Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • RBI on Loan App: লোন অ্যাপ থেকে ঋণ নেওয়ার বিষয়ে সতর্ক আরবিআই

    RBI on Loan App: লোন অ্যাপ থেকে ঋণ নেওয়ার বিষয়ে সতর্ক আরবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পকেটে টান পড়লেই আমরা অনেকেই ঋণ নেওয়ার পথে ঝুঁকি। আজকাল বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে ঋণ নেওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। এবার সেই ঋণ অ্যাপগুলি সম্পর্কে সতর্ক করল দেশের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI)। বুধবার এ বিষয়ে একটি নির্দেশিকা (Guideline) জারি করেছে আরবিআই। সেখানে ডিজিটাল ঋণের (Digital Lender) বিষয়ে স্পষ্ট গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে।    

    আরবিআই – এর নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, ডিজিটাল ঋণের ক্ষেত্রে অধিকাংশ সময় সুদের হার অত্যাধিক। তথ্যের গোপনীয়তার নিয়ম  লঙ্ঘন এবং অতিরিক্ত চাপ দিয়ে ঋণের টাকা আদায়ের মতো একাধিক অভিযোগ রয়েছে এই সংস্থাগুলির বিরুদ্ধে। এছাড়া প্রতারণার মতো ঘটনার সঙ্গেও যুক্ত থাকে এই অ্যাপগুলির নাম। বাড়িতে বাড়িতে ইন্টারনেট পৌঁছানোয় সহজেই ঋণ অ্যাপগুলি মানুষের ফোনে জায়গা করে নিচ্ছে। এই থার্ড পার্টি ঋণ অ্যাপগুলি কোনও তথ্য যাচাই না করেই ঋণ দেয়। তৎক্ষণাৎ ঋণ দিতে গিয়ে বহু নিয়ম লঙ্ঘন করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। 

    আরও পড়ুন: মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, ডিজিটাল ঋণদাতাদের মূলত তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করেছে। এর মধ্যে শুধুমাত্র প্রথম ও দ্বিতীয় বিভাগের সদস্যদের ডিজিটাল ঋণ দেওয়ার অনুমতি রয়েছে। এই সংস্থাগুলিকে সাধারণত রিজার্ভ ব্যাঙ্ক নিয়ন্ত্রণ করে। ঋণ প্রদানের জন্য আরবিআই তাদের অনুমোদন দিয়ে থাকে। আরবিআইয়ের নিয়ন্ত্রণের বাইরের ঋণপ্রদানকারী সংস্থাগুলিই মূলত মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের। এই ধরনের ঋণপ্রদানকারী সংস্থাগুলি যাতে বন্ধ করা যায়, সেজন্য WGDL কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করেছে।    

    ২০২১ সালের ১৩ জানুয়ারি রিজার্ভ ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে ‘Working group on Digital Lending Including Lending Through Online Platforms and Mobile Apps’ (WGDL) তৈরি করা হয়েছিল। সম্প্রতি WGDL রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইটে একটি রিপোর্ট জমা দিয়েছে। সেখানে ডিজিটাল ঋণ সংক্রান্ত একাধিক বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে।  

    আরও পড়ুন: ফের জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা, শহিদ তিন জওয়ান, নিকেশ দুই জঙ্গি

    আরবিআই গাইডলাইনে জানিয়েছে, ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রিত সংস্থাগুলির সঙ্গে সরাসরি ঋণগ্রহিতার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের যোগ থাকতে হবে। এর মাঝে কোনও তৃতীয় পক্ষ থাকবে না। এর মধ্যে কোনওরকম ফি ঋণগ্রহিতাকে বহন করতে হবে না। সেটি আরবিআইয়ের নিয়ন্ত্রিত ঋণপ্রদানকারী সংস্থা বহন করবে। বর্তমানে ঋণগ্রহিতার সম্মতি ছাড়া ক্রেডিট লাইন বাড়ানো নিষিদ্ধ। ঋণগ্রহিতার কোনও অভিযোগ যদি ৩০ দিনের মধ্যে নিয়ন্ত্রিত সংস্থা সমাধান না করে, তা হলে Reserve Bank – Integrated Ombudsman Scheme (RB-IOS)-এর অধীনে অভিযোগ জানাতে পারবেন ঋণ গ্রহীতা।   

  • Bihar Politics: ‘পল্টুরাম’ হলেন ‘কাল্টুরাম’, নীতীশকে বেনজির আক্রমণ গিরিরাজের

    Bihar Politics: ‘পল্টুরাম’ হলেন ‘কাল্টুরাম’, নীতীশকে বেনজির আক্রমণ গিরিরাজের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) সঙ্গ ছেড়ে মঙ্গলবারের বারবেলায় দিয়েছিলেন ইস্তফা। পরের দিনই ইউপিএ-র (UPA) হাত ধরে ফের বিহারের (Bihar) মুখ্যমন্ত্রী পদে বসেছেন জনতা দল ইউনাইটেড (JDU) সুপ্রিমো নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। তার পরেই তাঁকে ফের আক্রমণ শানিয়েছেন গেরুয়া নেতৃত্ব। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা গিরিরাজ সিং (Giriraj Singh) বলেন, পল্টুরাম (Palturam) হলেন কাল্টুরাম (Kalturam)।

    গত বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে মুখ্যমন্ত্রী হন নীতীশ। তার আগে শামিল হয়েছিলেন মহাজোটের সঙ্গে। এবার যখন লোকসভা নির্বাচনের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে, তখন ফের ত্যাগ করলেন পদ্ম শিবির। ভিড়ে গেলেন আরজেডি এবং বাম-কংগ্রসের মহাজোটে। এবং যে মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছেড়ে গিয়েছিলেন তিনি, চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই ফের বসলেন সেই তখতে।

    আরও পড়ুন : বিজেপি-সঙ্গ ত্যাগ নিছক উপলক্ষ, নীতীশের লক্ষ্য কি প্রধানমন্ত্রীর কুর্সি?

    সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে গিরিরাজ বলেন, এক সময় লালুপ্রসাদ ওঁকে সাপ সম্বোধন করেছিলেন। তিনি বলেন, গতকালও যিনি ছিলেন পল্টুরাম, তিনিই হয়ে গেলেন কাল্টুরাম। গিরিরাজ বলেন, আমি শুনেছি যে লালু প্রসাদ ওঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। অথচ এই লালুই একবার ট্যুইট করে বলেছিলেন, সাপ যেমন বারবার খোলস ত্যাগ করে, নীতীশ তেমনই প্রতিবার নতুন জোটে গিয়ে ভিড়ে যান। বক্তব্যের সমর্থনে ২০১৭ সালে লালুর সেই ট্যুইটবার্তাও শেয়ার করেন এই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। গিরিরাজের প্রশ্ন, নীতীশ কুমার যে দু বছর অন্তর খোলস ছাড়ে না, এ নিয়ে কি কোনও সন্দেহ আছে? প্রসঙ্গত, লালু সঙ্গ ছেড়ে ২০১৭ সালে নীতীশ বিজেপির হাত ধরায় ওই ট্যুইট করেছিলেন আরজেডি সুপ্রিমো লালু প্রসাদ যাদব। প্রসঙ্গত, এই নিয়ে দুবার নীতীশ বিজেপির হাত ছেড়ে ভিড়ে গেলেন আরজেডি, বাম-কংগ্রেসের মহাজোটে।

    আরও পড়ুন : অষ্টমবারের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসলেন নীতীশ

    গিরিরাজ মনে করিয়ে দেন, ১৯৯৬ সালে বিজেপি নীতীশকে মুখ্যমন্ত্রী পদে মেনে নিয়েছিল, কারণ তখন তারা বিহারে বড় দল ছিল। বিজেপির চেয়ে জেডিইউয়ের আসন সংখ্যা কম হওয়া সত্ত্বেও ২০২০ সালেও তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মেনে নিয়েছে গেরুয়া শিবির। তাঁর এই ‘প্রবঞ্চনা’ যে ভাল চোখে দেখেছেন না বিজেপি নেতৃত্ব, গিরিরাজের কথায়ই তা স্পষ্ট।

     

  • Anand Sharma: দুটো নামে সীমাবদ্ধ নয় কংগ্রেস! জানেন গান্ধী পরিবারকে নিশানা করে কি বললেন আনন্দ শর্মা

    Anand Sharma: দুটো নামে সীমাবদ্ধ নয় কংগ্রেস! জানেন গান্ধী পরিবারকে নিশানা করে কি বললেন আনন্দ শর্মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গান্ধী পরিবারই কংগ্রেস (Congress) নয়। এর বাইরেও ভাবতে হবে কংগ্রেসকে, স্টিয়ারিং কমিটি থেকে ইস্তফা দেওয়ার পরই বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা আনন্দ শর্মা (Anand Sharma)। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রে মোদি বারবার কংগ্রেসের পরিবারতন্ত্র নিয়ে সমালোচনা করেছেন। এবার কংগ্রেসের অন্দরেই সেই বিরোধ দেখা দিল।

    আনন্দ শর্মা বলেন, “গান্ধী পরিবারের বাইরেও ভাবা উচিত কংগ্রেসের। বিশেষত, এখন যখন দলের জাতীয় সভাপতি হতে অস্বীকার করেছেন রাহুল গান্ধী, সেখানে দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য বিকল্প মুখ ভাবা উচিত”। ১৯৭৮ সালে ইন্দিরা গান্ধী ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পরে হাতে গোনা কয়েকজন নেতার জন্যই টিকে ছিল কংগ্রেস, এমনটাই দাবি করেন তিনি। বিক্ষুব্ধ নেতা বলেন, “আমার মতো কয়েকজনই সেই সময় থেকে দলকে টিকিয়ে রেখেছে…এই দল আমাদের সবার।” দলের শীর্ষ পদ শুধুমাত্র সনিয়া গান্ধী বা রাহুল ও প্রিয়ঙ্কা গান্ধীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা উচিত নয় বলেই জানান বিক্ষুব্ধ এই প্রবীণ কংগ্রেস নেতা। এর সপক্ষে তিনি যুক্তি দিয়ে বলেন, “কংগ্রেস কী দুটি নামেই সীমাবদ্ধ? আমরা কী কংগ্রেসের ইতিহাস ভুলে যাচ্ছি না?”

    আরও পড়ুন: সভাপতি পদে রাহুলের ‘না’, গান্ধী পরিবারের বাইরের নেতা পাচ্ছে কংগ্রেস?

    সামনে হিমাচলপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে আনন্দ শর্মাকে হিমাচল প্রদেশ কংগ্রেসের স্টিয়ারিং কমিটির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তুলনামূলক কম গুরুত্বপূর্ণ সেই পদ ছেড়ে দিলেন প্রবীণ নেতা। সূত্রের খবর, কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে (Sonia Gandhi) চিঠি লিখে আনন্দ জানিয়েছেন, নিজের আত্মসম্মানের সঙ্গে কোনওভাবেই আপস করতে রাজি নন তিনি। দীর্ঘদিন ধরে তাঁকে উপেক্ষা করা হচ্ছে। তবে পদ ছাড়লেও হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীদের হয়ে তিনি প্রচারপর্ব চালিয়ে যাবেন বলেই জানিয়েছেন আনন্দ।

    আরও পড়ুন: ইডির দফতরে হাজিরা এড়ালেন জ্ঞানবন্ত! কীসের ভয়

    দিন কয়েক আগে একইভাবে জম্মু-কাশ্মীর কংগ্রেসের প্রচার কমিটির চেয়ারম্যানের পদ ছেড়েছিলেন গুলাম নবি আজাদ (Ghulam Nabi Azad)। এবার আজাদের পথই ধরলেন আনন্দ। ইতিমধ্যেই কংগ্রেসের বর্ষীয়ান নেতা কপিল সিব্বল দলত্যাগ করেছেন। সমাজবাদী পার্টির সমর্থনে নির্দল প্রার্থী হিসাবে রাজ্যসভায় মনোনীত হয়েছেন তিনি। আনন্দ শর্মা সিব্বলের বেশ ঘনিষ্ঠ। সিব্বল যে বিক্ষুব্ধ জি-২৩ গ্রুপের সদস্য ছিলেন, গুলাম নবি আজাদ এবং আনন্দ শর্মাও সেই গ্রুপেরই অংশ ছিলেন। 

  • Rakesh Jhunjhunwala: ৬০০ টাকা দিয়ে ইস্ত্রি করানো জামাও কুঁচকে গিয়েছে…আক্ষেপ ভারতের বিগ বুল রাকেশের

    Rakesh Jhunjhunwala: ৬০০ টাকা দিয়ে ইস্ত্রি করানো জামাও কুঁচকে গিয়েছে…আক্ষেপ ভারতের বিগ বুল রাকেশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছশো টাকা দিয়ে ইস্ত্রি করিয়েছেন জামা। তাও কুঁচকে গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে ভারতের (India) ওয়ারেন বাফেট (Warren Buffett) রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার (Rakesh Jhunjhunwala) যে ছবি সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে, তা নিয়েই এক সময় প্রশ্ন করা হয়েছিল ভারতীয় শেয়ার মার্কেটের (Share Market) এই বিগ বুলকে (Big Bull)। তখনই তিনি জানিয়েছিলেন, ছশো টাকা দিয়ে জামা ইস্ত্রি করালেও জামার এই হাল।

    সম্প্রতি প্রয়াত হয়েছে রাকেশ। ১৯৮৫ সালে মাত্র ৫ হাজার টাকা নিয়ে শেয়ার মার্কেটে এসেছিলেন। তার পর ক্রমেই পরিণত হয়েছিলেন ভারতীয় শেয়ার বাজারের ‘বিগ বুলে’। কিছু দিন আগেই আকাশে ডানা মেলে তাঁরই পৃষ্ঠপোষকতায় আকাশা এয়ারলাইন্সের বিমান। শেয়ার বাজারের লভ্যাংশ রাকেশ বিনিয়োগ করেছিলেন একাধিক শিল্প ও বাণিজ্যে। ফোবর্স ম্যাগাজিনের প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে রাকেশের সম্পত্তির পরিমাণ আনুমানিক সাড়ে ৫০০ কোটি ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ৪২ হাজার কোটি টাকারও বেশি। অ্যাপটেক লিমিটেড ও হাঙ্গামা ডিজিটাল মিডিয়া এন্টারটেইনমেন্ট প্রাইভেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান ছিলেন রাকেশ। ছিলেন একাধিক সংস্থার ডিরেক্টরও।

    আরও পড়ুন : প্রয়াত শেয়ার বাজারের ‘বিগ বুল’ রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা

    এহেন রাকেশ যাপন করতেন অতি সাধারণ জীবন। ২০২১ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন তিনি। তখনই তাঁর কুঁচকানো জমার ছবি ভাইরাল হয়। তাঁকে প্রশ্ন করতেই জানা যায়, অতি সাধারণ জীবন যাপন করতেন রাকেশ। রাকেশ জানিয়েছিলেন, অফিসে কোনও খদ্দের কিংবা ক্লায়েন্ট না থাকলে  তিনি শর্টস পরেও অফিস যেতেন। নিতান্তই সাদামাটা জীবন যাপন করতেন তাঁর স্ত্রী রেখা ঝুনঝুনওয়ালাও। তিনিও যে প্রচুর সম্পত্তির মালিক, তা নিয়ে ভাবতেন না রেখা। রাকেশ বলেন, আগে যে হুইস্কি আমরা খেতাম, এখনও তাই খাই। আগের মতোই একই গাড়ি চালাই। একই খাবার খাই। ভারতের ‘ওয়ারেন বাফেট’ বলেন, আমরা মধ্যবিত্ত মানুষ। আমি যদি তাজ মনসিং হোটেলেও থাকি, তাহলেও জিজ্ঞেস করি সস্তার ব্রেকফাস্টটা কী আছে?

    রাকেশের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইটবার্তায় তিনি লেখেন, রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা অদম্য। জীবনীশক্তিতে ভরপুর। রসিক, দূরদৃষ্টি সম্পন্ন। অর্থনৈতিক বিশ্বে তিনি তাঁর বিপুল অবদান রেখে গেলেন। ভারতের অগ্রগতি নিয়ে তিনি সব সময় ভাবতেন। তাঁর প্রয়াণ দুঃখের। রাকেশের শোকস্তব্ধ পরিবারকে সমবেদনাও জানান প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন : রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ দেশ, কী হবে ৪০০ কোটি মার্কিন ডলার স্টকের?

     

  • BJP Attacks TMC: তৃণমূল ‘উদ্ধত’, ডেরেককে তোপ প্রহ্লাদ জোশীর

    BJP Attacks TMC: তৃণমূল ‘উদ্ধত’, ডেরেককে তোপ প্রহ্লাদ জোশীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্ধারিত সময়ের চার দিন আগেই মুলতুবি হয়ে গিয়েছে  সংসদের বাদল অধিবেশন। তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তৃণমূলেরাজ্যসভার নেতা ডেরেক ও’ব্রায়েন (Derek O’Brien)। এবার তাঁকেই কটাক্ষ করলেন বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী (Pralhad Joshi)। তৃণমূলকে (TMC) উদ্ধত (Arrogant) বলেও দাগিয়ে দেন তিনি।

    মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে আলোচনার দাবিতে সরকার এবং বিরোধী পক্ষের মধ্যে বারবার বিতণ্ডার জেরে এবারের বাদল অধিবেশন মুলতুবি হয়েছে একাধিকবার। প্রথম দু সপ্তাহ কোনও বিতর্কই হয়নি। এমতাবস্থায় নির্ধারিত ১২ অগাস্টের চারদিন আগে মুলতুবি করে দেওয়া হয় অধিবেশন। তার পরেই প্রশ্ন তোলেন তৃণমূলের রাজ্যসভার নেতা ডেরেক ও’ ব্রায়েন। ট্যুইট বার্তায় তিনি বলেন, এই সরকারের আমলে এই নিয়ে টানা সাতবার সংসদের অধিবেশন সংক্ষিপ্ত করা হল। সংসদকে উপহাস করবেন না। আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই প্রচেষ্টা রুখে সংসদের পবিত্রতা রক্ষা করব। অমিত শাহ এই মহান প্রতিষ্ঠানকে গুজরাট জিমখানায় (Gujarat Gymkhana) পরিণত করার যে চেষ্টা চালাচ্ছেন, তা প্রতিরোধ করব।

    আরও পড়ুন : ট্যুইটে ডেরেকের জবাব দিলেন অর্থমন্ত্রী, কী বললেন তৃণমূল সংসদকে?

    ডেরেকের তিরকে তুলোধোনা করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। ট্যুইট বার্তায় ডেরেককে নিশানা করে তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং সংসদের পবিত্রতা নিয়ে তৃণমূল নেতার শিক্ষাদান বন্ধ হওয়াই উচিত। এর পরেই তৃণমূলকে উদ্ধত আখ্যা দেন তিনি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর প্রশ্ন, কতগুলি দিন পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভায় কাজ হয়?  রাজ্য বিধানসভা মমতা জিমখানায় পরিণত হয়েছে বলেও কটাক্ষ করেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, এ মাসের ১২ তারিখ পর্যন্ত চলার কথা ছিল বাদল অধিবেশন। তার আগে সোমবার বিকেলে মুলতুবি হয়ে যায় সংসদের উভয় কক্ষ লোকসভা ও রাজ্যসভার অধিবেশন। বিজেপি সূত্রে খবর, চলতি সপ্তাহে দুদিন সরকারি ছুটি। একটি মহরম ও অন্যটি রাখিবন্ধনের। রাখিবন্ধনের অনুষ্ঠান পালন করতে সিংহভাগ সাংসদ স্ব স্ব এলাকায় গিয়ে এই উৎসবে অংশ নেবেন। তাই বাদল অধিবেশন মুলতুবি করে দেওয়া হয় নির্ধারিত সময়ের চারদিন আগেই।

     

  • Migrant Worker: ফের রক্তাক্ত কাশ্মীর! জঙ্গিদের গুলিতে খুন বিহারের পরিযায়ী শ্রমিক

    Migrant Worker: ফের রক্তাক্ত কাশ্মীর! জঙ্গিদের গুলিতে খুন বিহারের পরিযায়ী শ্রমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রক্তাক্ত জম্মু-কাশ্মীর (Jammu & Kashmir)। এবারে জঙ্গির গুলিতে প্রাণ হারালেন বিহারের এক পরিযায়ী শ্রমিক। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu And Kashmir) বান্দিপোরা এলাকার সোদনারা সুম্বলে এই ঘটনাটি ঘটেছে ও পুরো এলাকা জুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, নিহত পরিযায়ী শ্রমিকের নাম মহম্মদ আমরেজ (Mohd Amrez)। বিহারের মাধেপুরা জেলার বেসারের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। গুলিবিদ্ধ আমরেজকে উদ্ধার করে হাসপাতালেও নিয়ে যাওয়া হয়, তবে তাকে বাঁচানো যায়নি।

    কাশ্মীর পুলিশ ট্যুইটে জানিয়েছেন, বান্দিপোরার সুম্বল এলাকায় জঙ্গিদের গুলিতে প্রাণ গিয়েছে বিহারের ওই পরিযায়ী শ্রমিকের। গুলি লাগার পর দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও শেষ রক্ষা হয়নি। চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: ফের জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা, শহিদ তিন জওয়ান, নিকেশ দুই জঙ্গি

    মৃত শ্রমিকের ভাই মোহাম্মদ তামহীদ (Mohammad Tamheed) সংবাদমাধ্যমে এক সাক্ষাৎকারে জানান, রাত প্রায় ১২:৩০-এর দিকে গুলির শব্দে ঘুম ভাঙে তাদের। আমরেজ তখন তার ভাইকে শুয়ে পড়তে বলে কারণ সেখানে প্রায়ই এমন গুলির শব্দ শোনা যায়। কিন্তু এর পরে বাইরে চলে যায় আমরেজ। এরপর যখন তামহীদ তার ভাইয়ের খোঁজ করে তাকে দেখতে যায়, তখন রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে। তারপর তৎক্ষণাৎ সেনাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও তার মৃত্যু হয়।

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য গতকালই রাজৌরিতে সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষে নিহত হয়েছে ২ সন্ত্রাসবাদী, এই হামলায় শহীদ হয়েছেন ৩ জওয়ানও। আরও দুজনের অবস্থা আশঙ্কা জনক। তাঁদের হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। গতকালের রেশ কাটতে না কাটতেই ফের হামলার শিকার আরও এক পরিযায়ী শ্রমিক। গত কয়েক মাসে এই নিয়ে একের পর এক খুন হয়েই চলেছে ভূস্বর্গে। 

  • Droupadi Murmu: দরিদ্র ও প্রান্তিক মানুষের কল্যাণে কাজ করাই জীবনের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত, বললেন রাষ্ট্রপতি

    Droupadi Murmu: দরিদ্র ও প্রান্তিক মানুষের কল্যাণে কাজ করাই জীবনের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত, বললেন রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের আগে রবিবার দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি (President of India) দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu)। রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই তাঁর প্রথম ভাষণ। তিনি বলেন, “স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে, আমি দেশে এবং বিদেশে বসবাসকারী সমস্ত ভারতীয়দের আমার উষ্ণ অভিনন্দন জানাই। ১৪ই আগস্ট দিনটি দেশভাগের ভয়ংকর স্মৃতি দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে। এই স্মৃতি দিবস উদযাপনের উদ্দেশ্য হল সামাজিক সম্প্রীতি, মানবিক ক্ষমতায়ন এবং ঐক্যের প্রচার করা।” 

    আরও পড়ুন: দেশকে লুট করলে খেসারত দিতে হবে! দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা মোদির
     
    তিনি আরও বলেন, “আমি সমস্ত দেশবাসীর সমৃদ্ধ জীবন কামনা করি। আমি ভারতের সশস্ত্র বাহিনী, বিদেশে ভারতীয় মিশন এবং প্রবাসী-ভারতীয়দের অভিনন্দন জানাই যারা তাদের মাতৃভূমিকে গর্বিত করে। আমাদের কাছে যা আছে সবটাই মাতৃভূমির দেওয়া। তাই আমাদের দেশের নিরাপত্তা, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য সর্বস্ব সমর্পণের অঙ্গীকার করা উচিত।”   

    রাষ্ট্রপতি মুর্মু বলেন, “আমাদের ভারতের সৌন্দর্যের সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্ত কিছুকে দৃঢ়ভাবে রক্ষা করা উচিত। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রতি আমাদের কর্তব্য জল, মাটি ও জৈবিক বৈচিত্র্য সংরক্ষণ। আমাদের দেশের অনেক আশা আমাদের মেয়েদের উপর। সঠিক সুযোগ পেলে তারা দারুণ সফলতা অর্জন করতে পারে। ফাইটার-পাইলট থেকে শুরু করে মহাকাশ বিজ্ঞানী, সব ক্ষেত্রেই আমাদের মেয়েরা তাদের জয়ের পতাকা ওড়াচ্ছে।” 

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী, প্রজাতন্ত্র দিবসে রাষ্ট্রপতি! জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পার্থক্য জানেন

    ভারতের রাজনৈতিক ঐতিহ্যের কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “বেশির ভাগ গণতান্ত্রিক দেশেই ভোটাধিকার পাওয়ার জন্য মেয়েদের অনেক লড়াই করতে হয়েছে। কিন্তু দেশের গণতন্ত্রের গোড়ার দিন থেকেই এই দেশে সর্বজনীন ভোটাধিকারের ধারণা স্বীকৃতি পেয়েছে।” 

    তিনি এদিন বলেন, “নারীরা অনেক  প্রতিবন্ধকতাকে অতিক্রম করে এগিয়ে যাচ্ছে। সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় তাদের অংশগ্রহণকে সম্মান জানাই। আজ আমাদের পঞ্চায়েত প্রতিষ্ঠানগুলিতে নির্বাচিত মহিলা প্রতিনিধির সংখ্যা চোদ্দ লক্ষেরও বেশি। ” 

    রাষ্ট্রপতি বলেন, “বর্তমানে দেশে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও অর্থনীতি এবং এর সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য ক্ষেত্রে যে ভাল পরিবর্তনগুলি দেখা যাচ্ছে তাতে এটা প্রমাণিত যে দেশে সুশাসন রয়েছে। আমি দেশের প্রতিটি নাগরিককে তাদের মৌলিক কর্তব্য সম্পর্কে জানার, অনুসরণ করার জন্য অনুরোধ করছি, যাতে আমাদের জাতি নতুন উচ্চতায় পৌঁছতে পারে। ভারতে সংবেদনশীলতা ও মূল্যবোধকে প্রাধান্য দেওয়া হয় না। আমাদের সমাজের বঞ্চিত, দরিদ্র ও প্রান্তিক  মানুষের কল্যাণে কাজ করাই জীবনের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত।”  

    মহাত্মা গান্ধীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, “মহাত্মা গান্ধীর মতো নেতারা আধুনিক কালেও আমাদের প্রাচীন মূল্যবোধগুলিকে সযত্নে রক্ষা করেছেন।” গান্ধী বিকেন্দ্রীভূত শাসনব্যবস্থা এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা তুলে দেওয়ার জন্য সওয়াল করেছেন বলেও জানান তিনি। 

    তিনি জানান, দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি কোভিড টিকা দিয়ে ভারত বৃহত্তম টিকাকরণ অভিযান সম্পন্ন করেছে ভারত। ২০০ কোটি ভ্যাকসিন দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারার জন্য ভারতের সকল নাগরিককে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি। কোভিড অতিমারি মোকাবিলায় বিশ্বের অনেক উন্নত দেশের তুলনায় ভারত অনেক ভাল কাজ করেছে বলেও দাবি করেছেন মুর্মু।

  • Bihar Politics: বিহারে নীতীশ মন্ত্রিসভার ৭২ শতাংশ মন্ত্রীই দুর্নীতিগ্রস্ত! 

    Bihar Politics: বিহারে নীতীশ মন্ত্রিসভার ৭২ শতাংশ মন্ত্রীই দুর্নীতিগ্রস্ত! 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারের (Bihar) নয়া মন্ত্রিসভার অন্তত ৭২ শতাংশ মন্ত্রীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা (Criminal Case) রয়েছে আদালতে। এর মধ্যে আবার ১৭ জনের বিরুদ্ধে রয়েছে গুরুতর ফৌজদারি মামলা। অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্রেটিক রিফর্মস (ADR) এর রিপোর্টেই উঠে এসেছে এই তথ্য। রিপোর্টে প্রকাশিত তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, বিহার মন্ত্রিসভায় শপথ নেওয়া ৩৩ জন মন্ত্রীর (Minister) মধ্যে ২৭ জনের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা রয়েছে। শতাংশের হিসেবে যা দাঁড়ায় ৭২।

    এনডিএ (NDA) সঙ্গ ছেড়ে কংগ্রেস (Congress) এবং আরজেডির (RJD) সঙ্গে জোট গড়ে সরকার গড়েন জেডিইউ (JDU) সুপ্রিমো নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। অষ্টমবারের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন তিনিই। দিন কয়েক আগে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন নীতীশ। উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন আরজেডি নেতা তথা লালু প্রসাদ যাদবের ছেলে তেজস্বী যাদব। সম্প্রতি শপথ নেন ওই মন্ত্রিসভার আরও ৩১ জন মন্ত্রী। নয়া এই সরকারে আরজেডির ১৭ জন মন্ত্রী রয়েছেন। এঁদের মধ্যে ১৫ জনের বিরুদ্ধেই ফৌজদারি মামলা রয়েছে। তার মধ্যে আবার ১১ জনের বিরুদ্ধে রয়েছে গুরুতর ফৌজদারি মামলা।

    আরও পড়ুন :নীতীশ ‘পরজীবী’, তোপ বিহার বিজেপির

    প্রসঙ্গত, এদিন যে ৩১ জন মন্ত্রী শপথ নেন, তাঁদের মধ্যে আরজেডি এবং জেডিইউ ছাড়াও রয়েছেন কংগ্রেসের দুই এবং হিন্দুস্তানি আওয়াম মোর্চার একজন। এক নির্দলও মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন এদিন। কংগ্রেসের এই দুই মন্ত্রীর বিরুদ্ধেও রয়েছে ফৌজদারি মামলা। নীতীশের এই মন্ত্রিসভায় ঠাঁই হয়েছে জেডিইউয়ের ১১ জনের। এঁদের মধ্যে ফৌজদারি মামলা রয়েছে ৪ জনের বিরুদ্ধে। ফৌজদারি মামলায় যাঁদের নাম রয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী এবং উপমুখ্যমন্ত্রীও।

    আরও পড়ুন : নতুন সঙ্গী আরজেডি! বিজেপির সঙ্গ ত্যাগ নীতীশের, ফের ‘মহাজোট’-এর পথে বিহার?

    এদিকে, নীতীশের নেতৃত্বে মহাজোটের এই সরকারে আইনমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন আরজেডির কার্তিকেয় সিংহ (Kartikeya Singh)। তিনি যেদিন আইনমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন, সেদিনই তাঁর হাজির হওয়ার কথা ছিল আদালতে। একটি অপহরণের মামলায় বিহারের দানাপুর আদালতে আত্মসমর্পণের কথা ছিল তাঁর। ওই দিনই ছিল শেষ দিন। আদালতের দেওয়া সময়সীমার শেষ দিনেও সেখানে হাজিরা না দিয়ে তিনি অংশ নিয়েছেন শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠানে। অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্রেটিক রিফর্মস এর রিপোর্টে প্রকাশ্যে আসতেই হইচই রাজ্যজুড়ে। বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপিও। পদ্ম শিবিরের দাবি, মহাজোট সরকারের সিংহভাগ মন্ত্রীই দুর্নীতিগ্রস্ত।

        

  • Agriculture Loan: কৃষকদের স্বস্তি, কৃষি ঋণে দেড় শতাংশ হারে অর্থ সাহায্য দেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

    Agriculture Loan: কৃষকদের স্বস্তি, কৃষি ঋণে দেড় শতাংশ হারে অর্থ সাহায্য দেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত স্বল্পমেয়াদি কৃষি ঋণের (Agri Loan) ক্ষেত্রে বার্ষিক ১.৫ শতাংশ সুদে অর্থ সাহায্য দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (Union Cabinet)। বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) সভাপতিত্বে আয়োজিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ ব্যাপারে সবুজ সংকেত মেলে। সরকারি ব্যাংক, বেসরকারি ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, ক্ষুদ্র ঋণদানকারী সংস্থা সহ বিভিন্ন ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলিকে ১.৫ শতাংশ সুদের হারে অর্থ প্রদান করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। ২০২২-২৩ থেকে ২৩-২৪ অর্থবর্ষে কৃষকদের স্বল্পমেয়াদি কৃষি ঋণদানের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য হবে।

    কৃষকদের এই অর্থ সাহায্য দিতে গিয়ে সরকারি কোষাগারের খরচ হবে অতিরিক্ত ৩৪ হাজার ৮৫৬ কোটি টাকা। বৈঠক শেষে সংবাদমাধ্যমকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর (Anurag Thakur) জানান, কৃষি ঋণে এই অর্থ সাহায্যের ফলে বাজেটে অতিরিক্ত ৩৪ হাজার ৮৫৬ কোটি টাকা খরচ হবে। এই টাকা খরচ হবে ২০২২-২৩ থেকে ২৩-২৪ অর্থবর্ষে। কৃষি ক্ষেত্রে ঋণের জোগান ঠিক রাখতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন : দেশবাসীর সুবিধাই আগে! জানুন রাশিয়া থেকে তেল কেনা নিয়ে কী মত বিদেশমন্ত্রীর

    জানা গিয়েছে, সুদে অর্থ সাহায্য বৃদ্ধির জেরে কৃষি খাতে ঋণ সরবরাহের স্থায়িত্ব নিশ্চিত হবে। সেইসঙ্গে ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলিরও আর্থিক দৃঢ়তা ও কার্যকারিতা নিশ্চিত করা হবে। আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাংক ও সমবায় ব্যাংকের ক্ষেত্রে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গ্রামীণ অর্থনীতিতে পর্যাপ্ত কৃষি ঋণ নিশ্চিত করাই রয়েছে সরকারের এই সিদ্ধান্তের মূলে। কেবল কৃষি ক্ষেত্রই নয়, এই স্বল্পমেয়াদি কৃষি ঋণ দেওয়া হবে প্রাণীপালন, ডেয়ারি, পোলট্রি এবং মৎস্যচাষের ক্ষেত্রেও। ক্ষমতায় এসে কৃষকদের জন্য কিষান ক্রেডিট কার্ড চালু করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই কিষান ক্রেডিট কার্ড স্কিমে কৃষকরা যে কোনও সময় ঋণের মাধ্যমে কৃষি পণ্য এবং পরিষেবা কিনতে পারেন। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি আত্মনির্ভর ভারত প্রচারে ৩.১৩ কোটিরও বেশি কৃষককে নয়া কিষান ক্রেডিট কার্ড দেওয়া হয়েছে। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ঢের বেশি। লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২.৫ কোটি।

    আরও পড়ুন : অনুপ্রবেশ ইস্যুতে কোনও আপোশ করবে না মোদি সরকার, জানাল বিজেপিও

  • Independence Day 2022: স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা তো তুললেন, কিন্তু পতাকা ভাঁজ করার সঠিক নিয়ম জানেন কি?

    Independence Day 2022: স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা তো তুললেন, কিন্তু পতাকা ভাঁজ করার সঠিক নিয়ম জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসে (Independence Day 2022) দেশ জুড়ে উত্তোলিত হয়েছে জাতীয় পতাকা (National Flag)। এবার দেশের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্ণ হল। তাই এই দিনটি বিশেষভাবে পালন করার জন্যে কেন্দ্রীয় সরকার একাধিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর একটি বিশেষ কর্মসূচি হল ‘হর ঘর তেরঙা’ (Har Ghar Tiranga) অভিযান। সেখানে দেশের সবাইকে জাতীয় পতাকাকে সম্মান জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল পিকচার অথবা ঘরে লাগিয়ে ছবি তুলতে বলা হয়েছিল। তাই প্রতিবারের তুলনায় এবারে বেশিই জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল।

    তবে পতাকা উত্তোলন তো করেছেন, কিন্তু জানেন কি পতাকাকে এবারে কীভাবে ভাঁজ করে রাখবেন? স্বাধীনতা দিবস পেরোনোর পর প্রতি বছরেই দেখা যায় জাতীয় পতাকার অবমাননা হতে। পতাকাকে প্রায়ই মাটিতে ধুলোয় পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাই জাতীয় পতাকার অবমাননা রুখতে এবার বিশেষ উদ্যোগ নিল কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রক। জাতীয় পতাকাকে কী ভাবে সম্মানের সঙ্গে ভাঁজ করে রাখতে হবে, তার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সংস্কৃতি মন্ত্রকের তরফে। জাতীয় পতাকাকে কীভাবে ভাঁজ করে রাখবেন, তা নিয়ে মন্ত্রকের অফিসিয়াল ট্যুইটার থেকে শেয়ারও করা হয়েছে। আসুন দেখে নেওয়া যাক জাতীয় পতাকা ভাঁজ করার পদ্ধতি।

    আরও পড়ুন: ৫ কোটিরও বেশি সেলফি ‘হর ঘর তিরঙ্গা’-র ওয়েবসাইটে, দাবি কেন্দ্রের

    কীভাবে জাতীয় পতাকা ভাঁজ করবেন?

    • জাতীয় পতাকাকে হরাইজন্টালি বা অনুভূমিকভাবে রাখতে হবে।
    • সাদা অংশের নীচে পতাকার গেরুয়া এবং সবুজ অংশ ভাঁজ করতে রাখতে হবে।
    • তার পর সাদা অংশকে এমন ভাবে ভাঁজ করতে হবে যাতে, কেবল মাত্র পতাকার অশোকচক্র আর গেরুয়া, সবুজ দাগটি দেখা যায়।
    • এটিকে এমনভাবে ভাঁজ করতে হবে যাতে এটি দেখতে স্কোয়ারের মত হয় ও গেরুয়া এবং সবুজ অংশের সঙ্গে অশোক চক্রটিও সম্পূর্ণ ভাবে দেখা যায়।
    • এরপর দুহাতে তুলে নিয়ে সে ভাবেই তা কোনও পরিষ্কার স্থানে রাখতে হবে।

    [tw]


    [/tw]

    পতাকা ক্ষতিগ্রস্থ হলে কী করা উচিত? 

    আবার অনেক ক্ষেত্রে ভুলবশত যদি পতাকা মাটিতে পড়ে যায় বা তাতে নোংরা লেগে যায়, তার ক্ষেত্রেও বিশেষ নিয়ম রয়েছে। ব্যবহার এবং উত্তোলনের পর ক্ষতিগ্রস্ত পতাকাগুলোকে পুড়িয়ে ফেলতে হবে। কাগজের পতাকার ক্ষেত্রেও একইরকম করতে হবে। আবার পতাকা দিয়ে কোনও কিছু ঢাকা দেওয়া যাবে না। কোনও কিছু ধরার জন্য পতাকা ব্যবহার যাবে না। একে কস্টিউমের মত পরাও উচিত না। কোনও যানবাহনে, স্মৃতিস্তম্ভে, বিল্ডিং-এ পতাকা লাগানো নিয়মের বিরুদ্ধে। পতাকায় যেন কোনও নোংরা না লাগে, কিন্তু নোংরা লেগে তা ভালো ভাবে পরিষ্কার করতে হবে।

     

LinkedIn
Share