Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Indian History: ভারতের ইতিহাস বীরত্বের, যোদ্ধাদের! নতুন করে তা লিখতে হবে অভিমত প্রধানমন্ত্রীর

    Indian History: ভারতের ইতিহাস বীরত্বের, যোদ্ধাদের! নতুন করে তা লিখতে হবে অভিমত প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের ইতিহাস কেবলমাত্র দাসত্বেরই নয়। ভারতের উজ্জ্বল ইতিহাসে বহু যোদ্ধাও রয়েছেন। তবে ইতিহাসের পাতায় সকলের নাম উল্লেখ নেই। তাঁদের নাম ইতিহাসের পাতায় তুলে ধরতে হবে বলে অভিমত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Prime Minister Narendra Modi)। অসমের সরাইঘাট যুদ্ধের হিরো কম্যান্ডার জেনারেল লাচিত বারফুকানের (Lachit Barphukan) ৪০০ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এক অনুষ্ঠানে এই কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী। একই দিনে লাচিত বারফুকানকে নিয়ে আর একটি অনুষ্ঠানে ইতিহাসবিদদের নতুন করে ইতিহাস লেখার আর্জি জানানলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    প্রধানমন্ত্রীর কথা

    এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত তার বিচিত্র ঐতিহ্য উদযাপন এবং বীরদের স্মরণ করার মাধ্যমে অতীতের ভুল সংশোধন করেছে। তিনি বলেন, “ঔপনিবেশিক আমলের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে রচিত ইতিহাসের পাতা থেকে বহু বীরদের কথা হারিয়ে গিয়েছে। ভারতের ইতিহাস যোদ্ধাদের ইতিহাস, বিজয়ের ইতিহাস, আত্মত্যাগ, নিঃস্বার্থতা ও বীরত্বের ইতিহাস।” মোদী বলেন, স্বাধীনতার পরও যে ইতিহাস পড়ানো হচ্ছে তা, ঔপনিবেশিক আমলের ষড়যন্ত্রের স্বীকার। তিনি বলেছেন, “স্বাধীনতার পর দাসত্বের উদ্দেশ্য পরিবর্তনের প্রয়োজন ছিল। তবে তা করা হয়নি।”

    আরও পড়ুন: জামা মসজিদে মেয়েদের ‘একা’ ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা! ‘‘এটা ইরান নাকি?’’ তোপ মহিলা কমিশনের

    প্রসঙ্গত, ১৬২২ খ্রিস্টাব্দের ২৪ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন লাচিত বারফুকন। তিনি অহম রাজ প্রতাপ সিংয়ের অধীনস্ত অহম বাহিনীর সর্বাধিনায়ক ছিলেন। প্রবল পরাক্রমী মুঘল সেনাবাহিনীও লাচিত এবং তাঁর বাহিনীর কাছে হার মানত। ১৬৭১ সালের সরাইঘাটের যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। লাচিত বারফুকনের বীরত্ব এবং সরাইঘাটের যুদ্ধে অহম বাহিনীর বিজয়কে স্মরণ করার জন্য ২৪ নভেম্বর অসমে লাচিত দিবস পালিত হয়। প্রধানমন্ত্রী মোদির কথায়, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে দাসত্বের বিরুদ্ধে বীর পুরুষ, নারীরা গর্জে উঠেছেন। তবে ইতিহাসের পাতায় তাদের জায়গা হয়নি। এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এ কাজ করা হয়েছে। লাচিত বারফুকনের জীবন আমাদের পরিবারের ঊর্ধ্বে উঠে দেশের কথা ভাবতে শেখায়। আমরা বুঝতে পারি, দেশের থেকে কোনও সম্পর্ক বড় নয়।”

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের আর্জি

    দিল্লিতে অসম সরকারের একটি অনুষ্ঠানে ইতিহাসবিদদের নতুন করে দেশের ইতিহাস লেখার জন্য আহ্বান জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, “যে লিখিত ইতিহাস আমরা জানি, তা অনেক সময়ই সঠিক নয় এবং কোথাও কোথাও বিকৃতও। আমি ইতিহাসের একজন ছাত্র। বহুদিন ধরেই শুনে আসছি আমাদের ইতিহাস ঠিকভাবে পরিবেশন করা হয়নি। হয়তো সেটা সত্য়ি কথাই। কিন্তু এবার আমাদের সেটা সংশোধন করতে হবে।” দেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা ইতিহাসের ছাত্র ও ইতিহাসবিদদের প্রতি তাঁর আবেদন, “আমাদের ইতিহাস সঠিক নয়, এই বক্তব্যকে পেরিয়ে নতুন করে গবেষণা শুরু করুন। একবার সেই ইতিহাস লেখা হলে, মিথ্যাভাষণের এই ধারাকে মুছে দেওয়া যাবে।” তিনি বলেন, দেশের এমন ৩০ টি মহান শাসনকালকে বেছে নিয়ে ইতিহাস লেখা হোক যাঁরা ১৫০ বছরেরও বেশি রাজত্ব করেছে, বেছে নেওয়া যাক ৩০০ এমন যোদ্ধাকে যাঁদের সাহস অনুপ্রাণিত করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • T N Seshan: ‘যোগ্য লোককেই খুঁজে বের করতে হবে’, শেষনের তুলনা টেনে বলল সুপ্রিম কোর্ট

    T N Seshan: ‘যোগ্য লোককেই খুঁজে বের করতে হবে’, শেষনের তুলনা টেনে বলল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের (CEC) ‘ভঙ্গুর ঘাড়ে’র ওপর সংবিধান প্রচুর ক্ষমতা চাপিয়েছে। তাই এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে বসাতে হবে শক্ত চরিত্রের কাউকে। মঙ্গলবার একথা জানাল দেশের শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) মতে, পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। এবং তাই প্রয়াত মুখ্য নির্বাচন কমিশনার টিএন শেষনের (T N Seshan) মতো একজন কাউকে প্রয়োজন। প্রসঙ্গত, ১৯৯০ সাল থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত মুখ্য নির্বাচন কমিশনার পদে আসীন ছিলেন শেষন। তাঁর আমলে নির্বাচনী নানা সংস্কার হয়। এদিন সেই প্রসঙ্গই টেনেছে দেশের শীর্ষ আদালত।

    সাংবিধানিক বেঞ্চ…

    পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চের মাথায় রয়েছেন বিচারপতি কে এম জোসেফ। এই বেঞ্চেই এদিন শুনানি হচ্ছিল একটি পিটিশনের। এই পিটিশনে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পদ্ধতির সংস্কার সাধনের কথা বলা হয়েছিল। জোসেফ ছাড়াও এই বেঞ্চে রয়েছেন বিচারপতি অজয় রাস্তোগি, বিচারপতি অনিরুদ্ধ বোস, বিচারপতি হৃষিকেশ রায় এবং বিচারপতি সিটি রবিকুমার। পাঁচ বিচারপতির এই সাংবিধানিক বেঞ্চের প্রশ্ন, কেন ২০০৭ সাল থেকে সমস্ত মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের মেয়াদ কমানো হয়েছে। দেশের শীর্ষ আদালত বলেছে, আমরা এই প্রবণতা ইউপিএ এবং বর্তমান সরকারের আমলেও লক্ষ্য করেছি।

    এই মামলার শুনানিতে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ বলেছে, গণতন্ত্র সংবিধানের মৌলিক কাঠামো। এ নিয়ে কোনও বিতর্ক নেই। আমরা সংসদকে কিছু করতে বলতে পারি না। এবং আমরা তা করবও না। দেশের শীর্ষ আদালতের বক্তব্য, নির্বাচন কমিশনের সদস্য নিয়োগে সংসদকেই সংস্কার সাধন করতে হবে। কারণ এর প্রভাব পড়ে নির্বাচন কমিশনের কর্যক্রমে।

    আরও পড়ুন: রাজীব হত্যা মামলায় সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র, কেন জানেন?

    দেশের শীর্ষ আদালতের বলে, এটি নির্বাচন কমিশনারের স্বাধীনতাকেও প্রভাবিত করে। আদালতের প্রশ্ন, ১৯৯১ সালের আইনে মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের কার্যকাল ছিল ছ’ বছর। তাহলে কোন যুক্তিতে তাঁর কার্যকালের মেয়াদ কমানো হচ্ছে? এর পরেই আদালতে বলে, সংবিধান মুখ্য নির্বাচন কমিশনার এবং দুই নির্বাচন কমিশনারের কাঁধে অনেক দায়িত্ব অর্পণ করেছে। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার হিসেবে টিএন শেষনের (T N Seshan) মতো শক্তশালী চরিত্রের এক ব্যক্তির প্রয়োজন। আদালত বলে, মুখ্য নির্বাচন কমিশনার পদে আমাদের যোগ্য লোককেই খুঁজে বের করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Supreme Court: অমরাবতীকে রাজধানী করতে হবে, হাইকোর্টের নির্দেশে সুপ্রিম স্থগিতাদেশ

    Supreme Court: অমরাবতীকে রাজধানী করতে হবে, হাইকোর্টের নির্দেশে সুপ্রিম স্থগিতাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ছয় মাসের মধ্যে অমরাবতীকে অন্ধ্রপ্রদেশের নতুন রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। অন্ধ্রপ্রদেশ সরকারকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গত সোমবার অন্ধ্রপ্রদেশ হাইকোর্টের এই নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ দিল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)।

    অন্ধ্র হাইকোর্টের রায়ের উপর স্থগিতাদেশ

    গত মার্চ মাসে হাইকোর্ট অন্ধ্র সরকারকে নির্দেশ দেয়, আগামী ছয় মাসের মধ্যে নতুন রাজধানী অমরাবতী তৈরি করতে হবে। এর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হয় জগন্মোহন রেড্ডি সরকার। সেই মামলার শুনানিতেই সোমবার শীর্ষ আদালত (Supreme Court) হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়।

    হাইকোর্টের রায়ে প্রশ্ন বিচারপতির

    সোমবার বিচারপতি (Supreme Court) কে এম জোসেফ ও বি ভি নাগরত্নের বেঞ্চ পর্যবেক্ষণে বলে, ‘আদালত টাউন প্ল্যানার বা চিফ ইঞ্জিনিয়ার নয়। আর ছয় মাসে একটি শহর নির্মাণের দাবি অগ্রহণযোগ্য।’ বিচারপতি নাগারত্ন প্রশ্ন করেন, “হাইকোর্ট কী ধরনের নির্দেশ দিয়েছে? হাইকোর্ট কি টাউন প্ল্যানার বা চিফ ইঞ্জিনিয়ার হতে পারে? আদালতের এই ধরণের বিষয়ে কোন দক্ষতা নেই, তাই আমরা হস্তক্ষেপ করি না। বিশেষজ্ঞ ছাড়াই হাইকোর্ট চায় পুরো শহর দুই মাসের মধ্যে তৈরি হোক?”

    আরও পড়ুন: এবার দুর্নীতি নার্সিং নিয়োগে! অভিযোগের তির মন্ত্রী অখিল গিরির ভাইঝি সাইনার দিকে

    রাজ্য সরকার, কৃষক, সমিতি এবং তাদের কমিটিগুলির দায়ের করা পিটিশনগুলির শুনানিতে শীর্ষ আদালত জানিয়েছে যে বিষয়টিকে বিশদভাবে বিবেচনা করা দরকার। আগামী ৩১ জানুয়ারি মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে (Supreme Court)।

    প্রসঙ্গত, এক্সিকিউটিভ ক্যাপিটাল বিশাখাপত্তনম, লেজিসলেটিভ ক্য়াপিটাল অমরাবতী ও জুডিশিয়াল ক্য়াপিটাল কুর্নুলে, সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অমরাবতী অঞ্চলের কৃষকরা মামলা দায়ের করে ও অমরাবতীকে রাজধানী করার আবেদন জানায়। পরে এই মামলার শুনানিতে হাইকোর্ট অমরাবতীকে রাজধানী করার নির্দেশ দেয়। এরপর হাইকোর্টের সেই নির্দেশেকেই চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হয়েছিল অন্ধ্র সরকার। তারপর সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ দিল। রাজধানী সংক্রান্ত ব্যাপারে পরবর্তীতে কী সিদ্ধান্ত নেবে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) সেটাই এখন দেখার। 

    আরও পড়ুন: পূর্ণমানের চেয়ে বেশি প্রাপ্ত নম্বর! ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের নম্বরের ব্রেক আপ নিয়ে বিতর্ক

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Mallikarjun Kharge: রাবণের সঙ্গে তুলনা মোদিকে! বিতর্কিত মন্তব্য মল্লিকার্জুন খাড়গের, প্রতিবাদ বিজেপির

    Mallikarjun Kharge: রাবণের সঙ্গে তুলনা মোদিকে! বিতর্কিত মন্তব্য মল্লিকার্জুন খাড়গের, প্রতিবাদ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) ‘রাবণে’র সঙ্গে তুলনা করে বিতর্কে কংগ্রেস (Congress) প্রেসিডেন্ট মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। কংগ্রেসের নয়া সভাপতির এই মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিজেপি। পদ্ম শিবিরের দাবি, সভাপতির মন্তব্যেই স্পষ্ট কংগ্রেসের মানসিকতা। কংগ্রেস গুজরাটিদের অপমান করেছে। তাই ভোটের মাধ্যমে কংগ্রেসকে শিক্ষা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বিজেপি।

    খাড়গের বাক্যবাণ…

    সদ্যই ভোটে জিতে  কংগ্রেসের দায়িত্ব নিয়েছেন অশীতিপর নেতা খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। তার পর হয়েছে হিমাচল প্রদেশের ভোট। এবার হচ্ছে গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন। গুজরাটে ১৮২টি আসনে ভোট হবে ডিসেম্বরে। সেই উপলক্ষে গুজরাটের এক নির্বাচনী জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্দেশে রাবণ শব্দ প্রয়োগ করেন খাড়গে। কংগ্রেস সভাপতি বলেন, আমরা পুর নির্বাচন, বিধানসভা নির্বাচন, লোকসভা নির্বাচন সর্বত্রই আপনার (প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি) মুখ দেখি। এর পরেই তাঁর প্রশ্ন, আপনার কি রাবণের মতো ১০০টি মস্তক আছে? খাড়গে বলেন, আমি দেখেছি, মোদিজির নামে ভোট চাওয়া হচ্ছে, সে পুরভোট হোক কিংবা বিধানসভা ভোট। মোদি কি পুরসভায় এসে কাজ করবেন? প্রয়োজনের সময় তিনি কি আপনাকে সাহায্য করবেন?

    খাড়গের (Mallikarjun Kharge) এই মন্তব্যের পরেই কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে বিজেপি। বিজেপির মুখপাত্র অমিত মালব্য ট্যুইট বার্তায় বলেন, গুজরাট নির্বাচনের উত্তাপ সহ্য করতে না পেরে চাপের মুখে কংগ্রেসের জাতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে তাঁর কথার ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তিনি ‘রাবণ’ বলেছেন। ‘মওত কা সওদাগর’ থেকে রাবণ…, কংগ্রেস গুজরাট ও তার পুত্রকে অপমান করেই চলেছে।

    কংগ্রেসকে উচিত শিক্ষা দেওয়া উচিত বলে মনে করেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। তিনি বলেন, নরেন্দ্র মোদি গুজরাটের গর্ব। তিনি সকল নাগরিকের কল্যাণে কাজ করে চলেছেন। এই কথাগুলো মল্লিকার্জুন খাড়গের হলেও, মতবাদ হল সোনিয়া গান্ধী-রাহুল গান্ধীর। তিনি বলেন, মনে আছে নরেন্দ্র মোদিকে মওত কা সওদাগর বলেছিলেন? মধুসূদন মিস্ত্রি বলেছেন, নরেন্দ্র মোদিকে তাঁর অওকাত দেখাবেন। কোন অওকাত আপনি দেখাবেন সোনিয়াজি? গুজরাটের গর্বের বিরুদ্ধে যারা এই রকম শব্দ প্রয়োগ করে, সেই কংগ্রেস দলকে প্রত্যেক গুজরাটির ভোট দিয়ে শিক্ষা দেওয়া উচিত।

    আরও পড়ুন: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Migrant Workers: বাড়িওয়ালারা সিসিটিভি বসান, নিদান শ্রীনগর পুলিশের

    Migrant Workers: বাড়িওয়ালারা সিসিটিভি বসান, নিদান শ্রীনগর পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়িওয়ালারা বাড়ির চতুর্দিকে সিসিটিভি (cc tv) বসান। ভাড়াটেরা রাতে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় যাবেন না। সম্প্রতি এই মর্মে কাশ্মীরের (Kashmir) বাড়িওয়ালা এবং ভাড়াটেদের পরামর্শ দিয়েছে শ্রীনগর পুলিশ। কাশ্মীরে কাজের খোঁজে গিয়ে জঙ্গিপনার বলি হচ্ছেন ভিন রাজ্যের শ্রমিকরা (Migrant Workers)। সেই হত্যালীলা বন্ধেই এমন নিদান শ্রীনগর পুলিশের। যাঁরা স্থানীয় নন, তাঁদের শ্রীনগর খালি করতে বলা হয়েছে বলে খবর ছড়িয়ে পড়েছিল। তাঁরা যাতে নিরাপদে তাঁদের বাড়িতে পৌঁছান, সেজন্যও তাঁদের নিয়োগকর্তাদের খোঁজ নিতে বলা হয়েছিল। সে খবর অস্বীকার করা হয়েছে পুলিশের পক্ষ থেকে। শ্রীনগর পুলিশ সাফ জানিয়ে দিয়েছে, এ খবরের কোনও সত্যতাই নেই। পুলিশ জানিয়েছে, পরিযায়ী শ্রমিকদের কেবল এটাই বলা হয়েছে যে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় রাতে ভ্রমণ না করতে। আর বাড়ির মালিকদের বলা হয়েছে বাড়িতে সিসিটিভি ক্যামেরা বসাতে। যেসব বাড়িতে পরিযায়ী শ্রমিকরা থাকেন, তাঁদের বাড়ির মালিকদেরই এটা করতে বলা হয়েছে।

    হত্যালীলা…

    গত কয়েক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে জম্মু ও কাশ্মীরে ভিন রাজ্যের শ্রমিকদের (Migrant Workers) নিশানা করছে জঙ্গিরা। অক্টোবরে বিহারের বাসিন্দা ফুচকা বিক্রেতা অরবিন্দকুমার শাহকে শ্রীনগরে হত্যা করে জঙ্গিরা। উত্তর প্রদেশের পুলওয়ামায় খুন করা হয় পেশায় কাঠমিস্ত্রি সাগির আহমেদ। পরে কুলগামের ওয়ানপো এলাকায় গুলি করে খুন করা হয় বিহারের তিন শ্রমিককে। চলতি বছরেরই জুন মাসে চাদুরা এলাকায় মগ্রেপোরায় একটি ইটভাটার দুই বিহারি শ্রমিককেও খুন করা হয় একই কায়দায়।

    আরও পড়ুন: ফের বেঁফাস অখিল গিরি, অশীতিপর শিশিরকে কী ভাষায় আক্রমণ করলেন জানেন?

    জানা গিয়েছে, দক্ষিণ কাশ্মীরের অনন্তনাগ, সোপিয়ান, পুলওয়ামা ও কুলগাম জেলা এবং শ্রীনগর শহরে এই ধরনের হামলার ঘটনা বেশি ঘটছে। পুলিশ জানিয়েছে, নিরাপত্তার কারণেই বাড়িওয়ালাদের সিসিটিভি বসাতে বলা হয়েছে। ভাড়াটেদের বারণ করা হয়েছে রাতে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় না যেতে। শীতের শুরুতেই দেশের বিভিন্ন অংশ থেকে শ্রমিকরা আসেন কাশ্মীরে। নানা কাজ থাকে এই সময়টায়। তাই বাড়তি দু পয়সা রোজগারের আশায় আসেন তাঁরা।

    এই প্রথম নয়, চলতি বছরেরই এপ্রিল মাসে উপত্যকার ডেপুটি কমিশনার একটি নির্দেশিকা জারি করেন। তাতে স্থানীয় দোকানদারদের দোকানের বাইরে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। যাতে তাঁদের দোকানে কেউ হামলা চালাতে না পারে, তাই এই ব্যবস্থার নিদান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • BSF: ফের পাকিস্তানি ড্রোন গুলি করে নামাল বিএসএফ, মিলল মাদক

    BSF: ফের পাকিস্তানি ড্রোন গুলি করে নামাল বিএসএফ, মিলল মাদক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের পাকিস্তানি (Pakistan) ড্রোনকে (Drone) গুলি করে নামাল বিএসএফ (BSF)। সোমবার রাতে সীমান্তে টহল দিচ্ছিল বিএসএফের একটি দল। আচমকাই কানে আসে শব্দ। শূন্য থেকে ভেসে আসা ওই শব্দের উৎস লক্ষ্য করেই গুলি চালায় বিএসএফ। তখনই দেখা যায় আকাশ থেকে খসে পড়েছে একটা অতিকায় ড্রোন। পাঞ্জাবের অমৃতসরের কাছে ভারত-পাক আন্তর্জাতিক সীমান্তের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। দিন দুই আগেও ওই এলাকায় একটি ড্রোনকে গুলি করে নামিয়েছিল বিএসএফ। আটচল্লিশ ঘণ্টা পরে ফের সেই একই ঘটনা। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, ওই ড্রোনের মাধ্যমেই পাচার করার চেষ্টা চলছিল মাদক।

    বিএসএফের বিবৃতি…

    ঘটনার পরে পরে বিএসএফের (BSF) তরফে জারি করা হয় বিবৃতি। তাতে বলা হয়, ২৮ নভেম্বর রাত ১০টা ৪৭ মিনিট নাগাদ সীমান্তে মোতায়েন বিএসএফ আধিকারিকরা অদ্ভুত আওয়াজ পেয়েছিলেন। তখনই খেয়াল করেন, পাকিস্তানের দিক থেকে একটি সন্দেহজনক ড্রোন ভারতীয় ভূখণ্ডের ভিতর অমৃতসর গ্রামীণ ডেলার ছহরপুর গ্রামের কাছে আসছে। নিয়ম অনুযায়ী, ড্রোনটিকে গুলি ছুঁড়ে আটকানোর চেষ্টা করা হয়। গুলি লেগেই সেটি মাটিতে আছড়ে পড়ে। সূত্রের খবর, পরে আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত অবস্থায় একটি হেক্সাকপ্টার উদ্ধার করে বিএসএফ। এর সঙ্গে সঙ্গে সাদা পলিথিনে মোড়া সন্দেহজনক কিছু বস্তুরও হদিশ মেলে ছহরপুর গ্রামের একটি খেতে।

    জম্মু-কাশ্মীরে রদ হয়েছে ৩৭০ ধারা। তার পর থেকেই আরও বেশি করে ভারতে জঙ্গি অনুপ্রবেশ করিয়ে অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করছে পাকিস্তান। কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তিকে মদত দেওয়ার পাশাপাশি পাঞ্জাবের খালিস্তান জঙ্গিদেরও নানাভাবে সাহায্য করছে ভারতের এই প্রতিবেশী দেশটি। এসব কারণেই চিনের তৈরি ড্রোনের মাধ্যমে তারা কখনও অস্ত্র, কখনও বা মাদক পাচার করছে ভারতে। দিন কয়েক আগে একটি ড্রোনের মাধ্যমে পাঞ্জাবের মাটিতে অস্ত্র ফেলেছিল পাকিস্তান।

    আরও পড়ুন: ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা এক পাকিস্তানির! গুলি করে মারল বিএসএফ, ধৃত আরও ১

    প্রসঙ্গত, সপ্তাহখানেক আগে লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বলেছিলেন, সীমান্তপারের সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণে দুরন্ত ভূমিকা নিয়েছে ভারতীয় সেনা। তিনি এও বলেছিলেন, ওরা এখন পিস্তল গ্রেনেড এবং মাদক ঢুকিয়ে বিচ্ছিন্নভাবে অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করছে। আমরা তা সফল হতে দেব না। তিনি জানিয়েছিলেন, লঞ্চপ্যাডগুলিতে এই মুহূর্তে অন্তত ১৬০ জন সন্ত্রাসবাদী ঘাপটি মেরে বসে রয়েছে। এর মধ্যে ১৩০জন পিরপাঞ্জালের উত্তর দিকে লুকিয়ে, আর বাকি ৩০ জন দক্ষিণ দিকে। পুরো এলাকা ধরলে ৮২জন পাকিস্তানি ও ৫৩ জন স্থানীয় সন্ত্রাসবাদী স্রেফ সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Vizhinjam Port: ভিজিঞ্জাম বন্দর নির্মাণ ঘিরে ধুন্ধুমার! থানায় হামলা চালাল বিক্ষোভকারীরা, আহত ৩০

    Vizhinjam Port: ভিজিঞ্জাম বন্দর নির্মাণ ঘিরে ধুন্ধুমার! থানায় হামলা চালাল বিক্ষোভকারীরা, আহত ৩০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরলের তিরুবনন্তপুরমের ভিজিঞ্জামে (Vizhinjam Port) আদানি বন্দর নির্মাণ ঘিরে আন্দোলন হিংসাত্মক আকার নিল। বন্দর নির্মাণের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বী এক মৎস্যজীবী সম্প্রদায়। কেরল পুলিশের হাতে  এক আন্দোলনকারী গ্রেফতার হওয়ার পরই তাঁর মুক্তির দাবিতে রবিবার রাতে বিক্ষোভকারীরা তিরুবনন্তপুরমের স্থানীয় থানায় ভয়াবহ হামলা চালাল।

    থানায় হামলা

    অভিযোগ, কেরালার আদানি বন্দর (Vizhinjam Port) নির্মাণের প্রতিবাদে রবিবার লাতিন ক্যাথলিক চার্চের নেতৃত্বে বিক্ষোভকারীরা ভিজিঞ্জাম থানায় হামলা চালায়। রবিবারের সংঘর্ষে ৩০ জনেরও বেশি পুলিশ কর্মী আহত হয়েছেন। আহত পুলিশ কর্মীদের স্থানীয় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা পুলিশের চারটি জিপ ও একটি মিনিভ্যান ভাঙচুর করেছেন। পুলিশের গাড়ি উলটেও দেওয়া হয়েছে। তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশকে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করতে হয়। ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান জেলাশাসক। হামলার খবর পেয়ে শহরের পুলিশ কমিশনার ও অন্যান্য আধিকারিক সহ ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা তড়িঘড়ি ভিজিঞ্জাম থানায় গিয়ে উপস্থিত হন।  পুলিশ সূত্রে খবর এই ঘটনায় পুলিশের ৪টি জিপ, ২টি ভ্যান ও ২০টি মোটরসাইকেল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। থানায় আসবাবপত্র ও গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্রও নষ্ট করা হয়। থানায় হামলার পর অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। এলাকায় ২০০ অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। আহত হয়েছেন সংবাদ মাধ্যমের এক কর্মীও।

    আরও পড়ুন: ভিজিঞ্জাম বন্দরে যাওয়ার রাস্তা আটকানো যাবে না, নির্দেশ কেরল হাইকোর্টের

    বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ

    মৎস্যজীবিদের অভিযোগ, এই বন্দরের (Vizhinjam Port) নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার পর থেকেই উপকূলবর্তী একালায় উল্লেখযোগ্যভাবে ভূমি ক্ষয় শুরু হয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে মৎসজীবীদের উপর। ইতিমধ্যে অনেকেই এলাকা ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। তাঁদের আরও অভিযোগ, ২০১৫ সালের ডিসেম্বর থেকে বন্দর নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। তারপর সামুদ্রিক মাটি অনেকটাই ক্ষয়ে গেছে। ফলে, বিপাকে পড়েছেন মৎস্যজীবীরা। তাঁরা জানিয়েছে, এর উপর প্রায় ৫৬ হাজার মৎস্যজীবি সম্প্রদায় মানুষের জীবিকা নির্ভরশীল। তাই,অবিলম্বে সরকার এই নির্মাণ বন্ধ করার নির্দেশ দিক। এদিনের ঘটনা প্রসঙ্গে পুলিশের এডিজি বলেন, “বিক্ষোভ গত ১২০ দিনেরও বেশি সময় ধরে চলছে। আমরা সংযম বজায় রেখে চলেছি। কিন্তু রবিবার, জনতা থানা ভাংচুর করে এবং আধিকারিকদের উপর হামলা চালায়।” রাজ্য সরকারের তরফে, লাতিন আর্কডায়োসিস থেকে ১০৪ দিনের ধর্মঘটের কারণে সৃষ্ট ক্ষতির পূরণ আদায় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বন্দর নির্মাণকারী সংস্থা ২০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ হিসেবে দাবি করেছে। এরই মধ্যে গির্জার কর্মকর্তাদের সঙ্গে শান্তি আলোচনা শুরু করেছে জেলা প্রশাসন। ফাদার ই পেরেইরা বলেছেন যে চার্চ শান্তি বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Job in India: প্রতি মাসে ১৫ থেকে ১৬ লাখ চাকরির আশ্বাস কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    Job in India: প্রতি মাসে ১৫ থেকে ১৬ লাখ চাকরির আশ্বাস কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকার প্রতি মাসে প্রায় ১৫ থেকে ১৬ লক্ষ কর্মসংস্থান (job in India) সৃষ্টি করছে। সম্প্রতি এমনই দাবি করলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। আজমীরে সিআরপিএফ-এর আয়োজিত এক ‘রোজগার মেলা’-য় বক্তব্য রাখার সময়ে এই কথা বলেন তিনি।

    কী বললেন মন্ত্রী

    সারা বিশ্বে প্রতিদিন কাজ (job in India)  হারাচ্ছেন বহু মানুষ। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক সংকটের সময় ভারত নয়া দিশা দেখাচ্ছে, বলে মনে করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ইপিএফও-এর সাম্প্রতিক একটি রিপোর্ট থেকেই দেখা গিয়েছে ক্রমশ বাড়ছে ইপিএফওর গ্রাহক। ফলে কাজ পাচ্ছেন বহু মানুষ। রেলমন্ত্রী বৈষ্ণব বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সংকটের পরিস্থিতিতেও ভারতে কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। ভারত এক শক্তিশালী দেশ হিসাবে এগিয়ে চলেছে।’ তিনি আরও বলেন, “স্বচ্ছতাই মোদি সরকারের মূল ভিত্তি। কেন্দ্রের সুষ্ঠ পরিকল্পনার কারণে আজ সমাজের প্রতিটি শ্রেণীর জীবন সহজতর হয়েছে। কাজ পাচ্ছেন বহু বেকার ছেলে-মেয়ে। কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। দেশে বেকারত্ব দূর করতে সক্রিয় সরকার। সেই লক্ষ্যেই আত্মনির্ভর ভারত গঠন করতে চান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাই জোর দেওয়া হয়েছে মেক-ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পে।

    আরও পড়ুন: শ্রদ্ধা হত্যার পরে আফতাবের ফ্ল্যাটে যেতেন এক মহিলা চিকিৎসক

    সবার আগে দেশ

    যুবসমাজকে ‘সবার আগে দেশ’-এর ভাবনা গ্রহণ করার আহ্বান জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। অশ্বিনী বলেন, ‘জীবনে তাঁরাই প্রকৃত সাফল্য অর্জন করেন, যাঁরা নিজের দেশকে অগ্রাধিকার দেন।’ সম্প্রতি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দ্বিতীয় রোজগার মেলার অনুষ্ঠানে যোগ দেন। আগের রোজগার মেলার মতোই, দ্বিতীয় রোজগার মেলাতেও ৭১ হাজারেরও বেশি চাকরির নিয়োগপত্র হস্তান্তর করা হয়। মূলত বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় পাশ করা প্রার্থীদের হাতে আনুষ্ঠানিক নিয়োগপত্র প্রদান করা হয়। গত অক্টোবরে রোজগার মেলাতে ৭৫ হাজারের বেশি চাকরির  নিয়োগপত্র দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। বিভিন্ন পদে দ্রুত নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতেই কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে রোজগার মেলার সূচনা করা হয়েছে। যে সমস্ত পদে চাকুরিপ্রার্থীদের নিয়োগ বিভিন্ন কারণে আটকে রয়েছে। সেগুলির নিয়োগ দ্রুত সম্পন্ন করতে কেন্দ্রীয় সরকারের এই উদ্যোগ। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (পিএমও) সূত্রে খবর, কর্মসংস্থানকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে এই কাজ করা হচ্ছে। এর ফলে প্রচুর কর্মসংস্থান তৈরি হবে। যা আখেরে দেশের অর্থনীতিকে আরও মজবুত করতে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করবে।

  • Giriraj Singh: ভারতে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল খুবই প্রয়োজনীয়, দাবি গিরিরাজ সিংয়ের

    Giriraj Singh: ভারতে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল খুবই প্রয়োজনীয়, দাবি গিরিরাজ সিংয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের জনসংখ্যা নিয়ে সতর্ক করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং (Giriraj Singh)। তিনি বলেন, ভারতের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দেশের সম্পদ সীমিত হওয়ায় জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল খুবই প্রয়োজনীয় হতে চলেছে বলে দাবি করেন বিজেপি-র দাপুটে নেতা-মন্ত্রী গিরিরাজ। ভারতের জনসংখ্যা যে কী হারে বেড়ে চলেছে, তা তিনি চিনের উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দেন।  

    চিনের উদাহরণ দিয়ে কী বললেন মন্ত্রী?

    বেগুসরাইয়ের বিজেপি সাংসদ-মন্ত্রী বললেন, “চিন এক সন্তান নীতি (One Child Policy) বাস্তবায়ন করে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করে দেশের উন্নয়ন করতে পেরেছে। চিনে যেখানে এখন মিনিটে দশজন শিশুর জন্ম হয়, সেখানে ভারতে প্রতি মিনিটে ৩০ জন শিশুর জন্ম হয়। এভাবে চললে আমরা কী করে চিনের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পারব?”

    জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল খুবই প্রয়োজনীয়…

    তিনি (Giriraj Singh) গতকাল জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সরব হয়েছেন ও বলেছেন, “জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ আমাদের সম্পদ সীমিত”। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, এই বিলকে কড়াকড়ি করতে হবে। সব ধর্ম-জাতির মানুষকে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল মেনে চলা উচিত। আর যাঁরা এই নিয়ম মানবেন না তাঁদের সরকারি সুবিধা দেওয়া হবে না ও তাঁদের ভোটাধিকারও কেড়ে নেওয়া দরকার। ইতিমধ্যেই একাধিক বিজেপি নেতা এই বিলের সপক্ষে মতামত দিয়েছেন। এর আগে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দফতরের প্রতিমন্ত্রী ভারতী প্রবীন জানিয়েছিলেন, আধুনিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি প্রায় ৫৬.৫ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: আবাস যোজনার বরাদ্দ পেতে রাজ্যকে মানতে হচ্ছে কোন কোন শর্ত?

    গিরিরাজ সিং-এর ‘নই চেতনা’ ক্যাম্পেইন

    আবার তিনি (Giriraj Singh) বক্তব্য রাখতে গিয়ে সমাজের মেয়ে-নারীদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন। সিং (Giriraj Singh) শুক্রবার নারী ও মেয়েদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে একটি মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন ‘নই চেতনা’ শুরু করেছেন, যাকে ‘জন আন্দোলন’ (জনগণের আন্দোলন) হিসাবে বলা হয়েছে।

    তিনি (Giriraj Singh) এক অনুষ্ঠানে তাঁর ভাষণে বলেন, “যে মহিলারা প্রায়শই সহিংসতার বিরুদ্ধে তাঁদের আওয়াজ তোলে না এবং শিকার হওয়ার পরেও চুপ থাকে কারণ তাঁরা ভয় পায় যে লোকেরা তাঁদের সম্পর্কে কী ভাববে।” মহিলাদের বিরুদ্ধে সহিংসতা বন্ধ করার উপর জোর দিয়ে, সিং মহিলাদের প্রতি সহিংসতা সহ্য না করার আহ্বান জানান। আবার তিনি নরেন্দ্র মোদির কথাও উল্লেখ করে বলেন যে, মোদি সরকার কীভাবে নারীর ক্ষমতায়নের জন্য একাধিক পদক্ষেপ নিচ্ছে। এমনকি মোদি সরকারের অধীনেই নারীদের সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। মন্ত্রী (Giriraj Singh) আরও পরামর্শ দিয়েছেন যে, আত্মরক্ষার জন্য মহিলাদের মার্শাল আর্ট প্রশিক্ষণ দেওয়া উচিত।

  • Shraddha Walker Murder: তিহার জেলে বন্দি আফতাব, রয়েছে সিসিটিভির নজরদারিতে

    Shraddha Walker Murder: তিহার জেলে বন্দি আফতাব, রয়েছে সিসিটিভির নজরদারিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বান্ধবী শ্রদ্ধা ওয়ালকার খুনে (Shraddha Walker Murder) অভিযুক্ত আফতাব পুন্নাওয়ালাকে (Aaftab Poonawala) পাঠানো হল বিচার বিভাগীয় হেফাজতে। তার পরেই আফতাবকে পাঠানো হয় তিহার জেলে (Tihar Jail)। সেখানে চব্বিশ ঘণ্টা সিসিটিভি ক্যামেরায় নজর রাখা হবে তার ওপর। তিহার জেলের ৪ নম্বর কুঠুরিতে রাখা হয়েছে তাকে। প্রথমবার কোনও অপরাধ করে যারা তিহার জেলে আসে, তাদের রাখা হয় এখানেই। দিল্লির আদালত আফতাবকে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠিয়েছে। এদিকে, পুলিশও ওই খুনের ঘটনায় নতুন কিছু সূত্র পেয়েছে। তারা জেনেছে, শ্রদ্ধাকে খুনের পরে পরেই এক মহিলা আফতাবের বাসভবনে গিয়েছিলেন। তাঁকে চিহ্নিতও করেছে দিল্লি পুলিশ।

    আফতাবের বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    অভিযুক্ত আফতাবের বিরুদ্ধে প্রধান অভিযোগ, সে তার বান্ধবী তথা লিভ-ইন সঙ্গী শ্রদ্ধা ওয়ালকারকে খুন (Shraddha Walker Murder) করে তাঁর দেহ টুকরো টুকরো করে কেটেছেন। মোট ৩৫টি টুকরো করা হয়েছিল শ্রদ্ধার দেহ। দেহের সেই টুকরোগুলি রাখা হয়েছিল ৩০০ লিটারের একটি ফ্রিজে। হত্যার পরে প্রমাণ লোপাটের জন্য বিভিন্ন রাসায়নিকের ব্যবহারও করে সে। রাতের অন্ধকারে নিকটবর্তী জঙ্গলে সেই দেহাংশ সে ফেলে আসত বলেও জেনেছে পুলিশ। পুলিশের দাবি, শ্রদ্ধাকে খুনের কথা জেরায় স্বীকারও করে নিয়েছে আফতাব।

    আরও পড়ুন: ন্যূনতম সময়ের মধ্যে উপযুক্ত শাস্তি পাবে শ্রদ্ধা হত্যাকারী! কী বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    এদিন বিচার বিভাগীয় হেফাজত হওয়ার পর আফতাব পুন্নাওয়ালার স্বাস্থ্য পরীক্ষাও হয়। পরে পাঠানো হয় জেলে। তিহার জেলের ওই সেলে আফতাব একা নয়, রয়েছে আরও কয়েকজন। তাই প্রয়োজন আফতাবের নিরাপত্তার। সেই কারণেই তাকে চব্বিশ ঘণ্টা সিসিটিভির নজরদারিতে রাখা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। শ্রদ্ধাকে খুনের (Shraddha Walker Murder) অভিযোগে আফতাবকে গ্রেফতার করা হয় নভেম্বরের ১২ তারিখে। প্রথমে তাকে পাঁচ দিনের পুলিশি হেফাজতে পাঠানো হয়। নভেম্বরের ১৭ তারিখে সেটা বাড়ানো হয় আরও পাঁচ দিন। মঙ্গলবার আরও চার দিনের জন্য তাকে পাঠানো হয় পুলিশি হেফাজতে। তার পর হয়েছে বিচার বিভাগীয় হেফাজত।

    এদিকে, শ্রদ্ধা খুনের (Shraddha Walker Murder) পরপরই আফতাবের ফ্ল্যাটে গিয়েছিলেন যে মহিলা, তাঁকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। ওই মহিলা সাইকোলজিস্ট। একটি ডেটিং অ্যাপের মাধ্যমে তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় আফতাবের। তাঁকেও জেরা করছে পুলিশ।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share