Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Indian Railways: উৎসবের মরশুমে ভারতীয় রেলওয়ের তরফে বিশেষ উপহার! ছট পুজোতে চলবে সেকেন্দ্রাবাদ-সাঁতরাগাছি ট্রেন

    Indian Railways: উৎসবের মরশুমে ভারতীয় রেলওয়ের তরফে বিশেষ উপহার! ছট পুজোতে চলবে সেকেন্দ্রাবাদ-সাঁতরাগাছি ট্রেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরশুমে সাধারণ মানুষের জন্য ফের এক উপহার! আর এই উপহার দেওয়া হল ভারতীয় রেলওয়ের (Indian Railways) তরফে। কালীপুজো, ভাইফোঁটা পেরিয়ে গেলেও সামনেই রয়েছে ছট পুজা। ফলে উৎসবের মরশুমে যাত্রীদের সুবিধার্থে ও ভিড় এড়ানোর জন্য সেকেন্দ্রাবাদ থেকে সাঁতরাগাছির মধ্যে দুটো স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিল ভারতীয় রেল কর্তৃপক্ষ।

    দক্ষিণ-পূর্ব রেলের (Indian Railways) তরফে ইতিমধ্যেই এই সিদ্ধান্তের কথ ঘোষণা করা হয়েছে ও আর আগামীকালেই এই ট্রেন চালু করা হবে। গতকাল, অর্থাৎ বুধবার রেলওয়ের তরফে একটি নোটিশ জারি করে জানানো হয়েছে, ট্রেন নং.০৭৬৪৫ সেকেন্দ্রাবাদ-সাঁতরাগাছি স্পেশাল ট্রেনটি সেকেন্দ্রাবাদ থেকে ২৮ অক্টোবর চালু করা হবে। এই ট্রেনটি সকাল ০৮.৪০ টায় রওনা দেবে বিশাখাপত্তনমে ২০.৩০ টায় পৌঁছবে এবং পরের দিন ১০.২৫-এ সাঁতরাগাছি পৌঁছবে৷

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর রোজগার মেলায়, প্রথম ধাপে, বাংলার ২৬৭ জনের চাকরি

    আবার ২৯ অক্টোবর ফেরার পথে, ০৭৬৪৬ সাঁতরাগাছি- সেকেন্দ্রাবাদ স্পেশাল ট্রেনটি ১৮.৪৫ মিনিটে সাঁতরাগাছি থেকে সেকেন্দ্রাবাদের দিকে রওনা দেবে ও পরের দিন ৭.০০ টায় বিশাখাপত্তনমে পৌঁছবে এবং ২১.৩০ টায় সেকেন্দ্রাবাদ পৌঁছবে (Indian Railways)।

    রেল (Indian Railways) সূত্রে জানা গিয়েছে, ট্রেনটিতে একটি কম্পোজিট কোচ (ফার্স্ট এসি ও এসি ২ টায়ার), চারটি এসি ২ টায়ারের কামরা, এসি ৩ টায়ারের দশটি কামরা, তিনটি স্লিপার ক্লাস, দুটি জেনারেল সেকেন্ড ক্লাস কোচ, একটি সেকেন্ড ক্লাস লাগেজ কাম ডিসএবল কোচ রয়েছে ট্রেনটিতে।

    আরও পড়ুন: নৈস্বর্গিক চেনাব সেতুর ছবি প্রকাশ ভারতীয় রেলের, অপেক্ষা আর মাত্র কয়েকদিনের

    সূত্রের খবর (Indian Railways) অনুযায়ী, এই ট্রেনটি সেকেন্দ্রাবাদ ও সাঁতরাগাছির যাওয়ার পথে যে যে জায়গাগুলোতে থামবে অর্থাৎ স্টপেজ গুলো হল- নালগোন্ডা, মিরিয়ালাগুদা, নাদিকুদে, বিজয়ওয়াড়া, তাদেপল্লিগুডেম, রাজামুন্দ্রি, সামালকোট, দুভভাদা, বিশাখাপ্টনম, ভিজিয়ানগরম, খুরদা রোড, ভুবনেশ্বর, ভদ্রক, বালাসোর এবং খড়গপুর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Rajnath Singh on Pok:পাক অধিকৃত কাশ্মীর নিয়ে ইসলামাবাদকে হুঁশিয়ারি রাজনাথের

    Rajnath Singh on Pok:পাক অধিকৃত কাশ্মীর নিয়ে ইসলামাবাদকে হুঁশিয়ারি রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার সেনার শৌর্য দিবস উপলক্ষে শ্রীনগরের একটি অনুষ্ঠানে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী (Defence Minister) রাজনাথ সিং বলেন যে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জনগণের সঙ্গে  নৃশংসতা চালাচ্ছে পাকিস্তান। এর পরিণতি তাদের ভোগ করতে হবে।

    [tw]


    [/tw]

    পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে পুনরুদ্ধার করার ইঙ্গিত দিয়ে তিনি জানান যে, জন্মু কাশ্মীর ও লাদাখের উন্নয়নের ধারা পাক অধিকৃত কাশ্মীরে পৌঁছে দিতে ভারত সরকার বদ্ধপরিকর।এই উন্নয়ন কাজের পরিসমাপ্তি ঘটবে গিলগিট ও বালোচিস্তান অর্জনের পর।  ভারতীয় সেনাবাহিনী কাশ্মীর উপত্যকায় ১৯৪৭ সালের ২৭ অক্টোবর ভারতের মাটিতে প্রথম বহিরাগত আক্রমণ প্রতিহত করে। শিখ রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটেলিয়ান এই জয় এনে দেয়। সেই দিনটিকে স্মরণে রেখেই স্বাধীন ভারতের প্রথম সামরিক ইভেন্টের স্মরণে পদাতিক দিবস পালন করা হয়।

    [tw]


    [/tw]

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং আরও বলেন, পাকিস্তানি সন্ত্রাসবাদীরা কাশ্মীরে সব সময় অস্থিরতা তৈরি করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সন্ত্রাসবাদীদের কোনও ধর্ম হয় না। তাদের একমাত্র লক্ষ্য ভারতকে টার্গেট করা। তিনি আরও জানান, ২০১৯ সালে কাশ্মীরে ৩৭০ ও ৩৫ এ ধারা বাতিল করার পরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে উন্নয়নের ধারা বইছে কাশ্মীর উপত্যকায়। আজ জন্মু কাশ্মীরের জনগণের প্রতি বৈষম্যেরও অবসান ঘটেছে এই ধারা গুলি অবসানের মাধ্যমে।

    রাজনাথ আরও বলেন, জম্মু কাশ্মীরে যখন সন্ত্রাসবাদীদের নিকেশ করা হয়, তখন দেশের কিছু মানবাধিকার কর্মী কাঁদতে শুরু করে। কিন্তু সেই সন্ত্রাসবাদীরাই যখন জওয়ানদের আক্রমণ করে, তারা লুকিয়ে পড়ে। এভাবেই নব্বই দশকের শুরু থেকে এখানে অরাজকতা শুরু হয়েছিল। তবে উপত্যকায় ৩৭০ ধারা বাতিল করে পরিস্থিতির যে উন্নতি হচ্ছে, তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন তিনি।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • KPSS: ফের ভূস্বর্গ ছাড়লেন ৯ পরিবার, কারণ জানতে কথা বলবে কাশ্মীরি পণ্ডিত সংঘর্ষ সমিতি  

    KPSS: ফের ভূস্বর্গ ছাড়লেন ৯ পরিবার, কারণ জানতে কথা বলবে কাশ্মীরি পণ্ডিত সংঘর্ষ সমিতি  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের মে মাস থেকে এ পর্যন্ত মোট ১৭টি কাশ্মীরি পণ্ডিত (Pandit) পরিবার ভূস্বর্গ ছেড়েছেন। বেছে বেছে পণ্ডিত সম্প্রদায়ের লোকজনকে খুন করায় দক্ষিণ কাশ্মীর (South Kashmir) থেকে আস্তানা গুটিয়ে অন্যত্র চলে গিয়েছেন তাঁরা। কাশ্মীরি পণ্ডিত সংঘর্ষ সমিতির (KPSS) তরফেই এ খবর জানানো হয়েছে।

    কাশ্মীরে পণ্ডিতদের একটি সংগঠন হল কাশ্মীরি পণ্ডিত সংঘর্ষ সমিতি (KPSS)। এই সমিতির তরফে জানানো হয়, গত সোমবার ভূস্বর্গ ছেড়েছেন ন’টি পরিবার। সংগঠনের তরফে ট্যুইট-বার্তায় জানানো হয়, আজ দক্ষিণ কাশ্মীর ছেড়ে গেলেন আরও ন’টি পরিবার। মে মাস থেকে এ পর্যন্ত কাশ্মীর ছাড়লেন মোট ১৭টি পরিবার। কাশ্মীরি পণ্ডিত সংঘর্ষ সমিতির সভাপতি সজয় টিকু বলেন, আমি ওই পরিবারগুলির সঙ্গে কথা বলব। কী কারণে ৩২ বছর পর তাঁরা কাশ্মীর ছাড়লেন, তা জানতে চাইব।প্রসঙ্গত, চলতি বছর এ পর্যন্ত কাশ্মীরে টার্গেট কিলিংয়ের বলি হয়েছেন সংখ্যালঘু ও পরিযায়ী মিলিয়ে মোট ১৭ জন। এঁদের মধ্যে ছিলেন তিনজন কাশ্মীরি পণ্ডিতও।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীর পুলিশের বড় সাফল্য! খতম পরিযায়ী শ্রমিক হত্যাকারী লস্কর জঙ্গি

    তবে সম্প্রতি যে খুনটি হয়, তা ভীষণভাবে নাড়া দিয়েছে উপত্যকাবাসীকে। ১৫ অক্টোবর সন্ত্রাসবাদের বলি হল বছর ছাপ্পান্নর পূরণ কৃষাণ। সোপিয়ান জেলার বাসিন্দা পূরণকে গুলি করে খুন করা হয়। খুনের দায় স্বীকার করে বিবৃতি দেয় কাশ্মীর ফ্রিডম ফাইটারস। এই জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে লস্কর-ই-তইবার যোগ রয়েছে। এর আগে সন্ত্রাসবাদীদের টার্গেট কিলিংয়ের শিকার হন আর এক কাশ্মীরি পণ্ডিত সুনীল কুমার ভাট। সোপিয়ান জেলার এই বাসিন্দাকে খুন করা হয় ১৬ অগাস্ট। জঙ্গিদের ছোড়া গুলিতে জখম হয়েছিলেন তাঁর ভাই। পুলিশ জানিয়েছিল, সুনীলরা দুই ভাই যখন তাঁদের আপেল বাগিচায় কাজ করছিলেন, তখনই আক্রমণ করে জঙ্গিরা।

    পণ্ডিত সম্প্রদায়ের আরও একজন সন্ত্রাসবাদীদের টার্গেট কিলিংয়ের শিকার হয়েছিলেন ১২ মে। তাঁর নাম রাহুল ভাট। সরকারি চাকরি করতেন। বদগাঁওয়ে তাঁর অফিসে ঢুকে তাঁকে গুলি করে খুন করে সন্ত্রাসবাদীরা। ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া হয়েছিল উপত্যকায়। সরকারি চাকরি ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন সাড়ে তিনশো কর্মী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Ram Temple: ৫০% হয়ে গিয়েছে মন্দির নির্মাণের কাজ, পরের বছর জানুয়ারিতেই ভক্তদের জন্যে খুলে দেওয়া হবে রাম মন্দির

    Ram Temple: ৫০% হয়ে গিয়েছে মন্দির নির্মাণের কাজ, পরের বছর জানুয়ারিতেই ভক্তদের জন্যে খুলে দেওয়া হবে রাম মন্দির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক মাসের অপেক্ষা। রাম মন্দির নির্মাণের অর্ধেক কাজই শেষ। এমনটাই জানাল মন্দির কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার রাজস্থানের (Rajasthan) জয়পুর রামমন্দির নির্মাণে সাধু-সন্তদের ভূমিকা প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেন, “প্রায় ৫০ শতাংশ কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের।” 

    ২০২০-র অগাস্টে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) ঐতিহাসিক রায়ের পর রামমন্দিরের ভূমিপুজো হয়। সেই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (Narendra Modi)। এর আগেই রামমন্দির (Ram Mandir) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২০২৪-এর জানুয়ারিতে মকর সংক্রান্তির দিন নবনির্মিত মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত হবে ভগবান রামের মূর্তি। ১৮০০ কোটি টাকা খরচ করে নির্মাণ করা হচ্ছে বহু প্রতীক্ষিত এই মন্দির। জোড়কদমে চলছে কাজ।     

    আরও পড়ুন: অর্থায়নের কারণেই বাড়বাড়ন্ত সন্ত্রাসবাদের, রাষ্ট্রসংঘের বৈঠকে বললেন এস জয়শঙ্কর

    ২০১৯-এ অযোধ্যা (Ayodhya) সংক্রান্ত ঐতিহাসিক রায় দেয় শীর্ষ আদালত। আর তারপরেই সেখানে রাম মন্দির তৈরীর প্রস্তুতি শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উপস্থিতিতে ২০২০-র ৫ অগাস্ট মন্দিরের ভূমিপূজা হয়। এরপর চলতি বছরের জুনে মন্দিরের গর্ভগৃহের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন যোগী আদিত্যনাথ। রাম মন্দিরের কাজ কবে শেষ হবে? প্রশ্নে যোগী জানান, ৫০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে। ট্রাস্ট সূত্রে খবর, তিন তলা মন্দির (Mandir) তৈরি করতে ১৭ হাজার একই মাপের গ্রানাইড স্টোন ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রতিটি পাথরের মাপ ৫ ফুট×২.৫ ফুট×৩ ফুট। প্রতিটি পাথরের ওজন ৩ টন। একইসঙ্গে মন্দিরের প্রতিটি দেওয়ালে থাকছে কারুকাজ।

    ট্রাস্টের চেয়ারম্যান শম্পত রাই জানান, নির্ধারিত গতিতেই এগোচ্ছে রাম মন্দির নির্মাণের কাজ। তিনি জানান, মন্দিরের ৫০ শতাংশ কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। ২০২৪ সালের জানুয়ারির গোড়াতেই মন্দির নির্মাণ এবং মূর্তি স্থাপনের প্রক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে। মনে করা হচ্ছে, লোকসভা ভোটের ৩-৪ মাস আগেই খুলে যাবে মন্দির। সেক্ষেত্রে লোকসভা ভোটে বড় সমর্থন পাবে বিজেপি। এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Tata-Airbus C-295: এবার দেশে তৈরি হবে সামরিক পণ্যবাহী বিমান, চুক্তি স্বাক্ষর টাটা-বোয়িংয়ের

    Tata-Airbus C-295: এবার দেশে তৈরি হবে সামরিক পণ্যবাহী বিমান, চুক্তি স্বাক্ষর টাটা-বোয়িংয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার দেশেই তৈরি হবে C-295 এয়ারক্রাফট, ভারতীয় সেনার জন্য বিমান বানাবে টাটা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তার রাজ্য গুজরাটের ভদোদরায় রবিবার এই কারখানাটির শুভ সূচনা করবেন। বারংবারই প্রধানমন্ত্রী মেড ইন ইন্ডিয়ার (Made In India) দিকে জোর দিয়েছেন।

    দেশীয় পদ্ধতিতে দেশের ভিতরেই এই বিমানগুলি নির্মাণ করলে বাইরে থেকে এই বিমানগুলির আমদানি করতে হবে না ফলে সেনা বাজেটে কিছুটা হলেও চাপ কমবে। সংবাদ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই কারখানা নির্মাণে খরচ হচ্ছে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা।এছাড়াও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, হালকা এবং মাঝারি মাপের C-295 বিমানটি যে কোনও মিশনে ব্যবহার করা যেতে পারে। যেকোনও আবহাওয়ায় সমানভাবেই কার্যকর এয়ারবাসের এই বিমান। মরুভূমির চরম-গরম বা বরফঢাকা পাহাড়ি এলাকায় অপারেশনের ক্ষেত্রে জুড়ি মেলা ভার এই বিমানের। অত্যাধিক গরমের মধ্যে যে কোনও উচ্চতায় এই বিমান বিপুল পরিমাণ ওজন বয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রেও সক্ষম। পাশাপাশি এই বিমানের জ্বালানির খরচ অন্যান্য বিমানের থেকে কমপক্ষে ৪ শতাংশ কম।

    ডিফেন্স সেক্রেটারি, অজয় কুমার বলেন, “প্রথমবারের মতো C-295 বিমানগুলি ইউরোপের বাইরে তৈরি করা হবে।” গত বছরের সেপ্টেম্বরে, ভারত Airbus Defence and Space -এর সঙ্গে মিলে প্রায় ২১ হাজার কোটি টাকার চুক্তি করেছে, চুক্তিতে বলা আছে, মোট ৫৬ টি C-295 ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফ্ট কেনার জন্য এবং ভারতীয় বায়ু সেনার পুরনো Avro-748 প্লেনগুলিকে প্রতিস্থাপন করার জন্য, একটি বেসরকারি কোম্পানির প্রকল্পের অধীনে ভারতে মিলিটারি বিমান তৈরি করা হবে, এবং ভারতে এমনটি এই প্রথমবার হবে।

    এই চুক্তির অধীনে, এয়ারবাসগুলি চার বছরের মধ্যে স্পেনের সেভিলে তার ফাইনাল অ্যাসেম্বলি লাইন থেকে ‘ফ্লাই-অ্যাওয়ে’ অবস্থায় প্রথম 16টি বিমান সরবরাহ করবে এবং পরবর্তীতে আরও 40টি বিমান ভারতে টাটা অ্যাডভান্সড সিস্টেম (TASL) দ্বারা তৈরি করা হবে।উদ্দেশ্যটি সফল করার লক্ষ্যে দুটি কোম্পানির মধ্যে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্টনারশিপ তৈরি করা হয়েছে।ইতিমধ্যেই রেগুলেটরটির অনুমোদন দিয়েছে ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ অ্যারোনটিক্যাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স (DGAQA)।

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে ওই কারখানায় প্রথম ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ বিমান তৈরি হবে।এই প্রকল্পের মধ্যে দিয়ে ভারতের বেসরকারি ক্ষেত্র উচ্চ প্রযুক্তির ও তীব্র প্রতিযোগিতামূলক বিমান তৈরির ক্ষেত্রে প্রবেশ করবে। এর ফলে এই ধরনের বিমান আমদানি কমবে, বরং তা রফতানি করা হবে।২০২৬ থেকে ২০৩১ পর্যন্ত এই বিমান বিদেশে রফতানি করা হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Azam Khan: যোগীর বিরুদ্ধে ‘হেট স্পিচ’ মামলায় দোষী সাব্যস্ত আজম খান, তিন বছরের সাজা ঘোষণা আদালতের

    Azam Khan: যোগীর বিরুদ্ধে ‘হেট স্পিচ’ মামলায় দোষী সাব্যস্ত আজম খান, তিন বছরের সাজা ঘোষণা আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৯ সালে যোগী আদিত্যনাথের (Yogi Adityanath) উদ্দেশে ‘হেট স্পিচ’ বা বিদ্বেষমূলক মন্তব্যের অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। অবশেষে সেই অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হলেন সমাজবাদী পার্টির শীর্ষস্থানীয় বর্ষীয়ান ‘বাহুবলী’ নেতা আজম খান (Azam Khan)। আজম খানের সঙ্গে আরও দুই ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে ও কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ, বৃহস্পতিবার, উত্তর প্রদেশের রামপুরের একটি আদালত এই অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করল। আদালত তাকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। একইসঙ্গে তাঁকে ২০০০ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে।

    আজম খানের বিরুদ্ধে ঠিক কী অভিযোগ উঠেছিল? ঘটনাটি ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের সময়ের। সেসময় যোগী আদিত্যনাথ ও তৎকালীন জেলাশাসক আইএএস আধিকারিক অঞ্জনেয় কুমার সিংয়ের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক মন্তব্য করেছিলেন তিনি। ভোটের প্রচারে তিনি তাঁদের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছিলেন। যা নিয়ে আদালতে অভিযোগ করেন আইনজীবী তথা বিজেপি নেতা আকাশ সাক্সেনা। সেই সময় আজম খানের বিরুদ্ধে আইপিসির ১৫৩এ ধারায় দুই গোষ্ঠীর মধ্যে শত্রুতার প্রচারের জন্য এবং ৫০৫-১ এবং জনপ্রতিনিধিত্ব আইন ১৯৫১-র ১২৫ ধারা অধীনে মামলা দায়ের করা হয়েছিল।

    তবে কী বলেছিলেন তিনি? লোকসভার নির্বাচনের সময় তিনি প্রচারে গিয়ে বলেছিলেন, “আপনি ধর্মের তথাকথিত ধ্বজাধারী ও গোরক্ষনাথ মন্দিরের পুরোহিত। কিন্তু, তার পাশাপাশি আপনি একজন যাদব পুলিশকর্মীকে খুনও করেছেন।” এরপরেই তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বিজেপি নেতা আকাশ সাক্সেনা। এরপর আজ সেই মামলায় রায় ঘোষণা করা হল। বিজেপি নেতা জানিয়েছেন, আজম খান দুটি সম্প্রদায়ের মধ্যে সহিংসতা উসকে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন এবং তিনি অশালীন ভাষাও ব্যবহার করেছিলেন, তাই তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল।

    স্বাভাবিকভাবেই আদালতের এই রায়ের ফলে সমাজবাদী পার্টির সদস্য সহ অখিলেশ যাদবের অস্বস্তি আরও বেড়ে গেল। তিন বছরের জন্য কারাদণ্ড হওয়ার ফলে, উত্তর প্রদেশ বিধানসভার সদস্যপদও হারাবেন তিনি। প্রসঙ্গত, এর আগেও দুবছরের জন্য জেলে ছিলেন। একটি প্রতারণার মামলায় জেলে যেতে হয়েছিল তাঁকে। চলতি বছরের মে মাসেই সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে অন্তর্বর্তীকালীন জামিনে মুক্তি পেয়েছিলেন আজম খান। কিন্তু ফের তাঁকে অন্য মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে হাজতবাসের নির্দেশ দেওয়া হল।

  • Miya Museum: তালা মিঞা মিউজিয়ামে, ওখানে লুঙ্গি ছাড়া ওঁদের কিছু নেই, বলছেন মুখ্যমন্ত্রী  

    Miya Museum: তালা মিঞা মিউজিয়ামে, ওখানে লুঙ্গি ছাড়া ওঁদের কিছু নেই, বলছেন মুখ্যমন্ত্রী  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খোলার এক সপ্তাহের মধ্যেই বন্ধ করে দেওয়া হল মিঞা মিউজিয়াম (Miya Museum)। আসামের (Assam) গোয়ালপাড়া জেলায় ব্যক্তিগত উদ্যোগে ওই মিউজিয়াম উদ্বোধন করেছিল অল আসাম মিঞা পরিষদ (All Assam Miya Parishad)। প্রশাসনের দাবি, যে বাড়িটিতে মিউজিয়াম গড়া হয়েছিল, সেটি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকায়, মিউজিয়াম তৈরির জন্য নয়।

    আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, আমি বুঝতে পারছি না, এটা কী ধরনের মিউজিয়াম (Miya Museum)। অসমিয়াদের লাঙল, মাছ শিকারের জিনিসপত্র রাখা হয়েছে এখানে। একমাত্র লুঙ্গি ছাড়া ওদের নিজস্ব কিছুই নয়। এখানে নতুন আছেটা কী? ওদের প্রমাণ করতে হবে লাঙল শুধুই মিঞারা ব্যবহার করেন।

    ঊনবিংশ শতকে বাংলাদেশ থেকে ব্রহ্মপুত্রের চরে চাষ করতে আসা মানুষের পরবর্তী প্রজন্ম আসামে মিঞা নামে পরিচিত। এঁরা মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। এঁদেরই কয়েকজন গড়ে তোলেন মিঞা পরিষদ। এই পরিষদের প্রধান মোহর আলি। এই মোহর এবং অন্য এক নেতা আবদুল বাতেনকে আলকায়দা মডিউলের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার অভিযোগে আটক করা হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন তনু ধাদুমিঞা। তাঁকেও আটক করা হয়েছে। ধাদুমিঞা আম আদমি পার্টির সদস্য।

    এই মিউজিয়াম (Miya Museum) গড়তে যে টাকা খরচ হয়েছে, তার উৎস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, মিউজিয়াম গড়তে প্রয়োজনীয় অর্থ তাঁরা কোথা থেকে পেলেন, পুলিশ তদন্ত করবে। এটা সমস্ত আসামবাসী কিংবা ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের ভাববার সময় এসেছে। এ ব্যাপারে মামলা করা হবে। আসামের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, মিঞা মিউজিয়ামে লাঙল রাখা হয়েছে। এটা তাঁদের নিজস্ব কীভাবে, যখন শিবসাগরের চাষিরাও ভূমি কর্ষণ করতে লাঙল ব্যবহার করেন? মাছ ধরার যে যন্ত্র তাঁরা মিউজিয়ামে রেখেছেন, তাও তাঁদের নিজস্ব নয়। বিশেষজ্ঞ কমিটির সামনে এসব ব্যাখ্যা দিতে হবে তাঁদের। তিনি বলেন, এমন কী যে স্কার্ফ তাঁরা মিউজিয়ামে (Miya Museum) প্রদর্শন করছিলেন, তাও তো এসেছে দেশি মুসলমানদের কাছ থেকে। এঁরা মিঞা স্কুলও স্থাপন করেছেন। এক বছর আগে আমি যখন এসব নিয়ে বলছিলাম, তখন কিছু লোক এবং বুদ্ধিজীবীরা আমাকে সাম্প্রদায়িক তকমা দিয়েছিল।

     

     

  • Coimbatore Blast: কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণ কাণ্ডে এবার ইউএপিএ ধারায় মামলা পুলিশের

    Coimbatore Blast: কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণ কাণ্ডে এবার ইউএপিএ ধারায় মামলা পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণ (Coimbatore Blast)-কাণ্ডে এবার ইউএপিএ (UAPA) ধারায় মামলা করল পুলিশ। স্বাভাবিকভাবেই এর পর তামিলনাড়ু (Tamil Nadu) পুলিশের হাত থেকে এই তদন্তের ভার নিতে পারবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ (NIA)। রবিবার সকালে কোয়েম্বাতুরের কোট্টাই ঈশ্বরান মন্দিরের কাছে একটি গাড়িতে বিস্ফোরণ হয়। মৃত্যু হয় গাড়িতে থাকা বছর পঁচিশের যুবক জামেজা মুবিনের। ওই ঘটনার পরে পরেই তাঁর বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ। বাজেয়াপ্ত হয় প্রচুর বিস্ফোরক। তদন্তকারীদের অনুমান, ভবিষ্যতে বড় ধরনের নাশকতার ছক ছিল। বছর কয়েক আগেও একবার মুবিনকে জেরা করেছিল এনআইএ।

    গাড়ি বিস্ফোরণের (Coimbatore Blast) ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এঁরা হলেন মহম্মদ তালকা, মহম্মদ আজহারউদ্দিন, মহম্মদ রিয়াজ, ফিরোজ ইসমাইল এবং মহম্মদ নওয়াজ ইসমাইল। প্রত্যেকেরই বয়স কুড়ির কোঠায়। জানা গিয়েছে, এঁদের মধ্যে কয়েকজনকে ২০১৯ সালে একবার জেরা করেছিল এনআইএ। তামিলনাড়ুর সিটি পুলিশ কমিশনার ভি বালাকৃষ্ণণ জানান, ধৃতদের কাজকর্ম খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তিনি জানান, ইউএপিএ, ষড়যন্ত্র সহ আইপিসি সেকশনে মামলা করা হয়েছে। এর আগে তামিলনাড়ু বিজেপি নেতৃত্ব পুলিশকে জিজ্ঞাসা করেছিল, ধৃত পাঁচজন সম্পর্কে পুলিশ কেন কোনও নির্দিষ্ট কারণ দর্শাচ্ছে না, কোনও ধারায় তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তা বলছে না কেন?

    আরও পড়ুন: কোয়েম্বাতুরে মন্দিরের সামনে গাড়ি বিস্ফোরণে যুবকের মৃত্যু, নেপথ্যে জঙ্গি-যোগ?

    জানা গিয়েছে, বিস্ফোরণে (Coimbatore Blast) মৃত মুবিনের সঙ্গে আজহারউদ্দিনের কোনও সংযোগ ছিল কিনা, তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। শ্রীলঙ্কার চার্চে ইস্টার সানডে বোমা বিস্ফোরণ হয়েছিল ২০১৯ সালে। বিস্ফোরণে মৃত্যু হয়েছিল ২৫০রও বেশি মানুষের। ওই ঘটনায় আজহারউদ্দিনের নাম জড়িয়েছিল। তাই তার সঙ্গে মুবিনের যোগ কতটা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। বালাকৃষ্ণণ বলেন, যেহেতু বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে, তাই ইউএপিএ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    পুলিশ কমিশনার জানান, সিসিটিভির ফুটেজে স্পষ্ট দেখা গিয়েছে ঘটনার আগে আগে মুবিন দুটি এলপিজি সিলিন্ডার, দুটি ছোট ড্রাম বয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। এই ড্রামের মধ্যে থাকা পদার্থই ফরেনসিক তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। তিনি জানান, এই জিনিসগুলি মুবিনকে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছিল যে তিনজন, তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। মুবিনকে গাড়ি দেওয়ায় গ্রেফতার করা হয়েছে আরও একজনকে। বিস্ফোরণের কারণ জানতে সম্ভাব্য সমস্ত দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে, জানান তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Diwali 2022: সেনা জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলি উদযাপন করলেন সিডিএস

    Diwali 2022: সেনা জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলি উদযাপন করলেন সিডিএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা দেশ এখন আলোর উৎসবে মেতে রয়েছে। যখন প্রতিটি উৎসব উদযাপন করে দেশবাসী তখন অতন্ত পাহাড়ায় রয়েছেন দেশের সেনা জওয়ানরা। তাঁদের জন্যেই নিশ্চিন্তে পালিত হয় দেশের সব উৎসব। তাই এবছর দেশের সেনা জওয়ানদের সঙ্গে রজৌরিতে দীপাবলি উদযাপন করলেন সিডিএস অনিল চৌহান (CDS Anil Chauhan)।      

    জানা গিয়েছে, নৌসেরা সেক্টরে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান সিডিএস। প্রসঙ্গত, যে শহিদরা দেশের জন্য আত্মত্যাগ করে দেশকে গর্বিত করেছেন ভারতের সেই বীর যোদ্ধাদের শ্রদ্ধা জানান তিনি। সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে কমান্ডারদের সঙ্গে কথাও বলেন ভারতীয় সেনার সিডিএস অনিল চৌহান। প্রসঙ্গত, কাশ্মীর সীমান্তে এবার শীত পড়তে চলেছে। ফলে সচেতনতা জরুরি। সেই নিরিখে, প্রতিকূল পরিস্থিতিতে কীভাবে এগিয়ে যাওয়া যায়, তা নিয়ে সেনা কম্যান্ডারদের সঙ্গে কথা বলেন সিডিএস।

    আরও পড়ুন: তৃণমূলের হতাশা এবং নিরাপত্তাহীনতা স্পষ্ট, বৈঠক প্রসঙ্গে রাজু বিস্তা 

    এদিকে সোমবার পাঠানকোটে বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের (BSF) কর্মীদের সাথে দীপাবলি উদযাপন করলেন শহীদ সেনা জওয়ানদের পরিবারের লোকজন। শহীদ সৈনিক সুরক্ষা পরিষদের সদস্যরাও পাঠানকোটে কর্তব্যরত সৈন্যদের সঙ্গে এবং কর্তব্যরত অবস্থায় নিহত সৈন্যদের পরিবারের সঙ্গে দীপাবলি উদযাপন করেছেন।     

    ‘শহীদ সৈনিক সুরক্ষা পরিষদ’-এর রবীন্দ্র বিকি বলেন, “দীপাবলির সময় সেনাদের মনের অবস্থা কেমন থাকে তা আমরা জানি। সবাই যখন তাদের পরিবারের সঙ্গে উতসব উদযাপন করছে, তখন তাঁরা সীমান্তে রয়েছেন। আমরা এখানে এসেছি যাতে তাঁরা কোনওভাবেই তাঁদের পরিবারকে মিস না করেন।” 

    সেনারা জানিয়েছেন পরিষদের কর্মীদের সঙ্গে দীপাবলি উদযাপন করে তাঁরা খুশি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • EPFO: কেবল অগাস্টেই ইপিএফও-র সদস্য সংখ্যা বাড়ল ১১ শতাংশ!

    EPFO: কেবল অগাস্টেই ইপিএফও-র সদস্য সংখ্যা বাড়ল ১১ শতাংশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্মীদের কল্যাণে রয়েছে এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (EPFO)। এই স্কিমের প্রতি কর্মীদের আগ্রহ ছিল বরাবর। তবে কোনও এক অজানা কারণে এক লপ্তে বেড়ে গিয়েছে এর সদস্য সংখ্যা। চলতি বছরে কেবল অগাস্ট মাসেই ওই প্রকল্পে নতুন করে অংশ নিয়েছেন প্রায় ১০ লক্ষ কর্মী।

    বিশ্বের বৃহত্তম সামাজিক সুরক্ষা সংগঠন হল পিএফও (PFO)। সদস্য ও টাকা লেনদেনের হিসেবেই এই সংগঠন বিশ্বের বৃহত্তম সামাজিক সুরক্ষা সংগঠন। বর্তমানে এই সংগঠন মেনটেন করে ২৪.৭৭ কোটি অ্যাকাউন্ট। ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের হিসেবে মিলেছে এই তথ্য। গত অগাস্টে এই সংগঠনেরই সদস্য সংখ্যা বেড়েছে ৯ লক্ষ ৮৬ হাজার ৮৫০টি। গত মাসের তুলনায় যা ১১ শতাংশ বেশি। মিনিস্ট্র অফ স্ট্যাটিসটিকস অ্যান্ড প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশনের তরফে মঙ্গলবার এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। ২০১৮ সালের এপ্রিল মাস থেকে এই মন্ত্রক এমপ্লয়মেন্ট-সম্পর্কিত স্ট্যাটিসটিকস প্রকাশ করে। ২০১৭ সালের সেপ্টম্বর থেকে ফর্মাল সেক্টরে কত সদস্য অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, সেই হিসেব তুলে ধরে। তিনটি প্রধান স্কিম- এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড স্কিম, এমপ্লয়িজ স্টেট ইনস্যুরেন্স স্কিম এবং ন্যাশনাল পেনশন স্কিমে কত সাবস্ক্রাইবার রয়েছেন, তার ভিত্তিতে ওই তথ্য প্রকাশ করা হয়।

    আরও পড়ুন: ‘২০৩০ এর রোডম্যাপ বাস্তবায়নে এক সঙ্গে কাজ করব’, ঋষিকে বার্তা মোদির

    প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২২ এর অগাস্ট পর্যন্ত সব মিলিয়ে এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট ফান্ড স্কিমে যোগ দিয়েছেন ৫ কোটি ৮১ লক্ষ ৫৬ হাজার ৬৩০ জন। এদিকে, ইএসআই স্কিমে সব মিলিয়ে নতুন নথিভুক্তকরণের সংখ্যা ১৪ লক্ষ ৬২ হাজার ১৪৫। এই প্রকল্পে ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে এ পর্যন্ত যোগ দিয়েছেন ৭ কোটি ২২ লক্ষ ৯২ হাজার ২৩২ জন। প্রাপ্ত তথ্য থেকে এও জানা যাচ্ছে, অগাস্ট মাসে ন্যাশনাল পেনশন স্কিমে যোগ দিয়েছেন ৬৫ হাজার ৫৪৩ জন। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে এই স্কিমে সব মিলিয়ে যোগ দিয়েছেন ৩৭ লক্ষ ৮৫ হাজার ১০১ জন। এ সংক্রান্ত পরবর্তী রিপোর্ট বের হবে চলতি বছরের ২৫ নভেম্বর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share