Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Asim Sarkar- Rudranil Ghosh: গানে-কবিতায় কটাক্ষে এসএসসি নিয়োগ দুর্নীর্তি

    Asim Sarkar- Rudranil Ghosh: গানে-কবিতায় কটাক্ষে এসএসসি নিয়োগ দুর্নীর্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়িত সন্দেহে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) গ্রেফতারিতে সরগরম রাজ্য-রাজনীতি। এবারে তৃণমূল মন্ত্রী গ্রেফতারের পরেই গান বাঁধলেন বিজেপি বিধায়ক অসিম সরকার। রীতিমতো হার্মোনিয়াম বাজিয়ে গান গাইতে দেখা গেল হরিণঘাটার বিধায়ককে। গানের প্রত্যেকটি কথায় কথায় পার্থকে কটাক্ষ করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। গানের নাম ‘চোর ধরো, জেল ভরো’।

    [yt]https://youtu.be/2X9MAoetQyI[/yt]

    আরও পড়ুন: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির টাকা পৌঁছে গিয়েছে বাংলাদেশে! ইডি সূত্রে উঠে এল নতুন তথ্য

    হরিনঘাটার এই বিজেপি বিধায়ক রাজনীতি ছাড়াও তিনি সঙ্গীত জগতের সঙ্গে যুক্ত। তিনি একজন জনপ্রিয় লোকসঙ্গীত শিল্পী। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গ্রেফতারির পরেই শনিবার নিজের ইউটিউব চ্যানেলে এসে লাইভ করেন তিনি। সেখানেই তৃণমূলকে তীব্র আক্রমণ করেন ও এরপরই পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও তৃণমূলকে কটাক্ষ করে লেখা একটি গানও শোনান তিনি। এর আগেও নানা সাম্প্রতিক ও রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে গান করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। পার্থ চট্টোপাধ্যায় গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই তৃণমূলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে নেমেছে বিজেপি সহ একাধিক বিরোধী শিবির। আর এরই মধ্যে একটু অন্যরকম পদ্ধতিতে, নিজে গান করে তৃণমূলকে কটাক্ষ করলেন হরিণঘাটার বিজেপি বিধায়ক অসিম সরকার।

    অন্যদিকে ফেসবুকে পার্থ-অর্পিতার ছবি শেয়ার করে , মমতার সরকারের প্রকল্পকে তীব্র আক্রমণ করলেন রুদ্রনীল ঘোষ। তিনি ‘দুয়ারে গর্ত’ নামে এক কবিতার মাধ্যমে তৃণমূল সহ পার্থ-অর্পিতাকে তীব্র কটাক্ষ করেন। সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে রাজ্যের শাসক দলের ‘দুয়ারে’ প্রকল্প প্রসঙ্গ টেনেই রুদ্রনীল কটাক্ষ করেছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। তবে এখানেই থেমে থাকেননি রুদ্রনীল ঘোষ। এর পাশাপাশি তিনি তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষকেও ব্যঙ্গ করে তাঁর ট্যুইটারের প্রসঙ্গ এনে বলেন যে, “এই টাকার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও সম্পর্ক নেই। সবই অপপ্রচার…।” অভিনেতার এই কবিতায় ২১ শে জুলাই-এর ঘটনা থেকে শুরু করে অর্পিতার ফ্ল্যাট থেকে টাকা উদ্ধারের সমস্ত দুর্নীতির কথাই উঠে এসেছে। ফলে এভাবেই বিজেপি নেতারা তৃণমূলকে কটাক্ষ করেছেন।

    আরও পড়ুন: পার্থর শুনানিতে প্রভাবশালী তত্ত্ব, SSKM-এ ডনের মত আচরণ করছেন পার্থ, সওয়াল ইডির

    [fb]https://fb.watch/et0dWu5Rvb/[/fb]

  • SSC Scam: ব্যাঙ্কশালে আনতেই জিজ্ঞাসা ‘টাকা কার?’ নিরুত্তর পার্থ ঘনিষ্ঠ অর্পিতা

    SSC Scam: ব্যাঙ্কশালে আনতেই জিজ্ঞাসা ‘টাকা কার?’ নিরুত্তর পার্থ ঘনিষ্ঠ অর্পিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও এক “ঘনিষ্ঠের” খোঁজ? রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষ্মমন্ত্রীকে ঘিরে জোর জল্পনা দানা বাঁধছে? তিনিও অধ্যাপিকা। সোস্যাল সাইটে রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রীকে নিয়ে হাজারো মিম-মস্করার মাঝেই উঠে এসেছে তাঁর ছবি আর নাম। শিমুরালি বিএস কলেজের এক অধ্যাপিকাকে ঘিরে জোর শোরগোল। অধ্যাপিকা শ্রীমতী চক্রবর্তীকে পেশাগত জীবনের শীর্ষে তুলতে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর বিশেষ অবদান আছে।

    এর আগেও কাজি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মোনালিসা দাসের সঙ্গেও পার্থবাবুর বিশেষ যোগাযোগের কথা শোনা যায়। যদিও মোনালিসা দাস সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, একজন বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে একজন মন্ত্রীর যা সম্পর্ক থাকার কথা ততটাই সম্পর্ক পার্থবাবুর সঙ্গে।

    গত শনিবার তল্লাশি চালানোর পর ‘মন্ত্রী-ঘনিষ্ঠ’ এক অভিনেত্রী-মডেল অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের আবাসন থেকে সাড়ে ২২ কোটি টাকা, দেড় কেজি সোনার গয়না,সম্পত্তির দলিল-সহ লক্ষাধিক ডলার মূল্যের বিদেশি মুদ্রা উদ্ধার করে ইডি।

    অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের কাছে এত টাকা এল কি করে? কী করতেন অর্পিতা? পার্থের সঙ্গেই বা তাঁর সম্পর্ক কেমন? এ নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠছে। সোস্যাল সাইটে অর্পিতার দাবি তিনি অভিনেত্রী। ২০০৫-এ কিছু মডেলিং-এর কাজ করতে করতেই অভিনয়ের জগতে পা। ২০১১ সালে একটি সিরিয়ালে কাজ করতে গিয়েই মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে পরিচয়। গত এগারো বছরে দুজনের ঘনিষ্ঠতা বেড়েছে। বাংলা ছাড়াও ওড়িশা তামিল ছবিতেও অভিনয় করতেন তিনি। নাকতলা উদয়নের পুজোর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডার বা মূল মুখ ছিলেন তিনি। পার্থ অর্পিতা দুজনকে একসঙ্গে একাধিক জায়গায় দেখা যেত। সে সব ছবি এখন প্রকাশ্যে ঘুরছে সোস্যাল সাইটে। 

    রবিবারে অর্পিতাকে ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হল। শনিবার সন্ধ্যায় অর্পিতাকে বাড়ি থেকে বার করে জোকার ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে যায় ইডি। বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় অর্পিতা দাবি করেন, ‘‘আমি কোনও অন্যায় করিনি। বিজেপির চাল। আমাকে ফাঁসানো হয়েছে।’’ রবিবার সকালে আবারও তাঁকে জোকার ওই হাসপাতালে নিয়ে যায় ইডি। তিনটের সময় তাঁকে নিয়ে আসা হয় ব্যাঙ্কশাল কোর্টে। সাংবাদিকদের জিজ্ঞাসা ‘টাকা কার?’ যদিও সে প্রশ্নের উত্তর দেননি অর্পিতা। অর্পিতার মন্তব্য “আইনের প্রতি তাঁর আস্থা রয়েছে” গতকাল সাংবাদিক বৈঠকে যে কথা বলেছিল তৃণমূল মুখপাত্র। তবে অর্পিতা জানিয়েছেন তিনি কোন দল করেন না। প্রায় চারটের সময় শুনানি শেষ হয়। ইডির পক্ষ থেকে সওয়ালে বলা হয়, ‘‘যা পাওয়া গিয়েছে, তা পেঁয়াজের মতো। খোসা ছাড়ালেই পাওয়া যাবে নতুন তথ্য।’’ তাঁর অর্থ আরও বেশি সম্পত্তির সন্ধান থাকতে পারে পার্থ চট্টোপাধ্যায় অর্পিতা মুখোপাধ্যায় যোগ সাজসে।

    মডেলিং জীবনে অর্পিতা কিছু বি়জ্ঞাপনেও কাজ করেছেন। পাশাপাশি, নেল আর্ট (নখের উপর নেলপালিশ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের নকশা করার কলা) করার বিশেষ প্রশিক্ষণও নিয়েছেন অর্পিতা। তবে ইডি সূত্রে দাবি, এই সমস্ত কাজ করে এই টাকা উপার্জন সম্ভব নয়। কিভাবে কোথা থেকে এল এত  টাকা? কত তিনি উপার্জন করেছেন, তার কোন সদুত্তর দিতে পারেননি অর্পিতা।

    সব মিলিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা তদন্তকারীরা উদ্ধার করলেও তাঁদের দাবি, যে পরিমাণ টাকা ও সম্পত্তি উদ্ধার করা হয়েছে, তা সামান্য। মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠদের বাড়ি তল্লাশি করলে আরও টাকার খোঁজ মিলতে পারে বলেই ইডির দাবি।

  • Al-Qaeda arrested: আল-কায়দা যোগ! বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার অসমের যুবক

    Al-Qaeda arrested: আল-কায়দা যোগ! বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার অসমের যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আল কায়দার (Al-Qaeda) সঙ্গে যুক্ত সন্দেহে ২৪ বছর বয়সী অসমের এক যুবককে বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার করল সেন্ট্রাল ক্রাইম ব্রাঞ্চের (Central Crime Branch) অফিসারেরা। রবিবার ভোর রাতে ৩০ সদস্যের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল দক্ষিণ বেঙ্গালুরুর (South Bengaluru) জয়নগরের কাছে তিলকনগরে ওই যুবকের বাড়িতে হানা দেয়। সোমবার তাকে আদালতে তোলা হয়। আদালত তাকে ১০ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেয়। 

    প্রাথমিকভাবে জানা যায়, ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে বেঙ্গালুরু আসে আখতার হুসেন নামে ওই যুবক। সেখানে খাবার ডেলিভারির কাজ করত। অসম থেকে আসা আরও তিনজন ছেলের সঙ্গে একটি মেসে থাকত সে। বেঙ্গালুরুর পুলিশ কমিশনার (Bengaluru police commissioner) সিএইচ প্রতাপ রেড্ডি জানান, হুসেনের তিন রুমমেটকেও জেরা করা হচ্ছে।

    পুলিশ সূত্রে খবর, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের কাছ থেকে খবর পেয়েই অভিযান চালানো হয়। হুসেনের সঙ্গে নিষিদ্ধ জঙ্গি গোষ্ঠী আল কায়দার যোগাযোগ রয়েছে। দেশে ধর্মীয় হিংসা ছড়ানো এবং দেশে জঙ্গি কার্যকলাপে মদত দেওয়ারও প্রমাণ মিলেছে আখতারের বিরুদ্ধে। তবে, তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আরও তথ্য সামনে আসবে, বলে দাবি পুলিশের।

    আরও পড়ুন: দেশভাগ যন্ত্রণার! এক হোক ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ, চান হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী

    হুসেনকে জেরা করে সোমবার তামিলনাড়ুর সালেম থেকে অসমের আর একজন যুবককে গ্রেফতার করে সেন্ট্রাল ক্রাইম ব্রাঞ্চের অফিসারেরা। তার সঙ্গেও আল কায়দার যোগ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তাকে সালেম থেকে বেঙ্গালুরু আনা হতে পারে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য।

    সম্প্রতি বাংলাদেশের ধর্মীয় গোঁড়ামি বিরোধী মুক্তমনা ব্লগার অনন্ত বিজয় দাসের খুনিকেও বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার করে কর্নাটক পুলিশের স্পেশ্যাল টাক্স ফোর্স। জাল নোটের কারবারের তদন্তে নেমে ফয়জল আহমেদ নামে আনসার উল বাংলার ওই জঙ্গিকে গ্রেফতার করেন তদন্তকারীরা। বেঙ্গালুরুতে সাহেব মজুমদার নামে বসবাস করছিল সে। সঙ্গে সেখানে কাজও জুটিয়ে নিয়েছিল এই বাংলাদেশি জঙ্গি। সেও বাড়ি ভাড়া নেওয়ার জন্য অসমের কাছার জেলার বাসিন্দা বলে নথি দেখিয়েছিল।

  • PM Modi:  দেশের চেয়ে বিরোধীরা রাজনৈতিক স্বার্থকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে, অভিযোগ মোদির  

    PM Modi:  দেশের চেয়ে বিরোধীরা রাজনৈতিক স্বার্থকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে, অভিযোগ মোদির  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  দেশের তুলনায় বিরোধীরা রাজনৈতিক স্বার্থকেই (Political Interest) বেশি গুরুত্ব দিতে আগ্রহী। এদিন এই ভাষায়ই বিরোধীদের নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর অভিযোগ, বিরোধীরা (Opposition) সরকারি কাজে বাধা দিচ্ছে। গত সপ্তাহেই শুরু হয়েছে বাদল অধিবেশন। অধিবেশন শুরুর সময় শুরুর সময় থেকেই মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে সংসদের উভয় কক্ষে অধিবেশন মুলতুবি করা হয়েছে।

    এদিন সমাজবাদী পার্টির রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ হরমোহন সিংয়ের দশম মৃত্যু বার্ষিকীতে এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই নিশানা করেন বিরোধীদের। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন সময় বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির সরকারের কাজে বাধা সৃষ্টি করছে। কারণ তাঁরা যখন ক্ষমতায় ছিল, কাজগুলির বাস্তবায়ন করতে পারেনি। মোদি জানান, সরকার কোনও সিদ্ধান্ত নিলেই প্রশ্ন করে বিরোধীরা। মোদি বলেন, সরকারি সিদ্ধান্তগুলি যদি বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয় তবে বিরোধীরা তার বিরোধিতা করে। দেশবাসী বিরোধীদের এই আচরণ মোটেও পছন্দ করেন না বলেও জানান মোদি।

    আরও পড়ুন : ভারতকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছেন মোদি, মত আরএসএস নেতার

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে মতাদর্শ বা রাজনৈতিক স্বার্থকে সমাজ ও দেশের স্বার্থের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এদিন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ীর কথাও শোনা যায় মোদির মুখে। মোদি বলেন, রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব টিকে রয়েছে গণতন্ত্রের জন্য, গণতন্ত্র টিকে রয়েছে দেশের জন্য। দেশের সিংহভাগ রাজনৈতিক দল মূলত, অ-কংগ্রেসি রাজনৈতিক দলগুলি এই নীতি মেনে চলছে।

    আরও পড়ুন : দুর্নীতি মামলায় জড়িত বুলেট ট্রেন প্রকল্পের প্রধান! পদ থেকে বরখাস্ত করল মোদি সরকার

    এদিন জরুরি অবস্থার প্রসঙ্গও টানেন মোদি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জরুরি অবস্থার সময় যখন গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছিল, তখন সব গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলগুলি একযোগে রক্ষা করেছিল সংবিধানকে। এদিন অধিবেশনের শুরুতেই কংগ্রেসের চার সাংসদকে গোটা বাদল অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করে দেওয়া হয়। সংসদের ভিতরে প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে সরব হয়েছিলেন তাঁরা। স্পিকার ওম বিড়লা প্রথমে তাঁদের সতর্ক করলেও, প্রতিবাদ চালিয়ে যান তাঁরা। কংগ্রেসের ওই চার সাসপেন্ডেড সাংসদ পরে গান্ধীমূর্তির পাদদেশে বিভোক্ষ দেখান।

     

  • Defence Ministry: ২৮ হাজার ৭৩২ কোটি টাকার সামরিক সরঞ্জাম কিনছে সেনা! অনুমতি প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের

    Defence Ministry: ২৮ হাজার ৭৩২ কোটি টাকার সামরিক সরঞ্জাম কিনছে সেনা! অনুমতি প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনার জন্য বড় পদক্ষেপ নিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক (Defrnce Ministry)। সশস্ত্র ড্রোন, কার্বাইন এবং বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট-সহ ২৮ হাজার ৭৩২ কোটি টাকার সামরিক সরঞ্জাম কেনার অনুমতি দেওয়া হল ভারতীয় সেনাকে (Indian Army)। মঙ্গলবার প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের (Rajnath Singh) সভাপতিত্বে ছিল প্রতিরক্ষা অধিগ্রহণ কাউন্সিলের বৈঠক। সেই বৈঠকেই এই অনুমতি দেয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। এর ফলে আরও শক্তিশালী হবে সেনা ট্যুইটে এমনই দাবি করেছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী।

    [tw]


    [/tw]

    এদিন ট্যুইটবার্তায় রাজনাথ সিং জানিয়েছেন,সেনা ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর হয়ে উঠতে এই অনুমতি দেওয়া হয়েছে। গত দু’বছর ধরে পূর্ব লাদাখে চিনের সঙ্গে সংঘাতের আবহের পাশাপাশি কাশ্মীরে নিয়ন্ত্রণরেখায় প্রতিবেশী পাকিস্তানের নিয়মিত অনুপ্রবেশের চেষ্টার মধ্যেই ভারতের এই পদক্ষেপকে সদর্থক বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    আরও পড়ুন: চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরে তৃতীয় দেশের অন্তর্ভুক্তি! কড়া সমালোচনা ভারতের

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে জানা যাচ্ছে,  আধুনিক যুদ্ধে ভারতীয় সেনার ক্ষমতা বাড়াতে ডিএসি দ্বারা স্বায়ত্তশাসিত নজরদারি এবং সশস্ত্র ড্রোন কেনার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সামুদ্রিক নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য ১৪টি দ্রুত টহলদারির ক্ষমতাসম্পন্ন জাহাজ কিনতে ভারতীয় কোস্ট গার্ডের প্রস্তাবকেও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এদিকে নৌবাহিনীর ১২৫০ কিলোওয়াট ক্ষমতার মেরিন গ্যাস টারবাইন জেনারেটর উন্নত করার প্রস্তাবও মেনে নেওয়া হয়েছে। তাছাড়া ৪ লাখ ক্লোজ কোয়ার্টার ব্যাটল কারবাইন কেনার অনুমতিও দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, নিয়ন্ত্রণ রেখায় শত্রুর নজরদারির কথা মাথায় রেখে এবং জঙ্গি দমন অভিযানের সময় সামনাসামনি সংঘর্ষের কথা বিবেচনা করে সেনার জন্য বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট কেনারও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। 

  • Railways: প্যাসেঞ্জার ট্রেনের বেসরকারিকরণ নয়, জানালেন রেলমন্ত্রী

    Railways: প্যাসেঞ্জার ট্রেনের বেসরকারিকরণ নয়, জানালেন রেলমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়মিত রুটে কোনও বেসরকারি সংস্থা ট্রেন চালাবে না। প্যাসেঞ্জার ট্রেনের বেসরকারিকরণের চিন্তা করছে না সরকার। সংসদের বাদল অধিবেশনে পরিষ্কার জানালেন রেলমন্ত্রী। রাজ্যসভায় শুক্রবার রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব লিখিত বিবৃতিতে জানান, রেলের বেসরকারিকরণের কোনও ভাবনাই নেই সরকারের।

    প্রসঙ্গত, অভ্যন্তরীণ পর্যটনকে জনপ্রিয় করে তোলার জন্য গত মাসেই ভারতের প্রথম বেসরকারি ট্রেন তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটুর থেকে ছাড়ে। ভারত গৌরব প্রকল্পের (Bharat Gaurav scheme) অধীনে এই ট্রেনটি ত্রিপুর (Tiruppur), এরোদ (Erode), সালেম (Salem) হয়ে মহারাষ্ট্রের সিরডি (Shirdi) যায়। একটি বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে চুক্তির ভিত্তিতে এই ট্রেন চালানো হয়। এরপরই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে, তাহলে কি রেলের বেসরকারিকরণের পথে হাঁটছে সরকার। 

    সরকারি সূত্রে খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে রেলের বেসরকারিকরণ হবে না। সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যেই থাকবে রেল চলাচল। বেসরকারি উদ্যোগে পর্যটন-শিল্পে ব্যবহৃত হবে বেসরকারি রেল পরিষেবা। এরকম কয়েকটি ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে রেলের। রেলমন্ত্রী জানান, ২০২৩-২৪ সালের মধ্যে এরকম এক ডজন রেল চালানোর কথা ভাবছে সরকার। ২০২৭ সালের মধ্যে চলবে এরকম ১৫১টি ট্রেন।

    আরও পড়ুন: অরুণাচল প্রদেশে ঘন অরণ্যে ৭ শ্রমিকের খোঁজ মিলল, এখনও নিখোঁজ ১২

    কিন্তু নিয়মিত রুটে কোনও বেসরকারি সংস্থা ট্রেন চালাতে পারবে না। মূলত রেলের ‘ভারত গৌরব’ প্রকল্পের অধীনে দেশের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে প্যাকেজ ট্যুরের ব্যবস্থা করতে পারবে বেসরকারি সংস্থা। কোনও রাজ্য সরকারও এমন ট্রেন চালাতে পারবে। তবে সবার ক্ষেত্রেই নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে রেল শুধু পরিকাঠামো ব্যবহার করতে দেবে। কোনও সংস্থা দু’বছরের জন্য রেলের সঙ্গে চুক্তি করতে পারবে। যে সব পথে রেল ট্রেন চালায় সেখানে বেসরকারি সংস্থার ট্রেন থাকবে না। কোথা থেকে কোথায় ট্রেন যাবে সেটা ঠিক করবে রেল। তবে বরাত পাওয়া সংস্থাই ঠিক করবে পথের কোন কোন স্টেশনে ট্রেনটি থামবে। ভাড়াও ঠিক করতে পারবে নিজেরা। তবে যাত্রীদের থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হচ্ছে কি না তার উপরে নজর রাখবে রেল।

  • Rashtrapatni Remark Row: অধীরের ‘রাষ্ট্রপত্নী’ মন্তব্যে তোলপাড় সংসদ, ক্ষমা চাওয়ার দাবি বিজেপির

    Rashtrapatni Remark Row: অধীরের ‘রাষ্ট্রপত্নী’ মন্তব্যে তোলপাড় সংসদ, ক্ষমা চাওয়ার দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগেই রাষ্ট্রপতি ভবনে পা রেখেছেন দেশের পঞ্চদশতম রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। তাঁর উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপত্নী (Rashtrapatni) মন্তব্য করার অভিযোগ উঠল কংগ্রেস (Congress) সাংসদ অধীররঞ্জন চৌধুরীর (Adhir Chowdhury) বিরুদ্ধে। অধীরের এই মন্তব্যের জেরে রাষ্ট্রপতিকে অবমাননার অভিযোগে সরব বিজেপি (BJP)। অধীরের এই মন্তব্যের জন্য কংগ্রেসকে ক্ষমা চাইতে হবে বলে লোকসভায় দাবি করেন স্মৃতি ইরানি, নির্মলা সীতারামণরা। ওই একই দাবিতে সংসদের বাইরে বিক্ষোভ দেখান পদ্ম শিবিরের সাংসদরা।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে জেরা করছে ইডি। এনিয়ে এদিন সংসদে সরব হন বহরমপুরের সাংসদ কংগ্রেসের অধীররঞ্জন চৌধুরী। এই সময়ই অধীর দ্রৌপদী সম্পর্কে ‘রাষ্ট্রপত্নী’ শব্দটি প্রয়োগ করেন বলে অভিযোগ। অধীরের এই মন্তব্য নিয়ে লোকসভার পাশাপাশি গোল শুরু হয় রাজ্যসভায়ও। পাল্টা চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকে কংগ্রেসও। একসময় উত্তাল হয়ে ওঠে সংসদের উভয় কক্ষ। ঘটনার জেরে দফায় দফায় মুলতুবি হয়ে যায় দুই কক্ষের অধিবেশন।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    অধীরের এহেন মন্তব্যে ভারতের মহিলা ও আদিবাসীদের অবজ্ঞা করা হয়েছে বলে দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির। স্মৃতির অভিযোগ, দ্রৌপদীকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী করার পর থেকেই কংগ্রেস বিদ্বেষমূলক মন্তব্য করছে। রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার পরেও এই ধরনের মন্তব্য করে যাচ্ছে বলেও অভিযোগ তাঁর। অধীরের কড়া সমালোচনা করেছেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্যও। ট্যুইট বার্তায় তিনি বলেন, এই ধরনের মন্তব্য কেবল নারী বিদ্বেষী নয়, সেই সঙ্গে অপমান করা হয়েছে আদিবাসী সম্প্রদায়কে। এদিকে, দ্রৌপদীকে ইচ্ছে করে রাষ্টপত্নী বলেননি বলে দাবি অধীরের। তাঁর দাবি, এটি নিছকই স্লিপ অফ টাং।

    [tw]


    [/tw]

    এদিকে, লোকসভায় যখন অধীরের মন্তব্য নিয়ে হইচই হচ্ছে, তখন বিজেপি সাংসদ রমাদেবীকে সোনিয়া বলেন, অধীর চৌধুরী তো আগেই ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন, তার পরেও আমার নাম নেওয়া হচ্ছে কেন? এই সময় স্মৃতি সোনিয়াকে বলেন, আমি আপনার নাম নিয়েছিলাম। সেই সময় মেজাজ হারিয়ে সোনিয়া তাঁকে বলেন, আমার সঙ্গে কথা বোলো না। এদিকে, পরিস্থিতির মোকাবিলায় এদিনই জরুরি ভিত্তিতে দলের বৈঠক ডেকেছেন সোনিয়া। সেখানে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে অধীরকেও। থাকতে বলা হয়েছে লোকসভায় বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়্গেকেও। অন্যদিকে, এদিনই লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে সংসদে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের জবাব দেওয়ার সুযোগ দেওয়ার অনুরোধ করেছেন অধীর।

    আরও পড়ুন : ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী দেশ! দ্রৌপদী মুর্মুর শপথগ্রহণ নিয়ে প্রতিক্রিয়া মোদির

     

  • National Flag: অমৃত-মহোৎসবে বড়সড় বদল, কিভাবে উত্তোলন করবেন জাতীয় পতাকা?

    National Flag: অমৃত-মহোৎসবে বড়সড় বদল, কিভাবে উত্তোলন করবেন জাতীয় পতাকা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় পতাকা ওড়ানোর নিয়মে বদল। ১৩ থেকে ১৫ অগাস্ট রাতে আর নামাতে হবে না জাতীয় পতাকা। স্বাধীনতার ৭৫তম বার্ষিকীতে গোটা দেশে ২০কোটি ঘরে ১০০কোটি মানুষ ওড়াবেন জাতীয় পতাকা। ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তেরো থেকে পনের অগাস্ট দেশ জুড়ে উড়বে জাতীয় পতাকা। দিনে রাতে সর্বক্ষণ। রাতেও নামাতে হবে না পতাকা।  এতদিন নিয়ম ছিল সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্তই পতাকা দণ্ডের ওপর সুসজ্জিত থাকত জাতীয় পতাকা। সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে তা নামিয়ে আনা হত। আবার পরদিন সূর্যোদয়ের সঙ্গে উত্তোলন করা যেত জাতীয় পতাকা।

    স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকীতে আনা হল বদল। এই বদল অনেকটাই নাগরিকদের দেশের পতাকা সম্পর্কে সচেতন আর দায়িত্ববোধ সম্পন্ন করার জন্য। এই সপ্তাহের শুরুতেই জাতীয় পতাকা সংক্রান্ত সংশোধনী আনা হল “দ্য ফ্ল্যাগ কোড অফ ইন্ডিয়া ২০০২”-র নিয়মাবলীতে। সংশোধনীতে বলা হয়েছে, “Where the flag is displayed in open or displayed on the house of a member of the public, it may be flown day and night”, অর্থাৎ (জাতীয়)পতাকাটি খোলা জায়গায় উড্ডীয়মান হয় বা যে কোন সাধারণে গৃহে বা বাড়িতে ওড়ানো হলে, সেখানে জাতীয়পতাকাকে দিনরাত ওড়ানো যেতে পারে। আগে নিয়ম ছিল, প্রকাশ্যে বা জনসাধারণের বাড়িতে ছাদে বা গৃহে জাতীয় পতাকা ওড়ানো হলে, জাতীয় পতাকাকে, যে কোন আবহাওয়াতে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত উড্ডিয়মান রাখতে হবে। অর্থাৎ সূর্য ডোবার সঙ্গে সঙ্গে নামিয়ে ফেলতে হবে। 

    আরও পড়ুন: এসএসসি কাণ্ডে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে ২ দিনের ইডি হেফাজতে পাঠাল আদালত

    এর আগে ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর আরেক সংশোধনীতে আরও একটু উদারিকরণ করা হয়েছিল জাতীয় পতাকা ব্যবহারের বিধি নিষেধে। বলা হয়েছিল, জাতীয় পতাকার কোন রকম অসম্মান না করে, সাধারণ সরকারি ক্ষেত্র ছাড়াও, সাধারণ মানুষও, জাতীয় অনুষ্ঠান বা বিশেষ বিশেষ দিনে, জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে পারবেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি, বেসরকারি সংস্থাও পতাকা উত্তোলন করতে পারে। কিন্তু এমন ভাবে উত্তোলন করতে হবে যাতে, তা জাতীয় সম্মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। জাতীয় পতাকার যেন কোন রকম অসম্মান না করা হয়। তুলা, উল, সিল্ক, খাদি ছাড়াও পতাকার কাপড়ে পলিয়েস্টার ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।  

    অতএব স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকীতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করুন। নিজের বাড়িতে লাগান। জাতীয় রঙে সেজে উঠুন সাজিয়ে তুলুন নিজের পাড়া গ্রাম শহরকে। শুধু মনে রাখতে হবে। এই পতাকা ব্যবহারের এই স্বাধীনতা আসলে আপনার ভারতীয় মন আর শিক্ষাকে আরও বেশি দায়িত্ববোধ সম্পন্ন করার।

  • Gaya temple: নিয়ম-রীতিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বিহারের মন্দিরে অহিন্দু মন্ত্রী! ক্ষুব্ধ বিজেপি, কী বলছে মন্দির কর্তৃপক্ষ

    Gaya temple: নিয়ম-রীতিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বিহারের মন্দিরে অহিন্দু মন্ত্রী! ক্ষুব্ধ বিজেপি, কী বলছে মন্দির কর্তৃপক্ষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের (Nitish Kumar) সঙ্গে গয়ার বিষ্ণুপাদ মন্দিরের গর্ভগৃহে গিয়েছিলেন বিহারের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী মহম্মদ ইজরাইল মনসুরি। অহিন্দু  কোনও ব্যক্তি কীভাবে মন্দিরের গর্ভগৃহে ঢুকলেন? প্রশ্ন তুলল বিহার বিজেপি (BJP)। বিজেপির বিহার রাজ্য সভাপতি সঞ্জয় জয়সওয়ালের দাবি, নীতীশ কুমারকে ক্ষমা চাইতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী ক্ষমা না চাইলে বিজেপি কর্মীরা রাজ্যের সর্বত্র তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ করবে। এ প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ বা রাজ্যের তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী মনসুরি এখনও পর্যন্ত মুখ খোলেননি।

    নীতীশ কুমারের সরকারি ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে গর্ভগৃহে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী দু’জনের পুজো করার ছবি পোস্ট করা হয়েছে। মন্দির থেকে বেরিয়ে মনসুরি বলেন, ‘‘বিষ্ণুপাদ মন্দিরের গর্ভগৃহে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের সঙ্গে প্রবেশ করতে পারা আমার সৌভাগ্য।’’এরপরই বিতর্ক শুরু হয়।

    মনসুরির মন্দিরে প্রবেশ নিয়ে আপত্তি তুলেছে মন্দির কমিটিও। মন্দিরের কর্তারা বলেন, আমরা জানতাম না মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রীও আসবেন। তবে ওঁর উচিত ছিল মন্দিরের নিয়ম মেনে ভিতরে প্রবেশ না করা। মন্দির কর্তৃপক্ষের দাবি, হিন্দু ছাড়া অন্য ধর্মের মানুষের মন্দিরে প্রবেশ নিষেধ। মন্দিরের গেটে সেই বিজ্ঞপ্তি লেখাও রয়েছে। তার পরেও মনসুরি মন্দিরে কী ভাবে প্রবেশ করেছেন, সেই নিয়ে তদন্তের জন্য কমিটি গঠন করেছেন কর্তৃপক্ষ।

    আরও পড়ুন: বহরে বড় জাতীয় সড়ক! নয়া প্রকল্পের ঘোষণা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়করির

    বিহার বিজেপির মুখপাত্র তথা জাতীয় সাধারণ সম্পাদক নিখিল আনন্দ বলেন, ‘‘নীতীশ কুমার হিন্দু ধর্মগ্রন্থ বা হিন্দু রীতিনীতিতে বিশ্বাস করেন না। যে ভাবে নীতীশ কুমার মন্দির চত্বর দূষিত করেছেন, তার জন্য হিন্দু ধর্মাবলম্বী এবং সনাতন ধর্মে বিশ্বাসীদের কাছে তাঁর ক্ষমা চাওয়া উচিত। মুসলিম তোষণের জন্য নীতীশ ছবি তোলার সুযোগ খোঁজেন, এই পদক্ষেপকে ধিক্কার জানাই।’’

    বিজেপির বিহার রাজ্য সভাপতি সঞ্জয় জয়সওয়ালের প্রশ্ন, “শুধু হিন্দুদেরই কেন উদারতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে? নীতীশ কুমার (Nitish Kumar) কি পারবেন মক্কায় যেতে?” প্রসঙ্গত, বিহারে মন্ত্রীদের কয়েকটি করে জেলার প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করতে হয়। বিশেষ করে উন্নয়ন এবং আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ে নজর রাখার দায়িত্ব থাকে মন্ত্রীদের উপর। লালুপ্রসাদের পার্টি রাষ্ট্রীয় জনতা দলের মন্ত্রী মনসুরি গয়ার দায়িত্বে আছেন। সেই কারণে মুখ্যমন্ত্রীর গয়া সফরে তিনি সঙ্গী ছিলেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Kargil Vijay Diwas: ২৩ তম কার্গিল বিজয় দিবসে বীর শহীদদের শ্রদ্ধার্ঘ্য বলিউড তারকাদের

    Kargil Vijay Diwas: ২৩ তম কার্গিল বিজয় দিবসে বীর শহীদদের শ্রদ্ধার্ঘ্য বলিউড তারকাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল কার্গিল বিজয় দিবসের ২৩ বছর পূর্ণ হল। ১৯৯৯ সালে আজকের দিনেই কার্গিল যুদ্ধে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে জয়লাভ করেছিল আমাদের ভারতবর্ষ। আর যাঁরা এই জয় এনে দিয়েছিলেন, সেই সব বীর শহীদদের স্মরণে এই দিনটি আমাদের প্রতিটি ভারতীয়দের কাছে একটি স্মরণীয়। প্রতিবছর ২৬ জুলাই দিনটি কার্গিল বিজয় দিবস (Kargil Vijay Diwas) হিসেবে উদযাপন করা হয়। ১৯৯৯ সালের কার্গিল যুদ্ধে লড়াকু ভারতীয় সেনাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন গোটা ভারতবাসী। এদিন এর মধ্যে বলিউডের তারকারাও সেনাদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছেন।

    বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার ট্যুইটে লিখেছেন, অক্ষয় কুমার টুইটারে লিখেছেন, “ভারতের এই বীরদের জন্যে আজ আমরা নিরাপদ।”  

    [tw]


    [/tw] 

    অজয় দেবগণ একটি ভিডিও পোস্ট করে লিখেছেন, কার্গিল বিজয় দিবসে ভারতের শহীদ বীরদের আমার সেলাম। জয় হিন্দ।“

    [tw]


    [/tw]

    অভিষেক বচ্চন টুইট করেছেন, “কারগিল বিজয় দিবসে, যারা আমাদের মাতৃভূমিকে রক্ষা করেছেন সেই বীর শহীদদের শত-শত প্রণাম। জয় হিন্দ। কার্গিল বিজয় দিবস।”

    [tw]


    [/tw]

    অভিনেতা ফারহান আখতার তাঁর পরিচালনা করা ছবি ‘লক্ষ্য’-এর একটি ক্লিপ শেয়ার করেছেন ও কার্গিলে ভারতীয় সেনা ও শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    রাজকুমার রাও লিখেছেন, যারা ভারতের জন্য প্রাণ দিয়ছেন, সেইসব সাহসী যোদ্ধাদের স্যালুট।

     অভিনেত্রী তাপসী পান্নু ট্যুইটে কার্গিল যোদ্ধাদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    অনুপম খের সেনাদের কিছু ছবি শেয়ার করেছেন ও হিন্দিতে একটি কবিতা লিখে তাঁদের প্রণাম জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

     

LinkedIn
Share