Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • LAC Faceoff: চিন সীমান্তে রাস্তা নির্মাণে গত পাঁচ বছরে ব্যয় প্রায় সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকা

    LAC Faceoff: চিন সীমান্তে রাস্তা নির্মাণে গত পাঁচ বছরে ব্যয় প্রায় সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর চিনের সঙ্গে  সংঘর্ষের বাতাবরণ অব্যাহত। মুখে শান্তির কথা বললেও এখনও কোনও সদর্থক পদক্ষেপ নেয়নি বেজিং। তাই ডোকলাম নিয়ে অশান্তির পর চিন সীমান্তে কয়েকটি রাস্তা তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। সব ক’টিই অবস্থান ও কৌশলগত ভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এই রাস্তা নির্মাণে গত কয়েক বছরে প্রায় ১৫ হাজার ৪৭৭ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে। সংঘর্ষের সময় নিরাপত্তা বাহিনী যাতে দ্রুত সীমান্তে পৌঁছতে পারে, তাই এই পদক্ষেপ। রাজ্যসভায় সাংসদ সরোজ পাণ্ডের এক প্রশ্নের উত্তরে একথা জানান প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী অজয় ভাট। 

    আরও পড়ুন: দ্বিতীয়বার ইডির সামনে সোনিয়া! রাহুল-সহ ১৭ জন কংগ্রেস সাংসদ আটক

    অজয় ভাট জানান,চিন সীমান্তে দু হাজার ৮৮ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণে ১৫ হাজার ৪৭৭ কোটি টাকা খরচ হয়েছে।  জম্মু-কাশ্মীর থেকে অরুণাচল প্রদেশ পর্যন্ত ভারত-চিনের চার কিলোমিটারের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা। বেশ কয়েক বছর ধরে সীমান্ত এলাকায় রাস্তাঘাট-সহ অন্যান্য উন্নয়নের উপর জোর দিয়েছে চিন। ২০১৭ সালে ডোকলামকে কেন্দ্র করে দু’দেশের উত্তেজনা চরমে পৌঁছয়। তার পর ভারত সীমান্তে নিরাপত্তা বাড়াতে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করেছে। জম্মু-কাশ্মীর, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, সিকিম ও অরুণাচল প্রদেশ, এই পাঁচ রাজ্যের ভারত-চিন সীমান্তে কয়েকটি কৌশলগত ভাবে গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা তৈরির কাজ চলছে।

    আরও পড়ুন: দেশের চেয়ে বিরোধীরা রাজনৈতিক স্বার্থকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে, অভিযোগ মোদির

    অন্যদিকে, ভারত পাকিস্তান সীমান্তে নতুন রাস্তা নির্মাণে খরচ হয়েছে প্রায় চার হাজার ২৪২ কোটি টাকা। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর চিনের বাড়বাড়ন্ত ঠেকাতে কেন্দ্র চিন সীমান্তে রাস্তা নির্মাণে প্রায় তিনগুণ বেশি অর্থ ব্যয় করেছে। অজয় ভাট মায়ানমার ও বাংলাদেশের সীমান্তে নির্মিত রাস্তার দৈর্ঘ্য এবং সংশ্লিষ্ট ব্যয় সম্পর্কেও বিশদ বিবরণ দিয়েছেন। ভারত-মায়ানমার সীমান্তে খরচ হয়েছে প্রায় ১৫১ কোটি টাকা। বাংলাদেশ সীমান্তে রাস্তা নির্মাণে ব্যয় করা হয়েছে মাত্র ১৯ কোটি টাকা। 

  • PM Modi: বার দশেক ফোন করেও যেদিন দ্রৌপদীর সঙ্গে যোগাযোগ হয়নি প্রধানমন্ত্রীর…

    PM Modi: বার দশেক ফোন করেও যেদিন দ্রৌপদীর সঙ্গে যোগাযোগ হয়নি প্রধানমন্ত্রীর…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি (President) পদে এনডিএ (NDA)-র বাজি হতে চলেছেন তিনি। দ্রৌপদী মুর্মুকে (Draupadi Murmu) এ খবর প্রথম দিতে চেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্বয়ং। বার দশেক চেষ্টা করেও ফোনে পাননি তিনি। পরে অবশ্য সে খবর দেন দ্রৌপদীকে। রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হওয়ার আগাম শুভেচ্ছাও জানান তিনি। সরকারি সূত্রেই এখবর মিলেছে।

    সোমবার রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেন দ্রৌপদী মুর্মু। তিনিই দেশের কনিষ্ঠতম রাষ্ট্রপতি। দেশের প্রথম জনজাতি সম্প্রদায়ের প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপতিও তিনিই। এদিন তাঁকে শপথ বাক্য পাঠ করান সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এনভি রামানা। সংসদের সেন্ট্রাল হলে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে শপথ নেন তিনি। ওড়িশার ময়ূরভঞ্জের এক প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে দ্রৌপদীর রাইসিনা হিলসের যাত্রাপথ মোটেই সুগম ছিল না। যে মুহূর্তে রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ প্রার্থী হিসেবে তাঁর নামে সিলমোহর পড়ে, তখনই তাঁকে সেই সুখবর জানাতে ফোন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দ্রৌপদীকে সুখবর পৌঁছতে এবং আগাম শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে সেদিন বিস্তর কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে মোদিকে।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    সরকারি সূত্রে খবর, সেদিন মোদি বার দশেক দ্রৌপদীকে ফোনে ধরার চেষ্টা করেন। যদিও লাইন পাওয়া যায়নি। ওড়িশার ময়ূরভঞ্জের এক প্রত্যন্ত গ্রামে দুর্বল নেটওয়ার্কের কথা সরকারি কর্তাদের অজানা নয়। তাও চেষ্টা করে যান তাঁরা। অন্য কোনও উপায় না দেখে প্রধানমন্ত্রীর দফতরের আধিকারিকরা খুঁজে বের করেন দ্রৌপদীর গ্রাম রায়রঙ্গপুরের স্থানীয় বিজেপি নেতা ও দ্রৌপদীর প্রাক্তন আপ্ত সহায়ক বিকাশচন্দ্র মাহাতর ফোন নম্বর। যখন তাঁর কাছে পিএমওর ফোন যায়, তখন তিনি তাঁর নিজের দোকানে কাজ করছিলেন। ফোনের ওপার থেকে আর্জি জানানো হয়, ম্যাডাম মুর্মুর সঙ্গে তাড়াতাড়ি কথা বলান, প্রধানমন্ত্রীজি কথা বলতে চান। এর পরেই পড়ি-কি-মরি করে সাইকেল চালিয়ে দ্রৌপদীর বাড়ির দিকে রওনা দেন বিকাশ। পথে দুবার তাঁর ফোনের সংযোগ কেটে যায়। শেষমেশ দ্রৌপদীর বাড়িতে পৌঁছান বিকাশ। পিএমও থেকে ফের ফোন যায় বিকাশের কাছে। নিজের ফোন দ্রৌপদীর হাতে তুলে দিয়ে সরে যান বিকাশ। প্রধানমন্ত্রী শুভেচ্ছা জানান দ্রৌপদীকে।

    আরও পড়ুন : ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী দেশ! দ্রৌপদী মুর্মুর শপথগ্রহণ নিয়ে প্রতিক্রিয়া মোদির

  • Indian Navy Agniveer: ভারতীয় নৌসেনাতে অগ্নিবীর নিয়োগ, অনলাইনে শুরু আবেদন প্রক্রিয়া

    Indian Navy Agniveer: ভারতীয় নৌসেনাতে অগ্নিবীর নিয়োগ, অনলাইনে শুরু আবেদন প্রক্রিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় নৌসেনাতে (Indian Navy) অগ্নিবীর (Agniveer) নিয়োগ করার জন্যে গতকাল থেকেই আবেদন পত্র দেওয়া শুরু হয়েছে। বেশ কয়েকদিন আগে কেন্দ্রীয় সরকারের অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে গোটা দেশ বিক্ষোভ করলেও এখন এই প্রকল্পের মাধ্যমেই দেশের যুবকরা এগিয়ে এসেছে ভারতীয় বাহিনীতে যোগদান করার জন্যে। এবারে ভারতীয় নৌসেনার অগ্নিবীর পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ্যে আসায় আবেদন করতে শুরু করে দিয়েছে প্রার্থীরা। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা অফিশিয়াল ওয়েবসাইট joinindiannavy.gov.in-এ গিয়ে আবেদন করতে পারেন। সব মিলিয়ে মোট ২০০টি শূন্যপদে নিয়োগ করা হবে। ২৫ জুলাই থেকে ৩০ জুলাই অবধি এই পদে আবেদন করা যাবে। পুরুষ, মহিলা নির্বিশেষে এই পদে নিয়োগ করা হবে। যে কোনও ভারতীয় নাগরিকের নির্দিষ্ট শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকলেই তবে এই পদে আবেদন করতে পারবেন। ফলে যেসব পুরুষ, মহিলারা ভারতীয় নৌসেনাতে অগ্নিবীর পদে ভর্তি হতে চান, তারা শীঘ্রই আবেদন করে নিন।

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি নৌসেনার, জেনে নিন নিয়োগ প্রক্রিয়া

    কী কী যোগ্যতা লাগবে?

    এই পদে নিয়োগের জন্য আবেদন করতে প্রার্থীকে স্বীকৃত বোর্ড থেকে দশম শ্রেণি পাশ হতে হবে। আর যাদের জন্ম ১৯৯৯ সালের ১ ডিসেম্বর থেকে ২০০৫ সালের ৩১ মে-এর মধ্যেই তারাই এই পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

    কী কী পদ্ধতিতে নিয়োগ করা হবে?

    • দশম শ্রেণীর রেজাল্টের ভিত্তিতে প্রথমে বাছাই করা হবে।
    • এরপর বাছাই করা প্রার্থীদের লেখা পরীক্ষা ও পিএফটি-এর জন্য চিঠি পাঠানো হবে।
    • এরপর লেখা পরীক্ষা ও পিএফটি-এর ওপর ভিত্তি করেই মেরিট লিস্টে প্রার্থীদের বাছাই করা হবে।

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর নিয়োগের পরীক্ষার পাঠক্রম প্রকাশ বায়ুসেনার, জানুন বিস্তারিত

    কীভাবে আবেদন করবেন?

    • অফিশিয়াল ওয়েবসাইট joinindiannavy.gov.in-এ যান।
    • এরপর রেজিস্টারে গিয়ে প্রোফাইলের রেজিস্ট্রেশন করুন।
    • যে কোর্সের জন্য আবেদন করছেন সেটির ফর্ম পূরণ করুন ও বিভিন্ন ডকুমেন্ট আপলড করুন।
    • ফর্ম পূরণের টাকা দিন ও ফর্মটি জমা দিয়ে দিন।
    • এরপর ফর্মটি ডাউনলোড করে একটি প্রিন্ট করে নিন।

     

  • Sanjay Raut: উদ্ধব ঘনিষ্ঠ শিবসেনা মুখপাত্র সঞ্জয় রাউতের বাড়িতে ইডি-র হানা, কেন জানেন?  

    Sanjay Raut: উদ্ধব ঘনিষ্ঠ শিবসেনা মুখপাত্র সঞ্জয় রাউতের বাড়িতে ইডি-র হানা, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সাতসকালে ইডির (ED) হানা শিবসেনা (Shiv Sena) মুখপাত্র প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) ঘনিষ্ট সঞ্জয় রাউতের (Sanjay Raut) বাড়িতে। জমি-দুর্নীতির অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁকে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে ইডিকে, বলছেন বিরোধীরা।

    বেআইনি আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত মামলায় ফেব্রুয়ারি মাসে গ্রেফতার হন সঞ্জয় ঘনিষ্ঠ প্রবীণ রাউত। তখন থেকেই ইডির আতস কাচের তলায় ছিলেন সঞ্জয়। ইডি সূত্রে খবর, একাধিকবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হলেও, একবারই হাজিরা দিয়েছেন সঞ্জয়। তাঁর স্ত্রী বর্ষাকেও একপ্রস্ত জেরা করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা। সেই সময় আলিবাগের ৮টি জমি ও দাদরের একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বাজেয়াপ্ত করা হয়।

    আরও পড়ুন : এবার ইডি-র নজরে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নামে থাকা পার্থ-অর্পিতার একাধিক জমি?

    জানা গিয়েছে, পয়লা জুলাই ওই মামলায় জেরা করার জন্য সঞ্জয়কে তলব করে ইডি। সেদিন ঘণ্টা দশেক ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁকে। পরে ২০ জুলাই ও ২৭ জুলাই তাঁকে ফের তলব করে ইডি। এই দুবারই হাজিরা দেননি সঞ্জয়। আইনজীবী মারফত জানিয়ে দেন, সংসদ অধিবেশন চলায় এই মুহূর্তে হাজিরা দেওয়া সম্ভব নয় তাঁর পক্ষে। হাজিরা দিতে পারবেন ৭ আগস্টের পর। এর পরেই এদিন সাতসকালে সঞ্জয়ের বাড়িতে হাজির হন ইডির আধিকারিকরা।

    বাড়িতে ইডির অভিযান প্রসঙ্গে ট্যুইটবার্তায় সঞ্জয় বলেন, কোনও দুর্নীতির সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই। আমি শিবসেনা প্রধান বালাসাহেব ঠাকরের নামে শপথ নিয়ে এ কথা বলছি। বালাসাহেব আমাদের লড়াই করতে শিখিয়েছেন। আমি শিবসেনার জন্য লড়াই চালিয়ে যাব। আমি শিবসেনা ছাড়ব না। যদি মরেও যাই, তবুও আত্মসমর্পণ করব না। জয় মহারাষ্ট্র। বিজেপি বিধায়ক রাম কদমের প্রশ্ন, যদি উনি(সঞ্জয় রাউত) নির্দোষ হল, তবে ইডিকে ভয় পাচ্ছেন কেন? ওনার কাছে সাংবাদিক বৈঠক করার সময় রয়েছে, অথচ তদন্তকারী সংস্থার কাছে হাজিরা দেওয়ার সময় নেই?

    আরও পড়ুন : নির্বাচন কমিশনকে রুখতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ মহারাষ্ট্রের উদ্ধব ঠাকরে শিবির

  • Maharasthra Crisis: নির্বাচন কমিশনকে রুখতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ মহারাষ্ট্রের উদ্ধব ঠাকরে শিবির

    Maharasthra Crisis: নির্বাচন কমিশনকে রুখতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ মহারাষ্ট্রের উদ্ধব ঠাকরে শিবির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কে প্রকৃত শিবসেনা (Shiv Sena), তা নিয়ে লড়াই অব্যাহত মহারাষ্ট্রে (Maharasthra)। প্রকৃত শিবসেনা কে, তা বাছাইয়ের দায়িত্ব যাতে নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) হাতে না যায়, সেজন্য সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) গোষ্ঠী। শিবসেনার প্রতিষ্ঠাতা বালাসাহেব ঠাকরের পুত্র উদ্ধর ঠাকরে খাতায় কলমে শিবসেনার নেতা। তবে দলের মধ্যে বিদ্রোহ করে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন একনাথ শিন্ডে। বর্তমানে তিনিই নিজেকে দলের নেতা ঘোষণা করেছেন। তাঁর অনুগতদের দাবি, শিন্ডে শিবিরই আসল শিবসেনা। বিধানসভার সিংহভাগ বিধায়ক এবং সাংসদদেরও বেশিরভাগের সমর্থন একনাথের দিকে রয়েছে বলেও দাবি শিন্ডে শিবিরের। স্বীকৃতির জন্য শিন্ডে শিবির দ্বারস্থ হয় নির্বাচন কমিশনের। এর পরেই কমিশনের তরফে দু পক্ষকেই স্ব স্ব দাবির সমর্থনে ৮ আগস্টের মধ্যে নথিপত্র জমা দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন : মহারাষ্ট্র মামলা বৃহত্তর বেঞ্চে পাঠাল সুপ্রিম কোর্ট, পরবর্তী শুনানি ১ অগাস্ট

    এ সংক্রান্ত চিঠিও পৌঁছে যায় উদ্ধব ঠাকরে ও শিন্ডে শিবিরের কাছে। চিঠি পেয়েই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের অনুগামীরা। তাঁদের যুক্তি, দলীয় বিধায়কদের একাংশকে প্রথমে গুজরাট ও পরে আসামে তুলে নিয়ে গিয়েছিলেন বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে। এভাবে দলবিরোধী কাজ করেছেন তিনি। শিন্ডে নিজেকে নেতা ঘোষণার আগেই শিবসেনার কয়েকজন বিধায়ককে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে বহিষ্কার করেছেন শিবসেনা নেতৃত্ব। সেই শাস্তিকে ধর্তব্যের মধ্যে আনলে শিন্ডে আর নিজেকে সংখ্যাগরিষ্ঠের নেতা বলতে পারেন না। উদ্ধব অনুগামী তথা শিবসেনার সাধারণ সম্পাদক সুভাষ দেশাই সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করে জানিয়েছেন, বিষয়টি আপাতত বিচারাধীন হওয়ায় কেউই নিজেকে আসল শিবসেনা বলে দাবি করতে পারবেন না।  

    আরও পড়ুন : মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে লড়া উচিত মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের, মত পাওয়ারের

    এদিকে, বিধানসভার স্পিকারকে শিন্ডে শিবির জানিয়েছে, উদ্ধবের অনুগামী বিধায়কদের বহিষ্কার করে দিতে। ১১ জুলাই শুনানির পরে সুপ্রিম কোর্ট স্পিকারকে নির্দেশ দিয়েছে, আপাতত উদ্ধব শিবিরের বিধায়কদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা যেন না নেন তিনি। শিন্ডে শিবিরের দাবি, উদ্ধব অনুগামী বিধায়কদের বহিষ্কার হতেই হবে। কারণ আস্থাভোটের সময় দলীয় হুইপ অমান্য করেছেন তাঁরা। প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টে শিবসেনার তরফে পাঁচটি আবেদনপত্র জমা পড়েছে। একটি আবেদনপত্র জমা করা হয়েছে শিন্ডে শিবিরের তরফে। আর পাঁচটি উদ্ধব শিবিরের তরফে।

     

  • Kargil Vijay Diwas: দেশজুড়ে পালন কার্গিল বিজয় দিবস, বীর সেনাদের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ক্রীড়াজগতের

    Kargil Vijay Diwas: দেশজুড়ে পালন কার্গিল বিজয় দিবস, বীর সেনাদের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ক্রীড়াজগতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার ছিল ২৩ তম কার্গিল বিজয় দিবস (Kargil Vijay Diwas) । ২৬ জুলাই দিনটি প্রতিটি ভারতবাসীর কাছে ‘রেড লেটার ডে’ (red letter day) । ১৯৯৯ সালের এই দিনে পাকিস্তান সেনাদের নিকেশ করে কার্গিলে জাতীয় পতাকা তুলেছিলেন জওয়ানরা (Indian Army)। ভারতের এই জয়লাভে এই দিনটিকে কার্গিল বিজয় দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয়। এই বিশেষ দিনে দেশের বাহিনীর প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন পুরো দেশবাসী। এবার জওয়ানদের স্যালুট জানালেন ক্রীড়াজগতের ব্যক্তিত্বরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) ভাইরাল তাদের শুভেচ্ছা।

    ক্রিকেটার বিরাট কোহলি (Virat Kohli) ট্যুইটে লিখেছেন, ‘আমরা ভারতীয় সেনাদের আত্মত্যাগ কখনও ভুলতে পারব না।‘

    [tw]


    [/tw]

    ভিরেন্দর সেহবাগ (Virender Sehwag), ভারতীয় সেনাদের কুর্নিশ জানিয়ে লিখেছেন, ‘কার্গিল বিজয় দিবসের দিনে শহীদদের বলিদানের জন্য তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। তাঁরা ছিলেন বলেই আমরা আছি।‘

    [tw]


    [/tw]

    গৌতম গম্ভীর (Gautam Gambhir )  সাহসী যোদ্ধাদের স্যালুট জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    যেসব ভারতীয় সেনা দেশরক্ষায় আত্মবলিদান দিয়েছেন তাঁদের কাছে মাথা নত করে দীপা মালিক (Deepa Malik) শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    রাজ্যবর্ধন রাঠোর লিখেছেন “অদম্য সাহস আর বীরত্বের জন্যে শত্রু সেনাকে পরাজিত করেছে আমাদের বীর সেনারা। আজ এই ঐতিহাসিক দিবসে বীর সেনাদের স্মরণ করে তাঁদের কাছে ফুল অর্পণ করছি।“

    [tw]


    [/tw]

    ভারতীয় সেনাদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন পিটি উষা (PT Usha)।  এই কার্গিল বিজয়ে কার্গিল যুদ্ধের আমাদের বীরদের স্মরণ করছেন তিনি।

    [tw]


    [/tw]

    দেশ সুরক্ষার জন্য কার্গিল যোদ্ধাদের, শহীদদের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছেন যুবরাজ সিং।

    [tw]


    [/tw]

     

  • ED charges Farooq Abdullah: ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগে ফারুক আবদুল্লার বিরুদ্ধে চার্জশিট ইডি-র

    ED charges Farooq Abdullah: ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগে ফারুক আবদুল্লার বিরুদ্ধে চার্জশিট ইডি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনেল কনফারেন্স (National Conference) নেতা জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu-Kashmir) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লার (Farooq Abdullah) বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করল ইডি (ED)। জম্মু-কাশ্মীর ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের আর্থিক অনিয়মের মামলায় দাখিল করা হয়েছে এই চার্জশিট। মে মাসের ৩১ তারিখে ঘণ্টা তিনেক ধরে জেরা করা হয় আবদুল্লাকে। এবার পেশ হল চার্জশিট। ইডির এই সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটের ভিত্তিতে ২৭ আগস্ট ফারুক সহ অন্য অভিযুক্তদের তলব করেছে শ্রীনগরের বিশেষ আদালত। ২০১৮ সালের জুলাই মাসেও ফারুক সহ তিন অভিযুক্তের নামে চার্জশিট পেশ করেছিল সিবিআই। এবার ফারুক ছাড়া যাঁদের বিরুদ্ধে ইডি চার্জশিট দিয়েছে, তাঁরা হলেন এহসান আহমেদ মির্জা, মির মনজুর গজনফের এবং আরও কয়েকজন। ইডির দাবি, ক্ষমতার অপব্যবহার করে ২০০৬ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে ফারুক জম্মু-কাশ্মীর ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন থেকে সরিয়ে ফেলেন ৪৫ কোটি টাকারও বেশি।

    আরও পড়ুন : সুপ্রিম জয় ইডি-র! পিএমএলএ আইনে সংস্থার অধিকাংশ ক্ষমতা বহাল রাখল শীর্ষ আদালত

    ২০১৮ সালে চার্জশিট দেওয়ার পর দু বছরের মাথায় ইডি জম্মু-কাশ্মীরে ফারুকের তিনটি বসতবাড়ি, একটি বাণিজ্যিক ও চারটি জমি বাজেয়াপ্ত করে। সব মিলিয়ে বাজেয়াপ্ত ওই সম্পত্তির পরিমাণ ১১.৮৬ কোটি টাকা। ইডি জানিয়েছে, জম্মু-কাশ্মীর ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের তহবিল থেকে অর্থ সরানো হয়েছে অ্যাসোসিয়েশনের কয়েকজন কর্তা সহ অন্যদের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে। সব মিলিয়ে আর্থিক তছরুপের পরিমাণ ৫১.৯০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ইতিমধ্যেই বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ২১.৫৫ কোটি টাকা। জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালের ৫ সেপ্টেম্বর গ্রেফতার করা হয় জম্মু-কাশ্মীর ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কোষাধ্যক্ষ এহসান আহমেদ মির্জাকে।

    আরও পড়ুন : ইডি দফতরে হাজির মানিক ভট্টাচার্য, পার্থ-অর্পিতার মুখোমুখি বসিয়ে জেরা?

    ফারুকের বিরুদ্ধে ইডির পদক্ষেপকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা হিসেবেই দেখছে ন্যাশনাল কনফারেন্স। তাদের দাবি, ৩৭০ ধারা সহ একাধিক ইস্যুতে ফারুক বিজেপি সরকারের বিরোধিতা করেছিলেন। তাই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে তাঁর বিরুদ্ধে। প্রসঙ্গত, পঞ্চদশতম রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ফারুককে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল তৃণমূল। তবে রাজি না হওয়ায় প্রার্থী হননি ফারুক। তাঁর বদলে প্রার্থী করা হয় বিজেপির প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহাকে।

     

  • Raghuram Rajan: ভারতের আর্থিক অবস্থা শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানের মতো হবে না, দৃঢ়বিশ্বাসী রঘুরাম রাজন

    Raghuram Rajan: ভারতের আর্থিক অবস্থা শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানের মতো হবে না, দৃঢ়বিশ্বাসী রঘুরাম রাজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (Reserve Bank Of India) প্রাক্তন গভর্নর (Former Governor)। একাধিক বার তিনি মোদি সরকারের (Modi Government) বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন। তবে এবার তাঁর মুখেই প্রশংসা। প্রশংসা আরবিআইয়ের (RBI)। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর রঘুরাম রাজনের মতে, ভারতের পরিস্থিতি কখনও শ্রীলঙ্কা (Srilanka) বা পাকিস্তানের (Pakistan) মতো হবে না। তাঁর এই মন্তব্যের পর বিজেপি জানিয়েছে, দেশ যে সঠিক দিশায় এগোচ্ছে, একজন সমালোচকের মুখে এহেন মন্তব্যের পর তা স্পষ্ট। দেশের আর্থিক বুনিয়াদ যথেষ্ট মজবুত, দেশ দ্রুত উন্নয়নের লক্ষ্যে এগোচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিজেপি মুখপাত্র সৈয়দ জাফর ইসলাম।  রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর রঘুরাম রাজন (Raghuram Rajan) শনিবার বলেছেন যে, ভারতে কখনও শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানের মত অবস্থা হবে না। তবে হঠাৎ তিনি এই কথা কেন বললেন? কোন যুক্তিতে তিনি এমন কথা বললেন তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আগামী মাসে ১৮ দিন বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক! দেখে নিন ছুটির তালিকা

    তিনি জানান, ভারতে পর্যাপ্ত পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার  রয়েছে। তাই কখনোই শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের মতো অর্থনৈতিক সমস্যার সম্মুখীন হবে না ভারত। এছাড়ও তিনি এদিন সংবাদমাধ্যমে জানান, “আমাদের পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় রয়েছে। সঞ্চয় বাড়াতে আরবিআই একটি ভাল কাজ করেছে। শ্রীলঙ্কা এবং পাকিস্তানের মতো আমাদের আর্থিক সমস্যা নেই। আমাদের বিদেশি ঋণও কম।“ তিনি দাবি করেছেন যে বর্তমানে বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতি (inflation) রয়েছে। তাই আরবিআই সুদের হার বাড়াচ্ছে, যা মুদ্রাস্ফীতি কমাতে সাহায্য করবে। সবচেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতি হয় খাদ্য ও জ্বালানিতে। যেহেতু সারা বিশ্বে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ধীরে ধীরে কমছে, ফলে ভারতেও মূল্যস্ফীতি কমবে বলে তিনি জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি

    ২২ জুলাই আরবিআইয়ের সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, শেষ সপ্তাহে ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ প্রায় ৪৫ লক্ষ ২ হাজার ৬৫০ কোটি এবং বৈদেশিক ঋণের পরিমাণও কমতে শুরু করেছে। রঘুরাম রাজনের মতে কম বৈদেশিক ঋণ ও বৈদেশিক মুদ্রার পর্যাপ্ত পরিমাণ ভারতীয় অর্থনীতিকে আরও ভালো পর্যায়ে নিয়ে যাবে। শ্রীলঙ্কা এবং পাকিস্তানের (Pakistan) মতো দেশগুলি খুব কম বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ ও বৈদেশিক ঋণ বৃদ্ধির কারণেই আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। ফলে সেই জায়গা থেকে ভারতকে কখনও আর্থিক সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে না। এছাড়াও তিনি দৃঢ়বিশ্বাসী যে, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার দ্বারা নীতিগত হার বৃদ্ধি মূল মুদ্রাস্ফীতি কমাতে সাহায্য করবে।

     

  • 5G Network: ৫-জি-এর অপেক্ষা শেষ, আজই শুরু স্পেকট্রাম নিলামের প্রক্রিয়া

    5G Network: ৫-জি-এর অপেক্ষা শেষ, আজই শুরু স্পেকট্রাম নিলামের প্রক্রিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খুব শীঘ্রই শুরু হতে চলেছে ৫-জি পরিষেবা। আজ থেকেই অর্থাৎ ২৬ জুলাই থেকে ৫-জি স্পেকট্রাম নিলাম করা শুরু হবে। বেসরকারি টেলিকম সংস্থাগুলি যাতে ফাইভ-জি মোবাইল পরিষেবা শুরু করতে পারে, তাই ৫-জি স্পেকট্রাম নিলাম করা হচ্ছে। ৪ জি নেটওয়ার্কের থেকে দশগুণ বেশি ইন্টারনেটের গতি হবে ৫-জি নেটওয়ার্কে। আজ বিভিন্ন টেলিকম সংস্থাগুলি নিলামে অংশগ্রহণ করবে বলে, এইদিকেই আজ জনগণের নজর।

    সরকার সূত্রে জানা গিয়েছে, ৫-জি প্রযুক্তির নেটওয়ার্কের গতি, ৪-জি নেটওয়ার্কের থেকে ১০ গুণ ও ৩-জি নেটওয়ার্কের থেকে ৩০ গুণ বেশি। অগাস্ট থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যেই দেশে ৫-জি পরিষেবা চালু করার লক্ষ্য করেছে কেন্দ্র। আজ নিলাম শুরু হলে আগামী ২০ বছরের জন্য সেই সংস্থাকে ৫জি স্পেকট্রামের দায়িত্ব দেওয়া হবে। যোগাযোগ মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw) জানিয়েছেন, অগাস্ট থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যেই দেশে ফাইভ জি পরিষেবা চালু হতে চলেছে। স্পেকট্রাম নিলাম প্রক্রিয়া মিটলেই বাকি কাজ দ্রুতগতিতে মিটবে বলেও আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: দেশের পাঁচটি শহর থেকে প্রথম চালু হচ্ছে সরকারের ই-কমার্স সেক্টর

    জিও (Jio), এয়ারটেল (Airtel) ও ভোডাফোন-আইডিয়ার (Vodafone-Idea) মতো টেলিকম সংস্থাগুলি, আদানি গ্রুপ (Adani Group) স্পেকট্রাম নিলামের বিডিং প্রক্রিয়াতে অংশগ্রহণ করবে। এই সংস্থাগুলি মোট ২১,৪০০ কোটি টাকা জমা করেছেন। দেশের সবচেয়ে বড় টেলিকম সংস্থা রিল্যায়েন্স জিও-এর তরফে ১৪০০০ কোটি দেওয়া হয়েছে। এয়ারটেল ৫৫০০ কোটি টাকা দিয়েছে। আবার আদানি গ্রুপ ১০০ কোটি এর জন্য দিয়েছে। ভোডাফোন দিয়েছে ২২০০ কোটি। সুতরাং বিডারদের মধ্যে শীর্ষ স্থানে রয়েছে রিল্যায়েন্স জিও গ্রুপ।

    তবে অশ্বিনী বৈষ্ণবের ঠিক করে দেওয়া এই ডেডলাইনের মধ্যে স্পেকট্রাম নিলাম কতটা সম্ভব তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল টেলিকম সংস্থায়। কারণ ৫-জি স্পেকট্রামের ‘অত্যধিক দাম’ বলে বারেবারেই অভিযোগ করেছে দেশের টেলিকম সংস্থাগুলি। পরিষেবা প্রথমে বড় শহর যেমন,  দিল্লি, মুম্বই, কলকাতা, চেন্নাই, বেঙ্গালুরু, হায়দরাবাদ, আহমেদাবাদ পাবে। প্রসঙ্গত আগে ৩-জি তে কোনও কিছু ডাউনলোড করতে গেলে যেখানে ২ ঘন্টা ও ৪-জি তে ৪০ মিনিট লাগত, সেখানে ৫-জি তে মাত্র ৩৫ সেকেন্ড লাগবে।

    আরও পড়ুন: ইস্তফা মুকেশ আম্বানির! রিলায়েন্স জিও-এর ডিরেক্টর পদে পুত্র আকাশ

  • Monkey Pox: মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত তিনজন বর্তমানে সুস্থ, জানালেন কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    Monkey Pox: মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত তিনজন বর্তমানে সুস্থ, জানালেন কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা (Corona) আবহের মধ্যেই যখন নতুন ভাইরাস মাঙ্কিপক্স (Monkey Pox) মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে, তখন কেরল (Kerala) থেকে একটি খবর পাওয়া গেল। যা শুনে কিছুটা হলেও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে সাধারণ মানুষ। কেরলে যে তিনজন মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত হয়েছিলেন তাঁরা তিনজনই বর্তমানে রোগমুক্ত ও সুস্থ। এমনটাই জানালেন কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ (Veena George)। তিনি আরও জানিয়েছেন, এই ভাইরাস নিয়ে আর চিন্তার কোনও কারণ নেই। কারণ রাজ্যে মাঙ্কিপক্সে সংক্রমিত রোগীর হদিশ আর পাওয়া যায়নি।

    মাঙ্কি পক্সের ফলে যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছিল তা এই খবর সামনে আসতেই কিছুটা হলেও কমেছে। যদিও কেরলের পর গতকালেই রাজধানী দিল্লিতে (Delhi) থাবা বসিয়েছে মাঙ্কিপক্স। সেখানে এক আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। কিন্তু অদ্ভুত ব্যাপার হল যিনি মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত হয়েছেন তিনি কখনও বিদেশে যাননি। ফলে আরও উদ্বেগ বেড়েছে। কেরলে যাঁরা আক্রান্ত হয়েছিলেন, তাঁদের তিনজনই বিদেশ ফেরত ছিলেন।

    আরও পড়ুন: দেশে চতুর্থ মাঙ্কি পক্স আক্রান্তের হদিশ, এবার দিল্লিতে

    ইতিমধ্যেই গত শনিবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (World Health Organisation) মাঙ্কিপক্সকে ‘গ্লোবাল হেলথ এমার্জেন্সি’ (Global Health Emergency) বলে ঘোষণা করলেও কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন সেখানে এখনও মাঙ্কিপক্স সবার মধ্যে ছড়িয়ে পড়েনি। তাই উদ্বেগের কোনও কারণ নেই এবং রাজ্যও এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম। বিদেশ ফেরত ব্যক্তিদের বিশেষ সতর্ক হতে বলেছেন। বিমানবন্দরেও বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে এবং কারোর কোনও উপসর্গ দেখা গেলেই তাঁকে টেস্ট করিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এছাড়াও তিনি জানিয়েছেন স্বাস্থ্যকর্মীদের এই ভাইরাসে সংক্রমিত রোগীদের চিকিৎসা করার ক্ষেত্রে বিশেষ ট্রেনিংও দেওয়া হয়েছে।

    বীণা জর্জ আজ আক্রান্ত ব্যক্তিদের সুস্থতার কথা বলতে গিয়ে বলেন মাঙ্কিপক্স নিয়ে তেমন আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এটা সংক্রামক হলেও মারণ নয়। তবে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন মাঙ্কিপক্সের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে হলে করোনার মতোই বিধিনিষেধ মেনে চলতে হবে। অর্থাৎ মাস্ক পরা এবং সামাজিক দূরত্ববিধি মেনে চলতে হবে।

    আরও পড়ুন: বিশ্বব্যাপী জরুরি পরিস্থিতি তৈরি করেছে মাঙ্কিপক্স, ঘোষণা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার

     

LinkedIn
Share