Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • NIA Raid: সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে সংযোগকারীদের খুঁজতে তল্লাশি এনআইএ-র, আইনজীবী সহ গ্রেফতার ২

    NIA Raid: সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে সংযোগকারীদের খুঁজতে তল্লাশি এনআইএ-র, আইনজীবী সহ গ্রেফতার ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লক্ষ্য উত্তর ভারতের বিভিন্ন অংশে ঘাঁটি গেড়ে থাকা অপরাধী এবং সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে সংযোগকারীদের (Gangster Nexus) খুঁজে বের করা। তা করতে গিয়ে মঙ্গলবার একই সঙ্গে অন্তত ৫০টি জায়গায় অভিযান চালাল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (NIA Raid)। সূত্রের খবর, মঙ্গলবার অভিযান চলেছে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, দিল্লি সহ উত্তর ভারতের (India) পাঁচ রাজ্যে। এনআইয়ের (NIA) এক পদস্থ কর্তা বলেন, ভারত থেকে পালানো বেশ কয়েকজন গ্যাংস্টার এখন পাকিস্তান, কানাডা, মালয়েশিয়া, অষ্ট্রেলিয়া ইত্যাদি দেশে থেকে ছক কষছে। তাদের সঙ্গে সম্পর্কযুক্তদের খোঁজে নেমেছে এনআইএ।

    এনআইএ সূত্রে খবর, এদিন জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার গোয়েন্দাদের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন দুজন। একজন আইনজীবী আশিফ খান। তিনি দিল্লির (Delhi) বাসিন্দা। অন্যজন রাজেশ ওরফে রাজু মোটা। তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে হরিয়ানা থেকে। এনআইএ-র এক মুখপাত্র জানান, চারটি অস্ত্র এবং গুলি সহ কয়েকটি পিস্তল বাজেয়াপ্ত হয়েছে ধৃত আইনজীবীর বাড়ি থেকে। তিনি জানান, তদন্ত (NIA Raid) চালানোর সময় এটা জানা গিয়েছে যে আইনজীবী আশিফ খান গ্যাংস্টারদের সংস্পর্শে ছিলেন। যেসব গ্যাংস্টার জেলে বন্দি রয়েছে কিংবা জেলের বাইরে রয়েছে, তাদের সঙ্গে যোগ রয়েছে তাঁর। বিভিন্ন অবৈধ কাজকর্ম করতে অপরাধীদের সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করতেন ওই আইনজীবী। এনআইএ-র মুখপাত্র জানান, রাজেশের ক্রিমিনাল ব্যাকগ্রাউন্ড রয়েছে। তার নামে প্রচুর ক্রিমিনাল কেস রয়েছে।

    ওই আধিকারিক আরও জানান, রাজু অবৈধভাবে মদ-মাফিয়া নেটওয়ার্কও চালায় তার মহল্লায়। কয়েকজন সাগরেদকে নিয়ে এই কারবার চালায় সে। সে হরিয়ানার কুখ্যাত গ্যাংস্টার সন্দীপ ওরফে কালা জাঠেদির সহযোগী। এনআইএ সূত্রে খবর, মদের ব্যবসায় রাজু মোটা অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করেছে। অবৈধ নানা উপায়েও রোজগার করে সে।

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগানোর অভিযোগের তদন্তে জম্মু-কাশ্মীরে তল্লাশি এনআইএ-র, গ্রেফতার ১

    এনআইএ এদিন তল্লাশি চালিয়েছে রাজস্থানের চুরুর সম্পত নেহ্রা চত্বরে। হরিয়ানার কুখ্যাত গ্যাংস্টার নরেশ শেঠীর ডেরাও তল্লাশি চালিয়েছে। হরিয়ানারই সুরেন্দর ওরফে চিকুর ডেরায়ও এদিন চালানো হয়েচছে তল্লাশি। উত্তর পূর্ব দিল্লির সন্দীপ ওরফে বান্দার এবং সেলিম ওরফে পিস্তলের বাড়িতেও হানা দেন এনআইএ-র গোয়েন্দারা। পাঞ্জাবের ভাতিন্দায়ও এক আইনজীবীর বাড়িতে হানা দেন গোয়েন্দারা। গুরপ্রীত সিং সিধু নামে ওই আইনজীবী তা স্বীকারও করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Himachal Pradesh: ভোটের আগেই মাত কংগ্রেসকে! হিমাচল প্রদেশে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    Himachal Pradesh: ভোটের আগেই মাত কংগ্রেসকে! হিমাচল প্রদেশে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh) ভোটের ঢের আগেই প্রতিপক্ষ কংগ্রেসকে (Congress) মাত দিল বিজেপি (BJP)! বুধবার পদ্ম শিবির প্রকাশ করল প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা। এই দফায় ৬২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে গেরুয়া শিবির। এঁদের মধ্যে রয়েছেন পাঁচজন মহিলাও। বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটি এই তালিকা অনুমোদনও করেছে।

    জানা গিয়েছে, এদিন যে ৬২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে তফশিলি জাতির প্রার্থী রয়েছেন ১১ জন। তফশিলি উপজাতি প্রার্থী রয়েছেন ৮জন। প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে শিক্ষাগত যোগ্যতাকে।এদিন যে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁদের দুই তৃতীয়াংশই স্নাতক বা স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ।

    গত বিধানসভা নির্বাচনে হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh) যাঁরা জয়ী হয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যেও ১১ জনকে এবার প্রার্থী তালিকায় রাখা হয়নি। খোদ মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর এবার লড়বেন সেরাজ বিধানসভা কেন্দ্র থেকে। মাণ্ডি থেকে লড়বেন অনিল শর্মা। আর উনা কেন্দ্র থেকে লড়বেন সতপাল সিং সট্টি। চৌরা কেন্দ্র থেকে লড়বেন হংসরাজ। মানালি কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছেন গোবিন্দ সিং ঠাকুর। বানজার কেন্দ্রে পদ্ম প্রার্থী সুরেন্দর শৌরি। এবার টিকিট পাননি হিমাচল প্রদেশের (Himachal Pradesh) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী প্রেমকুমার ধুমল। ২০১৭ সালের বিধানসভা নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন তিনি। প্রেমকুমার অনুরাগ ঠাকুরের বাবা। অনুরাগ মোদি মন্ত্রিসভার মন্ত্রী। অনুরাগের শ্বশুর গুলাব সিংকেও এবার টিকিট দেওয়া হয়নি। গত বিধানসভা নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন তিনিও।

    আরও পড়ুন: ক্ষমা চাইতে হবে, হিন্দু দেব-দেবীদের নিয়ে আপ মন্ত্রীর বিতর্কিত মন্তব্যে ক্ষুব্ধ বিজেপি

    এদিকে, আসন বদলে দেওয়া হয়েছে দুই মন্ত্রীর। এঁরা হলেন শিমলার বিধায়ক সুরেশ ভরদ্বাজ ও নুরপুরের বিধায়ক রাকেশ পাঠানিয়া। মন্ত্রী মহেন্দ্র সিংয়ের বদলে টিকিট দেওয়া হয়েছে তাঁর ছেলে রজত ঠাকুরকে। ধরমপুর কেন্দ্রেই লড়বেন তিনি। হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh) বিধানসভার আসন সংখ্যা ৬৮। সোমবারই বৈঠকে বসেছিল বিজেপির সেন্ট্রাল ইলেকশন কমিটি। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। ওই কমিটিতে আলোচনার পরেই চূড়ান্ত করা হয় প্রার্থী তালিকা। প্রসঙ্গত, নভেম্বরের ১২ তারিখে নির্বাচন হবে হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh)। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ অক্টোবর। ভোট গণনা হবে ৮ ডিসেম্বর। গত নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছিল বিজেপি। তারা পেয়েছিল ৪৪টি আসন। আর প্রধান প্রতিপক্ষ কংগ্রেস পেয়েছিল মাত্র ২১টি আসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Taj Mahal Palace Hotel: মুম্বাই হামলায় মৃতদের শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব

    Taj Mahal Palace Hotel: মুম্বাই হামলায় মৃতদের শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার মুম্বাই হামলায় মৃতদের শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস (Antonio Guterres)। তিন দিনের সফরে ভারতে এসেছেন রাষ্ট্রসংঘের (United Nations) মহাসচিব ৷ সফরের প্রথম দিন সকালে তিনি মুম্বাইয়ের তাজমহল প্যালেস হোটেলে (Taj Mahal Palace Hotel) যান৷ সেখানে ২৬/১১ অর্থাৎ ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর পাকিস্তানি জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মৃতিতে শ্রদ্ধা জানান৷ তাঁর সঙ্গে ছিলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে, উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ ৷ নিহতদের কথা স্মরণ করে সাদা মোমবাতি জ্বালানো হয় এবং সাদা গোলাপ দিয়ে সেই স্মৃতিফলক সাজানো হয়৷

    আরও পড়ুন: দুদিনের সফরে ভারতে আসছেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব, দেখা করবেন মোদির সঙ্গে 

    এদিনের অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন গুতেরেস৷ তিনি বলেন, “মুম্বাই হামলায় ১৬৬ জনের প্রাণ গিয়েছিল ৷ বিশ্বের অন্যতম নৃশংস হামলা চালানো হয়েছিল এই স্থানে৷ আজ এই জায়গায় এসে গভীর বেদনা অনুভব করছি৷” সন্ত্রাসবাদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “সন্ত্রাসবাদ আদতে অশুভ৷ কোনও কারণ, অজুহাত, যুক্তি বা অভিযোগই সন্ত্রাসবাদকে ন্যায্য বলে প্রমাণ করতে পারে না৷ আজকের পৃথিবীতে সন্ত্রাসের কোনও জায়গা নেই ৷” 

    মুম্বাই হামলায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেন, “সেদিন যাঁরা প্রাণ বিসর্জন দিয়েছিলেন, তাঁরা আমাদের দুনিয়ার নায়ক৷ একইসঙ্গে, স্বজনহারাদের পরিবার ও পরিজনদের প্রতিও আমার গভীর সমবেদনা৷ এই হামলায় ভারতীয়দের পাশাপাশি অন্যান্য দেশের নাগরিকদেরও মৃত্যু হয়েছিল ৷ নিহত সেই সমস্ত মানুষের প্রিয়জনদের সমবেদনা জানাই ৷” 

    তিনি এও বলেন, “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই এই মুহূর্তে সব দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই রাষ্ট্রসংঘেরও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।” তিনি বলেন, “সন্তাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্যে আমিই একটি বিশেষ কার্যালয় তৈরির প্রস্তাব দিয়েছিলাম। এখন সেই কার্যালয়টি আছে। দেশগুলিকে সন্তাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পরামর্শ দেওয়াই এই কার্যালয়ের কাজ।”  

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার মধ্যরাতে ভারতে এসে পৌঁছন আন্তোনিও গুতেরেস ৷ মুম্বাইয়ের ছত্রপতি শিবাজি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে তাঁর বিমান৷ ভারতের তরফে তাঁকে সাদর আমন্ত্রণ জানানো হয় ৷ গুতেরেসকে অভিবাদন জানাতে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রসংঘে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি রুচিরা কম্বোজ, মহারাষ্ট্রের মুখ্যসচিব এম কে শ্রীবাস্তব, প্রোটোকল প্রধান মণীশা মাহিস্কর, মুম্বাইয়ের কালেক্টর নিধি চৌধুরী, শহরের পুলিশ কমিশনার বিবেক ফনসলকর সহ অন্যরা৷ তিনদিনের সফরে মুম্বাই এবং গুজরাটে একাধিক কর্মসূচি রয়েছে রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিবের ৷ তার মধ্যে অন্যতম, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বিদেশমন্ত্রী এস জয়শংকরের সঙ্গে বৈঠক ৷  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Mallikarjun Kharge: গোহারা হারলেন থারুর, কংগ্রেসের রাশ খাড়গের হাতে

    Mallikarjun Kharge: গোহারা হারলেন থারুর, কংগ্রেসের রাশ খাড়গের হাতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গো হারা হারলেন শশী থারুর। কংগ্রেস (Congress) প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে শেষ হাসি হাসলেন প্রবীণ নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। বুধবার বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে স্বাধীনতা-উত্তর গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির ৩৬তম সভাপতি নির্বাচিত হলেন খাড়গে। এই ঘটনায় দু দশক পরে কোনও এক অ-গান্ধী সভাপতি পেল কংগ্রেস।

    উনিশের ভোটে বিজেপির কাছে হারের কারণে কংগ্রেস সভাপতি পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী (Rahul gandhi)। দলের অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হন সোনিয়া গান্ধী। শারীরিক অসুস্থতার কারণে দলের হাল ধরতে রাজি হননি সোনিয়া। তাই হয় নির্বাচন। লড়াইয়ের ময়দানে হাজির শশী থারুর এবং মল্লিকার্জুন খাড়গে। খাড়গে হাইকমান্ডের প্রার্থী হিসেবে পরিচিত। তিনি পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৯৭টি ভোট। আর শশী থারুর পেয়েছেন মাত্র ১ হাজার ৭২টি ভোট।

    প্রসঙ্গত, এর আগে শেষবার কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন হয়েছিল ২০০০ সালে। সেবার সোনিয়ার বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন উত্তর প্রদেশের নেতা জিতেন্দ্র প্রসাদ। সোনিয়ার কাছে মুখ থুবড়ে পড়েছিলেন তিনি। তবে জিতেন্দ্র প্রসাদের থেকে ঢের বেশি ভোট পেয়েছেন থারুর। যদিও জয়ের মুখ দেখেননি। জয়ের পরে দলের নয়া প্রেসিডেন্টকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শশী।  যদিও নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রথম থেকেই সরব হয়েছিলেন থারুর। তাঁর অভিযোগ ছিল, রাজ্যস্তরের নেতা কিংবা দলের শীর্ষ নেতাদের কাছ থেকে তিনি কোনও সহযোগিতা পাচ্ছেন না। কোনও কোনও রাজ্য তাঁকে প্রচারে বাধা দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। বুধবার, ভোটের ফল প্রকাশের দিনও থারুর উত্তর প্রদেশ, পাঞ্জাব এবং তেলঙ্গানায় গণনায় অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন।

    এদিকে, খাড়গের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন কংগ্রেসের একটা বড় অংশ। এদিন ভোটের ফল ঘোষণার ঢের আগেই সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, আমার ভূমিকা নির্ধারণ করবেন কংগ্রেস সভাপতি…খাড়গেজিকে জিজ্ঞাসা করুন। বর্তমানে রাজ্য সভায় বিরোধী দলনেতা খাড়গে। হিন্দি এবং ইংরেজিতে দুর্দান্ত ভাষণ দেন তিনি। রাজ্যসভার দায়িত্ব সামলেছেন দক্ষ হাতে। কংগ্রেসের ভাঙা নৌকার হাল কত শক্ত হাতে ধরতে পারেন তিনি, এখন তাই দেখার।  

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট পড়ল ৯৬ শতাংশ, শেষ হাসি হাসবেন কে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Interpol General Assembly: ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাস দমনের আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী

    Interpol General Assembly: ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাস দমনের আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল অর্থাৎ ১৮ অক্টোবর দিল্লির প্রগতি ময়দানে ইন্টারপোলের ৯০ তম সাধারণ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এটি আগামী ২১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে। গতকাল, মঙ্গলবার দিল্লির প্রগতি ময়দানে ৯০ তম ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে একাধিক মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সন্ত্রাস দমনে বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। ইন্টারপোলের এই সাধারণ অধিবেশনে ১৯৫টি দেশের মন্ত্রী, জাতীয় কেন্দ্রীয় ব্যুরো প্রধান, প্রবীণ পুলিশ আধিকারিকরা প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত হয়েছিলেন।

    তিনি ভাষণে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য পুরো বিশ্বকে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি প্রথমেই বলেছেন, সন্ত্রাসবাদী, অপরাধীদের নিরাপদ আশ্রয় দেওয়া বন্ধ করতে হবে ও ইন্টারপোলকে পলাতক অপরাধীদের বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিশ দ্রুত জারি করার আহ্বান জানিয়েছেন। বিশ্বের সব দেশের কাছে তিনি সন্ত্রাসবাদীদের নিরাপদ আশ্রয় না দেওয়ার জন্য আবেদন জানান। এছাড়াও অপরাধ, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসকে শেষ করতে তিনি পারস্পরিক সহযোগিতার উপর জোর দেন। মোদি বলেন, ‘সহযোগিতার শক্তির কাছে অপশক্তি টিকতে পারে না।’

    আরও পড়ুন: আশায় বুক বাঁধবেন না, টেট পরীক্ষার্থীদের পরামর্শ দিয়ে রাজ্য সরকারকে খোঁচা শুভেন্দুর

    তিনি আরও বলেছেন, যে দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসবাদী, ড্রাগ কার্টেল, চোরাচালানকারী দল বা সংগঠিত অপরাধের জন্য কোনও নিরাপদ আশ্রয়স্থল হতে পারে না। এগুলোর সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য বিভিন্ন আইনি এবং পদ্ধতিগত কাঠামো রয়েছে। তবে এইসবকে গোঁড়া থেকে উপড়ে ফেলতে পুরো বিশ্বকে এগিয়ে আসতে হবে ও এর বিরুদ্ধে দ্রুত কাজ করতে হবে। তিনি উল্লেখ করেছেন, ভারতে ৭৭৮ টি জারি করা রেড নোটিশ সক্রিয় রয়েছে। দাউদ ইব্রাহিম, তার সহযোগী ছোট শাকিল, সন্ত্রাসী মাসুদ আজহার, হাফিজ সাইদ এবং নীরব মোদি, মেহুল চোকসির মতো অর্থনৈতিক অপরাধীদের মতো পলাতকদের বিরুদ্ধে সিবিআই-এর তরফে ২০৫ টি রেড নোটিশ জারি করা আছে। তাই নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, “অপরাধ রোধে সহযোগিতা বাড়ানোর জন্য পুলিশ এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলিকে পদ্ধতি এবং প্রোটোকল তৈরি করতে হবে। পলাতক অপরাধীদের জন্য রেড কর্নার নোটিশ দ্রুততর করে ইন্টারপোল সাহায্য করতে পারে।”

    আবার প্রধানমন্ত্রী আন্তঃসীমান্ত অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইন্টারপোলের ভূমিকা সম্পর্কেও কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, “ভারত কয়েক দশক ধরে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছে। যখন হুমকি বিশ্বব্যাপী হয়, তখন প্রতিক্রিয়া শুধুমাত্র স্থানীয় হতে পারে না। তাই বিশ্বকে একত্রিত হওয়ার উপযুক্ত সময় এসেছে।”

  • Terrorist killed in Kashmir: কাশ্মীর পুলিশের বড় সাফল্য! খতম পরিযায়ী শ্রমিক হত্যাকারী লস্কর জঙ্গি

    Terrorist killed in Kashmir: কাশ্মীর পুলিশের বড় সাফল্য! খতম পরিযায়ী শ্রমিক হত্যাকারী লস্কর জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গি দমনে বড় সাফল্য পেল কাশ্মীর পুলিশ। গত সোমবারের গ্রেনেড হামলায় জড়িত এক জঙ্গিকে গুলি করে খতম করা হল (Terrorist killed in Kashmir)। সোমবার রাতে জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) সোপিয়ান (Shopian) জেলার হারমেন এলাকায় গ্রেনেড হামলা (grenade attack) চালায় জঙ্গিরা। আর এতে প্রাণ হারিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের দুই শ্রমিকও। তাঁদের নাম মনীশ কুমার ও রাম সাগর। তাঁদের দুজনেরই বাড়ি উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) কনৌজ (Kanooj) জেলায়। ফলে এই হামলার সঙ্গে জড়িতে দুই জঙ্গিকে গতকালই গ্রেফতার করা হয়েছিল, আর আজ তাদের মধ্যে একজনকে নিকেশ করা হয়েছে। 

    কাশ্মীর পুলিশ সূত্রে খবর, গতকাল, মঙ্গলবার পুলিশ জানিয়েছিল যে এই হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী দুই সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং তাদের কমান্ডারদের খোঁজ চালানো হচ্ছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, গ্রেনেড হামলার সঙ্গে জড়িত জঙ্গির নাম ইমরান বাসির গনি এবং সে লস্কর-ই-তৈবার সদস্য। একেই আজ খতম করা হয়েছে (Terrorist killed in Kashmir) বলে কাশ্মীর জোন পুলিশের তরফে ট্যুইট করে জানানো হয়েছে। 

    শুধুমাত্র সোমবারের এই গ্রেনেড হামলাই নয়, এই বছরে একাধিক বার পরিযায়ী শ্রমিকদেরকে নিশানায় রেখেছে সন্ত্রাসবাদীরা। ফলে বেশ কয়েকজন পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। গতমাসের ২ তারিখে পুলওয়ামায় মুনির উল ইসলাম নামে পশ্চিমবঙ্গের এক পরিযায়ী শ্রমিককে গুলি করে হত্যা করে জঙ্গি। এর আগে ১১ আগস্ট বান্দিপোরা জেলার সুম্বলে বিহারের মাধেপোরার পরিযায়ী শ্রমিক মোহাম্মদ আমরেজও জঙ্গি হামলায় নিহত হয়েছেন। উল্লেখ্য, এই বছর, কাশ্মীরে পরিযায়ী শ্রমিক সহ ১৭ জন লোক জঙ্গি হামলায় নিহত হয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ফের রক্তাক্ত ভূস্বর্গ! কাশ্মীরি পণ্ডিতের পর সোপিয়ানে জঙ্গি হামলায় নিহত ২ পরিযায়ী শ্রমিক

    এছাড়াও কাশ্মীরি পণ্ডিতরাও রয়েছেন সন্ত্রাসবাদীদের নিশানায়। সোমবারের গ্রেনেড হামলার দুদিন আগেই জঙ্গি হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন কাশ্মীরি পণ্ডিত পূরণ কৃষ্ণন ভাট। তিনি দক্ষিণ কাশ্মীর জেলার চৌধুরী গুন্ড এলাকার বাসিন্দা। পণ্ডিত খুনের দায় স্বীকার করেছে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী ‘কাশ্মীর ফ্রিডাম ফাইটার’। এই ঘটনার পরেই উপত্যকায় প্রতিবাদে নেমেছেন কাশ্মীরা পণ্ডিতরা। পুনর্বাসনের দাবিতে ফের গর্জে উঠেছেন তাঁরা। এ বছর এর আগে একাধিক কাশ্মীরি পণ্ডিতকে হত্যা করা হয়েছে। মে মাসেই বুদগামে তেহসিলদারের অফিসে ঢুকে ৩৬ বছর বয়সী রাহুল ভাটকে খুন করে সন্ত্রাসবাদীরা।

  • Congress prez poll: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট পড়ল ৯৬ শতাংশ, শেষ হাসি হাসবেন কে?

    Congress prez poll: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট পড়ল ৯৬ শতাংশ, শেষ হাসি হাসবেন কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হল কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচন (Congress prez poll)। সোমবার সকাল ১০টায় শুরু হয় ভোট গ্রহণ পর্ব। চলে বিকেল ৪টে পর্যন্ত। কংগ্রেসের (Congress) সাড়ে ৯ হাজারেরও বেশি প্রতিনিধি ভোট দেন। গত চব্বিশ বছরে এই প্রথম গান্ধী (Gandhi) পরিবারের বাইরের কাউকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করতে চলেছেন কংগ্রেসের ভোটাররা। এবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছে মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং শশী থারুর। দলের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধীর উত্তরসূরি হিসেবে এঁদের মধ্যেই একজনকে বেছে নিতে হয়েছে কংগ্রেস নেতা-কর্মীদের।

    প্রদেশ কংগ্রেসের প্রতিনিধির সংখ্যা ৯ হাজার ৯১৫ জন। তাঁর মধ্যে ভোট দিয়েছেন সাড়ে ৯ হাজারের কিছু বেশি। ভোট হয়েছে কাগজের ব্যালটে। কংগ্রেসের সেন্ট্রাল ইলেকশন অথরিটি চেয়ারম্যান মধুসূদন মিস্ত্রি নয়াদিল্লিতে এ খবর জানান। ভোটের ফল বেরবে ১৯ অক্টোবর, বুধবার। এই দিনটির জন্যই অপেক্ষা করেছিলেন বলে জানান সোনিয়া গান্ধী। এদিন ভোট দিয়ে বেরিয়ে তিনি বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে এই দিনটির জন্যই অপেক্ষা করছিলাম। প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট ছিলেন সোনিয়াই। পরে ওই পদে বসানো হয় রাহুল গান্ধীকে। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে ধরাশায়ী হয় কংগ্রেস। তার পরেই প্রেসিডেন্ট পদে ইস্তফা দেন রাহুল। অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ফের দলের হাল ধরেন সোনিয়া।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস নির্বাচন প্রহসন! তোপ অমিত মালব্যর, কী বললেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান?

    এদিন উৎসবের মেজাজে ভোট (Congress prez poll)  হয়েছে বলে জানিয়েছেন মধুসূদন মিস্ত্রি। তাঁর দাবি, ভোটে হয়েছে অবাধ, সুন্দর এবং স্বচ্ছ। তিনি বলেন, সব চেয়ে খুশির খবর হল দেশের প্রতিটি রাজ্যেই পোলিং বুথ হয়েছিল। অপ্রীতিকর কোনও ঘটনা ঘটেনি। এটা একটা বড় প্রাপ্তি। ভোট হয়েছে অবাধ এবং শান্তিপূর্ণভাবে। মিস্ত্রি বলেন, ভোট নিয়ে কারও কোনও অভিযোগ থাকার কথা নয়। কারণ ভোট হয়েছে গোপন ব্যালটে। তাই কেউই জানতে পারবেন না, কে কাকে ভোট দিয়েছেন। তিনি জানান, পুরো ভোটগ্রহণ পর্ব ক্যামেরাবন্দি করা হয়েছে। প্রবীণ কংগ্রেস নেতা জনার্দন দ্বিবেদী বলেন, গণতান্ত্রিক উপায়ে কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন হচ্ছে। সবাই নিজেদের পছন্দমতো ভোট দিচ্ছেন। 

    এদিন ভোটগ্রহণ (Congress prez poll) পর্ব শুরুর সময় কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী শশী থারুর বলেন, আমি আত্মবিশ্বাসী। কংগ্রেসের ভবিষ্যৎ রয়েছে দলীয় কর্মীদের হাতেই। পরে অন্য এক প্রসঙ্গে নিজেকে ‘পরিবর্তনের প্রার্থী’ হিসেবে অভিহিত করেন থারুর। খাড়গে না থারুর, শেষ হাসি হাসেন কে, এখন তাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PMAY: ২২ অক্টোবর মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান, ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী

    PMAY: ২২ অক্টোবর মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান, ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরশুমে ফের উপহার দিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ক্ষমতায় এসেই সাধারণ মানুষের বাড়ি তৈরি করার লক্ষ্য নিয়ে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (PMAY) প্রকল্পে জোড় দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। কেন্দ্র সরকারের এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গরিব মানুষদের বাড়ি বানিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়ে থাকে। ফলে মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ) গৃহপ্রবেশের অনুষ্ঠান হতে চলেছে ২২ অক্টোবর। প্রধানমন্ত্রী এই অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করবেন বলে জানা গিয়েছে।

    মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান জানিয়েছেন, ধনতেরাসের দিন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PMAY) গৃহপ্রবেশের অনুষ্ঠানটি সাতনা জেলার বিটিআই গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হবে ও এদিন ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার অধীনে, রাজ্যের ৪.৫০ লক্ষ মানুষ দীপাবলি উপলক্ষে তাদের নিজস্ব বাড়ি পাবেন।” এই যোজনার সুবিধাভোগীদের মধ্যে সাতনা জেলার বাসিন্দা, জনপদ এবং গ্রাম পঞ্চায়েত অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন জনপ্রতিনিধি ও গ্রামবাসীরাও।

    মুখ্যমন্ত্রী চৌহান আরও জানিয়েছন, এর আগে PMAY-এর অধীনে মধ্যপ্রদেশে প্রতি মাসে ২০,০০০-২৫,০০০ বাড়ি তৈরি করা হত কিন্তু সংখ্যাটি এখন প্রতি মাসে এক লাখে পৌঁছেছে। এই প্রকল্পটির জন্য ১০,০০০ কোটি টাকার আর্থিক ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, পিএমএওয়াই বাড়িগুলি নির্মাণের জন্য ৯০০০ মহিলা সহ ৫১,০০০ রাজমিস্ত্রীদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: শহরে নিখরচায় বাড়ি গরিবদের! প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৪ পর্যন্ত বাড়াল কেন্দ্র

    এছাড়াও এই অনুষ্ঠান (PMAY) দীপাবলিতে অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য সবাার কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার গৃহপ্রবেশের অনুষ্ঠানের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজনের কথাও উল্লেখ করেছেন তিনি। এছাড়াও কর্মকর্তাদের মধ্যপ্রদেশের গ্রামবাসীদের এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করানোর জন্য এই অনুষ্ঠান সম্পর্কে সচেতন করার কথাও বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ চৌহান।

    উল্লেখ্য, উৎসবের মরশুমে ব্যস্ত রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দীপাবলির আগেই গুজরাট, উত্তরাখণ্ড ও উত্তরপ্রদেশ সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। তারই মাঝে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন তিনি। এর আগেই ১৭ সেপ্টেম্বর মধ্যপ্রদেশে তিনি এসেছিলেন। সেসময় নামিবিয়া থেকে আনা চিতা মুক্ত করেন কুনো জাতীয় উদ্যানে। এবং ১১ অক্টোবর উজ্জ্বয়িনে “মহাকাল লোক” প্রকল্পের প্রথম পর্ব উদ্বোধন করেন। আর এরপর প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PMAY) মত প্রকল্পের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে মধ্যপ্রদেশের বসবাসকারীদের জন্য।

  • Umar Khalid: উমর খালিদের জামিন খারিজ, দিল্লির হিংসার ঘটনায় নির্দেশ হাইকোর্টের

    Umar Khalid: উমর খালিদের জামিন খারিজ, দিল্লির হিংসার ঘটনায় নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উমর খালিদের (Umar Khalid) জামিনের আবেদন খারিজ করে দিল দিল্লি হাইকোর্ট। ২০২০ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর দিল্লি হিংসা (Delhi Riots) মামলায় গ্রেফতার হন জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের নেতা উমর খালিদ। ইউএপিএ (UAPA) এবং অস্ত্র আইনের বেশ কয়েকটি ধারায় মামলা করা হয় তাঁর বিরুদ্ধে। ২৪ মার্চ ট্রায়াল কোর্ট তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ করে দেন। এর পরেই দিল্লি হাইকোর্টের (Delhi High Court) দ্বারস্থ হন উমর খালিদ। মঙ্গলবার সেখানেও হতাশ হতে হল তাঁকে। এদিন খারিজ হয়ে গেল তাঁর জামিনের আবেদন। দিল্লি হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ খারিজ করে দেয় তাঁর জামিনের আবেদন।

    এদিন দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি সিদ্ধার্থ মৃদুল ও রজনীশ ভাটনগর রায় দিতে গিয়ে বলেন, জামিনের আবেদনের কোনও মেরিট আমরা খুঁজে পাচ্ছি না। তাই জামিনের আবেদন খারিজ করে দেওয়া হল। ২০২০ সালে গ্রেফতার হন উমর খালিদ (Umar Khalid)। জামিনের আবেদনে তিনি বলেন, হিংসায় কোনও দুষ্কৃতীর ভূমিকা তাঁর ছিল না, ষড়যন্ত্রের যোগও ছিল না। অন্য অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে যা রয়েছে।  জামিনের আবেদনে উমর খালিদ (Umar Khalid) বলেন, ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অমরাবতীতে তিনি যে বক্তৃতা দিয়েছিলেন, যা নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে, সেই বক্তৃতায় তিনি বিপ্লব কথাটির উল্লেখ করেন। তাঁর দাবি, এই বিপ্লব শব্দটি কোনও হিংসাত্মক কথা নয় কিংবা হিংসায় উসকানি দেয় না।

    আরও পড়ুন: উমর খলিদের জামিনের আবেদনের বিরোধিতায় উঠল সার্জিল ইমাম প্রসঙ্গ

    যদিও দিল্লি পুলিশ তাঁর জামিনের আবেদনের বিরোধিতা করেন। পুলিশের দাবি, খালিদ (Umar Khalid) যে বক্তৃতা দিয়েছিলেন, তা খুব হিসেব কষেই। তার জেরেই  বাবরি মসজিদ, তিন তালাক, কাশ্মীর, মুসলমানদের দমনের অভিযোগ, সিএএ এবং এনআরসির মতো ইস্যুগুলি লালিতপালিত হয়। পুলিশের যুক্তি, হিংসার ঘটনা ঘটেছিল দু দফায়। প্রথমটি ২০১৯ সালে। আর দ্বিতীয়টি ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। হিংসার সময় ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়ায় রাস্তা অবরোধ, পুলিশ কর্মীদের ওপর আক্রমণ এবং আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ানদের ওপর আক্রমণ এবং অ-মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় হিংসার ঘটনা ঘটে। মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে ভয়ের বাতাবরণ তৈরি করাই ছিল এর উদ্দেশ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Uniform Civil Code: বিঘ্নিত হচ্ছে জাতীয় ঐক্য, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামায় জানাল কেন্দ্র

    Uniform Civil Code: বিঘ্নিত হচ্ছে জাতীয় ঐক্য, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামায় জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) প্রথম হলফনামা পেশ করল কেন্দ্রীয় সরকার। হলফনামার স্বপক্ষে নানা যুক্তি প্রদর্শন করা হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। হলফনামায় কেন্দ্র জানিয়েছে, বিভিন্ন আইনের জেরে বিঘ্নিত হচ্ছে জাতীয় ঐক্য। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি ব্যক্তিগত আইন পরিত্যাগ করে।

    বিভিন্ন আবেদনকারী ব্যক্তিগত আইনের (Personal Law) অভিন্নতা জানতে চেয়ে আবেদন করেছিলেন দেশের শীর্ষ আদালতে। সেই কারণেই সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দেয় কেন্দ্র। জানা গিয়েছে, সুপ্রিম কোর্টে ছটি আবেদন জমা পড়েছিল। এর মধ্যে আইনজীবী অশ্বিনী উপাধ্যায়, আবেদনকারী লুবনা কুরেশি এবং ডোরিস মার্টিন আইন কার্যকর করতে চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের করেন জনস্বার্থ মামলা।

    এদিন কেন্দ্রের তরফে পেশ করা হলফনামায় দাবি করা হয়েছে, দেশে একাধিক আইন জাতীয় ঐক্য বিঘ্নিত করছে। ফলে ঐক্যের প্রশ্নে দেশে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির (Uniform Civil Code) প্রয়োজন রয়েছে। সংবিধানের ৪৪ নম্বর ধারার অধীনে রয়েছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। এখানে ধর্ম, লিঙ্গ নির্বিশেষে ডিভোর্স, দত্তক, অভিভাবকত্ব, উত্তরসূরি নির্বাচন, উত্তরাধিকার, বিয়ের বয়স, ভরণপোষণ এবং রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে বলা হয়েছে।

    এর আগে গোটা দেশে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) লাগু করা যায় কিনা, তা জানতে চেয়ে কেন্দ্রের কাছে আবেদন করেছিল দেশের শীর্ষ আদালত। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে আদালতে যেসব আবেদন জমা পড়েছে, সেগুলির উত্তর দেওয়ার জন্যও আবেদন জানানো হয়েছিল কেন্দ্রের কাছে। আবেদনকারীরা জানিয়েছিলেন, অভিন্ন দেওয়ানি বিধিকে বরাবরই ধর্মীয় তুষ্টির চশমায় দেখা হয়।

    আরও পড়ুন: বন্দিদশা ঘুঁচল না সাইবাবার, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশে থাকতে হবে জেলেই

    ভারতে চালু রয়েছে ব্যক্তিগত আইন। এই আইন বলে কয়েকটি ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ আলাদা আলাদা  সুবিধা ভোগ করেন। সেই কারণেই গোটা দেশে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) চালুর ওপর জোর দেয় কেন্দ্র। সেই কারণেই এদিন হলফনামায় দাবি করা হয়েছে, একাধিক আইন বিঘ্নিত করছে জাতীয় ঐক্যকে। তাই প্রয়োজন রয়েছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগুর। আদালত সংসদকে কোনও আইন তৈরি কিংবা কার্যকর করার নির্দেশ দিতে পারে না বলেও সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রকের তরফে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share