Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Bank Hike FD Rates: চারটি ব্যাঙ্কে স্থায়ী আমানতের উপর সুদ বাড়ল, বিনিয়োগ মুনাফা কোন কোন ব্যাঙ্কে?

    Bank Hike FD Rates: চারটি ব্যাঙ্কে স্থায়ী আমানতের উপর সুদ বাড়ল, বিনিয়োগ মুনাফা কোন কোন ব্যাঙ্কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে সুদের হার বৃদ্ধির প্রত্যাশা করাই অসম্ভব ব্যাপার। কিন্তু সেই অসম্ভবকেই সম্ভব করে তুলছে দেশের চারটি ব্যাঙ্ক। আপনি যদি অর্থ সঞ্চয় করতে আগ্রহী হন সেক্ষেত্রে এর থেকে আর ভালো সময় নেই। বর্তমানে মিউচুয়াল ফান্ডের মতো বিনিয়োগ ক্ষেত্রে তুলনামূলক ভাবে বেশি রিটার্ন পাওয়া গেলেও সেগুলি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় অনেকেই বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দ্বিধাগ্রস্ত হন। তাই সুরক্ষিত বিনিয়োগের জন্য অনেকেই ফিক্সড ডিপোজিট করে থাকেন। 
    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI) দ্বারা টানা রেপো রেট বৃদ্ধির পরে, কম বেশী প্রতিটি ব্যাংকই ২০২২ সালের মে মাস থেকে ফিক্সড ডিপোজিট (FDs) এবং সেভিংস অ্যাকাউন্টে সুদের হার বাড়িয়েছে।
    বর্তমানে ভারতের সবচেয়ে বড়ো ব্যাংক স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া ও তার পাশাপাশি দেশের বৃহত্তম বেসরকারি ব্যাংক এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক সহ  আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক, কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক সম্প্রতি ফিক্সড ডিপোজিটের উপর সুদের হার বাড়িয়েছে।
    তবে এই ব্যাংকগুলির থেকেও ছোট ব্যাংক (Small Financed Bank) গুলি তাদের গ্রাহকদের জন্য লাভজনক হারে সুদের হার বাড়িয়েছে।
    বর্তমানে আইডিএফসি(IDFC) ব্যাংক, আরবিএল ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, কানাড়া ব্যাংক(Canara Bank) গ্রাহকদের ৭% এরও বেশী সুদের হার বাড়িয়েছে।

    আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাংক (IDFC First Bank)

    আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাংক ৫০ বেসিস পয়েন্ট পর্যন্ত বর্ধিত সুদের হার ঘোষণা করেছে। সেই সুদের হার হল নিম্নরূপ—
    ৭৫০ দিনের মধ্যে ফিক্সড ডিপোজিটের জন্য, ব্যাঙ্ক সাধারণ গ্রাহকদের ৭.২৫% এবং বয়স্ক নাগরিকদের ৭.৭৫%।

    আরবিএল ব্যাংক (RBL Bank)

    RBL ব্যাঙ্ক সাধারণ গ্রাহকদের জন্য ১ বছর ৩ মাসে  ফিক্সড ডিপোজিটেত উপর ৭% হারে সুদ অফার করে এবং প্রবীণ নাগরিকদের জন্য ৭.৫০% হারে।

    ইউনিয়ন ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া(Union Bank of India)

    ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া হল একটি সরকারী ব্যাঙ্ক। ১৭ অক্টোবর থেকে ২ কোটির নিচে থাকা স্থায়ী আমানতের উপর (FD) সুদের হার বাড়িয়েছে।  সর্বশেষ খবর অনুযায়ী ব্যাঙ্কটি ৭ দিন থেকে 10 বছর মেয়াদী স্থায়ী আমানতের উপর ৩% থেকে ৭% পর্যন্ত সুদের হার বাড়িয়েছে।

    কানারা ব্যাংক(Canara Bank)

    কানারা ব্যাংকটিও হল সরকারী ব্যাংক। কানারা ব্যাঙ্ক ৬৬৬ দিনে মেয়াদের জন্য একটি বিশেষ ফিক্সড ডিপোজিট প্ল্যান চালু করেছে।  এই পরিকল্পনা অনুসারে, ব্যাংক তার সাধারণ গ্রাহকদের জন্য ৭% হারে সুদের হার অফার করছে এবং প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সুদের হার হবে ৭.৫%।
    কানারা ব্যাঙ্ক বর্তমানে ৭ দিন থেকে ১০ বছরের মধ্যে ফিক্সড ডিপোজিটের উপর সাধারণ জনগণের জন্য ৩.২৫% থেকে ৭.০০% এবং প্রবীণ নাগরিকদের জন্য ৩.২৫% থেকে ৭.৫০% হারে সুদ প্রদান করছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Liz Truss: পুতিনের নির্দেশেই হ্যাক করা হয়েছিল ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসের ফোন!

    Liz Truss: পুতিনের নির্দেশেই হ্যাক করা হয়েছিল ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসের ফোন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের (Britain) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসের (Liz Truss) ব্যক্তিগত ফোন হ্যাক করা হয়েছিল। রাশিয়ার (Russia) প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের (Vladimir Putin) হয়ে কাজ করে এমন সন্দেহভাজন সংস্থাই এ কাজ করেছে। ট্রাস যখন ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রী তখনই হ্যাক করা হয় তাঁর ব্যক্তিগত ফোন। শনিবার এ খবর প্রকাশ করেছে ব্রিটেনের নামকরা সংবাদপত্র ডেইলি মেইল।

    ব্রিটেনের ওই নামী সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সন্দেহভাজন গুপ্তচররা ট্রাসের (Liz Truss) ঘনিষ্ঠ বন্ধু কোয়াসি কোয়ার্টেংয়ের সঙ্গে কথোপকথন ও গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে একাধিক দেশের সঙ্গে ট্রাসের আলোচনার গোপন বিবরণের খোঁজ পেতেই ট্রাসের ফোন হ্যাক করেছিল। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়ে বিভিন্ন দেশের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে ট্রাসের কথোপকথনও এজেন্টদের হাতে গিয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে। হ্যাকাররা বছরখানেক ধরে ট্রাসের ফোন থেকে ডেটা ডাউনলোড করেছে। ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছেন ব্রিটিশ সরকারের এক মুখপাত্র। তিনি বলেন, সাইবার হুমকি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সরকারের শক্তপোক্ত ব্যবস্থা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মন্ত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে নিয়মিত আলোচনা, তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্য কীভাবে সংরক্ষণ করতে হবে তার পরামর্শ এবং কীভাবে সাইবার হুমকির মোকাবিলা করতে হবে তার পরামর্শ দেওয়াও।

    আরও পড়ুন: ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    বিদেশমন্ত্রীর পদ থেকে পরে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন ট্রাস (Liz Truss)। পার্টিগেট কেলেঙ্কারির জেরে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন বরিস জনসন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনককে (Rishi Sunak) হারিয়ে প্রধানমন্ত্রী হন ট্রাস। তবে বেশিদিন ওই পদে ছিলেন না তিনি। মাত্র দেড় মাসের মাথায় পদত্যাগ করেন ট্রাসও। এর পরেই প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে ফের এগিয়ে আসেন ঋষি। প্রথমে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে থাকলেও, একেবারে শেষ মুহূর্তে সরে দাঁড়ান বরিস এবং লিজ। তার পরেই প্রধানমন্ত্রী পদে ঋষিকে বেছে নেয় তাঁর দল কনজারভেটিভ পার্টি। রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে দেখা করেন ঋষি। পরে শপথ নেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • LPG Gas Price: মাসের শুরুতেই স্বস্তি! একধাক্কায় ১১৫.৫০ টাকা কমল রান্নার গ্যাসের দাম

    LPG Gas Price: মাসের শুরুতেই স্বস্তি! একধাক্কায় ১১৫.৫০ টাকা কমল রান্নার গ্যাসের দাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নভেম্বরের শুরুতেই সাধারণ মানুষের জন্য খুশির খবর। ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতির মাঝে আজ কমানো হল এলপিজি অর্থাৎ রান্নার গ্যাসের দাম (LPG Gas Price)। জনগণকে স্বস্তি দিতে সরকারের পক্ষ থেকে বাণিজ্যিক এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের দাম কমানো হয়েছে। এদিন বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ১১৫.৫০ টাকা কমানো হয়েছে। তবে কমেনি ঘরোয়া গ্যাস সিলিন্ডারের দাম। পুরনো দামই রাখা হয়েছে এই সিলিন্ডারগুলির। প্রসঙ্গত, ৬ জুলাই থেকে সারা দেশে ১৪ কেজি ঘরোয়া গ্যাস সিলিন্ডারের দামে কোনও পরিবর্তন হয়নি। তবে একনজরে দেখে নিন, কোন কোন মেট্রো শহরে বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম কত হয়েছে।

    কলকাতা- ১১৫.৫০ টাকা কমানোর পরে বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৯৯৫.৫০ টাকার পরিবর্তে ১৮৪৬ টাকা হয়েছে।

    দিল্লি- দাম কমানোর পরে এবার থেকে বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডার ১৮৫৯.৫ টাকার পরিবর্তে ১৭৪৪ টাকায় পাওয়া যাবে।

    মুম্বই- দাম কমে যাওয়ার ফলে এটি ১৮১১.৫০ টাকার পরিবর্তে ১৬৯৬ টাকায় পাওয়া যাবে।

    চেন্নাই- দামের পরিবর্তনের ফলে এবার থেকে চেন্নাইয়ে বাণিজ্যিক এলপিজি গ্যাসের সিলিন্ডার ২০০৯.৫০ টাকার পরিবর্তে ১৮৯৩ টাকায় পাওয়া যাবে।

    আরও পড়ুন: গ্যাস সিলিন্ডার ডেলিভারি থেকে রেলওয়ে টাইম টেবিল! জেনে নিন নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে বদলে যাওয়া নিয়মগুলি

    গত জুন মাস থেকে এখনও পর্যন্ত এই নিয়ে সাতবার দাম কমানো হল বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারের দাম (LPG Gas Price)। গত ছয় মাসে ১৯ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের মোট দাম কমেছে ৬১০ টাকা। গত ১ অক্টোবরও বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারের দাম কমেছিল। এবারও এই মাসে ফের দাম কমল বাণিজ্যিক গ্যাসের। তবে বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম কমলেও স্বস্তি মিলল না গৃহস্থের। ঘরোয়া গ্যাস অর্থাৎ ১৪.২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দামও একনজরে দেখে নিন।

    দিল্লিতে ১০৫৩ টাকা, কলকাতায় ১০৭৯ টাকা, চেন্নাইতে ১০৬৮.৫ টাকা এবং মুম্বইতে ১০৫২.৫ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে ঘরোয়া রান্নার গ্যাস। প্রসঙ্গত, প্রতি মাসের শুরুতেই দেশের তেল কোম্পানিগুলি বাণিজ্যিক এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার ও ঘরোয়া সিলিন্ডারের দাম পরিবর্তন করে (LPG Gas Price)। শেষবার গত ৬ জুলাই এই ঘরোয়া রান্নার গ্যাসের দাম বেড়েছিল ৫০ টাকা। এরপর আর দামে কোনও পরিবর্তন করা হয়নি। ফলে এক্ষেত্রে গৃহস্থে স্বস্তি না আসলেও বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম কমায় হোটেল, রেস্তোরাঁ, খাবারের দোকানে রান্নার খরচ কমে যাবে।

  • Citizenship Ammendment Act: সিএএ মামলার শুনানি শুরু সুপ্রিম কোর্টে, কবে থেকে জানেন?

    Citizenship Ammendment Act: সিএএ মামলার শুনানি শুরু সুপ্রিম কোর্টে, কবে থেকে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (Citizenship Ammendment Act), সংক্ষেপে সিএএ (CAA) মামলার শুনানি হবে ৬ ডিসেম্বর। মঙ্গলবার এই নির্দেশ দেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি ইউইউ ললিত (UU Lalit)। তিনি অবসর নেবেন ৮ নভেম্বর। তার ঠিক দু দিন আগেই শুরু হবে শুনানি। সিএএ-র বিরুদ্ধে আবেদনপত্র জমা পড়েছে ২৫০টি। এর মধ্যে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে ২৩২টি। এই আবেদন নিয়ে কেন্দ্র, অসম, ত্রিপুরা সরকার ও আবেদনকারীদের অবস্থান জানাতে তিন সপ্তাহ সময়ও দেওয়া হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের তরফে। যেহেতু ললিত অবসর নেবেন ৮ তারিখে, তাই শুনানি হবে অন্য বেঞ্চে। সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা প্রধান বিচারপতি ইউইউ ললিত, বিচারপতি এস রবীন্দ্র ভাট এবং বেলা এম ত্রিবেদীর বেঞ্চে জানান, সিএএ ক্ষতিকর নয় বলে ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে কেন্দ্র। তবে সময় চাওয়া হয়েছে রাজ্যগুলির স্বার্থে।

    ২০১৯ সালে তৈরি হয় নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (Citizenship Ammendment Act)। এই আইনে বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে আসা হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, জৈন এবং পার্শি সম্প্রদায়ের মানুষকে ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এই তালিকায় রাখা হয়নি মুসলমানদের। তার জেরেই শুরু হয় সমালোচনা।

    এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টে মূল আবেদন হিসেবে ধরা হয়েছে ইন্ডিয়ান মুসলিম লিগের আবেদনপত্রটি। তাদের দাবি, আইনটি সমতার মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন করেছে। ধর্মের ভিত্তিতে অবৈধভাবে আসা নাগরিকদের একটি অংশকে নাগরিকত্ব দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। এর পর দেশের শীর্ষ আদালতের তরফে কেন্দ্রকে নির্দেশ দিয়ে বলা হয়, চার সপ্তাহের মধ্যে এ ব্যাপারে তাদের অবস্থান জানাতে। হাইকোর্টগুলিকেও নির্দেশ দিয়েছিল সেখানে চলা এ সংক্রান্ত শুনানি স্থগিত রাখতে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে শীঘ্রই চালু হবে সিএএ! নাগরিক সংশোধনী বিল নিয়ে আশার আলো দেখালেন শুভেন্দু

    মুসলিম লিগের পাশাপাশি নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের (Citizenship Ammendment Act) বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন কংগ্রেসের জয়রাম রমেশ, রাষ্ট্রীয় জনতা দলের মনোজ ঝা, তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র, এআইএমআইএমের আসাদউদ্দিন ওয়াইসিও। আবেদন করেছিল জমিয়ত-উলেমা-ই-হিন্দ, অল অসম স্টুডেন্টস ইউনিয়ন, পিস পার্টি, সিবিআই, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা রিহাই মঞ্চের মতো কয়েকটি সংগঠনও। আইনজীবী এমএল শর্মা এবং আইনের বেশ কিছু পড়ুয়াও আবেদন করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টে।

    প্রসঙ্গত, সোমবারই গুজরাটের দুই জেলায় বসবাসকারী তিন দেশের সংখ্যালঘুদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়ার বিষয়টি ঘোষণা করেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। এদিন এই মর্মে জারি হয়েছে নির্দেশিকাও। তবে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন কার্যকর না হওয়ায় ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনের আওতায় এই পদক্ষেপ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • The Wire Editor: অনলাইন পোর্টাল দ্য ওয়্যারের সম্পাদকদের  বাড়িতে তল্লাশি! বাজেয়াপ্ত নথি

    The Wire Editor: অনলাইন পোর্টাল দ্য ওয়্যারের সম্পাদকদের বাড়িতে তল্লাশি! বাজেয়াপ্ত নথি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্য ওয়্যারের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক (The Wire Editor) সিদ্ধার্থ বরদারাজন ও সম্পাদক এম কে ভেনু, জাহ্নবী সেন এবং সিদ্ধার্থ ভাটিয়ার বাড়িতে তল্লাশি চালাল দিল্লি পুলিশ (Delhi Police)।  বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্যর (Amit Malviya) এফআইআরের ভিত্তিতে পুলিশ অভিযান চালায়। সোমবার পুলিশের তরফে এই তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। পুলিশ সূত্রে খবর,তল্লাশির পর তাঁদের ফোন, ল্যাপটপ এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তবে কাউকে আটক বা গ্রেফতার করা হয়নি। 

    প্রসঙ্গত,  গত শনিবার দিল্লি পুলিশ ওই নিউজ পোর্টালের ও তার চারজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে। তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করেছিলেন মালব্য। কয়েকদিন আগে দ্য ওয়্যারে ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত কিছু প্রতিবেদন নিয়ে আপত্তি জানিয়ে এফআইআর দায়ের করেছিলেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য। পরে যদিও সেই প্রতিবেদনগুলি প্রত্যাহার করে নেয় ওয়্যার। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল যে ফেসবুক তথা মেটা অমিত মালব্যকে কিছু বিশেষ সুবিধা দিয়েছে। এক্স-চেক নামে (X check-list on Meta) একটা প্রোগ্রামের মাধ্যমে অমিত মালব্যকে এমন সুবিধা দেওয়া হয়েছে, যার ফলে অমিত বিজেপির বিরুদ্ধে ৭০০ পোস্ট ফেসবুক থেকে নামিয়ে দিতে পেরেছিলেন। কিন্তু এই অভিযোগ অস্বীকার করে মেটা। অমিত মালব্যও এই তথ্য পুরোপুরি মিথ্যা বলে দাবি করেছিলেন।

    আরও পড়ুন: ‘রাজনীতির ঊর্ধ্বে সমাজসেবা, সবার ওপরে মাতৃত্ব…’, জানুন আরএসএসের মহিলা সংগঠনের আদর্শ

    এ প্রসঙ্গে  সিদ্ধার্থ বরদারাজন বা এম কে ভেনু এখনও কোনও মন্তব্য করেননি। সাংবাদিক বরদারাজন বলেন, আমরা পুলিশকে সহযোগিতা করেছি। তারা ডে ডিভাইস ও পাসওয়ার্ড চেয়েছিল তা তাদের দিয়ে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ চারটি ডিভাইস নিয়েছে। এর মধ্যে একটি ম্যাকবুক, দুটি আইফোন ও একটি আইপ্যাড রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • S Jaishankar: সোশ্যাল মিডিয়া হাতিয়ার করে মতাদর্শ ছড়িয়ে দিচ্ছে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা, জানালেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: সোশ্যাল মিডিয়া হাতিয়ার করে মতাদর্শ ছড়িয়ে দিচ্ছে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা, জানালেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্টারনেট (Internet) এবং সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media) মাধ্যমগুলিকে হাতিয়ার করে সন্ত্রাসবাদী ও বিচ্ছিন্নতাবাদীরা তাদের মতাদর্শ ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে বিচ্ছিন্নতাবাদের বীজ বপন করছে। এমনকী যুব সম্প্রদায়ের মগজ ধোলাই করে জঙ্গি সংগঠনে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে তাদের। শনিবার সন্ত্রাসবাদ বিরোধী কমিটির এক সম্মেলনে এ কথা বলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

    নয়াদিল্লিতে চলছে রাষ্ট্রসংঘের (UN) স্পেশাল মিট। আলোচ্যসূচি, কাউন্টারিং দ্য ইউজ অফ নিউ অ্যান্ড এমার্জিং টেকনোলজিজ ফর টেররিস্ট পারপাসেস। এই অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেন জয়শঙ্কর। তখনই তিনি জানান, কীভাবে সন্ত্রাসবাদীরা হাতিয়ার করছে সোশ্যাল মিডিয়াকে। সন্ত্রাসবাদ যে মানবতার বিরুদ্ধে বড় বিপদ, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar)। উল্লেখ করেন রাষ্ট্রসংঘের চেষ্টার কথাও। তিন বলেন, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ গত দু দশক ধরে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। তার পরেও নির্মূল হয়নি সন্ত্রাসবাদ। তাঁর অভিযোগ, কোনও কোনও দেশ সন্ত্রাসবাদে অর্থ সহায্য করছে। এশিয়া এবং আফ্রিকায়ও সন্ত্রাসবাদ ক্রমেই মাথাচাড়া দিচ্ছে বলেও অভিযোগ বিদেশমন্ত্রীর। সম্প্রতি সন্ত্রাসবাদীরা, তাদের সহযোগীরা, বিশেষত মুক্ত সমাজ দ্রুত নিজেদের আধুনিক প্রযুক্তিবিদ্যায় শিক্ষিত করে তুলছে। বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, তারা প্রযুক্তি ব্যবহার করে, টাকা ব্যবহার করে, স্বাধীনতা, সহমত ও প্রগতিকে আক্রমণ করে।

    আরও পড়ুন: অর্থায়নের কারণেই বাড়বাড়ন্ত সন্ত্রাসবাদের, রাষ্ট্রসংঘের বৈঠকে বললেন এস জয়শঙ্কর

    বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) জয়শঙ্কর বলেন, সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলার জন্য রাষ্ট্রসংঘের তহবিলে চলতি বছর পাঁচ লক্ষ মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় চার কোটি ১০ লক্ষ টাকা) অনুদান দেবে ভারত। সেই অনুদান থেকে সদস্য দেশগুলির পরিকাঠামো উন্নত করার পাশাপাশি জঙ্গি হামলা মোকাবিলার প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এদিনের ভাষণে সন্ত্রাসবাদীদের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের বিষয়ে সকলকে সতর্ক করে দিয়েছেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এই ধরনের কার্যকলাপ বন্ধে সতর্ক হতে হবে। প্রসঙ্গত, এই প্রথমবার রাষ্ট্রসংঘের সদর দফতরের বাইরে এই ধরনের সম্মেলন আয়োজিত হচ্ছে। শুক্রবার শুরু হয়েছে এই বিশেষ সম্মেলন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Chennai: চিকিৎসা করাতে এসে প্রণয়, মানসিক হাসপাতালেই সাতপাকে বাঁধা পড়লেন ২ রোগী

    Chennai: চিকিৎসা করাতে এসে প্রণয়, মানসিক হাসপাতালেই সাতপাকে বাঁধা পড়লেন ২ রোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন জুড়েছিল আগেই। এবার তা পেল সামাজিক স্বীকৃতি। চেন্নাইয়ের (Chennai) মানসিক হাসপাতালের ২২৮ বছরের ইতিহাসে এই ঘটনা এই প্রথম। বিয়ে হল দুই মানসিক রোগীর। হাসপাতালের এই দুই রোগীকে প্রায়ই দেখা যেত ফাঁকা করিডোরে দাঁড়িয়ে গল্প করতে। ৩৬ বছরের দীপা (Deepa) আর ৪২ এর মহেন্দ্রনকে (Mahendran) ক্যাফেটেরিয়াতেও আড্ডা জমাতে দেখা যেত। অবাক হয়েছিলেন হাসপাতালের কর্মীরা। নালিশ গিয়েছিল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে। তাঁদের একে অপরের থেকে দূরে রাখার চেষ্টাতেও কোনও কসুর করেনি হাসপাতালের কর্মীরা। কিন্তু সেই সব চেষ্টাতে জল ঢেলে শুক্রবার সেই দুজনই পাশাপাশি বসলেন বর-কনে হিসেবে। তাঁদের বিয়েতে উপস্থিত থেকে আশীর্বাদ দিলেন সেই হাসপাতালের কর্মীরাই, যারা একদিন এই সম্পর্কের বিরোধীতা করেছিলেন। বিবাহের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তামিলনাড়ুর স্বাস্থ্যমন্ত্রী এমএ সুব্রামনিয়ান। তিনি নব বিবাহিত দম্পতিকে উপহার ভর্তি একটি থালা এবং পবিত্র সুতো উপহার দেন। এদিন অন্যান্য মন্ত্রীদের সঙ্গে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শেখর বাবু এবং সাংসদ দয়ানিধি মারান। 

    বিয়ের পর তাঁদের নতুন ঠিকানা হবে ভাড়ায় নেওয়া একটি বাড়ি। অ্যাঁর মানসিক হাসপাতাল নয়, নতুন সেই বাড়িতেই নিজেদের মতো করে জগৎ গড়বেন দীপা-মহেন্দ্রন। মহেন্দ্রনকে সরকারি চাকরিও দিয়েছে তামিলনাড়ু সরকার। চেন্নাইয়ের ইনস্টিটিউট অফ মেন্টাল(IMH)  হেলথে শর্ত সাপেক্ষ কর্মী হিসেবে কাজ করবেন তিনি।

    আরও পড়ুন: রেকর্ড পারদ-পতন কলকাতায়! অক্টোবরেই তাপমাত্রা নামল ২০ ডিগ্রির নীচে  

    পরিবার সাথ ছেড়েছিল অনেক আগেই। দু বছর আগে মানসিক রোগের চিকিৎসা করতে চেন্নাইয়ের ইনস্টিটিউট অফ মেন্টাল হেল্থ  হাসপাতালে এসেছিলেন দীপা এবং মহেন্দ্রন। তাঁরা নিজেরাও ভাবেননি মনের অসুখের চিকিৎসা করাতে করাতে পেয়ে যাবেন মনের মানুষ। দীপা বলেন, “মহেন্দ্রন যখন আমাকে বিয়ের কথা বলেছিলেন, আমি নিশ্চিত ছিলাম না। উত্তরও দিইনি। ওর প্রস্তাব শোনার পরও বাড়ি ফিরে গিয়েছিলাম। কিন্তু তার পর আবার হাসপাতালেই ফিরতে হল। আমি বুঝতে পারছিলাম, জীবনটা যদি অর্থবহ হয় তবে এই মানুষটার জন্যই হতে পারে। না হলে নয়।” দীপা যখন সংবাদমাধ্যমকে এই কথাগুলো বলছিলেন তখন তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন মহেন্দ্রন। গুনগুন করে গাইছিলেন এসপি বালাসুব্রহ্মণ্যমের গান। গান শেষ করে বলেন, “আমরা একটা নতুন জীবন শুরু করতে চলেছি। কিন্তু তোমাকে মনে রাখতে হবে, আমি যদি রেগে যাই বা কখনও বকাবকি করি, তা হলে সেটা তোমার ভালর জন্যই করছি।” মহেন্দ্রন জানান, দীপার মধ্যেই তিনি খুঁজে পেয়েছেন গোটা একটা পরিবার। মা, বোন, প্রিয় বন্ধু মহেন্দ্রনের কাছে সবটাই আজ দীপা।  

    চেন্নাইয়ের ইনস্টিটিউট অফ মেন্টাল হেলথে তাঁরা যখন ভর্তি হন, তখন কেউ কাউকে চিনতেন না। কিন্তু পরবর্তী ২ বছর ধরে একটু একটু করে বদল ঘটতে থাকে তাঁদের আচরণে। দুজনের মধ্যে এক নিবিড় সম্পর্ক তৈরি হয়। মহেন্দ্রনের পারিবারিক সম্পত্তিগত কারণে আত্মীয়দের মধ্যে বিবাদ লাগে। তারপরেই ওলটপালট হয়ে যায় তাঁর জীবন। বাবার মৃত্যুশোক গভীরভাবে আঘাত করে দীপাকে। মা ও ছোট বোন থাকা সত্ত্বেও নিজেকে তিনি একা মনে করতে শুরু করেন। আজ আর দুজনেরই ফেরার কোনও জায়গা নেই। গোটা পৃথিবীতে তাঁদের একমাত্র ঠিকানা মানসিক হাসপাতাল। তবে, একে অপরের মধ্যে আশ্রয় খুঁজে পেয়েছেন দীপা-মহেন্দ্রন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • IT Rules: তথ্যপ্রযুক্তি নিয়মে বড়সড় বদল আনল কেন্দ্র, জানেন কী আছে তাতে?

    IT Rules: তথ্যপ্রযুক্তি নিয়মে বড়সড় বদল আনল কেন্দ্র, জানেন কী আছে তাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তথ্য প্রযুক্তি নিয়মে (IT Rules)  সংশোধনী প্রকাশ করল কেন্দ্র। শুক্রবার ওই সংশোধনী প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়েছে, আগামী তিন মাসের মধ্যে কমিটি গড়া হবে, যারা ফেসবুক (Facebook), ট্যুইটারের (Twitter) মতো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া (social media) প্লাটফর্ম ব্যবহারকারীর (User) অভিযোগ শুনবে।  অভিযোগ খতিয়ে দেখে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এই কমিটি ব্যবস্থাও নেবে। তিন মাসের মধ্যে তিন সদস্যের গ্রিভান্স অ্যাপিলেট কমিটি গঠন করা হবে। ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড ইনফর্মেশন টেকনোলজি মন্ত্রকের তরফে জারি করা নোটিশ থেকেই এ খবর জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, সরকার এই নোটিশটি জারি করেছিল ২০২১ সালেই। তবে এখন যেটি প্রকাশ করা হয়েছে, সেটি ওই নোটিশেরই সংশোধনী।

    ফেসবুক, ট্যুইটারের মতো সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের উদ্দেশে বেশ কিছু নিয়ম (IT Rules) জারি রয়েছে সবদিনই। এবার সেই নিয়ম লঙ্ঘন করে যদি কোনও ইউজার সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু পোস্ট করেন, তাহলে সেই পোস্ট সরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। তবে কোনও সংস্থা যদি সেই পোস্ট সরিয়ে দিতে অস্বীকার করে, তাহলে সেই সংস্থার বিরুদ্ধে ওই প্যানেলের কাছে আবেদন করা যাবে। কমিটি যা নির্দেশ দেবে, তা মানতে হবে সোশ্যাল মিডিয়াগুলিকে।

    আরও পড়ুন: ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজত! এবার সিবিআইয়ের জেরার মুখে মানিক

    জানা গিয়েছে, ভারতের ঐক্য, অখণ্ডতা, প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্ব বিরোধী যে কোনও পোস্টকে সরিয়ে দিতে হবে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে। অশ্লীল, অপমানজনক, জাত, বর্ণ, শিশু যৌন নির্যাতন, অন্যের গোপনীয়তার সঙ্গে সম্পর্কিত এবং হয়রানিমূলক কোনও পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় করা যাবে না। নয়া নিয়ম অনুযায়ী, সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলিকে ইউজারদের অভিযোগ শুনতে হবে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে। অভিযোগের নিষ্পত্তি করতে হবে পক্ষকালের মধ্যে। বিতর্কিত ও সম্ভাব্য বিপজ্জনক কনটেন্ট সরিয়ে নিতে হবে ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই। যে আপিল কমিটিগুলি গড়া হবে, তারা সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থাগুলির কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণ ও অন্যান্য সিদ্ধান্ত পর্যালোচনাও করতে পারবে। কমিটির  তিন সদস্যের মধ্যে একজন হবেন চেয়ারপার্সন। অন্য দুজন হবেন ওই কমিটির সদস্য। তিনজনকেই নিয়োগ করবে কেন্দ্র।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Andaman and Nicobar: যৌনতার বিনিময়ে চাকরি! অভিযুক্ত আমলাকে ৮-ঘণ্টা ধরে জেরা সিটের

    Andaman and Nicobar: যৌনতার বিনিময়ে চাকরি! অভিযুক্ত আমলাকে ৮-ঘণ্টা ধরে জেরা সিটের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যৌনতার বিনিময়ে চাকরি কেলেঙ্কারির (Job for Sex Scam) তদন্ত শুরু। আন্দামান নিকোবর (Andaman and Nicobar) দ্বীপপুঞ্জের প্রাক্তন মুখ্য সচিব জিতেন্দ্র নারাইনের (Jitendra Narain) বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার মূল অভিযোগকারিণী তদন্তকারী আধিকারিকদের জানান, ২০ জনেরও বেশি মহিলাকে বাড়িতে নিয়ে এসে রেখে যৌন ব্যবসা করাতেন জিতেন্দ্র। তিনি যখন মুখ্যসচিব ছিলেন, তখন পোর্ট ব্লেয়ারের বাড়িতে ওই ব্যবসা চালাতেন। ঘটনার জেরে প্রবীণ ওই আইএএস অফিসারকে শুক্রবারের মধ্যে স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিমের সামনে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট।

    সেই মতো, শুক্রবারই, সিটের সামনে হাজির হন অভিযুক্ত আমলা। তাঁকে ৮ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করে বিশেষ তদন্তকারী দল বা সিট। বছর একুশের অভিযোগকারিণী ওই আধিকারিকের বিরুদ্ধে গণধর্ষণের অভিযোগ এনেছেন। জরুরি ভিত্তিতে তদন্ত করা প্রয়োজন বলেও জানিয়েছে আদালত। আদালত এও জানিয়েছে, স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম (SIT) জিজ্ঞাসাবাদ করার পাশাপাশি অভিযোগকারিণীর মেডিক্যাল টেস্ট সহ যাবতীয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারবে।

    অভিযোগ ওঠায় এ মাসের প্রথম দিকে সাসপেন্ড করা হয় নারাইনকে। তখন তিনি দিল্লি ফাইনান্সিয়াল কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর পদে ছিলেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নির্দেশে সাসপেন্ড করা হয় তাঁকে। সেই সময় স্বরাষ্ট্র দফতর জানিয়েছিল, কোনও সরকারি আধিকারিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই তাঁর পদ, স্টেটাস নির্বিশেষে দ্রুত পদক্ষেপ করা হবে। বিশেষত, মহিলাদের মর্যাদার সঙ্গে সম্পৃক্ত বিষয়গুলির ক্ষেত্রে। আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের পুলিশ ওই তরুণীর কাছ থেকে অভিযোগ পেয়ে স্বরাষ্ট্র দফতরকে জানায়। তার পরেই সাসপেন্ড করা হয় নারাইনকে। প্রসঙ্গত, নারাইন ১৯৯০ ব্যাচের আইএএস অফিসার। ২০২১ সালের মার্চে তিনি আন্দামান নিকোবর (Andaman and Nicobar) দ্বীপপুঞ্জের মুখ্য সচিব হিসেবে কাজে যোগ দিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: সশস্ত্র ও কলমধারী দুই ধরনের নকশালকেই নির্মূল করতে হবে, জানালেন মোদি

    ওই তরুণীর অভিযোগ, তিনি যখন কাজের সন্ধান করছিলেন, তখন এক ব্যক্তি তাঁকে নারাইনের বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে মদ্যপান করতে বলা হলে, তিনি তাতে রাজি হননি। এর পরেই সরকারি চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে ওই তরুণীর সঙ্গে অশালীন আচরণ করা হয় বলে অভিযোগ। তাঁর দাবি, চাকরি তো মেলেইনি, উল্টে ঘটনার কথা যাতে ফাঁস না হয়, সেজন্য হুমকিও দেওয়া হয় ওই তরুণীকে। অভিযোগ অস্বীকার করে নারাইনের দাবি, তাঁর বিরুদ্ধে বড়সড় চক্রান্ত করা হয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • One Nation – One Police Uniform: দেশজুড়ে পুলিশের অভিন্ন উর্দির হয়ে সওয়াল মোদির, পরামর্শ রাজ্যগুলিকে

    One Nation – One Police Uniform: দেশজুড়ে পুলিশের অভিন্ন উর্দির হয়ে সওয়াল মোদির, পরামর্শ রাজ্যগুলিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিয়ানার সুরজকুন্ডে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সবকটি রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নিয়ে এক চিন্তন শিবির আয়োজন করেছেন। দু দিনের এই চিন্তন শিবিরের অন্তিম দিনে অনুষ্ঠানটিতে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন,পুলিশের জন্য এক দেশ এক ইউনিফর্ম হওয়া প্রয়োজন। তিনি বলেন, সারা দেশের পুলিশকে এক ও অভিন্ন বোঝাতে একই পোশাক ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে তিনি এই সিদ্ধান্ত রাজ্যগুলোর ওপর চাপিয়ে দিতে পারেন না বলে জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    পুলিশ মানুষকে বিপদ থেকে রক্ষা করে। দেশের যে কোনও জায়গার পুলিশকে যাতে সাধারণ মানুষ একবারে চিহ্নিত করতে পারে সেই কারণেই পুলিশের জন্য সারা দেশে এক ইউনিফর্ম হওয়া প্রয়োজন। রাজ্য বোঝায় জন্য কিছু নম্বর বা প্রতীক ইউনিফর্মে থাকতে পারে। তবে তিনি আশাবাদী যে পুলিশের এই ইউনিফর্মটি আগামী ৫,১০ বা ৫০ বছরের মধ্যেই পরিবর্তন হবে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমানে আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি আর কোনও একটি রাজ্যে সীমাবদ্ধ নয়। অপরাধ এখন আন্তঃরাজ্য এবং আন্তর্জাতিকে পরিণত হচ্ছে। প্রযুক্তির সঙ্গে অপরাধীরা এখন সীমানা ছাড়িয়ে অপরাধ করার ক্ষমতা রাখছে। আর এই পরিস্থিতিতে সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রের সংস্থাগুলির মধ্যে সমন্বয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার একে অপরকে সহযোগিতা করা উচিত। বর্তমান পরিস্থিতিতে অপরাধীর থেকে দশ ধাপ এগিয়ে থাকতে হবে পুলিশ প্রশাসনকে।

    [tw]


    [/tw]

    ৪৫ মিনিটের ভাষণে তিনি একাধিক বিষয় তিনি তুলে ধরেন। কখনও তিনি মাওবাদী প্রসঙ্গে কথা বলেছেন তো কখনও তিনি দেশের যুব সমাজ সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, মাওবাদীরা এখন বন্দুকের বদলে হাতে তুলে নিচ্ছেন কলম। যাতে আরও বেশি করে মাওবাদীরা মূলস্রোতে ফিরতে পারেন, সেই দিকে নজর রাখতে হবে। পাশাপাশি তিনি দেশের যুব সমাজ নিয়ে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, দেশের যুব সমাজকে ক্রমাগত বিভ্রান্ত করার একটা প্রচেষ্টা চলছে। যে কোনও মূল্যে তা রোধ করতে হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

    প্রসঙ্গত, সূরজকুণ্ডে এই চিন্তন শিবিরে ৮টি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং ১৬টি রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও উপ-মুখ্যমন্ত্রীরা একত্রিত হয়েছেন। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে ঘোষিত ভিশন ২০৪৭ এবং পঞ্চ প্রাণ বাস্তবায়নের জন্য একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করার লক্ষ্যে, এই চিন্তন শিবিরটি গৃহমন্ত্রীর পৌরিহিত্যে এর আয়োজন করা হয়েছিল।এই শিবিরে অনুপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
LinkedIn
Share