর পেয়ে ওই ব্যক্তির বাবাও ঘটনাস্থলেই মারা যান। তাঁর নাম নরপত সোনিগ্রা। 

    আরও পড়ুন: বায়ুসেনার হাতে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি হেলিকপ্টার ‘প্রচণ্ড’

    শনিবার গভীর রাতে ঘটনাটি ঘটে। নরপত সোনিগ্রার ছেলে রাহুল এবং ভাই নাগরাজ হরকচাঁদ সোনিগ্রা বলেন, শোকাহত পরিবারটি রাজস্থানের মারুধর থেকে এসেছে এবং তারা গডওয়াদ ওসওয়াল জৈন সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত রবিবার সন্ধ্যায় ভিরার শহরে মৃত পিতা-পুত্রের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। পুলিশ এই বিষয়ে একটি দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুর মামলা দায়ের করেছে।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mumbai Murder: মুম্বাইয়ে বোর্খা পরতে অস্বীকার করায় হিন্দু স্ত্রীকে খুন মুসলিম স্বামীর

    Mumbai Murder: মুম্বাইয়ে বোর্খা পরতে অস্বীকার করায় হিন্দু স্ত্রীকে খুন মুসলিম স্বামীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোর্খা (Burkha) পরতে চাননি। অপরাধ শুধু এইটুকুই। আর এই ‘অপরাধ’- এই নিজের স্ত্রীকে খুন (Murder) করলেন ট্যাক্সিচালক স্বামী। অভিযোগ, ইসলামিক রীতিনীতি পালন নিয়ে বিয়ের পর থেকেই ঝামেলা চলত হিন্দু স্ত্রী এবং মুসলিম স্বামীর মধ্যে। দু’জনে আলাদাও থাকছিল। তারইমধ্যে ওই ব্যক্তি স্ত্রী’কে খুন করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি মুম্বইয়ের (Mumbai)।     

    এক পুলিশ আধিকারিক এ বিষয়ে জানান, বছরতিনেক আগে বিয়ে হয়েছিল ইকবাল শেখ (৩৬) এবং রুপালি চন্দদানশিবের (২০)। পরে রুপালি নিজের নাম পরিবর্তন করেছিলেন। নতুন নাম হয়েছিল জারা। তবে বিয়ের পর থেকেই ইসলামিক রীতিনীতি পালন নিয়ে স্বামী ও স্ত্রী’র মধ্যে অশান্তি শুরু হয়েছিল। দম্পতির দুই বছরের ছেলেও আছে। মাসছয়েক আগে থেকে ইকবাল এবং জারা আলাদাও থাকতে শুরু করেছিলেন।           

    আরও পড়ুন: হায়দ্রাবাদে নবরাত্রি প্যান্ডেলে দুই বোর্খা পরিহিতার তাণ্ডব, ভাঙা হল মূর্তি 

    সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, সোমবার রাতে ওই দম্পতির মধ্যে ঝগড়া হয়। কার কাছে ছেলে থাকবে, তা নিয়েও অশান্তি হয়। তারপর রাত ২ টো ৩০ মিনিট নাগাদ ইকবাল জারার গলার নলি কেটে দেন বলে অভিযোগ। ঘটনার পর গা ঢাকা দেন ইকবাল। পরে তাকে গ্রেফতার করে মুম্বাই পুলিশ। ততক্ষণে মৃত্যু হয়েছে জারার। ইকবালের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির আওতায় খুনের মামলা রুজু করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: হোয়াটসঅ্যাপে সেক্স ট্র্যাপ, ভিডিও কলের ফাঁদে ৫.২৮ লক্ষ টাকা খোয়ালেন এক মুম্বইবাসী  

    জারার পরিবারের জানায়, প্রেম করে বিয়ে করেন ওই যুগল। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই তরুণীকে বোরখা পরা এবং ইসলামিক রীতিনীতি পালনের জন্য জোর করা হত। কিন্তু তাতে রাজি হননি রুপালি। তা নিয়ে হামেশাই ইকবাল এবং রুপালির মধ্যে ঝামেলা হত। আলাদাও থাকছিলেন গত কয়েক মাস। তবে দু’জনের ফোনে কথা হত। সোমবার রাতে ইকবালকে ডিভোর্সের কথা বলেন তরুণী। কিন্তু বিবাহ-বিচ্ছেদে রাজি ছিলেন না ওই ব্যক্তি। তারপর ছেলেকে নিজের কাছে রাখার দাবি করেন। তা নিয়ে রুপালির সঙ্গে ঝগড়া শুরু হয়। তারপরই ইকবাল রুপালির গলার নলি কেটে দেন বলে অভিযোগ উঠেছে।         

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • GDP Growth: চলতি অর্থবর্ষের শেষে ভারতে জিডিপি বেড়ে হবে ৭.৩ শতাংশ!

    GDP Growth: চলতি অর্থবর্ষের শেষে ভারতে জিডিপি বেড়ে হবে ৭.৩ শতাংশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি অর্থবর্ষের (Fiscal Year) শেষে ভারতে (India) জিডিপি (GDP) বেড়ে হতে পারে ৭.৩ শতাংশ। এস অ্যান্ড পি (S & P) গ্লোবাল রেটিংসের এক প্রজেক্টেই এ খবর উঠে এসেছে। তেলের চড়া দাম, দেশের রফতানি কমে যাওয়া এবং গত কয়েক বছরের মুদ্রাস্ফীতির কারণে অর্থনীতির এই হাল। এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল রেটিংসের ভবিষ্যদ্বাণী, চলতি অর্থবর্ষে ভারতের খুচরো বাজারে মুদ্রাস্ফীতি দাঁড়াবে ৬.৮ শতাংশে। স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত সহ আরও বেশ কয়েকটি পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর বিষয়টি।

    কোনও একটি দেশের অভ্যন্তরে এক বছরে চূড়ান্তভাবে উৎপাদিত দ্রব্য ও সেবার বাজারে সামগ্রিক মূল্যই হচ্ছে গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট বা জিডিপি। আগের বছরের তুলনায় পরের বছরে এই উৎপাদন যে হারে বাড়ে সেটি হল জিডিপির প্রবৃদ্ধি। এই জিডিপি একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রধান সূচক। ইকনোমিক আউটলুক এশিয়া-প্যাসিফিক কিউ-৩ রিপোর্টে এস অ্যান্ড পি বলেছে, আমরা আশা করি, চলতি অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি বেড়ে দাঁড়াবে ৭.৩ শতাংশে। তিন মাস আগেও এর পরিমাণ ছিল ৭.৮ শতাংশ। গত অগাস্টের মধ্যে ভারত পণ্য রফতানি করেছিল ৩৩শো কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের। ২০২১ সালের অগাস্ট মাসে এর পরিমাণ ছিল প্রায় কাছাকাছি। তবে চলতি বছর অগাস্টের মধ্যে বেড়েছে পণ্য আমদানির পরিমাণ। শতাংশের হিসেবে যা দাঁড়িয়েছে ৩৬.৭৮। মার্কিন ডলারের মূল্যে এর পরিমাণ প্রায় ৬২শো কোটির মতো।

    ২০২২ সালের এপ্রিল থেকে অগাস্ট এই পাঁচ মাসে পণ্য রফতানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯৩০ কোটি মার্কিন ডলার। রফতানির চেয়ে বেড়েছে আমদানি পরিমাণ। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতে খুচরো বাজারে মুদ্রাস্ফীতি সব চেয়ে বেশি। জ্বালানি ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের উচ্চ মূল্যের কারণে দেখা দিয়েছে মুদ্রাস্ফীতি। কনট্রাক্টের চাকরির কারণেও বেড়ছে মু্দ্রাস্ফীতি। রিপোর্টে বলা হয়েছে, আমরা আশা করি, চলতি অর্থবর্ষে কনজিউমার মুদ্রাস্ফীতি হবে ৬.৮ শতাংশ। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চে এর পরিমাণ হবে ৫.৮ শতাংশ।

     

     

  • Congress President Poll: দল নয় রাজ্য, মুখ্যমন্ত্রীত্বই পছন্দ গেহলটের! ক্ষুব্ধ হাইকমান্ড, কংগ্রেস সভাপতি পদে কে?

    Congress President Poll: দল নয় রাজ্য, মুখ্যমন্ত্রীত্বই পছন্দ গেহলটের! ক্ষুব্ধ হাইকমান্ড, কংগ্রেস সভাপতি পদে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  সভাপতি নির্বাচন থেকে সরতে চলেছেন অশোক গেহলট (Ashok Gehlot)। রাজস্থানের (Rajasthan) মুখ্যমন্ত্রীর উপর ক্ষুব্ধ কংগ্রেস হাইকমান্ড (congress highcomand)। দলের সভাপতি হয়ে ঐক্যবদ্ধ কংগ্রেস গঠন করাই ছিল গেলটের প্রাথমিক দায়িত্ব। কিন্তু দ্বায়িত্ব পালন তো দূর উল্টে তাঁরই নেতৃত্বে মরুরাজ্যে বিদ্রোহ দানা বেঁধেছে কংগ্রেসের (Congress crisis)মধ্যে। স্বভাবতই খুশি নন সনিয়ারাহুলরা। রাজস্থানের অবস্থা নিয়ে দলীয় পর্যবেক্ষক মল্লিকার্জুন খাড়্গে ও অজয় মাকেনের কাছে লিখিত রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। সনিয়ার সঙ্গে দেখা করার জন্য আবেদন জানিয়েছেন রাজস্থানের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী সচিন পাইলটও। 

    আরও পড়ুন: ক্ষমতা হস্তান্তর বারবার ভুগিয়েছে কংগ্রেসকে, অন্যদিকে লক্ষ্যে অবিচল বিজেপি

    কংগ্রেস নেতৃত্বের আশা ছিল, অশোক গেহলটকে দলের সভাপতি করে এক ঢিলে দুই পাখি মারার৷ কারণ গেহলট সভাপতি হলে সচিন পাইলটকে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী পদে বসিয়ে দীর্ঘদিনের টানাপড়েনে ইতি টানা যেত। কিন্তু গেহলট সেই ভাবনায় জল ঢেলে দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই গেহলটের অনুগামী বিধায়করা জানিয়ে দিয়েছেন, অশোক কংগ্রেস সভাপতি পদে নির্বাচিত হলেও কোনওভাবেই তাঁরা সচিন পাইলটকে মুখ্যমন্ত্রী পদে মানবেন না। এমনকী কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে দেখা করতেও অস্বীকার করেন তাঁরা। রাজস্থানের পরিস্থিতির জন্য গেহলট ‘ক্ষমা’চাইলেও ক্ষুব্ধ নেতৃত্ব। কংগ্রেস সূত্রে জানা গিয়েছে,গেহলটের যুক্তি কোনওভাবে মানতে রাজি নন হাইকমান্ড। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ছাড়া কোনওভাবেই এমনটা হতে পারে না, বলে অনুমান শীর্ষ নেতাদের।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস নির্বাচন প্রহসন! তোপ অমিত মালব্যর, কী বললেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান?

    গান্ধী পরিবারের অনুগামীদের কথায়, এই ঘটনাই প্রমাণ করে দিয়েছে দলের শীর্ষ পদে গান্ধী পরিবারের কেউ না বসলে দলের পরিণতি কী হবে৷ এই পরিস্থিতিতে ফের রাহুল গান্ধীর নাম সভাপতির পদে ভেসে উঠেছে৷ কারণ রাহুলকে নিয়ে দলের মধ্যে বিরোধিতার কোনও সম্ভাবনা নেই৷ উঠছে প্রিয়ঙ্কা গান্ধীর নামও। অন্যদিকে সভাপতি নির্বাচনের অন্য আরেক সম্ভাব্য প্রার্থী কমলনাথ সোমবারই দিল্লি পৌঁছে সনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করেছেন। তাঁর মনোনয়ন জমা দেওয়ার কথাও হাওয়ায় ভাসছে। তবে সভাপতি নির্বাচনে লড়াইয়ের কথা অস্বীকার করে কমলনাথ জানিয়েছেন,“কংগ্রেস সভাপতি পদে লড়াইয়ের জন্য আমার কোনও আগ্রহ নেই। নবরাত্রির শুভেচ্ছা জানাতেই আমি এখানে এসেছি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share