Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Indian Railway: ভারতে প্রথম অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি পণ্যবাহী ট্রেনের বগি উদ্বোধন করলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব

    Indian Railway: ভারতে প্রথম অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি পণ্যবাহী ট্রেনের বগি উদ্বোধন করলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় রেলকে (Indian Railway) আরও বেশি উন্নত করতে বড় পদক্ষেপ নিল ভারত সরকার। বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের মত ট্রেন চালু করার পর এবার পণ্যবাহী ট্রেনের জন্যও বড়সড় পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। পণ্যবাহী ট্রেনের জন্য প্রথমবার অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি করা হয়েছে বগি। খোদ রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব গতকাল অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি পণ্যবাহী ট্রেনের বগি উদ্বোধন করলেন। গতকাল তিনি ওড়িশার ভুবনেশ্বর থেকে সবুজ পতাকা দেখিয়ে এর উদ্বোধন করলেন।

    এই অ্যালুমিনিয়াম বগিগুলো তৈরি হয়েছে হিন্দালকো সংস্থা। জানা গিয়েছে, রেলের এই পদক্ষেপের ফলে এবার থেকে প্রতি মালগাড়ির ট্রেনের ১০০ কেজি পর্যন্ত ওজন কমে যাবে। আর সেই কারণে কমবে কার্বন নির্গমনের পরিমাণ। অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি বগিগুলো স্টিলের তৈরি বগির চেয়ে ১৮০ টন হালকা। এবং এই বগিগুলোতে আগের থেকে ৫-১০ শতাংশ বেশি পণ্য বোঝাই করা যাবে। এছাড়াও ট্রেনের গতিও বাড়বে।

    আরও পড়ুন: পুজোর আগেই খুশির খবর! ১ অক্টোবর থেকে দেশজুড়ে ৫জি পরিষেবার সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    উদ্বোধনের দিন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “এটি আমাদের দেশের (Indian Railway) জন্য একটি গর্বের মুহূর্ত। স্বদেশী প্রযুক্তিতে এই হালকা ওজনের অ্যালুমিনিয়ামের মালগাড়ি ট্রেন নির্মাণ ভারতীয় রেলের (Indian Railway) জন্য একটি বড় উদ্ভাবন। এই ট্রেনগুলো থেকে ১৪,৫০০ টন কার্বন-ডাই-অক্সাইড কম বেরোবে এবং এর পাশাপাশি এগুলোর মালবহন ক্ষমতাও বেশি। কম শক্তি খরচ করেও যেতে পারে।“ তিনি আরও জানিয়েছেন, এই বগিগুলো ৩০ বছর পরেও ১০০ শতাংশ পুনর্ব্যবহারযোগ্য। এছাড়াও এগুলো পরিবেশের পক্ষেও ক্ষতিকারক না। গতকাল তিনি মোট ৬১ টি অ্যালুমিনিয়াম-এর তৈরি মালগাড়ি ট্রেনের বগি উদ্বোধন করেছেন। আর এই ট্রেন ওড়িশার লাপাঙ্গায় হিন্দালকোর আদিত্য স্মেল্টারের জন্য কয়লা বহন করবে।

    রেলওয়ে (Indian Railway) থেকে জানানো হয়েছে, আগামী বছরগুলিতে এক লক্ষেরও বেশি এরকম পণ্যবাহী ট্রেন চালু করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। রেলের এই পদক্ষেপের ফলে ২৫ লক্ষ টনেরও বেশি কার্বন নির্গমন কমে যাবে বলে জানা গিয়েছে। আরও জানা গিয়েছে, এই মালবাহী ট্রেনের বগিগুলো আরডিএসও-অনুমোদিত ডিজাইনের উপর ভিত্তি করে নতুন উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন তৈরি করা হয়েছে। মালগাড়ি ট্রেনের পর এবার উচ্চ গতির যাত্রীবাহী ট্রেনের জন্য অ্যালুমিনিয়াম বগি তৈরি করার পরিকল্পনাও করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে৷ ভারতীয় রেলকে (Indian Railway) আরও উন্নত করতে এবং আত্মনির্ভর ভারতের স্বপ্নকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এই অ্যালুমিনিয়াম পণ্যবাহী বগিগুলো বড় অবদান রাখবে।

  • Covid 19: ফের দীপাবলিতে মাথা চাড়া দেবে করোনার নতুন ঢেউ?

    Covid 19: ফের দীপাবলিতে মাথা চাড়া দেবে করোনার নতুন ঢেউ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরশুমে মেতে রয়েছে গোটা দেশ। সদ্য শেষ হয়ে দুর্গা পুজো। সামনেই আসছে দীপাবলি বা কালী পুজো। কিন্তু করোনার (Covid 19) ভয়ভীতি এক্কেবারে বিদায় নিয়েছে সকলের মন থেকে। এই পরিস্থিতিতে করোনা সংক্রান্ত আরও একটি দুঃসংবাদ সামনে এসেছে। ওমিক্রনের (Omicron) নতুন দুটি সাবভ্যারিয়েন্টে সামনে উঠে আসছে-BF.7 এবং BA.5.1.7। আর এই দুই ভাইরাস সামনে আসার পরই ভয় বাড়ছে বিজ্ঞানী মহলে। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই বিষয়টি নিয়ে সতর্ক হয়ে যেতে হবে। এর মধ্যে  BF.7 – এই সাবভ্যারিয়েন্টটির অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছে ভারতেই। গুজরাটের বায়োটেকনোলজি রিসার্চ সেন্টারে শনাক্ত করা হয়েছে। এই দুটি সাবভ্যারিয়েন্ট আতঙ্ক ছড়িয়েছে বিশ্বজুড়ে। বিশেষজ্ঞরাও এই স্টেনগুলিকে খুবই সংক্রামক (Highly Infectious) বলে দাবি করায় চিন্তা আরও বাড়ছে সাধারণ মানুষের।

    আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, চিনের মেনল্যান্ড এলাকায় প্রথম এই সংক্রামক স্ট্রেনের খবর পাওয়া যায়। ইতিমধ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে এই ভ্যারিয়েন্টটিকে খুবই সংক্রামক বলে সতর্ক করা হয়েছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, “ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সতর্ক হয়ে যাওয়া জরুরি। মনেই শীতকাল। এই সময়ে করোনা যে অনেকটাই বাড়তে পারে, এটা বুঝে নিতে হবে।” বিশেষ করে উৎসবের মরশুমে করোনা নিয়ে বেশি করে সাবধান হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। 

    চিকিৎসকচিকিৎসকদের মতে, ওমিক্রনের BF.7 এবং BA.5.1.7 প্রজাতির ভাইরাসের সংক্রমণ ক্ষমতা অন্যান্য প্রজাতির তুলনায় অনেক গুণ বেশি। তাই করোনা টিকা নেওয়ার পর বা এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার পর শরীরে যে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে ওঠে, তা নতুন এই প্রজাতিটিকে ঠেকানোর জন্য যথেষ্ট নয় বলেই মনে করছেন চিকিৎসকরা। 

    সামনেই দীপাবলি, তার পরেই ভাইফোঁটা। প্রসাশনের তরফে করোনা সংক্রান্ত বিধি-নিষেধে কড়াকড়ি না থাকলেও, নিজেদের স্বার্থে বাধ্যতামূলক ভাবে মাস্ক পরতেই হবে এবং সংক্রমণের সামান্যতম লক্ষণ দেখা দিলেই নিজেকে অন্যদের থেকে আলাদা করে রাখতে হবে। বিশেষ করে যাঁদের বাড়িতে বয়স্ক মানুষ, শিশু, ক্যানসারে আক্রান্তরা আছেন, তাঁরা অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

    আরও পড়ুন : বিদায় নিচ্ছে বর্ষা? রাজ্যজুড়ে কমল তাপমাত্রা

    স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রকের (Ministry of Health and Family Welfare) দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা (Coronavirus) আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৪০১ জন। গতকালও সংখ্যাটা কমবেশি একইরকম ছিল। তবে সংক্রমণের পাশাপাশি গত ২৪ ঘণ্টায় বেড়েছে অ্যাকটিভ কেসও। দেশের সক্রিয় করোনা রোগী বর্তমানে ২৬ হাজার ৬২৫ জন। আগের দিনের থেকে সামান্য বেশি অ্যাকটিভ কেস। 

    ভারতে একদিনে প্রাণ হারিয়েছেন ২১ জন। দেশে এখনও পর্যন্ত কোভিডে মোট মৃতের সংখ্যা ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৮৯৫ জন। মারণ ভাইরাসের সঙ্গে লড়াইয়ে দেশজুড়ে বাড়ছে সুস্থতার হার। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৪০ লক্ষ ৭৩ হাজার ৮ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৭৬ শতাংশ। অর্থাৎ সার্বিকভাবে দেশের পরিসংখ্যানে স্বস্তি মিলেছে। এদিকে রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের কোভিড পরিসংখ্যান বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৭৩ জন। যা আগের দিন ছিল ১৬৬। অর্থাৎ সংক্রমণ খানিকটা বেড়েছে। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হল ২১, ১৬, ৮৫৯। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১ জনের। মোট মৃত্যু ২১, ৫১৬। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Pakistan Drone: ভারত-পাক সীমান্তে ফের ড্রোন হানা, গুলি করে নামাল বিএসএফ

    Pakistan Drone: ভারত-পাক সীমান্তে ফের ড্রোন হানা, গুলি করে নামাল বিএসএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-পাক আন্তর্জাতিক সীমান্তে বেড়েছে ড্রোনের (Pakistan Drone) উৎপাত। কিছুদিন আগেই এক পাকিস্তানি ড্রোনকে গুলি করে নামানো হয়েছিল। এরপর আবার ফের একই ঘটনা। রবিবার রাতের অন্ধকারে পাঞ্জাবের অমৃতসর অঞ্চলে ভারত-পাকিস্তান আন্তর্জাতিক সীমান্তে একটি কোয়াড-কপ্টার ড্রোনকে গুলি মেরে মাটিতে নামায় বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ)। এই সীমান্তে গত তিনদিনে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার এমন ঘটনা ঘটল।

    ড্রোনের (Pakistan Drone) মাধ্যমেই ‘কনসাইনমেন্ট’ পাকিস্তান থেকে ভারতে পাচার করা হচ্ছিল বলে জানা গিয়েছে। তবে বিএসএফ-এর নজরে পড়তেই গুলি করে নামানো হয় ড্রোনটিকে। বিএসএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, রাত ৯টা ১৫ মিনিট নাগাদ বিএসএফের ২২ নম্বর ব্যাটেলিয়ানের নজরে পড়ে এটি। ১২ কেজি ওজনের কোয়াড-কপ্টার ড্রোনটিকে ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের অমৃতসর সেক্টরের রানিয়া বর্ডার পোস্টের কাছে দেখতে পাওয়া যায়। আরও জানা গিয়েছে, ওই ড্রোনে ২ কেজির সামগ্রী সহ একটি সবুজ রং-এর প্যাকেট উদ্ধার করা হয়েছে। প্যাকেটগুলির ভিতরে মাদকজাত দ্রব্য রয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়েছে। বিএসএফ-এর এক সিনিয়র অফিসার সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, সীমান্তরক্ষীদের গুলিতে দুটি প্রপেলার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কনসাইমেন্টও উদ্ধার করা হয়েছে। তল্লাশি অভিযান এখনও অব্যাহত রয়েছে।

    আরও পড়ুন: হিন্দিতে ডাক্তারি পড়তে পারা দেশে ইতিবাচক বদল আনবে, আত্মবিশ্বাসী প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, এর আগে ১৩ অক্টোবরের মাঝরাতেও সীমান্তরক্ষীরা পাঞ্জাবের গুরদাসপুরে গুলি করে নামায় একটি পাকিস্তানি ড্রোন (Pakistan Drone)। ওই ড্রোনটিও গতকালের উদ্ধার হওয়া ড্রোনের মতোই কোয়াড-কপ্টার ছিল। সূত্রের খবর অনুযায়ী, গত ৯ মাসে মোট ১৯১ টি ড্রোন পাশের দেশ পাকিস্তান থেকে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় নজরে এসেছে নিরাপত্তা বাহিনীর। এর মধ্যে ১৭১ টি ড্রোন ভারত-পাক সীমান্ত দিয়েই প্রবেশ করতে দেখা গিয়েছে। জম্মু সেক্টরে অনুপ্রবেশ ঘটেছে ২০টি ড্রোনের। গত ১ জানুয়ারি থেকে ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে যেসব ড্রোনকে গুলি করে মাটিতে নামানো হয়েছে, সেগুলো সাধারণত পাঞ্জাবের অমৃতসর, ফিরোজপুর এবং আবোহার অঞ্চলে দেখা গিয়েছিল। বিএসএফ-এর আধিকারিকরা এএনআইকে জানিয়েছেন যে, পাকিস্তান থেকে জম্মু ও পাঞ্জাবের আন্তর্জাতিক সীমান্তে অস্ত্র, বিস্ফোরক এবং মাদক পরিবহনের জন্য পাকিস্তানের পক্ষ থেকে ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়াও এইসন ড্রোন থেকে বিভিন্ন AK সিরিজের অ্যাসল্ট রাইফেল, পিস্তল, MP4 কার্বাইন, কার্বাইন ম্যাগাজিন, বিস্ফোরক গ্রেনেড এবং সেইসঙ্গে মাদকদ্রব্য জব্দ করেছে নিরাপত্তা বাহিনী।

    ফলে ভারতের সীমান্তবর্তী এলাকায় ক্রমেই বেড়েছে ড্রোনের অনুপ্রবেশ, আর এই ঘটনা বেশ উদ্বেগজনক। এই অনুপ্রবেশের ঘটনাগুলির তদন্তে নেমেছে ন্যাশনাল ইনভেস্টিং এজেন্সি।

  • Digital Banking: স্বাধীনতার অমৃতকালে ৭৫ জেলায় ৭৫ ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ইউনিটের উদ্বোধন মোদির

    Digital Banking: স্বাধীনতার অমৃতকালে ৭৫ জেলায় ৭৫ ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ইউনিটের উদ্বোধন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭৫টি ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং (Digital Banking) ইউনিট পেল দেশ। রবিবার ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে এগুলির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আম জনতার জীবন যাতে সরল হয়, সেই কারণেই ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ইউনিটের উদ্বোধন, বলছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, এটা একটি বিশেষ ধরণের ব্যাঙ্কিং সুবিধা। সব চেয়ে কম ডিজিটাল পরিকাঠামো থাকলেও মিলবে সব চেয়ে বেশি পরিষেবা। তিনি জানান, সরকার দুটো কাজ সমান্তরালভাবে করে চলেছে। প্রথমত, ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার উন্নতি ঘটানো হচ্ছে। ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থাকে (Banking System) শক্তপোক্ত করা হচ্ছে। ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় নিয়ে আসা হচ্ছে স্বচ্ছতাও। আর দ্বিতীয়, আমরা আর্থিক অন্তর্ভুক্তি করেছিলাম।

    প্রসঙ্গত, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের বাজেট পেশ করার সময় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ঘোষণা করেছিলেন, দেশের ৭৫টি জেলায় সম পরিমাণ ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ইউনিট স্থাপন করা হবে। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে সরকারের তরফে এই ইউনিট স্থাপন করা হবে। সরকারের সেই ঘোষণাই বাস্তবায়িত হল এদিন। এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, আমরা ঠিক করেছিলাম ব্যাঙ্ক নিজেই উজিয়ে যাবে দরিদ্র মানুষের ঘরের দোরগোড়ায়। সেই কারণে আমরা প্রথমেই দরিদ্র মানুষের সঙ্গে ব্যাঙ্কের দূরত্ব ঘোঁচাতে চেয়েছি। আমরা দৈহিক দূরত্বের পাশাপাশি মানসিক দূরত্বও ঘোঁচাতে চেয়েছি। ব্যাঙ্ককে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে নিয়ে যাওয়ার সব চেয়ে বেশি চেষ্টাও করা হয়েছে। মোদি বলেন, বিশ্বব্যাঙ্ক বলে ডিজিটাইজেশনের মাধ্যমে ভারত সামজিক সুরক্ষা বজায় রাখার ক্ষেত্রে নেতা হয়ে উঠেছে। এমনকি প্রযুক্তির ক্ষেত্রে যিনি সব চেয়ে সফল হয়েছেন, প্রযুক্তির জগতের বিশেষজ্ঞরাও ভারতের এই ব্যবস্থাকে উৎসাহ দিচ্ছেন। এর সাফল্য দেখে তাঁরাও বিস্মিত।

    এদিন যে ৭৫টি ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং (Digital Banking) ইউনিটের উদ্বোধন হয়েছে, তার মধ্যে দুটি জম্মু-কাশ্মীরে। এর মধ্যে একটি শ্রীনগরের লালচকে, অন্যটি জম্মুর ছান্নিরামা এলাকায়। জানা গিয়েছে, ডিজিটাল ব্যাঙ্কিংয়ের এই ইউনিটগুলিতে মিলবে সেভিংস অ্যাকাউন্ট খোলা, ব্যালেন্স চেক করা, প্রিন্ট পাশবই, তহবিল স্থানান্তর, স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ, ঋণের আবেদন, ডেবিট কিংবা ক্রেডিট কার্ডের আবেদন, কর প্রদান সহ নানা পরিষেবা।

    আরও পড়ুন: সকলের বোধগম্য হোক, আঞ্চলিক ভাষায় আইন লেখার পক্ষে সওয়াল প্রধানমন্ত্রীর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • UIDAI: আপনার কি দশ বছর পুরনো আধার কার্ড? আজই আপডেট করুন, নয়তো পাবেন না এই সুবিধাগুলো

    UIDAI: আপনার কি দশ বছর পুরনো আধার কার্ড? আজই আপডেট করুন, নয়তো পাবেন না এই সুবিধাগুলো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনার কি দশ বছর পুরনো আধার? তবে আজই আধারের তথ্যকে আপডেট করে নিন। নয়তো পরে হতে পারে সমস্যা। UIDAI -এর তরফে বিবৃতি জারি করে জানানো হয়েছে, যে সব ব্যক্তির আধার নম্বর ১০ বছর পুরনো অথবা তারও আগে ইস্যু করেছে তাঁদের সেই নথি আপডেট করার অনুরোধ জানানো হচ্ছে। UIDAI জানিয়েছে, My Aadhaar পোর্টাল থেকে এই কাজ করা যাবে। অথবা নিকটবর্তী আধার সেন্টারে গিয়েও নথি আপডেট করতে পারবেন।

    তবে কেন আধার আপডেট প্রয়োজন?

    আধার নম্বর দিয়ে ব্যক্তির পরিচয়ের প্রমাণ ও বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পেতে ব্যবহার করা হয়। তাই UIDAI থেকে জানানো হয়েছে, সরকারের বিভিন্ন সুবিধা ও প্রকল্পের সুবিধা পেতে আধারের তথ্য আপডেটেড রাখতে হবে যাতে আধারের প্রমাণ ও যাচাইয়ের সময় কোনও অসুবিধা না হয়। চলতি বছর অগাস্টে UIDAI ঘোষণা করেছিল আধার নম্বর না থাকলে অথবা এনরোলমেন্ট স্লিপ না থাকলে সরকারি প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হতে পারেন নাগরিকরা। তাই আপডেটেড আধার প্রয়োজন। তবে UIDAI থেকে জানানো হয়নি যে, এই আপডেট করা বাধ্যতামূলক কিনা।

    কীভাবে অনলাইনে আপডেট করবেন?

    প্রথমে UIDAI -এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে লগ ইন করুন। ওয়েবসাইটে হোমপেজে My Aadhaar অপশন সিলেক্ট করুন। এবার Update Your Aadhaar বিভাগে Update Address in Your Aadhaar অপশনে ক্লিক করুন। এবার একটি লগ ইন পেজ খুলে যাবে, এখানে নিজের আধার নম্বর দিয়ে ক্যাপচা ভেরিফাই করুন। আধারের সঙ্গে লিংক থাকা মোবাইল নম্বরে একটি OTP আসবে। UIDAI ওয়েবসাইটে এই OTP দিয়ে দিন। এখানে Aadhaar data filed(s) to update এর অধীনে Address সিলেক্ট করুন। Update Aadhaar অপশন সিলেক্ট করুন। এখানে নতুন ঠিকানার প্রমাণপত্র আপলোড করে Proceed to update Aadhaar সিলেক্ট করুন। যে কোন বদলের প্রিভিউ এখানে দেখতে পাবেন। স্থানীয় ভাষার সঙ্গেই ইংরাজিতে সব তথ্য টাইপ করে Submit সিলেক্ট করুন। এই কাজ শেষ হওয়ার পরে পেমেন্ট পোর্টালে পৌঁছে যাবেন। ৫০ টাকা দিতে হবে। UPI, নেট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পেমেন্ট করা যাবে। পেমেন্ট সফল হবে আপনার কাছে আপডেটেড রিকুয়েস্ট নম্বর (URN) আসবে। পরে আপডেটের স্ট্যাটাস দেখার জন্য URN ব্যবহার করা যাবে। পেমেন্টের অ্যাকনলেজমেন্টের কপি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে রাখতে পারেন।

  • Narendra Modi: সকলের বোধগম্য হোক, আঞ্চলিক ভাষায় আইন লেখার পক্ষে সওয়াল প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: সকলের বোধগম্য হোক, আঞ্চলিক ভাষায় আইন লেখার পক্ষে সওয়াল প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইন লেখা হোক আঞ্চলিক ভাষায় (Law in Regional Language)। মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বিচার পেতে দেরি হওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে তিনি আইনের অস্পষ্টতাকেই দেখেন। তিনি বলেন, “অনেকেই আইন বোঝেন না। সকলের আইন বোঝা প্রয়োজন। তিনি বলেন, আইন আঞ্চলিক ভাষাগুলোতেও লেখা উচিৎ। যাতে দরিদ্র মানুষরা বুঝতে পারেন।”                   

    গুজরাটের ‘স্ট্যাচু অফ ইউনিটি’-এর কাছে কেভাদিয়ার একতা নগরে দু’দিনের ‘অল ইন্ডিয়া কনফারেন্স অফ ল মিনিস্টার অ্যান্ড ল সেক্রেটারি’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল বক্তব্য রাখেন মোদি। সেখানে তিনি বলেন, “আইনের অস্পষ্টতার কারণে বিচার বিলম্বিত  হচ্ছে। আইনগুলো আরও স্পষ্ট করা প্রয়োজন। দরিদ্র মানুষেরা যাতে আইন বুঝতে পারে, সেই কারণে আঞ্চলিক ভাষায় আইন লেখা প্রয়োজন।” প্রসঙ্গত, গত আট বছরে ১,৫০০টির বেশি অপ্রচলিত আইন বাতিল করেছে। তারমধ্যে অনেক আইন ব্রিটিশ আমলেও ব্যবহার করা হত। 

    আরও পড়ুন: ফের কাশ্মীরি পন্ডিতের রক্তে ভিজল উপত্যকা

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “দ্রুত বিচার দেওয়া আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। আমাদের বিচার বিভাগ এই সমস্যা সমাধানের জন্য গুরুত্ব সহকারে কাজ করছে। এই সমস্যার মোকাবিলা করতে আমাদের সকলকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। আইনের ভাষা অনেক ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ বুঝতে পারেন না। আইনের ভাষা সহজ হলে, বিচার পেতে সুবিধা হবে। 

    আইন লেখার ক্ষেত্রে দুটি পন্থা অবলম্বন করা যেতে পারে। বেশিরভাগ দেশে আইনি ভাষায় লেখা হয় আইন। অন্য একটি পদ্ধতি  হল সাধারণ মানুষ যাতে বুঝতে পারে, সেই ভাষায় আইন লেখা হয়। যাতে সাধারণ মানুষ বুঝতে পারে। ভারতের বেশিরভাগ নাগরিকের কাছে আইন স্পষ্ট নয়। ভারতের ক্ষেত্রেও দ্বিতীয় পদ্ধতি অবলম্বন করার পরামর্শ দেন মোদি। তিনি বলেন, “আইন এমন ভাষায় লেখা উচিৎ, যাতে দরীদ্র থেকে দরীদ্রতম মানুষও বুঝতে পারেন।” আইনি ভাষা যাতে নাগরিকদের জন্য বাধা হয়ে না দাঁড়ায় তার জন্য আঞ্চলিক ভাষা ব্যবহারের কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, “প্রতিটি রাজ্যকে এই বিষয়ে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসতে হবে। তরুণ সমাজকে তাদের মাতৃভাষায় আইনের শিক্ষা দেওয়া প্রয়োজন।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • GN Saibaba: বন্দিদশা ঘুঁচল না সাইবাবার, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশে থাকতে হবে জেলেই

    GN Saibaba: বন্দিদশা ঘুঁচল না সাইবাবার, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশে থাকতে হবে জেলেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত জেলেই থাকতে হবে জিএন সাইবাবাকে (GN Saibaba)। শনিবার সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) এই নির্দেশ দিয়েছে। জিএন সাইবাবা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতপূর্ব অধ্যাপক। কেবল সাইবাবা নন, নকশাল সংস্রব থাকার মামলায় অভিযুক্ত তাঁর পাঁচজন সঙ্গীকেও থাকতে হবে জেলেই। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ৮ ডিসেম্বর। ততদিন পর্যন্ত নাগপুর সেন্ট্রাল জেলেই বন্দি থাকতে হবে প্রতিবন্ধী সাইবাবা ও তাঁর পাঁচ সঙ্গীকে। এদিন এই মামলায় স্পেশাল শুনানি হয় সুপ্রিম কোর্টে। দেশের শীর্ষ আদালত বম্বে হাইকোর্টের নাগপুর বেঞ্চের নির্দেশের ওপর স্থগিতাদেশ দেয়। বম্বে হাইকোর্টের নাগপুর বেঞ্চ ওই মামলায় জিএন সাইবাবা (GN Saibaba) ও তাঁর সঙ্গীদের মুক্তি দিয়েছিল।

    এর পরেই শুক্রবার দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয় মহারাষ্ট্রের একনাথ শিন্ডের সরকার। বম্বে হাইকোর্টের নাগপুর বেঞ্চের ওই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানায় শিন্ডে সরকার। তার পরেই শনিবার হয় বিশেষ শুনানি। বেড়ে যায় সাইবাবা (GN Saibaba) ও তাঁর সাঙ্গোপাঙ্গোদের বন্দিদশার মেয়াদ। হাইকোর্টের নির্দেশের প্রেক্ষিতে মহারাষ্ট্র সরকারের আবেদন সম্পর্কে অভিযুক্তদের নোটিশ জারি করে সুপ্রিম কোর্ট। এদিন এই মামলার শুনানি হয় দেশের শীর্ষ আদালতের বিচারপতি এমআর সাহা এবং বেলা এম ত্রিবেদির এজলাসে।

    আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি পদে চন্দ্রচূড়ের নাম প্রস্তাব ললিতের

    ২০১৭ সালে ট্রায়াল কোর্ট সাইবাবা (GN Saibaba) ও তাঁর পাঁচ সঙ্গীকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়। তাঁদের বিরুদ্ধে ইউএপিএ ধারায় মামলা হয়। তার প্রেক্ষিতে হাইকোর্টে আপিল করেন অভিযুক্তরা। প্রসঙ্গত, সাইবাবা ও তাঁর পাঁচ সঙ্গীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল ২০১৪ সালে। হাইকোর্টে আপিল করার পরে পরেই তাঁদের দ্রুত মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। এদিন হাইকোর্টের সেই রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। বাড়ানো হল অভিযুক্তদের জেল হেফাজতের মেয়াদ।

    ২০২০ সালের ২৮ জুলাই বম্বে হাইকোর্টের নাগপুর বেঞ্চ মেডিক্যাল গ্রাউন্ডে সাইবাবার (GN Saibaba) জামিনের আবেদন খারিজ করে দেয়। ২০২০ সালের ২২ মে সাইবাবার প্যারোলের আবেদনও খারিজ করে দেয় বম্বে হাইকোর্ট। অসুস্থ শরীর এবং মাকে দেখতে যাবেন বলে প্যারোলে আবেদন করেছিলেন সাইবাবা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Gujarat Election: হিমাচলে লাগু আদর্শ আচরণ বিধি, প্রার্থী কত টাকা খরচ করতে পারবেন জানেন?  

    Gujarat Election: হিমাচলে লাগু আদর্শ আচরণ বিধি, প্রার্থী কত টাকা খরচ করতে পারবেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হলেও, ঘোষণা হয়নি গুজরাট ভোটের (Gujarat Election) নির্ঘণ্ট। অথচ দুটি বিধানসভারই মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে ছ মাসের মধ্যে। এই জাতীয় ক্ষেত্রে সচরাচর ভোট ঘোষণা হয় একই সঙ্গে। এদিকে, শুক্রবার থেকেই হিমাচল প্রদেশে লাগু হয়েছে মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট। প্রসঙ্গত, হিমাচল প্রদেশে ভোট হবে ১২ নভেম্বর। ফল ঘোষণা হবে প্রায় একমাস পর, ৮ ডিসেম্বর।

    শুক্রবার থেকেই হিমাচল প্রদেশে লাগু হয়ে গিয়েছে মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট (Model Code of Conduct)। মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মনীশ গর্গ বলেন, হিমাচল প্রদেশে ভোট হবে ১২ নভেম্বর। বিধানসভার ৬৮টি আসনেই ভোট হবে একদিনে। এর মধ্যে ১৭টি আসন তফশিলি জাতি এবং ৩টি আসন তফশিলি উপজাতির জন্য সংরক্ষিত। তিনি জানান, প্রার্থীর ব্যয়ের পরিমাণ এবার বাড়িয়ে করা হয়েছে ৪০ লক্ষ টাকা। আগে এর পরিমাণ ছিল ২৮ লক্ষ টাকা। মনীশ জানান, রাজ্যের ভোটার সংখ্যা ৫৫ লক্ষ ৭ হাজার ৫৩২জন। এর মধ্যে তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন ৩৭জন। প্রসঙ্গত, সচরাচর মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট লাগু হয় ৭০ দিন আগে। হিমাচল প্রদেশে এটা কমে হয়েছে ৫৭দিন।

    আরও পড়ুন: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    এদিকে, জানা গিয়েছে, গুজরাট বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ১৮ ফেব্রুয়ারি। আর হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ৪ জানুয়ারি। এই দুই রাজ্যেরই রশি রয়েছে বিজেপির (BJP) হাতে। একটি রাজ্যে নির্বাচন ঘোষণা হলেও, অন্যটায় হয়নি। এদিন সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বলেন, এতে কোনও নিয়ম ভঙ্গ হয়নি। হিমাচল প্রদেশ ও গুজরাট এই দুই বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ৪০ দিনের ব্যবধানে। নিয়ম অনুযায়ী, ভোট ঘোষণার ক্ষেত্রে ব্যবধান থাকা উচিত অন্তত ৩০ দিনের। যাতে একটি রাজ্যের বিধানসভার ফলের প্রভাব পড়তে না পারে অন্য রাজ্যের বিধানসভার ফলের ওপর। রাজীব কুমার বলেন, ভোট ঘোষণার সময় আবহাওয়ার মতো বিভিন্ন বিষয় মাথায় রাখতে হয়েছে। তুষারপাত শুরু হওয়ার আগেই আমরা হিমাচল প্রদেশে ভোট করিয়ে নিতে চাইছি।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Cyber Crime: বিনিয়োগ জালিয়াতির অভিযোগে হায়দ্রাবাদে চিনা নাগরিকসহ গ্রেফতার ১০

    Cyber Crime: বিনিয়োগ জালিয়াতির অভিযোগে হায়দ্রাবাদে চিনা নাগরিকসহ গ্রেফতার ১০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি একটি বহুজাতিক গ্যাংয়ের পর্দাফাঁস করেছে হায়দ্রাবাদের সাইবার ক্রাইম পুলিশ (Hyderabad cybercrime police)। সারা দেশে ছড়িয়ে পড়া একটি বড় বিনিয়োগ জালিয়াতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে দুই  চিনা নাগরিকসহ ১০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, বিনিয়োগ জালিয়াতির পরিমাণ ৯০৩ কোটি টাকারও বেশি।

    হায়দ্রাবাদের পুলিশ কমিশনার সিভি আনন্দ এ বিষয়ে জানান, এই বিনিয়োগ জালিয়াতির সঙ্গে কম্বোডিয়া, দুবাই ও চিনের মতো দেশের যোগাযোগ রয়েছে। আনন্দ বলেন, “হায়দ্রাবাদের সাইবার ক্রাইম পুলিশ সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা প্রায় ৯০৩ কোটি টাকার একটি বড় বিনিয়োগ জালিয়াতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে দুই চিনা নাগরিকসহ ১০ জনকে গ্রেফতার করেছে।” 

    দুর্নীতির অভিযোগ পেয়ে পুলিশ দিল্লি এবং দেশের অন্যান্য জায়গায় কল সেন্টারগুলিতেও অভিযান চালায়। আনন্দ বলেন, “সাইবার ক্রাইম পুলিশ দিল্লি ও অন্যান্য জায়গা থেকে পরিচালিত কয়েকটি কল সেন্টারে অভিযান চালিয়েছে এবং ভুয়ো বিনিয়োগ সংস্থাগুলির নেটওয়ার্ক ভেঙে দিতে সক্ষম হয়েছে। মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের প্রতারণা করা হচ্ছিল। কমিশন দেওয়ার লোভ দেখিয়ে মানুষের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করা হত।”   

    একটি ট্যুইটে বার্তায় আনন্দ বলেন, “এটি একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য। এইচসিপি-র সাইবার ক্রাইম উইং ৯০৩ কোটি টাকার বিনিয়োগ জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত একটি বহুজাতিক গ্যাংকে ধ্বংস করেছে, যাদের কম্বোডিয়া, দুবাই এবং চিনে সংযোগ রয়েছে। অভিযুক্তরা ভুয়ো ইনভেস্টমেন্ট অ্যাপসের মাধ্যমে ভ্রান্ত বিনিয়োগকারীদের প্রলুব্ধ করে অর্থ পাচার করেছে।”  

    তিনি আরও বলেন, “এই ধরনের মানুষরা গোটা দেশে ছড়িয়ে আছে। এরা দেশের অর্থনীতির জন্যে অত্যন্ত ক্ষতিকারক।” 

    আনন্দ তাঁর ট্যুইটে আরও লিখেছেন, “আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, প্রশাসক এবং নিয়ন্ত্রকদের মধ্যে একটি সুসংহত দৃষ্টিভঙ্গি এবং সমন্বয় থাকলে জাতীয় নিরাপত্তা ও অর্থনীতিকে এইসব বিপদের থেকে বাঁচানো সহজ হয়ে পড়ে।”   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Mobile Phone: সাফল্যের পালক ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’য়, এক মাসে কত মোবাইল রফতানি হয়েছে জানেন?   

    Mobile Phone: সাফল্যের পালক ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’য়, এক মাসে কত মোবাইল রফতানি হয়েছে জানেন?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়সড় সাফল্য পেল ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ (Make In India)। এক মাসে ভারত (India) থেকে মোবাইল ফোন (Mobile Phone) রফতানি হয়েছে এক মার্কিন বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। সেপ্টেম্বর মাসে প্রথমবারের জন্য রফতানি হয়েছে এত বিলিয়ন মূল্যের মোবাইল হ্যান্ডসেট।

    সরকারের প্রোডাকশন লিংকড ইনসেনটিভ স্কিমে মোবাইল ফোন (Mobile Phone) রফতানির পরিমাণ বেড়েছে। এই স্কিমে অ্যাপেল এবং সামসংয়ের মতো স্মার্টফোন প্রস্তুতকারীরা স্থানীয়ভাবে মোবাইল ফোন উৎপাদনে জোর দিয়েছে। এতে একদিকে যেমন দেশের মোবাইল ফোনের চাহিদা মিটেছে, তেমনি চাহিদা মিটেছে আন্তর্জাতিকও। পূরণ করেছে বাজারের চাহিদাও। মেক ইন ইন্ডিয়া ভারত সরকারের একটি সদর্থক উদ্যোগ। এটি মূলত বিদেশি বহুজাতিক সংস্থাকে ভারতে তাদের পণ্য উৎপাদন করতে উৎসাহিত করার একটি প্রয়াস।

    একটি সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্টে প্রকাশ, ২০২১ সালে ভারতে মোবাইল ফোন (Mobile Phone) রফতানির পরিমাণ ছিল ১.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। চলতি বছর এপ্রিল এবং সেপ্টেম্বরে সেটাই বেড়ে হয়েছে ৪.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। গত বছরের ডিসেম্বরেও স্মার্টফোন রফতানির পরিমাণ ছিল চোখ ধাঁধানো। ওই মাসে ৭৭০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের হ্যান্ডসেট রফতানি হয়েছে ভারত থেকে। চলতি বছরের জুন থেকে অগাস্ট এই ত্রৈমাসিকের প্রতি মাসে ভারত থেকে মোবাইল রফতানি হয়েছে প্রায় ৭০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের। সংবাদ মাধ্যম সূত্রে পাওয়া ডেটা থেকে জানা যাচ্ছে, গত এক বছরে ভারত থেকে মোবাইল হ্যান্ডসেট (Mobile Phone) রফতানির পরিমাণ দুশো শতাংশেরও বেশি। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওই পরিমাণ মোবাইল হ্যান্ডসেট রফতানি হয়েছে ভারত থেকে।

    আরও পড়ুন: মুদ্রাস্ফীতির দিকে চোখ রেখে তৈরি হবে আগামী বাজেট, জানালেন সীতারমন

    ২০১৬-১৭ অর্থবর্ষে ভারতে উৎপন্ন হওয়া মোবাইল হ্যান্ডসেটের মাত্র এক শতাংশ রফতানি হত বিদেশে। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে শতাংশের হিসেবে এটাই বেড়ে হয় ১৬। আইসিইএ প্রদত্ত ডেটা থেকেই এই তথ্য মিলেছে। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে এই হার বেড়ে ২২ শতাংশ হবে বলেও ভবিষ্যদ্বাণী করেছে আইসিইএ (ICEA)। ভবিষ্যদ্বাণী মিলে গেলে আক্ষরিক অর্থেই আরও বেশি চাঙা হবে এ দেশেরে মোবাইল হ্যান্ডসেটের বাজার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share