Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PM-SHRI Scheme: প্রধানমন্ত্রীর নয়া প্রকল্পে দেশ জুড়ে ১৪,৫০০টি স্কুলে উন্নয়নের সিদ্ধান্ত

    PM-SHRI Scheme: প্রধানমন্ত্রীর নয়া প্রকল্পে দেশ জুড়ে ১৪,৫০০টি স্কুলে উন্নয়নের সিদ্ধান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক দিবসে (Teachers’ Day) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) দেশের স্কুলগুলির সার্বিক উন্নয়নের জন্য একটি নতুন প্রকল্পের ঘোষণা করলেন। প্রধানমন্ত্রী স্কুল ফর রাইজিং ইন্ডিয়া (PM-SHRI) এই নয়া প্রকল্পের অধীনে দেশ জুড়ে ১৪,৫০০টি স্কুলের উন্নয়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে নির্দিষ্ট স্কুলগুলিকে জাতীয় শিক্ষানীতির আওতায় আনা হবে। প্রধানমন্ত্রী জানান, এই প্রকল্প স্কুলগুলিকে একটি বিকল্প, আধুনিক, রূপান্তরিত শিক্ষা প্রদানে সহায়তা করবে ৷ অর্থাৎ আধুনিক ক্লাসরুম, ডিজিটাল মাধ্যমে লেখাপড়া, খেলাধুলায় আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহার সহ একাধিক, আধুনিক পরিকাঠামোয় জোর দেওয়া হবে।

    এক ট্যুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী এই প্রকল্পের কথা জানান। তিনি লেখেন, ‘আজ শিক্ষকদিবসে আমি একটি নতুন উদ্যোগের কথা ঘোষণা করতে পেরে আনন্দিত৷ প্রধানমন্ত্রী স্কুল ফর রাইজিং ইন্ডিয়া যোজনার অধীনে ভারত জুড়ে ১৪,৫০০টি স্কুলের উন্নয়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। এগুলি মডেল স্কুলে পরিণত হবে।’  

    আরও পড়ুন: বিজেপির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন উদ্ধব, তাঁর শিক্ষা পাওয়া প্রয়োজন, জানালেন শাহ

    শিক্ষক-শিক্ষিকাদের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী একটি ভিডিও বার্তা ট্যুইট করেন। তাঁর কথায়, ‘মা আমাদের জন্ম দেন, কিন্তু শিক্ষক আমাদের জীবনদান করেন। আমরা ভাল শিক্ষক পেলে, ভাল বৈজ্ঞানিক পেলে, ভাল ডাক্তার পেলে, মনে রাখতে হবে তাঁদের পিছনে ভাল শিক্ষক ছিলেন।’ 

    প্রধানমন্ত্রীর আশা, এই প্রকল্পের মাধ্যমে লাখ লাখ ছাত্র ছাত্রী উপকৃত হবে। মোদী লেখেন, “জাতীয় শিক্ষা নীতি সাম্প্রতিক বছরগুলিতে শিক্ষাক্ষেত্রে পরিবর্তন এনেছে। আমি নিশ্চিত যে নয়া প্রকল্পে (PM-SHRI) শিক্ষার্থীরা আরও উপকৃত হবে।” আগামী দিনে এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার পরিকাঠামোয় উন্নতির জোয়ার আসবে, বলেই মনে করছে শিক্ষামহল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nitish Kumar in Delhi: দিল্লি সফরে নীতীশ, দেখা করবেন বিরোধী নেতাদের সঙ্গে, লক্ষ্য ২০২৪?

    Nitish Kumar in Delhi: দিল্লি সফরে নীতীশ, দেখা করবেন বিরোধী নেতাদের সঙ্গে, লক্ষ্য ২০২৪?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের বিরোধী দলগুলির নেতাদের (Opposition Leaders) সঙ্গে দেখা করতে দিল্লি সফরে বিহারের (Bihar CM) জনতা দলের (JD United) জোট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। দেখা করবেন কংগ্রেস এবং বাম নেতাদের সঙ্গে। অনেকেই মনে করছেন, গেরুয়া শিবিরের সঙ্গে সম্প্রতি সম্পর্ক ছিন্ন করে ২০২৪ এর লোকসভা (General Election 2024) নির্বাচনকে লক্ষ্য বানিয়ে বিরোধী দলগুলির সঙ্গে জোট বাঁধতে চাইছেন নীতীশ। 

    আজই সন্ধ্যেয় রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে পারেন নীতীশ। দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার আগে আরজেডি সুপ্রিমো লালু প্রসাদ যাদবের সঙ্গেও দেখা করে এসেছেন। এছাড়াও সিপিআই নেতা ডি রাজা, আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো এবং দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং অন্যান্য দলের নেতাদের সঙ্গে দেখা করার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর।

    আরও পড়ুন: জেডি(ইউ) ছেড়ে বিজেপিতে পাঁচ বিধায়ক, নীতীশ কুমারকে কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের  

    এর আগে ২০২৪- এর লোকসভা ভোটে ‘বিজেপি মুক্ত ভারত’ -এর এজেন্ডা নিয়ে ২ সেপ্টেম্বর তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও- এর সঙ্গেও দেখা করেছেন নীতীশ। জনতা দল জোটের সাধারণ সম্পাদক কে সি ত্যাগী এদিন নীতীশের দিল্লি সফরের বিষয়ে সাংবাদিকদের নিশ্চিত করলেও, কোন কোন নেতাদের সঙ্গে দেখা করবেন, তার কোনও তালিকা দেন নি।

    আরও পড়ুন: দলাল পোস্টারের ভাষা, প্রকট নীতীশের কোন সুপ্ত বাসনা?  

    কিছুদিন আগেই এক রাজনৈতিক টাল মাটাল অবস্থায় নীতীশ বেজিপির সঙ্গ ত্যাগ করে রাষ্ট্রীয় জনতা দল, কংগ্রেস এবং বাম দলগুলির হাত ধরে জোট সরকার গঠন করেন। তারপরে ফের রাজ্যের মসনদে মুখ্যমন্ত্রীর ভূমিকায় বসেন নীতীশ। 

    ৪ সেপ্টেম্বর নীতীশ, সমস্ত বিরোধী দল এক হয়ে ২০২৪- এ বিজেপিকে হারানোর পক্ষে সওয়াল করেন। তিনি বলেন, “আমি শুধু বলতি আমরা সব বিরোধী দল যদি বিজেপির বিরুদ্ধে একজোট হই, তাহলে আমরা জয়ী হব। কত ভোট পেলাম সেটা বড় কথা নয়।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sheikh Hasina: রাজস্থানের শিল্পীদের সঙ্গে পা মেলালেন হাসিনা! ঢাকায় ফিরে কী বললেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী?

    Sheikh Hasina: রাজস্থানের শিল্পীদের সঙ্গে পা মেলালেন হাসিনা! ঢাকায় ফিরে কী বললেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের উষ্ণ অভ্যর্থনায় অভিভূত বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। চার দিনের সফর শেষ তিনি বৃহস্পতিবার রাতে দেশে ফিরে গিয়েছেন। তবে তাঁর সঙ্গী হয়েছে এমন কিছু স্মৃতি, যা হয়তো বহুদিন তাঁর মনের মণিকোঠায় গেঁথে থাকবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) আমন্ত্রণে হাসিনার এই ভারত সফর। যা শুরু হয়েছিল রাজধানী দিল্লি (Delhi) থেকে। আর শেষ হল আজমের শরিফ দরগায় প্রার্থনা দিয়ে।

    ৮ সেপেটম্বর জয়পুর(Jaipur) পৌঁছন হাসিনা। তাঁকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে হাজির হয়েছিলেন রাজস্থানের (Rajasthan) লোকশিল্পী। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে তাঁরা সেখানেই নৃত্য পরিবেশন করেন। লোভ সামলাতে পারেননি হাসিনা। তিনিও রাজস্থানি শিল্পীদের সঙ্গে নাচের তালে তাল মেলালেন। স্বভাবতই বেশ খুশি দেখাচ্ছিল মুজিব কন্যাকে। আর সেই ভিডিও মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

    আধিকারিকদের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করতে করতে নাচের ছন্দ দেখে নিজেই এগিয়ে যান হাসিনা। ভারতের সংস্কৃতির প্রতি হাসিনার ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা এই ভিডিয়ো থেকেই প্রমাণিত। হাসিমুখে ছবিও তোলেন শিল্পীদের সঙ্গে। দেশে ফিরে হাসিনা জানান, “ভারত আমাদের বন্ধু দেশ৷ আমি যখনই ভারতে যাই, সেটা আমার জন্য আনন্দের৷”  ভিডিওয় তাঁর নাচে সেই ‘আনন্দই’ যেন ফুটে ওঠে। আজমের শরিফে  দেশের জন্য, দেশবাসীর জন্য প্রার্থনা করেন বলে জানান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

  • Gogra-Hotsprings: সীমান্তে শান্তি কাম্য! আজ লাদাখে সেনাপ্রধান, গোগরা-হটস্প্রিং থেকে সরছে ভারত ও চিনের সেনা

    Gogra-Hotsprings: সীমান্তে শান্তি কাম্য! আজ লাদাখে সেনাপ্রধান, গোগরা-হটস্প্রিং থেকে সরছে ভারত ও চিনের সেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে বরফ গলেছে। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় (LAC) উত্তেজনা কমানোর লক্ষ্যে সেনা সরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত ও চিন।  আগামী সোমবার ১২ অগাস্টের মধ্যে লাদাখ (Ladakh) সীমান্তের গোগরা হটস্প্রিং (Gogra-Hot Springs) থেকে সেনা সরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত ও চিন (China) সরকার। দুই দেশের তরফে বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়ছে যে ১৬ তম বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে গোগরা হট স্প্রিং এলাকা থেকে দুই দেশে সেনা প্রত্যাহার করা হবে। সেনা প্রত্যাহারের ফলে সীমান্ত এলাকায় শান্তি বজায় থাকবে বলেও আশাপ্রকাশ করা হয়েছে। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী শুক্রবার বলেন, “আগামী ১২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ওই এলাকায় সেনা প্রত্যাহারের পর্ব শেষ হবে।” এরপরই ঠিক হয় সেনা প্রত্যাহার পর্ব ঠিকঠাক চলছে কি না তা খতিয়ে দেখতে আজ, শনিবার লাদাখে যাবেন ভারতীয় সেনাপ্রধান মনোজ পাণ্ডে।

    আরও পড়ুন: পরীক্ষা সফল! সেনায় অন্তর্ভুক্তির জন্য তৈরি কুইক রিঅ্যাকশন সারফেস টু এয়ার মিসাইল

    সেনা সূত্রের খবর, পরবর্তী পর্যায়ে ডেমচক এবং প্যাংগং হ্রদের উত্তরের ফিঙ্গার এরিয়ার কিছু অংশ থেকে সেনা প্রত্যাহারের কথাও ভাবা হচ্ছে। প্রায় ২৮ মাস ধরে ভারত ও চিনের সেনা মোতায়েন ছিল হটস্প্রিং এলাকায় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার দুই দিকেই। দুই দেশের সেনা পর্যায়ে ১৬ রাউন্ড আলোচনার শেষে দুপক্ষই উত্তেজনা অনেকটা কমিয়ে আনে। এরপরই সেনা প্রত্যাহারে উদ্যোগী হয় দুই দেশ। ইতিমধ্যেই ওই অঞ্চল থকে সেনা সরানোর কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: অরুণাচলে চিনকে টক্কর দিতে প্রস্তুত ভারতীয় সেনা! জানেন সেনার কী পরিকল্পনা?

     আগামী সপ্তাহে উজবেকিস্তানের সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও)-এর শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনের প্রসিডেন্ট  শি জিনপিং যোগ দেবেন। সীমান্তে পরিস্থিতি শান্ত হলে ওই সম্মেলনে দুই রাষ্ট্রনায়কের মধ্যে আলোচনা হতে পারে। উল্লেখ্য, ২০২০ সালের মে মাস থেকে দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি হয়। গালওয়ান উপত্যকায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে শহিদ হয়েছিলেন ভারতের ২০ জন সেনা কর্মী। চিনেরও বহু জওয়ান নিহত হয়েছিল। যদিও তবু শান্তির পথ ছাড়েনি ভারত। চিনের সঙ্গে সামরিক ও কূটনৈতিকস্তরে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া হয়। এই আবহে গোগরা হটস্প্রিং থেকে দুই দেশের সেনা প্রত্যাহারে শান্তি ফেরার ইঙ্গিত মিলেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • NIA Raids: গ্যাংস্টারদের বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ, দিল্লি-সহ দেশের ৫০টি জায়গায় তল্লাশি এনআইএ-র

    NIA Raids: গ্যাংস্টারদের বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ, দিল্লি-সহ দেশের ৫০টি জায়গায় তল্লাশি এনআইএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে এবারে গ্যাংস্টারদের বিরুদ্ধে বড়সড় তল্লাশি অভিযানে নামল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (NIA)। দেশের গ্যাংস্টারদের দৌরাত্ম্য থামাতে এবারে মরিয়া হয়ে উঠেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে গ্যাংস্টারদের ধরতে আজ সকাল থেকেই দিল্লি সহ পুরো উত্তর ভারত জুড়ে অভিযান শুরু করেছে এনআইএ। পাঞ্জাবের গায়ক সিধু মুসেওয়ালার হত্যার কয়েক মাস পর থেকেই  জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ) উত্তর ভারত জুড়ে প্রায় ৫০ টি স্থানে অভিযান চালিয়েছে।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, দিল্লি সহ একাধিক রাজ্যের গ্যাংস্টারদের ধরতেই এই পদক্ষেপ। তবে শুধু ভারতই নয়, বিদেশ থেকেও যেসমস্ত গ্যাংস্টাররা নিজেদের কার্যকলাপ চালায় এদেশে, তাদের বিরুদ্ধেও তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে। এমনকি যারা সিধু মুসেওয়ালার খুনের সঙ্গে জড়িত রয়েছে, যেমন- কানাডা-ভিত্তিক গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রার এবং জগ্গু ভগবানপুরিয়া, এদের বাড়িতেও তল্লাশি অভিযান চালানো হবে।

    আরও পড়ুন: ভারত-পাক সীমান্তে সিধু মুসেওয়ালার গান বাজাল পাকিস্তানি সেনা, নেচে উঠলেন ভারতীয় জওয়ানরা

    আরও জানা গিয়েছে দেশের কিছু গ্যাংস্টাররা সন্ত্রাসী মামলা ও সন্ত্রাসীদের সঙ্গেও জড়িত রয়েছে। এদের মধ্যে রয়েছে লরেন্স বিষ্ণোই। সম্প্রতি পাঞ্জাবের গায়ক সিধু মুসেওয়ালার খুনের মূল ষড়যন্ত্রী হিসাবে উঠে এসেছে এর নাম। লরেন্সকে রাজস্থান থেকে গ্রেফতারও করেছে পুলিশ। তারপর দিল্লি পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন তিনি। কিন্তু জানা গিয়েছে জেলের ভিতর থেকেও পরিচালিত হচ্ছে বিভিন্ন দুষ্কর্ম।

    সিধু মুসেওয়ালার হত্যার পর থেকেই সন্ত্রাসবাদী এবং পাঞ্জাব-ভিত্তিক গ্যাংস্টারদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক নজরে এসেছিল। ফলে এই গ্যাংস্টারদের ধরতেই আজ অভিযান চালিয়েছে এনআইএ। এনআইএ-এর কর্মকর্তাকরা জানিয়েছেন, রাজ্য-ভিত্তিক গ্যাংস্টারদের ক্রমবর্ধমান নেটওয়ার্ক সম্পর্কে কেন্দ্র গত দুই মাসে পাঞ্জাব পুলিশকে একাধিক সতর্কতা পাঠিয়েছিল।

    উল্লেখ্য, গত ২৯শে জুন পাঞ্জাবের মানসা জেলার মুসার গ্রামের কাছে গুলি করে হত্যা করা হয় গায়ককে। আর তাঁর মৃত্যুর পরেই গোল্ডি ব্রার একটি ফেসবুক পোস্টে স্বীকার করেছিলেন যে তিনি অন্য গ্যাংস্টারের হত্যার প্রতিশোধ নিতে এটি পরিকল্পনা করেছিলেন। আর গোল্ডি ব্রার হলেন লরেন্স বিষ্ণইয়ের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। ফলে এই গোল্ডি ব্রার সহ অন্যান্য গ্যাংস্টার ধরতে মরিয়া এনআইএ।

  • SCO summit: বৈঠক হবে শেহবাজ, শি-র সঙ্গে? এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে আজই সমরখন্দে প্রধানমন্ত্রী

    SCO summit: বৈঠক হবে শেহবাজ, শি-র সঙ্গে? এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে আজই সমরখন্দে প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল ও পরশু ১৫ এবং ১৬ সেপ্টেম্বর সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO) সামিটে অংশগ্রহণ করতে আজই উজবেকিস্তানের সমরখন্দে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জানা গিয়েছে, বিশ্বের ১৫ জন নেতার মধ্যে নাম রয়েছে মোদির। খুব শীঘ্রই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা হতে চলেছে  চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের। তাঁদের মধ্যে আলাদা  আলাদা বৈঠকের সম্ভাবনাও রয়েছে। বিদেশমন্ত্রক সূত্রে এমনটাই জানানো হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ১১৪টি জেহাদি-যোগ, দেড় হাজার যুবক জঙ্গি সংগঠনে! উদ্বিগ্ন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা কী বললেন?

    সূত্রের খবর, ১৪ সেপ্টেম্বর রওনা দিয়ে ১৬ সেপ্টেম্বর দেশে ফিরবেন মোদি (PM Modi)। SCO-সামিটে (SCO summit in Samarkand) যোগ দেবেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংও। কোভিড অতিমারির পর এই প্রথমবার সামনাসামনি অনুষ্ঠিত হতে চলেছে এই সামিট। এর আগে ২০১৯ সালে শেষবার কির্গিজস্তানে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এসসিও। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে এরপরের বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দিল্লিতে। তাই ভারতের কাছে এবারের সামিট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চিন, রাশিয়ার পাশাপাশি যোগ দেবেন পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ এবং ইরানের ইব্রাহিম রাইসিও। চিন, ভারত, কাজাখাস্তান, কির্গিজস্তান, রাশিয়া, পাকিস্তান, তাজিকিস্তান এবং উজবেকিস্তান এই আটটি দেশ এখন এসসিও-র সদস্য।

    আরও পড়ুন: মঙ্গলবারও সারাদিন বৃষ্টি চলবে, নেমেছে তাপমাত্রার পারদ, বুধে বৃষ্টি কমার পূর্বাভাস

    গালওয়ান সংঘর্ষের পর সাংহাই কর্পোরেশন অর্গনাইজেশনের শীর্ষ সম্মেলনে মুখোমুখি হতে পারেন মোদি ও জিনপিং। এর আগে ২০১৭ সালের ৭ জুলাই জি-২০ সম্মেলনের মাঝে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেছিলেন দুই রাষ্ট্রনেতা। সেবারে ডোকলাম সংঘাত মিটিয়ে নিয়েছিলেন দুই নেতা। সূত্রের খবর, রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসির সঙ্গেও মোদির দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একইসঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শরিফের সঙ্গেও বৈঠকের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। তবে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের বিষয়ে এখনও কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি মেলেনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Prime Minister Birthday: নিজের জন্মদিন মধ্যপ্রদেশের জাতীয় উদ্যানে কাটাবেন প্রধানমন্ত্রী, ছাড়া হবে ৫টি চিতা

    Prime Minister Birthday: নিজের জন্মদিন মধ্যপ্রদেশের জাতীয় উদ্যানে কাটাবেন প্রধানমন্ত্রী, ছাড়া হবে ৫টি চিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) কুনো পালপুর জাতীয় উদ্যানে (Kuno National Park) এবছর নিজের জন্মদিন (Birth Day) পালন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। গত বার পালন করেছিলেন ‘সেবা ও সমর্পণ অভিযান’। জন্মদিন উপলক্ষে আফ্রিকা থেকে আনা পাঁচটি চিতা (Cheetah) ছাড়া হবে সেই জঙ্গলে। মঙ্গলবার একথা জানিয়েছেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান।  

    শিবরাজ মঙ্গলবার বলেন, “নামিবিয়ার রাজধানী উইন্ডহোক থেকে পাঁচটি চিতা রাজস্থানের জয়পুরে আনা হচ্ছে। সড়কপথে চিতাগুলিকে পালপুরে আনা হবে। প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে ১৭ সেপ্টেম্বর সেগুলিকে জাতীয় উদ্যানে ছাড়া হবে। প্রধানমন্ত্রী ওই কর্মসূচিতে হাজির থাকবেন বলে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে প্রস্তুতি।” 

    আরও পড়ুন: স্বাক্ষরিত কুশিয়ারা জল বণ্টন চুক্তি, সাতটি মউ, বৈঠকে আশাবাদী মোদি-হাসিনা

    কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ মন্ত্রক সূত্রের খবর, দক্ষিণ আফ্রিকা অথবা নামিবিয়া থেকে আগামী পাঁচ বছর ধাপে ধাপে মোট ৫০টি চিতা ভারতে আনা হবে। এদের মধ্যে তিনভাগের এক ভাগ কমবয়সী চিতা। যাতে তাদের থেকে ভারতে চিতার পর্যাপ্ত বংশবৃদ্ধি ঘটে, সে জন্যই তাদের আনা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই বন ও পরিবেশ মন্ত্রক নিযুক্ত বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞদের একটি কমিটি নামিবিয়া গিয়ে প্রথম পর্বের চিতা বাছাইয়ের কাজ সেরে এসেছেন। ইতিমধ্যে মৌ সাক্ষরও হয়ে গিয়েছে। মধ্যপ্রদেশ বন দফতরের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, সরাসরি জঙ্গলে না ছেড়ে, প্রথমে  তারের বেড়ায় ঘেরা মুক্ত প্রান্তরে ছাড়া হবে পাঁচটি চিতাকে। যাতে প্রাণীগুলি নতুন পরিবেশে খাপ খাইয়ে নেওয়ার কিছু সময় পায় তারজন্যেই এই ব্যবস্থা।    

    ১৯৪৭ সালে সরগুজার রামানুজ প্রসাদ সিংহদেওর গুলিতে ভারতের শেষ তিনটি চিতা মারা পড়েছিল। তার পাঁচ বছর পর ১৯৫২ সালে ভারত সরকারের তরফ থেকে চিতা বিলুপ্তির কথা ঘোষণা করা হয়। কেন্দ্রীয় সরকারের দাবি, অবলুপ্ত হওয়া চিতা দেশে ফেরাতেই এই উদ্যোগ।

    আরও পড়ুন: বদলে যাচ্ছে দিল্লির রাজপথের নাম! কী নাম রাখা হচ্ছে, জানেন?

    এদিকে বিজেপির তরফ থেকে নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন ১৬ দিন ধরে উদযাপন করার কথা জানিয়ে কর্মীদের উদ্দেশ্যে চিঠি দিয়েছেন সলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অরুণ সিং। ১৬ দিন ধরে পালন করা হবে এই অনুষ্ঠান। নাম দেওয়া হয়েছে ‘সেবা পক্ষ’।  সেবা পক্ষ নরেন্দ্র মোদির জন্মদিনের দিন থেকে মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিন ২ অক্টোবর অবধি পালন করা হবে।

    এছাড়াও ‘মোদি @২০ সপ্নে হুয়ে সাকার’ বইটির প্রচারেরও  পরিকল্পনা রয়েছে বিজেপির। এছাড়াও রক্তদান শিবির এবং বিনামুল্যে চিকিৎসা শিবিরের আয়োজনও করা হবে। এছাড়া এই উপলক্ষে সারা দেশে টিবি রোধে ক্যাম্পেনও চালানো হবে। এছাড়া বৃক্ষ রোপন, স্বচ্ছ ভারত অভিযানও এই কর্মসূচীর অংশ হবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Liz Truss: ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস, ভারত-ব্রিটেন সম্পর্কের নতুন সমীকরণ? 

    Liz Truss: ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস, ভারত-ব্রিটেন সম্পর্কের নতুন সমীকরণ? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবারই আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রিটেনের (United Kingdom) প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসেছেন লিজ ট্রাস (Liz Truss)। ভারতীয়দের (India) মন ভেঙে দিয়ে ভারতীয় বংশোদ্ভুত ঋষি সুনাককে প্রায় ২০ হাজার ভোটে হারিয়ে ব্রিটেনের মসনদে বসেছেন তিনি। নতুন প্রধানমন্ত্রী কী পরিবর্তন নিয়ে আসছেন, সেদিকে তাকিয়ে গোটা বিশ্ব। একইভাবে তাকিয়ে ভারতও। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের সমীকরণ কেমন রাখবেন নতুন প্রধানমন্ত্রী এখন সে দিকেই তাকিয়ে দেশ। এর বরিস জনসনের সঙ্গে বরাবরই ভারতের ভাল সমীকরণ সামনে এসেছে। নতুন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কেমন হয় এখন তাই দেখার। 

    আরও পড়ুন: হেরে গেলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি! ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের মার্চ মাসেই ভারত সফরে এসেছিলেন তিনি। তখন তিনি ছিলেন বরিস সরকারের বিদেশসচিব। সেই সময় ট্রাস দীপাবলির আগেই ভারতের সঙ্গে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি সম্পন্ন করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। ওই সফরে, প্রতিরক্ষা এবং নিরাপত্তা খাতে সহায়তার জন্য ভারত যাতে রাশিয়ার পরিবর্তে যুক্তরাজ্য বেছে নেয়, তার জন্য ভারতকে বিশেষ অনুরোধও করেছিলেন তিনি। এপ্রিলে কোভিড-১৯ মহামারির সময়ে ব্রিটেনে ৩০ লক্ষ প্যাকেট প্যারাসিটামল রফতানির অনুমোদন দেওয়ার জন্য তিনি ভারত সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন। এর আগে, ২০২১ সালের অক্টোবর মাসেও ভারত সফর করেছিলেন লিজ ট্রাস। সেই সময়, তিনি ভারতকে ব্রিটেনের ‘সবচেয়ে বড় বন্ধু’ বলেও অভিহিত করেছিলেন। 

    এবার এটাই দেখার পালা যে, আগে দেওয়া কথা রাখতে পারছেন কি না নতুন প্রধানমন্ত্রী। দীপাবলির আগেই কি সম্পন্ন হবে বাণিজ্য চ্যুক্তি? এখন সেদিকেই তাকিয়ে আছে ভারত। এছাড়াও ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি ভলদিমির জেলেন্সকিকে সমস্ত ভাবে সমর্থন করেছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। ইউক্রেন থেকে নজর সরে ব্রিটেনের নজর ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আসে কি না সে দিকেও তাকিয়ে আছে ভারত।

    আরও পড়ুন: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লড়াইয়ের শেষ পর্যায়ে পৌঁছলেন ঋষি সুনক-লিজ ট্রাস  

    সোমবার বরিস জনসন সরকারের বিদেশ সচিব লিজ ট্রাস, ব্রিটেনের প্রাক্তন অর্থসচিব ঋষি সুনাককে পরাজিত করে কনজারভেটিভ পার্টির নেতা নির্বাচিত হন। কনজারভেটিভ দলের নেতা নির্বাচনে লিজ পেয়েছেন ৮১,৩২৬ ভোট, অন্যদিকে প্রাক্তন চ্যান্সেলর ঋষি সুনাক পেয়েছেন ৬০,৩৯৯ ভোট। অল্প ভোটের ব্যবধানে জিতেই, মার্গারেট থ্যাচার এবং থেরেসা মে-র পর তৃতীয় মহিলা হিসেবে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হলেন তিনি। 

    লিজ ট্রাস প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পরেই তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি লেখেন, “আশা করছি ভারত-ব্রিটেন সম্পর্ক আরও মজবুত হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Taragiri: জলে ভাসল নৌসেনার স্টেলথ ফ্রিগেট ‘আইএনএস তারাগিরি’, কতটা শক্তিশালী এই রণতরী?

    Taragiri: জলে ভাসল নৌসেনার স্টেলথ ফ্রিগেট ‘আইএনএস তারাগিরি’, কতটা শক্তিশালী এই রণতরী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি সমরাস্ত্রে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে আরও শক্তিশালী করার পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্নের ‘আত্মনির্ভর ভারত’ প্রকল্পে তৈরি হচ্ছে আধুনিক অস্ত্র, মিসাইল, হেলিকপ্টার, ট্যাঙ্ক ও বড় বড় যুদ্ধ জাহাজ। কয়েকদিন আগেই ভারতীয় নৌবাহিনী হাতে পেয়েছিল আইএনএস বিক্রান্ত। এবার দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি তৃতীয় স্টিলথ ফ্রিগেট ‘তারাগিরি’ (Stealth frigate Taragiri) যোগ হল নৌবাহিনীতে। তারাগিরি তৈরিতে ৭৫ শতাংশ দেশীয় উপাদান ব্যবহৃত হয়েছে। যা মুম্বইয়ের মাজাগন ডক শিপবিল্ডার্স লিমিটেডে তৈরি। রবিবার রণতরীটি আনুষ্ঠানিকভাবে পথ চলা শুরু করল। 

    আরও পড়ুন: জলে ভাসল দেশের তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত

    গাড়োয়ালে অবস্থিত হিমালয়ের একটি পর্বতশ্রেণীর নামানুসারে তারাগিরি রণতরীর নামকরণ করা হয়েছে। জাহাজটির ডিজাইন করেছে ভারতীয় নৌবাহিনীর ইন হাউশ ব্যুরো অফ নেভাল। তারাগিরির ওজন ৩৫১০ টন। লম্বা ১৪৯ মিটার এবং চওড়া ১৭.৮ মিটার। জাহাজটির দুটি গ্যাস টারবাইন ও দুটি প্রধান ডিজেল ইঞ্জনের সমন্বয়ে চালিত হবে। তারাগিরির সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় প্রায় ৫২ কিমি। এতে ৩৫ জন অফিসারসহ মোট ১৫০জনকে মোতায়েন করা যাবে। 

    আরও পড়ুন: নবরাত্রিতে মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে যাত্রা শুরু হতে পারে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের, কেমন হবে এই ট্রেনে যাত্রা?

    জাহাজটিতে রয়েছে অত্যাধুনিক অস্ত্র, সেন্সর, অ্যাডভান্স অ্যাকশন ইনফরমেশন সিস্টেম, ইন্টিগ্রেটেড প্ল্যাটফর্ম ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, বিশ্বমানের মডুলার প্রভৃতি সুবিধা রয়েছে। এটি সারফেস টু সারফেস সুপারসনিক মিসাইল সিস্টেম দিয়ে সজ্জিত। বিমান হামলা প্রতিরোধের জন্য এতে ৩২ বারাক ৮ ইআর এবং ভারতের গোপন অস্ত্র ভিএলএসআরএসএএম (VLSRSAM) ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করার কথা রয়েছে। তারাগিরিতে ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রও মোতায়েন করা যাবে। সাবমেরিন বিরোধী যুদ্ধের জন্য দুটি ট্রিপল টর্পেডো টিউব রয়েছে এই রণতরীতে। এখান থেকে দুটি হেলিকপ্টার নামা ওঠাও করতে পারবে। দুটি একে ৬৩০ এম সি আই ডব্লু এস বন্দুকের পাশাপাশি একটি ৭৬ এমএম ওটিও মেলারা নেভাল গান লাগানো থাকবে এই যুদ্ধজাহাজে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India-US: মোদির লক্ষ্য আত্মনির্ভর ভারত, আমেরিকার নেতৃত্বে ইন্দো-প্যাসিফিক বানিজ্যে না দিল্লির

    India-US: মোদির লক্ষ্য আত্মনির্ভর ভারত, আমেরিকার নেতৃত্বে ইন্দো-প্যাসিফিক বানিজ্যে না দিল্লির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনকে শায়েস্তা করতে নয়া পন্থা অবলম্বন করেছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। হাতে না পেরে পাতে মারাই লক্ষ্য তাঁর। সেই অনুযায়ী জাপান, ভারত সহ এশিয়ার ১৩টি দেশকে নিয়ে আমেরিকা তৈরি করেছিল ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফেমওয়ার্ক। যেখানে সমমনোভাবান্ন দেশগুলির মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া গড়ে তোলার পাশাপাশি বানিজ্য প্রসারই ছিল মূল লক্ষ্য। কিন্তু ভারত সরকার আপাতত এই প্রকল্পে অংশ নিতে চায় না। লস অ্যাঞ্জেলসে মার্কিন বানিজ্য প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের পর স্পষ্ট করে দিয়েছে দিল্লি। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এর ফলে ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফেমওয়ার্ক প্রকল্প বড় ধাক্কা খেল।

    আরও পড়ুন: উপাসনা স্থল আইন সংক্রান্ত আবেদন পত্র পাঠানো হতে পারে সাংবিধানিক বেঞ্চে, মত সুপ্রিম কোর্টের

    কিন্তু হঠাৎ করে ভারতের পিছিয়ে আসার কারণ কি? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘এক ঢিলে দুই পাখি মারার কৌশল নিয়েছে আমেরিকা। একদিকে আর্থিকভাবে চিনকে দুর্বল করার পাশাপাশি নিজেদের বানিজ্য প্রসারের চেষ্টায় রয়েছে বাইডেন সরকার। এক্ষেত্রে বর্তমান ব্যবস্থা ধ্বংস হতে পারে। তার জেরে নতুন সমস্যা উত্থাপিত হওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। মোদির লক্ষ্য আত্মনির্ভর ভারত। সঙ্গে রিজিওনাল কমপ্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপকে আরও শক্তশালী করে তোলা। পাশাপাশি মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পকে আরও বেশি করে ছড়িয়ে দেওয়াই ভারত সরকারের মূল লক্ষ্য। ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফ্রেমওয়ার্কে যোগ দিলে সেই প্রয়াস বাধা পাবে। তাই ভারত এই প্রকল্প থেকে আপাতত সরে আসার সিদ্ধান্ত নিল বলে মত ওয়াকিবহাল মহলের।

    আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক উদ্ভাবন সূচকে ৮১ থেকে ৪৬তম স্থানে ভারত, বিজ্ঞান সম্মেলনে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    তবে এখনই হাল ছাড়ার পাত্র নন আমেরিকা। মার্কিন বানিজ্য প্রতিনিধি ক্যাথেরিন তাই জানিয়েছেন, ‘ভারত এখন ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফ্রেমওয়ার্কে অংশ নিচ্ছে না ঠিকই, তবে আমরা আশা ছাড়ছি না। ভারতের বনিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েলের সঙ্গে আলোচনায় আমরা খুশি। এবছরের শেষের দিকে দুই দেশের প্রতিনিধি আবারও মিলিত হবেন। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে আমরা এই বিষয়ে ফের বিস্তারিত আলোচনা করে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব।’ উল্লেখ্য, ভারত ছাড়াও আইপিইএফ প্রকল্পে থাকার কথা অস্ট্রেলিয়া, ব্রুনেই, ফিজি, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, কোরিয়া, মালয়েশিয়া, নিউজিল্যান্ড, ফিলিপিন্স, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ও আমেরিকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share