Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Sri Lanka Crisis: আশ্রয় দেবে না ভারত, কোথায় যাবেন শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া? 

    Sri Lanka Crisis: আশ্রয় দেবে না ভারত, কোথায় যাবেন শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও বিপাকে পড়ে গেলেন শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া রাজাপক্ষে (Gotabaya Rajapaksa)। মালদ্বীপ থেকে আশ্রয়ের আশায় তিনি উড়ে গিয়েছিলেন সিঙ্গাপুরে (Singapore)। সেখান থেকে আশ্রয় চেয়েছিলেন ভারতে (India)। তবে বছর তিয়াত্তরের এই রাজনীতিবিদকে সটান না বলে দিয়েছে নয়াদিল্লি। তাই গোতাবায়ার পরবর্তী গন্তব্য কোথায়, তা জানা যায়নি।

    চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা। দেশে দেখা দেয় আকাল। তার পরেই আছড়ে পড়ে জনরোষ। ভয়ে দেশ ছেড়ে মালদ্বীপ পালান শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া। সেখান থেকে উড়ে যান সিঙ্গাপুরে। তবে সেখানে তাঁর স্থায়ী ঠাঁই জোটেনি। সিঙ্গাপুরের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, সে দেশে প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়েছে গোতাবায়াকে। তবে তাঁকে আশ্রয় দেওয়া হয়নি। ব্যক্তিগত সফরের জন্য সে দেশে গোতাবায়াকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আশ্রয় চাওয়ার জন্য কোনও আর্জি শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের পক্ষ থেকেও করা হয়নি। সিঙ্গাপুরের তরফে তাঁকে আশ্রয় দেওয়াও হয়নি।

    আরও পড়ুন : মালদ্বীপ ছেড়ে সিঙ্গাপুর পালালেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া, মেলেনি আশ্রয়, যাবেন কোথায়?

    স্ত্রী এবং দুজন মিলিটারি সিকিউরিটি অফিসারকে নিয়ে দেশ ছাড়েন গোতাবায়া। ভায়া মালদ্বীপ হয়ে তিনি আপাতত রয়েছেন সিঙ্গাপুরে। সূত্রের খবর, সিঙ্গাপুরে গোতাবায়ার এক পক্ষকাল থাকার অনুমতি মিলেছে। সিঙ্গাপুর সরকার আর তা বাড়াতে চাইছেন না। ওই সূত্রেই জানা যাচ্ছে, শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট আশ্রয়ের জন্য আবেদন করেছিলেন ভারত সরকারের কাছেও। তবে তাঁকে মুখের ওপর না বলে দেওয়া হয়েছে। শ্রীলঙ্কাবাসীর বিপক্ষে যাক এমন কোনও সিদ্ধান্ত নিতে চায় না সাউথ ব্লক। তাই এই সিদ্ধান্ত বলে সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন : প্রবল বিক্ষোভের মুখে শ্রীলঙ্কায় জরুরি অবস্থা জারি করলেন প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া

    এদিকে, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মহিন্দা রাজাপক্ষে ও প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী বাসিল রাজাপক্ষকে ২৮ জুলাই পর্যন্ত অনুমতি ছাড়া দেশ না ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে শ্রীলঙ্কার শীর্ষ আদালত। প্রাক্তন তিন আধিকারিক, যাঁদের মধ্যে দুজন প্রাক্তন সেন্ট্রাল ব্যাংক গভর্নর, তাঁদেরও আদালতের অনুমতি ছাড়া দেশ ছাড়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

    চলতি মাসের ২০ তারিখে নয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হওয়ার কথা দ্বীপরাষ্ট্রে। তিনিই রাজাপক্ষের কার্যকালের  মেয়াদ শেষ করবেন। এই সময়সীমার মধ্যে প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রম সিংহে অন্তর্বর্তীকালীন রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনিই নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করতে পারেন। সেই প্রধানমন্ত্রীকে অবশ্য সাংসদদের দ্বারা অনুমোদিত হতে হবে।

     

  • Free Covid-19 Booster Dose: আজ থেকে শুরু বিনামূল্যে বুস্টার ডোজ প্রদান, জানুন বিস্তারিত

    Free Covid-19 Booster Dose: আজ থেকে শুরু বিনামূল্যে বুস্টার ডোজ প্রদান, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ থেকে সমস্ত প্রাপ্তবয়স্কদের বিনামূল্যে কোভিড টিকার (Covid-19 Vaccine) বুস্টার ডোজ (Booster Dose) দেওয়া শুরু করেছে কেন্দ্র। দেশজুড়ে আগামী ৭৫ দিন চলবে এই কর্মসূচি। শুধুমাত্র সরকারি স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলিতেই পাওয়া যাবে এই বুস্টার ডোজ। স্বাধীনতার ৭৫ তম বছর উপলক্ষে মোদি সরকারের ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’ – এর অংশ হিসাবে নেওয়া হয়েছে এই কর্মসুচি। এখনও অবধি, ১৮-৫৯ বছর বয়সী ৭৭ কোটি দেশবাসীর মধ্যে ১ শতাংশেরও কম বুস্টার ডোজ নিয়েছেন। ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সের প্রায় ১৬ কোটি জনসংখ্যার প্রায় ২৬ শতাংশ মানুষকে বুস্টার ডোজ দিয়েছে কেন্দ্র সরকার। পাশাপাশি স্বাস্থ্যসেবা এবং ফ্রন্টলাইন কর্মীরা বুস্টার ডোজ পেয়েছেন।

      আরও পড়ুন: করোনার সেকেন্ড এবং বুস্টার ডোজের মধ্যে সময় কমালো কেন্দ্র     

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক গত সপ্তাহে জানিয়েছে, করোনার দ্বিতীয় এবং বুস্টার ডোজের মধ্যে ব্যবধান ন মাস থেকে কমিয়ে ছ মাস করা হয়েছে। ন্যাশনাল টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজরি গ্রুপ অন ইমিউনাইজেশন (NTAGI)-র সুপারিশের পরই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। 

    আরও পড়ুন: শিশুদের মধ্যে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, স্কুল খোলা রাখার পক্ষেই সওয়াল চিকিৎসকদের   

    গত বছরের ১৬ জানুয়ারি দেশব্যাপী টিকাকরণ অভিযান শুরু হয়েছিল। প্রথম পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের টিকা দেওয়া হয়েছিল। ২ ফেব্রুয়ারি থেকে ফ্রন্টলাইন কর্মীদের টিকা দেওয়া শুরু হয়। মার্চ মাস থেকে ৬০ বছরের বেশি বয়সি এবং ৪৫ বছরের উপরে কোমর্বিলিটির রোগীদের টিকা দেওয়া শুরু হয়েছিল। সরকারি তথ্য অনুসারে, ভারতের জনসংখ্যার ৯৬ শতাংশকে কোভিড টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে, ৮৭ শতাংশ মানুষ উভয় ডোজই পেয়েছে। এই বছরের ১০ এপ্রিল থেকে ১৮ বছরের বেশি বয়সি সকলকে বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হয়। 

    বুস্টার ডোজ কর্মসূচিতে বাড়তি জোর দিচ্ছে কেন্দ্র। গত বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেছিলেন, ‘ভারত স্বাধীনতার ৭৫ তম বর্ষ উদযাপন করছে। আজাদি অমৃতকাল উদযাপনের আবহে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে ১৫ জুলাই থেকে পরবর্তী ৭৫ দিন দেশের সকল প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিককে বিনামূল্যে বুস্টার ডোজ প্রদান করা হবে।’

    এ যাবৎ শুধুমাত্র প্রথমসারির করোনা যোদ্ধা এবং ষাটোর্ধ্বদের বিনামূল্যে বুস্টার ডোজ (Coronavirus Booster Dose) দিত কেন্দ্র সরকার। বাকিদের টাকা দিয়ে নিতে হত বুস্টার ডোজ। শুক্রবার থেকে সব প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকই বিনামূল্যে বুস্টার ডোজ পাবেন। 

     

  • Mohan Bhagwat: ভারত এগোচ্ছে, প্রগতির ছবিও স্পষ্ট, জানালেন মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: ভারত এগোচ্ছে, প্রগতির ছবিও স্পষ্ট, জানালেন মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতি (Nation) এগোচ্ছে। প্রগতির সেই ছবি সর্বত্র দেখাও যাচ্ছে। এই ভাষায়ই ভারতের প্রগতির জয়গান করলেন আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। শ্রী সত্য সাই ইউনিভার্সিটি ফর হিউম্যান এক্সিলেন্সের সংবর্ধনা সভায় যোগ দিতে গিয়ে একথা বলেন ভাগবত।

    এদিনের সভায় আরএসএস প্রধান বলেন, ভারতের প্রগতির চিহ্ন সর্বত্র। অতীতের শিক্ষার সঙ্গে অধ্যাধুনিক শিক্ষার মেলবন্ধনেই এটা হয়েছে। ১০-১২ বছর আগে কেউ যদি বলত, ভারত সমৃদ্ধির পথে এগোবে, তাহলেও কেউই এটা সিরিয়াসলি নিতেন না। ভাগবত মনে করিয়ে দেন, এটা এখনই শুরু হয়নি। শুরু হয়েছিল ১৮৫৭ সালে, যাকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। তিনি বলেন, এই যে উৎকর্ষ আমরা পেয়েছি, সেটা পেয়েছি আধ্যাত্মিকতা দিয়ে। কারণ বিজ্ঞান সৃষ্টি উৎস ব্যাখ্যা করতে পারেনি। আরএসএস সংঘচালকের মতে, যে বিজ্ঞান আছে, তাতে বহির্বিশ্বের পাঠ সম্পর্কে সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। তাই সর্বত্রই দ্বন্দ্বের ছাপ স্পষ্ট।

    আরও পড়ুন : ২০২৪ সালের মধ্যে ১ লক্ষ শাখা ! শতবর্ষ উদযাপনের আগে পরিকল্পনা আরএসএস-এর

    এদিনের অনুষ্ঠানে আরএসএস প্রধান বলেন, যদি আপনার ভাষা আলাদা হয়, তাহলে দ্বন্দ্ব। আপনার প্রার্থনার পথ যদি ভিন্ন হয়, দ্বন্দ্ব তাহলেও। আর দেশ যদি আলাদা হলে তো কথাই নেই, বিবাদ সেখানেও। তিনি বলেন, উন্নয়নের সঙ্গে পরিবেশেরও দ্বন্দ্ব রয়েছে, দ্বন্দ্ব রয়েছে বিজ্ঞানের সঙ্গে আধ্যাত্মিকতারও। গত হাজার বছর ধরে এই দ্বন্দ্বের মধ্যেই আবর্তিত হচ্ছে বিশ্ব। সৃষ্টির রহস্য উদ্ঘাটনে বিজ্ঞানের কাছে কোনও ব্যাখ্যা নেই বলেই মনে করেন ভাগবত। বলেন, ভারতীয় ঐতিহ্যের মধ্যেই রয়েছে এর উৎস। তিনি বলেন, মন, বুদ্ধি এবং শরীরের সংযোগ ফ্যাক্টর হল আত্মা। আত্মার সহায়তায় কাজ করে এই ত্রয়ী। অনুরূপভাবে, ভগবান মানুষ এবং তাঁর আগ্রহ, সমাজ এবং তার আগ্রহ, সৃষ্টি এবং তার আগ্রহের মধ্যে সমন্বয় সাধন করেন। তিনি বলেন, সবাইকে ভালোবাসুন, সবার সেবা করুন। এই শব্দবন্ধটির মধ্যে লুকোনো দর্শনটি হল, সবই এক। সংঘচালক বলেন, এই যে বৈচিত্র, তা একদিন শেষ হয়ে যাবে। প্রকৃতিও ধ্বংস হয়ে যাবে। কিন্তু প্রকৃতির উৎস রয়ে যাবে। সেটি অক্ষয়, অমর।

     

    বেঁচে থাকাটাই যে জীবনের সব নয়, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন ভাগবত। বলেন, স্রেফ খাওয়াদাওয়া, জনসংখ্যা বৃদ্ধি করাই মানুষের কাজ নয়, এগুলি পশুও করে। যোগ্যতমের উদ্বর্তনের তত্ত্ব কেবল জঙ্গলেই প্রযোজ্য। কিন্তু অন্যদের রক্ষা করাই মনুষ্যত্বের লক্ষণ। এদিনের অনুষ্ঠানে প্রাক্তন ক্রিকেটার সুনীল গাওস্কর, ইসরোর প্রাক্তন চেয়ারম্যান কে কস্তুরিরঙ্গন সহ কয়েকজনকে সম্মানিত করা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে।

     

  • Mohammed Zubair: হিন্দু ধর্ম সবচেয়ে সহনশীল, জানুন জুবের-জামিনকালে কী বলল আদালত

    Mohammed Zubair: হিন্দু ধর্ম সবচেয়ে সহনশীল, জানুন জুবের-জামিনকালে কী বলল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ধর্ম পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন এবং সহনশীল ধর্ম। এই ধর্মে যাঁরা বিশ্বাস রাখেন, তাঁরাও সহনশীলতার পরিচয় দেন৷ অল্ট নিউজের প্রতিষ্ঠাতা মহম্মদ জুবেইরকে (Mohammed Zubair) জামিন দিতে গিয়ে এই মন্তব্য করলেন দিল্লি আদালতের বিচারক। তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্রে বিরোধী মত থাকাটাও প্রয়োজন৷ তাই শুধুমাত্র কোনও রাজনৈতিক দলের সমালোচনা করার কারণে ১৫৩ (এ) বা ২৯৫ (এ)-র মতো গুরুতর ধারা প্রয়োগ করা উচিত নয়। তাই জুবেরের জামিন মঞ্জুর করছে আদালত।

    জামিনের আবেদন মঞ্জুর করার সময়ে আদালতের তরফে বলা হয়েছে, হিন্দু ধর্ম সবচেয়ে সহনশীল। তাই সরকারের বিরোধিতা করার সঙ্গে ধর্মের যোগ টেনে আনা একেবারেই উচিত নয়। ২০১৮ সালে জুবেইরের (Mohammed Zubair) একটি ট্যুইট ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করেছে, সেই মামলায় শর্তসাপেক্ষে জামিন দেওয়া হয়েছে জুবেইরকে। ব্যক্তিগত বন্ডে পঞ্চাশ হাজার টাকা দিতে হবে তাঁকে। দেশ ছেড়ে বেরতেও পারবেন না তিনি। আদালত জানিয়েছে, জুবেইরের ট্যুইটের ফলে কার আবেগে আঘাত লেগেছে, তার বিবরণ দিতে পারেনি দিল্লি পুলিশ। ট্যুইটের প্রভাব পড়েছে এমন কোনও ব্যক্তির বয়ানও আদালতে পেশ করতে পারেনি পুলিশ। 

    রায় দেওয়ার সময়ে পাটিয়ালা হাউস কোর্টের বিচারপতি বলেছেন, “সুস্থ গণতন্ত্রের জন্য বিরোধী কন্ঠস্বরের উপস্থিতি খুবই প্রয়োজন। কোনও রাজনৈতিক দলের সমালোচনা করলে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ভারতীয় দন্ডবিধির ১৫৩এ বা ২৯৫এ ধারা কার্যকর করার মানেই হয় না।” প্রসঙ্গত, ধর্মের ভিত্তিতে অশান্তি তৈরির অভিযোগ দায়ের হয় ১৫৩এ ধারায়। ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করার অভিযোগ দায়ের হয় ২৯৫এ ধারা অনুসারে। 

    আরও পড়ুন: জেলেই জুবের! ১৪ দিনের জেল হেফাজত অল্ট-নিউজের সহ-কর্ণধারের

    এরপরেই হিন্দু ধর্মের প্রসঙ্গ টেনে বিচারপতি বলেছেন, “সনাতন হিন্দু ধর্ম সবচেয়ে বেশি সহনশীল। হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষও একইরকম সহনশীল। সাধারণ মানুষ অনেক সময়েই দেব দেবীর নামে নিজের সন্তানদের নাম রাখে। এমনকী কোনও প্রতিষ্ঠানের নামের সঙ্গেও জড়িয়ে থাকে দেবতার নাম।” হিন্দুদের ভগবানের নামে কোনও প্রতিষ্ঠান বা শিশুর নাম রাখা হলে তা আইন ভাঙে না। যতক্ষণ না তার মধ্যে অপরাধ প্রবণতা থাকে। কোনও অসৎ উদ্দেশে এই কাজ হলে তা অপরাধ।

    সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) পরে পাটিয়ালা হাউস কোর্টেও জামিন পেলেন মহম্মদ জুবেইর। তবে বৃহস্পতিবার হাথরস আদালতে তাঁকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল বলে আপাতত মুক্তি পাবেন না তিনি। উত্তরপ্রদেশে নতুন করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে জুবেইরের বিরুদ্ধে। মোট সাতটি মামলা ঝুলছে তাঁর উপরে। সবক’টি মামলা খারিজ করতে চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছেন জুবেইর। সেই সঙ্গে জামিনের আরজিও জানিয়েছেন তিনি।

  • Ed Quizzes Sonia: টানা দু’ ঘণ্টা ইডি-র জেরা সোনিয়াকে, ফের তলব সোমবার

    Ed Quizzes Sonia: টানা দু’ ঘণ্টা ইডি-র জেরা সোনিয়াকে, ফের তলব সোমবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার টানা দু ঘণ্টা ধরে কংগ্রেসের (Congress) অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে (Sonia Gandhi) জেরা করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টর। ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় (National Herald Case) জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বকে। শাসক দল বিজেপির (BJP) বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখায় কংগ্রেস। এদিন দিল্লিতে শশী থারুর, মল্লিকার্জুন খাড়গে সব ৭৫ জন কংগ্রেস সাংসদকে আটক করে পুলিশ।

    ইডি সূত্রের খবর, এদিন সোনিয়াকে ঘণ্টা দুয়েক ধরে জেরা করেন ইডির আধিকারিকরা। পরে সোনিয়ার অনুরোধে এদিনের মতো জিজ্ঞাসাবাদ করা বন্ধ করে দেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।  তবে তার আগে রেকর্ড করা হয় সোনিয়ার বয়ান। ইডি সূত্রে খবর, ২৫ জুলাই ফের ডাকা হতে পারে তাঁকে। এদিন সমন যাচাইকরণ এবং উপস্থিতিপত্রে স্বাক্ষরের মতো কিছু আনুষ্ঠানিকতা শেষে দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ শুরু হয় জেরা। ছেড়ে দেওয়া হয় দুটো নাগাদ।

    আরও পড়ুন : ইডির দফতরে হাজির সোনিয়া, কংগ্রেস কর্মীদের বিক্ষোভে উত্তাল সংসদ থেকে রাস্তা

    ন্যাশনাল হেরান্ড মামলায় জুন মাসেই ইডি তলব করেছিল গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে। তলব করা হয়েছিল সোনিয়া পুত্র তথা  কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকেও। বিদেশে থাকার জন্য নির্ধারিত দিনে ইডি দফতরে হাজিরা দিতে পারেননি রাহুল। পরে অবশ্য হাজিরা দেন। প্রায় পাঁচ দিন পঞ্চাশ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জেরা করা হয় রাহুলকে। লিপিবদ্ধ করা হয় তাঁর বয়ান। প্রায় একই সময়ে ইডি দফতরে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল সোনিয়ারও। কিন্তু করোনা সংক্রমিত হওয়ায় নির্ধারিত দিনে ইডি দফতরে হাজিরা দিতে পারেননি তিনি। হাসপাতালে ভর্তি থাকার সময়ই চেয়ে নেন বাড়তি সময়। সেই মতো বৃহস্পতিবার ইডি দফতরে হাজিরা দেন সোনিয়া। তারই প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে ওঠে দিল্লি। বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন কংগ্রেস সাংসদরা।

    আরও পড়ুন : মেয়েকে নিয়ে ইডি দফতরে সোনিয়া, কংগ্রেসের প্রতিবাদে উত্তাল দিল্লি, প্রশ্নবাণে জর্জরিত নেত্রী

    প্রসঙ্গত, ন্যাশনাল হেরাল্ড সংবাদপত্রটি অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড থেকে প্রকাশিত হত। এর মালিক সংস্থা ছিল ইয়ং ইন্ডিয়ান প্রাইভেট লিমিটেড। জওহরলাল নেহরু প্রতিষ্ঠিত এই সংবাদপত্র নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে অনেক আগেই। তবে ২০১৪ সালে মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পরে বিষয়টি নিয়ে শুরু হয় হইচই। যার মূল হোতা ছিলেন প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। সেই মামলারই তদন্ত চলছে। জেরা করা হয়েছে রাহুলকে। এবার জেরা করা হচ্ছে সোনিয়াকে।

     

  • Hamid Ansari Contro: সত্য গোপন করছেন হামিদ আনসারি, দাবি প্রধানমন্ত্রীর সহ-জীবনীকারের

    Hamid Ansari Contro: সত্য গোপন করছেন হামিদ আনসারি, দাবি প্রধানমন্ত্রীর সহ-জীবনীকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের তৎকালীন উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারির ডাকে ভারতে এসেছিলেন পাক সাংবাদিক নুসরত মির্জা। সংগ্রহ করেছিলেন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। পাকিস্তানে ফিরে গিয়ে সেই তথ্য তুলে দিয়েছেন সে দেশের গুপ্তচর সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্স বা আইএসআইকে। খোদ পাক সাংবাদিকের এই বিস্ফোরক মন্তব্যে তোলপাড় গোটা দেশ। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি। তবে হামিদ যে মিথ্যে বলছেন, তা দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জীবনীকার আদিস সি আগরওয়াল।

    ট্যুইটবার্তায় আদিস বলেন, জঙ্গিবাদের ওপর এক আলোচনাসভায় হামিদ ওই পাক সাংবাদিককে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। ওই আলোচনা সভায় যে হামিদ গিয়েছিলেন, তা স্বীকার করেছেন জাতীয় কংগ্রেসের সচিব জয়রাম রমেশ। তবে নুসরতকে যে হামিদই আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন, তা অস্বীকার করেছেন তিনি। অথচ নুসরত মির্জাকে ভারতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন হামিদ আনসারি। জিজ্ঞাসাবাদ এড়াতেই এখন তিনি অভিযোগ অস্বীকার করছেন। হামিদ যে মিথ্যে বলছেন, নানা তথ্য দিয়ে তা প্রমাণ করে দিয়েছেন ইন্টারন্যাশনেল কাউন্সিল অফ জুরিস্টের সভাপতি আদিস। তিনি আবার অল ইন্ডিয়া বার অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যানও। আদিস জানান, তথ্যের ভিত্তিতে তিনি সত্য উদ্ঘাটন করতে চান।

    আরও পড়ুন : প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারি পাক চরকে ভারতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন! বিস্ফোরক দাবি

    আদিস বলেন, ২০১০ সালের ১১ ও ১২ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অফ জুরিস্টস অন ইন্টারন্যাশনাল টেররিজম অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস। নয়াদিল্লির বিজ্ঞান ভবনে হয়েছিল ওই আলোচনা সভা। সভায় ছিলেন হামিদ। যদিও নুসরত ওই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত ছিলেন না। ছিলেন না অনুষ্ঠানেও। এমনকী, এই অনুষ্ঠানের উল্লেখ পরবর্তীকালে কেরননি মির্জা।

    আদিস বলেন, আমি ওই আলোচনাসভার আহ্বায়ক ছিলাম। যখন আলোচনাসভা আয়োজিত হচ্ছিল, তখন উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে আমন্ত্রণ পাঠানো হয়েছিল হামিদ আনসারিকে। হামিদের সচিবালয় থেকে আমাকে আমন্ত্রণ জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। আদিস আরও বলেন, উপরাষ্ট্রপতির সচিবালয়ের তৎকালীন ডিরেক্টর ছিলেন অশোক দেওয়ান। তিনি আমাকে জানান নুসরতকে অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানোর নির্দেশ দিয়েছেন উপরাষ্ট্রপতি স্বয়ং। যাই হোক, আমরা উপরাষ্ট্রপতির সেই অনুরোধ রাখতে পারিনি। কারণ ওই অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের কোনও মিডিয়া কিংবা বিচারক এবং আইনজীবীদের আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।

    আদিস বলেন, এরপর যখন দেওয়ান বিষয়টি জানতে পারলেন, তখন তিনি আমাকে ডেকে পাঠালেন। সেটি ছিল সভার আগের দিন। দেওয়ান আমাকে জানান, মির্জাকে আমন্ত্রণ না পাঠানোয় উপরাষ্ট্রপতি খুশি হননি, অপমানিত বোধ করেছেন। আগে তিনি ঘণ্টাখানেক সভায় থাকবেন বললেও, এখন তিনি জানিয়েছেন, কুড়ি মিনিট থাকবেন।

    আরও পড়ুন :কে হবেন উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী? শনিবার বৈঠকে বিজেপি

    আদিস বলেন, অনুষ্ঠানের দিন ঘড়ির কাঁটায় কুড়ি মিনিট হতেই সভাস্থল ছাড়েন হামিদ। যদিও কংগ্রেসের কিছু নেতা এনিয়ে সত্য গোপন করতে চাইছেন। তাঁরা এটা প্রমাণ করতে চাইছেন আমি প্রধানমন্ত্রীর সহ জীবনীকার বলেই এসব বলছি। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁরা বলছেন, মোদি ভক্ত হওয়ায় আদিস এসব বলছেন। ওঁদের দাবি, আসলে আমিই না কি নুসরতকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। এখন দায় চাপাচ্ছি হামিদের ওপর।

    আদিসের মতে, সত্য ধামাচাপা দিতেই এসব করা হচ্ছে। নিজেকে বাঁচাতেই এসব বর্ম ব্যবহার করছেন হামিদ। আদিস বলেন, আসল ঘটনা হল আমি যে আলোচনাসভার আয়োজন করেছিলাম, তাতে হামিদ এবং মির্জা একসঙ্গে ছিলেন না। কিন্তু, এই দুজন যে কনফারেন্সে একসঙ্গে ছিলেন, তা ছিল ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স এগেইনস্ট টেররিজম।

    আদিস জানান, এই সভার আয়োজক ছিল জামা মসজিদ ইউনাইটেড ফোরাম। আলোচনা সভা হয়েছিল নয়াদিল্লির ওবেরয় হোটেলে। হামিদের পাশাপাশি সেখানে উপস্থিত ছিলেন জামা মসজিদের শাহি ইমাম আহমেদ বুখারি, ফারুক আবদুল্লা সহ বেশ কয়েকজন মুসলিম নেতা। এর থেকে এটা স্পষ্ট যে, হামিদ এবং রমেশ সত্য গোপন করতে চাইছেন। আনসারিকে ক্লিনচিট দিতেই এটা করা হয়েছে। তাঁরা ইচ্ছে করেই জুরিস্ট কনফারেন্সের নাম নিচ্ছেন।

    আদিস জানান, ওই অনুষ্ঠানে মঞ্চ শেয়ার করেছিলেন হামিদ ও নুসরত। ওই অনুষ্ঠান রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী সবাই ছিলেন। তা থেকে স্পষ্ট মঞ্চে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের অনুমোদন করেছিলেন হামিদ। এ থেকেও প্রমাণ হয় এক মঞ্চে ছিলেন হামিদ এবং মির্জা। তাই নুসরত যা বলছেন, তা ঠিকই বলছেন।

  • Sikkim Police: স্ত্রীকে নিয়ে কটূক্তি, রাগে তিন সহকর্মীকে গুলি করে খুন পুলিশকর্মীর

    Sikkim Police: স্ত্রীকে নিয়ে কটূক্তি, রাগে তিন সহকর্মীকে গুলি করে খুন পুলিশকর্মীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সহকর্মীর গুলিতে মৃত্য়ু হল তিন পুলিশকর্মীর। সোমবার এই ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লিতে। ঘটনার পর আত্মসমর্পণ করেন প্রবীণ রাই (Prabin Rai) নামে ওই অভিযুক্ত জওয়ান। তাঁর দাবি, স্ত্রীকে নিয়ে কটূক্তি করার জেরে তিনি রেগে এই কাণ্ড ঘটিয়েছেন। যদিও, সবদিক খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুন: ভারত থেকে মাকে অপহৃত হওয়ার ফোন মার্কিন যুবতীর, পরে বেরোল আসল সত্য!

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত পুলিশকর্মী ও তাঁর সহকর্মীরা সকলেই ইন্ডিয়ান রিজার্ভ ব্যাটেলিয়নের জওয়ান। চারজনই মোতায়েন ছিলেন উত্তর-পশ্চিম দিল্লির রোহিনী এলাকায় হায়দারপুর ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টে। 

    জানা গিয়েছে, সোমবার দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে কোয়ার্টারে প্রবেশ করেন অভিযুক্ত প্রবীণ রাই। আচমকা, নিজের ইনস্যাস রাইফেল থেকে তিনজনকে লক্ষ্য করে সাত থেকে আটটি গুলি চালান প্রবীণ। দিল্লি পুলিশ আরও জানিয়েছে, ঘটনাস্থলেই দুজনের মৃত্যু হয়। পরে, হাসপাতালে মৃত্যু হয় তৃতীয়জনের। গুলি চালানোর পর অভিযুক্ত পুলিশকর্মী নিজেই আত্মসমর্পণ করেন। এরপর দিল্লি পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে।

    স্পেশ্যাল কমিশনার পুলিশ দীপেন্দ্র পাঠক (Dependra Pathak) জানিয়েছেন,  তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে অভিযুক্ত দাবি করেন, তাঁর স্ত্রীর নামে অশালীন কথা বলেছিলেন সহকর্মীরা। ফলে তাঁর ওপর মানসিক চাপের সৃষ্টি হয়েছিল। আর তখনই মেজাজ হারিয়ে প্রবীণ তিন সহকর্মীর দিকে উদ্দেশ্য করে গুলি চালিয়ে দেন। পুলিশ আরও জানিয়েছে, চতুর্থ এক সহকর্মীকেও গুলি করার চেষ্টা করেছিলেন প্রবীণ। কিন্তু, তিনি কোনওক্রমে পেছনের জানলা দিয়ে পালিয়ে প্রাণ বাঁচান।

    আরও পড়ুন: শ্রীনগরে হামলার দায় নিল আইএস! জঙ্গিদের নিশানায় নিরাপত্তারক্ষীরা

    নিহতরা হলেন পিন্টো নামগ্যাল ভুটিয়া (Pinto Namgyal Bhutia), ইন্দ্রলাল ছেত্রী (Indra Lal Chhetri) এবং ধানহাং সুব্বা (Dhanhang Subba)। ডেপুটি কমিশনার প্রণব তায়াল (Pranab Tayal) জানিয়েছেন, গুলি চালানোর খবর পেয়ে তাঁরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়ে দেখেন দুজন পড়ে রয়েছেন ঘরে। রক্তে ভেসে যাচ্ছে। আরেকজন পড়েছিল বাথরুমে।  

    পুলিশের দাবি, অভিযুক্ত প্রবীণ জানিয়েছেন, তাঁর স্ত্রীকে প্রায়ই কটূক্তি করতেন সহকর্মীরা। তাঁর সঙ্গে স্ত্রীর সম্পর্ক খারাপ ছিল। কয়েকদিন আগেই তিনি বাড়ি থেকে এসেছেন। ঘরে ফিরে সেদিন ফোন করেন স্ত্রীকে। কিন্তু, স্ত্রী ফোন তোলেননি। এই নিয়ে সহকর্মীরা ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করলে রেগে গিয়ে তিনি গুলি চালিয়ে দেন।

    এই পুরো ঘটনাটিই চমকে দিয়েছে পুলিশ সহ সাধারণ মানুষকে। প্রবীণকে হেফাজতে নিয়ে এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করছে দিল্লি পুলিশ।

     

     

     

     

  • Narendra Modi: পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি থেকে দূরে থাকুন,  সতর্ক করলেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি থেকে দূরে থাকুন, সতর্ক করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি চলছে দেশজুড়ে। ভোটের লোভে নানান প্রস্তাব দিচ্ছেন রাজনৈতিক নেতারা। বিনামূল্যে পরিষেবার ঢালাও প্রতিশ্রুতির দিচ্ছেন রাজনীতিবিদরা। এই সংস্কৃতি মারাত্মক। দেশের উন্নয়নের জন্য ক্ষতিকারক। ভোটের মুখে মিষ্টি মিষ্টি প্রতিশ্রুতি দেওয়া এবং পরে তার থেকে সরে আসার সংস্কৃতি সম্পর্কে মানুষকে আরও সচেতন হতে হবে। এই বিষয়ে সতর্ক থাকুন। বুন্দেলখণ্ড এক্সপ্রেসওয়ে (Bundelkhand Expressway) উদ্বোধনের গিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।

    উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) জালাউনে ২৯৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন মোদি। যা নির্মাণে খরচ হয়েছে ১৪ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা। মোদি বলেন, “ যাঁরা পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি করেন, তাঁরা কখনওই দেশবাসীর জন্য নতুন এক্সপ্রেসওয়ে, নতুন বিমানবন্দর, নতুন প্রতিরক্ষা করিডর নির্মাণ করেন না। যৌথভাবে এই ক্ষতিকর সংস্কৃতিকে হারাতে হবে আমাদের। ভারতীয় রাজনীতি থেকে এই সংস্কৃতিকে নির্মূল করুন।” মোদি বিশেষভাবে সতর্ক করেন দেশের তরুণদের। তরুণ প্রজন্মের প্রতি মোদির বার্তা, সরকার যদি কোনও সিদ্ধান্ত নেয়, কোনও পরিকল্পনা করে, তবে তা অবশ্যই দেশের উন্নয়নের স্বার্থে। যা কিছু দেশের জন্য ক্ষতি করে, উন্নয়নের পথ রুখে দেয়, তা থেকে সরে আসতে হবে আমাদের।

    আরও পড়ুন: হিন্দু হওয়া কি অপরাধ! বায়োপিক- বিতর্কে মুখ খুললেন বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণন

    উত্তরপ্রদেশে বিজেপির (BJP) ডাবল-ইঞ্জিন সরকার শর্টকাট না নেওয়ার পরিবর্তে রাজ্যের ভবিষ্যতের উন্নতির জন্য কাজ করছে বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, একটা সময় সাধারণ মানুষ মনে করতেন, আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থার সুবিধা ভোগ করবে শুধু বড় শহরগুলো। এখন সেই ধারণা আমূল বদলে গিয়েছে। বিজেপি তার কাজের মাধ্যমে প্রমাণ করেছে সকলের সমান সুযোগ সুবিধা ভোগ করার অধিকার রয়েছে। এই নতুন এক্সপ্রেসওয়ে দিল্লি এবং চিত্রকূটের দূরত্ব তিন থেকে চার ঘণ্টা কমিয়ে দেবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। এই রাস্তা শুধু যে ভ্রমণের গতি বাড়াবে তাই নয়, বরং পুরো বুন্দেলখণ্ডে শিল্পের অগ্রগতি ঘটাতেও সাহায্য করবে, অভিমত মোদির। প্রধানমন্ত্রী উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে (Yogi Adityanath) বুন্দেলখণ্ড এক্সপ্রেসওয়েকে পর্যটন সার্কিটের স্নায়ুকেন্দ্রে পরিণত করার আহ্বান জানিয়েছেন।

  • Covid Vaccine: কোভিড টিকাকরণে ২০০ কোটির মাইলস্টোন ছুঁল ভারত, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর    

    Covid Vaccine: কোভিড টিকাকরণে ২০০ কোটির মাইলস্টোন ছুঁল ভারত, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর    

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিড টিকাকরণে (Covid-19 Vaccine) রেকর্ড গড়ল ভারত (India)। মাত্র ১৮ মাসের মধ্যে ২০০ কোটি ডোজ টিকাকরণের মাইল ফলক (Milestone) ছুঁল দেশ। রবিবার এই মাইলস্টোন ছুঁয়েছে দেশ। তাই এদিনই চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী সহ দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    টিকাকরণ মাইলফলক ছোঁয়ায় এদিন ট্যুইট বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি লেখেন, ভারত আবার ইতিহাস গড়ল। ২০০ কোটি ডোজ টিকাকরণ সম্পূর্ণ করায় দেশবাসীকে শুভেচ্ছা। যারা দেশের টিকাকরণকে অতুলনীয় গতিতে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন, তাঁদের অভিনন্দন। কোভিডের বিরুদ্ধে বিশ্বের লড়াইকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে। প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি শুভেচ্ছা জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। ২০২০ সালে বিশ্বজুড়ে আছড়ে পড়ে করোনা ঢেউ।

    [tw]


    [/tw]

    প্রাণঘাতী ভাইরাসের শিকার হন বহু মানুষ। করোনা রুখতে ওই বছরেরই মার্চ মাস থেকে দেশে জারি হয় লকডাউন। ২০২১ সালের ১৬ জানুয়ারি থেকে দেশে শুরু হয় টিকাকরণ। প্রথমে টিকা দেওয়া হয় স্বাস্থ্যকর্মী সহ প্রথম সারির করোনা যোদ্ধাদের। পয়লা মার্চ থেকে শুরু হয় ষাটোর্ধ্বদের টিকাকরণ। ৪৫ থেকে ৫৯ বছর বয়সী যাঁদের কো-মর্বিডিটি রয়েছে, শুরু হয় তাঁদের টিকাকরণও।

    আরও পড়ুন : প্রাপ্তবয়স্কদের বিনামূল্যে কোভিড বুস্টার ডোজ! বড় ঘোষণা কেন্দ্রের

    করোনার দাপট বাড়তেই পয়লা এপ্রিল থেকে ৪৫ ঊর্ধ্ব সকলকে করোনা টিকা দেওয়া শুরু হয়। পয়লা মে থেকে আঠারো-ঊর্ধ্ব সকলের টিকাকরণ শুরু হয়। ২০২২ সাল থেকে ১৮ বছরের নীচে থাকা লোকজনকেও টিকা দিতে শুরু করে মোদি সরকার। পরে আঠারো-ঊর্ধ্ব বয়সী সবাইকেই নিখরচায় বুস্টার ডোজের অনুমতি দেয় কেন্দ্র। প্রথম বুস্টার ডোজ নিতে তেমন একটা আগ্রহ দেখা যায়নি। কিন্তু করোনার চতুর্থ ঢেউ চোখ রাঙাতেই ভিড় বাড়তে থাকে টিকাকরণ কেন্দ্রগুলিতে। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, টিকাকরণ শুরুর ন’ মাসের মধ্যেই একশো কোটির গন্ডি পার করেছিল ভারত। পরের ন’ মাসে সম্পূর্ণ হল আরও একশো কোটি ডোজ।

    আরও পড়ুন : ২ বছর পর ভারতীয়দের জন্য কোভিড ভিসা নিষেধাজ্ঞা তুলল চিন

     

  • Jagdeep Dhankhar: বাংলার ভোটার ধনখড় শ্রাবণের সোমবার উপরাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন পেশ করবেন

    Jagdeep Dhankhar: বাংলার ভোটার ধনখড় শ্রাবণের সোমবার উপরাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন পেশ করবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচনের দিনই শুভ কাজটি সেরে ফেলতে চাইছেন এনডিএ’র উপরাষ্ট্রপতি পদ প্রার্থী জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। সব কিছু ঠিকঠাক চললে আগামীকাল সোমবারেই উপরাষ্ট্রপতি পদে নিজের মনোনয়ন দাখিল করবেন তিনি। সকাল সাড়ে এগারোটার সময় পেশ করবেন মনোনয়ন পত্র। আজ রাতভর তাঁর মনোনয়ন পত্র তৈরি করা হচ্ছে। নেতৃত্বে রয়েছেন কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী ভুপেন্দ্র যাদব।

    আরও পড়ুন : দ্রৌপদী মুর্মুকে কেন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী করল এনডিএ, জানেন কি?

    ধনখড়ের মনোনয়নের সবচেয়ে চমকপ্রদ দিকটি হল তিনি বাংলার প্রতিনিধি হিসাবে উপরাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন দেবেন। কারণ, গত জানুয়ারি মাসের ভোটার তালিকা সংশোধনের সময় রাজভবনের ঠিকানায় তাঁর ও স্ত্রী সুদেশ ধনখড়ের নাম তুলিয়েছিলেন তিনি। বিশেষ দূত মারফৎ রবিবারই সেই ভোটার তালিকার নামের প্রত্যয়িত কপি দিল্লি পাঠিয়েছে রাজভবন। উপরাষ্ট্রপতির মনোনয়ন বলে কথা, তাই ছুটির দিনেও রাজ্য নির্বাচনী আধিকারিক অফিস খুলে দ্রুততার সঙ্গে কাগজপত্র তৈরি করে দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।

    তিন বছর কলকাতা রাজভবনের বাসিন্দা হয়ে বর্তমান রাজ্যপাল বারবার বাংলার সংস্কৃতির সঙ্গে নিজেকে মেশাতে চেয়েছিলেন। সেই সূত্রেই কলকাতার ভোটার তালিকায় নামও তুলেছিলেন। ফলে সরকারিভাবে রাজস্থানের জাঠ পরিবারে জন্ম নেওয়া, দিল্লিতে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হিসাবে কাজ করা ধনখড় বাংলার ভোটার হিসাবেই উপরাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন জমা দেবেন।

    আরও পড়ুন : রাজ্যে গণতন্ত্র রক্ষার্থে গর্জে উঠুন বুদ্ধিজীবীরা, আহ্বান রাজ্যপালের 

    রাজভবন সূত্রের খবর, মনোনয়নের পর কলকাতা ফিরে আসবেন তিনি। বাংলার জন্য নতুন রাজ্যপাল নিয়োগ পাকা হলেই তিনি পদত্যাগ করবেন। দেশের প্রথম জনজাতি মহিলা রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাতেই পশ্চিমবঙ্গের পরবর্তী রাজ্যপালের নিয়োগ হবে। দ্রৌপদীদেবীর সম্ভবত সেটিই হবে প্রথম গুরুত্বপূর্ণ নিয়োগ। তখন আরও একটি চমক বাংলার জন্য অপেক্ষা করছে।

    আরও পড়ুন : উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির বাজি বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়  

     

     

     

LinkedIn
Share