Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Narendra Modi: মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    Narendra Modi: মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চব্বিশে মহারণ। লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha)। ওই ভোটে দেশবাসী প্রধানমন্ত্রী (PM) হিসেবে ফের চাইছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi)। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে এই তথ্য। সমীক্ষার নাম ছিল মুড অফ দ্য নেশন (Mood of the Nation)। দেশের সিংহভাগ ভোটারই ফের পাঁচ বছরের জন্য চান মোদি-রাজ।

    ইউপিএ (UPA) সরকারকে হারিয়ে ২০১৪ সালে দিল্লি দখল করে বিজেপি (BJP) নেতৃত্বাধীন এনডিএ (NDA)। প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন নরেন্দ্র মোদি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হন অমিত শাহ। তার পর থেকে দেশের অগ্রগতি যেন অশ্বমেধের ঘোড়া। ২০১৪ পর লোকসভা নির্বাচন হয় উনিশে। ফের একবার বিরোধীদের কুপোকাত করে দিল্লির সিংহাসনে আসীন হন নরেন্দ্র মোদি। তার পর দেশ জুড়ে দেখা গিয়েছে মুদ্রাস্ফীতি, কোভিড অতিমারি। দাম বেড়েছে জ্বালানির। তার পরেও মোদির জনপ্রিয়তায় ভাঁটা পড়েনি এতটুকুও। সি-ভোটারের সঙ্গে একটি সংবাদ সংস্থার যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ওই সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে এই তথ্য। ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রী পদে আট বছর অতিক্রান্ত হয়ে গিয়েছে মোদির। তার পরেও তাঁর জনপ্রিয়তার লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। তাঁর কাছাকাছি কেউই নেই।

    আরও পড়ুন : দিল্লি গিয়ে সেটিং কি হল, দিদিকে কী বললেন মোদি?

    ওই সমীক্ষায় যাঁরা অংশ নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৫৩ শতাংশ মানুষই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান। ৯ শতাংশ মানুষ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে ওই পদে দেখতে চান। আর রাহুলের পিছনে রয়েছেন আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। মাত্র ৭ শতাংশ মানুষ প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চান তাঁকে।

    ওই সমীক্ষায়ই জানা গিয়েছে অংশগ্রহণকারীদের চল্লিশ শতাংশ কংগ্রেসকে ভাল বিরোধীদল হিসেবে উল্লেখ করেছে। দুর্বল তকমা দিয়েছে ৩৪ শতাংশ ভোটার। রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বেই যে কংগ্রেস ঘুরে দাঁড়াবে তা বিশ্বাস করেন সমীক্ষায় অংশ নেওয়া ২৩ শতাংশ মানুষ। আর ১৬ শতাংশ মানুষ ওই ভূমিকায় দেখতে চান প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহকে। গান্ধী পরিবারেরই প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরার পক্ষে ভোট দিয়েছেন মাত্র ৯ শতাংশ মানুষ।

    আরও পড়ুন : ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

    বিজেপির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, কোনও একটি পদে সর্বাধিক পর পর দুটো টার্ম থাকতে পারেন কোনও একজন। প্রধানমন্ত্রী পদে মোদির দ্বিতীয় টার্ম চলছে। তবে তুঙ্গ জনপ্রিয়তার কারণে ফের তাঁকেই প্রধানমন্ত্রী মুখ করে চব্বিশের মহারণে লড়তে পারে বিজেপি। এই সমীক্ষার ফলও তো পড়ে ফেলেছে দেশবাসীর মন!

     

  • Parliament Monsoon Session: কেন আগেই মুলতুবি হয়ে গেল সংসদের অধিবেশন? জানুন আসল কারণ

    Parliament Monsoon Session: কেন আগেই মুলতুবি হয়ে গেল সংসদের অধিবেশন? জানুন আসল কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের বাদল অধিবেশন (Monsoon Session) শেষ হওয়ার কথা ছিল ১২ অগাস্ট। যদিও সোমবার বিকেলেই তা মুলতুবি হয়ে যায়। যার অর্থ নির্ধারিত সময়ের চারদিন আগেই মুলতুবি হয়ে যায় সংসদের বাদল অধিবেশন। যা নিয়ে শাসক ও বিরোধী পক্ষে শুরু হয়েছে ট্যুইট যুদ্ধ। এনিয়ে সাতবার নির্ধারিত সময়ের আগেই মুলতুবি হয়ে গেল সংসদের উভয় কক্ষ লোকসভা (Lok Sabha) ও রাজ্যসভার (Rajya Sabha) অধিবেশন। আসুন, জেনে নেওয়া যাক ঠিক কী কারণে নির্ধারিত সময়ের আগেই মুলতুবি করে দেওয়া হল বাদল অধিবেশন।

    সরকারি সূত্রে খবর, চলতি সপ্তাহে দুদিন সরকারি ছুটি। একটি মহরমের জন্য, অন্যটি রাখিবন্ধনের। এই দুই অনুষ্ঠান পালন করতে সিংহভাগ সাংসদ নিজ নিজ এলাকায় গিয়ে উৎসবে অংশ নিতে চাইছিলেন। তাই বাদল অধিবেশন মুলতুবি করে দেওয়া হয়েছে নির্ধারিত সময়ের চারদিন আগেই। চলতি বাদল অধিবেশেন শুরু হয়েছিল ১৮ জুলাই। চলার কথা ছিল ১২ অগাস্ট পর্যন্ত। চারদিন আগেই সংসদ মুলতুবি হয়ে যাওয়ায় সরকার ও বিরোধী পক্ষে শুরু হয়েছে ট্যুইট যুদ্ধ। 

    আরও পড়ুন :তৃণমূল ‘উদ্ধত’, ডেরেককে তোপ প্রহ্লাদ জোশীর

    অন্য একটি সূত্রে খবর, চলতি অধিবেশনে যেসব পরিষদীয় বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল, তার সিংহভাগই হয়ে গিয়েছিল। তাই উৎসবে যোগ দেওয়ার যে অনুরোধ করেছিলেন সাংসদরা, সেই অনুরোধ রাখতেই নির্ধারিত সময়ের আগেই মুলতুবি করে দেওয়া হয়েছে সংসদ।

    জানা গিয়েছে, চলতি অধিবেশনে মূল্যবৃদ্ধি ইস্যুতে সংসদে বিশৃঙ্খলা এবং তার জেরে ২৩ সাংসদকে সাসপেন্ড করা ও অধীর চৌধুরীর রাষ্ট্রপতিকে ‘রাষ্ট্রপত্নী’ সম্বোধন দুয়ের জেরে বারবার মুলতুবি হয়েছে সংসদের অধিবেশন। সব মিলিয়ে রাজ্যসভার অধিবেশন বন্ধ ছিল ৩৫ ঘণ্টা এবং লোকসভার অধিবেশন স্থগিত ছিল ৪৪ ঘণ্টা ২৯ মিনিট। সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধীকে ইডির জেরা নিয়েও হইচই হয়েছে সংসদে। যার জেরে মুলতুবি হয়েছে সংসদ। রাজ্যসভার বিদায়ী চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু জানান, হট্টগোলের জেরে ক্ষতি হয়েছে ৪৭ ঘণ্টারও বেশি। জানা গিয়েছে, বাদল অধিবেশনে সংসদের উভয় কক্ষে পাঁচটি বিল পাশ হয়েছে। লোকসভায় পাশ হয়েছে সাতটি বিল। আর রাজ্যসভায় পাশ হয়েছে চারটি বিল।

    আরও পড়ুন :সংসদ চত্বরে প্ল্যাকার্ড বহন ও বিক্ষোভ! বাদল অধিবেশনে সাসপেন্ড চার কংগ্রেস সাংসদ

  • Kerala MLA Controversy: ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে বিতর্কে সিপিএম বিধায়ক, পদত্যাগের দাবি বিজেপির

    Kerala MLA Controversy: ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে বিতর্কে সিপিএম বিধায়ক, পদত্যাগের দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে (POK) আজাদ কাশ্মীর (Azad Kashmir) বলে বিতর্কে জড়িয়েছেন কেরলের সিপিএম (Kerala CPM) নেতা কেটি জলিল (KT Jaleel)। এবার তাঁকে তীব্র আক্রমণ শানালেন বিদেশ প্রতিমন্ত্রী ভি মুরলিধরণ (V Muraleedharan)। জলিলের ওই মন্তব্য বিশ্বাসঘাতকতার চেয়ে কোনও অংশে কম নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি। মুরলিধরণ জলিলের পদত্যাগও দাবি করেন।

    সম্প্রতি নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে কেরলের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা সিপিএম নেতা জলিল লেখেন, কাশ্মীর মোটেই উজ্জ্বল নয়। উপত্যকার সর্বত্রই ভারতীয় সেনা। পুলিশ কর্মীরাও কাঁধে বন্দুক নিয়ে ঘোরেন। সেনাবাহিনীর পোশাকের রং-ই এখন কাশ্মীরের রং হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রত্যেক একশো মিটারে তাদের দেখতে পাওয়া যায়। কাশ্মীরিদের দেখলে মনে হয় তাঁরা হাসতে ভুলে গিয়েছেন। এর পরেই সংবিধানের ৩৭০ ধারার উল্লেখ করে জলিল বলেন, মোদির এই সিদ্ধান্তে উপত্যকাবাসী মোটেই খুশি নন। তিনি লিখেছেন, পাকিস্তান সংলগ্ন কাশ্মীরের অংশটি আজাদ কাশ্মীর হিসেবেই পরিচিত।

    আরও পড়ুন :ফের রক্তাক্ত কাশ্মীর! জঙ্গিদের গুলিতে খুন বিহারের পরিযায়ী শ্রমিক

    জলিলের এই সোশ্যাল মিডিয়া-মন্তব্যে হইচই শুরু হতেই নড়েচড়ে বসেন বিধায়ক। রাতারাতি ফেসবুক পোস্টটি এডিট করে নেন তিনি। আজাদ কাশ্মীর শব্দটি বদলে লেখেন পাক অধিকৃত কাশ্মীর শব্দটি। ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিজেপি। পদ্ম শিবিরের অভিযোগ, প্রথমে মুসলিম লিগ ও পরে দলবদলে সিপিএমে যোগ দিয়েছেন জলিল। তাই তিনি যে পাকিস্তানের পক্ষেই কথা বলবেন, সেটাই স্বাভাবিক।

    এদিন জলিলকে নিশানা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুরলিধরণ। তাঁর মতে, জলিলের ওই মন্তব্য বিশ্বাসঘাতকতার চেয়ে কোনও অংশে কম নয়। জলিলের পদত্যাগও দাবি করেন মুরলিধরণ। তিনি বলেন, কেরলের একজন বিধায়ক কাশ্মীর, যেটা ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ তার একাংশ যেটা পাকিস্তান দখল করে রেখেছে, তাকে আজাদ কাশ্মীর বলছেন। এটা বিশ্বাসঘাতকতার শামিল। এটা জাতীয়তাবিরোধী মন্তব্য। বিজেপির কেরল রাজ্য সভাপতি কে সুরেনদ্রন বলেন, কেরলের এই সিপিএম নেতা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে অপমান করেছেন। কাশ্মীর যে ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, উপেক্ষা করেছেন তাও। তিনি বিশ্বাসঘাতক।

    সম্প্রতি আরএসএসের অনুষ্ঠানে গিয়ে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন সিপিএম নেত্রী বীণা ফিলিপ। এবার ফের একবার দলের মুখ পোড়ালেন বিধায়ক জলিল। ঘটনার জেরে বেজায় অস্বস্তিতে কেরল সিপিএম।

    আরও পড়ুন : পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই! জানুন কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

  • Delhi liquor scam: আবগারি নীতি দুর্নীতিতে আরাভা গোপিসহ ১১ জন আধিকারিককে সাসপেন্ড স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    Delhi liquor scam: আবগারি নীতি দুর্নীতিতে আরাভা গোপিসহ ১১ জন আধিকারিককে সাসপেন্ড স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির লেফটান্যান্ট গভর্নর বিনয় কুমার (Vinai Kumar Saxena) সাক্সেনা অনুমতি দেওয়ার একদিন পরেই, আবগারি কমিশনার আরাভা গোপি (Arava Gopi) এবং ডেপুটি কমিশনার আনন্দ তিওয়ারিকে (Anand Tiwari) সাসপেন্ড করল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক (Ministry of Home Affairs)। আবগারি নীতি ২০২১-২২ (Delhi Excise Policy 2021-22) প্রণয়ন এবং কার্যকর করার ক্ষেত্রে দুর্নীতি ও ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে ১১ আধিকারিকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই।

    আরও পড়ুন: দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে সিবিআই হানা! স্বাগত ট্যুইট মণীশ, কেজরির   

    আবগারিনীতি দুর্নীতি নিয়ে দিল্লির কেজরিওয়াল সরকার এবং লেফট্যান্যান্ট গভর্নরের মধ্যে ব্যাপক দ্বন্দ্ব বেঁধেছে। সোমবার ১১ জন আধিকারিককে সাসপেন্ড করার অনুমতি দেন লেফট্যান্যান্ট গভর্নর। এই ১১ জনের তালিকাতেই ছিলেন গোপি এবং তিওয়ারি। এছাড়াও যাদের সাসপেন্ড করা হয়েছে তাঁরা হলেন, পঙ্কজ ভাটনাগার, নরিন্দর সিং, নিরজ গুপ্ত, সেকশন অফিসার কুলজিত সিং, সুভাষ রঞ্জন, সত্যব্রত ভার্গভ, সচিন সোলাঙ্কি এবং গৌরব মান।  

    গত শুক্রবার সকালেই আবগারি নীতি দুর্নীতি মামলায় দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়ার (Manish Sisodia) বাড়িতে হানা দিয়েছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা। লেফটেন্যান্ট গভর্নর বিনয় কুমার সাক্সেনা এর আগেই আবগারি নীতি নিয়ে সিবিআই তদন্তের সুপারিশ করেছিলেন। তাঁর দাবি ছিল, দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী আবগারি নীতি দুর্নীতিতে সরাসরি যুক্ত এবং বিভিন্ন ব্যক্তিকে এই আবগারি নীতির মাধ্যমে সুযোগ সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে টাকা নিয়েছেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: সিসোদিয়ার বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিশ জারি, সিবিআইয়ের জেরা ৩ অভিযুক্তকে

    ১৬ নভেম্বর ২০২১ সালে নয়া আবগারি নীতির প্রবর্তন করেছিল দিল্লি সরকার। নতুন নীতিতে মদ কেনার পদ্ধতির পাশাপাশি মদ বিক্রির পদ্ধতিতেও বিস্তর বদল নিয়ে আসা হয়েছিল। নতুন আবগারি নীতিতে সরকারি মদের দোকানগুলি বন্ধ করে ঢালাও বেসরকারি মদের দোকানগুলিকে মদ বিক্রির অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। দিল্লির সরকারের পরিকল্পনা ছিল, নতুন করে ৮৪৯টি মদের দোকান খোলার। গোটা শহররে ৩২টি অঞ্চল জুড়ে এই মদের দোকানগুলির খোলার পরিকল্পনা ছিল এবং প্রত্যেকটি জোনে ২৭টি করে মদের দোকান থাকার কথা ছিল। এবং একটি জোনের সবকটি দোকানই একজন লাইসেন্সধারীর অধীনে থাকবে। দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া আবগারি দফতরের দায়িত্বে ছিলেন।   

    আগের আবগারি নীতিতে দিল্লির মোট ৮৬৪টি মদের দোকানের মধ্যে চারটি সরকারি সংস্থা রাজ্যে ৪৭৫টি মদের দোকান চালাত এবং বাকি ৩৮৯টি দোকান বেসরকারি মালিকদের হাতে ছিল। 

    নতুন আবগারি নীতিতে দিল্লি সরকারের কোষাগারে ব্যাপক লাভের অঙ্ক ঢুকলেও, আবগারি লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষেত্রে বেনিয়ম এমনকি আর্থিক দুর্নাীতির অভিযোগ উঠেছিল। সেই কারণে নতুন আবগারি নীতি বাস্তবায়নের ঠিক ৮ মাস পর তা প্রত্যাহার করা হয়। 

    কেন্দ্রীয় সরকারে প্রতিনিধি তথা দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর বিনয় কুমার সাক্সেনা দিল্লি সরকারে এই নতুন নীতিতে বিস্তর দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সিবিআই তদন্তের আর্জি জানিয়েছিলেন। তারপরেই তদন্তের দায়িত্ব পায় সিবিআই। আর এই মামলাতেই সাসপেন্ড করা হয় আবগারি দফতরের এই আধিকারিকদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

  • Chief Justice of India: উত্তরসূরির নাম সুপারিশ করলেন এনভি রমানা, কে হবেন প্রধান বিচারপতি?   

    Chief Justice of India: উত্তরসূরির নাম সুপারিশ করলেন এনভি রমানা, কে হবেন প্রধান বিচারপতি?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে সরকারের কাছে বিচারপতি উদয় উমেশ ললিতের (UU Lalit) নাম সুপারিশ করলেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি এনভি রমানা (NV Ramana)। রমানা অবসর নেবেন চলতি মাসের ২৬ তারিখে। তাই তাঁর উত্তরসূরির নামের সুপারিশ চেয়ে চিঠি পাঠানো হয় ভারতের প্রধান বিচারপতিকে (CJI)। সেই চিঠির জবাবেই বিচারপতি ললিতের নাম সুপারিশ করেন রমানা।

    প্রথা অনুযায়ী, সুপ্রিম কোর্টের সব চেয়ে প্রবীণ বিচারপতিই বসেন প্রধান বিচারপতির চেয়ারে। সেই মতো ললিতই হলেন রমানার পরে সব চেয়ে প্রবীণ বিচারপতি। রমানার প্রস্তাব  আইনমন্ত্রী অনুমোদন করলে দেশের ৫৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নেবেন ললিত। তবে এই পদে তিনি থাকবেন মাত্র ৭৪ দিন। ওই পদে তাঁকে বসানো হলে অবসর গ্রহণের দিন হবে ৮ নভেম্বর। তাঁর পরে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের ওই পদে বসার কথা।

    আরও পড়ুন : ভোটারদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থনীতি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    প্রসঙ্গত, বিচারপতি হিসেবে ললিতই হবেন দেশের দ্বিতীয় প্রধান বিচারপতি যিনি বার কাউন্সিল থেকে সরাসরি সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চে যাবেন। তাঁর আগে এভাবে প্রধান বিচারপতির পদ অলঙ্কৃত করেছিলেন বিচারপতি এসএম সিক্রি। ১৯৭১ সালের জানুয়ারি মাসে দেশের ১৩তম প্রধান বিচারপতি পদে বসেছিলেন।

    আইনজীবী হিসেবে বম্বে হাইকোর্টে প্র্যাকটিস শুরু করেন ললিত। পরে চলে আসেন দেশের শীর্ষ আদালতে। এখানেই একের পর এক সাড়া জাগানো মামলায় অংশ নেন তিনি। সিবিআইয়ের হয়ে টু-জি স্পকট্রাম মামলায় স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর হয়েছিলেন ললিত। ২০১৪ সালের ১৩ অগাস্ট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ করা হয় ললিতকে। তাঁর বাবা বিচারপতি ইউআর ললিত ছিলেন প্রবীণ অ্যাডভোকেট এবং দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি। তাঁর উল্লেখযোগ্য রায়গুলি মধ্যে রয়েছে তিন তালাককে অসাংবিধানিক ঘোষণা। অযোধ্যার বাবরি মসজিদ মামলা থেকেও নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন তিনি। বম্বে হাইকোর্টের বিতর্কিত স্কিন টু স্কিন রায় খারিজ করে দেন ললিতের বেঞ্চ।

    আরও পড়ুন : উপাসনাস্থল আইনের বিরোধিতায় নতুন কোনও আবেদন নয়, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

  • Tricolour Hoisting Rule: জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সঠিক নিয়ম জানেন তো? মাথায় রাখুন এই বিষয়গুলি

    Tricolour Hoisting Rule: জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সঠিক নিয়ম জানেন তো? মাথায় রাখুন এই বিষয়গুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার (Independence) ৭৫ বছর উপলক্ষ্যে এবার দেশের পতাকা (Flag) নিয়মে (Rule) বিরাট পরিবর্তন করেছে ভারত সরকার। আগে সূর্যোদয়ের পর পতাকা উত্তোলন করা হত আর সূর্যাস্তের আগেই সেই পতাকা নামিয়ে নিতে হতো। এবার ২৪ ঘণ্টাই আকাশে পতাকা ওড়াতে পারবেন আপনি। আগে ভারতের জাতীয় পতাকা শুধুমাত্র খাদির কাপড় দিয়ে তৈরি হত। কিন্তু এবার থেকে সুতি, উল, সিল্ক, হাতে তৈরি বা মেশিনে তৈরি এই সব পতাকা উত্তোলনেরই অনুমতি দিয়েছে ভারত সরকার।  

    আরও পড়ুন: প্রোফাইলে তেরঙ্গা! নিজে ছবি বদল করে সকলকে এই কর্মসূচিতে আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    স্বাধীনতা দিবসের দিন অনেকেই নিজের বাড়িতে পতাকা উত্তোলন করে থাকেন। কিন্তু পতাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে মেনে চলতে হবে বেশ কিছু নিয়ম।

    আরও পড়ুন: হর ঘর তিরঙ্গা আন্দোলনে অংশ নিন, মন কি বাতে অনুরোধ মোদির   

    জেনে নিন সেই নিয়মগুলি কী কী? 

    • জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময় সবসময় মনে রাখতে হবে যে, জাতীয় পতাকার কোনওভাবেই যেন অবমাননা না হয়। ছেড়া বা নোংরা পতাকা উত্তোলন করা যাবে না।  
    • জাতীয় পতাকা দিয়ে কোনও ব্যক্তি বা বস্তুকে অভিবাদন জানানো উচিত নয়।
    • তেরঙ্গার সমান উচ্চতায় বা বেশি উচ্চতায় অন্য কোনও পতাকা রাখা যাবে না।
    • ফুল, মালা বা অন্য কোনও বস্তু, যেখান থেকে পতাকাটি ওড়ানো হয়, সেই ফ্ল্যাগমাস্টের উপরে রাখা উচিত নয়। 
    • পতাকা ফেস্টুন, রোসেট, বান্টিং বা অন্য কোনওভাবে সাজসজ্জার জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়।
    • জাতীয় পতাকা মাটিতে বা মেঝেতে বা জলে রাখা যাবে না।
    • অন্য কোনও পতাকার সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা যাবে না।
    • জাতীয় পতাকাকে কোমরের নীচে পোশাক বানিয়ে পরা যাবে না। জাতীয় পতাকার ওপর কোনও কারুকার্য করা যাবে না। 
    • জাতীয় পতাকার ওপর কোনও লেখা থাকবে না। জাতীয় পতাকা দিয়ে কোনও গাড়ির ওপর, নীচ বা পেছন দিক আবৃত করা যাবে না।  

     

  • Vice President Poll: উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়ের পথে এগিয়ে ধনখড়, কেন জানেন?   

    Vice President Poll: উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়ের পথে এগিয়ে ধনখড়, কেন জানেন?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার সকাল ১০টায় শুরু হয়েছে উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Vice President Poll)। গত মাসেই হয়েছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (President Poll)। দেশের বিজেপি বিরোধী সতেরটি দলের সম্মিলিত প্রার্থী তৃণমূলের (TMC) প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহাকে হারিয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছেন এনডিএ প্রার্থী বিজেপির দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। উপরাষ্ট্রপতি পদে বিরোধীদের বাজি কংগ্রেসের (Congress) মার্গারেট আলভা (Margaret Alva)। আর বিজেপির (BJP) প্রার্থী হয়েছেন বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। মার্গারেটের চেয়ে জয়ের পথে ধনখড় অনেকটাই এগিয়ে। রাজনৈতিক মহলের মতে, বস্তুত ধনখড়ই হতে চলেছেন দেশের পরবর্তী উপরাষ্ট্রপতি। নির্বাচনের আগের দিন আলভা ভোটারদের কাছে বিবেক ভোট দেওয়ার আবেদন জানান। তিনি বলেন, উপরাষ্ট্রপতি পদে ভোট হবে গোপন ব্যালটে। বিবেকের ডাকে সাড়া দিয়ে ভোট দেওয়ার আর্জি জানান আলভা।

    রাষ্ট্রপতি পদে যেমন সাংসদদের পাশাপাশি ভোট দেন বিধায়করাও, উপরাষ্ট্রপতি পদে তা হয় না। এখানে ভোট দেন কেবল সাংসদরা। সংসদের দুই কক্ষের ৭৭৮ জন সদস্য ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন দেশের পরবর্তী উপরাষ্ট্রপতি। ভোটগ্রহণ পর্ব শুরু হয়েছে সকাল ১০টায়। শেষ হবে বিকেল ৫টায়। যিনি জয়ী হবেন, তিনি শপথ নেবেন ১১ অগাস্ট।

    আরও পড়ুন : উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনেও এনডিএ প্রার্থী জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন মায়াবতীর

    রাজনৈতিক মহলের মতে, উপরাষ্ট্রপতি পদে ধনখড়ের জয় স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। সংবিধান বিশেষজ্ঞ হিসেবে তাঁর নাম ডাক রয়েছে দেশে। এক সময় সুপ্রিম কোর্টেও প্র্যাকটিস করতেন নিয়মিত। সামলেছেন বাংলার রাজ্যপালের দায়িত্বও। এহেন ধনখড়কে প্রার্থী করে চমক দিয়েছিল বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের এমন ‘ওজনদার’ প্রার্থীকে সমর্থন করেছিন এনডিএর বাকি সব দলও। এছাড়াও জনতা দল (ইউনাইটেড), ওয়াইএসআরসিপি, এআইএডিএমকে, অকালি দল এবং শিবসেনার শিন্ডে শিবিরের সমর্থন রয়েছে ধনখড়ের সঙ্গে। মায়াবতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টি এবং চন্দ্রবাবু নাইডুর টিডিপিও ধনখড়কে সমর্থন করছেন। এঁদের সম্মিলিত সাংসদ ৮১ জন। যার জেরে ধনখড় পেতে পারেন ৫২৭টি ভোট। যদিও ভোটে জেতার জন্য প্রয়োজন ৩৭২টি ভোট। মোট ভোটের ৭০ শতাংশ পেতে পারেন তিনি। প্রসঙ্গত, লোকসভার সদস্য সংখ্যা ৫৪৩। রাজ্যসভার সংসদ রয়েছেন ২৪৫ জন। রাজ্যসভায় ৮টি আসন শূন্য রয়েছে। এর মধ্যে এনডিএর সদস্য সংখ্যা ৪৪১। তার মধ্যে বিজেপিরই রয়েছেন ৩৯৪ জন।  

    আরও পড়ুন :স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    এই যদি হয় এনডিএ শিবিরের ছবি, তবে বিরোধী প্রার্থী আলভার অবস্থা তুলনায় ম্লান। তাঁর পাশে রয়েছে কেবল কংগ্রেস, আপ, মিম, টিআরএস এবং জেএমকে। শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে শিবিরের ভোটও পাবেন তিনি। আলভা কমবেশি ২০০ আসন পেতে পারেন। শতাংশের হিসেবে যা দাঁড়ায় ২৬। উপরাষ্ট্রপতি পদে ভোট দানে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তৃণমূল। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, রাষ্ট্রপতি পদে মুখ পোড়ার পর উপরাষ্ট্রপতি পদে ফের একবার কলঙ্ক গায়ে মাখতে চায়নি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। লোকসভায় তৃণমূলের সদস্য সংখ্যা ২৩, রাজ্যসভায় ১৬। তৃণমূলের দুই সাংসদ শিশির অধিকারী ও তাঁর ছেলে দিব্যেন্দুকেও চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে দলীয় সিদ্ধান্ত।

     

  • RBI Hikes Repo Rate: ফের রেপোরেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাংক, কত হল জানেন?    

    RBI Hikes Repo Rate: ফের রেপোরেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাংক, কত হল জানেন?    

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রেপোরেট (Repo Rate) বাড়াল দেশের শীর্ষ ব্যাংক (Reserve Bank)। রেপোরেট বেড়েছে ৫০ বেসিস পয়েন্ট। শুক্রবার এই ঘোষণা করেন রিজার্ভ ব্যাংকের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস (Shaktikanta Das)। রেপোরেট বাড়ানোয় মুদ্রাস্ফীতি অনেকটাই বাড়ানো যাবে বলে দাবি তাঁর। রেপোরেট বাড়ানো হলেও দেশের জিডিপি গ্রোথ (GDP Growth) ৭.২ শতাংশই থাকছে।  

    গত জুন মাসে একবার রেপোরেট বাড়িয়েছিল রিজার্ভ ব্যাংক (RBI)। তারপর বাড়ল এবার। এদিন রিজার্ভ ব্যাংকের মানিটারি পলিসি বৈঠক বসেছিল। ছয় সদস্যের কমিটির প্রধান ছিলেন শক্তিকান্ত দাস। তার পরেই জানান, দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতেই রেপোরেট বাড়ানো জরুরি। সেই কারণেই রেপোরেট ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশের শীর্ষ ব্যাংক।

    এদিন গভর্নর বলেন, পরপর তিনবার রেপোরেট বাড়ানোর নেপথ্যে রয়েছে মূল্যবৃদ্ধি ও মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনা। চলতি বছরের মে মাসে প্রথম বাড়ানো হয় রেপোরেট। ফের বাড়ানো হয় জুনে। তখনই তিনি ইঙ্গিত দিয়েছিলেন অগাস্ট মাসে বাড়তে পারে রেপোরেট। সেই মতো শুক্রবার রেপোরেট বাড়ানো হল ৫০ বেসিস পয়েন্ট। রেপোরেট বাড়ানো হলেও, জিডিপি বৃদ্ধির হার ৭.৪ শতাংশই রেখেছে রিজার্ভ ব্যাংক। ২০২৩-’২৪ অর্থবর্ষে জিডিপি বৃদ্ধি ৬.৭ শতাংশ হতে পারে বলেও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে এদিন।

    আরও পড়ুন : দুমাসে দুবার! ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কতটা সমস্যায় মধ্যবিত্ত?

    রেপোরেট বেড়ে যাওয়ার সুদের বোঝা বাড়বে। তবে দেশের শীর্ষ ব্যাংকের শীর্ষ কর্তার দাবি, রেপোরেট বাড়ানোয় অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে মুদ্রাস্ফীতি। ২০২২-’২৩ অর্থবর্ষের জন্য মুদ্রাস্ফীতির হার ৬.৭ শতাংশ হবে বলেও দাবি রিজার্ভ ব্যাংকের গভর্নরের। তাঁর দাবি, ২০২৩-’২৪ অর্থবর্ষে সেটা আরও কমে ৫ শতাংশে চলে আসবে বলেও দাবি শক্তিকান্ত দাসের। রেপোরেট বাড়ায় সেনসেক্স ৮৯ পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ৫৮ হাজার ৩৮৭। নিফটি ছুঁল ১৭ হাজার ৩৯৭।  

    প্রসঙ্গত, রিজার্ভ ব্যাংক যে হারে অন্য ব্যাংককে ঋণ দেয়, তাই হল রেপো রেট। রেপোরেটের বেসিস পয়েন্ট বেড়ে যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই বাড়বে ঋণ গ্রহীতাদের ওপর সুদের বোঝা।

    আরও পড়ুন : ৪০ বেসিস পয়েন্ট রেপো রেট বাড়ানোর ঘোষণা আরবিআই-এর, শেয়ার বাজারে ব্যাপক ধস

  • 5G Services: ভারতে ফাইভ জি পরিষেবা কবে চালু হবে জানেন? কী বললেন মন্ত্রী?

    5G Services: ভারতে ফাইভ জি পরিষেবা কবে চালু হবে জানেন? কী বললেন মন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হয়ে গিয়েছে নিলাম প্রক্রিয়া। ভারতে ফাইভ জি পরিষেবা (5G Services) লঞ্চ হবে অক্টোবরের মধ্যেই। প্রথম ধাপে দেশের ১৩টি শহরে চালু হবে এই পরিষেবা। তবে কোন শহরে কতটা পরিষেবা মিলবে, তা ঠিক হয়ে যাবে চলতি মাসেই। কেন্দ্রীয় যোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwani Vaishnaw) বলেন, নিলাম প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গিয়েছে। ১০ অগাস্টের মধ্যে সমস্ত প্রক্রিয়াও শেষ হয়ে যাবে। স্পেকট্রাম বরাদ্দও হয়ে যাবে।

    ফাইভ জি স্পেকট্রামের (Spectrum) সব চেয়ে বেশি বরাত পেয়েছে মুকেশ আম্বানির সংস্থা রিলায়েন্স জিও। এ খবরও জানিয়েছিলেন বৈষ্ণব। জানা গিয়েছে, ফাইভ জি স্পেকট্রামের ৮৮ হাজার ৭৮ কোটি টাকার বরাত পেয়েছে মুকেশের সংস্থা। এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, অক্টোবরের মধ্যেই বোধহয় দেশে চালু হয়ে যাবে ফাইভ জি পরিষেবা। ফাইভ জি স্পেকট্রাম নিলাম দেশে টেলিকম শিল্পের ফাইভ জির দিকে অগ্রগতিরই ইঙ্গিত দেয়। ফাইভ জি লাগু হলে দেশে টেলিকম পরিষেবার ব্যাপক উন্নতি হবে বলেও জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। জানা গিয়েছে, দেশের যে ১৩টি শহরে ফাইভ জি পরিষেবা প্রথম ধাপে চালু হবে সেগুলি হল আহমেদাবাদ, বেঙ্গালুরু, চণ্ডীগড়, চেন্নাই, দিল্লি, গান্ধীনগর, গুরগাঁও, হায়দরাবাদ, জামনগর, কলকাতা, লক্ষ্ণৌ, মুম্বই এবং পুণে।

    আরও পড়ুন : ৫-জি-এর অপেক্ষা শেষ, আজই শুরু স্পেকট্রাম নিলামের প্রক্রিয়া

    টেলিকম মন্ত্রক জানিয়েছে, নিলামের প্রথম দিনেই নিলামে দর ওঠে ১.৪৫ লক্ষ কোটি টাকা। সোমবার ৪০ রাউন্ড নিলামের পর স্পেকট্রাম বণ্টনের প্রক্রিয়া শেষ হয়। সরকার জানিয়েছে, দেড় লক্ষ কোটি টাকার স্পেকট্রাম বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে মুকেশের সংস্থা কিনেছে বিভিন্ন ব্যান্ডের ৭০০ মেগাহার্টজের স্পেকট্রাম। এই স্পেকট্রামের সাহায্যে ছয় থেকে দশ কিলোমিটার পর্যন্ত সিগন্যাল পাওয়া যাবে। গৌতম আদানির সংস্থা কিনেছে ২৬ গিগাহার্টজ ব্যান্ডের স্পেকট্রাম। প্রসঙ্গত, আগে থ্রি-জিতে কোনও কিছু ডাউনলোড করতে গেলে যেখানে দু ঘণ্টা সময় লাগত, ফোর জি-তে সেখানে সময় লাগে ৪০ মিনিট। ফাইভ জি চালু হয়ে গেলে এই সময়টাই কমে দাঁড়াবে মাত্র ৩৫ সেকেন্ড।

    আরও পড়ুন : স্পেকট্রাম নিলামের অনুমতি মন্ত্রিসভার, ভারতে আসছে ৫জি?

  • Monkey Pox: দিল্লিতে আরও এক মাঙ্কি পক্সে আক্রান্তের হদিশ, বিদেশ যাওয়ার ইতিহাস নেই রোগীর

    Monkey Pox: দিল্লিতে আরও এক মাঙ্কি পক্সে আক্রান্তের হদিশ, বিদেশ যাওয়ার ইতিহাস নেই রোগীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের দিল্লিতে মাঙ্কি পক্স আক্রান্তের হদিশ। এই নিয়ে তৃতীয়বার। গোটা দেশে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৮। রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য এই বিষয়ে বলেন, “এই অবধি দেশে আটজন মাঙ্কি পক্স আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। এদের মধ্যে পাঁচ জনেরই বিদেশ ভ্রমণের ইতিহাস আছে।” 

    আরও পড়ুন: মাঙ্কি পক্সের নতুন উপসর্গ শনাক্ত করলেন বিজ্ঞানীরা, কী সেই উপসর্গ?
     
    সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ৫ দিন ধরে ওই ব্যক্তি জ্বরে আক্রান্ত৷ তাঁর সারা দেহে ফুসকুড়িও বেরিয়েছে৷ দেহ থেকে সংগৃহীত নমুনা পরীক্ষার জন্য ইতিমধ্যেই পাঠানো হয়েছে পুনের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজিতে৷ সোমবার বিকেলে জানা যায় তিনি মাঙ্কি পক্সে আক্রান্ত৷ এ ছাড়াও আরও দুই আফ্রিকান বংশোদ্ভূতকে মাঙ্কি পক্স আক্রান্ত সন্দেহে সরকারি হাসপাতালে আইসোলেটেড রাখা হয়েছে ৷ সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরশাহী থেকে সদ্য ফেরা এক ২২ বছর বয়সি যুবক কেরলে মাঙ্কি পক্স আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে ৷ 

    দিল্লির বাসিন্দা ৩৫ বছর বয়সী এক নাইজেরীয়র (Nigerian Man) শরীরে পাওয়া গিয়েছে মাঙ্কি পক্সের (Monkey Pox) ভাইরাস। এই ব্যক্তির বিদেশ যাত্রার কোনও ইতিহাস নেই। এই মুহূর্তে দিল্লির (Delhi) এক সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ওই ব্যক্তি৷ এই নিয়ে ভারতে এখন পর্যন্ত মোট ৮ জন মাঙ্কি পক্স আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে৷ 

    দেশে মাঙ্কি পক্সকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়েছে৷ নীতি আয়োগের স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান ডক্টর ভিকে পালের নজরদারিতে ৫ সদস্যের এই টাস্কফোর্স গঠন করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। মূলত এই রোগের প্রতিরোধ, পরীক্ষা, চিকিৎসা এবং টিকাকরণ সংক্রান্ত সমস্ত সিদ্ধান্ত নেবে এই কমিটি। ডাক্তার ভি কে পাল ছাড়াও কমিটিতে রয়েছেন, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ, বায়োটেকনোলজি দফতরের সচিব এবং অন্যান্য দফতরের সচিবরা। গত ২৬ জুন প্রধানমন্ত্রীর প্রধান সচিবের সভাপতিত্বে এক বৈঠকে মাঙ্কি পক্স নিয়ে টাস্কফোর্স গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে সার্বিক পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে৷ মাঙ্কি পক্স যাতে দ্রুত ছড়িয়ে না পড়ে তার জন্য বিভিন্ন সাবধানতা অবলম্বন করা হচ্ছে৷ 

    আরও পড়ুন: মাঙ্কি পক্স ভাইরাসের পৃথকীকরণে সফল ভারত, জানাল এইআইভি

    মাঙ্কি পক্সকে ইতিমধ্যেই অতিমারী ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। জরুরি অবস্থাও ঘোষণা করা হয়েছে। বিশ্বজুড়ে এই মুহূর্তে মাঙ্কি পক্সে আক্রান্তের সংখ্যা ১৬ হাজারেরও বেশি। মৃত্যুও হয়েছে বেশ কিছু। সম্প্রতি চিকিৎসকদের একটি আন্তর্জাতিক সংগঠন, মাঙ্কি পক্সে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে নতুন উপসর্গ (Symptoms) শনাক্ত করেছে। মাঙ্কি পক্সে বড় বড় ফুসকুড়ি দেখা যায়। এই উপসর্গের কথা আগেই শুনেছেন সবাই। কিন্তু এর সঙ্গে চিকিৎসকরা শনাক্ত করেছেন আরও তিনটি উপসর্গ। যা আগে ছিল না। সেগুলো হল, যৌনাঙ্গে ঘা, মুখে ঘা এবং মলদ্বারে ঘা।    

     

LinkedIn
Share