Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Nitish Kumar: জেডি(ইউ) ছেড়ে বিজেপিতে পাঁচ বিধায়ক, নীতীশ কুমারকে কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের   

    Nitish Kumar: জেডি(ইউ) ছেড়ে বিজেপিতে পাঁচ বিধায়ক, নীতীশ কুমারকে কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নীতীশ কুমার (Nitish Kumar) যখন প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্নে বুঁদ, ঠিক তখনই জেডি(ইউ) (Jdu) ছাড়লেন মনিপুরের পাঁচ বিধায়ক। শুক্রবার নীতীশের দল ছেড়ে তাঁরা যোগ দেন বিজেপিতে (BJP)। ঘটনাটিকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি গেরুয়া নেতৃত্ব। বিহারের (Bihar) মহাজোট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশকে তাঁরা খোঁড়া হাঁস (Lame Duck) মুখ্যমন্ত্রী আখ্যা দিয়েছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্য (Amit Malviya)। নীতীশকে নিশানা করে তিনি বলেন, নীতীশ কুমার দেখতে পাচ্ছেন বিহার এবং তার বাইরেও ক্রমেই সংকুচিত হয়ে আসছে তাঁর দল, অথচ তিনি স্বপ্ন দেখে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী (Prime Minister) হওয়ার।

    বিজেপির সঙ্গে জোট বন্ধন ছিন্ন করে সম্প্রতি নীতীশ কুমার কংগ্রেস (Congress) এবং লালু প্রসাদ যাদবের দল আরজেডির (RJD) সঙ্গে হাত মিলিয়ে গড়েছেন মহাজোট। মুখ্যমন্ত্রী পদে বসেছেন নীতীশ স্বয়ং। উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয়েছে লালু প্রসাদের ছেলে তেজস্বী যাদবকে। বিজেপি সঙ্গ ছেড়ে মহাজোট গড়তেই জল্পনা ছড়ায় ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী বিজেপির নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে বিজেপি-বিরোধী শিবিরের প্রার্থী হচ্ছেন নীতীশ। জল্পনা আরও জোরালো হয়েছে, কারণ সম্প্রতি বদলে গিয়েছে নীতীশের দলের পোস্টারের ভাষা। ২০২০ সালে, নীতীশ যখন বিজেপির সঙ্গে ছিলেন, তখন পোস্টারে লেখা ছিল নীতীশই সব, বিচার এবং বিকাশ, আইন এবং শৃঙ্খলা। বিজেপির সঙ্গ ছাড়ার পর দিন কয়েক আগে প্রকাশ্যে এসেছে যে পোস্টার, তাতে লেখা, রাজ্যে যা দেখা গিয়েছে, সেই দৃশ্য দেখা যাবে গোটা দেশে। নীতীশের দল জনতা দল ইউনাইটেডের এই পোস্টারের পরেই জল্পনা আরও জোরালো হয়েছে, তাহলে কি নীতীশই হচ্ছেন বিরোধী শিবিরের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী?

    আরও পড়ুন : বিহারে নীতীশ মন্ত্রিসভার ৭২ শতাংশ মন্ত্রীই দুর্নীতিগ্রস্ত!

    এদিন যাঁরা নীতীশের দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, তাঁরা হলেন কেএইচ জয়কিষান, এন সানাতে, মহঃ আছাবউদ্দিন, প্রাক্তন ডিজিপি এলএম খাউতে এবং থাংজাম অরুণকুমার। এঁদের মধ্যে খাউতে এবং অরুণকুমার বিজেপিতে টিকিট না পেয়ে গিয়েছিলেন জেডিইউতে। মনিপুরে এই দলবদলের জেরে নীতীশকে কটাক্ষ করেছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্য। বিহারের মুখ্যমন্ত্রীকে আখ্যা দিয়েছেন খোঁড়া হাঁস।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Draupadi Murmu: নারীর ক্ষমতায়নের উজ্জ্বল উদাহরণ দ্রৌপদী, বলছে ওড়িশার রায়রংপুর

    Draupadi Murmu: নারীর ক্ষমতায়নের উজ্জ্বল উদাহরণ দ্রৌপদী, বলছে ওড়িশার রায়রংপুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) নারীর ক্ষমতায়নের (Women Empowerment) উজ্জ্বল উদাহরণ রাষ্ট্রপতি (President) পদে দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) লড়াই। অন্তত বিষয়টিকে এভাবেই দেখছেন দ্রৌপদীর শহর রায়রংপুরের বাসিন্দারা। দ্রৌপদী রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হতেই গর্ব আর আত্মবিশ্বাসে ফেটে পড়ছেন ওড়িশার এই শহরের বাসিন্দারা। তাঁরা বলছেন, দ্রৌপদী প্রমাণ করেছেন মেয়েরা চাইলে কীই না করতে পারেন!

    পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এনডিএ-র (NDA Presidential candidate) বাজি দ্রৌপদী মুর্মু। ওড়িশার এক প্রান্তিক গাঁয়ের মেয়ে দ্রৌপদী বসতে চলেছেন রাষ্ট্রপতি পদে। বৃহস্পতিবার হবে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচনের ফল ঘোষণা। তাই বুধবার থেকেই প্রতীক্ষার প্রহর গুণছেন রায়রংপুরবাসী। রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীর জয় ঘোষণা হয়ে গেলেই শুরু হয়ে যাবে উৎসব।

    আরও পড়ুন : ঘরের মেয়ে হতে চলেছেন রাষ্ট্রপতি, উৎসবের মেজাজ দ্রৌপদীর গাঁয়ে

    রায়রংপুরেই থাকেন দ্রৌপদীর কাকিমা সরস্বতী। তিনি বলেন, আমাদের সময় লোকজন বলতেন পড়াশোনা করে তোমরা কী করবে?  লোকজন তাঁকে (দ্রৌপদী) বলতেন ওই-ই কী করবে? তবে দ্রৌপদী দেখিয়ে দিয়েছে সে কী করতে পারে! সরস্বতী বলেন, সারা জীবন ধরে লড়াই করেছে দ্রৌপদী। তার এই নিরবিচ্ছিন্ন লড়াইয়ের ফল পেতে চলেছে সে। সে মাটির মেয়ে। সরল প্রকৃতির। আমরা একই সঙ্গে আনন্দিত, আবার দুঃখিতও। দেশের ভাবী রাষ্ট্রপতির কাকিমা বলেন, আমার মনে হয় কী জানেন দ্রৌপদী জীবনে যা কিছু পেয়েছে, তা সবই তার কঠোর পরিশ্রম ও কঠিন  লড়াইয়ের ফল।

    আরও পড়ুন : রাইসিনা হিলসের দৌড়ে এগিয়ে দ্রৌপদী, যোজন পিছিয়ে যশবন্ত

    গ্রামে যাওয়ার সময় ফি বার পরিবারের বাচ্চাদের জন্য চকোলেট নিয়ে যান দ্রৌপদী। সরস্বতী বলেন, আমাদের দ্রৌপদী প্রমাণ করে দিয়েছেন মেয়েরা চাইলে সব পারে। ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনা নিয়েই থাকত। আমি তার কাকিমা ঠিকই, তবে বয়সে তার চেয়ে ছোট। তার কাছ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। তিনি বলেন, দ্রৌপদীর জীবন থেকে সকলের এই শিক্ষা নেওয়া উচিত, যে মেয়েরা কোনও অংশেই পুরুষদের চেয়ে কম নয়, চাইলে সবই পারে।

    দ্রৌপদীর আর এক আত্মীয় বলেন, দ্রৌপদী রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হওয়ায় আমরা খুব খুশি। সে মেয়েদের কাছে অনুপ্রেরণাস্বরূপ। সে সব সময় আমাদের খোঁজখবর রাখে। গ্রামের ছেলেমেয়েদের পড়াশোনায় উৎসাহ দেয়। রাজ্যপাল থাকাকালীনও সে প্রায়ই গ্রামে আসত।

    দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র শালীনি মুর্মু বলেন, দ্রৌপদী মুর্মু আমাদের গাঁয়ের মেয়ে। তিনি আমাদের গ্রামের সব ছাত্রছাত্রীর অনুপ্রেরণা স্বরূপ।

         

  • IT Return: কোন পথে বাঁচাবেন আয়কর? জানুন

    IT Return: কোন পথে বাঁচাবেন আয়কর? জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের কষ্টের অর্জিত টাকার সিংহ ভাগই আয়কর দফতরের (Income Tax Department) কোষাগারে চলে যাবে, এমনটা কেই বা চায়! আবার সঠিক আইন মেনে কর দেওয়াটাও জরুরি। তাই বলে নিজের টাকা বাঁচাতে চাইবেন না এমন মানুষ বোধহয় আতস কাচ দিয়ে খুঁজলেও পাওয়া যাবে না। তাই ট্যাক্স বাঁচানোর ফাঁক-ফোকর খোঁজেন প্রায় সকলেই। অনেকেই আবার জানেন না কী করে ট্যাক্স বাঁচাবেন। 

    আরও পড়ুন: প্রতারণা করেছেন মেধা পাটকর! এফআইআর দায়ের

    বেশ কয়েকটি উপায়ে আপনি বাঁচাতে পারেন আপনার মাথার ঘাম পায়ে ফেলে রোজগার করা টাকা। জেনে নিন সেই উপায়গুলি কী কী? 

    করের পরিস্থিতি বিচার: 

    আগে সময় নিয়ে বসে দেখুন আপনার করের পরিস্থিতি কী? যদি দেখেন কোনও আয়কর সংক্রান্ত কোনও দায়বদ্ধতা নেই, অর্থাৎ, আপনার জিরো-রিটার্ন রয়েছে, বা বলা ভালো, আপনার আয় করমুক্ত শ্রেণিতে রয়েছে, তাহলে আপনার বেশি কর দেওয়া নিয়ে চিন্তার কোনও কারণ নেই। শুধুমাত্র আয়কর রিটার্ন ফাইল করলেই আপনার দায়িত্ব শেষ। কিন্তু যদি আপনার আয়কর কাটার সম্ভাবনা থেকে থাকে তাহলে আপনাকে বিষয়টি তলিয়ে ভাবতে হবে। কর বাঁচানোর বেশ কিছু পন্থা রয়েছে। চাইলে আপনারা সেই উপায়ে বেশি করের হাত থেকে রেহাই পেতে পারেন।

    আরও পড়ুন: আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার আগে এই ভুলগুলো ভুলেও করবেন না

    আগে ঠিক করুন আয়করের কোন নিয়মের আওতায় থাকবেন?

    পুরনো নিয়মের আওতায় থাকলে করমুক্ত আয়ের পরিমাণ কম হলেও, তাতে অনেক ছাড় দেওয়া আছে। আয়করের নতুন নিয়মে করমুক্ত আয়ের স্ল্যাব ওপরে উঠিয়ে দিলেও, তাতে কোনও ছাড় নেই। করে ছাড় পেতে আপনাকে পুরোনো নিয়মের আওতায় আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে। 

    দেখে নিন কী কী উপায়ে ছাড় পেতে পারেন: 

    কর পরিকল্পনা মানেই সব সময় স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তি কেনা নয়। নিজের দৈনন্দিন খরচ দেখিয়েও করে ছাড় পেতে পারেন। সেই দৈনন্দিন খরচগুলো হল: 

    • বাচ্চাদের টিউশন ফি
    • জীবন এবং চিকিৎসা বিমা
    • প্রভিডেন্ট ফান্ডে রাখা টাকা
    • ঋণ বা ইএমআই

    যদি নতুন সম্পত্তি কেনার সামর্থ্য আপনার না থাকে, তাহলে এই উপায়গুলিতে আপনারা কর বাঁচাতে পারেন। এইসব খরচ আপনি তখনও দেখাতে পারবেন, যদি খরচগুলি বছরের ৩১ মার্চের আগে করা হয়। এই বিনিয়োগগুলির সঠিক প্রমাণ রাখা অত্যন্ত জরুরি। ভবিষ্যতে যেকোনও প্রয়োজনে আয়কর দফতর সেই প্রমাণ আপনার কাছ থেকে চাইতে পারে। 

    রয়েছে আরও কিছু উপায়

    যদি আপনি কোনও ভাড়া বাড়িতে থাকেন এবং নিয়মিত ভাড়া দেন তাহলে আয়করে ছাড় পেতে পারেন। এর জন্যে আপনাকে আপনার ভাড়ার রসিদ প্রমাণপত্র এবং বাড়ির মালিকের প্যান কার্ডের তথ্য দিতে হবে। 

     

     

     

     

  • Jammu & Kashmir: ৩৭০ ধারা বাতিলের পর উপত্যকা ছাড়েননি কোনও কাশ্মীরি পণ্ডিত, জানাল সরকার 

    Jammu & Kashmir: ৩৭০ ধারা বাতিলের পর উপত্যকা ছাড়েননি কোনও কাশ্মীরি পণ্ডিত, জানাল সরকার 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিলের পর থেকে এপর্যন্ত কোনও কাশ্মীরি পণ্ডিত (Kashmiri Pandit)  জম্মু-কাশ্মীর (Jammu & Kashmir) ছেড়ে যাননি। বুধবার সংসদে এ কথা জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই (Nityanand Rai)।

    সংসদে নিত্যানন্দ বলেন, ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট থেকে ২০২২-এর ৯ জুলাই পর্যন্ত জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি হামলায় (Terror Attack) প্রাণ হারিয়েছেন ১১৮ জন নাগরিক এবং ১২৮ জন নিরাপত্তারক্ষী। যেসব সাধারণ নাগরিক প্রাণ হারিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে পাঁচজন কাশ্মীরি পণ্ডিত। আর ১৬ জন হিন্দু ও শিখ সম্প্রদায়ের। মন্ত্রী জানান, এই সময়কালে প্রাণ হারাননি কোনও তীর্থযাত্রী।

    আরও পড়ুন : গুজরাট, হিমাচল প্রদেশের সঙ্গেই নভেম্বরে ভোট হবে জম্মু-কাশ্মীরেও?

    ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট কাশ্মীর থেকে রদ হয় ৩৭০ ধারা। এই প্রেক্ষিতেই সরকারের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, সাম্প্রতিক হত্যাকাণ্ডের পর এই সময় ঠিক কতজন কাশ্মীরি পণ্ডিত উপত্যকা ছেড়েছেন। জবাবে নিত্যানন্দ রাই বলেন, প্রধানমন্ত্রী উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে জম্মু-কাশ্মীরের বিভিন্ন দফতরে চাকরি পেয়েছেন ৫ হাজার ৫০২ জন কাশ্মীরি পণ্ডিত। এই সময়ে কোনও কাশ্মীরি পণ্ডিত উপত্যকা ছাড়েননি।

    কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বিলুপ্তির পাশাপাশি গোটা উপত্যকাকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলেও ভাগ করে কেন্দ্র। উপত্যকায় দ্রুত উন্নয়নের লক্ষ্যেই এটা করা হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) উয়ন্নন যজ্ঞে গোটা দেশের মতো শামিল হয় ভূস্বর্গও। জঙ্গিদের নিয়ন্ত্রণ করাও ছিল কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভাগ করার অন্যতম উদ্দেশ্য।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীর থেকে কাউকে বিতাড়িত হতে দেব না, আশ্বাস রাজনাথের

    সম্প্রতি ফের শুরু হয়েছিল জঙ্গিদের বাড়বাড়ন্ত। ৩১ মে জম্মু-কাশ্মীরের কুলগামে রজনী বালা নামে এক মহিলা শিক্ষককে গুলি করে খুন করে জঙ্গিরা। জম্মুর সাম্বা জেলার বাসিন্দা ছিলেন তিনি। স্কুল চলাকালীন স্কুলে ঢুকে তাঁকে গুলি করে খুন করে জঙ্গিরা। এর পরেই কাশ্মীরি পণ্ডিতদের সরকারি কর্মচারী সংগঠন সরকারকে সাফ জানিয়ে দেয়, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁদের নিরাপদ স্থানে বদলি করা না হলে উপত্যকা ছেড়ে চলে যাবে তারা।

    রজনীর পরে বদগাম জেলার চাদুরা তহশিলদারের কার্যালয়ে ঢুকে গুলি করে খুন করে রাহুল ভাট নামে এক কাশ্মীরি পণ্ডিতকেও। তার পরে পরেই সরকার ফের এক প্রস্ত কঠোর হতেই আপাতত বন্ধ টার্গেট কিলিং (Hindus Targeted in Kashmir)। কাশ্মীর হয়ে উঠেছে আক্ষরিক অর্থেই ভূস্বর্গ।

    জম্মু-কাশ্মীরে ভোট (Jammu-Kashmir Elections) করাতেও যে সরকার আগ্রহী, এদিন তাও জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি বলেন, জম্মু-কাশ্মীরে ডিলিমিটেশন কমিশন গঠন করেছে সরকার। তারা রিপোর্টও জমা দিয়েছে। চলছে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ। তবে জম্মু-কাশ্মীরে ঠিক কবে বিধানসভা ভোট হবে, তা ঠিক করবে নির্বাচন কমিশন।

     

  • Presidential Election: চলছে নির্বাচন, জানুন রাইসিনা হিলের দৌড়ে অঙ্কের হিসেবে এগিয়ে কে?

    Presidential Election: চলছে নির্বাচন, জানুন রাইসিনা হিলের দৌড়ে অঙ্কের হিসেবে এগিয়ে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential Election)। সংসদ ভবন সহ সারা দেশে নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে সকাল ১০ টা থেকে। চলবে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত। ২১ জুলাই ভোটের ফল ঘোষণা হওয়ার কথা। আগামী ২৫ জুলাই শপথ নেবেন নতুন রাষ্ট্রপতি। রাইসিনা হিলস (Raisina-Hills)-এর দৌড়ে রয়েছেন বিজেপি তথা এনডিএ-র প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu) এবং বিরোধী শিবিরের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা (Yashwant Sinha)। ভারতের সংবিধানের ৫৪ ও ৫৫ ধারায় পরোক্ষ পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দেশের জনগন সরাসরি ভোট দেন না। তাদের হয়ে ভোট দেন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা। কে রাষ্ট্রপতি হবেন তা স্থির হয় রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের বিধায়ক এবং সাংসদদের সম্মিলিত ভোটে।  

    আরও পড়ুন: আদিবাসী সাজে বিজেপি বিধায়কেরা! ভোটের লাইনে ইন্দ্রনীল, অগ্নিমিত্রা, শুভেন্দু, মহুয়ারা

    রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিশেষ পদ্ধতিতে সংসদ ও বিধানসভার সদস্যদের ভোটের মূল্য নির্ধারণ করা হয়। প্রত্যেক অঙ্গরাজ্যের বিধানসভার প্রতিনিধি সংখ্যা এক নয়। প্রথমে সর্বশেষ জনগণনার ভিত্তিতে রাজ্যের জনসংখ্যাকে বিধানসভার নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা হয়। সেই ভাগফলকে আবার ১০০০ দিয়ে ভাগ করা হয়। এই ভাগফলের সংখ্যাই হবে সেই রাজ্যের বিধানসভার প্রত্যেক সদস্যের মূল্য। কিন্তু ভাগশেষ যদি ৫০০ বা তার বেশি থাকে তবে ভাগফলের সঙ্গে ১ যোগ করে প্রত্যেক সদস্যের সংখ্যা ১ বাড়াতে হবে । এরপর কেন্দ্রীয় সংসদের উভয় কক্ষের নির্বাচিত সদস্যদের ভোটসংখ্যা নির্ধারিত হয়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোটের মূল্য প্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য যে প্রতি বিধায়কের ভোটের মূল্য সবচেয়ে বেশি হচ্ছে উত্তরপ্রদেশে — ২০৮ । এর সবচেয়ে কম মূল্য হচ্ছে সিকিমে —মাত্র ৭ । পশ্চিমবঙ্গে প্রতি বিধায়কের ভোটের মূল্য ১৫১। পশ্চিমবঙ্গে বিধায়ক সংখ্যা ২৯৪ ও এই হিসাবে রাজ্যের মোট ভোটের মূল্য ৪৪,৩৯৪। 

    আরও পড়ুন: শুরু হল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    চলতি বছর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ৪ হাজার ৮০৯ জন ভোটার রয়েছে। তাদের ভোটের মূল্য ১০ লক্ষ ৪৬ হাজার ৪৩১। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়ের জন্য প্রয়োজন ৫,৪৩,২১৬ টি ভোট। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে শাসক দল বিজেপির সঙ্গে রয়েছে সহযোগী জেডিইউ, এআইডিএমকে, আপনা দল, এলডেপি, এনপি, নিষাদ পার্টি, এনপিএফ, এমএনএফ, এআইএনআর কংগ্রেসের মত ২০টি দল। এনডিএর দখলে রয়েছে ৫,৩৫,০০০টি ভোট। তবে দ্রোপদী মুর্মুর জয়ের জন্য আরও ১৩ শতংশ ভোটের প্রয়োজন হবে। সেক্ষেত্রে উদ্ধব ঠাকরে, নবীন পট্টনায়ক, হেমন্ত সোরেন  সরাসরি বিজেপির সঙ্গে না থাকলেও দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন জানাবেন বলে আগে থেকেই ঘোষণা করেছেন। তাই লড়াইয়ে কয়েককদম এগিয়েই রয়েছেন দ্রৌপদী। অন্যদিকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দৌড়ে অনেকটাই পিছিয়ে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন বিরোধী দলগুলি। তাদের হাতে রয়েছে মাত্র ২ লক্ষ ৫৯ হাজার ৮৯২টি ভোট। এনডিএর হাতে যেখানে ৪৮ শতাংশ নিশ্চত ভোট রয়েছে বিরোধীদের হাতে তা নেই।

  • Presidential Election: শুরু হল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    Presidential Election: শুরু হল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাদল অধিবেশনের প্রথম দিনই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential election)। লোকসভা (Parliament) এবং রাজ্যসভায় সোমবার সকাল থেকেই শুরু হয়েছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ভোটদান প্রক্রিয়া। এনডিএ’র (NDA) পক্ষ থেকে প্রার্থী হয়েছেন দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu), অন্যদিকে বিরোধী শিবির প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করেছে যশবন্ত সিনহাকে (Yashwant Sinha)। আজ লড়াই দু’জনের মধ্যে। কে যাবেন রাইসিনা হিলসে? সোমবারের নির্বাচনে দেশের প্রায় ৪৮০০ জন সাংসদ-বিধায়ক নিজেদের ভোট দেবেন। লোকসভার ৫৪৩ জন সদস্য রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নেন। তবে রাজ্যসভার ২৪৫ জন সদস্যের মধ্যে ২৩৩ জন ভোটদানের অধিকারী। কিন্তু এবার জন্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের তকমা হারানোয় চারটি আসন খালি রয়েছে। সেক্ষেত্রে রাজ্যসভার ২২৯ জন ভোট দেবেন।

    [tw]


    [/tw]

    সংসদ ভবনে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য তৈরি করা হয়েছে বুথ। এদিন সকালে বুথে নিজের ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।  সংসদ চত্বরে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে একে একে ভোট দিচ্ছেন রাজনীতির রথী-মহারথীরা। এখনও পর্যন্ত ভোট দিয়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তামিলনাড়ুতে বিধানসভায় ভোট দিয়েছেন ডিএমকে প্রধান এম কে স্তালিন। গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাবন্ত। উল্লেখ্য, বিধায়কদের ভোট মূল্যে সবার আগে রয়েছে উত্তরপ্রদেশের নাম। প্রতি বিধায়কের ভোট মূল্য এ রাজ্যে ২০৮। তামিলনাড়ু ভোট মূল্যে দ্বিতীয়। এ রাজ্যের বিধায়কদের ভোট মূল্য ১৭৬।

    [tw]


    [/tw]

    রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করা হয় না। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দেশের সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন না। তাদের হয়ে অংশ নেন জনপ্রতিনিধিরা। সাংসদ, বিধায়কদের ব্যালটে ভোট দিতে হয়। জানাতে হয় প্রথম এবং দ্বিতীয় পছন্দও। বেগুনি রঙের কালির পেন দিয়ে ভোট দিতে হবে সাংসদ, বিধায়কদের। তবে সাংসদদের জন্য থাকবে সবুজ ব্যালট পেপার, বিধায়কদের জন্য গোলাপি রঙের।

    আরও পড়ুন: রাজনৈতিক থেকে প্রশাসনিক— একনজরে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর জীবন

     

  • GST New Rate: আজ থেকে লাগু হয়েছে জিএসটির নতুন রেট, কোন খাতে বাড়ল খরচ?

    GST New Rate: আজ থেকে লাগু হয়েছে জিএসটির নতুন রেট, কোন খাতে বাড়ল খরচ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ভোর থেকে দেশজুড়ে চালু হয়েছে নতুন জিএসটি রেট (GST New Rate)। সপ্তাহের প্রথম দিন থেকেই পকেটে টান পড়বে মধ্যবিত্তের। জুন মাসেই ৪৭তম জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকের (47th GST Council Meeting) পর করের হারে পরিবর্তনের কথা জানানো হয়েছিল। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman)। শুরুতে ১ জুলাই থেকে এই নতুন দাম কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পরে ১৮ জুলাই নতুন জিএসটি রেট লাগু হওয়ার দিন ধার্য হয়। আজই সেই দিন। নিত্তপ্রয়োজনীয় দ্রব্য, ব্যাঙ্ক পরিষেবা, হোটেলের মতো আবশ্যক বিষয়ে এখন থেকে বেশি খরচা করতে হবে দেশের আমজনতাকে। একনজরে দেখে নেওয়া যাক কোন কোন জিনিসের দাম বাড়ল? আর খরচ কমলই বা কোন কোন খাতে? 

    আরও পড়ুন: প্যাকেট-বন্দি চাল, আটাতেও জিএসটি, দাম বাড়ছে কোন কোন পণ্যের?    

    একনজরে দেখে নেওয়া যাক কোন কোন জিনিসে দাম বাড়ল?

    • ব্যাঙ্কের চেক ইস্যু করার উপরে যে ফি কাটা হয়, তার উপরেও কাটা হবে ট্যাক্স।
    • হোটেলে দৈনিক ১০০০ টাকার নীচে ঘর ভাড়ায় ১২ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। বর্তমানে এই ধরনের রুমগুলো কর-মুক্ত বিভাগের মধ্যে পড়ে।
    • শুকনো সবজি, গম এবং আটা, গুড়, মুড়ি ইত্যাদির মতো অরগানিক ফুড এবং জুটে এখন থেকে ৫ শতাংশ ট্যাক্স দিতে হবে।
    • প্রি-প্যাকেজড এবং লেবেলযুক্ত আটা এবং চাল, এমনকি যদি তারা ব্র্যান্ডবিহীনও হয়, ৫ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। 
    • সোলার ওয়াটার হিটার এবং ফিনিশড লেদারের উপরেও জিএসটি ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১২ শতাংশ করা হয়েছে।
    • লেবেলবিহীন এবং ব্র্যান্ডবিহীন পণ্যগুলিকে জিএসটি-এর আওতা থেকে মুক্ত রাখা হয়েছে।
    • লেখার, প্রিন্টের ও আঁকার কালির দাম বাড়ছে। কারণ এইসব দ্রব্যে জিএসটি ১২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৮ শতাংশ করা হয়েছে। দাম বাড়ছে ছুরি, চামচ, পেন্সিল শার্পনার এবং এলইডি ল্য়াম্পের।
    • টেট্রা প্যাকে ১৮ শতাংশ জিএসটি বসানো হচ্ছে। 
    • ৫ হাজারের উপরে হসপিটাল রুমের ভাড়ায় ৫ শতাংশ জিএসটি বসানো হয়েছে। আইসিইউ-র ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছে।
    •  ব্রিজ, রেলওয়ে, মেট্রোর মতো পরিষেবাগুলিতে সার্ভিস ট্যাক্স ১২% থেকে বাড়িয়ে ১৮% করা হয়েছে।  

    আরও পড়ুন: শীঘ্রই ২৮% জিএসটি ধার্য হবে অনলাইন গেমেও? ভাবনা কেন্দ্রের

    দাম কমছে কোন কোন জিনিসের? 

    • রোপওয়ে রাইডে জিএসটি হার ১৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে৷
    • অর্থোপেডিক যন্ত্রপাতির জিএসটি ১২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে।
    • পণ্যবাহী গাড়ির ক্ষেত্রে জিএসটি ১৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১২ শতাংশ করা হয়েছে৷
    • বাগডোগরা এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে বিমানের ভাড়া ইকোনমি ক্লাসে রাখা হয়েছে। 
       
       
  • Tomato Fever: মাঙ্কি পক্সের পর এবারে চোখ রাঙাচ্ছে টোম্যাটো ফ্লু! কী এর উপসর্গ, জানুন…

    Tomato Fever: মাঙ্কি পক্সের পর এবারে চোখ রাঙাচ্ছে টোম্যাটো ফ্লু! কী এর উপসর্গ, জানুন…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা (Corona) এখনও শেষ হয়নি। তবুও এই পরিস্থিতে মাঙ্কি পক্সের (Monkey Pox) আসার পর ফের উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নতুন ফ্লু টোম্যাটো জ্বর (Tomato Fever)। ফের কেরলে এই টোম্যাটো জ্বরের দাপট দেখা যাচ্ছে। এই জ্বরে বেশি আক্রান্ত হতে দেখা যাচ্ছে শিশুদের। দক্ষিণ ভারতের কেরলে (Kerala) এই ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়েছে অনেক শিশু।

    কেরলে এখনও পর্যন্ত ৮০ জন শিশু এই জ্বরে আক্রান্ত বলে জানা গিয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে সূত্রে খবর, অধিকাংশ আক্রান্ত কোল্লাম (Kollam) জেলায় দেখা গিয়েছে। মে মাসেই স্বাস্থ্য মন্ত্রী এই টমেটো জ্বরকে ‘এন্ডেমিক’ (Endemic) বলে ঘোষণা করেছেন। তাই কেরলের জনগণকে এই জ্বর নিয়ে বেশি আতঙ্ক হতে না করেছেন। এই জ্বর ৫ বছরের নীচে শিশুদের ওপর বেশি প্রভাব ফেলছে। এক্ষেত্রে  শিশুদেহে লাল ফোসকা দেখা যায় ও এর সঙ্গে ত্বকে জ্বালাও অনুভূত হয়।

    আরও পড়ুন: ভারতে প্রথম মাঙ্কি পক্সে আক্রান্তের হদিস মিলল, ভয় কতটা?

    এই জ্বরের উপসর্গ কী?

    যে শিশুদের এই সংক্রমণ হচ্ছে, তাদের গায়ে টোম্যাটোর মতো লাল রঙের ফোসকা (Blister) পড়ে। এছাড়াও জ্বর (Fever), ত্বকে জ্বালা, সর্দি, কাশি, ডায়রিয়া, বমি, পেট ব্যথা ও শরীরে ব্যথা হয়। শরীরের বিভিন্ন গাঁটেও ব্যথা হয় ও অতিরিক্ত মাত্রায় ক্লান্তিভাব থাকে। যারা জ্বরে আক্রান্ত হয়েছে তাদের মধ্যে এইসব লক্ষণ দেখা গিয়েছে।

    আপনার শিশুকে এই জ্বর থেকে কীভাবে রক্ষা করবেন?

    • সামাজির দুরত্ব বজায় রাখা খুবই জরুরি।
    • পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকাও দরকারি।
    • আপনার শিশুর বিছানা, ঘর, বাথরুম, খেলনা সবকিছু পরিস্কার রাখা প্রয়োজনীয়।
    • আপনার বাচ্চা যদি এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে, তবে তার ব্যবহার করা কোনও জিনিস অন্যের সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না।
    • যদি আপনার বাচ্চার মধ্যে এই জ্বরের কোনও উপসর্গ দেখতে পান, তবে তাকে ঘরেই বিশ্রামে থাকতে দেবেন ও বাইরে যাওয়া চলবে না।
    • প্রয়োজন না থাকলে আপনার শিশুকে পাবলিক জায়গায় চোখে, মুখে, নাকে হাত দিতে বারণ করুন।

    সংক্রমণ এড়ানোর জন্য কী পদক্ষেপ নেবেন?

    • সংক্রমিত শিশুদের প্রচুর পরিমাণে জল খাওয়ান এবং তা  অবশ্যই ফুটিয়ে ঠান্ডা করে রাখা জল খাওয়াতে হবে।
    • ত্বকে ফোসকা পড়লে সেই জায়গায় কোনও ভাবেই চুলকোনো যাবে না।
    • সঠিক পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখা জরুরি।
    • হালকা গরম জলে জীবাণু প্রতিরোধী কোনও কিছু মিশিয়ে স্নান করতে হবে।
    • কোনওরকম লক্ষণ পরিলক্ষিত হলেই,  দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যান।

    আরও পড়ুন: অ্যান্টি ভাইরাল ওষুধের মাধ্যমে মাঙ্কিপক্সের চিকিৎসা সম্ভব, জানাল গবেষণা

    বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন যে এখনই এই সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলেই পরে দেখা দিতে পারে বিপদ। এমনকী দ্রুত ছড়িয়ে যেতে পারে এই রোগ। আর এই জ্বরের জন্য কোন নির্দিষ্ট ওষুধ নেই। তাই এখন থেকে প্রতিটি অভিভাবককেই হতে হবে সতর্ক।

     

  • All Party Meeting: সর্বদল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন, কী বললেন প্রহ্লাদ যোশী?

    All Party Meeting: সর্বদল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন, কী বললেন প্রহ্লাদ যোশী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে সংসদের বাদল অধিবেশন (Monsoon session)। তার আগে রবিবার সর্বদলীয় বৈঠকে (All Party Meeting) বসল সরকার। রবিবার সকাল ১১টায় সংসদের অ্যানেক্স ভবনে বসে বৈঠক। সরকার পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh), সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী (Pralhad Joshi)। শনিবার স্পিকার ওম বিড়লার (Om Birla) ডাকা বৈঠকে যোগ দেয়নি তৃণমূল। তবে এদিন তৃণমূলের তরফে সর্বদল বৈঠকে হাজির ছিলেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। কংগ্রেসের তরফে হাজির ছিলেন জয়রাম রমেশ, মল্লিকার্জুন খাড়গে।

    প্রথা মাফিক সংসদে প্রতিটি অধিবেশন শুরুর একদিন আগে সর্বদল বৈঠক ডাকে সরকার। রীতি মেনে ওই বৈঠকে হাজির হয় সব দলই। সংসদের কাজকর্ম স্বাভাবিক এবং সচল রাখতে বৈঠকে বিরোধীদের সহযোগিতা চায় সরকার। এদিনের বৈঠকে গরহাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিরোধীরা। এ নিয়ে ট্যুইট বার্তায় কটাক্ষ করেছেন কংগ্রেসের জয়রাম রমেশ। তিনি লেখেন, সংসদে চলছে সর্বদল বৈঠক। অথচ প্রধানমন্ত্রীই সেই বৈঠকে নেই। এটা কী অসংসদীয় আচরণ নয়?

    আরও পড়ুন : উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির বাজি বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়

    কংগ্রেসের এই প্রশ্ন-বাণের উত্তর দিয়েছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী। তিনি বলেন, ২০১৪ সালের আগেও সর্বদলীয় বৈঠকে যোগ দিতেন না প্রধানমন্ত্রী। তাঁর প্রশ্ন, মনমোহন সিংজি কতবার সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নিয়েছেন?  যোশী জানান, চলতি অধিবেশনে ৩২টি বিল আনবে সরকার। যার মধ্যে ১৪টি বিলই প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে। তবে আলোচনা ছাড়া যে সরকার পক্ষ বিল পাশ করাবে না এদিন তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী।

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, সোমবার থেকে শুরু হতে চলা বাদল অধিবেশন চলবে ১৩ আগস্ট পর্যন্ত। এই অধিবেশন পর্ব চলাকালীনই হবে রাষ্ট্রপতি এবং উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন।

     

  • Fund scam:   অসমে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা! অর্থ সাহায্য বিদেশি চার্চের

    Fund scam: অসমে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা! অর্থ সাহায্য বিদেশি চার্চের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসম এবং উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলির অন্যান্য অংশে উপজাতি ও চা বাগান এলাকায় খ্রিস্টান মিশনারিদের (Christian missionaries in tribal and tea garden) দ্বারা বড় আকারে ধর্মান্তরিত হওয়ার ঘটনা নতুন নয়। সম্প্রতি প্রমাণ মিলেছে যে, জার্মানির চার্চ এবং অন্যান্য ইউরোপীয় দেশগুলি আসামে ধর্মান্তরের জন্য প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করছে।

    অসমের তেজপুরের ডায়োসিস দ্বারা জার্মানির এক চার্চের যাজককে পাঠানো একটি চিঠি দেখে এই কথা জানা যায়। এই চিঠি থেকে বোঝা যায়, বিদেশী দেশগুলি থেকে পাঠানো অর্থে আসামে ধর্ম পরিবর্তনে ব্যবহার করা হয়৷ লিগ্যাল রাইটস অবজারভেটরি (LRO)এর প্রাপ্ত ওই চিঠিতে দেখা যায়, ৬ লাখ ৫৫ হাজার টাকা ওই চার্চ থেকে দেওয়া হয়েছে। ২০১৮ সালে ওই টাকা দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: কয়লা-কাণ্ডে ধৃত আরও এক ইসিএল কর্তা! ইডির দফতরে হাজিরা এড়ালেন তৃণমূল মন্ত্রী-বিধায়ক

    অনুদানের জন্য ওই যাজককে ধন্যবাদ জানিয়ে, তেজপুরের ডায়োসিস, তার চিঠিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন যে অর্থটি ধর্ম প্রচার (খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তর) এবং বিশ্বাস গঠনের জন্য ব্যবহার করা হবে। তেজপুরের ডায়োসিস আরও উল্লেখ করেছে যে মহামারী বিধিনিষেধের সময়, তারা শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য সামাজিক কাজের মাধ্যমে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা করবে।

    আরও পড়ুন: এনআইআরএফ তালিকায় দেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইআইটি মাদ্রাজ, সেরা কলেজ মিরান্ডা হাউজ

    উল্লেখ্য, অসমে মুসলিম, খ্রিস্টান, জৈন, শিখ, বৌদ্ধ ও পার্সিদের সংখ্যালঘু পরিচয়পত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অসম সরকার। অসমই প্রথম রাজ্য যারা ধর্মীয় পরিচয়ের ভিত্তিতে সংশাপত্র দেওয়ার পথে এগতে চলেছে। সেখানেই ধর্মান্তকরণের এই প্রয়াস সামনে আসতেই বিতর্ক শুরু হয়েছে। ওয়ার্ল্ড হিন্দু ফেডারেশন একে ধর্মীয় আগ্রাসন বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, ব্যাপটিস্ট এবং ক্যাথলিকরা আসাম এবং উত্তর পূর্বে সমানভাবে ধর্মান্তরিতকরণে জড়িত। তিনি রাজ্য সরকারকে ধর্মীয় কথোপকথনের বিরুদ্ধে কঠোর আইন আনার আহ্বান জানিয়েছেন। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সঠিকভাবে তদন্ত করা উচিত বলেও দাবি তোলে সংগঠনটি।

     

LinkedIn
Share