Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Satyendar Jain: জেলে সত্যেন্দ্রকে মালিশ করা ব্যক্তি ধর্ষণে অভিযুক্ত বন্দি! সরব বিজেপি

    Satyendar Jain: জেলে সত্যেন্দ্রকে মালিশ করা ব্যক্তি ধর্ষণে অভিযুক্ত বন্দি! সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিহার জেলের ভিতর ভিআইপি পরিষেবা-ই পাচ্ছেন আপ মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন (Satyendar Jain)। ইতিমধ্যেই জেলের অন্দরে সত্যেন্দ্র জৈনের পা মালিশের ভাইরাল ভিডিও ঘিরে তোলপাড় দেশ। এরই মধ্যে নয়া তথ্য আগুনে ঘি ঢালার কাজ করল। জানা গিয়েছে, ভিডিও-য় যে ব্যক্তিকে দেখা গিয়েছিল আপ নেতার (Aam Aadmi Party) পায়ে তেল মালিশ করতে, সে আদতে কোনও ফিজিওথেরাপিস্টই নয়। তিনি একজন ‘রেপিস্ট’। ধর্ষণের অভিযোগে তিহার জেলে রয়েছে সে।

    কী হয়েছিল

    সম্প্রতি আপ মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈনের (Satyendar Jain) একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা গিয়েছে জেলের ভিতরে বিছানায় আয়েশ করে শুয়ে আছেন আম আদমি পার্টির (আপ) মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন। তার ঠিক পায়ের নীচের দিকে বসে এক ব্যক্তি মন্ত্রীর পা মালিশ করছেন। এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই শোরগোল পড়ে যায়। আর্থিক তছরুপে তিহার জেল বন্দি আপ মন্ত্রীকে ‘ভিআইপি’ পরিষেবা দেওয়ার অভিযোগ তুলেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। এই ভিডিও সামনে আসতে আপের তরফে বলা হয়েছিল, সত্যেন্দ্র অসুস্থ। তাঁর ফিজিও থেরাপি চলছে। তবে কিন্তু যাঁকে থেরাপিস্ট বলে দাবি করা হয়েছে, তিনি আসলে কোনও থেরাপিস্ট নন, জেলের এক সূত্রকে উদ্ধৃত করে এমনটাই জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা এএনআই।

    আরও পড়ুন: ‘কয়লা পাচারের হাজার কোটি টাকা গিয়েছে…’, কাকে নিশানা করলেন শুভেন্দু?

    কে পা টিপছেন

    দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, ওই ব্যক্তি ২০২১ সালে এক নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছিল রিঙ্কু। বর্তমানে তিহাড় জেলে বন্দি সে। তার বিরুদ্ধে নিজের মেয়েক ধর্ষণ করার অভিযোগ রয়েছে। বিজেপির মুখপাত্র শাহজাদ পুনাওয়ালা এ প্রসঙ্গে ট্যুইট করেন, “আচ্ছা, যাকে থেরাপিস্ট হিসাবে দেখানো হচ্ছিল, সে কোনও থেরাপিস্ট নয়! সে আসলে একজন ধর্ষক। ওর নাম রিঙ্কু। ওর বিরুদ্ধে পকসো এবং ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬ ধারায় মামলা চলছে। কেন এক জন ধর্ষককে থেরাপিস্ট বলে চালানোর চেষ্টা করা হচ্ছে? কেজরিওয়ালকে এর জবাব দিতে হবে। এই দাবির মধ্যে দিয়ে উনি থেরাপিস্টদের অপমান করেছেন।” সুর চড়িয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখরও। তিনি ট্যুইট করে বলেন, “আম আদমি পার্টি নতুন করে রাজনীত তৈরি করছে। পকসো মামলায় অভিযুক্তকে ফিজিওথেরাপিস্ট সাজানো হচ্ছে। মন্ত্রীরা আর্থিক তছরুপের মামলায় অভিযুক্ত, আবগারি দুর্নীতি মামলায় সরকার জর্জরিত। দুর্নীতি ধামাচাপা দিতে মানুষকে বোকা বানানোর রাজনীতি চলছে।”

  • Personal Income Tax: অর্থমন্ত্রীকে ব্যক্তিগত আয়করের হার কমানোর আবেদন বণিক মহলের

    Personal Income Tax: অর্থমন্ত্রীকে ব্যক্তিগত আয়করের হার কমানোর আবেদন বণিক মহলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে পার্সোনাল ইনকাম ট্যাক্স (Personal Income Tax) বা ব্যক্তিগত আয়করের হার কমানোর অনুরোধ জানাল কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রিজ, সংক্ষেপে সিআইআই (CII)। এর পাশাপাশি জিএসটির (GST) অপরাধীকরণ এবং ক্যাপিটেল ট্যাক্স রেট খতিয়ে দেখার আবেদনও করা হয়েছে এই বণিক মহলের তরফে। সোমবার বাজেট নিয়ে আলোচনা শুরু করার কথা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের (Nirmala Sitharaman)। তার ঠিক আগেই তাঁর কাছে এই অনুরোধ করল সিআইআই।

    সাধারণ বাজেট…

    ২০২৩-২৪ সালের বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। ২০২৩ সালে ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট করবেন তিনি। ২০২৪ সালে দেশজুড়ে হবে সাধারণ নির্বাচন। তার আগে এটাই মোদি সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। পরের বছর যেহেতু সাধারণ নির্বাচন, তাই পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করতে পারবে না মোদি সরকার। তাদের পেশ করতে হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট। নির্বাচনের বছরে ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ করাই রীতি। সিআইআই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে এই প্রস্তাবও দিয়েছে যে কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত নির্দিষ্ট কিছু পণ্যের ওপর ২৮ শতাংশ হারে জিএসটি হ্রাস করা। বণিক মহলের বক্তব্য, ব্যক্তিগত আয়করের হার কমানো হলে উপকৃত হবেন প্রায় ৫ কোটি ৮৩ লক্ষ মানুষ। এঁরা আয়করের আওতায় পড়েন।

    আরও পড়ুন: ভারতে তৈরি ৫জি প্রযুক্তি ভবিষ্যতে অন্য দেশকেও দেওয়া হবে! অভিমত নির্মলা সীতারমনের

    ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে এঁরা আইটি রিটার্ন দাখিল করেছেন। সিআইআই প্রেসিডেন্ট সঞ্জীব বাজাজ বলেন, পার্সোনাল ইনকাম ট্যাক্স (Personal Income Tax) কমানোর ওপর সরকারের ধ্যান দেওয়া উচিত। তাতে বাড়বে চাহিদা। আদতে লাভ হবে বাজারের। নির্দিষ্ট কিছু ভোগ্যপণ্যের ওপর ২৮ শতাংশ হারে জিএসটি ছাড়ের অনুরোধও জানান তিনি। গ্রামাঞ্চলের পরিকাঠামো উন্নয়নমূলক প্রজেক্টও হাতে নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি। সঞ্জীব বলেন, সিভিল কেসে গ্রেফতারি কিংবা আটকের প্রয়োজন নেই। যতক্ষণ না পর্যন্ত ব্যবসায় অপরাধ প্রমাণিত হচ্ছে। ইন্ডাস্ট্রি ক্যাপটেনদের সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি সীতারামন কথা বলবেন পরিকাঠামো বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে। জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও কথা বলবেন তিনি। কৃষি এবং অ্যাগ্রো-প্রোসেসিং সেক্টরের মানুষদের সঙ্গেও কথা বলবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • UP Tourism: আগ্রা নয়, উত্তরপ্রদেশের পর্যটন নীতির মূল আকর্ষণ কৃষ্ণ এবং রামায়ণ সার্কিট

    UP Tourism: আগ্রা নয়, উত্তরপ্রদেশের পর্যটন নীতির মূল আকর্ষণ কৃষ্ণ এবং রামায়ণ সার্কিট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগের বারের মতো এবারও, আগ্রার স্মৃতিসৌধগুলিকে এড়িয়ে গিয়ে, ‘কৃষ্ণ সার্কিট’ মথুরা জেলাকে মূল আকর্ষণ করা হল উত্তরপ্রদেশের সদ্য ঘোষিত পর্যটন নীতিতে (UP Tourism)। 

    কী বলা হয়েছে ইউপি পর্যটন নীতিতে?

    রামায়ণ অনুসারে চিত্রকূট, বিথুর এবং অন্যান্য ধর্মীয় স্থানগুলি, যেগুলি ভগবান রাম এবং দেবী সীতার প্রতীক হিসাবে দেখা হয়, সেগুলি ‘রামায়ণ সার্কিট’- এর অন্তর্ভুক্ত থাকবে। একইভাবে মথুরা, বৃন্দাবন, গোকুল, গোবর্ধন, বরসানা, নন্দগাঁও, বলদেব এবং অন্যান্য ধর্মীয় স্থানগুলিকে কৃষ্ণ সার্কিটের অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং কপিলবাস্তু, সারনাথ, কুশিনগর, কৌশাম্বী, শ্রাবস্তী, রামগ্রাম এবং অন্যান্য স্থানগুলি ‘বৌদ্ধ সার্কিট’- এর অন্তর্ভুক্ত হবে।

    আরও পড়ুন: কুয়েটের সঙ্গে জেইই এবং নীট সংযুক্তিকরণের পথে ইউজিসি? জানুন বিস্তারিত 

    নতুন নীতিতে মহাভারত সার্কিট এবং শক্তিপীঠ সার্কিটের কথাও বলা হয়েছে, যেখানে হস্তিনাপুর, কাম্পিল্য, এছত্রা, বারনাওয়া, মথুরা, কৌশাম্বী, গোন্ডা, লক্ষগৃহের মতো স্থানগুলিকে বেছে নেওয়া হয়েছে। শক্তিপীঠ সার্কিটের অধীনে, বিন্ধ্যবাসিনী দেবী, অষ্টভুজা থেকে দেবীপতন, নৈমিষারণ্য, মা ললিত দেবী, মা জ্বলা দেবী, সাহারানপুরের শাকুম্ভরী দেবী থেকে শিবানী দেবী চিত্রকূট এবং শীতলা মাতা মৌ পর্যন্ত প্রসারিত করা হবে।

    এবিষয়ে সমাজকর্মী সমীর বলেন, “পর্যটন নীতিতে নতুন বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ও বন সংরক্ষণের সঙ্গে ইকো-ট্যুরিজমের প্রচারের দিকেও নজর দেওয়া উচিৎ।”

    আগ্রা পর্যটন

    আগ্রা ট্যুরিজম ওয়েলফেয়ার চেম্বারের সেক্রেটারি বিশাল শর্মা নতুন পর্যটন নীতিকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “হোটেল শিল্পের জন্য বিনিয়োগ-ভিত্তিক ভর্তুকি দেওয়ার জন্য নীতিতে যে বিধানগুলি রয়েছে, তাতে আনুষ্ঠানিকভাবে হোটেলগুলিকে ‘শিল্পের’ মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। যার অর্থ হল জলের হার এবং বিদ্যুৎ, সম্পত্তি কর এবং পয়ঃনিষ্কাশন করও বাণিজ্যিকের পরিবর্তে শিল্প হবে।”

    তিনি আরও বলেন, “চম্বলের গিরিখাতগুলি সহজেই অ্যাডভেঞ্চার পর্যটনের প্রচারের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। কিথাম এবং চম্বল অভয়ারণ্যগুলি ইকো-ট্যুরিজম প্রচারের জন্য অসাধারণ সাইট হতে পারে।”  

    আগ্রাও বটেশ্বর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এটি একটি ঐতিহাসিক ধর্মীয় স্থান। ১০১টি শিব মন্দির রয়েছে সেখানে। আগ্রা কেবল ঐতিহাসিক স্থান নয়। তার চেয়ে অনেক বেশি। পর্যটন নীতিতে আগ্রার ওপর আরও গুরুত্ব দেওয়া উচিৎ ছিল।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gujarat Election: গুজরাটই পথ দেখাবে দেশকে! নির্বাচনী প্রচারে মোদিকে ফের প্রধানমন্ত্রী করার আর্জি হিমন্তের

    Gujarat Election: গুজরাটই পথ দেখাবে দেশকে! নির্বাচনী প্রচারে মোদিকে ফের প্রধানমন্ত্রী করার আর্জি হিমন্তের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে (Gujarat Election) ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে মোদিকে ফের দেশের প্রধানমন্ত্রী করার আর্জি জানালেন  বিজেপি নেতা তথা অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Hemant Biswa Sarma)। নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে অসমের মুখ্যমন্ত্রী বললেন, “যদি দেশে কোনও শক্তিশালী নেতা না থাকে তাহলে দেশে অরাজকতার সৃষ্টি হবে। একমাত্র মোদিই পারেন দেশকে এক সুতোয় বেঁধে রাখতে। আর গুজরাটের মানুষ রাজ্যে ফের বিজেপিকে বিপুল ভোটে জিতিয়ে মোদিকে ফের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দিকে এগিয়ে দেবেন।”

    আরও পড়ুন: টাকায় লক্ষ্মী-গণেশের ছবি ছাপানোর আবেদন কেজরির, কী বলল বিজেপি?

    গুজরাটই পথ দেখাবে

    সামনেই গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Election)। সেই নির্বাচনের প্রচারেই গুজরাট গিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। কচ্ছে বিজেপির হয়ে প্রচার চালাতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেই ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনেও তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নির্বাচিত করার আর্জি জানান তিনি। গুজরাটে এ নিয়ে তিনটি নির্বাচনী জনসভায় অংশ নিয়েছেন হিমন্ত। সুরাটেও সভা করেছেন তিনি। হিমন্ত বলেন, “গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে  বিজেপিকে বিপুল ভোটে জেতাতে হবে। গুজরাট নির্বাচন দেশের মানুষকে পথ দেখাবে। ” তাঁর মতে, দেশের এবং গুজরাটের সার্বিক বিকাশের জন্য কাজ করছেন প্রধানমন্ত্রী। তাই সেই রাজ্যের মানুষ আবার BJP-কেই ভোট দেবেন।

    আরও পড়ুন: ‘হিন্দু’ পার্সিয়ান শব্দ! কংগ্রেস নেতার ‘বিতর্কিত’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানের জন্য লড়াই

    ২০১৭ সালের নির্বাচনে (Gujarat Election) ১৮২টির মধ্যে ৯৯টি আসনে জিতেছিল বিজেপি। এবার তারা ১৪০ আসনে জিতবেন বলেও নিশ্চিত হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। তাঁর দাবি, কংগ্রেস এবং আম আদমি পার্টি দ্বিতীয় এবং তৃতীয় হওয়ার জন্য লড়াই করছে। একইসঙ্গে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকেও নিশানা করেন তিনি। এই নির্বাচনের প্রচারে এখনও দেখা যায়নি রাহুলকে। তিনি এখন ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ নিয়ে ব্যস্ত। অসমের মুখ্যমন্ত্রীর মতে, যখন যে রাজ্যে নির্বাচন হয় তখন সেই রাজ্যে থাকেন না রাহুল। রাহুল মাঠে নেমে লড়াই করতে ভয় পান বলেও কটাক্ষ করেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Zakir Naik: কাতারে হাজির সেই জাকির নায়েক, কেন জানেন?

    Zakir Naik: কাতারে হাজির সেই জাকির নায়েক, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাতারে (Qatar) পৌঁছলেন বিতর্কিত ইসলামিক (Islamic) ধর্মশিক্ষাদাতা জাকির নায়েক (Zakir Naik)। ভারতে (India) তাঁর বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপ এবং ঘৃণা ভাষণ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এই কাতারেই চলছে ফিফা বিশ্বকাপ ২০২২ (FIFA World Cup 2022)। সেখানে উপস্থিত থাকবেন দেশ-বিদেশের ক্রীড়াপ্রেমীরা। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই কাতারে হাজির জাকির নায়েক। সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট থেকে জানা গিয়েছে, বিশ্বকাপ চলাকালীন সময়ে তিনি ধর্মীয় বক্তৃতা দিয়ে বেড়াবেন।

    তসলিমা নাসরিনের ‘লজ্জা’…

    ইসলাম সম্পর্কিত নানা বিষয়ে বিভিন্ন সময় ভাষণ দিতে দেখা গিয়েছে জাকিরকে। ১৯৯৪ সালে তসলিমা নাসরিনের ‘লজ্জা’ গ্রন্থ নিয়ে ভাষণ দেওয়ার সময় প্রথম নজরে আসেন তিনি। নতুন সহস্রাব্দের গোড়া থেকেই তুমুল জনপ্রিয়তা পায় জাকিরের ভিডিও। নানা সময় তাঁর নানা কথায় দেশে সৃষ্টি হয়েছে বিতর্কের।

    ২০১৬ সালের শেষের দিকে জাকির নায়েকের ইসলামিক রিসার্চ ফাউন্ডেশন বন্ধ করে দেয় কেন্দ্র। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, এই ফাউন্ডশনের সদস্যদের বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে ঘৃণা এবং বিদ্বেষ ছড়াতে উৎসাহিত করতেন তিনি। এর পর ভারত ছাড়েন জাকির। আশ্রয় নেন মালয়েশিয়ায়। বছর সাতান্নর জাকির ২০১৭ সাল থেকে রয়েছেন মালয়েশিয়ায়। ২০২০ সাল থেকে ভারতে তাঁর ভাষণ দেওয়া নিষিদ্ধ হয়। জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানানো হয়েছিল। এর ঠিক দু বছর আগে জাকির নায়েকের পাশপোর্ট বাতিল করে দেওয়া হয়। তার পর থেকে তিনি নিজেকে প্রবাসী ভারতীয় বলে দাবি করতে থাকেন। ট্যুইট বার্তায় ফিল্মমেকার জাইন খান লেখেন, আমাদের সময়কার একজন বিখ্যাত ইসলামিক স্কলার কাতার এসে পৌঁছেছেন ফিফা বিশ্বকাপ উপলক্ষে। 

    আরও পড়ুন: আজ শুরু কাতার বিশ্বকাপ, ভারত থেকে কখন খেলা দেখা যাবে জানেন?

    এই জাকির একবার তাঁর বক্তৃতায় আত্মঘাতী হামলাকে সমর্থন করেছিলেন। ইসলাম ধর্মগুরু সলমান ওয়ুধকে তিনি ইসলামের একজন বিরাট পণ্ডিত বলেও উল্লেখ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, চরমপন্থা হিসেবে ইসলামে এরকম হামলা অনুমোদিত। এর পর তিনি প্যলেস্তাইনের উদাহরণ দেন। পাকিস্তানে বোমা মেরে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল একটি হিন্দু মন্দির। তখনও জাকির যুক্তি দেখিয়েছিলেন, ইসলামিক দেশে মন্দির বানাতে নিষেধ করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: ‘আপনি তাঁদের সঙ্গে… ’, রাহুলকে কেন একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী, জানেন?

    PM Modi: ‘আপনি তাঁদের সঙ্গে… ’, রাহুলকে কেন একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে (Gujarat) জন সমাবেশে গিয়ে ফের কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীকেই (Rahul Gandhi) নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন গুজরাটের রাজকোট জেলায় নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি আক্রমণ শানান রাহুলকে। রাহুল বর্তমানে ব্যস্ত রয়েছেন ‘ভারত জোড়’ যাত্রায়। ওই পদযাত্রা চলাকালীন একবার রাহুলের সঙ্গে হাঁটতে দেখা যায় সমাজকর্মী মেধা পাটকরকে। এদিন সেই প্রসঙ্গ তুলেই রাহুলকে বেঁধেন মোদি।

    গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন…

    দোরগোড়ায় গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন। ডিসেম্বর মাসে দু দফায় ভোট হবে মোদি-অমিত শাহের রাজ্যে। প্রথম দফার ভোট ১ তারিখে, দ্বিতীয় দফার ভোট হবে ৫ তারিখে। ভাগ্য নির্ধারণ হবে বিধানসভার মোট ১৮২টি আসনের প্রার্থীদের। এই ভোটের প্রচারেই তিনদিনের গুজরাট সফরে গিয়েছেন প্রধানমমন্ত্রী (PM Modi)। রবিবার সকালে গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু করেন মোদি। এদিন তাঁর তিনটি জনসভা করার কথা। এরই একটি হল রাজকোট জেলায়। এই সভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে মোদি বলেন, কংগ্রেসের এক নেতাকে পদযাত্রা করতে দেখা গেল। তাঁর সঙ্গে এক মহিলাকেও দেখা গেল। এই মহিলাই নর্মদা বাঁধ প্রকল্পকে থমকে দিয়েছিলেন তিন দশক। তিনি বলেন, এই নর্মদা বাঁধ গুজরাটের লাইফলাইন। মোদি বলেন, সমাজ কর্মীদের আন্দোলনের জেরেই থমকে গিয়েছিল বাঁধ নির্মাণের কাজ।

    এদিন মেধা পাটকরকেও একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ওই জনসভায়ই তিনি বলেন, গুজরাটের অপমান করেছেন উনি। মোদি বলেন, কংগ্রেস যখন ভোট চাইতে আসবে, তখন জিজ্ঞেস করবেন আপনি যখন একটা পদযাত্রা করেছিলেন তখন কয়েকজনের কাঁধে হাত রেখে হাঁটছিলেন। যাঁদের কাঁধে হাত রেখে হাঁটছিলেন, তাঁরা নর্মদা বাঁধের বিরুদ্ধে ছিলেন।

    আরও পড়ুন: ‘হিন্দু’ পার্সিয়ান শব্দ! কংগ্রেস নেতার ‘বিতর্কিত’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    এদিনের জনসভায় মেধা এবং রাহুলকে নিশানা করেন বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডাও। মেধাকে তিনি নর্মদা বিরোধী, গুজরাট বিরোধী এবং সৌরাষ্ট্র বিরোধী বলেও অভিহিত করেন। তিনি বলেন, এই সমস্ত মানুষ যদি রাহুল গান্ধীর সঙ্গে যোগ দেন, তাহলে তাঁর মানসিকতা কেমন, তা বোঝাই যায়! গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলও রাহুলকে নিশানা করে বলেন, গুজরাটিদের যাঁরা জল দিতে অস্বীকার করেছিলেন, কংগ্রেস সাংসদ তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • CJI DY Chandrachud: ‘তাঁরা নিশানা হয়ে যেতে পারেন…’, প্রধান বিচারপতি কেন বললেন, জানেন?  

    CJI DY Chandrachud: ‘তাঁরা নিশানা হয়ে যেতে পারেন…’, প্রধান বিচারপতি কেন বললেন, জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁরা নিশানা হয়ে যেতে পারেন। তাই জামিন দিতে দ্বিধাগ্রস্ত হন। জেলাস্তরের বিচারকরা সচরাচর এটাই করেন। শনিবার একথা জানালেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud)। দিন কয়েক আগে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব নেন ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। এদিন বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার (Bar Council of India) তরফে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়ার আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানেই জেলাস্তরের বিচারকদের মনোভাবের কথা তুলে ধরেন দেশের প্রধান বিচারপতি।

    জেলাস্তরের বিচারব্যবস্থার নানা সমস্যা…

    দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব নেওয়ার পর একাধিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud)। প্রায় প্রতিটি অনুষ্ঠানেই নিয়ম করে তিনি তুলে ধরেছেন জেলাস্তরের বিচারব্যবস্থার নানা সমস্যার কথা। বারংবার তিনি মনে করিয়ে দিয়েছেন, কতটা কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে কাজ করতে হয় জেলাস্তরের আদালতগুলির বিচারকদের। এদিন ফের শোনা গেল সেই কথারই প্রতিধ্বনি।

    দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud) বলেন, উচ্চ আদালতগুলি জামিনের আবেদনে ভরে উঠেছে। একেবারে তৃণমূলস্তরের বিচারকরা জামিন মঞ্জুর করতে সামগ্রিকভাবে অনিচ্ছুক থাকেন। কিন্তু কেন? এর কারণ এটা নয় যে, তাঁরা অপরাধের প্রকৃতি বুঝতে অপারগ। তিনি বলেন, আসলে জঘণ্য অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন দিলে নিশানা হয়ে যেতে পারেন, এই ভয় তাঁরা পান। এদিন বার কাউন্সিলের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজুও।

    আরও পড়ুন: রাজীব হত্যা মামলায় সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র, কেন জানেন?

    প্রসঙ্গত, ৯ নভেম্বর দেশের ৫০তম বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud)। এই পদে তাঁর কার্যকালের মেয়াদ ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত। প্রধান বিচারপতি হিসেবে তাঁর নাম প্রস্তাব করেছিলেন প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি ইউ ইউ ললিত। নভেম্বরের ৮ তারিখে অবসর নেন তিনি।

    প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud) ২০১৬ সালে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে নিযুক্ত হওয়ার আগে ২০১৩ সালে, এলাহাবাদ আদালতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি ২০০০ সালে, বম্বে হাইকোর্টের বিচারক ছিলেন। এর আগে ১৯৯৮ সালে বম্বে এইচসি দ্বারা সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসাবে মনোনীত হন ও তিনি ভারতের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল হিসেবেও নিযুক্ত হন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vikram-S: মহাকাশে দেশের প্রথম বেসরকারি উদ্যোগে তৈরি রকেট ‘বিক্রম-এস’, উচ্ছ্বসিত মোদি

    Vikram-S: মহাকাশে দেশের প্রথম বেসরকারি উদ্যোগে তৈরি রকেট ‘বিক্রম-এস’, উচ্ছ্বসিত মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশের পাড়ি দিল দেশের প্রথম বেসরকারি উদ্যোগে নির্মিত রকেট ‘বিক্রম-এস’(Vikram-S)। শুক্রবার সকাল ১১:৩০ নাগাদ এই ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী থাকল অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা। সতীশ ধওয়ান মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের লঞ্চ প্যাড থেকে সফল উৎক্ষেপণ হয় হায়দরাবাদের বেসরকারি সংস্থা ‘স্কাইরুট এরোস্পেস’-এর তৈরি রকেটটির। রকেটের পেটে করে মহাকাশে পাড়ি দেয় দুটি দেশীয় ও একটি বিদেশি উপগ্রহ। রকেটটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘বিক্রম-এস’(Vikram-S)। রকেটটি ভূপৃষ্ঠ থেকে ৮১ কিলোমিটার উচ্চতায় নির্দিষ্ট কক্ষপথে অবস্থান করবে। ইসরো সূত্রের খবর, উৎক্ষেপণের পর সফল ভাবেই নির্দিষ্ট কক্ষপথে পৌঁছে গিয়েছে। 

    ‘‘ঐতিহাসিক মুহূর্ত’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    সফল উৎক্ষেপণের পর ইসরো ও বেসরকারি উদ্যোগের যৌথ অংশদারির ভূয়সী প্রশংসা করেন নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইটারে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ভারতের জন্য এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত। স্কাইরুট অ্যারোস্পেসের তৈরি রকেট বিক্রম-এস শ্রীহরিকোটা থেকে উৎক্ষেপণ করেছে। এই কৃতিত্ব অর্জন করার জন্য ইসরো ও ইনস্পেসইন্ডকে অভিনন্দন। তিনি যোগ করেন, এই কৃতিত্ব আমাদের দেশের যুব সম্প্রদায়ের মধ্যে থাকা প্রতিভার প্রতীক। 

    বেসরকারি সংস্থার  নাম ‘স্কাইরুট এরোস্পেস’

    ‘বিক্রম-এস’(Vikram-S)। ‘স্কাইরুট এরোস্পেস’-এর এই অভিযানের পোশাকি নাম ছিল ‘প্রারম্ভ’ (Prarambh Mission)। প্রারম্ভ অর্থাৎ শুরু। প্রসঙ্গত, বেসরকারি উদ্যোগে তৈরি প্রথম রকেটটির নামকরণও করা হয়েছে ভারতের মহাকাশ অভিযানের প্রাণপুরুষ এবং ইসরোর প্রতিষ্ঠাতা বিক্রম সারাভাইয়ের নাম অনুসারে। ‘বিক্রম-এস’-এর নির্মাতা সংস্থার তরফ থেকে  চলতি মাসের গোড়ায় জানানো হয়েছিল, তাঁদের রকেট নির্মাণের কাজ সফল ভাবে শেষ হয়েছে। নভেম্বরের ১২ থেকে ১৬ তারিখের মধ্যে উৎক্ষেপণ হবে। ইসরোর একটি সূত্র জানাচ্ছে, ইঞ্জিনের কিছু খুঁটিনাটি পরীক্ষার কারণেই সময়সীমা আরও কিছুটা পিছিয়ে দেওয়া হয়। শুক্রবার সফল উৎক্ষেপণের কথা নির্মাতা সংস্থার তরফে টুইটারে জানানো হয়েছে। ‘মডিউলার স্পেস লঞ্চ ভেহিকেলস’ এর সিরিজ হলো এই ‘বিক্রম’ (Vikram-S)। যেখানে আগামী দশকে এই সিরিজের পক্ষ থেকে কুড়ি হাজার ছোট স্যাটেলাইট মহাকাশে স্থাপনের লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে।

     বিক্রম-এস (Vikram-S) এর গঠন 

    বিক্রম-এস’ (Vikram-S) একটি একক পর্যায়ের সাব-অরবিটাল রকেট। বিক্রম সিরিজ়ের অন্য রকেটগুলির প্রযুক্তিগত ক্ষমতা যাচাই করতে এই রকেট সাহায্য করবে। সংস্থা সূত্রে জানা গেছে এই রকেট তৈরিতে সময় লেগেছে দুই বছর। বিক্রম-এস (Vikram-S) রকেটের ওজন ৫৪৫ কিলোগ্রাম। এই রকেট লম্বায় ৬ মিটার। এর ব্যাস ০.৩৭৫ মিটার। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে দেশে মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে ব্যাপক সংস্কারের পথে এগিয়েছিল মোদি সরকার। সেসময় সিদ্ধান্ত হয়, শুধুমাত্র ইসরো নয়, ভারতে এবার মহাকাশে পাড়ি জমানোর রকেট বানাতে পারবে বেসরকারি সংস্থাও। বানাতে পারবে কৃত্রিম উপগ্রহ আর তার আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি। দেশে মহাকাশ গবেষণায় ইসরো ছাড়াও বেসরকারি সংস্থাগুলিকে টেনে আনার জন্য আলাদা একটি সংস্থা গড়ার প্রস্তাবও বছর কয়েক আগে অনুমোদিত হয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে। সেই সংস্থার নাম দেওয়া হয়েছে, ‘ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল স্পেস প্রোমোশন অ্যান্ড অথরাইজেশন সেন্টার (ইন-স্পেস)’।

  • Shraddha Walkar Murder: গাঁজার নেশায় শ্রদ্ধাকে খুন, দাবি আফতাবের

    Shraddha Walkar Murder: গাঁজার নেশায় শ্রদ্ধাকে খুন, দাবি আফতাবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যত দিন এগোচ্ছে শ্রদ্ধা খুনের ঘটনায় (Shraddha Walkar Murder) আরও হাড় হিম করা তথ্য সামনে উঠে আসছে। আগেই জানা গিয়েছে যে, আফতাব ১৮ মে তে তার লিভ-ইন পার্টনার শ্রদ্ধাকে খুন করে তাঁর দেহ ৩৫টি টুকরো করে জঙ্গলে ফেলে আসে। আর এর মধ্যেই জানা গিয়েছে, যে, গাঁজায় আসক্ত ছিল আফতাব। শ্রদ্ধাকে (Shraddha) খুন করার দিনেও গাঁজার নেশায় ছিল সে। ১৮ মে এই খুন গাঁজার প্রভাবে করেছে বলেও দাবি করেছে আফতাব।

    গাঁজায় আসক্ত ছিল আফতাব

    পুলিশ সূত্রে খবর, আফতাব জানিয়েছে, শ্রদ্ধা তাকে গাঁজা খাওয়ার জন্য প্রায়ই বকাঝকা করত (Shraddha Walkar Murder)। তাকে অনেকবার বারন করত গাঁজা না খেতে। এমনকি খুনের ঘটনার দিনেও নিষেধ করেছিল। ওই দিন দুজনের মধ্যে খরচ নিয়ে ঝামেলা বাঁধে। মুম্বই থেকে দিল্লিতে কে জিনিসপত্র আনবে তা নিয়ে দুজনের মধ্যে অশান্তি চরমে ওঠে। দুজনের মধ্যে বচসার পরে আফতাব বাইরে গিয়ে গাঁজা সেবন করে এবং ফিরে আসে। আফতাব জানিয়েছে, সে শ্রদ্ধাকে খুন করতে চায়নি। কিন্তু গাঁজার প্রভাবেই সে শ্বাসরোধ করে খুন করেছে শ্রদ্ধাকে। দিল্লি পুলিশ সূত্রের খবর, রাত ৯টা ১০টার মধ্যে আফতাব শ্রদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। তারপর সে সারারাত শ্রদ্ধার নিথর শরীরের পাশে বসে বসে একের পর এক গাঁজা ভর্তি সিগারেট খেয়ে গিয়েছিল।

    ২০২০ সাল থেকেই হিংসার শিকার শ্রদ্ধা

    ইতিমধ্যে আরও এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, বছর দুয়েক আগে একবার মুম্বইয়ের হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল শ্রদ্ধা ওয়ালকরকে (Shraddha Walker)। সে সময়ে তাঁর সারা মুখে ছিল কালশিটের দাগ। তদন্তে এমনটাই জেনেছে পুলিশ। অনুমান করা হয়েছে, হিংসার শিকার হয়েই এই অবস্থা হয়েছিল তাঁর। চিকিৎসকরাও জানিয়েছেন তেমনটাই। হাসপাতালের রিপোর্ট ঘেঁটে পুলিশ জানতে পেরেছে, পিঠে তীব্র ব্যথা, বমিভাব, ঘাড়ে প্রবল ব্যথা, পা অসাড় হয়ে যাওয়া– এই সমস্ত উপসর্গ ছিল শ্রদ্ধার। এরপর হাসপাতালে তিনদিন থাকার পর তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয় (Shraddha Walkar Murder)।

    পুলিশ শ্রদ্ধার বন্ধুবান্ধবদের জেরা করেও ইতিমধ্যেই জানতে পেরেছে, প্রায়ই মারধর করা হত শ্রদ্ধার উপর। খুন হয়ে যাওয়ার কয়েক মাস আগে ঘনিষ্ঠ এক বন্ধুকে মেসেজও করেছিলেন সাহায্য চেয়ে। বলেছিলেন, খুন হয়ে যেতে পারেন। কিন্তু শ্রদ্ধা আফতাবের সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙার চেষ্টা করলেও শেষপর্যন্ত তার সঙ্গে লিভ-ইনে থেকে যায়। আর সেই থেকে যাওয়াই কাল হল শ্রদ্ধার (Shraddha Walkar Murder)।

    এই ঘটনার তদন্ত যত এগোচ্ছে ততই নতুন তথ্য হাতে পাচ্ছে পুলিশ। উল্লেখ্য, গতকাল আফতাবের পুলিশ হেফাজতের সময়সীমা আরও পাঁচ দিন বাড়ানো হয়েছে ও পরবর্তীতে আরও তদন্ত করার জন্য তাঁকে হিমাচল প্রদেশ বা উত্তরাখন্ডে নিয়ে যাওয়া হতে পারে। এই খুনের ঘটনায় পরবর্তীতে আর কী কী তথ্য বেরিয়ে আসে, সেটিই এখন দেখার (Shraddha Walkar Murder)।

  • Saudi Arabia Visa: ভিসা পেতে ভারতীয়দের লাগবে না পিসিসি, বড় ঘোষণা সৌদি আরবের

    Saudi Arabia Visa: ভিসা পেতে ভারতীয়দের লাগবে না পিসিসি, বড় ঘোষণা সৌদি আরবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সৌদি আরবের ভিসা (Saudi Arabia Visa) পাওয়ার জন্য ভারতীয়দের (Indian Citizens) আর প্রয়োজন হবে না পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের (PCC)। বৃহস্পতিবার ট্যুইট করে একথা ঘোষণা করা হয়েছে সৌদি দূতাবাসের তরফে। ওই দূতাবাসের তরফে এও জানানো হয়েছে, দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার লক্ষ্যেই এই পদক্ষেপ। সৌদি দূতাবাসের তরফে এই ঘোষণার জেরে উপকৃত হবেন যাঁরা কর্মসূত্রে সৌদি আরব যেতে চান, তাঁদের পাশাপাশি পর্যটকরাও।

    কী বলা হয়েছে ট্যুইট-বার্তায়? 

    ভারতে সৌদি দূতাবাসের তরফে ট্যুইট-বার্তায় জানানো হয়েছে, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসা (Saudi Arabia Visa) পাওয়ার জন্য আর পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট লাগবে না। সৌদি আরব ও ভারতের মধ্যে সম্পর্কের বন্ধন দৃঢ় করতে এবং কৌশলগত অংশীদারিত্ব পাওয়ার লক্ষ্যেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে ভারতীয় নাগরিকদের ভিসার আবেদন করার পদ্ধতি দ্রুততর হবে, পর্যটন সংস্থাগুলি সহজেই ভারতীয়দের সৌদি ট্যুরের ব্যবস্থাপনা করতে পারবে এবং পর্যটকদের ভিসা পেতে একটি নথি কম লাগবে।

    সৌদি দূতাবাসের বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, সৌদিতে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসরত ২০ লক্ষ ভারতীয় নাগরিকের অবদানকে স্বাগত জানাচ্ছে দূতাবাস। দেশ ছেড়ে অন্য কোনও দেশে চাকরি কিংবা বসবাস বা দীর্ঘ মেয়াদি ভিসা পেতে পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দাখিল করতে হয়। এই সার্টিফিকেটে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ক্রিমিনাল রেকর্ডের খতিয়ান থাকে। সৌদির ভিসা পেতে গেলে এই সার্টিফিকেটই আর দাখিল করতে হবে না।

    আরও পড়ুন: ভারতে মজেছে আরব! নয়াদিল্লিতে সৌদি প্রধানমন্ত্রী, হিন্দিতে দীপাবলির শুভেচ্ছা আমিরশাহির প্রেসিডেন্টের

    প্রসঙ্গত, ইন্দোনেশিয়ার বালিতে অনুষ্ঠিত জি ২০ সম্মেলনে মোদির পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন সৌদির প্রধানমন্ত্রী মহম্মদ বিন সলমন। সেখানেই সাক্ষাৎ হয় এই দুই রাষ্ট্রনেতার। এর পরেই ভারতীয়দের ভিসা (Saudi Arabia Visa) দেওয়ার ক্ষেত্রে পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দিতে হবে না বলে ঘোষণা করল সৌদি দূতাবাস। ঘটনাটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা কূটনৈতিক মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share