Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Prayagraj Viral Video: গঙ্গা বক্ষেই হুকায় সুখটান, সঙ্গে কাবাব, ভিডিও ভাইরাল হতেই মামলা দায়ের প্রয়াগরাজে 

    Prayagraj Viral Video: গঙ্গা বক্ষেই হুকায় সুখটান, সঙ্গে কাবাব, ভিডিও ভাইরাল হতেই মামলা দায়ের প্রয়াগরাজে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গঙ্গা বক্ষেই চলছে উল্লাস। নৌকায় (Boat) হচ্ছে হুক্কা পার্টি (Hookah party), উনুন জ্বালিয়ে সেঁকা হচ্ছে কাবাব (kebab)। সম্প্রতি এমনই ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে (Prayagraj)। ভিডিও ভাইরাল হতেই ৮ ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করল (case filed) উত্তরপ্রদেশ (Uttarpradesh) পুলিশ।

    আরও পড়ুন: প্রকল্প ছিল কেন্দ্রের, রূপ দিয়েছিলেন তপতী গুহ-ঠাকুরতা, দুর্গাপুজোর ইউনেস্কো স্বীকৃতির নেপথ্যে এঁরাই?

    প্রয়াগরাজে (Prayagraj) গঙ্গা এবং যমুনার সঙ্গমস্থল হিন্দুদের কাছে তীর্থস্থান হিসেবে পরিচিত। প্রতিদিনই হাজার হাজার পুণ্যার্থীদের সমাগম হয় সেখানে। সেখানেই দেখা যায়, একটি নৌকায় চড়ে রীতিমতো ‘মোচ্ছব’ করছেন ৮ ব্যক্তি। কেউ কেউ ওই পবিত্র নদীর ওপর হুঁকো টানেন, মুরগির মাংসের কাবাবও খেতে দেখা যায় অনেককে। 
     

    ধর্মীয় স্থানে এমন ঘটনায় ধর্ম বিশ্বাসে আঘাতের অভিযোগে ওই ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করেছে পুলিশ। এদের মধ্যে ২ জনের নাম ও পরিচয় জানা গিয়েছে। বাকি ৬ জনের পরিচয় জানার চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ। যেই দুজনের পরিচয় জানা গিয়েছে তাঁদের পরিচয়ও নিরাপত্তার স্বার্থে প্রকাশ্যে আনেনি পুলিশ। ঠিক কোন জায়গায় ভিডিওটি শ্যুট করা হয়েছিল, সেটা এখনও জানা যায়নি। দারাগঞ্জ এলাকায় গঙ্গার কোনও একটি ঘাটে ভিডিওটি শ্যুট করা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: দত্যাগ করছেন না হেমন্ত সোরেন! রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত জানাল ঝাড়খণ্ডের শাসকজোট      
     
    প্রয়াগরাজের পুলিশ প্রধান শৈলেশ পান্ডে এ বিষয়ে বলেন,”ভিডিওতে স্পষ্টই হুঁকো এবং আমিষ খাবার খেতে দেখা যাচ্ছে। আমরা খুব শিগগিরই সকলকে গ্রেফতার করার চেষ্টা করছি। তাদের কড়া শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Jharkhand Political Crisis: বিজেপির ওয়াক আউট, ঝাড়খণ্ডে আস্থাভোটে জয়ী হেমন্ত সোরেন

    Jharkhand Political Crisis: বিজেপির ওয়াক আউট, ঝাড়খণ্ডে আস্থাভোটে জয়ী হেমন্ত সোরেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত একমাস ধরে টালমাটাল চলার পর সোমবার আস্থাভোটে জয়ী হলেন ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন (Hemant Soren)। তাঁর পক্ষে ভোট পড়েছে ৪৮টি। এদিন আস্থাভোটের আগেই বিজেপি বিধায়করা ওয়াক আউট করে। বিজেপির শরিকদল AJSU এর দুই নির্দল বিধায়কও ‘ওয়াকআউট’ করেন বিধানসভা থেকে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের অভিযোগ, বিজেপি (BJP) ঝাড়খণ্ডে সরকার ফেলার চেষ্টা চালাচ্ছে।

    এদিন বিধানসভায় বিজেপি বিধায়কদের স্লোগান ও চিৎকারের মাঝেই সোরেন জানিয়েছেন, ‘বিরোধীরা গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে। কিন্তু আমরা আমাদের শক্তি দেখাব।’ প্রসঙ্গত, ৮১ আসনের ঝাড়খণ্ড বিধানসভায় সোরেনের ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা (JMM) একক বৃহত্তম দল। তাদের অধিকারের রয়েছে মোট ৩০টি আসন। কংগ্রেসের কাছে আছে ১৮ এবং আরজেডির রয়েছে একজন বিধায়ক। এদিকে বিজেপির হাতে রয়েছে ২৬ জন বিধায়ক। ম্যাজিক ফিগার ৪১-এর থেকে অনেকটাই বেশি ছিল জোটের আসন সংখ্যা। এদিন আস্থাভোটে গরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে তাই কোনও অসুবিধা হয়নি মুখ্যমন্ত্রী সোরেনের।

    আরও পড়ুন: দেশ কোনও সাহায্য করেনি, ৩২ বছর পর পাকিস্তান জেল থেকে ফিরে জানালেন ভারতীয় গুপ্তচর

    হেমন্ত সোরেনের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই ‘অফিস অফ প্রফিট’-এর অভিযোগ উঠেছে। এই মামলায় নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে একটি রিপোর্ট পাঠানো হয় রাজ্যপালের কাছে। এই রিপোর্টে হেমন্ত সোরেনের বিধায়ক পদ খারিজের সুপারিশ করেছে কমিশন। উল্লেখ্য, নির্বাচন কমিশন সোরেনকে অযোগ্য বলে রাজ্যপাল বেইসের কাছে রিপোর্ট জমা করে। এর পরই মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে সোরেনের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এই পরিস্থিতিতে দুর্নীতিমুক্ত সরকারের দাবি জানায় বিজেপি। বিরোধী দল বিজেপি দাবি করে, খনির ইজারা দিয়ে নির্বাচনী নিয়ম ভেঙেছেন হেমন্ত। তাই খারিজ করা হোক তাঁর বিধায়ক পদ। জেএমএম পাল্টা অভিযোগ করে, অসময়ের সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে বিজেপি। রাজ্যের শাসক জোটের বিধায়কদের ভুল বোঝানো হচ্ছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Naval Ensign: ‘দাসত্বের ছাপ’ মুছে গেল! নৌসেনার নয়া নিশানে ছত্রপতি শিবাজির ‘রাজমুদ্রা’, গর্বিত প্রধানমন্ত্রী

    Naval Ensign: ‘দাসত্বের ছাপ’ মুছে গেল! নৌসেনার নয়া নিশানে ছত্রপতি শিবাজির ‘রাজমুদ্রা’, গর্বিত প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেন্ট জর্জ ক্রস আর থাকবে না। থাকবে না ব্রটিশ শাসনের স্মৃতি। এখন থেকে ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy) পতাকায় থাকবে ছত্রপতি শিবাজির ‘রাজমুদ্রা’।  শুক্রবার কেরলের কোচিতে আনুষ্ঠানিক ভাবে ভারতীয় নৌবাহিনীর সেই নতুন নিশানের (Naval Ensighn) উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। নৌসেনার নতুন পতাকা সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এতদিন অবধি ভারতীয় নৌসেনার পতাকায় দাসত্বের ছাপ রয়ে গিয়েছিল। কিন্তু আজ থেকে, ছত্রপতি শিবাজির অনুপ্রেরণায় নৌসেনার নতুন পতাকা সমুদ্র ও আকাশে গর্বের সঙ্গে উড়বে।”

    মোদি জানান, ঔপনিবেশিকতার স্মৃতি বহন করছে যে পতাকা তার বদল করতে পেরে তিনি খুশি। মারাঠা শাসক ‘ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের রাজমুদ্রা’ প্রতীকযুক্ত পতাকা নৌসেনার হাতে তুলে দিতে পেরে তিনি গর্ব অনুভব করছেন। ১৯৫০ সালের পর থেকে এই নিয়ে চার বার রং এবং ধাঁচ বদলেছে ভারতীয় নৌসেনার পতাকা।

    আরও পড়ুন: নৌসেনা পাচ্ছে নতুন নিশান! শুক্রবারই উত্তোলন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি 

    প্রসঙ্গত, মোদির আগে কোনও প্রধানমন্ত্রীই দেশের সেনা বাহিনীর কোনও শাখায় ‘দাসত্বের চিহ্ন’ নিয়ে মন্তব্য করেননি। নতুন পতাকায় মুছে দেওয়া হয়েছে জর্জ ক্রস। সাদা পতাকার কোণে জাতীয় পতাকার পাশাপাশি, যুক্ত করা হয়েছে ভারতীয় নৌসেনার প্রতীক এবং স্লোগান— ‘শ নৌ বরুণ’ (বরুণদেব আমাদের সৌভাগ্য দিন)। উল্লেখ্য, বেশিরভাগ কমনওয়েলথ দেশগুলির নৌ চিহ্নের অংশ হিসেবে সেন্ট জর্জের ক্রস ছিল। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং কানাডার মতো দেশগুলি ইতিমধ্যেই তাদের নৌসেনার পতাকা থেকে সেন্ট জর্জের ক্রস বাদ দিয়েছে। কানাডা ২০১৩ সালে, অস্ট্রেলিয়া ১৯৬৭ সালে, নিউজিল্যান্ড ১৯৬৮ সালে তাদের নৌবাহিনীর পতাকা পরিবর্তন করে। শুক্রবার কেরলের কোচির ওই কর্মসূচি থেকেই দেশে তৈরি প্রথম বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ আইএনএস বিক্রান্তকে ভারতীয় নৌসেনার হাতে তুলে দেন মোদি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Jharkhand:  অন্তঃসত্ত্বা কিশোরীর দেহ উদ্ধার দুমকায়, ফের কাঠগড়ায় মুসলিম যুবক

    Jharkhand:  অন্তঃসত্ত্বা কিশোরীর দেহ উদ্ধার দুমকায়, ফের কাঠগড়ায় মুসলিম যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগেই হিন্দু কিশোরী অঙ্কিতা সিংকে (Ankia Singh) জীবন্ত পুড়িয়ে মারার অভিযোগ উঠেছিল এক মুসলিম (Muslim) তরুণের বিরুদ্ধে। ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) দুমকার (Dumka) সেই ঘটনার রেশ এখনও মিলিয়ে যায়নি। তার মধ্যেই এল ফের দুঃসংবাদ। এবার বছর চোদ্দর এক কিশোরীকে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ।কাঠগড়ায় জনৈক আরমান আনসারি (Arman Ansari)। ঘটনাস্থল সেই দুমকা। তরুণীর দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ময়নাতদন্তের পর সেটি তুলে দেওয়া হয়েছে পরিবারের হাতে। গ্রেফতার করা হয়েছে আরমানকে।  

    সূত্রের খবর, দুমকায় কাকিমার সঙ্গে থাকত ওই কিশোরী। এখানেই সে জড়িয়ে পড়ে আনসারির সঙ্গে সম্পর্কে। হয় সন্তানসম্ভবা। এর পরেই আনসারিকে সে বিয়ের কথা বলে। তার পরেই তাকে হত্যা করা হয় বলে অভিযোগ। শুক্রবার ওই কিশোরীর দেহ একটি গাছে ঝুলতে দেখেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে দেহ। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষায় পুলিশ। তার পরেই জানা যাবে ওই কিশোরীকে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে কিনা। বিজেপি নেতা লুইস মারান্ডি বলেন, আমরা প্রশাসনকে বলেছি ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করতে। যদি তা না হয়, তাহলে সিবিআই কিংবা এনআইএর হাতে তুলে দেওয়া উচিত। বিচার ঠিকঠাক না হলে আমরা গ্রামে গ্রামে যাব মহিলাদের সংগঠন গড়ে তুলতে। আমরা আমাদের মহিলাদের রক্ষা করব। ট্যুইট বার্তায় ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন বলেন, দুমকার ঘটনায় আমি ব্যথিত। অভিযুক্ত গ্রেফতার হয়েছে। বিচার নিশ্চিত করতে যথাযথ পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিয়েছি দুমকা পুলিশকে।

    আরও পড়ুন : ‘‘ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করো, নইলে…!’’ হুমকি দিয়েছিল উত্যক্তকারী, দাবি নিহত কিশোরীর বাবার

    এক ট্যুইট বার্তায় ঝাড়খণ্ড বিধানসভার বিরোধী দলনেতা বাবুলাল মারান্ডি বলেন, মেয়েটি সাঁওতাল, বয়স ১৪। সে অভিযুক্ত আরমানের জিহাদি কামনার শিকার। এই ঘটনাটি লাভ জিহাদের আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কের অংশ হতে পারে। ট্যুইট করেছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্যও। তাঁর বক্তব্যের মূল নির্যাস, হেমন্তের রাজত্বে ঝাড়খণ্ডে দলিত ও উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ নিরাপদ নন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • RSS: আদর্শ সমাজের লক্ষ্যে রায়পুরে বসতে চলেছে আরএসএস-এর বার্ষিক সমন্বয় বৈঠক

    RSS: আদর্শ সমাজের লক্ষ্যে রায়পুরে বসতে চলেছে আরএসএস-এর বার্ষিক সমন্বয় বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজ গঠনে আরএসএসের (RSS) ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই যারা নিরলসভাবে সমাজে কল্যাণমূলক কাজকর্ম করে চলেছে, আরএসএস প্রভাবিত সেই সব সংগঠনের পদাধিকারীদের নিয়ে সমন্বয় বৈঠকে বসছে আরএসএস। সেপ্টেম্বরের ১০ তারিখে বৈঠক হবে ছত্তিশগড়ের রায়পুরে (Raipur)। 

    সংগঠনের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যে সংগঠনগুলো বর্তমানে সক্রিয় এবং যারা শিক্ষা থেকে শুরু করে অর্থনীতি, সেবা, জাতীয় সুরক্ষা ক্ষেত্র এবং বুদ্ধিজীবী সম্প্রদায় নিয়ে কাজ করছে, তাদের সেই কাজকর্ম ও কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা হবে। সেখানে, অংশগ্রহণকারীরা নিজ নিজ কাজ সম্পর্কিত প্রেজেন্টেশন পেশ করবে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat), সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবালে (Dattatreya Hosabale), পাঁচজন সহ সরকার্যবাহ এবং সংঘের অন্য পদাধিকারীরাও। বৈঠকে পরিবেশ, পরিবার এবং সামাজিক সমরাস্ত্র নিয়েও আলোচনা হবে। বিভিন্ন সংগঠনে সক্রিয় স্বয়ংসেবকদের সঙ্গে আরএসএস নানা বিষয়ে আলোচনা করবে।

    আরএসএস-এর তরফে জানানো হয়েছে, এই সমন্বয় বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন ভারতীয় মজদুর সংঘের শ্রী হিরন্ময় পাণ্ড্যা, শ্রী বি. সুরেন্দ্রণ এবং বিশ্ব হিন্দু পরিষদের শ্রী অলোক কুমার, শ্রী মিলিন্দ পারন্দে। অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের শ্রী আশীষ চৌহান এবং শ্রীমতি নিধি ত্রিপাঠি। উপস্থিত থাকবেন ভারতীয় জনতা পার্টির সভাপতি শ্রী জেপি নাড্ডা এবং শ্রী বি এল সন্তোষ। বৈঠকে থাকবেন ভারতীয় কিষাণ সংঘের শ্রী দীনেশ কুলকার্নি, বিদ্যা ভারতীর শ্রী রামকৃষ্ণ রাও এবং শ্রী গোবিন্দ মহান্তি। এছাড়া, রাষ্ট্র সেবিকা সমিতির বন্দনীয়া শ্রীমতী শান্তাক্কা এবং শ্রীমতী অন্নদানম সীতাক্কা, বনবাসী কল্যাণ আশ্রম থেকে শ্রী রামচন্দ্র খারদি এবং শ্রী অতুল জোগ সহ ছত্রিশটি সংগঠনের পদাধিকারী প্রতিনিধিত্ব থাকবে।

    আরও পড়ুন : সব ভাষাই জাতীয় ভাষা, সব মানুষই আমার, ঘোষণা মোহন ভাগবতের

    আরএসএস যে ভারতকে বিশ্বে একটি মডেল সোসাইটি বা আদর্শ সমাজ হিসেবে তুলে ধরতে চায়, গত রবিবার দিল্লি ইউনিটের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে সেকথা মনে করিয়ে দিয়েছিলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। তিনি বলেছিলেন, সংগঠন (আরএসএস) কাজ করছে সমাজকে জাগ্রত করতে এবং সমাজকে একত্রিত করতে। যাতে গোটা বিশ্বে সেটা একটা মডেল সোসাইটি হয়ে দাঁড়ায়। ওই অনুষ্ঠানে তিনি ‘আমি’ এবং ‘আমার’ চেয়ে বেশি জোর দিয়েছিলেন ‘আমাদের’ ওপর। 

    ভাগবতের ভাষায়, সংঘ (আরএসএস) সমাজকে জাগ্রত করার কাজ করে চলেছে, এক সুতোয় বাঁধতে চলেছে, একে আরও সংগঠিত করে একটি সত্তায় পরিণত করার কাজ করে চলেছে যাতে করে তামাম বিশ্বে ভারত একটি আদর্শ সমাজ হিসেবে উত্থিত হতে পারে। তিনি বলেন, দেশের স্বাধীনতার জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ। কিন্তু তার পরেও একটি সমাজ হিসেবে বিকশিত হতে আমাদের সময় লেগেছিল। এর পরেই সংঘ প্রধান বলেন, যখন সামাজিক কল্যাণমূলক কাজ করি তখন ‘আমি এবং আমার’ বদলে আমাদের প্রয়োজন ‘আমাদের’ ওপর গুরুত্ব দেওয়া। এটাই আমাদের সাহায্য করবে একটা সমাজ হিসেবে গড়ে উঠতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Twin Tower: টুইন টাওয়ার এলাকায় রাম মন্দির নির্মাণের প্রস্তাব এলাকাবাসীদের 

    Twin Tower: টুইন টাওয়ার এলাকায় রাম মন্দির নির্মাণের প্রস্তাব এলাকাবাসীদের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগেই শীর্ষ আদালতের নির্দেশে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে নয়ডার গগনচুম্বী যমজ অট্টালিকা (Noida Twin Tower)। মাত্র ৯ সেকেন্ডেই ভেঙে দেওয়া হয় দুই অট্টালিকা। এরপর অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে ওই বিশাল জায়গা এখন তাহলে কী হবে? সম্প্রতি শোনা যাচ্ছে ওই এলাকায় রাম মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে মন্দিরের পাশের এলাকায় বাচ্চাদের খেলার পার্কও তৈরি হতে পারে বলে খবর রয়েছে।  

    সুপারটেকের আবর্জনা সরাতে ১০০০ ট্রাক! ৮০ হাজার টন ধ্বংসস্তূপ সাফ করাই চ্যালেঞ্জ

    টুইন টাওয়ার ভেঙে ফেলার পরে ওই জায়াগাটি কীভাবে ব্যবহার করা হবে, তা নিয়ে বৃহস্পতিবার একটি বৈঠকে বসেন ওই হাউজিংয়ের আবাসিকরা। সেখানেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, ফের নতুন করে আবাসন গড়ে তোলা হতে পারেসেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ফের আবাসন বানানো হবে ওই জায়গায়। তবে তার জন্যে প্রয়োজন আদালতের অনুমতি। তাই সেখানে একটি বিরাট মন্দির নির্মাণের প্রস্তাব দেওয়া হয়। মূলত রাম লালা এবং শিবের মূর্তি রাখা হবে সেই মন্দিরে। এছাড়া অন্যান্য দেব-দেবীর মূর্তিও রাখা হতে পারে। সে বিষয়ে এখনই কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।   

    একটি বড় পার্ক তৈরিরও প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এতে পরিবেশ সচেতনতার বার্তাও দেওয়া হবে। বাচ্চাদের খেলাধুলার ব্যবস্থা থাকবে সেখানে। তাছাড়াও বয়স্ক মানুষ সবুজের মাঝে যেন কিছুটা সময় কাটাতে পারেন, সেই ব্যবস্থাও করা হবে। জানা গিয়েছে মন্দির এবং পার্ক তৈরির প্রস্তাবে সহমত হয়েছেন ওই এলাকাবাসী। যদিও এখনও জমির মালিকানা রয়েছে নির্মাণ সংস্থা সুপারটেকের হাতে। 

    আরও পড়ুন: মাত্র ৯ সেকেন্ডেই ধূলিসাৎ নয়ডার সেই টুইন টাওয়ার! 

    গত রবিবার বেলা আড়াইটের সময় প্রযুক্তির সাহায্যে মাত্র ৯ সে্কেন্ডের মধ্যে টুইন টাওয়ার ভেঙে (Tween Tower Demolition) ফেলা হয়। ৩ হাজার ৭০০ কেজি বিস্ফোরকের সাহায্যে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় ১০ বছর ধরে তৈরি করা ওই দুই অট্টালিকা। ভাঙতে কয়েক সেকেন্ড সময় লাগলেও ৮০০০০ টন ধ্বংসাবশেষ সরাতে সময় লাগবে তিন মাস। বেআইনি নির্মাণের অভিযোগে সুপ্রিম কোর্ট রায় দেয়, টুইন টাওয়ার ভেঙে সোসাইটির হাতে ওই জায়গার মালিকানা দিয়ে দিতে হবে। মালিকানার হস্তান্তরের প্রক্রিয়া কিছু দিনের মধ্যেই শুরু হয়ে যাবে।   

    এলাকার বাসিন্দারা এ বিষয়ে বলেন, “আমরা অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে আছি। আবারও কোনও আইনি যুদ্ধ লড়তে হলে আমরা প্রস্তুত। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sheikh Hasina: ভাষা আন্দোলনই স্বাধীনতার পথ দেখায়! ভারত সফরে এসে বাংলার  প্রতি গভীর অনুরাগ প্রকাশ হাসিনার

    Sheikh Hasina: ভাষা আন্দোলনই স্বাধীনতার পথ দেখায়! ভারত সফরে এসে বাংলার প্রতি গভীর অনুরাগ প্রকাশ হাসিনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ দশক আগে  বাংলা ভাষাই পাকিস্তান (Pakistan) থেকে বাংলাদেশকে (Bangladesh) আলাদা হতে সাহায্য করেছিল। ভারত (India) সফরে এসে এমনই দাবি করলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলা ভাষার প্রতি নিজের গভীর ভালবাসা ব্যক্ত করে হাসিনা ( sheikh hasina) জানান, “আমার মাতৃভাষা বাংলা। যখন পাকিস্তান তৈরি হয়, ঠিক সেই সময় থেকে আমাদের উপর উর্দু ভাষা চাপিয়ে দেওয়ার প্রবণতা দেখা দিয়েছিল। সারা দেশ জুড়ে শুরু হয়েছিল ভাষা আন্দোলন। বাংলা ভাষাকে জাতীয় ভাষার মর্যাদা দিতে প্রাণ হারিয়েছিলেন বহু মানুষ। ভাষা আন্দোলনই আমাদের স্বাধীনতার পথ দেখায়। তৈরি হয় বাংলাদেশ।”

    ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে সুসম্পর্ক আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে সোমবার থেকে শুরু হয়েছে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর চার দিনের ভারত সফর। আজ, মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। পাশাপাশি দু’দেশের শীর্ষ প্রতিনিধি দলের বৈঠক এবং প্রতিরক্ষা, বাণিজ্য, জলসম্পদ, যোগাযোগ-সহ বিভিন্ন বিষয়ে একাধিক চুক্তিপত্র সই হওয়ার কথা আজকে। 

    আরও পড়ুন: চারদিনের সফরে ভারতে শেখ হাসিনা, মোদির সঙ্গে বৈঠকে নজরে জলবণ্টন

    সোমবার এক সাক্ষাৎকারে বঙ্গবন্ধুর কন্যা জানান, যে কোনও সম্প্রদায়ের কাছে তার ভাষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ এমন একটা দেশ, যা ভাষার অস্তিত্ব রক্ষার্থেই তৈরি হয়েছিল। তিনি বলেন, “আমি ইংলিশ বলি, কিন্তু স্বচ্ছন্দ নই। এটা আমার কাছে কোনও বিষয় নয় কারণ ইংলিশ বিদেশি ভাষা, আমি আমার ভাষা বাংলাতেই স্বচ্ছন্দ। আমরা কোনও ভাষাকে ছোট করছি না। কোনও ভাষার সঙ্গে আমাদের বৈরিতা নেই। তবে আমাদের কাছে বাংলা ভাষা ভালবাসার এবং গর্বের।”

    নৈশভোজে এ দিন বেশ হাসিখুশি ছিলেন শেখ হাসিনা। জানান, ইলিশ রফতানির ছাড়পত্র দিয়েই তিনি দিল্লি সফরে এসেছ‌েন। পুজোর সময়ে এ দেশের মানুষকে এটা তাঁর উপহার। এ দেশের বাঙালিদের বিশেষ করে রাজ্যবাসীর সঙ্গে তাঁর মধুর সম্পর্কের কথাও জানান হাসিনা। বাংলা ও বাঙালি তাঁর কাছে বড়ই প্রিয়। হাসিনা বলেন, “যে কোনও নতুন ভাষা শিখতে ভাল লাগে। সব ভাষার নিজস্ব মাধুর্য্য আছে কিন্তু আমার কাছে বাংলাই শ্রেষ্ঠ।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Serial Killer: ভোপালে সিরিয়াল কিলার আতঙ্ক, নেহাতই ‘বিখ্যাত’ হতে খুন, জানাল অভিযুক্ত

    Serial Killer: ভোপালে সিরিয়াল কিলার আতঙ্ক, নেহাতই ‘বিখ্যাত’ হতে খুন, জানাল অভিযুক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘সিরিয়াল কিলার’ (Serial Killer) আতঙ্ক ঘুম কেড়েছে ভোপালবাসীর (Bhopal)। নিছক ‘বিখ্যাত’ (Famous) হওয়ার নেশায় পাথর দিয়ে থেঁতলে একের পর এক মানুষ খুন। পুলিশের হাতে ধরা পড়ে নিজেই এমনটা জানিয়েছে সাম্প্রতিক কালের ‘স্টোন ম্যান’ (Stone Man)। বয়স মাত্র ১৯ বছর। আর তাতেই খবরের শিরোনামে আসার নেশা পেয়ে বসেছিল তাকে। সে কারণেই এমন পথ বেছে নেয় ওই যুবক। 

    আরও পড়ুন: দুবছর পর ফের মধ্যপ্রদেশের জঙ্গলে দেখা গেল ‘ব্ল্যাক প্য়ান্থার’, ভাইরাল ভিডিও

    শুধুমাত্র নিরাপত্তারক্ষীদের খুঁজে খুঁজেই শিকার বানাত সে। তারপর কোদাল, হাতুড়ি, পাথর দিয়ে খুন করত নিরীহ মানুষগুলিকে। পুলিশ সূত্রে খবর, গত ৭২ ঘণ্টায় তিনজন নিরাপত্তারক্ষীকে খুন করেছে ওই অভিযুক্ত। মূলত নিরাপত্তারক্ষীরা যখন ঘুমিয়ে থাকতেন, তখনই তাঁদের ওপর আক্রমণ চালাত বলে জেরায় জানতে পেরেছে মধ্যপ্রদেশ (Madhya Pradesh) পুলিশ। অভিযুক্তের ফোনের টাওয়ারের লোকেশন ট্র্যাক করে শুক্রবার ভোর রাতে তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।  

    কেন নিরীহ মানুষকে খুন করত, এই প্রশ্ন করলে তার উত্তরে রীতিমতো হতবাক হয়ে যান পুলিশ আধিকারিকরা। অভিযুক্ত জানায় শুধুমাত্র ‘বিখ্যাত’ হতে চেয়েছিল সে। আর তাতেই একের পর এক নিরীহ মানুষের বলি।  

    অভিযুক্তের শেষ শিকার ছিলেন সাগর জেলার মঙ্গল আহিরবার। মঙ্গলবার রাতে তাঁর উপর হামলা চালায় ওই খুনি। বুধবার ভোপালের এক  হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর। ওই ব্যক্তির দেওয়া বয়ান এবং সিসিটিভি ফুটেজের ভিত্তিতে সন্দেহভাজনের ছবি প্রকাশ করেছিল পুলিশ। মাথার দাম ঘোষণা করা হয়েছিল কুড়ি হাজার টাকা। কিন্তু অবশেষে পুলিশই উদ্যোগ নিয়ে পাকড়াও করে তাকে।

    আরও পড়ুন: র্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার কংগ্রেসের হয়ে প্রচার করা ‘মির্চি বাবা’ 

    গত ২৮ অগাস্ট ৫০ বছরের কল্যাণ লোধী নামের এক ব্যক্তিকে প্রথম খুন করে ওই অভিযুক্ত। একটি কারখানায় নিরাপত্তারক্ষার কাজ করতেন তিনি। হাতুড়ি দিয়ে তাঁর মাথা থেঁতলানো হয়েছিল বলে জানিয়েছেন সাগর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিক্রম সিংহ কুশওয়া। অভিযুক্তের দ্বিতীয় শিকার ছিলেন বছর ষাটের শম্ভু নারায়ণ দুবে। আর্টস অ্যান্ড কমার্স কলেজে নিরাপত্তারক্ষী হিসেবে কাজ করতেন তিনি। তাঁর মাথা পাথর দিয়ে থেঁতলে দেওয়া হয়। মে মাসে উত্তম রাজাক বলে এক ব্যক্তিকে খুন করে সে। একটি ওভারব্রিজ কন্সট্রাকশন সাইটে নিরপত্তারক্ষীর কাজ করতেন তিনি। 

    পুলিশ আপাতত চারটি খুনের খোঁজ পেলেও, অভিযুক্ত নিজেই দাবি করেছে সে মোট ছয় জনকে খুন করেছে। এই বাকি দুজন কে, এখন তারই সন্ধান চালাচ্ছে পুলিশ। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Nitish KCR Meeting: নীতীশের সঙ্গে বৈঠকে কেসিআর, সলতে পাকানো শুরু লোকসভা নির্বাচনের?

    Nitish KCR Meeting: নীতীশের সঙ্গে বৈঠকে কেসিআর, সলতে পাকানো শুরু লোকসভা নির্বাচনের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের (Loksabha Polls) সলতে পাকানোর কাজ শুরু করে দিলেন তেলঙ্গানার (Telangana) মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও (KCR)! বৈঠক করলেন বিহারের (Bihar) মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের (Nitish Kumar) সঙ্গে। সম্প্রতি এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। তার পরেই প্রকাশ্যে এসেছে কেসিআরের উদ্যোগ।

    ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সাংবাদিকরা যখন প্রধানমন্ত্রিত্ব নিয়ে প্রশ্ন করছেন, তখন সাংবাদিক বৈঠক ছেড়ে উঠে যাচ্ছিলেন নীতিশ কুমার। সেই সময় কেসিআর নীতীশ কুমারকে বলছেন, আপনি বসুন না। নীতীশ তখন বলছেন, আপনি চলুন না। বিজেপি বিরোধী শিবিরের এই দুই নেতার মুখনিঃসৃত এই বসুন না, চলুন না শব্দগুলিই জন্ম দিয়েছে প্রধানমন্ত্রিত্বের গুঞ্জনের। ভিডিওটি ভাইরাল করা হয়েছে বিজেপির তরফে।

    এক সময় বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গড়েছিলেন নীতীশ। পরে বিজেপির হাত ছেড়ে কংগ্রেস এবং আরজেডির সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গড়েন তিনি। উপমুখ্যমন্ত্রী হন আরজেডির তেজস্বী যাদব। এক সময় বিজেপির সঙ্গে সম্পর্ক ছিল কেসিআরেরও। পরে রাজ্যে বিজেপির বাড়বাড়ন্ত দেখে গেরুয়া শিবিরের সঙ্গে দূরত্ব রচনা করেন তিনি। তার পরেই তিনি ডাক দিয়েছেন বিজেপি মুক্ত ভারত গড়ার। এর আগে বিজেপি বিরোধী শিবিরের প্রধানমন্ত্রী কে হবেন, সে প্রশ্নের জবাবে কেসিআর বলেছিলেন, নীতীশজি একজন দুর্দান্ত, প্রবীণ নেতা। যখন আমরা এক সঙ্গে বসব, তখন আমরা এ ব্যাপারে (প্রধানমন্ত্রিত্ব) সিদ্ধান্তে আসব।

    আরও পড়ুন : বিহারে নীতীশ মন্ত্রিসভার ৭২ শতাংশ মন্ত্রীই দুর্নীতিগ্রস্ত!

    নীতীশ কুমারের ঘনিষ্ঠ সূত্রের দাবি, দুই মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকের একাংশ ভাইরাল করে বিজেপি অপব্যাখ্যা করছে। ওই সূত্রের দাবি, বৈঠক ছেড়ে নীতীশ কুমার বেরতে চাইছিলেন, কারণ সাংবাদিকরা তাঁকে বারবার একই প্রশ্ন করছিলেন। এ ব্যাপারে কেসিআরকে প্রশ্ন করা হলে, তিনি বলেন, কে বলেছে, আমি যদি কারও নাম প্রস্তাব করি, লোকে সেটা গ্রহণ করবে? আপনারা কেন এত তাড়াহুড়ো করছেন? তিনি বলেন, আমাদের (বিরোধীরা) বসতে হবে এবং এ ব্যাপারে কথা বলতে হবে। রাহুল গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হবেন কিনা, সে ব্যাপারে তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা বিজেপি বিরোধী শক্তি একজোট হয়ে সমস্ত রকম চেষ্টা করব। ভিডিওটি শেয়ার করে বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, নীতীশ কুমার কেসিআরকে অপমান করেছেন। বিজেপি নেতা অমিত মালব্যের প্রশ্ন, অপমানিত হতেই কী বিহার গিয়েছিলেন কেসিআর? 

  • Gaming Apps: তিনবছরে বিজয়ীদের আয় ৫৮ হাজার কোটি টাকা, সিবিডিটির নজরে গেমিং অ্যাপ

    Gaming Apps: তিনবছরে বিজয়ীদের আয় ৫৮ হাজার কোটি টাকা, সিবিডিটির নজরে গেমিং অ্যাপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডাইরেক্ট ট্যাক্সেস (CBDT) – এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ভারতীয় গেমিং অ্যাপের খেলোয়াড়রা গত তিন বছরে ৫৮ হাজার কোটি টাকা জিতেছে। আয়কর দফতরের (Income Tax Department) জন্যে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। 

    সিবিডিটি চেয়ারম্যান নীতিন গুপ্ত কোম্পানির নাম না করে বলেন, “যারা টাকা জিতেছেন আমরা তাদের আয়কর রিটার্ন (Income Tax Return) জমা করার মাধ্যমে আয়কর জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করতে বলেছি। যদি তারা স্বেচ্ছায় তা না করে তবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    আরও পড়ুন: বঞ্চনার অভিযোগ মিথ্যা, ফের রাজ্যকে টাকা দিল কেন্দ্র

    তিনি আরও বলেন, “জরিমানা এবং ৩০ শতাংশ কর মিলিয়ে বিজয়ীদের প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা দিতে হবে। ২০১৯-২০, ২০২০-২১, ২০২১-২২ এই অর্থবর্ষগুলির জন্যে এখন কর দিতে হবে।”

    নীতিন গুপ্ত আরও বলেন, “আমরা সব তথ্য খতিয়ে দেখছি। বড় অঙ্কের কর ফাঁকি দেওয়া হয়েছে। বিজয়ীদের কেউ হয়তো বেশি আর কেউ কম উপার্জন করেছেন। আমাদের কাছে প্রয়োজনীয় তথ্য আছে।”  

    তিনি আরও বলেন, “লটারির মতো এখান থেকেও প্রতিটি জয় বাবদ কর নেওয়া হবে। লটারি, ক্রসওয়ার্ড পাজল, ঘোড়দৌড়, তাস খেলা, এবং যেকোনো ধরণের অন্যান্য খেলা, জুয়া বা বাজি সহ লটারি থেকে জেতা টাকার উপর ৩০% কর নেওয়া হয়। এখানে কোনও ছাড় পাওয়া যায় না।” 

    আরও পড়ুন: বিনোদন জগতে সর্বোচ্চ ‘করদাতা’ বলিউডের ‘খিলাড়ি’! সম্মানিত করল আয়কর বিভাগ

    এই ক্ষেত্রে মূলত জেতা টাকার থেকে আগেই কর কেটে বাকি টাকা বিজয়ীকে দেওয়া হয়। 

    নীতিন গুপ্ত বলেন, “এই গেমিং অ্যাপগুলি কর ফাঁকি দিচ্ছে কী না তা নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই তদন্ত চালানো হচ্ছিল। আমাদের বিভাগ নিজেদেরকে আর রিয়েল এস্টেড এবং ডেভলপারসের মধ্যেই সীমাবদ্ধা রাখছি না। আমরা নতুন ক্ষেত্রেও কাজ করছি। স্বাস্থ্য পরিষেবা থেকে ওষুধ, ডেভলপার থেকে ইন্ডাস্ট্রি, সব ক্ষেত্রেই কাজ করছি আমরা। এখন আমরা আরও কিছু নতুন জায়গায় কাজ করছি। যেমন গেমিং অ্যাপ, অ্যাসেট রিকনস্ট্রাকশন কোম্পানি ইত্যাদি।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share