Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • NavIC: ফোন প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলিকে দেশী নেভিগেশন ব্যবহারের নির্দেশ কেন্দ্রের

    NavIC: ফোন প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলিকে দেশী নেভিগেশন ব্যবহারের নির্দেশ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদেশি প্রযুক্তির উপর আর নির্ভরশীলতা নয়। দেশী প্রযুক্তিতে নির্ভরশীলতা বাড়াতে বড় পদক্ষেপ নিতে চলেছে কেন্দ্র সরকার। মোবাইল প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলিকে এবার বিদেশি প্রযুক্তি ছেড়ে এবার দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি নেভিগেশন সিস্টেম (Home grown navigation system) ব্যবহার করার নির্দেশ দিল সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘আত্মনির্ভর ভারত’ অভিযানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিগত কয়েক বছর ধরে ইসরোর তৈরি স্যাটেলাইট নেভিগেশন সিস্টেম ইন্ডিয়ান কনস্টিলেশন ‘NavlC’ – কে সম্প্রসার করছে কেন্দ্র।  

    আরও পড়ুন: নিষিদ্ধ হচ্ছে পিএফআই? দেশ জুড়ে এনআইএর দ্বিতীয় দফার অভিযানের পর বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক       

    এবার এই প্রযুক্তি ভারতে বিক্রি হওয়া সমস্ত স্মার্টফোনে ব্যবহার করার  নির্দেশ দিল সরকার। Apple, Samsung, Xiaomi-সহ একাধিক সংস্থাকে এই সিদ্ধান্ত মেনে চলতে বলা হয়েছে। এই মুহূর্তে নেভিগেশন সিস্টেমের ক্ষেত্রে সর্বাধিক ব্যবহৃত প্রযুক্তি জিপিএস (GPS) বা গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি এই নেভিগেশন প্রযুক্তিই বেশিরভাগ স্মার্টফোন এবং গ্যাজেটে ব্যবহৃত হয়। চিন, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এবং জাপান তাদের নিজস্ব নেভিগেশন সিস্টেম বানিয়ে ফেলেছে ইতিমধ্যেই। সেই দেশগুলিতে তাদের নিজস্ব নেভিগেশনই ব্যবহৃত হয়। এখন সেই পথে ভারত।  

    ২০১৮ সালে দেশের নিজস্ব নেভিগেশন সিস্টেম ‘NavlC’ তৈরি করে ইসরো। কিন্তু এখন অবধি এই প্রযুক্তির সম্প্রসারণ খুব একটা হয়নি। আর সেই উদ্দেশ্যেই সরকার এবং ভারতের মহাকাশ বিশেষজ্ঞরা চান এটির ব্যবহার বাড়ুক দেশে।

    আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন বম্বে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত?

    সরকারের তরফে স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাস থেকে বিক্রি হওয়া সমস্ত স্মার্টফোনে জিপিএসের পাশাপাশি NavlC ব্যবহার করার অপশন দিতে হবে। হার্ডওয়্যারে সেইমতো বদলও আনতে হবে। 

    বিষয়টি একটু চিন্তায় ফেলেছে প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলিকে। কারণ স্মার্টফোনে এই প্রযুক্তির পর্যাপ্ত পরীক্ষার প্রয়োজন। এতে বাড়বে উৎপাদন খরচও। যে সময়সীমা দেওয়া হয়েছে তাতে সংস্থাগুলির নতুন বছরে পরিকল্পনায় প্রভাব পরবে। Samsung এর ইন্ডিয়া এক্সিকিউটিভ বিনু জর্জ বলেন, “উদ্বেগের বিষয় হল ফোনে NavIC সমর্থনের জন্য শুধু নতুন চিপসেট নয়, অন্যান্য অনেক উপাদানেরও প্রয়োজন। এর ফলে খরচ বাড়বে এবং  একাধিক হার্ডওয়্যার পরিবর্তন করতে হবে।” সূত্রের খবর, এই সময়সীমা বাড়িয়ে ২০২৫ সাল করার আবেদন জানিয়েছে সংস্থাগুলি। আশা করা হচ্ছে, খুব শীঘ্রই এই বিষয়ে একটি বড় ঘোষণা করবে কেন্দ্র।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Ghulam Nabi Azad: উপত্যকায় নতুন রাজনৈতিক দল! নিজের দলের নাম ঘোষণা করলেন গুলাম নবি আজাদ

    Ghulam Nabi Azad: উপত্যকায় নতুন রাজনৈতিক দল! নিজের দলের নাম ঘোষণা করলেন গুলাম নবি আজাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস (Congress) ছেড়েছিলেন আগেই। তখনই শুরু হয়েছিল জল্পনা। তাহলে কি এবার উপত্যকায় নতুন আর একটি রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ঘটবে গুলাম নবি আজাদের (Ghulam Nabi Azad) হাত ধরে। অবশেষে সেটাই সত্যি হল। সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন দলের নাম ঘোষণা করলেন গুলাম নবি আজাদ। আগামী দিনে তিনি ও বাকি সঙ্গীরা নির্বাচনে লড়বেন ‘ডেমোক্রেটিক আজাদ পার্টি’ (Democratic Azad Party) এই নামে। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে গুলাম নবি আজাদ জানিয়েছেন, ‘নতুন দলের জন্য দেড় হাজারের বেশি নাম জমা পড়েছিল। তার মধ্যে ছিল উর্দু, সংস্কৃত নামও। তেমনি হিন্দি ও উর্দুর মিশ্রণে হিন্দুস্তানি ভাষায়ও নাম ছিল। সব কিছু বিবেচনার পর ডেমোক্রেটিক আজাদ পার্টি নামকরণ হয়েছে নতুন দলের।’

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী গুলাম নবি আজাদ! জানেন কী বললেন তাঁর অনুগামী

    গত ২৬ অগাস্ট কংগ্রেস ছেড়েছিলেন ৭৩ বছরের আজাদ। ইস্তফাপত্রে তিনি অভিযোগ করেছিলেন, এই মুহূর্তে কংগ্রেস দলে সিনিয়রদের কোনও মর্যাদা নেই। আদতে তিনি ঘুরিয়ে তোপ দেগেছিলেন রাহুল গান্ধীকেই। কংগ্রেসের জি-২৩ নেতারা তাই দলে সংস্কার চেয়েছিলেন। তার জন্য কংগ্রেস সমর্থকদের হামলার মুখে পড়তে হয়েছিল কপিল সিব্বলকেও।

    আরও পড়ুন: আজাদকে প্রাণনাশের হুমকি জঙ্গিগোষ্ঠীর, ‘রাজনৈতিক গিরগিটি’ বলে কটাক্ষ

    অনেকেই ভেবেছিলেন, এই বয়সে গুলাম নবি আজাদ হয়তো নতুন রাজনৈতিক দল গড়ার ঝুঁকি নেবেন না। কিন্তু কংগ্রেস পরিত্যাগের পর উপত্যকায় প্রথম সমাবেশে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন, রাজনীতি থেকে সন্ন্যাস নেওয়ার এখনই কোনও পরিকল্পনা নেই তাঁর। বরং তিনি জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষের স্বার্থে নতুন ব্যানারে রাজনৈতিক লড়াই চালিয়ে যাবেন। তখন থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছিল আজাদের নতুন দল গঠনের কাজ। রাজ্যের একে একে কংগ্রস নেতা দল ছাড়তে শুরু করেন গুলাম নবি আজাদের ডাকে সাড়া দিয়ে। সেই তালিকা বেশ দীর্ঘ। জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী তারা চাঁদও রয়েছেন সেই দলে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • PFI: মধ্যপ্রাচ্য থেকে বাংলাদেশ, মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে রমরমা পিএফআইয়ের

    PFI: মধ্যপ্রাচ্য থেকে বাংলাদেশ, মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে রমরমা পিএফআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স মাত্র ১৬ বছর। ইতিমধ্যেই কেবল ভারত (India) নয়, মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে জাল বিস্তার করেছে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া, সংক্ষেপে পিএফআই (PFI)। বৃহস্পতিবারই দেশজুড়ে পিএফআই নেতা-কর্মীদের বাড়ি ও অফিসে চালানো হয়েছে তল্লাশি অভিযান। বাজেয়াপ্ত হয়েছে প্রচুর নথিপত্র এবং নগদ টাকা। তার পরেই উঠে আসছে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য। গোয়েন্দাদের দাবি, ভারত ছাড়াও একাধিক মুসলিম অধ্যুষিত রাষ্ট্রে জাল বিস্তার করেছে পিএফআই।

    ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পরে তিনটি মুসলিম সংগঠন একত্রিত হয়ে তৈরি করা হয় পিএফআই। ২০০৬ সালে কেরলে গঠিত এই সংগঠনের নাম ছিল ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ফ্রন্ট। পরবর্তী কালে মানিথা নীতি পাসারাই, কর্নাটক ফোরাম ফর ডিগনিটি সহ তিনটি সংগঠন মিলিত হয়ে তৈরি হয় পিএফআই। দেশবিরোধী ও সমাজবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গেই যুক্ত ছিল এই সংগঠন। বিভিন্ন রাজ্যে এই সংগঠনের শাখাও রয়েছে।

    বৃহস্পতিবার গোটা দেশের ১৩টি রাজ্যে পিএফআইয়ের অফিসগুলিতে তল্লাশি চালায় এনআইএ (NIA) এবং ইডি (ED)। এই দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে সাহায্য করেছে বিভিন্ন রাজ্য পুলিশও। পিএফআইয়ের ৪৫ জন নেতা সহ গ্রেফতার করা হয়েছে প্রায় দুশোজনকে। সূত্রের খবর, উপসাগরীয় দেশগুলিতে পিএফআই তিনটি নামে সংগঠন চালায়। এগুলি হল ইন্ডিয়া ফ্র্যাটারনিটি ফোরাম (IFF), ইন্ডিয়ান সোশ্যাল ফোরাম (ISF) এবং রিহ্যাব ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন (RIF)। বিদেশে ভারত বিরোধী নানা কাজে লিপ্ত এই সংগঠনগুলি।

    আরও পড়ুন : টার্গেট আরএসএস? সংঘের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি চালাত পিএফআই! চক্রান্ত ফাঁস

    জানা গিয়েছে, ইন্ডিয়া ফ্র্যাটারনিটি ফোরাম এবং ইন্ডিয়ান সোশ্যাল ফোরাম মধ্য প্রাচ্যে পোক্ত সংগঠন গড়ে তুলেছে। দেশবিরোধী কার্যকলাপ চালানোর জন্য অর্থ সংগ্রহ করছে তারা। জামাত-ই-ইসলামির ধর্মীয় কয়েকজন নেতা এবং পিআইএফ নেতারা প্রায়ই সংযুক্ত আরব আমিরশাহি পরিদর্শন করেন। কেবল সংযুক্ত আরব আমিরশাহি নয়, ওমান, কাতার, কুয়েত, তুরস্ক, পাকিস্তান মায় বাংলাদেশেও জাল বিছিয়েছে পিএফআই। বাহরিন, শ্রীলঙ্কা এবং মালদ্বীপেও পা রেখেছে এই সংগঠন। পিএফআইয়ের এক ক্যাডারকে গ্রেফতার করা হয় লখনউ থেকে। তখনই জানা যায় বাংলাদেশের জঙ্গি সংগঠন জামাত-উল-মুজাহিদিন বাংলাদেশ ভারতে বিস্ফোরণ ঘটানোর প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Tamil Nadu: তামিলনাড়ুতে বিজেপি-আরএসএস কর্মীদের ওপর পেট্রল বোমা হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ১১

    Tamil Nadu: তামিলনাড়ুতে বিজেপি-আরএসএস কর্মীদের ওপর পেট্রল বোমা হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ১১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তামিলনাড়ুতে (Tamil Nadu) বিজেপি-আরএসএস কর্মীদের (BJP) আক্রমণের ঘটনায় রবিবার ১১ জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। এর মধ্যে ৫ জন সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি অফ ইন্ডিয়ার (SDPI) কর্মী। শনিবার আরএসএস (RSS) আধিকারিকের বাড়িতে পেট্রল বোমা (Petrol Bomb) হামলার অভিযোগ ওঠে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৭ঃ৩৮ মিনিট নাগাদ অনুপ্পনদী হাউসিং বোর্ড এলাকায় এমএস কৃষ্ণানের বাড়িতে হামলা হয়। পুরো ঘটনা একটি সিসিটিভি ক্যমেরায় ধরা পড়েছে। ভাইরাল হওয়া ভিডিওটিতে দেখা যায়, একটি বাইকে চেপে দুই ব্যক্তি আসে। মুহুর্তের মধ্যে পরপর তিনটি পেট্রল বোমা ছুঁড়ে দিয়েই পালিয়ে যায় তারা। এছাড়াও শনিবার ভোরে চেন্নাইয়ের কাছে টাম্বারামে চিটলাপাক্কামে আরএসএস কর্মী সীথারামনের বাড়িতে পেট্রল বোমা নিক্ষেপ করে দুষ্কৃতীরা।  

    আরও পড়ুন: পিএফআই সদস্যদের মুখে ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান! কড়া পদক্ষেপ সরকারের

    সীথারামন বলেন, “ভোর চারটে নাগাদ আমরা বিকট শব্দ শুনতে পাই এবং বাইরে আগুন দেখতে পাই। আমরা শর্ট সার্কিট ভেবেছিলাম কিন্তু তা হয়নি। আমরা আ গুন নেভাই এবং পুলিশকে ফোন করি। তারা অভিযুক্তদের ফুটেজ পেয়েছে।”  

    আরও পড়ুন: বিজেপির নবান্ন অভিযানে ‘অশান্তি’, সিবিআই তদন্তের দাবি অনুসন্ধান কমিটির রিপোর্টে

    অপর আক্রান্ত কৃষ্ণান বলেন, “আমি বিগত ৪৫ বছর ধরে আরএসএস-র সঙ্গে যুক্ত আছি। শনিবার সন্ধ্যায় বাড়িতে পুজো ছিল। প্রায় ৬৫ জন লোক সেখানে উপস্থিত ছিলেন। হঠাৎই বিকট বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পাই। আমার জীবনের উপর ঝুঁকি ছিল। ২০১৪ সালে আমাকে পুলিশি  সুরক্ষা দেওয়া হয়। ২০২১ সালে আবার এই সুরক্ষা প্রত্যাহারও করে নেওয়া হয়। আমার মতো আরও ২০ জন আরএসএস কর্মীর উপর এমন হামলা হয়েছে।” 

     



     
    এই ঘটনায় এসডিপিআই- এর জেলা সভাপতি এন সায়েদ আলী, ওয়ার্ড সভাপতি কে খাদির হুসেন- সহ মোট পাঁচ জন এসডিপিআই কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এদের মধ্যে চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে ২২ সেপ্টেম্বর বিজেপি কর্মীর দোকানে হামলা চালানোর অভিযোগে। সিসিটিভি ফুটেজের ভিত্তিতেই অভিযুক্তদের চিহ্নিত করেছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে দোকানেও পেট্রল বোমা নিক্ষেপ করে হামলাকারীরা। 

    এর আগে বুধবার গভীর রাত একটা থেকে দেড়টা নাগাদ বিজেপি দফতরে পেট্রল বোমা নিক্ষেপ করে এক দুষ্কৃতী। বিজেপি নেতা কারাতে থ্যাগারাজন জানিয়েছেন, “রাত ১.৩০ মিনিট নাগাদ আমাদের কার্যালয়ে পেট্রল বোমা হামলা চালানো হয়। ১৫ বছর আগে একই ধরনের ঘটনা ঘটেছিল। আমরা এই ঘটনার জন্য তামিলনাড়ু সরকারের নিন্দা করছি। আমরা পুলিশকেও জানিয়েছি। বিজেপি ক্যাডাররা এই ধরনের জিনিসে ভয় পায় না।” 

    দলীয় কার্যালয়ে পেট্রোল বোমা হামলার ঘটনায় জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ) তদন্তের দাবি জানিয়েছেন তামিলনাড়ু বিজেপির রাজ্য সভাপতি কে আন্নামালাই। তিনি বলেছেন, “আমরা এই ঘটনায় ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সির (এনআইএ) তদন্ত দাবি করছি। দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে। আমাদের রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হচ্ছে। এনআইএ এই ঘটনার একমাত্র সমাধান যেখানে সত্য এবং ষড়যন্ত্র বেরিয়ে আসবে।”

    এই ঘটনায় প্রমাণের ভিত্তিতে পাঁচটি মামলা দায়ের করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। মনে করা হচ্ছে এই ঘটনায় পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার (PFI) যোগ থাকতে পারে।  ইতিমধ্যেই সন্ত্রাসবাদে যুক্ত থাকার অভিযোগে পিএফআই – এর শতাধিক নেতাকে গ্রেফতার করেছে সিআইডি (CID)।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা (Urban Naxals)। এমনই অভিযোগ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর অভিযোগ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছ থেকে কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন তাঁরা। শুক্রবার গুজরাটের (Gujrat) নর্মদা জেলার একতা নগরে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ন্যাশনাল কনফারেন্স অফ এনভায়রনমেন্ট মিনিস্টার অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই তিনি নিশানা করেন শহুরে নকশালদের।

    গুজরাটের সর্দার সরোবর বাঁধ তৈরিতে প্রথম পদক্ষেপ করেছিলেন জওহরলাল নেহরু, ১৯৬১ সালে। এদিন সে  প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, নর্মদা নদীর ওপর এই সর্দার সরোবর বাঁধ প্রকল্প দীর্ঘ সময় আটকে রেখেছিলেন শহুরে নকশালরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষ। যার জেরে বাঁধ তৈরিতে নষ্ট হয়েছে বেশ কয়েকটা দশক। এই শহুরে নকশাল ও উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষের বাধার জেরে বাঁধ উঁচু করতে ঋণ দিতেও অস্বীকার করেছিল বিশ্বব্যাংক। মোদি বলেন, এই ষড়যন্ত্র বুঝতে কিছু সময় লেগেছিল। তবে শেষমেশ জয়ী হয়েছেন গুজরাটের বাসিন্দারা। বলা হয়েছিল, এই বাঁধ পরিবেশের পক্ষে ক্ষতিকর। আজ সেই একই বাঁধ পরিবেশ রক্ষা করছে। এই শহুরে নকশালদের থেকে সতর্ক থাকতে বলেন মোদি।

    আরও পড়ুন : ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    তিনি বলেন, শহুরে নকশালদের মতো গোষ্ঠীর থেকে প্রত্যেকের সতর্ক থাকতে হবে। জানা গিয়েছে, বিভিন্ন রাজ্যের ছ হাজারেরও বেশি পরিবেশ সংক্রান্ত ছাড়পত্র এবং সাড়ে ছ হাজারের বেশি জঙ্গল সংক্রান্ত ছাড়পত্র পড়ে রয়েছে। সে প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, এই প্রস্তাবগুলিকে তাড়াতাড়ি ছাড়পত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদি ঠিকঠাক থাকে। ব্যাকলগ থাকলে কোটি কোটি টাকা মূল্যের প্রোজেক্ট আটকে যাবে। মোদি বলেন, এটা অর্থনীতি এবং পরিবেশের পক্ষে একটা উইন-উইন পরিস্থিতি। অযথা পরিবেশের দোহাই দিয়ে কোনও প্রকল্প আটকে রাখা ঠিক নয়। জীবনকে সহজ করতে যা করণীয়, তা করা হবে। তিনি বলেন, যত তাড়াতাড়ি পরিবেশের ছাড়পত্র মিলবে, তত তাড়াতাড়ি হবে উন্নয়ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gautam Adani: একদিনের উপার্জন ১৬১২ কোটি টাকা! মুকেশ আম্বানিকে ছাপিয়ে ভারতের প্রথম ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানি

    Gautam Adani: একদিনের উপার্জন ১৬১২ কোটি টাকা! মুকেশ আম্বানিকে ছাপিয়ে ভারতের প্রথম ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বে ধনীদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকলেও দেশের মধ্যে সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হলেন গৌতম আদানি (Gautam Adani)। ‘আইআইএফএল ওয়েলথ হুরুন ইন্ডিয়া ২০২২-এর রিচ লিস্ট’-এর তালিকা অনুযায়ী ভারতে ধনীতম ব্যক্তি হিসেবে গণ্য হয়েছেন আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। তাঁর মোট সম্পদের পরিমাণ বর্তমানে ১০,৯৪,৪০০ কোটি টাকা। গত এক বছরে এক এক দিনে তাঁর সম্পদে বৃদ্ধি এসেছে ১৬১২ কোটি টাকা করে। ফলে ধনী হওয়ার তালিকায় তিনি শুধুমাত্র রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানিকেই ছাপিয়ে যাননি, তিনি এক একদিনে ১৬১২ কোটি টাকা উপার্জনের জন্য এক রেকর্ড গড়ে তুলেছেন।

    সম্প্রতি জানা গিয়েছিল, পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ধনী ব্যক্তি হিসেবে উঠে এসেছেন গৌতম আদানি। অ্যামাজন কর্তা জেফ বেজসকেও (Jeff Bezos) পিছনে ফেলে দিয়ে রেকর্ড করেছিলেন তিনি। আবার গতকাল তাঁর এই নতুন রেকর্ডের কথা সামনে এসেছে। ভারতীয় ধনকুবের থেকে এগিয়ে আছেন শুধুমাত্র টেসলার কর্ণধার ইলন মাস্ক। বিশ্বের তালিকায় থাকা ১০ জন ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে কারও সম্পদ এর আগে এত পরিমাণে বৃদ্ধি পায়নি।

    আরও পড়ুন: বিশ্বের ধনীতম তালিকার দ্বিতীয় স্থানে উঠে এলেন আদানি, সত্যি?

    তবে ভারতে আর কে কে ধনীদের তালিকায় রয়েছেন ও তাঁদের কত পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে, জেনে নিন।

    গৌতম আদানির পর দ্বিতীয় স্থানে আছেন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি। তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৭ লক্ষ ৯৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। গত বছরের তুলনায় এবছর ১১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে তাঁর সম্পত্তি।

    তৃতীয় স্থানে রয়েছেন সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার ম্যানেজিং ডিরেক্টর সাইরাস এস পুনাওয়ালা। এই গ্রুপের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২ লক্ষ ৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। তাঁদের সম্পত্তির বৃদ্ধি ঘটেছে বছরে ২৫ শতাংশ।

    চতুর্থ স্থানে রয়েছে শিব নাদার। তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ১ লক্ষ ৮৫ হাজার কোটি টাকা। পঞ্চম স্থানে রয়েছেন রাধাকিশান দামানি এবং তাঁর মোট সম্পদের মূল্য ১.৭৫ লক্ষ কোটি টাকা। ষষ্ঠ স্থানে রয়েছেন বিনোদ শান্তিলাল আদানি এবং এনার সম্পত্তির পরিমাণ ১.৬৯ লক্ষ কোটি টাকা। সপ্তম স্থানে শ্রীচাঁদ পরমানন্দ হিন্দুজা রয়েছেন। তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১.৬৫ লক্ষ কোটি টাকা। অষ্টম স্থানে রয়েছেন এলএন মিত্তল, তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ১.৫১ লক্ষ কোটি টাকা। নবম স্থানে উঠে এসেছেন বিজয়ী দিলীপ সাংঘভি। বর্তমানে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১.৩৩ লক্ষ কোটি টাকা। দশম স্থানে রয়েছেন উদয় কোটাক। তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১.১৯ লক্ষ কোটি টাকা।

     

  • Indian Army: ঔপনিবেশক অতীত ঝেড়ে ফেলার পথে ভারতীয় সেনা?

    Indian Army: ঔপনিবেশক অতীত ঝেড়ে ফেলার পথে ভারতীয় সেনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঔপনিবেশ অতীতকে (Colonial Past) মুছে ফেলতে চাইছে ভারতীয় সেনা (Indian Army)। পোশাক, অনুষ্ঠান, রেজিমেন্টের নাম এবং ভবনগুলির নাম প্রাক স্বাধীনতার সংস্কতিকে বদলে ফেলতে তৎপর সেনাবাহিনী। বুধবার হওয়া একটি অভ্যন্তরীণ বৈঠকে, সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল প্রচলিত রীতিনীতি, পুরানো অনুশীলনগুলি পর্যালোচনা করেন। এই বিষয়ক একটি প্রস্তাব পত্র ভাইরাল হয় সামাজিক মাধ্যমে। আর তাতে সেনার এই সিদ্ধন্তের সমালোচনায় সরব হয়েছেন বেশ কিছু বর্ষীয়ান অবসরপ্রাপ্ত সেনা আধিকারিক।    

    আরও পড়ুন: জ্ঞানবাপী, হিজাব বিতর্কের আবহেই মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক আরএসএস প্রধানের

    সেনা সূত্র জানা গিয়েছে, প্রস্তাব পত্রের অর্থ এই নয় যে সমস্ত পরামর্শ কার্যকর করা হবে। কোনও পরিবর্তন কার্যকর করার আগে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে। প্রস্তাব পত্রে বলা হয়েছে “প্রাচীন এবং অকার্যকর অনুশীলনগুলিকে বদলানোর সময় এসেছে।” জানা গিয়েছে, সেনাবাহিনীর পোশাক নিয়েও পর্যালোচনা করা হয়েছে। কাঁধের পাশের কর্ড থাকবে কি না সেই বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।   
     
    সেনা ইউনিটগুলির নামেও আসতে পারে বদল। শিখ, গোর্খা, জাট, পাঞ্জাব, ডোগরা, রাজপুত এবং আসামের মতো রেজিমেন্টগুলির নাম দিয়েছিল ব্রিটিশ সরকার।

    আরও পড়ুন: সাইরাস-কাণ্ডের জের! বাধ্যতামূলক হতে চলেছে গাড়ির পিছনের সিটবেল্ট অ্যালার্মও?
     
    গত বছর কম্বাইন্ড কমান্ডার কনফারেন্সে ভাষণ দেওয়ার সময়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সশস্ত্র বাহিনীর রীতিনীতিতে স্বদেশীকরণের উপর জোর দিয়েছিলেন। যেসব রীতি অপ্রাসঙ্গিক তা বাদ দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন তিনি। 

    স্যার ক্লড অচিনলেক এবং হার্বার্ট কিচেনারের মতো ব্রিটিশ কমান্ডারদের নাম অনুসারে ভবন, রাস্তা এবং পার্কের নাম রয়েছে। বদল আসতে পারে সেই নামেও। বিদেশী সেনাবাহিনীর সঙ্গে সেনা ইউনিটের অনুমোদনের বিষয়টিকেও পর্যালোচনা করা হয়েছে। থিয়েটার সম্মান এবং ব্যাটেল সম্মান নিয়েও আলোচনা হয়েছে এই বৈঠকে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     কমনওয়েলথ ওয়ার গ্রেভস কমিশনের অনুদান, অনারারি কমিশনের অনুদান, বিটিং দ্য রিট্রিটের মতো অনুষ্ঠান এবং রেজিমেন্টের প্রধান ‘কর্নেল’ পদ নিয়েও আলোচনা হয়েছে এই বৈঠকে। 

  • FDI: ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ হতে পারে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার!

    FDI: ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ হতে পারে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অব্যাহত আর্থিক সংস্কারের ধারা। মিলতে শুরু করেছে তার সুফলও। তার জেরে ভারতে বাড়ছে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের (FDI) পরিমাণ। শনিবার কেন্দ্রের তরফে শোনানো হয়েছে এই সুখবর। সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, চলতি আর্থিকবর্ষে (Fiscal Year) ভারতে (India) প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ আকর্ষণের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থনৈতিক সংস্কার ও ব্যবসা করার অনুকূল পরিবেশের কারণেই এটা সম্ভব হচ্ছে বলে দাবি কেন্দ্রের। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, ২০২১-’২২ অর্থবর্ষে ওই বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল সব চেয়ে বেশি, ৮৩.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। চলতি অর্থবর্ষে এটাই বেড়ে হতে পারে ১০০ বিলিয়ন।

    ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এই যে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের কথা বলা হচ্ছে, তা আসবে বিশ্বের ১০১টি দেশ থেকে। বিনিয়োগ হবে দেশের ৫৭টি সেক্টরে। লগ্নিকারীরা লগ্নি করবেন রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল মিলিয়ে মোট ৩১টি জায়গায়। ওই মন্ত্রকের তরফে আরও জানানো হয়েছে, অর্থনৈতিক সংস্কার ও ব্যবসার অনুকূল পরিবেশের কারণে চলতি অর্থবর্ষে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার লগ্নি টানাই লক্ষ্য সরকারের। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বিদেশি বিনিয়োগ টানতে সরকার মুক্ত ও স্বচ্ছতার নীতি নিয়েছে। বর্তমানে স্বয়ংক্রিয় রুটের অধীনে ভারতীয় অর্থনীতির সিংহভাগ ক্ষেত্র খুলে রাখা হয়েছে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের জন্য।

    আরও পড়ুন :বাড়ল ভারতের জিডিপি, প্রথম ত্রৈমাসিকে কত জানেন?

    ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ হতে পারে দুটো রুটে। একটি স্বয়ংক্রিয়, অন্যটি সরকারি। স্বয়ংক্রিয় রুটে বিনিয়োগ করতে হলে বিনিয়োগকারীকে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কিংবা সরকারের অনুমতি নিতে হয় না। আর সরকারি রুটে দেশে বিনিয়োগ করতে হলে সরকারের উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ এবং রিজার্ভ ব্যাংকের অনুমতি নিতে হয়।

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যেসব সংস্কার করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে নির্দেশিকা ও নিয়মবিধির মুক্তিকরণ। যার জেরে বিনিয়োগকারী সহজেই এ দেশে ব্যবসা করতে পারে। ২০২১-’২২ অর্থবর্ষে খেলনা আমদানি কমেছিল ৭০ শতাংশ। আর রফতানি বেড়েছিল ৬১ শতাংশ। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ ৩২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Gyanvapi Case: শিবলিঙ্গের বয়স নির্ধারণ করতে হবে কার্বন ডেটিং পরীক্ষা! আবেদন গৃহীত আদালতে

    Gyanvapi Case: শিবলিঙ্গের বয়স নির্ধারণ করতে হবে কার্বন ডেটিং পরীক্ষা! আবেদন গৃহীত আদালতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাণসীতে (Varanasi) কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের (Kashi Viswanath Temple) পাশেই অবস্থিত জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) শৃঙ্গার গৌরীস্থলে (Shringar Gauri) পূজার্চনার অনুমতি চেয়ে আদালতে মামলা দায়ের করেছিলেন পাঁচ হিন্দু মহিলা। বৃহস্পতিবার ওই মামলার শুনানি চলাকালীন হিন্দু পক্ষের আইনজীবী বিষ্ণুশঙ্কর জৈন ওই মসজিদের ভিতরে ‘প্রাপ্ত শিবলিঙ্গের’ বয়স নির্ধারণের জন্য কার্বন ডেটিং (Carbon Dating) পরীক্ষার আবেদন জানান। আদালত সেই আবেদন গ্রহণ করে। জেলা বিচারক অজয়কুমার বিশ্বেশ জানান, আগামী বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে মামলার শুনানি শুরু হবে।

    আরও পড়ুন: জ্ঞানবাপী মসজিদ মামলায় হিন্দুপক্ষের আর্জি নিয়ে শুনানি শুরু
     
    মুসলিম আবেদনকারীরা মামলার পরবর্তী শুনানির আগে প্রস্তুতির জন্য ৪ সপ্তাহ সময় চেয়েছিল। ‘অঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া (জ্ঞানবাপী) মসজিদ কমিটি’র সেই আবেদন আদালত খারিজ করে দেয়। আদালতের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয় মামলার শুনানি চলতে থাকবে। আর অতিরিক্ত সময় দেওয়া যাবে না। আদালত আগেই জানিয়েছিল, জ্ঞানবাপী মসজিদটিকে মন্দিরে রুপান্তরিত করতে নয়, বরং সারা বছর বিতর্কিত সম্পত্তিতে পুজো করার অধিকার চেয়েছেন হিন্দু মহিলারা। ১৯৯১ সালের আইনের অধীনে উপাসনালয়গুলিকে ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট যেভাবে ছিল সেভাবেই রেখে দেওয়ার কথা বলা হয়। এর মধ্যে একমাত্র ব্যাতিক্রম ছিল বাবরি মসজিদ।  তাই যদি জ্ঞানবাপী মসজিদের নির্মাণে হাত না দেওয়া হয় তাহলে তা আইন ভাঙে না এমনই জানায় আদালত।

    আরও পড়ুন: মোহন ভাগবতকে ‘রাষ্ট্রপিতা’ আখ্যা ভারতীয় ইমাম সংগঠনের

    হিন্দু পক্ষের আইনজীবী বিষ্ণুশঙ্কর জৈন বৃহস্পতিবার বলেন, ‘‘আদালত নিযুক্ত সমীক্ষক দল জ্ঞানবাপীর ওজুখানার জলাধারে যে শিবলিঙ্গের অস্তিত্ব পেয়েছে, আমরা তার বয়স নির্ধারণের জন্য কার্বন ডেটিং পরীক্ষার আবেদন জানিয়েছি।’’ বিচারক বিশ্বেশ সেই আবেদন গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন,‘‘১৯৯১ সালের ধর্মীয় উপাসনাস্থল রক্ষা (বিশেষ ব্যবস্থা) আইন অনুযায়ী ধর্মস্থানের চরিত্র বদল করা যায় না। কিন্তু ওই আইনে কোথাও বলা নেই, ধর্মস্থানের প্রকৃত চরিত্র নির্ধারণ করা যাবে না।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • MiG-21: এবার অবসরের পালা! ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে আর উড়বে না শ্রীনগরের মিগ ২১-এর ৫১ নম্বর স্কোয়াড্রন

    MiG-21: এবার অবসরের পালা! ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে আর উড়বে না শ্রীনগরের মিগ ২১-এর ৫১ নম্বর স্কোয়াড্রন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর নয়, এবার অবসরের পালা। বেলাশেষেও নিজের জাত চিনিয়েছিল ‘মিগ ২১’-র (single-engine MiG-21) ৫১ নম্বর স্কোয়াড্রন। তিনবছর আগে ২০১৯ সালে এই স্কোয়াড্রনের বিমান নিয়েই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি পাকিস্তানের এফ-১৬ ফাইটার জেটকে গুলি করে নামিয়েছিলেন উইং কমান্ডার অভিনন্দন বর্তমান। কিন্তু বয়স হয়েছে। তাই আর পারছে না মিগ-২১। বারবার দুর্ঘটনার মুখে পড়ছে বায়ুসেনার এই বিমান। তাই সরে যেতে হবে এবার। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে আর আকাশে উড়বে না ‘মিগ ২১’-র ৫১ নম্বর স্কোয়াড্রন। শ্রীনগরে বায়ুসেনার ঘাঁটিতে মোতায়েন এই স্কোয়াড্রনের নাম দেওয়া হয়েছিল  ‘সোর্ড আর্মস’। ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Air Force) গর্ব করে এই নাম দেয়।

    আরও পড়ুন: আর নয় মিগ-২১! এই যুদ্ধবিমানকে বিদায় জানানোর সিদ্ধান্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রকের

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, ‘মিগ ২১’ যুদ্ধবিমানের চারটি স্কোয়াড্রন এখনও রয়েছে। ৩০ সেপ্টেম্বর অবসর নেবে এর একটি। ২০৩০-র মধ্যে ধাপে ধাপে অবসর নেবে আরও ৩টি স্কোয়াড্রন। ১৯৫৫ সালে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন (Russia) তৈরি করে মিগ-২১ যুদ্ধবিমান। ১৯৬২ সালে চিনের সঙ্গে যুদ্ধের পর এই ফাইটার জেটগুলি কেনে বায়ুসেনা।

    আরও পড়ুন: ফের দুর্ঘটনার কবলে মিগ ২১, মৃত দুই পাইলট

    যুদ্ধে বারবার নিজের দাপট দেখালেও মাঝেমাঝেই দুর্ঘটনার মুখে পড়েছে বায়ুসেনার মিগ-২১। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ৪০০-র বেশি বার দুর্ঘটনার মুখে পড়েছে মিগ-২১। উল্লেখ্য, অভিনন্দন যে বিমান নিয়ে মাঝ আকাশে পাক যুদ্ধবিমানের সঙ্গে ডগ ফাইট করেন সেই মিগ-২১ বাইসনও ভেঙে পড়ে। বিমান থেকে বেরিয়ে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে গিয়ে পড়েন অভিনন্দন। সেখানে পাক সেনা বন্দি করেছিল তাঁকে। পরে অবশ্য চাপের মুখে পড়ে বায়ুসেনার এই অফিসারকে ভারতকে ফিরিয়ে দেয় ইসলামাবাদ। গত বছর ৫ বার দুর্ঘটনায় পড়ে মিগ-২১। মৃত্যু হয় ২ জন পাইলটের। চলতি বছরের ১৭ মার্চ গোয়ালিয়র এয়ারবেসে টেক-অফের পরই ভেঙে পড়ে মিগ-২১। প্রাণ হারান গ্রুপ ক্যাপ্টেন আশিস গুপ্ত। গত ২০ মে রাজস্থানের সুরাটগড়ে  মিগ ভেঙে মৃত্যু হয় ২৮ বছরের স্কোয়াড্রন লিডার অভিনব চৌধুরীর। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share