Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Supreme Court : বৃহত্তর বেঞ্চের রায় সবসময় প্রাধান্য পাবে, অভিমত শীর্ষ আদালতের

    Supreme Court : বৃহত্তর বেঞ্চের রায় সবসময় প্রাধান্য পাবে, অভিমত শীর্ষ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিচারকের সংখ্যা যাই হোক উচ্চতর বেঞ্চ অর্থাৎ হায়ার বেঞ্চের রায় প্রাধান্য পাবে, সম্প্রতি এই অভিমত ব্যক্ত করেছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)।  কোর্টের একটি সাংবিধানিক বেঞ্চ রায় দিয়েছে যে বিচারকের সংখ্যা নির্বিশেষে একটি বৃহত্তর বেঞ্চের দেওয়া রায়ই সবসময় গ্রহণ করা হবে। সুপ্রিম কোর্টের মত অনুযায়ী, কোনও মামলা চলাকালীন পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ সর্বসম্মতভাবে একরকম রায় দিল। তখন সেই মামলায় হেরে  যাওয়া পক্ষ  বৃহত্তর বেঞ্চে অর্থাৎ সাত বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে আবেদন করতে পারে। সাত বিচারপতির বেঞ্চে যদি ওই মামলার রায় ৪:৩ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সাথে দেওয়া হয় তাহলে ৭ বিচারকের বেঞ্চের রায় সর্বসম্মতভাবে ৫ বিচারপতির বেঞ্চের উপর প্রাধান্য পাবে। 

    আরও পড়ুন: ন্যায্যমূল্যের দোকানে ওষুধ পাওয়া যায় না, জীবনদায়ী ওষুধ চুরি হয় হাসপাতাল থেকে, ওষুধ কিনতে হিমশিম সাধারণ মানুষ

    বিচারপতি ইন্দিরা বন্দ্যোপাধ্যায়, হেমন্ত গুপ্ত, সূর্য কান্ত, এম এম সুন্দ্রেশ এবং সুধাংশু ধুলিয়ার সমন্বয়ে গঠিত পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ একটি মামলা চলাকালীন এই মত ব্যক্ত করেন। উল্লেখ্য,  অনুচ্ছেদ ১৪৫(৫) অনুযায়ী, সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারকের সম্মতিই আদালতের রায় হিসাবে দেখা হয়। ২০১৭ সালে বিচারপতি আরএফ নরিমান এবং বিচারপতি সঞ্জয় কিষাণ কৌলের সমন্বয়ে গঠিত দুই বিচারপতির বেঞ্চের রায় পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চে কী খারিজ হয়ে যাবে?

    আরও পড়ুন: ভারতে চিতার বংশবৃদ্ধিতে ভূমিকা নেবে ‘আশা’, বাকিদের নাম কী রাখা হল জানেন?

    যদি সর্বসম্মতিক্রমে ৫ বিচারপতির বেঞ্চের সিদ্ধান্ত ৭ বিচারপতির বেঞ্চ দ্বারা বাতিল করা হয়, যেখানে চারজন বিজ্ঞ বিচারক সংখ্যাগরিষ্ঠতার পক্ষে কথা বলেন এবং তিনজন বিজ্ঞ বিচারক বিপক্ষে তাহলে দুজন বিচারপতির বেঞ্চের রায়ও পাঁচজন বিচারপতির রায়ের কাছে বাতিল হতে পারে। অর্থাৎ সবসময় যে কোনও মামলায় হায়ার বেঞ্চের রায়ই প্রাধান্যপাবে বলে মত প্রকাশ করল শীর্ষ আদালত। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sit on lap controversy: ‘সিট অন ল্যাপ’ প্রতিবাদের জের, তিরুবনন্তপুরমে তৈরি হবে নতুন লিঙ্গ নিরপেক্ষ বাসস্ট্যান্ড 

    Sit on lap controversy: ‘সিট অন ল্যাপ’ প্রতিবাদের জের, তিরুবনন্তপুরমে তৈরি হবে নতুন লিঙ্গ নিরপেক্ষ বাসস্ট্যান্ড 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত জুলাই মাসের শেষের নীতি পুলিশির অভিযোগে উত্তাল হয় কেরলের (Kerala) তিরুবনন্তপুরম। ঘটনার প্রতিবাদে উত্তাল হয় সামাজিক মাধ্যমও। তিরুবনন্তপুরমের (Thiruvananthapuram) এক ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের কাছেই অবস্থিত এক পুরনো বাসস্ট্যান্ড। সেখানেই ছাত্রদের কোলে বসে আছেন ছাত্রীরা। কোনও ছাত্রের কোলে বসে একজন ছাত্রী, কোনও কোনও ছাত্রের কোলে আবার দুইজনও রয়েছেন। একেবারে গায়ে গা এলিয়ে বসে রয়েছেন কলেজ পড়ুয়ারা। এরকমই এক অভিনব প্রতিবাদের ছবি সেই সময় ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। ওই ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্রছাত্রীরা এই প্রতিবাদের নাম দিয়েছিলেন ‘সিট অন ল্যাপ প্রতিবাদ’ (Sit on lap protest)! এই প্রতিবাদ ছিল স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের নীতি পুলিশগিরির বিরুদ্ধে। 

    আরও পড়ুন: অন্তর্বাস খুলতে বাধ্য করা হয়েছিল, সেই ছাত্রীদের ফের নীট পরীক্ষায় বসার সুযোগ দিল এনটিএ

    ওই বাসস্ট্যান্ডে আগে যাত্রীদের বসার জন্য একটি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি বেঞ্চ ছিল। সেখানে ছাত্রছাত্রীরা পাশাপাশি বসে গল্পগুজব করতেন। ছেলে-মেয়েরা যাতে একে অপরের পাশে বসতে না পারেন, সেই জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ ওই সিমেন্টের তৈরি বেঞ্চ ভেঙে তাকে তিন ভাগে ভাগ করে দিয়েছিলেন। এমনভাবে ভাগ করা হয়েছিল, একটি বেঞ্চে একজনই বসতে পারেন। আর প্রতিটি আসনের মাঝে অনেকটা করে ফাঁক। এই ধরনের নীতি পুলিশদের বিরুদ্ধেই অভিনব ‘সিট অন ল্যাপ’ সকলকে চমকে দিয়েছিলেন ওই শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি না বসতে দেওয়ায়, একে অপরের কোলে বসেই গল্প করা শুরু করে দেন ওই কলেজের পড়ুয়ারা। যে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। 

     

    এবার ঘটনার দুমাস পরে ওই বেঞ্চ সরিয়ে নিল স্থানীয় প্রশাসন। মেয়র আর্জা এস রেজেন্দ্রম কথা দিয়েছেন সেই এলাকায় নতুন করে একটি বাসস্ট্যান্ড তৈরি হবে, যেখানে কোনও লিঙ্গসাম্য বজায় থাকবে। 

    তিরুবনন্তপুরমের ওই ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের বাইরের বাসস্ট্যান্ডটিতে ছাত্রছাত্রীরা প্রায়শই পাশাপাশি বসে কথা বলত। স্থানীয় ছেলে-মেয়েরা এই ভাবে একসঙ্গে সময় কাটাচ্ছে, এটা স্থানীয় কিছু মানুষের চক্ষুশূল হয়েছিল। এই পড়ুয়াদের ‘সায়েস্তা’ করতেই তারা বাসস্ট্যান্ডের বসার বেঞ্চটিকে তিনটি আলাদা ভেঙে ফেলেছিল। কিন্তু, ছাত্রছাত্রীদের সিট অন ল্যাপ প্রতিবাদে তাদের সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। মেয়র ওই বাসস্ট্যান্ড এলাকা পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, “যেভাবে বেঞ্চটি ভেঙে তিন টুকরো করা হয়েছে এবং যে উদ্দেশ্য নিয়ে তা করা হয়েছে, সেটা আধুনিক সমাজের জন্য অশোভন। আমি তিরুবনন্তপুরম মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশনকে এখানে একটি নতুন বাস স্ট্যান্ড তৈরি করার নির্দেশ দিয়েছি।” 

    আরও পড়ুন: বন্ধ করে দিন সমস্ত বেআইনি ধর্মীয় স্থান, ‘মসজিদ’ মামলায় রায় কেরল হাইকোর্টের

    নন্দনা পিএম নামে, এই অভিনব ‘সিট অন ল্যাপ’ প্রতিবাদে অংশ নেওয়া এক ছাত্রী বলেন, “আমাদের এই ছবিটা স্থানীয় মানুষদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ছবি নয়। আমরা শিক্ষার্থীদের মধ্যে লিঙ্গ বৈষম্য ঘোচানোর প্রয়োজনীয়তাকে তুলে ধরতে চেয়েছি। আমরা যে পরিস্থিতিতে বড় হয়েছি এবং এখন যে পরিস্থিতির মধ্যে আছি, তার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। আমরা মনে করি না যে, সমাজ রাতারাতি বদলে যাবে। তবে, শিক্ষার্থীদের আবেগে, অনুভূতিতে আঘাত করলে প্রতিবাদ হবেই। আমাদের এই ছবিটা ভাইরাল হওয়ার পর থেকে, আমরা বহু মানুষের কাছ থেকে ব্যাপক সমর্থন পাচ্ছি। যদিও, ফেসবুকে কিছু নেতিবাচক মন্তব্যও এসেছে। কিন্তু ন্যায় যখন আমাদের পক্ষে আছে, তখন এই সব সমালোচনা আমরা গায়ে মাখছি না।” কলেজের ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক অশ্বিন এম বলেছেন, “৯ বছর আগে অবৈধভাবে স্থানীয় বাসিন্দারা এই বাসস্ট্যান্ডটি তৈরি করেছিল। এই বাসস্ট্যান্ডে বসা শিক্ষার্থীরা বহু বছর ধরেই সমস্যায় ভুগছেন। ছেলেমেয়েরা একসঙ্গে বসলে, স্থানীয় লোকজন তাদেরকে লক্ষ্য করে অশালীন মন্তব্যও করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • MMS Row: বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলের ছাত্রীদের স্নানের দৃশ্য ভাইরাল, মধ্যরাতে উত্তাল চণ্ডীগড়

    MMS Row: বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলের ছাত্রীদের স্নানের দৃশ্য ভাইরাল, মধ্যরাতে উত্তাল চণ্ডীগড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হস্টেলের ছাত্রীদের স্নানের দৃশ্য মোবাইল বন্দি করে ভাইরাল করে দেওয়া হল। ফোনে সে দৃশ্য দেখে আত্মহত্যার চেষ্টা করলেন আট ছাত্রী (Student)। দোষীদের কড়া শাস্তির দাবিতে শনিবার মধ্যরাতে উত্তাল পাঞ্জাবের (Punjab) মোহালির চণ্ডীগড় বিশ্ববিদ্যালয় (Chandigarh University) চত্বর। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ওই আট ছাত্রী ভর্তি রয়েছেন স্থানীয় একটি হাসপাতালে। অভিযুক্ত ছাত্রীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আটক করা হয়েছে তাঁর বন্ধুকে।

    জানা গিয়েছে, চণ্ডীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হস্টেলে থাকেন মহিলা ছাত্রীরা। ওই হস্টেলেরই এক ছাত্রী প্রায় ৬০ জন আবাসিকের স্নানের দৃশ্য মোবাইল বন্দি করেন বলে অভিযোগ। পরে তিনি ওই ছবি পাঠিয়ে দেন তাঁর এক বন্ধুকে। বন্ধুটি সেই ছবি পোস্ট করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ছাত্রীদের স্নানের দৃশ্যের ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায় নিমেষে। ঘটনাটি জানাজানি হতেই লজ্জায় ও অপমানে আত্মঘাতী হওয়ার চেষ্টা করেন ওই হস্টেলের আট ছাত্রী। সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় হাসপাতালে। এই আট ছাত্রীর মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।

    দোষী ছাত্রী সহ অভিযুক্তদের সাজার দাবিতে মধ্যরাতে হস্টেলের বাইরে বেরিয়ে বিক্ষোভ দেখান ছাত্রীরা। খবর পেয়ে পুলিশ গেলে উত্তেজনা আরও বাড়ে। পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয় বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, ওই হস্টেলের যে ছাত্রী আবাসিকদের স্নানের দৃশ্য মোবাইল বন্দি করেছিলেন এবং তিনি যাঁকে পাঠিয়েছিলেন দুজনেই হিমাচলের বাসিন্দা। ওই ছাত্রীকে গ্রেফতার করার পাশাপাশি আটক করা হয়েছে তাঁর বন্ধুকে। শুরু হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদ। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। পুলিশকে জরুরি পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিয়েছে পাঞ্জাব সরকার। সে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী জানান, এমন ন্যক্কারজনক ঘটনায় যাঁরা যুক্ত, তাঁরা অবশ্যই উপযুক্ত শাস্তি পাবেন।

    আরও পড়ুন : গুজরাট উপকূলে আটক ২০০ কোটি টাকার মাদক, বরাত দেওয়া হয়েছিল পাঞ্জাব জেল থেকে

    ধৃত ছাত্রী ও তাঁর বন্ধুকে জেরা করে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর পেতে চাইছে পুলিশ। এক, আবাসিকদের স্নানের দৃশ্য ভিডিও বন্দি করা হয়েছিল কী জন্য?  দুই, ওই ছাত্রী কীভাবে প্রায় ৬০ জন ছাত্রীর স্নান দৃশ্য মোবাইল বন্দি করলেন? সর্বোপরি, এর পেছনে কি কোনও চাঁই রয়েছে? ওই ছাত্রী ও তাঁর বন্ধুকে জেরা করে এসব প্রশ্নেরই উত্তর পেতে চাইছে পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Gujarat: বিয়ের আট বছর পর স্ত্রী জানলেন স্বামী আদতে মহিলা ছিলেন 

    Gujarat: বিয়ের আট বছর পর স্ত্রী জানলেন স্বামী আদতে মহিলা ছিলেন 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিয়ে হয়েছে সেই আট বছর আগে। মাঝে কেটে গিয়েছে বহু সময়। কিন্তু এতদিন পরে জানতে পারেন তিনি ছলনার শিকার। স্বামীর পূর্ব পরিচয় জানতে পেরে মাথায় হাত গুজরাটের (Gujarat) ভদোদরার (Vadodara) এক মহিলার। যাকে আট বছর ধরে স্বামী হিসেবে জেনে এসেছেন, তিনি আদতে মহিলা হয়ে জন্মেছিলেন! এতদিন পরে বিষয়টি জানতে পেরেই ভদোদরার গোত্রী থানায়  অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, বিয়ের সময় নিজের লিঙ্গ পরিচয় লুকিয়ে গিয়েছিলেন স্বামী। গত আট বছরে বহুবার বিকৃত যৌনতার শিকার হয়েছেন বলেও পুলিশকে জানিয়েছেন ওই মহিলা। দিল্লির বাসিন্দা ওই অভিযুক্তকে আটক করেছে গুজরাটের গোত্রী থানার পুলিশ।

    আরও পড়ুন: ৭০ দশক পর চিতা ফিরল দেশে, ছাড়া হল কুনো জাতীয় উদ্যানে  

    ওই মহিলা জানিয়েছেন, ২০১৪ সালে বিয়ে হয় তাঁদের। একটি ম্যাট্রিমনি সাইটে পরিচয় হয় তাঁর । সেই সময় স্বামীর অতীত নিয়ে কিছুই জানতেন না বলে পুলিশকে জানিয়েছেন ওই মহিলা। পরিবারের উপস্থিতিতে আট বছর আগে বিয়ে হয়। বিয়ের পর মধুচন্দ্রিমায় কাশ্মীরেও যান দুজনে। তবে কিছুদিন পরেই ছন্দ কাটে! মহিলার দাবি স্বামী বিয়ের পর থেকেই শারীরিক সম্পর্কে তেমন উৎসাহ দেখাতেন না। নানা অছিলায় এড়িয়ে যেতেন অন্তরঙ্গতা। মহিলার দাবি, শেষে জোরাজুরি করায় বিরাজ তাঁকে জানান রাশিয়াতে (Russia) একটি দুর্ঘটনার কারণে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে তিনি অক্ষম। বছর চল্লিশের ওই মহিলার এটা দ্বিতীয় বিয়ে। ২০১১ সালে তাঁর প্রথম স্বামীর মৃত্যু হয়। তাঁর একটি মেয়েও রয়েছে।                               

    কিন্তু এত কিছুর পরেও স্বামীর আসল পরিচয় জানতে পারেননি তিনি। বরং স্বামী তাঁকে আশ্বাস দেন ছোট একটি অস্ত্রোপচারের পর সব ঠিক হয়ে যাবে। এতদিন সেই আশাতেই দিন কাটিয়েছেন ওই মহিলা। পুলিশকে মহিলা জানিয়েছেন, ২০২০ সালে ওজন কমানোর সার্জারির নামে কলকাতায় যান তাঁর স্বামী। পরে মহিল জানতে পারেন ওজন কমানো নয়, লিঙ্গ বদলের অস্ত্রোপচার করিয়েছেন তিনি!

    আরও পড়ুন: মোদির জন্মদিনে পুজো বা কেক কাটা নয় আজ থেকে সেবাপক্ষ শুরু বিজেপির 
     
    ভদোদরার গোত্রী থানায় স্বামীর বিরুদ্ধে বিকৃত যৌনতা এবং জালিয়াতির অভিযোগ দায়ের করেছেন মহিলা। তাঁর দাবি, বিষয়টি প্রকাশ্যে আনলে ভয়ঙ্কর পরিণতি হবে বলেও হুমকি দেওয়া হত ওই মহিলাকে। পুলিশ জানিয়েছেন অভিযুক্ত বিরাজ বর্ধনের আসল নাম বিজয়েতা। স্ত্রীর নামে ৯০ লাখ টাকা ধার নিয়ে এক ফ্ল্যাট কেনারও অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Adani Group: এবার সিমেন্ট দুনিয়াতেও আদানি-রাজ! ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম সিমেন্ট সংস্থার মালিক গৌতম আদানি

    Adani Group: এবার সিমেন্ট দুনিয়াতেও আদানি-রাজ! ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম সিমেন্ট সংস্থার মালিক গৌতম আদানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম সিমেন্ট সংস্থা এসে গেল গৌতম আদানির (Gautam Adani)কাছে। অম্বুজা এবং এসিসি সিমেন্ট কিনে কিনে নিয়ে সিমেন্টের জগতে নিজের প্রভাব বিস্তার করলেন গৌতম আদানি। একের পর এক রেকর্ডের অধিকারী হচ্ছেন ভারতের এই ধনকুবের। সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ইতিমধ্যেই আদানি বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তির শিরোপা পেয়েছেন। এশিয়ার প্রথম ব্যক্তি হিসেবে এই বিরল কৃতিত্বের অধিকারী তিনি। এবার ১৫৪ বছরের পুরোনো টাটা গ্রুপকে (Tata Group) হারিয়ে গৌতম আদানির নেতৃত্বাধীন আদানি গ্রুপ (Adani Group) দেশের সবচেয়ে মূল্যবান ব্যবসায়িক গোষ্ঠীতে (Most Valuable Business Group) পরিণত হল। শুধু তাই নয়,এই গ্রুপের মার্কেট ক্যাপ ২০.৭৪ লক্ষ কোটি টাকা। মুকেশ আম্বানির নেতৃত্বাধীন রিলায়েন্স গ্রুপের মার্কেট ক্যাপ হয়েছে ১৭.১ লক্ষ কোটি টাকা। 

    আরও পড়ুন: বিশ্বের ধনীতম তালিকার দ্বিতীয় স্থানে উঠে এলেন আদানি, সত্যি?

    প্রসঙ্গত, সিমেন্ট ব্যবসার ক্ষেত্রে গত মে মাসেই হলসিম সিমেন্ট গ্রুপের সঙ্গে একটি চুক্তির কথা ঘোষণা করেছিল আদানি লিমিটেড। শুক্রবার এসিসি এবং অম্বুজা হলসিম গ্রুপের সম্পূর্ণ অংশীদারিত্ব অধিগ্রহণ করে তারা। সুইজারল্যান্ড এর এই গোষ্ঠীর কাছে অম্বুজা সিমেন্ট লিমিটেডের ৬৩.১% এবং এসিসি সিমেন্ট লিমিটেডের ৫৪.৫% শেয়ার ধরা ছিল। সেটি অধিগ্রহণের জন্য নগদ ৬.৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করেছে আদানি গোষ্ঠী। ভারতীয় মুদ্রায় এই টাকার পরিমাণ ৫১ হাজার কোটিরও বেশি। 

    আরও পড়ুন: বিক্রি হয়ে গেল ইজরায়েলের প্রধান বন্দর হাইফা, বর্তমান মালিক আদানি

    সেবির নিয়ম মেনে ওপেন অফারের মাধ্যমে এই অধিগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। এটি এখনও পর্যন্ত আদানি গোষ্ঠীর সবথেকে বড় অধিগ্রহণ। পরিকাঠামগত কাঁচামাল উৎপাদনের ক্ষেত্রে এটি ভারতের সব থেকে বড় ব্যবসায়িক লেনদেন বলে অনুমান ব্যবসায়িক মহলের। দেশে সিমেন্ট ব্যবসার সম্ভাবনা এবং বিস্তার নিয়ে আশাবাদী আদানি বলেন, “ভবিষ্যতে এই সিমেন্ট ব্যবসাকে আরও বড় করতে চান তিনি।”

    উল্লেখ্য, এখন সিমেন্ট উৎপাদনের নিরিখে দেশে এক নম্বরের রয়েছে আদিত্য বিরলা লিমিটেড গ্রুপের আলট্রাটেক সিমেন্ট। অন্যদিকে অম্বুজা এবং এসিসি বছরের সাত কোটি টন সিমেন্ট উৎপাদন করে। যৌথভাবে এই দুটি কোম্পানির ৩১ টি সিমেন্ট কারখানা রয়েছে। ১০ হাজারের বেশি কর্মী এই কারখানায় কাজ করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Narendra Modi: মোদির জন্মদিনে পুজো বা কেক কাটা নয়  আজ  থেকে সেবাপক্ষ শুরু বিজেপির

    Narendra Modi: মোদির জন্মদিনে পুজো বা কেক কাটা নয় আজ থেকে সেবাপক্ষ শুরু বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ১৭ সেপ্টেম্বর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)জন্মদিন। একাত্তর পূর্ণ করে বাহাত্তর বছরে পা দিচ্ছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর জন্মদিন উপলক্ষে পুরীর সৈকতে সুদর্শন পট্টনায়েকের (Sudarsan Pattnaik) শিল্পকলায় বালিতেই মূর্ত হয়ে উঠেছে নরেন্দ্র মোদির অবয়ব। পাশেই রয়েছে জন্মদিনের শুভেচ্ছা বার্তা।

    শনিবার, জন্মদিনের আগে শুক্রবার সাংহাই কর্পোরেশন অর্গানাইজেশনের পার্শ্ববৈঠকে মোদির মুখোমুখি হয়েছিলেন রাশিয়ার প্রসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ভারতের বন্ধু দেশ রাশিয়া। বহুবার প্রতিকূল পরিস্থিতিতে সেই সম্পর্কের পরীক্ষা হয়েছে। কোনওবারই ভারতকে হতাশ হতে হয়নি। পালটা,ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে মার্কিন চাপ সত্ত্বেও বন্ধুরাষ্ট্রের পাশে দাঁড়িয়েছে ভারত। কিন্তু,তারপরও উজবেকিস্তানে হওয়া দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে জন্মদিনের আগাম শুভেচ্ছা জানাননি রুশ প্রেসিডেন্ট। কিন্তু কেন তিনি এমন করলেন? আসলে রাশিয়ার প্রথা মতে কাউকে জন্মদিনের আগাম শুভেচ্ছা জানানো হয় না। তাই বিষয়টি মনে থাকলেও মোদিকে শুভেচ্ছা জানাননি পুতিন। তিনি বলেন, “আমি জানি, কাল আমার বন্ধুর কাছে একটি বিশেষ দিন। জন্মদিনে নানান কর্মসূচিতে অংশ নেবেন তিনি।” 

    আরও পড়ুন: ‘‘এটা যুদ্ধের সময় নয়, বন্ধু…’’, পুতিনকে যখন এই কথা বললেন মোদি

    মোদির জন্মদিনটি এবার একটু অন্যভাবে পালন করতে চলেছেন বিজেপি (BJP) কর্মীরা। শোনা গিয়েছে, জন্মদিনে কেক কাটবেন না মোদি। হবে না কোনও যজ্ঞ। তার বদলে দান-ধ্যানের আয়োজন থাকছে বিভিন্ন জায়গায়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন উপলক্ষে শনিবার থেকে ১৫ দিনের সেবাপক্ষ শুরু করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে দিল্লির কনট প্লেসের এক রেস্তরাঁ তৈরি করেছে ৫৬ ইঞ্চির বিশেষ থালি। মোদিকে সম্মান জানিয়ে ৫৬ রকম পদের আয়োজন করা হয়েছে ওই বিশেষ থালিতে। শনিবার চেন্নাইয়ের একটি সরকারি হাসপাতালে জন্ম নেওয়া সব নবজাতককে সোনার আংটি দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে তামিলনাড়ু বিজেপি। প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানাতে নমো অ্যাপে থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jammu & Kashmir: কাশ্মীর পুলিশের এনকাউন্টারে খতম বাংলার শ্রমিক হত্যাকারী দুই জঙ্গি

    Jammu & Kashmir: কাশ্মীর পুলিশের এনকাউন্টারে খতম বাংলার শ্রমিক হত্যাকারী দুই জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক বড়সড় সাফল্য পেল কাশ্মীর পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনী। গতকাল রাতে শ্রীনগর পুলিশের গুলিতে নিহত হল ২ সন্ত্রাসবাদি। জানা গিয়েছে, বুধবার শ্রীনগরের নওগাম এলাকায় এনকাউন্টারের ফলে পুলিশের গুলিতে খতম হয় দুই জঙ্গি। কাশ্মীর পুলিশের তরফ থেকে ট্যুইট করে জানানো হয়েছে, দুই জঙ্গি যুক্ত ছিল সন্ত্রাসবাদি গোষ্ঠী আনসার গাজওয়াত উল হিন্দের (Ansar Ghazwat-ul-Hind) সঙ্গে।

    পুলিশ সূত্রে খবর, কিছুদিন আগেই পুলওয়ামাতে বাঙালি শ্রমিককে মেরে ফেলার ঘটনায় যুক্ত ছিল এই দুই জঙ্গি। এই দুই নিহত জঙ্গির নাম আইজাজ রসুল নাজার এবং শহিদ আহমেদ ওরফে আবু হামজা ও এরা পুলওয়ামার বাসিন্দা। ট্যুইট থেকে জানা যায়, মৃত দুই জঙ্গি, ২ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের মুনির উল ইসলাম নামে এক বহিরাগত শ্রমিকের উপর সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলায় জড়িত ছিল। জানা গিয়েছে, বুধবার নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে কাশ্মীর পুলিশ ও সেনা বাহিনী যৌথভাবে তল্লাশি চালিয়ে এই জঙ্গিদের খুঁজে পান ও এরপরেই শুরু হয় জঙ্গি ও পুলিশের গুলির লড়াই।

    আরও পড়ুন: ফের রক্তাক্ত কাশ্মীর! জঙ্গিদের গুলিতে খুন বিহারের পরিযায়ী শ্রমিক

    বুধবার রাত ৮:২৭ নাগাদ কাশ্মীর পুলিশের তরফ থেকে ট্যুইট করে জানানো হয় যে, শ্রীনগরের নওগাম এলাকায় তাদের সঙ্গে জঙ্গিদের গুলির লড়াই শুরু হয়। এরপর আরও জানানো হয় যে দুই জঙ্গির মধ্যে একজন রাত ৮টা ৪৬ মিনিটে ও অন্যজন ৯টা ১৩ মিনিটে নিকেশ করা হয়।

    মঙ্গলবারেও কাশ্মীর পুলিশের তরফ থেকে এনকাউন্টারে জঙ্গি নিকেশ করা হয়েছিল। যদিও সেই জঙ্গির পরিচয় এখনও জানা যায়নি। এই এনকাউন্টারে পুলিশের তরফ থেকেও একজন আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। কার্যত এই জঙ্গি নিকেশ কাশ্মীর পুলিশের বড় সাফল্য বলেই মনে করা হচ্ছে।

  • Daulatabad Fort: নাম বদলে দৌলতাবাদ দুর্গ হবে দেবগিরি!

    Daulatabad Fort: নাম বদলে দৌলতাবাদ দুর্গ হবে দেবগিরি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দৌলতাবাদ দুর্গ (Daulatabad Fort) ফিরে পেতে পারে তার পুরানো নাম। নয়া নাম হতে পারে দেবগিরি (Devgiri)। শনিবার মহারাষ্ট্রের (Maharasthra) পর্যটন মন্ত্রী মঙ্গল প্রভাত লোধা বলেন, মহারাষ্ট্র পর্যটন দফতর ঔরঙ্গাবাদ শহরে অবস্থিত দৌলতাবাদ দুর্গের পুরানো নাম দেবগিরি করার প্রস্তাব জমা দেবে। এদিন হায়দ্রাবাদ দিবস উপলক্ষে দৌলতাবাদ দুর্গ চত্বরে অবস্থিত ভারত মাতা মন্দিরে তেরঙ্গা পতাকা উন্মোচনের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন মহারাষ্ট্রের পর্যটন মন্ত্রী। ওই অনুষ্ঠান শেষেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে দৌলতাবাদ দুর্গের নাম বদলের কথা বলেন তিনি।

    এদিন মন্ত্রী বলেন, এই দুর্গ দৌলতাবাদ একা দেবগিরি। এটি এখনও দৌলতাবাদ দুর্গ নামে পরিচিত। তিনি বলেন, রাজ্য পর্যটন দফতর এই দুর্গের নাম বদলে দেবগিরি দুর্গ করার প্রস্তাব জমা দেবে। মন্ত্রী বলেন, এই জায়গায় হায়দ্রাবাদ মুক্তি সংগ্রাম দিবস উপলক্ষে প্রথমবারের জন্য তেরঙ্গা উন্মোচন করা হল। এবার থেকে প্রতিবার এই দিনে এই পতাকা উত্তোলন করা হবে। ঐতিহাসিকদের মতে, এক সময় এই দুর্গের নাম ছিল দেবগিরি। চতুর্দশ শতাব্দীতে মহম্মদ তুঘলক দুর্গের দেবগিরি নাম বদলে করেন দৌলতাবাদ। পরবর্তীকালে দুর্গের পরিচিত হয় কুবাতুল ইসলাম নামে এবং এই নামে চালু হয় মুদ্রাও।

    আরও পড়ুন :মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে লড়া উচিত মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের, মত পাওয়ারের

    ঔরঙ্গাবাদ শহর থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই দুর্গ। বর্তমানে এটি একটি ঐতিহ্যবাহী স্মৃতিসৌধ হিসেবে বিবেচিত হয়। সৌধের দেখভাল করে ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ বিভাগ। বর্তমানে মহারাষ্ট্রের ক্ষমতায় রয়েছে শিবসেনার একনাথ শিন্ডের সরকার। উপমুখ্যমন্ত্রী বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। এঁদের আগে মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন শিবসেনারই উদ্ধব ঠাকরে। এই উদ্ধব ঠাকরে সরকার ঔরঙ্গাবাদের নামকরণ করেছিলেন শম্ভজিনগর। পরবর্তীকালে একনাথ শিন্ডে দেবেন্দ্র ফড়নবিশের সরকার এর আগে জুড়ে দেয় ছত্রপতি শব্দটি। তাই ঔরঙ্গাবাদ এখন ছত্রপতি শম্ভজিনগর নামে পরিচিত। ১৯৪৮ সালের এই দিনে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী নিজাম শাসিত হায়দ্রাবাদ আক্রমণ করে। তার পরেই হায়দ্রাবাদ সংযুক্ত হয় ভারত ভূখণ্ডে। সেই সংযুক্তির দিনটি ফি বছর হায়দ্রাবাদ মুক্তি সংগ্রাম দিন হিসেবে পালিত হয়। মহারাষ্ট্রের মারাঠাওয়াদা অঞ্চলটি এক সময় হায়দ্রাবাদের অন্তর্ভুক্ত ছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Amit Shah: প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিবস উপলক্ষে গুচ্ছ কর্মসূচি পালন করছে বিজেপি, জানুন কী কী

    Amit Shah: প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিবস উপলক্ষে গুচ্ছ কর্মসূচি পালন করছে বিজেপি, জানুন কী কী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ক্রস-কান্ট্রি স্লাম রান (Cross Country Slum Run) কর্মসূচির সূচনা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। রবিবার মেজর ধ্যানচাঁদ ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ওই কর্মসূচির সূচনা করেন তিনি। সেবা কার্যক্রমের অঙ্গ হিসেবেই সূচনা হয় এই কর্মসূচির। জানা গিয়েছে, এই দৌড়ে অংশ নেবেন বিভিন্ন বস্তির ১০ হাজারেরও বেশি তরুণ ও শিশু। এদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ৭২ তম জন্মদিবস উপলক্ষে বিজেপিও হাতে নিয়েছে দু সপ্তাহ ব্যাপী নানা কর্মসূচি।

    ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে ২১ দিন ব্যাপী সেবা ও সমর্পণ প্রচার কর্মসূচি পালন করছে বিজেপি। এই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে দেশের বিভিন্ন জায়গায় হবে রক্তদান শিবির, স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির। আরও কিছু কর্মসূচিও হাতে নেওয়া হয়েছে দলের তরফে। দেশকে যক্ষ্মা মুক্ত করার কর্মসূচিও হাতে নিয়েছে পদ্ম শিবির। দেশজুড়ে এই কর্মসূচি পালিত হবে আগামী এক বছর ধরে। এই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে দলের প্রত্যেকেই একজন করে যক্ষ্মা রোগীর দায়িত্ব নেবেন। তাঁর সেবা করবেন এক বছর ধরে। বিজেপির সাধারণ সম্পাদক তথা সাংসদ অরুণ সিং বলেন, এবার প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনটিকে উৎসর্গ করা হচ্ছে দরিদ্রদের কল্যাণে। তিনি জানান, যক্ষ্মা রোগীদের যে এক বছর ধরে সেবা করার কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে, তা প্রধানমন্ত্রীর ২০২৫ সালের মধ্যে যক্ষ্মামুক্ত ভারত গড়ার স্বপ্ন সফল করতে। অরুণ জানান, তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করে পালন করা হবে কর্মসূচি। প্রথমেই রয়েছে সেবা। এর মধ্যে রয়েছে রক্তদান শিবির, স্বাস্থ্য শিবির, প্রতিষেধক দান কেন্দ্র ইত্যাদি। তিনি বলেন, মানুষ যাতে বুস্টার ডোজ পান এবং শিবিরে এসে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে পারেন, তাই এই সব বুথে উপস্থিত থাকবেন আমাদের কর্মীরা। বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জানান, বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করার পাশাপাশি দল আয়োজন করবে পরিচ্ছন্নতা অভিযানেরও।

    আরও পড়ুন : ’২৪ সালে মানুষ নরেন্দ্র মোদির পক্ষেই ভোট দেবেন, দাবি সুশীল মোদির

    অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিবস উপলক্ষে তাঁর শৈশব থেকে জাতীয় নেতা হওয়া পর্যন্ত জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ের ছবির একটি প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। বিজেপির সদর দফতরে এদিন একটি রক্তদান শিবিরের সূচনাও এদিন করেন নাড্ডা। প্রসঙ্গত, শনিবারই ছিল প্রধানমন্ত্রীর ৭২ তম জন্মদিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Supreme Court: মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে চাই নির্দেশিকা, সাংবিধানিক বেঞ্চ গঠনের নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে চাই নির্দেশিকা, সাংবিধানিক বেঞ্চ গঠনের নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখনও দেশে চালু রয়েছে মৃত্যুদণ্ড (Death Penalty)। কারও কারও মতে, প্রথাটি বর্বরোচিত। কেউ আবার বলেন, দোষী ব্যক্তিকে এমন সাজাই দেওয়া উচিত। তবে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট নির্দেশিকা তৈরির জন্য এবার পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ (Constitution Bench) গঠনের নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। সোমবার ওই বেঞ্চ গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়। কাউকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে কোন মানদণ্ডে, সেটাই স্থির করবে দেশের শীর্ষ আদালতের এই বেঞ্চ। 

    কেন হঠাৎ প্রয়োজন হয়ে পড়ল এহেন বেঞ্চ গঠনের? দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, এই বেঞ্চ গঠনের প্রয়োজন ছিল কারণ এতদিন মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার কোনও নির্দিষ্ট মাপকাঠি ছিল না। বিভিন্ন জনের নানা দোষের মাপকাঠি ছিল আলাদা। তা নিয়ে প্রশ্নও উঠেছে নানান সময়। সেই প্রশ্ন যাতে না ওঠে, তাই প্রয়োজন একটা সমতা। দেশের শীর্ষ আদালতের মতে, সেই মাণদণ্ড তৈরি করতেই গঠন করা হয়েছে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ। 

    এদিন যে তিন বিচারপতি পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন, তাঁরা হলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ইউইউ ললিত, বিচারপতি এস রবীন্দ্র ভাট এবং সুধাংশু ঢুলিয়া। কোনও ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় বিরলের মধ্যে বিরলতম কোনও অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হলে। এদিন ললিতের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ জানায়, ১৯৮৩ সালে বচ্চন সিং মামলায় আলাদা একটি বেঞ্চে শুনানি হয়েছিল। সেখানে বিরলের মধ্যে বিরলতম ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় মৃত্যুদণ্ডাজ্ঞা বহাল রাখা হয়েছিল বচ্চনের। 

    আরও পড়ুন : ১৩ দিনে সুপ্রিম কোর্টে নিষ্পত্তি ৫ হাজারেরও বেশি মামলার!

    দেশের শীর্ষ আদালতের যুক্তি, মৃত্যু দণ্ডাজ্ঞাপ্রাপ্ত কোনও অপরাধীর ক্ষেত্রে মামলার পৃথক শুনানি হওয়া প্রয়োজন। বেঞ্চ এও জানায়, ১৯৮৩ সালের বচ্চন সিং মামলার রায় পৃথক শুনানির সেফগার্ড স্বরূপ। বিশেষত মৃত্যুদণ্ডাজ্ঞাপ্রাপ্ত অপরাধীর ক্ষেত্রে। সেই সময় আদালত বলেছিল, এই সেফগার্ড একটি মূল্যবান অধিকার। এটা অপরাধীকে বুঝিয়ে দেয়, কেন এবং কোন পরিস্থিতিতে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হচ্ছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share