Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • AU Bank: আমির-কিয়ারার বিতর্কিত বিজ্ঞাপন তুলে নিল এইউ ব্যাংক

    AU Bank: আমির-কিয়ারার বিতর্কিত বিজ্ঞাপন তুলে নিল এইউ ব্যাংক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে আমির-কিয়ারার বিজ্জাপন তুলে নিল এইউ ব্যাংক (AU Bank)। বিতর্ক যেন পিছুই ছাড়ছে না বলিউডের মিস্টার পারফেক্টশানিস্ট আমির খানের (Amir Khan)। সম্প্রতি ফের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করার অভিযোগ উঠেছে আমিরের বিরুদ্ধে। এক ব্যাংকিং সংস্থার বিজ্ঞাপনী প্রচারের মুখ হিসাবে আমির-কিয়ারার (Kiara Ad একটি বিজ্ঞাপন সম্প্রচারিত হয়। আর সেই বিজ্ঞাপনকে ঘিরেই বিতর্কের সূত্রপাত হয়। নতুন বর-কনের বেশে দুর্দান্ত মানিয়েছে আমির-কিয়ারাকে। কিন্তু এরপরেও সোশ্যাল মিডিয়ায় নিন্দার ঝড়। হিন্দু ধর্মকে অপমান করার অভিযোগ দুই অভিনেতার বিরুদ্ধে।  

    ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, বিদাই হওয়ার পর নতুন বউ কিয়ারাকে নিয়ে বাড়ি ফিরছেন আমির খান। আমিরকে বলতে শোনা গেল, “এই প্রথম দেখালাম, বিদাই হয়ে গেল অথচ নতুন বউ কাঁদছে না।” তখন কিয়ারা উত্তরে বলেন, “তুমিও তো কাঁদছ না।” পরের দৃশ্যেই বাড়ি পৌঁছে নতুন বউকে আমির বলেন, “এই ঘরে প্রথম পদক্ষেপ কে রাখবে?” কিয়ারার পাল্টা প্রশ্ন, “এই ঘরে নতুন কে?”, আমিরের উত্তর, “আমিই তো নতুন। মানে..” ঠিক তখনই কিয়ারা হাতের ইশারায় আমিরকে ঘরে পা রাখতে বলেন। আমিরও সেই মতো পা রাখেন। অপরদিক থেকে বিজ্ঞাপনে কিয়ারার মাকে বলতে শোনা গেল, “নুতুন জামাইকে স্বাগত।” কিয়ারাও আমিরকে ধন্যবাদ জানান, এতবড় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য। অপরদিকে তখন হুইল চেয়ারে বসে থাকতে দেখা যায় আরও এক প্রবীণ ব্যক্তিকে। এরপরেই ব্যাকগ্রাউন্ডে আমির খানের ভয়েস ওভারে শোনা যায়, “দীর্ঘদিন ধরে যে প্রথা চলছে, সেটাই চলতে থাকে। কেন এমনটা হয়? আর সেকারণেই ব্যাংকিং সেক্টরের সমস্ত প্রথা নিয়ে প্রশ্ন তুলব। যাতে আপনারা সেরা পরিষেবাটাই পান।”

    আরও পড়ুন : মুদ্রাস্ফীতির দিকে চোখ রেখে তৈরি হবে আগামী বাজেট, জানালেন সীতারমন

    এই বিজ্ঞাপন নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন, মধ্যপ্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নরোত্তম মিশ্র। তিনি বলেন, “ভারতের সংস্কৃতির কথা মাথায় রেখে এই ধরনের বিজ্ঞাপনে কাজ করা উচিৎ নয় আমির-কিয়ারার মতো জনপ্রিয় অভিনেতাদের। কারও আবেগে আঘাত করার অধিকার নেই তাঁদের।”   

     

    এই ভিডিও পোস্ট করে নির্মাতাদের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন ছবি নির্মাতা বিবেক অগ্নিহোত্রী।  তিনি লিখেছিলেন, “আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না, ব্যাঙ্ক কবে থেকে সমাজ এবং ধর্মীয় প্রথাকে বদলানোর দায়িত্ব নিল? আমার মনে হয় কিছু করতে হলে @aubankindia-র উচিত ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় যে দূর্নীতি রয়েছে তা দূর করা। এধরনের ভুলভাল কথা বলেন, আর তারপর বলবেন হিন্দুরা ট্রোল করছে। মূর্খ।” 

    বিজ্ঞাপনটি ব্যাপকভাবে নিন্দিত হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। #BoycottAUSmallFinanceBank এবং #BoycottAamirKhan হ্যাশট্যাগও ভাইরাল হয়। তারপরেই বিজ্ঞাপনটি তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় এইউ ব্যাংক। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • DY Chandrachud: সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি পদে চন্দ্রচূড়ের নাম প্রস্তাব ললিতের

    DY Chandrachud: সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি পদে চন্দ্রচূড়ের নাম প্রস্তাব ললিতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবসরের সময় হয়ে গিয়েছে তাঁর। তাই উত্তরসূরির নাম প্রস্তাব করলেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি ইউইউ ললিত (UU Lalit)। মঙ্গলবার দেশের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি পদে তিনি ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড়ের (DY Chandrachud) নাম প্রস্তাব করেন। রাষ্ট্রপতির সিলমোহর পড়লে প্রবীণ বিচারপতি চন্দ্রচূড়ই হবেন দেশের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি।

    কিছুদিন আগেই দেশের ৪৯তম প্রধান বিচারপতি পদে শপথ নিয়েছিলেন ইউইউ ললিত। তাঁর নাম প্রস্তাব করেছিলেন, তাঁরই পূর্বসূরি এনভি রামানা। ললিতের কার্যকালের মেয়াদ মাত্র ৭৪ দিনের। প্রথা অনুযায়ী, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই প্রস্তাব করতে হয় পরবর্তী প্রধান বিচারপতির নাম। সেই মতো দেশের ৫০তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে ললিত প্রস্তাব করলেন চন্দ্রচূড়ের (DY Chandrachud) নাম। রাষ্ট্রপতি তাঁর নামে শিলমোহর দিলে চন্দ্রচূড় শপথ নেবেন নভেম্বরের ৯ তারিখে। প্রধান বিচারপতি পদে তিনি থাকবেন ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত। প্রসঙ্গত, প্রধান বিচারপতি পদে অবসরের বয়স ৬৫ বছর।

    এই মুহূর্তে বিচারপতি চন্দ্রচূড়ই (DY Chandrachud)  সুপ্রিম কোর্টের দ্বিতীয় প্রবীণ বিচারপতি। তাঁর বাবাও সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ছিলেন। তিনি ছিলেন দেশের শীর্ষ আদালতের ১৬তম প্রধান বিচারপতি। ১৯৭৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৯৮৫ সালের ১১ জুলাই পর্যন্ত ওই পদে ছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুন : বৈবাহিক ধর্ষণ ও গর্ভপাত নিয়ে ঐতিহাসিক রায় সুপ্রিম কোর্টের

    ১৯৫৯ সালের ১১ নভেম্বর জন্ম বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের (DY Chandrachud)। ২০১৬ সালের ১৩ মে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি পদে নিযুক্ত হন তিনি। ২০১৩ সালের ৩১ অক্টোবর থেকে সুপ্রিম কোর্টে আসার আগে পর্যন্ত তিনি ছিলেন এলাহাবাদ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি। এলাহাবাদ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার আগে তিনি ছিলেন বম্বে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি পদে আসীন। ২০০০ সালের ২৯ মার্চ থেকে ওই পদে ছিলেন তিনি। ভারতের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেলের দায়িত্বও সামলেছেন চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud)। ১৯৯৮ সাল থেকে বম্বে হাইকোর্টের বিচারপতি হওয়ার আগে পর্যন্ত ওই পদে আসীন ছিলেন তিনি। ১৯৯৮ সালের জুন মাসে তাঁকে সিনিয়র আইনজীবী হিসেবে মনোনীত করে বম্বে হাইকোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Bomb threat: মস্কো থেকে দিল্লিগামী বিমানে বোমাতঙ্ক! উড়ো খবরে আতঙ্ক ছড়াল বিমানবন্দরে

    Bomb threat: মস্কো থেকে দিল্লিগামী বিমানে বোমাতঙ্ক! উড়ো খবরে আতঙ্ক ছড়াল বিমানবন্দরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল হতে না হতেই বোমাতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লো দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে। সূত্রের খবর, মস্কো থেকে দিল্লিতে (Moscow-Delhi Flight) আসা একটি বিমানে বোমা রাখা হয়েছে বলে ফোন আসে। আর তারপরেই হাই অ্যালার্ট জারি হয় বিমানবন্দরে। ফোনের পাশাপাশি, হুমকি মেলও আসে বলে বিমানবন্দর সূত্রের খবর। সিআইএসএফের কাছে মেল করে ওই বিমানে বোমা রাখার কথা জানান হয়। সেই হুমকি মেল পেতেই গোটা বিমানবন্দরকে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়। এয়ারপোর্টে নিরাপত্তারক্ষীরা কড়া নিরাপত্তার ঘেরাটোপ তৈরি করে। সঙ্গে সঙ্গে খবর যায় দিল্লি পুলিশে (Delhi Police)। খবর পাঠানো হয় বম্ব স্কোয়াডকেও (Bomb Squad)। 

    আরও পড়ুন: ফের আইনি গেরোয় প্রাথমিকে নিয়োগ, বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা 

    পুলিশি সূত্রে জানা গিয়েছে, ভোর ৩:১৫ নাগাদ ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসে মস্কো থেকে ফ্লাইট নাম্বার SU232। ৩৮৬ জন যাত্রী এবং ১৬ জন ক্রু মেম্বার নিয়ে ২৯ নং রানওয়েতে বিমানটি অবতরণ করে। প্রত্যেক যাত্রীকে নিরাপদে বিমান থেকে নামানো হয়। তারপর গোটা বিমান জুড়ে চলে তল্লাশি। বিমান পরীক্ষা করে দেখার পরও কিছু পাওয়া যায়নি। তবে বিমানবন্দরে সুরক্ষা ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে। একইসাথে বম্ব স্কোয়াডকে তৈরি রাখা হয়েছে। পাশাপাশি সকল যাত্রীদের ভালোভাবে পরীক্ষা করা হচ্ছে এবং বিমানবন্দরের বাইরে ও ভিতরে দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) পক্ষ থেকে চূড়ান্ত সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতিতে মমতার নাম ইডির নথিতে, সব জানতেন মুখ্যমন্ত্রী

     দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, যে নম্বর থেকে ফোন করা হয়েছিল এবং কে করেছিল তার সন্ধান চালাচ্ছে পুলিশ। এর আগে সেপ্টেম্বরের ১০ তারিখে একটি লন্ডন থেকে আগত এয়ার ইন্ডিয়ার উড়ানে বোম আছে বলে হুমকি ফোন এসেছিল। সে সময়ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। প্রসঙ্গত, এক সপ্তাহ আগেই ভারতের আকাশসীমায় ইরানের যাত্রীবাহী বিমান ঘিরে বোমাতঙ্ক ছড়িয়েছিল। ইরানের তেহরান থেকে চিনের গুয়াংজু যাওয়ার পথে মাহান এয়ার সংস্থার তরফে দিল্লি বিমানবন্দরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। মাঝ আকাশে বোমার হুমকি থাকায় বিমানটি দিল্লিতে অবিলম্বে অবতরণের জন্য অনুমতি চায় তারা। বিমানটিকে জয়পুর যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় দিল্লি এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের তরফে। তবে শেষমেশ বিমানের পাইলট ভারতের আকাশসীমা ছেড়ে চলে যান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Solicitor General: অযোধ্যা মামলার রায়ে উপসনাস্থল আইন কভার করা হয়নি, জানালেন সলিসিটর জেনারেল

    Solicitor General: অযোধ্যা মামলার রায়ে উপসনাস্থল আইন কভার করা হয়নি, জানালেন সলিসিটর জেনারেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৯ সালেই মিটে গিয়েছে বহু বিতর্কিত অযোধ্যা মামলা। কিন্তু সেই রায়ে কি ১৯৯১ সালের উপাসনাস্থল আইনে বৈধতা সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাব মিলেছে? প্রধান বিচারপতি ইউ ইউ ললিত এমনই প্রশ্ন রেখেছিলেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতার কাছে। তুষার মেহতা সুপ্রিম কোর্টকে জানাল, উপাসনাস্থল আইনে বৈধতা সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাব কভার করা হয়নি অযোধ্যা মামলার রায়ে। প্রধান বিচারপতি ইউ ইউ ললিতের সভাপতিত্বে একটি বেঞ্চ ১৫ আগস্ট, ১৯৪৭-এ প্রচলিত উপসনাস্থল আইন সম্পর্কে তুষার মেহতাকে এই প্রশ্নটি করে।   

    বিচারপতি এস রবীন্দ্র ভাট এবং অজয় ​​রাস্তোগির সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ তাঁকে প্রশ্ন করে, “অযোধ্যা রায় কি ১৯৯১ সালের উপাসনা আইন কভার করে? আপনার ব্যক্তিগত মতামত কী?” মেহতা জবাব দেন, “না কভার করে না।” 

    আরও পড়ুন: ফের আইনি গেরোয় প্রাথমিকে নিয়োগ, বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা 

    প্রসঙ্গত, উপাসনাস্থল আইনের সাংবিধানিক বৈধতাকেই চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বিজেপি নেতা তথা আইনজীবী অশ্বিনী উপাধ্যায় সুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেছিলেন। সুপ্রিম কোর্টে মামলাকারী উপাধ্যায়ের যুক্তি, উপাসনাস্থল আইন বৈষম্যমূলক। এর ফলে হিন্দু, জৈন, বৌদ্ধরা বঞ্চিত হচ্ছেন। আবেদনকারী অশ্বিনী উপাধ্যায়ের পক্ষে সওয়াল করা প্রবীণ আইনজীবী রাকেশ দ্বিবেদী বলেছেন অযোধ্যা রায়ে করা মন্তব্যগুলি নিছক ‘নির্দেশ’ এবং এতে আইনের বল নেই। এদিকে আবেদনকারী বিশ্ব ভদ্র পূজারি পুরোহিত মহাসঙ্ঘের পক্ষে উপস্থিত হওয়া অ্যাডভোকেট পিবি সুরেশ, বিপিন নায়ার এবং বিষ্ণু শঙ্কর জৈন বলেছেন, “অযোধ্যা মামলায় সাংবিধানিক বেঞ্চের সামনে ১৯৯১ সালের আইনের বৈধতার বিষয়টি উত্থাপিত হয়নি।”   

    দ্বিবেদী বলেন, “১৯৯১ সালের আইনটি কোনও আলোচনা ছাড়াই পাশ করা হয়েছিল। জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করে আদালতের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিৎ।” 

    আদালত মেহতাকে জিজ্ঞাসা করেছিল যে, পিটিশনগুলির প্রতিক্রিয়া জানাতে কেন্দ্র কত সময় নেবে? এ বিষয়ে তিনি বলেন, “বিষয়টির সংবেদনশীলতা বিচার করে সরকারের আরও দু সপ্তাহ সময় লাগবে।” তাঁর আবেদন মঞ্জুর করে বেঞ্চ ১৪ ​​নভেম্বর বিষয়টি বিবেচনার জন্য ধার্য করেছে।  

    এর আগে সুপ্রিম কোর্টের অযোধ্যা রায়ে বলা হয়, “১৯৯১ সালের আইনটি আমাদের ইতিহাস এবং জাতির ভবিষ্যতের কথা বলে। জনসাধারণের উপাসনার স্থানগুলির চরিত্র সংরক্ষণের কথা বলা হয়েছে আইনে। তবে অতীতে কোথায় কী ছিল, তা ভেবে ফের মন্দির বা মসজিদের চরিত্র বদল না করাটা ধর্মনিরপেক্ষতার মূলমন্ত্র। সে কারণে এই আইন তৈরি হয়েছে।” উল্লেখ্য, রামমন্দির-বাবরি মসজিদ নিয়ে আইনি বিবাদের চলাকালীন ১৯৯১ সালে উপাসনাস্থল আইন অনুমোদন করেছিল সংসদ। উপাসনাস্থলের চরিত্র বদলে নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি আইনে এও বলা হয়েছিল, এ নিয়ে কোনও মামলা করা যাবে না। অযোধ্যার বিবাদই একমাত্র ব্যতিক্রম থাকবে এই ক্ষেত্রে।     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

       

  • D Y Chandrachud: বাবার মতো ছেলেও বসতে চলেছে দেশের প্রধান বিচারপতির পদে, চিনে নিন কারা?

    D Y Chandrachud: বাবার মতো ছেলেও বসতে চলেছে দেশের প্রধান বিচারপতির পদে, চিনে নিন কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকালই সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি (Chief Justice of India) হিসাবে ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের (D Y Chandrachud) নাম প্রস্তাব করেছেন বর্তমান সিজেআই উদয় উমেশ ললিত। মঙ্গলবার সকালে শীর্ষ আদালতের বিচারপতিদের বৈঠকে উত্তরসূরির নাম প্রস্তাব করে কেন্দ্রের হাতে চিঠি তুলে দেন তিনি। 

    প্রধান বিচারপতি এন ভি রমণা অবসর নেওয়ার পর চলতি বছরের ২৭ অগাস্ট প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন ইউ ইউ ললিত। চলতি বছরের ৮ নভেম্বর তাঁর অবসর নেওয়ার কথা। তারপর ৯ নভেম্বর প্রধান বিচারপতির পদে বসবেন চন্দ্রচূড়। কার্যকালের মেয়াদ হবে দু বছর। নিয়ম অনুযায়ী, দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতিই অবসরগ্রহণের আগে পরবর্তী বিচারপতির নাম প্রস্তাব করে যান। সেই প্রথা মেনেই, ললিতের সুপারিশে দেশের ৫০তম প্রধান বিচারপতি হতে চলেছেন ডিওয়াই চন্দ্রচূড়।   

    আরও পড়ুন: অভিযুক্ত কাশির সিরাপের সমস্ত উৎপাদন বন্ধ করা হয়েছে, জানাল হরিয়ানা সরকার 

    পুরো নাম ধনঞ্জয় যশবন্ত চন্দ্রচূড় (Dhananjaya Yeshwant Chandrachud)৷ তাঁর জন্ম ১৯৫৯ সালের ১১ নভেম্বর ৷ ১৯৯৮ সালে দেশের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল পদে নিযুক্ত বিচারপতি চন্দ্রচূড়। ২০১৩ সালে এলাহাবাদ হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসাবে শপথগ্রহণ করেন। বম্বে হাইকোর্টের দায়িত্বও কিছুদিন পালন করেছেন। ২০১৬ সালে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসাবে নিযুক্ত হন। পারিবারিক সূত্রেই আইনি পেশায় এসেছিলেন বিচারপতি চন্দ্রচূড় ৷   

    বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসাবে দায়িত্ব সামলানোর পাশাপাশি জাতীয় আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষের (National Legal Services Authority) চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন বিচারপতি চন্দ্রচূড় ৷ দেশের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি নিযুক্ত হলে, এই প্রথম প্রধান বিচারপতির পদে বসার রেকর্ড তৈরি করবে বাবা-ছেলের জুটি ! 
     
    বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের বাবা ওয়াই ভি চন্দ্রচূড়ও দেশের প্রধান বিচারপতি ছিলেন। ১৯৭৮ সালে থেকে ৮৫ সাল পর্যন্ত প্রধান বিচারপতি পদে নিযুক্ত ছিলেন তিনি। ওয়াই ভি চন্দ্রচূড়ই এখন অবধি সব থেকে বেশি সময় পদে থাকা প্রধান বিচারপতি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nitish Kumar: ‘এখন যিনি বিহারের মুখ্যমন্ত্রী তিনি পাঁচবার শিবির বদলেছেন’, নীতীশকে শাহি কটাক্ষ

    Nitish Kumar: ‘এখন যিনি বিহারের মুখ্যমন্ত্রী তিনি পাঁচবার শিবির বদলেছেন’, নীতীশকে শাহি কটাক্ষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাহের নিশানায় নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। মঙ্গলবার বিহারের (Bihar) মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারকে একহাত নিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। নীতীশের নাম না করে তিনি বলেন, ক্ষমতার লোভে জয়প্রকাশের আন্দোলন থেকে বেরিয়ে এসে কংগ্রেসের কোলে বসে রয়েছেন নীতীশ। বিহারের শরণ জেলায় এদিন জয়প্রকাশ নারায়ণের ১২০তম জন্ম দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে যোগ দেন শাহ। সেখানেই নিশানা করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে। অমিত শাহ বলেন, জয়প্রকাশ সারা জীবন নীতি-আদর্শ নিয়ে কাজ করেছিলেন। ক্ষমতার কথা তিনি কখনওই ভাবেননি।

    এদিন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের (Nitish Kumar) নাম না করেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এখন বিহারের যিনি মুখ্যমন্ত্রী তিনি পাঁচবার শিবির বদলেছেন। বিজেপি সঙ্গ ছেড়ে নীতীশ কুমার লালুপ্রসাদ যাদবের আরজেডি এবং কংগ্রেসের সঙ্গে জোট গড়ে নয়া সরকার গড়েছেন। বিহারের এই নতুন সরকারের মুখ্যমন্ত্রী তিনিই। আর উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসিয়েছেন লালুপ্রসাদের ছেলে তেজস্বী যাদবকে। নাম না করে অমিত শাহ এদিন সেই প্রসঙ্গই টানেন বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের।

    আরও পড়ুন : আমার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বাসনা নেই, রাহুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে জানালেন নীতীশ

    এদিনের অনুষ্ঠানে নীতীশ কুমারের (Nitish Kumar) নাম না করেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাঁর রাজনৈতিক জীবনে সমতা দল গড়তে তিনি জনতা দল ভেঙেছিলেন। অল্প কিছুদিনের জন্যে সিপিএমের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন। বিজেপির সঙ্গে দীর্ঘ যাত্রা শুরু করার আগে তিনি এটা করেছিলেন। বিজেপির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল ২০১৩ সাল পর্যন্ত। ২০১৭ সালে তিনি আবার এনডিএতে ফেরেন। তারপর ছিলেন পরবর্তী পাঁচ বছর। 

    এদিন প্রায় পনের মিনিট ধরে ভাষণ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তার সিংহভাগই ছিল নীতীশ কুমারকে (Nitish Kumar) নিশানা করে। বাকি সময়টা তিনি কাটান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাজের প্রশংসায়। মোদি জমানায় যে বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক কাজ হয়েছে সে ফিরিস্তি দেন শাহ। তিনি এও মনে করিয়ে দেন, জয়প্রকাশ নারায়ণের চিন্তাভাবনার পথেই চলছে বিজেপি। প্রসঙ্গত, মাত্র তিন সপ্তাহের ব্যবধানে দ্বিতীয়বারের জন্য বিহার সফরে এলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এর আগে তিনি এসেছিলেন সেপ্টেম্বরের ২৩-২৪। সেবার বিহারের ক্ষমতা চলে যাওয়ার জন্য পার্টি কর্মীদের ভেঙে পড়তে নিষেধ করেছিলেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • NIA Raid: সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগানোর অভিযোগের তদন্তে জম্মু-কাশ্মীরে তল্লাশি এনআইএ-র, গ্রেফতার ১ 

    NIA Raid: সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগানোর অভিযোগের তদন্তে জম্মু-কাশ্মীরে তল্লাশি এনআইএ-র, গ্রেফতার ১ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরের আট জেলায় তল্লাশি এনআইয়ের (NIA Raid)। সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগানোর অভিযোগে আল হুদা এডুকেশনাল ট্রাস্টের সঙ্গে যুক্ত সন্দেহে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ (Police)। জম্মু-কাশ্মীর (Jammu-Kashmir) পুলিশ ও সিআরপিএফ জওয়ানদের সঙ্গে নিয়ে জম্মু-কাশ্মীরের বিভিন্ন জায়গায় এদিন হানা দেয় এনআইএ। রাজৌরি, পুঞ্চ, জম্মু, শ্রীনগর, পুলওয়ামা, বদগাঁও, সোপিয়ান এবং বান্দিপোরায় হানা দেন তদন্তকারীরা। এনআইয়ের একটি সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার নজরে পড়েছে আল হুদা এডুকেশনাল ট্রাস্টের তরফে রাজৌরি জেলায় সন্দেহজনক কাজকর্ম করা হচ্ছে। আল হুদা ট্রাস্টের আর্থিক লেনদেনের ধরন ও তাদের কাজকর্মের মধ্যে অস্বাভাবিকতা ধরা পড়ায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করে এনআইএ। জম্মু-কাশ্মীরের নিষিদ্ধ সংগঠন জামাত-ই-ইসলামিকে ওই ট্রাস্ট অর্থ সাহায্য করেছে বলে খবর মিলেছে।

    এনআইএর (NIA) এক আধিকারিক বলেন, এদিন এনআইএ রাজৌরি, পুঞ্চ, জম্মু, শ্রীনগর, বান্দিপোরা, সোপিয়ান, পুলওয়ামা এবং বদগাঁও জেলার ১৮টি জায়গায় তল্লাশি চালিয়েছে। তিনি বলেন, মহম্মদ আমির শামসি নামে রাজৌরির এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। একটি ক্রিমিনাল কেসে গ্রেফতার করা হয়েছে তাকে। তিনি বলেন, জম্মু-কাশ্মীরে নিষিদ্ধ করা হয়েছে জামাত-ই-ইসলামিকে। তার পরেও একাধিক সংস্থার আড়ালে গোপনে কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে এই সংস্থা। এরকমই একটি সংস্থা হল রাজৌরির এএইচইটি। বিভিন্ন ভাবে এই সংস্থা অর্থ সংগ্রহ করছে। এর মধ্যে অনুদান যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে হাওয়ালা। জম্মু-কাশ্মীরের যুব সমাজকেও এই সংস্থা বেআইনি কাজকর্ম করতে উদ্বুদ্ধ করছে। তার জেরে বিঘ্নিত  হচ্ছে ভূস্বর্গের শান্তি। ক্ষুণ্ণ হচ্ছে দেশের সার্বভৌমত্ব। তিনি জানান, সেপ্টেম্বর মাসের তিন তারিখে এনআইএ একটি সুয়োমোটো মামলা দায়ের করেছে।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীরে রহস্যজনক মৃত্যু পুলিশ আধিকারিকের! হত্যাকাণ্ডে গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত

    এনআইএর ওই আধিকারিক জানান, এদিন তদন্ত চালানোর সময় শামসি নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি এএইচইটির চেয়ারপার্সন। ওই ট্রাস্টের চিফ প্যাট্রন হিসেবে কাজ করেন তিনি। এই ট্রাস্ট এখনও অর্থ সংগ্রহ করছে। উপত্যকার বেশ কয়েকটি এনজিও এবং ট্রাস্টের নামও উঠে এসেছে তল্লাশিতে (NIA Raid)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Hemkund Sahib: তুষারপাতের পর বরফের চাদরে ঢাকা হেমকুন্ড সাহিব ও কেদারনাথ, সৌন্দর্যে মুগ্ধ নেটিজেন

    Hemkund Sahib: তুষারপাতের পর বরফের চাদরে ঢাকা হেমকুন্ড সাহিব ও কেদারনাথ, সৌন্দর্যে মুগ্ধ নেটিজেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডের বিভিন্ন তীর্থস্থানগুলোতে একসঙ্গে তুষারপাত শুরু হয়েছে। সাদা বরফে ঢেকে রয়েছে বিখ্যাত তীর্থস্থানগুলো। আর সাদা বরফের চাদরে ঢাকা মন্দিরগুলোর সৌন্দর্য দেখে নেটিজেনরা মুগ্ধ। গাড়ওয়াল হিমালয়ের হেমকুন্ড সাহিব-এর (Hemkund Sahib) দৃশ্য যেমন সবাইকে মুগ্ধ করেছে, তেমনি অন্য জায়গায় তীর্থযাত্রীদের সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। কেদারনাথ, উত্তরাখণ্ডের পিথোরাগড়ে তুষারপাত হওয়ায় বিভিন্ন রাস্তা বন্ধ হয়ে রয়েছে। তুষারপাতের ফলে কোথায় কেমন পরিস্থিতি, জেনে নিন।

    হেমকুন্ড সাহিব

    উত্তর ভারতের হিমালয় পর্বতশৃঙ্গে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৫,০০০ ফুটেরও বেশি উচ্চতায় অবস্থিত হেমকুন্ড সাহিব (Hemkund Sahib)। এটি শিখদের তীর্থস্থান। প্রতি গ্রীষ্মে, সারা বিশ্ব থেকে হাজার হাজার ভক্ত সেখানে ভ্রমণ করে। গতকালই নতুন করে তুষারপাতের ফলে, পবিত্র স্থানটির তীর্থযাত্রা বন্ধ করা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ কিছু ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে যেখানে দেখা গিয়েছে, তুষার আবরণে আবৃত মন্দিরের একটি অপূর্ব দৃশ্য৷ ২২ মে এর দরজা খোলার পর থেকে প্রায় দুই লক্ষ ভক্ত পরিদর্শন করতে এসেছিলেন। গুরুদ্বারটি একটি হ্রদের পাশে অবস্থিত এবং বলা হয় ১০তম শিখ গুরু, গোবিন্দ সিং সেখানে ধ্যান করেছিলেন। এখানে ২ ফুটেরও বেশি তুষারপাত হওয়ায় হিমালয় অঞ্চলের উপত্যকা গ্রামে তীব্র শীত পড়েছে৷

    কেদারনাথ

    রুদ্রপ্রয়াগ এবং আশেপাশের এলাকায় বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় রবিবার কেদারনাথের শিখরে নতুন করে তুষারপাত হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, রবিবার থেকে কেদারনাথ ধামে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতও হচ্ছে। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি) কেদারনাথে মাঝারি বৃষ্টি বা বজ্রঝড়ের সম্ভাবনা সহ মেঘলা আকাশের পূর্বাভাস দিয়েছে। রবিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা -৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি ছিল। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হয়েছিল। তবে এলাকায় আরও বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাসের পাশাপাশি, আগামী দিনে পারদের মাত্রা আরও কমতে পারে বলে আশা করা হয়েছে। কিন্তু তাপমাত্রা কমলেও কেদারনাথ যাত্রায় মন্দিরের বাইরে ভক্তদের ভিড় বিন্দুমাত্র কমেনি। তাঁরা সব বাধা পেরিয়েই তাঁদের যাত্রা সম্পূর্ণ করছেন।

    আরও পড়ুন: দ্রৌপদী কা ডান্ডা পর্বতে তুষারপাতের বিভীষিকা

    পিথোরাগড়

    কেদারনাথ ও হেমকুন্ড সাহিব-এর (Hemkund Sahib) পাশাপাশি ভারী তুষারপাত হয়েছে পিথোরাগড়েও। এছাড়া পিথোরাগড়ের ধারচুলা শহরের বেশ কয়েকটি এলাকাতেও ভারী তুষারপাত হয়েছে। এর ফলে রবিবার নেপাল সীমান্তের কাছে প্রধান রাস্তাগুলিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। জানা গিয়েছিল, সেখানে ২ ফুটের মত বরফ পড়েছিল। সশস্ত্র সীমা বল (এসএসবি) কর্মকর্তারা বলেছেন যে, ক্রমাগত তুষারপাতের পরে কিছু রাস্তা অবরুদ্ধ করা হয়েছে যার কারণে স্থানীয়রা এবং নিরাপত্তা কর্মীরা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। তারা জানান, মাল্লা ঘাটের কাছে লিপুলেখ রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পিথোরাগড় জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আশিস চৌহান বলেছেন, তারা ক্রমাগত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন।

    প্রসঙ্গত, গত এক সপ্তাহ ধরে রাজ্যের উচ্চতর অঞ্চলে মাঝে মাঝে তুষারপাত হচ্ছে। ১৭,৫০০ ফুট উচ্চতায় দারমা উপত্যকায়, চীন সীমান্তের কাছে শেষ ফাঁড়ি-তে চার ফুটেরও বেশি তুষারপাত হয়েছে। এই চরম পরিস্থিতিতে নিরাপত্তা কর্মীদের এলাকায় বিশেষ নজর রাখার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

  • Trishul: নির্বাচন কমিশনে তিন প্রতীকের তালিকা জমা উদ্ধব গোষ্ঠীর, প্রথম পছন্দ ত্রিশূল!

    Trishul: নির্বাচন কমিশনে তিন প্রতীকের তালিকা জমা উদ্ধব গোষ্ঠীর, প্রথম পছন্দ ত্রিশূল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে লড়বে মহারাষ্ট্রের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনার (Shiv Sena) একনাথ শিন্ডে শিবির। লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে শিবিরও। তবে বিবদমান এই দু পক্ষই শিবসেনার আসল প্রতীক তির-ধনুক ব্যবহার করতে পারবে না বলে শনিবারই সাফ জানিয়ে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এর পর উদ্বব ঠাকরে শিবিরের তরফে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে তিনটি প্রতীক। একটি ত্রিশূল (Trishul), দ্বিতীয়টি উদীয়মান সূর্য এবং তৃতীয়টি জ্বলন্ত মশাল। দলের তিনটি নামও জমা দেওয়া হয়েছে এদিন। এগুলি হল, শিবসেনা (বালাসাহেব ঠাকরে), শিবসেনা (প্রবোধঙ্কর ঠাকরে) এবং শিবসেনা (উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে)।

    সূত্রের খবর, উদ্ধব ঠাকরে শিবিরের প্রথম পছন্দ শিবসেনা বালাসাহেব ঠাকরে নামটিই। দ্বিতীয় পছন্দের তালিকায় রয়েছে শিবসেনা উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে। প্রতীকের ক্ষেত্রেও এই গোষ্ঠীর প্রথম পছন্দ ত্রিশূল (Trishul)। তা না পাওয়া গেলে উদ্ধব গোষ্ঠীর দ্বিতীয় পছন্দ উদীয়মান সূর্য। মজার বিষয় হল, নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে ফ্রি সিম্বলের যে তালিকা গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে দেওয়া হয়েছিল, তাতে উদ্ধব শিবিরের পছন্দের কোনও প্রতীকটাই এই মুহূর্তে নেই। ৩ নভেম্বর আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন। ওই নির্বাচনে জিততে মরিয়া উদ্ধব ঠাকরে শিবির। তাই তড়িঘড়ি দলের প্রতীক ও সম্ভাব্য নামের তালিকা নির্বাচন কমিশনে জমা দিয়েছে উদ্ধব গোষ্ঠী। এদিকে, সোমবার দুপুর পর্যন্তও শিবসেনার একনাথ শিন্ডে শিবির প্রতীকের কোনও তালিকা তৈরি করে উঠতে পারেনি বলে সূত্রের খবর। শিন্ডে শিবির জানিয়েছে, তারা শিবসেনার প্রতীক তির-ধনুক পাওয়ার দাবি জানাবে।

    আরও পড়ুন : এবার ভাঙন শিবসেনা পরিবারে, শিন্ডে শিবিরে উদ্ধবের ভাইপোও!

    বিজেপির সঙ্গে জোট গড়া নিয়ে মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিবাদ বাঁধে শিবসেনারই একনাথ শিন্ডের। পরে অনুগামীদের নিয়ে আসামে আশ্রয় নেন শিন্ডে। সংখ্যা গরিষ্ঠতা হারানোয় পতন হয় উদ্ধব ঠাকরে সরকারের। মহারাষ্ট্রের তখতে বসেন শিন্ডে। তার পর থেকে দু পক্ষই দাবি করে চলেছে তারাই আসল শিবসেনা। এই লড়াইয়ে জল ঢালতেই আপাতত শিবসেনার প্রতীক তির-ধনুক কোনও পক্ষই ব্যবহার করতে পারবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এর পরেই তৎপরতা শুরু হয় উদ্ধব ঠাকরে শিবিরে। জমা দেওয়া হয় ত্রিশূল (Trishul) সহ তিন প্রতীকের তালিকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India Army Dog: কাশ্মীরে জঙ্গিদমন অভিযানে আহত হয়েও যোদ্ধার মত লড়াই করল ভারতীয় সেনাবাহিনীর কুকুর ‘জুম’

    India Army Dog: কাশ্মীরে জঙ্গিদমন অভিযানে আহত হয়েও যোদ্ধার মত লড়াই করল ভারতীয় সেনাবাহিনীর কুকুর ‘জুম’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গিদের নিকেশ করতে সবসময়ই ভারতীয় জওয়ানদের বীরত্বের কথা শোনা যায়। তবে এবারে বীরত্বের এক নজির গড়ল ভারতীয় সেনাবাহিনীর কুকুর (India Army Dog), ‘জুম’ (Zoom)৷ সোমবার জম্মু কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলায় জঙ্গি দমনে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয় ভারতীয় সেনার অ্যাসল্ট ডগ জুম৷ গুরুতর আহত হয়েও নিজের প্রাণের তোয়াক্কা না করে লড়ে গিয়েছেন জঙ্গিদের সঙ্গে। বর্তমানে তার অবস্থা অত্যন্ত সঙ্কটজনক। শ্রীনগরে সেনাবাহিনীর (Indian Army) পশু হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে তার (India Army Dog)। তার আরোগ্য কামনা করছে ভারতীয় সেনা। এই অভিযানে গুলিতে খতম হয়েছে লস্কর-ই-তৈবার দুই জঙ্গি।

    [tw]


    [/tw]

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, সোমবার জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলায় নিরাপত্তা বাহিনী ও জঙ্গিদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। সেই সময়ই গুরুতর আহত হয়েছে ভারতীয় সেনা বাহিনীর কুকুরটি (India Army Dog)। সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই এলাকায় জঙ্গিরা আশ্রয় নিয়ে রয়েছে বলে গোপন সূত্রে খবর এসে পৌঁছয়। সেই মতো রবিবার গভীর রাতেই তল্লাশি অভিযান শুরু করে তারা। অপারেশন তাংপাওয়াস কমব্যাটের অংশ ছিল কুকুরটি। ফলে সেনা জওয়ানদের সঙ্গে সঙ্গী হয় সে। জানা গিয়েছে, সে বীর সৈনিকের মত জঙ্গিদের সঙ্গে লড়াই করেছে। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরেও জঙ্গিদের ওপর আক্রমণ করেই চলেছিল সে। জঙ্গিদের ছোঁড়া দু’টি গুলিতেই গুরুতর আহত হয় সে।

    এরপর তাকে (India Army Dog) তড়িঘড়ি তাকে পশু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেনাবাহিনীর চিনার কর্পসের তরফে জানানো হয়েছে, জুমের বীরত্বের কারণেই খতম করা গিয়েছে দুই লস্কর জঙ্গিকে। আহত হওয়ার পরেও সে তার লক্ষ্যে অবিচল ছিল ও তার কর্তব্য পালন করেছে। ট্যুইটারে জুমের একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। এই ভিডিও-তে কুকুরের প্রশিক্ষণ সেশন এবং তার দক্ষতার ঝলক দেখানো হয়েছে।

    সেনা সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, সোমবার পাকিস্তানি জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার জঙ্গিরা অনন্তনাগে লুকিয়েছিল বলে দাবি সেনার। তাদের বিরুদ্ধেই অভিযান শুরু হয়। আর তাতে এই কুকুরের (India Army Dog) পাশাপাশি দুই সেনাকর্মীও আহত হন। তবে অনন্তনাগ জেলার কোকেরনাগের তাংপাওয়া গ্রামে আরও একজন সন্ত্রাসী লুকিয়ে আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাই এখনও তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন সেনা আধিকারিকরা।

LinkedIn
Share