Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Kuno National Park: চিতা বাঁচাতে কুনো ন্যাশনাল পার্ক এলাকায় হাজার কুকুরকে অ্যান্টি র‌্যাবিস প্রতিষেধক   

    Kuno National Park: চিতা বাঁচাতে কুনো ন্যাশনাল পার্ক এলাকায় হাজার কুকুরকে অ্যান্টি র‌্যাবিস প্রতিষেধক   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কের (Kuno National Park) আশপাশের হাজারেরও বেশি কুকুরকে দেওয়া হল অ্যান্টি র‌্যাবিস প্রতিষেধক (Anti Rabies Vaccine)। এই পার্কেই আগামী সপ্তাহে আফ্রিকা থেকে চিতা (cheetah) নিয়ে আসা হচ্ছে। ইন্ডিয়াজ অ্যাম্বিসাস প্রোজেক্টে আফ্রিকা থেকে নিয়ে আসা হচ্ছে ওই চিতাগুলিকে। নবাগত অতিথিরা যাতে সংক্রমিত না হয়, সেই কারণেই কুকুরদের দেওয়া হচ্ছে অ্যান্টি র‌্যাবিস প্রতিষেধক।      

    অগাস্টের ১৭ তারিখে আফ্রিকার নামিবিয়া থেকে মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে নিয়ে আসা হচ্ছে ৮টি চিতা। এগুলির মধ্যে পাঁচটি পুরুষ, তিনটি স্ত্রী। সেদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চিতা পুররুদ্ধার প্রোগ্রামের সূচনা করবেন। ঘটনাচক্রে এই দিনটি আবার প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনও।

    আরও পড়ুন : নিজের জন্মদিন মধ্যপ্রদেশের জাতীয় উদ্যানে কাটাবেন প্রধানমন্ত্রী, ছাড়া হবে ৫টি চিতা

    এই পার্ক লাগোয়া এলাকায় বসতি রয়েছে। তাই অনেকের বাড়িতেই রয়েছে পোষ্য কুকুরও। কুনো ন্যাশনাল পার্কের ডিভিশনাল ফরেস্ট অফিসার পিকে ভার্মা বলেন, এক হাজারের বেশি পোষ্য এবং রাস্তার কুকুরকে অ্যান্টি র‌্যাবিস প্রতিষেধক দেওয়া হয়েছে। পাঁচ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এই অভিযান হয়েছে। চিতা সহ এই পশু সংরক্ষণ কেন্দ্রের অন্য প্রাণীরা যাতে নিরাপদে থাকে, তাই এই ব্যবস্থা। চিতা কুকুর শিকার করতে পারে ভেবে তাদের প্রতিষেধক দেওয়া হয়নি বলেই জানান তিনি। ভার্মা বলেন, সাধারণত একটি চিতা কোনও শিকার হত্যা করলে তার অর্ধেকটা খেয়ে চলে যায়। পরে খিদে পেলে ফের আসে বাকিটা খেতে। ইতিমধ্যে কোনও পাগলা কুকুর যদি ওই মৃত আধখাওয়া পশুর দেহ খায়, তাহলে পরে ওই পশুর দেহ খেলে সংক্রমিত হতে পারে চিতা। এভাবেই সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়বে গোটা জঙ্গলে। ভার্মা বলেন, যদি কোনও পাগলা কুকুর জঙ্গলের আশপাশের গবাদি পশুকে কামড়ায়, ওই গবাদি পশুদের যদি কোনও চিতা শিকার করে, তাহলে ওই চিতারাও সংক্রমিত হয়ে পড়বে। সেই একটি চিতার থেকে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়বে বাকি চিতাদের মধ্যে। তিনি জানান, এপ্রিলে শুরু হওয়া প্রতিষেধকদান অভিযান প্রায় শেষের মুখে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • EPFO: পেনশন ফান্ডে চাপ বাড়ছে! অবসরের বয়স বাড়ানোর পরামর্শ ইপিএফও-এর

    EPFO: পেনশন ফান্ডে চাপ বাড়ছে! অবসরের বয়স বাড়ানোর পরামর্শ ইপিএফও-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার কর্মীদের জন্য অবসরের বয়স বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছে এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (EPFO) ৷ পেনশন নিয়ন্ত্রক এই সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে দেশে প্রবীণ নাগরিকদের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়ে যাচ্ছে। এর ফলে আগামী দিনে পেনশন ফান্ডে ক্রমশ চাপ বাড়বে ৷ তাই এই ক্রমবর্ধমান চাপ ঠেকাতে অবসরকালীন বয়সের সীমা বাড়ানো হোক।

    চাকরিজীবীদের বেশিরভাগেরই এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অথবা ইপিএফ রয়েছে। প্রত্যেক মাসের বেতন থেকে একটা নির্দিষ্ট অংশ কেটে নিয়ে তার সঙ্গে নিজেদের অংশ যোগ করে ইপিএফে জমা দেওয়াই নিয়ম। যে সংস্থায় কোনও ব্যাক্তি চাকরি করেন, টাকা জমা দেওয়ার দায়িত্ব তাদেরই। একটি সমীক্ষায়, ইপিএফও জানিয়েছে, অবসরের বয়স বাড়ানো হলে পেনশন সিস্টেমের উপর চাপ কমবে, এবং কর্মচারীদের আরও ভাল রিটায়েরমেন্ট অ্যাডভান্টেজ দেওয়া যেতে পারে ৷ সংগঠনের ওই সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ২০৪৭ পর্যন্ত ৬০ বছরের উপরে মানুষের সংখ্যা ১৪ কোটির বেশি হয়ে যাবে ৷ ফলে পেনশন ফান্ডের উপর প্রবল চাপ পড়ে যাবে ৷ ইপিএফও জানিয়েছে, অবসরের বয়স বাড়ানোর বিষয়টি অন্য দেশের নিয়ম পর্যবেক্ষণ করেই বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ভুল প্রশ্নের জের! ২৩ টেট পরীক্ষার্থীকে দ্রুত চাকরি দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

    ভারতে সাধারণত অবসরের বয়স ৫৮ বছর থেকে ৬৫ বছর ৷ ইউরোপিয় দেশে অবসরের বয়স ৬৫ বছর ৷ ইউরোপের ডেনমার্ক, ইতালি ও গ্রিসে অবসরের বয়স ৬৭ বছর, আমেরিকায় ৬৬ বছর ৷ মনে করা হচ্ছে, দেশে  অবসরের বয়স বাড়ানো হলে কর্মচারীরা অতিরিক্ত টাকা জমা দেবেন, লাভও বেশি হবে৷ বর্তমানে ইপিএফও- এর কাছে ৬ কোটি গ্রাহক রয়েছে এবং মোট ১২ লক্ষ কোটি টাকার তহবিল রয়েছে ৷ তবে, অবসরের বয়স বেশি বাড়ানো হলে চাকরির জন্য আগামী প্রজন্মকে অনেক বেশি অপেক্ষা করতে হবে, অভিমত বিশেষজ্ঞদের৷

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • BJP Attacks Rahul: রাহুলের ভারত জোড়ো যাত্রাকে কটাক্ষ বিজেপির, কী বলল গেরুয়া শিবির?  

    BJP Attacks Rahul: রাহুলের ভারত জোড়ো যাত্রাকে কটাক্ষ বিজেপির, কী বলল গেরুয়া শিবির?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত জোড়ো যাত্রায় (Bharat Jodo Yatra) অংশ নিতে চলেছেন কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul gandhi)। তাঁকে কটাক্ষ করল গেরুয়া শিবির। বিজেপির  তামিলনাড়ু রাজ্য সভাপতি কে আন্নামালাই (K Annamalai) মঙ্গলবার নিশানা করেন রাহুলকে। তিনি বলেন, কেরলের কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী ভারত জোড়ার চেয়ে ভারত ছাড়োর (Bharat Chodo) জন্য অনেক বেশি বিখ্যাত। তবে তিনি আশা প্রকাশ করেন রাহুলের এই যাত্রা নিউ ইন্ডিয়া সম্পর্কে তাঁর চোখ খুলে দেবে। কারণ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ। দেশ যাত্রায় সেই উন্নয়নের সুফলই দেখতে পাবেন কংগ্রেস নেতা।

    বুধবার দক্ষিণ কন্যাকুমারিকা জেলা থেকে কংগ্রেসের এই যাত্রার সূচনা হওয়ার কথা। এজন্য ছাপানো হয়েছে লিফলেট, পোস্টার। তাতে লেখা হয়েছে মিলে কদম, জুড়ে বতন। যার বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায়, চলুন একসঙ্গে হাঁটা যাক দেশকে এক সুতোয় বাঁধতে। যাত্রা চলবে পাঁচ মাস ধরে। শেষ হবে কাশ্মীরে গিয়ে। ১২টা রাজ্যের ওপর দিয়ে যাবেন কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা। ট্যুইট বার্তায় একেই নিশানা করেন আন্নামালাই। তিনি লিখেছেন, রাহুল গান্ধী ভারত ছোড়র জন্য বিখ্যাত। সেই তিনিই আগামিকাল থেকে যাত্রা শুরু করতে চলেছেন। গত আট বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে নিউ ইন্ডিয়া গড়ে তুলেছেন, রাহুল অবশ্য তা চাক্ষুষ করবেন।

    আরও পড়ুন :মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে প্রোফাইল পিকচার বদলালেন রাহুল গান্ধীও!

    আন্নামালাইয়ের দাবি, বিজেপি শাসিত রাজ্যে জ্বালানির দাম অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় কম। তিনি বলেন, আমি রাহুল গান্ধীকে অনুরোধ করব ইউপিএর অংশীদার বিশেষত ডিএমকে সরকারকে তিনি যেন ভোটের সময় দেওয়া জ্বালানির দাম কমানোর যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তা রক্ষা করতে বলেন। এই বিজেপি নেতা বলেন, রাহুলের যাত্রায় যেসব যানবাহন যাবে, সেগুলি যেন কোনও বিজেপি শাসিত রাজ্য থেকে জ্বালানি ভরে নেয়। তাতে পয়সা বাঁচবে।

    মোদি জমানায় ভারতের যে প্রভূত উন্নতি হয়েছে, এদিন তা মনে করিয়ে দেন আন্নামালাই। বলেন, মোদির জমানায় উন্নতি চোখে পড়বে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। জনধন যোজনায় রাজকোষাগারে বেঁচেছে ২.২৩ লক্ষ কোটি টাকা। মোদির জমানা যে রাজীব গান্ধীর আমলের চেয়ে ভাল, তার উল্লেখ করে এই বিজেপি নেতা বলেন, ১৯৮৫ সালে রাজীব গান্ধী দাবি করেছিলেন প্রতি এক টাকা খরচ হলে উপভোক্তার হাতে গিয়ে পৌঁছায় মাত্র ১৫ পয়সা। এখন তা হয় না বলেই দাবি তাঁর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nitish Kumar: আমার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বাসনা নেই, রাহুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে জানালেন নীতীশ

    Nitish Kumar: আমার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বাসনা নেই, রাহুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে জানালেন নীতীশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) বিরোধী শিবিরকে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসতে উদ্যোগী হলেন বিহারের (Bihar) মহাজোটের মুখ্যমন্ত্রী জনতা দল ইউনাইটেডের (JDU) নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। সোমবার দিল্লি উজিয়ে গিয়ে তিনি দেখা করলেন কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) সঙ্গে। সূত্রের খবর, ভিন্ন দুই রাজনৈতিক দলের এই দুই নেতার আলোচনায় দেশের বর্তমান রাজনীতির প্রসঙ্গ নিয়েই আলোচনা হয়েছে। বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দলকে কীভাবে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসা যায় তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই ‘হুজুরে’র। কেবল কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী নন, এদিন নীতীশ দেখা করেছেন জনতা দল সেকুলার সুপ্রিমো এইচ ডি কুমারস্বামীর সঙ্গেও। কুমারস্বামীর বাসভবনে গিয়ে দেখা করেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী।

    এক সময় বিজেপির হাত ধরে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী পদে বসেন নীতীশ। সম্প্রতি গেরুয়া সঙ্গ ছেড়ে কংগ্রেস এবং লালু প্রসাদ যাদবের আরজেডির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে মহাজোট গঠন করে সরকার গড়েন নীতীশ। এই মহাজোট সরকারেরও মুখ্যমন্ত্রী হন নীতীশ। উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয় লালু প্রসাদ যাদবের ছেলে তেজস্বীকে। তখনই জল্পনা ছড়ায় ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি বিরোধী শিবিরের প্রধানমন্ত্রী পদে মুখ হতে পারেন নীতীশ। জল্পনা আরও জোরালো হয়, কারণ দিন কয়েক আগে তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কেসিআর বিহারে এসে দেখা করেন নীতীশের সঙ্গে। এদিন নীতীশ স্বয়ং দেখা করলেন রাহুল এবং কুমারস্বামীর সঙ্গে।

    আরও পড়ুন :জেডি(ইউ) ছেড়ে বিজেপিতে পাঁচ বিধায়ক, নীতীশ কুমারকে কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের

    জানা গিয়েছে, এদিন রাহুলের ঘণ্টাখানেক ধরে নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন নীতীশ। তাঁর সঙ্গে রাহুলের বাসভবনে গিয়েছিলেন বিহারের জল সম্পদ মন্ত্রী তথা নীতীশের দলের নেতা সঞ্জয় কুমার ঝা। বৈঠক শেষ সাংবাদিক সম্মেলনে নীতীশ বলেন, আঞ্চলিক দলগুলিকে দুর্বল করে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। আমি চেষ্টা করছি সাধারণ নির্বাচনের আগে বিরোধীদের এক ছাতার তলায় নিয়ে আসতে। প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে নিজেকে তুলে ধরার কোনও ইচ্ছে আমার নেই। প্রসঙ্গত, এবারের দিল্লি সফরে নীতীশ দেখা করতে পারেন এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার, আপ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল, সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব এবং আইএনএলডি প্রধান ওম প্রকাশ চৌতালার সঙ্গে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Brahmastra: উজ্জ্বয়িনীর মহাকালেশ্বর দর্শনে বাধা রণবীর-আলিয়াকে, কেন জানেন?  

    Brahmastra: উজ্জ্বয়িনীর মহাকালেশ্বর দর্শনে বাধা রণবীর-আলিয়াকে, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুক্তি পেতে চলেছে ব্রহ্মাস্ত্র (Brahmastra)। এই সিনেমার কেন্দ্রীয় চরিত্র রণবীর কাপুর (Ranbir Kapoor) ও আলিয়া ভাট (Alia Bhatt )। ছবিটি যাতে ভালো চলে সেই কামনায় উজ্জ্বয়িনীর মহাকালেশ্বর মন্দির (Mahakaleshwar Temple) দর্শনে গিয়েছিলে মিঞা-বিবি। তবে বহ্মাস্ত্রের নায়ক-নায়িকাকে ফিরতে হল খালি হাতে। দর্শন হল না ভগবান মহাকালেশ্বরের। মঙ্গলবার রাতে তাঁরা গিয়েছিলন বাবার দর্শন পেতে। তবে বজরং দলের কর্মীদের বাধায় ফিরতে হল রণবীর-আলিয়াকে।

    ঘটনার সূত্রপাত ঢের আগে। একটি সাক্ষাৎকারে রণবীর কাপুর বলেছিলেন, তিনি গোমাংস ভালবাসেন। ২০১১ সালে তিনি যখন রকস্টার সিনেমা প্রোমোট করতে বেরিয়েছিলেন, তখন তিনি বলেছিলেন, আমাদের পরিবার পেশোয়ার থেকে এসেছে। সুতরাং বেশ কিছু পেশোয়ারি খাবার আমাদের সঙ্গে এসেছে। আমি খাসির মাংস, চিকেন এবং গোমাংসের ফ্যান। হ্যাঁ, আমি একজন বড় গোমাংস ফ্যান।

    এদিন রাতে রনবীর-আলিয়া মন্দির দর্শনে গিয়েছেন শুনেই দলে দলে চলে আসেন বজরং দলের সদস্যরা। জয় শ্রীরাম ধ্বনি দিতে থাকেন। বজরং দলের এক নেতা বলেন, আমরা তাঁদের মহাকালেশ্বরের দর্শন করতে দেব না। কিছু দিন আগেই একটি সাক্ষাৎকারে রণবীর বলেছিলেন যে নন-ভেজ খাবারের মধ্যে তিনি খাসির মাংস, চিকেন এবং গোমাংস খেতে ভালবাসেন বলে স্বীকার করেছেন। তাই তাঁকে আমরা দেবদর্শন করতে দেব না। তিনি বলেন, এমনকী আলিয়া বলেছিলেন, যাঁরা তাঁর ছবি ব্রহ্মাস্ত্র দেখতে চান, তাঁদের ফিল্মটি দেখা উচিত যখন অন্যরা সেটা দেখা উচিত নয় বলছেন।

    আরও পড়ুন : গর্ভবতী আলিয়ার ওজন বৃদ্ধি নিয়ে বিরক্তিকর মন্তব্য করলেন রণবীর, ক্ষুব্ধ নেটিজেনরা

    ঘটনার কথা স্বীকার করেছেন মহাকাল থানার এক আধিকারিকও। তিনি জানান লাঠিচার্জ করে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে বিক্ষোভকারীদের। তিনি জানান, লাঠিচার্জ করা সত্ত্বেও বিক্ষোভকারীরা রণবীর এবং আলিয়াকে মন্দিরে ঢুকতে দেয়নি। ঘটনা প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে পুলিশ আধিকারিক ওপি মিশ্র বলেন, ভিআইপি আসছেন শুনে মন্দির চত্বরে সেই মতো ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। বিক্ষোভকারীদের নিরাপত্তার বেড়াজালের বাইরে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে নিরাপত্তা বলয় ঠেলেই কয়েকজন বজরং দল কর্মী চলে আসেন। তখনই লাঠিচার্জের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, কেবল প্রতিবাদ নয়, ট্যুইটারেও হ্যাশট্যাগ দিয়ে বলা মানুষকে বলা হচ্ছে, বয়কট ব্রহ্মাস্ত্র।

     

  • ED Arrests Ravi Narain: ফোন ট্যাপিং মামলায় এনএসই-র প্রাক্তন সিইও রবি নারায়ণকে গ্রেফতার করল ইডি

    ED Arrests Ravi Narain: ফোন ট্যাপিং মামলায় এনএসই-র প্রাক্তন সিইও রবি নারায়ণকে গ্রেফতার করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেআইনি ফোন ট্যাপিং মামলায় বড় পদক্ষেপ নিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। গ্রেফতার করা হল ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের (National Stock Exchange) প্রাক্তন সিইও ও এমডি রবি নারায়ণকে (Ravi Narain)। মঙ্গলবারই তাঁকে গ্রেফতার করে ইডি। নারায়ণের বিরুদ্ধে ২০০৯ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে এনএসই কর্মীদের ফোন বেআইনিভাবে ট্যাপ করার অভিযোগ রয়েছে।  

    গত ১৪ জুলাই নারায়ণ, প্রাক্তন এনএসই প্রধান চিত্রা রামকৃষ্ণ এবং মুম্বইয়ের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার সঞ্জয় পান্ডের বিরুদ্ধে পিএমএলএর অধীনে একটি মামলা দায়ের করেছে ইডি। উল্লেখ্য, এর আগে সিবিআইয়ের তরফেও এই তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: ‘৮ ব্যাগ সোনা ছিল, একটা আটকেছে কাস্টমস…’, অভিষেককে আক্রমণ শুভেন্দুর

    ইডি-র বিশেষ আইনজীবী এন কে মাট্টা দিল্লি হাইকোর্টে বলেছিলেন, নারায়ণ এবং অন্যান্য অভিযুক্ত এনএসইর কর্মীদের প্রতারণা করার ষড়যন্ত্র করেছিলেন। এমনকি পান্ডের তৈরি সংস্থা iSEC Services Pvt Ltd-এর মাধ্যমে কর্মীদের ফোনালাপের ওপরও নারায়ণ নজর রাখতেন বলে এদিন জানান আইনজীবী।   

    সাইবার নিরাপত্তার আড়ালে এইসব করা হত বলে দাবি করেছে ইডি। ধৃত রবি নারায়ণ ১৯৯৪ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত এনএসইর চিফ ছিলেন। এরপর সেই পদের দায়িত্ব পান চিত্রা রামকৃষ্ণ। ২০১৩ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ওই পদে ছিলেন তিনি। দুজনেই বড় কেলেঙ্কারির সঙ্গে যুক্ত বলে দাবি করেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।

    আরও পড়ুন: মমতার ‘গদ্দার’ কটাক্ষের জবাব দিলেন শুভেন্দু, কী বললেন জানেন? 
      
    এর আগে, ফোন ট্যাপিং মামলায় প্রাক্তন ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের এমডি এবং সিইও চিত্রা রামকৃষ্ণকে গ্রেফতার করেছিল ইডি। একই সময়ে, কো-লোকেশন মামলায় তাকে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। একই সময়ে, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট অভিযুক্ত বেআইনি ফোন ট্যাপিং মামলায় মুম্বাইয়ের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার সঞ্জয় পান্ডেকেও গ্রেফতার করেছিল।  

    কো-লোকেশন পরিষেবার মাধ্যমে ব্রোকার্সদের নিজস্ব সার্ভার সেট আপ করার অনুমতি দেওয়া হয়। এর সাহায্যে তারা দ্রুত শেয়ার বাজারের গতিবিধি জানতে পারে। শুধু তাই নয়, এভাবে দ্রুত লাভও পাওয়া যায়। তদন্তে নেমে ইডি জানতে পারে, একাধিক ব্রোকার্স এই পরিষেবা ব্যবহার করে মোটা লাভের অঙ্ক ঘরে তুলেছেন।  

    ২০১৮ সাল থেকে সিবিআই দিল্লি-ভিত্তিক স্টক ব্রোকারের বিরুদ্ধে তদন্ত করছে। সেবি (SEBI)-এর রিপোর্টের পরে এনএসই-এর তৎকালীন শীর্ষ আধিকারিকদের বিরুদ্ধে অফিসের অপব্যবহারের অভিযোগ প্রকাশ্যে আসে। ২৫ ফেব্রুয়ারী, সিবিআই সেবির রিপোর্টের পরে এক্সচেঞ্জে কেলেঙ্কারির তদন্ত শুরু করে। এনএসই গ্রুপের প্রাক্তন অপারেটিং অফিসার আনন্দ সুব্রামানিয়ামকে গ্রেপ্তার করা হয় সেই সময়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Seat Belt: গাড়ির পিছনের সিটে বসা যাত্রীদেরও সিট বেল্ট লাগাতে হবে, নইলে জরিমানা, কড়াকড়ি কেন্দ্রের

    Seat Belt: গাড়ির পিছনের সিটে বসা যাত্রীদেরও সিট বেল্ট লাগাতে হবে, নইলে জরিমানা, কড়াকড়ি কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টাটা গ্রুপের প্রাক্তন চেয়্যারম্যান সাইরাস মিস্ত্রির মৃত্যু শিক্ষা দিয়ে গিয়েছে। এবার গাড়িতে সিট বেল্ট (Seat Belt) পরা নিয়ে আরও কড়াকড়ি করতে চলেছে কেন্দ্র। আগে শুধুমাত্র চালক এবং তাঁর পাশের সিটের যাত্রী সিট বেল্ট না বাঁধলেই জরিমানা করা হত। কিন্তু এখন থেকে গাড়ির পিছনের সিটে বসা যাত্রীকেও সিট বেল্ট বাঁধতে হবে। নিয়ম না মানলে জরিমানা করা হবে। সোজা বাংলায় সিট বেল্ট বাঁধার ক্ষেত্রে আরও কড়া হচ্ছে ট্রাফিক আইন (Traffic Law)। এ কথা সাফ জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহন মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি (Nitin Gadkari)।    

    সেন্ট্রাল মোটর ভেহিকলস রুল বা সিএমভিআরকে (CMVR) সামনে রেখে আগামী তিন দিনের মধ্যে একটি বিবৃতিও প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এদিন বলেন, “এখন গাড়ির চালক এবং তাঁর পাশের যাত্রী সিট বেল্ট না পরলে জরিমানা করা হয়। পিছনের আসনে বসা যাত্রীদের ক্ষেত্রে সেরকম নিয়মের কোনও কড়াকড়ি নেই। এবার থেকে পিছনের আসনের যাত্রীদেরও সিট বেল্ট বাঁধা বাধ্যতামূলক করা হবে। প্রয়োজনে আইনও সংশোধন করা হবে।” 

    আরও পড়ুন: এবার আরএসএসের দিল্লির দফতরের নিরাপত্তায় সিআইএসএফ  

    যদিও কেন্দ্রীয় মোটরযান আইনের ১৩৮(৩) ধারা অনুযায়ী এখনও পিছনের সিটে বসা যাত্রী সিট বেল্ট না পরলেও তাঁকে জরিমানা করার নিয়ম রয়েছে। এই আইনেই বলা হয়েছে, “চালক, চালকের পাশের সিটে বসা যাত্রীকে অবশ্যই সিট বেল্ট পরতে হবে। একইসঙ্গে চালকের দিকে অর্থাৎ গাড়ির অভিমুখে সামনের দিকে মুখ করে পিছনের সিটে বসা যাত্রীকেও সিট বেল্ট বাঁধতে হবে। না হলে ১ হাজার টাকা অবধি জরিমানা করা হতে পারে।”

    কিন্তু আইনটি থাকলেও, এই আইনের কথা অনেকেই জানেন না। আবার অনেকে জানলেও তা মেনে চলেন না। পরিসংখ্যান বলছে, শুধুমাত্র সিট বেল্ট না বাঁধার কারণে ২০২০ সালে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ১৫ হাজার ১৪৬ জনের। আহত হন ৩৯ হাজার ১০২ জন। 

    সাইরাস মিস্ত্রির মর্মান্তিক প্রয়াণের পর, এই বিষয়ে প্রথম মুখ খুললেন কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি। সোমবার তিনি বলেন, “লোকে ভাবেন পিছনের সিটে বেল্ট লাগে না। এটাই সমস্যা। আমি এই দুর্ঘটনাটি নিয়ে কোনও মন্তব্য করছি না। কিন্তু আমাদের এটা বোঝা দরকার যে, সামনের সিটের মতোই, পিছনের সিটে বসলেও সিটবেল্ট পরা উচিত।”

    আরও পড়ুন: অশ্বেতাঙ্গ প্রধানমন্ত্রী মানতে পারল না ব্রিটেন! জানেন কেন হারতে হল ঋষিকে?

    নিজের ব্যক্তিগত জীবনের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়ে মন্ত্রী বলেন, “সাধারণ মানুষের কথা ছেড়েই দিন। আমি চারজন মুখ্যমন্ত্রীর গাড়িতে চড়েছি, নাম জিজ্ঞেস করবেন না। আমি গিয়ে সামনের সিটে বসলাম। দেখলাম, একটি ক্লিপ এমনভাবে লাগানো, যাতে বেল্ট না পরলেও কোনও শব্দ না হয়। আমি তবুও চালককে বেল্ট কোথায় তা জিজ্ঞেস করে পরে নিয়েছিলাম।”

    প্রসঙ্গত, গাড়িতে সামনের সিট বেল্টের সঙ্গে একটি সেন্সর যুক্ত থাকে। যতক্ষণ না সিটবেল্ট পরা হচ্ছে, গাড়িতে একটি অ্যালার্ট বাজে। তাতেই বিরক্ত হন চালক ও যাত্রীরা। তাই সিটবেল্ট পরা এড়াতে বাজারে বিশেষ ধরণের ক্লিপ পাওয়া যায়। সেটা অনেকেই লাগিয়ে নেন। যাতে সেন্সর বন্ধ থাকে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Amit Shah: লক্ষ্য ২০২৪, মেগা বৈঠকে বিজেপি, কী আলোচনা হল জানেন?

    Amit Shah: লক্ষ্য ২০২৪, মেগা বৈঠকে বিজেপি, কী আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে মহারণ। লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Polls)। এই নির্বাচনে গত দু বারের চেয়েও বেশি ভোটে জিতে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছে বিজেপি (BJP)। সেই কারণেই শুরু করে দিয়েছে সলতে পাকানোর কাজ। মঙ্গলবার দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে এ নিয়ে হয়ে গেল মেগা বৈঠক। যে ১৪৪টি আসনে অল্পের জন্য বিজেপি হেরেছে উনিশের লোকসভা নির্বাচনে, সেখানেই ড্যামেজ কন্ট্রোল করে এবার আরও বেশি আসন নিয়ে দিল্লির (Delhi) তখতে ফিরতে চাইছে গেরুয়া শিবির।

    এদিনের এই মেগা বৈঠকে হাজির ছিলেন মন্ত্রীরাও। পার্টি প্রধান জেপি নাড্ডা (JP Nadda) এবং প্রধান পরিকল্পনাকারী অমিত শাহ (Amit Shah) তাঁদের প্রত্যেককে তিন-চারটি আসনের দিকে অতিরিক্ত নজর দিতে বলেছেন। বিজেপির হিসেব, এটা করতে পারলেই চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে ফেরা যাবে ক্ষমতায়। শাহ বলেন, গতবারের চেয়েও এবার আমাদের আরও বেশি আসনে জিততে হবে। চোদ্দর নির্বাচনে যেসব আসনে হেরে গিয়েছিলাম, উনিশের ভোটে তার তিরিশ শতাংশ আসন পুনরুদ্ধার করেছি। উনিশে যেসব আসনে হেরেছি, চব্বিশের ভোটে তার পঞ্চাশ শতাংশ আসনে আমাদের জিততে হবে।

    আরও পড়ুন : নীতীশের সঙ্গে বৈঠকে কেসিআর, সলতে পাকানো শুরু লোকসভা নির্বাচনের?

    ব্যক্তির আগেও যে সংগঠন, এদিনের বৈঠকে তা ফের একবার মনে করিয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, সংগঠনই সুপ্রিম। সংগঠন ক্ষমতায় থাকলে আমরা ক্ষমতায় থাকব, সংগঠন থাকলে, থাকবে সরকারও। উনিশের ভোটে লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বিজেপি জিতেছিল ৩০৩টি। ১০০রও বেশি আসনে জয়ী হয়েছিলেন বিরোধীরা। এর মধ্যে কংগ্রেস পেয়েছ ৫৩টি আসন। গত কয়েক মাসে মন্ত্রীরা বিজেপির ওই হেরে যাওয়া আসনগুলিতে গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করেছেন। সূত্রের খবর, সরল নামের একটি পোর্টালে সংগৃহীত সেই তথ্য জমা দিতে বলা হয়েছে মন্ত্রীদের। কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচির সুফল ওই লোকসভা কেন্দ্রগুলির বাসিন্দারা পাচ্ছেন কিনা, সেখানে কেন্দ্র ও রাজ্যের কতগুলি করে প্রকল্প চালু রয়েছে, তাও জানাতে বলা হয়েছে। ওই আসনগুলিতে গিয়ে মন্ত্রীদের তৃণমূল স্তরে সংগঠন শক্তপোক্ত করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • LeT Terrorist: তিন দশকে প্রথম কোনও লস্কর জঙ্গির দেহ গ্রহণ করল পাকিস্তান! কীভাবে হল হস্তান্তর?

    LeT Terrorist: তিন দশকে প্রথম কোনও লস্কর জঙ্গির দেহ গ্রহণ করল পাকিস্তান! কীভাবে হল হস্তান্তর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত তিন দশকে এই প্রথম। লস্কর-ই-তৈবা জঙ্গির দেহ গ্রহণ করল পাকিস্তান (Pakistan Accepts Lashkar-e-Taiba Terrorist’s Body)। গত মাসের শেষের দিকে সীমান্তে অনুপ্রবেশের সময় ভারতীয় সেনার হাতে  ধরা পড়েছিল পাক জঙ্গি তবারক হোসেন (৩২)। সেনার গুলিতে আহতও হয়েছিল সে। জম্মু-কাশ্মীরের রাজৌরি জেলায় সেনা হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছিল। গত শনিবার অস্ত্রোপচারের সময় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় তবারক। সোমবার তবরকের দেহ পুঞ্চ জেলার চাকান দা বাগের সীমান্ত অঞ্চলে পাকিস্তানের হাতে তুলে দেয় ভারতীয় সেনা। 

    জম্মু কাশ্মীরের উগ্রপন্থী হামলায় মৃত কোনও জঙ্গির দেহই এতদিন পর্যন্ত গ্রহণ করেনি পাকিস্তান। এমনকী, ১৯৯৯-এ কার্গিলের যুদ্ধে মৃত জঙ্গিদের দেহও গ্রহণ করতে অস্বীকার করেছিল পাক সরকার। ভারতে কোনও সন্ত্রাসবাদী হামলায় পাকিস্তানের যোগ পাওয়া গেলেও তা মেনে নিতে অস্বীকার করত ইসলামাবাদ, এবার ছবিটা পাল্টাল। কাশ্মীরে মৃত লস্কর ই তৈবার জঙ্গির দেহ গ্রহণ করল পাকিস্তান। 

    আরও পড়ুন: গাড়ির পিছনের সিটে বসা যাত্রীদেরও সিট বেল্ট লাগাতে হবে, নইলে জরিমানা, কড়াকড়ি কেন্দ্রের

    ভারতীয় সেনা সূত্রের খবর,অ্যাম্বুলেন্স করে ওই জঙ্গির দেহ  নিয়ে যাওয়া হয় পুঞ্চ সেক্টরের চাকান দা বাগ এলাকায়। তারপর তা তুলে দেওয়া হয় পাকিস্তানের প্রশাসনিক প্রতিনিধিদের। পাকিস্তানের প্রতিনিধিরা ওই মৃত জঙ্গির দেহ গ্রহণ করে। অ্যাম্বুলেন্সে ভারতীয় সেনার প্রতিনিধি ছাড়াও ছিলেন স্থানীয় প্রশাসনের কর্তারা। সিভিল পুলিশের উপস্থিতিতে দেহ হস্তান্তরের কাজটি হয়। 

    পাক অধীকৃত কাশ্মীরের কোটালির সবজকোট গ্রামের বাসিন্দা তবারক এর আগে ২০১৬ সালে ধরা পড়েছিল। প্রথমবার তাকে ছেড়ে দেয় ভারত সরকার। দ্বিতীয় বার ফের ধরা পড়ে সে। সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, তবারক লস্কর-ই- তৈবার প্রশিক্ষিত জঙ্গি এবং পাক সেনার এজেন্ট। ভারতীয় সেনা ছাউনিতে হামলা চালানোর জন্য তাকে পাঠানো হয়। সেনার গুলিতে গুরুতর জখম তবারকের অস্ত্রোপচার চলাকালীন রক্তের প্রয়োজন হয়। সেই সময় দু’জন সেনা জওয়ান রক্ত দেন। কিন্তু তাতেও ওই পাক জঙ্গিকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।

  • Modi-Hasina Meet: হায়দ্রাবাদ হাউসে বৈঠকে মোদি-হাসিনা, নজরে জলবণ্টন, সীমান্ত সুরক্ষা

    Modi-Hasina Meet: হায়দ্রাবাদ হাউসে বৈঠকে মোদি-হাসিনা, নজরে জলবণ্টন, সীমান্ত সুরক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার হায়দ্রাবাদ হাউসে (Hyderabad House) বৈঠকে বসেছেন বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (PM Sheikh Hasina ) এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তার আগে হাসিনা যান রাজঘাটে। সেখানে শ্রদ্ধা জানান তিনি। রাষ্ট্রপতি ভবনে তাঁকে দেওয়া হয় সংবর্ধনা। ভারতে আসতে পেরে তিনি যে খুশি, এদিন তা গোপন করেননি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ভারত আমাদের বন্ধু। যখনই আমি ভারতে আসি, তখনই মনে করি আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতের অবদানের কথা। আমাদের একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। আমরা একে অপরের সঙ্গে সহযোগিতা করে চলেছি।

    এদিন রাষ্ট্রপতি ভবনে হাসিনাকে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মোদির সঙ্গে করমর্দন করেন তিনি। সেই সময় উপস্থিত ছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও। চার দিনের সফরে দিল্লি এসেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। সোমবারই তিনি বৈঠক করেছেন জয়শঙ্করের সঙ্গে। আলোচনা করেছেন দ্বিপাক্ষিক নানা বিষয় নিয়ে। এদিন তিনি নিজামউদ্দিন আউলিয়া দরগা পরিদর্শনে যান। মঙ্গলবার দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা। যে সব ইস্যু নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা, তার মধ্যে ভারত-বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সহযোগিতা, আঞ্চলিক যোগাযোগ বাড়ানোর উদ্যোগ এবং দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে স্থিতাবস্থা বজায় রাখার মতো বিষয়ও রয়েছে।

    প্রসঙ্গত, ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক পঞ্চাশে পা দিয়েছে ২০২১ সালে। তার পর ভারতে প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের এই প্রথম বৈঠক। গত বছর ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর। ওই বছরই জন্ম শতবর্ষ ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী পদে বসেন নরেন্দ্র মোদি। তার পর থেকে এ পর্যন্ত মোট ১২ বার বৈঠকে বসেছেন দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী। গত বছরই বাংলাদেশে গিয়েছিলেন মোদি। তার পর এই এলেন হাসিনা। বসলেন মোদির সঙ্গে বৈঠকে।  

    আরও পড়ুন :’২৪ সালে মানুষ নরেন্দ্র মোদির পক্ষেই ভোট দেবেন, দাবি সুশীল মোদির

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

LinkedIn
Share