Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Gautam Adani: এখন বিশ্বের তৃতীয়তম ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানি, ধারে কাছে নেই আম্বানি!

    Gautam Adani: এখন বিশ্বের তৃতীয়তম ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানি, ধারে কাছে নেই আম্বানি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভারতীয় শিল্পপতি গৌতম আদানি (Gautam Adani) এখন বিশ্বের তৃতীয় ধনী ব্যক্তি। এর আগেই ভারতের ধনীদের তালিকায় সেরা হয়েছেন আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা। কিন্তু এবারে বিশ্বের ধনকুবেরদের তালিকায় তৃতীয় স্থানে উঠে আসলেন আদানি। এই প্রথম এশিয়ার কোনও ব্যক্তি বিশ্বের ধনীদের তৃতীয় নম্বরে উঠে এলেন। সম্প্রতি এই তালিকা প্রকাশ করেছে ব্লুমবার্গ। ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স (Bloomberg Billionaires Index) অনুসারে আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে এই শিরোপা দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: চলতি বছরেই এফএমসিজি বাজারে আত্মপ্রকাশ রিলায়েন্স রিটেলের, ঘোষণা মুকেশ-কন্যা ইশার

    বর্তমানে আদানির থেকেও ধনী, এমন ব্যক্তি বিশ্বে মাত্র ২ জন। একজন হলেন, আমাজন কর্তা জেফ বেজোস (Jeff Bezos)। অপরজন টেসলার মালিক ইলন মাস্ক (Elon Musk)। ফ্রান্সের বার্নার্ড আর্নোলকেও ছাপিয়ে (France’s Bernard Arnault) বিশ্বের তৃতীয় ধনী ব্যক্তির স্থানে উঠে এসেছেন আদানি। বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের জায়াগায় কখনও উঠে আসতে পারেননি মুকেশ আম্বানি ও চিনের জ্যাক মা।

    ৬০ বছরের এই ধনকুবের তাঁর কয়লা ব্যবসা থেকে শুরু করে বন্দর ব্যবসা সমস্ত ক্ষেত্রে উন্নতি করেই চলেছেন। এখানেই শেষ নয়, ভারতের বৃহত্তম বেসরকারি-ক্ষেত্রের বন্দর, বিমানবন্দর অপারেটর, সিটি-গ্যাস ডিস্ট্রিবিউটর ও কয়লা খনির মালিক আাদানি গোষ্ঠী। আবার নভেম্বরে গ্রিন এনার্জিতে ৭০ বিলিয়ন ইনভেস্ট করতে চলেছে।

    আরও পড়ুন: বিল গেটসকে টপকে বিশ্বের চতুর্থ ধনী ব্যক্তি আদানি, দশম স্থানে মুকেশ

    গৌতম আদানি সম্পদের পরিমাণ ১৩৭ বিলিয়ন ডলার। ইলন মাস্ক, যিনি প্রথম স্থানে রয়েছেন, তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২৫১ বিলিয়ন ডলার। দ্বিতীয় স্থানে থাকা জেফ বেজোসের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৫৩ বিলিয়ন ডলার। চতুর্থ স্থানে থাকা বার্নার্ড আর্নল্টের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৩৬ বিলিয়ন ডলার। গত মাসেই ফোরবেস রিয়্যাল টাইম থেকে জানানো হয়েছিল যে তাদের প্রকাশিত তালিকায় দেখা গিয়েছে বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে চার নম্বরে নাম রয়েছে ভারতীয় শিল্পপতি গৌতম আদানির। কিন্তু এবার জানা গেল তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • African Cheetah: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে ভারতে আসছে ৮টি আফ্রিকান চিতা

    African Cheetah: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে ভারতে আসছে ৮টি আফ্রিকান চিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আফ্রিকা (Africa) থেকে এবার চিতা (Cheetah) আসছে ভারতে। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষেই এই আয়োজন। সবকিছু ঠিক থাকলে সামনের মাসে স্বাধীনতা দিবসের আগেই আটটি চিতা ঘুরে বেড়াবে ভারতের জাতীয় উদ্যানে। দেশবাসীর কাছে এ এক বড় উপহার বলেই মনে করছেন অনেকে। মধ্যপ্রদেশের একটি বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রে রাখা হবে চিতাগুলিকে। দুদেশের মধ্যে বন্যপ্রাণ আদানপ্রদান সংক্রান্ত চুক্তির ভিত্তিতেই ভারত পাচ্ছে আফ্রিকান চিতা।  

    ১৯৫২ সালে ভারতে বিলুপ্ত বলে ঘোষণা করা হয় পৃথিবীর দ্রুততম এই প্রাণীটিকে। চিতা ঘণ্টায় ৮০- ১৩০ কিলোমিটার বেগে ছুটতে পারে। এবার থেকে সেই চিতাই দেখা যাবে শেওপুরের কুনো-পালপুর ন্যাশনাল পার্কে (Kuno-Palpur National Park in Madhya Pradesh’s Sheopur district)।

    আরও পড়ুন: বিলুপ্তির ৭০ বছর পর ফের ভারতে আসতে চলেছে চিতা?

    নামিবিয়া (Namibia) থেকে আনা হচ্ছে এই চিতাগুলিকে। এরজন্যে প্রয়োজনীয় মউ সাক্ষর হয়েছে বুধবার। অগাস্ট মাসেই চারটে পুরুষ এবং চারটি মহিলা চিতাকে ভারতে আনা হবে। বন দফতরের এক পদস্থ কর্তা জানিয়েছেন, “বিষয়টি নিয়ে আলাপ আলোচনা এবং প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ কর্ম শেষ হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে সামনেই মাসেই চিতাগুলিকে দেশে দেখা যাবে। তবে সঠিক তারিখ সরকারি সূত্রে পরিষ্কার করা হয়নি।”

    আরও পড়ুন: ইবোলার পর এবার মারবার্গ ভাইরাসে কাঁপছে আফ্রিকা, মৃত ২

    পরিবেশমন্ত্রী ভুপেন্দ্র যাদব ট্যুইটে লেখেন, “স্বাধীনতার ৭৫ বছরে পৃথিবীর দ্রুততম প্রাণী ভারতে প্রবেশ করবে। ভারতের ইকোসিস্টেম, পরিবেশ আবার পুনরুজ্জীবিত হবে,”

    [tw]


    [/tw]

    চিতা আনার মূল উদ্দেশ্যই হল, ভারতে আবার চিতার বংশ গড়ে তোলা। এই মুহূর্তে কুনো জাতীয় উদ্যানে ২১টি চিতা থাকার মতো জায়গা রয়েছে। একবার তা এসে গেলে আরও বড় জায়গায় ৩৬টি চিতা থাকতে  পারবে। কুনো বন্যপ্রাণ ডিভিশনের বিপুল জায়গাকে আরও অনেক চিতার বসবাস উপযোগী করে তোলা হবে। আর এই সবটাই দেখবে ভারতের পরিবেশ মন্ত্রক।  

  • Viral Video: গায়ের ওপর গোখরো, ভয়ে মরার ভান মহিলার, তারপর যা ঘটল…

    Viral Video: গায়ের ওপর গোখরো, ভয়ে মরার ভান মহিলার, তারপর যা ঘটল…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘সাপ’ শব্দটি যেন চিরকালীন ত্রাসের সমার্থক! এই প্রাণীটিকে এড়িয়েই চলতে পছন্দ করেন সাধারণ মানুষ। আর বিষধর হলে তো কথাই নেই। আর সেই প্রাণীটিই কিনা গায়ের ওপর উঠে বসে আছে, আর চুপ করে শুয়ে রয়েছেন মহিলা! ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media)। কোথায় এমন রোমহর্ষক ঘটনা ঘটেছে তা যদিও জানা যায়নি। 

    আরও পড়ুন: মাঝ আকাশে ঘুমিয়ে পড়লেন দুই পাইলটই! এরপর যা ঘটল…

    ভিডিওটি ট্যুইটারে (Twitter) শেয়ার করেছেন আইএফএস অফিসার সুশান্ত নন্দা। লিখেছেন, “এরকম যদি হয়, আপনার প্রতিক্রিয়া কী হবে? সাপটি কিছুক্ষণ মহিলাটির গায়ে জড়িয়ে থাকলেও বেশ কিছুক্ষণ পড়ে কোনওরকম ক্ষতি না করেই সেখান থেকে চলে যায়।”  

     

    ভিডিওটিতে প্রায় ২২ হাজার ভিউ, দেড় হাজার লাইক এবং ২১০ রিটুইট রয়েছে। সাপটিও যে সে সাপ না। গোখরো (Cobra)। কিন্তু এত বড় ঘটোনাতেও মহিলা বিন্দুমাত্র বিচলিত না হয়ে নিশ্চিন্তে শুয়ে আছে। ঘটনাটি অবাক করেছে নেটিজেনদের। 

    আরও পড়ুন: ইন্টারভিউতে ডোমিনোজের আজব প্রশ্ন, ক্ষতিপূরণবাবদ দিতে হল লক্ষাধিক টাকা!  

    পরে জানা যায়, মহিলা চুপচাপ শুয়ে থাকলেও চিৎকার করে সাহায্য চেয়েছেন। কিন্তু সরীসৃপটি সে বিষয়টি টের পায়নি। কোনওভাবেই ভীত না হওয়ায় সে ওই মহিলার শরীর থেকে খানিক সময় পরেই নেমে পড়ে।

    ভিডিওতে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বহু নেট নাগরক। 

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Maharashtra: আসল শিবসেনা প্রমাণ করতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হচ্ছেন শিন্ডে?

    Maharashtra: আসল শিবসেনা প্রমাণ করতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হচ্ছেন শিন্ডে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজেদের আসল শিবসেনা (Shiv Sena) প্রমাণ করতে নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) দ্বারস্থ হতে চলেছেন মহারাষ্ট্রের (Maharasthra) মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনার একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। এদিনই নিজেদের প্রকৃত শিবসেনার তকমা আদায় করতে কমিশনের দ্বারস্থ হতে চলেছেন তিনি।

    বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গঠন নিয়ে বিরোধের জেরে অনুগত বিধায়কদের নিয়ে আসাম উড়ে যান শিবসেনার বিদ্রোহী নেতা একনাথ শিন্ডে। পরে বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে সরকার গড়েন শিন্ডে। মুখ্যমন্ত্রী হন শিন্ডে স্বয়ং। উপমুখ্যমন্ত্রী হন বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। শিন্ডের দাবি, তাঁর সঙ্গেই রয়েছেন প্রায় ৪০ জন বিধায়ক। মহারাষ্ট্র বিধানসভায় শিবসেনার সদস্য সংখ্যা ৫৬। তার সিংহভাগই রয়েছেন শিন্ডে শিবিরে। বাকিরা এখনও রয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের দলে।    

    আরও পড়ুন : বালাসাহেবের হিন্দুত্বের পথেই চলবে শিবসেনা, জানিয়ে দিলেন শিন্ডে

    সম্প্রতি উদ্ধবের গড়া এক্সিকিউটিভ কমিটি ভেঙে দিয়েছেন শিন্ডে। তিনি নিজে ন্যাশনেল এক্সিকিউটিভ কমিটির গঠন করেছেন। কমিটির মাথায় উদ্ধবকে রাখা হলেও, কমিটির প্রধান মুখপাত্র করা হয়েছে শিবসেনা বিধায়ক দীপক কেশরকরকে। নয়া গঠিত এই কমিটি সংক্রান্ত রেজলিউশন নির্বাচন কমিশনের দফতরে পেশ করতে চলেছে শিন্ডে শিবির। কেবল তাই নয়, শিন্ডে স্বয়ং দ্বিতীয় বারের জন্য বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চলেছেন। এদিকে, মহারাষ্ট্রের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক সমস্যা এবং শিবসেনা, কংগ্রেস এবং এনসিপির মহাবিকাশ আগাড়ি জোট সরকারের পতন সংক্রান্ত মামলার শুনানি হবে সুপ্রিম কোর্টে। বুধবার দেশের শীর্ষ আদালতের তিন বিচারপতির বেঞ্চে হবে ওই মামলার শুনানি। এই তিন বিচারপতির বেঞ্চের নেতৃত্বে রয়েছেন সিজেআই এনভি রামানা। তাঁর সঙ্গে থাকছেন বিচারপতি কৃষ্ণ মুরারি এবং হিমা কোহলি।

    আরও পড়ুন : ‘যাঁরা যেতে চাইছেন যান, নতুন শিবসেনা গড়ব’, হুঁশিয়ারি উদ্ধবের

    উদ্ধব সরকারের পতনের পরে পরেই শিন্ডে শিবির  নিজেদের দাবি করেছে তারাই আসল শিবসেনা। যদিও শিন্ডের দাবি, শিবসেনার বর্ষীয়ান নেতারাও রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর শিবিরে। শিন্ডে বলেন, সিংহভাগ মানুষ, আমি বলছি না হাজার হাজার, এঁদের মধ্যে অফিস বেয়ারার, ওয়ার্কার্স, এবং জনপ্রতিনিধি আমাদের সঙ্গে নিয়মিত সম্পর্ক রেখে চলেছেন। নয়া রাজ্য সরকারের ওপর তাঁদের বিশ্বাসও রয়েছে। কারণ আমরা বালাসাহেবের আদর্শ মেনেই চলছি। শিবসেনা বিজেপি মেলবন্ধনও ঘটিয়েছি আমরাই।

  • Tiger Death: চলতি বছরে ২৭টি বাঘের মৃত্যু হয়েছে মধ্যপ্রদেশে, দেশে সর্বাধিক 

    Tiger Death: চলতি বছরে ২৭টি বাঘের মৃত্যু হয়েছে মধ্যপ্রদেশে, দেশে সর্বাধিক 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের মধ্যে সব থেকে বেশি বাঘ (Tiger) দেখতে পাওয়া যায় মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh)। কিন্তু সেই রাজ্যেই এখন বাঘ মৃত্যুর ঘটনা দেশের মধ্যে সর্বাধিক। এমনটাই জানাচ্ছে ন্যাশনাল টাইগার কনজারভেশন অথরিটির (NTCA) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য। 

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে ভারতে আসছে ৮টি আফ্রিকান চিতা

    তথ্যে বলা হয়েছে, বছরের শুরু থেকে ১৫ জুলাই অবধি গোটা দেশে ৭৪ টি বাঘ প্রাণ হারিয়েছে। এর মধ্যে শুধুমাত্র মধ্যপ্রদেশে মারা গিয়েছে ২৭টি বাঘ। যা এইসময়ে দেশের মধ্যে সর্বাধিক। এর পরেই রয়েছে মহারাষ্ট্র। মহারাষ্ট্রে বাঘ মৃত্যুর সংখ্যা ১৫। তৃতীয় স্থানে রয়েছে কর্ণাটক। সেখানে ১১টি বাঘের মৃত্যু হয়েছে। আসামে ৫, কেরল এবং রাজস্থানে ৪টি করে, উত্তরপ্রদেশে ৩টি, অন্ধ্রপ্রদেশের ২টি, বিহার, ওড়িশা, ছত্রিশগড়ে ১টি করে বাঘের মৃত্যু হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ১১টির মধ্যে সাতটি পুরনিগম বিজেপির! মধ্যপ্রদেশে প্রথম জয় আপের

    বাঘ মৃত্যুর কারণ কী?

    আধিকারিকদের মতে, বয়সজনিত কারণে, নিজেদের মধ্যে লড়াইয়ের কারণে, রোগ, চোরা শিকারিদের হাতে, বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে বাঘের মৃত্যু হয়। 

    ২০১৮ সালে মধ্যপ্রদেশ ‘টাইগার স্টেট’ – এর তকমা ফিরে পায়। অল ইন্ডিয়া টাইগার এস্টিমেশন রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৮ সালে মধ্যপ্রদেশে ৫২৬টি বাঘের বাস ছিল। যা দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। সে রাজ্যে চারটি ব্যাঘ্র প্রকল্প রয়েছে। কানহা, বান্ধবগড়, পেঞ্চ, সাতপুরা, পান্না এবং সঞ্জয় দুবরি। 

    ২৭টি বাঘের মধ্যে ৯টি পুরুষ বাঘ এবং ৮টি মহিলা বাঘ ছিল। বাকিদের বিষয়ে কোনও তথ্য দেওয়া নেই। এদের মধ্যে কিছু বাঘ শাবকেরও মৃত্যু হয়েছে। 

    বন দফতরের এক আধিকারিক বলেন, “এই রাজ্যে সবচেয়ে বেশি বাঘের মৃত্যু হয়েছে তার কারণ এই রাজ্যে বাঘের সংখ্যাও সবচেয়ে বেশি।” 

    আরটিআই কর্মী অজয় দুবে বলেন, “পান্নায় ১০ বছর আগেও বাঘের দেখা মিলত না। এনটিসিএ রাজ্যকে ব্যাঘ্র প্রকল্প গড়ে তোলার নির্দেশ দেয়। তারপরে চোরা শিকারিদের হাত থেকে বাঘগুলিকে রক্ষা করা খানিকটা হলেও সম্ভব হয়েছে।”  

     

     

     

  • PT Usha: সাংসদ হিসেবে শপথ নিলেন ট্র্যাক কুইন, ঊষাকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    PT Usha: সাংসদ হিসেবে শপথ নিলেন ট্র্যাক কুইন, ঊষাকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যাথলেটিক ট্র্যাক থেকে সংসদ ভবনে। বিজেপির রাজ্যসভায় সদস্য (Rajya Sabha MP) হিসেবে শপথ নিলেন পিটি ঊষা (PT Usha)। সংসদ ভবনে তাঁকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। প্রধানমন্ত্রী এক ট্যুইট বার্তায় ঊষাকে তাঁর নতুন ভূমিকায় স্বাগতও জানান। বুধবার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হিন্দিতে শপথ নেন কেরলের মেয়ে ঊষা। প্রসঙ্গত, গত ৬ জুলাই বিজেপির সরকারের তরফে তাঁকে সংসদের উচ্চকক্ষে মনোনীত করা হয়। পিটি ঊষা ছাড়াও এই তালিকায় ছিলেন সঙ্গীত কম্পোসার ইলায়ারাজা, সমাজসেবী বীরেন্দ্র হেগগড়ে এবং চলচ্চিত্র পরিচালক কে.ভি. বিজয়েন্দ্র প্রসাদ। 

    [tw]


    [/tw]

    গত সোমবার রাজধানী দিল্লি পৌঁছে গিয়েছিলেন পিটি ঊষা ৷ মঙ্গলবার দেখা করেন বিজেপি-র জাতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডার (Jagat Prakash Nadda) সঙ্গে ৷ নাড্ডাও তাঁকে অভিনন্দন জানান। নাড্ডা বলেন, তাঁর মতো প্রতিভার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি খুশি।

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, ভারতের সর্বকালের সেরা ক্রীড়াবিদদের মধ্যে অন্যতম পিটি উষা ৷ কেরলের কোঝিকোড় জেলার এক গ্রামে তাঁর জন্ম ৷ লক্ষ লক্ষ ভারতীয় মেয়ের কাছে পিটি ঊষা আদতে একটি আদর্শ ও অনুপ্রেরণার নাম ৷ অনুরাগী মহলে ‘পায়োলি এক্সপ্রেস’ (Payyoli Express) এবং ‘কুইন অফ ইন্ডিয়ান ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড’ (Queen of Indian Track and Field) নামেও তিনি জনপ্রিয় ৷ ১৯৮৪ সালের অলিম্পিক্সে ভারতের জন্য পদক জিততে না পারলেও গোটা বিশ্বের নজর কাড়েন ঊষা ৷ সেবার ৪০০ মিটারের দৌড় প্রতিযোগিতায় চতুর্থ স্থানে লড়াই শেষ করেন তিনি ৷ 

    আরও পড়ুন: মেয়েকে নিয়ে ইডি দফতরে সোনিয়া, কংগ্রেসের প্রতিবাদে উত্তাল দিল্লি, প্রশ্নবাণে জর্জরিত নেত্রী

    উল্লেখ্য, এর আগে গত সোমবার ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন সদস্য তথা রাজনীতিক হরভজন সিং, লালুপ্রসাদ যাদবের মেয়ে মিসা ভারতী এবং বিসিসিআই-এর সহসভাপতি রাজীব শুক্লা-সহ প্রায় ২৫ জন রাজ্যসভার সাংসদ হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন৷

  • INS Vikramaditya: আইএনএস বিক্রমাদিত্যে আগুন! তদন্তের জন্য বোর্ড গঠনের নির্দেশ

    INS Vikramaditya: আইএনএস বিক্রমাদিত্যে আগুন! তদন্তের জন্য বোর্ড গঠনের নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের একমাত্র বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রমাদিত্যে (INS Vikramaditya) অগ্নিকাণ্ড। বুধবার কর্নাটক (Karnataka) উপকুলবর্তী এলাকায় থাকাকালীন আগুন লাগে ভারতের বিশাল এই রণতরীতে। ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর নেই, বলে জানিয়েছে নৌসেনা (Indian Navy)৷ এই ঘটনায় কোনও ক্ষয়ক্ষতিও হয়নি। জাহাজের ক্রু মেম্বারদের তৎপরতায় আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আসে৷ 

    এর আগেও একবার এই যুদ্ধজাহাজে আগুন লেগে এক নৌ-কমান্ডারের মৃত্যু হয়েছিল। কী কারণে এই আগুন লাগল সেই ব্যাপারে তদন্ত শুরু করেছেন নৌসেনার অফিসাররা। তদন্তকারী দলও গঠন করা হয়েছে। নৌসেনার তরফে জানানো হয়, জাহাজে থাকা অফিসার এবং কর্মীদের তৎপরতায় এ যাত্রায় জাহাজের পুরো অংশে আগুন ছড়িয়ে পড়েনি। সময় থাকতেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা গিয়েছে। তাই জাহাজে থাকা জিনিসপত্রের বিশেষ ক্ষতি হয়নি বলেই জানিয়েছে নৌসেনা।

    আরও পড়ুন: অদূর ভবিষ্যতে ড্রোন উৎপাদনের হাব হবে ভারত, আশা ডিআরডিও প্রধানের

    ২০১৪ সালে রাশিয়া (Russia) থেকে এই এয়ারক্র্যাফ্ট ক্যারিয়ারটি কেনে নৌসেনা। খরচ পড়েছিল ১৬,১২৩ কোটি টাকা। জাহাজটিতে ৩০ টি মিগ-২৯কে (MiG 29K) যুদ্ধবিমান ও ছ’টি হেলিকপ্টার রাখা যেতে পারে। ২৮৪ মিটার লম্বা ও ৬০ মিটার উচ্চতার এই যুদ্ধজাহাজ ২০ তলা বাড়ির সমান উঁচু, ওজন ৪০০০০ টন। পৃথিবীতে খুব কম দেশের কাছেই  বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ বা এয়ারক্র্যাফ্ট ক্যারিয়ার রয়েছে। নৌসেনা সূত্রে জানা গেছে, এটি ৪৪ হাজার ৫০০ টন ওজন ধারণে সক্ষম। এছাড়া প্রায় ১ হাজার ৬০০ মানুষ বহনে সক্ষম রণতরীটিতে ২২টি ডেক রয়েছে। এটি ৮ হাজার টন জ্বালানি ধারণ করতে এবং একবারে ৭ হাজার নটিক্যাল মাইল বা ১৩ হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে পারে।

    আরও পড়ুন: নারীর ক্ষমতায়নের উজ্জ্বল উদাহরণ দ্রৌপদী, বলছে ওড়িশার রায়রংপুর

    আইএনএস বিক্রমাদিত্যকে নতুনভাবে সাজিয়ে তোলার কাজ চলছে এখন। বিমানবাহী এই যুদ্ধজাহাজটিতে বসানো হচ্ছে ‘মেরিন হাইড্রলিক সিস্টেম’। এর ফলে আরও সহজে এই রণতরী থেকে যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার ওঠানামা করতে পারবে।
     

  • PM Modi Hosts Dinner: জয়ের শংসাপত্র দ্রৌপদীকে, কোবিন্দের ফেয়ারওয়েল পার্টিতে চাঁদের হাট

    PM Modi Hosts Dinner: জয়ের শংসাপত্র দ্রৌপদীকে, কোবিন্দের ফেয়ারওয়েল পার্টিতে চাঁদের হাট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি (President) পদে জয়ের শংসাপত্র পেলেন এনডিএ (NDA) প্রার্থী বিজেপির (BJP) দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। এদিন নির্বাচন কমিশনের তরফে তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয় জয়ের শংসাপত্র। এদিকে, বিদায়ী রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের সম্মানে আয়োজিত নৈশভোজে হাজির ছিলেন শাসক ও বিরোধী দলের সব সাংসদরা।

    ২০ জনের নামের তালিকা থেকে এনডিএর তরফে বেছে নেওয়া হয়েছিল দ্রৌপদী মুর্মুর নাম। তিনি জনজাতি সম্প্রদায়ের মহিলা। দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন তিনি। বিজেপি বিরোধী ১৭টি দলের সম্মিলিত প্রার্থী ছিলেন তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহা। বিপুল ভোট তাঁকে পরাস্ত করে জয়মাল্য গলায় পরেন দ্রৌপদী। বৃহস্পতিবারই দ্রৌপদীকে জয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজেপি সহ এনডিএর সমস্ত দলের সমর্থন তো তিনি পেয়েইছেন, পেয়েছেন বিরোধীদের অনেকের সমর্থনও। তার জেরেই বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন এনডিএ প্রার্থী। তবে বৃহস্পতিবার দ্রৌপদীকে জয়ী ঘোষণা করা হলেও, তাঁর হাতে জয়ের শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয় শনিবার। সোমবার  দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেবেন তিনি।

    আরও পড়ুন : ইতিহাস রচনা করল ভারত! দ্রৌপদী হবেন ‘মহান রাষ্ট্রপতি’, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    এদিকে, রবিবার ২৪ জুলাই কার্যকালের মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে বিদায়ী রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের। তাঁকে সংবর্ধনা দিতে প্রথা মাফিক নৈশভোজের আয়োজন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিল্লির হোটেল অশোকায় শুক্রবার হয় ওই অনুষ্ঠান।  এদিন বিকেল থেকে একে একে আসতে শুরু করেন সাংসদরা। উপস্থিত ছিলেন বিদায়ী রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং সাংসদরা। বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও হাজির ছিলেন এই ফেয়ারওয়েল পার্টিতে। উপস্থিত ছিলেন দেশের ভাবী রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু স্বয়ংও। পদ্ম পুরস্কার পাওয়া অনেকের পাশাপাশি জনজাতির অনেক নেতাও যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া এই নৈশভোজে। উপরাষ্ট্রপতি এম বেঙ্কাইয়া নাইডু, লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা এবং মন্ত্রিসভার সব সদস্যকেই দেখা গিয়েছে এই পার্টিতে। কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরীও যোগ দিয়েছিলেন ফেয়ারওয়েল পার্টিতে।

    আরও পড়ুন : মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    ২০১৭ সালে দেশের চতুর্দশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন রামনাথ কোবিন্দ। তিনি ছিলেন দেশের দ্বিতীয় দলিত রাষ্ট্রপতি। রাইসিনা হিলসে এবার আসতে চলেছেন জনজতি সম্প্রদায়ের এক মহিলা। তিনি দ্রৌপদী মুর্মু।

     

  • Draupadi Murmu: রাইসিনা হিলসের দৌড়ে এগিয়ে দ্রৌপদী, যোজন পিছিয়ে যশবন্ত

    Draupadi Murmu: রাইসিনা হিলসের দৌড়ে এগিয়ে দ্রৌপদী, যোজন পিছিয়ে যশবন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি ভবনের দৌড়ে এগিয়ে এনডিএ (NDA) প্রার্থী বিজেপির (BJP) দ্রৌপদী(Draupadi Murmu)। সোমবার হয়েছে ভোট। মূল লড়াই হয়েছে এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদীর সঙ্গে বিজেপি বিরোধী প্রার্থী যশবন্ত সিনহার (Yashwant Sinha)। ভোটের পরেই স্পষ্ট রাইসিনা হিলসের দৌড়ে এগিয়ে দ্রৌপদীই, যশবন্ত নয়।

    ইতিমধ্যেই ব্যালট বাক্স চলে গিয়েছে দিল্লিতে। ভোট গণনা হবে ২১ জুলাই। যিনি জয়ী হবেন, তিনি শপথ নেবেন ২৫ তারিখে। বর্তমান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ অবসর নেবেন ২৪ তারিখে। এদিকে, নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, সংসদের ৭৭১ জন সদস্য ভোট দিতে পারেন। আর বিধানসভার ৪০২৫ জন ভোট দিতে পারেন। এঁদের মধ্যে ইতিমধ্যেই ভোট দিয়েছেন ৯৯ শতাংশ ভোটার।

    আরও পড়ুন : দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন করতে বাধ্য হয়েছেন উদ্ধব, তোপ যশবন্তের

    রাষ্ট্রপতি পদে কাকে সমর্থন করা হবে, তা নিয়ে বিরোধী শিবিরে ফাটল ধরেছিল আগেই। সেই ফাটল চওড়া হল নির্বাচনের দিন। ক্রশ ভোটিং ঠেকাতে পারলেন না বিরোধী শিবির। এনসিপি ও কংগ্রেসের দুজন করে বিধায়ক বিজেপি বিরোধী প্রার্থী যশবন্ত সিনহাকে ভোট না দিয়ে দিয়েছেন দ্রৌপদীকে। জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ড ও গুজরাটের দুই এনসিপি বিধায়ক ও হরিয়ানা এবং ওড়িশার দুই কংগ্রেস বিধায়ক ভোট দিয়েছেন দ্রৌপদীকে। গুজরাটের একমাত্র এনসিপি বিধায়ক কান্ধাল জাদেজাও ভোট দিয়েছেন দ্রৌপদীকে। বিধানসভা থেকে বেরিয়ে সেকথা ঘোষণাও করলেন তিনি। যদিও তাঁর এই স্বীকারোক্তির পরে পরেই দলের তরফে শোকজ করা হয় জাদেজাকে। দ্রৌপদীকে ভোট দেওয়ার বিষয়ে সাফাই দিতে গিয়ে জাজেদা বলেন, আমাকে গুজরাটে থাকতে হয়। আমার নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নের কথা মাথায় রাখতে হয়। তাই ভোটিংয়ের সময় স্বার্থপর হতে পারিনি।

    আরও পড়ুন : পাঁচ বছরের মেয়াদে রাষ্ট্রপতি কোবিন্দ আটকে দিয়েছেন রাজ্যের ৩ বিল, স্বাক্ষর করেছেন ১৫৯টিতে

    রাঁচিতে ঝাড়খণ্ডের একমাত্র এনসিপি বিধায়ক কমলেশ সিং বিধানসভা থেকে বেরিয়ে তিনিও ঘোষণা করেন যশবন্ত নন, তিনি ভোট দিয়েছেন দ্রৌপদীকে। বলেন, দ্রৌপদী মুর্মু ঝাড়খণ্ডের মানুষের জন্য কাজ করেছেন। আমার সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কও ভাল। তাছাড়া আমার নির্বাচনী এলাকায় ন’ হাজারের মতো আদিবাসী ভোটার রয়েছেন। ওড়িশার কংগ্রেস বিধায়ক মহম্মদ মোকিমও ভোট দিয়েছেন দ্রৌপদীকে। তাঁর দাবি, দ্রৌপদী ওড়িশার ভূমিপুত্র। আমি একজন ওড়িয়া। তাই বিবেকের কথা শুনে দ্রৌপদীকে ভোট দিয়েছি। অন্তরাত্মার কথা শুনতে বিধায়কদের বাধা দেওয়া যাবে না। বিবেকের কথা শুনে ক্রশ ভোটিং করেছেন হরিয়ানার কংগ্রেস বিধায়ক কুলদীপ বিষ্ণোই। বিরোধী প্রার্থী যশোবন্তকে ভোট না দিয়ে, তিনি ভোট দিয়েছেন এনডিএর দ্রৌপদীকে। তিনি বলেন, অন্তরাত্মার কথা শুনে ভোট দিয়েছি আমিও।

    একাধিক বিধায়কের এই ‘অন্তরাত্মা’র ডাকেই রাইসিনা হিলসের দৌড়ে এগিয়ে গিয়েছেন দ্রৌপদী।

     

     

  • Missing Workers from AP: অরুণাচল প্রদেশে  ঘন অরণ্যে ৭ শ্রমিকের খোঁজ মিলল,  এখনও নিখোঁজ ১২

    Missing Workers from AP: অরুণাচল প্রদেশে ঘন অরণ্যে ৭ শ্রমিকের খোঁজ মিলল, এখনও নিখোঁজ ১২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচলের (Arunachal Pradesh) ভারত-চিন সীমান্তবর্তী (Indo-China border) গ্রামে রাস্তা তৈরির কাজ করতে গিয়ে নিখোঁজ হন ১৯ জন পরিযায়ী শ্রমিক। গত ১৩ জুলাই তাঁদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে, অভিযোগ দায়ের করা হয়। নিখোঁজ হওয়ার প্রায় দুই সপ্তাহ পর খোঁজ মিলল ৭ জন শ্রমিকের। এখনও নিখোঁজ ১২ জন। শুক্রবার কুরুং কুমে ( Kurung Kumey ) জেলার ঘন অরণ্যে তাঁদের খুঁজে পাওয়া যায়। 

    এক সরকারি আধিকারিক জানান, ৭ জন শ্রমিককে বর্ডার রোড অর্গানাইজেশনের (BRO) চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে। সেখানেই তাঁদের চিকিৎসা চলছে। তাঁদের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। এদিকে অপর ১২ জনের খোঁজে শনিবার সকালে সার্ভে শুরু করেছে ভারতীয় বায়ুসেনা (IAF)।  কুরুং কুমের জেলা বিপর্যয় মোকাবিলার আধিকারিক করণ খোলি বলেছেন, ‘বর্তমানে রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর ২৬ জন তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে। অসমের তেজপুর থেকে বায়ুসেনার একটি চপার শনিবার বাকি ১২ শ্রমিকের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে।’

    আরও পড়ুন: ওয়েব চেক-ইনে অতিরিক্ত টাকা আর নয়, নয়া সিদ্ধান্ত অসামরিক বিমান মন্ত্রকের

    ওই শ্রমিকরা কুরুং কুমে জেলার হুরিতে কাজ করতেন। সেখান থেকে প্রায় ২০-২৫ কিলোমিটার দূরে একটি গভীর অরণ্যে প্রথমে নিখোঁজ তিন শ্রমিকের খোঁজ পান দামিনের স্থানীয় গ্রামবাসীরা। পরে আরও তিনজনের খোঁজ মেলে। কুরুং কুমের জেলা বিপর্যয় মোকাবিলার আধিকারিক করণ খোলি জানিয়েছেন, দামিনে যোগাযোগ ব্যবস্থা খুব দুর্বল হওয়ায় খোঁজ পাওয়া শ্রমিকদের নাম এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। তিনি জানিয়েছেন, নির্মাণ সাইট থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর তাঁরা হেঁটেই অসমের উদ্দেশে রওনা দেন। কিন্তু মাঝ পথেই রাস্তা হারিয়ে ফেলেন তাঁরা। 

    প্রসঙ্গত, গত ৫ জুলাই দামিন সার্কেলে নির্মাণ সংস্থার সাইট থেকে পালিয়ে যান ১৯ জন শ্রমিক। জানা গিয়েছিল অসম থেকে আসা এই শ্রমিকরা ইদ উপলক্ষে বাড়ি যাওয়ার ছুটি চেয়েছিলেন। কিন্তু ছুটি দিতে মালিক পক্ষ রাজি না থাকায় সেখান থেকে পালান তাঁরা। তারপর থেকেই তাঁদের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। দীর্ঘ প্রায় তিন সপ্তাহ পর ভারত-চিন সীমান্তের কাছে গভীর অরণ্য থেকে তাঁদের মধ্যে ৭ জনের খোঁজ মিলল।

LinkedIn
Share