Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Assam:  মাদ্রাসাগুলি ছিল আল-কায়দার অফিস, বিস্ফোরক হিমন্ত! জানেন কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী?

    Assam: মাদ্রাসাগুলি ছিল আল-কায়দার অফিস, বিস্ফোরক হিমন্ত! জানেন কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভেঙে ফেলা মাদ্রাসাগুলি ছিল আল-কায়দার (Al-Qaeda) এক একটা অফিস। অভিমত  অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার (Himanta Biswa Sarma)। বুধবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “সরকারের তরফে দুই থেকে তিনটি মাদ্রাসা ভেঙে ফেলা হয়েছিল। এরপর সাধারণ মানুষ মাদ্রাসা ভেঙে দেয়। এমনকি মুসলিম জনগণরাই এই কাজে এগিয়ে এসেছে। তারা বলেছে তারা এমন মাদ্রাসা চায় না যেখানে আল কায়দা তার কাজ চালায়। আল কায়দা মাদ্রাসার এসল উদ্দেশ্য নষ্ট করে।”

    গত কয়েকমাসে অসমে (Assam) একধিক আলকায়দার জঙ্গি ধরা পড়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী। এমনকি তাঁর রাজ্য আল কায়দার ঘাঁটি হয়ে উঠছে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের অভিযোগে রাজ্যে ধ্বংস করা হয়েছে চারটি মাদ্রাসা। এগুলি বাস্তবে ‘আল-কায়েদার অফিস’ছিল বলে দাবি হিমন্তের। তিনি আরও বলেন, “মাদ্রাসাগুলিকে ধ্বংস করা কখনওই আমাদের উদ্দেশ্য নয়। তবে সেখানে যাতে জেহাদি কার্যকলাপ না হয় সেদিকে আমরা নজর রাখছি। তবে, আমরা যদি নির্দিষ্টভাবে তথ্য পাই যে মাদ্রাসার আড়ালে কোনও ভারতবিরোধী কার্যকলাপ হচ্ছে, সেক্ষেত্রে সেগুলিকে ভেঙে ফেলা হবে।”

    আরও পড়ুন: পটাপট খান অ্যাজিথ্রোমাইসিন! শুধু আপনি নন দেশের অনেকেই স্বচ্ছন্দ অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণে, দাবি ল্যানসেটের

    অসম পুলিশ দাবি করেছে যে সাধারণ মানুষ ‘জিহাদি’ কার্যকলাপের জন্য মাদ্রাসা প্রাঙ্গণকে ব্যবহারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর পরেই গোয়ালপাড়া জেলায় একটি মাদ্রাসা এবং এর সংলগ্ন একটি বাড়ি ভেঙে দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি গোয়ালপাড়া জেলার পাখিউড়া চর এলাকায় থাকা একটি মাদ্রাসা ভেঙে দেন ক্ষুব্ধ স্থানীয় বাসিন্দারা। পুলিশ সূত্রে খবর, জঙ্গি কার্যকলাপের জন্য ওই মাদ্রাসাটি ব্যবহার করেছিল দুই বাংলাদেশি নাগরিক। আমিনুল ইসলাম এবং জাহাঙ্গীর আলম নামে ওই দু’জন আল কায়েদার সহযোগী সংগঠনের সদস্য। ২০২০-২২ সালের মধ্যে ওই দু’জন মাদ্রাসায় পড়াত বলেও জানা গিয়েছে। আমিনুল ও জাহাঙ্গীর বর্তমানে পলাতক। তাদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান জারি রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Rajnath Singh: মঙ্গোলিয়ায় সাদা ঘোড়া উপহার পেলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী, নাম রাখলেন ‘তেজস’

    Rajnath Singh: মঙ্গোলিয়ায় সাদা ঘোড়া উপহার পেলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী, নাম রাখলেন ‘তেজস’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘোড়া ছুটিয়েই পৃথিবীর একটা বড় অংশে সাম্রাজ্য বিস্তার করেছিলেন মোঙ্গল সম্রাট চেঙ্গিস খান। সেই মঙ্গোলিয়ায় (Mongolia) গিয়েই একটি  রাজকীয় ‘সাদা ঘোড়া’ উপহার পেলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। এই প্রথমবার কোনও ভারতীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী মঙ্গোলিয়া গেলেন। সাদা ঘোড়া উপহার হিসেবে পেয়ে খুশি রাজনাথ। নাম রাখলেন তেজস। ওই ঘোড়ার ছবি-সহ ট্যুইট করে একথা জানান রাজনাথ।

    পাঁচদিনের জন্য মঙ্গোলিয়া ও জাপান সফরে গিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। এই দুই দেশের সঙ্গেই চিনের সম্পর্ক একেবারে ভাল নয়। ভারতের সঙ্গেও চিনের বৈরিতা স্পষ্ট। সীমান্তে সমস্যা অব্যাহত। এই আবহে রাজনাথের মঙ্গোলিয়া সফর তাৎপর্যপূর্ণ। বুধবার নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে  মঙ্গোলিয়ার প্রেসিডেন্ট এইচ ই ইউ খুরেলসুখের (H.E.U. Khurelsukh) থেকে সাদা ঘোড়া উপহার পাওয়ার ছবি পোস্ট করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। সেখানে ওই রাজকীয় ঘোড়াটিকে আদর করতেও দেখা গিয়েছে তাঁকে। রাজনাথ লেখেন, “মঙ্গোলিয়ায় বিশেষ বন্ধুর থেকে বিশেষ উপহার পেয়েছি। এই অসাধারণ সৌন্দর্যের নাম দিয়েছি তেজস। ধন্যবাদ রাষ্ট্রপতি খুরেলসুখ। ধন্যবাদ মঙ্গোলিয়া।” 

    আরও পড়ুন: পুজোর আগে কমল সোনার দাম, কেন জানেন?

    সম্পূর্ণ ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি একটি ফাইটার জেট হল তেজস। যা আত্মনির্ভর ভারতের প্রতীক। তেজস কিনতে ইতিমধ্যেই আগ্রহ দেখিয়েছে বিশ্বের একাধিক দেশ। মঙ্গোলিয়াও হয়তো তেজস কিনতে আগ্রহী!তাই তাদের দেওয়া সাদা ঘোড়ার নাম তেজস!যদিও এ বিষয়ে কোনও কথা স্পষ্ট করেননি প্রতিরক্ষামন্ত্রী। এদিন মঙ্গোলিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গেও বৈঠক করেন রাজনাথ। কথা বলেন সেখানকার প্রেসিডেন্টের সঙ্গেও। বৈঠক নিয়ে ট্যুইট বার্তায় রাজনাথ জানান, ‘আমরা কৌশলগত সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বদ্ধপরিকর।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gold Price India, Sept 7: পুজোর আগে কমল সোনার দাম, কেন জানেন?

    Gold Price India, Sept 7: পুজোর আগে কমল সোনার দাম, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর আগে সাজতে পারেন সোনার গয়নায় (Gold)। দেশে দাম পড়ল (Gold Price) সোনার। বুধবার ২২ ক্যারট সোনার ১০ গ্রামে ৫০০ টাকা দাম কমেছে। মুম্বইয়ে এদিন  ১০ গ্রাম ২২ ক্যারট সোনার দাম এদিন ছিল ৪৬ হাজার ৪০০ টাকা। প্রতি ১০ গ্রামে দাম ৫০০ টাকা কম ছিল। চেন্নাইয়ে দাম ছিল ৪৬ হাজার ৯৫০ টাকা। দিল্লিতে ছিল ৪৬ হাজার ৫৫০টাকা। ২৪ ক্যারট সোনার দাম ১০ গ্রাম প্রতি কমেছে ৫৪০ টাকা। এদিন ২৪ ক্যারট সোনার দাম ছিল ৫০ হাজার ৬২০টাকা। তবে দাম কম হলেও সোনা কিনতে গেলে এর উপরে আপনাকে দিতে হবে জিএসটি। তাই দোকানে গয়না কেনার সময় দাম একটু বাড়লে অবাক হবেন না।

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সময় কলকাতায় রেকর্ড দাম বেড়েছিল সোনার। ২২ ক্যারট, ২৪ ক্যারট এবং ২২ ক্যারট হলমার্কযুক্ত সোনার দামে বদল এসেছিল। রেকর্ড ৫২ হাজার টাকা ছাপিয়ে ৫৪ হাজার টাকায় পৌঁছে গিয়েছিল দর। কিন্তু, বর্তমানে সেই দাম নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে ওঠাপড়া আছে।

    আরও পড়ুন: খাদ্য ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ১৫টি সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করল কেন্দ্র, কেন জানেন? 

    এদিন দেশের বাজারে সোনার দাম কম হওয়ার পেছনে বিশেষজ্ঞদের নানা মত রয়েছে। তাঁদের মতে সোনার দাম কম হওয়ার পেছনে মার্কিন ডলারের সঙ্গে টাকার ফারাক হয়েছে। সোনাকে নিরাপদ সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। চাহিদার থেকে জোগান বেশি হলে স্বাভাবিকভাবেই কমে হলুদ ধাতুর দাম। দেশীয় অর্থনীতির উন্নতি ঘটায় বিনিয়োগকারীরা উচ্ছ্বসিত এবং তারা আবারও তাদের অর্থ ইক্যুইটির মতো ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদে বিনিয়োগ করছে যা অনেক বেশি লাভজনক। ফলে এটা বলা যেতেই পারে যে বিনিয়োগকারীরা সোনা এবং সরকারি বন্ডে তাদের বিনিয়োগ কম করছে এবং বিনিয়োগের জন্য অন্যান্য বিকল্পগুলিকে বেছে নিচ্ছে। তাই সোনা কেনার জন্য বাজারে হাহাকার পড়ছে না। হলুদ ধাতুর জোগান ঠিক থাকছে। তাই মধ্যবিত্তের নাগালে আসছে সোনার দাম।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • G20 Summit: আগামী বছর ভারতে হতে চলেছে জি-২০ বৈঠক

    G20 Summit: আগামী বছর ভারতে হতে চলেছে জি-২০ বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে বসতে চলেছে জি-২০ (G20 Summit) বৈঠকের আসর। মঙ্গলবার বিদেশ মন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে একথা জানানো হয়েছে। সূত্রের খবর, ২০২৩ সালের অর্থাৎ আগামী বছর ৯ এবং ১০ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লিতে জি-২০ সম্মেলন আয়োজন করা হবে। এদিন বিদেশ মন্ত্রকের প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত এক বছরে সারা দেশে ২০০ টিরও বেশি জি-২০ বৈঠকের আয়োজন করবে । প্রসঙ্গত, চলতি বছরের নভেম্বর মাসে ইন্দোনেশিয়া বসতে চলেছে জি-২০ গোষ্ঠীর দেশগুলির শীর্ষ সম্মেলন।

    আরও পড়ুন: ‘‘রাজ্যটাকে উত্তর কোরিয়া বানিয়ে দিয়েছেন ‘লেডি কিম’…’’, মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    ১৯৯৯ সালে জি-২০ রাষ্ট্রগোষ্ঠীর গঠন করা হয়। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় অর্থনীতির ১৯টি দেশ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন (EU) এই গোষ্ঠীর সদস্য। গোটা বিশ্বের জিডিপির ৮০ শতাংশেরও বেশি এবং বিশ্ব বাণিজ্যের ৭৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করে  জি-২০ গোষ্ঠী। বিশ্বের জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ এই গোষ্ঠীর সদস্য দেশগুলির নাগরিক। প্রথম থেকেই ভারত এই শক্তিশালী অর্থনৈতিক গোষ্ঠীর সদস্য। বিদেশ মন্ত্রক আগেই জানিয়েছিল, ২০২২ সালের ১ ডিসেম্বর থেকেই ভারত এই গোষ্ঠীর সভাপতিত্ব করবে এবং ২০২৩ সালে প্রথমবারের মতো জি-২০ রাষ্ট্রনেতাদের শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করবে। ২০২৩ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত ভারত এই গোষ্ঠীর সভাপতিত্ব করবে। এই সময় ভারতে জি-২০গোষ্ঠীর ২০০টিরও বেশি বৈঠক হবে দেশের নানা প্রান্তে। তামিলনাড়ু থেকে জম্মু-কাশ্মীর নানা জায়গায় বৈঠকে বসবেন রাষ্ট্রনেতারা। 

    আরও পড়ুন: গোগরা-হটস্প্রিং থেকে সরল দুদেশের জওয়ান! চিন-সীমান্তে প্রস্তুত ভারত, বললেন পূর্বাঞ্চলীয় সেনাপ্রধান

     জি-২০ গোষ্ঠীর মধ্যে রয়েছে,আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি, জাপান, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা ইইউ। অতিথি দেশ হিসেবে রয়েছে বাংলাদেশ, মিশর, মরিশাস, নেদারল্যান্ডস, নাইজেরিয়া, ওমান, সিঙ্গাপুর, স্পেন এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, পাশাপাশি আইএসএ (ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালায়েন্স), সিডিআরআই (কোয়ালিশন ফর ডিজাস্টার রেসিলিয়েন্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার) এবং এডিবি (এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক)। স্পেন এই জোটের স্থায়ী আমন্ত্রিত অতিথি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Tharoor Slams US Anchor: ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতার সুখ্যাতি, মার্কিন অ্যাঙ্করকে মোক্ষম জবাব শশী থারুরের  

    Tharoor Slams US Anchor: ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতার সুখ্যাতি, মার্কিন অ্যাঙ্করকে মোক্ষম জবাব শশী থারুরের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতার সুখ্যাতি করেছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (US) এক বৈদ্যুতিন সংবাদ মাধ্যমের অ্যাঙ্কর (Anchor)। তার মোক্ষম জবাব দিলেন কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর (Shashi Tharoor) সহ বেশ কয়েকজন।

    ভারতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতার ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওই বৈদ্যুতিন সংবাদ মাধ্যমের অ্যাঙ্কর। তাঁর দাবি, ব্রিটিশ শাসনকালেই ভারতের প্রভূত উন্নতি হয়েছিল। ফক্স নিউজের ওই অ্যাঙ্করের নাম টাকার কার্লসন। তিনি বলেছিলেন, ব্রিটিশ জমানার আগে ভারতে কোনও চোখ ধাঁধানো স্থাপত্য গড়ে ওঠেনি। তাঁর মন্তব্যকে বর্ণবাদী এবং চরমভাবে অজ্ঞাত আখ্যা দিয়েছেন বহু সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী। এঁদের মধ্যে রয়েছেন টেনিস তারক মার্টিনা নাভ্রাতিলোভাও।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হবে ভারত! বিদেশমন্ত্রীর মন্তব্যে জল্পনা

    অনুষ্ঠানের নাম ছিল টাকার কার্লসন টুনাইট। ওই অনুষ্ঠানের অ্যাঙ্কর ভারতে ব্রিটিশ শাসন কালের প্রশংসা করার পাশাপাশি ওই শাসনকালকে তিনি কেবল গণহত্যার চেয়েও ঢের বেশি কিছু বলে মন্তব্য করেন। কার্লসনের একটি ট্যুইট বার্তা ভাইরাল হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, শক্তিশালী দেশগুলি দুর্বল দেশগুলিকে দমিয়ে রাখে। এই ধারা একটুও বদলায়নি। অন্তত ইংরেজরা তাদের ঔপনিবেশিক দায়িত্ব পালন করেছিল ঠিকঠাকভাবে। তিনি বলেন, আমরা (আমেরিকা) আফগানিস্তান ছেড়ছি, এয়ারস্ট্রিপ ছেড়েছি, অস্ত্র ছেড়েছি এবং বন্দুকও।

    যখন ব্রিটিশরা ভারত ছেড়ে গেল, তখন রেখে গেলে একটা সভ্যতা, ভাষা, লিগ্যাল সিস্টেম, স্কুল, চার্চ, পাবলিক বিল্ডিং, এখনও পর্যন্ত যা কিছু রয়েছে। এর পরেই শুরু হয় ট্যুইটার যুদ্ধ। কংগ্রেস নেতা শশী থারুর লেখেন, আমার মনে হয় ট্যুইটারের একটি অপশন আছে কোনওকিছু দাপিয়ে রাখতে, যখন তুমি কোনও প্রতিক্রিয়া না দাও। এখন আমি নিজেকে শান্ত রাখব। এর পরেই তিনি দুটো রাগত মুখের ইমোজি দিয়েছেন। আমেরিকার ওই অ্যাঙ্করকে শশী থারুরেরই ‘ইনগ্লোরিয়াস এম্পায়ার’ বইটি পড়ার পরামর্শ দিয়েছেন নাভ্রাতিলোভা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nirmala Sitharaman: বিদেশি সংস্থাগুলো আসতে চাইছে ভারতে! উৎপাদনে বিনিয়োগ করতে বণিকমহলকে উৎসাহ নির্মলার

    Nirmala Sitharaman: বিদেশি সংস্থাগুলো আসতে চাইছে ভারতে! উৎপাদনে বিনিয়োগ করতে বণিকমহলকে উৎসাহ নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে শিল্প আনা এবং বিনিয়োগের জন্য সরকার সব কিছু করবে। এমনটাই বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন (Finance Minister Nirmala Sitharaman)। মঙ্গলবার দিল্লিতে আয়োজিত মাইন্ডমাইন সামিটের ১৫- তে (Mindmine Summit 15) বক্তৃতা রাখেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। এই সম্মেলনে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন বলেন, “অনেক  কোম্পানি নিজেদের উৎপাদন প্রক্রিয়া চিন থেকে সরিয়ে নিতে চাইছে এবং ভারতে আসতে চায়। আমরা উৎপাদন সংক্রান্ত ইনসেন্টিভ স্কিমও দিয়েছি। ভারতীয় সংস্থাগুলির (Indian Inc) কাছে জানতে চাই আপনারা কেন এগিয়ে আসছেন না?” 

    আরও পড়ুন: দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত, দাবি সরকারি সূত্রের  

    নির্মলা সীতারমন আরও বলেন, “বিদেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ এবং বিদেশি পোর্টফোলিও বিনিয়োগ আসছে এবং বিভিন্ন দেশ মনে করে যে ভারত বিনিয়োগের জন্য সঠিক স্থান। আরবিআই সম্প্রতি একটি ব্যবস্থা ঘোষণা করার পর অনেক দেশ ভারতীয় মুদ্রায় দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে।”

    অর্থমন্ত্রী পরিষ্কার করেন, ভারতীয় সরকার শিল্পজগতের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করতে প্রবল আগ্রহী। তিনি বলেন, ”কোনও নীতিই নিজে নিজেই চূড়ান্ত হয় না। যত আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাব তত এটা আরও বেশি করে বিকশিত হতে থাকে। শিল্পের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা অবিকল তাই।”

    আরও পড়ুন: ট্যুইটে ডেরেকের জবাব দিলেন অর্থমন্ত্রী, কী বললেন তৃণমূল সংসদকে? 

    অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, “দেশের ব্যবসায়ী তথা কর্পোরেট সংস্থাগুলির তাদের পূর্ণ সম্ভাবনার ব্যাপারে ভাবার সময় চলে এসেছে। এটা অনেকটা হনুমানের মতো? আপনারা আপনাদের নিজের ক্ষমতাকে বিশ্বাস করেন না?” তিনি বলেন, “চিনের বিকল্প হিসাবে নানা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান এখন ভাবছে যাতে ভারতে বিনিয়োগ করা যায়। কারণ এখানকার অর্থনীতি আরও বেশি আকর্ষণীয়। ভারতের যুবশক্তিই দেশকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে তুলে ধরবে।”

    প্রসঙ্গত এসবিআইয়ের গবেষণা রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারত অর্থনীতির সূচকে ২০২৯-এর মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির জায়গায় পৌঁছতে চাইছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Mukul Rohatgi: ফের একবার! অ্যান্টর্নি জেনারেল হচ্ছেন মুকুল রোহতাগি

    Mukul Rohatgi: ফের একবার! অ্যান্টর্নি জেনারেল হচ্ছেন মুকুল রোহতাগি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবার দেশের সরকারি আইনজীবীর ভূমিকায় দেখা যাবে মুকুল রোহতাগিকে (Mukul Rohatgi)।  আগামী ১ অক্টোবর তিনি ভারতের সরকারি আইনজীবী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় থেকে অনুরোধ পাওয়ার পরেই তিনি এই দায়িত্ব নিতে সম্মত হন। ২০১৪-১৭ সালে বিজেপি শাসিত এনডিএ সরকারের আইনজীবীর ভূমিকায় ছিলেন মুকুল রোহতাগি।

    আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ভারতের অ্যাটর্নি জেনারেল পদে মেয়াদ শেষ হচ্ছে কেকে বেণুগোপালের। প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রের খবর, এবার অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিযুক্ত হতে পারেন রোহতাগি। বেণুগোপাল সরকারকে আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন যে তিনি আর অ্যাটর্নি জেনারেল পদে থাকতে চান না। বেণুগোপাল ২০১৭ সালের জুলাই মাসে তিন বছরের জন্য ভারতের ১৫ তম অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। চলতি বছরের জুলাই মাসে তাঁর তিন বছরের মেয়াদ শেষ হয়। তাঁর বয়স ৯১ বছর। বয়সের জন্য তাঁকে তাঁর পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়ার অনুরোধ করেছিলেন বেণুগোপাল। 

    আরও পড়ুন: গোগরা-হটস্প্রিং থেকে সরল সেনা! পূর্ব সীমান্তে যে কোনও পরিস্থিতির জন্য তৈরি ভারত বললেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল কলিতা

    রোহতাগি দ্বিতীয়বারের জন্য ভারতের অ্যাটর্নি জেনারেল পদে বসবেন। ২০১৪ সালে বিজেপি ক্ষমতায় আসার পরই সরকারের শীর্ষ আইনজীবী হিসেবে নিযুক্ত হন। তিনি এর আগে অতীতে অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৭ সালে অ্যাটর্নি জেনারেলের পদ থেকে অব্য়াহতি নেওয়ার পরও ৩৭০ ধারা অবরোধ সহ একাধিক সংবেদনশীল ইস্যুতে তাঁর সঙ্গে আলোচনা করেছিল সরকার। মাদককাণ্ডে শাহরুখ খানের পুত্র আরিয়ানের হয়ে সওয়াল জবাব করেছিলেন মুকুল রোহতাগি। আরিয়ান ওই মামলায় নির্দোষ প্রমাণিত হয়। সরকারের শীর্ষ আইনজীবী হিসেবে আবারও দেখা যেতে চলেছে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ এই আইনজীবীকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gyanvapi Masjid: জ্ঞানবাপী মামলায় পূজার্চনার আবেদনের শুনানি চলবে, জানিয়ে দিল আদালত

    Gyanvapi Masjid: জ্ঞানবাপী মামলায় পূজার্চনার আবেদনের শুনানি চলবে, জানিয়ে দিল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানবাপী (Gyanvapi Masjid Row) চত্বরে হিন্দুপক্ষের পুজার অনুমতি চেয়ে মামলার শুনানির আর্জি মঞ্জুর করল বারাণসী (Varanasi) জেলা আদালত। ২০২১ সালের অগাস্ট মাসে ‘মা শৃঙ্গার গৌরী’র পুজোর অনুমতি চেয়ে আবেদন জানিয়েছিলেন পাঁচ হিন্দু মহিলা। এই মামলাটির যাতে শুনানিই না হয়, তার জন্যে পাল্টা আবেদন জানায় জ্ঞানবাপী মসজিদ কমিটি। মসজিত কমিটির সেই আবেদন খারিজ করে আদালত জানাল, এই মামলা শুনানিযোগ্য (Gyanvapi Masjid Verdict)। বিচারক জানান, এক্ষেত্রে ১৯৯১ সালের ধর্মরক্ষা আইন প্রযোজ্য নয়। 

    আরও পড়ুন: জ্ঞানবাপী মসজিদে পুজোর অনুমতি! আজ কী রায় দেবে আদালত?  

    ২০২১ সালের অগাস্ট মাসে পাঁচ হিন্দু মহিলা দাবি করেন, জ্ঞানবাপী মসজিদে রয়েছে ‘শৃঙ্গার গৌরী’। যা আপাতত ওজুখানা ও তহখানা নামে পরিচিত। সেখানে পুজো-অর্চনার অধিকার চেয়ে মামলা করেন তাঁরা। মামলাকারীরা আরও দাবি করেন, মসজিদের পশ্চিমের দেওয়ালে দেবদেবীর মূর্তি রয়েছে। এরপরেই বারাণসী দায়রা আদালতের বিচারক রবিকুমার দিবাকরের নির্দেশে এই সংক্রান্ত একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়। তারা মসজিদের ভিতরে তদন্ত চালায়। ভিডিওগ্রাফিও করা হয়। 

    মসজিদে ওজুখানায় শিবলিঙ্গ পাওয়া গিয়েছে বলেও দাবি করেন মামলাকারীরা। শিবলিঙ্গের বয়স জানার জন্য কার্বন ডেটিং পরীক্ষার আর্জি জানানো হয় দেশের শীর্ষ আদালতে। সেই আর্জি খারিজ করে দেয় শীর্ষ আদালত। ভিডিওগ্রাফি চ্যালেঞ্জ করে মামলা করে জ্ঞানবাপী মসজিদ কমিটি দাবি করে, ১৯৪৭ সালের পুজো-অর্চনা আইনে যে কোনও ধর্মীয়স্থানের পবিত্রতা রক্ষা করা উচিৎ। তা লঙ্ঘন করেছে ভিডিওগ্রাফির নির্দেশ। এই ধরনের আর্জি সাম্প্রদায়িক হিংসার কারণ হয়ে উঠতে পারে। মামলার গুরুত্ব বুঝে গত মে মাসে বারাণসীর নিম্ন আদালত থেকে মামলা জেলা আদালতে স্থানান্তরের নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট।  

    আরও পড়ুন: নিম্ন আদালতের অবস্থান জেনেই রায় ঘোষণা, জ্ঞানবাপী মামলায় সুপ্রিম কোর্ট

    বারাণসী আদালতের নির্দেশ অনুসারে, মসজিদের ভিতর ভিডিয়োগ্রাফি করা শেষ হয়েছে। যদিও তা এখনও প্রকাশ্যে আসেনি। আদালত নির্দেশ দেয় আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়াকে এই মসজিদের কাঠামো পরীক্ষা করে দেখার।    

    জ্ঞানবাপী মামলায় রায়দানের পর উত্তেজনা ছড়াতে পারে এই ধারণা করে আগে থেকেই চূড়ান্ত সতর্কতা জারি হয়েছে ওই মসজিদ এলাকায়। বারাণসীর একাধিক জায়গায় জারি হয়েছে ১৪৪ ধারা। এমনকি, জেলার সীমান্ত এলাকা থেকে হোটেল এবং গেস্ট হাউসে কারা আসছেন এবং যাচ্ছেন সেদিকেও কড়া নজর রাখছে পুলিশ। নেটমাধ্যমে এ নিয়ে কোনও লেখালেখি হচ্ছে কি না সেদিকেও সজাগ প্রশাসন।    

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

        

  • Modi Unveils Netaji Statue: উচ্চতম নেতাজি মূর্তির আবরণ উন্মোচন করবেন মোদি, সাজ সাজ রব ইন্ডিয়া গেটে

    Modi Unveils Netaji Statue: উচ্চতম নেতাজি মূর্তির আবরণ উন্মোচন করবেন মোদি, সাজ সাজ রব ইন্ডিয়া গেটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন শোভা পাচ্ছিল নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর (Netaji Subhas Chandra Bose) হলোগ্রাম মূর্তি। এবার সেখানেই বসেছে ২৮ ফুট উচ্চতার পাথরের মূর্তি (Stone made statue)। ইন্ডিয়া গেটের (India Gate) কাছে নেতাজির সেই মূর্তিরই আবরণ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    চলতি বছরই নেতাজির ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী পালিত হয়েছে। সেই সময়ই প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছিলেন স্বাধীনতা আন্দোলনে নেতাজির অবদানকে স্বীকৃতি দিতে বসানো হবে মূর্তি। কালো গ্রানাইট পাথরের সেই মূর্তি বসানোর কাজ শেষ। এদিন হবে আবরণ উন্মোচন। এক সময় এই জায়গায় ব্রিটিশ শাসক পঞ্চম জর্জের মূর্তি ছিল। সেখানেই বসানো হয়েছে নেতাজির মূর্তি।

    সরকারি এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ২৮ ফুট উচ্চতার নেতাজির মূর্তিটি ভারতের একটি উচ্চতম, বাস্তবসম্মত, মোনোলিথিক, হস্তনির্মিত মূর্তি। তাঁর প্রতি জাতির ঋণ হিসেবেই ইন্ডিয়া গেটের সামনে বসানো হবে মূর্তিটি। জানা গিয়েছে, মূর্তিটি নির্মাণ করেছেন মাইসুরুর খোদাইকার যোগীনাথ। বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, এদিন প্রধানমন্ত্রী যখন মূর্তির আবরণ উন্মোচন করতে চাঁদোয়ার নীচে যাবেন, তখন মনিপুরী শাঁখ বাদ্যম ও কেরলের পাঁচ বাদ্যম এবং ছন্দ বাজানো হবে। মূর্তির আবরণ উন্মোচনের সময় বাজানো হবে আইএনএ-র ঐতিহ্যমণ্ডিত গান কদম কদম বাড়ায়ে যা-র সুর।

    আরও পড়ুন : শব্দ দিয়ে অনুভূতি প্রকাশ করতে পারব না! বিক্রান্তের ডেকে উঠে আবেগপ্রবণ মোদি

    বৃহস্পতিবার সন্ধে সাতটা হবে মূর্তির আবরণ উন্মোচন অনুষ্ঠান। বদলে যাবে প্রজাতন্ত্র দিবসে যে রাস্তায় কুচকাওয়াজ হত, সেই রাস্তার নামও। এতদিন ওই রাস্তা লোকে চিনত রাজপথ হিসেবে। আজ থেকে নাম বদলে হবে কর্তব্য পথ। ব্রিটিশ আমলে এই রাস্তার নাম ছিল কিংস ওয়ে। স্বাধীনতার পরে সেটি হয় রাজপথ। এখন থেকে পরিচিত হবে কর্তব্যপথ নামে।

    নেতাজির এই মূর্তি বসছে জানতে পেরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন নেতাজির কন্য অনিতা বসু পাফ। বুধবার তিনি ভারতের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলির কাছে অনুরোধ করেছেন জাপানের টোকিও-র রেনকোজি মন্দিরে রাখা নেতাজির চিতাভস্ম দেশে ফিরিয়ে আনতেও উদ্যোগী হতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Supreme Court: উপাসনা স্থল আইন সংক্রান্ত আবেদন পত্র পাঠানো হতে পারে সাংবিধানিক বেঞ্চে, মত সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: উপাসনা স্থল আইন সংক্রান্ত আবেদন পত্র পাঠানো হতে পারে সাংবিধানিক বেঞ্চে, মত সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৯১ সালের উপাসনা স্থল আইনকে (Places Worship Act) চ্যালেঞ্জ জানিয়ে যেসব আবেদন  জমা করা হয়েছিল, সেই আবেদন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে (Constitution Bench) পাঠানো যেতে পারে। শুক্রবার একথা জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। ওই আইনে বলা হয়েছিল, স্বাধীনতার পরে যেসব ধর্মীয় স্থানের চরিত্র যা ছিল, তাই থাকবে। যার জেরে ওই আইনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা যেত না। এবার সেই আইন সংক্রান্ত আবেদনের বিচার হবে দেশের শীর্ষ আদালতের সাংবিধানিক বেঞ্চে। এদিন আদালতে হাজির ছিলেন কেন্দ্রের সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। তাঁর কাছে ১৯৯১ সালের ওই আইনের বৈধতা সংক্রান্ত বিভিন্ন জনস্বার্থ রক্ষা আবেদনের জবাবও চাইল আদালত। 
    বারাণসীর জ্ঞানবাপী এবং মথুরায় যে দুটি উপাসনা স্থল মসজিদ ছিল বলে দাবি করা হয়, সেগুলির ওপর আলোকপাত করতে দেশের শীর্ষ আদালতে আবেদন করেন বিজেপি নেতা তথা রাজ্যসভার সদস্য সুব্রহ্মণিয়ম স্বামী। সুপ্রিম কোর্টে এ ব্যাপারে মামলা দায়ের করেছিলেন জনৈক অশ্বিনী উপাধ্যায়। 

    আরও পড়ুন : শিখদের পাগড়ি কিংবা কৃপাণের সঙ্গে তুলনা চলে না হিজাবের, পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের
    এদিকে, জামায়েত উলেমা-ই-হিন্দের তরফে এদিন আদালতে সওয়াল করেন আইনজীবী ইজাজ মকবুল। তিনি বলেন, অযোধ্যার রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ মামলায় ১৯৯১ সালের আইনের রেফারেন্স দেওয়া হয়েছিল। এখন এটা সরিয়ে রাখা যায় না। এদিন অশ্বিনীর হয়ে সওয়াল করেন প্রবীণ আইনজীবী রাকেশ দ্বিবেদী। তিনি বলেন, এই মামলার বিচার করতে গিয়ে যে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে, তা কেবল রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। এটা কোনও যুক্তি নয়। দু পক্ষের সওয়াল জবাব শোনর পরে প্রধান বিচারপতি ইউইউ ললিত বলেন, এই সংক্রান্ত মামলার পাঠানো যেতে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে। তিন বিচারপতির বেঞ্চেও হতে পারে শুনানি। 
    আদালত জানায়, এই মামলার অগ্রগতি নিয়ে প্রচুর আবেদনপত্র জমা পড়েছে। আমরা সব আবেদন গ্রহণ করেছি এবং আবেদনকারীকে মামলায় অংশ নেওয়ার স্বাধীনতা দিয়েছি। প্রত্যকেকে বলা হয়েছে আবেদনপত্র যেন পাঁচ পাতার বেশি না হয়। তিন বিচারপতির বেঞ্চে এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১১ অক্টোবর। 
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share