Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • VHP: হিন্দু তীর্থস্থানগুলির জন্য পৃথক মন্ত্রকের দাবি বিশ্বহিন্দু পরিষদের

    VHP: হিন্দু তীর্থস্থানগুলির জন্য পৃথক মন্ত্রকের দাবি বিশ্বহিন্দু পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এটাই সেই সময়, যখন হিন্দু (Hindu) মন্দিরগুলিকে সরকারি নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত করা প্রয়োজন। দিন কয়েক আগে এ কথা বলেছিলেন বিশ্বহিন্দু পরিষদের (VHP) কার্যকরী সভাপতি অলোক কুমার। দিল্লিতে সাংবাদিক সম্মেলনে ওই কথা বলেছিলেন তিনি। অলোক কুমার বলেছিলেন, আচার্য সভা আমাদের যে ডেটা দিয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে ভারত জুড়ে দু লাখের বেশি মন্দির সরকারি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এই মন্দিরগুলি ফি বছর সরকারকে ১ লক্ষ ৮০ হাজার কোটি টাকা দেয়। তাঁর প্রশ্ন, সরকার যদি মসজিদ, চার্চ এবং গুরুদ্বারকে নিয়ন্ত্রণ না করে, তাহলে কেন মন্দিরকে? বিশ্বহিন্দু পরিষদের এই নেতা বলেন, কেন্দ্র ও রাজ্যে আলাদা একটি মন্ত্রক এবং দফতর তৈরি করা প্রয়োজন যারা ধর্মীয় এবং তীর্থস্থানগুলির পবিত্রতা নিশ্চিত করবে।

    ধর্মীয় তীর্থস্থানগুলির উন্নয়ন…

    বিশ্বহিন্দু পরিষদের এই নেতা বলেন, ধর্মীয় তীর্থস্থানগুলির উন্নয়ন পর্যটনস্থলের মতো করলে হবে না। কারণ প্রকৃতিগতভাবে এরা আলাদা। এর পরেই অলোক কুমার বলেন, এটা আমাদের দাবি তীর্থস্থানগুলির উন্নয়নকল্পে আলাদা মন্ত্রক তৈরি করা প্রয়োজন। এদিন লাভ জিহাদ এবং ধর্মান্তকরণ নিয়েও মুখ খোলেন অলোক কুমার। তিনি বলেন, ধর্ম রক্ষা অভিযানের মাধ্যমে বিশ্বহিন্দু পরিষদ যে কেবল দেশবাসীকে লাভ জিহাদ এবং ধর্মান্তকরণ নিয়ে সচেতন করবে তা নয়, দেশকে এসব থেকে মুক্তও করবে। প্রসঙ্গত, ডিসেম্বরের ২১ তারিখ থেকে ৩১ পর্যন্ত টানা ১০ দিন ধরে চলবে ধর্ম রক্ষা অভিযান। অলোক কুমার বলেন, এমনকি সুপ্রিম কোর্টও ধর্মান্তকরণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এতে টোপ থাকতে পারে, থাকতে পারে ভয় এবং প্রতারণাও। তিনি বলেন, ধর্মান্তকরণের বিরুদ্ধে কঠোর আইন তৈরি করা উচিত।

    আরও পড়ুন: পাক-অধিকৃত কাশ্মীর আমাদের, ফের আমাদের হওয়া উচিত, দাবি আরএসএস নেতার

    বিশ্বহিন্দু পরিষদের (VHP) এই নেতা বলেন, জাতীয় ঐক্যের পক্ষে যা ভীতিকর এবং দেশের ভূখণ্ড যাতে অটুট থাকে, সেজন্য বিশ্বহিন্দু পরিষদ মঙ্গলগীত বাজিয়েছে। এখন সমাজ একটা স্থায়ী সমাধান দেখছে। তিনি বলেন, এই সংগঠন (বিশ্ব হিন্দু পরিষদ) নানাভাবে গণ-সচেতনতা গড়ে তুলবে। প্রসঙ্গত, বিশ্বহিন্দু পরিষদের (VHP) দাবি, ১৯৬৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৬২ লক্ষ হিন্দুকে ধর্মান্তকরণ থেকে রক্ষা করা হয়েছে। এঁদের মধ্যে ন লক্ষ মানুষকে স্বধর্মে ফেরানো গিয়েছে। অলোক কুমার বলেন, প্রায় ২৫ হাজার হিন্দু মহিলাকে উদ্ধার করা গিয়েছে লাভ জিহাদের ফাঁদ থেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

  • Indresh Kumar: পাক-অধিকৃত কাশ্মীর আমাদের, ফের আমাদের হওয়া উচিত, দাবি আরএসএস নেতার

    Indresh Kumar: পাক-অধিকৃত কাশ্মীর আমাদের, ফের আমাদের হওয়া উচিত, দাবি আরএসএস নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান (Pakistan) অধিকৃত কাশ্মীর (Kashmir) আমাদের। ফের আমাদের হওয়া উচিত। এই কথাগুলি যিনি বলেছেন তিনি রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (RSS) ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ মেম্বার ইন্দ্রেশ কুমার (Indresh Kumar)। শুক্রবার ছিল মুসলিম ন্যাশনাল ফোরামের ২১তম প্রতিষ্ঠা দিবস। এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল ইন্দ্রেশ কুমারকে। এই অনুষ্ঠানেই তিনি বলেন, বালুচিস্তান এবং সিন্ধের মতো অঞ্চলগুলি পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে যেতে পারে। সেখানকার বাসিন্দারা পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে যাওয়ার কথা বলছেন। এবং এজন্য তাঁরা লাগাতার আন্দোলন করে চলেছেন।

    আরএসএসের এই নেতা বলেন…

    আরএসএসের এই নেতা বলেন, যদি মানুষ ধর্মান্ধতার চোখে একে দেখেন, তাহলে উত্তরও বদলে যাবে। যদি তাঁরা সততার সঙ্গে বিবেচনা করেন, তাহলে সত্য প্রকাশ্যে আসবেই। মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের ওই অনুষ্ঠানে ইন্দ্রেশ কুমার বলেন, পাকিস্তানেই স্লোগান উঠছে, কাশ্মীর ছাড়া পাকিস্তান অসম্পূর্ণ। তিনি (Indresh Kumar) বলেন, এটা আমাদেরও কর্তব্য। ভারতীয়দেরও বলতে হবে লাহোর, করাচি ছাড়া ভারত অসম্পূর্ণ। এট মসজিদ, মাদ্রাসা এবং জনসভায় বলতে আমাদের সমস্যা কোথায়?  

    আরও পড়ুন: প্রাক নববর্ষে এক পদ, এক পেনশন নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, জানুন বিশদে

    পাকিস্তানকে নিশানা করে ইন্দ্রেশ কুমার (Indresh Kumar) গালিব অডিটোরিয়ামের একটি অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, আমরা আমাদের দেশকে ভালবাসি। তোমরা তোমাদের দেশকে ভালবাস। তোমরা যদি আমাদের ভালবাসা চুরি কর, তাহলে তোমাদেরও আয়না দেখাতে হবে। মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের ২০তম প্রতিষ্ঠা সভায় ইন্দ্রেশ কুমার বলেছিলেন, এতে আমাদের কী সমস্যা হবে যদি বলি নানকানা সাহিব, সারদাপীঠ, লাহোর, করাচি ছাড়া ভারত অসম্পূর্ণ। এবং এটাই সত্য। তিনি বলেন, কৈলাশ-মানস সরোবরও আমাদের। আবারও আমাদের হওয়া উচিত।

    আরও পড়ুন: নববর্ষের উপহার! ২০২৩-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন দেবে কেন্দ্র

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

  • J&K: মাদক পাচার রোধে বড়সড় সাফল্য কাশ্মীর পুলিশের, গ্রেফতার ৫ পুলিশকর্মী সহ ১৭

    J&K: মাদক পাচার রোধে বড়সড় সাফল্য কাশ্মীর পুলিশের, গ্রেফতার ৫ পুলিশকর্মী সহ ১৭

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাদক পাচার রোধে বড়সড় সাফল্য পেল জম্মু-কাশ্মীর (J&K) পুলিশ। সীমান্তরক্ষী বাহিনীর পাশাপাশি মাদক পাচারের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে জম্মু-কাশ্মীরের পুলিশও। যার ফলে মাদক চক্র ফাঁস করল সে রাজ্যের পুলিশ আধিকারিকরা। ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ১৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছেন ৫ পুলিশকর্মী। শুক্রবার কাশ্মীরের কুপওয়ারা জেলার নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে থেকে এদের গ্রেফতার করেছে পুলিশ। 

    মাদক পাচার রোধে সাফল্য

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, পাকিস্তান থেকে মাদক কাশ্মীরে (J&K) নিয়ে আসা হচ্ছিল। কুপওয়ারার সিনিয়র সুপারিটেন্ডেন্ট অফ পুলিশ (SSP) ইয়োগল কুমার মানহাস বলেন, “আমরা মাদক পাচারের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছি। এদিনই মাদক পাচারের অভিযোগে ১৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। যার মধ্যে পাঁচ পুলিশকর্মী, এক দোকানদার, এক রাজনৈতিক নেতা এবং এক কন্ট্রাক্টার রয়েছে।” আরও জানানো হয়েছে, এদের কুপওয়ারা এবং বারামুল্লা জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    পুলিশের দেওয়া একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গোপন সূত্রের ভিত্তিতে একটি পোলট্রি দোকানের মালিককে তার বাড়ি থেকে কিছু মাদকসহ আটক করা হয়। ওয়াসিম নামক ওই ব্যক্তি স্বীকার করে যে, সে মাদক ব্যবসায়ীদের একটি বড় গ্রুপের অংশ। এর পরেই বিভিন্ন জেলায় তার কিছু সহযোগীদের নাম প্রকাশ করে সে। পরবর্তীকালে সেই জেলা জুড়ে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হয় এবং আরও ১৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, কুপওয়ারা পুলিশের বিভিন্ন দল, এসএইচও মহম্মদ রফিক লোন এবং ডিওয়াইএসপি খাদিম হুসেনের নেতৃত্বে ও ডিওয়াইএসপি সদর রশিদ ইউনিসের তত্ত্বাবধানে এই অভিযানটি চালানো হয়। এখনও পর্যন্ত দু’কিলো হিরোইন উদ্ধার হয়েছে বলে দাবি তদন্তকারীদের। জম্মু-কাশ্মীরে মাদকের কারবার রীতিমত পুলিশের কাছে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কড়া নিরাপত্তার আড়ালেই চলে এই কারবার। অনেক ক্ষেত্রে ড্রোনের মাধ্যমেও চলছে ড্রাগ পাচার। ফলে ড্রাগ ট্রাফিকিংয়ের ক্ষেত্রে এবারে ১৭ জনকে গ্রেফতার করায় বড়সড় সাফল্য পেল কাশ্মীর পুলিশ। 

  • Bareilly: সরকারি স্কুলে ইসলামিক প্রার্থনা! সাসপেন্ড প্রধান শিক্ষক

    Bareilly: সরকারি স্কুলে ইসলামিক প্রার্থনা! সাসপেন্ড প্রধান শিক্ষক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি স্কুলে (School) ইসলামিক প্রার্থনা (Islamic Prayer)! তার জেরে শুরু হয় বিতর্ক। উত্তর প্রদেশের বরেলির (Bareilly) স্কুলের ওই প্রার্থনার ভিডিও ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। তার জেরে সাসপেন্ড করা হয়েছে ওই প্রধান শিক্ষককে। সূত্রের খবর, বরেলির ওই স্কুলের প্রার্থনায় ‘মেরা আল্লা বুরাই সে বাচানা মুঝকো’ গাওয়া হয়। অভিভাবকদের একাংশের পাশাপাশি অভিযোগ জানানো হয় উত্তর প্রদেশের স্কুল শিক্ষা দফতরের কাছে। তার পরেই সাসপেন্ড করা হয় প্রধান শিক্ষককে। প্রার্থনা সঙ্গীত হিসেবে এদিন যে গানটি গাওয়া হয়েছিল, সেটি উর্দু কবি মহঃ ইকবালের লেখা। তিনিই লিখেছিলেন সারে জাহাঁ সে আচ্ছা গানটি। তাঁরই লেখা গানকে প্রার্থনা সঙ্গীত হিসেবে গাইয়ে বিতর্কে বরেলির ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক।

    কমলা নেহরু কম্পোজিট বিদ্যালয়…

    বেরিলির বেসিক শিক্ষা অধিকারী বিনয় কুমার বলেন, ফরিদপুরের কমলা নেহরু কম্পোজিট বিদ্যালয়ের একটি ইসলামিক প্রার্থনা গাওয়া হয়। স্কুলের প্রিন্সিপাল নাহিদ সিদ্দিকিকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। শিক্ষামিত্র ওয়াজিরুদ্দিনের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা সোমপাল সিং রাঠোর বলেন, ওই প্রার্থনা সঙ্গীতটি মহঃ ইকবাল লিখেছিলেন মাদ্রাসার জন্য, সরকারি স্কুলের জন্য নয়। 

    আরও পড়ুন: মমতাকে প্রাক্তন করার দায়িত্ব তাঁর! রানাঘাটের সভায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

    জানা গিয়েছে, বরেলির (Bareilly) ওই স্কুলের প্রার্থনার ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয় বিতর্ক। উত্তর প্রদেশ শিক্ষা দফতরে অভিযোগ জানায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। তার পরেই সাসপেন্ড করা হয় প্রধান শিক্ষককে। ওই গানটি স্কুলের প্রার্থনা সঙ্গীতের তালিকায় ছিল না বলেই জানা গিয়েছে। উত্তর প্রদেশ স্কুল শিক্ষা দফতর জানিয়েছে, প্রাথমিক প্রমাণের ভিত্তিতে সাসপেন্ড করা হয়েছে প্রধান শিক্ষককে। গোটা ঘটনার তদন্ত করা হবে। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত  করা ও স্কুলের পরিবেশ নষ্ট করার অভিযোগে প্রধান শিক্ষক নাহিদ সিদ্দিকির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে উত্তর প্রদেশেরই পিলিভিটের একটি স্কুলেও প্রার্থনায় মহঃ ইকবালের লেখা এই গানটি গাওয়া হয়। সেবারও ব্যাপক বিতর্ক হয়। ফের সেই গান নিয়েই বিতর্ক। এবং সরকারি স্কুলে গাওয়ানোয়।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

  • Nasal Vaccine: ছাড়পত্র দিয়েছে কেন্দ্র, জানুন বিশ্বের প্রথম ন্যাজাল ভ্যাকসিন ‘ইনকোভ্যাক’-এর অ-আ-ক-খ

    Nasal Vaccine: ছাড়পত্র দিয়েছে কেন্দ্র, জানুন বিশ্বের প্রথম ন্যাজাল ভ্যাকসিন ‘ইনকোভ্যাক’-এর অ-আ-ক-খ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বড়সড় পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্র। বিশ্বের প্রথম ন্যাজাল ভ্যাকসিন (Nasal Vaccine) হিসাবে ভারত বায়োটেকের ‘ইনকোভ্যাক’- কে ছাড়পত্র দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। শর্তসাপক্ষে আপৎকালীন ব্যবহারের জন্য এই ছাড়পত্র দিয়েছে কেন্দ্র। কোভিডের বিরুদ্ধে ভারতের লড়াইয়ে এই টিকাই নয়া ভূমিকা পালন করতে চলেছে বলে মনে করা হচ্ছে। এর বেশ কয়েকটি পর্বের ট্রায়াল সম্পন্ন হলেও , এর কার্যকারিতা সম্পর্কিত তথ্য এখনও প্রকাশ্যে আসেনি।

    জেনে নিন এই টিকার বিষয়ে জরুরী কিছু তথ্য

    ইনকোভ্যাক কী?

    ইনকোভ্যাক হল কোভিড ১৯- এর বিরুদ্ধে ইন্ট্রা ন্যাজাল ভ্যাকসিন (Nasal Vaccine) । পুরো নাম ইনকোভ্যাক BBV154। ভারত বায়োটেকের ওয়েবসাইটে দাবি করা হয়েছে, এই ভ্যাকসিন SARS-CoV-2- এর বিরুদ্ধে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করবে। 

    ইন্ট্রা ন্যাজাল ভ্যাকসিন কী?

    এই ভ্যাকসিনে (Nasal Vaccine) সূচের ব্যবহার করা হবে না। নাক দিয়ে নেওয়া হবে এই টিকা। 

    এই টিকা নেওয়ার পদ্ধতি কী?

    প্রতি নাকের ফুটোয় ৪ ফোঁটা করে টিকা নিতে হবে। চার সপ্তাহের ব্যবধানে দুবার নিতে হবে এই টিকা।

    লাইসেন্স রয়েছে এই টিকার?

    সেন্ট্রাল ড্রাগ স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন এই টিকা বাজারে আনার ছাড়পত্র দিয়েছে।

    পার্শ্ব পতিক্রিয়া

    টিকা (Nasal Vaccine) নেওয়ার পর জ্বর, মাথা ব্যাথা, নাক দিয়ে জল পড়া, হাঁচির মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। 

    কারা নিতে পারবেন এই টিকা?

    ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে সবাই এই টিকা নিতে পারেন।

    কারা এই টিকা নিতে পারবেন না?

    যাদের ভয়ঙ্কর অ্যালার্জি, টিকায় অ্যালার্জি বা এই মুহূর্তে জ্বর রয়েছে তাদের এই টিকা (Nasal Vaccine) নিতে নিষেধ করা হয়েছে?

    আরও পড়ুন: অক্টোবরে ইপিএফও অ্যাকাউন্টের ১৩ লক্ষ নতুন সাবস্ক্রাইবার, বেশিরভাগই ১৮-২১- এর মধ্যে 

    এই টিকা থেকে কি করোনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে?

    না, এই টিকা (Nasal Vaccine) থেকে করোনা হওয়ার কোনও সুযোগ নেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • One Rank One Pension: প্রাক নববর্ষে এক পদ, এক পেনশন নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, জানুন বিশদে

    One Rank One Pension: প্রাক নববর্ষে এক পদ, এক পেনশন নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক নববর্ষে সেনাকর্মীদের (Army Personnel) মুখে হাসি ফোটাল কেন্দ্রীয় সরকার। এক পদ, এক পেনশন (One Rank One Pension) নিয়ে বড় ঘোষণা করল কেন্দ্রের মোদি (PM Modi) সরকার। শুক্রবার সাংবাদিক সম্মেলন করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর জানান, সংশোধিত এক পদ, এক পেনশন নীতিতে অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। কেন্দ্রের এই ঘোষণায় উপকৃত হবেন ২৫.১৩ লাখ পেনশনভোগী। এর আওতায় আসবেন নিহত সেনাকর্মীদের বিধবা স্ত্রী এবং যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত সেনাকর্মীরাও। ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে এই পেনশনের সুবিধা মিলবে। ২০১৯ জুলাই থেকে ২০২২এর জুন পর্যন্ত এরিয়ার বাবদ দেওয়া হবে ২৩ হাজার ৬৩৮ কোটি টাকা। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে, একই পদে এবং একই মেয়াদে পরিষেবা দেওয়া প্রতিরক্ষা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্তদের ২০১৮ সালের ন্যূনতম এবং সর্বোচ্চ পেনশনের গড় করে তার ভিত্তিতে তাঁদের পেনশন নির্ধারণ করা হবে।

    এক পদ, এক পেনশন…

    জানা গিয়েছে, এক পদ, এক পেনশন প্রকল্পের লক্ষ্যই হল একই মেয়াদে পরিষেবা দেওয়া এবং একই পদে অবসর নেওয়া সশস্ত্র বাহিনীর কর্মীদের জন্য অভিন্ন পেনশনের ব্যবস্থা করা। এক বিবৃতিতে সরকার জানিয়েছে, এক পদ, এক পেনশন (One Rank One Pension) তরুণদের সশস্ত্র বাহিনীতে যোগ দিতে উৎসাহ দেবে। ২০১৯ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর সমস্ত কর্মীকেই এই প্রকল্পের আওতায় আনা হবে। জানা গিয়েছে, ৩১ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা সহ সংশোধিত পেনশনের জন্য বছরে আনুমানিক অতিরিক্ত ৮ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা ব্যয় করবে সরকার।

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার পরের বছরই এক পদ, এক পেনশন প্রকল্প বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয় মোদি সরকার। ২০১৪ সালের ১ জুলাই থেকে পেনশন সংশোধনের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তখনই সরকার জানিয়েছিল, প্রতি পাঁচ বছর অন্তর পেনশন সংশোধন করা হবে। এখনও পর্যন্ত এ বাবদ প্রতি বছর ৭ হাজার ১২৩ কোটি টাকা করে খরচ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে গত আট বছরে এ বাবদ খরচ হয়েছে ৫৭ হাজার কোটি টাকা।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর পোশাক নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, চাপে পড়ে ক্ষমা চাইলেন তৃণমূলের কীর্তি আজাদ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

     
     
  • MQ 9 Reaper Drone: ভারতের হাতে আসছে আমেরিকার ঘাতক ড্রোন, জেনে নিন মারণ ক্ষমতা

    MQ 9 Reaper Drone: ভারতের হাতে আসছে আমেরিকার ঘাতক ড্রোন, জেনে নিন মারণ ক্ষমতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এমকিউ সিরিজের অত্যাধুনিক সংস্করণ ৯ রিপার ড্রোন (MQ 9 Reaper Drone) হাতে পাচ্ছে ভারত (India)। এই অস্ত্রেই আমেরিকা (US) বধ করেছিল তালিবান প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমর, তেহরিক ই তালিবানের পাকিস্তানের নেতা বায়তুল্লা মেহসুদ, সিরিয়ার আল কায়দা প্রধান সেলিম আবু আহমেদ, ইরানের (Iran) জেনারেল কাশেম সোলেমানি, আল কায়দা প্রধান আয়মান আল জাওয়াহিরি সহ অনেকেই। এই সিরিজেরই অত্যাধুনিক সংস্করণ হাতে পাচ্ছে ভারতীয় সেনা।

    এমকিউ ৯ রিপার…

    এমকিউ ৯ রিপার নামের এই ড্রোনটি পরিচিত গার্ডিয়ান নামে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, ভারত আপাতত কিনবে এমকিউ ৯ ড্রোনের দুটি মডেল। এই ড্রোনের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল, ৫০ হাজার ফুট উচ্চতায় থেকে শত্রুর ওপর নির্ভুল আঘাত হানতে পারে। শত্রুপক্ষের রেডারের নজরদারি এড়াতে পারে এই ড্রোন। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৩০ কিলোমিটার গতিতে উড়তে পারে। টানা ২৭ ঘণ্টা ওড়ার ক্ষমতা রয়েছে এই ড্রোনের। সর্বোচ্চ বহন ক্ষমতা ১ হাজার ৭৪৬ কিলোগ্রাম। জানা গিয়েছে, আমেরিকা ছাড়া ফ্রান্স, গ্রিস, ইতালি, জার্মানি, বেলজিয়াম এবং স্পেনের হাতে রয়েছে এমকিউ ৯ রিপার ড্রোন (MQ 9 Reaper Drone)। ন্যাটো জোটের বাইরে থাকা প্রথম দেশ হিসেবে এই অস্ত্র পাচ্ছে ভারত।

    আরও পড়ুন: নববর্ষের উপহার! ২০২৩-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন দেবে কেন্দ্র

    ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমেরিকা সফরের আগে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতকে এই সিরিজের ২২টি ড্রোন বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। মূল্য ধার্য হয়েছিল ৩০০ কোটি ডলার, ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২৪ হাজার ৮৩১ কোটি টাকা। পরে স্থল, নৌ ও বিমানবাহিনীর জন্য এই সিরিজের মোট ৩০টি ড্রোন কেনার সমঝোতাপত্রে স্বাক্ষর হয়।

    এমকিউ ৯ রিপারের (MQ 9 Reaper Drone) অস্ত্রভাণ্ডারের মধ্যে রয়েছে হেলফায়ার আর ৯ এক্স। পাঁচ ফুট লম্বা, পঁয়তাল্লিশ কিলোগ্রাম ওজনের মিলিমেট্রিক ওয়েভ রেডার যুক্ত এই ক্ষেপণাস্ত্রের ধারালো ব্লেডগুলি উচ্চ গতিতে বেরিয়ে ছিন্নভিন্ন করে দেয় শত্রুকে। তবে বাড়িঘরের কোনও ক্ষতি হয় না। এই মারণাস্ত্র হাতে এলে ভবিষ্যতে বালাকোটের ধাঁচে পাক অধিকৃত কাশ্মীর বা খাইবার পাখতুনখোয়ায় জঙ্গি শিবিরে কোনও ঝুঁকি ছাড়াই হামলা চালাতে পারবে ভারতীয় সেনা। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে দু বছরের জন্য ভারতীয় নৌসেনা এই সিরিজের ড্রোন লিজে নিয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

  • Free Food Grain: নববর্ষের উপহার! ২০২৩-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন দেবে কেন্দ্র

    Free Food Grain: নববর্ষের উপহার! ২০২৩-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন দেবে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের উপহার দিল কেন্দ্র। ২০২৩-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন (Ration) দেবে কেন্দ্রীয় সরকার। শুক্রবার বিকেলে একথা জানালেন কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল (Union Food Minister Piyush Goyal)। এর ফলে উপকৃত হবে ৮১.৩৫ কোটি মানুষ।

    করোনার সময় থেকেই ফ্রি রেশন

    করোনার পর থেকে বিনামূল্যে রেশন দেওয়া চালু করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার (Central Government)। এবার তা আরও বাড়ানোর কথা ঘোষণা করল কেন্দ্র। শুক্রবার ভারত সরকারের তরফে জানানো হয়, জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনের (National Food Security Act) অধীনে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত বিনামূল্যে যে খাদ্যশস্য (Food Grains) দেওয়া হবে তার জন্য খরচ হবে ২ লক্ষ কোটি টাকা। যার পুরোটাই বহন (bear)করবে সরকার।  দেশে যথেষ্ট খাদ্যশস্য মজুত আছে বলে গত সপ্তাহেই জানিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। তাই প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনার আওতায় বিনামূল্যে রেশনের মেয়াদ ফের বাড়াল কেন্দ্র। 

    আরও পড়ুন: ‘বিদেশে প্রতিষ্ঠিত হও…’, ছেলেমেয়েদের উপদেশ দিয়ে বিতর্কে আরজেডি নেতা

    প্রসঙ্গত, এখন জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনের অধীনে অন্তোদয় অন্ন যোজনার (Antyoday Anna Yojana) অন্তর্গত পরিবারগুলি ৩৫ কেজি খাদ্যশস্য পাচ্ছেন। দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকা মানুষদের ৩ টাকা কেজি দরে চাল এবং ২ টাকা কেজি দরে গম দেওয়া হয়। এবার সেইসব গ্রাহকদের আর কোনও টাকাই দিতে হবে না। শুক্রবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিপরিষদের গৃহীত সিদ্ধান্ত সম্পর্কে সাংবাদিকদের খাদ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল জানিয়েছেন, জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা আইনের অধীনে বিনামূল্যে খাদ্যশস্য সরবরাহের পুরো ভার কেন্দ্র বহন করবে । ২০২০ সালে দেশজুড়ে কোভিড সংক্রমণে লকডাউনের জেরে কেন্দ্রের তরফে দরিদ্রদের জন্য বিনামূল্যে রেশন বণ্টনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল কেন্দ্রের তরফে। সেই প্রকল্পের আওতায় মাথাপিছু মাসিক ৫ কেজি হারে খাদ্যশস্য পুরোপুরি বিনামূল্যে দেওয়া হত। পরপর ২ বছর তা দেওয়া হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

  • Parliament Winter Session: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে গেল সংসদের শীতকালীন অধিবেশন, কেন জানেন?

    Parliament Winter Session: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে গেল সংসদের শীতকালীন অধিবেশন, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সপ্তাহ আগে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে যাচ্ছে সংসদের (Parliament) দুই কক্ষ- লোকসভা ও রাজ্যসভার অধিবেশন (Parliament Winter Session)। আজ, শুক্রবারই চলতি শীতকালীন অধিবেশনের শেষ দিন। চলতি মাসের ৭ তারিখে শুরু হয়েছিল অধিবেশন। শেষ হচ্ছে শুক্রবার। লোকসভা ও রাজ্যসভার সিডিউল তৈরি করে বিজনেস অ্যাডভাইসরি কমিটি। সূত্রের খবর, এই কমিটিই বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেয় অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত থাক সংসদের দুই কক্ষের অধিবেশন।

    শীতকালীন অধিবেশন…

    প্রথমে ঠিক ছিল, ৭ ডিসেম্বর শুরু হওয়া শীতকালীন অধিবেশন চলবে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। জানা গিয়েছে, নববর্ষ ও তার আগে বড়দিন উপলক্ষে আগেভাগেই স্থগিত করে দেওয়া হচ্ছে সংসদের দুই কক্ষের অধিবেশন। উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও গোয়ার বহু বিরোধী সাংসদ রয়েছেন, যাঁদের রাজ্যে অন্যতম প্রধান উৎসব ক্রিসমাস। এঁরা ক্রিসমাস ও নববর্ষ উপলক্ষে শীতকালীন অধিবেশন তাড়াতাড়ি শেষ করার জন্য আবেদন জানিয়েছিলেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে। তাঁদের সেই আবেদনের প্রেক্ষিতেই বড়দিনের আগেই অধিবেশন শেষ করা হতে পারে বলে আগেই খবর ছিল। সেই মতো এদিন স্থগিত করে দেওয়া হয় অধিবেশন।

    আরও পড়ুন: ‘বিদেশে প্রতিষ্ঠিত হও…’, ছেলেমেয়েদের উপদেশ দিয়ে বিতর্কে আরজেডি নেতা

    অধিবেশন (Parliament Winter Session) শুরুর দিন সংসদীয় কাজকর্ম যাতে সুষ্ঠুভাবে চলে সেজন্য বিরোধীদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু অধিবেশনের  প্রথম দিন থেকেই মূল্যবৃদ্ধি, বেকারত্ব ও তাওয়াং ইস্যুতে বারবার উত্তাল হয়েছে সংসদের দুই কক্ষ। অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াং সীমান্তে চিনা অনুপ্রবেশ নিয়ে উত্তাল হয়ে ওঠে সংসদ। সরকার পক্ষ ও বিরোধী দলের বাক-বিতণ্ডার জেরে মাঝে মধ্যেই মুলতুবি হয়ে গিয়েছিল শীতকালীন অধিবেশন। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবং কংগ্রেসের নয়া প্রেসিডেন্ট মল্লিকার্জুন খাড়গের বিতর্কিত মন্তব্যকে কেন্দ্র করেও উত্তাল হয়ে ওঠে সংসদ। সব মিলিয়ে চলতি অধিবেশনের প্রথম দিন থেকে নানা ইস্যুতে উত্তাল হয়ে উঠেছে সংসদের দুই কক্ষই। চলতি অধিবেশনের শেষ দিনে তাওয়াংয়ে ভারতীয় সেনা ও চিনা ফৌজের সংঘর্ষ নিয়ে আলোচনার দাবিও জানান বিরোধীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bharat Biotech: আজ থেকেই কোউইন অ্যাপে মিলবে ভারত বায়োটেকের তৈরি ন্যাজাল ভ্যাকসিন

    Bharat Biotech: আজ থেকেই কোউইন অ্যাপে মিলবে ভারত বায়োটেকের তৈরি ন্যাজাল ভ্যাকসিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার আতঙ্ক ফের মাথা চাড়া দিয়েছে প্রতিবেশী দেশ চিনে। ওমিক্রনের নয়া ভ্যারিয়েন্টের হদিশ মিলেছে দেশে ইতিমধ্যেই। তাই আগে থেকেই সতর্ক থাকতে চাইছে দেশ। এ দেশে করোনার বাড়বাড়ন্ত রুখতে তৎপর কেন্দ্র। ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে ভারত বায়োটেকের (Bharat Biotech) তৈরি ন্যাজাল ভ্যাকসিনকে। শুক্রবার থেকেই কেন্দ্র সরকারের কোভিড সংক্রান্ত অ্যাপ কোউইনে পাওয়া যাবে ন্যাজাল ভ্যাকসিন। কোউইন থেকে ভ্যাকসিন বুক করা গেলেও, তা সংগ্রহ করতে হবে বেসরকারি হাসপাতাল থেকে। বিনামূল্যে পাওয়া যাবে এই ভ্যাকসিন। বুস্টার ডোজ ন্যাজাল ভ্যাকসিনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য। জানা গিয়েছে, কোভ্যাকসিন বা কোভিশিল্ডের ভ্যাকসিন যাঁরা আগে নিয়েছেন, তাঁরাই এই ন্যাজাল ভ্যাকসিন নিতে পারবেন। 

    কী জানা গিয়েছে?

    এই ভ্যাকসিনকে যুক্ত করা হয়েছে কোউইন অ্যাপের সঙ্গে।  শুক্রবার এ কথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। আগেই ভারত বায়োটেকের (Bharat Biotech) ন্যাজাল ভ্যাকসিনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল। জরুরি পরিষেবার ক্ষেত্রে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল এই ভ্যাকসিনকে। বিশ্বের প্রথম ন্যাজাল ভ্যাকসিন হিসেবে ছাড়পত্র পেয়েছে ভারত বায়োটেকের ‘ইনকোভ্যাক’।

    আজ থেকেই কোইউন অ্যাপের মাধ্যমে এই ভ্যাকসিন (Bharat Biotech) নেওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন সবাই। আজ, শুক্রবার থেকেই সরকারিভাবে করোনা টিকা হিসেবে মান্যতা দেওয়া হচ্ছে এই ভ্যাকসিনকে। আজ সন্ধ্যা থেকে কোউইন অ্যাপে এই অপশন চলে আসবে।  

    আরও পড়ুন: চিনে আগামী এক সপ্তাহে শিখরে পৌঁছবে করোনা সংক্রমণ, দাবি বিশেষজ্ঞদের

    এই টিকায় কোনও রকম সূঁচ ব্যবহার করা হবে না। ভারতে প্রথমবার এই ধরনের টিকা দেওয়া শুরু হচ্ছে। ভারত সরকারের নিয়ম অনুসারে ১৮ বছরের বেশি বয়সীরা এই টিকা নিতে পারবেন। প্রথমে বেসরকারি হাসপাতালে এই টিকা দেওয়া শুরু হলেও পরে সরকারি হাসপাতালেও পাওয়া যাবে এই টিকা। এমনটাই জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। জানা গিয়েছে ভারত বায়োটেক এই নয়া ভ্যাকসিন (Bharat Biotech) তৈরি করেছে ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে। এই ভ্যাকসিন নেওয়া সহজ হলেও, অন্যান্যভ্যাকসিনের মতো একই রকম সুরক্ষা মিলবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share